শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শুক্রবার, ০১ মার্চ, ২০২৪ আপডেট:

ঢাকার ফ্লাইওভার

ওপরে ফিটফাট নিচে সদরঘাট

জায়গা দখল করে রমরমা ব্যবসা, চায়ের দোকান থেকে পাইকারি বাজার সবই বসছে, বেচাকেনা হচ্ছে মাদক, ছিনতাইকারী-মাদকসেবীদের নিরাপদ আশ্রয়, মলমূত্র ও আবর্জনার ভাগাড়
শামীম আহমেদ
প্রিন্ট ভার্সন
ওপরে ফিটফাট নিচে সদরঘাট

একের পর এক ফ্লাইওভার, ইউলুপ, এলিভেটেড এক্সপ্রেসওয়ে, মেট্রোরেল যানজট কমানোর পাশাপাশি শোভা বাড়িয়েছে রাজধানীর। পাখির চোখে দেখলে এসব স্থাপনার কারণে ঢাকাকে অনেকটা ইউরোপ-আমেরিকার মতো মনে হলেও ঠিক বিপরীত চিত্র চোখে পড়ে ফ্লাইওভারগুলোর নিচে। পাবলিক টয়লেটের অভাবে থাকা নগরবাসী প্রাকৃতিক কর্ম সারছেন ফ্লাইওভারের নিচে। প্রস্রাব গড়িয়ে পড়ছে মূল সড়কে। আশপাশের সব দোকান ও সড়কের আবর্জনাও ফেলা হচ্ছে সেখানে। এসব স্থাপনার নিচের জায়গা দখল করে গাড়ি পার্কিং ও দোকান বসিয়ে আদায় করা হচ্ছে লাখ লাখ টাকা। বসছে হাঁস-মুরগি, মাছের পাইকারি বাজার, ভাঙারির দোকান। সন্ধ্যা নামলেই ফ্লাইওভারগুলোর নিচে অন্ধকারাচ্ছন্ন জায়গা যৌনকর্মী ও ছিনতাইকারীদের অভয়ারণ্যে পরিণত হচ্ছে। জমে উঠছে মাদক বেচাকেনা।

গত এক সপ্তাহে দিন ও রাতের বিভিন্ন সময়ে রাজধানীর সাতটি ফ্লাইওভার, এলিভেটেড এক্সপ্রেসওয়ে, মেট্রোরেল ও কয়েকটি ইউলুপ ঘুরে এমন চিত্র সামনে এসেছে। রাতে ফ্লাইওভারগুলোর ওপরে দৃষ্টিনন্দন সড়কবাতির নিচ দিয়ে সাঁই সাঁই করে ছুটে চলছে গাড়ি, নিচে অন্ধকারে চলছে নানা অপকর্ম। এ যেন ওপরে ফিটফাট, নিচে ‘সদরঘাট’! দখল হয়ে গেছে অধিকাংশ ফ্লাইওভারের নিচের জায়গাগুলো। পাইকারি বাজার, গাড়ি পার্কিং, অস্থায়ী দোকান, ভাতের হোটেল, টেম্পো স্ট্যান্ড বসিয়ে আদায় করা হচ্ছে কাঁড়ি কাঁড়ি টাকা। অভিযোগ রয়েছে স্থানীয় রাজনৈতিক নেতা, থানা পুলিশ, সিটি করপোরেশনের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তা থেকে কর্মচারীরা এই চাঁদাবাজিতে জড়িত। এ কারণে ফ্লাইওভারগুলোর নিচের সুপরিসর জায়গাগুলোকে সুষ্ঠু ব্যবস্থাপনার কোনো উদ্যোগ নেওয়া হয়নি। নগরবাসীর উপকারে আসে এমন কোনো কার্যক্রমও গ্রহণ করা হয়নি।

এ ব্যাপারে নগর পরিকল্পনাবিদ আদিল মোহাম্মদ খান বলেন, নিরাপদে যাতায়াতের ব্যবস্থা করা গেলে ফ্লাইওভারের নিচে গণশৌচাগার, মানুষের বসার স্থান বা পার্কের মতো কিছু করা যায়। নাগরিকদের কাজে লাগে, এমন কিছু করা যায়। পরিকল্পিতভাবে এটাকে সিটি করপোরেশনের আয়ের উৎসও বানানো সম্ভব। নানাভাবে সৌন্দর্যবর্ধন করা যেতে পারে। কিন্তু জায়গা ফেলে রাখলে দখলও হবে, নানা অপরাধও এখানে হবে। এ ব্যাপারে ঢাকা উত্তর সিটি করপোরেশনের মেয়র মো. আতিকুল ইসলাম বলেন, ইতোমধ্যে মগবাজার ও মহাখালী ফ্লাইওভারের পিলারে স্ট্রিট আর্ট করে দিয়েছি। ফ্লাইওভারের নিচের খালি জায়গায় সৌন্দর্য বর্ধনসহ খেলার ব্যবস্থা করে দেব। কুড়িলে এক্সপ্রেসওয়ের নিচে খেলাধুলার জন্য এবং গণপরিসর করার জন্য ডিজাইনের কাজ চলছে। দ্রুতই বাস্তবায়ন করা হবে।

দক্ষিণ সিটি করপোরেশনের জনসংযোগ কর্মকর্তা মো. আবু নাছের বলেন, মেয়র হানিফ ফ্লাইওভারের পুরো জায়গাকে সৌন্দর্যবর্ধনের উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে। এ জন্য সাড়ে ১২ কিলোমিটার দৈর্ঘ্যরে ফ্লাইওভারকে ৮টি অংশে ভাগ করে ১-৩ অংশের নকশা প্রণয়ন হয়ে গেছে। দরপত্র মূল্যায়ন চলছে। চতুর্থ অংশের নকশা প্রণয়ন হয়েছে, ৫-৮ অংশের নকশা প্রণয়নের কার্যক্রম চলছে। এই কার্যক্রম সম্পন্ন হলে আর কোনো অবৈধ দখল থাকবে না। এর মধ্যে পার্কিং, বসার জায়গা, বৃক্ষরোপণসহ অনেক কিছু থাকবে। সরেজমিন গত বুধবার কুড়িল ফ্লাইওভারের নিচে গিয়ে দেখা যায় এখানে জনস্বার্থে একটি পাবলিক টয়লেট তৈরি করা হয়েছে। বাকি জায়গাতে বসেছে প্রায় ৭০টি অস্থায়ী দোকান। দোকানদাররা জানান, একটি চায়ের দোকানের জন্য রাজনৈতিক নেতাদের দৈনিক ২০০ টাকা, পুলিশকে ১০০ টাকা ও বিদ্যুতের জন্য ২০ টাকা দিতে হয়। নেতাদের ভাগের টাকা সন্ধ্যায় লাইনম্যান এসে নিয়ে যায়। বিদ্যুতের জন্য সিটি করপোরেশনের কর্মীরা টাকা নেয়। সেখানে দেখা যায় পাবলিক টয়লেট থেকে বিদ্যুতের লাইন টেনে প্রতিটা দোকানে ঝুলন্ত সংযোগ দেওয়া হয়েছে। বাড্ডা ইউলুপের নিচে প্রায় ৪০ ফুট চওড়া ও ২০০ ফুট লম্বা সুপরিসর জায়গাজুড়ে করা হয়েছে নার্সারি। নার্সারিটি জায়গার সৌন্দর্য বাড়ালেও এখান থেকে সরকার কানাকড়িও পাচ্ছে না। নার্সারির সাইনবোর্ডে লেখা রয়েছে সোনারগাঁও নার্সারি ও উদয়ন নার্সারি। রাজউক থেকে ২০১৯ সালের ২০ অক্টোবর জায়গাটি বরাদ্দ নেওয়া হয়েছে। জায়গাটি কত টাকা দিয়ে কত দিনের জন্য বরাদ্দ নেওয়া- এমন প্রশ্নে নার্সারির পরিচালক হারুন অর রশিদ বলেন, মাসে ৫ হাজার টাকা দিতে হয়। কিন্তু হাতিরঝিলের রেস্টুরেন্ট নিয়ে বেলার একটি রিট রয়েছে। এ কারণে টাকা দেওয়া বন্ধ আছে। কখনো টাকা দিয়েছিলেন কি না এমন প্রশ্নে তিনি বলেন, বরাদ্দ নেওয়ার পর ময়লার স্তূপ পরিষ্কার করেছি, পানি-বিদ্যুৎ আনতেই ২-৩ বছর লেগেছে। রিটের কারণে টাকা দেওয়ার সুযোগ হয়নি। মালিবাগ-মগবাজার ফ্লাইওভারের নিচটা পরিণত হয়েছে আবর্জনার স্তূপে। আশপাশের সব দোকানের আবর্জনা ফেলা হয় ফ্লাইওভারের নিচে। অনেক স্থানে ৪ ফুট উঁচু আবর্জনা জমেছে। এ ছাড়া রয়েছে রিকশা-ভ্যানের গ্যারেজ, গাড়ি পার্কিং, চায়ের দোকান। অনেক স্থানে মানুষের মল-মূত্র দেখা গেছে। মালিবাগ থেকে মগবাজার পর্যন্ত বিভিন্ন স্থানে হয়েছে ভাঙারির দোকান। এফডিসি অংশে প্রতিদিন ভোরে বসছে মাছের পাইকারি আড়ত। সেখানে ফুট হিসেবে ভাড়া দেওয়া হয় জায়গা। তবে এই টাকার কানাকড়িও সরকারি কোষাগারে জমা পড়ে না। গত সোমবার রাত ৯টার দিকে ফ্লাইওভারের সিদ্ধেশ্বরী স্কুলের অংশে বিভিন্ন স্থানে অন্ধকারে চার-পাঁচজন করে কিশোর-কিশোরীকে জটলা করতে দেখা যায়। স্থানীয় ব্যবসায়ীরা জানান, কিশোর-কিশোরীগুলো আশপাশের বস্তিতে থাকে। সন্ধ্যার পর কখনো ফ্লাইওভারের নিচে, কখনো রেললাইনের পাশে গাঁজা-ইয়াবা বিক্রি করে। এরা দলবেঁধে ছিনতাইও করে। অসংখ্য ছিন্নমূল মানুষকে মশারি টাঙিয়ে ঘুমাতে দেখা যায়। হানিফ ফ্লাইওভারের নিচে ভাত, কাপড়, জুতাসহ অসংখ্য অস্থায়ী দোকান দেখা গেছে। তবে দিনের বেলায় দোকানপাট কম থাকলেও রাত ১২টার পর বাজার জমে ওঠে বলে জানান স্থানীয়রা। জয়কালী মন্দির থেকে নবাবপুর পর্যন্ত মাঝ রাত থেকে ভোর পর্যন্ত জমে ওঠে হাঁস-মুরগির ব্যবসা। রাস্তায় টেবিল বসিয়ে হাঁস-মুরগি বহনকারী প্রতিটা পিকআপ থেকে তোলা হয় চাঁদা। ভোরে যাত্রাবাড়ী চৌরাস্তা থেকে কাজলা পর্যন্ত ফ্লাইওভারের উভয় পাশে জমে ওঠে পাইকারি ও খুচরা মাছের ব্যবসা। পুরো সড়কে যানজট লেগে যায়। এই মাছের বাজার থেকে দৈনিক দেড়-দুই লাখ টাকা চাঁদা তোলা হয় বলে জানা গেছে। খিলগাঁও ফ্লাইওভারের নিচেও দেখা গেছে অনেক দোকানপাট।

 

এই বিভাগের আরও খবর
ধুলায় ঢেকে গেছে রাজধানী
ধুলায় ঢেকে গেছে রাজধানী
মেহেরপুর সীমান্তে ১২ জনকে ফেরত দিল বিএসএফ
মেহেরপুর সীমান্তে ১২ জনকে ফেরত দিল বিএসএফ
যুক্তরাষ্ট্রে প্রশংসিত বাংলাদেশি পুলিশ অফিসার
যুক্তরাষ্ট্রে প্রশংসিত বাংলাদেশি পুলিশ অফিসার
সংকটে ইলিশের দাম বেড়েছে
সংকটে ইলিশের দাম বেড়েছে
মামলার আসামি বাল্যবন্ধু জরেজ
মামলার আসামি বাল্যবন্ধু জরেজ
পিঁয়াজের ঝাঁজ কমেনি, ফের চড়া সবজি
পিঁয়াজের ঝাঁজ কমেনি, ফের চড়া সবজি
বিচারকের ছেলের মৃত্যু রক্তক্ষরণে
বিচারকের ছেলের মৃত্যু রক্তক্ষরণে
গণভোট জাতীয় নির্বাচনের আগে দিতে হবে
গণভোট জাতীয় নির্বাচনের আগে দিতে হবে
চাকরির আড়ালে রাশিয়ায় মানব পাচার
চাকরির আড়ালে রাশিয়ায় মানব পাচার
ছুটির দিনে সৈকতে প্রাণের মেলা
ছুটির দিনে সৈকতে প্রাণের মেলা
ভালো নেই রাজধানীর গৃহশিক্ষকরা
ভালো নেই রাজধানীর গৃহশিক্ষকরা
স্বজন হয়ে উঠছেন ঘাতক
স্বজন হয়ে উঠছেন ঘাতক
সর্বশেষ খবর
আল্লাহ ছাড়া কারও সৃষ্টির ক্ষমতা নেই
আল্লাহ ছাড়া কারও সৃষ্টির ক্ষমতা নেই

২১ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

প্রকৃতির সঙ্গে কী সম্পর্ক চাই
প্রকৃতির সঙ্গে কী সম্পর্ক চাই

৩৪ মিনিট আগে | মুক্তমঞ্চ

বলিউডের জনপ্রিয় অভিনেত্রী কামিনী কৌশলের মৃত্যু
বলিউডের জনপ্রিয় অভিনেত্রী কামিনী কৌশলের মৃত্যু

৫৯ মিনিট আগে | শোবিজ

খিলগাঁওয়ে কলেজ শিক্ষার্থীর আত্মহত্যা
খিলগাঁওয়ে কলেজ শিক্ষার্থীর আত্মহত্যা

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ফিলিস্তিন রাষ্ট্রদূতের নৈশভোজে বিএনপি নেতাদের অংশগ্রহণ
ফিলিস্তিন রাষ্ট্রদূতের নৈশভোজে বিএনপি নেতাদের অংশগ্রহণ

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শাকসু নির্বাচন ১৭ ডিসেম্বর
শাকসু নির্বাচন ১৭ ডিসেম্বর

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

কুমিল্লায় ৬২ স্কুলের দুই সহস্রাধিক শিক্ষার্থীর বৃত্তি পরীক্ষা
কুমিল্লায় ৬২ স্কুলের দুই সহস্রাধিক শিক্ষার্থীর বৃত্তি পরীক্ষা

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রত্যাহার করা ২০ ডিসিকে বিভিন্ন মন্ত্রণালয় ও বিভাগে পদায়ন
প্রত্যাহার করা ২০ ডিসিকে বিভিন্ন মন্ত্রণালয় ও বিভাগে পদায়ন

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মৃত্যুর দুই বছর পর বীর মুক্তিযোদ্ধার স্বীকৃতি
মৃত্যুর দুই বছর পর বীর মুক্তিযোদ্ধার স্বীকৃতি

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সুপার সাইক্লোন সিডর দিবস, বাগেরহাটে এখনো আতঙ্ক কাটেনি
সুপার সাইক্লোন সিডর দিবস, বাগেরহাটে এখনো আতঙ্ক কাটেনি

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কালিগঞ্জে মোটরসাইকেলের মুখোমুখি সংঘর্ষে যুবক নিহত
কালিগঞ্জে মোটরসাইকেলের মুখোমুখি সংঘর্ষে যুবক নিহত

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পিরোজপুর সরকারি কলেজে ভাঙচুর: ভিডিওধারণকারী ছাত্রদল নেতা বহিষ্কার
পিরোজপুর সরকারি কলেজে ভাঙচুর: ভিডিওধারণকারী ছাত্রদল নেতা বহিষ্কার

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

৯ দিনে এনসিপির ১০১১ মনোনয়ন ফরম বিক্রি
৯ দিনে এনসিপির ১০১১ মনোনয়ন ফরম বিক্রি

৩ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

বিদ্যুৎস্পৃষ্টে যুবকের মৃত্যু
বিদ্যুৎস্পৃষ্টে যুবকের মৃত্যু

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মুন্সীগঞ্জে তারেক রহমানের ৩১ দফা প্রচারে লিফলেট বিতরণ
মুন্সীগঞ্জে তারেক রহমানের ৩১ দফা প্রচারে লিফলেট বিতরণ

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কলকাতায় বুমরাহর পেসে কাঁপল দক্ষিণ আফ্রিকা
কলকাতায় বুমরাহর পেসে কাঁপল দক্ষিণ আফ্রিকা

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ষড়যন্ত্রের পথ ছেড়ে ভোটের রাজনীতিতে ফিরে আসুন: মোশারফ হোসেন
ষড়যন্ত্রের পথ ছেড়ে ভোটের রাজনীতিতে ফিরে আসুন: মোশারফ হোসেন

৪ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

অসুস্থ ধর্মেন্দ্রর ব্যক্তিগত ভিডিও ফাঁস, হাসপাতালের কর্মী গ্রেপ্তার
অসুস্থ ধর্মেন্দ্রর ব্যক্তিগত ভিডিও ফাঁস, হাসপাতালের কর্মী গ্রেপ্তার

৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

‘লিটল স্টারের’ বিচারকের আসনে কারা?
‘লিটল স্টারের’ বিচারকের আসনে কারা?

৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

পুসকাস মনোনয়নে আছেন যারা
পুসকাস মনোনয়নে আছেন যারা

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পৃথিবীর ‘হাই রিস্ক জোন’ উঠে এলো নতুন গবেষণায়
পৃথিবীর ‘হাই রিস্ক জোন’ উঠে এলো নতুন গবেষণায়

৪ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

নাশকতার চেষ্টা, গ্রেফতার আওয়ামী লীগের ৫ নেতাকর্মী
নাশকতার চেষ্টা, গ্রেফতার আওয়ামী লীগের ৫ নেতাকর্মী

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

রাশিয়ায় যুদ্ধবিমান বিধ্বস্ত হয়ে ২ পাইলট নিহত
রাশিয়ায় যুদ্ধবিমান বিধ্বস্ত হয়ে ২ পাইলট নিহত

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘দাঁড়িপাল্লার বিজয় নিশ্চিত করতে ময়দানে আপোষহীন থাকতে হবে’
‘দাঁড়িপাল্লার বিজয় নিশ্চিত করতে ময়দানে আপোষহীন থাকতে হবে’

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রকাশ হলো মাহমুদ মানজুরের বই ‘গীতিজীবন’
প্রকাশ হলো মাহমুদ মানজুরের বই ‘গীতিজীবন’

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বগুড়ায় শুরু হচ্ছে এনসিএলের চার দিনের ম্যাচ
বগুড়ায় শুরু হচ্ছে এনসিএলের চার দিনের ম্যাচ

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বান্দরবানে খাদে পড়ে প্রাণ গেলো পর্যটকের
বান্দরবানে খাদে পড়ে প্রাণ গেলো পর্যটকের

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ডিসেম্বরের মধ্যে জাতীয় নির্বাচনের তফসিল ঘোষণার দাবি দুলুর
ডিসেম্বরের মধ্যে জাতীয় নির্বাচনের তফসিল ঘোষণার দাবি দুলুর

৪ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

গোপনে অ্যাপে সংগঠিত হচ্ছে দুর্বৃত্তরা, ৫০ থানায় নিরাপত্তা জোরদার
গোপনে অ্যাপে সংগঠিত হচ্ছে দুর্বৃত্তরা, ৫০ থানায় নিরাপত্তা জোরদার

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মাইজভান্ডারী তরিকার মূল শিক্ষা মানবকল্যাণ : কাদের গনি
মাইজভান্ডারী তরিকার মূল শিক্ষা মানবকল্যাণ : কাদের গনি

৪ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

সর্বাধিক পঠিত
জীবদ্দশায় আর কোনো রাজনৈতিক দল করব না: লতিফ সিদ্দিকী
জীবদ্দশায় আর কোনো রাজনৈতিক দল করব না: লতিফ সিদ্দিকী

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাসে আগুন দিয়ে করছিলেন ভিডিও, ধাওয়া খেয়ে নদীতে ঝাঁপ দিয়ে মৃত্যু
বাসে আগুন দিয়ে করছিলেন ভিডিও, ধাওয়া খেয়ে নদীতে ঝাঁপ দিয়ে মৃত্যু

২২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বিচারকের ছেলে তাওসিফের মৃত্যু অতিরিক্ত রক্তক্ষরণে : ময়নাতদন্তকারী চিকিৎসক
বিচারকের ছেলে তাওসিফের মৃত্যু অতিরিক্ত রক্তক্ষরণে : ময়নাতদন্তকারী চিকিৎসক

১১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

স্কুলে ভর্তির নতুন নীতিমালা প্রকাশ, ৬৩ শতাংশই কোটা
স্কুলে ভর্তির নতুন নীতিমালা প্রকাশ, ৬৩ শতাংশই কোটা

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আমি আবার কখনো নির্বাচন করতে পারব ভাবিনি: বাবর
আমি আবার কখনো নির্বাচন করতে পারব ভাবিনি: বাবর

৮ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

গণভোটে আইন প্রণয়ন হয়ে যাবে না, সেজন্য সংসদ গঠিত হতে হবে : সালাহউদ্দিন
গণভোটে আইন প্রণয়ন হয়ে যাবে না, সেজন্য সংসদ গঠিত হতে হবে : সালাহউদ্দিন

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আওয়ামী লীগ নির্বাচনে অংশ নিতে পারবে না : প্রধান উপদেষ্টা
আওয়ামী লীগ নির্বাচনে অংশ নিতে পারবে না : প্রধান উপদেষ্টা

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতে যাচ্ছেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা
ভারতে যাচ্ছেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গোপনে অ্যাপে সংগঠিত হচ্ছে দুর্বৃত্তরা, ৫০ থানায় নিরাপত্তা জোরদার
গোপনে অ্যাপে সংগঠিত হচ্ছে দুর্বৃত্তরা, ৫০ থানায় নিরাপত্তা জোরদার

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাড়ে ১৮ হাজার শ্রমিক পাঠিয়ে ৩১৪ কোটি টাকা লুট
সাড়ে ১৮ হাজার শ্রমিক পাঠিয়ে ৩১৪ কোটি টাকা লুট

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৩০টি বিদেশি নম্বর থেকে হত্যার হুমকি পেয়েছি : ওসমান হাদি
৩০টি বিদেশি নম্বর থেকে হত্যার হুমকি পেয়েছি : ওসমান হাদি

৮ ঘণ্টা আগে | ফেসবুক কর্নার

সংবিধান সংশোধনে ক্ষুব্ধ হয়ে পাকিস্তান সুপ্রিম কোর্টের দুই বিচারপতির পদত্যাগ
সংবিধান সংশোধনে ক্ষুব্ধ হয়ে পাকিস্তান সুপ্রিম কোর্টের দুই বিচারপতির পদত্যাগ

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কুষ্টিয়া-১ আসনে এনসিপির মনোনয়ন নিলেন নুসরাত
কুষ্টিয়া-১ আসনে এনসিপির মনোনয়ন নিলেন নুসরাত

৮ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

গাজা নিয়ে মার্কিন প্রস্তাবে রাশিয়া-চীনসহ আরব দেশগুলোর আপত্তি
গাজা নিয়ে মার্কিন প্রস্তাবে রাশিয়া-চীনসহ আরব দেশগুলোর আপত্তি

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গুঁড়িয়ে দেওয়া হল উমরের পুলওয়ামার বাড়ি
গুঁড়িয়ে দেওয়া হল উমরের পুলওয়ামার বাড়ি

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এখন দেশের মানুষের প্রধান চাহিদা উৎসবমুখর নির্বাচন: আমীর খসরু
এখন দেশের মানুষের প্রধান চাহিদা উৎসবমুখর নির্বাচন: আমীর খসরু

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

এক লাখ গাড়ি ফেরত নেবে টয়োটা
এক লাখ গাড়ি ফেরত নেবে টয়োটা

১৬ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ঢাকা ও আশপাশের জেলায় ১২ প্লাটুন বিজিবি মোতায়েন
ঢাকা ও আশপাশের জেলায় ১২ প্লাটুন বিজিবি মোতায়েন

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৪ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৪ নভেম্বর)

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অ্যাঙ্গোলার বিপক্ষে শুরু থেকেই খেলবেন মেসি
অ্যাঙ্গোলার বিপক্ষে শুরু থেকেই খেলবেন মেসি

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

একটি দল ভোটের মাঠে জান্নাতের টিকিট বিক্রি করছে: নবীউল্লাহ নবী
একটি দল ভোটের মাঠে জান্নাতের টিকিট বিক্রি করছে: নবীউল্লাহ নবী

৫ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের অনার্স চতুর্থ বর্ষের ফল প্রকাশ
জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের অনার্স চতুর্থ বর্ষের ফল প্রকাশ

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফিলিস্তিনি মসজিদে ইসরায়েলের আগুন ; নিন্দার ঝড়
ফিলিস্তিনি মসজিদে ইসরায়েলের আগুন ; নিন্দার ঝড়

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জেমস ও পাকিস্তানের আলী আজমতের কনসার্ট স্থগিত
জেমস ও পাকিস্তানের আলী আজমতের কনসার্ট স্থগিত

১৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

৫ ইসলামী ব্যাংক পাচ্ছে ছাড়, এখনই দিতে হচ্ছে না টাকা ফেরত
৫ ইসলামী ব্যাংক পাচ্ছে ছাড়, এখনই দিতে হচ্ছে না টাকা ফেরত

৮ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

প্রেমিকাকে ভিডিও কলে রেখে এমসি কলেজ শিক্ষার্থীর আত্মহত্যা
প্রেমিকাকে ভিডিও কলে রেখে এমসি কলেজ শিক্ষার্থীর আত্মহত্যা

১৩ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

আয়ারল্যান্ডকে ইনিংস ও ৪৭ রানে হারাল বাংলাদেশ
আয়ারল্যান্ডকে ইনিংস ও ৪৭ রানে হারাল বাংলাদেশ

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হামজা-জায়ানের চোটের শঙ্কা উড়িয়ে দিলেন কোচ কাবরেরা
হামজা-জায়ানের চোটের শঙ্কা উড়িয়ে দিলেন কোচ কাবরেরা

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ছাত্রদের যৌন হয়রানির অভিযোগে ঢাবি অধ্যাপক আটক
ছাত্রদের যৌন হয়রানির অভিযোগে ঢাবি অধ্যাপক আটক

৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

১২ ঘণ্টা বিমানে আটকা, জোহানেসবার্গে অবশেষে অবতরণ ১৫৩ ফিলিস্তিনির
১২ ঘণ্টা বিমানে আটকা, জোহানেসবার্গে অবশেষে অবতরণ ১৫৩ ফিলিস্তিনির

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
আজও দর্শকমন ছুঁয়ে আছে যে দুই জুটি...
আজও দর্শকমন ছুঁয়ে আছে যে দুই জুটি...

শোবিজ

রহস্যঘেরা সেই মায়াবী মুখ
রহস্যঘেরা সেই মায়াবী মুখ

শোবিজ

দুষ্টু মেয়ের মিষ্টি কথা
দুষ্টু মেয়ের মিষ্টি কথা

শোবিজ

স্পিন নয়, চাই স্পোর্টিং উইকেট
স্পিন নয়, চাই স্পোর্টিং উইকেট

মাঠে ময়দানে

গুঁড়িয়ে দেওয়া হলো উমরের বাড়ি
গুঁড়িয়ে দেওয়া হলো উমরের বাড়ি

প্রথম পৃষ্ঠা

১০০ টেস্টের অপেক্ষায় মুশফিক
১০০ টেস্টের অপেক্ষায় মুশফিক

মাঠে ময়দানে

এশিয়ান আর্চারিতে কোরিয়াকে ছাড়িয়ে ভারত
এশিয়ান আর্চারিতে কোরিয়াকে ছাড়িয়ে ভারত

মাঠে ময়দানে

এখন শুধুই নির্বাচন
এখন শুধুই নির্বাচন

প্রথম পৃষ্ঠা

হামজাকে ঘিরেই স্বপ্ন
হামজাকে ঘিরেই স্বপ্ন

মাঠে ময়দানে

এমবাপ্পের ৪০০ বিশ্বকাপে ফ্রান্স
এমবাপ্পের ৪০০ বিশ্বকাপে ফ্রান্স

মাঠে ময়দানে

স্বজন হয়ে উঠছেন ঘাতক
স্বজন হয়ে উঠছেন ঘাতক

পেছনের পৃষ্ঠা

ঢাকা মেভরিক্সকে হারিয়ে ফাইনালে বসুন্ধরা স্ট্রাইকার্স
ঢাকা মেভরিক্সকে হারিয়ে ফাইনালে বসুন্ধরা স্ট্রাইকার্স

মাঠে ময়দানে

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

তারেক রহমানের হাত ধরে কাজ করে যাব
তারেক রহমানের হাত ধরে কাজ করে যাব

প্রথম পৃষ্ঠা

সিদ্ধান্ত নেবে পরবর্তী সরকার
সিদ্ধান্ত নেবে পরবর্তী সরকার

পেছনের পৃষ্ঠা

আগুন জুলাই শহীদ স্মৃতিস্তম্ভ ও রেললাইনে
আগুন জুলাই শহীদ স্মৃতিস্তম্ভ ও রেললাইনে

প্রথম পৃষ্ঠা

চাকরির আড়ালে রাশিয়ায় মানব পাচার
চাকরির আড়ালে রাশিয়ায় মানব পাচার

পেছনের পৃষ্ঠা

মামলার আসামি বাল্যবন্ধু জরেজ
মামলার আসামি বাল্যবন্ধু জরেজ

পেছনের পৃষ্ঠা

ছুটির দিনে সৈকতে প্রাণের মেলা
ছুটির দিনে সৈকতে প্রাণের মেলা

পেছনের পৃষ্ঠা

ভালো নেই রাজধানীর গৃহশিক্ষকরা
ভালো নেই রাজধানীর গৃহশিক্ষকরা

পেছনের পৃষ্ঠা

ছাত্রদের যৌন হয়রানি, ঢাবি শিক্ষক গ্রেপ্তার
ছাত্রদের যৌন হয়রানি, ঢাবি শিক্ষক গ্রেপ্তার

প্রথম পৃষ্ঠা

সেই কাদের
সেই কাদের

শোবিজ

মেহেরপুর সীমান্তে ১২ জনকে ফেরত দিল বিএসএফ
মেহেরপুর সীমান্তে ১২ জনকে ফেরত দিল বিএসএফ

পেছনের পৃষ্ঠা

সংকটে ইলিশের দাম বেড়েছে
সংকটে ইলিশের দাম বেড়েছে

পেছনের পৃষ্ঠা

যুক্তরাষ্ট্রে প্রশংসিত বাংলাদেশি পুলিশ অফিসার
যুক্তরাষ্ট্রে প্রশংসিত বাংলাদেশি পুলিশ অফিসার

পেছনের পৃষ্ঠা

আমন খেতে ইঁদুরের হানা
আমন খেতে ইঁদুরের হানা

দেশগ্রাম

ভারত সফরে যাচ্ছেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা
ভারত সফরে যাচ্ছেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা

প্রথম পৃষ্ঠা

জেনেভা ক্যাম্পে ককটেলের গোপন কারখানার সন্ধান
জেনেভা ক্যাম্পে ককটেলের গোপন কারখানার সন্ধান

নগর জীবন

কৃষককে কুপিয়ে গরু লুট
কৃষককে কুপিয়ে গরু লুট

দেশগ্রাম

বিচারকের ছেলের মৃত্যু রক্তক্ষরণে
বিচারকের ছেলের মৃত্যু রক্তক্ষরণে

পেছনের পৃষ্ঠা