শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, মঙ্গলবার, ১৩ জুন, ২০২৩ আপডেট:

গাছ কেটে পার্কের উন্নয়ন!

ধ্বংসের পথে ওসমানী উদ্যান, উৎকণ্ঠা পরিবেশবিদদের
হাসান ইমন
প্রিন্ট ভার্সন
গাছ কেটে পার্কের উন্নয়ন!

ঢাকা দক্ষিণ সিটি করপোরেশনের মালিকানাধীন ওসমানী উদ্যান। উদ্যানটির অবস্থান নগরভবনের একেবারেই নাকের ডগায়। উদ্যানটি উন্নয়নের জন্য ২০১৭ সালে প্রকল্প নেয় সংস্থাটি। উন্নয়নের নামে বিভিন্ন সময় ১৭৩টি গাছ কেটে ফেলেছে কর্তৃপক্ষ। ভরাট করা হয়েছে পার্কে থাকা জলাধারের একাংশ। এতে কমেছে জলাধার ও সবুজায়নের পরিমাণ। উন্নয়নের কারণে ছয় বছর ধরে এ উদ্যানে আর উন্মুক্ত পরিবেশ পাচ্ছেন না নগরবাসী। শুধু এই উদ্যান নয়, একই অবস্থা বনানী পার্ক, বিচারপতি সাহাবুদ্দীন পার্ক ও সোহরাওয়ার্দী উদ্যানের। গাছ কেটে উন্নয়ন করায় পার্কগুলোতে সবুজায়ন কমেছে।

৩ জুন বাংলাদেশ ইনস্টিটিউট অব প্ল্যানার্স (বিআইপি) ২৮ বছরে রাজধানীর জলাধার ভরাট এবং সবুজ নিধন ওপর গবেষণা প্রতিবেদন প্রকাশ করে। সেখানে উঠে আসে সিটি করপোরেশনের মালিকানাধীন ওসমানী উদ্যানটির অবকাঠামোর উন্নয়নের জন্য গাছপালা ও জলাধার ব্যাপক ক্ষয়ক্ষতির শিকার হয়েছে। প্রকল্পের নামে ১৭৩টির বেশি গাছ কেটে ফেলা হয়েছে। উদ্যানটির কংক্রিট আচ্ছাদিত এলাকার পরিমাণ ৫২ শতাংশ। আর সবুজের পরিমাণ ৪৮ শতাংশ। তবে গাছ কেটে ফেলার বিষয়ে সরেজমিনে গিয়েও সত্যতা পাওয়া যায়। সেখানে দেখা গেছে, গাছ কেটে টুকরো টুকরো করে বিভিন্ন স্থানে স্তূপ করে রাখা হয়েছে। এ ছাড়া উদ্যানের বিভিন্ন অংশে কয়েকটা গাছকে মরে ঠায় দাঁড়িয়ে থাকতে দেখা গেছে। আর উদ্যানটির উত্তর-পূর্ব কর্নারে গাছ না থাকায় মাঠে পরিণত হয়েছে। এ অংশে ভাসমান ছেলেদের খেলাধুলা করতে দেখা গেছে। একই সঙ্গে উদ্যানটিতে থাকা জলাধারের একাংশ ভরাট করে স্থাপনা নির্মাণ হয়েছে।

আরও দেখা গেছে, স্থাপনার ওপরে শেওলা পড়ে আছে। বিভিন্ন অংশে রডগুলো মরিচা পড়ে থাকতে দেখা যায়। আর স্থাপনার নিচের অংশে ভ্যানগাড়ি ও ভাসমান মানুষের অবস্থান দেখা যায়। একই সঙ্গে কয়েকটি চৌকিতে মানুষকে ঘুমাতেও দেখা গেছে। এ ছাড়া ভাসমান ও ছিন্নমূল মানুষের অবস্থান রয়েছে উদ্যানটিতে। এদের মধ্যে কেউ শুয়ে আছে, আবার কেউ তাস খেলছে। অনেককে বসে থাকতেও দেখা গেছে। তবে গেটম্যানকে ম্যানেজ করে ভ্যানগাড়িগুলো ভিতরে রাখেন বলে জানিয়েছেন চালকরা। একই সঙ্গে এলোমেলোভাবে রাখা নির্মাণসামগ্রী ও বড় বড় গর্ত এ উদ্যানের মধ্যে মানুষের চলাচলকে ঝুঁকিপূর্ণ করে তুলেছে। পুকুরের ওপর নির্মাণ করা বিশালাকৃতির স্থাপনার বড় বড় রড ঝুঁকিপূর্ণ অবস্থায় পড়ে রয়েছে। একটু অসাবধান হলেই ঘটতে পারে বড় রকমের বিপদ। তাছাড়া উদ্যানের ভিতরে নির্মাণাধীন বিভিন্ন স্থাপনা নষ্ট হয়ে যাচ্ছে। নির্মাণাধীন স্থানে আগাছা জন্মেছে। অবশ্য ভিতরের সড়ক, গাছের গোড়া পাকাকরণ, স্ট্রিট লাইট ও ড্রেন নির্মাণসহ কিছু অবকাঠামোর কাজ করা হয়েছে।

প্রকল্প সূত্রে জানা গেছে, ওসমানী উদ্যানসহ ঢাকার পার্ক ও খেলার মাঠ নিয়ে ২০১৭ সালে প্রকল্প গ্রহণ করে ঢাকা দক্ষিণ সিটি করপোরেশন (ডিএসসিসি)। দীর্ঘ ছয় বছর ধরে আবদ্ধ এ উদ্যান। ওসমানী উদ্যানে প্রথমে ৫৮ কোটি টাকা ব্যয়ে প্রকল্প নেওয়া হলেও পরে নতুন পরিকল্পনা সংযোজন করে তা বাড়িয়ে ৮৬ কোটি টাকা করা হয়। পরে প্রকল্পের মেয়াদ বাড়িয়ে করা হয় ২০২১ সালের জুন পর্যন্ত। এরপর আবারও পানি নিষ্কাশন, ব্যবস্থাপনা ও পরিশোধন প্রক্রিয়া যোগ করা হয়। ফলে ব্যয় বেড়ে দাঁড়ায় ১০০ কোটি টাকার ওপরে।

এ বিষয়ে ঢাকা দক্ষিণ সিটি করপোরেশনের পরিবেশ, জলবায়ু ও দুর্যোগ সার্কেলের তত্ত্বাবধায়ক প্রকৌশলী ও প্রকল্প পরিচালক খায়রুল বাকের বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, উদ্যানটির উন্নয়ন প্রকল্পে কোনো গাছ কাটা হয়নি। তবে যে গাছগুলো কাটা পড়ে আছে তা সম্ভবত মরে যাওয়া। গাছ মরে যাওয়ায় এসব স্থানে নতুন করে গাছ লাগানো হবে। সিটি করপোরেশন কোনো গাছ কাটেনি। জলাধার ভরাট প্রসঙ্গে তিনি বলেন, জলাধার ভরাট হলে প্রয়োজনে আবার খনন করা হবে।  আর ভাসমান ও ছিন্নমূল মানুষের অবস্থানের বিষয়গুলো আইনশৃঙ্খলা বাহিনী দেখবে। আর কাজ শুরু হলে এমনিতেই সবাই চলে যাবে।

এদিকে বিআইপির গবেষণায় আরও উঠে আসে, সোহরাওয়ার্দী উদ্যানের ওয়াকওয়ে ও সাতটি ফুড কর্নার বানানোর জন্য প্রায় ১০০টি গাছ কেটে ফেলা হয়েছে। উদ্যানটির বর্তমানে কংক্রিট আচ্ছাদিত এলাকার পরিমাণ ৩৭ শতাংশ। বনানী পার্কের কংক্রিট আচ্ছাদিত এলাকা ৪২ শতাংশ ও বিচারপতি সাহাবুদ্দীন আহমদ পার্কের ৩৭ শতাংশ। সার্বিকভাবে পার্কের সবুজায়ন কমেছে। ইমারত নির্মাণ বিধিমালা অনুযায়ী, পাবলিক পার্ক ও খোলা পরিসরে শতকরা ৫ ভাগের বেশি জায়গায় অবকাঠামো তৈরির সুযোগ নেই।

এ বিষয়ে ইনস্টিটিউট ফর প্ল্যানিং অ্যান্ড ডেভেলপমেন্টের (আইপিডি) নির্বাহী পরিচালক ও জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের নগর ও অঞ্চল পরিকল্পনা বিভাগের অধ্যাপক ড. আদিল মুহাম্মদ খান বলেন, গাছ কেটে উন্নয়ন কখনো কাম্য নয়। অথচ ওসমানী উদ্যান উন্নয়নে ইট-পাথর আর কংক্রিটকে প্রাধান্য দেওয়া হয়েছে। প্রাকৃতিক সবুজ পরিবেশ নষ্ট করা হয়েছে। অথচ ঢাকায় সবুজ প্রকৃতির অভাব রয়েছে। কোটি কোটি টাকা খরচ করে উদ্যানটি ধ্বংস করা হচ্ছে। ঢাকা শহরে পাখি ও কীটপতঙ্গের আবাসস্থল হচ্ছে উদ্যান। কিন্তু যেভাবে কংক্রিটের স্থাপনা তৈরি করা হচ্ছে, তাতে জীববৈচিত্র্য ও সামগ্রিকতাও নষ্ট হচ্ছে। পাখিদের কলকাকলিও কমে আসছে। তিনি বলেন, আইন অনুযায়ী পার্ক ও মাঠে শতকরা ৫ ভাগের বেশি জায়গায় অবকাঠামো করা যাবে না। অথচ পার্ক ও মাঠ উন্নয়নের নামে গাছ কেটে ফেলা হচ্ছে। এ উন্নয়নের নামে কয়েকটি মাঠের সবুজায়ন বেশ কমেছে। বেড়েছে কংক্রিট আচ্ছাদিতের পরিমাণ। এতে পার্ক সংশ্লিষ্ট এলাকাগুলোতে তাপমাত্রার পরিমাণ বাড়ছে। আর বায়ুদূষণের শহরে পরিবেশ ধ্বংস করে উন্নয়ন ঢাকাকে বসবাস অযোগ্যতার দিকে ঠেলে দিচ্ছে।

বাংলাদেশ পরিবেশ আন্দোলন (বাপা) যুগ্ম সম্পাদক স্থপতি ইকবাল হাবিব বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, ওসমানী উদ্যানের প্রকল্প নেওয়ার সময় আমি এবং মরহুম মোবাশ্বের হোসেন তৎকালীন মেয়র সাঈদ খোকনের সামনে আপত্তি দিয়েছিলাম উদ্যান এলাকায় কংক্রিট আচ্ছাদনের পরিমাণ কমানো ও সবুজায়ন বাড়ানোর জন্য। কিন্তু আমাদের আপত্তি শোনেননি। এখন মাটির নিচে পার্কিংয়ের পরিকল্পনা করা হচ্ছে। ফলে এই অংশের গাছগুলো কেটে ফেলতে হবে। একই সঙ্গে জলাধারের নিচের অংশে কংক্রিটের ব্যবহার রয়েছে। এর কারণে পানি শোষন করবে না মাটি। ফলে উদ্যানটির সবুজায়ন আরও কমে যাবে।

তিনি বলেন, মেয়র ব্যারিস্টার শেখ ফজলে নূর তাপস আসার পর প্রকল্পটি বাস্তবায়নে দীর্ঘসূত্রতা হয়ে গেছে। যার কারণে উদ্যানটি অবাঞ্ছিত পরিণতির দিকে যাচ্ছে। সুতরাং মেয়রের উচিত দ্রুত প্রকল্পটির কাজ শেষ করা এবং উদ্যান এলাকায় গাছের পরিমাণ বৃদ্ধি করা।

 

 

এই বিভাগের আরও খবর
নগদের সাবেক এমডিসহ ১৩ জনের ব্যাংক হিসাব জব্দ
নগদের সাবেক এমডিসহ ১৩ জনের ব্যাংক হিসাব জব্দ
পরকীয়া সন্দেহে সাবেক স্বামীর হাতে স্ত্রী খুন
পরকীয়া সন্দেহে সাবেক স্বামীর হাতে স্ত্রী খুন
তারিক সিদ্দিকের মেয়ের আয়কর নথি জব্দের নির্দেশ
তারিক সিদ্দিকের মেয়ের আয়কর নথি জব্দের নির্দেশ
বেসরকারি খাতে ঋণ প্রবৃদ্ধি ২২ বছরের সর্বনিম্ন
বেসরকারি খাতে ঋণ প্রবৃদ্ধি ২২ বছরের সর্বনিম্ন
শিক্ষার্থী ভিসায় এসে অ্যাসাইলাম নিলে বহিষ্কার
শিক্ষার্থী ভিসায় এসে অ্যাসাইলাম নিলে বহিষ্কার
সিলেটে নিলামে উঠছে ভাঙা সাদাপাথর
সিলেটে নিলামে উঠছে ভাঙা সাদাপাথর
একীভূতের পক্ষে ফার্স্ট সিকিউরিটি ইসলামী ব্যাংক
একীভূতের পক্ষে ফার্স্ট সিকিউরিটি ইসলামী ব্যাংক
নুরের শারীরিক অবস্থার উন্নতি
নুরের শারীরিক অবস্থার উন্নতি
ষষ্ঠবারের মতো রাকসুর তফসিল পরিবর্তন
ষষ্ঠবারের মতো রাকসুর তফসিল পরিবর্তন
ত্রিভুজ প্রেমের বলি চিকিৎসক আমিরুল
ত্রিভুজ প্রেমের বলি চিকিৎসক আমিরুল
ট্রেজারি ভবন ব্যাংকে তালা রেলপথ অবরোধ
ট্রেজারি ভবন ব্যাংকে তালা রেলপথ অবরোধ
আইন লঙ্ঘনে বাধা দেওয়ায় দুই পুলিশকে মারধর
আইন লঙ্ঘনে বাধা দেওয়ায় দুই পুলিশকে মারধর
সর্বশেষ খবর
বিএনপির প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উপলক্ষে ডেমরায় খাল পরিষ্কার ও বৃক্ষরোপণ কর্মসূচি
বিএনপির প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উপলক্ষে ডেমরায় খাল পরিষ্কার ও বৃক্ষরোপণ কর্মসূচি

২ মিনিট আগে | রাজনীতি

হার দিয়ে এশিয়া কাপ শুরু বাংলাদেশের
হার দিয়ে এশিয়া কাপ শুরু বাংলাদেশের

৮ মিনিট আগে | জাতীয়

ইন্দোনেশিয়ায় ঝাড়ু হাতে নারীদের বিক্ষোভ
ইন্দোনেশিয়ায় ঝাড়ু হাতে নারীদের বিক্ষোভ

১১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সেনারা বিগড়ে গেছে, বিপদে নেতানিয়াহু
সেনারা বিগড়ে গেছে, বিপদে নেতানিয়াহু

১৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশগুলোকে জলবায়ু পরিকল্পনা জমা দিতে চাপ দিচ্ছে জাতিসংঘ
দেশগুলোকে জলবায়ু পরিকল্পনা জমা দিতে চাপ দিচ্ছে জাতিসংঘ

২১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশে শ্রম অধিকার উন্নতিতে জাপানি সংসদ সদস্যদের প্রশংসা
বাংলাদেশে শ্রম অধিকার উন্নতিতে জাপানি সংসদ সদস্যদের প্রশংসা

২২ মিনিট আগে | জাতীয়

‘বিএনপি হলো দেশ গড়ার দল’
‘বিএনপি হলো দেশ গড়ার দল’

২৮ মিনিট আগে | রাজনীতি

রোহিঙ্গা সংকট সমাধানে নতুন সম্মেলন আয়োজনের প্রস্তাব এপিএইচআরের
রোহিঙ্গা সংকট সমাধানে নতুন সম্মেলন আয়োজনের প্রস্তাব এপিএইচআরের

৩১ মিনিট আগে | জাতীয়

কথার ফুলঝুরি দিয়ে রাজনীতি করার দিন শেষ: আমীর খসরু
কথার ফুলঝুরি দিয়ে রাজনীতি করার দিন শেষ: আমীর খসরু

৩৩ মিনিট আগে | রাজনীতি

কিশোরের আত্মহত্যার পর চ্যাটজিপিটিতে আসছে ‘প্যারেন্টাল কন্ট্রোল’
কিশোরের আত্মহত্যার পর চ্যাটজিপিটিতে আসছে ‘প্যারেন্টাল কন্ট্রোল’

৩৬ মিনিট আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

ভারতকে আরও এস-৪০০ ক্ষেপণাস্ত্রব্যবস্থা দিচ্ছে রাশিয়া
ভারতকে আরও এস-৪০০ ক্ষেপণাস্ত্রব্যবস্থা দিচ্ছে রাশিয়া

৩৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পুতিন, শি ও কিম যুক্তরাষ্ট্রের বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্র করছেন: ট্রাম্প
পুতিন, শি ও কিম যুক্তরাষ্ট্রের বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্র করছেন: ট্রাম্প

৪৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খাগড়াছড়িতে পাহাড় কাটায় দুই লক্ষ টাকা জরিমানা
খাগড়াছড়িতে পাহাড় কাটায় দুই লক্ষ টাকা জরিমানা

৫৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

জাতির ক্রান্তিলগ্নে বিএনপি বারবার জনগণের পাশে ছিল : মীর হেলাল
জাতির ক্রান্তিলগ্নে বিএনপি বারবার জনগণের পাশে ছিল : মীর হেলাল

৫৩ মিনিট আগে | রাজনীতি

সামরিক কুচকাওয়াজে বিশ্বকে নতুন যেসব অস্ত্র দেখাল চীন
সামরিক কুচকাওয়াজে বিশ্বকে নতুন যেসব অস্ত্র দেখাল চীন

৫৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জুলাই সনদ চূড়ান্ত করতে জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের সভা
জুলাই সনদ চূড়ান্ত করতে জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের সভা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বগুড়ায় বার্মিজ চাকুসহ প্রকাশ্যে মহড়া, দুই যুবক গ্রেফতার
বগুড়ায় বার্মিজ চাকুসহ প্রকাশ্যে মহড়া, দুই যুবক গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফেরারি আসামি নির্বাচনে অযোগ্য, ‘না ভোট’ বাধ্যতামূলক
ফেরারি আসামি নির্বাচনে অযোগ্য, ‘না ভোট’ বাধ্যতামূলক

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ডাকসু নির্বাচন : পূর্বঘোষিত ছুটি বাতিল, ভোটের দিন ক্লাস-পরীক্ষা বন্ধ
ডাকসু নির্বাচন : পূর্বঘোষিত ছুটি বাতিল, ভোটের দিন ক্লাস-পরীক্ষা বন্ধ

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

চাঁপাইনবাবগঞ্জে গৃহবধূর মরদেহ উদ্ধার
চাঁপাইনবাবগঞ্জে গৃহবধূর মরদেহ উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ডোনাল্ড ট্রাম্পের মৃত্যুর গুজব যেভাবে ছড়ায়
ডোনাল্ড ট্রাম্পের মৃত্যুর গুজব যেভাবে ছড়ায়

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিসিবি নির্বাচনে লড়বেন নান্নু
বিসিবি নির্বাচনে লড়বেন নান্নু

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সারাদেশে পুলিশের অভিযান, গ্রেফতার ১৪৫০
সারাদেশে পুলিশের অভিযান, গ্রেফতার ১৪৫০

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মহেশখালী-মাতারবাড়ীতে নতুন শহরের জন্ম হবে: প্রধান উপদেষ্টা
মহেশখালী-মাতারবাড়ীতে নতুন শহরের জন্ম হবে: প্রধান উপদেষ্টা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুদ্ধ শুরুর পর গাজায় প্রতিবন্ধী হয়েছে ২১ হাজার শিশু
যুদ্ধ শুরুর পর গাজায় প্রতিবন্ধী হয়েছে ২১ হাজার শিশু

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সিলেটে অবৈধভাবে বালু উত্তোলনের অপরাধে ১৪ জনের কারাদণ্ড
সিলেটে অবৈধভাবে বালু উত্তোলনের অপরাধে ১৪ জনের কারাদণ্ড

২ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

রাষ্ট্রপতির সঙ্গে নবনিযুক্ত ২৫ বিচারপতি সাক্ষাৎ
রাষ্ট্রপতির সঙ্গে নবনিযুক্ত ২৫ বিচারপতি সাক্ষাৎ

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভালুকায় বিএনপির প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উপলক্ষ্যে র‌্যালি ও আলোচনা সভা
ভালুকায় বিএনপির প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উপলক্ষ্যে র‌্যালি ও আলোচনা সভা

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দেশের রিজার্ভ বেড়ে ৩১.৪৩ বিলিয়ন ডলার
দেশের রিজার্ভ বেড়ে ৩১.৪৩ বিলিয়ন ডলার

২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

‘তারেক রহমানের হাত ধরে শহীদ জিয়ার অসম্পূর্ণ কাজ সম্পন্ন করবে বিএনপি’
‘তারেক রহমানের হাত ধরে শহীদ জিয়ার অসম্পূর্ণ কাজ সম্পন্ন করবে বিএনপি’

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সর্বাধিক পঠিত
মধ্যরাতে আটকা পড়ে ছাদে আগুন দিল চোর, উদ্ধারে ফায়ার সার্ভিস
মধ্যরাতে আটকা পড়ে ছাদে আগুন দিল চোর, উদ্ধারে ফায়ার সার্ভিস

১৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যুক্তরাষ্ট্রের বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্র করছে চীন, রাশিয়া ও উত্তর কোরিয়া, অভিযোগ ট্রাম্পের
যুক্তরাষ্ট্রের বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্র করছে চীন, রাশিয়া ও উত্তর কোরিয়া, অভিযোগ ট্রাম্পের

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতীয় বিমানে ‘বার্ড স্ট্রাইক’, অল্পের জন্য প্রাণে বাঁচলেন দেড় শতাধিক যাত্রী
ভারতীয় বিমানে ‘বার্ড স্ট্রাইক’, অল্পের জন্য প্রাণে বাঁচলেন দেড় শতাধিক যাত্রী

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চলন্ত বাস থেকে জাবির ছাত্রীকে ধাক্কা
চলন্ত বাস থেকে জাবির ছাত্রীকে ধাক্কা

১৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

এক ইলিশ বিক্রি হলো ১২ হাজারে
এক ইলিশ বিক্রি হলো ১২ হাজারে

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ব্রেন্ট ক্রিস্টেনসেনকে ঢাকার নতুন রাষ্ট্রদূত মনোনয়ন দিলেন ট্রাম্প
ব্রেন্ট ক্রিস্টেনসেনকে ঢাকার নতুন রাষ্ট্রদূত মনোনয়ন দিলেন ট্রাম্প

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টানা ৫ দিন বজ্রসহ ভারী বৃষ্টির পূর্বাভাস
টানা ৫ দিন বজ্রসহ ভারী বৃষ্টির পূর্বাভাস

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিশ্ব নারকেল দিবসে আলোচনায় কোটি টাকার ‘ডাবল কোকোনাট’
বিশ্ব নারকেল দিবসে আলোচনায় কোটি টাকার ‘ডাবল কোকোনাট’

১০ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

ভেনেজুয়েলা থেকে আসা মাদকবাহী নৌকায় যুক্তরাষ্ট্রের হামলা, নিহত ১১
ভেনেজুয়েলা থেকে আসা মাদকবাহী নৌকায় যুক্তরাষ্ট্রের হামলা, নিহত ১১

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কক্সবাজারে সাবেক মার্কিন রাষ্ট্রদূত পিটার হাস
কক্সবাজারে সাবেক মার্কিন রাষ্ট্রদূত পিটার হাস

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

তিন দেশের অমুসলিম শরণার্থীদের বিশেষ সুবিধা দেবে ভারত
তিন দেশের অমুসলিম শরণার্থীদের বিশেষ সুবিধা দেবে ভারত

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জুনিয়র বৃত্তি পরীক্ষার নীতিমালা প্রকাশ
জুনিয়র বৃত্তি পরীক্ষার নীতিমালা প্রকাশ

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পিএসসি’র প্রশ্নফাঁস চক্রের অন্যতম হোতা গ্রেফতার
পিএসসি’র প্রশ্নফাঁস চক্রের অন্যতম হোতা গ্রেফতার

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৯ সেপ্টেম্বর ডাকসু নির্বাচন হতে বাধা নেই : আপিল বিভাগ
৯ সেপ্টেম্বর ডাকসু নির্বাচন হতে বাধা নেই : আপিল বিভাগ

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলে চারটি হামলা চালিয়েছে হুথি
ইসরায়েলে চারটি হামলা চালিয়েছে হুথি

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নির্বাচনের আগে ২ হাজার এএসআই নিয়োগ : আইজিপি
নির্বাচনের আগে ২ হাজার এএসআই নিয়োগ : আইজিপি

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেষ ম্যাচে বাংলাদেশের একাদশে আসছে পরিবর্তন
শেষ ম্যাচে বাংলাদেশের একাদশে আসছে পরিবর্তন

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৩ সেপ্টেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৩ সেপ্টেম্বর)

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাকিস্তানকে হারিয়ে ফাইনালে এক পা আফগানিস্তানের
পাকিস্তানকে হারিয়ে ফাইনালে এক পা আফগানিস্তানের

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কুড়িলে পোশাক শ্রমিকদের সড়ক অবরোধ, যান চলাচল বন্ধ
কুড়িলে পোশাক শ্রমিকদের সড়ক অবরোধ, যান চলাচল বন্ধ

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

এলজিইডির নতুন প্রধান প্রকৌশলী মো. আনোয়ার হোসেন
এলজিইডির নতুন প্রধান প্রকৌশলী মো. আনোয়ার হোসেন

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাবেক আইজিপি মামুনের জবানবন্দি হাসিনার দুঃশাসনের অকাট্য দলিল : চিফ প্রসিকিউটর
সাবেক আইজিপি মামুনের জবানবন্দি হাসিনার দুঃশাসনের অকাট্য দলিল : চিফ প্রসিকিউটর

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিশ্ববাজারে রেকর্ড উচ্চতায় স্বর্ণের দাম
বিশ্ববাজারে রেকর্ড উচ্চতায় স্বর্ণের দাম

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সোশ্যাল মিডিয়ায় নিজের মৃত্যুর খবর নিয়ে যা বললেন ট্রাম্প
সোশ্যাল মিডিয়ায় নিজের মৃত্যুর খবর নিয়ে যা বললেন ট্রাম্প

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্পে আবারও কেঁপে উঠল আফগানিস্তান, বাড়ছে মৃত্যু ও ক্ষয়ক্ষতির শঙ্কা
ভূমিকম্পে আবারও কেঁপে উঠল আফগানিস্তান, বাড়ছে মৃত্যু ও ক্ষয়ক্ষতির শঙ্কা

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

'ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধে উৎসবমুখর পরিবেশে অবাধ ও সুষ্ঠু নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে'
'ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধে উৎসবমুখর পরিবেশে অবাধ ও সুষ্ঠু নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে'

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পথ দেখাচ্ছেন প্রধান উপদেষ্টা
পথ দেখাচ্ছেন প্রধান উপদেষ্টা

১৩ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

সুবিধাবাদী মুক্তিযোদ্ধারা কেন চুপ ছিল, প্রশ্ন টুকুর
সুবিধাবাদী মুক্তিযোদ্ধারা কেন চুপ ছিল, প্রশ্ন টুকুর

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

লালবাগে শাওন হত্যা মামলায় হাজী সেলিম গ্রেফতার
লালবাগে শাওন হত্যা মামলায় হাজী সেলিম গ্রেফতার

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রিটকারী ছাত্রীকে ‘গণধর্ষণে’র হুমকিদাতা আলী হুসেনকে বহিষ্কার
রিটকারী ছাত্রীকে ‘গণধর্ষণে’র হুমকিদাতা আলী হুসেনকে বহিষ্কার

৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

প্রিন্ট সর্বাধিক
পেছাচ্ছে নতুন পে-স্কেল ঘোষণা
পেছাচ্ছে নতুন পে-স্কেল ঘোষণা

পেছনের পৃষ্ঠা

হাসিনা-কামালের নির্দেশে গণহত্যা
হাসিনা-কামালের নির্দেশে গণহত্যা

প্রথম পৃষ্ঠা

আন্দোলনের প্রস্তুতি নিচ্ছে এনসিপি
আন্দোলনের প্রস্তুতি নিচ্ছে এনসিপি

পেছনের পৃষ্ঠা

আলু ব্যবসায়ী কৃষক সবার মাথায় হাত
আলু ব্যবসায়ী কৃষক সবার মাথায় হাত

নগর জীবন

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

বিএনপির প্রার্থী তিন, একক নিয়ে সরব জামায়াত
বিএনপির প্রার্থী তিন, একক নিয়ে সরব জামায়াত

নগর জীবন

রাজনীতিতে সন্ত্রাসের গডফাদার
রাজনীতিতে সন্ত্রাসের গডফাদার

প্রথম পৃষ্ঠা

রণক্ষেত্র উত্তরা ইপিজেড, এক শ্রমিক নিহত
রণক্ষেত্র উত্তরা ইপিজেড, এক শ্রমিক নিহত

প্রথম পৃষ্ঠা

হোয়াইটওয়াশের ম্যাচ আজ
হোয়াইটওয়াশের ম্যাচ আজ

মাঠে ময়দানে

আন্দোলন চালিয়ে যাওয়ার ঘোষণা বুয়েট শিক্ষার্থীদের
আন্দোলন চালিয়ে যাওয়ার ঘোষণা বুয়েট শিক্ষার্থীদের

পেছনের পৃষ্ঠা

পরকীয়া সন্দেহে সাবেক স্বামীর হাতে স্ত্রী খুন
পরকীয়া সন্দেহে সাবেক স্বামীর হাতে স্ত্রী খুন

পেছনের পৃষ্ঠা

পুরো গ্রাম নিশ্চিহ্ন বাঁচল শুধু একজন
পুরো গ্রাম নিশ্চিহ্ন বাঁচল শুধু একজন

প্রথম পৃষ্ঠা

মাঠে বিএনপির ছয় প্রার্থী অন্য দলের একজন করে
মাঠে বিএনপির ছয় প্রার্থী অন্য দলের একজন করে

নগর জীবন

ত্রিভুজ প্রেমের বলি চিকিৎসক আমিরুল
ত্রিভুজ প্রেমের বলি চিকিৎসক আমিরুল

পেছনের পৃষ্ঠা

ভোটের আগে তদবিরের পাহাড়
ভোটের আগে তদবিরের পাহাড়

পেছনের পৃষ্ঠা

ফেব্রুয়ারিতেই হবে নির্বাচন
ফেব্রুয়ারিতেই হবে নির্বাচন

প্রথম পৃষ্ঠা

স্কুলমাঠে ধান চাষ, বঞ্চিত শিক্ষার্থীরা
স্কুলমাঠে ধান চাষ, বঞ্চিত শিক্ষার্থীরা

দেশগ্রাম

বিচার বিভাগের নিয়ন্ত্রণ সুপ্রিম কোর্টে
বিচার বিভাগের নিয়ন্ত্রণ সুপ্রিম কোর্টে

প্রথম পৃষ্ঠা

পাখির কলরবে পাল্টেছে জীবন
পাখির কলরবে পাল্টেছে জীবন

পেছনের পৃষ্ঠা

ক্রাইসিস হলে শুধু আমাদের ডাকেন
ক্রাইসিস হলে শুধু আমাদের ডাকেন

প্রথম পৃষ্ঠা

শাবনূরের চরিত্রে আঁচল
শাবনূরের চরিত্রে আঁচল

শোবিজ

সাংবাদিক নির্যাতনে সেই ডিসি কারাগারে
সাংবাদিক নির্যাতনে সেই ডিসি কারাগারে

প্রথম পৃষ্ঠা

উত্তমকে নিয়ে যত আলোচনা
উত্তমকে নিয়ে যত আলোচনা

শোবিজ

নির্বাচন করবেন বুলবুল
নির্বাচন করবেন বুলবুল

মাঠে ময়দানে

চটপটে তটিনী...
চটপটে তটিনী...

শোবিজ

সবার ওপরে রশিদ খান
সবার ওপরে রশিদ খান

মাঠে ময়দানে

বাংলাদেশের ভিয়েতনাম পরীক্ষা
বাংলাদেশের ভিয়েতনাম পরীক্ষা

মাঠে ময়দানে

আমি খুবই সুখী মানুষ, দুঃস্বপ্ন দেখি না
আমি খুবই সুখী মানুষ, দুঃস্বপ্ন দেখি না

শোবিজ

হামজাকে ছাড়েনি লেস্টার সিটি
হামজাকে ছাড়েনি লেস্টার সিটি

মাঠে ময়দানে

নানামুখী চ্যালেঞ্জ পোস্টাল ভোটে
নানামুখী চ্যালেঞ্জ পোস্টাল ভোটে

প্রথম পৃষ্ঠা