শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বৃহস্পতিবার, ২২ সেপ্টেম্বর, ২০২২ আপডেট:

অডিট রিপোর্ট ও পরিচালনা বোর্ডের প্রতিবেদন হাই কোর্টে

অসৎ উদ্দেশ্য নিয়েই জন্ম ইভ্যালির

♦ কোনো আইন-বিধি মানেনি ইভ্যালি ♦ ব্যক্তিসর্বস্ব প্রতিষ্ঠান সব ক্ষেত্রেই ছিল গোঁজামিল ♦ ভাউচার থাকলেও টাকা গ্রহীতার হদিস নেই ♦ বিনিয়োগকারী ছাড়া কোম্পানি চালানো সম্ভব নয়
আরাফাত মুন্না
প্রিন্ট ভার্সন
অসৎ উদ্দেশ্য নিয়েই জন্ম ইভ্যালির

গ্রাহকদের টাকা নিয়ে প্রতারণা করার অসৎ উদ্দেশ্যেই ই-কমার্স প্রতিষ্ঠান ইভ্যালির জন্ম হয়েছিল। নিজেদের উল্লেখযোগ্য বিনিয়োগ না থাকলেও ইভ্যালির সিইও মোহাম্মদ রাসেল ও চেয়ারম্যান শামীমা নাসরিন গ্রাহকের টাকায় বিলাসী জীবনযাপন করেছেন। ব্যবসা পরিচালনায় সঠিক জ্ঞান না থাকলেও তারা গ্রাহকের সরল বিশ্বাস পুঁজি করে হাজার হাজার কোটি টাকা হাতিয়ে নিয়েছেন। প্রচুর নগদ অর্থ লেনদেন হলেও তার সঠিক গতিপথ খুঁজে পাওয়া যায়নি। এসব অর্থ পাচার হয়েছে কি না সরকারের সংশ্লিষ্ট প্রতিষ্ঠান তা ক্ষতিয়ে দেখতে পারে। উল্লেখযোগ্য কোনো বিনিয়োগকারী না পাওয়া গেলে ইভ্যালি সচল করা কোনোভাবেই সম্ভব নয়। হাই কোর্টের নির্দেশে গঠিত পরিচালনা বোর্ড ও এর আওতাধীন অডিট ফার্মের প্রতিবেদনে এসব তথ্য তুলে ধরা হয়েছে। পরিচালনা বোর্ডের প্রতিবেদন ও ৩০০৬ পৃষ্ঠার অডিট রিপোর্টের সারসংক্ষেপ বাংলাদেশ প্রতিদিনের হাতে রয়েছে।

গতকাল বোর্ডের ১১ পৃষ্ঠার প্রতিবেদনের সঙ্গে ইভ্যালির হাই কোর্টের নিয়োগকৃত ব্যবস্থাপনা পরিচালক মাহাবুব কবির মিলন ৬ পৃষ্ঠার পৃথক প্রতিবেদন দিয়েছেন। এর সঙ্গে দাখিল করা হয়েছে অডিট রিপোর্টও। বোর্ডের পাঁচ সদস্যের পদত্যাগপত্রও দাখিল করা হয়েছে। বোর্ডের পক্ষে ব্যারিস্টার মোর্শেদ আহমেদ খান হাই কোর্টের সংশ্লিষ্ট শাখায় প্রতিবেদন ও পদত্যাগপত্র দাখিল করেন। জানা গেছে, স্বনামধন্য অডিট ফার্ম ‘হুদা ভাসি চৌধুরী অ্যান্ড কোম্পানি’ ১৮ সেপ্টেম্বর ৩০০৬ পৃষ্ঠার অডিট রিপোর্ট পরিচালনা বোর্ডের কাছে দাখিল করে। এ প্রতিবেদন পর্যালোচনা করে বোর্ড ১১ পৃষ্ঠার প্রতিবেদন প্রস্তুত করেছে। পদত্যাগের বিষয়ে পরিচালনা বোর্ডের চেয়ারম্যান আপিল বিভাগের অবসরপ্রাপ্ত বিচারপতি এ এইচ এম শামসুদ্দিন চৌধুরী মানিক বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, ‘আমাদের ওপর দায়িত্ব ছিল কোম্পানির অডিট করা এবং এ কোম্পানি সচল করা যাবে কি না, সে বিষয়ে প্রতিবেদন দেওয়া। আমরা আমাদের কাজ শেষ করেছি। তাই আমরা পদত্যাগপত্র জমা দিয়েছি। এখন সুপ্রিম কোর্টে অবকাশ চলছে। অবকাশের পর বিষয়টি হাই কোর্টের সংশ্লিষ্ট বেঞ্চে উপস্থাপন করা হবে।’

ব্যক্তিসর্বস্ব কোম্পানি : অডিট রিপোর্টে ইভ্যালিকে একটি ব্যক্তিসর্বস্ব কোম্পানি হিসেবে আখ্যায়িত করা হয়েছে। প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, মোহাম্মদ রাসেল একাই কোম্পানির সর্বস্ব ছিলেন। তিনি যেমন ইভ্যালির সিইও, এমডি ছিলেন, আবার তিনিই ছিলেন সিএফও। এ কোম্পানিতে কোনো অ্যাকাউন্টস অফিসার ছিল না। কোম্পানির কার্যক্রম ছিল সম্পূর্ণ এলোমেলো। ইভ্যালির অর্থনৈতিক ব্যবস্থাপনা নীতি, মানবসম্পদ বিভাগ নীতি, উদ্ভাবনী ব্যবস্থাপনা নীতি, উৎপাদন খরচ এবং বিক্রয়মূল্য নির্ধারণে কোনো নীতি খুঁজে পায়নি অডিটকারী দল। এ ছাড়া ইভ্যালির অভ্যন্তরীণ নিয়ন্ত্রণ এবং বাস্তবায়ন নীতি, ক্রয়-বিক্রয় নীতি, তথ্যপ্রযুক্তি ও সাইবার নিরাপত্তা নীতি, প্রকৃত মূলধন নীতি খুঁজে পাওয়া যায়নি বলেও প্রতিবেদনে উল্লেখ করা হয়েছে।

ঠিক নেই লেনদেনের নথিপত্র : অডিট রিপোর্টে বলা হয়েছে, মাত্র ১ কোটি টাকা মূলধন নিয়ে ব্যবসা করা ইভ্যালির দৈনিক লেনদেন ছিল কোটি কোটি টাকা। তবে এসব লেনদেনসংক্রান্ত কোনো নথিপত্রই সঠিক পাওয়া যায়নি। নগদ লেনদেনের অনেক ভাউচার পাওয়া গেলেও ওইসব ভাউচারের টাকা গ্রহীতার হদিস পাওয়া যায়নি। প্রতিবেদনে আরও বলা হয়, সাতটি ব্যাংক হিসাবে ৪ হাজার ৮৬৭ কোটি টাকার বেশি জমা করা হলেও তা কোথায় কীভাবে সরানো বা ব্যয় হয়েছে তার কোনো তথ্য পাওয়া যায়নি। এ ছাড়া ব্যাংক থেকে ৭৯ কোটি ৯ লাখ ৮০ হাজার টাকা নগদ উত্তোলন করা হলেও তা কী খাতে ব্যয় করা হয়েছে তার সঠিক হিসাব ইভ্যালিতে পাওয়া যায়নি। ইভ্যালি সঠিকভাবে শুল্ক ও কর পরিশোধ করেনি বলেও প্রতিবেদনে উল্লেখ করা হয়েছে।

বেতনের বিষয়ে যথেচ্ছাচারিতা : প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, ইভ্যালি কোম্পানি আইন বা অন্য কোনো বিধিবিধান মেনে চলেনি। যাদের চাকরি দেওয়া হতো তারা সবাই সিইও রাসেল বা চেয়ারম্যান শামীমার আত্মীয়স্বজন। তাদের অনেক বেশি বেতন দেখানো হতো। যে বেতন দেখানো হতো সেগুলো তাদের প্রকৃত বেতন ছিল না। যেমন চারজনের বেতন দেখানো হয়েছে ১ লাখ টাকা করে। প্রকৃতপক্ষে তাদের বেতন ছিল ৬০ হাজার করে। বেতনের বিষয়ে তারা যথেচ্ছাচারিতা করেছেন।

কার্যকর বিনিয়োগকারী ছাড়া ইভ্যালি সচল সম্ভব নয় : অডিট রিপোর্টে বলা হয়েছে, ইভ্যালির সম্পদের চেয়ে অনেক বেশি ব্যয় করেছেন কোম্পানির সিইও রাসেল ও চেয়ারম্যান শামীমা নাসরিন। অথচ তাদের ব্যবসা-বাণিজ্য সংক্রান্ত কোনো জ্ঞানই ছিল না। হিসাব-নিকাশের বিষয়ে তাদের কোনো অভিজ্ঞতা নেই। এ কারণে কোম্পানির যেসব হিসাব-নিকাশ পাওয়া গেছে তার অধিকাংশই ভুয়া বা মিথ্যা। কোনো কার্যকর বিনিয়োগকারী ছাড়া ইভ্যালি সচল থাকার কোনো সম্ভাবনাই দেখতে পায়নি অডিট টিম।

কোম্পানি বন্ধ হবে আগেই জানতেন রাসেল-শামীমা : অডিট ফার্মের প্রতিবেদনের ওপর ভিত্তি করে ১১ পৃষ্ঠার প্রতিবেদন হাই কোর্টে দাখিল করা হয়েছে। এ প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, গ্রাহকের সরল বিশ্বাস পুঁজি করে রাসেল-শামীমা দম্পতি প্রতারণামূলক ব্যবসা পরিচালনা করেছেন, যা সম্পূর্ণভাবে অবৈধ ও বেআইনি। অবৈধ লেনদেনের মাধ্যমে যে কোম্পানি কাজ করে, সে কোম্পানি টিকে থাকতে পারে না। হাজার হাজার কোটি টাকার লেনদেন করলেও ইভ্যালির কোনো স্বচ্ছতা এবং দায়বদ্ধতা ছিল না। অথচ এ লেনদেনের ওপর ভিত্তি করেই রাসেল ও শামীমা নাসরিনসহ ইভ্যালির পদস্থ কর্মকর্তারা বিলাসবহুল জীবনযাপন করেছেন।

প্রতিবেদনে আরও বলা হয়, ইভ্যালি ব্যাংক হিসাব থেকে প্রচুর নগদ টাকা উত্তোলন করলেও সেসব নগদ টাকার গতিপথ আমরা খুঁজে পাইনি। ফলে স্বাভাবিকভাবেই প্রশ্ন আসে, এত টাকা গেল কোথায়? এর থেকে ধারণা হওয়া স্বাভাবিক, কোম্পানিটি বন্ধ করার অনেক আগেই রাসেল-শামীমার ইভ্যালি নিয়ে পরিকল্পিত প্রস্তুতি ছিল যে, কোম্পানিটি একসময় বন্ধ হয়ে যাবে।

টাকা পাচার হতে পারে : নিজেদের উল্লেখযোগ্য বিনিয়োগ না থাকলেও গ্রাহক ও সরবরাহকারীর টাকা খরচ করেছেন রাসেল-শামীমা। এক কথায় বলা যায়, তারা ‘পরের ধনে পোদ্দারী’ করেছেন। তারা যেভাবে খরচ দেখিয়েছেন এটা গ্রহণযোগ্য নয়। খরচের হিসাবসংক্রান্ত যেসব নথিপত্র ইভ্যালিতে পাওয়া গেছে তার কোনোটাই গ্রহণযোগ্য নয়। এত টাকা লেনদেনের সঠিক কোনো হিসাব না থাকায় স্বাভাবিকভাবেই ধারণা জন্মে, এ টাকা পাচার হয়েছে। প্রকৃতপক্ষে এ টাকা পাচার হয়েছে কি না সরকারি সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষের অনুসন্ধান করে দেখা উচিত বলেও মনে করে বিচারপতি মানিকের নেতৃত্বাধীন পরিচালনা পর্ষদ।

প্রসঙ্গত, ইভ্যালি পরিচালনার জন্য ২০২১ সালের ১৮ অক্টোবর আপিল বিভাগের সাবেক বিচারপতি এ এইচ এম শামসুদ্দিন চৌধুরী মানিককে প্রধান করে পাঁচ সদস্যের বোর্ড গঠন করে দেন হাই কোর্ট। বিচারপতি মুহাম্মদ খুরশীদ আলম সরকারের হাই কোর্ট বেঞ্চ এ আদেশ দেন। মানিক ছাড়াও বোর্ডের অন্য সদস্যরা ছিলেন স্থানীয় সরকার ও পল্লী উন্নয়ন বিভাগের সাবেক সচিব মোহাম্মদ রেজাউল আহসান, চার্টার্ড অ্যাকাউন্ট্যান্ট ফখরুদ্দিন আহম্মেদ এবং কোম্পানি আইন বিশেষজ্ঞ ব্যারিস্টার খান মোহাম্মদ শামীম আজিজ। সাবেক অতিরিক্ত সচিব মাহবুব কবীর মিলনকে ইভ্যালির ব্যবস্থাপনা পরিচালক হিসেবে নিয়োগ দেন হাই কোর্ট।

 

এই বিভাগের আরও খবর
ভারতীয় জলসীমায় গ্রেপ্তার ১৩ বাংলাদেশি
ভারতীয় জলসীমায় গ্রেপ্তার ১৩ বাংলাদেশি
বিমানের যান্ত্রিক ত্রুটি নিরসনে কঠোর হওয়ার নির্দেশ
বিমানের যান্ত্রিক ত্রুটি নিরসনে কঠোর হওয়ার নির্দেশ
ভুলে মায়ের পাসপোর্টে জেদ্দায় পাইলট, তুলকালাম
ভুলে মায়ের পাসপোর্টে জেদ্দায় পাইলট, তুলকালাম
১৭ বিয়ে করা বন কর্মকর্তা রংপুরে তোলপাড়
১৭ বিয়ে করা বন কর্মকর্তা রংপুরে তোলপাড়
পূজার ছুটি স্কুলে ৭, কলেজে ১০ ও মাদরাসায় ২ দিন
পূজার ছুটি স্কুলে ৭, কলেজে ১০ ও মাদরাসায় ২ দিন
মামলাজট কমাতে পারে গ্রাম আদালত
মামলাজট কমাতে পারে গ্রাম আদালত
রোগীর মৃত্যু নিয়ে হাসপাতালে তুলকালাম
রোগীর মৃত্যু নিয়ে হাসপাতালে তুলকালাম
সাজেকে গাড়ি খাদে পড়ে খুবি শিক্ষার্থী নিহত, আহত ১১
সাজেকে গাড়ি খাদে পড়ে খুবি শিক্ষার্থী নিহত, আহত ১১
জবি ছাত্র সংসদের ভোট ২৭ নভেম্বর রোডম্যাপ ঘোষণা
জবি ছাত্র সংসদের ভোট ২৭ নভেম্বর রোডম্যাপ ঘোষণা
চট্টগ্রামে সিলিন্ডার গুদামে বিস্ফোরণ দগ্ধ ১০
চট্টগ্রামে সিলিন্ডার গুদামে বিস্ফোরণ দগ্ধ ১০
ইইউ প্রতিনিধিদলের সঙ্গে বিএনপির বৈঠক
ইইউ প্রতিনিধিদলের সঙ্গে বিএনপির বৈঠক
যৌথ মহড়ায় অংশ নিতে চট্টগ্রামে মার্কিন সেনারা
যৌথ মহড়ায় অংশ নিতে চট্টগ্রামে মার্কিন সেনারা
সর্বশেষ খবর
নারায়ণগঞ্জে ইউপি চেয়ারম্যান ডালিম গ্রেফতার
নারায়ণগঞ্জে ইউপি চেয়ারম্যান ডালিম গ্রেফতার

২৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

টঙ্গীতে শিশু খাদ্য উৎপাদন কারখানায় অভিযান, জরিমানা
টঙ্গীতে শিশু খাদ্য উৎপাদন কারখানায় অভিযান, জরিমানা

৩৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চকরিয়ায় অপহরণ চক্রের সদস্য অস্ত্রসহ আটক, নারী উদ্ধার
চকরিয়ায় অপহরণ চক্রের সদস্য অস্ত্রসহ আটক, নারী উদ্ধার

৪৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

প্রাইভেটকারের গ্যাস সিলিন্ডারে মিলল ইয়াবা, আটক ২
প্রাইভেটকারের গ্যাস সিলিন্ডারে মিলল ইয়াবা, আটক ২

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ট্রাম্প প্রশাসনের বিরুদ্ধে মামলা ক্যালিফোর্নিয়া বিশ্ববিদ্যালয়ের
ট্রাম্প প্রশাসনের বিরুদ্ধে মামলা ক্যালিফোর্নিয়া বিশ্ববিদ্যালয়ের

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৭ দফা দাবিতে শাবি ছাত্রদলের স্মারকলিপি
৭ দফা দাবিতে শাবি ছাত্রদলের স্মারকলিপি

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

জিহ্বার জন্য দায়বদ্ধ হোন
জিহ্বার জন্য দায়বদ্ধ হোন

৪ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

আমিরাতকে হারিয়ে শেষ চারে ভারতের সঙ্গী পাকিস্তান
আমিরাতকে হারিয়ে শেষ চারে ভারতের সঙ্গী পাকিস্তান

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সেনাপ্রধানের সঙ্গে ইইউ রাষ্ট্রদূতের সৌজন্য সাক্ষাৎ
সেনাপ্রধানের সঙ্গে ইইউ রাষ্ট্রদূতের সৌজন্য সাক্ষাৎ

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৮ সেপ্টেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৮ সেপ্টেম্বর)

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ব্রিটেনে ট্রাম্পকে রাজকীয় সংবর্ধনা
ব্রিটেনে ট্রাম্পকে রাজকীয় সংবর্ধনা

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১ কাপ কফির দাম ৮৩ হাজার টাকা!
১ কাপ কফির দাম ৮৩ হাজার টাকা!

৬ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

সমুদ্রে মিলেছে আট ধরনের ভারী খনিজ
সমুদ্রে মিলেছে আট ধরনের ভারী খনিজ

৬ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

রাঙামাটি পার্বত্য জেলা পরিষদে দুদকের অভিযান
রাঙামাটি পার্বত্য জেলা পরিষদে দুদকের অভিযান

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাজা নগরীতে দুই দিনে দেড় শতাধিক হামলা ইসরায়েলের
গাজা নগরীতে দুই দিনে দেড় শতাধিক হামলা ইসরায়েলের

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নাইজারে বন্দুক হামলায় নিহত ২২
নাইজারে বন্দুক হামলায় নিহত ২২

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ব্রাজিলের সাবেক প্রেসিডেন্ট বলসোনারো হাসপাতালে ভর্তি
ব্রাজিলের সাবেক প্রেসিডেন্ট বলসোনারো হাসপাতালে ভর্তি

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজাবাসীকে ফের জোরপূর্বক উচ্ছেদের নিন্দায় পোপ
গাজাবাসীকে ফের জোরপূর্বক উচ্ছেদের নিন্দায় পোপ

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টেকনাফে বিজিবির অভিযানে ১২ মানবপাচারকারী আটক
টেকনাফে বিজিবির অভিযানে ১২ মানবপাচারকারী আটক

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জামালপুরে ধর্ষণ মামলায় যুবকের যাবজ্জীবন
জামালপুরে ধর্ষণ মামলায় যুবকের যাবজ্জীবন

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দিনাজপুরে মাদকসহ কারবারি গ্রেপ্তার
দিনাজপুরে মাদকসহ কারবারি গ্রেপ্তার

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঝিনাইদহে মোটরসাইকেলসহ ডাকাত সদস্য আটক
ঝিনাইদহে মোটরসাইকেলসহ ডাকাত সদস্য আটক

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সুরমা-কুশিয়ারার পানি বিপৎসীমার ওপরে
সুরমা-কুশিয়ারার পানি বিপৎসীমার ওপরে

৯ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

স্বর্ণের দাম কমেছে
স্বর্ণের দাম কমেছে

৯ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

বাকসু নির্বাচনের রোডম্যাপ দেয়া না হলে আন্দোলনের হুঁশিয়ারি
বাকসু নির্বাচনের রোডম্যাপ দেয়া না হলে আন্দোলনের হুঁশিয়ারি

৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বাংলাদেশকে দ্রুত গণতান্ত্রিক প্রক্রিয়ায় দেখতে চায় ইইউ: বিএনপি
বাংলাদেশকে দ্রুত গণতান্ত্রিক প্রক্রিয়ায় দেখতে চায় ইইউ: বিএনপি

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চাঁদপুরে ইউপি চেয়ারম্যান গ্রেফতার
চাঁদপুরে ইউপি চেয়ারম্যান গ্রেফতার

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইসরায়েলের ওপর নিষেধাজ্ঞার প্রস্তাব ইউরোপিয়ান ইউনিয়নের
ইসরায়েলের ওপর নিষেধাজ্ঞার প্রস্তাব ইউরোপিয়ান ইউনিয়নের

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফেডারেশন কাপে যুগ্ম চ্যাম্পিয়ন কুর্মিটোলা গলফ ক্লাব ও আর্মি গলফ ক্লাব
ফেডারেশন কাপে যুগ্ম চ্যাম্পিয়ন কুর্মিটোলা গলফ ক্লাব ও আর্মি গলফ ক্লাব

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শিশুকে ধর্ষণের চেষ্টায় গ্রেফতার ১
শিশুকে ধর্ষণের চেষ্টায় গ্রেফতার ১

১০ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

সর্বাধিক পঠিত
১৭ বিয়ে কাণ্ডে বরখাস্ত হলেন সেই বন কর্মকর্তা
১৭ বিয়ে কাণ্ডে বরখাস্ত হলেন সেই বন কর্মকর্তা

২২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যে কারণে ফিলিস্তিনকে রাষ্ট্র হিসেবে স্বীকৃতি দিচ্ছে না জাপান
যে কারণে ফিলিস্তিনকে রাষ্ট্র হিসেবে স্বীকৃতি দিচ্ছে না জাপান

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টানা ৪ দিনের ছুটি পাচ্ছেন সরকারি চাকরিজীবীরা
টানা ৪ দিনের ছুটি পাচ্ছেন সরকারি চাকরিজীবীরা

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দোহায় হামলা চালানোয় নেতানিয়াহুকে শাস্তি পেতেই হবে, হুঁশিয়ারি কাতারের
দোহায় হামলা চালানোয় নেতানিয়াহুকে শাস্তি পেতেই হবে, হুঁশিয়ারি কাতারের

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতে গণবিক্ষোভের শঙ্কা, ১৯৭৪ পরবর্তী আন্দোলন নিয়ে গবেষণার নির্দেশ
ভারতে গণবিক্ষোভের শঙ্কা, ১৯৭৪ পরবর্তী আন্দোলন নিয়ে গবেষণার নির্দেশ

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান প্রধানদের জন্য মাউশির নতুন নির্দেশনা
শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান প্রধানদের জন্য মাউশির নতুন নির্দেশনা

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘পিআর ইস্যুতে আলোচনার টেবিল রেখে রাজপথে যাওয়া স্ববিরোধিতা’
‘পিআর ইস্যুতে আলোচনার টেবিল রেখে রাজপথে যাওয়া স্ববিরোধিতা’

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অস্ট্রেলীয় সাংবাদিকের যে প্রশ্নে চটে গেলেন ট্রাম্প (ভিডিও)
অস্ট্রেলীয় সাংবাদিকের যে প্রশ্নে চটে গেলেন ট্রাম্প (ভিডিও)

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রমজানের আগেই নির্বাচন হবে : প্রধান উপদেষ্টা
রমজানের আগেই নির্বাচন হবে : প্রধান উপদেষ্টা

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এখন আন্দোলন ডাকার মানে হলো আলোচনার টেবিলকে অসম্মান করা
এখন আন্দোলন ডাকার মানে হলো আলোচনার টেবিলকে অসম্মান করা

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মেট্রোরেল স্টেশনে দোকান ভাড়ার বিষয়ে নতুন বার্তা
মেট্রোরেল স্টেশনে দোকান ভাড়ার বিষয়ে নতুন বার্তা

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শ্রীলঙ্কা জিতলে বাঁচবে স্বপ্ন, হারলে কঠিন সমীকরণ বাংলাদেশের
শ্রীলঙ্কা জিতলে বাঁচবে স্বপ্ন, হারলে কঠিন সমীকরণ বাংলাদেশের

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শৈশবের ‘আলিয়া’কে জড়িয়ে ধরলেন বর্তমানের আলিয়া!
শৈশবের ‘আলিয়া’কে জড়িয়ে ধরলেন বর্তমানের আলিয়া!

১৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

শেখ হাসিনা ও তার পরিবারের কেউ ভোট দিতে পারবেন না
শেখ হাসিনা ও তার পরিবারের কেউ ভোট দিতে পারবেন না

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ন্যাটোর আদলে আরব-ইসলামিক জোট তৈরির সম্ভাবনা, আতঙ্কিত ভারত?
ন্যাটোর আদলে আরব-ইসলামিক জোট তৈরির সম্ভাবনা, আতঙ্কিত ভারত?

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মানবপাচারের অভিনব কৌশল: ফুটবল টিম সেজে জাপানে পাড়ি!
মানবপাচারের অভিনব কৌশল: ফুটবল টিম সেজে জাপানে পাড়ি!

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জবি উপাচার্যসহ পুরো প্রশাসনের পদত্যাগের দাবিতে বিক্ষোভ শিক্ষার্থীদের
জবি উপাচার্যসহ পুরো প্রশাসনের পদত্যাগের দাবিতে বিক্ষোভ শিক্ষার্থীদের

১৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

র‌্যাংকিংয়েও আফগানদের টপকে গেল টাইগাররা
র‌্যাংকিংয়েও আফগানদের টপকে গেল টাইগাররা

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

অ্যাডিশনাল ডিআইজি জালাল উদ্দিন আহমেদের মৃত্যু
অ্যাডিশনাল ডিআইজি জালাল উদ্দিন আহমেদের মৃত্যু

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতে গেল ৩৭.৪৬ মেট্রিক টন ইলিশের প্রথম চালান
ভারতে গেল ৩৭.৪৬ মেট্রিক টন ইলিশের প্রথম চালান

২১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ব্রিটেনে দ্বিতীয় রাষ্ট্রীয় সফরে ট্রাম্প
ব্রিটেনে দ্বিতীয় রাষ্ট্রীয় সফরে ট্রাম্প

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জুনিয়র বৃত্তি পরীক্ষা শুরু ২১ ডিসেম্বর
জুনিয়র বৃত্তি পরীক্ষা শুরু ২১ ডিসেম্বর

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশে ফ্রান্স ভিসাসেবা চালু ভিএফএস গ্লোবালের
বাংলাদেশে ফ্রান্স ভিসাসেবা চালু ভিএফএস গ্লোবালের

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজা শহরে বৃষ্টির মতো গোলাবর্ষণ চলছে, প্রাণ বাঁচাতে দক্ষিণে ছুটছে ফিলিস্থিনিরা
গাজা শহরে বৃষ্টির মতো গোলাবর্ষণ চলছে, প্রাণ বাঁচাতে দক্ষিণে ছুটছে ফিলিস্থিনিরা

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভাঙ্গা থানায় ভাঙচুরের ঘটনায় নিক্সন চৌধুরীসহ ২৯ জনের নামে মামলা
ভাঙ্গা থানায় ভাঙচুরের ঘটনায় নিক্সন চৌধুরীসহ ২৯ জনের নামে মামলা

১৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যুক্তরাষ্ট্রে রপ্তানি ১৪ শতাংশ কমার শঙ্কা
যুক্তরাষ্ট্রে রপ্তানি ১৪ শতাংশ কমার শঙ্কা

২৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ইসরায়েলের ওপর নিষেধাজ্ঞার প্রস্তাব ইউরোপিয়ান ইউনিয়নের
ইসরায়েলের ওপর নিষেধাজ্ঞার প্রস্তাব ইউরোপিয়ান ইউনিয়নের

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইউক্রেনে প্রথমবারের মতো অস্ত্র বিক্রির অনুমোদন দিলেন ট্রাম্প
ইউক্রেনে প্রথমবারের মতো অস্ত্র বিক্রির অনুমোদন দিলেন ট্রাম্প

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চার দফা দাবিতে সাতরাস্তা মোড় অবরোধ, যান চলাচল বন্ধ
চার দফা দাবিতে সাতরাস্তা মোড় অবরোধ, যান চলাচল বন্ধ

১৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সারা দেশে টানা বৃষ্টির পূর্বাভাস, বাড়বে তাপমাত্রা
সারা দেশে টানা বৃষ্টির পূর্বাভাস, বাড়বে তাপমাত্রা

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
টার্গেট এখন বিএনপি মাইনাস
টার্গেট এখন বিএনপি মাইনাস

সম্পাদকীয়

বাংলাদেশ থেকে সস্তায় ইলিশ গেল ভারতে!
বাংলাদেশ থেকে সস্তায় ইলিশ গেল ভারতে!

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

বিভাগের এক জেলায় পরীক্ষামূলক পিআর দিন
বিভাগের এক জেলায় পরীক্ষামূলক পিআর দিন

নগর জীবন

বিএনপির মনোনয়ন চান চারজন
বিএনপির মনোনয়ন চান চারজন

নগর জীবন

আবার দখল সড়ক
আবার দখল সড়ক

রকমারি নগর পরিক্রমা

মাঠে বিএনপি-জামায়াতের সঙ্গে অন্যরা
মাঠে বিএনপি-জামায়াতের সঙ্গে অন্যরা

নগর জীবন

আমলাতন্ত্রে আটকা রোবোটিক সার্জারি
আমলাতন্ত্রে আটকা রোবোটিক সার্জারি

পেছনের পৃষ্ঠা

রংপুরে ভাঙন, সিলেটে পানি বিপৎসীমার ওপরে
রংপুরে ভাঙন, সিলেটে পানি বিপৎসীমার ওপরে

পেছনের পৃষ্ঠা

শহীদদের বিতর্কিত করার চেষ্টার অভিযোগে প্রথম আলোয় আগুন
শহীদদের বিতর্কিত করার চেষ্টার অভিযোগে প্রথম আলোয় আগুন

প্রথম পৃষ্ঠা

যেখানেই সাধন সেখানেই দুর্নীতি
যেখানেই সাধন সেখানেই দুর্নীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

সব প্রকল্পের টেন্ডার হবে অনলাইনে
সব প্রকল্পের টেন্ডার হবে অনলাইনে

প্রথম পৃষ্ঠা

বিক্ষোভ অবরোধ ভোগান্তি
বিক্ষোভ অবরোধ ভোগান্তি

প্রথম পৃষ্ঠা

বাঁশ এখন বাণিজ্যিক চাষের উদ্ভিদ
বাঁশ এখন বাণিজ্যিক চাষের উদ্ভিদ

পেছনের পৃষ্ঠা

পলাতক মালিকদের সম্পত্তি বিক্রি হচ্ছে
পলাতক মালিকদের সম্পত্তি বিক্রি হচ্ছে

নগর জীবন

ইতিহাসে কোনো দিন এরকম কাজ হয়নি
ইতিহাসে কোনো দিন এরকম কাজ হয়নি

প্রথম পৃষ্ঠা

অভিন্ন দাবিতে জামায়াতসহ সাত দলের বিক্ষোভ আজ
অভিন্ন দাবিতে জামায়াতসহ সাত দলের বিক্ষোভ আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

ভারতে পালানোর সময় সাবেক এমপির পিএস গ্রেপ্তার
ভারতে পালানোর সময় সাবেক এমপির পিএস গ্রেপ্তার

নগর জীবন

দেশের প্রধান সমস্যা দুর্নীতি
দেশের প্রধান সমস্যা দুর্নীতি

নগর জীবন

রাজনৈতিক সংকটে যুক্তরাষ্ট্র
রাজনৈতিক সংকটে যুক্তরাষ্ট্র

পূর্ব-পশ্চিম

পিআর পদ্ধতি হবে ধ্বংসাত্মক
পিআর পদ্ধতি হবে ধ্বংসাত্মক

নগর জীবন

অচলাবস্থা সৃষ্টি করতে পিআর পদ্ধতির দাবি
অচলাবস্থা সৃষ্টি করতে পিআর পদ্ধতির দাবি

নগর জীবন

এলডিসি ইস্যুতে সময়সীমা বেঁধে দিয়ে জাতিসংঘের চিঠি
এলডিসি ইস্যুতে সময়সীমা বেঁধে দিয়ে জাতিসংঘের চিঠি

প্রথম পৃষ্ঠা

সাত কলেজ নিয়ে বিশ্ববিদ্যালয় হলে সংকুচিত হবে শিক্ষার সুযোগ
সাত কলেজ নিয়ে বিশ্ববিদ্যালয় হলে সংকুচিত হবে শিক্ষার সুযোগ

নগর জীবন

দুর্গাপূজা ঘিরে যে কোনো হীন উদ্দেশ্য ব্যর্থ করে দিতে হবে
দুর্গাপূজা ঘিরে যে কোনো হীন উদ্দেশ্য ব্যর্থ করে দিতে হবে

নগর জীবন

রোগীর মৃত্যু নিয়ে হাসপাতালে তুলকালাম
রোগীর মৃত্যু নিয়ে হাসপাতালে তুলকালাম

পেছনের পৃষ্ঠা

রাকসুতে ম্যানুয়ালি ভোট গণনা চায় ছাত্রদল, বিপক্ষে শিবির
রাকসুতে ম্যানুয়ালি ভোট গণনা চায় ছাত্রদল, বিপক্ষে শিবির

পেছনের পৃষ্ঠা

সমঝোতা স্মারক সই
সমঝোতা স্মারক সই

নগর জীবন

দুর্গাপূজা ঘিরে অপচেষ্টার বিরুদ্ধে সতর্ক থাকুন
দুর্গাপূজা ঘিরে অপচেষ্টার বিরুদ্ধে সতর্ক থাকুন

প্রথম পৃষ্ঠা

বাণিজ্য সচিবের সঙ্গে সৌজন্য সাক্ষাৎ আইসিএসবি প্রেসিডেন্টের
বাণিজ্য সচিবের সঙ্গে সৌজন্য সাক্ষাৎ আইসিএসবি প্রেসিডেন্টের

নগর জীবন