শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, সোমবার, ২২ মে, ২০২৩ আপডেট:

দেড় বছরে ভোগ্যপণ্যের দাম তিন গুণ

খাতুনগঞ্জে দাম বৃদ্ধির ঘোড়দৌড় বাড়ছে ১৫ কারণে
মুহাম্মদ সেলিম, চট্টগ্রাম
প্রিন্ট ভার্সন
দেড় বছরে ভোগ্যপণ্যের দাম তিন গুণ

দেশের অন্যতম বৃহৎ ভোগ্যপণ্যের বাজার খাতুনগঞ্জে চলছে মূল্যবৃদ্ধির লাগামহীন ঘোড়দৌড়। দেড় বছরের ব্যবধানে কোনো কোনো পণ্যের দাম বেড়েছে দুই থেকে তিন গুণ। হু হু করে ভোগ্যপণ্যের দাম বাড়ার জন্য রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধ, ডলার সংকট, দেশীয় টাকার অবমূল্যায়নসহ কমপক্ষে ১৫টি কারণ চিহ্নিত করেছেন ব্যবসায়ী ও সংশ্লিষ্টরা। ভবিষ্যতে এ পরিস্থিত আরও ঘনীভূত হওয়ার আশঙ্কা করছেন তারা।

চট্টগ্রাম চেম্বার সভাপতি মাহাবুবুল আলম বলেন, ‘দেশে ভোগ্যপণ্যের দাম বাড়ার কিছু কারণ রয়েছে। এর মধ্যে বিশ্বে খাদ্য সরবরাহ চেইন বিঘ্ন, জ্বালানির মূল্যবৃদ্ধি, ডলার সংকট ও এলসি সমস্যা অন্যতম। বিশ্ব খাদ্য পরিস্থিতি স্বাভাবিক না হওয়া পর্যন্ত দেশে ভোগ্যপণ্যের দাম কমার সম্ভাবনা নেই। বর্তমানে যে অবস্থা দেখছি তাতে অদূর ভবিষ্যতে তা স্বাভাবিক হওয়ার সম্ভাবনা কম।’

ভোগ্যপণ্যের দাম বাড়ার কারণ নিয়ে খাতুনগঞ্জের অন্যতম আমদানিকারক সোলায়মান বাদশা বলেন, ‘রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধের পর অনেক দেশ থেকে সরাসরি পণ্য আমদানি করা যাচ্ছে না। তৃতীয় কোনো দেশ হয়েই আমদানি করতে হচ্ছে। এতে আমদানি ব্যয় বেড়েছে অনেকাংশ। এ ছাড়া ডলার সংকট, বাংলাদেশি টাকার অবমূল্যায়নসহ নানা কারণে আমদানি করা পণ্যের দাম বাড়ছে। বিশ্ববাণিজ্য পরিস্থিতি স্বাভাবিক না হওয়া পর্যন্ত ভোগ্যপণ্যের মূল্যের ঊর্ধ্বমুখিতা থামবে না।’

জানা যায়, দেড় বছর ধরেই ঊর্ধ্বমুখী দেশের অন্যতম ভোগ্যপণ্যের পাইকারি বাজার চাক্তাই খাতুনগঞ্জ। এ সময়ের মধ্যে চাল, ডাল, ভোজ্য তেলসহ নিত্যপ্রয়োজনীয় পণ্যের দাম পাইকারি বাজারে বেড়েছে কেজিপ্রতি সর্বনিম্ন ২০ থেকে সর্বোচ্চ ৫০০ টাকা পর্যন্ত। কোনো কোনো পণ্যের দাম আবার হয়েছে দুই থেকে তিন গুণ। ভোগ্যপণ্যের দাম বাড়ার জন্য কমপক্ষে ১৫টি কারণ চিহ্নিত করেছেন সংশ্লিষ্টরা। এ কারণগুলোর মধ্যে রয়েছে- করোনাভাইরাস প্রাদুর্ভাবের প্রভাব, রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধ, ট্যাক্স বৃদ্ধি, বিশ্বব্যাপী খাদ্য সরবারহ চেইন বিঘ্ন, দেশে দেশে অর্থনৈতিক মন্দা, বিশ্বব্যাপী জ্বালানি তেলের মূল্যবৃদ্ধি পাওয়ায় পরিবহন ব্যয় বেড়ে যাওয়া, জাহাজভাড়া বৃদ্ধি, আগের মতো সব দেশ থেকে পণ্য আমদানি করতে না পারা, দেশে ডলার সংকট, আমদানিকারকদের প্রত্যাশিত এলসি খুলত না পারা, এলসি নিয়ে সরকারের কড়াকড়ি, ডলারের বিপরীতে টাকার মান কমে যাওয়া, কতিপয় আমদানিকারকের সিন্ডিকেট কারসাজি, বিভিন্ন রপ্তানিকারক দেশ রপ্তানি-নীতি পরিবর্তন করে পণ্য মজুদ নীতি অনুসরণ করা, পণ্য মজুদে আন্তর্জাতিক কারসাজি সক্রিয় হওয়া ইত্যাদি। অপরদিকে খাতুনগঞ্জের ব্যবসায়ীরা মসলাজাতীয় পণ্যের মূল্যবৃদ্ধির জন্য দায়ী করেছেন বিদেশিদের কারসাজিকে। তাদের মতে, বাংলাদেশে আমদানি করা সিংহভাগ মসলা আসে ভারত, সিরিয়া, আফগানিস্তান, ভিয়েতনাম, চীন, গুয়েতেমালা, শ্রীলঙ্কা, মিয়ানমার থেকে। তবে এ পণ্য ওই দেশগুলো থেকে সরাসরি বাংলাদেশ আছে না। সংযুক্ত আবর আমিরাত, সিঙ্গাপুর কিংবা তৃতীয় কোনো দেশ হয়ে পণ্যগুলো বাংলাদেশে আমদানি হয়। তৃতীয় দেশ হয়ে আমদানির ফলে বেড়ে যাচ্ছে মসলার দাম। দেশের অন্যতম পাইকারি বাজার খাতুনগঞ্জে সরেজমিন পরিদর্শন করে মিলেছে ভোগ্যপণ্যের মূল্যবৃদ্ধির ভয়ংকর চিত্র। ২০২১ সালের অক্টোবর থেকে ২০২৩ সালের মে পর্যন্ত ১৯ মাসের ব্যবধানে যে কোনো পণ্যের দাম বেড়ে হয়েছে দুই থেকে তিন গুণেরও বেশি, যার মধ্যে চিনি, পিঁয়াজ, মরিচ, মসলাজাতীয় পণ্যসহ কমপক্ষে ১৫ ধরনের ভোগ্যপণ্য রয়েছে। ২০২১ সালের অক্টোবরে খাতুনগঞ্জে চিনি ৫০ টাকা কেজি বিক্রি হলেও বর্তমানে তা বিক্রি হচ্ছে ১২১ টাকা কেজি। ওই সময় ২৫ টাকায় পিঁয়াজ বিক্রি হলেও বর্তমানে তা বিক্রি হচ্ছে ৮০ টাকা। ২০২১ সালে মরিচ রকমভেদে ৯০ থেকে ৯৫ টাকা থাকলেও বর্তমানে তা বিক্রি হচ্ছে ৩৭০ থেকে ৪৬০ টাকা। ২৫৫ টাকার জিরা বিক্রি হচ্ছে ৭৬০ টাকা। ৩৩৫ টাকার গোলমরিচ বিক্রি হচ্ছে ৬৪০ টাকা। ৭০ টাকার ধনিয়া বিক্রি হচ্ছে ১৮০ টাকা। ২৫ টাকার মটর বিক্রি হচ্ছে ৫৪ টাকা। ১৫০ টাকার মিষ্টি জিরা ৩০৫ টাকা দরে বিক্রি হচ্ছে। একই সময়ের ব্যবধানে প্রতি কেজি চাল রকমভেদে ২৪ থেকে ৫০ টাকা বিক্রি হলেও বর্তমানে তা বিক্রি হচ্ছে ৪৫ থেকে ৯০ টাকা। এ ছাড়া কেজিপ্রতি ২০ থেকে ৪০০ টাকা পর্যন্ত বেড়েছে কিছু ভোগ্যপণ্যের দাম, যার মধ্যে ২০২১ সালের ১০০ টাকার ভোজ্য তেল বিক্রি হচ্ছে ১২৫ টাকা। ১৫৫ টাকার আদা বিক্রি হচ্ছে ২৩০ টাকা। ৯০ টাকার রসুন বিক্রি হচ্ছে ১২০ টাকা। ১ হাজার টাকার লবঙ্গ ১ হাজার ৪৫০ টাকা। ৫০ টাকার চনাবুট ৭০ টাকা। ৯০ টাকার হলুদ বিক্রি হচ্ছে ১২৫ টাকা। ৭০ টাকার মসুর ডাল বিক্রি হচ্ছে ৮৮ টাকা। নাম প্রকাশ না করার শর্তে একাধিক ব্যবসায়ী বলেন, সরকারের পক্ষ থেকে বলা হচ্ছে ডলারের প্রয়োজনীয় মজুদ রয়েছে। চাইলেই এলসি করা যাবে। কিন্তু বর্তমান পরিস্থিতি একেবারের ভিন্ন। শতভাগ মার্জিন দিয়েও কেউ এলসি করতে পারছেন না। দেড়-দুই মাস ঘুরেও এলসি খুলতে না পারার কারণে ব্যবসায়ীরা হতাশ হয়ে পড়েছেন। চাক্তাই খাতুনগঞ্জ আড়তদার সাধারণ ব্যবসায়ী কল্যাণ সমিতির সাধারণ সম্পাদক মোহাম্মদ মহিউদ্দিন বলেন, ‘রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধের পর থেকে দেশে আমদানিপণ্যের দাম হু হু করে বেড়েছে। এ ছাড়া ডলার সংকট, ব্যবসায়ীদের প্রত্যাশিত এলসি খুলতে না পারা এবং টাকার মান কমে যাওয়ায় পণ্যের দাম বেড়েছে। এতে আমদানিকারকদের কিছুই করার ছিল না। ভবিষ্যতে এ সংকট আরও ঘনীভূত হওয়ার আশঙ্কা রয়েছে।’

এই বিভাগের আরও খবর
অন্যের ওপর দোষ চাপানো অন্তর্বর্তী সরকারের অভ্যাস
অন্যের ওপর দোষ চাপানো অন্তর্বর্তী সরকারের অভ্যাস
ফুটওভার ব্রিজটির চলন্ত সিঁড়িগুলো অকেজো
ফুটওভার ব্রিজটির চলন্ত সিঁড়িগুলো অকেজো
সমুদ্রবন্দরে ৩ নম্বর সতর্ক সংকেত
সমুদ্রবন্দরে ৩ নম্বর সতর্ক সংকেত
প্রথমবারের মতো ভারত যাচ্ছেন তালেবান পররাষ্ট্রমন্ত্রী
প্রথমবারের মতো ভারত যাচ্ছেন তালেবান পররাষ্ট্রমন্ত্রী
নিখোঁজের ২২ ঘণ্টা পর পর্যটকের লাশ উদ্ধার
নিখোঁজের ২২ ঘণ্টা পর পর্যটকের লাশ উদ্ধার
নারী শিশুসহ ৩৮ জন উদ্ধার, দুই পাচারকারী গ্রেপ্তার
নারী শিশুসহ ৩৮ জন উদ্ধার, দুই পাচারকারী গ্রেপ্তার
চাঁদপুরে বিএনপি জামায়াত সংঘর্ষ আহত ২০
চাঁদপুরে বিএনপি জামায়াত সংঘর্ষ আহত ২০
৪৮ লাখ টাকা দিয়েও মুক্তি মেলেনি আসলামের
৪৮ লাখ টাকা দিয়েও মুক্তি মেলেনি আসলামের
ডেঙ্গুতে আক্রান্ত আরও ২৬৩ জন
ডেঙ্গুতে আক্রান্ত আরও ২৬৩ জন
শহীদ মিনারে আজ আহমদ রফিককে শ্রদ্ধা
শহীদ মিনারে আজ আহমদ রফিককে শ্রদ্ধা
দিনাজপুরে মার্সেলো তরমুজ চাষে সফল চাষিরা
দিনাজপুরে মার্সেলো তরমুজ চাষে সফল চাষিরা
পদ্মার এক পাঙাশের দাম ৩৫ হাজার টাকা
পদ্মার এক পাঙাশের দাম ৩৫ হাজার টাকা
সর্বশেষ খবর
নবম ওয়েজ বোর্ড বাস্তবায়ন ও দশম ওয়েজ বোর্ড গঠনসহ ১০ দফা দাবি
নবম ওয়েজ বোর্ড বাস্তবায়ন ও দশম ওয়েজ বোর্ড গঠনসহ ১০ দফা দাবি

১ সেকেন্ড আগে | জাতীয়

১৭১৫ সালের ডুবে যাওয়া জাহাজ থেকে মিলল কোটি কোটি টাকার ধনভান্ডার
১৭১৫ সালের ডুবে যাওয়া জাহাজ থেকে মিলল কোটি কোটি টাকার ধনভান্ডার

১ মিনিট আগে | পাঁচফোড়ন

নারীদের অবৈধ কাজে প্ররোচনার দায়ে বিখ্যাত গায়কের কারাদণ্ড
নারীদের অবৈধ কাজে প্ররোচনার দায়ে বিখ্যাত গায়কের কারাদণ্ড

৮ মিনিট আগে | শোবিজ

জুলুমবাজদের হাত থেকে বাংলাদেশ রেহাই পেয়েছে : শামা ওবায়েদ
জুলুমবাজদের হাত থেকে বাংলাদেশ রেহাই পেয়েছে : শামা ওবায়েদ

১০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

থানা অবরুদ্ধ করার মামলায় বহিষ্কৃত যুবদল নেতা গ্রেফতার
থানা অবরুদ্ধ করার মামলায় বহিষ্কৃত যুবদল নেতা গ্রেফতার

১১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

উজিরপুরে অগ্নিকাণ্ডে ১০ দোকান পুড়ে ছাই
উজিরপুরে অগ্নিকাণ্ডে ১০ দোকান পুড়ে ছাই

১৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

কৃষক হত্যার বিচারের দাবিতে বরিশালে মানববন্ধন
কৃষক হত্যার বিচারের দাবিতে বরিশালে মানববন্ধন

২০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

টুঙ্গিপাড়ায় সন্ত্রাসবিরোধী মামলায় সাবেক কাউন্সিলর কারাগারে
টুঙ্গিপাড়ায় সন্ত্রাসবিরোধী মামলায় সাবেক কাউন্সিলর কারাগারে

২০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রামের ৮ সদস্যের এভারেস্ট বেস ক্যাম্প সামিট সম্পন্ন
চট্টগ্রামের ৮ সদস্যের এভারেস্ট বেস ক্যাম্প সামিট সম্পন্ন

২৪ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

৫৪ হাজার প্রবাসী ভোটার হতে আবেদন করেছেন
৫৪ হাজার প্রবাসী ভোটার হতে আবেদন করেছেন

২৭ মিনিট আগে | জাতীয়

মেহেরপুরে বিএনপির গণসংযোগ ও পথসভা
মেহেরপুরে বিএনপির গণসংযোগ ও পথসভা

৩৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বিদ্যুৎস্পৃষ্টে শিশুর মৃত্যু
বিদ্যুৎস্পৃষ্টে শিশুর মৃত্যু

৩৪ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

গণমাধ্যম ব্যক্তিত্বদের সঙ্গে সংলাপে বসছে ইসি
গণমাধ্যম ব্যক্তিত্বদের সঙ্গে সংলাপে বসছে ইসি

৩৫ মিনিট আগে | জাতীয়

বুড়িচং আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক গ্রেফতার
বুড়িচং আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক গ্রেফতার

৩৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নওগাঁয় হঠাৎ ঝড়ে লণ্ডভণ্ড ঘরবাড়ি
নওগাঁয় হঠাৎ ঝড়ে লণ্ডভণ্ড ঘরবাড়ি

৪০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সমুদ্রভিত্তিক অর্থনীতি উন্নয়নে আন্তর্জাতিক অভিজ্ঞতা গুরুত্বপূর্ণ : নৌ উপদেষ্টা
সমুদ্রভিত্তিক অর্থনীতি উন্নয়নে আন্তর্জাতিক অভিজ্ঞতা গুরুত্বপূর্ণ : নৌ উপদেষ্টা

৪০ মিনিট আগে | জাতীয়

সোনারগাঁয়ে বিএনপির ৩১ দফার লিফলেট বিতরণ
সোনারগাঁয়ে বিএনপির ৩১ দফার লিফলেট বিতরণ

৪৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মাদারীপুরে ফ্ল্যাটে ঢুকে নগদ টাকা-স্বর্ণালঙ্কার চুরি
মাদারীপুরে ফ্ল্যাটে ঢুকে নগদ টাকা-স্বর্ণালঙ্কার চুরি

৪৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মদপানে প্রাণ গেল দুজনের
মদপানে প্রাণ গেল দুজনের

৪৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ফ্রি ফায়ার গেম খেলা নিয়ে মারামারি, আহত ১
ফ্রি ফায়ার গেম খেলা নিয়ে মারামারি, আহত ১

৫৭ মিনিট আগে | নগর জীবন

দেশের মানুষের অধিকার রক্ষায় ঐক্যবদ্ধ হওয়ার বিকল্প নেই: এম এ মালিক
দেশের মানুষের অধিকার রক্ষায় ঐক্যবদ্ধ হওয়ার বিকল্প নেই: এম এ মালিক

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

‘জুলাই সনদের ভিত্তিতে ফেব্রুয়ারিতেই নির্বাচন হবে, এমন প্রত্যাশা করছি’
‘জুলাই সনদের ভিত্তিতে ফেব্রুয়ারিতেই নির্বাচন হবে, এমন প্রত্যাশা করছি’

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আড়িয়াল খাঁ নদে উৎসবমুখর ভেলা বাইচ প্রতিযোগিতা অনুষ্ঠিত
আড়িয়াল খাঁ নদে উৎসবমুখর ভেলা বাইচ প্রতিযোগিতা অনুষ্ঠিত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রোকেয়ার জন্মভিটায় বিভাগীয় পাঠক সম্মেলন
রোকেয়ার জন্মভিটায় বিভাগীয় পাঠক সম্মেলন

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মার্শের দুর্দান্ত সেঞ্চুরিতে কিউইদের বিপক্ষে সিরিজ জয় অস্ট্রেলিয়ার
মার্শের দুর্দান্ত সেঞ্চুরিতে কিউইদের বিপক্ষে সিরিজ জয় অস্ট্রেলিয়ার

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বাগেরহাটে সাংবাদিক হত্যার প্রতিবাদে মানববন্ধন, ঘাতকদের গ্রেফতার দাবি
বাগেরহাটে সাংবাদিক হত্যার প্রতিবাদে মানববন্ধন, ঘাতকদের গ্রেফতার দাবি

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চুয়াডাঙ্গায় অস্ত্র-গুলিসহ যুবক আটক
চুয়াডাঙ্গায় অস্ত্র-গুলিসহ যুবক আটক

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পর্যটকদের পদচারণায় মুখরিত কুয়াকাটা সৈকত
পর্যটকদের পদচারণায় মুখরিত কুয়াকাটা সৈকত

১ ঘণ্টা আগে | পর্যটন

নওগাঁয় বজ্রপাতে জেলের মৃত্যু
নওগাঁয় বজ্রপাতে জেলের মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাজবাড়ীতে ওলামা দলের ৪৬তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উদযাপন
রাজবাড়ীতে ওলামা দলের ৪৬তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উদযাপন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
রোমাঞ্চকর ম্যাচ জিতে টাইগারদের সিরিজ জয়
রোমাঞ্চকর ম্যাচ জিতে টাইগারদের সিরিজ জয়

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হামাস প্রস্তাবে রাজি হওয়ায় ইসরায়েলকে গাজায় হামলা থামাতে বললেন ট্রাম্প
হামাস প্রস্তাবে রাজি হওয়ায় ইসরায়েলকে গাজায় হামলা থামাতে বললেন ট্রাম্প

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জামায়াতে ইসলামীকে ভোট না দেওয়ার আহ্বান হেফাজত আমিরের
জামায়াতে ইসলামীকে ভোট না দেওয়ার আহ্বান হেফাজত আমিরের

৯ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

রেস্টুরেন্টে অসুস্থতা অনুভব, হাসপাতালে নেওয়ার পর জবি ছাত্রদল নেতাকে মৃত ঘোষণা
রেস্টুরেন্টে অসুস্থতা অনুভব, হাসপাতালে নেওয়ার পর জবি ছাত্রদল নেতাকে মৃত ঘোষণা

২০ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ঐশ্বরিয়া ও ক্যাটরিনার সঙ্গে কেন সম্পর্ক ভেঙেছিল সালমানের?
ঐশ্বরিয়া ও ক্যাটরিনার সঙ্গে কেন সম্পর্ক ভেঙেছিল সালমানের?

১৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

‘ইস্টার্ন ন্যাটোতে’ রূপ নিতে পারে পাকিস্তান-সৌদি প্রতিরক্ষা চুক্তি: ইসহাক দার
‘ইস্টার্ন ন্যাটোতে’ রূপ নিতে পারে পাকিস্তান-সৌদি প্রতিরক্ষা চুক্তি: ইসহাক দার

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুক্তরাজ্যের শহর থেকে সরিয়ে নেওয়া হলো সেই রাজহাঁস
যুক্তরাজ্যের শহর থেকে সরিয়ে নেওয়া হলো সেই রাজহাঁস

২২ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

ফ্লোটিলার দুটি নৌযানে ড্রোন হামলার নির্দেশ দেন নেতানিয়াহু, দাবি রিপোর্টে
ফ্লোটিলার দুটি নৌযানে ড্রোন হামলার নির্দেশ দেন নেতানিয়াহু, দাবি রিপোর্টে

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাবনা-ঢাকা সরাসরি রেল যোগাযোগ চালু শিগগিরই : রেল সচিব
পাবনা-ঢাকা সরাসরি রেল যোগাযোগ চালু শিগগিরই : রেল সচিব

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গোপনে বাগদান সারলেন বিজয় ও রাশমিকা!
গোপনে বাগদান সারলেন বিজয় ও রাশমিকা!

১৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

আবুধাবিতে ৬৬ কোটি টাকার লটারি জিতলেন বাংলাদেশি ট্যাক্সি ড্রাইভার
আবুধাবিতে ৬৬ কোটি টাকার লটারি জিতলেন বাংলাদেশি ট্যাক্সি ড্রাইভার

৮ ঘণ্টা আগে | পরবাস

ট্রাম্পের নির্দেশ উপেক্ষা করে ফের গাজায় ইসরায়েলি হামলা, নিহত ৭
ট্রাম্পের নির্দেশ উপেক্ষা করে ফের গাজায় ইসরায়েলি হামলা, নিহত ৭

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তুরস্কে মোসাদের দুই গুপ্তচর গ্রেপ্তার
তুরস্কে মোসাদের দুই গুপ্তচর গ্রেপ্তার

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হালট্রিপ কেলেঙ্কারির হোতা তাজবীর আটক, ফেসবুকে যা লিখলেন জুলকার
হালট্রিপ কেলেঙ্কারির হোতা তাজবীর আটক, ফেসবুকে যা লিখলেন জুলকার

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জাতিসংঘে ড. ইউনূসের অংশগ্রহণে বাংলাদেশের অবস্থান আরও সুদৃঢ় হয়েছে : প্রেস সচিব
জাতিসংঘে ড. ইউনূসের অংশগ্রহণে বাংলাদেশের অবস্থান আরও সুদৃঢ় হয়েছে : প্রেস সচিব

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সত্যিই কি সানা জাবেদের সঙ্গে সংসার ভাঙছে শোয়েব মালিকের
সত্যিই কি সানা জাবেদের সঙ্গে সংসার ভাঙছে শোয়েব মালিকের

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ধারণ ক্ষমতার চেয়েও বেশি মরদেহ পড়ে আছে ঢামেকের মর্গের হিমঘরে, আদালতের দ্বারস্থ পুলিশ
ধারণ ক্ষমতার চেয়েও বেশি মরদেহ পড়ে আছে ঢামেকের মর্গের হিমঘরে, আদালতের দ্বারস্থ পুলিশ

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রাম্পের ২০ দফা প্রস্তাবে কী ছিল? কিসে কিসে রাজি হামাস
ট্রাম্পের ২০ দফা প্রস্তাবে কী ছিল? কিসে কিসে রাজি হামাস

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অস্ট্রেলিয়া সিরিজ দিয়ে ফিরছেন রোহিত-কোহলি
অস্ট্রেলিয়া সিরিজ দিয়ে ফিরছেন রোহিত-কোহলি

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সোহানকে প্রশংসায় ভাসালেন জাকের আলী
সোহানকে প্রশংসায় ভাসালেন জাকের আলী

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

গাজায় সেনাদের অভিযান সীমিত করার নির্দেশ ইসরায়েলের
গাজায় সেনাদের অভিযান সীমিত করার নির্দেশ ইসরায়েলের

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দল অনুগত প্রশাসন দিয়ে সুষ্ঠু নির্বাচন সম্ভব হবে না : রিজভী
দল অনুগত প্রশাসন দিয়ে সুষ্ঠু নির্বাচন সম্ভব হবে না : রিজভী

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ডেমরায় ৩১ দফার লিফলেট বিতরণ ও ব্যাপক গণসংযোগ নবীউল্লাহ নবীর
ডেমরায় ৩১ দফার লিফলেট বিতরণ ও ব্যাপক গণসংযোগ নবীউল্লাহ নবীর

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ওমরাহ নিয়মে কড়াকড়ি, মানতে হবে যে ১০ নির্দেশনা
ওমরাহ নিয়মে কড়াকড়ি, মানতে হবে যে ১০ নির্দেশনা

৪ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

জনগণকে ধোঁকা দেওয়ার দিন শেষ : মির্জা আব্বাস
জনগণকে ধোঁকা দেওয়ার দিন শেষ : মির্জা আব্বাস

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

গাজার ভবিষ্যৎ নিয়ে ফিলিস্তিনি সম্মেলন আয়োজন করবে মিশর : হামাস
গাজার ভবিষ্যৎ নিয়ে ফিলিস্তিনি সম্মেলন আয়োজন করবে মিশর : হামাস

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজা নিয়ে ট্রাম্পের প্রস্তাবে হামাসের সম্মতি, বিশ্বনেতাদের প্রতিক্রিয়া
গাজা নিয়ে ট্রাম্পের প্রস্তাবে হামাসের সম্মতি, বিশ্বনেতাদের প্রতিক্রিয়া

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘বিএনপি সরকার গঠন করলে স্কুলের কারিকুলামে ক্রীড়া অন্তর্ভুক্ত হবে’
‘বিএনপি সরকার গঠন করলে স্কুলের কারিকুলামে ক্রীড়া অন্তর্ভুক্ত হবে’

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আল্লাহর কাছে মর্যাদা বৃদ্ধির বিশেষ ১০ আমল
আল্লাহর কাছে মর্যাদা বৃদ্ধির বিশেষ ১০ আমল

১২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

অনলাইনে গেম খেলতে গিয়ে হেনস্তার শিকার অক্ষয়কন্যা
অনলাইনে গেম খেলতে গিয়ে হেনস্তার শিকার অক্ষয়কন্যা

৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

প্রিন্ট সর্বাধিক
জামায়াতের কারণে ক্ষতিগ্রস্ত গণঅধিকার ও এনসিপি
জামায়াতের কারণে ক্ষতিগ্রস্ত গণঅধিকার ও এনসিপি

প্রথম পৃষ্ঠা

চ্যালেঞ্জ আরাকান আর্মি, অপহৃত শত শত জেলে
চ্যালেঞ্জ আরাকান আর্মি, অপহৃত শত শত জেলে

প্রথম পৃষ্ঠা

ব্যাপক প্রস্তুতি জামায়াতের
ব্যাপক প্রস্তুতি জামায়াতের

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

চামড়াশিল্পের হাল ধরছে বেপজা
চামড়াশিল্পের হাল ধরছে বেপজা

পেছনের পৃষ্ঠা

পোশাক খাতে বেড়েছে রপ্তানি
পোশাক খাতে বেড়েছে রপ্তানি

পেছনের পৃষ্ঠা

বেড়েছে চাল ডাল আটার দাম
বেড়েছে চাল ডাল আটার দাম

পেছনের পৃষ্ঠা

আমজাদ হোসেনের মৃত্যু মেনে নিতে কষ্ট হয় : আবদুল আজিজ
আমজাদ হোসেনের মৃত্যু মেনে নিতে কষ্ট হয় : আবদুল আজিজ

শোবিজ

নড়বড়ে রেলপথ বারবার লাইনচ্যুতি
নড়বড়ে রেলপথ বারবার লাইনচ্যুতি

পেছনের পৃষ্ঠা

দিনাজপুরে মার্সেলো তরমুজ চাষে সফল চাষিরা
দিনাজপুরে মার্সেলো তরমুজ চাষে সফল চাষিরা

পেছনের পৃষ্ঠা

সিন্ডিকেট ভাঙতে পূর্বাচলে চালু হচ্ছে কৃষকের বাজার
সিন্ডিকেট ভাঙতে পূর্বাচলে চালু হচ্ছে কৃষকের বাজার

নগর জীবন

মিরপুরে যাত্রীদের নামিয়ে বাসে গুলি আগুন
মিরপুরে যাত্রীদের নামিয়ে বাসে গুলি আগুন

প্রথম পৃষ্ঠা

সমঝোতা করতে ১০০ আসন ছেড়ে দিতে হতে পারে
সমঝোতা করতে ১০০ আসন ছেড়ে দিতে হতে পারে

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপি থেকে মনোনয়ন দৌড়ে চার নেতা, অন্যদের একক
বিএনপি থেকে মনোনয়ন দৌড়ে চার নেতা, অন্যদের একক

নগর জীবন

ভোটে জয়ের ব্যাপারে সবাই আশাবাদী
ভোটে জয়ের ব্যাপারে সবাই আশাবাদী

নগর জীবন

ইস্পাতশিল্পে মন্দার ছোঁয়া
ইস্পাতশিল্পে মন্দার ছোঁয়া

পেছনের পৃষ্ঠা

জাতীয় উদ্যানেও প্রাণীদের অপমৃত্যু
জাতীয় উদ্যানেও প্রাণীদের অপমৃত্যু

সম্পাদকীয়

বিদেশ যেতে সর্বস্বান্ত মানুষ
বিদেশ যেতে সর্বস্বান্ত মানুষ

পেছনের পৃষ্ঠা

সুইং মাস্টার মারুফা আক্তার
সুইং মাস্টার মারুফা আক্তার

মাঠে ময়দানে

বলিউডের ‘দিওয়ানা’
বলিউডের ‘দিওয়ানা’

শোবিজ

রাজশাহীর ১৩ পৌরসভার বর্জ্য ফেলা হচ্ছে নদী-পুকুরে
রাজশাহীর ১৩ পৌরসভার বর্জ্য ফেলা হচ্ছে নদী-পুকুরে

নগর জীবন

টি-২০ বিশ্বকাপে জিম্বাবুয়ে
টি-২০ বিশ্বকাপে জিম্বাবুয়ে

মাঠে ময়দানে

ওয়ানডে সিরিজ আবুধাবিতে
ওয়ানডে সিরিজ আবুধাবিতে

মাঠে ময়দানে

সোনালি যুগের চলচ্চিত্র নির্মাতা - শফি বিক্রমপুরী
সোনালি যুগের চলচ্চিত্র নির্মাতা - শফি বিক্রমপুরী

শোবিজ

চাঁদপুরে বিএনপি জামায়াত সংঘর্ষ আহত ২০
চাঁদপুরে বিএনপি জামায়াত সংঘর্ষ আহত ২০

পেছনের পৃষ্ঠা

প্রথম আলো ও ডেইলি স্টারের পাপ-জুলুম দীর্ঘ
প্রথম আলো ও ডেইলি স্টারের পাপ-জুলুম দীর্ঘ

প্রথম পৃষ্ঠা

৪৮ লাখ টাকা দিয়েও মুক্তি মেলেনি আসলামের
৪৮ লাখ টাকা দিয়েও মুক্তি মেলেনি আসলামের

পেছনের পৃষ্ঠা

প্রথমবারের মতো ভারত যাচ্ছেন তালেবান পররাষ্ট্রমন্ত্রী
প্রথমবারের মতো ভারত যাচ্ছেন তালেবান পররাষ্ট্রমন্ত্রী

পেছনের পৃষ্ঠা

শান্তিপ্রিয় কমলা দামা
শান্তিপ্রিয় কমলা দামা

পেছনের পৃষ্ঠা

ফুটওভার ব্রিজটির চলন্ত সিঁড়িগুলো অকেজো
ফুটওভার ব্রিজটির চলন্ত সিঁড়িগুলো অকেজো

পেছনের পৃষ্ঠা