শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শুক্রবার, ০৮ ডিসেম্বর, ২০২৩

সব প্রার্থীরই সম্পদ বেড়েছে লাফিয়ে

হলফনামায় তথ্য
প্রতিদিন ডেস্ক
প্রিন্ট ভার্সন
সব প্রার্থীরই সম্পদ বেড়েছে লাফিয়ে

আসন্ন জাতীয় সংসদ নির্বাচনে অংশগ্রহণকারী প্রার্থীদের মধ্যে কারও কারও আয় কমলেও সম্পদ বেড়েছে। বেশির ভাগ প্রার্থীরই সম্পদ বেড়েছে অনেকটা লাফিয়ে। প্রার্থীদের হলফনামা থেকে এ তথ্য পাওয়া গেছে। গতকাল বিভিন্ন স্থান থেকে এ বিষয়ে আমাদের নিজস্ব প্রতিবেদক ও প্রতিনিধিরা খবর পাঠিয়েছেন-

এলজিআরডি মন্ত্রীর আয় কমলেও সম্পদ বেড়েছে : স্থানীয় সরকার পল্লী উন্নয়ন ও সমবায় (এলজিআরডি) মন্ত্রী মো. তাজুল ইসলামের পাঁচ বছরে আয় কমেছে, তবে সম্পদ বেড়েছে আড়াই গুণ। ২০১৮ সালে মোট সম্পত্তির মূল্য ছিল ৪৭ কোটি ৩৮ লাখ ৮৪ হাজার ২৩৬ টাকা। আয় ৪ কোটি ৩৮ লাখ ৫ হাজার ২২১ টাকা। বর্তমানে তার মোট সম্পত্তির মূল্য ১১৮ কোটি ৬৯ লাখ ৩৮ হাজার ৯২৮ টাকা। তার বার্ষিক আয় ৪ কোটি ১৭ লাখ ৭২ হাজার ৭৯৯ টাকা। তিনি কুমিল্লা-৯ (লাকসাম-মনোহরগঞ্জ) আসনের সংসদ সদস্য এবং দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে এ আসনের আওয়ামী লীগের মনোনীত প্রার্থী। তার নির্বাচন কমিশনে জমা দেওয়া হলফনামা থেকে এসব তথ্য জানা গেছে। ২০২৩ সালে হলফনামায় উল্লেখ করা হয়েছে, তার বার্ষিক আয় ৪ কোটি ১৭ লাখ ৭২ হাজার ৭৯৯ টাকা। এ বছরের হলফনামায় তার সবচেয়ে বেশি আয় ছিল বাড়ি, দোকান, অ্যাপার্টমেন্ট ভাড়া থেকে ১ কোটি ৬৯ লাখ ৯৩৯ টাকা। শেয়ার, সঞ্চয়পত্র ও ব্যাংক আমানত থেকে ১ কোটি ৬৩ লাখ ৮৯ হাজার ২৭৭ টাকা। এদিকে ২০১৮ সালে আয় ছিল ৪ কোটি ৩৮ লাখ ৫ হাজার ২২১ টাকা। ওই বছর সবচেয়ে বেশি আয় করেছেন শেয়ার, সঞ্চয়পত্র ও ব্যাংক আমানত থেকে ২ কোটি ৯৪ লাখ ৫ হাজার ৩৩১ টাকা। বাড়ি, দোকান, অ্যাপার্টমেন্ট ভাড়া থেকে আয় করেছেন ২২ লাখ ৬৫ হাজার ১৩২ টাকা। বর্তমান হলফনামায় তার অস্থাবর সম্পত্তি ৯৭ কোটি ১৩ লাখ ৩ হাজার ৩৬৪ টাকা। যার মধ্যে ৮০ কোটি টাকার শুধু বন্ড আছে ও ৫ কোটি ২৩ লাখ ১১ হাজার ২৩০ টাকার শেয়ার। মন্ত্রীর নগদ টাকার পরিমাণ ৮ লাখ ৫২ হাজার ৭৭০ টাকা। স্থাবর সম্পত্তি ২১ কোটি ৫৬ লাখ ৩৫ হাজার ৫৬৪ টাকার। যার ২০ কোটি ৪ লাখ ৭৫ হাজার ৬১২ টাকা মূল্যের আছে বাণিজ্যিক দালান, বাড়ি, অ্যাপার্টমেন্ট, চা বাগান, রাবার বাগান, মৎস্য খামার। সবগুলোর দাম অর্জনকালীন সময়ের। কৃষিজমি আছে ১ কোটি ৫১ লাখ ৫৯ হাজার ৯২৫ টাকার। তার মোট সম্পত্তি ১১৮ কোটি ৬৯ লাখ ৩৮ হাজার ৯২৮ টাকা। এমপি নিক্সন চৌধুরী : ১০ বছর আগে ছিল দশমিক ৩৮ শতাংশ কৃষিজমি, এখন হয়েছে ২ হাজার ৩৯ শতাংশ কৃষিজমি। একই সঙ্গে প্রসারিত হয়েছে ব্যবসা বাণিজ্যের ক্ষেত্র। করেছেন বাড়ি, ভবনসহ স্থাপনা। ফরিদপুর-৪ (ভাঙ্গা-সদরপুর-চরভদ্রাসন) আসনের স্বতন্ত্র এমপি ও যুবলীগের প্রেসিডিয়াম সদস্য মজিবুর রহমান চৌধুরী নিক্সন দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে স্বতন্ত্র প্রার্থী হিসেবে নির্বাচনে অংশগ্রহণ করেছেন। নির্বাচন কমিশনে জমা দেওয়া হলফনামা পর্যালোচনা করে দেখা যায় ১০ বছরে তার কৃষিজমি বেড়েছে অনেক গুণ। পাশাপাশি ব্যবসার ক্ষেত্রও প্রসারিত হয়েছে তার। এ ছাড়া ২০১৮ সালের পর তিনি এন ডেইরি ফার্ম, এন ডাক ফার্ম ও এন ফিশারিজের মালিক হয়েছেন। 

রাজশাহীতে সব প্রার্থীর সম্পদ বেড়েছে : শুরুর দিকে সরকারদলীয় সংসদ সদস্য ও মন্ত্রীদের সম্পদের পরিমাণ যা ছিল তার চেয়ে এখন বেড়ে গেছে কয়েকগুণ। এর সঙ্গে পাল্লা দিয়ে বেড়ে গেছে তাদের স্ত্রীদের সম্পদও। দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে অংশ নিতে জমা দেওয়া হলফনামায় উঠে এসেছে তাদের বিশাল সম্পদের পরিমাণ।

এতে দেখা গেছে রাজশাহীর ছয়টি সংসদীয় আসনের বর্তমান সংসদ সদস্যদের সবাই এখন কোটিপতি। তাদের মধ্যে অনেকেরই এখন রয়েছে একাধিক বিলাসবহুল বাড়ি ও গাড়ি।

২০১৮ সালের নির্বাচনে অংশগ্রহণের জন্য জমা দেওয়া হলফনামায় রাজশাহী-১ (গোদাগাড়ী-তানোর) আসনের সংসদ সদস্য ফারুক ও তার স্ত্রীর নগদ অর্থসহ ব্যাংকে জমা ছিল ১ কোটি ২৪ লাখ ৯২ হাজার ৭১৬ টাকা। আসন্ন দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে অংশ নিতে দাখিল করা হফলনামায় দেখা গেছে এবার তার অস্থাবর সম্পত্তির মধ্যে ব্যাংক ও আর্থিক প্রতিষ্ঠানেই ৮ কোটি ৯৭ লাখ ৩৮ হাজার ৬০৬ টাকা জমা আছে। নিজের, স্ত্রী এবং নির্ভরশীলদের হাতে নগদ রয়েছে ১ কোটি ২৬ লাখ ৫৮ হাজার ৪৪৬ টাকা। রাজশাহী-২ (সদর) আসনে টানা তিনবারের সংসদ সদস্য ওয়ার্কার্স পার্টির সাধারণ সম্পাদক ফজলে হোসেন বাদশা। মহাজোটের প্রার্থী হিসেবে নৌকা নিয়ে নির্বাচন করে জয় পেয়ে এলেও এবারের নির্বাচনে ওয়ার্কার্স পার্টির প্রার্থী হিসেবে অংশ নিয়েছেন নির্বাচনে। শরিকদের জন্য শেষ পর্যন্ত এই আসন না ছাড়লে তাই এবার নৌকা ছাড়াই লড়তে হবে তাকে। এ আসনে পরপর তিন মেয়াদে আওয়ামী লীগের টিকিটে এমপি হওয়া বাংলাদেশের ওয়ার্কার্স পার্টির সাধারণ সম্পাদক ফজলে হোসেন বাদশার স্থাবর, অস্থাবর সম্পদ ও নগদ অর্থ বেড়েছে। বিগত ২০১৮ সালের জাতীয় সংসদ নির্বাচনের সময় দাখিল করা হলফনামা বাদশা তার ব্যাংক হিসাবে দেখিয়েছিলেন ২৫ লাখ ৯৭ হাজার ৮০০ টাকা। এবার হলফনামায় দেখানো হয়েছে ব্যাংকে ১ কোটি ৩০ লাখ ৫০ হাজার ২৪৫ টাকা আছে। অর্থাৎ শেষ পাঁচ বছরে তার টাকার পরিমাণও পাঁচ গুণ বেড়েছে। আগে বাদশার সাড়ে ১৬ লাখ ও ৩৮ লাখ টাকার দুটি গাড়ি থাকলেও এখন একটি জিপের দামই ৭০ লাখ। গেল নির্বাচনের সময় ফজলে হোসেন বাদশার হাতে নগদ ছিল ১৫ লাখ ১৮ হাজার ৬৮৬ টাকা। এখন ২৬ লাখ ১৩ হাজার টাকা আছে। এ ছাড়া পাঁচ বছরে পাঁচ ভরি স্বর্ণালংকারের মালিক হয়েছেন তিনি। আগে দোকান ভাড়া থেকে কোনো আয় না থাকলেও এখন মার্কেট ভাড়া থেকে বছরে আয় দেখিয়েছেন ১৭ লাখ ৩২ হাজার ৮২৩ টাকা। আর এমপি হিসেবে তিনি বছরে ৬ লাখ ৬০ হাজার টাকা সম্মানি ও ১৭ লাখ ৯৩ হাজার ৮৩ টাকা আয় দেখিয়েছেন। এর পাশাপাশি বাড়ির আসবাবপত্র দেখানো হয়েছে ৪ লাখ টাকার। এ ছাড়া খন্দকার মার্কেট ও উত্তরায় পাঁচ কাঠা জমিও নিয়েছেন তিনি। রাজশাহী-৩ (পবা-মোহনপুর) আসনে ২০১৪ সালে প্রথমবারের মতো এমপি নির্বাচিত হন সাবেক রাবি ছাত্রলীগ নেতা আয়েন উদ্দিন। এরপর ২০১৮ সালেও তাকে নৌকার মাঝি বানানো হয়। আর নির্বাচিত হওয়ার পর প্রতি মেয়াদেই জমি ও অর্থ বেড়েছে তার। সরকারদলীয় সাবেক এই ছাত্রলীগ নেতা সংসদ সদস্য হলেও সফলতা পেয়েছেন কৃষিতে। সংসদ নির্বাচনের জন্য দাখিল করা হলফনামায় দেখা গেছে, ২০১৪ সালে ও ২০১৮ সালে তার নামে ৪ লাখ টাকা দামের দুই বিঘা জমি ছিল। এখন তার নামে জমির পরিমাণ দেওয়া হয়েছে ৭৭ বিঘা। অর্থাৎ গেল পাঁচ বছরে তিনি এই ৭৫ বিঘা জমি কিনেছেন। এমপি আয়েন এই জমির মূল্য দেখিয়েছেন ৩ কোটি ২৭ লাখ ২০ হাজার ৩২৬ টাকা। এ ছাড়া এবার রাজধানীর পূর্বাচলে তিন কাঠার প্লট নিয়েছেন ৬ লাখ ৮৫ হাজার ৮৮০ টাকায়। ২০১৪ সালে স্ত্রীর নামে কোনো ফ্ল্যাট ছিল না। তবে ২০১৮ সালে ৩০ লাখ টাকার একটি ফ্ল্যাট হয় তার। এবার স্ত্রীর নামে প্রায় ৮৬ লাখ টাকার আরও দুটি ফ্ল্যাট দেখানো হয়েছে। অথচ ২০১৪ সালে স্ত্রীর হাতে ছিল ১ লাখ টাকা। আর ব্যাংকে কিছুই নেই। এখন তার শিক্ষক স্ত্রীর হাতেই নগদ আছে ১৮ লাখ ২৯ হাজার ৯১৯ টাকা। আছে ১০ লাখ টাকার সঞ্চয়পত্র।

রাজশাহী-৪ (বাগমারা) আসনের তিনবারের সংসদ সদস্য ইঞ্জিনিয়ার এনামুল হক। এ ছাড়া তিনি এনা গ্রুপের মালিক। আসন্ন জাতীয় সংসদ নির্বাচনে তিনি দল থেকে মনোনয়ন পাননি। তাই এবার লড়বেন স্বতন্ত্র (বিদ্রোহী) প্রার্থী হিসেবেই। এবার নির্বাচন কমিশনে জমা দেওয়া হলফনামায় তিনি পেশা হিসেবে উল্লেখ করেছেন ব্যবসা। অথচ এই ব্যবসা থেকে তার ১ টাকাও আয় নেই বলে জানিয়েছেন। তিনি এমপি হয়েও চাকরি করে বছরে ৩২ লাখ ৩ হাজার ৪৬ টাকা আয় করেন বলে উল্লেখ করেছেন হলফনামায়। ২০১৮ সালের নির্বাচনের সময় শেয়ার, সঞ্চয়পত্র ও ব্যাংক আমানত হিসেবে তার কোনো টাকা ছিল না। তবে এবার এই খাত থেকে বার্ষিক আয় দেখিয়েছেন ৫৫ লাখ ৬১ হাজার ৮৪২ টাকা। এমপি এনামুল হক এবং তার স্ত্রীর হাতে ও ব্যাংক হিসাবে ৭১ লাখ ৬৯ হাজার ১২০ টাকা দেখিয়েছেন। আর নিজের নামে আছে তিনটি বিলাসবহুল গাড়ি। সেগুলো দাম হবে ১ কোটি ৬৬ লাখ ২৭ হাজার ৮০২ টাকা।

রাজশাহী-৫ (পুঠিয়া-দুর্গাপুর) আসনের সংসদ সদস্য অধ্যাপক ডা. মনসুর রহমান। এবার দল থেকে মনোনয়ন না পাওয়ায় লড়ছেন স্বতন্ত্র প্রার্থী হয়ে। এর আগে ২০১৮ সালের নির্বাচনে প্রথমবারের মতো এমপি হন তিনি। এর মধ্যেই বিপুল অর্থবিত্ত বৈভবের মালিক হয়েছেন তিনি। এর আগেরবার নির্বাচন কমিশনে দাখিল করা হলফনামায় নিজের ব্যাংক হিসাব নম্বরে ৩ লাখ ১১ হাজার ১২৫ টাকা দেখিয়েছিলেন। এবার তার ব্যাংক হিসাবে রয়েছে ২ কোটি ১৯ লাখ ৯৭ হাজার ১৭৬ টাকা। এ ছাড়া পোস্টাল সেভিংস সার্টিফিকেটসহ বিভিন্ন ধরনের সঞ্চয়পত্রে ২০১৮ সালের হলফনামায় ৩৫ লাখ টাকা উল্লেখ করলেও এবার এ খাতে তার বিনিয়োগ ২ কোটি ৪৬ লাখ ৯৭ হাজার ৭৬৭ টাকা।

পেশায় ব্যবসায়ী হলেও ২০০৮ সালে রাজশাহী-৬ (বাঘা-চারঘাট) আসন থেকে প্রথম আওয়ামী লীগের মনোনয়ন পান শাহরিয়ার আলম। টানা তিনবারের সংসদ সদস্য তিনি। এর মধ্যে শেষ দুই মেয়াদে সরকারের পররাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী তিনি। এবারও পেয়েছেন নৌকার টিকিট। আসন্ন সংসদ নির্বাচনে অংশ নিতে তার হলফনামা অনুযায়ী ২০১৮ সালের চেয়ে শাহরিয়ারের নগদ ও ব্যাংকে গচ্ছিত টাকার পরিমাণ বেড়েছে তিন গুণেরও বেশি। তার ২০১৮ সালে হলফনামায় দেখা গেছে, ওই সময় বার্ষিক আয় ছিল ৩ কোটি ৪ লাখ ৫৩ হাজার ৩৮৮ টাকা। এখন বেড়ে হয়েছে ৭ কোটি ৯২ লাখ ৯১ হাজার ২৫৪ টাকা। তার হাতে থাকা নগদ টাকাও বেড়েছে তিন গুণের বেশি। ২০১৮ সালে নগদ ছিল ৬ কোটি ৭৮ লাখ ৯ হাজার ৭০৬ টাকা। এখন আছে ২১ কোটি ৪৫ লাখ ৪৯ হাজার ১৫৩ টাকা। শেয়ারবাজারে আছে ৬৬ কোটি ৪১ লাখ ৩২ হাজার ৭০০ টাকা। আগে শেয়ার ছিল ৫৮ কোটি ৬ লাখ ৫৩ হাজার ৩৫০ টাকার। আগে সঞ্চয়পত্র ছিল ১০ লাখ টাকার, এখন ৩০ লাখ টাকার। পাঁচ বছর আগে তার গাড়ির দাম ছিল ৭৬ লাখ ৬৩ হাজার ৩১৫ টাকা। শাহরিয়ার আলমের স্থাবর সম্পত্তির মধ্যে আছে ১ দশমিক ৭৯৬৫ একর কৃষিজমি এবং অকৃষি জমির পরিমাণ ১৫ দশমিক ৩৯৪ একর। ঢাকার গুলশানে রয়েছে দুটি অ্যাপার্টমেন্ট এবং চার তলা বাড়ি রয়েছে নিজ এলাকা রাজশাহীর বাঘার আড়ানিতে। তথ্য দিলেন না শাহজাহান ওমর : ঝালকাঠি-১ (রাজাপুর-কাঁঠালিয়া) আসনে আওয়ামী লীগের মনোনয়ন নিয়ে এমপি প্রার্থী হয়েছেন বিএনপি ছেড়ে আসা শাহজাহান ওমর। নির্বাচন কমিশনে তার দেওয়া হলফনামায় দেখা গেছে, তার চেয়ে তার স্ত্রীর অর্থ সম্পদ অনেক বেশি রয়েছে। তবে তার ও পরিবারের নামে স্থাবর-অস্থাবর সম্পত্তি এবং তার নামে থাকা বিচারাধীন ও তদন্তনাধীন মামলার কোনো বিবরণ হলফনামায় উল্লেখ নেই। এবার শাহজাহান ওমর ও তার স্ত্রীর সম্পদ এবং নগদ টাকার পরিমাণ দেখানো হয়েছে মোট ৫ কোটি ৬৩ লাখ ২৪ হাজার ৪১৭ টাকা। আর ২০১৮ সালের হলফনামার তথ্য অনুযায়ী এ দম্পতির সম্পদ এবং নগদ ছিল ৭ কোটি ১৫ লাখ ৩৯ হাজার ৯৯৬ টাকা। এ হিসাবে গতবারের তুলনায় এবার তাদের সম্পদ ও নগদ অর্থ ১ কোটি ৫২ লাখ ১৫ হাজার ৫৭৯ টাকা কম দেখানো হয়েছে।

এই বিভাগের আরও খবর
১০০১ শিক্ষকের নামে ভুয়া বিবৃতি
১০০১ শিক্ষকের নামে ভুয়া বিবৃতি
যা বলল জাতিসংঘ মানবাধিকার দপ্তর
যা বলল জাতিসংঘ মানবাধিকার দপ্তর
পল্লবীতে দোকানে ঢুকে যুবদল নেতাকে গুলি করে হত্যা
পল্লবীতে দোকানে ঢুকে যুবদল নেতাকে গুলি করে হত্যা
থানায় চুরির অভিযোগ দেওয়ায় হত্যা
থানায় চুরির অভিযোগ দেওয়ায় হত্যা
যুক্তরাষ্ট্রে দেনার দায়ে বাড়ি নিলামে ওঠার হার বেড়েছে ১৯%
যুক্তরাষ্ট্রে দেনার দায়ে বাড়ি নিলামে ওঠার হার বেড়েছে ১৯%
হাসিনার রায়ের খবর আন্তর্জাতিক গণমাধ্যমে
হাসিনার রায়ের খবর আন্তর্জাতিক গণমাধ্যমে
মাদক কারবারে বাধা দেওয়ায় মা-ভাইকে কুপিয়ে হত্যা
মাদক কারবারে বাধা দেওয়ায় মা-ভাইকে কুপিয়ে হত্যা
পল্লবীতে যুবদল নেতাকে গুলি করে হত্যা
পল্লবীতে যুবদল নেতাকে গুলি করে হত্যা
বদলি চসিকের প্রধান নির্বাহী
বদলি চসিকের প্রধান নির্বাহী
বিএনপি জামায়াত এনসিপির সঙ্গে ইসির সংলাপ কাল
বিএনপি জামায়াত এনসিপির সঙ্গে ইসির সংলাপ কাল
ফাঁদ পেতে অপেক্ষায় ছিল খুনিরা
ফাঁদ পেতে অপেক্ষায় ছিল খুনিরা
ওমরায় গিয়ে মর্মান্তিক মৃত্যু
ওমরায় গিয়ে মর্মান্তিক মৃত্যু
সর্বশেষ খবর
যুক্তরাষ্ট্র সফরে সৌদি যুবরাজ সালমান, এফ-৩৫ যুদ্ধবিমান নিয়ে আলোচনা
যুক্তরাষ্ট্র সফরে সৌদি যুবরাজ সালমান, এফ-৩৫ যুদ্ধবিমান নিয়ে আলোচনা

২৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সৌদিকে এফ-৩৫ দিতে রাজি ট্রাম্প
সৌদিকে এফ-৩৫ দিতে রাজি ট্রাম্প

২৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্লাস্টিকে সামুদ্রিক প্রাণীদের সর্বনাশ!
প্লাস্টিকে সামুদ্রিক প্রাণীদের সর্বনাশ!

৪১ মিনিট আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

ইউক্রেনকে ১০০ রাফাল দিচ্ছে ফ্রান্স
ইউক্রেনকে ১০০ রাফাল দিচ্ছে ফ্রান্স

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাগে ফেটে পড়লেই কি কমে ক্রোধ?
রাগে ফেটে পড়লেই কি কমে ক্রোধ?

১ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

হাসিনার পক্ষে স্ট্যাটাস, ঢাবির ডেপুটি রেজিস্টার আটক
হাসিনার পক্ষে স্ট্যাটাস, ঢাবির ডেপুটি রেজিস্টার আটক

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ফিলিস্তিন রাষ্ট্র না হলে ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক নয়: সৌদি আরব
ফিলিস্তিন রাষ্ট্র না হলে ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক নয়: সৌদি আরব

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ধানের শীষে ভোট চেয়ে কাজী আলাউদ্দিনের গণ সংযোগ
ধানের শীষে ভোট চেয়ে কাজী আলাউদ্দিনের গণ সংযোগ

২ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

ইসলামে আখলাকে হাসানার গুরুত্ব
ইসলামে আখলাকে হাসানার গুরুত্ব

৩ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

ফ্রান্সের কাছে ১০০ রাফাল চায় ইউক্রেন, এই যুদ্ধবিমানের বিশেষত্ব কী?
ফ্রান্সের কাছে ১০০ রাফাল চায় ইউক্রেন, এই যুদ্ধবিমানের বিশেষত্ব কী?

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সঞ্চয়পত্র-প্রাইজবন্ডসহ ৫ সেবা বন্ধ করছে বাংলাদেশ ব্যাংক
সঞ্চয়পত্র-প্রাইজবন্ডসহ ৫ সেবা বন্ধ করছে বাংলাদেশ ব্যাংক

৪ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

মাত্র ১৮ আলোকবর্ষ দূরে বাসযোগ্য অঞ্চলে গ্রহের সন্ধান
মাত্র ১৮ আলোকবর্ষ দূরে বাসযোগ্য অঞ্চলে গ্রহের সন্ধান

৪ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

আসলে কে ভিক্টোরিয়া ফলস আবিষ্কার করেছিল?
আসলে কে ভিক্টোরিয়া ফলস আবিষ্কার করেছিল?

৪ ঘণ্টা আগে | পর্যটন

গাছে চড়ে শিকার ধরত প্রাগৈতিহাসিক কুমির!
গাছে চড়ে শিকার ধরত প্রাগৈতিহাসিক কুমির!

৪ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

যুবদল নেতাকে ‌‘১০ সেকেন্ডে হত্যা’ করে পালিয়ে যায় দুর্বৃত্তরা
যুবদল নেতাকে ‌‘১০ সেকেন্ডে হত্যা’ করে পালিয়ে যায় দুর্বৃত্তরা

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

অ্যাটকোর মহাসচিব হলেন ইটিভি চেয়ারম্যান আব্দুস সালাম
অ্যাটকোর মহাসচিব হলেন ইটিভি চেয়ারম্যান আব্দুস সালাম

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইরানের হুঁশিয়ারি, চাপের কাছে নতি নয়
ইরানের হুঁশিয়ারি, চাপের কাছে নতি নয়

৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

মওলানা আবদুল হামিদ খান ভাসানীর ৪৯তম মৃত্যুবার্ষিকী পালন
মওলানা আবদুল হামিদ খান ভাসানীর ৪৯তম মৃত্যুবার্ষিকী পালন

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ওমরাহযাত্রীদের বাস দুর্ঘটনা : নিহত বেড়ে ৪৫
ওমরাহযাত্রীদের বাস দুর্ঘটনা : নিহত বেড়ে ৪৫

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মহাকাশে আধিপত্য বিস্তার, পরিণতি কি?
মহাকাশে আধিপত্য বিস্তার, পরিণতি কি?

৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

চাকরি স্থায়ীকরণ দাবি করায় বিদায়ী প্রশাসকের বিরুদ্ধে ‌‘গুলি করার হুমকি’র অভিযোগ
চাকরি স্থায়ীকরণ দাবি করায় বিদায়ী প্রশাসকের বিরুদ্ধে ‌‘গুলি করার হুমকি’র অভিযোগ

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আমার ছেলের খুনীর ফাঁসি যেন দেখে যেতে পারি: আবু সাঈদের বাবা
আমার ছেলের খুনীর ফাঁসি যেন দেখে যেতে পারি: আবু সাঈদের বাবা

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

স্বেচ্ছাসেবক দল নেতার ছুরিকাঘাতে ছাত্রদল নেতার মৃত্যু
স্বেচ্ছাসেবক দল নেতার ছুরিকাঘাতে ছাত্রদল নেতার মৃত্যু

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

হাসিনার ফাঁসির রায়ে জয়পুরহাটে আনন্দ মিছিল
হাসিনার ফাঁসির রায়ে জয়পুরহাটে আনন্দ মিছিল

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কুমিল্লায় বিএনপির দুই গ্রুপের ধাওয়া–পাল্টাধাওয়া, ককটেল বিস্ফোরণ
কুমিল্লায় বিএনপির দুই গ্রুপের ধাওয়া–পাল্টাধাওয়া, ককটেল বিস্ফোরণ

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সাহস থাকলে নির্বাচনের মাধ্যমে জনপ্রিয়তা যাচাই করুন : ফারুক
সাহস থাকলে নির্বাচনের মাধ্যমে জনপ্রিয়তা যাচাই করুন : ফারুক

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কেরানীগঞ্জে যুবকের আত্মহত্যা
কেরানীগঞ্জে যুবকের আত্মহত্যা

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মালয়েশিয়ায় অভিবাসী নৌকাডুবি: ৩৬ জনের মৃতদেহ উদ্ধার
মালয়েশিয়ায় অভিবাসী নৌকাডুবি: ৩৬ জনের মৃতদেহ উদ্ধার

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দিল্লি বিস্ফোরণে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১৫, গ্রেফতার আরও এক কাশ্মীরি
দিল্লি বিস্ফোরণে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১৫, গ্রেফতার আরও এক কাশ্মীরি

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মালয়েশিয়ায় শর্টপিচ ক্রিকেট টুর্নামেন্টে চ্যাম্পিয়ন সাইবারজায়া ইউনিভার্সিটি
মালয়েশিয়ায় শর্টপিচ ক্রিকেট টুর্নামেন্টে চ্যাম্পিয়ন সাইবারজায়া ইউনিভার্সিটি

৬ ঘণ্টা আগে | পরবাস

সর্বাধিক পঠিত
যে কারণে আপিল করতে পারবেন না হাসিনা
যে কারণে আপিল করতে পারবেন না হাসিনা

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অগ্নিসন্ত্রাসের জনক একজনই: সোহেল তাজ
অগ্নিসন্ত্রাসের জনক একজনই: সোহেল তাজ

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় নিয়ে যা বলল ভারত
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় নিয়ে যা বলল ভারত

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ধানমন্ডি ৩২-এ নেওয়া হচ্ছে দুটি বুলডোজার
ধানমন্ডি ৩২-এ নেওয়া হচ্ছে দুটি বুলডোজার

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আমি আসলে খুব কষ্ট পাচ্ছি : শেখ হাসিনার আইনজীবী
আমি আসলে খুব কষ্ট পাচ্ছি : শেখ হাসিনার আইনজীবী

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের সাজা শুনে সেজদায় লুটিয়ে পড়লেন ছাত্র-জনতা
হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের সাজা শুনে সেজদায় লুটিয়ে পড়লেন ছাত্র-জনতা

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার ফাঁসির রায় ঘোষণার পর জনতার উল্লাস
শেখ হাসিনার ফাঁসির রায় ঘোষণার পর জনতার উল্লাস

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রাইব্যুনালে ৪৫৩ পৃষ্ঠার রায় পড়া চলছে
ট্রাইব্যুনালে ৪৫৩ পৃষ্ঠার রায় পড়া চলছে

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মক্কা-মদিনা রুটে ভয়াবহ বাস দুর্ঘটনা, নিহত অন্তত ৪২ ভারতীয় ওমরাহযাত্রী
মক্কা-মদিনা রুটে ভয়াবহ বাস দুর্ঘটনা, নিহত অন্তত ৪২ ভারতীয় ওমরাহযাত্রী

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১৩ হাজার ফুট উচ্চতায় বিমানঘাঁটি,
মুখোমুখি ভারত-চীন
১৩ হাজার ফুট উচ্চতায় বিমানঘাঁটি, মুখোমুখি ভারত-চীন

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনা ও আসাদুজ্জামান কামালের সব সম্পদ বাজেয়াপ্তের নির্দেশ
শেখ হাসিনা ও আসাদুজ্জামান কামালের সব সম্পদ বাজেয়াপ্তের নির্দেশ

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনাসহ তিনজনের অপরাধ প্রমাণিত
শেখ হাসিনাসহ তিনজনের অপরাধ প্রমাণিত

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আন্তর্জাতিক গণমাধ্যমে শেখ হাসিনার রায়ের খবর
আন্তর্জাতিক গণমাধ্যমে শেখ হাসিনার রায়ের খবর

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাজার বার ফাঁসি দিলেও হাসিনার জন্য তা কম হবে: স্নিগ্ধ
হাজার বার ফাঁসি দিলেও হাসিনার জন্য তা কম হবে: স্নিগ্ধ

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিপিএল থেকে নাম প্রত্যাহার তামিমের
বিপিএল থেকে নাম প্রত্যাহার তামিমের

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হাসিনার বিরুদ্ধে মানবতাবিরোধী অপরাধের যে ৫ অভিযোগ
হাসিনার বিরুদ্ধে মানবতাবিরোধী অপরাধের যে ৫ অভিযোগ

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চুক্তি অনুসারে হাসিনাকে ফিরিয়ে দেওয়া ভারতের দায়িত্ব : পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়
চুক্তি অনুসারে হাসিনাকে ফিরিয়ে দেওয়া ভারতের দায়িত্ব : পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রাইব্যুনালে আনা হয়েছে সাবেক আইজিপি মামুনকে
ট্রাইব্যুনালে আনা হয়েছে সাবেক আইজিপি মামুনকে

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনার মৃত্যুদণ্ড: তাৎক্ষণিক প্রতিক্রিয়ায় যা জানালো জামায়াত
হাসিনার মৃত্যুদণ্ড: তাৎক্ষণিক প্রতিক্রিয়ায় যা জানালো জামায়াত

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্ত্রী-মেয়েসহ সাবেক মন্ত্রী নানকের ৫৭ ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ
স্ত্রী-মেয়েসহ সাবেক মন্ত্রী নানকের ৫৭ ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

২৮ নেতাকে দলে ফেরাল বিএনপি
২৮ নেতাকে দলে ফেরাল বিএনপি

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শান্তি ও নিরাপত্তার জন্য দোয়া করলেন চিফ প্রসিকিউটর
শান্তি ও নিরাপত্তার জন্য দোয়া করলেন চিফ প্রসিকিউটর

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পল্লবী থানা যুবদলের সদস্য সচিবকে গুলি করে হত্যা
পল্লবী থানা যুবদলের সদস্য সচিবকে গুলি করে হত্যা

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভেনেজুয়েলায় সামরিক হামলা নিয়ে মনস্থির করে ফেলেছি: ট্রাম্প
ভেনেজুয়েলায় সামরিক হামলা নিয়ে মনস্থির করে ফেলেছি: ট্রাম্প

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মহেশ বাবু–রাজামৌলির ‘বারাণসী’র চোখ ধাঁধানো টিজার
মহেশ বাবু–রাজামৌলির ‘বারাণসী’র চোখ ধাঁধানো টিজার

১৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

মামলা নিয়ে মুখ খুললেন মেহজাবীন
মামলা নিয়ে মুখ খুললেন মেহজাবীন

১৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ধানমন্ডি ৩২ নম্বরের সামনে থেকে বিক্ষুব্ধদের সরিয়ে দিল আইনশৃঙ্খলা বাহিনী
ধানমন্ডি ৩২ নম্বরের সামনে থেকে বিক্ষুব্ধদের সরিয়ে দিল আইনশৃঙ্খলা বাহিনী

১৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

টিএসসিতে হাসিনার রায় সরাসরি সম্প্রচারের আয়োজন
টিএসসিতে হাসিনার রায় সরাসরি সম্প্রচারের আয়োজন

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সালমান-তামান্নার নাচকে ‘অস্বস্তিকর’ বলছেন নেটিজেনরা
সালমান-তামান্নার নাচকে ‘অস্বস্তিকর’ বলছেন নেটিজেনরা

১৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

প্রিন্ট সর্বাধিক
তুলকালাম ধানমন্ডি ৩২ নম্বরে
তুলকালাম ধানমন্ডি ৩২ নম্বরে

প্রথম পৃষ্ঠা

অফিসে বসে ঘুমের দেশে
অফিসে বসে ঘুমের দেশে

সম্পাদকীয়

নিজের গড়া ট্রাইব্যুনালেই হলো মৃত্যুদণ্ড
নিজের গড়া ট্রাইব্যুনালেই হলো মৃত্যুদণ্ড

প্রথম পৃষ্ঠা

আগুনসন্ত্রাসে ভাড়াটে লোক
আগুনসন্ত্রাসে ভাড়াটে লোক

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ভয় নিয়েই আলু চাষে কৃষক
ভয় নিয়েই আলু চাষে কৃষক

নগর জীবন

ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠা পেয়েছে : বিএনপি
ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠা পেয়েছে : বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

আবেগ উত্তেজনা মর্যাদার লড়াই
আবেগ উত্তেজনা মর্যাদার লড়াই

মাঠে ময়দানে

পথ দেখালেন কুমিল্লার জেলা প্রশাসক
পথ দেখালেন কুমিল্লার জেলা প্রশাসক

প্রথম পৃষ্ঠা

রাস্তা থেকে নিঃশেষ জ্বলন্ত সিগারেট তুলে নিয়ে সুখটান দিলাম
রাস্তা থেকে নিঃশেষ জ্বলন্ত সিগারেট তুলে নিয়ে সুখটান দিলাম

শোবিজ

গ্রহণযোগ্য নির্বাচন নিয়ে সংশয় দলগুলোর
গ্রহণযোগ্য নির্বাচন নিয়ে সংশয় দলগুলোর

পেছনের পৃষ্ঠা

সহিংসতা হলেও বাড়বে না
সহিংসতা হলেও বাড়বে না

প্রথম পৃষ্ঠা

৬৫ বছরের নায়কের সঙ্গে হর্ষালি
৬৫ বছরের নায়কের সঙ্গে হর্ষালি

শোবিজ

উচ্ছ্বসিত বিজরী...
উচ্ছ্বসিত বিজরী...

শোবিজ

টিভি নাটক হারাচ্ছে পারিবারিক গল্প
টিভি নাটক হারাচ্ছে পারিবারিক গল্প

শোবিজ

ড্যানিশ কোম্পানির সঙ্গে ৩০ বছরের চুক্তি
ড্যানিশ কোম্পানির সঙ্গে ৩০ বছরের চুক্তি

প্রথম পৃষ্ঠা

ইন্দোনেশিয়ায় ভূমিধসে প্রাণহানি ১৮
ইন্দোনেশিয়ায় ভূমিধসে প্রাণহানি ১৮

পূর্ব-পশ্চিম

সুলভ আবাসিক বড় কুবো
সুলভ আবাসিক বড় কুবো

পেছনের পৃষ্ঠা

হাসিনার রায়ের দিনে শেয়ারবাজারে উত্থান
হাসিনার রায়ের দিনে শেয়ারবাজারে উত্থান

নগর জীবন

দ্রুত কার্যকর করতে হবে রায় : এনসিপি
দ্রুত কার্যকর করতে হবে রায় : এনসিপি

প্রথম পৃষ্ঠা

মানবতাবিরোধী অপরাধে হাসিনার ফাঁসি
মানবতাবিরোধী অপরাধে হাসিনার ফাঁসি

প্রথম পৃষ্ঠা

এবারের নির্বাচন দেশরক্ষার
এবারের নির্বাচন দেশরক্ষার

প্রথম পৃষ্ঠা

উগান্ডাকে হারিয়ে বাংলাদেশের শুভসূচনা
উগান্ডাকে হারিয়ে বাংলাদেশের শুভসূচনা

মাঠে ময়দানে

রায়ে ছাত্র-জনতার উল্লাস
রায়ে ছাত্র-জনতার উল্লাস

প্রথম পৃষ্ঠা

চ্যালেঞ্জ নিতে তৈরি থাকুন
চ্যালেঞ্জ নিতে তৈরি থাকুন

সম্পাদকীয়

মন্দায়ও বেড়েছে ভোক্তা ঋণ
মন্দায়ও বেড়েছে ভোক্তা ঋণ

শিল্প বাণিজ্য

আন্তর্জাতিক মানের হয়েছে : জামায়াত
আন্তর্জাতিক মানের হয়েছে : জামায়াত

প্রথম পৃষ্ঠা

ইউক্রেনকে ১০০টি রাফাল যুদ্ধবিমান দিচ্ছে ফ্রান্স
ইউক্রেনকে ১০০টি রাফাল যুদ্ধবিমান দিচ্ছে ফ্রান্স

পূর্ব-পশ্চিম

সঞ্চয়পত্র বিক্রি করবে না বাংলাদেশ ব্যাংক
সঞ্চয়পত্র বিক্রি করবে না বাংলাদেশ ব্যাংক

শিল্প বাণিজ্য

ইরানে কৃত্রিম বৃষ্টিপাত ঘটাতে ক্লাউড সিডিং
ইরানে কৃত্রিম বৃষ্টিপাত ঘটাতে ক্লাউড সিডিং

পূর্ব-পশ্চিম