শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শুক্রবার, ০৮ ডিসেম্বর, ২০২৩

সব প্রার্থীরই সম্পদ বেড়েছে লাফিয়ে

হলফনামায় তথ্য
প্রতিদিন ডেস্ক
প্রিন্ট ভার্সন
সব প্রার্থীরই সম্পদ বেড়েছে লাফিয়ে

আসন্ন জাতীয় সংসদ নির্বাচনে অংশগ্রহণকারী প্রার্থীদের মধ্যে কারও কারও আয় কমলেও সম্পদ বেড়েছে। বেশির ভাগ প্রার্থীরই সম্পদ বেড়েছে অনেকটা লাফিয়ে। প্রার্থীদের হলফনামা থেকে এ তথ্য পাওয়া গেছে। গতকাল বিভিন্ন স্থান থেকে এ বিষয়ে আমাদের নিজস্ব প্রতিবেদক ও প্রতিনিধিরা খবর পাঠিয়েছেন-

এলজিআরডি মন্ত্রীর আয় কমলেও সম্পদ বেড়েছে : স্থানীয় সরকার পল্লী উন্নয়ন ও সমবায় (এলজিআরডি) মন্ত্রী মো. তাজুল ইসলামের পাঁচ বছরে আয় কমেছে, তবে সম্পদ বেড়েছে আড়াই গুণ। ২০১৮ সালে মোট সম্পত্তির মূল্য ছিল ৪৭ কোটি ৩৮ লাখ ৮৪ হাজার ২৩৬ টাকা। আয় ৪ কোটি ৩৮ লাখ ৫ হাজার ২২১ টাকা। বর্তমানে তার মোট সম্পত্তির মূল্য ১১৮ কোটি ৬৯ লাখ ৩৮ হাজার ৯২৮ টাকা। তার বার্ষিক আয় ৪ কোটি ১৭ লাখ ৭২ হাজার ৭৯৯ টাকা। তিনি কুমিল্লা-৯ (লাকসাম-মনোহরগঞ্জ) আসনের সংসদ সদস্য এবং দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে এ আসনের আওয়ামী লীগের মনোনীত প্রার্থী। তার নির্বাচন কমিশনে জমা দেওয়া হলফনামা থেকে এসব তথ্য জানা গেছে। ২০২৩ সালে হলফনামায় উল্লেখ করা হয়েছে, তার বার্ষিক আয় ৪ কোটি ১৭ লাখ ৭২ হাজার ৭৯৯ টাকা। এ বছরের হলফনামায় তার সবচেয়ে বেশি আয় ছিল বাড়ি, দোকান, অ্যাপার্টমেন্ট ভাড়া থেকে ১ কোটি ৬৯ লাখ ৯৩৯ টাকা। শেয়ার, সঞ্চয়পত্র ও ব্যাংক আমানত থেকে ১ কোটি ৬৩ লাখ ৮৯ হাজার ২৭৭ টাকা। এদিকে ২০১৮ সালে আয় ছিল ৪ কোটি ৩৮ লাখ ৫ হাজার ২২১ টাকা। ওই বছর সবচেয়ে বেশি আয় করেছেন শেয়ার, সঞ্চয়পত্র ও ব্যাংক আমানত থেকে ২ কোটি ৯৪ লাখ ৫ হাজার ৩৩১ টাকা। বাড়ি, দোকান, অ্যাপার্টমেন্ট ভাড়া থেকে আয় করেছেন ২২ লাখ ৬৫ হাজার ১৩২ টাকা। বর্তমান হলফনামায় তার অস্থাবর সম্পত্তি ৯৭ কোটি ১৩ লাখ ৩ হাজার ৩৬৪ টাকা। যার মধ্যে ৮০ কোটি টাকার শুধু বন্ড আছে ও ৫ কোটি ২৩ লাখ ১১ হাজার ২৩০ টাকার শেয়ার। মন্ত্রীর নগদ টাকার পরিমাণ ৮ লাখ ৫২ হাজার ৭৭০ টাকা। স্থাবর সম্পত্তি ২১ কোটি ৫৬ লাখ ৩৫ হাজার ৫৬৪ টাকার। যার ২০ কোটি ৪ লাখ ৭৫ হাজার ৬১২ টাকা মূল্যের আছে বাণিজ্যিক দালান, বাড়ি, অ্যাপার্টমেন্ট, চা বাগান, রাবার বাগান, মৎস্য খামার। সবগুলোর দাম অর্জনকালীন সময়ের। কৃষিজমি আছে ১ কোটি ৫১ লাখ ৫৯ হাজার ৯২৫ টাকার। তার মোট সম্পত্তি ১১৮ কোটি ৬৯ লাখ ৩৮ হাজার ৯২৮ টাকা। এমপি নিক্সন চৌধুরী : ১০ বছর আগে ছিল দশমিক ৩৮ শতাংশ কৃষিজমি, এখন হয়েছে ২ হাজার ৩৯ শতাংশ কৃষিজমি। একই সঙ্গে প্রসারিত হয়েছে ব্যবসা বাণিজ্যের ক্ষেত্র। করেছেন বাড়ি, ভবনসহ স্থাপনা। ফরিদপুর-৪ (ভাঙ্গা-সদরপুর-চরভদ্রাসন) আসনের স্বতন্ত্র এমপি ও যুবলীগের প্রেসিডিয়াম সদস্য মজিবুর রহমান চৌধুরী নিক্সন দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে স্বতন্ত্র প্রার্থী হিসেবে নির্বাচনে অংশগ্রহণ করেছেন। নির্বাচন কমিশনে জমা দেওয়া হলফনামা পর্যালোচনা করে দেখা যায় ১০ বছরে তার কৃষিজমি বেড়েছে অনেক গুণ। পাশাপাশি ব্যবসার ক্ষেত্রও প্রসারিত হয়েছে তার। এ ছাড়া ২০১৮ সালের পর তিনি এন ডেইরি ফার্ম, এন ডাক ফার্ম ও এন ফিশারিজের মালিক হয়েছেন। 

রাজশাহীতে সব প্রার্থীর সম্পদ বেড়েছে : শুরুর দিকে সরকারদলীয় সংসদ সদস্য ও মন্ত্রীদের সম্পদের পরিমাণ যা ছিল তার চেয়ে এখন বেড়ে গেছে কয়েকগুণ। এর সঙ্গে পাল্লা দিয়ে বেড়ে গেছে তাদের স্ত্রীদের সম্পদও। দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে অংশ নিতে জমা দেওয়া হলফনামায় উঠে এসেছে তাদের বিশাল সম্পদের পরিমাণ।

এতে দেখা গেছে রাজশাহীর ছয়টি সংসদীয় আসনের বর্তমান সংসদ সদস্যদের সবাই এখন কোটিপতি। তাদের মধ্যে অনেকেরই এখন রয়েছে একাধিক বিলাসবহুল বাড়ি ও গাড়ি।

২০১৮ সালের নির্বাচনে অংশগ্রহণের জন্য জমা দেওয়া হলফনামায় রাজশাহী-১ (গোদাগাড়ী-তানোর) আসনের সংসদ সদস্য ফারুক ও তার স্ত্রীর নগদ অর্থসহ ব্যাংকে জমা ছিল ১ কোটি ২৪ লাখ ৯২ হাজার ৭১৬ টাকা। আসন্ন দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে অংশ নিতে দাখিল করা হফলনামায় দেখা গেছে এবার তার অস্থাবর সম্পত্তির মধ্যে ব্যাংক ও আর্থিক প্রতিষ্ঠানেই ৮ কোটি ৯৭ লাখ ৩৮ হাজার ৬০৬ টাকা জমা আছে। নিজের, স্ত্রী এবং নির্ভরশীলদের হাতে নগদ রয়েছে ১ কোটি ২৬ লাখ ৫৮ হাজার ৪৪৬ টাকা। রাজশাহী-২ (সদর) আসনে টানা তিনবারের সংসদ সদস্য ওয়ার্কার্স পার্টির সাধারণ সম্পাদক ফজলে হোসেন বাদশা। মহাজোটের প্রার্থী হিসেবে নৌকা নিয়ে নির্বাচন করে জয় পেয়ে এলেও এবারের নির্বাচনে ওয়ার্কার্স পার্টির প্রার্থী হিসেবে অংশ নিয়েছেন নির্বাচনে। শরিকদের জন্য শেষ পর্যন্ত এই আসন না ছাড়লে তাই এবার নৌকা ছাড়াই লড়তে হবে তাকে। এ আসনে পরপর তিন মেয়াদে আওয়ামী লীগের টিকিটে এমপি হওয়া বাংলাদেশের ওয়ার্কার্স পার্টির সাধারণ সম্পাদক ফজলে হোসেন বাদশার স্থাবর, অস্থাবর সম্পদ ও নগদ অর্থ বেড়েছে। বিগত ২০১৮ সালের জাতীয় সংসদ নির্বাচনের সময় দাখিল করা হলফনামা বাদশা তার ব্যাংক হিসাবে দেখিয়েছিলেন ২৫ লাখ ৯৭ হাজার ৮০০ টাকা। এবার হলফনামায় দেখানো হয়েছে ব্যাংকে ১ কোটি ৩০ লাখ ৫০ হাজার ২৪৫ টাকা আছে। অর্থাৎ শেষ পাঁচ বছরে তার টাকার পরিমাণও পাঁচ গুণ বেড়েছে। আগে বাদশার সাড়ে ১৬ লাখ ও ৩৮ লাখ টাকার দুটি গাড়ি থাকলেও এখন একটি জিপের দামই ৭০ লাখ। গেল নির্বাচনের সময় ফজলে হোসেন বাদশার হাতে নগদ ছিল ১৫ লাখ ১৮ হাজার ৬৮৬ টাকা। এখন ২৬ লাখ ১৩ হাজার টাকা আছে। এ ছাড়া পাঁচ বছরে পাঁচ ভরি স্বর্ণালংকারের মালিক হয়েছেন তিনি। আগে দোকান ভাড়া থেকে কোনো আয় না থাকলেও এখন মার্কেট ভাড়া থেকে বছরে আয় দেখিয়েছেন ১৭ লাখ ৩২ হাজার ৮২৩ টাকা। আর এমপি হিসেবে তিনি বছরে ৬ লাখ ৬০ হাজার টাকা সম্মানি ও ১৭ লাখ ৯৩ হাজার ৮৩ টাকা আয় দেখিয়েছেন। এর পাশাপাশি বাড়ির আসবাবপত্র দেখানো হয়েছে ৪ লাখ টাকার। এ ছাড়া খন্দকার মার্কেট ও উত্তরায় পাঁচ কাঠা জমিও নিয়েছেন তিনি। রাজশাহী-৩ (পবা-মোহনপুর) আসনে ২০১৪ সালে প্রথমবারের মতো এমপি নির্বাচিত হন সাবেক রাবি ছাত্রলীগ নেতা আয়েন উদ্দিন। এরপর ২০১৮ সালেও তাকে নৌকার মাঝি বানানো হয়। আর নির্বাচিত হওয়ার পর প্রতি মেয়াদেই জমি ও অর্থ বেড়েছে তার। সরকারদলীয় সাবেক এই ছাত্রলীগ নেতা সংসদ সদস্য হলেও সফলতা পেয়েছেন কৃষিতে। সংসদ নির্বাচনের জন্য দাখিল করা হলফনামায় দেখা গেছে, ২০১৪ সালে ও ২০১৮ সালে তার নামে ৪ লাখ টাকা দামের দুই বিঘা জমি ছিল। এখন তার নামে জমির পরিমাণ দেওয়া হয়েছে ৭৭ বিঘা। অর্থাৎ গেল পাঁচ বছরে তিনি এই ৭৫ বিঘা জমি কিনেছেন। এমপি আয়েন এই জমির মূল্য দেখিয়েছেন ৩ কোটি ২৭ লাখ ২০ হাজার ৩২৬ টাকা। এ ছাড়া এবার রাজধানীর পূর্বাচলে তিন কাঠার প্লট নিয়েছেন ৬ লাখ ৮৫ হাজার ৮৮০ টাকায়। ২০১৪ সালে স্ত্রীর নামে কোনো ফ্ল্যাট ছিল না। তবে ২০১৮ সালে ৩০ লাখ টাকার একটি ফ্ল্যাট হয় তার। এবার স্ত্রীর নামে প্রায় ৮৬ লাখ টাকার আরও দুটি ফ্ল্যাট দেখানো হয়েছে। অথচ ২০১৪ সালে স্ত্রীর হাতে ছিল ১ লাখ টাকা। আর ব্যাংকে কিছুই নেই। এখন তার শিক্ষক স্ত্রীর হাতেই নগদ আছে ১৮ লাখ ২৯ হাজার ৯১৯ টাকা। আছে ১০ লাখ টাকার সঞ্চয়পত্র।

রাজশাহী-৪ (বাগমারা) আসনের তিনবারের সংসদ সদস্য ইঞ্জিনিয়ার এনামুল হক। এ ছাড়া তিনি এনা গ্রুপের মালিক। আসন্ন জাতীয় সংসদ নির্বাচনে তিনি দল থেকে মনোনয়ন পাননি। তাই এবার লড়বেন স্বতন্ত্র (বিদ্রোহী) প্রার্থী হিসেবেই। এবার নির্বাচন কমিশনে জমা দেওয়া হলফনামায় তিনি পেশা হিসেবে উল্লেখ করেছেন ব্যবসা। অথচ এই ব্যবসা থেকে তার ১ টাকাও আয় নেই বলে জানিয়েছেন। তিনি এমপি হয়েও চাকরি করে বছরে ৩২ লাখ ৩ হাজার ৪৬ টাকা আয় করেন বলে উল্লেখ করেছেন হলফনামায়। ২০১৮ সালের নির্বাচনের সময় শেয়ার, সঞ্চয়পত্র ও ব্যাংক আমানত হিসেবে তার কোনো টাকা ছিল না। তবে এবার এই খাত থেকে বার্ষিক আয় দেখিয়েছেন ৫৫ লাখ ৬১ হাজার ৮৪২ টাকা। এমপি এনামুল হক এবং তার স্ত্রীর হাতে ও ব্যাংক হিসাবে ৭১ লাখ ৬৯ হাজার ১২০ টাকা দেখিয়েছেন। আর নিজের নামে আছে তিনটি বিলাসবহুল গাড়ি। সেগুলো দাম হবে ১ কোটি ৬৬ লাখ ২৭ হাজার ৮০২ টাকা।

রাজশাহী-৫ (পুঠিয়া-দুর্গাপুর) আসনের সংসদ সদস্য অধ্যাপক ডা. মনসুর রহমান। এবার দল থেকে মনোনয়ন না পাওয়ায় লড়ছেন স্বতন্ত্র প্রার্থী হয়ে। এর আগে ২০১৮ সালের নির্বাচনে প্রথমবারের মতো এমপি হন তিনি। এর মধ্যেই বিপুল অর্থবিত্ত বৈভবের মালিক হয়েছেন তিনি। এর আগেরবার নির্বাচন কমিশনে দাখিল করা হলফনামায় নিজের ব্যাংক হিসাব নম্বরে ৩ লাখ ১১ হাজার ১২৫ টাকা দেখিয়েছিলেন। এবার তার ব্যাংক হিসাবে রয়েছে ২ কোটি ১৯ লাখ ৯৭ হাজার ১৭৬ টাকা। এ ছাড়া পোস্টাল সেভিংস সার্টিফিকেটসহ বিভিন্ন ধরনের সঞ্চয়পত্রে ২০১৮ সালের হলফনামায় ৩৫ লাখ টাকা উল্লেখ করলেও এবার এ খাতে তার বিনিয়োগ ২ কোটি ৪৬ লাখ ৯৭ হাজার ৭৬৭ টাকা।

পেশায় ব্যবসায়ী হলেও ২০০৮ সালে রাজশাহী-৬ (বাঘা-চারঘাট) আসন থেকে প্রথম আওয়ামী লীগের মনোনয়ন পান শাহরিয়ার আলম। টানা তিনবারের সংসদ সদস্য তিনি। এর মধ্যে শেষ দুই মেয়াদে সরকারের পররাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী তিনি। এবারও পেয়েছেন নৌকার টিকিট। আসন্ন সংসদ নির্বাচনে অংশ নিতে তার হলফনামা অনুযায়ী ২০১৮ সালের চেয়ে শাহরিয়ারের নগদ ও ব্যাংকে গচ্ছিত টাকার পরিমাণ বেড়েছে তিন গুণেরও বেশি। তার ২০১৮ সালে হলফনামায় দেখা গেছে, ওই সময় বার্ষিক আয় ছিল ৩ কোটি ৪ লাখ ৫৩ হাজার ৩৮৮ টাকা। এখন বেড়ে হয়েছে ৭ কোটি ৯২ লাখ ৯১ হাজার ২৫৪ টাকা। তার হাতে থাকা নগদ টাকাও বেড়েছে তিন গুণের বেশি। ২০১৮ সালে নগদ ছিল ৬ কোটি ৭৮ লাখ ৯ হাজার ৭০৬ টাকা। এখন আছে ২১ কোটি ৪৫ লাখ ৪৯ হাজার ১৫৩ টাকা। শেয়ারবাজারে আছে ৬৬ কোটি ৪১ লাখ ৩২ হাজার ৭০০ টাকা। আগে শেয়ার ছিল ৫৮ কোটি ৬ লাখ ৫৩ হাজার ৩৫০ টাকার। আগে সঞ্চয়পত্র ছিল ১০ লাখ টাকার, এখন ৩০ লাখ টাকার। পাঁচ বছর আগে তার গাড়ির দাম ছিল ৭৬ লাখ ৬৩ হাজার ৩১৫ টাকা। শাহরিয়ার আলমের স্থাবর সম্পত্তির মধ্যে আছে ১ দশমিক ৭৯৬৫ একর কৃষিজমি এবং অকৃষি জমির পরিমাণ ১৫ দশমিক ৩৯৪ একর। ঢাকার গুলশানে রয়েছে দুটি অ্যাপার্টমেন্ট এবং চার তলা বাড়ি রয়েছে নিজ এলাকা রাজশাহীর বাঘার আড়ানিতে। তথ্য দিলেন না শাহজাহান ওমর : ঝালকাঠি-১ (রাজাপুর-কাঁঠালিয়া) আসনে আওয়ামী লীগের মনোনয়ন নিয়ে এমপি প্রার্থী হয়েছেন বিএনপি ছেড়ে আসা শাহজাহান ওমর। নির্বাচন কমিশনে তার দেওয়া হলফনামায় দেখা গেছে, তার চেয়ে তার স্ত্রীর অর্থ সম্পদ অনেক বেশি রয়েছে। তবে তার ও পরিবারের নামে স্থাবর-অস্থাবর সম্পত্তি এবং তার নামে থাকা বিচারাধীন ও তদন্তনাধীন মামলার কোনো বিবরণ হলফনামায় উল্লেখ নেই। এবার শাহজাহান ওমর ও তার স্ত্রীর সম্পদ এবং নগদ টাকার পরিমাণ দেখানো হয়েছে মোট ৫ কোটি ৬৩ লাখ ২৪ হাজার ৪১৭ টাকা। আর ২০১৮ সালের হলফনামার তথ্য অনুযায়ী এ দম্পতির সম্পদ এবং নগদ ছিল ৭ কোটি ১৫ লাখ ৩৯ হাজার ৯৯৬ টাকা। এ হিসাবে গতবারের তুলনায় এবার তাদের সম্পদ ও নগদ অর্থ ১ কোটি ৫২ লাখ ১৫ হাজার ৫৭৯ টাকা কম দেখানো হয়েছে।

এই বিভাগের আরও খবর
ধুলায় ঢেকে গেছে রাজধানী
ধুলায় ঢেকে গেছে রাজধানী
মেহেরপুর সীমান্তে ১২ জনকে ফেরত দিল বিএসএফ
মেহেরপুর সীমান্তে ১২ জনকে ফেরত দিল বিএসএফ
যুক্তরাষ্ট্রে প্রশংসিত বাংলাদেশি পুলিশ অফিসার
যুক্তরাষ্ট্রে প্রশংসিত বাংলাদেশি পুলিশ অফিসার
সংকটে ইলিশের দাম বেড়েছে
সংকটে ইলিশের দাম বেড়েছে
বাল্যবন্ধু জরেজ ও তার প্রেমিকা গ্রেপ্তার
বাল্যবন্ধু জরেজ ও তার প্রেমিকা গ্রেপ্তার
পিঁয়াজের ঝাঁজ কমেনি, ফের চড়া সবজি
পিঁয়াজের ঝাঁজ কমেনি, ফের চড়া সবজি
বিচারকের ছেলের মৃত্যু রক্তক্ষরণে
বিচারকের ছেলের মৃত্যু রক্তক্ষরণে
গণভোট জাতীয় নির্বাচনের আগে দিতে হবে
গণভোট জাতীয় নির্বাচনের আগে দিতে হবে
চাকরির আড়ালে রাশিয়ায় মানব পাচার
চাকরির আড়ালে রাশিয়ায় মানব পাচার
ছুটির দিনে সৈকতে প্রাণের মেলা
ছুটির দিনে সৈকতে প্রাণের মেলা
ভালো নেই রাজধানীর গৃহশিক্ষকরা
ভালো নেই রাজধানীর গৃহশিক্ষকরা
স্বজন হয়ে উঠছেন ঘাতক
স্বজন হয়ে উঠছেন ঘাতক
সর্বশেষ খবর
ডেভিস কাপ টেনিসে ভালো ফলের প্রত্যাশা বাংলাদেশের
ডেভিস কাপ টেনিসে ভালো ফলের প্রত্যাশা বাংলাদেশের

৮ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ঢাকা কেন্দ্রীয় কারাগারে কয়েদির মৃত্যু
ঢাকা কেন্দ্রীয় কারাগারে কয়েদির মৃত্যু

১৫ মিনিট আগে | নগর জীবন

পরীক্ষার্থীদের জন্য নীরব পরিবেশ নিশ্চিতে সব ফ্লাইট বন্ধ রাখল দক্ষিণ কোরিয়া
পরীক্ষার্থীদের জন্য নীরব পরিবেশ নিশ্চিতে সব ফ্লাইট বন্ধ রাখল দক্ষিণ কোরিয়া

২৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মেসিময় ম্যাচে অ্যাঙ্গোলাকে হারাল বিশ্বচ্যাম্পিয়ন আর্জেন্টিনা
মেসিময় ম্যাচে অ্যাঙ্গোলাকে হারাল বিশ্বচ্যাম্পিয়ন আর্জেন্টিনা

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আল্লাহ ছাড়া কারও সৃষ্টির ক্ষমতা নেই
আল্লাহ ছাড়া কারও সৃষ্টির ক্ষমতা নেই

২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

প্রকৃতির সঙ্গে কী সম্পর্ক চাই
প্রকৃতির সঙ্গে কী সম্পর্ক চাই

২ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

বলিউডের বর্ষীয়ান অভিনেত্রী কামিনী কৌশলের মৃত্যু
বলিউডের বর্ষীয়ান অভিনেত্রী কামিনী কৌশলের মৃত্যু

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

খিলগাঁওয়ে কলেজ শিক্ষার্থীর আত্মহত্যা
খিলগাঁওয়ে কলেজ শিক্ষার্থীর আত্মহত্যা

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ফিলিস্তিন রাষ্ট্রদূতের নৈশভোজে বিএনপি নেতাদের অংশগ্রহণ
ফিলিস্তিন রাষ্ট্রদূতের নৈশভোজে বিএনপি নেতাদের অংশগ্রহণ

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শাকসু নির্বাচন ১৭ ডিসেম্বর
শাকসু নির্বাচন ১৭ ডিসেম্বর

৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

কুমিল্লায় ৬২ স্কুলের দুই সহস্রাধিক শিক্ষার্থীর বৃত্তি পরীক্ষা
কুমিল্লায় ৬২ স্কুলের দুই সহস্রাধিক শিক্ষার্থীর বৃত্তি পরীক্ষা

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রত্যাহার করা ২০ ডিসিকে বিভিন্ন মন্ত্রণালয় ও বিভাগে পদায়ন
প্রত্যাহার করা ২০ ডিসিকে বিভিন্ন মন্ত্রণালয় ও বিভাগে পদায়ন

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মৃত্যুর দুই বছর পর বীর মুক্তিযোদ্ধার স্বীকৃতি
মৃত্যুর দুই বছর পর বীর মুক্তিযোদ্ধার স্বীকৃতি

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সুপার সাইক্লোন সিডর দিবস, বাগেরহাটে এখনো আতঙ্ক কাটেনি
সুপার সাইক্লোন সিডর দিবস, বাগেরহাটে এখনো আতঙ্ক কাটেনি

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কালিগঞ্জে মোটরসাইকেলের মুখোমুখি সংঘর্ষে যুবক নিহত
কালিগঞ্জে মোটরসাইকেলের মুখোমুখি সংঘর্ষে যুবক নিহত

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পিরোজপুর সরকারি কলেজে ভাঙচুর: ভিডিওধারণকারী ছাত্রদল নেতা বহিষ্কার
পিরোজপুর সরকারি কলেজে ভাঙচুর: ভিডিওধারণকারী ছাত্রদল নেতা বহিষ্কার

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

৯ দিনে এনসিপির ১০১১ মনোনয়ন ফরম বিক্রি
৯ দিনে এনসিপির ১০১১ মনোনয়ন ফরম বিক্রি

৫ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

বিদ্যুৎস্পৃষ্টে যুবকের মৃত্যু
বিদ্যুৎস্পৃষ্টে যুবকের মৃত্যু

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মুন্সীগঞ্জে তারেক রহমানের ৩১ দফা প্রচারে লিফলেট বিতরণ
মুন্সীগঞ্জে তারেক রহমানের ৩১ দফা প্রচারে লিফলেট বিতরণ

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কলকাতায় বুমরাহর পেসে কাঁপল দক্ষিণ আফ্রিকা
কলকাতায় বুমরাহর পেসে কাঁপল দক্ষিণ আফ্রিকা

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ষড়যন্ত্রের পথ ছেড়ে ভোটের রাজনীতিতে ফিরে আসুন: মোশারফ হোসেন
ষড়যন্ত্রের পথ ছেড়ে ভোটের রাজনীতিতে ফিরে আসুন: মোশারফ হোসেন

৫ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

অসুস্থ ধর্মেন্দ্রর ব্যক্তিগত ভিডিও ফাঁস, হাসপাতালের কর্মী গ্রেপ্তার
অসুস্থ ধর্মেন্দ্রর ব্যক্তিগত ভিডিও ফাঁস, হাসপাতালের কর্মী গ্রেপ্তার

৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

‘লিটল স্টারের’ বিচারকের আসনে কারা?
‘লিটল স্টারের’ বিচারকের আসনে কারা?

৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

পুসকাস মনোনয়নে আছেন যারা
পুসকাস মনোনয়নে আছেন যারা

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পৃথিবীর ‘হাই রিস্ক জোন’ উঠে এলো নতুন গবেষণায়
পৃথিবীর ‘হাই রিস্ক জোন’ উঠে এলো নতুন গবেষণায়

৬ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

নাশকতার চেষ্টা, গ্রেফতার আওয়ামী লীগের ৫ নেতাকর্মী
নাশকতার চেষ্টা, গ্রেফতার আওয়ামী লীগের ৫ নেতাকর্মী

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

রাশিয়ায় যুদ্ধবিমান বিধ্বস্ত হয়ে ২ পাইলট নিহত
রাশিয়ায় যুদ্ধবিমান বিধ্বস্ত হয়ে ২ পাইলট নিহত

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘দাঁড়িপাল্লার বিজয় নিশ্চিত করতে ময়দানে আপোষহীন থাকতে হবে’
‘দাঁড়িপাল্লার বিজয় নিশ্চিত করতে ময়দানে আপোষহীন থাকতে হবে’

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রকাশ হলো মাহমুদ মানজুরের বই ‘গীতিজীবন’
প্রকাশ হলো মাহমুদ মানজুরের বই ‘গীতিজীবন’

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বগুড়ায় শুরু হচ্ছে এনসিএলের চার দিনের ম্যাচ
বগুড়ায় শুরু হচ্ছে এনসিএলের চার দিনের ম্যাচ

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
জীবদ্দশায় আর কোনো রাজনৈতিক দল করব না: লতিফ সিদ্দিকী
জীবদ্দশায় আর কোনো রাজনৈতিক দল করব না: লতিফ সিদ্দিকী

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিচারকের ছেলে তাওসিফের মৃত্যু অতিরিক্ত রক্তক্ষরণে : ময়নাতদন্তকারী চিকিৎসক
বিচারকের ছেলে তাওসিফের মৃত্যু অতিরিক্ত রক্তক্ষরণে : ময়নাতদন্তকারী চিকিৎসক

১৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

স্কুলে ভর্তির নতুন নীতিমালা প্রকাশ, ৬৩ শতাংশই কোটা
স্কুলে ভর্তির নতুন নীতিমালা প্রকাশ, ৬৩ শতাংশই কোটা

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আমি আবার কখনো নির্বাচন করতে পারব ভাবিনি: বাবর
আমি আবার কখনো নির্বাচন করতে পারব ভাবিনি: বাবর

৯ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

গণভোটে আইন প্রণয়ন হয়ে যাবে না, সেজন্য সংসদ গঠিত হতে হবে : সালাহউদ্দিন
গণভোটে আইন প্রণয়ন হয়ে যাবে না, সেজন্য সংসদ গঠিত হতে হবে : সালাহউদ্দিন

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আওয়ামী লীগ নির্বাচনে অংশ নিতে পারবে না : প্রধান উপদেষ্টা
আওয়ামী লীগ নির্বাচনে অংশ নিতে পারবে না : প্রধান উপদেষ্টা

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতে যাচ্ছেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা
ভারতে যাচ্ছেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গোপনে অ্যাপে সংগঠিত হচ্ছে দুর্বৃত্তরা, ৫০ থানায় নিরাপত্তা জোরদার
গোপনে অ্যাপে সংগঠিত হচ্ছে দুর্বৃত্তরা, ৫০ থানায় নিরাপত্তা জোরদার

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাড়ে ১৮ হাজার শ্রমিক পাঠিয়ে ৩১৪ কোটি টাকা লুট
সাড়ে ১৮ হাজার শ্রমিক পাঠিয়ে ৩১৪ কোটি টাকা লুট

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৩০টি বিদেশি নম্বর থেকে হত্যার হুমকি পেয়েছি : ওসমান হাদি
৩০টি বিদেশি নম্বর থেকে হত্যার হুমকি পেয়েছি : ওসমান হাদি

১০ ঘণ্টা আগে | ফেসবুক কর্নার

সংবিধান সংশোধনে ক্ষুব্ধ হয়ে পাকিস্তান সুপ্রিম কোর্টের দুই বিচারপতির পদত্যাগ
সংবিধান সংশোধনে ক্ষুব্ধ হয়ে পাকিস্তান সুপ্রিম কোর্টের দুই বিচারপতির পদত্যাগ

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কুষ্টিয়া-১ আসনে এনসিপির মনোনয়ন নিলেন নুসরাত
কুষ্টিয়া-১ আসনে এনসিপির মনোনয়ন নিলেন নুসরাত

১০ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

গাজা নিয়ে মার্কিন প্রস্তাবে রাশিয়া-চীনসহ আরব দেশগুলোর আপত্তি
গাজা নিয়ে মার্কিন প্রস্তাবে রাশিয়া-চীনসহ আরব দেশগুলোর আপত্তি

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গুঁড়িয়ে দেওয়া হল উমরের পুলওয়ামার বাড়ি
গুঁড়িয়ে দেওয়া হল উমরের পুলওয়ামার বাড়ি

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এখন দেশের মানুষের প্রধান চাহিদা উৎসবমুখর নির্বাচন: আমীর খসরু
এখন দেশের মানুষের প্রধান চাহিদা উৎসবমুখর নির্বাচন: আমীর খসরু

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

এক লাখ গাড়ি ফেরত নেবে টয়োটা
এক লাখ গাড়ি ফেরত নেবে টয়োটা

১৮ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ঢাকা ও আশপাশের জেলায় ১২ প্লাটুন বিজিবি মোতায়েন
ঢাকা ও আশপাশের জেলায় ১২ প্লাটুন বিজিবি মোতায়েন

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৪ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৪ নভেম্বর)

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অ্যাঙ্গোলার বিপক্ষে শুরু থেকেই খেলবেন মেসি
অ্যাঙ্গোলার বিপক্ষে শুরু থেকেই খেলবেন মেসি

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

একটি দল ভোটের মাঠে জান্নাতের টিকিট বিক্রি করছে: নবীউল্লাহ নবী
একটি দল ভোটের মাঠে জান্নাতের টিকিট বিক্রি করছে: নবীউল্লাহ নবী

৭ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

ফিলিস্তিনি মসজিদে ইসরায়েলের আগুন ; নিন্দার ঝড়
ফিলিস্তিনি মসজিদে ইসরায়েলের আগুন ; নিন্দার ঝড়

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের অনার্স চতুর্থ বর্ষের ফল প্রকাশ
জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের অনার্স চতুর্থ বর্ষের ফল প্রকাশ

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৫ ইসলামী ব্যাংক পাচ্ছে ছাড়, এখনই দিতে হচ্ছে না টাকা ফেরত
৫ ইসলামী ব্যাংক পাচ্ছে ছাড়, এখনই দিতে হচ্ছে না টাকা ফেরত

১০ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

জেমস ও পাকিস্তানের আলী আজমতের কনসার্ট স্থগিত
জেমস ও পাকিস্তানের আলী আজমতের কনসার্ট স্থগিত

১৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

প্রেমিকাকে ভিডিও কলে রেখে এমসি কলেজ শিক্ষার্থীর আত্মহত্যা
প্রেমিকাকে ভিডিও কলে রেখে এমসি কলেজ শিক্ষার্থীর আত্মহত্যা

১৫ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

আয়ারল্যান্ডকে ইনিংস ও ৪৭ রানে হারাল বাংলাদেশ
আয়ারল্যান্ডকে ইনিংস ও ৪৭ রানে হারাল বাংলাদেশ

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জয়পুরহাট গার্লস ক্যাডেট কলেজের প্রাক্তন ক্যাডেটদের প্রথম পুনর্মিলনী উদযাপিত
জয়পুরহাট গার্লস ক্যাডেট কলেজের প্রাক্তন ক্যাডেটদের প্রথম পুনর্মিলনী উদযাপিত

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হামজা-জায়ানের চোটের শঙ্কা উড়িয়ে দিলেন কোচ কাবরেরা
হামজা-জায়ানের চোটের শঙ্কা উড়িয়ে দিলেন কোচ কাবরেরা

১৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ছাত্রদের যৌন হয়রানির অভিযোগে ঢাবি অধ্যাপক আটক
ছাত্রদের যৌন হয়রানির অভিযোগে ঢাবি অধ্যাপক আটক

১০ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

১২ ঘণ্টা বিমানে আটকা, জোহানেসবার্গে অবশেষে অবতরণ ১৫৩ ফিলিস্তিনির
১২ ঘণ্টা বিমানে আটকা, জোহানেসবার্গে অবশেষে অবতরণ ১৫৩ ফিলিস্তিনির

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
আজও দর্শকমন ছুঁয়ে আছে যে দুই জুটি...
আজও দর্শকমন ছুঁয়ে আছে যে দুই জুটি...

শোবিজ

গুঁড়িয়ে দেওয়া হলো উমরের বাড়ি
গুঁড়িয়ে দেওয়া হলো উমরের বাড়ি

প্রথম পৃষ্ঠা

এখন শুধুই নির্বাচন
এখন শুধুই নির্বাচন

প্রথম পৃষ্ঠা

স্বজন হয়ে উঠছেন ঘাতক
স্বজন হয়ে উঠছেন ঘাতক

পেছনের পৃষ্ঠা

রহস্যঘেরা সেই মায়াবী মুখ
রহস্যঘেরা সেই মায়াবী মুখ

শোবিজ

দুষ্টু মেয়ের মিষ্টি কথা
দুষ্টু মেয়ের মিষ্টি কথা

শোবিজ

স্পিন নয়, চাই স্পোর্টিং উইকেট
স্পিন নয়, চাই স্পোর্টিং উইকেট

মাঠে ময়দানে

১০০ টেস্টের অপেক্ষায় মুশফিক
১০০ টেস্টের অপেক্ষায় মুশফিক

মাঠে ময়দানে

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

এশিয়ান আর্চারিতে কোরিয়াকে ছাড়িয়ে ভারত
এশিয়ান আর্চারিতে কোরিয়াকে ছাড়িয়ে ভারত

মাঠে ময়দানে

হামজাকে ঘিরেই স্বপ্ন
হামজাকে ঘিরেই স্বপ্ন

মাঠে ময়দানে

এমবাপ্পের ৪০০ বিশ্বকাপে ফ্রান্স
এমবাপ্পের ৪০০ বিশ্বকাপে ফ্রান্স

মাঠে ময়দানে

বসুন্ধরা স্ট্রাইকার্স ফাইনালে
বসুন্ধরা স্ট্রাইকার্স ফাইনালে

মাঠে ময়দানে

সিদ্ধান্ত নেবে পরবর্তী সরকার
সিদ্ধান্ত নেবে পরবর্তী সরকার

পেছনের পৃষ্ঠা

বিএনপি কার্যালয়ের পেছন থেকে বোমাসদৃশ বস্তু উদ্ধার
বিএনপি কার্যালয়ের পেছন থেকে বোমাসদৃশ বস্তু উদ্ধার

দেশগ্রাম

তারেক রহমানের হাত ধরে কাজ করে যাব
তারেক রহমানের হাত ধরে কাজ করে যাব

প্রথম পৃষ্ঠা

আগুন জুলাই শহীদ স্মৃতিস্তম্ভ ও রেললাইনে
আগুন জুলাই শহীদ স্মৃতিস্তম্ভ ও রেললাইনে

প্রথম পৃষ্ঠা

চাকরির আড়ালে রাশিয়ায় মানব পাচার
চাকরির আড়ালে রাশিয়ায় মানব পাচার

পেছনের পৃষ্ঠা

ছুটির দিনে সৈকতে প্রাণের মেলা
ছুটির দিনে সৈকতে প্রাণের মেলা

পেছনের পৃষ্ঠা

ছাত্রদের যৌন হয়রানি, ঢাবি শিক্ষক গ্রেপ্তার
ছাত্রদের যৌন হয়রানি, ঢাবি শিক্ষক গ্রেপ্তার

প্রথম পৃষ্ঠা

সংকটে ইলিশের দাম বেড়েছে
সংকটে ইলিশের দাম বেড়েছে

পেছনের পৃষ্ঠা

বাল্যবন্ধু জরেজ ও তার প্রেমিকা গ্রেপ্তার
বাল্যবন্ধু জরেজ ও তার প্রেমিকা গ্রেপ্তার

পেছনের পৃষ্ঠা

ভালো নেই রাজধানীর গৃহশিক্ষকরা
ভালো নেই রাজধানীর গৃহশিক্ষকরা

পেছনের পৃষ্ঠা

ভারত সফরে যাচ্ছেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা
ভারত সফরে যাচ্ছেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা

প্রথম পৃষ্ঠা

যুক্তরাষ্ট্রে প্রশংসিত বাংলাদেশি পুলিশ অফিসার
যুক্তরাষ্ট্রে প্রশংসিত বাংলাদেশি পুলিশ অফিসার

পেছনের পৃষ্ঠা

সেই কাদের
সেই কাদের

শোবিজ

আমন খেতে ইঁদুরের হানা
আমন খেতে ইঁদুরের হানা

দেশগ্রাম

মেহেরপুর সীমান্তে ১২ জনকে ফেরত দিল বিএসএফ
মেহেরপুর সীমান্তে ১২ জনকে ফেরত দিল বিএসএফ

পেছনের পৃষ্ঠা

জেনেভা ক্যাম্পে ককটেলের গোপন কারখানার সন্ধান
জেনেভা ক্যাম্পে ককটেলের গোপন কারখানার সন্ধান

নগর জীবন

সর্বোচ্চ সতর্ক আইনশৃঙ্খলা বাহিনী
সর্বোচ্চ সতর্ক আইনশৃঙ্খলা বাহিনী

প্রথম পৃষ্ঠা