শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বৃহস্পতিবার, ২৩ সেপ্টেম্বর, ২০২১ আপডেট:

ঝুঁকিতে ঐতিহ্যবাহী পরীর পাহাড়

বড় প্রাণহানির শঙ্কা, ঝুঁকিতে বাংলাদেশ ব্যাংকের ভল্টও, বেলেমাটির পাহাড়ে ৩ শতাধিক স্থাপনা, ১৩৫টিই অবৈধ, নতুন ভবন স্থাপন নিয়ে আইনজীবী সমিতি-প্রশাসন মুখোমুখি
আরাফাত মুন্না, চট্টগ্রাম থেকে
প্রিন্ট ভার্সন
ঝুঁকিতে ঐতিহ্যবাহী পরীর পাহাড়

দেশের বাণিজ্যিক রাজধানী চট্টগ্রাম মহানগরের প্রাণকেন্দ্র পরীর পাহাড়। ব্রিটিশ আমল থেকেই জেলার সব প্রশাসনিক কার্যক্রম পরিচালিত হয় এখান থেকেই। প্রশাসনিকভাবে যেমন গুরুত্বপূর্ণ এ পাহাড়, এর ইতিহাস-ঐতিহ্যও অনেক। তবে কালে কালে সংকুচিত হয়ে পড়েছে পরীর পাহাড়। প্রায় ১২ একরের বেলেমাটির এ পাহাড়ে প্রতিনিয়তই গড়ে উঠছে সুউচ্চ ভবন। রয়েছে ছোট বড় ৩ শতাধিক স্থাপনা। এসবের মধ্যে ১৩৫টিই অবৈধ ও ঝুঁকিপূর্ণ উল্লেখ করে প্রতিবেদন দিয়েছেন ফায়ার সার্ভিস ও সিভিল ডিফেন্স কর্তৃপক্ষ। প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, একের পর এক গড়ে ওঠা অবৈধ এসব স্থাপনার ভারে যে কোনো সময় ধসে পড়তে পারে প্রত্নতাত্তি¡ক নিদর্শনবাহী এ পাহাড়টি। স্থানীয়দের দাবি, এ পাহাড়ে কোনো দুর্ঘটনা ঘটলে প্রাণহানি সাভারের রানা প্লাজা ট্র্যাজেডিকেও ছাড়িয়ে যেতে পারে। জানা গেছে, চট্টগ্রাম মহানগরের এ বিখ্যাত পাহাড়ের চূড়ায় একসময় ছিল চাকমা রাজার ভবন। সেখানে বসত গানের আসর। তা নিয়ে নানা উপকথাও তৈরি হয় লোকমুখে। স্থানীয় লোকজন বলতেন, সে পাহাড়চূড়ায় পরীরা গান গায়, নেচে বেড়ায়। এমন কাহিনির সূত্র ধরে পাহাড়টির নাম হয়েছিল পরীর পাহাড়। ইংরেজ সাহেবদের কাছে ফেয়ারি হিল নামে পরিচিত এ পাহাড় ইংরেজ আমলেই চট্টগ্রাম বিভাগ ও জেলার প্রশাসনিক কেন্দ্র হিসেবে গড়ে উঠেছে। বর্তমানে এ পরীর পাহাড়ে জেলা প্রশাসকের কার্যালয়, বিভাগীয় কমিশনারের কার্যালয়, নতুন আদালত ভবন, চিফ জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট ভবন এবং আইনজীবী সমিতির পাঁচটি ভবনসহ বেশ কিছু সরকারি কার্যালয় রয়েছে। চারপাশে অপরিকল্পিত ও অনুমোদনহীন শতাধিক ঝুঁকিপূর্ণ স্থাপনা গড়ে উঠেছে। এ ছাড়া রাস্তার দুই পাশে গাড়ি পার্কিং, বিভিন্ন দোকানপাট, খাবার হোটেল, কম্পিউটার দোকান, এমনকি কাঁচাবাজারও রয়েছে। কর্মদিবসে জনসমাগমে মনে হয় বড় কোনো ব্যস্ত বাজার। এমন কোলাহল আর অনিয়মে গড়ে ওঠা নানা স্থাপনার ভিতর পাহাড়ের সৌন্দর্য কিংবা আদালত ভবনের প্রাচীন স্থাপত্য চিহ্নের মর্যাদা রক্ষা করা কঠিন। সম্প্রতি আইনজীবী সমিতির দুটি ভবন নির্মাণের টেন্ডার বিজ্ঞপ্তির পর পরীর পাহাড় আবারও আলোচনায় এসেছে। গতকাল সরেজমিনে পরীর পাহাড়ে গিয়ে জেলা আইনজীবী সমিতিরই দুটি ১২ তলা ভবনে বেশ কয়েক জায়গায় ফাটল দেখা গেছে। এ ছাড়া আইনজীবী সমিতি ভবনের সামনের অতি সরু সড়ক দখলে রেখেছেন হকাররা। কার্যদিবসে ২৫-৩০ হাজার মানুষের সমাগম হওয়া এ পাহাড়ে ছোট দুর্ঘটনা সামলাতেও ফায়ার সার্ভিস ও উদ্ধারকারী দলগুলোকে বড় বেগ পেতে হতে পারে। এসব কারণে আইনজীবী সমিতি ভবনগুলোর ঠিক পেছনে থাকা বাংলাদেশ ব্যাংকের চট্টগ্রাম কার্যালয় এবং ভল্টও চরম ঝুঁকিতে রয়েছে। সমিতির ভবনে ফাটল থাকায় বাংলাদেশ ব্যাংকের দুই ভবনের লিংক রোড দিয়েও হাঁটতে ভয় পান কর্মকর্তারা। তারা বলেন, যেভাবে ফেটে আছে স্বল্পমাত্রার ভূমিকম্পেই এসব ভবন ধসে পড়তে পারে। এদিকে পরীর পাহাড়কে সংরক্ষিত পুরাকীর্তি সম্পদ হিসেবে ঘোষণা করতে সম্ভাব্যতা যাচাই করবে প্রত্নতত্ত্ব অধিদফতর। সম্ভাব্যতা যাচাইয়ের লক্ষ্যে তিনজন কর্মকর্তা নিয়ে একটি কমিটি গঠন করা হয়েছে। ২৫ সেপ্টেম্বর এ কমিটি পরীর পাহাড় পরিদর্শন করবে। এ বিষয়ে চট্টগ্রাম ইঞ্জিনিয়ার্স ইনস্টিটিউশনের সাবেক সভাপতি নগর পরিকল্পনাবিদ প্রকৌশলী দেলোয়ার মজুমদার বলেন, ‘সরকারি প্রতিষ্ঠান ও আইনজীবী সমিতির ভবনগুলো মিলিয়ে পরীর পাহাড় পুরোটা দখল হয়ে গেছে। পাহাড় রক্ষার কোনো আইনই এখানে মানা হয়নি। এজন্য ১৯৯৮ সাল থেকে এ পাহাড় রক্ষায় আমরা আন্দোলন করে আসছি।’ আইনজীবী সমিতির নতুন ভবন ইস্যু : জানা গেছে, ১৯৭৭ সালের ৩০ ডিসেম্বর তৎকালীন রাষ্ট্রপতির নির্দেশে আইনজীবী সমিতিকে ১২ দশমিক ৯০ শতাংশ জায়গা দলিলমূলে বরাদ্দ দিয়েছে জেলা প্রশাসন। এরপর এ জমির কোনো খতিয়ান বা হোল্ডিংও করেনি। এমনকি কোনো খাজনাও পরিশোধ করেনি আইনজীবী সমিতি। দলিলমূলে বরাদ্দ জমির বাইরেও অবৈধভাবে আরও ১ একর ৩৭ শতাংশ সরকারি খাসজমি দখল করে নিয়েছে সমিতি। সেখানে তাদের পাঁচটি ভবন নির্মাণ করা হয়েছে, যার একটিরও পরিবেশ অধিদফতরের ছাড়পত্র নেই। যদিও আইনজীবী সমিতির দাবি, তারা চট্টগ্রাম উন্নয়ন কর্তৃপক্ষের (সিডিএ) অনুমোদন নিয়ে ভবনগুলো নির্মাণ করেছে। তবে ২০১৭ সালে সেই সিডিএই জেলা প্রশাসককে চিঠি দিয়ে জানিয়েছে অননুমোদিতভাবে দুটি ভবন নির্মাণ করা হয়েছে, যা অপসারণ করতেও সুপারিশ করা হয়। এরই মধ্যে ২৫ আগস্ট ফের অনুমোদন না নিয়েই আইনজীবী সমিতি আরও দুটি ভবন নির্মাণের দরপত্র আহ্‌বান করেছে। এতে আপত্তি জানায় জেলা প্রশাসন। এ নিয়ে আইনজীবী সমিতি ও জেলা প্রশাসনের দ্ব›েদ্বর মধ্যে পরীর পাহাড়ে নতুন করে স্থাপনা নির্মাণ না করা সংক্রান্ত একটি প্রস্তাব মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ থেকে প্রধানমন্ত্রীর কাছে উপস্থাপন করা হলে তিনি তাতে সায় দেন। এ পাহাড়ে আর কোনো স্থাপনা হবে না বলে জানিয়ে দেন প্রধানমন্ত্রী। মন্ত্রিপরিষদ বিভাগের প্রস্তাবে বলা হয়, পাহাড় শ্রেণির জমিতে ইতিমধ্যে স্থাপিত সম্পূর্ণ অবৈধ ও ঝুঁকিপূর্ণ বহুতল স্থাপনাসমূহ অপসারণ করা এবং চট্টগ্রাম জেলা আইনজীবী সমিতি যেন আবারও অবৈধভাবে খাসজমি দখল করে কোর্ট বিল্ডিংয়ের সামনের একমাত্র ফাঁকা জায়গাটিতে কোনো অবকাঠামো নির্মাণ করতে না পারে সে বিষয়ে ব্যবস্থা গ্রহণ প্রয়োজন। এ বিষয়ে পরিবেশ, বন ও জলবায়ু পরিবর্তন মন্ত্রণালয় এবং ভূমি মন্ত্রণালয়ের সহযোগিতা গ্রহণপূর্বক প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণের জন্য আইন ও বিচার বিভাগকে সদয় নির্দেশনা প্রদান করা যেতে পারে। এদিকে সমিতি ভবন নির্মাণ ইস্যুতে পরিবেশ অধিদফতর, প্রত্নতত্ত্ব অধিদফতর এবং বাংলাদেশ ব্যাংক থেকে পৃথক তদন্ত কমিটি গঠন করা হয়েছে। ১৮ সেপ্টেম্বর চটগ্রামের ঐতিহ্যবাহী এ পাহাড় পরিদর্শন করে পরিবেশ অধিদফতরের চট্টগ্রাম মহানগরের পরিচালক মোহাম্মদ নূরুল্লাহ নূরীর নেতৃত্বে তিন সদস্যের একটি দল। অধিদফতরের মহাপরিচালকের কাছে পাঠানো প্রতিবেদনে ছয়টি মতামত দিয়েছে পরিদর্শক দল। এতে বলা হয়- টিলা শ্রেণির ভূমিতে নির্মাণকাজ করার ক্ষেত্রে বাংলাদেশ পরিবেশ সংরক্ষণ আইন, ১৯৯৫ (সংশোধিত ২০১০) অনুসারে ছাড়পত্র গ্রহণ অপরিহার্য হলেও তা এ ক্ষেত্রে গ্রহণ করা হয়নি। জানতে চাইলে আইনমন্ত্রী আনিসুল হক বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, প্রধানমন্ত্রী বিষয়টি দেখার জন্য বলেছেন। আগামী রবিবার চট্টগ্রাম আইনজীবী সমিতির নেতৃবৃন্দকে মন্ত্রণালয়ে ডাকা হয়েছে। তাদের সঙ্গে আলোচনা করে একটি সিদ্ধান্তে পৌঁছানো যাবে বলে তিনি আশা করেন। এ বিষয়ে জানতে চাইলে চট্টগ্রামের জেলা প্রশাসক মোহাম্মদ মোমিনুর রহমান বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, ‘পরীর পাহাড় প্রশাসনিক ও বিচারিক কার্যক্রমের জন্য একটি গুরুত্বপূর্ণ স্থান। অবৈধ দখল, অব্যবস্থাপনাসহ বিভিন্ন কারণে পাহাড়টি চরম ঝুঁকিপুর্ণ অবস্থায় রয়েছে। ফায়ার সার্ভিস কর্তৃপক্ষের প্রতিবেদনেও তা উঠে এসেছে। তা ছাড়া পাহাড়ের পরিবেশগত দিক বিবেচনা করে মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ থেকে অবৈধ স্থাপনা উচ্ছেদ এবং নতুন করে স্থাপনা নির্মাণের বিষয়ে নিষেধাজ্ঞা জারি করা হয়েছে। সেজন্য সরকারের বিভিন্ন সংস্থার অংশগ্রহণের ভিত্তিতে ঐতিহ্যবাহী পরীর পাহাড়কে সুশৃঙ্খল অবস্থায় ফিরিয়ে আনতে আমরা চেষ্টা করে যাচ্ছি।’ জানতে চাইলে চট্টগ্রাম জেলা আইনজীবী সমিতির সাধারণ সম্পাদক জিয়াউদ্দিন আহমেদ বলেন, ‘নতুন নির্মাণাধীন ভবন দুটির জন্য সিডিএসহ সরকারি সংস্থাগুলোর অনুমোদন নেওয়া হয়েছে, আমাদের সীমানার মধ্যেই আমরা এটি নির্মাণ করছি। আমরা এ নির্মাণ থেকে পিছপা হব না।’

ফায়ার সার্ভিসের প্রতিবেদনে ধসের ঝুঁকি : ১৯ সেপ্টেম্বর ফায়ার সার্ভিস ও সিভিল ডিফেন্সের দেওয়া এক প্রতিবেদনে বলা হয়, পরীর পাহাড় এলাকাকে ভূমিধসের জন্য খুবই ঝুঁকিপূর্ণ ঘোষণা করা হয়েছে। এ প্রতিবেদনে ভূমিধস ও ভবনধসের ঝুঁকির বিষয়ে সাতটি সুপারিশ উঠে আসে। প্রতিবেদন বলা হয়- আইনজীবী সমিতির শাপলা ভবনের পেছন দিকে ওপর থেকে নিচ পর্যন্ত পাশাপাশি দুটি ফাটল সৃষ্টি হয়েছে, যা ভূমিকম্প ও ভূমিধসের সময় ভবনধস বা হেলে পড়তে পারে।

ঝুঁকিতে বাংলাদেশ ব্যাংকের ভল্ট কার্যালয় : এ পাহাড়ে রয়েছে বাংলাদেশ ব্যাংকের ভল্ট, যা কেপিআইভুক্ত রাষ্ট্রীয় গুরুত্বপূর্ণ স্থাপনা। কেপিআই নিরাপত্তা নীতিমালা অনুসারে কেপিআইসমূহের সীমানাপ্রাচীর থেকে ২০ মিটারের মধ্যে স্থাপনা নির্মাণে অনুমোদন আবশ্যক। অথচ বাংলাদেশ ব্যাংকের ভল্ট ভবনের ১০ মিটারের মধ্যেই আইনজীবী সমিতির একাধিক ঝুঁকিপূর্ণ ভবন। সরেজমিন পরিদর্শনে এসব তথ্য উঠে এসেছে। এ বিষয়ে বাংলাদেশ ব্যাংক চট্টগ্রাম কার্যালয়ের নির্বাহী পরিচালক নজরুল ইসলাম বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, ‘বাংলাদেশ ব্যাংক কেপিআইভুক্ত প্রতিষ্ঠান। এখানে ভল্টের নিরাপত্তাসহ নানা বিষয় রয়েছে। কিন্তু আইনজীবী সমিতির ভবনগুলো ব্যাংকের দেয়াল ঘেঁষে নির্মাণ করা হয়েছে। যার দূরত্ব অনেক জায়গায় ১০ মিটারেরও কম। এখন আরও দুটি ভবন নির্মাণের পাঁয়তারা শুরু হয়েছে। এ নিয়ে আমরা উদ্বিগ্ন। বাংলাদেশ ব্যাংক কর্তৃপক্ষসহ জেলা প্রশাসনকে আমরা বিষয়টি জানিয়েছি। চার সদস্যের তদন্ত কমিটিও গঠন করা হয়েছে।’ এ কমিটির প্রতিবেদনে মোটা দাগে ছয়টি ঝুঁকির কথা তুলে ধরা হয়েছে। প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, এর মধ্যে আইনজীবী সমিতি শাপলা ভবনের লোডিংয়ের প্রভাবে ব্যাংকের রিটেইনিং ওয়ালের কলামে ফাটল সৃষ্টি হয়েছে। ফলে অতি ভারী বৃষ্টিপাতে ভূমিধসের আশঙ্কা রয়েছে। শাপলা ভবনের পেছন দিক থেকে দুটি ফাটলের সৃষ্টি হয়েছে, যা ভূমিকম্প বা ভূমিধসের সময় ভবনটি ধসে বা হেলে পড়তে পারে। তাই কেপিআই নীতিমালা অনুসরণ করে ভল্টের নিরাপত্তাসহ সৃষ্ট ঝুঁকি নিরসনে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণে অনুরোধ করা হয়েছে।

এই বিভাগের আরও খবর
শ্যামপুর ডায়িং কারখানার বর্জ্য পড়ছে নদীতে
শ্যামপুর ডায়িং কারখানার বর্জ্য পড়ছে নদীতে
কক্সবাজারে চার কিশোর নিখোঁজ
কক্সবাজারে চার কিশোর নিখোঁজ
বিএনপি ও যুবদলের দুই নেতা বহিষ্কার গ্রেপ্তার ১০
বিএনপি ও যুবদলের দুই নেতা বহিষ্কার গ্রেপ্তার ১০
বিএনপির বিরুদ্ধে মামলা নিয়ে তীব্র উত্তেজনা
বিএনপির বিরুদ্ধে মামলা নিয়ে তীব্র উত্তেজনা
পঞ্চগড় সীমান্ত দিয়ে ১৫ জনকে পুশইন
পঞ্চগড় সীমান্ত দিয়ে ১৫ জনকে পুশইন
কাঁচা পাট আমদানিতে নিষেধাজ্ঞা প্রত্যাহার চান ভারতের ব্যবসায়ীরা
কাঁচা পাট আমদানিতে নিষেধাজ্ঞা প্রত্যাহার চান ভারতের ব্যবসায়ীরা
তদন্তে সহযোগিতা করবে বাংলাদেশ
তদন্তে সহযোগিতা করবে বাংলাদেশ
নওগাঁয় মালয়েশীয় তরুণী বসলেন বিয়ের পিঁড়িতে
নওগাঁয় মালয়েশীয় তরুণী বসলেন বিয়ের পিঁড়িতে
ভরা মৌসুমেও ধরা পড়ছে না ইলিশ
ভরা মৌসুমেও ধরা পড়ছে না ইলিশ
৩ আগস্ট নতুন বাংলাদেশের শপথ হবে
৩ আগস্ট নতুন বাংলাদেশের শপথ হবে
সাবেক সিইসি শামসুল হুদা আর নেই
সাবেক সিইসি শামসুল হুদা আর নেই
রোমাঞ্চকর চন্দ্রগিরি পাহাড়
রোমাঞ্চকর চন্দ্রগিরি পাহাড়
সর্বশেষ খবর
শেখ হাসিনা ক্রীড়াঙ্গনকেও কলুষিত করেছে: হাফিজ
শেখ হাসিনা ক্রীড়াঙ্গনকেও কলুষিত করেছে: হাফিজ

এই মাত্র | রাজনীতি

যৌক্তিক সময়ে নির্বাচন থেকে জামায়াতের ইউটার্ন!
যৌক্তিক সময়ে নির্বাচন থেকে জামায়াতের ইউটার্ন!

৬ মিনিট আগে | মুক্তমঞ্চ

করোনায় আক্রান্ত হয়ে মারা গেলেন জনপ্রিয় অভিনেতা কেনেথ কলি
করোনায় আক্রান্ত হয়ে মারা গেলেন জনপ্রিয় অভিনেতা কেনেথ কলি

২৯ মিনিট আগে | শোবিজ

দিয়োগো জোতার বাকি দুই বছরের বেতন পরিবারকে দেবে লিভারপুল
দিয়োগো জোতার বাকি দুই বছরের বেতন পরিবারকে দেবে লিভারপুল

৪৬ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

সকালের মধ্যে সাত জেলায় ৬০ কিমি বেগে ঝড়ের সম্ভাবনা
সকালের মধ্যে সাত জেলায় ৬০ কিমি বেগে ঝড়ের সম্ভাবনা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঐক্যবদ্ধভাবে সবাইকে এগিয়ে যেতে হবে: আমিনুল
ঐক্যবদ্ধভাবে সবাইকে এগিয়ে যেতে হবে: আমিনুল

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইমন-হৃদয়-তানভীরের ত্রয়ী দাপট কলম্বোতে
ইমন-হৃদয়-তানভীরের ত্রয়ী দাপট কলম্বোতে

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শ্রীলঙ্কাকে হারিয়ে সমতা ফেরাল বাংলাদেশ
শ্রীলঙ্কাকে হারিয়ে সমতা ফেরাল বাংলাদেশ

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মান্না ছিলেন বাংলাদেশের জেমস বন্ড: জাহিদ হাসান
মান্না ছিলেন বাংলাদেশের জেমস বন্ড: জাহিদ হাসান

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

জ্ঞানীরা পিআর সিস্টেমে নির্বাচন চায় : ফয়জুল করিম
জ্ঞানীরা পিআর সিস্টেমে নির্বাচন চায় : ফয়জুল করিম

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পাহাড়ি ফল ঐতিহ্যের অংশ : উপদেষ্টা সুপ্রদীপ চাকমা
পাহাড়ি ফল ঐতিহ্যের অংশ : উপদেষ্টা সুপ্রদীপ চাকমা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পল্লী বিদ্যুতের সাব-যোনাল অফিস স্থানান্তরের প্রতিবাদে গাইবান্ধায় বিক্ষোভ
পল্লী বিদ্যুতের সাব-যোনাল অফিস স্থানান্তরের প্রতিবাদে গাইবান্ধায় বিক্ষোভ

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রবাসী ভাইয়ের লাশ আনতে গিয়ে প্রাণ গেল দুই ভাইয়ের
প্রবাসী ভাইয়ের লাশ আনতে গিয়ে প্রাণ গেল দুই ভাইয়ের

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নির্বাচন পিছিয়ে দেওয়ার গভীর ষড়যন্ত্র চলছে : নার্গিস বেগম
নির্বাচন পিছিয়ে দেওয়ার গভীর ষড়যন্ত্র চলছে : নার্গিস বেগম

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

লঙ্কানদের চেপে ধরেছে টাইগাররা
লঙ্কানদের চেপে ধরেছে টাইগাররা

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বিচার ও সংস্কারের মাধ্যমে গণতন্ত্রকে এগিয়ে নিতে হবে : নাহিদ
বিচার ও সংস্কারের মাধ্যমে গণতন্ত্রকে এগিয়ে নিতে হবে : নাহিদ

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্লেনে বাজল ভুয়া ফায়ার অ্যালার্ম, আতঙ্কে ঝাপ দিয়ে আহত ১৮
প্লেনে বাজল ভুয়া ফায়ার অ্যালার্ম, আতঙ্কে ঝাপ দিয়ে আহত ১৮

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কলাপাড়ায় উল্টো রথযাত্রা
কলাপাড়ায় উল্টো রথযাত্রা

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রামে স্বেচ্ছাসেবক দলের আনন্দ মিছিল
চট্টগ্রামে স্বেচ্ছাসেবক দলের আনন্দ মিছিল

৩ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

যুবককে কুপিয়ে হত্যা, গ্রেফতার ১
যুবককে কুপিয়ে হত্যা, গ্রেফতার ১

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

উত্তাল বঙ্গোপসাগরে আশ্রয় নিল শত শত ট্রলার, চার বন্দরে সতর্কতা
উত্তাল বঙ্গোপসাগরে আশ্রয় নিল শত শত ট্রলার, চার বন্দরে সতর্কতা

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিএনপি নামলে নির্বাচন পেছানোর সাহস কারো নেই : গয়েশ্বর
বিএনপি নামলে নির্বাচন পেছানোর সাহস কারো নেই : গয়েশ্বর

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

যুবকের লাশ উদ্ধার
যুবকের লাশ উদ্ধার

৩ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

‌পিআর পদ্ধতিতে নির্বাচন হলে ফ্যাসিজমের রাস্তা বন্ধ হবে : জামায়াত আমির
‌পিআর পদ্ধতিতে নির্বাচন হলে ফ্যাসিজমের রাস্তা বন্ধ হবে : জামায়াত আমির

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রূপগঞ্জে কুপিয়ে আহত ইলেকট্রিশিয়ানের মৃত্যু
রূপগঞ্জে কুপিয়ে আহত ইলেকট্রিশিয়ানের মৃত্যু

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

কুড়িগ্রামে কঠোর নিরাপত্তায় উল্টো রথ যাত্রা উদযাপন
কুড়িগ্রামে কঠোর নিরাপত্তায় উল্টো রথ যাত্রা উদযাপন

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মির্জা ফখরুলসহ বিএনপির শীর্ষ নেতারা সিলেটে যাচ্ছেন কাল
মির্জা ফখরুলসহ বিএনপির শীর্ষ নেতারা সিলেটে যাচ্ছেন কাল

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

চিঠিতে সই ট্রাম্পের, ১২ দেশের ওপর আসছে নতুন শুল্ক
চিঠিতে সই ট্রাম্পের, ১২ দেশের ওপর আসছে নতুন শুল্ক

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভোলায় সাত কোটি টাকার অবৈধ পণ্য জব্দ
ভোলায় সাত কোটি টাকার অবৈধ পণ্য জব্দ

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

তিন ম্যাচ জিতেই এশিয়া কাপে বাংলাদেশ
তিন ম্যাচ জিতেই এশিয়া কাপে বাংলাদেশ

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সর্বাধিক পঠিত
ছদ্মবেশ ধারণ করেও বাঁচতে পারেননি ইরানি যে জেনারেল!
ছদ্মবেশ ধারণ করেও বাঁচতে পারেননি ইরানি যে জেনারেল!

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এমন বৃষ্টি কত দিন, জানাল আবহাওয়া অফিস
এমন বৃষ্টি কত দিন, জানাল আবহাওয়া অফিস

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

উড্ডয়নের ঠিক আগমুহূর্তে লুটিয়ে পড়লেন পাইলট
উড্ডয়নের ঠিক আগমুহূর্তে লুটিয়ে পড়লেন পাইলট

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘অপারেশন সিঁদুরে তিন প্রতিপক্ষের মুখোমুখি হয়েছিল ভারত’
‘অপারেশন সিঁদুরে তিন প্রতিপক্ষের মুখোমুখি হয়েছিল ভারত’

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আল-হিলালকে হারিয়ে সেমিফাইনালে ব্রাজিলের ফ্লুমিনেন্স
আল-হিলালকে হারিয়ে সেমিফাইনালে ব্রাজিলের ফ্লুমিনেন্স

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কারা নির্বাচনে অংশ নিতে পারবেন না, জানালেন অ্যাটর্নি জেনারেল
কারা নির্বাচনে অংশ নিতে পারবেন না, জানালেন অ্যাটর্নি জেনারেল

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৫ হাজার কোটির সম্পত্তি হারাচ্ছেন সাইফ আলি খান
১৫ হাজার কোটির সম্পত্তি হারাচ্ছেন সাইফ আলি খান

১৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ইউক্রেন যুদ্ধে রাশিয়াকে হারতে দেব না, ঘোষণা চীনের
ইউক্রেন যুদ্ধে রাশিয়াকে হারতে দেব না, ঘোষণা চীনের

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাবেক সিইসি এ টি এম শামসুল হুদা মারা গেছেন
সাবেক সিইসি এ টি এম শামসুল হুদা মারা গেছেন

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লাহোরের রাস্তায় নারী ও শিশুর ওপর সিংহের হামলা
লাহোরের রাস্তায় নারী ও শিশুর ওপর সিংহের হামলা

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কুমিল্লায় গণপিটুনিতে ৩ জন নিহতের ঘটনায় ৩৮ জনের নামে মামলা
কুমিল্লায় গণপিটুনিতে ৩ জন নিহতের ঘটনায় ৩৮ জনের নামে মামলা

১১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইহুদি খলনায়ক ‘শাইলক’ মন্তব্যে বিতর্কে ট্রাম্প, কিন্তু কেন?
ইহুদি খলনায়ক ‘শাইলক’ মন্তব্যে বিতর্কে ট্রাম্প, কিন্তু কেন?

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৫ আগস্টের পর পালিয়ে থাকা আইন মন্ত্রণালয়ের কর্মকর্তা আনিসুর রহমান বরখাস্ত
৫ আগস্টের পর পালিয়ে থাকা আইন মন্ত্রণালয়ের কর্মকর্তা আনিসুর রহমান বরখাস্ত

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলের ‘হিট লিস্ট’: কাতারসহ বিদেশে থাকা হামাস নেতাদের হত্যার পরিকল্পনা
ইসরায়েলের ‘হিট লিস্ট’: কাতারসহ বিদেশে থাকা হামাস নেতাদের হত্যার পরিকল্পনা

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শুটিংয়ে আসতে দেরি, গোবিন্দোকে কষে চড় মারেন অমরিশ পুরি!
শুটিংয়ে আসতে দেরি, গোবিন্দোকে কষে চড় মারেন অমরিশ পুরি!

১৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

হাসিনার লুটপাটের থিমে চারটি নতুন পোস্টার প্রকাশ
হাসিনার লুটপাটের থিমে চারটি নতুন পোস্টার প্রকাশ

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নতুন স্থানে পারমাণবিক কর্মসূচি পুনরায় শুরু করতে পারে ইরান: ট্রাম্প
নতুন স্থানে পারমাণবিক কর্মসূচি পুনরায় শুরু করতে পারে ইরান: ট্রাম্প

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজায় যুদ্ধবিরতির প্রস্তাবে 'ইতিবাচক' হামাস
গাজায় যুদ্ধবিরতির প্রস্তাবে 'ইতিবাচক' হামাস

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সঞ্চয়পত্রের মুনাফা বাড়ালে কেউ ব্যাংকে টাকা রাখবে না : অর্থ উপদেষ্টা
সঞ্চয়পত্রের মুনাফা বাড়ালে কেউ ব্যাংকে টাকা রাখবে না : অর্থ উপদেষ্টা

৮ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

যুদ্ধবিরতির শর্ত ভেঙে লেবাননে ফের ইসরায়েলি হামলা
যুদ্ধবিরতির শর্ত ভেঙে লেবাননে ফের ইসরায়েলি হামলা

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আল আকসা নিয়ে ইসরায়েলকে হামাসের নতুন হুঁশিয়ারি!
আল আকসা নিয়ে ইসরায়েলকে হামাসের নতুন হুঁশিয়ারি!

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৭ গোলে এগিয়ে থেকে প্রথমার্ধ শেষ করল বাংলাদেশ
৭ গোলে এগিয়ে থেকে প্রথমার্ধ শেষ করল বাংলাদেশ

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

গাজায় নিজেদের ছোড়া গুলিতে নিহত ৩১ ইসরায়েলি সেনা
গাজায় নিজেদের ছোড়া গুলিতে নিহত ৩১ ইসরায়েলি সেনা

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাবাকে চিনতেনই না তরুণী, অতঃপর ২৩ বছর পর যেভাবে পুনর্মিলন!
বাবাকে চিনতেনই না তরুণী, অতঃপর ২৩ বছর পর যেভাবে পুনর্মিলন!

১৪ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

আইনে পরিণত হলো ট্রাম্পের ‘বিগ বিউটিফুল বিল’
আইনে পরিণত হলো ট্রাম্পের ‘বিগ বিউটিফুল বিল’

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজায় স্থায়ী যুদ্ধবিরতিই সৌদি আরবের প্রধান অগ্রাধিকার : পররাষ্ট্রমন্ত্রী প্রিন্স ফয়সাল
গাজায় স্থায়ী যুদ্ধবিরতিই সৌদি আরবের প্রধান অগ্রাধিকার : পররাষ্ট্রমন্ত্রী প্রিন্স ফয়সাল

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কার্নিশে ঝুলে থাকা তরুণকে গুলি: সাবেক এডিসি রাশেদসহ ৫ জনের বিরুদ্ধে তদন্ত শেষ
কার্নিশে ঝুলে থাকা তরুণকে গুলি: সাবেক এডিসি রাশেদসহ ৫ জনের বিরুদ্ধে তদন্ত শেষ

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চিঠিতে সই ট্রাম্পের, ১২ দেশের ওপর আসছে নতুন শুল্ক
চিঠিতে সই ট্রাম্পের, ১২ দেশের ওপর আসছে নতুন শুল্ক

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মির্জা ফখরুলসহ বিএনপির শীর্ষ নেতারা সিলেটে যাচ্ছেন কাল
মির্জা ফখরুলসহ বিএনপির শীর্ষ নেতারা সিলেটে যাচ্ছেন কাল

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আর অপেক্ষা নয়, এবার ইসরায়েলি আগ্রাসনের তাৎক্ষণিক জবাব দেবে ইরান
আর অপেক্ষা নয়, এবার ইসরায়েলি আগ্রাসনের তাৎক্ষণিক জবাব দেবে ইরান

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
ঢাকা সফরে আসছেন ইতালির প্রধানমন্ত্রী
ঢাকা সফরে আসছেন ইতালির প্রধানমন্ত্রী

প্রথম পৃষ্ঠা

নিয়ন্ত্রণহীন মব ভায়োলেন্স
নিয়ন্ত্রণহীন মব ভায়োলেন্স

প্রথম পৃষ্ঠা

অপরাজিত বাংলাদেশ
অপরাজিত বাংলাদেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

৩ আগস্ট নতুন বাংলাদেশের শপথ হবে
৩ আগস্ট নতুন বাংলাদেশের শপথ হবে

পেছনের পৃষ্ঠা

যে প্রক্রিয়ায় ক্ষমা করতে পারবেন রাষ্ট্রপতি
যে প্রক্রিয়ায় ক্ষমা করতে পারবেন রাষ্ট্রপতি

প্রথম পৃষ্ঠা

আজ পবিত্র আশুরা
আজ পবিত্র আশুরা

প্রথম পৃষ্ঠা

ছুটির ঘোষণা
ছুটির ঘোষণা

প্রথম পৃষ্ঠা

বরদাশত নয় ইসলামবিরোধী কার্যকলাপ
বরদাশত নয় ইসলামবিরোধী কার্যকলাপ

প্রথম পৃষ্ঠা

যৌক্তিক সময়ে নির্বাচন থেকে জামায়াতের ইউটার্ন!
যৌক্তিক সময়ে নির্বাচন থেকে জামায়াতের ইউটার্ন!

সম্পাদকীয়

মব সন্ত্রাস কোনোভাবেই গ্রহণযোগ্য নয়
মব সন্ত্রাস কোনোভাবেই গ্রহণযোগ্য নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

ইরানের সঙ্গে দ্রুত আলোচনা চাই
ইরানের সঙ্গে দ্রুত আলোচনা চাই

প্রথম পৃষ্ঠা

এখনো মর্গে নামপরিচয়হীন ছয় শহীদ
এখনো মর্গে নামপরিচয়হীন ছয় শহীদ

প্রথম পৃষ্ঠা

বাংলা ব্লকেডের ঘোষণা
বাংলা ব্লকেডের ঘোষণা

প্রথম পৃষ্ঠা

১৬৭ স্থানে সমাবেশ ট্রাম্পের বিরুদ্ধে
১৬৭ স্থানে সমাবেশ ট্রাম্পের বিরুদ্ধে

প্রথম পৃষ্ঠা

দেড় বছরে ১ লাখ ১৮ হাজার রোহিঙ্গা পালিয়ে এসেছে
দেড় বছরে ১ লাখ ১৮ হাজার রোহিঙ্গা পালিয়ে এসেছে

প্রথম পৃষ্ঠা

আন্তবিশ্ববিদ্যালয় স্কোয়াশ
আন্তবিশ্ববিদ্যালয় স্কোয়াশ

মাঠে ময়দানে

টি স্পোর্টস
টি স্পোর্টস

মাঠে ময়দানে

নওগাঁয় মালয়েশীয় তরুণী বসলেন বিয়ের পিঁড়িতে
নওগাঁয় মালয়েশীয় তরুণী বসলেন বিয়ের পিঁড়িতে

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের প্রশ্ন
আজকের প্রশ্ন

মাঠে ময়দানে

উল্টো রথযাত্রায় ভক্তের ঢল
উল্টো রথযাত্রায় ভক্তের ঢল

দেশগ্রাম

ক্লাব বিশ্বকাপে যুক্তরাষ্ট্রের স্বাধীনতা উৎসব
ক্লাব বিশ্বকাপে যুক্তরাষ্ট্রের স্বাধীনতা উৎসব

মাঠে ময়দানে

হাজার রানের ক্লাবের সদস্য হৃদয়
হাজার রানের ক্লাবের সদস্য হৃদয়

মাঠে ময়দানে

লাকসামের এরশাদ শিকদার
লাকসামের এরশাদ শিকদার

প্রথম পৃষ্ঠা

এবার যেনতেন নির্বাচন মেনে নেওয়া হবে না
এবার যেনতেন নির্বাচন মেনে নেওয়া হবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

হোটেল জাকারিয়ায় ভাঙচুর ও নারীদের ওপর হামলার ঘটনায় একজন গ্রেপ্তার
হোটেল জাকারিয়ায় ভাঙচুর ও নারীদের ওপর হামলার ঘটনায় একজন গ্রেপ্তার

নগর জীবন

উলটো রথ টেনে শেষ হলো রথ উৎসব
উলটো রথ টেনে শেষ হলো রথ উৎসব

নগর জীবন

মানুষ আর কত জীবন দেবে
মানুষ আর কত জীবন দেবে

নগর জীবন

নিরপেক্ষ নির্বাচনের জন্য লেভেল প্লেয়িং ফিল্ড করতে হবে
নিরপেক্ষ নির্বাচনের জন্য লেভেল প্লেয়িং ফিল্ড করতে হবে

নগর জীবন

পুলিশকে জনবান্ধব করতে সংস্কারের বিকল্প নেই
পুলিশকে জনবান্ধব করতে সংস্কারের বিকল্প নেই

প্রথম পৃষ্ঠা