শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বৃহস্পতিবার, ১৪ সেপ্টেম্বর, ২০২৩ আপডেট:

পাট এখন কৃষকের গলার ফাঁস

♦ সোনালি আঁশে হারাচ্ছে জৌলুস ♦ পাট চাষে আগ্রহ কমছে কৃষকের ♦ গুনতে হচ্ছে লোকসান, কমছে রপ্তানি
জিন্নাতুন নূর
প্রিন্ট ভার্সন
পাট এখন কৃষকের গলার ফাঁস

সোনালি আঁশ খ্যাত পাট এখন কৃষকের ‘গলার ফাঁসে’ পরিণত হয়েছে। পাটশিল্প ক্রমেই জৌলুস হারাচ্ছে। এ শিল্প ঘিরে বিগত বছরগুলোয় যে সম্ভাবনা তৈরি হয়েছিল তা রপ্তানিকারকদের কাছে দিন দিন ফিকে হয়ে আসছে। লোকসানের কারণে এরই মধ্যে বিভিন্ন জেলার কৃষক পাট চাষে আগ্রহ হারাচ্ছেন। বাংলাদেশ প্রতিদিনকে কৃষক জানান, পর্যাপ্ত বৃষ্টি না হওয়ায় সেচ খরচ বৃদ্ধি, উৎপাদন খরচ না ওঠা এবং উপকরণের মূল্যবৃদ্ধিসহ নানা কারণে পাট চাষের পরিমাণ এ বছর কমেছে। ভালো দাম না পেয়ে বিভিন্ন জেলার কৃষক চরম হতাশ। আশঙ্কার বিষয় হচ্ছে, আন্তর্জাতিক বাজারে পাটপণ্যের চাহিদা কমে যাওয়ায় পাটশিল্পের রপ্তানি আয়ও কমে গেছে।

পাটজাত পণ্যকে ২০২৩ সালের ‘বর্ষ পণ্য’ ঘোষণা করে সরকার। লক্ষ্য ছিল অভ্যন্তরীণ বাজার ব্যবস্থাপনার উন্নতি করে ইউরোপসহ বিভিন্ন দেশে পাটজাত পণ্যের রপ্তানি বাড়ানো। কিন্তু এ বছরই পাটের মান ও দামে অখুশি কৃষক। চলতি বছর পাটের যে মান তাতে রপ্তানিতে আরও নেতিবাচক কিছু ঘটবে বলে শঙ্কা করা হচ্ছে। পাটের সুতা ও টুইন থেকে রপ্তানি আয়ও কমেছে। পাট অধিদফতরের তথ্যে, ২০১৭-১৮ সালে মোট কাঁচা পাট উৎপাদন হয়েছিল ৯২ লাখ বেল। আর ২০২১-২২ সালে তা কমে দাঁড়িয়েছে ৭১ লাখ বেল। কাঁচা পাট রপ্তানি ২০১৭-১৮ সালে ছিল ১৪ লাখ বেল আর ২০২১-২২ সালে ৮ লাখ বেল। বর্তমানে বিভিন্ন দেশের ক্রেতা পাটের পরিবর্তে কটন ও সিল্ক দিয়ে তৈরি পণ্য কিনছেন। বহির্বিশ্বে পাটপণ্যের চাহিদা ২৫ থেকে ৩০ শতাংশ কমেছে। দামও আগের মতো নেই। বিশেষজ্ঞরা বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, বিশ্বে একসময় আমাদের পাটের বড় বাজার ছিল। ভারতসহ অন্যান্য দেশের হাতে এখন এ বাজার। পাটের বাজার ধরতে হলে দেশের প্রায় আড়াই শ বেসরকারি পাটকলকে এগিয়ে আসতে হবে। এসব পাটকল পরিকল্পনা করে যেসব দেশে পাটপণ্যের চাহিদা আছে সেখানে পণ্য রপ্তানি করতে পারে।

চাষে আগ্রহ হারাচ্ছেন কৃষক : জয়পুরহাট প্রতিনিধির দেওয়া তথ্যে, জেলার কৃষি সম্প্রসারণ বিভাগ আশঙ্কা করছে, এবারও গত মৌসুমের মতো উৎপাদনের লক্ষ্যমাত্রা অর্জিত হবে না। পর্যাপ্ত বৃষ্টি না হওয়ায় সেচ খরচ বৃদ্ধি, উৎপাদন খরচ না ওঠা, উপকরণের মূল্যবৃদ্ধিসহ নানা কারণে জেলায় পাট চাষের পরিমাণ কমেছে। কৃষিসংশ্লিষ্টরা বলছেন, অনেক কৃষক এবার সবজি আবাদসহ অন্যান্য ফসলের দিকে ঝুঁকে পড়েছেন। সব মিলে দিন দিন পাট চাষে আগ্রহ হারাচ্ছেন জেলার কৃষক। জেলা কৃষি সম্প্রসারণ অধিদফতর জানিয়েছে, চলতি মৌসুমে জেলায় ৩ হাজার ৫৭০ হেক্টর জমিতে পাট চাষের লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারণ করা হয়েছিল। কিন্তু আবাদ হয়েছে ৩ হাজার ১১৮ হেক্টরে। অর্থাৎ লক্ষ্যমাত্রার চেয়ে ৪৫২ হেক্টর জমিতে পাটের আবাদ কম হয়েছে। জয়পুরহাট সদর উপজেলার নিজামপুর গ্রামের কৃষক সোলায়মান আলী এবার ৩৩ কাঠা অর্থাৎ ৫৫ শতক জমিতে পাট চাষ করেছেন। তিনি বলেন, ‘এ মৌসুমে পাট চাষে খরচ বেশি হয়েছে। প্রতি বছরের মতো এবার ১ বিঘা জমিতে হালচাষ, শ্রমিক মজুরি, সার-সেচসহ অন্যান্য খরচ বাবদ ১৬-১৭ হাজার টাকা খরচ হয়েছে। আর এ বছর উপযুক্ত আবহাওয়া তুলনামূলক কম থাকায় চাষ ভালো হয়নি। তা ছাড়া পাটের বাজারদরও কম। কিছু পাট ১ হাজার ৬০০ টাকা দরে বিক্রি করেছি। এ দরে বিক্রি করে পাট চাষ করা যাবে না। কারণ প্রতি বিঘায় এবার ৮ থেকে ৯ মণ পাট হবে। এর দাম আসবে ১৫-১৬ হাজার টাকা। এতে এক থেকে দেড় হাজার টাকা লোকসান গুনতে হবে।’ পাট ব্যবসায়ী জাহাঙ্গীর আলম বলেন, ‘গতবারের তুলনায় এবার পাটের বাজারদর অনেক কম। এর কারণ মিলারদের পাটে চাহিদা না থাকা। তারা কিনতে চাচ্ছেন না। সুতার চাহিদা ও দাম ভালো পেলে পাট কিনতে আগ্রহ দেখান। এখন যেসব পাট কেনা হচ্ছে সব স্টকে থাকছে। কারখানায় খুবই কম পাট যাচ্ছে।’ পাট অধিদফতরের জেলা কার্যালয়ের মুখ্য পরিদর্শক আবদুল হালিম বলেন, গত বছর অনেক পাট ব্যবসায়ী পাট কেনার পর মজুদ করেছেন। এ বছর পাটের দাম কম তাই ব্যবসায়ীরা পাট কম কিনছেন।

দাম নিয়ে দুশ্চিন্তায় কৃষক : পাট উৎপাদনে ফরিদপুর জেলা বরাবরের মতো এবারও শীর্ষ অবস্থানে রয়েছে। তবে এ বছর প্রকৃতির বিরূপ আচরণে অনেকটাই ফিকে হয় গেছে কৃষকের মুখের হাসি। মৌসুমের শুরুতেই অতিবৃষ্টির কারণে একদিকে যেমন পাট চাষে বিঘ্ন ঘটেছে, অন্যদিকে পাটের আঁশ ছাড়ানো মৌসুমেও পানির অভাবে সময়মতো পাট জাগ দিতে না পারায় কাক্সিক্ষত ফলন ব্যাহত হচ্ছে। অল্প পানিতে পাট জাগ দেওয়ার কারণে পাটের রং নষ্ট হয়ে যাওয়ায় বাজারে পাটের দামও কম পাওয়া যাচ্ছে। তীব্র দাবদাহে শ্রমিক সংকটে শ্রমিকের মজুরিও বৃদ্ধি পেয়েছে। বর্তমানে একজন শ্রমিককে দুই বেলা খাবার দিয়ে ৭০০ থেকে ৮০০ টাকা দৈনিক মজুরি দিতে হচ্ছে। এ ছাড়া সার, সেচ, কীটনাশকের দাম বৃদ্ধি পাওয়ায় পটের উৎপাদন খরচ বেড়েছে কয়েক গুণ। কিন্তু সে অনুপাতে পাটের দাম পাচ্ছেন না কৃষক। এ বছর প্রতি মন ভালো মানের পাট বিক্রি হচ্ছে ২ হাজার ৭০০ থেকে ২ হাজার ৮০০ টাকা দরে। যেখানে এ পাট গত বছরের শুরুতেই কৃষক বিক্রি করেছিলেন ৩ হাজার ৪০০ টাকা করে। আর একটু নিম্নমানের রং নষ্ট হওয়া পাটের গত বছর যেখানে দাম ছিল ২ হাজার ২০০ থেকে ২ হাজার ৭০০ টাকা; সেই পাট এ বছর কৃষক বিক্রি করছেন ১ হাজার ৮০০ থেকে ২ হাজার টাকা মন। ফরিদপুরের সবচেয়ে বড় পাটের মোকাম কানাইপুর সাপ্তাহিক হাটে গিয়ে দেখা যায় কৃষক পাট নিয়ে এলেও ব্যবসায়ীরা পাট কিনতে তেমন আগ্রহ দেখাচ্ছেন না। যার কারণে অভাবের তাড়নায় কম দামে পাট বিক্রি করে যাচ্ছেন কৃষক।

পাট কৃষকের গলার ফাঁস : দেশের অন্যতম পাট উৎপাদনকারী জেলা পাবনায় ভালো ফলনের পরও দাম কম থাকায় দুশ্চিন্তায় কৃষক। সরকারি ও বেসরকারি পাটকলগুলো বন্ধ হয়ে যাওয়ায় সঠিক দাম পাওয়া নিয়ে দুশ্চিন্তা ও হতাশায় পড়েছেন তারা। পাবনা সদরের ইসলামপুর গ্রামের কৃষক আবদুল আওয়াল বলেন, ‘এই যে পচা পানিতে সারা দিন পাট জাগ দেওয়া থেকে ধোয়ার কাজ করছি, এ শ্রমই বৃথা। কেবল খরচই হয়তো এ থেকে উঠবে। যারা পাটের সব কাজই লেবার নিয়ে করাচ্ছেন তাদের বরং লোকসান হবে।’ পাবনা সদরের গয়েশপুর গ্রামের আবদুল বারী জানান, গত বছর মনপ্রতি ২ হাজার ৫০০ থেকে ৩ হাজার টাকায় কৃষক পাট বিক্রি করলেও বর্তমানে এক থেকে দেড় হাজার টাকা কমে ২ হাজারের নিচে নেমে এসেছে। একসময়ের সোনালি আঁশ এখন কৃষকের গলার ফাঁসে পরিণত হয়েছে।

কমছে রপ্তানি আয় : ২০২০-২১ অর্থবছরে আগের সব রেকর্ড ছাড়িয়ে ১১৬ কোটি ১৫ লাখ (১ দশমিক ১৬ বিলিয়ন) ডলারের পাট ও পাটজাত পণ্য রপ্তানি করে পণ্য রপ্তানি তালিকায় চামড়াকে পেছনে ফেলে দ্বিতীয় স্থানে উঠে আসে এ খাত। এর আগে ২০১৯-২০ অর্থবছরের চেয়ে পাটের রপ্তানি বেড়েছিল ৩১ দশমিক ৬৩ শতাংশ। এমনটি দেখে ২০২১-২২ অর্থবছরে পাট খাত থেকে রপ্তানি আয়ের লক্ষ্য বাড়িয়ে ধরা হয়েছিল ১৪২ কোটি ডলার। কিন্তু বছর না ঘুরতেই এক ধাক্কায় পঞ্চম স্থানে নেমে এসেছে পাট খাত। ২০২১-২২ অর্থবছরে এ খাত থেকে ১১২ কোটি ৭৬ লাখ ডলারের বিদেশি মুদ্রা দেশে আসে। লক্ষ্যের চেয়ে আয় কমে যায় ২০ দশমিক ৬০ শতাংশ। চলতি ২০২২-২৩ অর্থবছরে অবস্থা আরও খারাপ। এ অর্থবছরের প্রথম ছয় মাসে (জুলাই-ডিসেম্বর) ৪৮ কোটি ৫৯ লাখ ডলারের পাট ও পাটজাত পণ্য রপ্তানি করেছেন রপ্তানিকারকরা; যা গত অর্থবছরের এই সময়ের চেয়ে ১৭ দশমিক ৬৫ শতাংশ কম। আর লক্ষ্যের চেয়ে ১৯ শতাংশের বেশি কম। এ সময় কাঁচা পাট রপ্তানি কমেছে প্রায় ১১ শতাংশ। পাট ও পাটসুতা দিয়ে হাতে তৈরি বিভিন্ন পণ্য রপ্তানি করে আয় হয়েছে ১০ কোটি ৯৩ লাখ ৪০ হাজার ডলার। এতে প্রবৃদ্ধি কমেছে ১৩ দশমিক ৩৪ শতাংশ। পাটকল মালিক ও রপ্তানিকারকরা বলছেন, আন্তর্জাতিক বাজারে পাটপণ্যের চাহিদা কমে গেছে। বেড়ে গেছে পলি ফাইবারের চাহিদা। এজন্য পাটপণ্যের দাম ২৫ থেকে ৩০ শতাংশ কমে গেছে। ফলে রপ্তানিতেও ধস নেমেছে। বিশ্ববাজারে পাটপণ্যের চাহিদা না বাড়লে দামও বাড়বে না বলে আশঙ্কা করা হচ্ছে।

পাটকল নিয়েও শঙ্কা : সরকার ২০২০ সালের ২ জুলাই দেশের ২৬টি রাষ্ট্রায়ত্ত পাটকল বন্ধ করে দেয়। কল বন্ধের দুই মাসের মধ্যে কারখানা শ্রমিকসহ অন্যদের সব পাওনা পরিশোধের অঙ্গীকার করলেও এখনো অনেক শ্রমিক এরিয়ারসহ তাদের বকেয়া পাওনা বুঝে পাননি। বাংলাদেশ জুট মিলস করপোরেশনের (বিজেএমসি) মহাব্যবস্থাপক (প্রশাসন ও সা. সেবা) মো. নাসিমুল ইসলাম বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, ‘আমাদের মিলগুলো এখন বন্ধ আছে। এগুলো আমরা বেসরকারি খাতে দিয়ে দিচ্ছি। আমাদের নিয়ন্ত্রণে থাকা ২৫টি পাটকলের সবকটিতে এখন উৎপাদন বন্ধ। ২৫টি পাটকলের মধ্যে আমরা ১৯টি লিজে দেওয়ার কার্যক্রম গ্রহণ করেছি। যার ১৬টি লিজের পর্যায়ে চলে গেছে। তিনটি লিজ প্রক্রিয়ায় আবার চালু করব। আর বাকি পাঁচটি পাটকলের ব্যাপারে কোনো সিদ্ধান্ত হয়নি। আমাদের বন্ধ হয়ে যাওয়া পাটকলগুলোর শ্রমিকদের পাওনা মোটামুটি পরিশোধ করা হয়েছে। কিছু মিলে মামলাসংক্রান্ত জটিলতা আছে।’ দেশের পাট ও পাটজাত পণ্যের মোট রপ্তানির ২০ শতাংশের মতো হয় বিশ্বের অন্যতম বড় জুট মিল আকিজ জুট মিলস থেকে। কিন্তু কারখানাটিতে কয়েক মাস ধরে অস্থিরতা চলছে। বিদেশি ক্রয়াদেশ না থাকা এবং উৎপাদন খরচ বৃদ্ধির কারণে উৎপাদন কমিয়ে দেওয়া হয়েছে।

(প্রতিবেদনটি তৈরিতে সহায়তা করেছেন পাবনা প্রতিনিধি সৈকত আফরোজ আসাদ, জয়পুরহাট প্রতিনিধি মো. শামীম কাদির ও ফরিদপুর প্রতিনিধি কামরুজ্জামান সোহেল)

এই বিভাগের আরও খবর
তিন সাংবাদিককে কারাগারে পাঠানোর হুমকি বিচারকের
তিন সাংবাদিককে কারাগারে পাঠানোর হুমকি বিচারকের
বাংলাদেশিসহ ৪৫ হাজার গ্রিনকার্ডধারীকে বহিষ্কারের নোটিস
বাংলাদেশিসহ ৪৫ হাজার গ্রিনকার্ডধারীকে বহিষ্কারের নোটিস
আসামে বহু বিয়ে নিষিদ্ধের আইন করছে বিজেপি
আসামে বহু বিয়ে নিষিদ্ধের আইন করছে বিজেপি
টঙ্গীতে মসজিদের খতিব অপহৃত হননি
টঙ্গীতে মসজিদের খতিব অপহৃত হননি
নির্বাচনে প্রার্থী হতে পারবেন না উপদেষ্টারা
নির্বাচনে প্রার্থী হতে পারবেন না উপদেষ্টারা
আন্তর্জাতিক ফ্লাইট জরুরি অবতরণ স্থগিত কক্সবাজারে
আন্তর্জাতিক ফ্লাইট জরুরি অবতরণ স্থগিত কক্সবাজারে
লিবিয়া থেকে ফিরলেন ১৭৪ বাংলাদেশি
লিবিয়া থেকে ফিরলেন ১৭৪ বাংলাদেশি
মোবাইল বেচাকেনা নিয়ে স্বেচ্ছাসেবক দল নেতাকে হত্যা
মোবাইল বেচাকেনা নিয়ে স্বেচ্ছাসেবক দল নেতাকে হত্যা
তত্ত্বাবধায়ক ফিরলেও আসন্ন নির্বাচন এই সরকারের অধীনেই
তত্ত্বাবধায়ক ফিরলেও আসন্ন নির্বাচন এই সরকারের অধীনেই
চট্টগ্রামে মধ্যরাতে দুই গ্রুপের সংঘর্ষে ছাত্রদল কর্মী খুন
চট্টগ্রামে মধ্যরাতে দুই গ্রুপের সংঘর্ষে ছাত্রদল কর্মী খুন
সন্ত্রাসীদের অভয়ারণ্য মহেশ্বরপাশা
সন্ত্রাসীদের অভয়ারণ্য মহেশ্বরপাশা
মাঠে যাবেন নতুন ডিসি
মাঠে যাবেন নতুন ডিসি
সর্বশেষ খবর
বোয়ালখালীতে বসুন্ধরা শুভসংঘের সাহিত্য আড্ডা
বোয়ালখালীতে বসুন্ধরা শুভসংঘের সাহিত্য আড্ডা

এই মাত্র | বসুন্ধরা শুভসংঘ

শিরোনামহীনের 'এই অবেলায় ২' আসছে ডিসেম্বরে
শিরোনামহীনের 'এই অবেলায় ২' আসছে ডিসেম্বরে

১ মিনিট আগে | শোবিজ

সমুদ্রবন্দর থেকে নামল সতর্কসংকেত
সমুদ্রবন্দর থেকে নামল সতর্কসংকেত

২ মিনিট আগে | জাতীয়

তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা ফেরাতে আপিল শুনানি চলছে
তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা ফেরাতে আপিল শুনানি চলছে

৩ মিনিট আগে | জাতীয়

ব্রাজিলে পুলিশের অভিযানে নিহত বেড়ে ৬৪
ব্রাজিলে পুলিশের অভিযানে নিহত বেড়ে ৬৪

৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতে ঘূর্ণিঝড় মোন্থার আঘাতে নারীর মৃত্যু
ভারতে ঘূর্ণিঝড় মোন্থার আঘাতে নারীর মৃত্যু

৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতে দিওয়ালিতে জনপ্রিয় এক বাজি ফেটে অন্ধ বহু শিশু-কিশোর
ভারতে দিওয়ালিতে জনপ্রিয় এক বাজি ফেটে অন্ধ বহু শিশু-কিশোর

১১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজায় শান্তিচুক্তি টিকে থাকবে, ইসরায়েলি হামলা পরও দাবি যুক্তরাষ্ট্রের
গাজায় শান্তিচুক্তি টিকে থাকবে, ইসরায়েলি হামলা পরও দাবি যুক্তরাষ্ট্রের

২৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ডাকাতির প্রস্তুতিকালে পিস্তলসহ ৯ জন গ্রেফতার
ডাকাতির প্রস্তুতিকালে পিস্তলসহ ৯ জন গ্রেফতার

৩০ মিনিট আগে | নগর জীবন

আসিয়ানের সভাপতির দায়িত্ব পেল ফিলিপাইন
আসিয়ানের সভাপতির দায়িত্ব পেল ফিলিপাইন

৩৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘স্কাই স্টেডিয়াম’ নির্মাণ করছে সৌদি
‘স্কাই স্টেডিয়াম’ নির্মাণ করছে সৌদি

৩৬ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ছত্রাক দিয়েই সম্ভব মেমোরি চিপ : গবেষকদের নতুন উদ্ভাবন
ছত্রাক দিয়েই সম্ভব মেমোরি চিপ : গবেষকদের নতুন উদ্ভাবন

৩৭ মিনিট আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

ক্যারিয়ার ও ব্যবসা উন্নয়নে কানাডায় বিবিসিসি’র প্রফেশনাল নেটওয়ার্কিং সেশন
ক্যারিয়ার ও ব্যবসা উন্নয়নে কানাডায় বিবিসিসি’র প্রফেশনাল নেটওয়ার্কিং সেশন

৪৯ মিনিট আগে | পরবাস

বৈশ্বিক উষ্ণায়ণ প্রভাব ফেলছে পরিবার পরিকল্পনায়ও
বৈশ্বিক উষ্ণায়ণ প্রভাব ফেলছে পরিবার পরিকল্পনায়ও

৫১ মিনিট আগে | পাঁচফোড়ন

ভূমধ্যসাগরে নৌকাডুবি: ১৮ অভিবাসনপ্রত্যাশীর মরদেহ উদ্ধার
ভূমধ্যসাগরে নৌকাডুবি: ১৮ অভিবাসনপ্রত্যাশীর মরদেহ উদ্ধার

৫৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজনীতির বিবর্তন! বানর থেকে বিজ্ঞানী
রাজনীতির বিবর্তন! বানর থেকে বিজ্ঞানী

১ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

স্কুলে ভর্তিতে লটারি নাকি পরীক্ষা, সিদ্ধান্ত হতে পারে আজ
স্কুলে ভর্তিতে লটারি নাকি পরীক্ষা, সিদ্ধান্ত হতে পারে আজ

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ট্রাম্প প্রশাসনের বিরুদ্ধে যুক্তরাষ্ট্রের ২৫ অঙ্গরাজ্যের মামলা
ট্রাম্প প্রশাসনের বিরুদ্ধে যুক্তরাষ্ট্রের ২৫ অঙ্গরাজ্যের মামলা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ছাত্র-জনতার আন্দোলনে প্রকাশ্যে গুলি, সাবেক ছাত্রলীগ নেতা গ্রেফতার
ছাত্র-জনতার আন্দোলনে প্রকাশ্যে গুলি, সাবেক ছাত্রলীগ নেতা গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

দ্রুত মূল্য হারাচ্ছে ঐতিহ্যবাহী অনেক ডিগ্রি : হার্ভার্ডের গবেষণা
দ্রুত মূল্য হারাচ্ছে ঐতিহ্যবাহী অনেক ডিগ্রি : হার্ভার্ডের গবেষণা

১ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

ইস্ট ওয়েস্ট ইউনিভার্সিটিতে ‘গ্লোবাল মিডিয়া এন্ড ইনফরমেশন লিটারেসি’ সপ্তাহ উদযাপন
ইস্ট ওয়েস্ট ইউনিভার্সিটিতে ‘গ্লোবাল মিডিয়া এন্ড ইনফরমেশন লিটারেসি’ সপ্তাহ উদযাপন

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

আজ ঢাকার বাতাসের মান কেমন?
আজ ঢাকার বাতাসের মান কেমন?

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সহজ জয়ে সিরিজে এগিয়ে দক্ষিণ আফ্রিকা
সহজ জয়ে সিরিজে এগিয়ে দক্ষিণ আফ্রিকা

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সিরিজ বাঁচাতে আজ মাঠে নামবে বাংলাদেশ
সিরিজ বাঁচাতে আজ মাঠে নামবে বাংলাদেশ

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নারায়ণগঞ্জে আজ থেকে টানা ৪৮ ঘণ্টা গ্যাস থাকবে না
নারায়ণগঞ্জে আজ থেকে টানা ৪৮ ঘণ্টা গ্যাস থাকবে না

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

তুরস্কে জুয়া কেলেঙ্কারিতে জড়িত ৩৭১ রেফারি
তুরস্কে জুয়া কেলেঙ্কারিতে জড়িত ৩৭১ রেফারি

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইতালিতে বসবাসের অনুমতিপ্রাপ্তদের মধ্যে শীর্ষে বাংলাদেশিরা
ইতালিতে বসবাসের অনুমতিপ্রাপ্তদের মধ্যে শীর্ষে বাংলাদেশিরা

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফের কমেছে স্বর্ণের দাম, আজ থেকে কার্যকর
ফের কমেছে স্বর্ণের দাম, আজ থেকে কার্যকর

২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

খোলা বাজারে ডলার ১২৫ টাকায়, ব্যাংকেও বাড়ছে দাম
খোলা বাজারে ডলার ১২৫ টাকায়, ব্যাংকেও বাড়ছে দাম

২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

কেমন আছেন ইলিয়াস কাঞ্চন
কেমন আছেন ইলিয়াস কাঞ্চন

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সর্বাধিক পঠিত
মস্কোকে মানচিত্র থেকে মুছে ফেলার হুমকি বেলজিয়ামের
মস্কোকে মানচিত্র থেকে মুছে ফেলার হুমকি বেলজিয়ামের

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মাদুরোকে ধরার গুপ্তচর নাটক: পাইলটকে প্রলুব্ধ করে ব্যর্থ হলো যুক্তরাষ্ট্র
মাদুরোকে ধরার গুপ্তচর নাটক: পাইলটকে প্রলুব্ধ করে ব্যর্থ হলো যুক্তরাষ্ট্র

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাতীয় নির্বাচনের আগেই গণভোটের সুপারিশ ঐকমত্য কমিশনের
জাতীয় নির্বাচনের আগেই গণভোটের সুপারিশ ঐকমত্য কমিশনের

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টঙ্গীর ইমাম মুহিবুল্লাহ মিয়াজীকে অপহরণের ঘটনা মিথ্যা : জিএমপি
টঙ্গীর ইমাম মুহিবুল্লাহ মিয়াজীকে অপহরণের ঘটনা মিথ্যা : জিএমপি

২০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আসিফ নজরুলকে নিয়ে বিস্ফোরক মন্তব্য নাসীরুদ্দীন পাটওয়ারীর
আসিফ নজরুলকে নিয়ে বিস্ফোরক মন্তব্য নাসীরুদ্দীন পাটওয়ারীর

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

খালেদা জিয়াকে আপসহীন নেত্রী উল্লেখ করে স্মৃতিচারণ করলেন সাদিক কায়েম
খালেদা জিয়াকে আপসহীন নেত্রী উল্লেখ করে স্মৃতিচারণ করলেন সাদিক কায়েম

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সালমানের মৃত্যুর সঠিক তদন্ত ও ন্যায়বিচার চেয়ে যা বললেন শাবনূর
সালমানের মৃত্যুর সঠিক তদন্ত ও ন্যায়বিচার চেয়ে যা বললেন শাবনূর

২২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

এই মুহূর্তে আওয়ামী লীগ কোনো রাজনৈতিক শক্তি নয়: নাহিদ
এই মুহূর্তে আওয়ামী লীগ কোনো রাজনৈতিক শক্তি নয়: নাহিদ

১৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জাতীয় নির্বাচনের দিনই গণভোট হতে হবে : আমীর খসরু
জাতীয় নির্বাচনের দিনই গণভোট হতে হবে : আমীর খসরু

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিশ্বকাপ নিয়ে মেসির ইঙ্গিত: খেলতে চান, তবে শর্ত একটাই!
বিশ্বকাপ নিয়ে মেসির ইঙ্গিত: খেলতে চান, তবে শর্ত একটাই!

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

অলিনের সেঞ্চুরিতে সিরিজে এগিয়ে গেল বাংলাদেশ
অলিনের সেঞ্চুরিতে সিরিজে এগিয়ে গেল বাংলাদেশ

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভেবেছিলাম ৩০ পেরোলেই বিয়ে করব: তামান্না
ভেবেছিলাম ৩০ পেরোলেই বিয়ে করব: তামান্না

১৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

এমপিওভুক্ত শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে নিয়োগ বিষয়ে জরুরি নির্দেশনা
এমপিওভুক্ত শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে নিয়োগ বিষয়ে জরুরি নির্দেশনা

২১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

তত্ত্বাবধায়ক ফিরলেও নির্বাচন এ সরকারের অধীনেই হবে : শিশির মনির
তত্ত্বাবধায়ক ফিরলেও নির্বাচন এ সরকারের অধীনেই হবে : শিশির মনির

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিপিএলে দল নিতে আগ্রহী যে ১০ ফ্র্যাঞ্চাইজি
বিপিএলে দল নিতে আগ্রহী যে ১০ ফ্র্যাঞ্চাইজি

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

অরুণাচলের কাছে চীনের ৩৬টি বিমান বাংকার, চিন্তায় ভারত
অরুণাচলের কাছে চীনের ৩৬টি বিমান বাংকার, চিন্তায় ভারত

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ড্যাবের সভাপতি হারুন, মহাসচিব শাকিল
ড্যাবের সভাপতি হারুন, মহাসচিব শাকিল

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ট্রাম্পকে নোবেল পুরষ্কারে মনোনয়ন দেবেন জাপানি প্রধানমন্ত্রী
ট্রাম্পকে নোবেল পুরষ্কারে মনোনয়ন দেবেন জাপানি প্রধানমন্ত্রী

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতে আঘাত হানলো ঘূর্ণিঝড় মোন্থা
ভারতে আঘাত হানলো ঘূর্ণিঝড় মোন্থা

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আওয়ামী লীগ ২০১৪ সালের পর দেউলিয়া হয়ে গেছে : তথ্য উপদেষ্টা
আওয়ামী লীগ ২০১৪ সালের পর দেউলিয়া হয়ে গেছে : তথ্য উপদেষ্টা

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বোরকা বিতর্কে জোব্বা পরে কোরআন হাতে ক্লাস নিয়ে আরেক শিক্ষকের প্রতিবাদ
বোরকা বিতর্কে জোব্বা পরে কোরআন হাতে ক্লাস নিয়ে আরেক শিক্ষকের প্রতিবাদ

১৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

১৯ বছর পর বগুড়ার শহীদ চান্দু স্টেডিয়ামে ফিরল ক্রিকেট
১৯ বছর পর বগুড়ার শহীদ চান্দু স্টেডিয়ামে ফিরল ক্রিকেট

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

অত্যাধুনিক যুদ্ধবিমানের দিকে চোখ তুরস্কের, যুক্তরাজ্যের সঙ্গে ১১ বিলিয়নের চুক্তি
অত্যাধুনিক যুদ্ধবিমানের দিকে চোখ তুরস্কের, যুক্তরাজ্যের সঙ্গে ১১ বিলিয়নের চুক্তি

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সময় চেয়ে ৪ মাসেও প্রধান উপদেষ্টার সাক্ষাৎ পাননি বিজিএমইএ সভাপতি
সময় চেয়ে ৪ মাসেও প্রধান উপদেষ্টার সাক্ষাৎ পাননি বিজিএমইএ সভাপতি

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১০০ টাকা মূল্যমানের প্রাইজবন্ডের ‘ড্র’ ২ নভেম্বর
১০০ টাকা মূল্যমানের প্রাইজবন্ডের ‘ড্র’ ২ নভেম্বর

১৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

সংসদ ব্যর্থ হলে প্রস্তাবগুলো স্বয়ংক্রিয়ভাবে সংবিধানে যুক্ত হবে: আলী রীয়াজ
সংসদ ব্যর্থ হলে প্রস্তাবগুলো স্বয়ংক্রিয়ভাবে সংবিধানে যুক্ত হবে: আলী রীয়াজ

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৪ হাজার কোটি টাকার মিল হাতিয়ে নেন পানির দরে
৪ হাজার কোটি টাকার মিল হাতিয়ে নেন পানির দরে

৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

‘২০ বছর পর ট্রেনে চড়লাম’ বলে সমালোচিত কৌশানি
‘২০ বছর পর ট্রেনে চড়লাম’ বলে সমালোচিত কৌশানি

১৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

অস্ত্র মামলায় সম্রাটের যাবজ্জীবন
অস্ত্র মামলায় সম্রাটের যাবজ্জীবন

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘রাষ্ট্র পরিচালনার সুযোগ পেলে বিএনপি বেকার যুবকদের ব্যাপক কর্মসংস্থানের ব্যবস্থা করবে’
‘রাষ্ট্র পরিচালনার সুযোগ পেলে বিএনপি বেকার যুবকদের ব্যাপক কর্মসংস্থানের ব্যবস্থা করবে’

১৫ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

প্রিন্ট সর্বাধিক
পর্যটন বিকাশে হচ্ছে ‘বর্ডার ড্রাইভ’
পর্যটন বিকাশে হচ্ছে ‘বর্ডার ড্রাইভ’

নগর জীবন

আসিফ নজরুল প্রধান উপদেষ্টা হতে চেয়েছিলেন
আসিফ নজরুল প্রধান উপদেষ্টা হতে চেয়েছিলেন

প্রথম পৃষ্ঠা

চরম ক্ষুব্ধ বিএনপি
চরম ক্ষুব্ধ বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

এক লাফে সোনার দাম কমল সাড়ে ১০ হাজার টাকা
এক লাফে সোনার দাম কমল সাড়ে ১০ হাজার টাকা

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

স্ট্রোকের চিকিৎসা ঢাকাকেন্দ্রিক
স্ট্রোকের চিকিৎসা ঢাকাকেন্দ্রিক

পেছনের পৃষ্ঠা

কিছু উপদেষ্টা চক্রান্ত করছেন
কিছু উপদেষ্টা চক্রান্ত করছেন

প্রথম পৃষ্ঠা

শিমুল গাছের বয়স ২০০ বছর
শিমুল গাছের বয়স ২০০ বছর

পেছনের পৃষ্ঠা

বিএনপির মনোনয়ন প্রত্যাশী ১২ জন
বিএনপির মনোনয়ন প্রত্যাশী ১২ জন

নগর জীবন

হাইব্রিড মরিচে কৃষকের মুখে হাসি
হাইব্রিড মরিচে কৃষকের মুখে হাসি

পেছনের পৃষ্ঠা

বডি-ওর্ন ক্যামেরা কেনার নির্দেশ
বডি-ওর্ন ক্যামেরা কেনার নির্দেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

সেনাপ্রধানের সঙ্গে সাক্ষাৎ পাকিস্তান যৌথ বাহিনী চেয়ারম্যানের
সেনাপ্রধানের সঙ্গে সাক্ষাৎ পাকিস্তান যৌথ বাহিনী চেয়ারম্যানের

প্রথম পৃষ্ঠা

ঝুঁকিপূর্ণ কাজে ১০ লক্ষাধিক শিশু
ঝুঁকিপূর্ণ কাজে ১০ লক্ষাধিক শিশু

পেছনের পৃষ্ঠা

বেশির ভাগ অবৈধ সম্পদ হিসাবের বাইরে
বেশির ভাগ অবৈধ সম্পদ হিসাবের বাইরে

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপি-জামায়াত ছাড়া মাঠে নেই অন্য কেউ
বিএনপি-জামায়াত ছাড়া মাঠে নেই অন্য কেউ

নগর জীবন

দেশজুড়ে নির্বাচনি আমেজ
দেশজুড়ে নির্বাচনি আমেজ

প্রথম পৃষ্ঠা

লিটনদের ফেরার ম্যাচ আজ
লিটনদের ফেরার ম্যাচ আজ

মাঠে ময়দানে

ঐকমত্যের অনৈক্যের সুপারিশ
ঐকমত্যের অনৈক্যের সুপারিশ

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রয়াত মন্ত্রী নাসিমের স্ত্রী-সন্তানসহ পাঁচজনের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা
প্রয়াত মন্ত্রী নাসিমের স্ত্রী-সন্তানসহ পাঁচজনের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা

খবর

বোরকা নিয়ে শিক্ষকের মন্তব্যে উত্তাল রাবি
বোরকা নিয়ে শিক্ষকের মন্তব্যে উত্তাল রাবি

নগর জীবন

সংশোধিত শ্রম আইনে শিল্পে অস্থিরতা বাড়বে
সংশোধিত শ্রম আইনে শিল্পে অস্থিরতা বাড়বে

প্রথম পৃষ্ঠা

সালমান শাহর ১২ নায়িকা
সালমান শাহর ১২ নায়িকা

শোবিজ

‘তেজাব’ ছবির নায়ক আমিই ছিলাম : আদিত্য পাঞ্চোলি
‘তেজাব’ ছবির নায়ক আমিই ছিলাম : আদিত্য পাঞ্চোলি

শোবিজ

এককভাবে সরকার গঠন করলে বেশি দিন টিকবে না
এককভাবে সরকার গঠন করলে বেশি দিন টিকবে না

নগর জীবন

চাকরি পেলেন গণপিটুনিতে নিহত প্রদীপ লালের ছেলে
চাকরি পেলেন গণপিটুনিতে নিহত প্রদীপ লালের ছেলে

নগর জীবন

ড্যাবের ২৭৬ সদস্যের কমিটি অনুমোদন
ড্যাবের ২৭৬ সদস্যের কমিটি অনুমোদন

নগর জীবন

স্প্যাম নিয়ন্ত্রণে হোয়াটসঅ্যাপের নতুন ফিচার
স্প্যাম নিয়ন্ত্রণে হোয়াটসঅ্যাপের নতুন ফিচার

টেকনোলজি

স্কুলে ভর্তিতে লটারি বাতিলের দাবি
স্কুলে ভর্তিতে লটারি বাতিলের দাবি

দেশগ্রাম

নির্বাচন যত ঘনিয়ে আসবে অস্ত্র উদ্ধার তত বাড়বে
নির্বাচন যত ঘনিয়ে আসবে অস্ত্র উদ্ধার তত বাড়বে

নগর জীবন

শহীদ চান্দু স্টেডিয়ামে ১৯ বছর পর আন্তর্জাতিক ক্রিকেট
শহীদ চান্দু স্টেডিয়ামে ১৯ বছর পর আন্তর্জাতিক ক্রিকেট

মাঠে ময়দানে