শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শনিবার, ২৯ এপ্রিল, ২০২৩ আপডেট:

বিদেশি ফল দেশের মাটিতে

বাণিজ্যিক আবাদে বিপুল সম্ভাবনা দেখছে কৃষি বিভাগ
শামীম আহমেদ
প্রিন্ট ভার্সন
বিদেশি ফল দেশের মাটিতে

৭-৮ বছর আগেও স্ট্রবেরি, ড্রাগন ফল ছিল বড় বড় সুপার শপের শৌখিন ফল। প্লেনে বা জাহাজে চড়ে আসত বিদেশ থেকে। ধনীদের বাজারের থলেতে উঠত চড়া মূল্যের বিনিময়ে। বর্তমানে ফুটপাতেই ঝুড়িতে বিক্রি হচ্ছে এসব ফল। বাণিজ্যিকভাবে উৎপাদন হচ্ছে দেশে। কমে এসেছে দাম। শুধু ড্রাগন বা স্ট্রবেরি নয়, দেশের মাটিতে ফলছে মাল্টা, কমলা, আঙ্গুর, অ্যাভোকাডো, রকমেলন, পার্সিমন, রাম্বুটান, চেরি, থাই সফেদা, লংগান, টক আতা, আলুবোখারা, ব্রেড ফ্রুট, নাশপাতি, জাবটিকাবা, সুইট লেমন, থাই পেয়ারা, থাই বারোমাসি আম, থাই মিষ্টি তেঁতুল, থাই কুল, থাই পেঁপে, মালবেরি, ত্বিন, গোল্ডেন ক্রাউন (হলুদ তরমুজ)-সহ অর্ধ শতাধিক বিদেশি ফল। হচ্ছে আবহাওয়া সহনশীল উন্নত জাত উন্মোচনে গবেষণা। সব বিদেশি ফলের ফলন বাংলাদেশের মাটিতে আশানুরূপ না হলেও অন্তত ১০-১৫টি ফল বাণিজ্যিক আবাদে বিপুল সম্ভাবনা দেখছে কৃষি বিভাগ।

ঝিনাইদহের মহেশপুরের রফিকুল ইসলাম বাংলাদেশে প্রথম বাণিজ্যিকভাবে কমলার চাষ শুরু করেছিলেন। বর্তমানে সারা দেশে কমলার বাণিজ্যিক চাষ হচ্ছে। বাজার সয়লাব দেশি কমলায়। মাল্টারও বাম্পার ফলন হচ্ছে পাহাড়ে। নওগাঁর সাপাহার উপজেলার কৃষি উদ্যোক্তা সোহেল রানা চার বছর আগে তার খামারে অন্যান্য ফলের সঙ্গে ৫০টি মালবেরি চারা লাগান। বর্তমানে তার বাগান কাঁচা-পাকা মালবেরিতে ভরে গেছে। তার থেকে চারা নিয়ে এলাকার অনেকেই লাগিয়েছেন। প্রতি বছর সেপ্টেম্বর-অক্টোবর আসলেই জাপানের জাতীয় ফল রঙিন পার্সিমনে দৃষ্টিনন্দন হয়ে ওঠে নাটোরের মডার্ন হর্টিকালচার সেন্টার। বাগানের মালিক এস এম কামরুজ্জামান ২৫টি জাতের পার্সিমন লাগিয়েছেন। তার থেকে চারা নিয়ে অনেকেই ফলগাছটি লাগাচ্ছেন। ফলটির বাণিজ্যিক আবাদ শুরু না হলেও স্ট্রবেরি, রকমেলন, ড্রাগন ফল চাষ করে স্বাবলম্বীও হয়েছেন অনেকে। বাড়ির ছাদেও হচ্ছে ফলগুলো। বর্তমানে দেশে ড্রাগন ফলের চাহিদার ৩৫ শতাংশই পূরণ হচ্ছে দেশি উৎপাদনে। চাহিদার ৭০-৮০ শতাংশ পূরণ হচ্ছে থাই পেয়ারায়। সারা বছর পাওয়া যাচ্ছে হলুদ বা সবুজ ছোট তরমুজ। আমদানি করা ফলের সঙ্গে প্রতিযোগিতা করে ১৫-২০ শতাংশ বাজার দখল করে নিয়েছে এসব ফল। কমে এসেছে দামও। বারো মাস মিলছে নানা রঙের রসালো ফল। উৎপাদনও বাড়ছে। ২০২০-২১ অর্থবছরে দেশে ৩৮৯ মেট্রিক টন স্ট্রবেরি ও ৮ হাজার ৬৫৯ মেট্রিক টন ড্রাগন ফল উৎপাদন হয়। ২০২১-২২ অর্থবছরে স্ট্রবেরি ৭৮৯ মেট্রিক টন ও ড্রাগন ফল উৎপাদন হয়েছে ১৩ হাজার ৮৭২ মেট্রিক টন।

এ ব্যাপারে বাংলাদেশ কৃষি গবেষণা ইনস্টিটিউটের (বারি) উদ্যান গবেষণা কেন্দ্রের ফল বিভাগের মুখ্য বৈজ্ঞানিক কর্মকর্তা ড. বাবুল চন্দ্র সরকার বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, আমরা মে থেকে আগস্টের মধ্যে ৫৪ ভাগ ফল পেয়ে যাই। তার মধ্যে শুধু আম, কলা ও কাঁঠালই ৬০ ভাগ। বাকি আট মাস শুধু পেয়ারা, পেঁপে ও কলা ছাড়া অন্যান্য ফল তেমন পাই না। এতে পুষ্টির অসম বণ্টন হচ্ছে। সারা বছর ফল পেতে আমরা দেশি-বিদেশি বিভিন্ন ফলের জাত অবমুক্ত করছি। মাল্টা ও কমলা বিদেশি ফল। এটা এখন দেশে প্রচুর হচ্ছে। তবে অনেকে কোনো পরীক্ষা-নিরীক্ষা ছাড়া বিদেশি ফলের বীজ এনে গাছ লাগাচ্ছে। দেখা যাচ্ছে ফল হচ্ছে না। এ ছাড়া এতে নানা রোগ-ব্যাধি, পোকা-মাকড় দেশে ঢুকে যেতে পারে। তাই আগে গবেষণাগারে ট্রায়াল দিতে হবে। পরীক্ষায় উত্তীর্ণ হলেই মাঠ পর্যায়ে নিতে হবে। আবহাওয়া ও তাপমাত্রার কারণে সব বিদেশি ফল এখানে হবে না। গাছ হলেও ফল ধরবে না।

তিনি বলেন, বারি থেকে অ্যাভোকাডো, রামবুটান, মাল্টা, ড্রাগন ফল, স্ট্রবেরি, লংগান, কমলা, নাশপাতিসহ বেশকিছু বিদেশি ফলের দেশের আবহাওয়া সহনশীল উন্নত জাত অবমুক্ত করেছি। এগুলোর আবাদ হচ্ছে। গফরগাঁওয়ে এক খামারিকে আমাদের উদ্ভাবিত জাতের ৫৭টি লংগানের চারা দিয়েছি। ফুল এসেছে। আমাদের উদ্ভাবিত জাতের বীজ ছোট, মাংস বেশি। এটার খুব ভালো সম্ভাবনা আছে। রাম্বুটানও হচ্ছে। লংগান ও রাম্বুটান লিচুর মতো। স্বাদ ও বাজারমূল্যও খুব ভালো। পার্সিমন জাপানি ফল। বাংলাদেশে চাষও হচ্ছে। তবে কিছুটা কষ ভাব আছে। শিগগিরই ভালো জাত দেওয়ার চেষ্টা করছি। আমাদের আবহাওয়ায় এই ফলটা হওয়ার ভালো সম্ভাবনা আছে। জাবটিকাবা, টিসা, পার্সিমন, ম্যাংগোস্টিন, স্টার আপেলসহ অনেক বিদেশি ফলের জাত উন্মোচনের চেষ্টা করছি। শিগগিরই কয়েকটি মাঠ পর্যায়ে দিতে পারব। তবে ৪৮টি আঙ্গুরের জাত নিয়ে গবেষণা করে দুই ভালো জাত পেয়েছিলাম। পোকার আক্রমণ বেশি হওয়ায় সেগুলো কৃষকদের দেইনি। তবে অনেকেই আবাদ করছেন। আপেল নিয়ে গবেষণা চলছে। আমাদের গবেষণাগারে ফলও হয়েছিল। পরে গাছ মারা গেছে। এ ছাড়া রকমেলান, ব্রেড ফ্রুট, মালবেরি, ত্বিনসহ বেশ কিছু ফল দেশে কম-বেশি হচ্ছে।

গণভবনে ফলের আবাদ : বাংলাদেশে বর্তমানে প্রায় ৪ লাখ ৩১ হাজার হেক্টর আবাদযোগ্য পতিত জমি রয়েছে, যা মোট আবাদযোগ্য জমির প্রায় পাঁচ শতাংশ। দেশের খাদ্য নিরাপত্তা আরও শক্ত করতে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা প্রতি ইঞ্চি জমির সুষ্ঠু ব্যবহারের নির্দেশনা দিয়েছেন। নিজের সরকারি বাসভবন গণভবনের বিশাল আঙ্গিনায় হাঁস-মুরগি, কবুতর, গরু পালনের পাশাপাশি শাকসবজি, ফুল, ফল, মধু ও মাছ চাষ করে দৃষ্টান্ত স্থাপন করেছেন। ফলিয়েছেন তিল, সরিষা, পিঁয়াজ, বাঁশফুল, পোলাও চাল, লাল চাল, পালংশাক, ধনেপাতা, বতুয়া শাক, ব্রোকলি, টমেটো, লাউ, শিম, বিভিন্ন ধরনের মসলা, আম, কাঁঠাল, কলা, লিচু, বরই, ড্রাগন, স্ট্রবেরিসহ নানা ফসল।

দেশে আবাদ হওয়া কিছু বিদেশি ফল-

রাম্বুটান : অত্যন্ত রসালো এ ফলটির উৎপত্তি থাইল্যান্ড, ভিয়েতনাম, ইন্দোনেশিয়া, মালয়েশিয়া, ফিলিপাইন ও মিয়ানমারে। কৃষি গবেষণা ইনস্টিটিউট বারি রাম্বুটান-১ নামে একটি জাত মুক্ত করেছে। দেশে রাম্বুটানের বাণিজ্যিক ভিত্তিতে চাষাবাদের উজ্জ্বল সম্ভাবনা রয়েছে।

পার্সিমন : জাপানের প্রধান ফল। অত্যন্ত পুষ্টিকর। শীত প্রধান অঞ্চলের ফসল। বাংলাদেশে জুলাই-সেপ্টেম্বরে ফল পাকে। বাংলাদেশ কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ের বাউ জার্মপ্লাজম সেন্টারে ৩টি বড় গাছ আছে, যা থেকে ২০১০ সাল থেকে ফল দিচ্ছে। এ ছাড়া নাটোর মডার্ন হর্টিকালচার সেন্টার, নওগাঁর বরেন্দ্র এগ্রো পার্কসহ বিভিন্ন হর্টিকালচার সেন্টারে পার্সিমন হচ্ছে।

অ্যাভোকাডো : অত্যন্ত পুষ্টিগুণসম্পন্ন ফলটি মূলত মধ্য আমেরিকার। প্রতি ১০০ গ্রামে ২৬ ভাগ ফ্যাট। প্রচুর এইচডিএল থাকায় রক্তে খারাপ কোলেস্টেরল কমায়। দুই টুকরো অ্যাভোকাডো তিন-চার ঘণ্টার ক্ষুধা দূর করতে সক্ষম। বৃহত্তর সিলেট, চট্টগ্রাম, ময়মনসিংহ ও ঢাকা জেলার উঁচু ভূমিতে এই ফল চাষের ব্যাপক সম্ভাবনা রয়েছে। মাদারীপুর হর্টিকালচার সেন্টারে দুটি গাছেই প্রতি বছর দুই শতাধিক ফল ধরে। বর্তমানে হাটহাজারি ও অন্যান্য পার্বত্য এলাকায় সীমিত আকারে চাষ হচ্ছে।

ড্রাগন ফল : ফলটি মেক্সিকো, মধ্য এবং দক্ষিণ আমেরিকার। মে থেকে নভেম্বর সাত মাসজুড়ে ফলটি উৎপাদন সম্ভব। অন্য দেশের তুলনায় বাংলাদেশে উৎপাদিত ড্রাগন ফলের স্বাদ ও মিষ্টতা বেশি পাওয়া যাচ্ছে। বর্তমানে প্রচুর চাষ হচ্ছে।

ম্যাংগোস্টিন : অত্যন্ত সুস্বাদু গাব প্রজাতির ফল। দেশের কিছু শৌখিন চাষির বাগানে এবং কৃষি সম্প্রসারণ অধিদফতরের হর্টিকালচার সেন্টারে চাষ করে ভালো ফলন পাওয়া যাচ্ছে।

মাল্টা : ৫-৭ বছর ধরে এর চাষ দেশে জনপ্রিয়তা পাচ্ছে। বারি দুটি জাত অবমুক্ত করেছে। প্রচুর ফলন পাওয়া যাচ্ছে।

থাই সফেদা : দেশি সফেদার জাতগুলো তেমন উন্নতমানের নয়। বর্তমানে থাইল্যান্ড ও ভিয়েতনাম থেকে কিছু উন্নত জাতের সফেদা এনে চাষ শুরু হয়েছে। এগুলো খুবই সুস্বাদু ও রসালো।

স্ট্রবেরি : সারা দেশেই স্ট্রবেরি উৎপাদন সম্ভব। ডিসেম্বর থেকে এপ্রিল পর্যন্ত স্ট্রবেরি উঠে থাকে। বারি উদ্ভাবিত দুটি জাত ফল পাকার পর দুই থেকে তিন দিন পর্যন্ত রাখা যায়।

রকমেলন : বাঙ্গির মতো মধ্যপ্রাচ্যের ঐতিহ্যবাহী রকমেলন বা সাম্মাম চাষ হচ্ছে সাতক্ষীরা, গোপালগঞ্জ, নাটোর, নওগাঁসহ দেশের বিভিন্ন এলাকায়। বাজারমূল্য বেশি হওয়ায় চাষিও লাভবান হচ্ছে।

লংগান : থাইল্যান্ড, ভিয়েতনাম, মালয়েশিয়ায় তুমুল জনপ্রিয় ফল। লিচুর মতো। দেশের অনেক স্থানে বাণিজ্যিক চাষ শুরু হয়েছে। আশফলের মতো দেখতে হলেও ভিয়েতনামের লংগান আকারে বড় ও স্বাদে অনন্য। ভিয়েতনামের পিংপং বিশ্বের সবচেয়ে বড় লংগানের জাত আবাদ হচ্ছে দেশেই। বাংলাদেশের আবহাওয়া ফলটির জন্য খুবই ভালো।

নাশপাতি : চীনে ফুসফুসের রোগের চিকিৎসায় ব্যবহৃত। অত্যন্ত পুষ্টিগুণসম্পন্ন। চীন, জাপান, যুক্তরাষ্ট্র, ইতালি, থাইল্যান্ড, আর্জেন্টিনা, তুরস্ক ও ভারত উৎপাদনে শীর্ষে থাকলেও বর্তমানে রাজশাহী, নওগাঁ, দিনাজপুর ছাড়াও চট্টগ্রাম ও সিলেটের পাহাড়ি এলাকায় উৎপাদন হচ্ছে।

বিদেশি তরমুজ : ব্ল্যাক বেবি, গোল্ডেন ক্রাউন (হলুদ তরমুজ), ইয়েলো গোল্ড, স্মার্ট বয়- এমন নানা নামের বিদেশি জাতের তরমুজ চাষ হচ্ছে চুয়াডাঙ্গা, চাঁদপুরসহ দেশের বিভিন্ন এলাকায়। বছরে ফলন হচ্ছে দুই-তিন বার। সারা বছরই বাজারে মিলছে এসব তরমুজ।

ত্বিন : তুরস্কের এই ফলটির ঔষধি ও পুষ্টিগুণ অনন্য। দেশের অধিকাংশ নার্সারিতে বিক্রি হচ্ছে চারা। বাণিজ্যিকভাবে আবাদ না হলেও শৌখিন চাষিরা লাগাচ্ছেন। নওগাঁ, রাজশাহী, নাটোরসহ উত্তরবঙ্গের বিভিন্ন এলাকায় আবাদ হচ্ছে। সারা বছরই ফল হয়।

কমলা : বারি কমলা ছাড়াও দেশে বর্তমানে ৮-১০ জাতের কমলা আবাদ হচ্ছে। এসব চারা বিক্রি হচ্ছে বিভিন্ন নার্সারিতে। ফলনও ভালো।

মালবেরি : পাহাড়ি ও শীতপ্রধান এলাকার ফল। অস্ট্রেলিয়া, আমেরিকা, থাইল্যান্ড, তাইওয়ানে বেশি হয়। বরেন্দ্র এলাকায় উজ্জ্বল সম্ভাবনা। দেশের বিভিন্ন খামারে উৎপাদন হচ্ছে।

জাবটিকাবা : ব্রাজিলিয়ান গ্রেটফুড বলা হয় জাবটিকাবাকে। দক্ষিণ আমেরিকার ফল। আকারে কালো জামের মতো। সুস্বাদু। আলাদা পরিচর্যা লাগে না। লবণাক্ত এলাকাতেও হয়। বাংলাদেশে খুব একটা আবাদ নেই। তবে বান্দরবান, ময়মনসিংহসহ দেশের বিভিন্ন হর্টিকালচার সেন্টারে ও শৌখিন চাষিরা আবাদ করছেন। এ ছাড়া আলুবোখারা, ক্যানিস্টেল বা জামান ফল, প্যাশন ফ্রুট, কোকো, পিচ, কিউই, ব্রেড ফ্রুট বা রুটি ফল, শানতোল, কাজুবাদাম, ডুরিয়ান, সুইট লেমন, আরবের খেজুর, চেরিসহ হরেক রকম বিদেশি ফল দেশের নার্সারিগুলো মিলছে। তাতে ফলও দেখা যাচ্ছে।

এই বিভাগের আরও খবর
সোনার দাম ভরিতে কমল ১০৩৯ টাকা
সোনার দাম ভরিতে কমল ১০৩৯ টাকা
হাতি প্রতীকে নিবন্ধন  পেল বাংলাদেশ রিপাবলিকান পার্টি
হাতি প্রতীকে নিবন্ধন পেল বাংলাদেশ রিপাবলিকান পার্টি
সুইমিংপুলে রাবি ছাত্রীর মৃত্যু, ভিসির বাসভবন ঘেরাও
সুইমিংপুলে রাবি ছাত্রীর মৃত্যু, ভিসির বাসভবন ঘেরাও
১২ দিন পর আরও এক লাশ উদ্ধার
১২ দিন পর আরও এক লাশ উদ্ধার
প্রতিবন্ধী গ্র্যাজুয়েটদের পদযাত্রায় বাধা দেয় পুলিশ
প্রতিবন্ধী গ্র্যাজুয়েটদের পদযাত্রায় বাধা দেয় পুলিশ
এনা পরিবহনের সাড়ে ১২ লাখ টাকা ছিনতাই
এনা পরিবহনের সাড়ে ১২ লাখ টাকা ছিনতাই
মসজিদে রাজনৈতিক বক্তব্য দিতে নিষেধ করায় বিএনপি নেতা লাঞ্ছিত
মসজিদে রাজনৈতিক বক্তব্য দিতে নিষেধ করায় বিএনপি নেতা লাঞ্ছিত
থামল হাতুড়ি শাবল, রক্ষা পেল ‘মিনিস্টার বাড়ি’
থামল হাতুড়ি শাবল, রক্ষা পেল ‘মিনিস্টার বাড়ি’
ঘুষ হিসেবে পাকা কলা নেওয়ায় কর্মচারীকে বদলি
ঘুষ হিসেবে পাকা কলা নেওয়ায় কর্মচারীকে বদলি
কারখানার গ্যাস মিটার রুমে বিস্ফোরণে দগ্ধ ৬
কারখানার গ্যাস মিটার রুমে বিস্ফোরণে দগ্ধ ৬
চট্টগ্রামে গুলিতে হত্যার ঘটনায় মামলা হয়নি
চট্টগ্রামে গুলিতে হত্যার ঘটনায় মামলা হয়নি
নির্বাচনের আগে গ্রাহকপ্রতি সিম কমানো হবে
নির্বাচনের আগে গ্রাহকপ্রতি সিম কমানো হবে
সর্বশেষ খবর
পুলিশের মাঠ প্রশাসনে বড় রদবদল, এসপিকে বদলি
পুলিশের মাঠ প্রশাসনে বড় রদবদল, এসপিকে বদলি

৪ মিনিট আগে | জাতীয়

দ্বিপাক্ষিক বাণিজ্যে আগ্রহী পাকিস্তান : অর্থ উপদেষ্টা
দ্বিপাক্ষিক বাণিজ্যে আগ্রহী পাকিস্তান : অর্থ উপদেষ্টা

৫ মিনিট আগে | অর্থনীতি

বিএনপি সরকার গঠন করলে বেসরকারি খাতকে প্রাধান্য দেবে : আমীর খসরু
বিএনপি সরকার গঠন করলে বেসরকারি খাতকে প্রাধান্য দেবে : আমীর খসরু

৬ মিনিট আগে | রাজনীতি

লেবাননে ইসরায়েলি হামলায় তিনজন নিহত
লেবাননে ইসরায়েলি হামলায় তিনজন নিহত

৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খাদ্যনিরাপত্তা নিশ্চিতে হাওরের উন্নয়ন করা হচ্ছে: পরিবেশ উপদেষ্টা
খাদ্যনিরাপত্তা নিশ্চিতে হাওরের উন্নয়ন করা হচ্ছে: পরিবেশ উপদেষ্টা

১২ মিনিট আগে | জাতীয়

এবার টি-২০ সিরিজ জয়ের লক্ষ্যে ফিল্ডিংয়ে টাইগাররা
এবার টি-২০ সিরিজ জয়ের লক্ষ্যে ফিল্ডিংয়ে টাইগাররা

১৪ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

নিত্যপণ্যের দাম সাশ্রয়ের মধ্যে রাখতে পেরেছে সরকার : খাদ্য উপদেষ্টা
নিত্যপণ্যের দাম সাশ্রয়ের মধ্যে রাখতে পেরেছে সরকার : খাদ্য উপদেষ্টা

১৬ মিনিট আগে | জাতীয়

গোপালগঞ্জে গণঅধিকার পরিষদের ৫৯ নেতার পদত্যাগ
গোপালগঞ্জে গণঅধিকার পরিষদের ৫৯ নেতার পদত্যাগ

২৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

শাপলা প্রতীক নিয়েই নির্বাচনে অংশ নেবে এনসিপি : সারজিস
শাপলা প্রতীক নিয়েই নির্বাচনে অংশ নেবে এনসিপি : সারজিস

২৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

আইসিইউ থেকে কেবিনে আইয়ার
আইসিইউ থেকে কেবিনে আইয়ার

২৬ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

সাবেক রেলমন্ত্রী মুজিবুলের পিএস কিবরিয়ার ৫ ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ
সাবেক রেলমন্ত্রী মুজিবুলের পিএস কিবরিয়ার ৫ ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ

২৭ মিনিট আগে | জাতীয়

প্রতিষ্ঠানের স্বার্থ সবকিছুর ঊর্ধ্বে রাখতে হবে : ফায়ার সার্ভিস ডিজি
প্রতিষ্ঠানের স্বার্থ সবকিছুর ঊর্ধ্বে রাখতে হবে : ফায়ার সার্ভিস ডিজি

৩২ মিনিট আগে | জাতীয়

শাহরুখকে ‘একঘেয়ে অভিনেতা’ বললেন নাসিরুদ্দিন
শাহরুখকে ‘একঘেয়ে অভিনেতা’ বললেন নাসিরুদ্দিন

৩২ মিনিট আগে | শোবিজ

ক্ষমতায় গেলে নারীদের কর্মঘণ্টা কমিয়ে দেয়ার ঘোষণা জামায়াত আমিরের
ক্ষমতায় গেলে নারীদের কর্মঘণ্টা কমিয়ে দেয়ার ঘোষণা জামায়াত আমিরের

৩৯ মিনিট আগে | জাতীয়

নাগা প্রাথমিক বিদ্যালয়ে শিক্ষা সামগ্রী বিতরণ বসুন্ধরা শুভসংঘের
নাগা প্রাথমিক বিদ্যালয়ে শিক্ষা সামগ্রী বিতরণ বসুন্ধরা শুভসংঘের

৫৩ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

জামালপুরে কাভার্ড ভ্যানের চাপায় ৪ জনের মৃত্যু
জামালপুরে কাভার্ড ভ্যানের চাপায় ৪ জনের মৃত্যু

৫৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ভারত সিরিজ দিয়ে দলে ফিরলেন প্রোটিয়া অধিনায়ক বাভুমা
ভারত সিরিজ দিয়ে দলে ফিরলেন প্রোটিয়া অধিনায়ক বাভুমা

৫৩ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

৪ মাসে মোংলায় নোঙর করেছে ২৫৫ বিদেশি জাহাজ
৪ মাসে মোংলায় নোঙর করেছে ২৫৫ বিদেশি জাহাজ

৫৬ মিনিট আগে | অর্থনীতি

দীর্ঘদিন কাপ্তাই হ্রদ ড্রেজিং না হওয়ায় উদ্বেগ মৎস্য উপদেষ্টার
দীর্ঘদিন কাপ্তাই হ্রদ ড্রেজিং না হওয়ায় উদ্বেগ মৎস্য উপদেষ্টার

৫৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ফরিদপুরে বসুন্ধরা শুভসংঘের উদ্যোগে শিক্ষার্থীদের মানসিক স্বাস্থ্য সুরক্ষা বিষয়ক কর্মশালা
ফরিদপুরে বসুন্ধরা শুভসংঘের উদ্যোগে শিক্ষার্থীদের মানসিক স্বাস্থ্য সুরক্ষা বিষয়ক কর্মশালা

১ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

গণভোটের মাধ্যমে পিআর পদ্ধতির সমাধান করতে হবে: মুজিবুর রহমান
গণভোটের মাধ্যমে পিআর পদ্ধতির সমাধান করতে হবে: মুজিবুর রহমান

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভাঙ্গায় সাপের কামড়ে কলেজছাত্রের মৃত্যু
ভাঙ্গায় সাপের কামড়ে কলেজছাত্রের মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিভিন্ন খাতে সহযোগিতা জোরদারে একমত ঢাকা ও ইসলামাবাদ
বিভিন্ন খাতে সহযোগিতা জোরদারে একমত ঢাকা ও ইসলামাবাদ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মালিতে ভয়াবহ জ্বালানি সংকট, সব শিক্ষা প্রতিষ্ঠান বন্ধ ঘোষণা
মালিতে ভয়াবহ জ্বালানি সংকট, সব শিক্ষা প্রতিষ্ঠান বন্ধ ঘোষণা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৫ দাবিতে ঝিনাইদহে জামায়াতের বিক্ষোভ
৫ দাবিতে ঝিনাইদহে জামায়াতের বিক্ষোভ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নির্বাচন অবাধ, সুষ্ঠু ও নিরপেক্ষ করতে পুলিশের ভূমিকা সর্বাগ্রে: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
নির্বাচন অবাধ, সুষ্ঠু ও নিরপেক্ষ করতে পুলিশের ভূমিকা সর্বাগ্রে: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঢাবির হলে ধূমপানে জরিমানা, গাঁজা সেবনে বহিষ্কার
ঢাবির হলে ধূমপানে জরিমানা, গাঁজা সেবনে বহিষ্কার

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সরকারি সফর শেষে দেশে ফিরলেন বিমান বাহিনী প্রধান
সরকারি সফর শেষে দেশে ফিরলেন বিমান বাহিনী প্রধান

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুর্নীতিবাজদের অনেকে রাজনীতিবিদদের দ্বারা লালিত হয় : দুদক চেয়ারম্যান
দুর্নীতিবাজদের অনেকে রাজনীতিবিদদের দ্বারা লালিত হয় : দুদক চেয়ারম্যান

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চট্টগ্রামে সাজাপ্রাপ্ত আসামি গ্রেপ্তার
চট্টগ্রামে সাজাপ্রাপ্ত আসামি গ্রেপ্তার

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

সর্বাধিক পঠিত
স্বর্ণের দাম আরও কমল
স্বর্ণের দাম আরও কমল

১৯ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

সত্যিই কি বিয়ে করেছেন জায়েদ খান?
সত্যিই কি বিয়ে করেছেন জায়েদ খান?

১৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ইডেন ছাত্রলীগের সভাপতি রিভার জামিন নামঞ্জুর
ইডেন ছাত্রলীগের সভাপতি রিভার জামিন নামঞ্জুর

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিএনপি কার্যালয়ে প্রস্তুতি জোরদার: তারেক রহমানের অফিস কার্যক্রমের জন্য সাজছে পল্টন অফিস
বিএনপি কার্যালয়ে প্রস্তুতি জোরদার: তারেক রহমানের অফিস কার্যক্রমের জন্য সাজছে পল্টন অফিস

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

তিনদিন পরই বাতিল হয়ে যাবে অতিরিক্ত সিম
তিনদিন পরই বাতিল হয়ে যাবে অতিরিক্ত সিম

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টরন্টো নয়, কমান্ডার সোহায়েল কারাগারে বন্দি: কারা অধিদপ্তর
টরন্টো নয়, কমান্ডার সোহায়েল কারাগারে বন্দি: কারা অধিদপ্তর

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজার শান্তিরক্ষা মিশনে যাচ্ছে কোন দেশের সেনারা?
গাজার শান্তিরক্ষা মিশনে যাচ্ছে কোন দেশের সেনারা?

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গভীর নিম্নচাপটি ঘূর্ণিঝড় ‘মোন্থায়’ পরিণত, কখন-কোথায় আঘাত হানতে পারে
গভীর নিম্নচাপটি ঘূর্ণিঝড় ‘মোন্থায়’ পরিণত, কখন-কোথায় আঘাত হানতে পারে

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মেট্রোরেলের বিয়ারিং প্যাড পড়ে নিহত কালামের দাফন সম্পন্ন
মেট্রোরেলের বিয়ারিং প্যাড পড়ে নিহত কালামের দাফন সম্পন্ন

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ড্যাফোডিল ও সিটি ইউনিভার্সিটির শিক্ষার্থীদের মধ্যে সংঘর্ষ, গাড়িতে আগুন
ড্যাফোডিল ও সিটি ইউনিভার্সিটির শিক্ষার্থীদের মধ্যে সংঘর্ষ, গাড়িতে আগুন

৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ভারতে পালানোর সময় শামীম ওসমানের সহযোগী আজিজ গ্রেফতার
ভারতে পালানোর সময় শামীম ওসমানের সহযোগী আজিজ গ্রেফতার

৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জাতীয় পার্টির মতো ‘পোষা’ দল হতে আসেনি এনসিপি: সারজিস
জাতীয় পার্টির মতো ‘পোষা’ দল হতে আসেনি এনসিপি: সারজিস

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আর নয় গোপনে, প্রকাশ্যেই প্রেম করে বেড়াচ্ছেন জাস্টিন ট্রুডো ও কেটি পেরি
আর নয় গোপনে, প্রকাশ্যেই প্রেম করে বেড়াচ্ছেন জাস্টিন ট্রুডো ও কেটি পেরি

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৩০ মিনিটের ব্যবধানে দক্ষিণ চীন সাগরে মার্কিন হেলিকপ্টার ও যুদ্ধবিমান বিধ্বস্ত
৩০ মিনিটের ব্যবধানে দক্ষিণ চীন সাগরে মার্কিন হেলিকপ্টার ও যুদ্ধবিমান বিধ্বস্ত

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শ্রীলঙ্কার দুই বিমানবালাকে মারধরের অভিযোগে সৌদি যুবক গ্রেফতার
শ্রীলঙ্কার দুই বিমানবালাকে মারধরের অভিযোগে সৌদি যুবক গ্রেফতার

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নিজের নামে কয়টা সিম আছে জানেন? এখনই চেক করুন!
নিজের নামে কয়টা সিম আছে জানেন? এখনই চেক করুন!

৪ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

সৌদিতে সাত দিনে ২২ হাজারের বেশি প্রবাসী গ্রেফতার
সৌদিতে সাত দিনে ২২ হাজারের বেশি প্রবাসী গ্রেফতার

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টিউশনি-বাড়ির সিঁড়িতেই জবির নারী শিক্ষার্থীকে হেনস্তা-শ্লীলতাহানি!
টিউশনি-বাড়ির সিঁড়িতেই জবির নারী শিক্ষার্থীকে হেনস্তা-শ্লীলতাহানি!

১৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

মৃত্যুর আগে পরিবারের সঙ্গে শেষ কী কথা হয়েছিল ফার্মগেটে নিহত যুবকের
মৃত্যুর আগে পরিবারের সঙ্গে শেষ কী কথা হয়েছিল ফার্মগেটে নিহত যুবকের

২৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আবারও পাকিস্তান প্রধানমন্ত্রী-সেনাপ্রধানের ভূয়সী প্রশংসা করলেন ট্রাম্প
আবারও পাকিস্তান প্রধানমন্ত্রী-সেনাপ্রধানের ভূয়সী প্রশংসা করলেন ট্রাম্প

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হঠাৎ আকাশ শক্তি বাড়াতে তুরস্কের তোড়জোড়
হঠাৎ আকাশ শক্তি বাড়াতে তুরস্কের তোড়জোড়

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আলবেনিয়ার এআই মন্ত্রী অন্তঃসত্ত্বা, জন্ম দেবে ৮৩টি সন্তান!
আলবেনিয়ার এআই মন্ত্রী অন্তঃসত্ত্বা, জন্ম দেবে ৮৩টি সন্তান!

১৮ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

মেট্রোরেল পুরোদমে চলাচল শুরু
মেট্রোরেল পুরোদমে চলাচল শুরু

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বিধিমালায় না থাকায় এনসিপিকে শাপলা দেওয়ার সুযোগ নেই : ইসি সচিব
বিধিমালায় না থাকায় এনসিপিকে শাপলা দেওয়ার সুযোগ নেই : ইসি সচিব

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মেট্রোরেল ও ফ্লাইওভারের বিয়ারিং প্যাডের মান যাচাইয়ে হাইকোর্টে রিট
মেট্রোরেল ও ফ্লাইওভারের বিয়ারিং প্যাডের মান যাচাইয়ে হাইকোর্টে রিট

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইস্তাম্বুলে আলোচনার মধ্যেই আফগান-পাকিস্তান সীমান্তে নতুন সংঘর্ষ, নিহত ৩০
ইস্তাম্বুলে আলোচনার মধ্যেই আফগান-পাকিস্তান সীমান্তে নতুন সংঘর্ষ, নিহত ৩০

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাবেদের অর্থ পাচার এখনও চলছে, এস আলম-আরামিট গ্রুপের যোগসাজশ
জাবেদের অর্থ পাচার এখনও চলছে, এস আলম-আরামিট গ্রুপের যোগসাজশ

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মঙ্গলবার থেকে হতে পারে টানা বৃষ্টি
মঙ্গলবার থেকে হতে পারে টানা বৃষ্টি

১৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফ্যাসিবাদবিরোধী দলগুলোকে নিয়ে বৃহৎ জোট গঠনের চিন্তা করছে বিএনপি : সালাহউদ্দিন
ফ্যাসিবাদবিরোধী দলগুলোকে নিয়ে বৃহৎ জোট গঠনের চিন্তা করছে বিএনপি : সালাহউদ্দিন

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

লাখ লাখ টাকা নিয়ে ‘উড়ে গেল’ উড়াও বাংলাদেশ!
লাখ লাখ টাকা নিয়ে ‘উড়ে গেল’ উড়াও বাংলাদেশ!

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
জীবন-মৃত্যুর জুয়ায় বাংলাদেশিরা
জীবন-মৃত্যুর জুয়ায় বাংলাদেশিরা

প্রথম পৃষ্ঠা

এখন আমার বাচ্চাদের কী হবে
এখন আমার বাচ্চাদের কী হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রস্তুত বাড়ি আসছে গাড়ি
প্রস্তুত বাড়ি আসছে গাড়ি

প্রথম পৃষ্ঠা

সর্বনাশের বুলেট ট্রেনে ধ্বংসের অতলান্তে যাত্রা
সর্বনাশের বুলেট ট্রেনে ধ্বংসের অতলান্তে যাত্রা

সম্পাদকীয়

ওষুধ কাজ করছে না শরীরে
ওষুধ কাজ করছে না শরীরে

পেছনের পৃষ্ঠা

তারকাদের রহস্যজনক মৃত্যু
তারকাদের রহস্যজনক মৃত্যু

শোবিজ

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সাধু বেশে শয়তান
সাধু বেশে শয়তান

প্রথম পৃষ্ঠা

মনোনয়ন দৌড়ে বিএনপির চার নেতা, একক প্রচারে জামায়াত
মনোনয়ন দৌড়ে বিএনপির চার নেতা, একক প্রচারে জামায়াত

নগর জীবন

দেশ জাতির কল্যাণে ঐক্যবদ্ধের বিকল্প নেই
দেশ জাতির কল্যাণে ঐক্যবদ্ধের বিকল্প নেই

নগর জীবন

‘সনদ বাস্তবায়নের সুনির্দিষ্ট ফোরাম জাতীয় সংসদ’
‘সনদ বাস্তবায়নের সুনির্দিষ্ট ফোরাম জাতীয় সংসদ’

নগর জীবন

ভোটে অংশ নিতে পারবে না জাপা
ভোটে অংশ নিতে পারবে না জাপা

প্রথম পৃষ্ঠা

সাবেক এমপি নূর মোহাম্মদের মেয়ের সম্পদ জব্দের নির্দেশ
সাবেক এমপি নূর মোহাম্মদের মেয়ের সম্পদ জব্দের নির্দেশ

নগর জীবন

দেশ গঠনে কোর অব ইঞ্জিনিয়ার্সের ভূমিকা অব্যাহত থাকবে
দেশ গঠনে কোর অব ইঞ্জিনিয়ার্সের ভূমিকা অব্যাহত থাকবে

প্রথম পৃষ্ঠা

শিল্পে স্থবিরতা
শিল্পে স্থবিরতা

সম্পাদকীয়

অপ্রতিরোধ্য রোনালদোর ৯৫০!
অপ্রতিরোধ্য রোনালদোর ৯৫০!

মাঠে ময়দানে

তরুণী গৃহবধূকে ধর্ষণ, চারজনের ফাঁসি
তরুণী গৃহবধূকে ধর্ষণ, চারজনের ফাঁসি

নগর জীবন

হাশেমের গানে পুতুলের অ্যালবাম
হাশেমের গানে পুতুলের অ্যালবাম

শোবিজ

হাতি প্রতীকে নিবন্ধন পেল বাংলাদেশ রিপাবলিকান পার্টি
হাতি প্রতীকে নিবন্ধন পেল বাংলাদেশ রিপাবলিকান পার্টি

পেছনের পৃষ্ঠা

সার্ক শীর্ষ মানবাধিকার সম্মেলন-২০২৫ অনুষ্ঠিত
সার্ক শীর্ষ মানবাধিকার সম্মেলন-২০২৫ অনুষ্ঠিত

নগর জীবন

রংপুরে বাজুস নেতাদের সঙ্গে পুলিশের নিরাপত্তাবিষয়ক সভা
রংপুরে বাজুস নেতাদের সঙ্গে পুলিশের নিরাপত্তাবিষয়ক সভা

নগর জীবন

৩৬ বছরেও হয়নি পূর্ণাঙ্গ ডেন্টাল কলেজ
৩৬ বছরেও হয়নি পূর্ণাঙ্গ ডেন্টাল কলেজ

নগর জীবন

দুই সন্দেহভাজন গ্রেপ্তার
দুই সন্দেহভাজন গ্রেপ্তার

শনিবারের সকাল

মেধা আর শক্তি দিয়ে শত্রুকে ঘায়েল করার আপ্রাণ চেষ্টা
মেধা আর শক্তি দিয়ে শত্রুকে ঘায়েল করার আপ্রাণ চেষ্টা

নগর জীবন

প্রয়োজন সড়ক নিরাপত্তা আইন
প্রয়োজন সড়ক নিরাপত্তা আইন

সম্পাদকীয়

পুলিশের ১১ কর্মকর্তাকে বদলি
পুলিশের ১১ কর্মকর্তাকে বদলি

নগর জীবন

১৫ সেনা কর্মকর্তা এখনো চাকরিতে বহাল : প্রসিকিউশন
১৫ সেনা কর্মকর্তা এখনো চাকরিতে বহাল : প্রসিকিউশন

প্রথম পৃষ্ঠা

গ্যাস অনুসন্ধান
গ্যাস অনুসন্ধান

সম্পাদকীয়

সৎ ও যোগ্য নেতৃত্ব নির্বাচিত করতে হবে
সৎ ও যোগ্য নেতৃত্ব নির্বাচিত করতে হবে

নগর জীবন

নৈশপ্রহরীর রহস্যজনক মৃত্যু বিচারের দাবিতে বিক্ষোভ
নৈশপ্রহরীর রহস্যজনক মৃত্যু বিচারের দাবিতে বিক্ষোভ

দেশগ্রাম