শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বৃহস্পতিবার, ২৩ সেপ্টেম্বর, ২০২১ আপডেট:

ঝুঁকিতে ঐতিহ্যবাহী পরীর পাহাড়

বড় প্রাণহানির শঙ্কা, ঝুঁকিতে বাংলাদেশ ব্যাংকের ভল্টও, বেলেমাটির পাহাড়ে ৩ শতাধিক স্থাপনা, ১৩৫টিই অবৈধ, নতুন ভবন স্থাপন নিয়ে আইনজীবী সমিতি-প্রশাসন মুখোমুখি
আরাফাত মুন্না, চট্টগ্রাম থেকে
প্রিন্ট ভার্সন
ঝুঁকিতে ঐতিহ্যবাহী পরীর পাহাড়

দেশের বাণিজ্যিক রাজধানী চট্টগ্রাম মহানগরের প্রাণকেন্দ্র পরীর পাহাড়। ব্রিটিশ আমল থেকেই জেলার সব প্রশাসনিক কার্যক্রম পরিচালিত হয় এখান থেকেই। প্রশাসনিকভাবে যেমন গুরুত্বপূর্ণ এ পাহাড়, এর ইতিহাস-ঐতিহ্যও অনেক। তবে কালে কালে সংকুচিত হয়ে পড়েছে পরীর পাহাড়। প্রায় ১২ একরের বেলেমাটির এ পাহাড়ে প্রতিনিয়তই গড়ে উঠছে সুউচ্চ ভবন। রয়েছে ছোট বড় ৩ শতাধিক স্থাপনা। এসবের মধ্যে ১৩৫টিই অবৈধ ও ঝুঁকিপূর্ণ উল্লেখ করে প্রতিবেদন দিয়েছেন ফায়ার সার্ভিস ও সিভিল ডিফেন্স কর্তৃপক্ষ। প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, একের পর এক গড়ে ওঠা অবৈধ এসব স্থাপনার ভারে যে কোনো সময় ধসে পড়তে পারে প্রত্নতাত্তি¡ক নিদর্শনবাহী এ পাহাড়টি। স্থানীয়দের দাবি, এ পাহাড়ে কোনো দুর্ঘটনা ঘটলে প্রাণহানি সাভারের রানা প্লাজা ট্র্যাজেডিকেও ছাড়িয়ে যেতে পারে। জানা গেছে, চট্টগ্রাম মহানগরের এ বিখ্যাত পাহাড়ের চূড়ায় একসময় ছিল চাকমা রাজার ভবন। সেখানে বসত গানের আসর। তা নিয়ে নানা উপকথাও তৈরি হয় লোকমুখে। স্থানীয় লোকজন বলতেন, সে পাহাড়চূড়ায় পরীরা গান গায়, নেচে বেড়ায়। এমন কাহিনির সূত্র ধরে পাহাড়টির নাম হয়েছিল পরীর পাহাড়। ইংরেজ সাহেবদের কাছে ফেয়ারি হিল নামে পরিচিত এ পাহাড় ইংরেজ আমলেই চট্টগ্রাম বিভাগ ও জেলার প্রশাসনিক কেন্দ্র হিসেবে গড়ে উঠেছে। বর্তমানে এ পরীর পাহাড়ে জেলা প্রশাসকের কার্যালয়, বিভাগীয় কমিশনারের কার্যালয়, নতুন আদালত ভবন, চিফ জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট ভবন এবং আইনজীবী সমিতির পাঁচটি ভবনসহ বেশ কিছু সরকারি কার্যালয় রয়েছে। চারপাশে অপরিকল্পিত ও অনুমোদনহীন শতাধিক ঝুঁকিপূর্ণ স্থাপনা গড়ে উঠেছে। এ ছাড়া রাস্তার দুই পাশে গাড়ি পার্কিং, বিভিন্ন দোকানপাট, খাবার হোটেল, কম্পিউটার দোকান, এমনকি কাঁচাবাজারও রয়েছে। কর্মদিবসে জনসমাগমে মনে হয় বড় কোনো ব্যস্ত বাজার। এমন কোলাহল আর অনিয়মে গড়ে ওঠা নানা স্থাপনার ভিতর পাহাড়ের সৌন্দর্য কিংবা আদালত ভবনের প্রাচীন স্থাপত্য চিহ্নের মর্যাদা রক্ষা করা কঠিন। সম্প্রতি আইনজীবী সমিতির দুটি ভবন নির্মাণের টেন্ডার বিজ্ঞপ্তির পর পরীর পাহাড় আবারও আলোচনায় এসেছে। গতকাল সরেজমিনে পরীর পাহাড়ে গিয়ে জেলা আইনজীবী সমিতিরই দুটি ১২ তলা ভবনে বেশ কয়েক জায়গায় ফাটল দেখা গেছে। এ ছাড়া আইনজীবী সমিতি ভবনের সামনের অতি সরু সড়ক দখলে রেখেছেন হকাররা। কার্যদিবসে ২৫-৩০ হাজার মানুষের সমাগম হওয়া এ পাহাড়ে ছোট দুর্ঘটনা সামলাতেও ফায়ার সার্ভিস ও উদ্ধারকারী দলগুলোকে বড় বেগ পেতে হতে পারে। এসব কারণে আইনজীবী সমিতি ভবনগুলোর ঠিক পেছনে থাকা বাংলাদেশ ব্যাংকের চট্টগ্রাম কার্যালয় এবং ভল্টও চরম ঝুঁকিতে রয়েছে। সমিতির ভবনে ফাটল থাকায় বাংলাদেশ ব্যাংকের দুই ভবনের লিংক রোড দিয়েও হাঁটতে ভয় পান কর্মকর্তারা। তারা বলেন, যেভাবে ফেটে আছে স্বল্পমাত্রার ভূমিকম্পেই এসব ভবন ধসে পড়তে পারে। এদিকে পরীর পাহাড়কে সংরক্ষিত পুরাকীর্তি সম্পদ হিসেবে ঘোষণা করতে সম্ভাব্যতা যাচাই করবে প্রত্নতত্ত্ব অধিদফতর। সম্ভাব্যতা যাচাইয়ের লক্ষ্যে তিনজন কর্মকর্তা নিয়ে একটি কমিটি গঠন করা হয়েছে। ২৫ সেপ্টেম্বর এ কমিটি পরীর পাহাড় পরিদর্শন করবে। এ বিষয়ে চট্টগ্রাম ইঞ্জিনিয়ার্স ইনস্টিটিউশনের সাবেক সভাপতি নগর পরিকল্পনাবিদ প্রকৌশলী দেলোয়ার মজুমদার বলেন, ‘সরকারি প্রতিষ্ঠান ও আইনজীবী সমিতির ভবনগুলো মিলিয়ে পরীর পাহাড় পুরোটা দখল হয়ে গেছে। পাহাড় রক্ষার কোনো আইনই এখানে মানা হয়নি। এজন্য ১৯৯৮ সাল থেকে এ পাহাড় রক্ষায় আমরা আন্দোলন করে আসছি।’ আইনজীবী সমিতির নতুন ভবন ইস্যু : জানা গেছে, ১৯৭৭ সালের ৩০ ডিসেম্বর তৎকালীন রাষ্ট্রপতির নির্দেশে আইনজীবী সমিতিকে ১২ দশমিক ৯০ শতাংশ জায়গা দলিলমূলে বরাদ্দ দিয়েছে জেলা প্রশাসন। এরপর এ জমির কোনো খতিয়ান বা হোল্ডিংও করেনি। এমনকি কোনো খাজনাও পরিশোধ করেনি আইনজীবী সমিতি। দলিলমূলে বরাদ্দ জমির বাইরেও অবৈধভাবে আরও ১ একর ৩৭ শতাংশ সরকারি খাসজমি দখল করে নিয়েছে সমিতি। সেখানে তাদের পাঁচটি ভবন নির্মাণ করা হয়েছে, যার একটিরও পরিবেশ অধিদফতরের ছাড়পত্র নেই। যদিও আইনজীবী সমিতির দাবি, তারা চট্টগ্রাম উন্নয়ন কর্তৃপক্ষের (সিডিএ) অনুমোদন নিয়ে ভবনগুলো নির্মাণ করেছে। তবে ২০১৭ সালে সেই সিডিএই জেলা প্রশাসককে চিঠি দিয়ে জানিয়েছে অননুমোদিতভাবে দুটি ভবন নির্মাণ করা হয়েছে, যা অপসারণ করতেও সুপারিশ করা হয়। এরই মধ্যে ২৫ আগস্ট ফের অনুমোদন না নিয়েই আইনজীবী সমিতি আরও দুটি ভবন নির্মাণের দরপত্র আহ্‌বান করেছে। এতে আপত্তি জানায় জেলা প্রশাসন। এ নিয়ে আইনজীবী সমিতি ও জেলা প্রশাসনের দ্ব›েদ্বর মধ্যে পরীর পাহাড়ে নতুন করে স্থাপনা নির্মাণ না করা সংক্রান্ত একটি প্রস্তাব মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ থেকে প্রধানমন্ত্রীর কাছে উপস্থাপন করা হলে তিনি তাতে সায় দেন। এ পাহাড়ে আর কোনো স্থাপনা হবে না বলে জানিয়ে দেন প্রধানমন্ত্রী। মন্ত্রিপরিষদ বিভাগের প্রস্তাবে বলা হয়, পাহাড় শ্রেণির জমিতে ইতিমধ্যে স্থাপিত সম্পূর্ণ অবৈধ ও ঝুঁকিপূর্ণ বহুতল স্থাপনাসমূহ অপসারণ করা এবং চট্টগ্রাম জেলা আইনজীবী সমিতি যেন আবারও অবৈধভাবে খাসজমি দখল করে কোর্ট বিল্ডিংয়ের সামনের একমাত্র ফাঁকা জায়গাটিতে কোনো অবকাঠামো নির্মাণ করতে না পারে সে বিষয়ে ব্যবস্থা গ্রহণ প্রয়োজন। এ বিষয়ে পরিবেশ, বন ও জলবায়ু পরিবর্তন মন্ত্রণালয় এবং ভূমি মন্ত্রণালয়ের সহযোগিতা গ্রহণপূর্বক প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণের জন্য আইন ও বিচার বিভাগকে সদয় নির্দেশনা প্রদান করা যেতে পারে। এদিকে সমিতি ভবন নির্মাণ ইস্যুতে পরিবেশ অধিদফতর, প্রত্নতত্ত্ব অধিদফতর এবং বাংলাদেশ ব্যাংক থেকে পৃথক তদন্ত কমিটি গঠন করা হয়েছে। ১৮ সেপ্টেম্বর চটগ্রামের ঐতিহ্যবাহী এ পাহাড় পরিদর্শন করে পরিবেশ অধিদফতরের চট্টগ্রাম মহানগরের পরিচালক মোহাম্মদ নূরুল্লাহ নূরীর নেতৃত্বে তিন সদস্যের একটি দল। অধিদফতরের মহাপরিচালকের কাছে পাঠানো প্রতিবেদনে ছয়টি মতামত দিয়েছে পরিদর্শক দল। এতে বলা হয়- টিলা শ্রেণির ভূমিতে নির্মাণকাজ করার ক্ষেত্রে বাংলাদেশ পরিবেশ সংরক্ষণ আইন, ১৯৯৫ (সংশোধিত ২০১০) অনুসারে ছাড়পত্র গ্রহণ অপরিহার্য হলেও তা এ ক্ষেত্রে গ্রহণ করা হয়নি। জানতে চাইলে আইনমন্ত্রী আনিসুল হক বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, প্রধানমন্ত্রী বিষয়টি দেখার জন্য বলেছেন। আগামী রবিবার চট্টগ্রাম আইনজীবী সমিতির নেতৃবৃন্দকে মন্ত্রণালয়ে ডাকা হয়েছে। তাদের সঙ্গে আলোচনা করে একটি সিদ্ধান্তে পৌঁছানো যাবে বলে তিনি আশা করেন। এ বিষয়ে জানতে চাইলে চট্টগ্রামের জেলা প্রশাসক মোহাম্মদ মোমিনুর রহমান বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, ‘পরীর পাহাড় প্রশাসনিক ও বিচারিক কার্যক্রমের জন্য একটি গুরুত্বপূর্ণ স্থান। অবৈধ দখল, অব্যবস্থাপনাসহ বিভিন্ন কারণে পাহাড়টি চরম ঝুঁকিপুর্ণ অবস্থায় রয়েছে। ফায়ার সার্ভিস কর্তৃপক্ষের প্রতিবেদনেও তা উঠে এসেছে। তা ছাড়া পাহাড়ের পরিবেশগত দিক বিবেচনা করে মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ থেকে অবৈধ স্থাপনা উচ্ছেদ এবং নতুন করে স্থাপনা নির্মাণের বিষয়ে নিষেধাজ্ঞা জারি করা হয়েছে। সেজন্য সরকারের বিভিন্ন সংস্থার অংশগ্রহণের ভিত্তিতে ঐতিহ্যবাহী পরীর পাহাড়কে সুশৃঙ্খল অবস্থায় ফিরিয়ে আনতে আমরা চেষ্টা করে যাচ্ছি।’ জানতে চাইলে চট্টগ্রাম জেলা আইনজীবী সমিতির সাধারণ সম্পাদক জিয়াউদ্দিন আহমেদ বলেন, ‘নতুন নির্মাণাধীন ভবন দুটির জন্য সিডিএসহ সরকারি সংস্থাগুলোর অনুমোদন নেওয়া হয়েছে, আমাদের সীমানার মধ্যেই আমরা এটি নির্মাণ করছি। আমরা এ নির্মাণ থেকে পিছপা হব না।’

ফায়ার সার্ভিসের প্রতিবেদনে ধসের ঝুঁকি : ১৯ সেপ্টেম্বর ফায়ার সার্ভিস ও সিভিল ডিফেন্সের দেওয়া এক প্রতিবেদনে বলা হয়, পরীর পাহাড় এলাকাকে ভূমিধসের জন্য খুবই ঝুঁকিপূর্ণ ঘোষণা করা হয়েছে। এ প্রতিবেদনে ভূমিধস ও ভবনধসের ঝুঁকির বিষয়ে সাতটি সুপারিশ উঠে আসে। প্রতিবেদন বলা হয়- আইনজীবী সমিতির শাপলা ভবনের পেছন দিকে ওপর থেকে নিচ পর্যন্ত পাশাপাশি দুটি ফাটল সৃষ্টি হয়েছে, যা ভূমিকম্প ও ভূমিধসের সময় ভবনধস বা হেলে পড়তে পারে।

ঝুঁকিতে বাংলাদেশ ব্যাংকের ভল্ট কার্যালয় : এ পাহাড়ে রয়েছে বাংলাদেশ ব্যাংকের ভল্ট, যা কেপিআইভুক্ত রাষ্ট্রীয় গুরুত্বপূর্ণ স্থাপনা। কেপিআই নিরাপত্তা নীতিমালা অনুসারে কেপিআইসমূহের সীমানাপ্রাচীর থেকে ২০ মিটারের মধ্যে স্থাপনা নির্মাণে অনুমোদন আবশ্যক। অথচ বাংলাদেশ ব্যাংকের ভল্ট ভবনের ১০ মিটারের মধ্যেই আইনজীবী সমিতির একাধিক ঝুঁকিপূর্ণ ভবন। সরেজমিন পরিদর্শনে এসব তথ্য উঠে এসেছে। এ বিষয়ে বাংলাদেশ ব্যাংক চট্টগ্রাম কার্যালয়ের নির্বাহী পরিচালক নজরুল ইসলাম বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, ‘বাংলাদেশ ব্যাংক কেপিআইভুক্ত প্রতিষ্ঠান। এখানে ভল্টের নিরাপত্তাসহ নানা বিষয় রয়েছে। কিন্তু আইনজীবী সমিতির ভবনগুলো ব্যাংকের দেয়াল ঘেঁষে নির্মাণ করা হয়েছে। যার দূরত্ব অনেক জায়গায় ১০ মিটারেরও কম। এখন আরও দুটি ভবন নির্মাণের পাঁয়তারা শুরু হয়েছে। এ নিয়ে আমরা উদ্বিগ্ন। বাংলাদেশ ব্যাংক কর্তৃপক্ষসহ জেলা প্রশাসনকে আমরা বিষয়টি জানিয়েছি। চার সদস্যের তদন্ত কমিটিও গঠন করা হয়েছে।’ এ কমিটির প্রতিবেদনে মোটা দাগে ছয়টি ঝুঁকির কথা তুলে ধরা হয়েছে। প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, এর মধ্যে আইনজীবী সমিতি শাপলা ভবনের লোডিংয়ের প্রভাবে ব্যাংকের রিটেইনিং ওয়ালের কলামে ফাটল সৃষ্টি হয়েছে। ফলে অতি ভারী বৃষ্টিপাতে ভূমিধসের আশঙ্কা রয়েছে। শাপলা ভবনের পেছন দিক থেকে দুটি ফাটলের সৃষ্টি হয়েছে, যা ভূমিকম্প বা ভূমিধসের সময় ভবনটি ধসে বা হেলে পড়তে পারে। তাই কেপিআই নীতিমালা অনুসরণ করে ভল্টের নিরাপত্তাসহ সৃষ্ট ঝুঁকি নিরসনে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণে অনুরোধ করা হয়েছে।

এই বিভাগের আরও খবর
আইফোনের জন্য কলেজছাত্রকে শ্বাসরোধে হত্যা
আইফোনের জন্য কলেজছাত্রকে শ্বাসরোধে হত্যা
রোহিঙ্গাদের মাঝে সিম কার্ড বিতরণ শুরু
রোহিঙ্গাদের মাঝে সিম কার্ড বিতরণ শুরু
আতশবাজি বিস্ফোরণ বিকট শব্দে কেঁপে উঠল ট্রেন
আতশবাজি বিস্ফোরণ বিকট শব্দে কেঁপে উঠল ট্রেন
বিকল হয়েছে কমিউটার ট্রেন
বিকল হয়েছে কমিউটার ট্রেন
বাংলাদেশ থেকে উচ্চমূল্যের পোশাক কিনতে আগ্রহী জাপান
বাংলাদেশ থেকে উচ্চমূল্যের পোশাক কিনতে আগ্রহী জাপান
১ ফেব্রুয়ারি বইমেলা শুরুর দাবি
১ ফেব্রুয়ারি বইমেলা শুরুর দাবি
স্ত্রীর মুখে ছ্যাঁকা গোড়ালি কেটে পালালেন স্বামী
স্ত্রীর মুখে ছ্যাঁকা গোড়ালি কেটে পালালেন স্বামী
পতিতাপল্লিতে প্রেমিকাকে বিক্রি প্রেমিকের কারাদণ্ড
পতিতাপল্লিতে প্রেমিকাকে বিক্রি প্রেমিকের কারাদণ্ড
পোস্টাল ব্যালটে কারা ভোট দিতে পারবেন
পোস্টাল ব্যালটে কারা ভোট দিতে পারবেন
কৃষকদের ব্যবসায়ী সাজিয়ে ৩১ কোটি টাকা আত্মসাৎ
কৃষকদের ব্যবসায়ী সাজিয়ে ৩১ কোটি টাকা আত্মসাৎ
রোজার ভোগ্যপণ্যে এলসি মার্জিন কমানোর নির্দেশ
রোজার ভোগ্যপণ্যে এলসি মার্জিন কমানোর নির্দেশ
হাই কোর্টে স্থায়ী হলেন অভ্যুত্থানের পর নিয়োগ পাওয়া ২২ বিচারপতি
হাই কোর্টে স্থায়ী হলেন অভ্যুত্থানের পর নিয়োগ পাওয়া ২২ বিচারপতি
সর্বশেষ খবর
শীর্ষ সন্ত্রাসী মামুন হত্যা: ২ শ্যুটারসহ গ্রেফতার ৫
শীর্ষ সন্ত্রাসী মামুন হত্যা: ২ শ্যুটারসহ গ্রেফতার ৫

১৬ মিনিট আগে | নগর জীবন

গাজীপুরে যাত্রীবাহী বাসে আগুন দিল দুর্বৃত্তরা
গাজীপুরে যাত্রীবাহী বাসে আগুন দিল দুর্বৃত্তরা

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

রাবির হলে গাঁজা সেবনকালে ৭ শিক্ষার্থী আটক
রাবির হলে গাঁজা সেবনকালে ৭ শিক্ষার্থী আটক

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ইসলামে আখলাকে হাসানার গুরুত্ব
ইসলামে আখলাকে হাসানার গুরুত্ব

২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

কলাপাড়ায় নিষিদ্ধ ছাত্রলীগের সাবেক সভাপতি গ্রেফতার
কলাপাড়ায় নিষিদ্ধ ছাত্রলীগের সাবেক সভাপতি গ্রেফতার

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শ্যামবাজারে র‌্যাবের অভিযান: বিপুল কেমিক্যাল উদ্ধার, ৬ জনের কারাদণ্ড
শ্যামবাজারে র‌্যাবের অভিযান: বিপুল কেমিক্যাল উদ্ধার, ৬ জনের কারাদণ্ড

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১২ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১২ নভেম্বর)

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জবিতে সংঘর্ষের ঘটনায় চার শিক্ষার্থী বহিষ্কার
জবিতে সংঘর্ষের ঘটনায় চার শিক্ষার্থী বহিষ্কার

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

দেশের রিজার্ভ কত, জানাল কেন্দ্রীয় ব্যাংক
দেশের রিজার্ভ কত, জানাল কেন্দ্রীয় ব্যাংক

৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ডিপফেক চিনবেন যেভাবে
ডিপফেক চিনবেন যেভাবে

৩ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

আজারবাইজান সীমান্তে তুরস্কের সামরিক বিমান বিধ্বস্ত
আজারবাইজান সীমান্তে তুরস্কের সামরিক বিমান বিধ্বস্ত

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অনূর্ধ্ব-১৭ বিশ্বকাপ: ফ্রান্সকে হারিয়ে ইতিহাস উগান্ডার
অনূর্ধ্ব-১৭ বিশ্বকাপ: ফ্রান্সকে হারিয়ে ইতিহাস উগান্ডার

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নিখোঁজ বাংলাদেশ ব্যাংকের উপপরিচালক নাইমুর রহমান মাদারীপুর থেকে উদ্ধার
নিখোঁজ বাংলাদেশ ব্যাংকের উপপরিচালক নাইমুর রহমান মাদারীপুর থেকে উদ্ধার

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বগুড়ায় আওয়ামী লীগের ৩ নেতাকর্মীকে আটক করল সেনাবাহিনী
বগুড়ায় আওয়ামী লীগের ৩ নেতাকর্মীকে আটক করল সেনাবাহিনী

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইরানে জনসম্মুখে এক ব্যক্তির ফাঁসি কার্যকর
ইরানে জনসম্মুখে এক ব্যক্তির ফাঁসি কার্যকর

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চাঁদপুরে অস্ত্রসহ ৫ ডাকাত আটক
চাঁদপুরে অস্ত্রসহ ৫ ডাকাত আটক

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আজকের আলোচিত ১০ খবর
আজকের আলোচিত ১০ খবর

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তিতাস গ্যাস ফিল্ডে ওয়েলহেড কম্প্রেসর স্থাপন, উৎপাদন বাড়ল ২২ মিলিয়ন ঘনফুট গ্যাস
তিতাস গ্যাস ফিল্ডে ওয়েলহেড কম্প্রেসর স্থাপন, উৎপাদন বাড়ল ২২ মিলিয়ন ঘনফুট গ্যাস

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘একটি দল নির্বাচনকে বাধাগ্রস্ত করার পাঁয়তারা করছে’
‘একটি দল নির্বাচনকে বাধাগ্রস্ত করার পাঁয়তারা করছে’

৬ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

বর্তমানে কেমন আছেন ধর্মেন্দ্র?
বর্তমানে কেমন আছেন ধর্মেন্দ্র?

৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

বাংলাদেশ কোরআন শিক্ষা বোর্ডের মহাসচিব মারা গেছেন
বাংলাদেশ কোরআন শিক্ষা বোর্ডের মহাসচিব মারা গেছেন

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিভাজন নয়, ঐক্যবদ্ধ হয়ে গণতন্ত্র রক্ষার আহ্বান ডা. জাহিদ হোসেনের
বিভাজন নয়, ঐক্যবদ্ধ হয়ে গণতন্ত্র রক্ষার আহ্বান ডা. জাহিদ হোসেনের

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শীর্ষ সন্ত্রাসী মামুনকে গুলি করা সেই দুই শুটার গ্রেফতার
শীর্ষ সন্ত্রাসী মামুনকে গুলি করা সেই দুই শুটার গ্রেফতার

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

হজ চুক্তি স্বাক্ষর, বাংলাদেশ থেকে সুযোগ পাবেন সাড়ে ৭৮ হাজার হজযাত্রী
হজ চুক্তি স্বাক্ষর, বাংলাদেশ থেকে সুযোগ পাবেন সাড়ে ৭৮ হাজার হজযাত্রী

৬ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

ক্যাচ মিস খেলার অংশ, বললেন হাসান মাহমুদ
ক্যাচ মিস খেলার অংশ, বললেন হাসান মাহমুদ

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভাঙ্গুড়ায় কালোবাজারে সার বিক্রির অপরাধে ডিলারকে জরিমানা
ভাঙ্গুড়ায় কালোবাজারে সার বিক্রির অপরাধে ডিলারকে জরিমানা

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বরিশাল বিশ্ববিদ্যালয় প্রেস ক্লাবের নতুন কমিটি গঠন
বরিশাল বিশ্ববিদ্যালয় প্রেস ক্লাবের নতুন কমিটি গঠন

৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

২০২৬ বিশ্বকাপই শেষ, জানিয়ে দিলেন রোনালদো
২০২৬ বিশ্বকাপই শেষ, জানিয়ে দিলেন রোনালদো

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

‘‌অপরাধীদের ছাড় দেওয়া হবে না’
‘‌অপরাধীদের ছাড় দেওয়া হবে না’

৬ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

মুশফিককে সরিয়ে স্টাম্পিংয়ের রেকর্ড লিটনের
মুশফিককে সরিয়ে স্টাম্পিংয়ের রেকর্ড লিটনের

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সর্বাধিক পঠিত
নির্বাচনে পোস্টার ব্যবহার করা যাবে না
নির্বাচনে পোস্টার ব্যবহার করা যাবে না

১৯ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

মধ্যরাতে রাজধানীতে ৩ বাসে আগুন
মধ্যরাতে রাজধানীতে ৩ বাসে আগুন

১৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

১৩ নভেম্বর কী হবে, উদ্বেগ-উৎকণ্ঠায় দেশবাসী : জিল্লুর রহমান
১৩ নভেম্বর কী হবে, উদ্বেগ-উৎকণ্ঠায় দেশবাসী : জিল্লুর রহমান

১৫ ঘণ্টা আগে | টক শো

ঢাকা-৯ আসনে এনসিপির মনোনয়নপত্র কিনলেন তাসনিম জারা
ঢাকা-৯ আসনে এনসিপির মনোনয়নপত্র কিনলেন তাসনিম জারা

১৫ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

শীর্ষ সন্ত্রাসী মামুনকে গুলি করা সেই দুই শুটার গ্রেফতার
শীর্ষ সন্ত্রাসী মামুনকে গুলি করা সেই দুই শুটার গ্রেফতার

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

১৩ নভেম্বর ‘ঢাকা লকডাউন’ ঘিরে পরিস্থিতি স্বাভাবিক থাকবে: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
১৩ নভেম্বর ‘ঢাকা লকডাউন’ ঘিরে পরিস্থিতি স্বাভাবিক থাকবে: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আসন নিশ্চিত হলে আপসহীন নেতাদেরও বিক্রি হতে সমস্যা নেই: আব্দুল কাদের
আসন নিশ্চিত হলে আপসহীন নেতাদেরও বিক্রি হতে সমস্যা নেই: আব্দুল কাদের

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রেনের ইঞ্জিনে আগুন, রেল যোগাযোগ বন্ধ
ট্রেনের ইঞ্জিনে আগুন, রেল যোগাযোগ বন্ধ

১৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ময়মনসিংহে বাসে দুর্বৃত্তদের আগুন, ঘুমন্ত চালক পুড়ে অঙ্গার
ময়মনসিংহে বাসে দুর্বৃত্তদের আগুন, ঘুমন্ত চালক পুড়ে অঙ্গার

১৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভোট হলে জামায়াতের অস্তিত্ব থাকবে না : মির্জা ফখরুল
ভোট হলে জামায়াতের অস্তিত্ব থাকবে না : মির্জা ফখরুল

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

‘হাসিনাকে ফাঁসিতে না ঝোলানো পর্যন্ত মুখ দিয়ে শেখ শেখ বের হবেই’
‘হাসিনাকে ফাঁসিতে না ঝোলানো পর্যন্ত মুখ দিয়ে শেখ শেখ বের হবেই’

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আমার বক্তব্যকে ভুলভাবে বিভিন্ন গণমাধ্যমে উপস্থাপন করা হয়েছে: মির্জা ফখরুল
আমার বক্তব্যকে ভুলভাবে বিভিন্ন গণমাধ্যমে উপস্থাপন করা হয়েছে: মির্জা ফখরুল

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

দিল্লি বিস্ফোরণের পর ভারতজুড়ে সতর্কতা জারি
দিল্লি বিস্ফোরণের পর ভারতজুড়ে সতর্কতা জারি

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রাথমিকের প্রধান শিক্ষকদের ১০ম গ্রেডে বেতন দিতে সম্মতি
প্রাথমিকের প্রধান শিক্ষকদের ১০ম গ্রেডে বেতন দিতে সম্মতি

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জুলাই সনদের আইনি ভিত্তি ছাড়া নির্বাচনের সুযোগ নেই: জামায়াত আমির
জুলাই সনদের আইনি ভিত্তি ছাড়া নির্বাচনের সুযোগ নেই: জামায়াত আমির

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্রে হামলা, ইউরোপজুড়ে বিপর্যয়ের শঙ্কা কিয়েভের
পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্রে হামলা, ইউরোপজুড়ে বিপর্যয়ের শঙ্কা কিয়েভের

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জুলাই সনদ বাস্তবায়ন নিয়ে ৩-৪ দিনের মধ্যে সিদ্ধান্ত দেবে সরকার
জুলাই সনদ বাস্তবায়ন নিয়ে ৩-৪ দিনের মধ্যে সিদ্ধান্ত দেবে সরকার

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সনদের বাইরের সিদ্ধান্ত স্বাক্ষরকারী দলগুলো মানতে বাধ্য নয় : সালাহউদ্দিন
সনদের বাইরের সিদ্ধান্ত স্বাক্ষরকারী দলগুলো মানতে বাধ্য নয় : সালাহউদ্দিন

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বাবাকে আড়াই মিনিটে ১৭ কোপে হত্যা করলেন ফারুক, নেপথ্যে স্ত্রীর সঙ্গে ‘পরকীয়া’
বাবাকে আড়াই মিনিটে ১৭ কোপে হত্যা করলেন ফারুক, নেপথ্যে স্ত্রীর সঙ্গে ‘পরকীয়া’

১৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দ্বিতীয় বিয়ের খবর জানালেন রশিদ খান
দ্বিতীয় বিয়ের খবর জানালেন রশিদ খান

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

৫০০ কোটি পাউন্ডের বিটকয়েন নিয়ে যুক্তরাজ্যে গিয়ে বিপাকে চীনা নারী!
৫০০ কোটি পাউন্ডের বিটকয়েন নিয়ে যুক্তরাজ্যে গিয়ে বিপাকে চীনা নারী!

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যারা সংস্কারের পক্ষে তাদের সঙ্গে জোট করতে পারি: হাসনাত আবদুল্লাহ
যারা সংস্কারের পক্ষে তাদের সঙ্গে জোট করতে পারি: হাসনাত আবদুল্লাহ

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক স্বাভাবিকের আলোচনা নাকচ সিরিয়া
ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক স্বাভাবিকের আলোচনা নাকচ সিরিয়া

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজধানীতে বাসে আগুন
রাজধানীতে বাসে আগুন

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আজ সংবাদ সম্মেলন ডেকেছে বিএনপি
আজ সংবাদ সম্মেলন ডেকেছে বিএনপি

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সিলেট টেস্ট : অভিষেক হওয়া কে এই হাসান মুরাদ?
সিলেট টেস্ট : অভিষেক হওয়া কে এই হাসান মুরাদ?

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নিখোঁজ বাংলাদেশ ব্যাংকের উপপরিচালক নাইমুর রহমান মাদারীপুর থেকে উদ্ধার
নিখোঁজ বাংলাদেশ ব্যাংকের উপপরিচালক নাইমুর রহমান মাদারীপুর থেকে উদ্ধার

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জরুরি সংবাদ সম্মেলন ডেকেছে ডিএমপি
জরুরি সংবাদ সম্মেলন ডেকেছে ডিএমপি

১৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মস্তিষ্ক ছাড়াই জন্ম নেওয়া যুক্তরাষ্ট্রের সেই তরুণীর বয়স এখন ২০
মস্তিষ্ক ছাড়াই জন্ম নেওয়া যুক্তরাষ্ট্রের সেই তরুণীর বয়স এখন ২০

১৪ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

স্কুলছাত্রী ধর্ষণের ঘটনায় ৩ লাখ টাকায় রফা, ভাগ নিলেন মাতবররা!
স্কুলছাত্রী ধর্ষণের ঘটনায় ৩ লাখ টাকায় রফা, ভাগ নিলেন মাতবররা!

১১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রিন্ট সর্বাধিক
এনসিপিতে গৃহদাহ
এনসিপিতে গৃহদাহ

প্রথম পৃষ্ঠা

আলোচনার টেবিল থেকে রাজপথ
আলোচনার টেবিল থেকে রাজপথ

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

বুড়িগঙ্গা
বুড়িগঙ্গা

সম্পাদকীয়

বাংলাদেশ-আয়ারল্যান্ড ওয়ানডে খেলেছে ১৬ বার
বাংলাদেশ-আয়ারল্যান্ড ওয়ানডে খেলেছে ১৬ বার

মাঠে ময়দানে

বোতলে দেদার জ্বালানি বিক্রি বাড়ছে অগ্নিসন্ত্রাসের ঝুঁকি
বোতলে দেদার জ্বালানি বিক্রি বাড়ছে অগ্নিসন্ত্রাসের ঝুঁকি

নগর জীবন

সনদ বাস্তবায়ন আদেশ জারি করতে হবে
সনদ বাস্তবায়ন আদেশ জারি করতে হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

আর্মি সার্ভিস কোরকে প্রস্তুত থাকার আহ্বান সেনাপ্রধানের
আর্মি সার্ভিস কোরকে প্রস্তুত থাকার আহ্বান সেনাপ্রধানের

প্রথম পৃষ্ঠা

ভালোবাসার টানেই মাতৃভূমিতে হামজা
ভালোবাসার টানেই মাতৃভূমিতে হামজা

মাঠে ময়দানে

জুলাই সনদের আইনি ভিত্তি ছাড়া নির্বাচন নয়
জুলাই সনদের আইনি ভিত্তি ছাড়া নির্বাচন নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

ভোট হলে অস্তিত্ব থাকবে না জামায়াতের
ভোট হলে অস্তিত্ব থাকবে না জামায়াতের

প্রথম পৃষ্ঠা

শেয়ারবাজারে মাফিয়া
শেয়ারবাজারে মাফিয়া

প্রথম পৃষ্ঠা

আইন হাতে তুলে নিচ্ছে মানুষ
আইন হাতে তুলে নিচ্ছে মানুষ

পেছনের পৃষ্ঠা

আশা জাগাচ্ছে কৃষি প্রক্রিয়াজাত খাবারের বাজার
আশা জাগাচ্ছে কৃষি প্রক্রিয়াজাত খাবারের বাজার

নগর জীবন

বেগম জিয়ার নির্বাচনে অংশগ্রহণ কেন?
বেগম জিয়ার নির্বাচনে অংশগ্রহণ কেন?

সম্পাদকীয়

ঘুমন্ত মানুষ পুড়িয়ে হত্যা
ঘুমন্ত মানুষ পুড়িয়ে হত্যা

প্রথম পৃষ্ঠা

সনদের বাইরে গিয়ে সিদ্ধান্ত নিলে দায় সরকারের
সনদের বাইরে গিয়ে সিদ্ধান্ত নিলে দায় সরকারের

প্রথম পৃষ্ঠা

স্পর্শিয়ার ক্ষোভ
স্পর্শিয়ার ক্ষোভ

শোবিজ

সীমানা পুনর্নির্ধারণের ৩০ আবেদন আদালতে
সীমানা পুনর্নির্ধারণের ৩০ আবেদন আদালতে

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচন বানচালের চেষ্টা আওয়ামী লীগের
নির্বাচন বানচালের চেষ্টা আওয়ামী লীগের

প্রথম পৃষ্ঠা

ভলগা ও বুড়িগঙ্গা তীরের দুই বিপ্লব
ভলগা ও বুড়িগঙ্গা তীরের দুই বিপ্লব

সম্পাদকীয়

সাবেক বিমানবাহিনী প্রধান শেখ হান্নানের ব্যাংক হিসাব জব্দ
সাবেক বিমানবাহিনী প্রধান শেখ হান্নানের ব্যাংক হিসাব জব্দ

নগর জীবন

কেন ক্ষেপলেন তামান্না
কেন ক্ষেপলেন তামান্না

শোবিজ

দেশের সার্বিক পরিস্থিতি উদ্বেগজনক
দেশের সার্বিক পরিস্থিতি উদ্বেগজনক

নগর জীবন

রংপুরে স্বাচিপ নেতা গ্রেপ্তার
রংপুরে স্বাচিপ নেতা গ্রেপ্তার

নগর জীবন

ডেঙ্গুতে আরও তিনজনের মৃত্যু
ডেঙ্গুতে আরও তিনজনের মৃত্যু

নগর জীবন

ইয়ামাহা বাইক কার্নিভাল
ইয়ামাহা বাইক কার্নিভাল

নগর জীবন

বস্তিবাসীর দুই দফা মেনে নেওয়ার দাবি
বস্তিবাসীর দুই দফা মেনে নেওয়ার দাবি

নগর জীবন

আর্মি সার্ভিস কোরের ৪৪তম বাৎসরিক অধিনায়ক সম্মেলন
আর্মি সার্ভিস কোরের ৪৪তম বাৎসরিক অধিনায়ক সম্মেলন

নগর জীবন

‘আমাদের প্রভু আল্লাহ!’
‘আমাদের প্রভু আল্লাহ!’

সম্পাদকীয়