শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শুক্রবার, ১১ ফেব্রুয়ারি, ২০২২

টাকার কোডে হাতবদল জাল রুপি

পারিবারিক ধারায় দীর্ঘদিন ধরে অপরাধ করে আসছে চক্র
আলী আজম
প্রিন্ট ভার্সন
টাকার কোডে হাতবদল জাল রুপি

পাকিস্তানে তৈরি ভারতীয় জাল রুপির চালান বাংলাদেশের পাচারকারীদের কাছে হাতবদলে ব্যবহার করা হতো পাসওয়ার্ড। বাংলাদেশি টাকার বিভিন্ন নোটের নম্বরকে পাসওয়ার্ড হিসেবে ব্যবহার করা হতো। এ জন্য নোটের মাঝখান থেকে ছিঁড়ে একটি অংশ দেওয়া হতো ডিলারের কাছে। নোটের নম্বরসহ বাকি অংশ দেওয়া হতো ক্রেতাকে। ক্রেতা নির্দিষ্ট কোডের ওই ছেঁড়া অংশ নিয়ে গেলেই ডিলার বুঝে যেতেন সঠিক লোকই এসেছে। পরে চুক্তি অনুযায়ী তাকে বুঝিয়ে দেওয়া হতো জাল রুপির চালান। সম্প্রতি জাল রুপি পাচার চক্রের চার সদস্যকে গ্রেফতারের পর এমনই চাঞ্চল্যকর তথ্য পেয়েছে গোয়েন্দারা।

তদন্তসংশ্লিষ্ট সূত্রে জানা গেছে, বাংলাদেশের দুটি পরিবারের সদস্যদের ব্যবহার করে এক দশকেরও বেশি সময় ধরে ভারতে জাল রুপি সুপার নোট পাচারের চেষ্টা করে আসা পাকিস্তানি এ চক্রের মূলহোতা করাচিতে থাকা শফি ও তার ছেলে সুলতান। পাকিস্তানি নাগরিক শফি একসময় জাল রুপির কারখানায় কাজ করতেন। এক পর্যায়ে নিজেই ভারতীয় জাল রুপির সুপার নোট তৈরি করা শুরু করেন। বর্তমানে তার ছেলে সুলতানই পুরো সিন্ডিকেটের দায়িত্ব পালন করছেন। তাদের প্রধান সহযোগী হলেন পাকিস্তানি নাগরিক দানেশ ও বাংলাদেশি বংশোদ্ভূত পাকিস্তানি নাগরিক ফজলু ওরফে ফরিদ।

ঢাকা মহানগর গোয়েন্দা পুলিশ (ডিবি) বলছে, বাংলাদেশে ভারতীয় জাল রুপি পাচারের সিন্ডিকেট তৈরি করতে বিভিন্ন সময় বেশ কয়েকজন পাকিস্তানিকে পাঠিয়েছে চক্রটি। ২০০৮ সাল থেকে সাব্বির, শেরা, আসলাম ও ফজলুসহ বেশ কয়েকজন পাকিস্তানের নাগরিক বাংলাদেশে এসেছিলেন। চক্রের অন্যতম সদস্য দানেশ বর্তমানে বাংলাদেশেই গা-ঢাকা দিয়েছেন বলে তথ্য রয়েছে পুলিশের কাছে। দানেশ ইতিপূর্বে গ্রেফতার চক্রের আরেক হোতা ফাতেমার স্বামী। এরই মধ্যে এ চক্রের বাংলাদেশি দুই সদস্য হাবিল ও আয়নালকে ধরতে অভিযান চলছে। এই হাবিল ভারতীয় সিন্ডিকেটটি নিয়ন্ত্রণ করেন।

চাঁপাইনবাবগঞ্জের গোমস্তাপুর উপজেলার বেনীচক গ্রামের আবদুল হকের মেয়ে কাজল রেখা। তারা সাত ভাইবোন। তার মা একসময় মহিলা মেম্বার থাকলেও সংসারে অভাব-অনটন লেগেই থাকত। জীবিকার তাগিদে ব্র্যাকের চাকরি নিতে কাজল রেখা ২০০৮ সালে মানিকগঞ্জে পাড়ি জমান। সেখানে দেড় মাস চাকরি করেন তিনি। এরই মধ্যে রাজধানীর পল্টনের কাপড়ের দোকানদার দেলোয়ারের সঙ্গে পরিচয়ের সূত্র ধরে ঢাকায় আসেন। দেলোয়ারের পরিচয় ছিল আমান উল্লাহ ও ফজলের সঙ্গে। তারা নিয়মিত দেলোয়ারের দোকানে কেনাকাটা করতেন। তখন আমান উল্লাহ ও ফজল অন্য এক কারবারির মাধ্যমে জাল রুপির কারবারে জড়িত ছিলেন।

এক পর্যায়ে দেলোয়ার কাজল রেখাকে আমান উল্লাহ ও ফজলের সঙ্গে পরিচয় করিয়ে দিলে, জাল রুপি চক্রে যোগ দেন তিনি। তাদের পাকিস্তানি নাগরিক ফজলুর সঙ্গে যোগাযোগ হলে পরিবারের সদস্যদের নিয়ে নিজেরাই বড় চক্র গড়ে তোলেন। এর মাঝখানে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর হাত থেকে বাঁচার কৌশল হিসেবে মালয়েশিয়া থেকে আইন বিষয়ে পড়াশোনাও করেন কাজল রেখা। ২০০৮ সালে আমান উল্লাহর সঙ্গে পরিচয় হওয়ার কিছুদিন পর তাকে বিয়েও করেন কাজল রেখা।

ভারতে পাচারের জন্য চাঁপাইনবাবগঞ্জের গোমস্তাপুর ও শিবগঞ্জের উপজেলার মনাকষা, হুদমা, শিয়ালমারা এলাকার সীমান্ত পথ বেছে নিয়েছিল চক্রটি। যেহেতু কাজল রেখার বাড়ি চাঁপাইনবাবগঞ্জে, সেহেতু সীমান্ত এলাকা নিয়ে ভালো ধারণা ছিল চক্রের সদস্যদের। তারা প্যাকেট ভর্তি জাল রুপি কাঁটাতারের বেড়ার ওপর দিয়ে ছুড়ে মারতেন। পরে ভারতীয় চক্র সেগুলো সংগ্রহ করে অন্য এজেন্টদের কাছে দিতেন। অনেক সময় ভারতীয় ফেনসিডিল ব্যবসায়ীরা বাংলাদেশে চালান সরবরাহ করে ফেরার সময় জাল রুপির চালান নিয়ে যেতেন। গরু ব্যবসায়ীদের মাধ্যমেও পাঠানো হতো জাল রুপি। অনেক সময় গরুর মূল্য পরিশোধ করা হতো এই জাল রুপির সুপার নোট দিয়ে।

তদন্তসংশ্লিষ্ট ডিবি কর্মকর্তারা জানান, ভারতীয় জাল রুপির অর্ডার নেওয়া, আমদানি পণ্যের আড়ালে বাংলাদেশে পাঠানো এবং পাচারের পর টাকা সংগ্রহ করার সামগ্রিক বিষয় নিয়ন্ত্রণ করেন মুন্সীগঞ্জের শ্রীনগরের বাসিন্দা গ্রেফতারকৃত নোমানুর রহমানের ভাই পাকিস্তানি নাগরিক ফজলু। তিনি সুলতান ও তার বাবার কাছ থেকে উন্নত মানের জাল নোট সংগ্রহ করে কখনো শুঁটকি মাছ, কখনো মোজাইক পাথর ও অন্যান্য নির্মাণসামগ্রীর বস্তার মধ্যে করে সমুদ্রপথে বাংলাদেশ পাঠান। যে কোম্পানির নামে পাথর বা শুঁটকি মাছ আমদানি করা হতো সেটি ছিল কারাগারে থাকা আবু তালেবের ভাইয়ের নামে। জাল রুপির চালান দেশে আনার দায়িত্ব পালন করতেন আবু তালেবই। জাল রুপি সরবরাহের পর সব কালেকশনের টাকা সংগ্রহ করে কারাগারে থাকা সাইদুরকে দিতেন কাজল রেখার ভাই কেরামত। আমান উল্লাহর কাছ থেকে অর্ডার পেয়ে আবু তালেবের মাধ্যমে সমুদ্রপথে জাল রুপি আসত বালাদেশে। পরবর্তীতে পাচারের কাজ ছিল কাজল রেখা, কেরামত, ফিরোজ ও কিবরিয়ার ওপর। কাজল রেখার ভগ্নিপতি সোনামিয়া, ইয়াদুল ও ইফাজ এ চক্রের গুরুত্বপূর্ণ সদস্য। এ কাজে তাদের সহযোগিতা করতেন নোমানুরের আরেক ভাই সাইদুর ও ভগ্নিপতি শফিকুর রহমান।

ডিবির পুলিশের গুলশান বিভাগের এডিসি মো. কামরুজ্জামান সরদার বলেন, ভারতীয় জাল রুপির পাচার ঠেকাতে আমরা সবসময় তৎপর রয়েছি। গত বছরের নভেম্বরে এই চক্রের অন্যতম হোতা সাইদুর রহমান, ইম্পোর্টার আবু তালেব ও ফাতেমা আক্তার নামে তিনজনকে ৭ কোটি ৩৫ লাখ ভারতীয় জাল নোটসহ গ্রেফতার করা হয়। তাদের সূত্র ধরে সোম ও মঙ্গলবার ধারাবাহিক অভিযানে রাজধানীর ডেমরা ও হাজারীবাগ এলাকা থেকে ভারতীয় জাল নোট তৈরির আন্তর্জাতিক চক্রের আমান উল্লাহ ভূঁইয়া, তার স্ত্রী কাজল রেখা, ইয়াসিন আরাফাত, কেরামত ও নোমানুর রহমান খানকে গ্রেফতার করা হয়। এরই মধ্যে এই চারজনকে রিমান্ডে এনে জিজ্ঞাসাবাদ করা হচ্ছে। ২০০৮ সাল থেকে এই চক্রটি কাজ করছে। গ্রেফতার সাইদুরের দুটি অ্যাকাউন্টে চাঁপাইনবাবগঞ্জ এলাকা থেকে বিপুল পরিমাণ টাকা আসত। সেই টাকার ভাগ-বাটোয়ারা করতেন সাইদুর। কাজল রেখা ও নোমানুরের পরিবারের বেশির ভাগ সদস্য জাল রুপির কারবারের সঙ্গে জড়িত। নোমানুরের পরিবারের বেশির ভাগ সদস্য পাকিস্তানেও অবস্থান করেছে বিভিন্ন সময়। এ চক্রের অন্য সদস্যদের আইনের আওতায় আনতে কাজ চলছে।

এই বিভাগের আরও খবর
ইউরোপ ভ্রমণে নতুন পদ্ধতির আওতায় বাংলাদেশিরাও
ইউরোপ ভ্রমণে নতুন পদ্ধতির আওতায় বাংলাদেশিরাও
‘তুই ফ্যাসিস্ট’ বলে সাংবাদিককে মারধর করল পুলিশ
‘তুই ফ্যাসিস্ট’ বলে সাংবাদিককে মারধর করল পুলিশ
চুয়াডাঙ্গায় মদপানে ছয়জনের মৃত্যু
চুয়াডাঙ্গায় মদপানে ছয়জনের মৃত্যু
বান্দরবানে মাইন বিস্ফোরণে বিজিবি সদস্য আহত
বান্দরবানে মাইন বিস্ফোরণে বিজিবি সদস্য আহত
নিবন্ধনপ্রত্যাশী ১০ দলের কার্যক্রম অধিকতর তদন্তে ইসির কমিটি
নিবন্ধনপ্রত্যাশী ১০ দলের কার্যক্রম অধিকতর তদন্তে ইসির কমিটি
চলন্ত বিমানের চাকায় শিয়াল
চলন্ত বিমানের চাকায় শিয়াল
আটক যুবকের বাড়িতে আগুন
আটক যুবকের বাড়িতে আগুন
ফুট ট্রেইলে ঘুরে ফিরছে বাঘ
ফুট ট্রেইলে ঘুরে ফিরছে বাঘ
ঘর থেকে তুলে নিয়ে দলবদ্ধ ধর্ষণ, প্রধান আসামি গ্রেপ্তার
ঘর থেকে তুলে নিয়ে দলবদ্ধ ধর্ষণ, প্রধান আসামি গ্রেপ্তার
ডেঙ্গুতে আরও পাঁচজনের মৃত্যু
ডেঙ্গুতে আরও পাঁচজনের মৃত্যু
প্রধান উপদেষ্টাকে জামায়াতসহ সাত দলের স্মারকলিপি
প্রধান উপদেষ্টাকে জামায়াতসহ সাত দলের স্মারকলিপি
সংবিধান সংশোধনীর নতুন প্রস্তাব বিতর্ক সৃষ্টি করবে
সংবিধান সংশোধনীর নতুন প্রস্তাব বিতর্ক সৃষ্টি করবে
সর্বশেষ খবর
অবৈধ গ্যাস ব্যবহারে জিরো টলারেন্স গ্রহণ পেট্রোবাংলার
অবৈধ গ্যাস ব্যবহারে জিরো টলারেন্স গ্রহণ পেট্রোবাংলার

২৫ মিনিট আগে | নগর জীবন

চুয়াডাঙ্গায় বিষাক্ত চোলাই মদ পান করে ৬ জনের মৃত্যু
চুয়াডাঙ্গায় বিষাক্ত চোলাই মদ পান করে ৬ জনের মৃত্যু

২৭ মিনিট আগে | জাতীয়

গাজায় সংঘর্ষে ফিলিস্তিনি সাংবাদিক নিহত
গাজায় সংঘর্ষে ফিলিস্তিনি সাংবাদিক নিহত

২৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রথমদিনে টাইফয়েডের টিকা নিলো ১০ লাখ শিশু
প্রথমদিনে টাইফয়েডের টিকা নিলো ১০ লাখ শিশু

৩৭ মিনিট আগে | জাতীয়

আফগানিস্তানের হামলার নিন্দায় পাকিস্তানের প্রধানমন্ত্রী, কড়া জবাবের হুঁশিয়ারি
আফগানিস্তানের হামলার নিন্দায় পাকিস্তানের প্রধানমন্ত্রী, কড়া জবাবের হুঁশিয়ারি

৪২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২০২৬ বিশ্বকাপে জায়াগ করে নিল ঘানা
২০২৬ বিশ্বকাপে জায়াগ করে নিল ঘানা

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

যুক্তরাষ্ট্র চীনকে সাহায্য করতে চায়, ক্ষতি নয়: ট্রাম্প
যুক্তরাষ্ট্র চীনকে সাহায্য করতে চায়, ক্ষতি নয়: ট্রাম্প

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আচরণবিধি লঙ্ঘনের দায়ে উইন্ডিজ পেসারের শাস্তি
আচরণবিধি লঙ্ঘনের দায়ে উইন্ডিজ পেসারের শাস্তি

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শিক্ষা ভবন অভিমুখে সাত কলেজ শিক্ষার্থীদের পদযাত্রা আজ
শিক্ষা ভবন অভিমুখে সাত কলেজ শিক্ষার্থীদের পদযাত্রা আজ

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ইতিহাস গড়লেন স্মৃতি মান্ধানা
ইতিহাস গড়লেন স্মৃতি মান্ধানা

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সারাদেশে এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের কর্মবিরতি শুরু
সারাদেশে এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের কর্মবিরতি শুরু

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মেক্সিকোতে প্রবল বৃষ্টিতে ভয়াবহ বন্যা, নিহত অন্তত ৪৪
মেক্সিকোতে প্রবল বৃষ্টিতে ভয়াবহ বন্যা, নিহত অন্তত ৪৪

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আজ একসঙ্গে ২০ জিম্মিকে মুক্তি দেবে হামাস
আজ একসঙ্গে ২০ জিম্মিকে মুক্তি দেবে হামাস

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজধানী ঢাকায় আজ কোথায় কী?
রাজধানী ঢাকায় আজ কোথায় কী?

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নির্বাচন অবাধ করতে জার্মানির সার্বিক সহায়তা কামনা
নির্বাচন অবাধ করতে জার্মানির সার্বিক সহায়তা কামনা

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইংল্যান্ড সিরিজেও নেই উইলিয়ামসন
ইংল্যান্ড সিরিজেও নেই উইলিয়ামসন

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

লেবাননে ইসরায়েলি গ্রেনেড হামলায় জাতিসংঘের শান্তিরক্ষী আহত
লেবাননে ইসরায়েলি গ্রেনেড হামলায় জাতিসংঘের শান্তিরক্ষী আহত

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাস্তায় বাড়ছে ছিনতাই, চাকু-ব্লেডে জিম্মি জনজীবন
রাস্তায় বাড়ছে ছিনতাই, চাকু-ব্লেডে জিম্মি জনজীবন

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এএফসি কম্পিটিশনে বসুন্ধরা কিংস
এএফসি কম্পিটিশনে বসুন্ধরা কিংস

২ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

বিনিয়োগ বন্ধ্যত্বে আকারে-নিরাকারে বেকার বৃদ্ধি : বাড়ছে নেশা-নৈরাজ্য
বিনিয়োগ বন্ধ্যত্বে আকারে-নিরাকারে বেকার বৃদ্ধি : বাড়ছে নেশা-নৈরাজ্য

২ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

চাঁদপুরে মা ইলিশ রক্ষা অভিযানে ১১ জেলে আটক, ৮ জনের কারাদণ্ড
চাঁদপুরে মা ইলিশ রক্ষা অভিযানে ১১ জেলে আটক, ৮ জনের কারাদণ্ড

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঢাকার বাতাস আজ ‘অস্বাস্থ্যকর’, তালিকায় চতুর্থ
ঢাকার বাতাস আজ ‘অস্বাস্থ্যকর’, তালিকায় চতুর্থ

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৩ অক্টোবর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৩ অক্টোবর)

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কাম্পালার উদ্দেশে ঢাকা ছাড়লেন পররাষ্ট্র উপদেষ্টা
কাম্পালার উদ্দেশে ঢাকা ছাড়লেন পররাষ্ট্র উপদেষ্টা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কোরআন তিলাওয়াতকারীর বিশেষ ১০ মর্যাদা
কোরআন তিলাওয়াতকারীর বিশেষ ১০ মর্যাদা

২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

২০০ তালেবানকে হত্যার দাবি পাকিস্তানের
২০০ তালেবানকে হত্যার দাবি পাকিস্তানের

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঢাবি-ঢাকা কলেজ শিক্ষার্থীদের মধ্যে মধ্যরাতে সংঘর্ষ
ঢাবি-ঢাকা কলেজ শিক্ষার্থীদের মধ্যে মধ্যরাতে সংঘর্ষ

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

রাজধানীর পৃথক দুই জায়গায় ককটেল বিস্ফোরণ, ছাত্রলীগকর্মী আটক
রাজধানীর পৃথক দুই জায়গায় ককটেল বিস্ফোরণ, ছাত্রলীগকর্মী আটক

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

গাজা যুদ্ধ শেষ: ট্রাম্প
গাজা যুদ্ধ শেষ: ট্রাম্প

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্পের শান্তি সম্মেলনে থাকছেন না হামাস-ইসরায়েল
ট্রাম্পের শান্তি সম্মেলনে থাকছেন না হামাস-ইসরায়েল

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
ইশরাকের সাথে বিয়ে কবে? ফেসবুক পোস্টে জানালেন নুসরাত নিজেই
ইশরাকের সাথে বিয়ে কবে? ফেসবুক পোস্টে জানালেন নুসরাত নিজেই

১৮ ঘণ্টা আগে | ফেসবুক কর্নার

৫৮ পাকিস্তানি সেনা হত্যার দাবি আফগানিস্তানের
৫৮ পাকিস্তানি সেনা হত্যার দাবি আফগানিস্তানের

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজা শান্তি সম্মেলনে ইরানকে আমন্ত্রণ জানিয়েছে যুক্তরাষ্ট্র
গাজা শান্তি সম্মেলনে ইরানকে আমন্ত্রণ জানিয়েছে যুক্তরাষ্ট্র

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রান তাড়ায় বিশ্বরেকর্ড গড়ে ভারতকে হারাল অস্ট্রেলিয়া
রান তাড়ায় বিশ্বরেকর্ড গড়ে ভারতকে হারাল অস্ট্রেলিয়া

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কাঞ্চনের শারীরিক অবস্থা কেমন, জানালেন রোজিনা
কাঞ্চনের শারীরিক অবস্থা কেমন, জানালেন রোজিনা

২২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

তিন মন্ত্রণালয়ের তিন সচিবকে বদলি
তিন মন্ত্রণালয়ের তিন সচিবকে বদলি

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তিন মাসের মধ্যে শামীম ওসমানের ছেলেসহ আটজনের বিরুদ্ধে তদন্ত শেষ করার নির্দেশ
তিন মাসের মধ্যে শামীম ওসমানের ছেলেসহ আটজনের বিরুদ্ধে তদন্ত শেষ করার নির্দেশ

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উপদেষ্টারা আখের গুছিয়ে ফেলেছেন কিন্তু শিক্ষকের বেলায় টাকা নেই: সামান্তা
উপদেষ্টারা আখের গুছিয়ে ফেলেছেন কিন্তু শিক্ষকের বেলায় টাকা নেই: সামান্তা

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আফগানিস্তানের ১৯ সীমান্ত পোস্ট দখলের দাবি পাকিস্তানের
আফগানিস্তানের ১৯ সীমান্ত পোস্ট দখলের দাবি পাকিস্তানের

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘থ্যাংক ইউ ট্রাম্প’ স্লোগানে মুখরিত তেলআবিব সমাবেশ
‘থ্যাংক ইউ ট্রাম্প’ স্লোগানে মুখরিত তেলআবিব সমাবেশ

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাঁচ ঘণ্টার পথ পাড়ি দিতে লাগছে পুরো এক দিন: ঢাকা-সিলেট মহাসড়কে নরকযাত্রা
পাঁচ ঘণ্টার পথ পাড়ি দিতে লাগছে পুরো এক দিন: ঢাকা-সিলেট মহাসড়কে নরকযাত্রা

২১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাজা যুদ্ধ শেষ: ট্রাম্প
গাজা যুদ্ধ শেষ: ট্রাম্প

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজা যুদ্ধবিরতি আলোচনায় মিসরে গিয়ে কাতারের তিন কূটনীতিক নিহত
গাজা যুদ্ধবিরতি আলোচনায় মিসরে গিয়ে কাতারের তিন কূটনীতিক নিহত

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সোমবার থেকে শিক্ষকদের কর্মবিরতি ঘোষণা
সোমবার থেকে শিক্ষকদের কর্মবিরতি ঘোষণা

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাকিস্তানের ২৫ সীমান্তপোস্ট দখলের দাবি তালেবানের
পাকিস্তানের ২৫ সীমান্তপোস্ট দখলের দাবি তালেবানের

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতের মতো জবাব দেওয়া হবে, আফগানিস্তানকে হুঁশিয়ারি পাকিস্তানের
ভারতের মতো জবাব দেওয়া হবে, আফগানিস্তানকে হুঁশিয়ারি পাকিস্তানের

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

'গণ-অভ্যুত্থান নিয়ে কাজ করতে গেলেই একটি মহল বাজেট নিয়ে প্রশ্ন তোলে'
'গণ-অভ্যুত্থান নিয়ে কাজ করতে গেলেই একটি মহল বাজেট নিয়ে প্রশ্ন তোলে'

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চাপিয়ে দেয়া কোনো কিছু জনগণ মেনে নেবে না: ফখরুল
চাপিয়ে দেয়া কোনো কিছু জনগণ মেনে নেবে না: ফখরুল

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ট্রাইব্যুনালে হাসিনার মামলা সম্প্রচারকালে ফেসবুক পেজে সাইবার হামলা : তাজুল ইসলাম
ট্রাইব্যুনালে হাসিনার মামলা সম্প্রচারকালে ফেসবুক পেজে সাইবার হামলা : তাজুল ইসলাম

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অষ্টম মেয়াদে ক্ষমতায় ফেরার লড়াইয়ে বিশ্বের প্রবীণতম রাষ্ট্রপ্রধান
অষ্টম মেয়াদে ক্ষমতায় ফেরার লড়াইয়ে বিশ্বের প্রবীণতম রাষ্ট্রপ্রধান

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তান-আফগানিস্তান সংঘাতের নেপথ্যে কি?
পাকিস্তান-আফগানিস্তান সংঘাতের নেপথ্যে কি?

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টমাহক ক্ষেপণাস্ত্র নিয়ে যুক্তরাষ্ট্রকে রাশিয়ার কড়া হুঁশিয়ারি
টমাহক ক্ষেপণাস্ত্র নিয়ে যুক্তরাষ্ট্রকে রাশিয়ার কড়া হুঁশিয়ারি

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হেমা মালিনী না কি প্রকাশ, এখন কার সঙ্গে থাকছেন ধর্মেন্দ্র?
হেমা মালিনী না কি প্রকাশ, এখন কার সঙ্গে থাকছেন ধর্মেন্দ্র?

২৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সুন্দরবনের হাড়বাড়িয়া পর্যটন কেন্দ্রের ফুট ট্রেইলে দেখা গেল বাঘ
সুন্দরবনের হাড়বাড়িয়া পর্যটন কেন্দ্রের ফুট ট্রেইলে দেখা গেল বাঘ

২১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সুযোগ থাকলে আমিই প্রথম টাইফয়েডের টিকা নিতাম: ডা. বিধান রঞ্জন
সুযোগ থাকলে আমিই প্রথম টাইফয়েডের টিকা নিতাম: ডা. বিধান রঞ্জন

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাক-আফগান সংঘাত, হস্তক্ষেপ করবে সৌদি?
পাক-আফগান সংঘাত, হস্তক্ষেপ করবে সৌদি?

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চার শীর্ষ ধনীর হাতে এখন বিশ্বের সবচেয়ে প্রভাবশালী চার মাধ্যম
চার শীর্ষ ধনীর হাতে এখন বিশ্বের সবচেয়ে প্রভাবশালী চার মাধ্যম

১৭ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

ঢাবি-ঢাকা কলেজ শিক্ষার্থীদের মধ্যে মধ্যরাতে সংঘর্ষ
ঢাবি-ঢাকা কলেজ শিক্ষার্থীদের মধ্যে মধ্যরাতে সংঘর্ষ

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বগুড়ায় প্রতারণার মাধ্যমে ২৭ লাখ টাকা আত্মসাত, যুবক গ্রেপ্তার
বগুড়ায় প্রতারণার মাধ্যমে ২৭ লাখ টাকা আত্মসাত, যুবক গ্রেপ্তার

১৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এ বছর ফিল্মফেয়ার জিতলেন যারা
এ বছর ফিল্মফেয়ার জিতলেন যারা

১৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

প্রিন্ট সর্বাধিক
সর্বনাশা পুতুলনাচের রাজনীতি!
সর্বনাশা পুতুলনাচের রাজনীতি!

সম্পাদকীয়

রোগীর স্যালাইনে নয়ছয়
রোগীর স্যালাইনে নয়ছয়

পেছনের পৃষ্ঠা

কীভাবে বাঁচবে মা ইলিশ
কীভাবে বাঁচবে মা ইলিশ

পেছনের পৃষ্ঠা

সিটিং সার্ভিসে চিটিংবাজি
সিটিং সার্ভিসে চিটিংবাজি

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

১৫ সেনা কর্মকর্তাকে অবশ্যই ট্রাইব্যুনালে আনতে হবে
১৫ সেনা কর্মকর্তাকে অবশ্যই ট্রাইব্যুনালে আনতে হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপির ছয়, জামায়াত ও ইসলামী আন্দোলনের একক প্রার্থী
বিএনপির ছয়, জামায়াত ও ইসলামী আন্দোলনের একক প্রার্থী

নগর জীবন

রাজধানীতে যুবককে গুলি করে বাইক ছিনতাই
রাজধানীতে যুবককে গুলি করে বাইক ছিনতাই

পেছনের পৃষ্ঠা

ঘর থেকে তুলে নিয়ে দলবদ্ধ ধর্ষণ, প্রধান আসামি গ্রেপ্তার
ঘর থেকে তুলে নিয়ে দলবদ্ধ ধর্ষণ, প্রধান আসামি গ্রেপ্তার

পেছনের পৃষ্ঠা

উপদেষ্টারা আখের গুছিয়ে রেখেছেন
উপদেষ্টারা আখের গুছিয়ে রেখেছেন

প্রথম পৃষ্ঠা

ভোটের মাঠে বিএনপি জামায়াতসহ সব দল
ভোটের মাঠে বিএনপি জামায়াতসহ সব দল

নগর জীবন

রাজধানীতে অধিকাংশই ব্যবহার অনুপযোগী
রাজধানীতে অধিকাংশই ব্যবহার অনুপযোগী

প্রথম পৃষ্ঠা

ফুট ট্রেইলে ঘুরে ফিরছে বাঘ
ফুট ট্রেইলে ঘুরে ফিরছে বাঘ

পেছনের পৃষ্ঠা

লুটপাটই যখন স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের নিয়ম
লুটপাটই যখন স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের নিয়ম

প্রথম পৃষ্ঠা

কৃত্রিম সংকটে বেড়েছে সারের দাম
কৃত্রিম সংকটে বেড়েছে সারের দাম

পেছনের পৃষ্ঠা

বান্দরবানে মাইন বিস্ফোরণে বিজিবি সদস্য আহত
বান্দরবানে মাইন বিস্ফোরণে বিজিবি সদস্য আহত

পেছনের পৃষ্ঠা

সেনাবাহিনীর মর্যাদা সুরক্ষায় ন্যায়বিচার জরুরি
সেনাবাহিনীর মর্যাদা সুরক্ষায় ন্যায়বিচার জরুরি

নগর জীবন

সেন্ট্রাল ইউনিভার্সিটি বাস্তবায়নে সাবেক শিক্ষার্থীদের ১০ দফা
সেন্ট্রাল ইউনিভার্সিটি বাস্তবায়নে সাবেক শিক্ষার্থীদের ১০ দফা

খবর

আটক যুবকের বাড়িতে আগুন
আটক যুবকের বাড়িতে আগুন

পেছনের পৃষ্ঠা

অবশেষে জনপ্রশাসনে নতুন সচিব
অবশেষে জনপ্রশাসনে নতুন সচিব

পেছনের পৃষ্ঠা

জেলায় জেলায় সীমাহীন দুর্ভোগ
জেলায় জেলায় সীমাহীন দুর্ভোগ

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রধান উপদেষ্টাকে জামায়াতসহ সাত দলের স্মারকলিপি
প্রধান উপদেষ্টাকে জামায়াতসহ সাত দলের স্মারকলিপি

পেছনের পৃষ্ঠা

ভোট চাইলে মুখের ওপর ইনকাম জানতে চাইবেন
ভোট চাইলে মুখের ওপর ইনকাম জানতে চাইবেন

নগর জীবন

আইডি হ্যাক করে প্রতারণা বাড়ছে
আইডি হ্যাক করে প্রতারণা বাড়ছে

নগর জীবন

দফায় দফায় লাঠিচার্জ
দফায় দফায় লাঠিচার্জ

পেছনের পৃষ্ঠা

এখনো সেফ এক্সিট নিয়ে আলোচনা
এখনো সেফ এক্সিট নিয়ে আলোচনা

পেছনের পৃষ্ঠা

থমকে ছিল সিলেট
থমকে ছিল সিলেট

পেছনের পৃষ্ঠা

ইজারায় অনিয়ম, সরকারের ক্ষতি ৩০৯ কোটি টাকা
ইজারায় অনিয়ম, সরকারের ক্ষতি ৩০৯ কোটি টাকা

পেছনের পৃষ্ঠা

অপহৃত যুবক উদ্ধার, গ্রেপ্তার ৫
অপহৃত যুবক উদ্ধার, গ্রেপ্তার ৫

নগর জীবন

অবরোধ বিক্ষোভে তীব্র যানজট, ভোগান্তি
অবরোধ বিক্ষোভে তীব্র যানজট, ভোগান্তি

পেছনের পৃষ্ঠা