শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, রবিবার, ২১ জানুয়ারি, ২০২৪ আপডেট:

ত্রুটিপূর্ণ সাক্ষ্য আইনেই বিচার

♦ রহিতকরণের সুপারিশ আইন কমিশনের ♦ নতুন খসড়াও প্রস্তুত করেছে সংস্থাটি
আরাফাত মুন্না
প্রিন্ট ভার্সন
ত্রুটিপূর্ণ সাক্ষ্য আইনেই বিচার

যুগ যুগ ধরে ত্রুটিপূর্ণ সাক্ষ্য আইন দিয়েই চলছে দেশের বিচারিক কার্যক্রম। আইনের বিভিন্ন সংজ্ঞা, প্রয়োজনীয় মৌলিক নীতি ও এর বিভিন্ন তত্ত্বগত, তথ্যগত, পদ্ধতিগত বিভিন্ন অধ্যায় এবং ধারায় থাকা ত্রুটি ও অস্পষ্টতা চিহ্নিত করে ১৮৭২ সালে প্রণীত সাক্ষ্য আইনটি রহিতকরণের সুপারিশ করেছে আইন কমিশন। একই সঙ্গে যুগোপযোগী ও ত্রুটিমুক্ত নতুন সাক্ষ্য আইনের খসড়াও প্রস্তুত করেছে সংস্থাটি। নতুন সাক্ষ্য আইনে খসড়ায় তথ্য-প্রযুক্তি ব্যবহার করে সাক্ষ্যগ্রহণের সুযোগ রাখা হয়েছে। ইতোমধ্যে খসড়ার একটি অনুলিপি আইন মন্ত্রণালয়ের পাঠানো হয়েছে। আইন কমিশনের চেয়ারম্যান ও সাবেক প্রধান বিচারপতি এ বি এম খায়রুল হকের নেতৃত্বাধীন তিন সদস্যের কমিশন এই খসড়া প্রস্তুত করেছেন। কমিশনের অন্য দুই সদস্য হলেন- সুপ্রিম কোর্টের অবসরপ্রাপ্ত বিচারপতি আবু বকর সিদ্দিকী ও বিচারপতি এ টি এম ফজলে কবীর।

জানা গেছে, বিদ্যমান সাক্ষ্য আইনটি ব্রিটিশ আমলে ১৮৭২ সালের ১ সেপ্টেম্বর থেকে কার্যকর হয়। পরবর্তীকালে এই আইনটি ভারতীয় সাক্ষ্য আইন নামে অভিহিত হয়। ১৯৪৭ সালের দেশ ভাগের পর ভারতীয় শব্দটি সাক্ষ্য আইন থেকে বিলুপ্ত করা হয়। বাংলাদেশের স্বাধীনতার পর ১৮৭২ সালের সাক্ষ্য আইনটি বাংলাদেশের বিচার ব্যবস্থায় অন্যতম পদ্ধতিগত আইন হিসেবে বিভিন্ন বিচার আদালতে দেওয়ানি ও ফৌজদারি মামলার বিচার কার্যক্রম পরিচালিত হয়ে আসছে। সংশ্লিষ্টরা বলেন, যুগ ও সময়ের পরিবর্তনের সঙ্গে সঙ্গে অপরাধ ও সামাজিক বিরোধের ধরন ও প্রকৃতি পরিবর্তিত হচ্ছে। যার প্রেক্ষিতে বর্তমানে বিভিন্ন ধরনের বিরোধ ও অপরাধের বিস্তৃতি লাভ করছে। তাই সময়ের পরিবর্তনের সঙ্গে সঙ্গতি রেখে বিদ্যমান সাক্ষ্য আইনসহ অন্য আইনগুলোকে আরও যুগোপযোগী করা প্রয়োজন, যাতে বর্তমান সময়ে উদ্ভূত বিরোধ ও অপরাধের ক্ষেত্রে ন্যায়বিচার নিশ্চিত করা সম্ভব হয়। নতুন সাক্ষ্য আইনের বিষয়ে জানতে চাইলে আইন কমিশনের মুখ্য গবেষণা কর্মকর্তা (জেলা জজ) ড. মোহাম্মদ মোরশেদ ইমতিয়াজ বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, প্রস্তাবিত নতুন সাক্ষ্য আইনটি পুরো বাংলা ভাষায় করা হয়েছে। এ ছাড়া বিচারপ্রার্থী ও সংশ্লিষ্টদের বোধগম্য করতে ভাষাও সহজ করা হয়েছে। এ ছাড়া নতুন আইনে তথ্য-প্রযুক্তির মাধ্যমে সাক্ষ্য গ্রহণের বিধান আরও স্পষ্ট করা হয়েছে। তিনি বলেন, আইনে কিছু নতুন ধারা সংযোজনের পাশাপাশি প্রচলিত ধারাগুলোতেও নানা ধরনের পরিবর্তন আনা হয়েছে। একই সঙ্গে আইনে পর্যাপ্ত সংখ্যক উদাহরণ যুক্ত করার মাধ্যমে আইনটি যুযোপযোগী করা হয়েছে বলে জানান তিনি। খসড়া পর্যালোচনায় দেখা গেছে, প্রস্তাবিত খসড়ায় নতুন সাক্ষ্য আইনটিকে তিনটি ভাগে ভাগ করা হয়েছে। আইনটিতে ১৯টি অধ্যায় এবং ১৮০টি ধারা সন্নিবেশিত করা হয়েছে। প্রস্তাবিত সাক্ষ্য আইনের খসড়ায় দোষ স্বীকারোক্তির সুস্পষ্ট সংজ্ঞা দেওয়া হয়েছে। এ ছাড়া দলিল বলতে অডিও, ভিডিও, ডিজিটাল নথিসমূহ, যে কোনো ধরনের ডিজিটাল উপাত্ত, কম্পিউটার কার্যক্রম, শব্দ বা চিত্র ধারণকারী যে কোনো ধরনের ডিস্ক বা টেপ ও অন্য যে কোনো প্রকার উপাত্ত ধারক, ডিজিটাল স্বাক্ষর, সার্টিফিকেট ও ডিজিটাল মাধ্যমে কৃত যোগাযোগকে অন্তর্ভুক্ত করা হয়েছে।

প্রস্তাবিত খসড়ায় মৃত্যুকালীন ঘোষণার বিধানটি সংশোধনের প্রস্তাব করা হয়েছে। এতে বলা হয়েছে যে, উক্ত ব্যক্তি যদি তার আসন্ন মৃত্যুর আশঙ্কা করে এবং উক্ত আসন্ন মৃত্যুর আশঙ্কা হতেই যদি সে বক্তব্যটি প্রদান করে তাহলে যে কার্যধারায় তার মৃত্যুর কারণ সম্পর্কে প্রশ্ন ওঠে তার প্রকৃতি যেমনই হোক না কেন, সে বক্তব্যসমূহ প্রাসঙ্গিক। বিদ্যমান সাক্ষ্য আইনকে বদলে নতুন আইনের খসড়া সম্পর্কে কমিশন বলছে, প্রতিনিয়ত পরিবর্তনশীল বৈশ্বিক প্রেক্ষাপটে ও বাংলাদেশের বর্তমানে প্রচলিত সাক্ষ্য আইন ও বিদ্যমান বিচার ব্যবস্থা বিশদ পর্যালোচনা করে আইন কমিশন এই খসড়া প্রস্তুত করেছে। প্রস্তাবিত সাক্ষ্য আইন প্রণয়ন করা হলে আইনের শাসন ও ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠাসহ সামগ্রিক বিচার কার্যক্রমে গতিশীলতা আনার ক্ষেত্রে আইনটি উল্লেখযোগ্য ভূমিকা পালনে সক্ষম হবে। খসড়া রিপোর্টে বলা হয়েছে, ‘অভিযুক্তের সাংবিধানিক ও প্রচলিত অন্যান্য আইনে স্বীকৃত অধিকার রক্ষা করে আইনানুগভাবে আদালতের সম্মুখে সাক্ষ্যপ্রমাণ উপস্থাপন করা প্রয়োজন। পক্ষগণ কর্তৃক যথেচ্ছ অপ্রাসঙ্গিক সাক্ষ্যপ্রমাণ উপস্থাপন রোধ এবং কেবল প্রাসঙ্গিক বিষয়সমূহের সাক্ষ্যপ্রমাণ উপস্থাপনের মাধ্যমে দ্রুত ন্যায়বিচার নিশ্চিতকল্পে সাক্ষ্য আইনের গুরুত্ব অপরিসীম। একই ধরনের মামলায় বিভিন্ন আদালত যাতে বিভিন্ন রকম সাক্ষ্যপ্রমাণ গ্রহণ না করেন তাও নিশ্চিত করা প্রয়োজন।’ কমিশন বলেছে, পরিস্থিতি বিবেচনায়, কতিপয় সাক্ষ্য গ্রহণ বা বর্জন বিষয়ে আদালতের সুবিবেচনামূলক ক্ষমতার প্রয়োজন। অপ্রাসঙ্গিক ও পক্ষপাতমূলক সাক্ষ্যের ভিত্তিতে গৃহীত সিদ্ধান্তের মাধ্যমে যেন কোনো ব্যক্তি তার আইনি অধিকার বঞ্চিত না হয় বা কোনো নিরপরাধ ব্যক্তির সাজা না হয় তা নিশ্চিতকল্পে আদালতে সঠিকভাবে সাক্ষ্যপ্রমাণ গ্রহণ ও ব্যবহার সম্পর্কে যুগোপযোগী সাক্ষ্য আইন আবশ্যক। সর্বোপরি একটি স্বচ্ছ ও গ্রহণযোগ্য আইনানুগ পদ্ধতিতে সাক্ষ্য উপস্থাপন ও বিচার অনুষ্ঠানের মাধ্যমে বিচারব্যবস্থার প্রতি জনগণের আস্থা নিশ্চিতকল্পে সাক্ষ্য আইনের তাৎপর্যপূর্ণ ভূমিকা রয়েছে।

নতুন খসড়া তৈরির আগে রাষ্ট্রের শীর্ষ আইন কর্মকর্তা, উচ্চ আদালতের সাবেক বিচারপতি, জেলা জজ, বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক, আইনজীবীসহ সাড়ে ৩০০ অংশীজনের মতামত আহ্বান করা হয়। এদের অনেকেই আইন কমিশনের আহ্বানে তাদের মতামত দেন। সেই মতামত পর্যালোচনা করে কমিশন এই খসড়া প্রণয়ন করেছে। কমিশন বলছে, ব্রিটিশ ঔপনিবেশিক শাসনামলে বর্তমান সাক্ষ্য আইনটি ইংরেজিতে প্রণীত হয়ে অদ্যাবধি বহাল থাকায় বেশির ভাগ সময়েই তা বিচারপ্রার্থী জনগণের বোধগম্য হয় না। আমাদের মাতৃভাষা বাংলা। ফলে বাংলা ভাষায় আইন প্রণয়নের গুরুত্ব কোনো ?মেই উপেক্ষা করা যায় না। তাছাড়া, ‘বাংলা ভাষা প্রচলন আইন, ১৯৮৭’ অনুসারে বাংলা ভাষায় আইন প্রণয়ন করার আইনগত বাধ্যবাধকতাও রয়েছে। বাংলা ভাষায় নতুন সাক্ষ্য আইন প্রণয়ন করা হলে সে ক্ষেত্রে এটা সহজবোধ্য ও ব্যবহার উপযোগী হওয়ার পাশাপাশি সর্বস্তরে বাংলা ভাষার ব্যবহারের পথ সুগম করবে। আইন কমিশন দেশের আর্থ-সামাজিক অগ্রগতির সঙ্গে সঙ্গতি রেখে প্রচলিত সাক্ষ্য আইনটি প্রয়োজনীয় পরিমার্জনের মাধ্যমে নতুন করে ইংরেজির পরিবর্তে বাংলা ভাষায় প্রণয়ন ও প্রবর্তনে সুপারিশ করার সিদ্ধান্ত নিয়েছে।

এই বিভাগের আরও খবর
তিন সাংবাদিককে কারাগারে পাঠানোর হুমকি বিচারকের
তিন সাংবাদিককে কারাগারে পাঠানোর হুমকি বিচারকের
বাংলাদেশিসহ ৪৫ হাজার গ্রিনকার্ডধারীকে বহিষ্কারের নোটিস
বাংলাদেশিসহ ৪৫ হাজার গ্রিনকার্ডধারীকে বহিষ্কারের নোটিস
আসামে বহু বিয়ে নিষিদ্ধের আইন করছে বিজেপি
আসামে বহু বিয়ে নিষিদ্ধের আইন করছে বিজেপি
টঙ্গীতে মসজিদের খতিব অপহৃত হননি
টঙ্গীতে মসজিদের খতিব অপহৃত হননি
নির্বাচনে প্রার্থী হতে পারবেন না উপদেষ্টারা
নির্বাচনে প্রার্থী হতে পারবেন না উপদেষ্টারা
আন্তর্জাতিক ফ্লাইট জরুরি অবতরণ স্থগিত কক্সবাজারে
আন্তর্জাতিক ফ্লাইট জরুরি অবতরণ স্থগিত কক্সবাজারে
লিবিয়া থেকে ফিরলেন ১৭৪ বাংলাদেশি
লিবিয়া থেকে ফিরলেন ১৭৪ বাংলাদেশি
মোবাইল বেচাকেনা নিয়ে স্বেচ্ছাসেবক দল নেতাকে হত্যা
মোবাইল বেচাকেনা নিয়ে স্বেচ্ছাসেবক দল নেতাকে হত্যা
তত্ত্বাবধায়ক ফিরলেও আসন্ন নির্বাচন এই সরকারের অধীনেই
তত্ত্বাবধায়ক ফিরলেও আসন্ন নির্বাচন এই সরকারের অধীনেই
চট্টগ্রামে মধ্যরাতে দুই গ্রুপের সংঘর্ষে ছাত্রদল কর্মী খুন
চট্টগ্রামে মধ্যরাতে দুই গ্রুপের সংঘর্ষে ছাত্রদল কর্মী খুন
সন্ত্রাসীদের অভয়ারণ্য মহেশ্বরপাশা
সন্ত্রাসীদের অভয়ারণ্য মহেশ্বরপাশা
মাঠে যাবেন নতুন ডিসি
মাঠে যাবেন নতুন ডিসি
সর্বশেষ খবর
ব্রাজিলে পুলিশের অভিযানে নিহত বেড়ে ৬৪
ব্রাজিলে পুলিশের অভিযানে নিহত বেড়ে ৬৪

১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতে ঘূর্ণিঝড় মোন্থার আঘাতে নারীর মৃত্যু
ভারতে ঘূর্ণিঝড় মোন্থার আঘাতে নারীর মৃত্যু

২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতে দিওয়ালিতে জনপ্রিয় এক বাজি ফেটে অন্ধ বহু শিশু-কিশোর
ভারতে দিওয়ালিতে জনপ্রিয় এক বাজি ফেটে অন্ধ বহু শিশু-কিশোর

৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজায় শান্তিচুক্তি টিকে থাকবে, ইসরায়েলি হামলা পরও দাবি যুক্তরাষ্ট্রের
গাজায় শান্তিচুক্তি টিকে থাকবে, ইসরায়েলি হামলা পরও দাবি যুক্তরাষ্ট্রের

১৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ডাকাতির প্রস্তুতিকালে পিস্তলসহ ৯ জন গ্রেফতার
ডাকাতির প্রস্তুতিকালে পিস্তলসহ ৯ জন গ্রেফতার

২৩ মিনিট আগে | নগর জীবন

আসিয়ানের সভাপতির দায়িত্ব পেল ফিলিপাইন
আসিয়ানের সভাপতির দায়িত্ব পেল ফিলিপাইন

২৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘স্কাই স্টেডিয়াম’ নির্মাণ করছে সৌদি
‘স্কাই স্টেডিয়াম’ নির্মাণ করছে সৌদি

২৯ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ছত্রাক দিয়েই সম্ভব মেমোরি চিপ : গবেষকদের নতুন উদ্ভাবন
ছত্রাক দিয়েই সম্ভব মেমোরি চিপ : গবেষকদের নতুন উদ্ভাবন

২৯ মিনিট আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

ক্যারিয়ার ও ব্যবসা উন্নয়নে কানাডায় বিবিসিসি’র প্রফেশনাল নেটওয়ার্কিং সেশন
ক্যারিয়ার ও ব্যবসা উন্নয়নে কানাডায় বিবিসিসি’র প্রফেশনাল নেটওয়ার্কিং সেশন

৪২ মিনিট আগে | পরবাস

বৈশ্বিক উষ্ণায়ণ প্রভাব ফেলছে পরিবার পরিকল্পনায়ও
বৈশ্বিক উষ্ণায়ণ প্রভাব ফেলছে পরিবার পরিকল্পনায়ও

৪৪ মিনিট আগে | পাঁচফোড়ন

ভূমধ্যসাগরে নৌকাডুবি: ১৮ অভিবাসনপ্রত্যাশীর মরদেহ উদ্ধার
ভূমধ্যসাগরে নৌকাডুবি: ১৮ অভিবাসনপ্রত্যাশীর মরদেহ উদ্ধার

৪৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজনীতির বিবর্তন! বানর থেকে বিজ্ঞানী
রাজনীতির বিবর্তন! বানর থেকে বিজ্ঞানী

৫৪ মিনিট আগে | মুক্তমঞ্চ

স্কুলে ভর্তিতে লটারি নাকি পরীক্ষা, সিদ্ধান্ত হতে পারে আজ
স্কুলে ভর্তিতে লটারি নাকি পরীক্ষা, সিদ্ধান্ত হতে পারে আজ

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ট্রাম্প প্রশাসনের বিরুদ্ধে যুক্তরাষ্ট্রের ২৫ অঙ্গরাজ্যের মামলা
ট্রাম্প প্রশাসনের বিরুদ্ধে যুক্তরাষ্ট্রের ২৫ অঙ্গরাজ্যের মামলা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ছাত্র-জনতার আন্দোলনে প্রকাশ্যে গুলি, সাবেক ছাত্রলীগ নেতা গ্রেফতার
ছাত্র-জনতার আন্দোলনে প্রকাশ্যে গুলি, সাবেক ছাত্রলীগ নেতা গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

দ্রুত মূল্য হারাচ্ছে ঐতিহ্যবাহী অনেক ডিগ্রি : হার্ভার্ডের গবেষণা
দ্রুত মূল্য হারাচ্ছে ঐতিহ্যবাহী অনেক ডিগ্রি : হার্ভার্ডের গবেষণা

১ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

ইস্ট ওয়েস্ট ইউনিভার্সিটিতে ‘গ্লোবাল মিডিয়া এন্ড ইনফরমেশন লিটারেসি’ সপ্তাহ উদযাপন
ইস্ট ওয়েস্ট ইউনিভার্সিটিতে ‘গ্লোবাল মিডিয়া এন্ড ইনফরমেশন লিটারেসি’ সপ্তাহ উদযাপন

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

আজ ঢাকার বাতাসের মান কেমন?
আজ ঢাকার বাতাসের মান কেমন?

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সহজ জয়ে সিরিজে এগিয়ে দক্ষিণ আফ্রিকা
সহজ জয়ে সিরিজে এগিয়ে দক্ষিণ আফ্রিকা

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সিরিজ বাঁচাতে আজ মাঠে নামবে বাংলাদেশ
সিরিজ বাঁচাতে আজ মাঠে নামবে বাংলাদেশ

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নারায়ণগঞ্জে আজ থেকে টানা ৪৮ ঘণ্টা গ্যাস থাকবে না
নারায়ণগঞ্জে আজ থেকে টানা ৪৮ ঘণ্টা গ্যাস থাকবে না

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

তুরস্কে জুয়া কেলেঙ্কারিতে জড়িত ৩৭১ রেফারি
তুরস্কে জুয়া কেলেঙ্কারিতে জড়িত ৩৭১ রেফারি

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইতালিতে বসবাসের অনুমতিপ্রাপ্তদের মধ্যে শীর্ষে বাংলাদেশিরা
ইতালিতে বসবাসের অনুমতিপ্রাপ্তদের মধ্যে শীর্ষে বাংলাদেশিরা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফের কমেছে স্বর্ণের দাম, আজ থেকে কার্যকর
ফের কমেছে স্বর্ণের দাম, আজ থেকে কার্যকর

২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

খোলা বাজারে ডলার ১২৫ টাকায়, ব্যাংকেও বাড়ছে দাম
খোলা বাজারে ডলার ১২৫ টাকায়, ব্যাংকেও বাড়ছে দাম

২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

কেমন আছেন ইলিয়াস কাঞ্চন
কেমন আছেন ইলিয়াস কাঞ্চন

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

আজকের খেলা: ২৯ অক্টোবর ২০২৫
আজকের খেলা: ২৯ অক্টোবর ২০২৫

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নেতানিয়াহুর নির্দেশে গাজায় নতুন হামলা, নিহত ২০
নেতানিয়াহুর নির্দেশে গাজায় নতুন হামলা, নিহত ২০

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কদাকার বিষোদ্‌গার : ছাড় নেই সেনাবাহিনীরও
কদাকার বিষোদ্‌গার : ছাড় নেই সেনাবাহিনীরও

২ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

উদ্বেগ-উৎকণ্ঠা থেকে বাঁচার আমল
উদ্বেগ-উৎকণ্ঠা থেকে বাঁচার আমল

২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

সর্বাধিক পঠিত
মস্কোকে মানচিত্র থেকে মুছে ফেলার হুমকি বেলজিয়ামের
মস্কোকে মানচিত্র থেকে মুছে ফেলার হুমকি বেলজিয়ামের

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মাদুরোকে ধরার গুপ্তচর নাটক: পাইলটকে প্রলুব্ধ করে ব্যর্থ হলো যুক্তরাষ্ট্র
মাদুরোকে ধরার গুপ্তচর নাটক: পাইলটকে প্রলুব্ধ করে ব্যর্থ হলো যুক্তরাষ্ট্র

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাতীয় নির্বাচনের আগেই গণভোটের সুপারিশ ঐকমত্য কমিশনের
জাতীয় নির্বাচনের আগেই গণভোটের সুপারিশ ঐকমত্য কমিশনের

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টঙ্গীর ইমাম মুহিবুল্লাহ মিয়াজীকে অপহরণের ঘটনা মিথ্যা : জিএমপি
টঙ্গীর ইমাম মুহিবুল্লাহ মিয়াজীকে অপহরণের ঘটনা মিথ্যা : জিএমপি

২০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আসিফ নজরুলকে নিয়ে বিস্ফোরক মন্তব্য নাসীরুদ্দীন পাটওয়ারীর
আসিফ নজরুলকে নিয়ে বিস্ফোরক মন্তব্য নাসীরুদ্দীন পাটওয়ারীর

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

খালেদা জিয়াকে আপসহীন নেত্রী উল্লেখ করে স্মৃতিচারণ করলেন সাদিক কায়েম
খালেদা জিয়াকে আপসহীন নেত্রী উল্লেখ করে স্মৃতিচারণ করলেন সাদিক কায়েম

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সালমানের মৃত্যুর সঠিক তদন্ত ও ন্যায়বিচার চেয়ে যা বললেন শাবনূর
সালমানের মৃত্যুর সঠিক তদন্ত ও ন্যায়বিচার চেয়ে যা বললেন শাবনূর

২২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

এই মুহূর্তে আওয়ামী লীগ কোনো রাজনৈতিক শক্তি নয়: নাহিদ
এই মুহূর্তে আওয়ামী লীগ কোনো রাজনৈতিক শক্তি নয়: নাহিদ

১৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জাতীয় নির্বাচনের দিনই গণভোট হতে হবে : আমীর খসরু
জাতীয় নির্বাচনের দিনই গণভোট হতে হবে : আমীর খসরু

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিশ্বকাপ নিয়ে মেসির ইঙ্গিত: খেলতে চান, তবে শর্ত একটাই!
বিশ্বকাপ নিয়ে মেসির ইঙ্গিত: খেলতে চান, তবে শর্ত একটাই!

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

অলিনের সেঞ্চুরিতে সিরিজে এগিয়ে গেল বাংলাদেশ
অলিনের সেঞ্চুরিতে সিরিজে এগিয়ে গেল বাংলাদেশ

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভেবেছিলাম ৩০ পেরোলেই বিয়ে করব: তামান্না
ভেবেছিলাম ৩০ পেরোলেই বিয়ে করব: তামান্না

১৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

এমপিওভুক্ত শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে নিয়োগ বিষয়ে জরুরি নির্দেশনা
এমপিওভুক্ত শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে নিয়োগ বিষয়ে জরুরি নির্দেশনা

২১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

তত্ত্বাবধায়ক ফিরলেও নির্বাচন এ সরকারের অধীনেই হবে : শিশির মনির
তত্ত্বাবধায়ক ফিরলেও নির্বাচন এ সরকারের অধীনেই হবে : শিশির মনির

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিপিএলে দল নিতে আগ্রহী যে ১০ ফ্র্যাঞ্চাইজি
বিপিএলে দল নিতে আগ্রহী যে ১০ ফ্র্যাঞ্চাইজি

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

অরুণাচলের কাছে চীনের ৩৬টি বিমান বাংকার, চিন্তায় ভারত
অরুণাচলের কাছে চীনের ৩৬টি বিমান বাংকার, চিন্তায় ভারত

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ড্যাবের সভাপতি হারুন, মহাসচিব শাকিল
ড্যাবের সভাপতি হারুন, মহাসচিব শাকিল

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ট্রাম্পকে নোবেল পুরষ্কারে মনোনয়ন দেবেন জাপানি প্রধানমন্ত্রী
ট্রাম্পকে নোবেল পুরষ্কারে মনোনয়ন দেবেন জাপানি প্রধানমন্ত্রী

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আওয়ামী লীগ ২০১৪ সালের পর দেউলিয়া হয়ে গেছে : তথ্য উপদেষ্টা
আওয়ামী লীগ ২০১৪ সালের পর দেউলিয়া হয়ে গেছে : তথ্য উপদেষ্টা

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বোরকা বিতর্কে জোব্বা পরে কোরআন হাতে ক্লাস নিয়ে আরেক শিক্ষকের প্রতিবাদ
বোরকা বিতর্কে জোব্বা পরে কোরআন হাতে ক্লাস নিয়ে আরেক শিক্ষকের প্রতিবাদ

১৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ভারতে আঘাত হানলো ঘূর্ণিঝড় মোন্থা
ভারতে আঘাত হানলো ঘূর্ণিঝড় মোন্থা

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১৯ বছর পর বগুড়ার শহীদ চান্দু স্টেডিয়ামে ফিরল ক্রিকেট
১৯ বছর পর বগুড়ার শহীদ চান্দু স্টেডিয়ামে ফিরল ক্রিকেট

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

অত্যাধুনিক যুদ্ধবিমানের দিকে চোখ তুরস্কের, যুক্তরাজ্যের সঙ্গে ১১ বিলিয়নের চুক্তি
অত্যাধুনিক যুদ্ধবিমানের দিকে চোখ তুরস্কের, যুক্তরাজ্যের সঙ্গে ১১ বিলিয়নের চুক্তি

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সময় চেয়ে ৪ মাসেও প্রধান উপদেষ্টার সাক্ষাৎ পাননি বিজিএমইএ সভাপতি
সময় চেয়ে ৪ মাসেও প্রধান উপদেষ্টার সাক্ষাৎ পাননি বিজিএমইএ সভাপতি

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১০০ টাকা মূল্যমানের প্রাইজবন্ডের ‘ড্র’ ২ নভেম্বর
১০০ টাকা মূল্যমানের প্রাইজবন্ডের ‘ড্র’ ২ নভেম্বর

১৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

সংসদ ব্যর্থ হলে প্রস্তাবগুলো স্বয়ংক্রিয়ভাবে সংবিধানে যুক্ত হবে: আলী রীয়াজ
সংসদ ব্যর্থ হলে প্রস্তাবগুলো স্বয়ংক্রিয়ভাবে সংবিধানে যুক্ত হবে: আলী রীয়াজ

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘২০ বছর পর ট্রেনে চড়লাম’ বলে সমালোচিত কৌশানি
‘২০ বছর পর ট্রেনে চড়লাম’ বলে সমালোচিত কৌশানি

১৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

অস্ত্র মামলায় সম্রাটের যাবজ্জীবন
অস্ত্র মামলায় সম্রাটের যাবজ্জীবন

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৪ হাজার কোটি টাকার মিল হাতিয়ে নেন পানির দরে
৪ হাজার কোটি টাকার মিল হাতিয়ে নেন পানির দরে

২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

‘রাষ্ট্র পরিচালনার সুযোগ পেলে বিএনপি বেকার যুবকদের ব্যাপক কর্মসংস্থানের ব্যবস্থা করবে’
‘রাষ্ট্র পরিচালনার সুযোগ পেলে বিএনপি বেকার যুবকদের ব্যাপক কর্মসংস্থানের ব্যবস্থা করবে’

১৫ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

প্রিন্ট সর্বাধিক
পর্যটন বিকাশে হচ্ছে ‘বর্ডার ড্রাইভ’
পর্যটন বিকাশে হচ্ছে ‘বর্ডার ড্রাইভ’

নগর জীবন

আসিফ নজরুল প্রধান উপদেষ্টা হতে চেয়েছিলেন
আসিফ নজরুল প্রধান উপদেষ্টা হতে চেয়েছিলেন

প্রথম পৃষ্ঠা

চরম ক্ষুব্ধ বিএনপি
চরম ক্ষুব্ধ বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

এক লাফে সোনার দাম কমল সাড়ে ১০ হাজার টাকা
এক লাফে সোনার দাম কমল সাড়ে ১০ হাজার টাকা

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

কিছু উপদেষ্টা চক্রান্ত করছেন
কিছু উপদেষ্টা চক্রান্ত করছেন

প্রথম পৃষ্ঠা

স্ট্রোকের চিকিৎসা ঢাকাকেন্দ্রিক
স্ট্রোকের চিকিৎসা ঢাকাকেন্দ্রিক

পেছনের পৃষ্ঠা

শিমুল গাছের বয়স ২০০ বছর
শিমুল গাছের বয়স ২০০ বছর

পেছনের পৃষ্ঠা

বিএনপির মনোনয়ন প্রত্যাশী ১২ জন
বিএনপির মনোনয়ন প্রত্যাশী ১২ জন

নগর জীবন

হাইব্রিড মরিচে কৃষকের মুখে হাসি
হাইব্রিড মরিচে কৃষকের মুখে হাসি

পেছনের পৃষ্ঠা

বডি-ওর্ন ক্যামেরা কেনার নির্দেশ
বডি-ওর্ন ক্যামেরা কেনার নির্দেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

সেনাপ্রধানের সঙ্গে সাক্ষাৎ পাকিস্তান যৌথ বাহিনী চেয়ারম্যানের
সেনাপ্রধানের সঙ্গে সাক্ষাৎ পাকিস্তান যৌথ বাহিনী চেয়ারম্যানের

প্রথম পৃষ্ঠা

ঝুঁকিপূর্ণ কাজে ১০ লক্ষাধিক শিশু
ঝুঁকিপূর্ণ কাজে ১০ লক্ষাধিক শিশু

পেছনের পৃষ্ঠা

বেশির ভাগ অবৈধ সম্পদ হিসাবের বাইরে
বেশির ভাগ অবৈধ সম্পদ হিসাবের বাইরে

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপি-জামায়াত ছাড়া মাঠে নেই অন্য কেউ
বিএনপি-জামায়াত ছাড়া মাঠে নেই অন্য কেউ

নগর জীবন

দেশজুড়ে নির্বাচনি আমেজ
দেশজুড়ে নির্বাচনি আমেজ

প্রথম পৃষ্ঠা

লিটনদের ফেরার ম্যাচ আজ
লিটনদের ফেরার ম্যাচ আজ

মাঠে ময়দানে

প্রয়াত মন্ত্রী নাসিমের স্ত্রী-সন্তানসহ পাঁচজনের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা
প্রয়াত মন্ত্রী নাসিমের স্ত্রী-সন্তানসহ পাঁচজনের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা

খবর

ঐকমত্যের অনৈক্যের সুপারিশ
ঐকমত্যের অনৈক্যের সুপারিশ

প্রথম পৃষ্ঠা

বোরকা নিয়ে শিক্ষকের মন্তব্যে উত্তাল রাবি
বোরকা নিয়ে শিক্ষকের মন্তব্যে উত্তাল রাবি

নগর জীবন

সংশোধিত শ্রম আইনে শিল্পে অস্থিরতা বাড়বে
সংশোধিত শ্রম আইনে শিল্পে অস্থিরতা বাড়বে

প্রথম পৃষ্ঠা

সালমান শাহর ১২ নায়িকা
সালমান শাহর ১২ নায়িকা

শোবিজ

‘তেজাব’ ছবির নায়ক আমিই ছিলাম : আদিত্য পাঞ্চোলি
‘তেজাব’ ছবির নায়ক আমিই ছিলাম : আদিত্য পাঞ্চোলি

শোবিজ

চাকরি পেলেন গণপিটুনিতে নিহত প্রদীপ লালের ছেলে
চাকরি পেলেন গণপিটুনিতে নিহত প্রদীপ লালের ছেলে

নগর জীবন

এককভাবে সরকার গঠন করলে বেশি দিন টিকবে না
এককভাবে সরকার গঠন করলে বেশি দিন টিকবে না

নগর জীবন

ড্যাবের ২৭৬ সদস্যের কমিটি অনুমোদন
ড্যাবের ২৭৬ সদস্যের কমিটি অনুমোদন

নগর জীবন

স্প্যাম নিয়ন্ত্রণে হোয়াটসঅ্যাপের নতুন ফিচার
স্প্যাম নিয়ন্ত্রণে হোয়াটসঅ্যাপের নতুন ফিচার

টেকনোলজি

স্কুলে ভর্তিতে লটারি বাতিলের দাবি
স্কুলে ভর্তিতে লটারি বাতিলের দাবি

দেশগ্রাম

নির্বাচন যত ঘনিয়ে আসবে অস্ত্র উদ্ধার তত বাড়বে
নির্বাচন যত ঘনিয়ে আসবে অস্ত্র উদ্ধার তত বাড়বে

নগর জীবন

শহীদ চান্দু স্টেডিয়ামে ১৯ বছর পর আন্তর্জাতিক ক্রিকেট
শহীদ চান্দু স্টেডিয়ামে ১৯ বছর পর আন্তর্জাতিক ক্রিকেট

মাঠে ময়দানে