শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বৃহস্পতিবার, ১৪ সেপ্টেম্বর, ২০২৩ আপডেট:

পাট এখন কৃষকের গলার ফাঁস

♦ সোনালি আঁশে হারাচ্ছে জৌলুস ♦ পাট চাষে আগ্রহ কমছে কৃষকের ♦ গুনতে হচ্ছে লোকসান, কমছে রপ্তানি
জিন্নাতুন নূর
প্রিন্ট ভার্সন
পাট এখন কৃষকের গলার ফাঁস

সোনালি আঁশ খ্যাত পাট এখন কৃষকের ‘গলার ফাঁসে’ পরিণত হয়েছে। পাটশিল্প ক্রমেই জৌলুস হারাচ্ছে। এ শিল্প ঘিরে বিগত বছরগুলোয় যে সম্ভাবনা তৈরি হয়েছিল তা রপ্তানিকারকদের কাছে দিন দিন ফিকে হয়ে আসছে। লোকসানের কারণে এরই মধ্যে বিভিন্ন জেলার কৃষক পাট চাষে আগ্রহ হারাচ্ছেন। বাংলাদেশ প্রতিদিনকে কৃষক জানান, পর্যাপ্ত বৃষ্টি না হওয়ায় সেচ খরচ বৃদ্ধি, উৎপাদন খরচ না ওঠা এবং উপকরণের মূল্যবৃদ্ধিসহ নানা কারণে পাট চাষের পরিমাণ এ বছর কমেছে। ভালো দাম না পেয়ে বিভিন্ন জেলার কৃষক চরম হতাশ। আশঙ্কার বিষয় হচ্ছে, আন্তর্জাতিক বাজারে পাটপণ্যের চাহিদা কমে যাওয়ায় পাটশিল্পের রপ্তানি আয়ও কমে গেছে।

পাটজাত পণ্যকে ২০২৩ সালের ‘বর্ষ পণ্য’ ঘোষণা করে সরকার। লক্ষ্য ছিল অভ্যন্তরীণ বাজার ব্যবস্থাপনার উন্নতি করে ইউরোপসহ বিভিন্ন দেশে পাটজাত পণ্যের রপ্তানি বাড়ানো। কিন্তু এ বছরই পাটের মান ও দামে অখুশি কৃষক। চলতি বছর পাটের যে মান তাতে রপ্তানিতে আরও নেতিবাচক কিছু ঘটবে বলে শঙ্কা করা হচ্ছে। পাটের সুতা ও টুইন থেকে রপ্তানি আয়ও কমেছে। পাট অধিদফতরের তথ্যে, ২০১৭-১৮ সালে মোট কাঁচা পাট উৎপাদন হয়েছিল ৯২ লাখ বেল। আর ২০২১-২২ সালে তা কমে দাঁড়িয়েছে ৭১ লাখ বেল। কাঁচা পাট রপ্তানি ২০১৭-১৮ সালে ছিল ১৪ লাখ বেল আর ২০২১-২২ সালে ৮ লাখ বেল। বর্তমানে বিভিন্ন দেশের ক্রেতা পাটের পরিবর্তে কটন ও সিল্ক দিয়ে তৈরি পণ্য কিনছেন। বহির্বিশ্বে পাটপণ্যের চাহিদা ২৫ থেকে ৩০ শতাংশ কমেছে। দামও আগের মতো নেই। বিশেষজ্ঞরা বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, বিশ্বে একসময় আমাদের পাটের বড় বাজার ছিল। ভারতসহ অন্যান্য দেশের হাতে এখন এ বাজার। পাটের বাজার ধরতে হলে দেশের প্রায় আড়াই শ বেসরকারি পাটকলকে এগিয়ে আসতে হবে। এসব পাটকল পরিকল্পনা করে যেসব দেশে পাটপণ্যের চাহিদা আছে সেখানে পণ্য রপ্তানি করতে পারে।

চাষে আগ্রহ হারাচ্ছেন কৃষক : জয়পুরহাট প্রতিনিধির দেওয়া তথ্যে, জেলার কৃষি সম্প্রসারণ বিভাগ আশঙ্কা করছে, এবারও গত মৌসুমের মতো উৎপাদনের লক্ষ্যমাত্রা অর্জিত হবে না। পর্যাপ্ত বৃষ্টি না হওয়ায় সেচ খরচ বৃদ্ধি, উৎপাদন খরচ না ওঠা, উপকরণের মূল্যবৃদ্ধিসহ নানা কারণে জেলায় পাট চাষের পরিমাণ কমেছে। কৃষিসংশ্লিষ্টরা বলছেন, অনেক কৃষক এবার সবজি আবাদসহ অন্যান্য ফসলের দিকে ঝুঁকে পড়েছেন। সব মিলে দিন দিন পাট চাষে আগ্রহ হারাচ্ছেন জেলার কৃষক। জেলা কৃষি সম্প্রসারণ অধিদফতর জানিয়েছে, চলতি মৌসুমে জেলায় ৩ হাজার ৫৭০ হেক্টর জমিতে পাট চাষের লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারণ করা হয়েছিল। কিন্তু আবাদ হয়েছে ৩ হাজার ১১৮ হেক্টরে। অর্থাৎ লক্ষ্যমাত্রার চেয়ে ৪৫২ হেক্টর জমিতে পাটের আবাদ কম হয়েছে। জয়পুরহাট সদর উপজেলার নিজামপুর গ্রামের কৃষক সোলায়মান আলী এবার ৩৩ কাঠা অর্থাৎ ৫৫ শতক জমিতে পাট চাষ করেছেন। তিনি বলেন, ‘এ মৌসুমে পাট চাষে খরচ বেশি হয়েছে। প্রতি বছরের মতো এবার ১ বিঘা জমিতে হালচাষ, শ্রমিক মজুরি, সার-সেচসহ অন্যান্য খরচ বাবদ ১৬-১৭ হাজার টাকা খরচ হয়েছে। আর এ বছর উপযুক্ত আবহাওয়া তুলনামূলক কম থাকায় চাষ ভালো হয়নি। তা ছাড়া পাটের বাজারদরও কম। কিছু পাট ১ হাজার ৬০০ টাকা দরে বিক্রি করেছি। এ দরে বিক্রি করে পাট চাষ করা যাবে না। কারণ প্রতি বিঘায় এবার ৮ থেকে ৯ মণ পাট হবে। এর দাম আসবে ১৫-১৬ হাজার টাকা। এতে এক থেকে দেড় হাজার টাকা লোকসান গুনতে হবে।’ পাট ব্যবসায়ী জাহাঙ্গীর আলম বলেন, ‘গতবারের তুলনায় এবার পাটের বাজারদর অনেক কম। এর কারণ মিলারদের পাটে চাহিদা না থাকা। তারা কিনতে চাচ্ছেন না। সুতার চাহিদা ও দাম ভালো পেলে পাট কিনতে আগ্রহ দেখান। এখন যেসব পাট কেনা হচ্ছে সব স্টকে থাকছে। কারখানায় খুবই কম পাট যাচ্ছে।’ পাট অধিদফতরের জেলা কার্যালয়ের মুখ্য পরিদর্শক আবদুল হালিম বলেন, গত বছর অনেক পাট ব্যবসায়ী পাট কেনার পর মজুদ করেছেন। এ বছর পাটের দাম কম তাই ব্যবসায়ীরা পাট কম কিনছেন।

দাম নিয়ে দুশ্চিন্তায় কৃষক : পাট উৎপাদনে ফরিদপুর জেলা বরাবরের মতো এবারও শীর্ষ অবস্থানে রয়েছে। তবে এ বছর প্রকৃতির বিরূপ আচরণে অনেকটাই ফিকে হয় গেছে কৃষকের মুখের হাসি। মৌসুমের শুরুতেই অতিবৃষ্টির কারণে একদিকে যেমন পাট চাষে বিঘ্ন ঘটেছে, অন্যদিকে পাটের আঁশ ছাড়ানো মৌসুমেও পানির অভাবে সময়মতো পাট জাগ দিতে না পারায় কাক্সিক্ষত ফলন ব্যাহত হচ্ছে। অল্প পানিতে পাট জাগ দেওয়ার কারণে পাটের রং নষ্ট হয়ে যাওয়ায় বাজারে পাটের দামও কম পাওয়া যাচ্ছে। তীব্র দাবদাহে শ্রমিক সংকটে শ্রমিকের মজুরিও বৃদ্ধি পেয়েছে। বর্তমানে একজন শ্রমিককে দুই বেলা খাবার দিয়ে ৭০০ থেকে ৮০০ টাকা দৈনিক মজুরি দিতে হচ্ছে। এ ছাড়া সার, সেচ, কীটনাশকের দাম বৃদ্ধি পাওয়ায় পটের উৎপাদন খরচ বেড়েছে কয়েক গুণ। কিন্তু সে অনুপাতে পাটের দাম পাচ্ছেন না কৃষক। এ বছর প্রতি মন ভালো মানের পাট বিক্রি হচ্ছে ২ হাজার ৭০০ থেকে ২ হাজার ৮০০ টাকা দরে। যেখানে এ পাট গত বছরের শুরুতেই কৃষক বিক্রি করেছিলেন ৩ হাজার ৪০০ টাকা করে। আর একটু নিম্নমানের রং নষ্ট হওয়া পাটের গত বছর যেখানে দাম ছিল ২ হাজার ২০০ থেকে ২ হাজার ৭০০ টাকা; সেই পাট এ বছর কৃষক বিক্রি করছেন ১ হাজার ৮০০ থেকে ২ হাজার টাকা মন। ফরিদপুরের সবচেয়ে বড় পাটের মোকাম কানাইপুর সাপ্তাহিক হাটে গিয়ে দেখা যায় কৃষক পাট নিয়ে এলেও ব্যবসায়ীরা পাট কিনতে তেমন আগ্রহ দেখাচ্ছেন না। যার কারণে অভাবের তাড়নায় কম দামে পাট বিক্রি করে যাচ্ছেন কৃষক।

পাট কৃষকের গলার ফাঁস : দেশের অন্যতম পাট উৎপাদনকারী জেলা পাবনায় ভালো ফলনের পরও দাম কম থাকায় দুশ্চিন্তায় কৃষক। সরকারি ও বেসরকারি পাটকলগুলো বন্ধ হয়ে যাওয়ায় সঠিক দাম পাওয়া নিয়ে দুশ্চিন্তা ও হতাশায় পড়েছেন তারা। পাবনা সদরের ইসলামপুর গ্রামের কৃষক আবদুল আওয়াল বলেন, ‘এই যে পচা পানিতে সারা দিন পাট জাগ দেওয়া থেকে ধোয়ার কাজ করছি, এ শ্রমই বৃথা। কেবল খরচই হয়তো এ থেকে উঠবে। যারা পাটের সব কাজই লেবার নিয়ে করাচ্ছেন তাদের বরং লোকসান হবে।’ পাবনা সদরের গয়েশপুর গ্রামের আবদুল বারী জানান, গত বছর মনপ্রতি ২ হাজার ৫০০ থেকে ৩ হাজার টাকায় কৃষক পাট বিক্রি করলেও বর্তমানে এক থেকে দেড় হাজার টাকা কমে ২ হাজারের নিচে নেমে এসেছে। একসময়ের সোনালি আঁশ এখন কৃষকের গলার ফাঁসে পরিণত হয়েছে।

কমছে রপ্তানি আয় : ২০২০-২১ অর্থবছরে আগের সব রেকর্ড ছাড়িয়ে ১১৬ কোটি ১৫ লাখ (১ দশমিক ১৬ বিলিয়ন) ডলারের পাট ও পাটজাত পণ্য রপ্তানি করে পণ্য রপ্তানি তালিকায় চামড়াকে পেছনে ফেলে দ্বিতীয় স্থানে উঠে আসে এ খাত। এর আগে ২০১৯-২০ অর্থবছরের চেয়ে পাটের রপ্তানি বেড়েছিল ৩১ দশমিক ৬৩ শতাংশ। এমনটি দেখে ২০২১-২২ অর্থবছরে পাট খাত থেকে রপ্তানি আয়ের লক্ষ্য বাড়িয়ে ধরা হয়েছিল ১৪২ কোটি ডলার। কিন্তু বছর না ঘুরতেই এক ধাক্কায় পঞ্চম স্থানে নেমে এসেছে পাট খাত। ২০২১-২২ অর্থবছরে এ খাত থেকে ১১২ কোটি ৭৬ লাখ ডলারের বিদেশি মুদ্রা দেশে আসে। লক্ষ্যের চেয়ে আয় কমে যায় ২০ দশমিক ৬০ শতাংশ। চলতি ২০২২-২৩ অর্থবছরে অবস্থা আরও খারাপ। এ অর্থবছরের প্রথম ছয় মাসে (জুলাই-ডিসেম্বর) ৪৮ কোটি ৫৯ লাখ ডলারের পাট ও পাটজাত পণ্য রপ্তানি করেছেন রপ্তানিকারকরা; যা গত অর্থবছরের এই সময়ের চেয়ে ১৭ দশমিক ৬৫ শতাংশ কম। আর লক্ষ্যের চেয়ে ১৯ শতাংশের বেশি কম। এ সময় কাঁচা পাট রপ্তানি কমেছে প্রায় ১১ শতাংশ। পাট ও পাটসুতা দিয়ে হাতে তৈরি বিভিন্ন পণ্য রপ্তানি করে আয় হয়েছে ১০ কোটি ৯৩ লাখ ৪০ হাজার ডলার। এতে প্রবৃদ্ধি কমেছে ১৩ দশমিক ৩৪ শতাংশ। পাটকল মালিক ও রপ্তানিকারকরা বলছেন, আন্তর্জাতিক বাজারে পাটপণ্যের চাহিদা কমে গেছে। বেড়ে গেছে পলি ফাইবারের চাহিদা। এজন্য পাটপণ্যের দাম ২৫ থেকে ৩০ শতাংশ কমে গেছে। ফলে রপ্তানিতেও ধস নেমেছে। বিশ্ববাজারে পাটপণ্যের চাহিদা না বাড়লে দামও বাড়বে না বলে আশঙ্কা করা হচ্ছে।

পাটকল নিয়েও শঙ্কা : সরকার ২০২০ সালের ২ জুলাই দেশের ২৬টি রাষ্ট্রায়ত্ত পাটকল বন্ধ করে দেয়। কল বন্ধের দুই মাসের মধ্যে কারখানা শ্রমিকসহ অন্যদের সব পাওনা পরিশোধের অঙ্গীকার করলেও এখনো অনেক শ্রমিক এরিয়ারসহ তাদের বকেয়া পাওনা বুঝে পাননি। বাংলাদেশ জুট মিলস করপোরেশনের (বিজেএমসি) মহাব্যবস্থাপক (প্রশাসন ও সা. সেবা) মো. নাসিমুল ইসলাম বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, ‘আমাদের মিলগুলো এখন বন্ধ আছে। এগুলো আমরা বেসরকারি খাতে দিয়ে দিচ্ছি। আমাদের নিয়ন্ত্রণে থাকা ২৫টি পাটকলের সবকটিতে এখন উৎপাদন বন্ধ। ২৫টি পাটকলের মধ্যে আমরা ১৯টি লিজে দেওয়ার কার্যক্রম গ্রহণ করেছি। যার ১৬টি লিজের পর্যায়ে চলে গেছে। তিনটি লিজ প্রক্রিয়ায় আবার চালু করব। আর বাকি পাঁচটি পাটকলের ব্যাপারে কোনো সিদ্ধান্ত হয়নি। আমাদের বন্ধ হয়ে যাওয়া পাটকলগুলোর শ্রমিকদের পাওনা মোটামুটি পরিশোধ করা হয়েছে। কিছু মিলে মামলাসংক্রান্ত জটিলতা আছে।’ দেশের পাট ও পাটজাত পণ্যের মোট রপ্তানির ২০ শতাংশের মতো হয় বিশ্বের অন্যতম বড় জুট মিল আকিজ জুট মিলস থেকে। কিন্তু কারখানাটিতে কয়েক মাস ধরে অস্থিরতা চলছে। বিদেশি ক্রয়াদেশ না থাকা এবং উৎপাদন খরচ বৃদ্ধির কারণে উৎপাদন কমিয়ে দেওয়া হয়েছে।

(প্রতিবেদনটি তৈরিতে সহায়তা করেছেন পাবনা প্রতিনিধি সৈকত আফরোজ আসাদ, জয়পুরহাট প্রতিনিধি মো. শামীম কাদির ও ফরিদপুর প্রতিনিধি কামরুজ্জামান সোহেল)

এই বিভাগের আরও খবর
আইভীকে আটকে অভিযান, অবরুদ্ধ দেওভোগ
আইভীকে আটকে অভিযান, অবরুদ্ধ দেওভোগ
৯০ শতাংশ আমলা আওয়ামী ফ্যাসিস্টের দোসর
৯০ শতাংশ আমলা আওয়ামী ফ্যাসিস্টের দোসর
বিএনপির দুই গ্রুপে দ্বন্দ্বে শিক্ষকের কক্ষে তালা
বিএনপির দুই গ্রুপে দ্বন্দ্বে শিক্ষকের কক্ষে তালা
হাসিনার ব্যক্তিগত কর্মকর্তা মিজান তিন দিনের রিমান্ডে
হাসিনার ব্যক্তিগত কর্মকর্তা মিজান তিন দিনের রিমান্ডে
হিন্দু সম্প্রদায়ের নিরাপত্তা নিশ্চিতে পুলিশ সদর দপ্তরের নির্দেশনা
হিন্দু সম্প্রদায়ের নিরাপত্তা নিশ্চিতে পুলিশ সদর দপ্তরের নির্দেশনা
তৃতীয় টার্মিনাল পরিদর্শন করলেন তিন উপদেষ্টা
তৃতীয় টার্মিনাল পরিদর্শন করলেন তিন উপদেষ্টা
মৃত্যুদণ্ড তিনজনের যাবজ্জীবন ৫
মৃত্যুদণ্ড তিনজনের যাবজ্জীবন ৫
প্রকল্প এলাকা থেকে ৬ কোটি টাকার মালামাল চুরি
প্রকল্প এলাকা থেকে ৬ কোটি টাকার মালামাল চুরি
আজহারের আপিল শুনানি শেষ, রায় ২৭ মে
আজহারের আপিল শুনানি শেষ, রায় ২৭ মে
হজে গিয়ে চারজনের মৃত্যু, সৌদি পৌঁছেছেন ৩৪৭৭৬ জন
হজে গিয়ে চারজনের মৃত্যু, সৌদি পৌঁছেছেন ৩৪৭৭৬ জন
ফের বাড়ল সশস্ত্র বাহিনীর ম্যাজিস্ট্রেসি ক্ষমতার মেয়াদ
ফের বাড়ল সশস্ত্র বাহিনীর ম্যাজিস্ট্রেসি ক্ষমতার মেয়াদ
নিজ বাড়ি থেকে গলিত লাশ উদ্ধার
নিজ বাড়ি থেকে গলিত লাশ উদ্ধার
সর্বশেষ খবর
‘জুলাই স্পিরিটের’ সাথে প্রতারণাকারীরা আস্তাকুঁড়ে নিক্ষিপ্ত হবে : শিবির সভাপতি
‘জুলাই স্পিরিটের’ সাথে প্রতারণাকারীরা আস্তাকুঁড়ে নিক্ষিপ্ত হবে : শিবির সভাপতি

১ সেকেন্ড আগে | রাজনীতি

আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবি,  উপদেষ্টা মাহফুজের ‘কয়েকটি কথা’
আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবি, উপদেষ্টা মাহফুজের ‘কয়েকটি কথা’

১৭ সেকেন্ড আগে | জাতীয়

আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের বিষয়ে সিদ্ধান্ত নেবে জনগণ: মঈন খান
আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের বিষয়ে সিদ্ধান্ত নেবে জনগণ: মঈন খান

২ মিনিট আগে | রাজনীতি

পানিতে ডুবে শিশুর মৃত্যু
পানিতে ডুবে শিশুর মৃত্যু

৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের বিষয়ে যা জানাল সরকার
আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের বিষয়ে যা জানাল সরকার

১৫ মিনিট আগে | জাতীয়

হাটহাজারীর ইউপি চেয়ারম্যান গ্রেফতার
হাটহাজারীর ইউপি চেয়ারম্যান গ্রেফতার

১৫ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

গণহত্যাকারী আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধ না হওয়া পর্যন্ত লড়াই চলবে: সারজিস
গণহত্যাকারী আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধ না হওয়া পর্যন্ত লড়াই চলবে: সারজিস

২৪ মিনিট আগে | রাজনীতি

আগামী ২০ বছরের মধ্যে সব সম্পদ বিলিয়ে দেবেন বিল গেটস
আগামী ২০ বছরের মধ্যে সব সম্পদ বিলিয়ে দেবেন বিল গেটস

২৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে গণসমাবেশে ছাত্রজনতার ঢল
আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে গণসমাবেশে ছাত্রজনতার ঢল

৪৬ মিনিট আগে | রাজনীতি

বিলবাওকে গোলবন্যায় ভাসিয়ে ফাইনালে ম্যানইউ
বিলবাওকে গোলবন্যায় ভাসিয়ে ফাইনালে ম্যানইউ

৪৭ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

যেখান থেকেই ইরানি স্বার্থে আঘাত আসবে, সেখানেই পাল্টা হামলা হবে
যেখান থেকেই ইরানি স্বার্থে আঘাত আসবে, সেখানেই পাল্টা হামলা হবে

৪৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সীমান্তে যুদ্ধাবস্থা: অনির্দিষ্টকালের জন্য স্থগিত আইপিএল
সীমান্তে যুদ্ধাবস্থা: অনির্দিষ্টকালের জন্য স্থগিত আইপিএল

৫৮ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

জুলাই শহীদের কন্যাকে সংঘবদ্ধ ধর্ষণ, তিন জনের বিরুদ্ধে অভিযোগপত্র
জুলাই শহীদের কন্যাকে সংঘবদ্ধ ধর্ষণ, তিন জনের বিরুদ্ধে অভিযোগপত্র

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভারতের ৭৭ ড্রোন ভূপাতিতের দাবি পাকিস্তানের
ভারতের ৭৭ ড্রোন ভূপাতিতের দাবি পাকিস্তানের

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চুল পরিষ্কার না হওয়ার লক্ষণ
চুল পরিষ্কার না হওয়ার লক্ষণ

১ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

পাকিস্তানের আকাশসীমা এড়িয়ে চলার পরামর্শ
পাকিস্তানের আকাশসীমা এড়িয়ে চলার পরামর্শ

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বেশ কয়েকজন ইসরায়েলি সেনাকে হত্যার দাবি হামাসের
বেশ কয়েকজন ইসরায়েলি সেনাকে হত্যার দাবি হামাসের

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তান-শাসিত কাশ্মীরে হামলায় নবজাতকসহ নিহত ৫
পাকিস্তান-শাসিত কাশ্মীরে হামলায় নবজাতকসহ নিহত ৫

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মাথাব্যথার কারণ ও প্রতিকার
মাথাব্যথার কারণ ও প্রতিকার

১ ঘণ্টা আগে | হেলথ কর্নার

কুবিতে টেন্ডার কেলেঙ্কারি : প্রায় ১০ লাখ টাকা লোকসান
কুবিতে টেন্ডার কেলেঙ্কারি : প্রায় ১০ লাখ টাকা লোকসান

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

শ্রীলঙ্কায় সামরিক হেলিকপ্টার বিধ্বস্ত, নিহত ৬
শ্রীলঙ্কায় সামরিক হেলিকপ্টার বিধ্বস্ত, নিহত ৬

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গুম হওয়া বিএনপি নেতার বাসায় পুলিশ, এসআইকে প্রত্যাহার
গুম হওয়া বিএনপি নেতার বাসায় পুলিশ, এসআইকে প্রত্যাহার

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যমুনার সামনেই জুমা পড়লেন আন্দোলনকারীরা
যমুনার সামনেই জুমা পড়লেন আন্দোলনকারীরা

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মাদারীপুরে মোটরসাইকেল দুর্ঘটনায় যুবক নিহত
মাদারীপুরে মোটরসাইকেল দুর্ঘটনায় যুবক নিহত

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মুসলমানের জীবনযাপনে শালীনতা
মুসলমানের জীবনযাপনে শালীনতা

৩ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

যে কারণে গভীর পর্যবেক্ষণে ভারত-পাকিস্তানের যুদ্ধবিমান, রয়টার্সের বিশ্লেষণ
যে কারণে গভীর পর্যবেক্ষণে ভারত-পাকিস্তানের যুদ্ধবিমান, রয়টার্সের বিশ্লেষণ

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাভারে দাঁড়িয়ে থাকা বাসে ট্রাকের ধাক্কা, প্রাণ গেল দুইজনের
সাভারে দাঁড়িয়ে থাকা বাসে ট্রাকের ধাক্কা, প্রাণ গেল দুইজনের

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কুমিল্লা মহানগর আওয়ামী লীগের সহ-সভাপতি সেলিম গ্রেফতার
কুমিল্লা মহানগর আওয়ামী লীগের সহ-সভাপতি সেলিম গ্রেফতার

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে বিক্ষোভ, তৈরি হচ্ছে মঞ্চ
আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে বিক্ষোভ, তৈরি হচ্ছে মঞ্চ

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রাফাল যুদ্ধবিমানের ধ্বংসাবশেষ সরিয়ে ফেলেছে ভারত, প্রমাণ পেয়েছে বিবিসি
রাফাল যুদ্ধবিমানের ধ্বংসাবশেষ সরিয়ে ফেলেছে ভারত, প্রমাণ পেয়েছে বিবিসি

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
চীনের তৈরি বিমান দিয়ে ভারতীয় যুদ্ধবিমান ভূপাতিত করেছে পাকিস্তান
চীনের তৈরি বিমান দিয়ে ভারতীয় যুদ্ধবিমান ভূপাতিত করেছে পাকিস্তান

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

'পাকিস্তান আক্রমণ করার সিদ্ধান্ত নিলে সারা পৃথিবী জানবে'
'পাকিস্তান আক্রমণ করার সিদ্ধান্ত নিলে সারা পৃথিবী জানবে'

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানের পাল্টা হামলায় সম্পূর্ণ ‘ব্ল্যাকআউট’ জম্মুতে পরপর বিস্ফোরণ, দাবি ভারতের
পাকিস্তানের পাল্টা হামলায় সম্পূর্ণ ‘ব্ল্যাকআউট’ জম্মুতে পরপর বিস্ফোরণ, দাবি ভারতের

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানের ড্রোন, ক্ষেপণাস্ত্র ও বিমান প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা নিষ্ক্রিয় করার দাবি ভারতের
পাকিস্তানের ড্রোন, ক্ষেপণাস্ত্র ও বিমান প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা নিষ্ক্রিয় করার দাবি ভারতের

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতের ৪০-৫০ সেনাকে হত্যার দাবি পাকিস্তানি মন্ত্রীর
ভারতের ৪০-৫০ সেনাকে হত্যার দাবি পাকিস্তানি মন্ত্রীর

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আবদুল হামিদের দেশত্যাগ: একজন প্রত্যাহার, দু’জন বরখাস্ত
আবদুল হামিদের দেশত্যাগ: একজন প্রত্যাহার, দু’জন বরখাস্ত

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সেলিনা হায়াৎ আইভী গ্রেফতার
সেলিনা হায়াৎ আইভী গ্রেফতার

৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

রাফাল যুদ্ধবিমানের ধ্বংসাবশেষ সরিয়ে ফেলেছে ভারত, প্রমাণ পেয়েছে বিবিসি
রাফাল যুদ্ধবিমানের ধ্বংসাবশেষ সরিয়ে ফেলেছে ভারত, প্রমাণ পেয়েছে বিবিসি

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারত এই মুহূর্তে পরিস্থিতি আরও খারাপ করতে চায় না: রাজনাথ সিং
ভারত এই মুহূর্তে পরিস্থিতি আরও খারাপ করতে চায় না: রাজনাথ সিং

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘সিনেমা’ থেকে ‘বাস্তব’ জগতে ফিরে আসুন, ভারতকে পাকিস্তানের আহ্বান
‘সিনেমা’ থেকে ‘বাস্তব’ জগতে ফিরে আসুন, ভারতকে পাকিস্তানের আহ্বান

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানি পাইলটকে আটকের দাবি ভারতের, প্রমাণ চাইল ইসলামাবাদ
পাকিস্তানি পাইলটকে আটকের দাবি ভারতের, প্রমাণ চাইল ইসলামাবাদ

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উত্তেজনা চরমে: পাকিস্তানের পক্ষে বার্তা দিলেন এরদোগান
উত্তেজনা চরমে: পাকিস্তানের পক্ষে বার্তা দিলেন এরদোগান

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আইভীকে আটকে অভিযান, রাস্তা অবরোধে সমর্থকরা
আইভীকে আটকে অভিযান, রাস্তা অবরোধে সমর্থকরা

১৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সংবাদ সম্মেলনে যেসব বিষয় এড়িয়ে গেলেন ভারতের পররাষ্ট্র সচিব
সংবাদ সম্মেলনে যেসব বিষয় এড়িয়ে গেলেন ভারতের পররাষ্ট্র সচিব

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সত্যিই কি পরমাণু যুদ্ধে জড়াবে ভারত-পাকিস্তান? যা ছিল পুরনো মার্কিন গবেষণায়!
সত্যিই কি পরমাণু যুদ্ধে জড়াবে ভারত-পাকিস্তান? যা ছিল পুরনো মার্কিন গবেষণায়!

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যে কারণে গভীর পর্যবেক্ষণে ভারত-পাকিস্তানের যুদ্ধবিমান, রয়টার্সের বিশ্লেষণ
যে কারণে গভীর পর্যবেক্ষণে ভারত-পাকিস্তানের যুদ্ধবিমান, রয়টার্সের বিশ্লেষণ

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তিরস্কারের পর চয়নিকা চৌধুরীকে জামিন দিলেন আদালত
তিরস্কারের পর চয়নিকা চৌধুরীকে জামিন দিলেন আদালত

২৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভারতের সেনা-স্থাপনায় হামলা, অস্বীকার পাকিস্তানের
ভারতের সেনা-স্থাপনায় হামলা, অস্বীকার পাকিস্তানের

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জুলাই শহীদ স্মৃতি ফাউন্ডেশনের সিইও’র দায়িত্ব ছাড়লেন মীর স্নিগ্ধ
জুলাই শহীদ স্মৃতি ফাউন্ডেশনের সিইও’র দায়িত্ব ছাড়লেন মীর স্নিগ্ধ

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নিষিদ্ধ হচ্ছে যুবলীগ ও স্বেচ্ছাসেবক লীগ: আসিফ মাহমুদ
নিষিদ্ধ হচ্ছে যুবলীগ ও স্বেচ্ছাসেবক লীগ: আসিফ মাহমুদ

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারত-পাকিস্তান সংঘাত : সাতক্ষীরার ১৩৮ কিমি সীমান্তে সতর্ক অবস্থানে বিজিবি
ভারত-পাকিস্তান সংঘাত : সাতক্ষীরার ১৩৮ কিমি সীমান্তে সতর্ক অবস্থানে বিজিবি

১৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভারত-পাকিস্তান সংঘাত ‘আমাদের কোনও বিষয় নয়’ : যুক্তরাষ্ট্র
ভারত-পাকিস্তান সংঘাত ‘আমাদের কোনও বিষয় নয়’ : যুক্তরাষ্ট্র

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চিমনিতে সাদা ধোঁয়া, ভ্যাটিকান পেল নতুন পোপ
চিমনিতে সাদা ধোঁয়া, ভ্যাটিকান পেল নতুন পোপ

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘অনর্গল ইংরেজি’ বলার দক্ষতা ছাড়া যুক্তরাজ্যে স্থায়ীভাবে থাকা যাবে না
‘অনর্গল ইংরেজি’ বলার দক্ষতা ছাড়া যুক্তরাজ্যে স্থায়ীভাবে থাকা যাবে না

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হঠাৎ 'ব্ল্যাকআউট', মাঝপথে পরিত্যক্ত আইপিএল ম্যাচ
হঠাৎ 'ব্ল্যাকআউট', মাঝপথে পরিত্যক্ত আইপিএল ম্যাচ

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

এএসপি পলাশ সাহার বাড়িতে শোকের মাতম
এএসপি পলাশ সাহার বাড়িতে শোকের মাতম

২৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আমাদের সীমান্ত সম্পূর্ণ নিরাপদ, ভয়ের কোন কারণ নেই : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
আমাদের সীমান্ত সম্পূর্ণ নিরাপদ, ভয়ের কোন কারণ নেই : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শক্তিশালী ভূমিকম্পে কেঁপে উঠল ইরান
শক্তিশালী ভূমিকম্পে কেঁপে উঠল ইরান

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঢাকা-মাওয়া এক্সপ্রেসওয়েতে অ্যাম্বুলেন্সে বাসের ধাক্কা, নিহত ৫
ঢাকা-মাওয়া এক্সপ্রেসওয়েতে অ্যাম্বুলেন্সে বাসের ধাক্কা, নিহত ৫

২৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অন্তর্বর্তী সরকারের প্রথম দায়িত্ব ছিল আওয়ামী লীগকে নিষিদ্ধ করা : নাহিদ
অন্তর্বর্তী সরকারের প্রথম দায়িত্ব ছিল আওয়ামী লীগকে নিষিদ্ধ করা : নাহিদ

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
বাবাকে হত্যা করে পুলিশে ফোন মেয়ের
বাবাকে হত্যা করে পুলিশে ফোন মেয়ের

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রস্তাবে চার জাতির পিতা
প্রস্তাবে চার জাতির পিতা

প্রথম পৃষ্ঠা

হামিদের দেশত্যাগে তোলপাড়
হামিদের দেশত্যাগে তোলপাড়

প্রথম পৃষ্ঠা

সচিবালয়ে সমাবেশ, কঠোর আন্দোলনের হুঁশিয়ারি
সচিবালয়ে সমাবেশ, কঠোর আন্দোলনের হুঁশিয়ারি

পেছনের পৃষ্ঠা

আওয়ামী লীগের ক্লিন ইমেজধারীরা আসতে পারবেন বিএনপিতে
আওয়ামী লীগের ক্লিন ইমেজধারীরা আসতে পারবেন বিএনপিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

দক্ষিণ এশিয়ার বৃহৎ জিম বসুন্ধরায়
দক্ষিণ এশিয়ার বৃহৎ জিম বসুন্ধরায়

মাঠে ময়দানে

মোটরসাইকেল দুর্ঘটনায় তছনছ জীবন
মোটরসাইকেল দুর্ঘটনায় তছনছ জীবন

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

আলোর মুখ দেখছে না তদন্ত প্রতিবেদন
আলোর মুখ দেখছে না তদন্ত প্রতিবেদন

নগর জীবন

চ্যালেঞ্জ দক্ষতার সঙ্গে মোকাবিলায় গুরুত্ব সেনাপ্রধানের
চ্যালেঞ্জ দক্ষতার সঙ্গে মোকাবিলায় গুরুত্ব সেনাপ্রধানের

প্রথম পৃষ্ঠা

ঐকমত্য গঠনে দ্বিতীয় ধাপের আলোচনা শুরুর তাগিদ প্রধান উপদেষ্টার
ঐকমত্য গঠনে দ্বিতীয় ধাপের আলোচনা শুরুর তাগিদ প্রধান উপদেষ্টার

প্রথম পৃষ্ঠা

ফের হামলায় যুদ্ধবিমান ড্রোন
ফের হামলায় যুদ্ধবিমান ড্রোন

প্রথম পৃষ্ঠা

তারিক-শিহাব-মিথিলার দৃষ্টিতে সেরা কে
তারিক-শিহাব-মিথিলার দৃষ্টিতে সেরা কে

শোবিজ

প্রথম আলোর প্রতিবাদ এবং আমাদের বক্তব্য
প্রথম আলোর প্রতিবাদ এবং আমাদের বক্তব্য

প্রথম পৃষ্ঠা

ন্যায়বিচার হলে কোনো জালিম এ দেশে আসবে না
ন্যায়বিচার হলে কোনো জালিম এ দেশে আসবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

মামলার রায় ঘোষণা শুরু
মামলার রায় ঘোষণা শুরু

প্রথম পৃষ্ঠা

মূল্যস্ফীতি কমাতে নীতির ধারাবাহিকতা চান গভর্নর
মূল্যস্ফীতি কমাতে নীতির ধারাবাহিকতা চান গভর্নর

প্রথম পৃষ্ঠা

আইসিসিবিতে শুরু হলো চিকিৎসা খাদ্য ও কৃষি যন্ত্রপাতি প্রদর্শনী
আইসিসিবিতে শুরু হলো চিকিৎসা খাদ্য ও কৃষি যন্ত্রপাতি প্রদর্শনী

নগর জীবন

এ অচলায়তন ভাঙতে হবে
এ অচলায়তন ভাঙতে হবে

সম্পাদকীয়

ফিরিয়ে আনা হচ্ছে রিশাদ-নাহিদকে
ফিরিয়ে আনা হচ্ছে রিশাদ-নাহিদকে

মাঠে ময়দানে

পলাশের বাড়িতে মাতম
পলাশের বাড়িতে মাতম

পেছনের পৃষ্ঠা

বড় ধরনের কোনো যুদ্ধের আশঙ্কা নেই
বড় ধরনের কোনো যুদ্ধের আশঙ্কা নেই

প্রথম পৃষ্ঠা

বসুন্ধরা চক্ষু হাসপাতালে বিনামূল্যে ২১ রোগীর অপারেশন
বসুন্ধরা চক্ষু হাসপাতালে বিনামূল্যে ২১ রোগীর অপারেশন

নগর জীবন

সংবাদে হাসিনাকে ‘প্রধানমন্ত্রী’ উল্লেখ, পত্রিকা অফিসে ভাঙচুর আগুন
সংবাদে হাসিনাকে ‘প্রধানমন্ত্রী’ উল্লেখ, পত্রিকা অফিসে ভাঙচুর আগুন

নগর জীবন

মানবিক করিডর প্রক্রিয়ায় চীন যুক্ত নয়
মানবিক করিডর প্রক্রিয়ায় চীন যুক্ত নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

বাংলাদেশ-মালদ্বীপ মুখোমুখি আজ
বাংলাদেশ-মালদ্বীপ মুখোমুখি আজ

মাঠে ময়দানে

সুন্দরবনে হরিণের মাংস জব্দ
সুন্দরবনে হরিণের মাংস জব্দ

দেশগ্রাম

বিলিয়ন ডলারের রপ্তানি খাত হুমকিতে
বিলিয়ন ডলারের রপ্তানি খাত হুমকিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

মোহামেডানের দরকার ৪৩
মোহামেডানের দরকার ৪৩

মাঠে ময়দানে

আইভীকে আটকে অভিযান, অবরুদ্ধ দেওভোগ
আইভীকে আটকে অভিযান, অবরুদ্ধ দেওভোগ

পেছনের পৃষ্ঠা