শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বৃহস্পতিবার, ৩০ মার্চ, ২০২৩ আপডেট:

দূষণের হিংস্র থাবায় হুমকিতে নদী

♦ ৫৬ নদীর পানি পরীক্ষায় মিলেছে ভয়াবহ দূষণ ♦ প্রাণী বেঁচে থাকার অক্সিজেন নেই ২৬ নদীতে ♦ বিপন্ন শতাধিক প্রজাতির মাছ ♦ খাদ্যচক্রে বিষ ঢুকছে মানবশরীরে ♦ বাড়ছে কিডনি বিকল, ক্যান্সারসহ প্রাণঘাতী রোগ ♦ ক্ষতি বছরে ৩০ হাজার কোটি টাকা
শামীম আহমেদ
প্রিন্ট ভার্সন
দূষণের হিংস্র থাবায় হুমকিতে নদী

দখলের পাশাপাশি ভয়াবহ দূষণে অস্তিত্ব সংকটে পড়েছে দেশের নদনদী। ৫৬ নদনদীর পানি পরীক্ষায় সবকটিতেই মিলেছে অতিমাত্রায় দূষণ। এর মধ্যে জলজপ্রাণী বেঁচে থাকার মতো পর্যাপ্ত অক্সিজেন নেই ২৬টিতে। নদীদূষণের নেতিবাচক প্রভাব পড়ছে জীববৈচিত্র্য ও জনজীবনে। হারিয়ে যাচ্ছে অনেক মাছ ও জলজপ্রাণী। দূষণের বিষ খাদ্যচক্রের মাধ্যমে প্রবেশ করছে মানবশরীরে, যা জন্ম দিচ্ছে কিডনি বিকল, ক্যান্সারসহ নানা জটিল রোগের। যাচ্ছে প্রাণ। বাড়ছে চিকিৎসা ব্যয়। বিশ্বব্যাংকের প্রতিবেদন অনুযায়ী, বাংলাদেশে নদনদী দূষণের আর্থিক ক্ষতি প্রায় ৩০ হাজার কোটি টাকা।

রিভার অ্যান্ড ডেল্টা রিসার্চ সেন্টার (আরডিআরসি) গত বছরের ফেব্রুয়ারি থেকে চলতি বছরের ফেব্রুয়ারি পর্যন্ত বাংলাদেশের ৫৬টি নদনদীর পানি গাজীপুরের গ্রিনবাড ল্যাবে পরীক্ষা করে চলতি মাসে প্রতিবেদন প্রকাশ করেছে। তাতে দেখা গেছে, ৫৬টির মধ্যে ২৬র পানিতে জলজপ্রাণীর সুস্থভাবে বেঁচে থাকার জন্য প্রয়োজনীয় দ্রবীভূত অক্সিজেন (ডিও) নেই। ৫৬ নদনদীতেই বিপজ্জনক মাত্রায় প্লাস্টিক ও রাসায়নিক দূষণ রয়েছে। আমেরিকান পাবলিক হেলথ অ্যাসোসিয়েশনের তথ্যানুযায়ী, প্রতি লিটার পানিতে দ্রবীভূত অক্সিজেন ৫ মিলিগ্রামের নিচে নামলেই মাছসহ জলজপ্রাণীর শ্বাস নিতে সমস্যা হয়। অথচ বুড়িগঙ্গা, তুরাগ, টঙ্গী খাল, শীতলক্ষ্যা, ধলেশ্বরী, লবণদহ, লোয়ার বানার, পুরাতন ব্রহ্মপুত্র, তিতাস, চিলাই, সুতাং, বংশী, হাঁড়িধোয়া, কর্ণতলী নদনদীর পানিতে অক্সিজেন রয়েছে ২ মিলিগ্রামেরও কম। পাঁচটি নদনদীতে রয়েছে ১ মিলিগ্রামের কম। এসব নদনদীর পানিতে অক্সিজেনের ঘাটতির জন্য দায়ী দূষণ উপাদান বিওডি (বায়োকেমিক্যাল অক্সিজেন ডিমান্ড) ও সিওডি (কেমিক্যাল অক্সিজেন ডিমান্ড) পাওয়া গেছে সহনশীল মাত্রার চেয়ে ৫০ গুণ বেশি। গাজীপুরের লবণদহ নদের পানিতে সিওডি ২১৮ মিলিগ্রাম ও বিওডি পাওয়া গেছে ১১৭ মিলিগ্রাম, যা সহনীয় মাত্রার চেয়ে যথাক্রমে ২১ ও ৫৮ গুণ বেশি। দূষণের কারণ হিসেবে দায়ী করা হয়েছে শিল্পবর্জ্য, পৌরবর্জ্য ও প্লাস্টিক দূষণকে।

বিশেষজ্ঞরা বলছেন, নদীদূষণের প্রভাব বহুমাত্রিক। দূষিত পানি দিয়ে সেচ দেওয়ায় বিষ শাকসবজি ও ফসলের মাধ্যমে মানুষ ও গবাদি পশুর দেহে ঢুকছে। মাছের মাধ্যমে ঢুকছে মানবদেহে। এতে ক্যান্সার, কিডনি বিকলসহ নানা প্রাণঘাতী রোগ বাড়ছে। মাছসহ অন্যান্য জলজপ্রাণীর প্রজনন হ্রাস পাচ্ছে। মৃত্যু হচ্ছে। এরই মধ্যে শতাধিক প্রজাতির মাছ প্রায়-বিলুপ্ত। এ ছাড়া দূষিত পানির শেষ গন্তব্য হচ্ছে বঙ্গোপসাগর। গবেষণায় বঙ্গোপসাগরে আহরিত মাছের দেহে মাইক্রোপ্লাস্টিকের উপস্থিতি মিলেছে। ইনডিপেনডেন্ট ইউনিভার্সিটির (আইইউবি) পরিবেশ বিজ্ঞান বিভাগের অধ্যাপক ড. মো. আবদুল খালেক বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, নদীর পানিতে পিএইচ মান ৫ থেকে ৭.৫ স্বাভাবিক। এর চেয়ে বেড়ে বা কমে গেলে পানি ক্ষারীয় বা অ্যাসিডিক হয়ে যাবে। উপকারী ব্যাকটেরিয়া মারা যাবে। জলজপ্রাণীর জীবনধারণ সংকটে পড়বে। এ ছাড়া জলজপ্রাণীর স্বাভাবিক জীবন ধারণে প্রতি লিটার পানিতে অক্সিজেন (ডিও) ন্যূনতম ৫.৫ মিলিগ্রাম থাকতে হবে। বিওডি ২ মিলিগ্রাম ও সিওডি ১০ মিলিগ্রামের বেশি থাকা যাবে না। নদনদীতে মাত্রাতিরিক্ত জৈব ও রাসায়নিক দূষণের কারণে বাড়ছে বিওডি ও সিওডি। এগুলো যত বাড়ে, অক্সিজেন তত কমে। দূষণের কারণে এখন স্বাদুপানির মাছ কমে যাচ্ছে। এ ছাড়া নানাভাবে এসব বিষ আমাদের শরীরে প্রবেশ করছে, যা জনস্বাস্থ্যের জন্য হুমকি।

গত বছর নদনদী দূষণের ওপর আয়োজিত এক মতবিনিময় সভায় নদী কমিশনের চেয়ারম্যান মনজুর আহমেদ বিশ্বব্যাংকের একটি প্রতিবেদনের তথ্য উল্লেখ করে বলেন, দেশে নদীদূষণের মোট আর্থিক বার্ষিক ক্ষতির পরিমাণ ২৮৩ কোটি ডলার (প্রায় ২৯ হাজার ৭১৫ কোটি টাকা)। এ পরিস্থিতি নিরসনে কার্যকর উদ্যোগ না নেওয়া হলে ক্ষতির পরিমাণ আগামী ২০ বছরে ৫ হাজার ১০০ কোটি ডলারে পৌঁছাবে। বর্তমানে নদনদীগুলো জৈব ও রাসায়নিক দূষণে মৃতপ্রায়। ২২ মার্চ তিনি বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, ‘নদীগুলোর বড় সমস্যা এখন দূষণ। শিল্পপ্রতিষ্ঠানগুলো দূষণ ঘটাচ্ছে। ইটিপি বসালেও খরচ বাঁচাতে চালাচ্ছে না। এটা দেখা পরিবেশ অধিদফতরের দায়িত্ব। দূষণ সৃষ্টিকারী শিল্পগুলোকে তারা চাপ দিলে শিল্পদূষণ বন্ধ হতো। ঢাকার উত্তরের সব নদী-খাল থেকে শিল্পবর্জ্য এসে তুরাগ, বুড়িগঙ্গা, বালু নদের পানি বিষাক্ত করছে। ২০০৯ সালে নদীগুলোকে ইকোলজিক্যাল ক্রিটিক্যাল এরিয়া ঘোষণা করা হয়। এ ঘোষণার পর পরিবেশ অধিদফতরের যে কাজ, তা তারা করেনি। বারবার বলেছি, চিঠি দিয়েছি। আমাদের বাজেটও নেই, জনবলও নেই। সবাই এগিয়ে না এলে দূষণ বন্ধ সম্ভব না।’

এদিকে আন্তর্জাতিক প্রকৃতি ও প্রাকৃতিক সম্পদ সংরক্ষণ সংঘ (আইইউসিএন) বাংলাদেশের বিপন্ন প্রাণীর তালিকা করতে ২০০০ সালে জরিপ চালিয়ে ৫৪ প্রজাতির মাছ বিপন্ন হিসেবে চিহ্নিত করে। ২০১৫ সালে সর্বশেষ জরিপে আরও ৬৪ প্রজাতির মাছ যুক্ত হয়। ওই বছর ২৫৩ প্রজাতির মাছের ওপর পরিচালিত জরিপে দেখা যায়, বিলুপ্তপ্রায় মাছের বেশির ভাগই নদীর, মানে স্বাদুপানির। তবে আইইউসিএন ২০১৫ সালে মোট ৬৪ প্রজাতির মাছকে লাল তালিকাভুক্ত করে, যেগুলো প্রায়-বিলুপ্ত, মহাবিপন্ন বা বিপন্ন অবস্থায় রয়েছে। এ ব্যাপারে বাংলাদেশ মৎস্য গবেষণা ইনস্টিটিউটের মহাপরিচালক ড. ইয়াহিয়া মাহমুদ বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, ‘প্রায়-বিলুপ্ত ৬৪ প্রজাতির মাছের মধ্যে ৩৯টি আমরা গবেষণা করে ফিরিয়ে আনতে পেরেছি। বাকিগুলো আনার চেষ্টা চলছে। নদীর মাছ কমে যাওয়ার পেছনে দূষণের পাশাপাশি প্রজনন ক্ষেত্র সংকুচিত হওয়া ও প্রচুর আহরণও দায়ী।’ তিনি বলেন, ‘পানিতে অক্সিজেন কমে গেলে মাছ দম ফেলতে পারবে না এটাই স্বাভাবিক। নদীতে অতিমাত্রায় ভারী ধাতুর দূষণ হলে তা আমাদের খাদ্যচক্রেও ঢুকবে।’

এই বিভাগের আরও খবর
২০ টাকার নতুন নোট বাতিল চায় হেফাজত
২০ টাকার নতুন নোট বাতিল চায় হেফাজত
১০ জুন হামজার বাংলাদেশের সামনে সিঙ্গাপুর
১০ জুন হামজার বাংলাদেশের সামনে সিঙ্গাপুর
খালেদা জিয়ার হাতে বাড়ির কাগজ তুলে দিলেন উপদেষ্টা
খালেদা জিয়ার হাতে বাড়ির কাগজ তুলে দিলেন উপদেষ্টা
দেশবাসীকে পবিত্র ঈদুল আজহার শুভেচ্ছা জামায়াতের
দেশবাসীকে পবিত্র ঈদুল আজহার শুভেচ্ছা জামায়াতের
বিজ্ঞাপন দিয়ে হবে উপাচার্য নিয়োগ
বিজ্ঞাপন দিয়ে হবে উপাচার্য নিয়োগ
নগদের সাড়ে ৬০০ কোটি টাকা আত্মসাতে মামলা
নগদের সাড়ে ৬০০ কোটি টাকা আত্মসাতে মামলা
মুক্তিপণ দাবিতে লিবিয়ায় নির্যাতন বাংলাদেশে গ্রেপ্তার
মুক্তিপণ দাবিতে লিবিয়ায় নির্যাতন বাংলাদেশে গ্রেপ্তার
সীমান্তে নারী শিশুসহ ৪০ জনকে পুশইন
সীমান্তে নারী শিশুসহ ৪০ জনকে পুশইন
বেসরকারি খাতের ঋণ প্রবাহে বাধা সৃষ্টি হবে
বেসরকারি খাতের ঋণ প্রবাহে বাধা সৃষ্টি হবে
টিউলিপ সিদ্দিকের ১৩ বছরের কর নথি জব্দ দুদকের
টিউলিপ সিদ্দিকের ১৩ বছরের কর নথি জব্দ দুদকের
এই ঈদেও জমেছে কেনাকাটা
এই ঈদেও জমেছে কেনাকাটা
এখনো বন্ধ হয়নি পলিথিন আগ্রাসন
এখনো বন্ধ হয়নি পলিথিন আগ্রাসন
সর্বশেষ খবর
সব দলের মতামতের ভিত্তিতে জুলাই সনদ হতে হবে: শামা ওবায়েদ
সব দলের মতামতের ভিত্তিতে জুলাই সনদ হতে হবে: শামা ওবায়েদ

১ সেকেন্ড আগে | রাজনীতি

করোনা নিয়ে স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের জরুরি সতর্কতা
করোনা নিয়ে স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের জরুরি সতর্কতা

২০ মিনিট আগে | হেলথ কর্নার

খাগড়াছড়ির পর্যটন কেন্দ্রগুলোতে পর্যটকদের ঢল
খাগড়াছড়ির পর্যটন কেন্দ্রগুলোতে পর্যটকদের ঢল

২১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মুন্সিগঞ্জে বাসের ধাক্কায় মোটরসাইকেল আরোহী নিহত
মুন্সিগঞ্জে বাসের ধাক্কায় মোটরসাইকেল আরোহী নিহত

৪১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বাছাইকৃত সংবাদ
বাছাইকৃত সংবাদ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নড়াইলে দেড় ডজন মামলার আসামিসহ গ্রেফতার ৫
নড়াইলে দেড় ডজন মামলার আসামিসহ গ্রেফতার ৫

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জাতীয় দলের অধিনায়কই সিঙ্গাপুর ফুটবল অ্যাসোসিয়েশনের সহসভাপতি!
জাতীয় দলের অধিনায়কই সিঙ্গাপুর ফুটবল অ্যাসোসিয়েশনের সহসভাপতি!

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ফ্যাসিস্টের দোসররা ঘাপটি মেরে বসে আছে: সেলিমা রহমান
ফ্যাসিস্টের দোসররা ঘাপটি মেরে বসে আছে: সেলিমা রহমান

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জয়পুরহাট পৌরসভায় কোরবানির বর্জ্য অপসারণ শেষ
জয়পুরহাট পৌরসভায় কোরবানির বর্জ্য অপসারণ শেষ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কোরবানির মাংসের ভাগ নেওয়াকে কেন্দ্র করে সংঘর্ষ, নিহত ১
কোরবানির মাংসের ভাগ নেওয়াকে কেন্দ্র করে সংঘর্ষ, নিহত ১

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শতভাগ বর্জ্য অপসারণের দাবি ডিএসসিসির
শতভাগ বর্জ্য অপসারণের দাবি ডিএসসিসির

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জিয়া পরিবার ছাড়া জনসম্পৃক্ত হয়ে কেউ কাজ করেনি: এ্যানী
জিয়া পরিবার ছাড়া জনসম্পৃক্ত হয়ে কেউ কাজ করেনি: এ্যানী

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

দুবাইয়ে নির্মিত হচ্ছে বিশ্বের সবচেয়ে উঁচু মেট্রো স্টেশন
দুবাইয়ে নির্মিত হচ্ছে বিশ্বের সবচেয়ে উঁচু মেট্রো স্টেশন

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কাস্টমস অফিসে অসামাজিক কার্যকলাপ, যুবতীসহ গ্রেফতার ৩
কাস্টমস অফিসে অসামাজিক কার্যকলাপ, যুবতীসহ গ্রেফতার ৩

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নির্বাচন নিয়ে তামাশা করলে দেশের মানুষ সহ্য করবে না : নবীউল্লাহ নবী
নির্বাচন নিয়ে তামাশা করলে দেশের মানুষ সহ্য করবে না : নবীউল্লাহ নবী

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ডিএনসিসির বর্জ্য অপসারণ কার্যক্রম চলবে: মোহাম্মদ এজাজ
ডিএনসিসির বর্জ্য অপসারণ কার্যক্রম চলবে: মোহাম্মদ এজাজ

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়ে হাসপাতালে ভর্তি ২৮
২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়ে হাসপাতালে ভর্তি ২৮

২ ঘণ্টা আগে | ডেঙ্গু আপডেট

নেশন্স লিগের ফাইনালে দর্শকের মৃত্যু
নেশন্স লিগের ফাইনালে দর্শকের মৃত্যু

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

এক দিন পর পাওয়া গেল বন্য হাতির মৃত শাবক
এক দিন পর পাওয়া গেল বন্য হাতির মৃত শাবক

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঢাকায় গরমের দাপট, তাপমাত্রা ছুঁয়েছে ৩৪.৫ ডিগ্রি
ঢাকায় গরমের দাপট, তাপমাত্রা ছুঁয়েছে ৩৪.৫ ডিগ্রি

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

যুক্তরাজ্যের উদ্দেশে ঢাকা ছেড়েছেন প্রধান উপদেষ্টা
যুক্তরাজ্যের উদ্দেশে ঢাকা ছেড়েছেন প্রধান উপদেষ্টা

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

করোনা মোকাবিলায় আতঙ্ক নয়, সতর্ক থাকার বার্তা মমতার
করোনা মোকাবিলায় আতঙ্ক নয়, সতর্ক থাকার বার্তা মমতার

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ড. ইউনূস আসলে ক্ষমতা ছাড়তে চান না : এম এ আজিজ
ড. ইউনূস আসলে ক্ষমতা ছাড়তে চান না : এম এ আজিজ

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

‘ছাত্র-জনতার রক্তের সাথে বেইমানি করে রাজনীতি করার সুযোগ নেই’
‘ছাত্র-জনতার রক্তের সাথে বেইমানি করে রাজনীতি করার সুযোগ নেই’

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ক্লাসেন জানালেন অবসরের নেপথ্য কারণ
ক্লাসেন জানালেন অবসরের নেপথ্য কারণ

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সিঙ্গাপুরের বিপক্ষে জয় নিয়ে আত্মবিশ্বাসী কাবরেরা
সিঙ্গাপুরের বিপক্ষে জয় নিয়ে আত্মবিশ্বাসী কাবরেরা

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আরও ৫ জনের করোনা শনাক্ত
আরও ৫ জনের করোনা শনাক্ত

৩ ঘণ্টা আগে | হেলথ কর্নার

মেট্রোরেল ভ্রমণে নতুন নির্দেশনা
মেট্রোরেল ভ্রমণে নতুন নির্দেশনা

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

২৪ ঘণ্টায় কুমিল্লায় নারী শিশুসহ ৭ জনের মরদেহ উদ্ধার
২৪ ঘণ্টায় কুমিল্লায় নারী শিশুসহ ৭ জনের মরদেহ উদ্ধার

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিকান্দার রাজার অভিযোগের পর বরখাস্ত হলেন কোচ
সিকান্দার রাজার অভিযোগের পর বরখাস্ত হলেন কোচ

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সর্বাধিক পঠিত
দেশে ফিরেছেন আব্দুল হামিদ
দেশে ফিরেছেন আব্দুল হামিদ

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজাগামী ‘ম্যাডলিন’ জাহাজ দখলে নিল ইসরায়েল
গাজাগামী ‘ম্যাডলিন’ জাহাজ দখলে নিল ইসরায়েল

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কানাডায় নৌকাডুবিতে প্রাণ গেল বাংলাদেশি পাইলট ও ব্যবসায়ীর
কানাডায় নৌকাডুবিতে প্রাণ গেল বাংলাদেশি পাইলট ও ব্যবসায়ীর

১১ ঘণ্টা আগে | পরবাস

আবদুল হামিদ প্রসঙ্গে যা বললেন স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
আবদুল হামিদ প্রসঙ্গে যা বললেন স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ড. ইউনূস ছাগল দিয়ে হালচাষের চেষ্টা করছেন : কনক সরওয়ার
ড. ইউনূস ছাগল দিয়ে হালচাষের চেষ্টা করছেন : কনক সরওয়ার

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১১ জুন মুক্তি পেতে পারেন ইমরান খান
১১ জুন মুক্তি পেতে পারেন ইমরান খান

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এপ্রিলে নির্বাচনের যে ব্যাখ্যা দিলেন প্রেস সচিব
এপ্রিলে নির্বাচনের যে ব্যাখ্যা দিলেন প্রেস সচিব

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলের সংবেদনশীল গোপন নথি প্রকাশ করা হবে: ইরান
ইসরায়েলের সংবেদনশীল গোপন নথি প্রকাশ করা হবে: ইরান

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রণক্ষেত্র লস অ্যাঞ্জেলেস, দফায় দফায় সংঘর্ষে বাড়ছে উত্তেজনা
রণক্ষেত্র লস অ্যাঞ্জেলেস, দফায় দফায় সংঘর্ষে বাড়ছে উত্তেজনা

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মেট্রোরেল ভ্রমণে নতুন নির্দেশনা
মেট্রোরেল ভ্রমণে নতুন নির্দেশনা

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নির্বাচন ডিসেম্বরের মধ্যেই দিতে হবে : নবীউল্লাহ নবী
নির্বাচন ডিসেম্বরের মধ্যেই দিতে হবে : নবীউল্লাহ নবী

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

দেশ ছাড়লেন শেখ হাসিনার চাচা শেখ কবির
দেশ ছাড়লেন শেখ হাসিনার চাচা শেখ কবির

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রধান উপদেষ্টা যুক্তরাজ্য সফরে যাচ্ছেন আজ
প্রধান উপদেষ্টা যুক্তরাজ্য সফরে যাচ্ছেন আজ

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কক্সবাজার সৈকতে পিতাপুত্রের মৃত্যু
কক্সবাজার সৈকতে পিতাপুত্রের মৃত্যু

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অভিবাসনবিরোধী অভিযানে টালমাটাল লস অ্যাঞ্জেলেস
অভিবাসনবিরোধী অভিযানে টালমাটাল লস অ্যাঞ্জেলেস

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জামায়াত নেতার মৃত্যু রাজনৈতিকভাবে টেনে না নেওয়ার অনুরোধ বিএনপির
জামায়াত নেতার মৃত্যু রাজনৈতিকভাবে টেনে না নেওয়ার অনুরোধ বিএনপির

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ড. ইউনূস-নরেন্দ্র মোদির ঈদ শুভেচ্ছা বিনিময়
ড. ইউনূস-নরেন্দ্র মোদির ঈদ শুভেচ্ছা বিনিময়

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দফায় দফায় সংঘর্ষে উত্তাল ভারতের মণিপুর
দফায় দফায় সংঘর্ষে উত্তাল ভারতের মণিপুর

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কোরবানি দিতে গিয়ে ৩ দিনে ৯৪২ জন পঙ্গু হাসপাতালে, ভর্তি ৩২৪
কোরবানি দিতে গিয়ে ৩ দিনে ৯৪২ জন পঙ্গু হাসপাতালে, ভর্তি ৩২৪

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আটক ‘ম্যাডলিন’ থেকে যে বার্তা দিলেন গ্রেটা থুনবার্গ
আটক ‘ম্যাডলিন’ থেকে যে বার্তা দিলেন গ্রেটা থুনবার্গ

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৮ বিভাগেই বজ্রবৃষ্টির আভাস
৮ বিভাগেই বজ্রবৃষ্টির আভাস

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এপ্রিলে নির্বাচন মাথায় রেখে সময়মতো রোডম্যাপ দেবে ইসি: আসিফ মাহমুদ
এপ্রিলে নির্বাচন মাথায় রেখে সময়মতো রোডম্যাপ দেবে ইসি: আসিফ মাহমুদ

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বন্ধুকে বাঁচাতে গিয়ে সমুদ্র সৈকতে নিখোঁজ পর্যটকের মরদেহ উদ্ধার
বন্ধুকে বাঁচাতে গিয়ে সমুদ্র সৈকতে নিখোঁজ পর্যটকের মরদেহ উদ্ধার

১৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যুক্তরাজ্যের উদ্দেশে ঢাকা ছেড়েছেন প্রধান উপদেষ্টা
যুক্তরাজ্যের উদ্দেশে ঢাকা ছেড়েছেন প্রধান উপদেষ্টা

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কাস্টমস অফিসে অসামাজিক কার্যকলাপ, যুবতীসহ গ্রেফতার ৩
কাস্টমস অফিসে অসামাজিক কার্যকলাপ, যুবতীসহ গ্রেফতার ৩

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

উয়েফা নেশন্স লিগে জার্মানিকে হারিয়ে তৃতীয় ফ্রান্স
উয়েফা নেশন্স লিগে জার্মানিকে হারিয়ে তৃতীয় ফ্রান্স

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ড. ইউনূস আসলে ক্ষমতা ছাড়তে চান না : এম এ আজিজ
ড. ইউনূস আসলে ক্ষমতা ছাড়তে চান না : এম এ আজিজ

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

কুসিকের সহকারী প্রকৌশলী তোফাজ্জল গ্রেফতার
কুসিকের সহকারী প্রকৌশলী তোফাজ্জল গ্রেফতার

১৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পর্তুগালকে নেশন্স লিগ জিতিয়ে কাঁদলেন রোনালদো
পর্তুগালকে নেশন্স লিগ জিতিয়ে কাঁদলেন রোনালদো

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কানাডায় দুর্ঘটনায় ক্যাপ্টেন সাইফুজ্জামানের মৃত্যুতে ‘বাংলাদেশ বিমান’-এর শোক
কানাডায় দুর্ঘটনায় ক্যাপ্টেন সাইফুজ্জামানের মৃত্যুতে ‘বাংলাদেশ বিমান’-এর শোক

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক