শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বৃহস্পতিবার, ১৪ সেপ্টেম্বর, ২০২৩ আপডেট:

পাট এখন কৃষকের গলার ফাঁস

♦ সোনালি আঁশে হারাচ্ছে জৌলুস ♦ পাট চাষে আগ্রহ কমছে কৃষকের ♦ গুনতে হচ্ছে লোকসান, কমছে রপ্তানি
জিন্নাতুন নূর
প্রিন্ট ভার্সন
পাট এখন কৃষকের গলার ফাঁস

সোনালি আঁশ খ্যাত পাট এখন কৃষকের ‘গলার ফাঁসে’ পরিণত হয়েছে। পাটশিল্প ক্রমেই জৌলুস হারাচ্ছে। এ শিল্প ঘিরে বিগত বছরগুলোয় যে সম্ভাবনা তৈরি হয়েছিল তা রপ্তানিকারকদের কাছে দিন দিন ফিকে হয়ে আসছে। লোকসানের কারণে এরই মধ্যে বিভিন্ন জেলার কৃষক পাট চাষে আগ্রহ হারাচ্ছেন। বাংলাদেশ প্রতিদিনকে কৃষক জানান, পর্যাপ্ত বৃষ্টি না হওয়ায় সেচ খরচ বৃদ্ধি, উৎপাদন খরচ না ওঠা এবং উপকরণের মূল্যবৃদ্ধিসহ নানা কারণে পাট চাষের পরিমাণ এ বছর কমেছে। ভালো দাম না পেয়ে বিভিন্ন জেলার কৃষক চরম হতাশ। আশঙ্কার বিষয় হচ্ছে, আন্তর্জাতিক বাজারে পাটপণ্যের চাহিদা কমে যাওয়ায় পাটশিল্পের রপ্তানি আয়ও কমে গেছে।

পাটজাত পণ্যকে ২০২৩ সালের ‘বর্ষ পণ্য’ ঘোষণা করে সরকার। লক্ষ্য ছিল অভ্যন্তরীণ বাজার ব্যবস্থাপনার উন্নতি করে ইউরোপসহ বিভিন্ন দেশে পাটজাত পণ্যের রপ্তানি বাড়ানো। কিন্তু এ বছরই পাটের মান ও দামে অখুশি কৃষক। চলতি বছর পাটের যে মান তাতে রপ্তানিতে আরও নেতিবাচক কিছু ঘটবে বলে শঙ্কা করা হচ্ছে। পাটের সুতা ও টুইন থেকে রপ্তানি আয়ও কমেছে। পাট অধিদফতরের তথ্যে, ২০১৭-১৮ সালে মোট কাঁচা পাট উৎপাদন হয়েছিল ৯২ লাখ বেল। আর ২০২১-২২ সালে তা কমে দাঁড়িয়েছে ৭১ লাখ বেল। কাঁচা পাট রপ্তানি ২০১৭-১৮ সালে ছিল ১৪ লাখ বেল আর ২০২১-২২ সালে ৮ লাখ বেল। বর্তমানে বিভিন্ন দেশের ক্রেতা পাটের পরিবর্তে কটন ও সিল্ক দিয়ে তৈরি পণ্য কিনছেন। বহির্বিশ্বে পাটপণ্যের চাহিদা ২৫ থেকে ৩০ শতাংশ কমেছে। দামও আগের মতো নেই। বিশেষজ্ঞরা বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, বিশ্বে একসময় আমাদের পাটের বড় বাজার ছিল। ভারতসহ অন্যান্য দেশের হাতে এখন এ বাজার। পাটের বাজার ধরতে হলে দেশের প্রায় আড়াই শ বেসরকারি পাটকলকে এগিয়ে আসতে হবে। এসব পাটকল পরিকল্পনা করে যেসব দেশে পাটপণ্যের চাহিদা আছে সেখানে পণ্য রপ্তানি করতে পারে।

চাষে আগ্রহ হারাচ্ছেন কৃষক : জয়পুরহাট প্রতিনিধির দেওয়া তথ্যে, জেলার কৃষি সম্প্রসারণ বিভাগ আশঙ্কা করছে, এবারও গত মৌসুমের মতো উৎপাদনের লক্ষ্যমাত্রা অর্জিত হবে না। পর্যাপ্ত বৃষ্টি না হওয়ায় সেচ খরচ বৃদ্ধি, উৎপাদন খরচ না ওঠা, উপকরণের মূল্যবৃদ্ধিসহ নানা কারণে জেলায় পাট চাষের পরিমাণ কমেছে। কৃষিসংশ্লিষ্টরা বলছেন, অনেক কৃষক এবার সবজি আবাদসহ অন্যান্য ফসলের দিকে ঝুঁকে পড়েছেন। সব মিলে দিন দিন পাট চাষে আগ্রহ হারাচ্ছেন জেলার কৃষক। জেলা কৃষি সম্প্রসারণ অধিদফতর জানিয়েছে, চলতি মৌসুমে জেলায় ৩ হাজার ৫৭০ হেক্টর জমিতে পাট চাষের লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারণ করা হয়েছিল। কিন্তু আবাদ হয়েছে ৩ হাজার ১১৮ হেক্টরে। অর্থাৎ লক্ষ্যমাত্রার চেয়ে ৪৫২ হেক্টর জমিতে পাটের আবাদ কম হয়েছে। জয়পুরহাট সদর উপজেলার নিজামপুর গ্রামের কৃষক সোলায়মান আলী এবার ৩৩ কাঠা অর্থাৎ ৫৫ শতক জমিতে পাট চাষ করেছেন। তিনি বলেন, ‘এ মৌসুমে পাট চাষে খরচ বেশি হয়েছে। প্রতি বছরের মতো এবার ১ বিঘা জমিতে হালচাষ, শ্রমিক মজুরি, সার-সেচসহ অন্যান্য খরচ বাবদ ১৬-১৭ হাজার টাকা খরচ হয়েছে। আর এ বছর উপযুক্ত আবহাওয়া তুলনামূলক কম থাকায় চাষ ভালো হয়নি। তা ছাড়া পাটের বাজারদরও কম। কিছু পাট ১ হাজার ৬০০ টাকা দরে বিক্রি করেছি। এ দরে বিক্রি করে পাট চাষ করা যাবে না। কারণ প্রতি বিঘায় এবার ৮ থেকে ৯ মণ পাট হবে। এর দাম আসবে ১৫-১৬ হাজার টাকা। এতে এক থেকে দেড় হাজার টাকা লোকসান গুনতে হবে।’ পাট ব্যবসায়ী জাহাঙ্গীর আলম বলেন, ‘গতবারের তুলনায় এবার পাটের বাজারদর অনেক কম। এর কারণ মিলারদের পাটে চাহিদা না থাকা। তারা কিনতে চাচ্ছেন না। সুতার চাহিদা ও দাম ভালো পেলে পাট কিনতে আগ্রহ দেখান। এখন যেসব পাট কেনা হচ্ছে সব স্টকে থাকছে। কারখানায় খুবই কম পাট যাচ্ছে।’ পাট অধিদফতরের জেলা কার্যালয়ের মুখ্য পরিদর্শক আবদুল হালিম বলেন, গত বছর অনেক পাট ব্যবসায়ী পাট কেনার পর মজুদ করেছেন। এ বছর পাটের দাম কম তাই ব্যবসায়ীরা পাট কম কিনছেন।

দাম নিয়ে দুশ্চিন্তায় কৃষক : পাট উৎপাদনে ফরিদপুর জেলা বরাবরের মতো এবারও শীর্ষ অবস্থানে রয়েছে। তবে এ বছর প্রকৃতির বিরূপ আচরণে অনেকটাই ফিকে হয় গেছে কৃষকের মুখের হাসি। মৌসুমের শুরুতেই অতিবৃষ্টির কারণে একদিকে যেমন পাট চাষে বিঘ্ন ঘটেছে, অন্যদিকে পাটের আঁশ ছাড়ানো মৌসুমেও পানির অভাবে সময়মতো পাট জাগ দিতে না পারায় কাক্সিক্ষত ফলন ব্যাহত হচ্ছে। অল্প পানিতে পাট জাগ দেওয়ার কারণে পাটের রং নষ্ট হয়ে যাওয়ায় বাজারে পাটের দামও কম পাওয়া যাচ্ছে। তীব্র দাবদাহে শ্রমিক সংকটে শ্রমিকের মজুরিও বৃদ্ধি পেয়েছে। বর্তমানে একজন শ্রমিককে দুই বেলা খাবার দিয়ে ৭০০ থেকে ৮০০ টাকা দৈনিক মজুরি দিতে হচ্ছে। এ ছাড়া সার, সেচ, কীটনাশকের দাম বৃদ্ধি পাওয়ায় পটের উৎপাদন খরচ বেড়েছে কয়েক গুণ। কিন্তু সে অনুপাতে পাটের দাম পাচ্ছেন না কৃষক। এ বছর প্রতি মন ভালো মানের পাট বিক্রি হচ্ছে ২ হাজার ৭০০ থেকে ২ হাজার ৮০০ টাকা দরে। যেখানে এ পাট গত বছরের শুরুতেই কৃষক বিক্রি করেছিলেন ৩ হাজার ৪০০ টাকা করে। আর একটু নিম্নমানের রং নষ্ট হওয়া পাটের গত বছর যেখানে দাম ছিল ২ হাজার ২০০ থেকে ২ হাজার ৭০০ টাকা; সেই পাট এ বছর কৃষক বিক্রি করছেন ১ হাজার ৮০০ থেকে ২ হাজার টাকা মন। ফরিদপুরের সবচেয়ে বড় পাটের মোকাম কানাইপুর সাপ্তাহিক হাটে গিয়ে দেখা যায় কৃষক পাট নিয়ে এলেও ব্যবসায়ীরা পাট কিনতে তেমন আগ্রহ দেখাচ্ছেন না। যার কারণে অভাবের তাড়নায় কম দামে পাট বিক্রি করে যাচ্ছেন কৃষক।

পাট কৃষকের গলার ফাঁস : দেশের অন্যতম পাট উৎপাদনকারী জেলা পাবনায় ভালো ফলনের পরও দাম কম থাকায় দুশ্চিন্তায় কৃষক। সরকারি ও বেসরকারি পাটকলগুলো বন্ধ হয়ে যাওয়ায় সঠিক দাম পাওয়া নিয়ে দুশ্চিন্তা ও হতাশায় পড়েছেন তারা। পাবনা সদরের ইসলামপুর গ্রামের কৃষক আবদুল আওয়াল বলেন, ‘এই যে পচা পানিতে সারা দিন পাট জাগ দেওয়া থেকে ধোয়ার কাজ করছি, এ শ্রমই বৃথা। কেবল খরচই হয়তো এ থেকে উঠবে। যারা পাটের সব কাজই লেবার নিয়ে করাচ্ছেন তাদের বরং লোকসান হবে।’ পাবনা সদরের গয়েশপুর গ্রামের আবদুল বারী জানান, গত বছর মনপ্রতি ২ হাজার ৫০০ থেকে ৩ হাজার টাকায় কৃষক পাট বিক্রি করলেও বর্তমানে এক থেকে দেড় হাজার টাকা কমে ২ হাজারের নিচে নেমে এসেছে। একসময়ের সোনালি আঁশ এখন কৃষকের গলার ফাঁসে পরিণত হয়েছে।

কমছে রপ্তানি আয় : ২০২০-২১ অর্থবছরে আগের সব রেকর্ড ছাড়িয়ে ১১৬ কোটি ১৫ লাখ (১ দশমিক ১৬ বিলিয়ন) ডলারের পাট ও পাটজাত পণ্য রপ্তানি করে পণ্য রপ্তানি তালিকায় চামড়াকে পেছনে ফেলে দ্বিতীয় স্থানে উঠে আসে এ খাত। এর আগে ২০১৯-২০ অর্থবছরের চেয়ে পাটের রপ্তানি বেড়েছিল ৩১ দশমিক ৬৩ শতাংশ। এমনটি দেখে ২০২১-২২ অর্থবছরে পাট খাত থেকে রপ্তানি আয়ের লক্ষ্য বাড়িয়ে ধরা হয়েছিল ১৪২ কোটি ডলার। কিন্তু বছর না ঘুরতেই এক ধাক্কায় পঞ্চম স্থানে নেমে এসেছে পাট খাত। ২০২১-২২ অর্থবছরে এ খাত থেকে ১১২ কোটি ৭৬ লাখ ডলারের বিদেশি মুদ্রা দেশে আসে। লক্ষ্যের চেয়ে আয় কমে যায় ২০ দশমিক ৬০ শতাংশ। চলতি ২০২২-২৩ অর্থবছরে অবস্থা আরও খারাপ। এ অর্থবছরের প্রথম ছয় মাসে (জুলাই-ডিসেম্বর) ৪৮ কোটি ৫৯ লাখ ডলারের পাট ও পাটজাত পণ্য রপ্তানি করেছেন রপ্তানিকারকরা; যা গত অর্থবছরের এই সময়ের চেয়ে ১৭ দশমিক ৬৫ শতাংশ কম। আর লক্ষ্যের চেয়ে ১৯ শতাংশের বেশি কম। এ সময় কাঁচা পাট রপ্তানি কমেছে প্রায় ১১ শতাংশ। পাট ও পাটসুতা দিয়ে হাতে তৈরি বিভিন্ন পণ্য রপ্তানি করে আয় হয়েছে ১০ কোটি ৯৩ লাখ ৪০ হাজার ডলার। এতে প্রবৃদ্ধি কমেছে ১৩ দশমিক ৩৪ শতাংশ। পাটকল মালিক ও রপ্তানিকারকরা বলছেন, আন্তর্জাতিক বাজারে পাটপণ্যের চাহিদা কমে গেছে। বেড়ে গেছে পলি ফাইবারের চাহিদা। এজন্য পাটপণ্যের দাম ২৫ থেকে ৩০ শতাংশ কমে গেছে। ফলে রপ্তানিতেও ধস নেমেছে। বিশ্ববাজারে পাটপণ্যের চাহিদা না বাড়লে দামও বাড়বে না বলে আশঙ্কা করা হচ্ছে।

পাটকল নিয়েও শঙ্কা : সরকার ২০২০ সালের ২ জুলাই দেশের ২৬টি রাষ্ট্রায়ত্ত পাটকল বন্ধ করে দেয়। কল বন্ধের দুই মাসের মধ্যে কারখানা শ্রমিকসহ অন্যদের সব পাওনা পরিশোধের অঙ্গীকার করলেও এখনো অনেক শ্রমিক এরিয়ারসহ তাদের বকেয়া পাওনা বুঝে পাননি। বাংলাদেশ জুট মিলস করপোরেশনের (বিজেএমসি) মহাব্যবস্থাপক (প্রশাসন ও সা. সেবা) মো. নাসিমুল ইসলাম বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, ‘আমাদের মিলগুলো এখন বন্ধ আছে। এগুলো আমরা বেসরকারি খাতে দিয়ে দিচ্ছি। আমাদের নিয়ন্ত্রণে থাকা ২৫টি পাটকলের সবকটিতে এখন উৎপাদন বন্ধ। ২৫টি পাটকলের মধ্যে আমরা ১৯টি লিজে দেওয়ার কার্যক্রম গ্রহণ করেছি। যার ১৬টি লিজের পর্যায়ে চলে গেছে। তিনটি লিজ প্রক্রিয়ায় আবার চালু করব। আর বাকি পাঁচটি পাটকলের ব্যাপারে কোনো সিদ্ধান্ত হয়নি। আমাদের বন্ধ হয়ে যাওয়া পাটকলগুলোর শ্রমিকদের পাওনা মোটামুটি পরিশোধ করা হয়েছে। কিছু মিলে মামলাসংক্রান্ত জটিলতা আছে।’ দেশের পাট ও পাটজাত পণ্যের মোট রপ্তানির ২০ শতাংশের মতো হয় বিশ্বের অন্যতম বড় জুট মিল আকিজ জুট মিলস থেকে। কিন্তু কারখানাটিতে কয়েক মাস ধরে অস্থিরতা চলছে। বিদেশি ক্রয়াদেশ না থাকা এবং উৎপাদন খরচ বৃদ্ধির কারণে উৎপাদন কমিয়ে দেওয়া হয়েছে।

(প্রতিবেদনটি তৈরিতে সহায়তা করেছেন পাবনা প্রতিনিধি সৈকত আফরোজ আসাদ, জয়পুরহাট প্রতিনিধি মো. শামীম কাদির ও ফরিদপুর প্রতিনিধি কামরুজ্জামান সোহেল)

এই বিভাগের আরও খবর
নগদের সাবেক এমডিসহ ১৩ জনের ব্যাংক হিসাব জব্দ
নগদের সাবেক এমডিসহ ১৩ জনের ব্যাংক হিসাব জব্দ
পরকীয়া সন্দেহে সাবেক স্বামীর হাতে স্ত্রী খুন
পরকীয়া সন্দেহে সাবেক স্বামীর হাতে স্ত্রী খুন
তারিক সিদ্দিকের মেয়ের আয়কর নথি জব্দের নির্দেশ
তারিক সিদ্দিকের মেয়ের আয়কর নথি জব্দের নির্দেশ
বেসরকারি খাতে ঋণ প্রবৃদ্ধি ২২ বছরের সর্বনিম্ন
বেসরকারি খাতে ঋণ প্রবৃদ্ধি ২২ বছরের সর্বনিম্ন
শিক্ষার্থী ভিসায় এসে অ্যাসাইলাম নিলে বহিষ্কার
শিক্ষার্থী ভিসায় এসে অ্যাসাইলাম নিলে বহিষ্কার
সিলেটে নিলামে উঠছে ভাঙা সাদাপাথর
সিলেটে নিলামে উঠছে ভাঙা সাদাপাথর
একীভূতের পক্ষে ফার্স্ট সিকিউরিটি ইসলামী ব্যাংক
একীভূতের পক্ষে ফার্স্ট সিকিউরিটি ইসলামী ব্যাংক
নুরের শারীরিক অবস্থার উন্নতি
নুরের শারীরিক অবস্থার উন্নতি
ষষ্ঠবারের মতো রাকসুর তফসিল পরিবর্তন
ষষ্ঠবারের মতো রাকসুর তফসিল পরিবর্তন
ত্রিভুজ প্রেমের বলি চিকিৎসক আমিরুল
ত্রিভুজ প্রেমের বলি চিকিৎসক আমিরুল
ট্রেজারি ভবন ব্যাংকে তালা রেলপথ অবরোধ
ট্রেজারি ভবন ব্যাংকে তালা রেলপথ অবরোধ
আইন লঙ্ঘনে বাধা দেওয়ায় দুই পুলিশকে মারধর
আইন লঙ্ঘনে বাধা দেওয়ায় দুই পুলিশকে মারধর
সর্বশেষ খবর
বিএনপির প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উপলক্ষে ডেমরায় খাল পরিষ্কার ও বৃক্ষরোপণ কর্মসূচি
বিএনপির প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উপলক্ষে ডেমরায় খাল পরিষ্কার ও বৃক্ষরোপণ কর্মসূচি

২ মিনিট আগে | রাজনীতি

হার দিয়ে এশিয়া কাপ শুরু বাংলাদেশের
হার দিয়ে এশিয়া কাপ শুরু বাংলাদেশের

৮ মিনিট আগে | জাতীয়

ইন্দোনেশিয়ায় ঝাড়ু হাতে নারীদের বিক্ষোভ
ইন্দোনেশিয়ায় ঝাড়ু হাতে নারীদের বিক্ষোভ

১১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সেনারা বিগড়ে গেছে, বিপদে নেতানিয়াহু
সেনারা বিগড়ে গেছে, বিপদে নেতানিয়াহু

১৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশগুলোকে জলবায়ু পরিকল্পনা জমা দিতে চাপ দিচ্ছে জাতিসংঘ
দেশগুলোকে জলবায়ু পরিকল্পনা জমা দিতে চাপ দিচ্ছে জাতিসংঘ

২১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশে শ্রম অধিকার উন্নতিতে জাপানি সংসদ সদস্যদের প্রশংসা
বাংলাদেশে শ্রম অধিকার উন্নতিতে জাপানি সংসদ সদস্যদের প্রশংসা

২২ মিনিট আগে | জাতীয়

‘বিএনপি হলো দেশ গড়ার দল’
‘বিএনপি হলো দেশ গড়ার দল’

২৮ মিনিট আগে | রাজনীতি

রোহিঙ্গা সংকট সমাধানে নতুন সম্মেলন আয়োজনের প্রস্তাব এপিএইচআরের
রোহিঙ্গা সংকট সমাধানে নতুন সম্মেলন আয়োজনের প্রস্তাব এপিএইচআরের

৩১ মিনিট আগে | জাতীয়

কথার ফুলঝুরি দিয়ে রাজনীতি করার দিন শেষ: আমীর খসরু
কথার ফুলঝুরি দিয়ে রাজনীতি করার দিন শেষ: আমীর খসরু

৩৩ মিনিট আগে | রাজনীতি

কিশোরের আত্মহত্যার পর চ্যাটজিপিটিতে আসছে ‘প্যারেন্টাল কন্ট্রোল’
কিশোরের আত্মহত্যার পর চ্যাটজিপিটিতে আসছে ‘প্যারেন্টাল কন্ট্রোল’

৩৬ মিনিট আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

ভারতকে আরও এস-৪০০ ক্ষেপণাস্ত্রব্যবস্থা দিচ্ছে রাশিয়া
ভারতকে আরও এস-৪০০ ক্ষেপণাস্ত্রব্যবস্থা দিচ্ছে রাশিয়া

৩৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পুতিন, শি ও কিম যুক্তরাষ্ট্রের বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্র করছেন: ট্রাম্প
পুতিন, শি ও কিম যুক্তরাষ্ট্রের বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্র করছেন: ট্রাম্প

৪৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খাগড়াছড়িতে পাহাড় কাটায় দুই লক্ষ টাকা জরিমানা
খাগড়াছড়িতে পাহাড় কাটায় দুই লক্ষ টাকা জরিমানা

৫৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

জাতির ক্রান্তিলগ্নে বিএনপি বারবার জনগণের পাশে ছিল : মীর হেলাল
জাতির ক্রান্তিলগ্নে বিএনপি বারবার জনগণের পাশে ছিল : মীর হেলাল

৫৩ মিনিট আগে | রাজনীতি

সামরিক কুচকাওয়াজে বিশ্বকে নতুন যেসব অস্ত্র দেখাল চীন
সামরিক কুচকাওয়াজে বিশ্বকে নতুন যেসব অস্ত্র দেখাল চীন

৫৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জুলাই সনদ চূড়ান্ত করতে জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের সভা
জুলাই সনদ চূড়ান্ত করতে জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের সভা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বগুড়ায় বার্মিজ চাকুসহ প্রকাশ্যে মহড়া, দুই যুবক গ্রেফতার
বগুড়ায় বার্মিজ চাকুসহ প্রকাশ্যে মহড়া, দুই যুবক গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফেরারি আসামি নির্বাচনে অযোগ্য, ‘না ভোট’ বাধ্যতামূলক
ফেরারি আসামি নির্বাচনে অযোগ্য, ‘না ভোট’ বাধ্যতামূলক

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ডাকসু নির্বাচন : পূর্বঘোষিত ছুটি বাতিল, ভোটের দিন ক্লাস-পরীক্ষা বন্ধ
ডাকসু নির্বাচন : পূর্বঘোষিত ছুটি বাতিল, ভোটের দিন ক্লাস-পরীক্ষা বন্ধ

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

চাঁপাইনবাবগঞ্জে গৃহবধূর মরদেহ উদ্ধার
চাঁপাইনবাবগঞ্জে গৃহবধূর মরদেহ উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ডোনাল্ড ট্রাম্পের মৃত্যুর গুজব যেভাবে ছড়ায়
ডোনাল্ড ট্রাম্পের মৃত্যুর গুজব যেভাবে ছড়ায়

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিসিবি নির্বাচনে লড়বেন নান্নু
বিসিবি নির্বাচনে লড়বেন নান্নু

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সারাদেশে পুলিশের অভিযান, গ্রেফতার ১৪৫০
সারাদেশে পুলিশের অভিযান, গ্রেফতার ১৪৫০

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মহেশখালী-মাতারবাড়ীতে নতুন শহরের জন্ম হবে: প্রধান উপদেষ্টা
মহেশখালী-মাতারবাড়ীতে নতুন শহরের জন্ম হবে: প্রধান উপদেষ্টা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুদ্ধ শুরুর পর গাজায় প্রতিবন্ধী হয়েছে ২১ হাজার শিশু
যুদ্ধ শুরুর পর গাজায় প্রতিবন্ধী হয়েছে ২১ হাজার শিশু

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সিলেটে অবৈধভাবে বালু উত্তোলনের অপরাধে ১৪ জনের কারাদণ্ড
সিলেটে অবৈধভাবে বালু উত্তোলনের অপরাধে ১৪ জনের কারাদণ্ড

২ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

রাষ্ট্রপতির সঙ্গে নবনিযুক্ত ২৫ বিচারপতি সাক্ষাৎ
রাষ্ট্রপতির সঙ্গে নবনিযুক্ত ২৫ বিচারপতি সাক্ষাৎ

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভালুকায় বিএনপির প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উপলক্ষ্যে র‌্যালি ও আলোচনা সভা
ভালুকায় বিএনপির প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উপলক্ষ্যে র‌্যালি ও আলোচনা সভা

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দেশের রিজার্ভ বেড়ে ৩১.৪৩ বিলিয়ন ডলার
দেশের রিজার্ভ বেড়ে ৩১.৪৩ বিলিয়ন ডলার

২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

‘তারেক রহমানের হাত ধরে শহীদ জিয়ার অসম্পূর্ণ কাজ সম্পন্ন করবে বিএনপি’
‘তারেক রহমানের হাত ধরে শহীদ জিয়ার অসম্পূর্ণ কাজ সম্পন্ন করবে বিএনপি’

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সর্বাধিক পঠিত
মধ্যরাতে আটকা পড়ে ছাদে আগুন দিল চোর, উদ্ধারে ফায়ার সার্ভিস
মধ্যরাতে আটকা পড়ে ছাদে আগুন দিল চোর, উদ্ধারে ফায়ার সার্ভিস

১৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যুক্তরাষ্ট্রের বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্র করছে চীন, রাশিয়া ও উত্তর কোরিয়া, অভিযোগ ট্রাম্পের
যুক্তরাষ্ট্রের বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্র করছে চীন, রাশিয়া ও উত্তর কোরিয়া, অভিযোগ ট্রাম্পের

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতীয় বিমানে ‘বার্ড স্ট্রাইক’, অল্পের জন্য প্রাণে বাঁচলেন দেড় শতাধিক যাত্রী
ভারতীয় বিমানে ‘বার্ড স্ট্রাইক’, অল্পের জন্য প্রাণে বাঁচলেন দেড় শতাধিক যাত্রী

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চলন্ত বাস থেকে জাবির ছাত্রীকে ধাক্কা
চলন্ত বাস থেকে জাবির ছাত্রীকে ধাক্কা

১৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

এক ইলিশ বিক্রি হলো ১২ হাজারে
এক ইলিশ বিক্রি হলো ১২ হাজারে

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ব্রেন্ট ক্রিস্টেনসেনকে ঢাকার নতুন রাষ্ট্রদূত মনোনয়ন দিলেন ট্রাম্প
ব্রেন্ট ক্রিস্টেনসেনকে ঢাকার নতুন রাষ্ট্রদূত মনোনয়ন দিলেন ট্রাম্প

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টানা ৫ দিন বজ্রসহ ভারী বৃষ্টির পূর্বাভাস
টানা ৫ দিন বজ্রসহ ভারী বৃষ্টির পূর্বাভাস

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিশ্ব নারকেল দিবসে আলোচনায় কোটি টাকার ‘ডাবল কোকোনাট’
বিশ্ব নারকেল দিবসে আলোচনায় কোটি টাকার ‘ডাবল কোকোনাট’

১০ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

ভেনেজুয়েলা থেকে আসা মাদকবাহী নৌকায় যুক্তরাষ্ট্রের হামলা, নিহত ১১
ভেনেজুয়েলা থেকে আসা মাদকবাহী নৌকায় যুক্তরাষ্ট্রের হামলা, নিহত ১১

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কক্সবাজারে সাবেক মার্কিন রাষ্ট্রদূত পিটার হাস
কক্সবাজারে সাবেক মার্কিন রাষ্ট্রদূত পিটার হাস

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

তিন দেশের অমুসলিম শরণার্থীদের বিশেষ সুবিধা দেবে ভারত
তিন দেশের অমুসলিম শরণার্থীদের বিশেষ সুবিধা দেবে ভারত

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জুনিয়র বৃত্তি পরীক্ষার নীতিমালা প্রকাশ
জুনিয়র বৃত্তি পরীক্ষার নীতিমালা প্রকাশ

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পিএসসি’র প্রশ্নফাঁস চক্রের অন্যতম হোতা গ্রেফতার
পিএসসি’র প্রশ্নফাঁস চক্রের অন্যতম হোতা গ্রেফতার

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৯ সেপ্টেম্বর ডাকসু নির্বাচন হতে বাধা নেই : আপিল বিভাগ
৯ সেপ্টেম্বর ডাকসু নির্বাচন হতে বাধা নেই : আপিল বিভাগ

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলে চারটি হামলা চালিয়েছে হুথি
ইসরায়েলে চারটি হামলা চালিয়েছে হুথি

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নির্বাচনের আগে ২ হাজার এএসআই নিয়োগ : আইজিপি
নির্বাচনের আগে ২ হাজার এএসআই নিয়োগ : আইজিপি

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেষ ম্যাচে বাংলাদেশের একাদশে আসছে পরিবর্তন
শেষ ম্যাচে বাংলাদেশের একাদশে আসছে পরিবর্তন

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৩ সেপ্টেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৩ সেপ্টেম্বর)

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাকিস্তানকে হারিয়ে ফাইনালে এক পা আফগানিস্তানের
পাকিস্তানকে হারিয়ে ফাইনালে এক পা আফগানিস্তানের

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কুড়িলে পোশাক শ্রমিকদের সড়ক অবরোধ, যান চলাচল বন্ধ
কুড়িলে পোশাক শ্রমিকদের সড়ক অবরোধ, যান চলাচল বন্ধ

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

এলজিইডির নতুন প্রধান প্রকৌশলী মো. আনোয়ার হোসেন
এলজিইডির নতুন প্রধান প্রকৌশলী মো. আনোয়ার হোসেন

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাবেক আইজিপি মামুনের জবানবন্দি হাসিনার দুঃশাসনের অকাট্য দলিল : চিফ প্রসিকিউটর
সাবেক আইজিপি মামুনের জবানবন্দি হাসিনার দুঃশাসনের অকাট্য দলিল : চিফ প্রসিকিউটর

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিশ্ববাজারে রেকর্ড উচ্চতায় স্বর্ণের দাম
বিশ্ববাজারে রেকর্ড উচ্চতায় স্বর্ণের দাম

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সোশ্যাল মিডিয়ায় নিজের মৃত্যুর খবর নিয়ে যা বললেন ট্রাম্প
সোশ্যাল মিডিয়ায় নিজের মৃত্যুর খবর নিয়ে যা বললেন ট্রাম্প

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্পে আবারও কেঁপে উঠল আফগানিস্তান, বাড়ছে মৃত্যু ও ক্ষয়ক্ষতির শঙ্কা
ভূমিকম্পে আবারও কেঁপে উঠল আফগানিস্তান, বাড়ছে মৃত্যু ও ক্ষয়ক্ষতির শঙ্কা

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

'ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধে উৎসবমুখর পরিবেশে অবাধ ও সুষ্ঠু নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে'
'ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধে উৎসবমুখর পরিবেশে অবাধ ও সুষ্ঠু নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে'

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পথ দেখাচ্ছেন প্রধান উপদেষ্টা
পথ দেখাচ্ছেন প্রধান উপদেষ্টা

১৩ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

সুবিধাবাদী মুক্তিযোদ্ধারা কেন চুপ ছিল, প্রশ্ন টুকুর
সুবিধাবাদী মুক্তিযোদ্ধারা কেন চুপ ছিল, প্রশ্ন টুকুর

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

লালবাগে শাওন হত্যা মামলায় হাজী সেলিম গ্রেফতার
লালবাগে শাওন হত্যা মামলায় হাজী সেলিম গ্রেফতার

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রিটকারী ছাত্রীকে ‘গণধর্ষণে’র হুমকিদাতা আলী হুসেনকে বহিষ্কার
রিটকারী ছাত্রীকে ‘গণধর্ষণে’র হুমকিদাতা আলী হুসেনকে বহিষ্কার

৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

প্রিন্ট সর্বাধিক
পেছাচ্ছে নতুন পে-স্কেল ঘোষণা
পেছাচ্ছে নতুন পে-স্কেল ঘোষণা

পেছনের পৃষ্ঠা

হাসিনা-কামালের নির্দেশে গণহত্যা
হাসিনা-কামালের নির্দেশে গণহত্যা

প্রথম পৃষ্ঠা

আন্দোলনের প্রস্তুতি নিচ্ছে এনসিপি
আন্দোলনের প্রস্তুতি নিচ্ছে এনসিপি

পেছনের পৃষ্ঠা

আলু ব্যবসায়ী কৃষক সবার মাথায় হাত
আলু ব্যবসায়ী কৃষক সবার মাথায় হাত

নগর জীবন

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

বিএনপির প্রার্থী তিন, একক নিয়ে সরব জামায়াত
বিএনপির প্রার্থী তিন, একক নিয়ে সরব জামায়াত

নগর জীবন

রাজনীতিতে সন্ত্রাসের গডফাদার
রাজনীতিতে সন্ত্রাসের গডফাদার

প্রথম পৃষ্ঠা

রণক্ষেত্র উত্তরা ইপিজেড, এক শ্রমিক নিহত
রণক্ষেত্র উত্তরা ইপিজেড, এক শ্রমিক নিহত

প্রথম পৃষ্ঠা

হোয়াইটওয়াশের ম্যাচ আজ
হোয়াইটওয়াশের ম্যাচ আজ

মাঠে ময়দানে

আন্দোলন চালিয়ে যাওয়ার ঘোষণা বুয়েট শিক্ষার্থীদের
আন্দোলন চালিয়ে যাওয়ার ঘোষণা বুয়েট শিক্ষার্থীদের

পেছনের পৃষ্ঠা

পরকীয়া সন্দেহে সাবেক স্বামীর হাতে স্ত্রী খুন
পরকীয়া সন্দেহে সাবেক স্বামীর হাতে স্ত্রী খুন

পেছনের পৃষ্ঠা

পুরো গ্রাম নিশ্চিহ্ন বাঁচল শুধু একজন
পুরো গ্রাম নিশ্চিহ্ন বাঁচল শুধু একজন

প্রথম পৃষ্ঠা

মাঠে বিএনপির ছয় প্রার্থী অন্য দলের একজন করে
মাঠে বিএনপির ছয় প্রার্থী অন্য দলের একজন করে

নগর জীবন

ত্রিভুজ প্রেমের বলি চিকিৎসক আমিরুল
ত্রিভুজ প্রেমের বলি চিকিৎসক আমিরুল

পেছনের পৃষ্ঠা

ভোটের আগে তদবিরের পাহাড়
ভোটের আগে তদবিরের পাহাড়

পেছনের পৃষ্ঠা

ফেব্রুয়ারিতেই হবে নির্বাচন
ফেব্রুয়ারিতেই হবে নির্বাচন

প্রথম পৃষ্ঠা

স্কুলমাঠে ধান চাষ, বঞ্চিত শিক্ষার্থীরা
স্কুলমাঠে ধান চাষ, বঞ্চিত শিক্ষার্থীরা

দেশগ্রাম

বিচার বিভাগের নিয়ন্ত্রণ সুপ্রিম কোর্টে
বিচার বিভাগের নিয়ন্ত্রণ সুপ্রিম কোর্টে

প্রথম পৃষ্ঠা

পাখির কলরবে পাল্টেছে জীবন
পাখির কলরবে পাল্টেছে জীবন

পেছনের পৃষ্ঠা

ক্রাইসিস হলে শুধু আমাদের ডাকেন
ক্রাইসিস হলে শুধু আমাদের ডাকেন

প্রথম পৃষ্ঠা

শাবনূরের চরিত্রে আঁচল
শাবনূরের চরিত্রে আঁচল

শোবিজ

সাংবাদিক নির্যাতনে সেই ডিসি কারাগারে
সাংবাদিক নির্যাতনে সেই ডিসি কারাগারে

প্রথম পৃষ্ঠা

উত্তমকে নিয়ে যত আলোচনা
উত্তমকে নিয়ে যত আলোচনা

শোবিজ

নির্বাচন করবেন বুলবুল
নির্বাচন করবেন বুলবুল

মাঠে ময়দানে

চটপটে তটিনী...
চটপটে তটিনী...

শোবিজ

সবার ওপরে রশিদ খান
সবার ওপরে রশিদ খান

মাঠে ময়দানে

বাংলাদেশের ভিয়েতনাম পরীক্ষা
বাংলাদেশের ভিয়েতনাম পরীক্ষা

মাঠে ময়দানে

আমি খুবই সুখী মানুষ, দুঃস্বপ্ন দেখি না
আমি খুবই সুখী মানুষ, দুঃস্বপ্ন দেখি না

শোবিজ

হামজাকে ছাড়েনি লেস্টার সিটি
হামজাকে ছাড়েনি লেস্টার সিটি

মাঠে ময়দানে

নানামুখী চ্যালেঞ্জ পোস্টাল ভোটে
নানামুখী চ্যালেঞ্জ পোস্টাল ভোটে

প্রথম পৃষ্ঠা