শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বৃহস্পতিবার, ২৩ সেপ্টেম্বর, ২০২১ আপডেট:

ঝুঁকিতে ঐতিহ্যবাহী পরীর পাহাড়

বড় প্রাণহানির শঙ্কা, ঝুঁকিতে বাংলাদেশ ব্যাংকের ভল্টও, বেলেমাটির পাহাড়ে ৩ শতাধিক স্থাপনা, ১৩৫টিই অবৈধ, নতুন ভবন স্থাপন নিয়ে আইনজীবী সমিতি-প্রশাসন মুখোমুখি
আরাফাত মুন্না, চট্টগ্রাম থেকে
প্রিন্ট ভার্সন
ঝুঁকিতে ঐতিহ্যবাহী পরীর পাহাড়

দেশের বাণিজ্যিক রাজধানী চট্টগ্রাম মহানগরের প্রাণকেন্দ্র পরীর পাহাড়। ব্রিটিশ আমল থেকেই জেলার সব প্রশাসনিক কার্যক্রম পরিচালিত হয় এখান থেকেই। প্রশাসনিকভাবে যেমন গুরুত্বপূর্ণ এ পাহাড়, এর ইতিহাস-ঐতিহ্যও অনেক। তবে কালে কালে সংকুচিত হয়ে পড়েছে পরীর পাহাড়। প্রায় ১২ একরের বেলেমাটির এ পাহাড়ে প্রতিনিয়তই গড়ে উঠছে সুউচ্চ ভবন। রয়েছে ছোট বড় ৩ শতাধিক স্থাপনা। এসবের মধ্যে ১৩৫টিই অবৈধ ও ঝুঁকিপূর্ণ উল্লেখ করে প্রতিবেদন দিয়েছেন ফায়ার সার্ভিস ও সিভিল ডিফেন্স কর্তৃপক্ষ। প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, একের পর এক গড়ে ওঠা অবৈধ এসব স্থাপনার ভারে যে কোনো সময় ধসে পড়তে পারে প্রত্নতাত্তি¡ক নিদর্শনবাহী এ পাহাড়টি। স্থানীয়দের দাবি, এ পাহাড়ে কোনো দুর্ঘটনা ঘটলে প্রাণহানি সাভারের রানা প্লাজা ট্র্যাজেডিকেও ছাড়িয়ে যেতে পারে। জানা গেছে, চট্টগ্রাম মহানগরের এ বিখ্যাত পাহাড়ের চূড়ায় একসময় ছিল চাকমা রাজার ভবন। সেখানে বসত গানের আসর। তা নিয়ে নানা উপকথাও তৈরি হয় লোকমুখে। স্থানীয় লোকজন বলতেন, সে পাহাড়চূড়ায় পরীরা গান গায়, নেচে বেড়ায়। এমন কাহিনির সূত্র ধরে পাহাড়টির নাম হয়েছিল পরীর পাহাড়। ইংরেজ সাহেবদের কাছে ফেয়ারি হিল নামে পরিচিত এ পাহাড় ইংরেজ আমলেই চট্টগ্রাম বিভাগ ও জেলার প্রশাসনিক কেন্দ্র হিসেবে গড়ে উঠেছে। বর্তমানে এ পরীর পাহাড়ে জেলা প্রশাসকের কার্যালয়, বিভাগীয় কমিশনারের কার্যালয়, নতুন আদালত ভবন, চিফ জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট ভবন এবং আইনজীবী সমিতির পাঁচটি ভবনসহ বেশ কিছু সরকারি কার্যালয় রয়েছে। চারপাশে অপরিকল্পিত ও অনুমোদনহীন শতাধিক ঝুঁকিপূর্ণ স্থাপনা গড়ে উঠেছে। এ ছাড়া রাস্তার দুই পাশে গাড়ি পার্কিং, বিভিন্ন দোকানপাট, খাবার হোটেল, কম্পিউটার দোকান, এমনকি কাঁচাবাজারও রয়েছে। কর্মদিবসে জনসমাগমে মনে হয় বড় কোনো ব্যস্ত বাজার। এমন কোলাহল আর অনিয়মে গড়ে ওঠা নানা স্থাপনার ভিতর পাহাড়ের সৌন্দর্য কিংবা আদালত ভবনের প্রাচীন স্থাপত্য চিহ্নের মর্যাদা রক্ষা করা কঠিন। সম্প্রতি আইনজীবী সমিতির দুটি ভবন নির্মাণের টেন্ডার বিজ্ঞপ্তির পর পরীর পাহাড় আবারও আলোচনায় এসেছে। গতকাল সরেজমিনে পরীর পাহাড়ে গিয়ে জেলা আইনজীবী সমিতিরই দুটি ১২ তলা ভবনে বেশ কয়েক জায়গায় ফাটল দেখা গেছে। এ ছাড়া আইনজীবী সমিতি ভবনের সামনের অতি সরু সড়ক দখলে রেখেছেন হকাররা। কার্যদিবসে ২৫-৩০ হাজার মানুষের সমাগম হওয়া এ পাহাড়ে ছোট দুর্ঘটনা সামলাতেও ফায়ার সার্ভিস ও উদ্ধারকারী দলগুলোকে বড় বেগ পেতে হতে পারে। এসব কারণে আইনজীবী সমিতি ভবনগুলোর ঠিক পেছনে থাকা বাংলাদেশ ব্যাংকের চট্টগ্রাম কার্যালয় এবং ভল্টও চরম ঝুঁকিতে রয়েছে। সমিতির ভবনে ফাটল থাকায় বাংলাদেশ ব্যাংকের দুই ভবনের লিংক রোড দিয়েও হাঁটতে ভয় পান কর্মকর্তারা। তারা বলেন, যেভাবে ফেটে আছে স্বল্পমাত্রার ভূমিকম্পেই এসব ভবন ধসে পড়তে পারে। এদিকে পরীর পাহাড়কে সংরক্ষিত পুরাকীর্তি সম্পদ হিসেবে ঘোষণা করতে সম্ভাব্যতা যাচাই করবে প্রত্নতত্ত্ব অধিদফতর। সম্ভাব্যতা যাচাইয়ের লক্ষ্যে তিনজন কর্মকর্তা নিয়ে একটি কমিটি গঠন করা হয়েছে। ২৫ সেপ্টেম্বর এ কমিটি পরীর পাহাড় পরিদর্শন করবে। এ বিষয়ে চট্টগ্রাম ইঞ্জিনিয়ার্স ইনস্টিটিউশনের সাবেক সভাপতি নগর পরিকল্পনাবিদ প্রকৌশলী দেলোয়ার মজুমদার বলেন, ‘সরকারি প্রতিষ্ঠান ও আইনজীবী সমিতির ভবনগুলো মিলিয়ে পরীর পাহাড় পুরোটা দখল হয়ে গেছে। পাহাড় রক্ষার কোনো আইনই এখানে মানা হয়নি। এজন্য ১৯৯৮ সাল থেকে এ পাহাড় রক্ষায় আমরা আন্দোলন করে আসছি।’ আইনজীবী সমিতির নতুন ভবন ইস্যু : জানা গেছে, ১৯৭৭ সালের ৩০ ডিসেম্বর তৎকালীন রাষ্ট্রপতির নির্দেশে আইনজীবী সমিতিকে ১২ দশমিক ৯০ শতাংশ জায়গা দলিলমূলে বরাদ্দ দিয়েছে জেলা প্রশাসন। এরপর এ জমির কোনো খতিয়ান বা হোল্ডিংও করেনি। এমনকি কোনো খাজনাও পরিশোধ করেনি আইনজীবী সমিতি। দলিলমূলে বরাদ্দ জমির বাইরেও অবৈধভাবে আরও ১ একর ৩৭ শতাংশ সরকারি খাসজমি দখল করে নিয়েছে সমিতি। সেখানে তাদের পাঁচটি ভবন নির্মাণ করা হয়েছে, যার একটিরও পরিবেশ অধিদফতরের ছাড়পত্র নেই। যদিও আইনজীবী সমিতির দাবি, তারা চট্টগ্রাম উন্নয়ন কর্তৃপক্ষের (সিডিএ) অনুমোদন নিয়ে ভবনগুলো নির্মাণ করেছে। তবে ২০১৭ সালে সেই সিডিএই জেলা প্রশাসককে চিঠি দিয়ে জানিয়েছে অননুমোদিতভাবে দুটি ভবন নির্মাণ করা হয়েছে, যা অপসারণ করতেও সুপারিশ করা হয়। এরই মধ্যে ২৫ আগস্ট ফের অনুমোদন না নিয়েই আইনজীবী সমিতি আরও দুটি ভবন নির্মাণের দরপত্র আহ্‌বান করেছে। এতে আপত্তি জানায় জেলা প্রশাসন। এ নিয়ে আইনজীবী সমিতি ও জেলা প্রশাসনের দ্ব›েদ্বর মধ্যে পরীর পাহাড়ে নতুন করে স্থাপনা নির্মাণ না করা সংক্রান্ত একটি প্রস্তাব মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ থেকে প্রধানমন্ত্রীর কাছে উপস্থাপন করা হলে তিনি তাতে সায় দেন। এ পাহাড়ে আর কোনো স্থাপনা হবে না বলে জানিয়ে দেন প্রধানমন্ত্রী। মন্ত্রিপরিষদ বিভাগের প্রস্তাবে বলা হয়, পাহাড় শ্রেণির জমিতে ইতিমধ্যে স্থাপিত সম্পূর্ণ অবৈধ ও ঝুঁকিপূর্ণ বহুতল স্থাপনাসমূহ অপসারণ করা এবং চট্টগ্রাম জেলা আইনজীবী সমিতি যেন আবারও অবৈধভাবে খাসজমি দখল করে কোর্ট বিল্ডিংয়ের সামনের একমাত্র ফাঁকা জায়গাটিতে কোনো অবকাঠামো নির্মাণ করতে না পারে সে বিষয়ে ব্যবস্থা গ্রহণ প্রয়োজন। এ বিষয়ে পরিবেশ, বন ও জলবায়ু পরিবর্তন মন্ত্রণালয় এবং ভূমি মন্ত্রণালয়ের সহযোগিতা গ্রহণপূর্বক প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণের জন্য আইন ও বিচার বিভাগকে সদয় নির্দেশনা প্রদান করা যেতে পারে। এদিকে সমিতি ভবন নির্মাণ ইস্যুতে পরিবেশ অধিদফতর, প্রত্নতত্ত্ব অধিদফতর এবং বাংলাদেশ ব্যাংক থেকে পৃথক তদন্ত কমিটি গঠন করা হয়েছে। ১৮ সেপ্টেম্বর চটগ্রামের ঐতিহ্যবাহী এ পাহাড় পরিদর্শন করে পরিবেশ অধিদফতরের চট্টগ্রাম মহানগরের পরিচালক মোহাম্মদ নূরুল্লাহ নূরীর নেতৃত্বে তিন সদস্যের একটি দল। অধিদফতরের মহাপরিচালকের কাছে পাঠানো প্রতিবেদনে ছয়টি মতামত দিয়েছে পরিদর্শক দল। এতে বলা হয়- টিলা শ্রেণির ভূমিতে নির্মাণকাজ করার ক্ষেত্রে বাংলাদেশ পরিবেশ সংরক্ষণ আইন, ১৯৯৫ (সংশোধিত ২০১০) অনুসারে ছাড়পত্র গ্রহণ অপরিহার্য হলেও তা এ ক্ষেত্রে গ্রহণ করা হয়নি। জানতে চাইলে আইনমন্ত্রী আনিসুল হক বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, প্রধানমন্ত্রী বিষয়টি দেখার জন্য বলেছেন। আগামী রবিবার চট্টগ্রাম আইনজীবী সমিতির নেতৃবৃন্দকে মন্ত্রণালয়ে ডাকা হয়েছে। তাদের সঙ্গে আলোচনা করে একটি সিদ্ধান্তে পৌঁছানো যাবে বলে তিনি আশা করেন। এ বিষয়ে জানতে চাইলে চট্টগ্রামের জেলা প্রশাসক মোহাম্মদ মোমিনুর রহমান বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, ‘পরীর পাহাড় প্রশাসনিক ও বিচারিক কার্যক্রমের জন্য একটি গুরুত্বপূর্ণ স্থান। অবৈধ দখল, অব্যবস্থাপনাসহ বিভিন্ন কারণে পাহাড়টি চরম ঝুঁকিপুর্ণ অবস্থায় রয়েছে। ফায়ার সার্ভিস কর্তৃপক্ষের প্রতিবেদনেও তা উঠে এসেছে। তা ছাড়া পাহাড়ের পরিবেশগত দিক বিবেচনা করে মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ থেকে অবৈধ স্থাপনা উচ্ছেদ এবং নতুন করে স্থাপনা নির্মাণের বিষয়ে নিষেধাজ্ঞা জারি করা হয়েছে। সেজন্য সরকারের বিভিন্ন সংস্থার অংশগ্রহণের ভিত্তিতে ঐতিহ্যবাহী পরীর পাহাড়কে সুশৃঙ্খল অবস্থায় ফিরিয়ে আনতে আমরা চেষ্টা করে যাচ্ছি।’ জানতে চাইলে চট্টগ্রাম জেলা আইনজীবী সমিতির সাধারণ সম্পাদক জিয়াউদ্দিন আহমেদ বলেন, ‘নতুন নির্মাণাধীন ভবন দুটির জন্য সিডিএসহ সরকারি সংস্থাগুলোর অনুমোদন নেওয়া হয়েছে, আমাদের সীমানার মধ্যেই আমরা এটি নির্মাণ করছি। আমরা এ নির্মাণ থেকে পিছপা হব না।’

ফায়ার সার্ভিসের প্রতিবেদনে ধসের ঝুঁকি : ১৯ সেপ্টেম্বর ফায়ার সার্ভিস ও সিভিল ডিফেন্সের দেওয়া এক প্রতিবেদনে বলা হয়, পরীর পাহাড় এলাকাকে ভূমিধসের জন্য খুবই ঝুঁকিপূর্ণ ঘোষণা করা হয়েছে। এ প্রতিবেদনে ভূমিধস ও ভবনধসের ঝুঁকির বিষয়ে সাতটি সুপারিশ উঠে আসে। প্রতিবেদন বলা হয়- আইনজীবী সমিতির শাপলা ভবনের পেছন দিকে ওপর থেকে নিচ পর্যন্ত পাশাপাশি দুটি ফাটল সৃষ্টি হয়েছে, যা ভূমিকম্প ও ভূমিধসের সময় ভবনধস বা হেলে পড়তে পারে।

ঝুঁকিতে বাংলাদেশ ব্যাংকের ভল্ট কার্যালয় : এ পাহাড়ে রয়েছে বাংলাদেশ ব্যাংকের ভল্ট, যা কেপিআইভুক্ত রাষ্ট্রীয় গুরুত্বপূর্ণ স্থাপনা। কেপিআই নিরাপত্তা নীতিমালা অনুসারে কেপিআইসমূহের সীমানাপ্রাচীর থেকে ২০ মিটারের মধ্যে স্থাপনা নির্মাণে অনুমোদন আবশ্যক। অথচ বাংলাদেশ ব্যাংকের ভল্ট ভবনের ১০ মিটারের মধ্যেই আইনজীবী সমিতির একাধিক ঝুঁকিপূর্ণ ভবন। সরেজমিন পরিদর্শনে এসব তথ্য উঠে এসেছে। এ বিষয়ে বাংলাদেশ ব্যাংক চট্টগ্রাম কার্যালয়ের নির্বাহী পরিচালক নজরুল ইসলাম বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, ‘বাংলাদেশ ব্যাংক কেপিআইভুক্ত প্রতিষ্ঠান। এখানে ভল্টের নিরাপত্তাসহ নানা বিষয় রয়েছে। কিন্তু আইনজীবী সমিতির ভবনগুলো ব্যাংকের দেয়াল ঘেঁষে নির্মাণ করা হয়েছে। যার দূরত্ব অনেক জায়গায় ১০ মিটারেরও কম। এখন আরও দুটি ভবন নির্মাণের পাঁয়তারা শুরু হয়েছে। এ নিয়ে আমরা উদ্বিগ্ন। বাংলাদেশ ব্যাংক কর্তৃপক্ষসহ জেলা প্রশাসনকে আমরা বিষয়টি জানিয়েছি। চার সদস্যের তদন্ত কমিটিও গঠন করা হয়েছে।’ এ কমিটির প্রতিবেদনে মোটা দাগে ছয়টি ঝুঁকির কথা তুলে ধরা হয়েছে। প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, এর মধ্যে আইনজীবী সমিতি শাপলা ভবনের লোডিংয়ের প্রভাবে ব্যাংকের রিটেইনিং ওয়ালের কলামে ফাটল সৃষ্টি হয়েছে। ফলে অতি ভারী বৃষ্টিপাতে ভূমিধসের আশঙ্কা রয়েছে। শাপলা ভবনের পেছন দিক থেকে দুটি ফাটলের সৃষ্টি হয়েছে, যা ভূমিকম্প বা ভূমিধসের সময় ভবনটি ধসে বা হেলে পড়তে পারে। তাই কেপিআই নীতিমালা অনুসরণ করে ভল্টের নিরাপত্তাসহ সৃষ্ট ঝুঁকি নিরসনে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণে অনুরোধ করা হয়েছে।

এই বিভাগের আরও খবর
জানুয়ারিতে বেতন কমিশনের সুপারিশ বাস্তবায়নের দাবি
জানুয়ারিতে বেতন কমিশনের সুপারিশ বাস্তবায়নের দাবি
চাঁদাবাজির অভিযোগে আলিয়া মাদ্রাসা রণক্ষেত্র, আহত ৭
চাঁদাবাজির অভিযোগে আলিয়া মাদ্রাসা রণক্ষেত্র, আহত ৭
ঢাবি ১৫ দিনের জন্য বন্ধ ঘোষণা
ঢাবি ১৫ দিনের জন্য বন্ধ ঘোষণা
খাদ্যের পুষ্টিগুণ বাড়াবে প্লাজমা ট্রিটমেন্ট
খাদ্যের পুষ্টিগুণ বাড়াবে প্লাজমা ট্রিটমেন্ট
বাজি ধরে বার্গার গিলতে গিয়ে যুবকের মৃত্যু
বাজি ধরে বার্গার গিলতে গিয়ে যুবকের মৃত্যু
বিমানবাহিনীর কর্মকর্তার বাড়িতে ডাকাতি
বিমানবাহিনীর কর্মকর্তার বাড়িতে ডাকাতি
বাবরি মসজিদ ইস্যু ঘিরে পশ্চিমবঙ্গে নতুন বিতর্ক
বাবরি মসজিদ ইস্যু ঘিরে পশ্চিমবঙ্গে নতুন বিতর্ক
হাতিয়ায় বিএনপির দুই গ্রুপে সংঘর্ষ আহত ২২
হাতিয়ায় বিএনপির দুই গ্রুপে সংঘর্ষ আহত ২২
হাসিনার মৃত্যুদণ্ডাদেশ বাংলাদেশের অভ্যন্তরীণ বিষয় : পাকিস্তান
হাসিনার মৃত্যুদণ্ডাদেশ বাংলাদেশের অভ্যন্তরীণ বিষয় : পাকিস্তান
অগ্নিকাণ্ড রোধে কঠোর নির্দেশনা জারি
অগ্নিকাণ্ড রোধে কঠোর নির্দেশনা জারি
খুলনায় ফের যুবককে গুলি নেপথ্যে মাদক
খুলনায় ফের যুবককে গুলি নেপথ্যে মাদক
ভূরাজনৈতিক পুনর্গঠনে বাংলাদেশ দায়িত্বশীল ভূমিকা রাখবে
ভূরাজনৈতিক পুনর্গঠনে বাংলাদেশ দায়িত্বশীল ভূমিকা রাখবে
সর্বশেষ খবর
রবিআহ ইবনে হারিছ (রা.) যেভাবে ইসলাম গ্রহণ করেন
রবিআহ ইবনে হারিছ (রা.) যেভাবে ইসলাম গ্রহণ করেন

২৩ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

ঘরের মাঠে ম্যানসিটিকে হারাল নিউক্যাসল
ঘরের মাঠে ম্যানসিটিকে হারাল নিউক্যাসল

৪৭ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

দুই গোলে পিছিয়ে থেকেও বায়ার্নের গোলবন্যা
দুই গোলে পিছিয়ে থেকেও বায়ার্নের গোলবন্যা

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ফারহানের ঝড়ো ইনিংসে উড়ে গেল শ্রীলঙ্কা
ফারহানের ঝড়ো ইনিংসে উড়ে গেল শ্রীলঙ্কা

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ব্রাজিলের সাবেক প্রেসিডেন্ট আটক
ব্রাজিলের সাবেক প্রেসিডেন্ট আটক

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কাম্প ন্যুয়ে ফেরার ম্যাচে বার্সেলোনার দাপুটে জয়
কাম্প ন্যুয়ে ফেরার ম্যাচে বার্সেলোনার দাপুটে জয়

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শেখ হাসিনাকে বাংলাদেশে ফেরত পাঠাতে বাধ্য ভারত : মুনিরুজ্জামান
শেখ হাসিনাকে বাংলাদেশে ফেরত পাঠাতে বাধ্য ভারত : মুনিরুজ্জামান

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে হতাহত পরিবারকে আর্থিক সহায়তার ঘোষণা
ভূমিকম্পে হতাহত পরিবারকে আর্থিক সহায়তার ঘোষণা

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

উচ্চ শিক্ষার বিস্তারে স্টামফোর্ড ইউনিভার্সিটির ভূমিকা প্রশংসনীয়: ড. সালেহউদ্দিন আহমেদ
উচ্চ শিক্ষার বিস্তারে স্টামফোর্ড ইউনিভার্সিটির ভূমিকা প্রশংসনীয়: ড. সালেহউদ্দিন আহমেদ

৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বিএনপি যখন ক্ষমতায় থাকে, নারীরা তখন ভালো থাকে: শামা ওবায়েদ
বিএনপি যখন ক্ষমতায় থাকে, নারীরা তখন ভালো থাকে: শামা ওবায়েদ

৪ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা

৫ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

ভুটানের প্রধানমন্ত্রীর সম্মানে প্রধান উপদেষ্টার নৈশভোজের আয়োজন
ভুটানের প্রধানমন্ত্রীর সম্মানে প্রধান উপদেষ্টার নৈশভোজের আয়োজন

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পের পর এবার এলো ‘ঘূর্ণিঝড়’ সতর্কতা
ভূমিকম্পের পর এবার এলো ‘ঘূর্ণিঝড়’ সতর্কতা

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি

৫ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

মিয়ানমারে মৃদু ভূমিকম্প অনুভূত
মিয়ানমারে মৃদু ভূমিকম্প অনুভূত

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আশা প্রায় ছেড়েই দিয়েছিলাম, কিন্তু আমি ভুল ছিলাম: সামান্থা
আশা প্রায় ছেড়েই দিয়েছিলাম, কিন্তু আমি ভুল ছিলাম: সামান্থা

৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

টানা দুই ম্যাচে ৩ গোল হজম লিভারপুলের
টানা দুই ম্যাচে ৩ গোল হজম লিভারপুলের

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মেট্রোরেলের লাইনে ড্রোন পতিত
মেট্রোরেলের লাইনে ড্রোন পতিত

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

শাহজালাল বিমানবন্দরে ১৩০০ গ্রাম স্বর্ণসহ আটক ১
শাহজালাল বিমানবন্দরে ১৩০০ গ্রাম স্বর্ণসহ আটক ১

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

১৫ দিনের জন্য ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধ ঘোষণা, হল ছাড়ার নির্দেশ
১৫ দিনের জন্য ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধ ঘোষণা, হল ছাড়ার নির্দেশ

৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

‘শেখ হাসিনা শিক্ষাব্যবস্থাকে ধ্বংস করে দিয়েছে’
‘শেখ হাসিনা শিক্ষাব্যবস্থাকে ধ্বংস করে দিয়েছে’

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মহাখালীতে বাসে আগুন
মহাখালীতে বাসে আগুন

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

লালদিয়া ও পানগাঁও কনটেইনার টার্মিনাল চুক্তি, আধিপত্যবাদ না অংশীদারিত্ব
লালদিয়া ও পানগাঁও কনটেইনার টার্মিনাল চুক্তি, আধিপত্যবাদ না অংশীদারিত্ব

৭ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

তরুণদের উদ্যোগে শতাধিক মানুষকে চিকিৎসা সেবা
তরুণদের উদ্যোগে শতাধিক মানুষকে চিকিৎসা সেবা

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সড়ক দুর্ঘটনায় প্রাণ গেল সংগীতশিল্পীর
সড়ক দুর্ঘটনায় প্রাণ গেল সংগীতশিল্পীর

৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ভাড়া দিতে না পারা সেই বাড়ির মালিক এখন কার্তিক
ভাড়া দিতে না পারা সেই বাড়ির মালিক এখন কার্তিক

৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

নির্বাচনকালীন এসপি নিয়োগে গুরুত্বপূর্ণ বৈঠক
নির্বাচনকালীন এসপি নিয়োগে গুরুত্বপূর্ণ বৈঠক

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘দেশের মানুষ শুধু পরিবর্তন নয়, সুশাসনের নিশ্চয়তা চায়’
‘দেশের মানুষ শুধু পরিবর্তন নয়, সুশাসনের নিশ্চয়তা চায়’

৮ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

এখন শান্তিচুক্তি না করলে ইউক্রেনের ভবিষ্যৎ আরও খারাপ হবে: যুক্তরাষ্ট্রের সতর্কবার্তা
এখন শান্তিচুক্তি না করলে ইউক্রেনের ভবিষ্যৎ আরও খারাপ হবে: যুক্তরাষ্ট্রের সতর্কবার্তা

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বরিশালে ডেঙ্গুতে শিশুসহ ২ জনের মৃত্যু
বরিশালে ডেঙ্গুতে শিশুসহ ২ জনের মৃত্যু

৮ ঘণ্টা আগে | ডেঙ্গু আপডেট

সর্বাধিক পঠিত
রাজধানীতে আবারও ভূকম্পন অনুভূত
রাজধানীতে আবারও ভূকম্পন অনুভূত

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনার মৃত্যুদণ্ড নিয়ে এবার মুখ খুলল পাকিস্তান
হাসিনার মৃত্যুদণ্ড নিয়ে এবার মুখ খুলল পাকিস্তান

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল : ভূমিকম্পের আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীবাসীর
লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল : ভূমিকম্পের আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীবাসীর

১৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফের নরসিংদীতে ভূকম্পন অনুভূত
ফের নরসিংদীতে ভূকম্পন অনুভূত

১৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নরসিংদীর মাধবদী কীভাবে শক্তিশালী ভূমিকম্পের কেন্দ্রে পরিণত হলো?
নরসিংদীর মাধবদী কীভাবে শক্তিশালী ভূমিকম্পের কেন্দ্রে পরিণত হলো?

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তাসকিনের ২৪ রানের ওভার
তাসকিনের ২৪ রানের ওভার

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মুস্তাফিজকে আবারও দলে নিলো ক্যাপিটালস
মুস্তাফিজকে আবারও দলে নিলো ক্যাপিটালস

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কী কী পাচ্ছেন মিস ইউনিভার্স ফাতিমা বশ
কী কী পাচ্ছেন মিস ইউনিভার্স ফাতিমা বশ

১৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে কঠিন গ্রুপে বাংলাদেশ
টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে কঠিন গ্রুপে বাংলাদেশ

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শান্তি প্রস্তাব মেনে নিতে ইউক্রেনকে সময় বেঁধে দিলেন ট্রাম্প
শান্তি প্রস্তাব মেনে নিতে ইউক্রেনকে সময় বেঁধে দিলেন ট্রাম্প

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মামদানিকে ট্রাম্পের অভিনন্দন, বৈঠককে বললেন ‘দারুণ ও ফলপ্রসূ’
মামদানিকে ট্রাম্পের অভিনন্দন, বৈঠককে বললেন ‘দারুণ ও ফলপ্রসূ’

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফাইনালে পাকিস্তানকে পেল বাংলাদেশ
ফাইনালে পাকিস্তানকে পেল বাংলাদেশ

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বাইপাইল নয়, আজকের ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থলও নরসিংদীতে: আবহাওয়া অফিস
বাইপাইল নয়, আজকের ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থলও নরসিংদীতে: আবহাওয়া অফিস

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেষ মুহূর্তের গোলে মরক্কোকে হারিয়ে সেমিফাইনালে ব্রাজিল
শেষ মুহূর্তের গোলে মরক্কোকে হারিয়ে সেমিফাইনালে ব্রাজিল

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শততম টেস্টে মুশফিকের বিরল রেকর্ড
শততম টেস্টে মুশফিকের বিরল রেকর্ড

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২২ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২২ নভেম্বর)

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চাপের মুখে রাশিয়ার তেল আমদানি বন্ধ করল ভারতের বৃহত্তম শিল্পগোষ্ঠী রিলায়েন্স
চাপের মুখে রাশিয়ার তেল আমদানি বন্ধ করল ভারতের বৃহত্তম শিল্পগোষ্ঠী রিলায়েন্স

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আইন হয়ে গেলে গণভোটের প্রস্তুতি শুরু করবে কমিশন: সিইসি
আইন হয়ে গেলে গণভোটের প্রস্তুতি শুরু করবে কমিশন: সিইসি

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে ইনশাআল্লাহ : সালাউদ্দিন
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে ইনশাআল্লাহ : সালাউদ্দিন

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভূমিকম্পে মেট্রোরেল স্থাপনার কোনো ক্ষতি হয়নি: ডিএমটিসিএল এমডি
ভূমিকম্পে মেট্রোরেল স্থাপনার কোনো ক্ষতি হয়নি: ডিএমটিসিএল এমডি

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজায় সাত কিলোমিটার লম্বা টানেলে ৮০টি কক্ষের সন্ধান
গাজায় সাত কিলোমিটার লম্বা টানেলে ৮০টি কক্ষের সন্ধান

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গত ১০ বছর ফ্যাসিবাদ বিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত : মির্জা ফখরুল
গত ১০ বছর ফ্যাসিবাদ বিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত : মির্জা ফখরুল

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভূমিকম্পে হতাহতদের আর্থিক সহায়তা দেবে ঢাকা জেলা প্রশাসন
ভূমিকম্পে হতাহতদের আর্থিক সহায়তা দেবে ঢাকা জেলা প্রশাসন

২১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

শান্তি পরিকল্পনা নিয়ে কঠিন চাপের মুখে ইউক্রেন
শান্তি পরিকল্পনা নিয়ে কঠিন চাপের মুখে ইউক্রেন

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন হতে হবে: জামায়াত আমির
ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন হতে হবে: জামায়াত আমির

১২ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ভারতের ‘চিকেন নেকে’ সর্বোচ্চ সতর্কতা: শিলিগুড়িতে উচ্চপর্যায়ের গোয়েন্দা বৈঠক
ভারতের ‘চিকেন নেকে’ সর্বোচ্চ সতর্কতা: শিলিগুড়িতে উচ্চপর্যায়ের গোয়েন্দা বৈঠক

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘আমার বিজয় এমনভাবে হবে, ধারে কাছেও কেউ আসতে পারবে না’
‘আমার বিজয় এমনভাবে হবে, ধারে কাছেও কেউ আসতে পারবে না’

১৪ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

সাকিবকে টপকে দেশের সর্বোচ্চ উইকেট শিকারি তাইজুল
সাকিবকে টপকে দেশের সর্বোচ্চ উইকেট শিকারি তাইজুল

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আয়ারল্যান্ডকে হোয়াইটওয়াশ করার দ্বারপ্রান্তে বাংলাদেশ
আয়ারল্যান্ডকে হোয়াইটওয়াশ করার দ্বারপ্রান্তে বাংলাদেশ

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ট্রাম্পের সঙ্গে বিবাদ, কংগ্রেস ছাড়ছেন রিপাবলিকান টেলর গ্রিন
ট্রাম্পের সঙ্গে বিবাদ, কংগ্রেস ছাড়ছেন রিপাবলিকান টেলর গ্রিন

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
ভূমিকম্পের উৎপত্তি এবার ঢাকায়
ভূমিকম্পের উৎপত্তি এবার ঢাকায়

প্রথম পৃষ্ঠা

শতকোটি টাকার গাড়ি এখন ভাঙারির স্তূপ
শতকোটি টাকার গাড়ি এখন ভাঙারির স্তূপ

পেছনের পৃষ্ঠা

বগুড়ায় ধানের শীষেরই দাপট
বগুড়ায় ধানের শীষেরই দাপট

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সারা দেশে নির্বাচনি শোডাউন
সারা দেশে নির্বাচনি শোডাউন

পেছনের পৃষ্ঠা

রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা

সম্পাদকীয়

সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই
সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই

সম্পাদকীয়

নির্বাচনে রাজনৈতিক ভূমিকম্পের শঙ্কা
নির্বাচনে রাজনৈতিক ভূমিকম্পের শঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

নিরাপত্তাহীনতায় পপি
নিরাপত্তাহীনতায় পপি

শোবিজ

অপ্রতিরোধ্য সন্ত্রাসীদের চাঁদাবাজি
অপ্রতিরোধ্য সন্ত্রাসীদের চাঁদাবাজি

পেছনের পৃষ্ঠা

রংপুরে ধানের দাম নিয়ে চিন্তিত কৃষক
রংপুরে ধানের দাম নিয়ে চিন্তিত কৃষক

পেছনের পৃষ্ঠা

নির্বাচনের জেনোসাইড হওয়ার আশঙ্কা
নির্বাচনের জেনোসাইড হওয়ার আশঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

চ্যালেঞ্জ যতই হোক দুই ভোট এক দিনে
চ্যালেঞ্জ যতই হোক দুই ভোট এক দিনে

প্রথম পৃষ্ঠা

শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি

সম্পাদকীয়

বাজি ধরে বার্গার গিলতে গিয়ে যুবকের মৃত্যু
বাজি ধরে বার্গার গিলতে গিয়ে যুবকের মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

বাবরি মসজিদ ইস্যু ঘিরে পশ্চিমবঙ্গে নতুন বিতর্ক
বাবরি মসজিদ ইস্যু ঘিরে পশ্চিমবঙ্গে নতুন বিতর্ক

পেছনের পৃষ্ঠা

চট্টগ্রাম বন্দর অবরোধের ডাক দুই সংগঠনের
চট্টগ্রাম বন্দর অবরোধের ডাক দুই সংগঠনের

প্রথম পৃষ্ঠা

বিমানবাহিনীর কর্মকর্তার বাড়িতে ডাকাতি
বিমানবাহিনীর কর্মকর্তার বাড়িতে ডাকাতি

পেছনের পৃষ্ঠা

আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীতে
আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীতে

প্রথম পৃষ্ঠা

হাতিয়ায় বিএনপির দুই গ্রুপে সংঘর্ষ আহত ২২
হাতিয়ায় বিএনপির দুই গ্রুপে সংঘর্ষ আহত ২২

পেছনের পৃষ্ঠা

হাসিনা ও পরিবারের সদস্যদের বিরুদ্ধে রায় এ মাসেই
হাসিনা ও পরিবারের সদস্যদের বিরুদ্ধে রায় এ মাসেই

পেছনের পৃষ্ঠা

হাসিনার মৃত্যুদণ্ডাদেশ বাংলাদেশের অভ্যন্তরীণ বিষয় : পাকিস্তান
হাসিনার মৃত্যুদণ্ডাদেশ বাংলাদেশের অভ্যন্তরীণ বিষয় : পাকিস্তান

পেছনের পৃষ্ঠা

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে

পেছনের পৃষ্ঠা

পুলিশের দাবি শ্বাসকষ্ট ভাই বললেন হত্যা
পুলিশের দাবি শ্বাসকষ্ট ভাই বললেন হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা

ফ্যাসিবাদবিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত
ফ্যাসিবাদবিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত

প্রথম পৃষ্ঠা

একই অঙ্গে এত রূপ
একই অঙ্গে এত রূপ

শোবিজ

শিল্পকলায় ভাসানে উজান
শিল্পকলায় ভাসানে উজান

পেছনের পৃষ্ঠা

অগ্নিকাণ্ড রোধে কঠোর নির্দেশনা জারি
অগ্নিকাণ্ড রোধে কঠোর নির্দেশনা জারি

পেছনের পৃষ্ঠা

ভূরাজনৈতিক পুনর্গঠনে বাংলাদেশ দায়িত্বশীল ভূমিকা রাখবে
ভূরাজনৈতিক পুনর্গঠনে বাংলাদেশ দায়িত্বশীল ভূমিকা রাখবে

পেছনের পৃষ্ঠা

নির্বিঘ্ন নির্বাচন
নির্বিঘ্ন নির্বাচন

সম্পাদকীয়