শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বৃহস্পতিবার, ২৩ সেপ্টেম্বর, ২০২১ আপডেট:

কাফনের কাপড় চেনাল খুনিকে

মির্জা মেহেদী তমাল
প্রিন্ট ভার্সন
কাফনের কাপড় চেনাল খুনিকে

পুরান ঢাকার হাজারীবাগের কোম্পানি ঘাটের চামড়া রপ্তানিকারক প্রতিষ্ঠান ইমেক্সিন ট্রেডিংয়ের সিলেক্টার ফখরুল ইসলাম তাপস দুই দিন ধরেই অফিসে আসছেন না। ছুটিও নেননি। প্রতিষ্ঠানের কর্ণধার নুরুল ইসলাম পারভেজ হাজারীবাগের চামড়া শিল্পে একজন ভালো রপ্তানিকারক হিসেবে দেশ-বিদেশ সুনাম অর্জন করেছেন। তার প্রতিষ্ঠানের সিলেক্টার দুই দিন অফিসে অনুপস্থিত। বিষয়টিকে তিনি গুরুত্ব দিয়ে তারই অফিসে তাপসের সহকর্মী সোহেলকে দায়িত্ব দিলেন তার খোঁজ-খবর নিতে। ঘটনাটি ১৯৯৮ সালের মার্চের। অবিবাহিত তাপস একাই থাকতেন ঝিগাতলা গাবতলা মসজিদ এলাকার বিপরীতের গলির একটি ফ্ল্যাটের দ্বিতীয় তলার সাব-লেট হিসেবে। দুই দিন ধরে বাড়িতেও ফেরেননি বলে তার পাশের রুমের প্রতিবেশীরা সোহেলকে জানালেন। তার গ্রামের বাড়ি ব্রাহ্মণবাড়িয়ার ছোট কুমিরায়। তার মা, ভাই স্বজনসহ ঢাকার সব বন্ধুর সঙ্গে যোগাযোগ করে সোহেল জানতে পারলেন তাপস কোথাও যাননি। সবার মনেই গভীর উদ্বেগ-উৎকণ্ঠা। যে ছেলে বন্ধুদের প্রতিদিনই জানাতেন তিনি কখন কোথায়, কার সঙ্গে আছেন অথচ দুই দিন ধরেই তার কোনো খোঁজ নেই। বন্ধুরা যার যার সাধ্যমতো খোঁজখবর নিচ্ছেন। এরই মধ্যে তাপসের ভাই ঢাকায় চলে এসেছেন ভাইয়ের খোঁজে। কারও সঙ্গে কোনো শত্রুতা নেই। কাকে কেন সন্দেহ করবেন। সোহেলের জানা ছিল তাপস মিরপুর সনি সিনেমা হলের পেছনের একটি মার্কেটে এক বন্ধুর সঙ্গে পার্টনারে সেলাইয়ের কারখানা দিয়েছেন। সেখানে তার ১ লাখ টাকা বিনিয়োগ আছে। তাপসের পার্টনারের সঙ্গে সোহেল যোগাযোগ করলেন, সেখানেও যাননি। তারাও তার নিখোঁজে চিন্তিত। সবার মধ্যেই উৎকণ্ঠা। তাপস তাহলে গেল কোথায়? কেনই বা তিনি নিখোঁজ হবেন?

এর মধ্যেই তাপসের সহকর্মী সোহেলের কাছে খবর আসে দুই দিন আগে মিরপুর বেড়িবাঁধ এলাকার ডোবা থেকে এক অজ্ঞাত যুবকের লাশ উদ্ধার করে ঢাকা মেডিকেল কলেজের ফরেনসিক বিভাগের মর্গে পাঠিয়েছে। এর মধ্যেই সোহেলের সঙ্গে দুই দিন আগে শেষ দেখা। তাপস সোহেলকে বলেছিল, আমার হাতের নখগুলো একটু কেটে দাও। অফিসে বসেই সোহেল তাপসের নক কেটে দেয়। তাপস কোথায় যাবে কিছুই বলে যায়নি। সেই থেকেই নিখোঁজ।

তাপসদের সহকর্মী সোহেল ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের ফরেনসিক বিভাগের মর্গে। লাশ কাটা ঘরে লাশের স্তুপ। সোহেলের রক্ত হিম হয়ে আসছিল। মানুষের পচা দুর্গন্ধ অসহ্য লাগছিল তার কাছে। এর মধ্যে সোহেলের নজর কোনো লাশের শরীর বা মুখমন্ডলে নয়, হাতের দিকে। হ্যাঁ, এই তো সেই হাত, দুই দিন আগে সে নকগুলো কেটে সমান করে দিয়েছিল। এ যে তাপসেরই লাশ। ফুলে পচে গিয়েছে। মুখ চেনা কষ্টকর হলেও তার সহকর্মী তাপসকে সোহেল শনাক্ত করল। অজ্ঞাত লাশের পরিচয় মিলল।

মিরপুর থানা পুলিশকে খবর দেওয়া হলো, এই লাশ আর অজ্ঞাত নয়। মর্গেই কান্নায় ভেঙে পড়লেন গ্রাম থেকে আসা তাপসের ভাই-বন্ধুরা। মুহুর্তে লাশকাটা ঘরের আশপাশে থাকা বন্ধু-স্বজনদের আহাজারি। কে মারল, কেন তাকে হত্যা করা হলো? নানা প্রশ্ন তাদের মনে।

মর্গের দায়িত্বে তখন ডোম শংকর। দিনভর থাকেন মদের নেশায় বুঁদ হয়ে। তিনি বললেন, গতকালই আমরা অজ্ঞাত লাশগুলো দাফনের জন্য আঞ্জুমানে মুফিদুল ইসলামের স্বেচ্ছাসেবক ডেকে এনেছিলাম। কাফনের কাপড় কম হওয়ায় এই লাশটি আর তারা নিয়ে যায়নি। আজই তাদের আসার কথা। আপনারা আর একটু পরে আসলে হয়তো এই লাশ আর পেতেন না। অজ্ঞাত হিসেবেই দাফন হয়ে যেত। তাপসের ভাইকে সঙ্গে নিয়ে তার বন্ধু ও সহকর্মীরা ৯৮ সালের ২৯ মার্চ ভোররাতে তাপসের গ্রামের বাড়িতে ফজরের নামাজের পর তার লাশ দাফন করেন। লাশের সুরতহাল রিপোর্টে হত্যার আগে তাপসকে শারীরিক নির্যাতনের বিবরণ আছে। সেই সঙ্গে বুকের মধ্যে কামড়ের চিহ্ন আছে। যা প্রতিহিংসার আলামত। অনেক ক্ষোভ থেকেই তাকে হত্যা করা হয়েছে। মিরপুর থানাপুলিশ এমন আশঙ্কা করলেও তারা মামলার কোনো ক্লু পাচ্ছিলেন না।

অজ্ঞাত লাশের পরিচয় পাওয়ার পরও তাপস হত্যার মোটিভ ও কোনো ক্লু না পাওয়ায় মিরপুর থানার পুলিশ এই মামলা নিয়ে অন্ধকারেই থেকে যায়। লাশের সুরতহাল রিপোর্টে তাপসের বুকে কামড়ের একটি বড় ক্ষত আলোচনার কেন্দ্রবিন্দু হয়ে ওঠে।

তাপসের লাশ উদ্ধার ও লাশের ছবি দেখে গোয়েন্দা কর্মকর্তা আকরাম হোসাইন খুনের পেছনে প্রতিহিংসা কাজ করেছে বলে মনে করেন। তদন্তের শুরুতেই গোয়েন্দারা এই প্রতিহিংসার মূলত দুটি কারণ হতে পারে বলে তদন্তের গাইড লাইন হিসেবে সামনে নিয়ে আসেন। প্রথমত, জায়গা জমি সংক্রান্ত বিরোধ, দ্বিতীয়ত নারীঘটিত। দুটি বিষয়কে সামনে রেখেই হত্যার রহস্য উদঘাটনের পথে পা বাড়ান গোয়েন্দারা। তৎকালীন ধানমন্ডি থানাধীন ঝিকাতলার যে বাসাটিতে তাপস থাকতেন সেখানে গিয়েই তিনি হত্যার মোটিভ পেয়ে যান চৌকশ কর্মকর্তা আকরাম হোসাইন। ঠিক তাপসের রুমটির বিপরীত দিকে এক সুন্দরী রমণী থাকেন তার বাবা-মায়ের সঙ্গে। তার সঙ্গে তাপসের একটি সম্পর্কের তথ্য পান আকরাম হোসাইন। রাত ৯টার দিকে বাড়িটি রেকি করে চলে আসেন। বাড়িটির সামনে এবং পেছনে দুটি দরজা আছে চলাচলের জন্য। এরপরই অভিযান। মধ্য রাতে এসি আকরামের সঙ্গে তার সহকর্মী শাহজাহান, মতিউর রহমান ও আবদুর রবসহ ডিবির একটি চৌকশ দল।

মিন্টো রোড থেকে আকরাম হোসাইনের সিভিল পোশাকের দলটি বের হয়েছে। ঝিকাতলার সেই বাড়ি (তাপস যে বাড়িতে থাকতেন)-তে অভিযান চালিয়ে বাড়িতে থাকা ওই সুন্দরী রমণীকে না পেয়ে তার বাবাকে জিজ্ঞাসাবাদ করে জানতে পারেন তার মেয়ে ডলি স্বামীর সঙ্গে ঢাকার কেরানীগঞ্জের কালিন্দীতে আছেন। পরিবারের অন্য সদস্যদের ডিবির তত্ত্বাবধানে রেখে তার বাবাকে সঙ্গে নিয়েই রাতেই কালিন্দী  থেকে ডলি ও তার স্বামী রিপনকে গ্রেফতার করে রাতেই ঢাকায় নিয়ে আসেন। এরপর পৃথক পৃথকভাবে ডলি ও তার স্বামী রিপনকে জিজ্ঞাবাদে বের হয়ে আসে তাপস হত্যার রহস্য।

মাদকাসক্ত রিপন পেশায় সিনেমা হলের টিকিট চেকার। তাপস হত্যার বর্ণনা দিয়ে রিপন জানান, তার স্ত্রী ডলির সঙ্গে তাপসের পরকীয়া চলছিল। প্রায়ই নানা উছিলায় ডলি রিপনের মিরপুরের বাসা থেকে বাবার বাড়ি ঝিকাতলায় চলে আসত। আর পাশের ফ্ল্যাটের সাবলেটে থাকা তাপসের সঙ্গে রঙ্গলীলায় মেতে উঠত। রিপন জানতে পারেন, দুজন কক্সবাজার সমুদ্রসৈকতে অভিসারেও গিয়েছেন। এমন খবর জানতে পেরে রিপন ক্ষুব্ধ হন এবং সিদ্ধান্ত নেন তাপসকে হত্যার। তাই তিনি ডলিকে দিয়েই খবর দেন তাপসকে তার সঙ্গে দেখা করার জন্য।

ঘটনার দিন সন্ধ্যায় পূর্বপরিকল্পনা অনুযায়ী ডলি তাপসকে নিয়ে কলাবাগানের ১ নম্বর গলির একটি বাড়িতে যান। সেই বাড়িটি রিপনেরই বন্ধুর। ডলি তাপসকে নিয়ে ওই ফ্ল্যাটের রুমে প্রবেশ করার পরই অস্ত্রের ভয় দেখিয়ে তাপসের হাত-পা চেয়ারের সঙ্গে বেঁধে ফেলা হয়। তারপর মুখে মাসকিন পেঁচিয়ে নির্যাতন করা হয়। তাপস যাতে চিৎকার করলে শব্দ না হয়। এভাবেই ডিবি অফিসেই তাপস হত্যার রোমহর্ষক বর্ণনা দেন ডলির স্বামী রিপন। এরপর লেক সার্কাস কলাবাগানের ১ নম্বর গলির যে বাড়িতে তাপসকে হত্যা করা হয়, সেখানে অভিযান চালিয়ে রিপনের দুই বন্ধুকে আটক ও একটি কাঁটা রাইফেল উদ্ধার করা হয়।

তাপসকে নির্মম নির্যাতনের পর শ্বাসরোধে হত্যা করে একটি বেবিট্যাক্সিতে করে তার লাশ মিরপুর বেড়িবাঁধের পাশে ফেলে আসে বলে রিপন জানায়। ডিবিতে আবেদনের কয়েক ঘণ্টার মধ্যেই এসি আকরাম হোসাইন তাপস হত্যার রহস্য উদঘাটন ও খুনি চক্রকে গ্রেফতার করেন। পরে যে বেবিট্যাক্সি দিয়ে তাপসের লাশ বহন করা হয় সেই বেবিট্যাক্সি উদ্ধার ও চালককেও গ্রেফতার করা হয়।

রিপন পুলিশকে জানায়, তার স্ত্রী ডলির সামনেই তাপসকে নির্মমভাবে হত্যা করা হয় এবং তার স্ত্রী ডলিকে হুঁশিয়ার করা হয়, যদি সে এই ঘটনা ফাঁস করে তবে তাকেও তাপসের মতো হত্যা করা হবে। রিপন আরও জানান, হত্যার পরই তিনি ডলিকে নিয়ে কেরানীগঞ্জের কালিন্দীতে চলে আসেন। মাত্র ৬/৭ ঘণ্টার মধ্যেই তাপস হত্যার রহস্য উদঘাটন ও খুনি চক্রকে গ্রেফতার করতে সক্ষম হন এসি আকরাম হোসাইন।

লাশের গায়ে নির্যাতনে কামড়ের ক্ষতটিই তাপস হত্যায় অন্ধকারে থাকা ডিবির দলটিকে আলো জ্বালিয়ে পৌঁছে দেয় খুনি পর্যন্ত। এভাবে ক্লুলেস হত্যা মামলার রহস্য উদঘাটন ও খুনিদের গ্রেফতার করেছিলেন ডিবির আলোচিত অফিসার আকরাম হোসাইন।

এই বিভাগের আরও খবর
প্রাথমিক যাচাইয়ে প্রার্থী ২৩১ জন
প্রাথমিক যাচাইয়ে প্রার্থী ২৩১ জন
চার দিনে নিবন্ধন ছাড়াল ১৫ হাজার
চার দিনে নিবন্ধন ছাড়াল ১৫ হাজার
এনসিপির মনোনয়নপত্র কিনলেন ১৪৮৪ জন
এনসিপির মনোনয়নপত্র কিনলেন ১৪৮৪ জন
কুমিল্লায় ডেঙ্গুতে মারা গেলেন চিকিৎসক
কুমিল্লায় ডেঙ্গুতে মারা গেলেন চিকিৎসক
প্রসূতির মৃত্যুতে চিকিৎসকসহ ১২ জনের বিরুদ্ধে মামলা
প্রসূতির মৃত্যুতে চিকিৎসকসহ ১২ জনের বিরুদ্ধে মামলা
ভূমিকম্পে আতঙ্ক নয় জরুরি সচেতনতা
ভূমিকম্পে আতঙ্ক নয় জরুরি সচেতনতা
ভূমিকম্পের পর এবার ধেয়ে আসছে ঘূর্ণিঝড়
ভূমিকম্পের পর এবার ধেয়ে আসছে ঘূর্ণিঝড়
ফেসবুকে পরিচয় ভালোবাসার টানে চীনের যুবক মুন্সিগঞ্জে
ফেসবুকে পরিচয় ভালোবাসার টানে চীনের যুবক মুন্সিগঞ্জে
ঘোষিত সময়ে ক্লাস শুরু না হওয়ায় সাত কলেজ শিক্ষার্থীদের বিক্ষোভ
ঘোষিত সময়ে ক্লাস শুরু না হওয়ায় সাত কলেজ শিক্ষার্থীদের বিক্ষোভ
৩০ দলের মতামতের ভিত্তিতে কাঠামোগত সংস্কার সূচনা সম্ভব
৩০ দলের মতামতের ভিত্তিতে কাঠামোগত সংস্কার সূচনা সম্ভব
অধ্যাদেশ বাতিল চেয়ে মন্ত্রণালয়ে ব্যবসায়ীদের স্মারকলিপি
অধ্যাদেশ বাতিল চেয়ে মন্ত্রণালয়ে ব্যবসায়ীদের স্মারকলিপি
এএসআইয়ের লাশ থানার শৌচাগারে
এএসআইয়ের লাশ থানার শৌচাগারে
সর্বশেষ খবর
বাউফলে জাল দলিল তৈরির দায়ে যুবকের কারাদণ্ড
বাউফলে জাল দলিল তৈরির দায়ে যুবকের কারাদণ্ড

২ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

৪৯ বাংলাদেশিকে ফেরত পাঠালো মালয়েশিয়া
৪৯ বাংলাদেশিকে ফেরত পাঠালো মালয়েশিয়া

৮ মিনিট আগে | জাতীয়

উড়ন্ত ট্যাক্সি নিয়ে দ্বন্দ্ব: আর্চারের বিরুদ্ধে জোবির মামলা
উড়ন্ত ট্যাক্সি নিয়ে দ্বন্দ্ব: আর্চারের বিরুদ্ধে জোবির মামলা

১০ মিনিট আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

অন্তর্বর্তী সরকার ভালো দৃষ্টান্ত রেখে যাবে: পরিবেশ উপদেষ্টা
অন্তর্বর্তী সরকার ভালো দৃষ্টান্ত রেখে যাবে: পরিবেশ উপদেষ্টা

১২ মিনিট আগে | জাতীয়

ভাঙ্গায় আওয়ামী লীগ নেতা গ্রেফতার
ভাঙ্গায় আওয়ামী লীগ নেতা গ্রেফতার

১৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মালয়েশিয়ার সাতটি রাজ্যে ভয়াবহ বন্যা, ক্ষতিগ্রস্ত ১১ হাজারের বেশি মানুষ
মালয়েশিয়ার সাতটি রাজ্যে ভয়াবহ বন্যা, ক্ষতিগ্রস্ত ১১ হাজারের বেশি মানুষ

২৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কানাডা সহজ করেছে নাগরিকত্ব পাওয়ার নিয়ম
কানাডা সহজ করেছে নাগরিকত্ব পাওয়ার নিয়ম

৩১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কৃষি গুচ্ছের ভর্তি পরীক্ষার আসন ৩৭০১
কৃষি গুচ্ছের ভর্তি পরীক্ষার আসন ৩৭০১

৩২ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

বাংলাদেশি চিকিৎসক-নার্স নিয়োগে জিটুজি ফ্রেমওয়ার্ক প্রস্তাব সৌদির
বাংলাদেশি চিকিৎসক-নার্স নিয়োগে জিটুজি ফ্রেমওয়ার্ক প্রস্তাব সৌদির

৩৬ মিনিট আগে | জাতীয়

জাতীয় নির্বাচনে ভোট দিতে ২০ হাজার ৮৬২ প্রবাসীর নিবন্ধন
জাতীয় নির্বাচনে ভোট দিতে ২০ হাজার ৮৬২ প্রবাসীর নিবন্ধন

৩৯ মিনিট আগে | জাতীয়

সৌদি আরব ও ইরাকে ভূমিকম্প
সৌদি আরব ও ইরাকে ভূমিকম্প

৪২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মাত্র ১৬ বাসে ঠাঁই মিলল না জবির অধিকাংশ শিক্ষার্থীর
মাত্র ১৬ বাসে ঠাঁই মিলল না জবির অধিকাংশ শিক্ষার্থীর

৪৪ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

নিউজিল্যান্ড টেস্ট দলে ফিরলেন কেন উইলিয়ামসন
নিউজিল্যান্ড টেস্ট দলে ফিরলেন কেন উইলিয়ামসন

৪৫ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

মিসরের গোয়েন্দাপ্রধানের সঙ্গে হামাসের শীর্ষ প্রতিনিধিদলের বৈঠক
মিসরের গোয়েন্দাপ্রধানের সঙ্গে হামাসের শীর্ষ প্রতিনিধিদলের বৈঠক

৪৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাগরে লঘুচাপ সৃষ্টির আভাস
সাগরে লঘুচাপ সৃষ্টির আভাস

৫০ মিনিট আগে | জাতীয়

অল্প সময়ের মধ্যে চার ভূমিকম্প কী ইঙ্গিত দিচ্ছে
অল্প সময়ের মধ্যে চার ভূমিকম্প কী ইঙ্গিত দিচ্ছে

৫৯ মিনিট আগে | জাতীয়

পাকিস্তানের সিন্ধু আবার ভারতের অংশ হতে পারে: প্রতিরক্ষামন্ত্রী
পাকিস্তানের সিন্ধু আবার ভারতের অংশ হতে পারে: প্রতিরক্ষামন্ত্রী

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মুন্সীগঞ্জে ৩৯ কোটি টাকার নিষিদ্ধ কারেন্ট জাল জব্দ
মুন্সীগঞ্জে ৩৯ কোটি টাকার নিষিদ্ধ কারেন্ট জাল জব্দ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শীতে কাঁপছে তেঁতুলিয়া
শীতে কাঁপছে তেঁতুলিয়া

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

টাঙ্গাইলে মোটরসাইকেলের নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে দুইজন নিহত
টাঙ্গাইলে মোটরসাইকেলের নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে দুইজন নিহত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যুক্তরাষ্ট্র ভিসা দেয়নি, হতাশায় ভারতীয় চিকিৎসকের আত্মহত্যা
যুক্তরাষ্ট্র ভিসা দেয়নি, হতাশায় ভারতীয় চিকিৎসকের আত্মহত্যা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ই-পারিবারিক আদালত দুর্নীতি কমাবে, সময়ও বাঁচাবে: আইন উপদেষ্টা
ই-পারিবারিক আদালত দুর্নীতি কমাবে, সময়ও বাঁচাবে: আইন উপদেষ্টা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাকিস্তানে আধাসামরিক বাহিনীর সদর দপ্তরে বন্দুকধারীদের হামলা, নিহত ৬
পাকিস্তানে আধাসামরিক বাহিনীর সদর দপ্তরে বন্দুকধারীদের হামলা, নিহত ৬

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কাক দিয়ে শহর পরিষ্কার? সুইডিশ প্রকল্পের ভবিষ্যৎ কী?
কাক দিয়ে শহর পরিষ্কার? সুইডিশ প্রকল্পের ভবিষ্যৎ কী?

১ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

যুক্তরাষ্ট্র ও ট্রাম্পের প্রতি কিয়েভ কৃতজ্ঞ: জেলেনস্কি
যুক্তরাষ্ট্র ও ট্রাম্পের প্রতি কিয়েভ কৃতজ্ঞ: জেলেনস্কি

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফকির-বাউলদের ওপর জুলুম বন্ধের আহ্বান তথ্য উপদেষ্টার
ফকির-বাউলদের ওপর জুলুম বন্ধের আহ্বান তথ্য উপদেষ্টার

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইহকাল-পরকালের নিরাপত্তায় তাওবার গুরুত্ব
ইহকাল-পরকালের নিরাপত্তায় তাওবার গুরুত্ব

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

শ্রবণ সমস্যা সমাধানে ইয়ারবাডের ব্যবহার বাড়ছে বিশ্বজুড়ে
শ্রবণ সমস্যা সমাধানে ইয়ারবাডের ব্যবহার বাড়ছে বিশ্বজুড়ে

১ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

তিন দশকেও হয়নি অবস্থার পরিবর্তন, নেই রোগ নির্ণয়যন্ত্র
তিন দশকেও হয়নি অবস্থার পরিবর্তন, নেই রোগ নির্ণয়যন্ত্র

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

নিজের ক্যান্সারের কথা সামনে আনলেন সাবেক ব্রিটিশ প্রধানমন্ত্রী ক্যামেরন
নিজের ক্যান্সারের কথা সামনে আনলেন সাবেক ব্রিটিশ প্রধানমন্ত্রী ক্যামেরন

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
ফের আলোচনায় মডেল মেঘনা আলম
ফের আলোচনায় মডেল মেঘনা আলম

২২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

বিশ্বের বিভিন্ন স্থানে ২৪ ঘণ্টায় ৯৪ ভূমিকম্প
বিশ্বের বিভিন্ন স্থানে ২৪ ঘণ্টায় ৯৪ ভূমিকম্প

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শাহজাহান চৌধুরীকে গ্রেপ্তার দাবি বিএনপির, জামায়াত বলছে বক্তব্যটি ব্যক্তিগত
শাহজাহান চৌধুরীকে গ্রেপ্তার দাবি বিএনপির, জামায়াত বলছে বক্তব্যটি ব্যক্তিগত

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রণবীরের সঙ্গে ট্রাম্পের হবু পুত্রবধূর নাচের ভিডিও ভাইরাল
রণবীরের সঙ্গে ট্রাম্পের হবু পুত্রবধূর নাচের ভিডিও ভাইরাল

২২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

প্রশাসন আমাদের কথায় উঠবে, আমাদের কথায় বসবে: জামায়াত নেতা শাহাজাহান
প্রশাসন আমাদের কথায় উঠবে, আমাদের কথায় বসবে: জামায়াত নেতা শাহাজাহান

২৩ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

৭২ ঘণ্টার মধ্যে ‘আফটার শক’ স্বাভাবিক, গুজবে কান না দেওয়ার পরামর্শ
৭২ ঘণ্টার মধ্যে ‘আফটার শক’ স্বাভাবিক, গুজবে কান না দেওয়ার পরামর্শ

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বঙ্গোপসাগরে ঘূর্ণিঝড়ের শঙ্কা, ৪৮ ঘণ্টার মধ্যে তীব্র হতে পারে
বঙ্গোপসাগরে ঘূর্ণিঝড়ের শঙ্কা, ৪৮ ঘণ্টার মধ্যে তীব্র হতে পারে

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এবার ভূমিকম্পে কাঁপল মিয়ানমার-থাইল্যান্ড-ইন্দোনেশিয়া
এবার ভূমিকম্পে কাঁপল মিয়ানমার-থাইল্যান্ড-ইন্দোনেশিয়া

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফাইনালে সুপার ওভারে হেরে বাংলাদেশের স্বপ্নভঙ্গ
ফাইনালে সুপার ওভারে হেরে বাংলাদেশের স্বপ্নভঙ্গ

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভূমিকম্প অনিশ্চিত তাই বিদ্যালয় বন্ধের সুযোগ নেই: প্রাথমিক শিক্ষা উপদেষ্টা
ভূমিকম্প অনিশ্চিত তাই বিদ্যালয় বন্ধের সুযোগ নেই: প্রাথমিক শিক্ষা উপদেষ্টা

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শিক্ষার্থীদের বাড়ি পৌঁছে দিতে বিভাগীয় শহরে বাস দিল জবি
শিক্ষার্থীদের বাড়ি পৌঁছে দিতে বিভাগীয় শহরে বাস দিল জবি

১৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

শেখ হাসিনা-জয়-পুতুলের বিরুদ্ধে পৃথক তিন মামলার রায় ২৭ নভেম্বর
শেখ হাসিনা-জয়-পুতুলের বিরুদ্ধে পৃথক তিন মামলার রায় ২৭ নভেম্বর

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নতুন করে ন্যান্সি-ইমরান গাইলেন সেই কালজয়ী গান
নতুন করে ন্যান্সি-ইমরান গাইলেন সেই কালজয়ী গান

২১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

৩০০ আসনে এনসিপির ১৪৮৪ মনোনয়ন ফরম বিক্রি
৩০০ আসনে এনসিপির ১৪৮৪ মনোনয়ন ফরম বিক্রি

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

দেশে কোরআন-সুন্নাহর বিপরীতে কোনো কাজ হবে না : সালাহউদ্দিন
দেশে কোরআন-সুন্নাহর বিপরীতে কোনো কাজ হবে না : সালাহউদ্দিন

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিশাল জয়ে মুশফিকের শততম টেস্ট রাঙালো বাংলাদেশ
বিশাল জয়ে মুশফিকের শততম টেস্ট রাঙালো বাংলাদেশ

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আয়কর রিটার্ন দাখিলের সময় এক মাস বাড়ালো
আয়কর রিটার্ন দাখিলের সময় এক মাস বাড়ালো

২০ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

সাদিয়া আয়মানের অভিনয়ে মুগ্ধ অনিরুদ্ধ রায়
সাদিয়া আয়মানের অভিনয়ে মুগ্ধ অনিরুদ্ধ রায়

১৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

গাজায় ভয়ংকর কাণ্ড ঘটাচ্ছে মার্কিন ঠিকাদাররা
গাজায় ভয়ংকর কাণ্ড ঘটাচ্ছে মার্কিন ঠিকাদাররা

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খামেনিকে হত্যার চেষ্টা করছে ইসরায়েল-যুক্তরাষ্ট্র?
খামেনিকে হত্যার চেষ্টা করছে ইসরায়েল-যুক্তরাষ্ট্র?

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাগেরহাটে ৩ বান্ধবীকে শ্লীলতাহানি ও একজনকে ধর্ষণের অভিযোগে মামলা
বাগেরহাটে ৩ বান্ধবীকে শ্লীলতাহানি ও একজনকে ধর্ষণের অভিযোগে মামলা

১৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সস্তা অস্ত্র বদলে দিচ্ছে যুদ্ধের রূপ
সস্তা অস্ত্র বদলে দিচ্ছে যুদ্ধের রূপ

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বড় ভূমিকম্প মোকাবিলায় কী পরিস্থিতি হবে, বলা যায় না : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
বড় ভূমিকম্প মোকাবিলায় কী পরিস্থিতি হবে, বলা যায় না : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনা-কামালকে ফেরাতে ভারতকে চিঠি দেওয়া হয়েছে : পররাষ্ট্র উপদেষ্টা
হাসিনা-কামালকে ফেরাতে ভারতকে চিঠি দেওয়া হয়েছে : পররাষ্ট্র উপদেষ্টা

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিএনপিতে যোগ দিলেন খাগড়াছড়ি জামায়াত-শিবিরের ২০ নেতাকর্মী
বিএনপিতে যোগ দিলেন খাগড়াছড়ি জামায়াত-শিবিরের ২০ নেতাকর্মী

২২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

হেডের বিধ্বংসী ইনিংসে বড় ক্ষতি অস্ট্রেলিয়ার
হেডের বিধ্বংসী ইনিংসে বড় ক্ষতি অস্ট্রেলিয়ার

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

খালেদা জিয়ার হাসপাতালে ভর্তির কারণ জানালেন চিকিৎসক
খালেদা জিয়ার হাসপাতালে ভর্তির কারণ জানালেন চিকিৎসক

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্প আতঙ্কে ৬ দিনের জন্য বন্ধ জবি
ভূমিকম্প আতঙ্কে ৬ দিনের জন্য বন্ধ জবি

২১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

নিয়মিত স্বাস্থ্য পরীক্ষার জন্য হাসপাতালে খালেদা জিয়া
নিয়মিত স্বাস্থ্য পরীক্ষার জন্য হাসপাতালে খালেদা জিয়া

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সব ধরনের কাউন্টার সেবা বন্ধ করলো বাংলাদেশ ব্যাংক
সব ধরনের কাউন্টার সেবা বন্ধ করলো বাংলাদেশ ব্যাংক

২৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
ভয়ংকর ঝুঁকিতে ১৫ এলাকা
ভয়ংকর ঝুঁকিতে ১৫ এলাকা

প্রথম পৃষ্ঠা

ভোটে জোটের নতুন হিসাব
ভোটে জোটের নতুন হিসাব

প্রথম পৃষ্ঠা

বাউলশিল্পীর ফাঁসি ও মুক্তির পাল্টাপাল্টি দাবিতে সংঘর্ষ
বাউলশিল্পীর ফাঁসি ও মুক্তির পাল্টাপাল্টি দাবিতে সংঘর্ষ

পেছনের পৃষ্ঠা

সিলেটে লড়াই বিএনপি-জামায়াত
সিলেটে লড়াই বিএনপি-জামায়াত

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

পা দিয়ে চেপে ধরে সিনহার মৃত্যু নিশ্চিত করেন প্রদীপ
পা দিয়ে চেপে ধরে সিনহার মৃত্যু নিশ্চিত করেন প্রদীপ

প্রথম পৃষ্ঠা

ইমাম খতিব ও মুয়াজ্জিনদের জন্য সম্মানির ব্যবস্থা
ইমাম খতিব ও মুয়াজ্জিনদের জন্য সম্মানির ব্যবস্থা

প্রথম পৃষ্ঠা

পরিবেশবান্ধব বিদ্যুৎ সাশ্রয়ী এসি উৎপাদনে ভিসতা
পরিবেশবান্ধব বিদ্যুৎ সাশ্রয়ী এসি উৎপাদনে ভিসতা

পজিটিভ বাংলাদেশ

ফেসবুকে পরিচয় ভালোবাসার টানে চীনের যুবক মুন্সিগঞ্জে
ফেসবুকে পরিচয় ভালোবাসার টানে চীনের যুবক মুন্সিগঞ্জে

পেছনের পৃষ্ঠা

শীত বিনোদন কেন হারিয়ে যাচ্ছে
শীত বিনোদন কেন হারিয়ে যাচ্ছে

শোবিজ

ভূমিকম্পের ভয়াবহতা নিয়ে সেরা ৫ চলচ্চিত্র
ভূমিকম্পের ভয়াবহতা নিয়ে সেরা ৫ চলচ্চিত্র

শোবিজ

শিল্পে গ্যাসের দাম বেড়েছে ৮৩ শতাংশ, চ্যালেঞ্জ কৃষিতে
শিল্পে গ্যাসের দাম বেড়েছে ৮৩ শতাংশ, চ্যালেঞ্জ কৃষিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

শাহজাহান চৌধুরীকে আইনের আওতায় আনুন : বিএনপি
শাহজাহান চৌধুরীকে আইনের আওতায় আনুন : বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

স্বস্তির বার্তা দিল আবহাওয়া অধিদপ্তর
স্বস্তির বার্তা দিল আবহাওয়া অধিদপ্তর

প্রথম পৃষ্ঠা

টি-২০ স্কোয়াডে নতুন মুখ অঙ্কন, স্কোয়াডে নেই তাসকিন শামীম
টি-২০ স্কোয়াডে নতুন মুখ অঙ্কন, স্কোয়াডে নেই তাসকিন শামীম

মাঠে ময়দানে

সুষ্ঠু নির্বাচনে ইসিকে সর্বাত্মক সহযোগিতা করা হবে
সুষ্ঠু নির্বাচনে ইসিকে সর্বাত্মক সহযোগিতা করা হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

সালমার ‘বন্ধু কী মন্ত্রণা জানে রে’
সালমার ‘বন্ধু কী মন্ত্রণা জানে রে’

শোবিজ

মুশফিকের টেস্টে তাইজুলের রেকর্ড
মুশফিকের টেস্টে তাইজুলের রেকর্ড

মাঠে ময়দানে

ইলেকট্রনিকস বাজারে স্মার্ট প্রযুক্তির চাহিদা দ্রুত বাড়ছে
ইলেকট্রনিকস বাজারে স্মার্ট প্রযুক্তির চাহিদা দ্রুত বাড়ছে

পজিটিভ বাংলাদেশ

‘স্মার্ট বাংলাদেশ’ প্রযুক্তিভিত্তিক নতুন অর্থনীতির ভিত্তি
‘স্মার্ট বাংলাদেশ’ প্রযুক্তিভিত্তিক নতুন অর্থনীতির ভিত্তি

পজিটিভ বাংলাদেশ

স্মার্ট হোম অ্যাপ্লায়েন্সে জীবনযাত্রায় বৈপ্লবিক পরিবর্তন
স্মার্ট হোম অ্যাপ্লায়েন্সে জীবনযাত্রায় বৈপ্লবিক পরিবর্তন

পজিটিভ বাংলাদেশ

স্মার্ট প্রযুক্তিতে বদলে যাচ্ছে জীবনযাত্রা
স্মার্ট প্রযুক্তিতে বদলে যাচ্ছে জীবনযাত্রা

পজিটিভ বাংলাদেশ

মুথুসামি-জ্যানসনের দাপটে বড় সংগ্রহ দক্ষিণ আফ্রিকা
মুথুসামি-জ্যানসনের দাপটে বড় সংগ্রহ দক্ষিণ আফ্রিকা

মাঠে ময়দানে

ফাইনালে ওঠা হলো না
ফাইনালে ওঠা হলো না

মাঠে ময়দানে

আতঙ্কে মানুষ প্রস্তুতিহীন সরকার
আতঙ্কে মানুষ প্রস্তুতিহীন সরকার

প্রথম পৃষ্ঠা

ন্যু ক্যাম্পে ফেরার ম্যাচে বার্সার গোল উৎসব
ন্যু ক্যাম্পে ফেরার ম্যাচে বার্সার গোল উৎসব

মাঠে ময়দানে

ছোটপর্দায় প্রসেনজিৎ
ছোটপর্দায় প্রসেনজিৎ

শোবিজ

বিতর্কিত উপদেষ্টারা যেন রাজনৈতিক দলের আশ্রয় না পান
বিতর্কিত উপদেষ্টারা যেন রাজনৈতিক দলের আশ্রয় না পান

প্রথম পৃষ্ঠা

স্মার্ট পণ্য ব্যবহারে যত সুবিধা
স্মার্ট পণ্য ব্যবহারে যত সুবিধা

পজিটিভ বাংলাদেশ

মিরপুরের উইকেট ছিল প্রাণবন্ত
মিরপুরের উইকেট ছিল প্রাণবন্ত

মাঠে ময়দানে