শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বৃহস্পতিবার, ২৩ সেপ্টেম্বর, ২০২১ আপডেট:

কাফনের কাপড় চেনাল খুনিকে

মির্জা মেহেদী তমাল
প্রিন্ট ভার্সন
কাফনের কাপড় চেনাল খুনিকে

পুরান ঢাকার হাজারীবাগের কোম্পানি ঘাটের চামড়া রপ্তানিকারক প্রতিষ্ঠান ইমেক্সিন ট্রেডিংয়ের সিলেক্টার ফখরুল ইসলাম তাপস দুই দিন ধরেই অফিসে আসছেন না। ছুটিও নেননি। প্রতিষ্ঠানের কর্ণধার নুরুল ইসলাম পারভেজ হাজারীবাগের চামড়া শিল্পে একজন ভালো রপ্তানিকারক হিসেবে দেশ-বিদেশ সুনাম অর্জন করেছেন। তার প্রতিষ্ঠানের সিলেক্টার দুই দিন অফিসে অনুপস্থিত। বিষয়টিকে তিনি গুরুত্ব দিয়ে তারই অফিসে তাপসের সহকর্মী সোহেলকে দায়িত্ব দিলেন তার খোঁজ-খবর নিতে। ঘটনাটি ১৯৯৮ সালের মার্চের। অবিবাহিত তাপস একাই থাকতেন ঝিগাতলা গাবতলা মসজিদ এলাকার বিপরীতের গলির একটি ফ্ল্যাটের দ্বিতীয় তলার সাব-লেট হিসেবে। দুই দিন ধরে বাড়িতেও ফেরেননি বলে তার পাশের রুমের প্রতিবেশীরা সোহেলকে জানালেন। তার গ্রামের বাড়ি ব্রাহ্মণবাড়িয়ার ছোট কুমিরায়। তার মা, ভাই স্বজনসহ ঢাকার সব বন্ধুর সঙ্গে যোগাযোগ করে সোহেল জানতে পারলেন তাপস কোথাও যাননি। সবার মনেই গভীর উদ্বেগ-উৎকণ্ঠা। যে ছেলে বন্ধুদের প্রতিদিনই জানাতেন তিনি কখন কোথায়, কার সঙ্গে আছেন অথচ দুই দিন ধরেই তার কোনো খোঁজ নেই। বন্ধুরা যার যার সাধ্যমতো খোঁজখবর নিচ্ছেন। এরই মধ্যে তাপসের ভাই ঢাকায় চলে এসেছেন ভাইয়ের খোঁজে। কারও সঙ্গে কোনো শত্রুতা নেই। কাকে কেন সন্দেহ করবেন। সোহেলের জানা ছিল তাপস মিরপুর সনি সিনেমা হলের পেছনের একটি মার্কেটে এক বন্ধুর সঙ্গে পার্টনারে সেলাইয়ের কারখানা দিয়েছেন। সেখানে তার ১ লাখ টাকা বিনিয়োগ আছে। তাপসের পার্টনারের সঙ্গে সোহেল যোগাযোগ করলেন, সেখানেও যাননি। তারাও তার নিখোঁজে চিন্তিত। সবার মধ্যেই উৎকণ্ঠা। তাপস তাহলে গেল কোথায়? কেনই বা তিনি নিখোঁজ হবেন?

এর মধ্যেই তাপসের সহকর্মী সোহেলের কাছে খবর আসে দুই দিন আগে মিরপুর বেড়িবাঁধ এলাকার ডোবা থেকে এক অজ্ঞাত যুবকের লাশ উদ্ধার করে ঢাকা মেডিকেল কলেজের ফরেনসিক বিভাগের মর্গে পাঠিয়েছে। এর মধ্যেই সোহেলের সঙ্গে দুই দিন আগে শেষ দেখা। তাপস সোহেলকে বলেছিল, আমার হাতের নখগুলো একটু কেটে দাও। অফিসে বসেই সোহেল তাপসের নক কেটে দেয়। তাপস কোথায় যাবে কিছুই বলে যায়নি। সেই থেকেই নিখোঁজ।

তাপসদের সহকর্মী সোহেল ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের ফরেনসিক বিভাগের মর্গে। লাশ কাটা ঘরে লাশের স্তুপ। সোহেলের রক্ত হিম হয়ে আসছিল। মানুষের পচা দুর্গন্ধ অসহ্য লাগছিল তার কাছে। এর মধ্যে সোহেলের নজর কোনো লাশের শরীর বা মুখমন্ডলে নয়, হাতের দিকে। হ্যাঁ, এই তো সেই হাত, দুই দিন আগে সে নকগুলো কেটে সমান করে দিয়েছিল। এ যে তাপসেরই লাশ। ফুলে পচে গিয়েছে। মুখ চেনা কষ্টকর হলেও তার সহকর্মী তাপসকে সোহেল শনাক্ত করল। অজ্ঞাত লাশের পরিচয় মিলল।

মিরপুর থানা পুলিশকে খবর দেওয়া হলো, এই লাশ আর অজ্ঞাত নয়। মর্গেই কান্নায় ভেঙে পড়লেন গ্রাম থেকে আসা তাপসের ভাই-বন্ধুরা। মুহুর্তে লাশকাটা ঘরের আশপাশে থাকা বন্ধু-স্বজনদের আহাজারি। কে মারল, কেন তাকে হত্যা করা হলো? নানা প্রশ্ন তাদের মনে।

মর্গের দায়িত্বে তখন ডোম শংকর। দিনভর থাকেন মদের নেশায় বুঁদ হয়ে। তিনি বললেন, গতকালই আমরা অজ্ঞাত লাশগুলো দাফনের জন্য আঞ্জুমানে মুফিদুল ইসলামের স্বেচ্ছাসেবক ডেকে এনেছিলাম। কাফনের কাপড় কম হওয়ায় এই লাশটি আর তারা নিয়ে যায়নি। আজই তাদের আসার কথা। আপনারা আর একটু পরে আসলে হয়তো এই লাশ আর পেতেন না। অজ্ঞাত হিসেবেই দাফন হয়ে যেত। তাপসের ভাইকে সঙ্গে নিয়ে তার বন্ধু ও সহকর্মীরা ৯৮ সালের ২৯ মার্চ ভোররাতে তাপসের গ্রামের বাড়িতে ফজরের নামাজের পর তার লাশ দাফন করেন। লাশের সুরতহাল রিপোর্টে হত্যার আগে তাপসকে শারীরিক নির্যাতনের বিবরণ আছে। সেই সঙ্গে বুকের মধ্যে কামড়ের চিহ্ন আছে। যা প্রতিহিংসার আলামত। অনেক ক্ষোভ থেকেই তাকে হত্যা করা হয়েছে। মিরপুর থানাপুলিশ এমন আশঙ্কা করলেও তারা মামলার কোনো ক্লু পাচ্ছিলেন না।

অজ্ঞাত লাশের পরিচয় পাওয়ার পরও তাপস হত্যার মোটিভ ও কোনো ক্লু না পাওয়ায় মিরপুর থানার পুলিশ এই মামলা নিয়ে অন্ধকারেই থেকে যায়। লাশের সুরতহাল রিপোর্টে তাপসের বুকে কামড়ের একটি বড় ক্ষত আলোচনার কেন্দ্রবিন্দু হয়ে ওঠে।

তাপসের লাশ উদ্ধার ও লাশের ছবি দেখে গোয়েন্দা কর্মকর্তা আকরাম হোসাইন খুনের পেছনে প্রতিহিংসা কাজ করেছে বলে মনে করেন। তদন্তের শুরুতেই গোয়েন্দারা এই প্রতিহিংসার মূলত দুটি কারণ হতে পারে বলে তদন্তের গাইড লাইন হিসেবে সামনে নিয়ে আসেন। প্রথমত, জায়গা জমি সংক্রান্ত বিরোধ, দ্বিতীয়ত নারীঘটিত। দুটি বিষয়কে সামনে রেখেই হত্যার রহস্য উদঘাটনের পথে পা বাড়ান গোয়েন্দারা। তৎকালীন ধানমন্ডি থানাধীন ঝিকাতলার যে বাসাটিতে তাপস থাকতেন সেখানে গিয়েই তিনি হত্যার মোটিভ পেয়ে যান চৌকশ কর্মকর্তা আকরাম হোসাইন। ঠিক তাপসের রুমটির বিপরীত দিকে এক সুন্দরী রমণী থাকেন তার বাবা-মায়ের সঙ্গে। তার সঙ্গে তাপসের একটি সম্পর্কের তথ্য পান আকরাম হোসাইন। রাত ৯টার দিকে বাড়িটি রেকি করে চলে আসেন। বাড়িটির সামনে এবং পেছনে দুটি দরজা আছে চলাচলের জন্য। এরপরই অভিযান। মধ্য রাতে এসি আকরামের সঙ্গে তার সহকর্মী শাহজাহান, মতিউর রহমান ও আবদুর রবসহ ডিবির একটি চৌকশ দল।

মিন্টো রোড থেকে আকরাম হোসাইনের সিভিল পোশাকের দলটি বের হয়েছে। ঝিকাতলার সেই বাড়ি (তাপস যে বাড়িতে থাকতেন)-তে অভিযান চালিয়ে বাড়িতে থাকা ওই সুন্দরী রমণীকে না পেয়ে তার বাবাকে জিজ্ঞাসাবাদ করে জানতে পারেন তার মেয়ে ডলি স্বামীর সঙ্গে ঢাকার কেরানীগঞ্জের কালিন্দীতে আছেন। পরিবারের অন্য সদস্যদের ডিবির তত্ত্বাবধানে রেখে তার বাবাকে সঙ্গে নিয়েই রাতেই কালিন্দী  থেকে ডলি ও তার স্বামী রিপনকে গ্রেফতার করে রাতেই ঢাকায় নিয়ে আসেন। এরপর পৃথক পৃথকভাবে ডলি ও তার স্বামী রিপনকে জিজ্ঞাবাদে বের হয়ে আসে তাপস হত্যার রহস্য।

মাদকাসক্ত রিপন পেশায় সিনেমা হলের টিকিট চেকার। তাপস হত্যার বর্ণনা দিয়ে রিপন জানান, তার স্ত্রী ডলির সঙ্গে তাপসের পরকীয়া চলছিল। প্রায়ই নানা উছিলায় ডলি রিপনের মিরপুরের বাসা থেকে বাবার বাড়ি ঝিকাতলায় চলে আসত। আর পাশের ফ্ল্যাটের সাবলেটে থাকা তাপসের সঙ্গে রঙ্গলীলায় মেতে উঠত। রিপন জানতে পারেন, দুজন কক্সবাজার সমুদ্রসৈকতে অভিসারেও গিয়েছেন। এমন খবর জানতে পেরে রিপন ক্ষুব্ধ হন এবং সিদ্ধান্ত নেন তাপসকে হত্যার। তাই তিনি ডলিকে দিয়েই খবর দেন তাপসকে তার সঙ্গে দেখা করার জন্য।

ঘটনার দিন সন্ধ্যায় পূর্বপরিকল্পনা অনুযায়ী ডলি তাপসকে নিয়ে কলাবাগানের ১ নম্বর গলির একটি বাড়িতে যান। সেই বাড়িটি রিপনেরই বন্ধুর। ডলি তাপসকে নিয়ে ওই ফ্ল্যাটের রুমে প্রবেশ করার পরই অস্ত্রের ভয় দেখিয়ে তাপসের হাত-পা চেয়ারের সঙ্গে বেঁধে ফেলা হয়। তারপর মুখে মাসকিন পেঁচিয়ে নির্যাতন করা হয়। তাপস যাতে চিৎকার করলে শব্দ না হয়। এভাবেই ডিবি অফিসেই তাপস হত্যার রোমহর্ষক বর্ণনা দেন ডলির স্বামী রিপন। এরপর লেক সার্কাস কলাবাগানের ১ নম্বর গলির যে বাড়িতে তাপসকে হত্যা করা হয়, সেখানে অভিযান চালিয়ে রিপনের দুই বন্ধুকে আটক ও একটি কাঁটা রাইফেল উদ্ধার করা হয়।

তাপসকে নির্মম নির্যাতনের পর শ্বাসরোধে হত্যা করে একটি বেবিট্যাক্সিতে করে তার লাশ মিরপুর বেড়িবাঁধের পাশে ফেলে আসে বলে রিপন জানায়। ডিবিতে আবেদনের কয়েক ঘণ্টার মধ্যেই এসি আকরাম হোসাইন তাপস হত্যার রহস্য উদঘাটন ও খুনি চক্রকে গ্রেফতার করেন। পরে যে বেবিট্যাক্সি দিয়ে তাপসের লাশ বহন করা হয় সেই বেবিট্যাক্সি উদ্ধার ও চালককেও গ্রেফতার করা হয়।

রিপন পুলিশকে জানায়, তার স্ত্রী ডলির সামনেই তাপসকে নির্মমভাবে হত্যা করা হয় এবং তার স্ত্রী ডলিকে হুঁশিয়ার করা হয়, যদি সে এই ঘটনা ফাঁস করে তবে তাকেও তাপসের মতো হত্যা করা হবে। রিপন আরও জানান, হত্যার পরই তিনি ডলিকে নিয়ে কেরানীগঞ্জের কালিন্দীতে চলে আসেন। মাত্র ৬/৭ ঘণ্টার মধ্যেই তাপস হত্যার রহস্য উদঘাটন ও খুনি চক্রকে গ্রেফতার করতে সক্ষম হন এসি আকরাম হোসাইন।

লাশের গায়ে নির্যাতনে কামড়ের ক্ষতটিই তাপস হত্যায় অন্ধকারে থাকা ডিবির দলটিকে আলো জ্বালিয়ে পৌঁছে দেয় খুনি পর্যন্ত। এভাবে ক্লুলেস হত্যা মামলার রহস্য উদঘাটন ও খুনিদের গ্রেফতার করেছিলেন ডিবির আলোচিত অফিসার আকরাম হোসাইন।

এই বিভাগের আরও খবর
চট্টগ্রাম বন্দর নিয়ে গোপন চুক্তি, উদ্বেগ জামায়াতের
চট্টগ্রাম বন্দর নিয়ে গোপন চুক্তি, উদ্বেগ জামায়াতের
সালিশি আদালতে যাওয়া থেকে আদানিকে বিরত থাকার নির্দেশ
সালিশি আদালতে যাওয়া থেকে আদানিকে বিরত থাকার নির্দেশ
আইপিও রুলস করার আগে আলোচনা চায় ডিএসই
আইপিও রুলস করার আগে আলোচনা চায় ডিএসই
শাহ আমানতে ২৬ মিনিট বন্ধ ছিল বিমান চলাচল
শাহ আমানতে ২৬ মিনিট বন্ধ ছিল বিমান চলাচল
খাদে পড়ে আছে সাকুরা পরিবহন
খাদে পড়ে আছে সাকুরা পরিবহন
রোজ গার্ডেন কেনায় ৩৩২ কোটি টাকা ক্ষতি
রোজ গার্ডেন কেনায় ৩৩২ কোটি টাকা ক্ষতি
ব্যবসায়ীদের কুপিয়ে ৪ লাখ টাকা ছিনতাই
ব্যবসায়ীদের কুপিয়ে ৪ লাখ টাকা ছিনতাই
বিজেএমসির হাজার কোটির সম্পদ লুটের অভিযোগ
বিজেএমসির হাজার কোটির সম্পদ লুটের অভিযোগ
আসামিকে পুলিশের কাছ থেকে ছিনিয়ে নিয়ে পিটিয়ে হত্যা
আসামিকে পুলিশের কাছ থেকে ছিনিয়ে নিয়ে পিটিয়ে হত্যা
পরোপকারী মুন্না এখন জীবনমৃত্যুর সন্ধিক্ষণে
পরোপকারী মুন্না এখন জীবনমৃত্যুর সন্ধিক্ষণে
গণভোটে ‘হ্যাঁ’ বিজয়ী করতে সমাবেশ করবে আট দল
গণভোটে ‘হ্যাঁ’ বিজয়ী করতে সমাবেশ করবে আট দল
সশস্ত্র বাহিনী দিবসে থাকবে যে আয়োজন
সশস্ত্র বাহিনী দিবসে থাকবে যে আয়োজন
সর্বশেষ খবর
হাসিনা পালানোতেই তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা ফিরে এলো : জয়নুল আবেদীন
হাসিনা পালানোতেই তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা ফিরে এলো : জয়নুল আবেদীন

১ সেকেন্ড আগে | জাতীয়

ক্রিকেট ইতিহাসে প্রথমবার এমন রেকর্ড গড়লেন শাই হোপ
ক্রিকেট ইতিহাসে প্রথমবার এমন রেকর্ড গড়লেন শাই হোপ

১ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

তারেক রহমানের জন্মদিন উপলক্ষে শীতবস্ত্র বিতরণ ছাত্রদলের
তারেক রহমানের জন্মদিন উপলক্ষে শীতবস্ত্র বিতরণ ছাত্রদলের

১০ মিনিট আগে | রাজনীতি

মোংলায় আগুনে ক্ষতিগ্রস্ত পরিবারকে তারেক রহমানের পক্ষ থেকে সহায়তা
মোংলায় আগুনে ক্ষতিগ্রস্ত পরিবারকে তারেক রহমানের পক্ষ থেকে সহায়তা

১১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

পুলিশের মনোবল ভাঙার চেষ্টা করবেন না : ডিএমপি কমিশনার
পুলিশের মনোবল ভাঙার চেষ্টা করবেন না : ডিএমপি কমিশনার

১৪ মিনিট আগে | নগর জীবন

সালমানের বাড়িতে গুলি চালানো আনমোল বিষ্ণোই গ্রেফতার
সালমানের বাড়িতে গুলি চালানো আনমোল বিষ্ণোই গ্রেফতার

২৩ মিনিট আগে | শোবিজ

তত্ত্বাবধায়ক সরকার বাংলাদেশের গণতন্ত্রের জন্য সহায়ক ব্যবস্থা : অ্যাটর্নি জেনারেল
তত্ত্বাবধায়ক সরকার বাংলাদেশের গণতন্ত্রের জন্য সহায়ক ব্যবস্থা : অ্যাটর্নি জেনারেল

২৬ মিনিট আগে | জাতীয়

শুধু ঢাকা নয়, সারা দেশে ক্রিকেট ছড়িয়ে দিতে চাই : আসিফ
শুধু ঢাকা নয়, সারা দেশে ক্রিকেট ছড়িয়ে দিতে চাই : আসিফ

২৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

গাজায় ৪০ হাজার শিশুকে টিকা দিবে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা
গাজায় ৪০ হাজার শিশুকে টিকা দিবে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা

৩৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টাইপ ২ ডায়াবেটিস এক দিনে হয় না, নিঃশব্দেই বাড়ে ঝুঁকি
টাইপ ২ ডায়াবেটিস এক দিনে হয় না, নিঃশব্দেই বাড়ে ঝুঁকি

৪১ মিনিট আগে | হেলথ কর্নার

অনূর্ধ্ব-১৯ ওয়ানডে বিশ্বকাপ, বাংলাদেশের ম্যাচ কবে কার বিপক্ষে
অনূর্ধ্ব-১৯ ওয়ানডে বিশ্বকাপ, বাংলাদেশের ম্যাচ কবে কার বিপক্ষে

৪৯ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

১৩ লাখ রোহিঙ্গার ভার আর বহন করা সম্ভব নয়: জাতিসংঘে বাংলাদেশ
১৩ লাখ রোহিঙ্গার ভার আর বহন করা সম্ভব নয়: জাতিসংঘে বাংলাদেশ

৪৯ মিনিট আগে | জাতীয়

শুক্রবার সকাল পর্যন্ত গ্যাসের চাপ কম থাকবে
শুক্রবার সকাল পর্যন্ত গ্যাসের চাপ কম থাকবে

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনর্বহালের রায় নিয়ে যা বললেন আমির খসরু
তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনর্বহালের রায় নিয়ে যা বললেন আমির খসরু

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মার্কিন নির্বাচনে হামলার পরিকল্পনায় আফগান নাগরিকের ১৫ বছরের দণ্ড
মার্কিন নির্বাচনে হামলার পরিকল্পনায় আফগান নাগরিকের ১৫ বছরের দণ্ড

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আখাউড়া স্থলবন্দর দিয়ে অনির্দিষ্টকালের জন্য মাছ রপ্তানি বন্ধ
আখাউড়া স্থলবন্দর দিয়ে অনির্দিষ্টকালের জন্য মাছ রপ্তানি বন্ধ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নারীদের নিরাপত্তা ও সুরক্ষায় ৫ প্রতিশ্রুতি তারেক রহমানের
নারীদের নিরাপত্তা ও সুরক্ষায় ৫ প্রতিশ্রুতি তারেক রহমানের

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘শততম’ ম্যাচে শতক হাঁকালেন লিটনও
‘শততম’ ম্যাচে শতক হাঁকালেন লিটনও

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

তারেক রহমান : ভিশনারি রাজনীতিক
তারেক রহমান : ভিশনারি রাজনীতিক

১ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

শুক্রবার মামদানির সঙ্গে বৈঠকে বসছেন ট্রাম্প
শুক্রবার মামদানির সঙ্গে বৈঠকে বসছেন ট্রাম্প

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জবির নওয়াব ফয়জুন্নেছা চৌধুরানী হলে ছাত্রদলের কমিটি ঘোষণা
জবির নওয়াব ফয়জুন্নেছা চৌধুরানী হলে ছাত্রদলের কমিটি ঘোষণা

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

তেঁতুলিয়ায় বেড়েছে শীতের আমেজ, তাপমাত্রা ১৩.৯ ডিগ্রি
তেঁতুলিয়ায় বেড়েছে শীতের আমেজ, তাপমাত্রা ১৩.৯ ডিগ্রি

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

উত্তরায় বাংলাদেশের প্রথম হায়াত প্লেস হোটেলের আনুষ্ঠানিক যাত্রা শুরু
উত্তরায় বাংলাদেশের প্রথম হায়াত প্লেস হোটেলের আনুষ্ঠানিক যাত্রা শুরু

২ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

বায়ুদূষণের শীর্ষে দিল্লি, ঢাকার অবস্থান কত?
বায়ুদূষণের শীর্ষে দিল্লি, ঢাকার অবস্থান কত?

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

রাঙামাটিতে কোটা–বিরোধী ঐক্যজোটের ৩৬ ঘণ্টার হরতাল চলছে
রাঙামাটিতে কোটা–বিরোধী ঐক্যজোটের ৩৬ ঘণ্টার হরতাল চলছে

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মুন্সীগঞ্জে জোড়া খুনের আসামি জিয়া গ্রেফতার
মুন্সীগঞ্জে জোড়া খুনের আসামি জিয়া গ্রেফতার

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

তিন নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট চাকরিচ্যুত
তিন নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট চাকরিচ্যুত

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মুশফিক ছাড়াও শততম টেস্টে শতক হাঁকিয়েছেন যারা
মুশফিক ছাড়াও শততম টেস্টে শতক হাঁকিয়েছেন যারা

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনরুজ্জীবিত হলো সংবিধানে, কার্যকর হবে ভবিষ্যতে
তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনরুজ্জীবিত হলো সংবিধানে, কার্যকর হবে ভবিষ্যতে

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জাবির ভর্তি পরীক্ষা শুরু ২১ ডিসেম্বর
জাবির ভর্তি পরীক্ষা শুরু ২১ ডিসেম্বর

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সর্বাধিক পঠিত
শেখ হাসিনাকে কেন ফেরত দেবে না ভারত, আল–জাজিরার বিশ্লেষণ
শেখ হাসিনাকে কেন ফেরত দেবে না ভারত, আল–জাজিরার বিশ্লেষণ

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশজুড়ে মোবাইল ফোন বিক্রির সব দোকান বন্ধের ঘোষণা
দেশজুড়ে মোবাইল ফোন বিক্রির সব দোকান বন্ধের ঘোষণা

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লাশ পোড়ানোর মামলায় ক্ষমা চেয়ে জবানবন্দি দিলেন রাজসাক্ষী আবজালুল
লাশ পোড়ানোর মামলায় ক্ষমা চেয়ে জবানবন্দি দিলেন রাজসাক্ষী আবজালুল

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নতুন বেতন কাঠামোর রূপরেখা নিয়ে সচিবদের সঙ্গে বসছে কমিশন
নতুন বেতন কাঠামোর রূপরেখা নিয়ে সচিবদের সঙ্গে বসছে কমিশন

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনরুজ্জীবিত হলো সংবিধানে, কার্যকর হবে ভবিষ্যতে
তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনরুজ্জীবিত হলো সংবিধানে, কার্যকর হবে ভবিষ্যতে

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতের সঙ্গে পূর্ণমাত্রায় যুদ্ধ শুরুর আশঙ্কা পাকিস্তানের প্রতিরক্ষামন্ত্রীর
ভারতের সঙ্গে পূর্ণমাত্রায় যুদ্ধ শুরুর আশঙ্কা পাকিস্তানের প্রতিরক্ষামন্ত্রীর

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতের বিরুদ্ধে জয় প্রতিটি বাংলাদেশিকে গর্বিত করেছে: প্রধান উপদেষ্টা
ভারতের বিরুদ্ধে জয় প্রতিটি বাংলাদেশিকে গর্বিত করেছে: প্রধান উপদেষ্টা

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কারাগারে ইসলামী ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান ওবায়েদ উল্লাহ মাসুদ
কারাগারে ইসলামী ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান ওবায়েদ উল্লাহ মাসুদ

১৭ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

বিশ্বকাপের এক গ্রুপে রাখা হলো না ভারত-পাকিস্তানকে
বিশ্বকাপের এক গ্রুপে রাখা হলো না ভারত-পাকিস্তানকে

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তিন নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট চাকরিচ্যুত
তিন নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট চাকরিচ্যুত

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টঙ্গী তা’মীরুল মিল্লাত কামিল মাদ্রাসার পাঠদান বন্ধ
টঙ্গী তা’মীরুল মিল্লাত কামিল মাদ্রাসার পাঠদান বন্ধ

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নির্বাচনে মিজানুর রহমান আজহারীর প্রার্থী হওয়ার খবর সঠিক নয় : জামায়াত
নির্বাচনে মিজানুর রহমান আজহারীর প্রার্থী হওয়ার খবর সঠিক নয় : জামায়াত

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

অজিত দোভালকে বাংলাদেশে আসার আমন্ত্রণ জানালেন খলিলুর রহমান
অজিত দোভালকে বাংলাদেশে আসার আমন্ত্রণ জানালেন খলিলুর রহমান

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শততম টেস্টে সেঞ্চুরি থেকে ১ রান দূরে মুশফিক, বাড়ল অপেক্ষা
শততম টেস্টে সেঞ্চুরি থেকে ১ রান দূরে মুশফিক, বাড়ল অপেক্ষা

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কারচুপির অভিযোগ এনে মিস ইউনিভার্স ছাড়লেন দুই বিচারক
কারচুপির অভিযোগ এনে মিস ইউনিভার্স ছাড়লেন দুই বিচারক

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মুশফিক ছাড়াও শততম টেস্টে শতক হাঁকিয়েছেন যারা
মুশফিক ছাড়াও শততম টেস্টে শতক হাঁকিয়েছেন যারা

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

দেশে থেকেই কার্ড দিয়ে বিদেশি রুটের বিমানের টিকিট কেনা যাবে
দেশে থেকেই কার্ড দিয়ে বিদেশি রুটের বিমানের টিকিট কেনা যাবে

১৭ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

পল্লবীতে যুবদল নেতা হত্যা, দুই শীর্ষ সন্ত্রাসী গ্রেফতার
পল্লবীতে যুবদল নেতা হত্যা, দুই শীর্ষ সন্ত্রাসী গ্রেফতার

২২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

রোজ গার্ডেন কিনে ক্ষতি ৩৩২ কোটি, অনুসন্ধানে দুদক
রোজ গার্ডেন কিনে ক্ষতি ৩৩২ কোটি, অনুসন্ধানে দুদক

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার ফাঁসির রায়ে জনগণের ইচ্ছার প্রতিফলন হয়েছে : রুমিন ফারহানা
শেখ হাসিনার ফাঁসির রায়ে জনগণের ইচ্ছার প্রতিফলন হয়েছে : রুমিন ফারহানা

২৩ ঘণ্টা আগে | টক শো

দিল্লি বিস্ফোরণে অভিযুক্তদের পরিবারের সদস্যরা কী বলছে
দিল্লি বিস্ফোরণে অভিযুক্তদের পরিবারের সদস্যরা কী বলছে

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইন্দোনেশিয়ায় জেগে উঠল আগ্নেয়গিরি, সর্বোচ্চ সতর্কতা
ইন্দোনেশিয়ায় জেগে উঠল আগ্নেয়গিরি, সর্বোচ্চ সতর্কতা

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বের বৃহত্তম পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্র ফের চালু করবে জাপান
বিশ্বের বৃহত্তম পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্র ফের চালু করবে জাপান

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৭ বিভাগীয় শহরে সমাবেশের ঘোষণা ৮ দলের
৭ বিভাগীয় শহরে সমাবেশের ঘোষণা ৮ দলের

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইউক্রেনে যুদ্ধ বন্ধে নতুন পরিকল্পনা যুক্তরাষ্ট্রের
ইউক্রেনে যুদ্ধ বন্ধে নতুন পরিকল্পনা যুক্তরাষ্ট্রের

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একজন নয়, প্রতি ভোটকেন্দ্রে পাঁচজন সেনাসদস্য চায় জামায়াত
একজন নয়, প্রতি ভোটকেন্দ্রে পাঁচজন সেনাসদস্য চায় জামায়াত

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সৌদি যুবরাজের অনুরোধ, সুদানের সংঘাত অবসান করতে চান ট্রাম্প
সৌদি যুবরাজের অনুরোধ, সুদানের সংঘাত অবসান করতে চান ট্রাম্প

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তত্ত্বাবধায়ক সরকার বিষয়ে সর্বোচ্চ আদালতের রায় আগামীকাল
তত্ত্বাবধায়ক সরকার বিষয়ে সর্বোচ্চ আদালতের রায় আগামীকাল

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শততম টেস্টে শতক হাঁকালেন মুশফিক
শততম টেস্টে শতক হাঁকালেন মুশফিক

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

গণভোট নিয়ে অধ্যাদেশ জারির পর করণীয় বিষয়ে পদক্ষেপ : সিইসি
গণভোট নিয়ে অধ্যাদেশ জারির পর করণীয় বিষয়ে পদক্ষেপ : সিইসি

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
রিভিউ হচ্ছে প্রার্থী তালিকা
রিভিউ হচ্ছে প্রার্থী তালিকা

প্রথম পৃষ্ঠা

ইতালি যাওয়ার পথে গুলি করে হত্যা তিনজনকে
ইতালি যাওয়ার পথে গুলি করে হত্যা তিনজনকে

পেছনের পৃষ্ঠা

বিজনেস ভিসা ফের চালু ভারতের
বিজনেস ভিসা ফের চালু ভারতের

পেছনের পৃষ্ঠা

একটি জন্মদিন, একটি মৃত্যুদণ্ডের রায় ও আগামীর বাংলাদেশ
একটি জন্মদিন, একটি মৃত্যুদণ্ডের রায় ও আগামীর বাংলাদেশ

সম্পাদকীয়

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

যে জয় শিরোপার চেয়ে দামি
যে জয় শিরোপার চেয়ে দামি

মাঠে ময়দানে

তারেক রহমানের জন্মদিন আজ
তারেক রহমানের জন্মদিন আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপি জামায়াতের জমজমাট প্রচার
বিএনপি জামায়াতের জমজমাট প্রচার

পেছনের পৃষ্ঠা

আস্থার বাতিঘর তারেক রহমান
আস্থার বাতিঘর তারেক রহমান

সম্পাদকীয়

শান্তিপূর্ণ নির্বাচনে সহায়তা প্রয়োজন সেনাবাহিনীর
শান্তিপূর্ণ নির্বাচনে সহায়তা প্রয়োজন সেনাবাহিনীর

প্রথম পৃষ্ঠা

হারিয়ে গেছে আগারগাঁওয়ের সেই সাইকেল লেন
হারিয়ে গেছে আগারগাঁওয়ের সেই সাইকেল লেন

রকমারি নগর পরিক্রমা

শ্বেতপত্রের ক্ষেত্রে উপদেষ্টামণ্ডলী উৎসাহিত হননি
শ্বেতপত্রের ক্ষেত্রে উপদেষ্টামণ্ডলী উৎসাহিত হননি

প্রথম পৃষ্ঠা

মান ঠিক রাখতে গিয়ে কমেছে উৎপাদন
মান ঠিক রাখতে গিয়ে কমেছে উৎপাদন

পেছনের পৃষ্ঠা

ফ্যাসিস্টের দোসর ট্যাগের প্রবণতা বেড়েছে
ফ্যাসিস্টের দোসর ট্যাগের প্রবণতা বেড়েছে

নগর জীবন

রং বদলাচ্ছে স্থলপদ্ম
রং বদলাচ্ছে স্থলপদ্ম

পেছনের পৃষ্ঠা

খাদে পড়ে আছে সাকুরা পরিবহন
খাদে পড়ে আছে সাকুরা পরিবহন

পেছনের পৃষ্ঠা

যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে বিরাট চুক্তি সৌদির
যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে বিরাট চুক্তি সৌদির

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজনৈতিক পরিচয়ে অপ্রতিরোধ্য চাঁদাবাজি
রাজনৈতিক পরিচয়ে অপ্রতিরোধ্য চাঁদাবাজি

প্রথম পৃষ্ঠা

ভারতের বিপক্ষে জয়ে জাতীয় দলকে প্রধান উপদেষ্টার অভিনন্দন
ভারতের বিপক্ষে জয়ে জাতীয় দলকে প্রধান উপদেষ্টার অভিনন্দন

মাঠে ময়দানে

দিল্লিতে বৈঠক হলো দুই নিরাপত্তা উপদেষ্টার
দিল্লিতে বৈঠক হলো দুই নিরাপত্তা উপদেষ্টার

প্রথম পৃষ্ঠা

আতঙ্কের নাম বাস
আতঙ্কের নাম বাস

রকমারি নগর পরিক্রমা

নিরপেক্ষ ভোটের প্রতিশ্রুতিতে অটল
নিরপেক্ষ ভোটের প্রতিশ্রুতিতে অটল

প্রথম পৃষ্ঠা

গণ অভ্যুত্থানে নিহত ও আহতদের পরিবারকে চিকিৎসা দেবে আমরা বিএনপি পরিবার
গণ অভ্যুত্থানে নিহত ও আহতদের পরিবারকে চিকিৎসা দেবে আমরা বিএনপি পরিবার

নগর জীবন

আইন লঙ্ঘন করে রেলে দরপত্র
আইন লঙ্ঘন করে রেলে দরপত্র

নগর জীবন

অক্টোবরে সড়কে নিহত ৪৪১ জন
অক্টোবরে সড়কে নিহত ৪৪১ জন

পেছনের পৃষ্ঠা

জামায়াত আমিরের সঙ্গে বৈঠক ফ্রান্স রাষ্ট্রদূতের
জামায়াত আমিরের সঙ্গে বৈঠক ফ্রান্স রাষ্ট্রদূতের

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজসাক্ষীর রোমহর্ষক জবানবন্দি
রাজসাক্ষীর রোমহর্ষক জবানবন্দি

পেছনের পৃষ্ঠা

পরোপকারী মুন্না এখন জীবনমৃত্যুর সন্ধিক্ষণে
পরোপকারী মুন্না এখন জীবনমৃত্যুর সন্ধিক্ষণে

পেছনের পৃষ্ঠা

রোজ গার্ডেন কেনায় ৩৩২ কোটি টাকা ক্ষতি
রোজ গার্ডেন কেনায় ৩৩২ কোটি টাকা ক্ষতি

পেছনের পৃষ্ঠা

আসামিকে পুলিশের কাছ থেকে ছিনিয়ে নিয়ে পিটিয়ে হত্যা
আসামিকে পুলিশের কাছ থেকে ছিনিয়ে নিয়ে পিটিয়ে হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা