শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, মঙ্গলবার, ১১ জুলাই, ২০২৩ আপডেট:

গ্যাস অনুসন্ধানে তোড়জোড়

♦ ২০২৫ সালের মধ্যে খনন করা হবে ৪৬টি কূপ ♦ সাগরে অনুসন্ধানে গতি ফিরছে চূড়ান্তের পথে সংশোধিত পিএসসি ♦ অনুসন্ধান চালানো হবে পার্বত্য এলাকায়
জিন্নাতুন নূর
প্রিন্ট ভার্সন
গ্যাস অনুসন্ধানে তোড়জোড়

দেশের গ্যাসক্ষেত্রগুলোয় উৎপাদন হ্রাস পাওয়ায় এবং আন্তর্জাতিক বাজারে মূল্য বৃদ্ধি পাওয়ায় সরকারের জ্বালানি বিভাগ দেশীয় উৎস থেকে গ্যাসের জোগান বাড়াতে তোড়জোড় শুরু করেছে। জ্বালানি বিশেষজ্ঞসহ সংশ্লিষ্টরা দেশি উৎস থেকে গ্যাসের উৎপাদন বৃদ্ধির জন্য দীর্ঘদিন ধরে বলে এলেও বাস্তবে এ কাজে উল্লেখ করার মতো কোনো গতি ছিল না। করোনাভাইরাসের সংক্রমণ ও রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধের কারণে সাগরে ও স্থলে গ্যাস অনুসন্ধান কার্যক্রম অনেকটা থমকে ছিল, যা সাম্প্রতিক সময়ে এসে আবার কিছুটা সক্রিয় হয়েছে। এরই অংশ হিসেবে সরকার ২০২৫ সালের মধ্যে ৪৬টি গ্যাসকূপ খননের কাজ শুরু করেছে। গভীর সমুদ্রে গ্যাস অনুসন্ধান কার্যক্রমে গতি আনতে বিদেশি কোম্পানিগুলোর জন্য আকর্ষণীয় উৎপাদন বণ্টন চুক্তি (পিএসসি) সংশোধন প্রক্রিয়ার কার্যক্রম প্রায় চূড়ান্ত পর্যায়ে। পিএসসি চূড়ান্ত হতে সর্বোচ্চ আর মাসখানেক লাগতে পারে। এ ছাড়া সমুদ্রের পাশাপাশি স্থলভাগে গ্যাস অনুসন্ধানের অংশ হিসেবে পার্বত্য এলাকার ১০টি স্থানও চিহ্নিত করা হয়েছে।

জ্বালানি বিভাগ সূত্রে জানা যায়, বাংলাদেশ তেল, গ্যাস ও খনিজ সম্পদ করপোরেশন (পেট্রোবাংলা) ২০২৫ সাল পর্যন্ত যে ৪৬টি কূপ খননের পরিকল্পনা নিয়েছে এর মধ্যে বাংলাদেশ পেট্রোলিয়াম এক্সপ্লোরেশন অ্যান্ড প্রোডাকশন কোম্পানি লিমিটেড (বাপেক্স) তাদের গ্যাসক্ষেত্রে পাঁচটি আর সিলেট গ্যাসফিল্ডস কোম্পানি (এসজিএফএল) একটি কূপ খননের কাজ করছে। চলতি বছরের মধ্যে বাপেক্সের পাঁচটি, এসজিএফএলের ছয়টি এবং বাংলাদেশ গ্যাসফিল্ডস কোম্পানির (বিজিএফসিএল) চারটি কূপ খননের পরিকল্পনা রয়েছে। এই ১৫ কূপে দৈনিক ২১.৭ কোটি ঘনফুট গ্যাস উৎপাদন বৃদ্ধির আশা করছে পেট্রোবাংলা। আগামী বছর (২০২৪) বাপেক্স ছয়টি, বিজিএফসিএল চারটি এবং এসজিএফএল চারটি কূপ খনন করতে পারে। এতে ওই বছর দিনে ১৭.৬ কোটি ঘনফুট গ্যাস উৎপাদন বৃদ্ধির লক্ষ্য রয়েছে। ২০২৫ সালে বাপেক্স চারটি, বিজিএফসিএল চারটি এবং সিলেট গ্যাসফিল্ডস তিনটি কূপ খনন করবে। এতে জাতীয় গ্রিডে দৈনিক ১৬.৩ কোটি ঘনফুট গ্যাস সরবরাহ বাড়তে পারে।

বাংলাদেশ গ্যাসফিল্ড লিমিটেডের (বিজেএফসিএল) নিয়ন্ত্রণে থাকা ক্ষেত্রগুলোতে চার বছরে (২০২২-২০২৫) ১২টি কূপ খনন করা হবে। এতে গ্যাসের উৎপাদন বাড়বে ১৭ কোটি ৩০ লাখ ঘনফুট। দেশের সবচেয়ে বড় গ্যাসক্ষেত্র তিতাসে সাতটি কূপ খনন করা হবে। বাকি পাঁচটি খনন করা হবে বাখরাবাদ-১, কামতা-১ ও ২, মেঘনা ও হবিগঞ্জ-৬। সিলেট গ্যাসফিল্ড কোম্পানি লিমিটেডের আওতায় থাকা ক্ষেত্রগুলোয় ১৪টি কূপ খনন করা হবে। এর মধ্যে সংস্কার কূপ আছে আটটি, বাকি ছয়টি অনুসন্ধান কূপ। কৈলাসটিলা, বিয়ানীবাজার, রশীদপুর ও সিলেট ক্ষেত্রগুলোতেও কূপ খনন করা হবে। এগুলো দেশের পুরনো গ্যাসক্ষেত্র। এতে ১৬ কোটি ৪০ লাখ ঘনফুট গ্যাসের উৎপাদন বাড়বে। এ ছাড়া রশীদপুর-১৪, কৈলাসটিলা-৯ ও বাতচিয়া-১ এ উত্তোলন কূপ এবং রশীদপুর-৭ ও কৈলাসটিলা-১ ও ৩-এ দুটি ওয়ার্কওভার কূপ খনন করা গেলে অন্তত ৫ কোটি ঘনফুট গ্যাস পাওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে। ২০১৫ সালেও দেশীয় কূপগুলো থেকে দৈনিক গ্যাসের উৎপাদন ছিল প্রায় ২৭০০ মিলিয়ন ঘনফুট। সেখানে এখন দৈনিক দেশীয় গ্যাসের উৎপাদন ২২০০ থেকে ২৩০০ মিলিয়ন ঘনফুটে নেমেছে। এ সময়ের মধ্যে গ্যাসের চাহিদা দ্বিগুণ হয়েছে। সরকার গ্যাসের চাহিদা মেটাতে বিদেশ থেকে তরলীকৃত প্রাকৃতিক গ্যাস (এলএনজি) আমদানি করছে। কিন্তু রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধের কারণে বিশ্ববাজারে এ জ্বালানির মূল্য বৃদ্ধি পাওয়ায় সরকার প্রায় আট মাস এ গ্যাস আমদানি বন্ধ রাখে। বিভিন্ন কারণে গভীর সমুদ্রে গ্যাস অনুসন্ধান কার্যক্রমে গতি না থাকায় এখন সরকার বিষয়টি গুরুত্ব দিতে আগ্রহী। সরকারের জ্বালানি বিভাগ ও পেট্রোবাংলা গ্যাস উৎপাদনে কিছু পদক্ষেপ নিচ্ছে। এ জন্য স্থলভাগে অনুসন্ধানের পাশাপাশি গভীর সমুদ্রেও গ্যাস অনুসন্ধানে দরপত্র আহ্বানের প্রস্তুতি চলছে। নতুন পিএসসি সংশোধন হলেই দরপত্র আহ্বান করা হবে। বিদেশি কোম্পানিগুলো যাতে সমুদ্রে তেল-গ্যাস অনুসন্ধানে আগ্রহী হয় তা মাথায় রেখে মডেল পিএসসি ২০১৯ (উৎপাদন ও বণ্টন চুক্তি) সংশোধন করা হচ্ছে। নতুন পিএসসিতে গ্যাসের দাম আন্তর্জাতিক বাজারের সঙ্গে মিল রেখে ওঠানামা করবে।

পেট্রোবাংলার চেয়ারম্যান জনেন্দ্র নাথ সরকার বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, ‘পেট্রোবাংলা ২০২৫ সালের মধ্যে দেশের ৪৬টি কূপ খননের মাধ্যমে দৈনিক গ্যাসের উৎপাদন ৬২ কোটি ঘনফুট বৃদ্ধি করতে চায়। একটি কূপ খনন করতে খরচ হয় দেড় শ থেকে দুই শ কোটি টাকা। তবে এ সময়ের মধ্যে বাপেক্স একা সব কূপ খনন করতে পারবে না। সর্বোচ্চ ১৯ থেকে ২০টি কূপ বাপেক্স খনন করতে পারবে। আর বাকিগুলো বাইরের অন্য কোনো কোম্পানি দিয়ে তুলনামূলক সাশ্রয়ী দামে খনন করিয়ে নিতে হবে। তবে আমাদের চেষ্টা থাকবে বাপেক্সকে সর্বোচ্চ কাজে লাগানোর। আবার বাপেক্সকে রিগ কিনে এনে কূপ খনন করতে হলে আমাদের আরও বাড়তি পাঁচ বছর সময় অপেক্ষা করতে হবে।’ তিনি বলেন, ‘পিএসসি এরই মধ্যে তৈরি হয়ে গেছে। এখন ইকোনমিক অ্যাফেয়ার্স কমিটি অনুমোদন করলেই আমরা প্রজ্ঞাপন করে ফেলব। সে ক্ষেত্রে পিএসসি চূড়ান্ত হতে সর্বোচ্চ আর এক মাস লাগতে পারে। আশা করছি চলতি বা আগামী সপ্তাহেই এটি পাঠানো হবে। আর এটি চূড়ান্ত হওয়ার পর সরকার যেভাবে সিদ্ধান্ত দেবে সেভাবেই আমরা বিডিংয়ে যাব।’

বিদ্যুৎ, জ্বালানি ও খনিজ সম্পদ প্রতিমন্ত্রী নসরুল হামিদ সাংবাদিকদের জানান, নিরবচ্ছিন্ন জ্বালানি চাহিদা পূরণে গ্যাস অনুসন্ধান ও উত্তোলন কার্যক্রম জোরদার করা হয়েছে। ভোলার গ্যাস দ্রুত সঞ্চালন নেটওয়ার্কে আনা হবে। গভীর সমুদ্রে ও ভোলার আশপাশের নদীতেও গ্যাস অনুসন্ধান কার্যক্রম হাতে নেওয়া হচ্ছে।

এ ছাড়া জ্বালানি বিভাগ ও পেট্রোবাংলা সূত্রে জানা যায়, মার্কিন কোম্পানি এক্সন মোবিল সমুদ্রে কাজ করতে আগ্রহ দেখিয়েছে। এ জন্য জ্বালানি বিভাগে কোম্পানিটি লিখিত প্রস্তাবও দিয়েছে। বিদেশি কোম্পানি শেভরন বিবিয়ানার অনাবিষ্কৃত অংশে একটি অনুসন্ধানী কূপ খননের কাজ এরই মধ্যে শুরু করেছে। আর ভারতীয় কোম্পানি ওএনজিসির চলতি বছর অগভীর সমুদ্রের ৪ ও ৯ নম্বর দুটো অনুসন্ধান কূপ খনন করার কথা। সিলেট গ্যাসক্ষেত্রের ১০ নম্বর কূপ চীনের সিনোপ্যাক কোম্পানির খনন করার কথা। বাপেক্সের শ্রীকাইল গ্যাসক্ষেত্রের উত্তর-পূর্ব-১ কূপ খননের প্রস্তুতি চলছে। জানা যায়, গত এক বছরে একটি অনুসন্ধান এবং একটি উন্নয়ন ও ৫ ওয়ার্কওভার কূপের মাধ্যমে ৩ থেকে ৫ কোটি ঘনফুট গ্যাস সরবরাহ বাড়িয়েছে পেট্রোবাংলা। এর মধ্যে সিলেট ৯ নম্বর কূপে নতুন গ্যাস মিলেছে। ফেঞ্চুগঞ্জ-৩ ও ৪ নম্বর ওয়ার্কওভারে ১.৬ কোটি ঘনফুট গ্যাস উৎপাদন হচ্ছে। কৈলাশটিলা-৭ কূপ থেকে ১ কোটি ঘনফুট গ্যাস তোলা হচ্ছে। শ্রীকাইল-৪ নম্বর কূপ থেকে ২ কোটি ঘনফুট গ্যাস পাওয়া যাচ্ছে। গ্যাস অনুসন্ধানের লক্ষ্যে ক্ষেত্র আবিষ্কার, বিদ্যমান ক্ষেত্রের মজুদ ও নতুন স্তরে অনুসন্ধানে দেশের বিভিন্ন স্থানে দ্বিমাত্রিক ও ত্রিমাত্রিক ভূকম্পন জরিপ কার্যক্রম চালাচ্ছে বাপেক্স। বর্তমানে ব্লক ১৫ ও ২২-এর আওতাধীন ফেনী ও চট্টগ্রামে টুডি সাইসমিক সার্ভের কাজ চলছে। নভেম্বরে ব্লক-৬বি ও ১০-এর আওতায় বরিশাল-চাঁদপুর অঞ্চলে গ্যাসের খোঁজে টুডি ভূকম্পন জরিপ চলবে। সিলেটের জকিগঞ্জ ও সুনামগঞ্জের পাথারিয়ায় চলতি বছর ত্রিমাত্রিক ভূকম্পন জরিপ কার্যক্রম চালাবে বাপেক্স। একই সঙ্গে বাপেক্স পার্বত্য অঞ্চলের ১০টি স্থানে গ্যাস-খনিজ অনুসন্ধানে আন্তর্জাতিক তেল কোম্পানির (আইওসি) সঙ্গে যৌথ কোম্পানি গঠনের পথে এগিয়ে যাচ্ছে। এরই মধ্যে অনুসন্ধানের জন্য তিন পার্বত্য জেলার ১০টি স্থান চিহ্নিত করা হয়েছে।

এই বিভাগের আরও খবর
৩০ জেলেকে ধরে নিয়ে গেল আরাকান আর্মি
৩০ জেলেকে ধরে নিয়ে গেল আরাকান আর্মি
এনসিপি থেকে সাবেক দুই সেনা কর্মকর্তার পদত্যাগ
এনসিপি থেকে সাবেক দুই সেনা কর্মকর্তার পদত্যাগ
সড়কে প্রাণ হারাল মা শাবকের আকুতি
সড়কে প্রাণ হারাল মা শাবকের আকুতি
ঘুষ বিনিময়ে বরখাস্ত বিআইডব্লিউটিএর দুই কর্মকর্তা
ঘুষ বিনিময়ে বরখাস্ত বিআইডব্লিউটিএর দুই কর্মকর্তা
জাতিসংঘ সাধারণ অধিবেশন শুরু
জাতিসংঘ সাধারণ অধিবেশন শুরু
প্রশাসনের বিরুদ্ধে পক্ষপাতিত্বের অভিযোগ
প্রশাসনের বিরুদ্ধে পক্ষপাতিত্বের অভিযোগ
কাতারে ইসরায়েলি হামলার নিন্দা বাংলাদেশের
কাতারে ইসরায়েলি হামলার নিন্দা বাংলাদেশের
নামসর্বস্ব প্রতিষ্ঠান দেখিয়ে ১৫০ কোটি টাকা আত্মসাৎ
নামসর্বস্ব প্রতিষ্ঠান দেখিয়ে ১৫০ কোটি টাকা আত্মসাৎ
আটকে পড়াদের উদ্ধারে বিশেষ ফ্লাইটের অনুমতি চেয়েছে বাংলাদেশ
আটকে পড়াদের উদ্ধারে বিশেষ ফ্লাইটের অনুমতি চেয়েছে বাংলাদেশ
জামায়াত আমিরের সঙ্গে সাক্ষাৎ ব্রিটিশ হাইকমিশনারের
জামায়াত আমিরের সঙ্গে সাক্ষাৎ ব্রিটিশ হাইকমিশনারের
গলায় গামছা প্যাঁচানো লাশ উদ্ধার
গলায় গামছা প্যাঁচানো লাশ উদ্ধার
১৭ মামলার আসামিকে গলা কেটে হত্যা
১৭ মামলার আসামিকে গলা কেটে হত্যা
সর্বশেষ খবর
জাকসু নির্বাচনকে কেন্দ্র করে ক্যাম্পাসে নিরাপত্তা জোরদার
জাকসু নির্বাচনকে কেন্দ্র করে ক্যাম্পাসে নিরাপত্তা জোরদার

২ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

নেপালে অস্থিরতা, চিনে আটকে পড়েছে ভারতীয়রা
নেপালে অস্থিরতা, চিনে আটকে পড়েছে ভারতীয়রা

৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কুমিল্লায় কীটনাশক খেয়ে বৃদ্ধের আত্মহত্যা
কুমিল্লায় কীটনাশক খেয়ে বৃদ্ধের আত্মহত্যা

৩১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

জাকসু নির্বাচন, কোন হলে কত ভোটার?
জাকসু নির্বাচন, কোন হলে কত ভোটার?

৩৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঘনিষ্ঠ সহযোগী শার্লি কার্ক হত্যাকাণ্ড নিয়ে যা বললেন ট্রাম্প
ঘনিষ্ঠ সহযোগী শার্লি কার্ক হত্যাকাণ্ড নিয়ে যা বললেন ট্রাম্প

৪০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কোরআনি চরিত্রের এক জীবন্ত প্রতিচ্ছবি
কোরআনি চরিত্রের এক জীবন্ত প্রতিচ্ছবি

৪৭ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

ট্রাম্পকে বড় বিপদে ফেলে দিয়েছে পুতিন-নেতানিয়াহু
ট্রাম্পকে বড় বিপদে ফেলে দিয়েছে পুতিন-নেতানিয়াহু

৫০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হেলিকপ্টারের দড়িতে ঝুলে প্রাণে বাঁচলেন নেপালের মন্ত্রীরা (ভিডিও)
হেলিকপ্টারের দড়িতে ঝুলে প্রাণে বাঁচলেন নেপালের মন্ত্রীরা (ভিডিও)

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাকসু নির্বাচনে ভোটগ্রহণ চলছে
জাকসু নির্বাচনে ভোটগ্রহণ চলছে

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

নিজেদের প্রথম ম্যাচে হংকংয়ের মুখোমুখি হচ্ছে বাংলাদেশ
নিজেদের প্রথম ম্যাচে হংকংয়ের মুখোমুখি হচ্ছে বাংলাদেশ

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

গ্রেট পাওয়ার হতে গিয়ে ভারতের সর্বনাশ!
গ্রেট পাওয়ার হতে গিয়ে ভারতের সর্বনাশ!

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নেপালে অন্তর্বর্তী সরকার প্রধান হিসেবে আলোচনায় আসা কে এই সুশীলা কার্কি
নেপালে অন্তর্বর্তী সরকার প্রধান হিসেবে আলোচনায় আসা কে এই সুশীলা কার্কি

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্পের ঘনিষ্ঠ সহযোগী শার্লি কার্ককে গুলি করে হত্যা
ট্রাম্পের ঘনিষ্ঠ সহযোগী শার্লি কার্ককে গুলি করে হত্যা

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কুড়িগ্রামের সাবেক ডিসি সুলতানা পারভীন সাময়িক বরখাস্ত
কুড়িগ্রামের সাবেক ডিসি সুলতানা পারভীন সাময়িক বরখাস্ত

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

খাগড়াছড়িতে ট্রাকের সঙ্গে সংঘর্ষে মোটরসাইকেল আরোহী নিহত
খাগড়াছড়িতে ট্রাকের সঙ্গে সংঘর্ষে মোটরসাইকেল আরোহী নিহত

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কুড়িগ্রামে ৭ দিনে ২ কোটি ১১ লাখ টাকার মাদকসহ অবৈধ মালামাল জব্দ
কুড়িগ্রামে ৭ দিনে ২ কোটি ১১ লাখ টাকার মাদকসহ অবৈধ মালামাল জব্দ

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পূর্ণাঙ্গ ভিসি পেল বরিশাল বিশ্ববিদ্যালয়
পূর্ণাঙ্গ ভিসি পেল বরিশাল বিশ্ববিদ্যালয়

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ট্রলারসহ ৩০ জেলেকে ধরে নিয়ে গেল আরাকান আর্মি
ট্রলারসহ ৩০ জেলেকে ধরে নিয়ে গেল আরাকান আর্মি

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বার্লিনে এখনো বিদ্যুৎবিহীন ২০ হাজার বাড়িঘর
বার্লিনে এখনো বিদ্যুৎবিহীন ২০ হাজার বাড়িঘর

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মব ও গুজব রোধে চূড়ান্ত সতর্কবার্তা সেনাবাহিনীর
মব ও গুজব রোধে চূড়ান্ত সতর্কবার্তা সেনাবাহিনীর

৬ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

নৃশংসতা আল্লাহর অভিশাপ ডেকে আনে
নৃশংসতা আল্লাহর অভিশাপ ডেকে আনে

৭ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

ছাত্রদলের হার নিয়ে নানা হিসাব কষছে বিএনপি
ছাত্রদলের হার নিয়ে নানা হিসাব কষছে বিএনপি

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১১ সেপ্টেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১১ সেপ্টেম্বর)

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কাঁচপুরে অবৈধ দোকানপাট উচ্ছেদ
কাঁচপুরে অবৈধ দোকানপাট উচ্ছেদ

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইতিহাস নিয়ে বেশি ভেবে চাপ নেওয়ার কিছু নেই: লিটন দাস
ইতিহাস নিয়ে বেশি ভেবে চাপ নেওয়ার কিছু নেই: লিটন দাস

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

অবশেষে খোঁজ মিলল নেপালের ক্ষমতাচ্যুত প্রধানমন্ত্রীর
অবশেষে খোঁজ মিলল নেপালের ক্ষমতাচ্যুত প্রধানমন্ত্রীর

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১৩ সেপ্টেম্বর বাংলাদেশে আসছেন টাফেল
১৩ সেপ্টেম্বর বাংলাদেশে আসছেন টাফেল

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জাফলংয়ে পানিতে ডুবে পর্যটক নিখোঁজ
জাফলংয়ে পানিতে ডুবে পর্যটক নিখোঁজ

১০ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

রেকর্ড জয়ে এশিয়া কাপ শুরু ভারতের
রেকর্ড জয়ে এশিয়া কাপ শুরু ভারতের

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মোজাম্বিকে সন্ত্রাস দমন বাহিনীর গুলিতে ১৬ জেলে নিহত
মোজাম্বিকে সন্ত্রাস দমন বাহিনীর গুলিতে ১৬ জেলে নিহত

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
বিপুল ভোটে বিজয়ী সেই সর্ব মিত্র চাকমা
বিপুল ভোটে বিজয়ী সেই সর্ব মিত্র চাকমা

২১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ভিপি নির্বাচিত হয়ে যে বার্তা দিলেন সাদিক কায়েম
ভিপি নির্বাচিত হয়ে যে বার্তা দিলেন সাদিক কায়েম

২৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ডাকসু নির্বাচন নিয়ে যা বললেন সালাহউদ্দিন আহমদ
ডাকসু নির্বাচন নিয়ে যা বললেন সালাহউদ্দিন আহমদ

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সর্বোচ্চ ভোটে বিজয়ী ইসলামী ছাত্রী সংস্থার সভানেত্রী তামান্না
সর্বোচ্চ ভোটে বিজয়ী ইসলামী ছাত্রী সংস্থার সভানেত্রী তামান্না

১৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

অবশেষে খোঁজ মিলল নেপালের ক্ষমতাচ্যুত প্রধানমন্ত্রীর
অবশেষে খোঁজ মিলল নেপালের ক্ষমতাচ্যুত প্রধানমন্ত্রীর

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাতির উদ্দেশে ভাষণে কড়া সতর্কবার্তা নেপালের সেনাপ্রধানের
জাতির উদ্দেশে ভাষণে কড়া সতর্কবার্তা নেপালের সেনাপ্রধানের

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ডাকসু নির্বাচন : ১২ সম্পাদকীয় পদের মধ্যে ৯টিতে ছাত্রশিবিরের জয়
ডাকসু নির্বাচন : ১২ সম্পাদকীয় পদের মধ্যে ৯টিতে ছাত্রশিবিরের জয়

২২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

নেপালের রাজপরিবারে ভয়াবহ হত্যাকাণ্ড, এখনও শেষ হয়নি রহস্য
নেপালের রাজপরিবারে ভয়াবহ হত্যাকাণ্ড, এখনও শেষ হয়নি রহস্য

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এক মন্ত্রীর দুই চিত্র, ছবিই কথা বলছে!
এক মন্ত্রীর দুই চিত্র, ছবিই কথা বলছে!

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হেলিকপ্টারের দড়িতে ঝুলে প্রাণে বাঁচলেন নেপালের মন্ত্রীরা (ভিডিও)
হেলিকপ্টারের দড়িতে ঝুলে প্রাণে বাঁচলেন নেপালের মন্ত্রীরা (ভিডিও)

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ছাত্রদলের হার নিয়ে নানা হিসাব কষছে বিএনপি
ছাত্রদলের হার নিয়ে নানা হিসাব কষছে বিএনপি

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

গ্রেট পাওয়ার হতে গিয়ে ভারতের সর্বনাশ!
গ্রেট পাওয়ার হতে গিয়ে ভারতের সর্বনাশ!

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পূবালী ব্যাংকে থাকা শেখ হাসিনার লকার জব্দ
পূবালী ব্যাংকে থাকা শেখ হাসিনার লকার জব্দ

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘আবিদ আপনাদের কখনো ছেড়ে যাবে না’
‘আবিদ আপনাদের কখনো ছেড়ে যাবে না’

১৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সাফারি পার্কে পেছন থেকে সিংহের আক্রমণ, পরিচর্যাকারী নিহত
সাফারি পার্কে পেছন থেকে সিংহের আক্রমণ, পরিচর্যাকারী নিহত

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জীবন দিয়ে লড়ে যেতে হবে, একটু বিশ্রাম নিয়ে নেন: মেঘমল্লার বসু
জীবন দিয়ে লড়ে যেতে হবে, একটু বিশ্রাম নিয়ে নেন: মেঘমল্লার বসু

১৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

এবার নজর জাকসু, রাত পোহালেই নির্বাচন
এবার নজর জাকসু, রাত পোহালেই নির্বাচন

২১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

কাতারকে আগেই সতর্ক করা হয়েছিল ইসরায়েলি হামলা নিয়ে : হোয়াইট হাউস
কাতারকে আগেই সতর্ক করা হয়েছিল ইসরায়েলি হামলা নিয়ে : হোয়াইট হাউস

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রধান উপদেষ্টার একটি বড় অর্জন
প্রধান উপদেষ্টার একটি বড় অর্জন

২২ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

ভুল ত্রুটি হলে শিক্ষার্থীরা আমাকে শুধরে দেবেন: ফরহাদ
ভুল ত্রুটি হলে শিক্ষার্থীরা আমাকে শুধরে দেবেন: ফরহাদ

২৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

নেপালে অন্তর্বর্তী সরকার প্রধান হিসেবে আলোচনায় আসা কে এই সুশীলা কার্কি
নেপালে অন্তর্বর্তী সরকার প্রধান হিসেবে আলোচনায় আসা কে এই সুশীলা কার্কি

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৩৩ বছর পর বহুল প্রতীক্ষিত জাকসু নির্বাচন বৃহস্পতিবার
৩৩ বছর পর বহুল প্রতীক্ষিত জাকসু নির্বাচন বৃহস্পতিবার

১৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

যুক্তরাজ্যে সফররত ইসরায়েলি প্রেসিডেন্টকে গ্রেফতারের দাবিতে বিক্ষোভ
যুক্তরাজ্যে সফররত ইসরায়েলি প্রেসিডেন্টকে গ্রেফতারের দাবিতে বিক্ষোভ

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চীন-ভারতের ওপর ১০০% শুল্ক বসাতে ইইউ’কে ট্রাম্পের আহ্বান
চীন-ভারতের ওপর ১০০% শুল্ক বসাতে ইইউ’কে ট্রাম্পের আহ্বান

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রুশ ড্রোনের অনুপ্রবেশ, ন্যাটোর অনুচ্ছেদ ৪ প্রয়োগের আহ্বান পোল্যান্ডের
রুশ ড্রোনের অনুপ্রবেশ, ন্যাটোর অনুচ্ছেদ ৪ প্রয়োগের আহ্বান পোল্যান্ডের

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্পের ঘনিষ্ঠ সহযোগী শার্লি কার্ককে গুলি করে হত্যা
ট্রাম্পের ঘনিষ্ঠ সহযোগী শার্লি কার্ককে গুলি করে হত্যা

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আবারও ইয়েমেনে হামলা চালিয়েছে ইসরায়েল, অনেকে হতাহত
আবারও ইয়েমেনে হামলা চালিয়েছে ইসরায়েল, অনেকে হতাহত

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ম্যাক্রোঁর পদত্যাগ দাবিতে ফ্রান্সজুড়ে বিক্ষোভ
ম্যাক্রোঁর পদত্যাগ দাবিতে ফ্রান্সজুড়ে বিক্ষোভ

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিসিএস পরীক্ষার নিরাপত্তায় ১২০ নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট নিয়োগ
বিসিএস পরীক্ষার নিরাপত্তায় ১২০ নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট নিয়োগ

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আন্দোলন ‌‘হাইজ্যাক’ হওয়ার অভিযোগ নেপালের জেন-জির
আন্দোলন ‌‘হাইজ্যাক’ হওয়ার অভিযোগ নেপালের জেন-জির

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
দৃষ্টি আজ জাহাঙ্গীরনগরে
দৃষ্টি আজ জাহাঙ্গীরনগরে

প্রথম পৃষ্ঠা

বিদেশি ঋণ পরিশোধের চাপ
বিদেশি ঋণ পরিশোধের চাপ

পেছনের পৃষ্ঠা

কেন এই জয়পরাজয়
কেন এই জয়পরাজয়

প্রথম পৃষ্ঠা

শেষ পর্যন্ত কার হাসি কে হাসবে
শেষ পর্যন্ত কার হাসি কে হাসবে

সম্পাদকীয়

সেনাবাহিনীর নিয়ন্ত্রণে নেপাল
সেনাবাহিনীর নিয়ন্ত্রণে নেপাল

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

নভেম্বরের মধ্যেই একীভূত পাঁচ ব্যাংক
নভেম্বরের মধ্যেই একীভূত পাঁচ ব্যাংক

পেছনের পৃষ্ঠা

মৃত্যুর সঙ্গে লড়ছেন টিটির  সেই ‘বিস্ময় বালক’ মুন্না
মৃত্যুর সঙ্গে লড়ছেন টিটির সেই ‘বিস্ময় বালক’ মুন্না

মাঠে ময়দানে

লিটনদের মিশন শুরু আজ
লিটনদের মিশন শুরু আজ

মাঠে ময়দানে

ফরিদপুর ও বাগেরহাটে তুলকালাম
ফরিদপুর ও বাগেরহাটে তুলকালাম

পেছনের পৃষ্ঠা

মাদারীপুর হয়েছিল ‘খান লীগ’
মাদারীপুর হয়েছিল ‘খান লীগ’

প্রথম পৃষ্ঠা

বোরকা পরে পালানোর রাজনীতি করতে চাই না
বোরকা পরে পালানোর রাজনীতি করতে চাই না

নগর জীবন

হাজারো বস্তায় আদা চাষ
হাজারো বস্তায় আদা চাষ

নগর জীবন

বিএনপির তিন মনোনয়ন প্রার্থী জামায়াতসহ অন্যদের একক
বিএনপির তিন মনোনয়ন প্রার্থী জামায়াতসহ অন্যদের একক

নগর জীবন

প্রধানমন্ত্রী দলের প্রধান নয়, উচ্চকক্ষে পিআর
প্রধানমন্ত্রী দলের প্রধান নয়, উচ্চকক্ষে পিআর

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপির মনোনয়নপ্রত্যাশী ছয়জন, মাঠে জামায়াত প্রার্থী
বিএনপির মনোনয়নপ্রত্যাশী ছয়জন, মাঠে জামায়াত প্রার্থী

নগর জীবন

জাতীয় নির্বাচনে প্রভাব ফেলবে না
জাতীয় নির্বাচনে প্রভাব ফেলবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

শামুকখোল পাখির অভয়ারণ্য
শামুকখোল পাখির অভয়ারণ্য

পেছনের পৃষ্ঠা

চার বছর পড়ে আছে শতকোটির স্টেশন
চার বছর পড়ে আছে শতকোটির স্টেশন

দেশগ্রাম

শিবির নেতার পায়ে গুলি, দুই পুলিশ কারাগারে
শিবির নেতার পায়ে গুলি, দুই পুলিশ কারাগারে

নগর জীবন

ডাকসুতে ছাত্রদলকে শুভকামনা জানানো সেই ওসি প্রত্যাহার
ডাকসুতে ছাত্রদলকে শুভকামনা জানানো সেই ওসি প্রত্যাহার

দেশগ্রাম

১৭ মামলার আসামিকে গলা কেটে হত্যা
১৭ মামলার আসামিকে গলা কেটে হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা

আটকে পড়াদের উদ্ধারে বিশেষ ফ্লাইটের অনুমতি চেয়েছে বাংলাদেশ
আটকে পড়াদের উদ্ধারে বিশেষ ফ্লাইটের অনুমতি চেয়েছে বাংলাদেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

অপহরণ ও ধর্ষণে দণ্ড ভগিনীপতিসহ তিনজনের
অপহরণ ও ধর্ষণে দণ্ড ভগিনীপতিসহ তিনজনের

দেশগ্রাম

গণপিটুনিতে দুই যুবক নিহত
গণপিটুনিতে দুই যুবক নিহত

পেছনের পৃষ্ঠা

যানজটে রাজধানীবাসী
যানজটে রাজধানীবাসী

নগর জীবন

৪৭তম বিসিএসের প্রিলিতে ১২০ জন ম্যাজিস্ট্রেট নিয়োগ
৪৭তম বিসিএসের প্রিলিতে ১২০ জন ম্যাজিস্ট্রেট নিয়োগ

নগর জীবন

গ্লোবাল ফিউচার কাউন্সিলের আমন্ত্রণ পেলেন ব্র্যাকের নির্বাহী পরিচালক আসিফ
গ্লোবাল ফিউচার কাউন্সিলের আমন্ত্রণ পেলেন ব্র্যাকের নির্বাহী পরিচালক আসিফ

নগর জীবন

চাঁদপুরে চালকদের অস্বীকৃতিতে ভেস্তে গেল ট্রাফিক নিয়ম
চাঁদপুরে চালকদের অস্বীকৃতিতে ভেস্তে গেল ট্রাফিক নিয়ম

দেশগ্রাম

কে মনোনয়ন পাচ্ছে তা বড় কথা নয়
কে মনোনয়ন পাচ্ছে তা বড় কথা নয়

নগর জীবন