শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শুক্রবার, ০১ মার্চ, ২০২৪ আপডেট:

ঢাকার ফ্লাইওভার

ওপরে ফিটফাট নিচে সদরঘাট

জায়গা দখল করে রমরমা ব্যবসা, চায়ের দোকান থেকে পাইকারি বাজার সবই বসছে, বেচাকেনা হচ্ছে মাদক, ছিনতাইকারী-মাদকসেবীদের নিরাপদ আশ্রয়, মলমূত্র ও আবর্জনার ভাগাড়
শামীম আহমেদ
প্রিন্ট ভার্সন
ওপরে ফিটফাট নিচে সদরঘাট

একের পর এক ফ্লাইওভার, ইউলুপ, এলিভেটেড এক্সপ্রেসওয়ে, মেট্রোরেল যানজট কমানোর পাশাপাশি শোভা বাড়িয়েছে রাজধানীর। পাখির চোখে দেখলে এসব স্থাপনার কারণে ঢাকাকে অনেকটা ইউরোপ-আমেরিকার মতো মনে হলেও ঠিক বিপরীত চিত্র চোখে পড়ে ফ্লাইওভারগুলোর নিচে। পাবলিক টয়লেটের অভাবে থাকা নগরবাসী প্রাকৃতিক কর্ম সারছেন ফ্লাইওভারের নিচে। প্রস্রাব গড়িয়ে পড়ছে মূল সড়কে। আশপাশের সব দোকান ও সড়কের আবর্জনাও ফেলা হচ্ছে সেখানে। এসব স্থাপনার নিচের জায়গা দখল করে গাড়ি পার্কিং ও দোকান বসিয়ে আদায় করা হচ্ছে লাখ লাখ টাকা। বসছে হাঁস-মুরগি, মাছের পাইকারি বাজার, ভাঙারির দোকান। সন্ধ্যা নামলেই ফ্লাইওভারগুলোর নিচে অন্ধকারাচ্ছন্ন জায়গা যৌনকর্মী ও ছিনতাইকারীদের অভয়ারণ্যে পরিণত হচ্ছে। জমে উঠছে মাদক বেচাকেনা।

গত এক সপ্তাহে দিন ও রাতের বিভিন্ন সময়ে রাজধানীর সাতটি ফ্লাইওভার, এলিভেটেড এক্সপ্রেসওয়ে, মেট্রোরেল ও কয়েকটি ইউলুপ ঘুরে এমন চিত্র সামনে এসেছে। রাতে ফ্লাইওভারগুলোর ওপরে দৃষ্টিনন্দন সড়কবাতির নিচ দিয়ে সাঁই সাঁই করে ছুটে চলছে গাড়ি, নিচে অন্ধকারে চলছে নানা অপকর্ম। এ যেন ওপরে ফিটফাট, নিচে ‘সদরঘাট’! দখল হয়ে গেছে অধিকাংশ ফ্লাইওভারের নিচের জায়গাগুলো। পাইকারি বাজার, গাড়ি পার্কিং, অস্থায়ী দোকান, ভাতের হোটেল, টেম্পো স্ট্যান্ড বসিয়ে আদায় করা হচ্ছে কাঁড়ি কাঁড়ি টাকা। অভিযোগ রয়েছে স্থানীয় রাজনৈতিক নেতা, থানা পুলিশ, সিটি করপোরেশনের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তা থেকে কর্মচারীরা এই চাঁদাবাজিতে জড়িত। এ কারণে ফ্লাইওভারগুলোর নিচের সুপরিসর জায়গাগুলোকে সুষ্ঠু ব্যবস্থাপনার কোনো উদ্যোগ নেওয়া হয়নি। নগরবাসীর উপকারে আসে এমন কোনো কার্যক্রমও গ্রহণ করা হয়নি।

এ ব্যাপারে নগর পরিকল্পনাবিদ আদিল মোহাম্মদ খান বলেন, নিরাপদে যাতায়াতের ব্যবস্থা করা গেলে ফ্লাইওভারের নিচে গণশৌচাগার, মানুষের বসার স্থান বা পার্কের মতো কিছু করা যায়। নাগরিকদের কাজে লাগে, এমন কিছু করা যায়। পরিকল্পিতভাবে এটাকে সিটি করপোরেশনের আয়ের উৎসও বানানো সম্ভব। নানাভাবে সৌন্দর্যবর্ধন করা যেতে পারে। কিন্তু জায়গা ফেলে রাখলে দখলও হবে, নানা অপরাধও এখানে হবে। এ ব্যাপারে ঢাকা উত্তর সিটি করপোরেশনের মেয়র মো. আতিকুল ইসলাম বলেন, ইতোমধ্যে মগবাজার ও মহাখালী ফ্লাইওভারের পিলারে স্ট্রিট আর্ট করে দিয়েছি। ফ্লাইওভারের নিচের খালি জায়গায় সৌন্দর্য বর্ধনসহ খেলার ব্যবস্থা করে দেব। কুড়িলে এক্সপ্রেসওয়ের নিচে খেলাধুলার জন্য এবং গণপরিসর করার জন্য ডিজাইনের কাজ চলছে। দ্রুতই বাস্তবায়ন করা হবে।

দক্ষিণ সিটি করপোরেশনের জনসংযোগ কর্মকর্তা মো. আবু নাছের বলেন, মেয়র হানিফ ফ্লাইওভারের পুরো জায়গাকে সৌন্দর্যবর্ধনের উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে। এ জন্য সাড়ে ১২ কিলোমিটার দৈর্ঘ্যরে ফ্লাইওভারকে ৮টি অংশে ভাগ করে ১-৩ অংশের নকশা প্রণয়ন হয়ে গেছে। দরপত্র মূল্যায়ন চলছে। চতুর্থ অংশের নকশা প্রণয়ন হয়েছে, ৫-৮ অংশের নকশা প্রণয়নের কার্যক্রম চলছে। এই কার্যক্রম সম্পন্ন হলে আর কোনো অবৈধ দখল থাকবে না। এর মধ্যে পার্কিং, বসার জায়গা, বৃক্ষরোপণসহ অনেক কিছু থাকবে। সরেজমিন গত বুধবার কুড়িল ফ্লাইওভারের নিচে গিয়ে দেখা যায় এখানে জনস্বার্থে একটি পাবলিক টয়লেট তৈরি করা হয়েছে। বাকি জায়গাতে বসেছে প্রায় ৭০টি অস্থায়ী দোকান। দোকানদাররা জানান, একটি চায়ের দোকানের জন্য রাজনৈতিক নেতাদের দৈনিক ২০০ টাকা, পুলিশকে ১০০ টাকা ও বিদ্যুতের জন্য ২০ টাকা দিতে হয়। নেতাদের ভাগের টাকা সন্ধ্যায় লাইনম্যান এসে নিয়ে যায়। বিদ্যুতের জন্য সিটি করপোরেশনের কর্মীরা টাকা নেয়। সেখানে দেখা যায় পাবলিক টয়লেট থেকে বিদ্যুতের লাইন টেনে প্রতিটা দোকানে ঝুলন্ত সংযোগ দেওয়া হয়েছে। বাড্ডা ইউলুপের নিচে প্রায় ৪০ ফুট চওড়া ও ২০০ ফুট লম্বা সুপরিসর জায়গাজুড়ে করা হয়েছে নার্সারি। নার্সারিটি জায়গার সৌন্দর্য বাড়ালেও এখান থেকে সরকার কানাকড়িও পাচ্ছে না। নার্সারির সাইনবোর্ডে লেখা রয়েছে সোনারগাঁও নার্সারি ও উদয়ন নার্সারি। রাজউক থেকে ২০১৯ সালের ২০ অক্টোবর জায়গাটি বরাদ্দ নেওয়া হয়েছে। জায়গাটি কত টাকা দিয়ে কত দিনের জন্য বরাদ্দ নেওয়া- এমন প্রশ্নে নার্সারির পরিচালক হারুন অর রশিদ বলেন, মাসে ৫ হাজার টাকা দিতে হয়। কিন্তু হাতিরঝিলের রেস্টুরেন্ট নিয়ে বেলার একটি রিট রয়েছে। এ কারণে টাকা দেওয়া বন্ধ আছে। কখনো টাকা দিয়েছিলেন কি না এমন প্রশ্নে তিনি বলেন, বরাদ্দ নেওয়ার পর ময়লার স্তূপ পরিষ্কার করেছি, পানি-বিদ্যুৎ আনতেই ২-৩ বছর লেগেছে। রিটের কারণে টাকা দেওয়ার সুযোগ হয়নি। মালিবাগ-মগবাজার ফ্লাইওভারের নিচটা পরিণত হয়েছে আবর্জনার স্তূপে। আশপাশের সব দোকানের আবর্জনা ফেলা হয় ফ্লাইওভারের নিচে। অনেক স্থানে ৪ ফুট উঁচু আবর্জনা জমেছে। এ ছাড়া রয়েছে রিকশা-ভ্যানের গ্যারেজ, গাড়ি পার্কিং, চায়ের দোকান। অনেক স্থানে মানুষের মল-মূত্র দেখা গেছে। মালিবাগ থেকে মগবাজার পর্যন্ত বিভিন্ন স্থানে হয়েছে ভাঙারির দোকান। এফডিসি অংশে প্রতিদিন ভোরে বসছে মাছের পাইকারি আড়ত। সেখানে ফুট হিসেবে ভাড়া দেওয়া হয় জায়গা। তবে এই টাকার কানাকড়িও সরকারি কোষাগারে জমা পড়ে না। গত সোমবার রাত ৯টার দিকে ফ্লাইওভারের সিদ্ধেশ্বরী স্কুলের অংশে বিভিন্ন স্থানে অন্ধকারে চার-পাঁচজন করে কিশোর-কিশোরীকে জটলা করতে দেখা যায়। স্থানীয় ব্যবসায়ীরা জানান, কিশোর-কিশোরীগুলো আশপাশের বস্তিতে থাকে। সন্ধ্যার পর কখনো ফ্লাইওভারের নিচে, কখনো রেললাইনের পাশে গাঁজা-ইয়াবা বিক্রি করে। এরা দলবেঁধে ছিনতাইও করে। অসংখ্য ছিন্নমূল মানুষকে মশারি টাঙিয়ে ঘুমাতে দেখা যায়। হানিফ ফ্লাইওভারের নিচে ভাত, কাপড়, জুতাসহ অসংখ্য অস্থায়ী দোকান দেখা গেছে। তবে দিনের বেলায় দোকানপাট কম থাকলেও রাত ১২টার পর বাজার জমে ওঠে বলে জানান স্থানীয়রা। জয়কালী মন্দির থেকে নবাবপুর পর্যন্ত মাঝ রাত থেকে ভোর পর্যন্ত জমে ওঠে হাঁস-মুরগির ব্যবসা। রাস্তায় টেবিল বসিয়ে হাঁস-মুরগি বহনকারী প্রতিটা পিকআপ থেকে তোলা হয় চাঁদা। ভোরে যাত্রাবাড়ী চৌরাস্তা থেকে কাজলা পর্যন্ত ফ্লাইওভারের উভয় পাশে জমে ওঠে পাইকারি ও খুচরা মাছের ব্যবসা। পুরো সড়কে যানজট লেগে যায়। এই মাছের বাজার থেকে দৈনিক দেড়-দুই লাখ টাকা চাঁদা তোলা হয় বলে জানা গেছে। খিলগাঁও ফ্লাইওভারের নিচেও দেখা গেছে অনেক দোকানপাট।

 

এই বিভাগের আরও খবর
১০০১ শিক্ষকের নামে ভুয়া বিবৃতি
১০০১ শিক্ষকের নামে ভুয়া বিবৃতি
যা বলল জাতিসংঘ মানবাধিকার দপ্তর
যা বলল জাতিসংঘ মানবাধিকার দপ্তর
পল্লবীতে দোকানে ঢুকে যুবদল নেতাকে গুলি করে হত্যা
পল্লবীতে দোকানে ঢুকে যুবদল নেতাকে গুলি করে হত্যা
থানায় চুরির অভিযোগ দেওয়ায় হত্যা
থানায় চুরির অভিযোগ দেওয়ায় হত্যা
যুক্তরাষ্ট্রে দেনার দায়ে বাড়ি নিলামে ওঠার হার বেড়েছে ১৯%
যুক্তরাষ্ট্রে দেনার দায়ে বাড়ি নিলামে ওঠার হার বেড়েছে ১৯%
হাসিনার রায়ের খবর আন্তর্জাতিক গণমাধ্যমে
হাসিনার রায়ের খবর আন্তর্জাতিক গণমাধ্যমে
মাদক কারবারে বাধা দেওয়ায় মা-ভাইকে কুপিয়ে হত্যা
মাদক কারবারে বাধা দেওয়ায় মা-ভাইকে কুপিয়ে হত্যা
পল্লবীতে যুবদল নেতাকে গুলি করে হত্যা
পল্লবীতে যুবদল নেতাকে গুলি করে হত্যা
বদলি চসিকের প্রধান নির্বাহী
বদলি চসিকের প্রধান নির্বাহী
বিএনপি জামায়াত এনসিপির সঙ্গে ইসির সংলাপ কাল
বিএনপি জামায়াত এনসিপির সঙ্গে ইসির সংলাপ কাল
ফাঁদ পেতে অপেক্ষায় ছিল খুনিরা
ফাঁদ পেতে অপেক্ষায় ছিল খুনিরা
ওমরায় গিয়ে মর্মান্তিক মৃত্যু
ওমরায় গিয়ে মর্মান্তিক মৃত্যু
সর্বশেষ খবর
সিংড়ায় বসুন্ধরা শুভসংঘের আয়োজনে সাহিত্য আসর
সিংড়ায় বসুন্ধরা শুভসংঘের আয়োজনে সাহিত্য আসর

এই মাত্র | বসুন্ধরা শুভসংঘ

বড় জয়ে বিশ্বকাপ নিশ্চিত করলো জার্মানি
বড় জয়ে বিশ্বকাপ নিশ্চিত করলো জার্মানি

৬ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

জাতিসংঘের গাজা প্রস্তাব ফিলিস্তিনিদের অধিকার পূরণে ব্যর্থ : হামাস
জাতিসংঘের গাজা প্রস্তাব ফিলিস্তিনিদের অধিকার পূরণে ব্যর্থ : হামাস

৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সিলেটে ইয়াবার বিশাল চালান জব্দ
সিলেটে ইয়াবার বিশাল চালান জব্দ

৯ মিনিট আগে | চায়ের দেশ

গেল ১০ মাসে রাজধানীতে ১৯৮ হত্যাকাণ্ডের ঘটনা ঘটেছে : ডিএমপি
গেল ১০ মাসে রাজধানীতে ১৯৮ হত্যাকাণ্ডের ঘটনা ঘটেছে : ডিএমপি

১২ মিনিট আগে | নগর জীবন

সুদানে গণহত্যা ও সহিংসতা অব্যাহত, জাতিসংঘের উদ্বেগ
সুদানে গণহত্যা ও সহিংসতা অব্যাহত, জাতিসংঘের উদ্বেগ

১৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার
বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার

২০ মিনিট আগে | অর্থনীতি

লি‌বিয়া থে‌কে দে‌শে ফি‌রলেন ১৭০ বাংলা‌দে‌শি
লি‌বিয়া থে‌কে দে‌শে ফি‌রলেন ১৭০ বাংলা‌দে‌শি

২৬ মিনিট আগে | জাতীয়

আরাকান আর্মির অতর্কিত হামলায় ৩০ মিয়ানমার সেনা নিহত
আরাকান আর্মির অতর্কিত হামলায় ৩০ মিয়ানমার সেনা নিহত

২৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনাকে ফেরত দিচ্ছে না ভারত
শেখ হাসিনাকে ফেরত দিচ্ছে না ভারত

৩২ মিনিট আগে | জাতীয়

বাংলাদেশ-ভারত মর্যাদার লড়াই : কখন কোথায় কিভাবে দেখা যাবে
বাংলাদেশ-ভারত মর্যাদার লড়াই : কখন কোথায় কিভাবে দেখা যাবে

৩৭ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

টঙ্গীতে ৬ গুদাম ভস্মীভূত
টঙ্গীতে ৬ গুদাম ভস্মীভূত

৩৮ মিনিট আগে | নগর জীবন

১৫ মাসে অন্তর্বর্তী সরকার যা করেছে, অতীতে কেউ করতে পারেনি : প্রেস সচিব
১৫ মাসে অন্তর্বর্তী সরকার যা করেছে, অতীতে কেউ করতে পারেনি : প্রেস সচিব

৪৬ মিনিট আগে | জাতীয়

ট্রাম্পের সঙ্গে ‌‘মুখোমুখি’ আলোচনায় প্রস্তুত ভেনেজুয়েলার প্রেসিডেন্ট মাদুরো
ট্রাম্পের সঙ্গে ‌‘মুখোমুখি’ আলোচনায় প্রস্তুত ভেনেজুয়েলার প্রেসিডেন্ট মাদুরো

৪৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিএনপি ও জামায়াতের সঙ্গে ইসির সংলাপ বুধবার
বিএনপি ও জামায়াতের সঙ্গে ইসির সংলাপ বুধবার

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফোনে ইন্টারনেটের গতি বাড়ানোর উপায়
ফোনে ইন্টারনেটের গতি বাড়ানোর উপায়

১ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

'রাশিয়ার ড্রোন হামলা মোকাবিলায় সক্ষম নয় ইউরোপ'
'রাশিয়ার ড্রোন হামলা মোকাবিলায় সক্ষম নয় ইউরোপ'

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড ‘খুবই উদ্বেগজনক’ ঘটনা: শশী থারুর
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড ‘খুবই উদ্বেগজনক’ ঘটনা: শশী থারুর

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশের তাপমাত্রা আগামী সপ্তাহ থেকে ক্রমশ কমবে
দেশের তাপমাত্রা আগামী সপ্তাহ থেকে ক্রমশ কমবে

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মিষ্টি আলুর পুষ্টিগুণ
মিষ্টি আলুর পুষ্টিগুণ

১ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

পারমাণবিক শক্তি অর্জনের পথে সৌদি আরব?
পারমাণবিক শক্তি অর্জনের পথে সৌদি আরব?

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাশিয়ার ড্রোন হামলা ঠেকানোর মতো সক্ষমতা ইউরোপের নেই : ইইউ
রাশিয়ার ড্রোন হামলা ঠেকানোর মতো সক্ষমতা ইউরোপের নেই : ইইউ

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যেসব উপকার পেতে খাবেন আনারস
যেসব উপকার পেতে খাবেন আনারস

১ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

সাবেক মন্ত্রী রেজাউল করিমের ভাই গ্রেফতার
সাবেক মন্ত্রী রেজাউল করিমের ভাই গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বিশ্বে মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত ক্ষমতাচ্যুত ছয় রাষ্ট্রপ্রধান
বিশ্বে মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত ক্ষমতাচ্যুত ছয় রাষ্ট্রপ্রধান

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাগরে ফের লঘুচাপের আভাস
সাগরে ফের লঘুচাপের আভাস

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যেভাবে সামাজিক বাধা ভাঙছে ইরানের মেয়েরা
যেভাবে সামাজিক বাধা ভাঙছে ইরানের মেয়েরা

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চীন সফররত নাগরিকদের সতর্ক করল জাপান
চীন সফররত নাগরিকদের সতর্ক করল জাপান

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ধর্ষণ মামলায় রনদীর গ্রেফতার
ধর্ষণ মামলায় রনদীর গ্রেফতার

২ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

বাংলাদেশ-ভারত ফুটবলসহ আজকের যত খেলা
বাংলাদেশ-ভারত ফুটবলসহ আজকের যত খেলা

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সর্বাধিক পঠিত
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় নিয়ে যা বলল ভারত
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় নিয়ে যা বলল ভারত

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনার রায় নিয়ে যা বলল জাতিসংঘ
শেখ হাসিনার রায় নিয়ে যা বলল জাতিসংঘ

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আমি আসলে খুব কষ্ট পাচ্ছি : শেখ হাসিনার আইনজীবী
আমি আসলে খুব কষ্ট পাচ্ছি : শেখ হাসিনার আইনজীবী

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের সাজা শুনে সেজদায় লুটিয়ে পড়লেন ছাত্র-জনতা
হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের সাজা শুনে সেজদায় লুটিয়ে পড়লেন ছাত্র-জনতা

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার ফাঁসির রায় ঘোষণার পর জনতার উল্লাস
শেখ হাসিনার ফাঁসির রায় ঘোষণার পর জনতার উল্লাস

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আন্তর্জাতিক গণমাধ্যমে শেখ হাসিনার রায়ের খবর
আন্তর্জাতিক গণমাধ্যমে শেখ হাসিনার রায়ের খবর

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনা ও আসাদুজ্জামান কামালের সব সম্পদ বাজেয়াপ্তের নির্দেশ
শেখ হাসিনা ও আসাদুজ্জামান কামালের সব সম্পদ বাজেয়াপ্তের নির্দেশ

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনাসহ তিনজনের অপরাধ প্রমাণিত
শেখ হাসিনাসহ তিনজনের অপরাধ প্রমাণিত

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

২৮ নেতাকে দলে ফেরাল বিএনপি
২৮ নেতাকে দলে ফেরাল বিএনপি

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পল্লবী থানা যুবদলের সদস্য সচিবকে গুলি করে হত্যা
পল্লবী থানা যুবদলের সদস্য সচিবকে গুলি করে হত্যা

১৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বিপিএল থেকে নাম প্রত্যাহার তামিমের
বিপিএল থেকে নাম প্রত্যাহার তামিমের

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চুক্তি অনুসারে হাসিনাকে ফিরিয়ে দেওয়া ভারতের দায়িত্ব : পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়
চুক্তি অনুসারে হাসিনাকে ফিরিয়ে দেওয়া ভারতের দায়িত্ব : পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিবাহবার্ষিকীর দিনই মৃত্যুদণ্ডাদেশ পেলেন শেখ হাসিনা
বিবাহবার্ষিকীর দিনই মৃত্যুদণ্ডাদেশ পেলেন শেখ হাসিনা

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সালমান-তামান্নার নাচকে ‘অস্বস্তিকর’ বলছেন নেটিজেনরা
সালমান-তামান্নার নাচকে ‘অস্বস্তিকর’ বলছেন নেটিজেনরা

২২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

যুবদল নেতাকে ‌‘১০ সেকেন্ডে হত্যা’ করে পালিয়ে যায় দুর্বৃত্তরা
যুবদল নেতাকে ‌‘১০ সেকেন্ডে হত্যা’ করে পালিয়ে যায় দুর্বৃত্তরা

১৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

হাসিনার মৃত্যুদণ্ড: তাৎক্ষণিক প্রতিক্রিয়ায় যা জানালো জামায়াত
হাসিনার মৃত্যুদণ্ড: তাৎক্ষণিক প্রতিক্রিয়ায় যা জানালো জামায়াত

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফিলিস্তিন রাষ্ট্র না হলে ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক নয়: সৌদি আরব
ফিলিস্তিন রাষ্ট্র না হলে ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক নয়: সৌদি আরব

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

স্ত্রী-মেয়েসহ সাবেক মন্ত্রী নানকের ৫৭ ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ
স্ত্রী-মেয়েসহ সাবেক মন্ত্রী নানকের ৫৭ ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড ‘খুবই উদ্বেগজনক’ ঘটনা: শশী থারুর
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড ‘খুবই উদ্বেগজনক’ ঘটনা: শশী থারুর

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বে মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত ক্ষমতাচ্যুত ছয় রাষ্ট্রপ্রধান
বিশ্বে মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত ক্ষমতাচ্যুত ছয় রাষ্ট্রপ্রধান

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ধানমন্ডি ৩২ নম্বরের সামনে থেকে বিক্ষুব্ধদের সরিয়ে দিল আইনশৃঙ্খলা বাহিনী
ধানমন্ডি ৩২ নম্বরের সামনে থেকে বিক্ষুব্ধদের সরিয়ে দিল আইনশৃঙ্খলা বাহিনী

২৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জাতীয় নিরাপত্তার স্বার্থে দণ্ডিত আসামির বক্তব্য প্রচার না করার অনুরোধ
জাতীয় নিরাপত্তার স্বার্থে দণ্ডিত আসামির বক্তব্য প্রচার না করার অনুরোধ

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রায় শুনতে ট্রাইব্যুনালে ছাত্রনেতারা
রায় শুনতে ট্রাইব্যুনালে ছাত্রনেতারা

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজায় গণবিয়ে আয়োজন করছে আরব আমিরাত
গাজায় গণবিয়ে আয়োজন করছে আরব আমিরাত

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজসাক্ষী মামুনের ৫ বছরের সাজায় শহীদ পরিবারের অসন্তোষ
রাজসাক্ষী মামুনের ৫ বছরের সাজায় শহীদ পরিবারের অসন্তোষ

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

২০২৬ বিশ্বকাপের টিকেট নিশ্চিত করল যারা
২০২৬ বিশ্বকাপের টিকেট নিশ্চিত করল যারা

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কবে আসছে এফ-৪৭?
কবে আসছে এফ-৪৭?

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায়ে টিএসসিতে মিষ্টি বিতরণ
হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায়ে টিএসসিতে মিষ্টি বিতরণ

২০ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সৌদিতে দুর্ঘটনায় ভারতের এক পরিবারেরই মারা গেছেন ১৮ জন!
সৌদিতে দুর্ঘটনায় ভারতের এক পরিবারেরই মারা গেছেন ১৮ জন!

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
তুলকালাম ধানমন্ডি ৩২ নম্বরে
তুলকালাম ধানমন্ডি ৩২ নম্বরে

প্রথম পৃষ্ঠা

পথ দেখালেন কুমিল্লার জেলা প্রশাসক
পথ দেখালেন কুমিল্লার জেলা প্রশাসক

প্রথম পৃষ্ঠা

নিজের গড়া ট্রাইব্যুনালেই হলো মৃত্যুদণ্ড
নিজের গড়া ট্রাইব্যুনালেই হলো মৃত্যুদণ্ড

প্রথম পৃষ্ঠা

অফিসে বসে ঘুমের দেশে
অফিসে বসে ঘুমের দেশে

সম্পাদকীয়

আগুনসন্ত্রাসে ভাড়াটে লোক
আগুনসন্ত্রাসে ভাড়াটে লোক

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ভয় নিয়েই আলু চাষে কৃষক
ভয় নিয়েই আলু চাষে কৃষক

নগর জীবন

আবেগ উত্তেজনা মর্যাদার লড়াই
আবেগ উত্তেজনা মর্যাদার লড়াই

মাঠে ময়দানে

ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠা পেয়েছে : বিএনপি
ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠা পেয়েছে : বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

সুলভ আবাসিক বড় কুবো
সুলভ আবাসিক বড় কুবো

পেছনের পৃষ্ঠা

পল্লবীতে দোকানে ঢুকে যুবদল নেতাকে গুলি করে হত্যা
পল্লবীতে দোকানে ঢুকে যুবদল নেতাকে গুলি করে হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা

গ্রহণযোগ্য নির্বাচন নিয়ে সংশয় দলগুলোর
গ্রহণযোগ্য নির্বাচন নিয়ে সংশয় দলগুলোর

পেছনের পৃষ্ঠা

ইন্দোনেশিয়ায় ভূমিধসে প্রাণহানি ১৮
ইন্দোনেশিয়ায় ভূমিধসে প্রাণহানি ১৮

পূর্ব-পশ্চিম

প্লাস্টিক বর্জ্যে ৫৭ খালের সর্বনাশ
প্লাস্টিক বর্জ্যে ৫৭ খালের সর্বনাশ

পেছনের পৃষ্ঠা

হত্যা মামলার দুই আসামি গ্রেপ্তার
হত্যা মামলার দুই আসামি গ্রেপ্তার

দেশগ্রাম

আরেকটি বিজয়ের দিন
আরেকটি বিজয়ের দিন

প্রথম পৃষ্ঠা

ড্যানিশ কোম্পানির সঙ্গে ৩০ বছরের চুক্তি
ড্যানিশ কোম্পানির সঙ্গে ৩০ বছরের চুক্তি

প্রথম পৃষ্ঠা

রাস্তা থেকে নিঃশেষ জ্বলন্ত সিগারেট তুলে নিয়ে সুখটান দিলাম
রাস্তা থেকে নিঃশেষ জ্বলন্ত সিগারেট তুলে নিয়ে সুখটান দিলাম

শোবিজ

প্লাস্টিক শিল্প : উদ্ভাবন ও নেতৃত্বের গল্প
প্লাস্টিক শিল্প : উদ্ভাবন ও নেতৃত্বের গল্প

শিল্প বাণিজ্য

হাসিনাকে ফেরত দিতে ভারতের প্রতি আহ্বান
হাসিনাকে ফেরত দিতে ভারতের প্রতি আহ্বান

প্রথম পৃষ্ঠা

৬৫ বছরের নায়কের সঙ্গে হর্ষালি
৬৫ বছরের নায়কের সঙ্গে হর্ষালি

শোবিজ

সহিংসতা হলেও বাড়বে না
সহিংসতা হলেও বাড়বে না

প্রথম পৃষ্ঠা

মানবতাবিরোধী অপরাধে হাসিনার ফাঁসি
মানবতাবিরোধী অপরাধে হাসিনার ফাঁসি

প্রথম পৃষ্ঠা

দ্রুত কার্যকর করতে হবে রায় : এনসিপি
দ্রুত কার্যকর করতে হবে রায় : এনসিপি

প্রথম পৃষ্ঠা

এবারের নির্বাচন দেশরক্ষার
এবারের নির্বাচন দেশরক্ষার

প্রথম পৃষ্ঠা

শুভেচ্ছা সফরে বাংলাদেশে রাশিয়ান নৌবাহিনীর জাহাজ
শুভেচ্ছা সফরে বাংলাদেশে রাশিয়ান নৌবাহিনীর জাহাজ

নগর জীবন

হাসিনার রায়ের দিনে শেয়ারবাজারে উত্থান
হাসিনার রায়ের দিনে শেয়ারবাজারে উত্থান

নগর জীবন

৪০ বছর পরও যে হার কাঁদায়
৪০ বছর পরও যে হার কাঁদায়

মাঠে ময়দানে

উগান্ডাকে হারিয়ে বাংলাদেশের শুভসূচনা
উগান্ডাকে হারিয়ে বাংলাদেশের শুভসূচনা

মাঠে ময়দানে

টিভি নাটক হারাচ্ছে পারিবারিক গল্প
টিভি নাটক হারাচ্ছে পারিবারিক গল্প

শোবিজ