শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বুধবার, ০৯ আগস্ট, ২০২৩ আপডেট:

ডুবেছে সড়ক বাড়ি শহর

♦ বিচ্ছিন্ন সড়ক যোগাযোগ ♦ পানির নিচে বান্দরবান খাগড়াছড়িসহ পাহাড়ি এলাকা ♦ জোয়ারে নিখোঁজ চারজন ♦ চট্টগ্রামসহ চার জেলায় বন্ধ শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান
প্রতিদিন ডেস্ক
প্রিন্ট ভার্সন
ডুবেছে সড়ক বাড়ি শহর

চট্টগ্রাম মহানগর টানা পাঁচ দিন পানির নিচে। অচল চট্টগ্রাম। প্লাবিত হয়েছে উপজেলা। পানির কারণে চট্টগ্রাম-কক্সবাজার সড়কে সাময়িক বন্ধ ছিল যান চলাচল। সংকট দেখা দিয়েছে বিশুদ্ধ পানির। গত এক সপ্তাহ ধরে ৬৬৪ মিলিমিটারের রেকর্ড বৃষ্টি হয়েছে। বৃষ্টির পানিতে নিখোঁজের পর মরদেহ উদ্ধার করা হয় বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষার্থীর। নিখোঁজ এক ব্যবসায়ী ও এক কৃষক। গতকালও দিনভর কখনো থেমে কখনো মুষলধারে বৃষ্টি হয়। পতেঙ্গা আবহাওয়া অফিস সূত্রে জানা যায়, চট্টগ্রামে চলতি আগস্ট মাসের সাত দিনে ৬৬৪ মিলিমিটার বৃষ্টিপাত হয়।

এদিকে টানা বৃষ্টি, জলাবদ্ধতা ও পাহাড়ি ঢলের কারণে জলাবদ্ধতা তৈরি হওয়ায় চট্টগ্রাম, কক্সবাজার, খাগড়াছড়ি ও বান্দরবান জেলার সরকারি-বেসরকারি সব শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান আজ বুধবার ও কাল বৃহস্পতিবার বন্ধ ঘোষণা করেছে মাধ্যমিক ও উচ্চশিক্ষা অধিদফতর (মাউশি)।

চট্টগ্রামে ডুবেছে রেললাইন  -বাংলাদেশ প্রতিদিন

এদিকে চট্টগ্রামে গত পাঁচ দিনের টানা ভারী বর্ষণের কারণে ব্যাহত হচ্ছে চট্টগ্রাম বন্দরের কার্যক্রম। বর্ষণের কারণে সাগর উত্তাল থাকায় বহির্নোঙরে যেতে পারছে না লাইটার জাহাজ। যার প্রভাব পড়েছে বন্দরের সার্বিক কার্যক্রমে। চট্টগ্রাম বন্দরের সচিব ওমর ফারুক বলেন, ‘ভারী বর্ষণের কারণে বন্দরের কার্যক্রম ব্যাহত হচ্ছে। সাগর উত্তাল থাকায় বহির্নোঙরে স্বাভাবিকভাবে পণ্য খালাস করা যাচ্ছে না।’ খোঁজ নিয়ে জানা যায়, গতকাল সকালে চকবাজার, বাকলিয়া, বাদুড়তলা, আগ্রাবাদ, মুরাদপুর, আতুরার ডিপোসহ নগরের বেশির ভাগ নিম্ন এলাকা গত পাঁচ দিন ধরে বৃষ্টি ও জোয়ারের পানিতে তলিয়ে আছে। বাসাবাড়িতে ঢুকে গেছে পানি। ডুবে গেছে বাসার নিচতলার পানির মোটর। এ কারণে ভবনে পানি তুলতে পারছেন না অনেকেই। সংকট দেখা দিয়েছে বিশুদ্ধ পানির। সাতকানিয়া, লোহাগাড়া, চন্দনাইশ, বাঁশখালী ও আনোয়ারা উপজেলার বেশির ভাগ এলাকা প্লাবিত। সাতকানিয়া ও লোহাগাড়া উপজেলায় সেনাবাহিনী ও নৌবাহিনী বন্যাকবলিত এলাকায় প্রয়োজনীয় সহায়তা করছে। চট্টগ্রামের জেলা প্রশাসন আবুল বাসার মোহাম্মদ ফখরুজ্জামান বলেন, চট্টগ্রামের সব কটি উপজেলায় বন্যার পানি ওঠে। তবে সাতকানিয়া ও লোহাগাড়া উপজেলায় বেশি উঠেছে। উপজেলাগুলোয় জেলা প্রশাসনের উদ্যোগে ত্রাণ সহায়তা শুরু করা হয়েছে। চন্দনাইশ উপজেলার হাসিমপুর কসাইপাড়া এলাকা, সাতকানিয়ার কেরানিহাট এলাকা, হাসমত আলী শিকদারের দোকান ও লোহাগাড়ার বার আউলিয়া ডিগ্রি কলেজের সামনে দিয়ে বন্যার পানি প্রবাহিত হওয়ায় চট্টগ্রাম-কক্সবাজার মহাসড়কে যান চলাচল বন্ধ হয়ে যায়। রাস্তায় তৈরি হয় যানজট।

নিখোঁজ শিক্ষার্থীর মরদেহ উদ্ধার : চট্টগ্রামের লোহাগাড়া উপজেলার জনকল্যাণ স্কুল এলাকার বাসিন্দা জুনায়েদুল ইসলাম জারিফ গত সোমবার রাতে বন্যার পানিতে তলিয়ে গিয়ে নিখোঁজ হন। গতকাল বিকালে তার মরদেহ উদ্ধার করা হয়। জারিফ বিজিসি ট্রাস্ট ইউনিভার্সিটির কম্পিউটার সায়েন্স বিভাগের অনার্স প্রথমবর্ষের ছাত্র ছিল। সে তার মা-বাবার একমাত্র সন্তান। এদিকে লোহাগাড়া উপজেলার আমিরাবাদ ইউনিয়নের উত্তর আমিরাবাদ চট্টলাপাড়ার বাসিন্দা কৃষক আসহাব মিয়া (৬৫) বন্যার পানিতে ডুবে নিখোঁজ হন। গতকালও তার খোঁজ মিলেনি। অন্যদিকে গত সোমবার সন্ধ্যায় রাউজান উপজেলার উরকিরচর ইউনিয়নের এস এম ইউসুফের বড় ছেলে শাহেদ হোসেন বাবু হালদা নদীর শাখা খালে নিখোঁজ হন। গতকাল বিকাল পর্যন্ত তার খোঁজ মিলেনি।

বিদ্যুৎহীন আট উপজেলা : পানিতে প্লাবিত চট্টগ্রামের আট উপজেলা। ফলে ওইসব উপজেলায় নষ্ট হয়ে গেছে বিদ্যুতের খুঁটি। এসব উপজেলায় বন্ধ রাখা হয় বিদ্যুতের সরবরাহ। বিদ্যুৎহীন উপজেলাগুলো হলো- পটিয়া, সাতকানিয়া, লোহাগাড়া, চন্দনাইশ, বাঁশখালীর কয়েকটি এলাকা, বোয়ালখালী, রাঙ্গুনিয়া, রাউজান, হাটহাজারী ও আনোয়ারার কিছু এলাকা।

বান্দরবান : ভারী বর্ষণ ও পাহাড়ি ঢলে প্লাবিত হয় পার্বত্য জেলা বান্দরবান। জেলা সদরের আর্মিপাড়া, ইসলামপুর, গর্জনিয়াপাড়াসহ বিভিন্ন এলাকা পানিতে তলিয়ে যায়। পাহাড়ের পাদদেশে ঝুঁকিপূর্ণ অবস্থায় থাকাদের নিরাপদ আশ্রয়ে চলে যেতে গত রবিবার থেকে মাইকিং করছে জেলা ও উপজেলা প্রশাসন। বান্দরবানে খোলা হয়েছে ২০৭টি আশ্রয় কেন্দ্র। পরিস্থিতি মোকাবিলায় মোতায়েন করা হয়েছে সেনাবাহিনী। জানা যায়, বন্যার পানির কারণে চট্টগ্রাম থেকে বান্দরবানে যানবাহন চলাচল বন্ধ হয়ে যায়।

কক্সবাজারে সড়কে চলছে নৌকা  -বাংলাদেশ প্রতিদিন

কক্সবাজার : কক্সবাজারে বন্যা পরিস্থিতির আরও অবনতি হয়েছে। পাহাড়ি ঢল ও জোয়ারের পানিতে নতুন করে বিভিন্ন এলাকা প্লাবিত হচ্ছে। গতকাল বিকালে জেলা প্রশাসনের দেওয়া তথ্য মতে, কক্সবাজার জেলায় এই পর্যন্ত জেলার নয়টি উপজেলার ৬০টি ইউনিয়নের মানুষ পানিবন্দি হয়ে পড়েছেন। যেখানে দুর্গত মানুষের সংখ্যা ২ লক্ষাধিক উল্লেখ করা হলেও এর সংখ্যা ৫ লাখের কাছাকাছি বলে জানা গেছে। বন্যা পরিস্থিতিতে গতকাল দুজনের মৃত্যু হয়েছে। এর মধ্যে রামুতে পানিতে ডুবে এক শিশু এবং পেকুয়ায় সাপের কামড়ে এক ব্যবসায়ী মারা যান। এর আগে সোমবার পাহাড় ধসে উখিয়ার রোহিঙ্গা ক্যাম্পে মা-মেয়ে এবং চকরিয়ায় শিশুসহ তিনজনের মৃত্যু হয়।

কক্সবাজারের পেকুয়ায় অতিবৃষ্টিতে প্লাবিত পানিবন্দি দুর্গত মানুষের মধ্যে গতকাল জরুরি খাদ্য সহায়তা প্রদান করেছে নৌবাহিনী -আইএসপিআর

গতকাল বিকাল ৫টায় কক্সবাজারের অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক (সার্বিক) বিভীষণ কান্তি দাশের পাঠানো এক তথ্য বিবরণীতে বলা হয়েছে, গতকাল বিকাল পর্যন্ত ৬০ ইউনিয়নের পানিবন্দি থাকার তথ্য জেলা প্রশাসন পেয়েছে। এর মধ্যে কক্সবাজার সদরের পাঁচটি, রামুর তিনটি, ঈদগাঁওর পাঁচটি, চকরিয়ার ১৮টি, পেকুয়ার সাতটি, মহেশখালীর পাঁচটি, কুতুবদিয়ার ছয়টি, উখিয়ার পাঁচটি, টেকনাফের ছয়টি ইউনিয়ন প্লাবিত হয়েছে। এই ৬০ ইউনিয়নের ২ লাখ ১১ হাজারের বেশি মানুষ দুর্গতকবলিত। এই ৯টি উপজেলার ২০৮টি আশ্রয় কেন্দ্রে সাড়ে ৩৩ হাজারের বেশি মানুষ আশ্রয় নেওয়ার তথ্য রয়েছে।

খাগড়াছড়ি : খাগড়াছড়ি জেলার চেঙ্গী নদী ও দিঘীনালা উপজেলার মাঈনী নদীর পানি বেড়ে নতুন নতুন এলাকা প্লাবিত হয়েছে। দিঘীনালা মেরুং-লংগদু সড়ক ডুবে গেছে। এ সড়কে গতকাল সকাল থেকে যান চলাচল বন্ধ রয়েছে। মেরুং ইউনিয়নের একমাত্র বাজারটিও এখন পানির নিচে। জেলা সদর ও দিঘীনালা উপজেলার কবাখালী, মেরুং ও ছয় শতাধিক বাড়িঘর পানিতে প্লাবিত।

ফেনী : ফেনীর ফুলগাজী ও পরশুরামের বন্যাকবলিত এলাকার সংখ্যা বাড়ছে। বাঁধভাঙা স্থান দিয়ে পানি ঢুকে নতুন নতুন এলাকা প্লাবিত হচ্ছে। নতুন করে বাঁধের কোনো স্থানে ভাঙন দেখা না দিলেও ভারতের উজান থেকে এখনো ভাঙা স্থান দিয়ে লোকালয়ে পানি ঢুকছে। এতে নতুন নতুন গ্রাম প্লাবিত হচ্ছে।

পানি উন্নয়ন বোর্ড জানায়, বর্তমানে পানি বিপৎসীমার ১৭ সেন্টিমিটার ওপর দিয়ে প্রবাহিত হচ্ছে।

কৃষি বিভাগ বলছে, বন্যায় ৭০ হেক্টর রোপা আমন, তিন হেক্টর সবজি ও সাড়ে তিন হেক্টর সবজির আবাদ পানির নিচে। পানি নামলে বোঝা যাবে ক্ষয়ক্ষতির চিত্র। গত দুই দিনে পানিবন্দি মানুষ রয়েছে সীমাহীন দুর্ভোগে।

বাগেরহাট : বাগেরহাটে এক সপ্তাহের টানা বৃষ্টিপাত ও নদ-নদীর পানি বৃদ্ধি পাওয়ায় জনজীবন বিপর্যস্ত হয়ে পড়েছে। পানিতে ভাসছে শহর থেকে গ্রাম। জেলা শহরের বেশির ভাগ সড়ক পানিতে তলিয়ে গেছে। গত ২৪ ঘণ্টায় ১৯০ মিলিমিটার বৃষ্টিপাত রেকর্ড করেছে মোংলা আবহওয়া অফিস। জেলায় পানিবন্দি হয়ে পড়েছে ৭ হাজার ৫১০টি পরিবার। তলিয়ে গেছে ১ হাজার ৫৮০টি মাছের ঘের। অবিরাম বৃষ্টিতে চরম বিপাকে পড়েছেন খেটে খাটা খাওয়া নিম্ন আয়ের মানুষ।

লক্ষ্মীপুর : লক্ষ্মীপুরে টানা তিন দিনের বৃষ্টি ও মেঘনা নদীর অস্বাভাবিক জোয়ারের পানিতে প্রায় ২ হাজার হেক্টর আমন ধান ও শাক-সবজির খেত এখন পানির নিচে। জেলার কমলনগর ও রামগতি উপজেলার বিভিন্ন স্থানে অন্তত ৫০টি কাঁচা ঘরবাড়ি বিধ্বস্ত ও ২৫টি গ্রামীণ পাকা-কাঁচা সড়ক এবং শতাধিক গাছ ভেঙে গেছে। এখন জনপদে ঢুকেছে পানি। এতে জলাবদ্ধ অবস্থায় পড়ে চরম ভোগান্তির শিকার হচ্ছেন মানুষ।

নোয়াখালী : নোয়াখালী জেলা শহরের মাইজদী স্টেশনের প্ল্যাটফরমে রেললাইনের ওপর গাছ উপড়ে পড়ে সোনাপুর থেকে ঢাকা রেল যোগাযোগ প্রায় ৮ ঘণ্টা বন্ধ থাকার পর দুপুরে চালু হয়েছে। সোমবার মধ্যরাতের দিকে গাছটি উপড়ে পড়ে। ফলে ভোগান্তিতে পড়েন উপকূলের যাত্রীরা।

 

বন্যার কবলে দেশ

১. টানা বর্ষণ ও জোয়ারের পানিতে চট্টগ্রাম-কক্সবাজার মহাসড়কের সাতকানিয়ার কেরানীহাট এলাকার সড়ক ডুবে গেছে ২. বান্দরবান এলাকার ঘরবাড়ি পানিতে তলিয়ে গেছে ৩. চট্টগ্রামের চন্দনাইশের বিভিন্ন এলাকা ও সড়ক পানিতে ডুবে যাওয়ায় মানুষের দুর্ভোগ ৪. খাগড়াছড়িতে বাড়িঘরে বন্যার পানি ৫. ফেনীর মুহুরী ফুলগাজী ও পরশুরামের তিনটি স্থানে বাঁধ ভেঙে বিভিন্ন এলাকা প্লাবিত    -বাংলাদেশ প্রতিদিন

এই বিভাগের আরও খবর
এনবিআরের ২ শতাধিক কর্মকর্তা ক্ষমা চাইলেন
এনবিআরের ২ শতাধিক কর্মকর্তা ক্ষমা চাইলেন
অ্যাসিড নিক্ষেপের মামলা ডিপজলের বিরুদ্ধে
অ্যাসিড নিক্ষেপের মামলা ডিপজলের বিরুদ্ধে
ভারতে গ্রেপ্তার আওয়ামী লীগ নেতা
ভারতে গ্রেপ্তার আওয়ামী লীগ নেতা
টিকটকে পরিচয় ইমোতে ব্ল্যাকমেল
টিকটকে পরিচয় ইমোতে ব্ল্যাকমেল
আকুর বিল পরিশোধে কমেছে বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ
আকুর বিল পরিশোধে কমেছে বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ
রাজশাহীতে বালুমহালে গুলি ভাঙচুর
রাজশাহীতে বালুমহালে গুলি ভাঙচুর
দিনভর বৃষ্টি জলাবদ্ধতা যানজট জনদুর্ভোগ
দিনভর বৃষ্টি জলাবদ্ধতা যানজট জনদুর্ভোগ
সাগরে গোসলে নেমে চবি ছাত্রের মৃত্যু, নিখোঁজ ২
সাগরে গোসলে নেমে চবি ছাত্রের মৃত্যু, নিখোঁজ ২
৭ দফা আদায়েই অভ্যুত্থানের সফলতা
৭ দফা আদায়েই অভ্যুত্থানের সফলতা
সন্তান খাঁচায় ভরে ভিক্ষা করছেন মা
সন্তান খাঁচায় ভরে ভিক্ষা করছেন মা
আবারও ডুবল ফেনী
আবারও ডুবল ফেনী
আলপনায় রঙিন গ্রাম
আলপনায় রঙিন গ্রাম
সর্বশেষ খবর
মুরাদনগরের তিনজনকে পিটিয়ে হত্যা: তদন্তভার ডিবিতে, ঘটনাস্থলে তদন্ত কর্মকর্তা
মুরাদনগরের তিনজনকে পিটিয়ে হত্যা: তদন্তভার ডিবিতে, ঘটনাস্থলে তদন্ত কর্মকর্তা

৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

১৮ দিনে ১৫০ কোটির দোরগোড়ায় ‘সিতারে জামিন পার’
১৮ দিনে ১৫০ কোটির দোরগোড়ায় ‘সিতারে জামিন পার’

৪৮ মিনিট আগে | শোবিজ

তৃতীয় বিয়ের ইঙ্গিত, গৌরীকে নিয়ে যা বললেন আমির
তৃতীয় বিয়ের ইঙ্গিত, গৌরীকে নিয়ে যা বললেন আমির

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সকাল ৯টার মধ্যে ৬০ কিমি বেগে ঝড়ের আভাস
সকাল ৯টার মধ্যে ৬০ কিমি বেগে ঝড়ের আভাস

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গড়ে প্রতিদিন ৪ লাখ যাত্রী মেট্রোতে, সবচেয়ে বেশি যে স্টেশনে
গড়ে প্রতিদিন ৪ লাখ যাত্রী মেট্রোতে, সবচেয়ে বেশি যে স্টেশনে

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে তুরস্কের প্রতিরক্ষা শিল্প সংস্থা প্রধানের সাক্ষাৎ
প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে তুরস্কের প্রতিরক্ষা শিল্প সংস্থা প্রধানের সাক্ষাৎ

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাড়ে ৭ বিলিয়ন ডলারের বাজার হারানোর শঙ্কা
সাড়ে ৭ বিলিয়ন ডলারের বাজার হারানোর শঙ্কা

৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

দেশ কাঁপানো ৩৬ দিন
দেশ কাঁপানো ৩৬ দিন

৩ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

করাচির ফ্ল্যাট থেকে জনপ্রিয় অভিনেত্রীর গলিত মরদেহ উদ্ধার
করাচির ফ্ল্যাট থেকে জনপ্রিয় অভিনেত্রীর গলিত মরদেহ উদ্ধার

৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

যেভাবে জানবেন এসএসসির ফল
যেভাবে জানবেন এসএসসির ফল

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৯ জুলাই)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৯ জুলাই)

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সৌদিতে ১৭ হাজারের বেশি প্রবাসী গ্রেপ্তার
সৌদিতে ১৭ হাজারের বেশি প্রবাসী গ্রেপ্তার

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পোষা বিড়ালের জন্য সব সম্পত্তি লিখে দিলেন ৮০ বছরের বৃদ্ধ
পোষা বিড়ালের জন্য সব সম্পত্তি লিখে দিলেন ৮০ বছরের বৃদ্ধ

৬ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

মিরাজ বললেন: ‘এভাবে খেলে কখনো জিতব, কখনো হারব’
মিরাজ বললেন: ‘এভাবে খেলে কখনো জিতব, কখনো হারব’

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ফেনীতে একদিনে দেশের সর্বোচ্চ বৃষ্টিপাত, মুহুরী নদীর বাঁধে ৭ স্থানে ভাঙন
ফেনীতে একদিনে দেশের সর্বোচ্চ বৃষ্টিপাত, মুহুরী নদীর বাঁধে ৭ স্থানে ভাঙন

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

৯৯৯-এ ফোনে ধরা পড়ল চুরি হওয়া বাস, সীতাকুণ্ডে চালকসহ আটক
৯৯৯-এ ফোনে ধরা পড়ল চুরি হওয়া বাস, সীতাকুণ্ডে চালকসহ আটক

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভারতীয় নার্স প্রিয়ার মৃত্যুদণ্ড কার্যকর করতে যাচ্ছে ইয়েমেন
ভারতীয় নার্স প্রিয়ার মৃত্যুদণ্ড কার্যকর করতে যাচ্ছে ইয়েমেন

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কুমিল্লায় অবৈধভাবে চাল মজুদের দায়ে দুই প্রতিষ্ঠানকে জরিমানা
কুমিল্লায় অবৈধভাবে চাল মজুদের দায়ে দুই প্রতিষ্ঠানকে জরিমানা

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিংড়ায় ২ লাখ টাকার কারেন্ট জাল জব্দ
সিংড়ায় ২ লাখ টাকার কারেন্ট জাল জব্দ

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শ্রীলঙ্কার কাছে সিরিজ হারল বাংলাদেশ
শ্রীলঙ্কার কাছে সিরিজ হারল বাংলাদেশ

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ট্রেনের ধাক্কায় যুবকের মৃত্যু, গেটম্যানের দাবিতে রেলপথ অবরোধ
ট্রেনের ধাক্কায় যুবকের মৃত্যু, গেটম্যানের দাবিতে রেলপথ অবরোধ

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শাবিতে জুলাই কর্নার স্থাপনসহ চার দফা দাবিতে শিবিরের স্মারকলিপি
শাবিতে জুলাই কর্নার স্থাপনসহ চার দফা দাবিতে শিবিরের স্মারকলিপি

৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ঝিনাইদহে পিকআপের ধাক্কায় মোটরসাইকেলের ২ আরোহী নিহত
ঝিনাইদহে পিকআপের ধাক্কায় মোটরসাইকেলের ২ আরোহী নিহত

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সামরিক স্থাপনায় ইরানি ক্ষেপণাস্ত্র আঘাত হানার কথা স্বীকার করল ইসরায়েল
সামরিক স্থাপনায় ইরানি ক্ষেপণাস্ত্র আঘাত হানার কথা স্বীকার করল ইসরায়েল

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিয়াঙ্কার মতো সঙ্গী পাওয়া সত্যিই সৌভাগ্যের: নিক
প্রিয়াঙ্কার মতো সঙ্গী পাওয়া সত্যিই সৌভাগ্যের: নিক

৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

খাগড়াছড়িতে পাহাড়ে বসবাসকারীদের আশ্রয় কেন্দ্রে যেতে প্রচারণা
খাগড়াছড়িতে পাহাড়ে বসবাসকারীদের আশ্রয় কেন্দ্রে যেতে প্রচারণা

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

থামছে না পদ্মার ভাঙন, বিলিন হচ্ছে ঘরবাড়ি
থামছে না পদ্মার ভাঙন, বিলিন হচ্ছে ঘরবাড়ি

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় তিন ব্যবসা প্রতিষ্ঠানকে জরিমানা
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় তিন ব্যবসা প্রতিষ্ঠানকে জরিমানা

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আফগানিস্তানের সর্বোচ্চ নেতার বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারি আইসিসির
আফগানিস্তানের সর্বোচ্চ নেতার বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারি আইসিসির

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নৌকা পেলেও হাসপাতালে যাওয়া হয়নি, মৃত্যুর কাছেই হার মানল ছেলেটি!
নৌকা পেলেও হাসপাতালে যাওয়া হয়নি, মৃত্যুর কাছেই হার মানল ছেলেটি!

৯ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

সর্বাধিক পঠিত
মোবাইল সিমের বিষয়ে বিটিআরসির নতুন সিদ্ধান্ত
মোবাইল সিমের বিষয়ে বিটিআরসির নতুন সিদ্ধান্ত

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টানা ২ বছর ক্ষেপণাস্ত্র ছুড়লেও মজুদ শেষ হবে না, হুঁশিয়ারি ইরানি কমান্ডারের
টানা ২ বছর ক্ষেপণাস্ত্র ছুড়লেও মজুদ শেষ হবে না, হুঁশিয়ারি ইরানি কমান্ডারের

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চীন থেকে আকাশ প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা নিয়েছে ইরান: রিপোর্ট
চীন থেকে আকাশ প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা নিয়েছে ইরান: রিপোর্ট

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজা গণহত্যায় অংশগ্রহণকারী ইসরায়েলি সেনার আত্মহত্যা; ‌‌‘শুধুই লাশের গন্ধ পেতেন’
গাজা গণহত্যায় অংশগ্রহণকারী ইসরায়েলি সেনার আত্মহত্যা; ‌‌‘শুধুই লাশের গন্ধ পেতেন’

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশি পণ্যের ওপর ৩৫ শতাংশ শুল্ক রাখলেন ট্রাম্প
বাংলাদেশি পণ্যের ওপর ৩৫ শতাংশ শুল্ক রাখলেন ট্রাম্প

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আফগানিস্তানের সর্বোচ্চ নেতার বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারি আইসিসির
আফগানিস্তানের সর্বোচ্চ নেতার বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারি আইসিসির

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এসএসসির ফল প্রকাশের তারিখ ঘোষণা, যেভাবে জানবেন
এসএসসির ফল প্রকাশের তারিখ ঘোষণা, যেভাবে জানবেন

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশসহ ১৪ দেশে শুল্কের সময়সীমা ‘চূড়ান্ত নয়’, দর-কষাকষির ইঙ্গিত ট্রাম্পের
বাংলাদেশসহ ১৪ দেশে শুল্কের সময়সীমা ‘চূড়ান্ত নয়’, দর-কষাকষির ইঙ্গিত ট্রাম্পের

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েল যুদ্ধ চায়, ইরানও তৈরি
ইসরায়েল যুদ্ধ চায়, ইরানও তৈরি

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টানা ৯ দিন পানি ছাড়া কিছুই খান না নার্গিস
টানা ৯ দিন পানি ছাড়া কিছুই খান না নার্গিস

২১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

বিশ্বের শীর্ষ ১০ ধনীর তালিকায় নেই বিল গেটস
বিশ্বের শীর্ষ ১০ ধনীর তালিকায় নেই বিল গেটস

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গণধর্ষণের পর ফেলে দেওয়া হলো রেললাইনে, ট্রেনে কাটা পড়ল নারীর পা
গণধর্ষণের পর ফেলে দেওয়া হলো রেললাইনে, ট্রেনে কাটা পড়ল নারীর পা

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সামরিক স্থাপনায় ইরানি ক্ষেপণাস্ত্র আঘাত হানার কথা স্বীকার করল ইসরায়েল
সামরিক স্থাপনায় ইরানি ক্ষেপণাস্ত্র আঘাত হানার কথা স্বীকার করল ইসরায়েল

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতীয় নার্স প্রিয়ার মৃত্যুদণ্ড কার্যকর করতে যাচ্ছে ইয়েমেন
ভারতীয় নার্স প্রিয়ার মৃত্যুদণ্ড কার্যকর করতে যাচ্ছে ইয়েমেন

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এত মৃত্যুদণ্ড কার্যকর করেছে সৌদি আরব!
এত মৃত্যুদণ্ড কার্যকর করেছে সৌদি আরব!

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজায় হামলা চালাতে গিয়ে পুঁতে রাখা বোমায় ৫ ইসরায়েলি সেনা নিহত
গাজায় হামলা চালাতে গিয়ে পুঁতে রাখা বোমায় ৫ ইসরায়েলি সেনা নিহত

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শিবলী রুবাইয়াতের ১০তলা বাণিজ্যিক ভবন জব্দের আদেশ
শিবলী রুবাইয়াতের ১০তলা বাণিজ্যিক ভবন জব্দের আদেশ

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৩৫ শতাংশ শুল্কের কথা জানিয়ে ড. ইউনূসকে ট্রাম্পের চিঠি
৩৫ শতাংশ শুল্কের কথা জানিয়ে ড. ইউনূসকে ট্রাম্পের চিঠি

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ডিপজলের বিরুদ্ধে মামলা
ডিপজলের বিরুদ্ধে মামলা

১৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা বিলুপ্তির বিধান বাতিলের পূর্ণাঙ্গ রায় প্রকাশ
তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা বিলুপ্তির বিধান বাতিলের পূর্ণাঙ্গ রায় প্রকাশ

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইরানের ওপর থেকে নিষেধাজ্ঞা প্রত্যাহার করতে চান ট্রাম্প
ইরানের ওপর থেকে নিষেধাজ্ঞা প্রত্যাহার করতে চান ট্রাম্প

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লোহিত সাগরে বাণিজ্যিক জাহাজে হামলার দায় স্বীকার হুতির
লোহিত সাগরে বাণিজ্যিক জাহাজে হামলার দায় স্বীকার হুতির

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্পকে ‘শান্তিতে নোবেল’ দিতে পাকিস্তানের প্রস্তাবকে স্বাগত জানাল হোয়াইট হাউস
ট্রাম্পকে ‘শান্তিতে নোবেল’ দিতে পাকিস্তানের প্রস্তাবকে স্বাগত জানাল হোয়াইট হাউস

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সকালে লেবুপানি পানের উপকারিতা
সকালে লেবুপানি পানের উপকারিতা

২২ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

সিঙ্গাপুর থেকে ৫৩১ কোটি টাকায় আসবে এক কার্গো এলএনজি
সিঙ্গাপুর থেকে ৫৩১ কোটি টাকায় আসবে এক কার্গো এলএনজি

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘যারা পিআর চায়, তারা আওয়ামী লীগকে ফেরাতে চায়’
‘যারা পিআর চায়, তারা আওয়ামী লীগকে ফেরাতে চায়’

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

৪ মামলায় শ্যোন অ্যারেস্ট আসাদুজ্জামান নূর
৪ মামলায় শ্যোন অ্যারেস্ট আসাদুজ্জামান নূর

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৮ জুলাই)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৮ জুলাই)

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলকে আবু ওবায়দার হুঁশিয়ারি
ইসরায়েলকে আবু ওবায়দার হুঁশিয়ারি

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পক্ষপাতদুষ্ট বিদেশি পর্যবেক্ষকদের এবার অনুমোদন নয়: সিইসি
পক্ষপাতদুষ্ট বিদেশি পর্যবেক্ষকদের এবার অনুমোদন নয়: সিইসি

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
জুলাই অভ্যুত্থান : কী পেলাম! কী হারালাম
জুলাই অভ্যুত্থান : কী পেলাম! কী হারালাম

সম্পাদকীয়

ফের ট্রাম্পের ট্যারিফ তাণ্ডব
ফের ট্রাম্পের ট্যারিফ তাণ্ডব

প্রথম পৃষ্ঠা

কই গেল দুই লাখ তাল গাছ
কই গেল দুই লাখ তাল গাছ

নগর জীবন

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

শাবনূর কেন অনীকের স্ত্রী হতে চাননি
শাবনূর কেন অনীকের স্ত্রী হতে চাননি

শোবিজ

সিনেমা হল এখন কার নিয়ন্ত্রণে
সিনেমা হল এখন কার নিয়ন্ত্রণে

শোবিজ

গণমাধ্যমকে হুমকি বন্ধে হস্তক্ষেপ কামনা মার্কিন কংগ্রেসের
গণমাধ্যমকে হুমকি বন্ধে হস্তক্ষেপ কামনা মার্কিন কংগ্রেসের

প্রথম পৃষ্ঠা

আবারও ডুবল ফেনী
আবারও ডুবল ফেনী

পেছনের পৃষ্ঠা

সন্তান খাঁচায় ভরে ভিক্ষা করছেন মা
সন্তান খাঁচায় ভরে ভিক্ষা করছেন মা

পেছনের পৃষ্ঠা

ফরিদা পারভীনের শারীরিক অবস্থার আরও অবনতি
ফরিদা পারভীনের শারীরিক অবস্থার আরও অবনতি

শোবিজ

তাজুলের টাকার খনি ওয়াসা আর এলজিইডি
তাজুলের টাকার খনি ওয়াসা আর এলজিইডি

প্রথম পৃষ্ঠা

ছুটিই যেন কাবরেরার চাকরি
ছুটিই যেন কাবরেরার চাকরি

মাঠে ময়দানে

ঘরে পৌঁছাবে পদ্মার বিশুদ্ধ পানি
ঘরে পৌঁছাবে পদ্মার বিশুদ্ধ পানি

নগর জীবন

হতাশায় বিশ্বাস করি না
হতাশায় বিশ্বাস করি না

শোবিজ

ভারতে গ্রেপ্তার আওয়ামী লীগ নেতা
ভারতে গ্রেপ্তার আওয়ামী লীগ নেতা

পেছনের পৃষ্ঠা

দেশ গঠনে ব্যবসায়ীদের প্রয়োজন রয়েছে
দেশ গঠনে ব্যবসায়ীদের প্রয়োজন রয়েছে

নগর জীবন

মিডিয়াকে হুমকি গণতন্ত্রের পরিপন্থি
মিডিয়াকে হুমকি গণতন্ত্রের পরিপন্থি

প্রথম পৃষ্ঠা

বিব্রত শ্রদ্ধা...
বিব্রত শ্রদ্ধা...

শোবিজ

কেন বাড়ছে ডেঙ্গুতে মৃত্যু
কেন বাড়ছে ডেঙ্গুতে মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

জয়ার পুতুল নাচের ইতিকথা
জয়ার পুতুল নাচের ইতিকথা

শোবিজ

জোকোভিচ ১৬ সুয়াটেকের দ্বিতীয়
জোকোভিচ ১৬ সুয়াটেকের দ্বিতীয়

মাঠে ময়দানে

এবার কিংস অ্যারিনায় আফঈদাদের লড়াই
এবার কিংস অ্যারিনায় আফঈদাদের লড়াই

মাঠে ময়দানে

ফাইনালের আগে ফাইনাল!
ফাইনালের আগে ফাইনাল!

মাঠে ময়দানে

থামছে না দাবি আদায়ের আন্দোলন
থামছে না দাবি আদায়ের আন্দোলন

প্রথম পৃষ্ঠা

তেহরান থেকে ফিরলেন আরও ৩২ বাংলাদেশি
তেহরান থেকে ফিরলেন আরও ৩২ বাংলাদেশি

পেছনের পৃষ্ঠা

তারা আ.লীগকে ফেরাতে চায়
তারা আ.লীগকে ফেরাতে চায়

নগর জীবন

ন্যাশনাল ব্যাংকের এমডি আদিল চৌধুরী
ন্যাশনাল ব্যাংকের এমডি আদিল চৌধুরী

নগর জীবন

আসামি ছেড়ে দেওয়ায় এএসআই ক্লোজড
আসামি ছেড়ে দেওয়ায় এএসআই ক্লোজড

দেশগ্রাম

জেলখানা থেকে বের হতে পারতেন না
জেলখানা থেকে বের হতে পারতেন না

নগর জীবন

বিকালে শ্লীলতাহানি রাতে অস্বাভাবিক মৃত্যু
বিকালে শ্লীলতাহানি রাতে অস্বাভাবিক মৃত্যু

দেশগ্রাম