শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বৃহস্পতিবার, ২৩ সেপ্টেম্বর, ২০২১ আপডেট:

কাফনের কাপড় চেনাল খুনিকে

মির্জা মেহেদী তমাল
প্রিন্ট ভার্সন
কাফনের কাপড় চেনাল খুনিকে

পুরান ঢাকার হাজারীবাগের কোম্পানি ঘাটের চামড়া রপ্তানিকারক প্রতিষ্ঠান ইমেক্সিন ট্রেডিংয়ের সিলেক্টার ফখরুল ইসলাম তাপস দুই দিন ধরেই অফিসে আসছেন না। ছুটিও নেননি। প্রতিষ্ঠানের কর্ণধার নুরুল ইসলাম পারভেজ হাজারীবাগের চামড়া শিল্পে একজন ভালো রপ্তানিকারক হিসেবে দেশ-বিদেশ সুনাম অর্জন করেছেন। তার প্রতিষ্ঠানের সিলেক্টার দুই দিন অফিসে অনুপস্থিত। বিষয়টিকে তিনি গুরুত্ব দিয়ে তারই অফিসে তাপসের সহকর্মী সোহেলকে দায়িত্ব দিলেন তার খোঁজ-খবর নিতে। ঘটনাটি ১৯৯৮ সালের মার্চের। অবিবাহিত তাপস একাই থাকতেন ঝিগাতলা গাবতলা মসজিদ এলাকার বিপরীতের গলির একটি ফ্ল্যাটের দ্বিতীয় তলার সাব-লেট হিসেবে। দুই দিন ধরে বাড়িতেও ফেরেননি বলে তার পাশের রুমের প্রতিবেশীরা সোহেলকে জানালেন। তার গ্রামের বাড়ি ব্রাহ্মণবাড়িয়ার ছোট কুমিরায়। তার মা, ভাই স্বজনসহ ঢাকার সব বন্ধুর সঙ্গে যোগাযোগ করে সোহেল জানতে পারলেন তাপস কোথাও যাননি। সবার মনেই গভীর উদ্বেগ-উৎকণ্ঠা। যে ছেলে বন্ধুদের প্রতিদিনই জানাতেন তিনি কখন কোথায়, কার সঙ্গে আছেন অথচ দুই দিন ধরেই তার কোনো খোঁজ নেই। বন্ধুরা যার যার সাধ্যমতো খোঁজখবর নিচ্ছেন। এরই মধ্যে তাপসের ভাই ঢাকায় চলে এসেছেন ভাইয়ের খোঁজে। কারও সঙ্গে কোনো শত্রুতা নেই। কাকে কেন সন্দেহ করবেন। সোহেলের জানা ছিল তাপস মিরপুর সনি সিনেমা হলের পেছনের একটি মার্কেটে এক বন্ধুর সঙ্গে পার্টনারে সেলাইয়ের কারখানা দিয়েছেন। সেখানে তার ১ লাখ টাকা বিনিয়োগ আছে। তাপসের পার্টনারের সঙ্গে সোহেল যোগাযোগ করলেন, সেখানেও যাননি। তারাও তার নিখোঁজে চিন্তিত। সবার মধ্যেই উৎকণ্ঠা। তাপস তাহলে গেল কোথায়? কেনই বা তিনি নিখোঁজ হবেন?

এর মধ্যেই তাপসের সহকর্মী সোহেলের কাছে খবর আসে দুই দিন আগে মিরপুর বেড়িবাঁধ এলাকার ডোবা থেকে এক অজ্ঞাত যুবকের লাশ উদ্ধার করে ঢাকা মেডিকেল কলেজের ফরেনসিক বিভাগের মর্গে পাঠিয়েছে। এর মধ্যেই সোহেলের সঙ্গে দুই দিন আগে শেষ দেখা। তাপস সোহেলকে বলেছিল, আমার হাতের নখগুলো একটু কেটে দাও। অফিসে বসেই সোহেল তাপসের নক কেটে দেয়। তাপস কোথায় যাবে কিছুই বলে যায়নি। সেই থেকেই নিখোঁজ।

তাপসদের সহকর্মী সোহেল ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের ফরেনসিক বিভাগের মর্গে। লাশ কাটা ঘরে লাশের স্তুপ। সোহেলের রক্ত হিম হয়ে আসছিল। মানুষের পচা দুর্গন্ধ অসহ্য লাগছিল তার কাছে। এর মধ্যে সোহেলের নজর কোনো লাশের শরীর বা মুখমন্ডলে নয়, হাতের দিকে। হ্যাঁ, এই তো সেই হাত, দুই দিন আগে সে নকগুলো কেটে সমান করে দিয়েছিল। এ যে তাপসেরই লাশ। ফুলে পচে গিয়েছে। মুখ চেনা কষ্টকর হলেও তার সহকর্মী তাপসকে সোহেল শনাক্ত করল। অজ্ঞাত লাশের পরিচয় মিলল।

মিরপুর থানা পুলিশকে খবর দেওয়া হলো, এই লাশ আর অজ্ঞাত নয়। মর্গেই কান্নায় ভেঙে পড়লেন গ্রাম থেকে আসা তাপসের ভাই-বন্ধুরা। মুহুর্তে লাশকাটা ঘরের আশপাশে থাকা বন্ধু-স্বজনদের আহাজারি। কে মারল, কেন তাকে হত্যা করা হলো? নানা প্রশ্ন তাদের মনে।

মর্গের দায়িত্বে তখন ডোম শংকর। দিনভর থাকেন মদের নেশায় বুঁদ হয়ে। তিনি বললেন, গতকালই আমরা অজ্ঞাত লাশগুলো দাফনের জন্য আঞ্জুমানে মুফিদুল ইসলামের স্বেচ্ছাসেবক ডেকে এনেছিলাম। কাফনের কাপড় কম হওয়ায় এই লাশটি আর তারা নিয়ে যায়নি। আজই তাদের আসার কথা। আপনারা আর একটু পরে আসলে হয়তো এই লাশ আর পেতেন না। অজ্ঞাত হিসেবেই দাফন হয়ে যেত। তাপসের ভাইকে সঙ্গে নিয়ে তার বন্ধু ও সহকর্মীরা ৯৮ সালের ২৯ মার্চ ভোররাতে তাপসের গ্রামের বাড়িতে ফজরের নামাজের পর তার লাশ দাফন করেন। লাশের সুরতহাল রিপোর্টে হত্যার আগে তাপসকে শারীরিক নির্যাতনের বিবরণ আছে। সেই সঙ্গে বুকের মধ্যে কামড়ের চিহ্ন আছে। যা প্রতিহিংসার আলামত। অনেক ক্ষোভ থেকেই তাকে হত্যা করা হয়েছে। মিরপুর থানাপুলিশ এমন আশঙ্কা করলেও তারা মামলার কোনো ক্লু পাচ্ছিলেন না।

অজ্ঞাত লাশের পরিচয় পাওয়ার পরও তাপস হত্যার মোটিভ ও কোনো ক্লু না পাওয়ায় মিরপুর থানার পুলিশ এই মামলা নিয়ে অন্ধকারেই থেকে যায়। লাশের সুরতহাল রিপোর্টে তাপসের বুকে কামড়ের একটি বড় ক্ষত আলোচনার কেন্দ্রবিন্দু হয়ে ওঠে।

তাপসের লাশ উদ্ধার ও লাশের ছবি দেখে গোয়েন্দা কর্মকর্তা আকরাম হোসাইন খুনের পেছনে প্রতিহিংসা কাজ করেছে বলে মনে করেন। তদন্তের শুরুতেই গোয়েন্দারা এই প্রতিহিংসার মূলত দুটি কারণ হতে পারে বলে তদন্তের গাইড লাইন হিসেবে সামনে নিয়ে আসেন। প্রথমত, জায়গা জমি সংক্রান্ত বিরোধ, দ্বিতীয়ত নারীঘটিত। দুটি বিষয়কে সামনে রেখেই হত্যার রহস্য উদঘাটনের পথে পা বাড়ান গোয়েন্দারা। তৎকালীন ধানমন্ডি থানাধীন ঝিকাতলার যে বাসাটিতে তাপস থাকতেন সেখানে গিয়েই তিনি হত্যার মোটিভ পেয়ে যান চৌকশ কর্মকর্তা আকরাম হোসাইন। ঠিক তাপসের রুমটির বিপরীত দিকে এক সুন্দরী রমণী থাকেন তার বাবা-মায়ের সঙ্গে। তার সঙ্গে তাপসের একটি সম্পর্কের তথ্য পান আকরাম হোসাইন। রাত ৯টার দিকে বাড়িটি রেকি করে চলে আসেন। বাড়িটির সামনে এবং পেছনে দুটি দরজা আছে চলাচলের জন্য। এরপরই অভিযান। মধ্য রাতে এসি আকরামের সঙ্গে তার সহকর্মী শাহজাহান, মতিউর রহমান ও আবদুর রবসহ ডিবির একটি চৌকশ দল।

মিন্টো রোড থেকে আকরাম হোসাইনের সিভিল পোশাকের দলটি বের হয়েছে। ঝিকাতলার সেই বাড়ি (তাপস যে বাড়িতে থাকতেন)-তে অভিযান চালিয়ে বাড়িতে থাকা ওই সুন্দরী রমণীকে না পেয়ে তার বাবাকে জিজ্ঞাসাবাদ করে জানতে পারেন তার মেয়ে ডলি স্বামীর সঙ্গে ঢাকার কেরানীগঞ্জের কালিন্দীতে আছেন। পরিবারের অন্য সদস্যদের ডিবির তত্ত্বাবধানে রেখে তার বাবাকে সঙ্গে নিয়েই রাতেই কালিন্দী  থেকে ডলি ও তার স্বামী রিপনকে গ্রেফতার করে রাতেই ঢাকায় নিয়ে আসেন। এরপর পৃথক পৃথকভাবে ডলি ও তার স্বামী রিপনকে জিজ্ঞাবাদে বের হয়ে আসে তাপস হত্যার রহস্য।

মাদকাসক্ত রিপন পেশায় সিনেমা হলের টিকিট চেকার। তাপস হত্যার বর্ণনা দিয়ে রিপন জানান, তার স্ত্রী ডলির সঙ্গে তাপসের পরকীয়া চলছিল। প্রায়ই নানা উছিলায় ডলি রিপনের মিরপুরের বাসা থেকে বাবার বাড়ি ঝিকাতলায় চলে আসত। আর পাশের ফ্ল্যাটের সাবলেটে থাকা তাপসের সঙ্গে রঙ্গলীলায় মেতে উঠত। রিপন জানতে পারেন, দুজন কক্সবাজার সমুদ্রসৈকতে অভিসারেও গিয়েছেন। এমন খবর জানতে পেরে রিপন ক্ষুব্ধ হন এবং সিদ্ধান্ত নেন তাপসকে হত্যার। তাই তিনি ডলিকে দিয়েই খবর দেন তাপসকে তার সঙ্গে দেখা করার জন্য।

ঘটনার দিন সন্ধ্যায় পূর্বপরিকল্পনা অনুযায়ী ডলি তাপসকে নিয়ে কলাবাগানের ১ নম্বর গলির একটি বাড়িতে যান। সেই বাড়িটি রিপনেরই বন্ধুর। ডলি তাপসকে নিয়ে ওই ফ্ল্যাটের রুমে প্রবেশ করার পরই অস্ত্রের ভয় দেখিয়ে তাপসের হাত-পা চেয়ারের সঙ্গে বেঁধে ফেলা হয়। তারপর মুখে মাসকিন পেঁচিয়ে নির্যাতন করা হয়। তাপস যাতে চিৎকার করলে শব্দ না হয়। এভাবেই ডিবি অফিসেই তাপস হত্যার রোমহর্ষক বর্ণনা দেন ডলির স্বামী রিপন। এরপর লেক সার্কাস কলাবাগানের ১ নম্বর গলির যে বাড়িতে তাপসকে হত্যা করা হয়, সেখানে অভিযান চালিয়ে রিপনের দুই বন্ধুকে আটক ও একটি কাঁটা রাইফেল উদ্ধার করা হয়।

তাপসকে নির্মম নির্যাতনের পর শ্বাসরোধে হত্যা করে একটি বেবিট্যাক্সিতে করে তার লাশ মিরপুর বেড়িবাঁধের পাশে ফেলে আসে বলে রিপন জানায়। ডিবিতে আবেদনের কয়েক ঘণ্টার মধ্যেই এসি আকরাম হোসাইন তাপস হত্যার রহস্য উদঘাটন ও খুনি চক্রকে গ্রেফতার করেন। পরে যে বেবিট্যাক্সি দিয়ে তাপসের লাশ বহন করা হয় সেই বেবিট্যাক্সি উদ্ধার ও চালককেও গ্রেফতার করা হয়।

রিপন পুলিশকে জানায়, তার স্ত্রী ডলির সামনেই তাপসকে নির্মমভাবে হত্যা করা হয় এবং তার স্ত্রী ডলিকে হুঁশিয়ার করা হয়, যদি সে এই ঘটনা ফাঁস করে তবে তাকেও তাপসের মতো হত্যা করা হবে। রিপন আরও জানান, হত্যার পরই তিনি ডলিকে নিয়ে কেরানীগঞ্জের কালিন্দীতে চলে আসেন। মাত্র ৬/৭ ঘণ্টার মধ্যেই তাপস হত্যার রহস্য উদঘাটন ও খুনি চক্রকে গ্রেফতার করতে সক্ষম হন এসি আকরাম হোসাইন।

লাশের গায়ে নির্যাতনে কামড়ের ক্ষতটিই তাপস হত্যায় অন্ধকারে থাকা ডিবির দলটিকে আলো জ্বালিয়ে পৌঁছে দেয় খুনি পর্যন্ত। এভাবে ক্লুলেস হত্যা মামলার রহস্য উদঘাটন ও খুনিদের গ্রেফতার করেছিলেন ডিবির আলোচিত অফিসার আকরাম হোসাইন।

এই বিভাগের আরও খবর
চট্টগ্রাম বন্দর নিয়ে জোরালো হচ্ছে আন্দোলন
চট্টগ্রাম বন্দর নিয়ে জোরালো হচ্ছে আন্দোলন
থাপ্পড় মারায় অবরুদ্ধ পুলিশ
থাপ্পড় মারায় অবরুদ্ধ পুলিশ
জাল ভিসা ও টিকিটে কোটি টাকা প্রতারণা, গ্রেপ্তার ১
জাল ভিসা ও টিকিটে কোটি টাকা প্রতারণা, গ্রেপ্তার ১
রক্তচোষা গ্রুপের মূলহোতা জনি গ্রেপ্তার
রক্তচোষা গ্রুপের মূলহোতা জনি গ্রেপ্তার
মেট্রোরেলের লাইন থেকে দুটি ককটেল উদ্ধার
মেট্রোরেলের লাইন থেকে দুটি ককটেল উদ্ধার
ঝিনাইগাতীতে তিন দিনব্যাপী ওয়ানগালা উৎসব শুরু
ঝিনাইগাতীতে তিন দিনব্যাপী ওয়ানগালা উৎসব শুরু
কুমারখালীতে গ্রামীণ ব্যাংকে পেট্রোল ঢেলে আগুন
কুমারখালীতে গ্রামীণ ব্যাংকে পেট্রোল ঢেলে আগুন
ব্রিটেনে নতুন ইমিগ্রেশন নীতি, বাংলাদেশিদের জন্য দুঃস্বপ্ন
ব্রিটেনে নতুন ইমিগ্রেশন নীতি, বাংলাদেশিদের জন্য দুঃস্বপ্ন
সবজির সরবরাহ বাড়লেও দাম চড়া, বাড়ছে পিঁয়াজের ঝাঁজ
সবজির সরবরাহ বাড়লেও দাম চড়া, বাড়ছে পিঁয়াজের ঝাঁজ
পুলিশের নতুন পোশাক নিয়ে আলোচনা চলছেই
পুলিশের নতুন পোশাক নিয়ে আলোচনা চলছেই
অতিথি পাখির কলকাকলিতে মুখর চরবিজয়
অতিথি পাখির কলকাকলিতে মুখর চরবিজয়
১১ মাসে অপহৃত ৫ শতাধিক
১১ মাসে অপহৃত ৫ শতাধিক
সর্বশেষ খবর
শান্তি পরিকল্পনা ঘিরে মার্কিন সমর্থন হারানোর ঝুঁকি, জেলেনস্কির সতর্কবার্তা
শান্তি পরিকল্পনা ঘিরে মার্কিন সমর্থন হারানোর ঝুঁকি, জেলেনস্কির সতর্কবার্তা

১ সেকেন্ড আগে | পূর্ব-পশ্চিম

'আশুলিয়ার কম্পন নরসিংদীর মাধবদীর আফটারশক'
'আশুলিয়ার কম্পন নরসিংদীর মাধবদীর আফটারশক'

৩ মিনিট আগে | জাতীয়

লক্ষ্মীপুরে জামায়াত প্রার্থীর গণসংযোগ
লক্ষ্মীপুরে জামায়াত প্রার্থীর গণসংযোগ

৫ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

আ.লীগকে আর রাজনীতি করতে দেওয়া হবে না : ইশরাক
আ.লীগকে আর রাজনীতি করতে দেওয়া হবে না : ইশরাক

১৪ মিনিট আগে | রাজনীতি

ঘূর্ণিঝড়ের পর জ্যামাইকায় ব্যাকটেরিয়ার সংক্রমণে ৬ মৃত্যু
ঘূর্ণিঝড়ের পর জ্যামাইকায় ব্যাকটেরিয়ার সংক্রমণে ৬ মৃত্যু

১৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজশাহীতে পুলিশের অভিযানে গ্রেপ্তার ২২
রাজশাহীতে পুলিশের অভিযানে গ্রেপ্তার ২২

১৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নোয়াখালীতে বিদ্যুৎস্পৃষ্টে সাবেক ছাত্রদল সভাপতির মৃত্যু
নোয়াখালীতে বিদ্যুৎস্পৃষ্টে সাবেক ছাত্রদল সভাপতির মৃত্যু

২১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে ইনশাআল্লাহ : সালাউদ্দিন
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে ইনশাআল্লাহ : সালাউদ্দিন

২২ মিনিট আগে | রাজনীতি

র‌্যাবের জালে ৩ জন, ৯১ কেজি গাঁজা উদ্ধার
র‌্যাবের জালে ৩ জন, ৯১ কেজি গাঁজা উদ্ধার

২২ মিনিট আগে | চায়ের দেশ

দক্ষিণ আফ্রিকায় জি-২০ শীর্ষ সম্মেলন: বয়কট যুক্তরাষ্ট্রের, তবে থাকছে চমক
দক্ষিণ আফ্রিকায় জি-২০ শীর্ষ সম্মেলন: বয়কট যুক্তরাষ্ট্রের, তবে থাকছে চমক

২৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যশোরে ট্রেনে কাটা পড়ে যুবকের মৃত্যু
যশোরে ট্রেনে কাটা পড়ে যুবকের মৃত্যু

২৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

গুগলের বিজ্ঞাপন ব্যবসা ভেঙে দিতে যুক্তরাষ্ট্রের আবেদন
গুগলের বিজ্ঞাপন ব্যবসা ভেঙে দিতে যুক্তরাষ্ট্রের আবেদন

৩১ মিনিট আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

প্রাকৃতিকের সাথে কৃত্রিম মাছ চাষও বাড়াতে হবে: মৎস্য উপদেষ্টা
প্রাকৃতিকের সাথে কৃত্রিম মাছ চাষও বাড়াতে হবে: মৎস্য উপদেষ্টা

৩৬ মিনিট আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে নিহত বাবা-ছেলের দাফন সম্পন্ন
ভূমিকম্পে নিহত বাবা-ছেলের দাফন সম্পন্ন

৩৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ভুটানের প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে পররাষ্ট্র উপদেষ্টার সাক্ষাৎ
ভুটানের প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে পররাষ্ট্র উপদেষ্টার সাক্ষাৎ

৪১ মিনিট আগে | জাতীয়

বগুড়ায় ট্রেনে কাটা পড়ে অজ্ঞাত ব্যক্তির মৃত্যু
বগুড়ায় ট্রেনে কাটা পড়ে অজ্ঞাত ব্যক্তির মৃত্যু

৪৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চাঁদপুরে জামায়াত প্রার্থীর শোভাযাত্রা
চাঁদপুরে জামায়াত প্রার্থীর শোভাযাত্রা

৪৫ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

জাতীয় নার্সিং কমিশন গঠনের দাবিতে সমাবেশ, সড়ক অবরোধ
জাতীয় নার্সিং কমিশন গঠনের দাবিতে সমাবেশ, সড়ক অবরোধ

৪৭ মিনিট আগে | জাতীয়

ষড়যন্ত্র মোকাবিলা করে গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠার লড়াইয়ে জিততেই হবে : আমীর খসরু
ষড়যন্ত্র মোকাবিলা করে গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠার লড়াইয়ে জিততেই হবে : আমীর খসরু

৪৯ মিনিট আগে | রাজনীতি

যাত্রীর অভাবে ঢাকা ছাড়েনি স্টিমার মাহসুদ
যাত্রীর অভাবে ঢাকা ছাড়েনি স্টিমার মাহসুদ

৪৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নাইজেরিয়ায় ক্যাথলিক স্কুলে হামলা, ২১৫ শিক্ষার্থীসহ ২২৭ জনকে অপহরণ
নাইজেরিয়ায় ক্যাথলিক স্কুলে হামলা, ২১৫ শিক্ষার্থীসহ ২২৭ জনকে অপহরণ

৫০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভাঙ্গায় এক্সপ্রেসওয়ের পাশ থেকে নারীর মরদেহ উদ্ধার
ভাঙ্গায় এক্সপ্রেসওয়ের পাশ থেকে নারীর মরদেহ উদ্ধার

৫৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

প্রথমবারের মতো কাবাডি বিশ্বকাপের সেমিফাইনালে বাংলাদেশ
প্রথমবারের মতো কাবাডি বিশ্বকাপের সেমিফাইনালে বাংলাদেশ

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বাংলাদেশের সমস্যা এক-দুই বছরে সমাধান সম্ভব নয়: পরিবেশ উপদেষ্টা
বাংলাদেশের সমস্যা এক-দুই বছরে সমাধান সম্ভব নয়: পরিবেশ উপদেষ্টা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল : ভূমিকম্পের আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীবাসীর
লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল : ভূমিকম্পের আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীবাসীর

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গত ১০ বছর ফ্যাসিবাদ বিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত : মির্জা ফখরুল
গত ১০ বছর ফ্যাসিবাদ বিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত : মির্জা ফখরুল

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পুরান ঢাকার অধিকাংশ ভবন ঝুঁকিপূর্ণ : রাজউক চেয়ারম্যান
পুরান ঢাকার অধিকাংশ ভবন ঝুঁকিপূর্ণ : রাজউক চেয়ারম্যান

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সংঘাত সমাধানের ভিত্তি হতে পারে মার্কিন শান্তি পরিকল্পনা: পুতিন
সংঘাত সমাধানের ভিত্তি হতে পারে মার্কিন শান্তি পরিকল্পনা: পুতিন

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টাঙ্গাইলে ১৫ কিলোমিটার ম্যারাথন প্রতিযোগিতা অনুষ্ঠিত
টাঙ্গাইলে ১৫ কিলোমিটার ম্যারাথন প্রতিযোগিতা অনুষ্ঠিত

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিলেট বিভাগের কোন জেলায় বেড়েছে কত ভোটার
সিলেট বিভাগের কোন জেলায় বেড়েছে কত ভোটার

২ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

সর্বাধিক পঠিত
হাসিনার মৃত্যুদণ্ড নিয়ে এবার মুখ খুলল পাকিস্তান
হাসিনার মৃত্যুদণ্ড নিয়ে এবার মুখ খুলল পাকিস্তান

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘দেশে ৩০ বছরের মধ্যে সবচেয়ে বড় ভূমিকম্প, শক্তি হিরোশিমা বোমার সমান’
‘দেশে ৩০ বছরের মধ্যে সবচেয়ে বড় ভূমিকম্প, শক্তি হিরোশিমা বোমার সমান’

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১০
ভূমিকম্পে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১০

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে ঢাকায় ক্ষতিগ্রস্ত ভবনের তালিকা প্রকাশ
ভূমিকম্পে ঢাকায় ক্ষতিগ্রস্ত ভবনের তালিকা প্রকাশ

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এটি বড় ভূমিকম্পের আগাম বার্তা: গবেষক আনসারী
এটি বড় ভূমিকম্পের আগাম বার্তা: গবেষক আনসারী

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সেনাকুঞ্জে প্রধান উপদেষ্টা ও বিএনপি চেয়ারপারসনের সৌজন্য সাক্ষাৎ
সেনাকুঞ্জে প্রধান উপদেষ্টা ও বিএনপি চেয়ারপারসনের সৌজন্য সাক্ষাৎ

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আশুলিয়ার বাইপাইলে ভূকম্পন অনুভূত
আশুলিয়ার বাইপাইলে ভূকম্পন অনুভূত

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নাটকীয় সুপার ওভারে ভারতকে হারিয়ে ফাইনালে বাংলাদেশ
নাটকীয় সুপার ওভারে ভারতকে হারিয়ে ফাইনালে বাংলাদেশ

১৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

যুদ্ধ বন্ধে মার্কিন পরিকল্পনা মানতে রাজি জেলেনস্কি
যুদ্ধ বন্ধে মার্কিন পরিকল্পনা মানতে রাজি জেলেনস্কি

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্পে নিহত বেড়ে ৬, আহত শতাধিক
ভূমিকম্পে নিহত বেড়ে ৬, আহত শতাধিক

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তাসকিনের ২৪ রানের ওভার
তাসকিনের ২৪ রানের ওভার

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শান্তি প্রস্তাব মেনে নিতে ইউক্রেনকে সময় বেঁধে দিলেন ট্রাম্প
শান্তি প্রস্তাব মেনে নিতে ইউক্রেনকে সময় বেঁধে দিলেন ট্রাম্প

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মামদানিকে ট্রাম্পের অভিনন্দন, বৈঠককে বললেন ‘দারুণ ও ফলপ্রসূ’
মামদানিকে ট্রাম্পের অভিনন্দন, বৈঠককে বললেন ‘দারুণ ও ফলপ্রসূ’

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কেন ভূমিকম্পের পূর্বাভাস দেয়া যায় না?
কেন ভূমিকম্পের পূর্বাভাস দেয়া যায় না?

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজধানীতে বায়তুল মোকাররম মসজিদের সামনে বৈদ্যুতিক খুঁটিতে আগুন, পুড়ল দোকান
রাজধানীতে বায়তুল মোকাররম মসজিদের সামনে বৈদ্যুতিক খুঁটিতে আগুন, পুড়ল দোকান

১৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদী জেলায় যে ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে
ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদী জেলায় যে ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে

১৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভূমিকম্পের ক্ষয়ক্ষতি নিরূপণে কন্ট্রোল রুম চালু করলো সরকার
ভূমিকম্পের ক্ষয়ক্ষতি নিরূপণে কন্ট্রোল রুম চালু করলো সরকার

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল : ভূমিকম্পের আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীবাসীর
লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল : ভূমিকম্পের আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীবাসীর

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

হোয়াটসঅ্যাপ ব্যবহারকারীদের জন্য নতুন সতর্কবার্তা
হোয়াটসঅ্যাপ ব্যবহারকারীদের জন্য নতুন সতর্কবার্তা

১৭ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

ফাইনালে পাকিস্তানকে পেল বাংলাদেশ
ফাইনালে পাকিস্তানকে পেল বাংলাদেশ

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

‌‘তথ্য প্রমাণের ভিত্তিতে হাসিনার বিচার হয়েছে, তবে আপিলের সুযোগ আছে’
‌‘তথ্য প্রমাণের ভিত্তিতে হাসিনার বিচার হয়েছে, তবে আপিলের সুযোগ আছে’

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুবাই এয়ার শোতে ভেঙে পড়ল ভারতের তেজস, পাইলট নিহত
দুবাই এয়ার শোতে ভেঙে পড়ল ভারতের তেজস, পাইলট নিহত

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কী কী পাচ্ছেন মিস ইউনিভার্স ফাতিমা বশ
কী কী পাচ্ছেন মিস ইউনিভার্স ফাতিমা বশ

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

শান্তি পরিকল্পনা নিয়ে কঠিন চাপের মুখে ইউক্রেন
শান্তি পরিকল্পনা নিয়ে কঠিন চাপের মুখে ইউক্রেন

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যেভাবে স্মার্টফোনেই মিলবে ভূমিকম্পের সতর্কবার্তা
যেভাবে স্মার্টফোনেই মিলবে ভূমিকম্পের সতর্কবার্তা

১৯ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

রাজধানীতে পরিবার পরিকল্পনা কর্মীদের অবস্থান কর্মসূচি
রাজধানীতে পরিবার পরিকল্পনা কর্মীদের অবস্থান কর্মসূচি

১৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

পুরস্কার নিতে ভেনেজুয়েলা ছাড়লে পলাতক হবেন মাচাদো
পুরস্কার নিতে ভেনেজুয়েলা ছাড়লে পলাতক হবেন মাচাদো

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্পে হতাহতদের আর্থিক সহায়তা দেবে ঢাকা জেলা প্রশাসন
ভূমিকম্পে হতাহতদের আর্থিক সহায়তা দেবে ঢাকা জেলা প্রশাসন

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

যাত্রাবাড়ীতে নবীউল্লাহ নবীর গণসংযোগ
যাত্রাবাড়ীতে নবীউল্লাহ নবীর গণসংযোগ

১৬ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

ঢাকায় ভূমিকম্পে জাতিসংঘ ও যুক্তরাষ্ট্রের সমবেদনা
ঢাকায় ভূমিকম্পে জাতিসংঘ ও যুক্তরাষ্ট্রের সমবেদনা

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল নরসিংদী
লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল নরসিংদী

প্রথম পৃষ্ঠা

পুলিশের নতুন পোশাক নিয়ে আলোচনা চলছেই
পুলিশের নতুন পোশাক নিয়ে আলোচনা চলছেই

পেছনের পৃষ্ঠা

৭০০ উইকেটের স্বপ্ন তাইজুলের
৭০০ উইকেটের স্বপ্ন তাইজুলের

মাঠে ময়দানে

ভয়ংকর ঝুঁকিতে পুরান ঢাকা সিলেট ও চট্টগ্রাম
ভয়ংকর ঝুঁকিতে পুরান ঢাকা সিলেট ও চট্টগ্রাম

প্রথম পৃষ্ঠা

হাস্যোজ্জ্বল খালেদা জিয়া সেনাকুঞ্জে
হাস্যোজ্জ্বল খালেদা জিয়া সেনাকুঞ্জে

প্রথম পৃষ্ঠা

শাবনূরকে নিয়ে অশান্তি চলত সালমানের সংসারে : লিমা
শাবনূরকে নিয়ে অশান্তি চলত সালমানের সংসারে : লিমা

শোবিজ

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সেই শাবানা এই শাবানা
সেই শাবানা এই শাবানা

শোবিজ

ভূমিকম্পে কাঁপল দেশ
ভূমিকম্পে কাঁপল দেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রশাসনিক চাঁদাবাজি
প্রশাসনিক চাঁদাবাজি

প্রথম পৃষ্ঠা

উত্তরাঞ্চলে ঝুঁকিতে হাজারো ভবন
উত্তরাঞ্চলে ঝুঁকিতে হাজারো ভবন

নগর জীবন

নষ্ট যন্ত্রে বেহাল স্বাস্থ্যসেবা
নষ্ট যন্ত্রে বেহাল স্বাস্থ্যসেবা

পেছনের পৃষ্ঠা

লাউয়ের গ্রাম লালমতি
লাউয়ের গ্রাম লালমতি

শনিবারের সকাল

চিরনিদ্রায় শায়িত হলেন তোফায়েল আহমেদের স্ত্রী
চিরনিদ্রায় শায়িত হলেন তোফায়েল আহমেদের স্ত্রী

নগর জীবন

বিদেশিদের বন্দর ইজারা হুমকিস্বরূপ
বিদেশিদের বন্দর ইজারা হুমকিস্বরূপ

নগর জীবন

অতিথি পাখির কলকাকলিতে মুখর চরবিজয়
অতিথি পাখির কলকাকলিতে মুখর চরবিজয়

পেছনের পৃষ্ঠা

সুষ্ঠু নির্বাচনে সশস্ত্র বাহিনীকে ভূমিকা রাখতে হবে  - প্রধান উপদেষ্টা
সুষ্ঠু নির্বাচনে সশস্ত্র বাহিনীকে ভূমিকা রাখতে হবে - প্রধান উপদেষ্টা

প্রথম পৃষ্ঠা

মেয়েদের আইপিএল নিলামে বাংলাদেশের তিন ক্রিকেটার
মেয়েদের আইপিএল নিলামে বাংলাদেশের তিন ক্রিকেটার

মাঠে ময়দানে

আলোছায়ায় মেহজাবীন
আলোছায়ায় মেহজাবীন

শোবিজ

নির্বাচনে দুর্নীতিবাজদের লাল কার্ড
নির্বাচনে দুর্নীতিবাজদের লাল কার্ড

প্রথম পৃষ্ঠা

পার্থে এক দিনে ১৯ উইকেটের পতন
পার্থে এক দিনে ১৯ উইকেটের পতন

মাঠে ময়দানে

আজ ঢাকায় আসছেন ভুটানের প্রধানমন্ত্রী
আজ ঢাকায় আসছেন ভুটানের প্রধানমন্ত্রী

প্রথম পৃষ্ঠা

সিরাজগঞ্জ দিনাজপুরে ফুটবল উৎসব
সিরাজগঞ্জ দিনাজপুরে ফুটবল উৎসব

মাঠে ময়দানে

সুস্থ জীবনের জন্য হাফ ম্যারাথন
সুস্থ জীবনের জন্য হাফ ম্যারাথন

মাঠে ময়দানে

সেই কলমতর
সেই কলমতর

শোবিজ

সবজির সরবরাহ বাড়লেও কমছে না দাম
সবজির সরবরাহ বাড়লেও কমছে না দাম

নগর জীবন

ঘরের দেয়াল ভেঙে হামলা লুটপাট রোহিঙ্গা সন্ত্রাসীদের
ঘরের দেয়াল ভেঙে হামলা লুটপাট রোহিঙ্গা সন্ত্রাসীদের

প্রথম পৃষ্ঠা

বাংলাদেশের পদক নিশ্চিত করার ম্যাচ
বাংলাদেশের পদক নিশ্চিত করার ম্যাচ

মাঠে ময়দানে

বসুন্ধরা ইনডোর টেনিস কোর্টে চায়নিজ ব্যাডমিন্টন উৎসব
বসুন্ধরা ইনডোর টেনিস কোর্টে চায়নিজ ব্যাডমিন্টন উৎসব

মাঠে ময়দানে

জিএসপি টার্গেটে সাত দেশ
জিএসপি টার্গেটে সাত দেশ

প্রথম পৃষ্ঠা