শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শুক্রবার, ০৮ ডিসেম্বর, ২০২৩

সব প্রার্থীরই সম্পদ বেড়েছে লাফিয়ে

হলফনামায় তথ্য
প্রতিদিন ডেস্ক
প্রিন্ট ভার্সন
সব প্রার্থীরই সম্পদ বেড়েছে লাফিয়ে

আসন্ন জাতীয় সংসদ নির্বাচনে অংশগ্রহণকারী প্রার্থীদের মধ্যে কারও কারও আয় কমলেও সম্পদ বেড়েছে। বেশির ভাগ প্রার্থীরই সম্পদ বেড়েছে অনেকটা লাফিয়ে। প্রার্থীদের হলফনামা থেকে এ তথ্য পাওয়া গেছে। গতকাল বিভিন্ন স্থান থেকে এ বিষয়ে আমাদের নিজস্ব প্রতিবেদক ও প্রতিনিধিরা খবর পাঠিয়েছেন-

এলজিআরডি মন্ত্রীর আয় কমলেও সম্পদ বেড়েছে : স্থানীয় সরকার পল্লী উন্নয়ন ও সমবায় (এলজিআরডি) মন্ত্রী মো. তাজুল ইসলামের পাঁচ বছরে আয় কমেছে, তবে সম্পদ বেড়েছে আড়াই গুণ। ২০১৮ সালে মোট সম্পত্তির মূল্য ছিল ৪৭ কোটি ৩৮ লাখ ৮৪ হাজার ২৩৬ টাকা। আয় ৪ কোটি ৩৮ লাখ ৫ হাজার ২২১ টাকা। বর্তমানে তার মোট সম্পত্তির মূল্য ১১৮ কোটি ৬৯ লাখ ৩৮ হাজার ৯২৮ টাকা। তার বার্ষিক আয় ৪ কোটি ১৭ লাখ ৭২ হাজার ৭৯৯ টাকা। তিনি কুমিল্লা-৯ (লাকসাম-মনোহরগঞ্জ) আসনের সংসদ সদস্য এবং দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে এ আসনের আওয়ামী লীগের মনোনীত প্রার্থী। তার নির্বাচন কমিশনে জমা দেওয়া হলফনামা থেকে এসব তথ্য জানা গেছে। ২০২৩ সালে হলফনামায় উল্লেখ করা হয়েছে, তার বার্ষিক আয় ৪ কোটি ১৭ লাখ ৭২ হাজার ৭৯৯ টাকা। এ বছরের হলফনামায় তার সবচেয়ে বেশি আয় ছিল বাড়ি, দোকান, অ্যাপার্টমেন্ট ভাড়া থেকে ১ কোটি ৬৯ লাখ ৯৩৯ টাকা। শেয়ার, সঞ্চয়পত্র ও ব্যাংক আমানত থেকে ১ কোটি ৬৩ লাখ ৮৯ হাজার ২৭৭ টাকা। এদিকে ২০১৮ সালে আয় ছিল ৪ কোটি ৩৮ লাখ ৫ হাজার ২২১ টাকা। ওই বছর সবচেয়ে বেশি আয় করেছেন শেয়ার, সঞ্চয়পত্র ও ব্যাংক আমানত থেকে ২ কোটি ৯৪ লাখ ৫ হাজার ৩৩১ টাকা। বাড়ি, দোকান, অ্যাপার্টমেন্ট ভাড়া থেকে আয় করেছেন ২২ লাখ ৬৫ হাজার ১৩২ টাকা। বর্তমান হলফনামায় তার অস্থাবর সম্পত্তি ৯৭ কোটি ১৩ লাখ ৩ হাজার ৩৬৪ টাকা। যার মধ্যে ৮০ কোটি টাকার শুধু বন্ড আছে ও ৫ কোটি ২৩ লাখ ১১ হাজার ২৩০ টাকার শেয়ার। মন্ত্রীর নগদ টাকার পরিমাণ ৮ লাখ ৫২ হাজার ৭৭০ টাকা। স্থাবর সম্পত্তি ২১ কোটি ৫৬ লাখ ৩৫ হাজার ৫৬৪ টাকার। যার ২০ কোটি ৪ লাখ ৭৫ হাজার ৬১২ টাকা মূল্যের আছে বাণিজ্যিক দালান, বাড়ি, অ্যাপার্টমেন্ট, চা বাগান, রাবার বাগান, মৎস্য খামার। সবগুলোর দাম অর্জনকালীন সময়ের। কৃষিজমি আছে ১ কোটি ৫১ লাখ ৫৯ হাজার ৯২৫ টাকার। তার মোট সম্পত্তি ১১৮ কোটি ৬৯ লাখ ৩৮ হাজার ৯২৮ টাকা। এমপি নিক্সন চৌধুরী : ১০ বছর আগে ছিল দশমিক ৩৮ শতাংশ কৃষিজমি, এখন হয়েছে ২ হাজার ৩৯ শতাংশ কৃষিজমি। একই সঙ্গে প্রসারিত হয়েছে ব্যবসা বাণিজ্যের ক্ষেত্র। করেছেন বাড়ি, ভবনসহ স্থাপনা। ফরিদপুর-৪ (ভাঙ্গা-সদরপুর-চরভদ্রাসন) আসনের স্বতন্ত্র এমপি ও যুবলীগের প্রেসিডিয়াম সদস্য মজিবুর রহমান চৌধুরী নিক্সন দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে স্বতন্ত্র প্রার্থী হিসেবে নির্বাচনে অংশগ্রহণ করেছেন। নির্বাচন কমিশনে জমা দেওয়া হলফনামা পর্যালোচনা করে দেখা যায় ১০ বছরে তার কৃষিজমি বেড়েছে অনেক গুণ। পাশাপাশি ব্যবসার ক্ষেত্রও প্রসারিত হয়েছে তার। এ ছাড়া ২০১৮ সালের পর তিনি এন ডেইরি ফার্ম, এন ডাক ফার্ম ও এন ফিশারিজের মালিক হয়েছেন। 

রাজশাহীতে সব প্রার্থীর সম্পদ বেড়েছে : শুরুর দিকে সরকারদলীয় সংসদ সদস্য ও মন্ত্রীদের সম্পদের পরিমাণ যা ছিল তার চেয়ে এখন বেড়ে গেছে কয়েকগুণ। এর সঙ্গে পাল্লা দিয়ে বেড়ে গেছে তাদের স্ত্রীদের সম্পদও। দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে অংশ নিতে জমা দেওয়া হলফনামায় উঠে এসেছে তাদের বিশাল সম্পদের পরিমাণ।

এতে দেখা গেছে রাজশাহীর ছয়টি সংসদীয় আসনের বর্তমান সংসদ সদস্যদের সবাই এখন কোটিপতি। তাদের মধ্যে অনেকেরই এখন রয়েছে একাধিক বিলাসবহুল বাড়ি ও গাড়ি।

২০১৮ সালের নির্বাচনে অংশগ্রহণের জন্য জমা দেওয়া হলফনামায় রাজশাহী-১ (গোদাগাড়ী-তানোর) আসনের সংসদ সদস্য ফারুক ও তার স্ত্রীর নগদ অর্থসহ ব্যাংকে জমা ছিল ১ কোটি ২৪ লাখ ৯২ হাজার ৭১৬ টাকা। আসন্ন দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে অংশ নিতে দাখিল করা হফলনামায় দেখা গেছে এবার তার অস্থাবর সম্পত্তির মধ্যে ব্যাংক ও আর্থিক প্রতিষ্ঠানেই ৮ কোটি ৯৭ লাখ ৩৮ হাজার ৬০৬ টাকা জমা আছে। নিজের, স্ত্রী এবং নির্ভরশীলদের হাতে নগদ রয়েছে ১ কোটি ২৬ লাখ ৫৮ হাজার ৪৪৬ টাকা। রাজশাহী-২ (সদর) আসনে টানা তিনবারের সংসদ সদস্য ওয়ার্কার্স পার্টির সাধারণ সম্পাদক ফজলে হোসেন বাদশা। মহাজোটের প্রার্থী হিসেবে নৌকা নিয়ে নির্বাচন করে জয় পেয়ে এলেও এবারের নির্বাচনে ওয়ার্কার্স পার্টির প্রার্থী হিসেবে অংশ নিয়েছেন নির্বাচনে। শরিকদের জন্য শেষ পর্যন্ত এই আসন না ছাড়লে তাই এবার নৌকা ছাড়াই লড়তে হবে তাকে। এ আসনে পরপর তিন মেয়াদে আওয়ামী লীগের টিকিটে এমপি হওয়া বাংলাদেশের ওয়ার্কার্স পার্টির সাধারণ সম্পাদক ফজলে হোসেন বাদশার স্থাবর, অস্থাবর সম্পদ ও নগদ অর্থ বেড়েছে। বিগত ২০১৮ সালের জাতীয় সংসদ নির্বাচনের সময় দাখিল করা হলফনামা বাদশা তার ব্যাংক হিসাবে দেখিয়েছিলেন ২৫ লাখ ৯৭ হাজার ৮০০ টাকা। এবার হলফনামায় দেখানো হয়েছে ব্যাংকে ১ কোটি ৩০ লাখ ৫০ হাজার ২৪৫ টাকা আছে। অর্থাৎ শেষ পাঁচ বছরে তার টাকার পরিমাণও পাঁচ গুণ বেড়েছে। আগে বাদশার সাড়ে ১৬ লাখ ও ৩৮ লাখ টাকার দুটি গাড়ি থাকলেও এখন একটি জিপের দামই ৭০ লাখ। গেল নির্বাচনের সময় ফজলে হোসেন বাদশার হাতে নগদ ছিল ১৫ লাখ ১৮ হাজার ৬৮৬ টাকা। এখন ২৬ লাখ ১৩ হাজার টাকা আছে। এ ছাড়া পাঁচ বছরে পাঁচ ভরি স্বর্ণালংকারের মালিক হয়েছেন তিনি। আগে দোকান ভাড়া থেকে কোনো আয় না থাকলেও এখন মার্কেট ভাড়া থেকে বছরে আয় দেখিয়েছেন ১৭ লাখ ৩২ হাজার ৮২৩ টাকা। আর এমপি হিসেবে তিনি বছরে ৬ লাখ ৬০ হাজার টাকা সম্মানি ও ১৭ লাখ ৯৩ হাজার ৮৩ টাকা আয় দেখিয়েছেন। এর পাশাপাশি বাড়ির আসবাবপত্র দেখানো হয়েছে ৪ লাখ টাকার। এ ছাড়া খন্দকার মার্কেট ও উত্তরায় পাঁচ কাঠা জমিও নিয়েছেন তিনি। রাজশাহী-৩ (পবা-মোহনপুর) আসনে ২০১৪ সালে প্রথমবারের মতো এমপি নির্বাচিত হন সাবেক রাবি ছাত্রলীগ নেতা আয়েন উদ্দিন। এরপর ২০১৮ সালেও তাকে নৌকার মাঝি বানানো হয়। আর নির্বাচিত হওয়ার পর প্রতি মেয়াদেই জমি ও অর্থ বেড়েছে তার। সরকারদলীয় সাবেক এই ছাত্রলীগ নেতা সংসদ সদস্য হলেও সফলতা পেয়েছেন কৃষিতে। সংসদ নির্বাচনের জন্য দাখিল করা হলফনামায় দেখা গেছে, ২০১৪ সালে ও ২০১৮ সালে তার নামে ৪ লাখ টাকা দামের দুই বিঘা জমি ছিল। এখন তার নামে জমির পরিমাণ দেওয়া হয়েছে ৭৭ বিঘা। অর্থাৎ গেল পাঁচ বছরে তিনি এই ৭৫ বিঘা জমি কিনেছেন। এমপি আয়েন এই জমির মূল্য দেখিয়েছেন ৩ কোটি ২৭ লাখ ২০ হাজার ৩২৬ টাকা। এ ছাড়া এবার রাজধানীর পূর্বাচলে তিন কাঠার প্লট নিয়েছেন ৬ লাখ ৮৫ হাজার ৮৮০ টাকায়। ২০১৪ সালে স্ত্রীর নামে কোনো ফ্ল্যাট ছিল না। তবে ২০১৮ সালে ৩০ লাখ টাকার একটি ফ্ল্যাট হয় তার। এবার স্ত্রীর নামে প্রায় ৮৬ লাখ টাকার আরও দুটি ফ্ল্যাট দেখানো হয়েছে। অথচ ২০১৪ সালে স্ত্রীর হাতে ছিল ১ লাখ টাকা। আর ব্যাংকে কিছুই নেই। এখন তার শিক্ষক স্ত্রীর হাতেই নগদ আছে ১৮ লাখ ২৯ হাজার ৯১৯ টাকা। আছে ১০ লাখ টাকার সঞ্চয়পত্র।

রাজশাহী-৪ (বাগমারা) আসনের তিনবারের সংসদ সদস্য ইঞ্জিনিয়ার এনামুল হক। এ ছাড়া তিনি এনা গ্রুপের মালিক। আসন্ন জাতীয় সংসদ নির্বাচনে তিনি দল থেকে মনোনয়ন পাননি। তাই এবার লড়বেন স্বতন্ত্র (বিদ্রোহী) প্রার্থী হিসেবেই। এবার নির্বাচন কমিশনে জমা দেওয়া হলফনামায় তিনি পেশা হিসেবে উল্লেখ করেছেন ব্যবসা। অথচ এই ব্যবসা থেকে তার ১ টাকাও আয় নেই বলে জানিয়েছেন। তিনি এমপি হয়েও চাকরি করে বছরে ৩২ লাখ ৩ হাজার ৪৬ টাকা আয় করেন বলে উল্লেখ করেছেন হলফনামায়। ২০১৮ সালের নির্বাচনের সময় শেয়ার, সঞ্চয়পত্র ও ব্যাংক আমানত হিসেবে তার কোনো টাকা ছিল না। তবে এবার এই খাত থেকে বার্ষিক আয় দেখিয়েছেন ৫৫ লাখ ৬১ হাজার ৮৪২ টাকা। এমপি এনামুল হক এবং তার স্ত্রীর হাতে ও ব্যাংক হিসাবে ৭১ লাখ ৬৯ হাজার ১২০ টাকা দেখিয়েছেন। আর নিজের নামে আছে তিনটি বিলাসবহুল গাড়ি। সেগুলো দাম হবে ১ কোটি ৬৬ লাখ ২৭ হাজার ৮০২ টাকা।

রাজশাহী-৫ (পুঠিয়া-দুর্গাপুর) আসনের সংসদ সদস্য অধ্যাপক ডা. মনসুর রহমান। এবার দল থেকে মনোনয়ন না পাওয়ায় লড়ছেন স্বতন্ত্র প্রার্থী হয়ে। এর আগে ২০১৮ সালের নির্বাচনে প্রথমবারের মতো এমপি হন তিনি। এর মধ্যেই বিপুল অর্থবিত্ত বৈভবের মালিক হয়েছেন তিনি। এর আগেরবার নির্বাচন কমিশনে দাখিল করা হলফনামায় নিজের ব্যাংক হিসাব নম্বরে ৩ লাখ ১১ হাজার ১২৫ টাকা দেখিয়েছিলেন। এবার তার ব্যাংক হিসাবে রয়েছে ২ কোটি ১৯ লাখ ৯৭ হাজার ১৭৬ টাকা। এ ছাড়া পোস্টাল সেভিংস সার্টিফিকেটসহ বিভিন্ন ধরনের সঞ্চয়পত্রে ২০১৮ সালের হলফনামায় ৩৫ লাখ টাকা উল্লেখ করলেও এবার এ খাতে তার বিনিয়োগ ২ কোটি ৪৬ লাখ ৯৭ হাজার ৭৬৭ টাকা।

পেশায় ব্যবসায়ী হলেও ২০০৮ সালে রাজশাহী-৬ (বাঘা-চারঘাট) আসন থেকে প্রথম আওয়ামী লীগের মনোনয়ন পান শাহরিয়ার আলম। টানা তিনবারের সংসদ সদস্য তিনি। এর মধ্যে শেষ দুই মেয়াদে সরকারের পররাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী তিনি। এবারও পেয়েছেন নৌকার টিকিট। আসন্ন সংসদ নির্বাচনে অংশ নিতে তার হলফনামা অনুযায়ী ২০১৮ সালের চেয়ে শাহরিয়ারের নগদ ও ব্যাংকে গচ্ছিত টাকার পরিমাণ বেড়েছে তিন গুণেরও বেশি। তার ২০১৮ সালে হলফনামায় দেখা গেছে, ওই সময় বার্ষিক আয় ছিল ৩ কোটি ৪ লাখ ৫৩ হাজার ৩৮৮ টাকা। এখন বেড়ে হয়েছে ৭ কোটি ৯২ লাখ ৯১ হাজার ২৫৪ টাকা। তার হাতে থাকা নগদ টাকাও বেড়েছে তিন গুণের বেশি। ২০১৮ সালে নগদ ছিল ৬ কোটি ৭৮ লাখ ৯ হাজার ৭০৬ টাকা। এখন আছে ২১ কোটি ৪৫ লাখ ৪৯ হাজার ১৫৩ টাকা। শেয়ারবাজারে আছে ৬৬ কোটি ৪১ লাখ ৩২ হাজার ৭০০ টাকা। আগে শেয়ার ছিল ৫৮ কোটি ৬ লাখ ৫৩ হাজার ৩৫০ টাকার। আগে সঞ্চয়পত্র ছিল ১০ লাখ টাকার, এখন ৩০ লাখ টাকার। পাঁচ বছর আগে তার গাড়ির দাম ছিল ৭৬ লাখ ৬৩ হাজার ৩১৫ টাকা। শাহরিয়ার আলমের স্থাবর সম্পত্তির মধ্যে আছে ১ দশমিক ৭৯৬৫ একর কৃষিজমি এবং অকৃষি জমির পরিমাণ ১৫ দশমিক ৩৯৪ একর। ঢাকার গুলশানে রয়েছে দুটি অ্যাপার্টমেন্ট এবং চার তলা বাড়ি রয়েছে নিজ এলাকা রাজশাহীর বাঘার আড়ানিতে। তথ্য দিলেন না শাহজাহান ওমর : ঝালকাঠি-১ (রাজাপুর-কাঁঠালিয়া) আসনে আওয়ামী লীগের মনোনয়ন নিয়ে এমপি প্রার্থী হয়েছেন বিএনপি ছেড়ে আসা শাহজাহান ওমর। নির্বাচন কমিশনে তার দেওয়া হলফনামায় দেখা গেছে, তার চেয়ে তার স্ত্রীর অর্থ সম্পদ অনেক বেশি রয়েছে। তবে তার ও পরিবারের নামে স্থাবর-অস্থাবর সম্পত্তি এবং তার নামে থাকা বিচারাধীন ও তদন্তনাধীন মামলার কোনো বিবরণ হলফনামায় উল্লেখ নেই। এবার শাহজাহান ওমর ও তার স্ত্রীর সম্পদ এবং নগদ টাকার পরিমাণ দেখানো হয়েছে মোট ৫ কোটি ৬৩ লাখ ২৪ হাজার ৪১৭ টাকা। আর ২০১৮ সালের হলফনামার তথ্য অনুযায়ী এ দম্পতির সম্পদ এবং নগদ ছিল ৭ কোটি ১৫ লাখ ৩৯ হাজার ৯৯৬ টাকা। এ হিসাবে গতবারের তুলনায় এবার তাদের সম্পদ ও নগদ অর্থ ১ কোটি ৫২ লাখ ১৫ হাজার ৫৭৯ টাকা কম দেখানো হয়েছে।

এই বিভাগের আরও খবর
আওয়ামী লীগের ৩৭ নেতা-কর্মী গ্রেপ্তার
আওয়ামী লীগের ৩৭ নেতা-কর্মী গ্রেপ্তার
বগুড়ায় বিড়াল হত্যার ঘটনায় নারী গ্রেপ্তার
বগুড়ায় বিড়াল হত্যার ঘটনায় নারী গ্রেপ্তার
কৃষকের কামড়ে প্রাণ গেল সাপের!
কৃষকের কামড়ে প্রাণ গেল সাপের!
বিনিয়োগের ফাঁদে ৫ কোটি টাকা আত্মসাৎ, গ্রেপ্তার ২
বিনিয়োগের ফাঁদে ৫ কোটি টাকা আত্মসাৎ, গ্রেপ্তার ২
পাকিস্তানে যুদ্ধ করতে গিয়ে গোপালগঞ্জের যুবক নিহত
পাকিস্তানে যুদ্ধ করতে গিয়ে গোপালগঞ্জের যুবক নিহত
বেরোবিতে বিপন্ন ধূপগাছ ছড়াচ্ছে সুগন্ধি
বেরোবিতে বিপন্ন ধূপগাছ ছড়াচ্ছে সুগন্ধি
কক্সবাজারে আবারও উড়োজাহাজের সঙ্গে কুকুরের ধাক্কা
কক্সবাজারে আবারও উড়োজাহাজের সঙ্গে কুকুরের ধাক্কা
আওয়ামী লীগের ছয় নেতা-কর্মী গ্রেপ্তার
আওয়ামী লীগের ছয় নেতা-কর্মী গ্রেপ্তার
পূর্বশত্রুতার জেরে খুন হন বিদেশফেরত যুবক
পূর্বশত্রুতার জেরে খুন হন বিদেশফেরত যুবক
সিরাজগঞ্জে ট্রাক চাপায় কৃষক দলের দুই নেতার মৃত্যু
সিরাজগঞ্জে ট্রাক চাপায় কৃষক দলের দুই নেতার মৃত্যু
ভারতের নতুন সেনাঘাঁটি বাংলাদেশ সীমান্তের কাছে
ভারতের নতুন সেনাঘাঁটি বাংলাদেশ সীমান্তের কাছে
সবজিতে স্বস্তি পিঁয়াজে হাহাকার
সবজিতে স্বস্তি পিঁয়াজে হাহাকার
সর্বশেষ খবর
সিদ্ধিরগঞ্জে শামীম ওসমানসহ ৮০ জনের বিরুদ্ধে হত্যাচেষ্টা মামলা
সিদ্ধিরগঞ্জে শামীম ওসমানসহ ৮০ জনের বিরুদ্ধে হত্যাচেষ্টা মামলা

৫১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ইসলামে পরিবার নিয়ে ভাবনা ও পরিকল্পনা
ইসলামে পরিবার নিয়ে ভাবনা ও পরিকল্পনা

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

শেষ ভালো যার সব ভালো তার
শেষ ভালো যার সব ভালো তার

১ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

শেয়ারহোল্ডারদের ক্ষতি ৪৫০০ কোটি টাকা
শেয়ারহোল্ডারদের ক্ষতি ৪৫০০ কোটি টাকা

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

হবিগঞ্জে ছুরিকাঘাতে যুবক নিহত
হবিগঞ্জে ছুরিকাঘাতে যুবক নিহত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাজধানীর বনানীতে গৃহবধূর আত্মহত্যা
রাজধানীর বনানীতে গৃহবধূর আত্মহত্যা

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বিশ্বকাপে দল বাড়াচ্ছে আইসিসি, সুবিধা পাবে বাংলাদেশ
বিশ্বকাপে দল বাড়াচ্ছে আইসিসি, সুবিধা পাবে বাংলাদেশ

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পারিবারিক কলহের জেরে চকবাজারে গৃহবধূর আত্মহত্যা
পারিবারিক কলহের জেরে চকবাজারে গৃহবধূর আত্মহত্যা

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মাছ চুরির অপরাধে দুই যুবককে মারধর, গ্রাম্য বিচারক গ্রেপ্তার
মাছ চুরির অপরাধে দুই যুবককে মারধর, গ্রাম্য বিচারক গ্রেপ্তার

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঘি খেতে চাইলে চামচ দিয়ে ভদ্রভাবে খান : ডা. সায়ন্থ
ঘি খেতে চাইলে চামচ দিয়ে ভদ্রভাবে খান : ডা. সায়ন্থ

২ ঘণ্টা আগে | টক শো

জবির ১৫ শিক্ষার্থীকে নিয়ে বুড়িগঙ্গায় নৌকাডুবি
জবির ১৫ শিক্ষার্থীকে নিয়ে বুড়িগঙ্গায় নৌকাডুবি

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মা হারালেন অভিনেতা জায়েদ খান
মা হারালেন অভিনেতা জায়েদ খান

৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

মনোনয়ন না পেয়ে আম্পায়ারের ভঙ্গিতে রিভিউ আবেদন বিএনপি নেতার
মনোনয়ন না পেয়ে আম্পায়ারের ভঙ্গিতে রিভিউ আবেদন বিএনপি নেতার

৩ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

ফিফা দ্য বেস্ট ২০২৫: বর্ষসেরা খেলোয়াড়ের মনোনয়ন ঘোষণা
ফিফা দ্য বেস্ট ২০২৫: বর্ষসেরা খেলোয়াড়ের মনোনয়ন ঘোষণা

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ঐতিহাসিক ৭ নভেম্বরে দেশ ও জাতির মুক্তি হয়েছিল : সেলিমুজ্জামান
ঐতিহাসিক ৭ নভেম্বরে দেশ ও জাতির মুক্তি হয়েছিল : সেলিমুজ্জামান

৩ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

জাপানের শ্রম ঘাটতি পূরণে প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ নেবে বাংলাদেশ
জাপানের শ্রম ঘাটতি পূরণে প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ নেবে বাংলাদেশ

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাজনৈতিক দলগুলোর অবস্থান বুঝে জোটে যাওয়ার সিদ্ধান্ত হবে: নুর
রাজনৈতিক দলগুলোর অবস্থান বুঝে জোটে যাওয়ার সিদ্ধান্ত হবে: নুর

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

‌‌‌‌‘স্বাধীনতা ও গণতন্ত্র রক্ষায় ঐক্যবদ্ধভাবে ধানের শীষে ভোট দিতে হবে’
‌‌‌‌‘স্বাধীনতা ও গণতন্ত্র রক্ষায় ঐক্যবদ্ধভাবে ধানের শীষে ভোট দিতে হবে’

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মেহেরপুরে জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস পালিত
মেহেরপুরে জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস পালিত

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিপ্লব ও সংহতি দিবস উপলক্ষে গাজীপুরে বিএনপির শোভাযাত্রা
বিপ্লব ও সংহতি দিবস উপলক্ষে গাজীপুরে বিএনপির শোভাযাত্রা

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আরবি কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা উন্নয়নের উদ্যোগ নিচ্ছে উপসাগরীয় দেশগুলো
আরবি কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা উন্নয়নের উদ্যোগ নিচ্ছে উপসাগরীয় দেশগুলো

৪ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

আগামীর বাংলাদেশে বাংলাদেশপন্থী রাজনীতি করতে চাই : মাহদী আমিন
আগামীর বাংলাদেশে বাংলাদেশপন্থী রাজনীতি করতে চাই : মাহদী আমিন

৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

চট্টগ্রামে পৃথক ঘটনায় গ্রেফতার ৪
চট্টগ্রামে পৃথক ঘটনায় গ্রেফতার ৪

৪ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

পাকিস্তানের পরমাণু কেন্দ্রে হামলার পরিকল্পনা করছিল ভারত-ইসরায়েল
পাকিস্তানের পরমাণু কেন্দ্রে হামলার পরিকল্পনা করছিল ভারত-ইসরায়েল

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নোয়াখালীতে জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস পালিত
নোয়াখালীতে জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস পালিত

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শ্রীমঙ্গলে জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস পালিত
শ্রীমঙ্গলে জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস পালিত

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নির্বাচন বিরোধীদের ৭ নভেম্বরের চেতনায় পরাজিত করতে হবে : আমীর খসরু
নির্বাচন বিরোধীদের ৭ নভেম্বরের চেতনায় পরাজিত করতে হবে : আমীর খসরু

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পরবর্তী আইপিএলও খেলবেন ধোনি
পরবর্তী আইপিএলও খেলবেন ধোনি

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শেরপুরে সড়ক দুর্ঘটনায় শিশুর মৃত্যু
শেরপুরে সড়ক দুর্ঘটনায় শিশুর মৃত্যু

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নওগাঁয় কর্মীসভা অনুষ্ঠিত
নওগাঁয় কর্মীসভা অনুষ্ঠিত

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
জামায়াতের আলোচনার প্রস্তাব, যা বললেন বিএনপির মহাসচিব
জামায়াতের আলোচনার প্রস্তাব, যা বললেন বিএনপির মহাসচিব

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

এক ওভারে আব্বাস আফ্রিদির ৬ ছক্কা
এক ওভারে আব্বাস আফ্রিদির ৬ ছক্কা

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জাহানারার মতো ভুক্তভোগীদের মুখ খোলার অনুরোধ তামিমের
জাহানারার মতো ভুক্তভোগীদের মুখ খোলার অনুরোধ তামিমের

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইরানে ইসরায়েলি হামলায় জড়িত থাকার কথা স্বীকার করলেন ট্রাম্প
ইরানে ইসরায়েলি হামলায় জড়িত থাকার কথা স্বীকার করলেন ট্রাম্প

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফেব্রুয়ারির প্রথম সপ্তাহেই নির্বাচন : প্রেস সচিব
ফেব্রুয়ারির প্রথম সপ্তাহেই নির্বাচন : প্রেস সচিব

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পোড়া কার্গো ভিলেজ থেকে মোবাইল চুরি, বরখাস্ত আনসার সদস্য
পোড়া কার্গো ভিলেজ থেকে মোবাইল চুরি, বরখাস্ত আনসার সদস্য

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাড়িতে ঢুকে পড়ছে ভালুক, সেনা মোতায়েন
বাড়িতে ঢুকে পড়ছে ভালুক, সেনা মোতায়েন

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গুলিবিদ্ধ বিএনপি প্রার্থী এরশাদকে হেলিকপ্টারে ঢাকায় স্থানান্তর
গুলিবিদ্ধ বিএনপি প্রার্থী এরশাদকে হেলিকপ্টারে ঢাকায় স্থানান্তর

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জুলাই সনদের ঐকমত্যের আইনানুগ বাস্তবায়নের আহ্বান বিএনপির
জুলাই সনদের ঐকমত্যের আইনানুগ বাস্তবায়নের আহ্বান বিএনপির

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আলোচিত সেই বিড়াল হত্যাকারী নারী আটক
আলোচিত সেই বিড়াল হত্যাকারী নারী আটক

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অবসরের ঘোষণার পর ন্যান্সি পেলোসিকে ‘শয়তান মহিলা’ বললেন ট্রাম্প
অবসরের ঘোষণার পর ন্যান্সি পেলোসিকে ‘শয়তান মহিলা’ বললেন ট্রাম্প

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শাহজালাল বিমানবন্দরে জুতা-প্যান্ট-শার্টে লুকানো ১৫ মোবাইল
শাহজালাল বিমানবন্দরে জুতা-প্যান্ট-শার্টে লুকানো ১৫ মোবাইল

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বর্তমান বাস্তবতায় ১০-২০ কোটি টাকা ছাড়া নির্বাচন করা যায় না:  আসিফ মাহমুদ
বর্তমান বাস্তবতায় ১০-২০ কোটি টাকা ছাড়া নির্বাচন করা যায় না:  আসিফ মাহমুদ

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাকিস্তানের পরমাণু কেন্দ্রে হামলার পরিকল্পনা করছিল ভারত-ইসরায়েল
পাকিস্তানের পরমাণু কেন্দ্রে হামলার পরিকল্পনা করছিল ভারত-ইসরায়েল

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘নো হাংকি পাংকি’ কোনো আদর্শের রাজনৈতিক ভাষা হতে পারে না : এ্যানি
‘নো হাংকি পাংকি’ কোনো আদর্শের রাজনৈতিক ভাষা হতে পারে না : এ্যানি

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ডি ককের সেঞ্চুরিতে পাকিস্তানকে হেসেখেলে হারাল প্রোটিয়ারা
ডি ককের সেঞ্চুরিতে পাকিস্তানকে হেসেখেলে হারাল প্রোটিয়ারা

১৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রাজধানীতে সবজি স্থিতিশীল, অস্থির পেঁয়াজের বাজার
রাজধানীতে সবজি স্থিতিশীল, অস্থির পেঁয়াজের বাজার

১০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপের ৭ ভেন্যু চূড়ান্ত
টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপের ৭ ভেন্যু চূড়ান্ত

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

‘আয়নাঘর’ থেকে বেঁচে ফিরে বিএনপির প্রার্থী হয়ে মাঠে মাজেদ বাবু
‘আয়নাঘর’ থেকে বেঁচে ফিরে বিএনপির প্রার্থী হয়ে মাঠে মাজেদ বাবু

৮ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

কিছুই জানেন না তিনি, অথচ তাকে নিয়ে ভারতে তুলকালাম!
কিছুই জানেন না তিনি, অথচ তাকে নিয়ে ভারতে তুলকালাম!

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সেনাপ্রধানকে নিয়ে অপপ্রচার, সতর্ক থাকার অনুরোধ
সেনাপ্রধানকে নিয়ে অপপ্রচার, সতর্ক থাকার অনুরোধ

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চীনের তৃতীয় বিমানবাহী রণতরী নৌবাহিনীর কাছে হস্তান্তর
চীনের তৃতীয় বিমানবাহী রণতরী নৌবাহিনীর কাছে হস্তান্তর

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিধানসভায় হারলে রাজ্যে বিজেপির অস্তিত্ব থাকবে না: মিঠুন
বিধানসভায় হারলে রাজ্যে বিজেপির অস্তিত্ব থাকবে না: মিঠুন

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক স্বাভাবিক করতে যাচ্ছে মুসলিম সংখ্যাগরিষ্ঠ কাজাখস্তান
ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক স্বাভাবিক করতে যাচ্ছে মুসলিম সংখ্যাগরিষ্ঠ কাজাখস্তান

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বন্যায় ডুবতে পারে এশিয়ার যে দেশ, জারি সতর্কতা
বন্যায় ডুবতে পারে এশিয়ার যে দেশ, জারি সতর্কতা

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মনোনয়ন না পেয়ে আম্পায়ারের ভঙ্গিতে রিভিউ আবেদন বিএনপি নেতার
মনোনয়ন না পেয়ে আম্পায়ারের ভঙ্গিতে রিভিউ আবেদন বিএনপি নেতার

৩ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

যুক্তরাষ্ট্রে শিক্ষিকাকে ৬ বছরের শিক্ষার্থীর গুলি, কোটি ডলার ক্ষতিপূরণের নির্দেশ
যুক্তরাষ্ট্রে শিক্ষিকাকে ৬ বছরের শিক্ষার্থীর গুলি, কোটি ডলার ক্ষতিপূরণের নির্দেশ

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শনিবার থেকে আন্দোলনে নামছেন প্রাথমিকের শিক্ষকরা
শনিবার থেকে আন্দোলনে নামছেন প্রাথমিকের শিক্ষকরা

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মাইকে ভাইয়ের সঙ্গে মারামারির ঘোষণা: মুচলেকায় ছাড়া পেলেন সেই কুদ্দুস
মাইকে ভাইয়ের সঙ্গে মারামারির ঘোষণা: মুচলেকায় ছাড়া পেলেন সেই কুদ্দুস

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মাহবুবউল আলম হানিফের শ্যালকসহ গ্রেফতার ৬ জন
মাহবুবউল আলম হানিফের শ্যালকসহ গ্রেফতার ৬ জন

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

প্রিন্ট সর্বাধিক
সেনাবাহিনীকে বিতর্কিত করার অপচেষ্টা রুখতে হবে
সেনাবাহিনীকে বিতর্কিত করার অপচেষ্টা রুখতে হবে

নগর জীবন

সেই কাজরী এখন
সেই কাজরী এখন

শোবিজ

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

হাসিনার বিরুদ্ধে রায়ের আগে সহিংসতার ষড়যন্ত্র
হাসিনার বিরুদ্ধে রায়ের আগে সহিংসতার ষড়যন্ত্র

সম্পাদকীয়

জাহানারার অভিযোগে টালমাটাল ক্রিকেটপাড়া
জাহানারার অভিযোগে টালমাটাল ক্রিকেটপাড়া

প্রথম পৃষ্ঠা

খেলবে ব্রাজিল আর্জেন্টিনার ক্লাব
খেলবে ব্রাজিল আর্জেন্টিনার ক্লাব

মাঠে ময়দানে

সিরিজে পিছিয়ে গেলেন যুবারা
সিরিজে পিছিয়ে গেলেন যুবারা

মাঠে ময়দানে

নায়করাজের সেই ছবি
নায়করাজের সেই ছবি

শোবিজ

গণভোটের দাবি নির্বাচন বানচালের ষড়যন্ত্র
গণভোটের দাবি নির্বাচন বানচালের ষড়যন্ত্র

প্রথম পৃষ্ঠা

আইরিশ ক্রিকেট দল এখন সিলেটে
আইরিশ ক্রিকেট দল এখন সিলেটে

মাঠে ময়দানে

ঠিক পথেই আছে খুদে কিংসরা
ঠিক পথেই আছে খুদে কিংসরা

মাঠে ময়দানে

আসছে হেরোইনের কাঁচামাল
আসছে হেরোইনের কাঁচামাল

পেছনের পৃষ্ঠা

ইয়ামাল-দেম্বেলের বর্ষসেরার লড়াই
ইয়ামাল-দেম্বেলের বর্ষসেরার লড়াই

মাঠে ময়দানে

উন্নয়নের সব প্রকল্পই আটকা
উন্নয়নের সব প্রকল্পই আটকা

নগর জীবন

এশিয়ান আর্চারির পদকের লড়াই শুরু আজ
এশিয়ান আর্চারির পদকের লড়াই শুরু আজ

মাঠে ময়দানে

নির্বাচন ঠেকাতে নানামুখী ষড়যন্ত্র চলছে
নির্বাচন ঠেকাতে নানামুখী ষড়যন্ত্র চলছে

নগর জীবন

হারলে রাজ্যে বিজেপির অস্তিত্ব থাকবে না : মিঠুন
হারলে রাজ্যে বিজেপির অস্তিত্ব থাকবে না : মিঠুন

পূর্ব-পশ্চিম

সিলেট-১ ছেড়ে ৪-এ প্রচার শুরু আরিফের
সিলেট-১ ছেড়ে ৪-এ প্রচার শুরু আরিফের

নগর জীবন

মাছের আড়তে পড়ে ছিল যুবকের রক্তাক্ত লাশ
মাছের আড়তে পড়ে ছিল যুবকের রক্তাক্ত লাশ

দেশগ্রাম

বগুড়ায় বিড়াল হত্যার ঘটনায় নারী গ্রেপ্তার
বগুড়ায় বিড়াল হত্যার ঘটনায় নারী গ্রেপ্তার

পেছনের পৃষ্ঠা

দুজনকে পিটিয়ে হত্যা, আরও একজন গ্রেপ্তার
দুজনকে পিটিয়ে হত্যা, আরও একজন গ্রেপ্তার

দেশগ্রাম

দাম বাড়লেও ঘরে পাট নেই কৃষকের
দাম বাড়লেও ঘরে পাট নেই কৃষকের

দেশগ্রাম

চাঁদা না দেওয়ায় অফিস ভাঙচুর
চাঁদা না দেওয়ায় অফিস ভাঙচুর

দেশগ্রাম

শহীদ জিয়ার আদর্শকে ধারণ করে এগিয়ে যেতে হবে
শহীদ জিয়ার আদর্শকে ধারণ করে এগিয়ে যেতে হবে

নগর জীবন

মতানৈক্য রাজপথের কর্মসূচিতে মীমাংসা হবে না
মতানৈক্য রাজপথের কর্মসূচিতে মীমাংসা হবে না

নগর জীবন

বন্যায় ডুবতে পারে থাইল্যান্ড
বন্যায় ডুবতে পারে থাইল্যান্ড

পূর্ব-পশ্চিম

আগ্রাসনের বিরুদ্ধে লংমার্চ আইনজীবীদের
আগ্রাসনের বিরুদ্ধে লংমার্চ আইনজীবীদের

দেশগ্রাম

সাংবাদিক তুহিনের বাবার মৃত্যুবার্ষিকী
সাংবাদিক তুহিনের বাবার মৃত্যুবার্ষিকী

খবর

ইকবাল ও নজরুলকে নিয়ে ঢাবিতে আন্তর্জাতিক সম্মেলন শুরু আগামীকাল
ইকবাল ও নজরুলকে নিয়ে ঢাবিতে আন্তর্জাতিক সম্মেলন শুরু আগামীকাল

নগর জীবন

রাজনীতি থেকে ন্যান্সি পেলোসির অবসরের ঘোষণা
রাজনীতি থেকে ন্যান্সি পেলোসির অবসরের ঘোষণা

পূর্ব-পশ্চিম