শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শুক্রবার, ০১ মার্চ, ২০২৪ আপডেট:

ঢাকার ফ্লাইওভার

ওপরে ফিটফাট নিচে সদরঘাট

জায়গা দখল করে রমরমা ব্যবসা, চায়ের দোকান থেকে পাইকারি বাজার সবই বসছে, বেচাকেনা হচ্ছে মাদক, ছিনতাইকারী-মাদকসেবীদের নিরাপদ আশ্রয়, মলমূত্র ও আবর্জনার ভাগাড়
শামীম আহমেদ
প্রিন্ট ভার্সন
ওপরে ফিটফাট নিচে সদরঘাট

একের পর এক ফ্লাইওভার, ইউলুপ, এলিভেটেড এক্সপ্রেসওয়ে, মেট্রোরেল যানজট কমানোর পাশাপাশি শোভা বাড়িয়েছে রাজধানীর। পাখির চোখে দেখলে এসব স্থাপনার কারণে ঢাকাকে অনেকটা ইউরোপ-আমেরিকার মতো মনে হলেও ঠিক বিপরীত চিত্র চোখে পড়ে ফ্লাইওভারগুলোর নিচে। পাবলিক টয়লেটের অভাবে থাকা নগরবাসী প্রাকৃতিক কর্ম সারছেন ফ্লাইওভারের নিচে। প্রস্রাব গড়িয়ে পড়ছে মূল সড়কে। আশপাশের সব দোকান ও সড়কের আবর্জনাও ফেলা হচ্ছে সেখানে। এসব স্থাপনার নিচের জায়গা দখল করে গাড়ি পার্কিং ও দোকান বসিয়ে আদায় করা হচ্ছে লাখ লাখ টাকা। বসছে হাঁস-মুরগি, মাছের পাইকারি বাজার, ভাঙারির দোকান। সন্ধ্যা নামলেই ফ্লাইওভারগুলোর নিচে অন্ধকারাচ্ছন্ন জায়গা যৌনকর্মী ও ছিনতাইকারীদের অভয়ারণ্যে পরিণত হচ্ছে। জমে উঠছে মাদক বেচাকেনা।

গত এক সপ্তাহে দিন ও রাতের বিভিন্ন সময়ে রাজধানীর সাতটি ফ্লাইওভার, এলিভেটেড এক্সপ্রেসওয়ে, মেট্রোরেল ও কয়েকটি ইউলুপ ঘুরে এমন চিত্র সামনে এসেছে। রাতে ফ্লাইওভারগুলোর ওপরে দৃষ্টিনন্দন সড়কবাতির নিচ দিয়ে সাঁই সাঁই করে ছুটে চলছে গাড়ি, নিচে অন্ধকারে চলছে নানা অপকর্ম। এ যেন ওপরে ফিটফাট, নিচে ‘সদরঘাট’! দখল হয়ে গেছে অধিকাংশ ফ্লাইওভারের নিচের জায়গাগুলো। পাইকারি বাজার, গাড়ি পার্কিং, অস্থায়ী দোকান, ভাতের হোটেল, টেম্পো স্ট্যান্ড বসিয়ে আদায় করা হচ্ছে কাঁড়ি কাঁড়ি টাকা। অভিযোগ রয়েছে স্থানীয় রাজনৈতিক নেতা, থানা পুলিশ, সিটি করপোরেশনের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তা থেকে কর্মচারীরা এই চাঁদাবাজিতে জড়িত। এ কারণে ফ্লাইওভারগুলোর নিচের সুপরিসর জায়গাগুলোকে সুষ্ঠু ব্যবস্থাপনার কোনো উদ্যোগ নেওয়া হয়নি। নগরবাসীর উপকারে আসে এমন কোনো কার্যক্রমও গ্রহণ করা হয়নি।

এ ব্যাপারে নগর পরিকল্পনাবিদ আদিল মোহাম্মদ খান বলেন, নিরাপদে যাতায়াতের ব্যবস্থা করা গেলে ফ্লাইওভারের নিচে গণশৌচাগার, মানুষের বসার স্থান বা পার্কের মতো কিছু করা যায়। নাগরিকদের কাজে লাগে, এমন কিছু করা যায়। পরিকল্পিতভাবে এটাকে সিটি করপোরেশনের আয়ের উৎসও বানানো সম্ভব। নানাভাবে সৌন্দর্যবর্ধন করা যেতে পারে। কিন্তু জায়গা ফেলে রাখলে দখলও হবে, নানা অপরাধও এখানে হবে। এ ব্যাপারে ঢাকা উত্তর সিটি করপোরেশনের মেয়র মো. আতিকুল ইসলাম বলেন, ইতোমধ্যে মগবাজার ও মহাখালী ফ্লাইওভারের পিলারে স্ট্রিট আর্ট করে দিয়েছি। ফ্লাইওভারের নিচের খালি জায়গায় সৌন্দর্য বর্ধনসহ খেলার ব্যবস্থা করে দেব। কুড়িলে এক্সপ্রেসওয়ের নিচে খেলাধুলার জন্য এবং গণপরিসর করার জন্য ডিজাইনের কাজ চলছে। দ্রুতই বাস্তবায়ন করা হবে।

দক্ষিণ সিটি করপোরেশনের জনসংযোগ কর্মকর্তা মো. আবু নাছের বলেন, মেয়র হানিফ ফ্লাইওভারের পুরো জায়গাকে সৌন্দর্যবর্ধনের উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে। এ জন্য সাড়ে ১২ কিলোমিটার দৈর্ঘ্যরে ফ্লাইওভারকে ৮টি অংশে ভাগ করে ১-৩ অংশের নকশা প্রণয়ন হয়ে গেছে। দরপত্র মূল্যায়ন চলছে। চতুর্থ অংশের নকশা প্রণয়ন হয়েছে, ৫-৮ অংশের নকশা প্রণয়নের কার্যক্রম চলছে। এই কার্যক্রম সম্পন্ন হলে আর কোনো অবৈধ দখল থাকবে না। এর মধ্যে পার্কিং, বসার জায়গা, বৃক্ষরোপণসহ অনেক কিছু থাকবে। সরেজমিন গত বুধবার কুড়িল ফ্লাইওভারের নিচে গিয়ে দেখা যায় এখানে জনস্বার্থে একটি পাবলিক টয়লেট তৈরি করা হয়েছে। বাকি জায়গাতে বসেছে প্রায় ৭০টি অস্থায়ী দোকান। দোকানদাররা জানান, একটি চায়ের দোকানের জন্য রাজনৈতিক নেতাদের দৈনিক ২০০ টাকা, পুলিশকে ১০০ টাকা ও বিদ্যুতের জন্য ২০ টাকা দিতে হয়। নেতাদের ভাগের টাকা সন্ধ্যায় লাইনম্যান এসে নিয়ে যায়। বিদ্যুতের জন্য সিটি করপোরেশনের কর্মীরা টাকা নেয়। সেখানে দেখা যায় পাবলিক টয়লেট থেকে বিদ্যুতের লাইন টেনে প্রতিটা দোকানে ঝুলন্ত সংযোগ দেওয়া হয়েছে। বাড্ডা ইউলুপের নিচে প্রায় ৪০ ফুট চওড়া ও ২০০ ফুট লম্বা সুপরিসর জায়গাজুড়ে করা হয়েছে নার্সারি। নার্সারিটি জায়গার সৌন্দর্য বাড়ালেও এখান থেকে সরকার কানাকড়িও পাচ্ছে না। নার্সারির সাইনবোর্ডে লেখা রয়েছে সোনারগাঁও নার্সারি ও উদয়ন নার্সারি। রাজউক থেকে ২০১৯ সালের ২০ অক্টোবর জায়গাটি বরাদ্দ নেওয়া হয়েছে। জায়গাটি কত টাকা দিয়ে কত দিনের জন্য বরাদ্দ নেওয়া- এমন প্রশ্নে নার্সারির পরিচালক হারুন অর রশিদ বলেন, মাসে ৫ হাজার টাকা দিতে হয়। কিন্তু হাতিরঝিলের রেস্টুরেন্ট নিয়ে বেলার একটি রিট রয়েছে। এ কারণে টাকা দেওয়া বন্ধ আছে। কখনো টাকা দিয়েছিলেন কি না এমন প্রশ্নে তিনি বলেন, বরাদ্দ নেওয়ার পর ময়লার স্তূপ পরিষ্কার করেছি, পানি-বিদ্যুৎ আনতেই ২-৩ বছর লেগেছে। রিটের কারণে টাকা দেওয়ার সুযোগ হয়নি। মালিবাগ-মগবাজার ফ্লাইওভারের নিচটা পরিণত হয়েছে আবর্জনার স্তূপে। আশপাশের সব দোকানের আবর্জনা ফেলা হয় ফ্লাইওভারের নিচে। অনেক স্থানে ৪ ফুট উঁচু আবর্জনা জমেছে। এ ছাড়া রয়েছে রিকশা-ভ্যানের গ্যারেজ, গাড়ি পার্কিং, চায়ের দোকান। অনেক স্থানে মানুষের মল-মূত্র দেখা গেছে। মালিবাগ থেকে মগবাজার পর্যন্ত বিভিন্ন স্থানে হয়েছে ভাঙারির দোকান। এফডিসি অংশে প্রতিদিন ভোরে বসছে মাছের পাইকারি আড়ত। সেখানে ফুট হিসেবে ভাড়া দেওয়া হয় জায়গা। তবে এই টাকার কানাকড়িও সরকারি কোষাগারে জমা পড়ে না। গত সোমবার রাত ৯টার দিকে ফ্লাইওভারের সিদ্ধেশ্বরী স্কুলের অংশে বিভিন্ন স্থানে অন্ধকারে চার-পাঁচজন করে কিশোর-কিশোরীকে জটলা করতে দেখা যায়। স্থানীয় ব্যবসায়ীরা জানান, কিশোর-কিশোরীগুলো আশপাশের বস্তিতে থাকে। সন্ধ্যার পর কখনো ফ্লাইওভারের নিচে, কখনো রেললাইনের পাশে গাঁজা-ইয়াবা বিক্রি করে। এরা দলবেঁধে ছিনতাইও করে। অসংখ্য ছিন্নমূল মানুষকে মশারি টাঙিয়ে ঘুমাতে দেখা যায়। হানিফ ফ্লাইওভারের নিচে ভাত, কাপড়, জুতাসহ অসংখ্য অস্থায়ী দোকান দেখা গেছে। তবে দিনের বেলায় দোকানপাট কম থাকলেও রাত ১২টার পর বাজার জমে ওঠে বলে জানান স্থানীয়রা। জয়কালী মন্দির থেকে নবাবপুর পর্যন্ত মাঝ রাত থেকে ভোর পর্যন্ত জমে ওঠে হাঁস-মুরগির ব্যবসা। রাস্তায় টেবিল বসিয়ে হাঁস-মুরগি বহনকারী প্রতিটা পিকআপ থেকে তোলা হয় চাঁদা। ভোরে যাত্রাবাড়ী চৌরাস্তা থেকে কাজলা পর্যন্ত ফ্লাইওভারের উভয় পাশে জমে ওঠে পাইকারি ও খুচরা মাছের ব্যবসা। পুরো সড়কে যানজট লেগে যায়। এই মাছের বাজার থেকে দৈনিক দেড়-দুই লাখ টাকা চাঁদা তোলা হয় বলে জানা গেছে। খিলগাঁও ফ্লাইওভারের নিচেও দেখা গেছে অনেক দোকানপাট।

 

এই বিভাগের আরও খবর
লক্ষ্মীপুরে বিএনপি নেতাকে কুপিয়ে ও গুলি করে হত্যা
লক্ষ্মীপুরে বিএনপি নেতাকে কুপিয়ে ও গুলি করে হত্যা
বিষপানে প্রেমিকের মৃত্যু, প্রেমিকা হাসপাতালে
বিষপানে প্রেমিকের মৃত্যু, প্রেমিকা হাসপাতালে
পাঁচজন রিমান্ডে তবু মামলার আসামি অজ্ঞাত
পাঁচজন রিমান্ডে তবু মামলার আসামি অজ্ঞাত
উপদেষ্টা ও এনসিপি নেতাদের নিয়ে বিস্ফোরক মন্তব্য
উপদেষ্টা ও এনসিপি নেতাদের নিয়ে বিস্ফোরক মন্তব্য
ভোরের কুয়াশা চাদর
ভোরের কুয়াশা চাদর
সড়ক অবরোধ করে অপসোনিন শ্রমিকদের বিক্ষোভ
সড়ক অবরোধ করে অপসোনিন শ্রমিকদের বিক্ষোভ
যুক্তরাষ্ট্র থেকে এলো আরও ৬১ হাজার টন গম
যুক্তরাষ্ট্র থেকে এলো আরও ৬১ হাজার টন গম
নবান্নের ঘ্রাণে ভরে উঠেছে কৃষকের আঙিনা
নবান্নের ঘ্রাণে ভরে উঠেছে কৃষকের আঙিনা
বিশ্বজুড়ে কমলেও দেশে ইন্টারনেট ব্যবহার বেড়েছে
বিশ্বজুড়ে কমলেও দেশে ইন্টারনেট ব্যবহার বেড়েছে
বিচারকের ছেলে হত্যায় লিমন রিমান্ডে
বিচারকের ছেলে হত্যায় লিমন রিমান্ডে
সিলেটে ঘরে মিলল মেডিকেল শিক্ষার্থীর লাশ
সিলেটে ঘরে মিলল মেডিকেল শিক্ষার্থীর লাশ
ভারতে ফের বিস্ফোরণ ৯ পুলিশ নিহত
ভারতে ফের বিস্ফোরণ ৯ পুলিশ নিহত
সর্বশেষ খবর
দুই দিনে মনোনয়ন ফরম সংগ্রহ করলেন ৩১ প্রার্থী
দুই দিনে মনোনয়ন ফরম সংগ্রহ করলেন ৩১ প্রার্থী

এই মাত্র | ক্যাম্পাস

জামালপুরে ইয়াবাসহ নারী আটক
জামালপুরে ইয়াবাসহ নারী আটক

৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বরিশালে অভ্যন্তরীন ও দুরপাল্লা রুটের বাস চলাচল বন্ধ, ভোগান্তি চরমে
বরিশালে অভ্যন্তরীন ও দুরপাল্লা রুটের বাস চলাচল বন্ধ, ভোগান্তি চরমে

৪ মিনিট আগে | নগর জীবন

‘ভুয়া ভিডিও’ সম্পর্কে সচেতন হতে অর্থ মন্ত্রণালয়ের অনুরোধ
‘ভুয়া ভিডিও’ সম্পর্কে সচেতন হতে অর্থ মন্ত্রণালয়ের অনুরোধ

৫ মিনিট আগে | জাতীয়

এবার ১০ গোলে বাংলাদেশের হার
এবার ১০ গোলে বাংলাদেশের হার

১৬ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

কুয়েতে হোমনা প্রবাসীদের মিলনমেলা ও পিঠা উৎসব
কুয়েতে হোমনা প্রবাসীদের মিলনমেলা ও পিঠা উৎসব

১৯ মিনিট আগে | পরবাস

গৌরনদীতে তিন মরদেহ উদ্ধার: দুটি হত্যা, একটি আত্মহত্যা
গৌরনদীতে তিন মরদেহ উদ্ধার: দুটি হত্যা, একটি আত্মহত্যা

১৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বিয়ের আশায় ১৭ দিনের নবজাতককে হত্যা করল ৪ খালা
বিয়ের আশায় ১৭ দিনের নবজাতককে হত্যা করল ৪ খালা

২১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজধানীর মোহাম্মদপুরে বিশেষ অভিযানে গ্রেফতার ১৪
রাজধানীর মোহাম্মদপুরে বিশেষ অভিযানে গ্রেফতার ১৪

২২ মিনিট আগে | নগর জীবন

ইথিওপিয়ায় প্রথমবারের মতো মারাত্মক মারবার্গ ভাইরাসের প্রাদুর্ভাব
ইথিওপিয়ায় প্রথমবারের মতো মারাত্মক মারবার্গ ভাইরাসের প্রাদুর্ভাব

২৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চট্টগ্রাম কলেজে শিক্ষক সংকটে বিঘ্নিত গুণগত শিক্ষা
চট্টগ্রাম কলেজে শিক্ষক সংকটে বিঘ্নিত গুণগত শিক্ষা

২৪ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

খুলনা-বরিশাল বিভাগে পরিবহন ধর্মঘটের ডাক
খুলনা-বরিশাল বিভাগে পরিবহন ধর্মঘটের ডাক

২৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নিষিদ্ধ সংগঠন ছাত্রলীগের ঢাবি শাখার নেতা গ্রেফতার
নিষিদ্ধ সংগঠন ছাত্রলীগের ঢাবি শাখার নেতা গ্রেফতার

২৯ মিনিট আগে | নগর জীবন

গোপালগঞ্জে মহাসড়কে গাছ ফেলে অবরোধের চেষ্টা, গ্রেফতার ৬
গোপালগঞ্জে মহাসড়কে গাছ ফেলে অবরোধের চেষ্টা, গ্রেফতার ৬

২৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

স্কুল-কলেজের সভাপতির দায়িত্বে ইউএনও–ডিসি
স্কুল-কলেজের সভাপতির দায়িত্বে ইউএনও–ডিসি

৩১ মিনিট আগে | জাতীয়

রূপগঞ্জের গোলাম ফারুক খোকন বিএসটিএমপিআইএ'র সভাপতি
রূপগঞ্জের গোলাম ফারুক খোকন বিএসটিএমপিআইএ'র সভাপতি

৩৩ মিনিট আগে | নগর জীবন

২০২৬ সালে ব্যাংক বন্ধ থাকবে ২৮ দিন
২০২৬ সালে ব্যাংক বন্ধ থাকবে ২৮ দিন

৩৭ মিনিট আগে | অর্থনীতি

জুলাই সনদ আদেশ সংশোধন করে কেবল মতৈক্যের বিষয়গুলো গণভোটে দিন: সাইফুল হক
জুলাই সনদ আদেশ সংশোধন করে কেবল মতৈক্যের বিষয়গুলো গণভোটে দিন: সাইফুল হক

৩৯ মিনিট আগে | রাজনীতি

অনিবন্ধিত মোবাইল ব্যবহারকারীদের জন্য সুখবর দিল বিটিআরসি
অনিবন্ধিত মোবাইল ব্যবহারকারীদের জন্য সুখবর দিল বিটিআরসি

৪১ মিনিট আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

চট্টগ্রাম–কক্সবাজার রেললাইনে গাছ ফেলে নাশকতার চেষ্টা
চট্টগ্রাম–কক্সবাজার রেললাইনে গাছ ফেলে নাশকতার চেষ্টা

৪৩ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

আশরাফুল হত্যা: ফাঁসির দাবিতে উত্তাল গোপালপুর
আশরাফুল হত্যা: ফাঁসির দাবিতে উত্তাল গোপালপুর

৪৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ট্রাইব্যুনালে যে রায় হোক তা কার্যকর হবে : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
ট্রাইব্যুনালে যে রায় হোক তা কার্যকর হবে : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

৪৪ মিনিট আগে | জাতীয়

৩০ বছর পর হত্যা মামলার আসামি গ্রেফতার
৩০ বছর পর হত্যা মামলার আসামি গ্রেফতার

৫০ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ফ্যাসিবাদবিরোধী শক্তির মতভেদ ঐক্য ভাঙবে না: তুলি-আরমান
ফ্যাসিবাদবিরোধী শক্তির মতভেদ ঐক্য ভাঙবে না: তুলি-আরমান

৫২ মিনিট আগে | রাজনীতি

নির্বাচনে যারা পেশি শক্তি দেখাবে, তারাই ক্ষতিগ্রস্ত হবে : ইসি সানাউল্লাহ
নির্বাচনে যারা পেশি শক্তি দেখাবে, তারাই ক্ষতিগ্রস্ত হবে : ইসি সানাউল্লাহ

৫২ মিনিট আগে | জাতীয়

চট্টগ্রামে নিষিদ্ধ ছাত্রলীগ নেতা গ্রেফতার
চট্টগ্রামে নিষিদ্ধ ছাত্রলীগ নেতা গ্রেফতার

৫৩ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

নীলফামারীতে ‘পদোন্নতি বঞ্চিত’ প্রভাষকদের কর্মবিরতি পালন
নীলফামারীতে ‘পদোন্নতি বঞ্চিত’ প্রভাষকদের কর্মবিরতি পালন

৫৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মালয়েশিয়ায় ৪৫ বাংলাদেশিসহ ১২৩ বিদেশি কর্মী আটক
মালয়েশিয়ায় ৪৫ বাংলাদেশিসহ ১২৩ বিদেশি কর্মী আটক

৫৭ মিনিট আগে | পরবাস

টি-টেন লিগে দল পেলেন তাসকিন
টি-টেন লিগে দল পেলেন তাসকিন

৫৭ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

মোটরসাইকেলের নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে যুবক নিহত
মোটরসাইকেলের নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে যুবক নিহত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
নাতবউকে ধর্ষণের অভিযোগে জুতাপেটা, পুলিশে সোপর্দ
নাতবউকে ধর্ষণের অভিযোগে জুতাপেটা, পুলিশে সোপর্দ

২০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিচারকের ছেলে হত্যার আসামির বক্তব্য ভাইরাল, ৪ পুলিশ বরখাস্ত
বিচারকের ছেলে হত্যার আসামির বক্তব্য ভাইরাল, ৪ পুলিশ বরখাস্ত

১৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

স্থগিত হওয়া সকল পদে ফিরলেন বিএনপি নেতা মাসুদ তালুকদার
স্থগিত হওয়া সকল পদে ফিরলেন বিএনপি নেতা মাসুদ তালুকদার

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কাদের সিদ্দিকীকে সঙ্গে নিয়ে আদালতে হাজিরা দিলেন লতিফ সিদ্দিকী
কাদের সিদ্দিকীকে সঙ্গে নিয়ে আদালতে হাজিরা দিলেন লতিফ সিদ্দিকী

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আইপিএলে কে কোন দলে, দেখুন পূর্ণাঙ্গ স্কোয়াড
আইপিএলে কে কোন দলে, দেখুন পূর্ণাঙ্গ স্কোয়াড

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মেহজাবীনের বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারি
মেহজাবীনের বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারি

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

রায়ের পর হাসিনার বিরুদ্ধে ইন্টারপোলে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারির আবেদন হবে : প্রসিকিউটর
রায়ের পর হাসিনার বিরুদ্ধে ইন্টারপোলে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারির আবেদন হবে : প্রসিকিউটর

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

'দাউদের মাদক পার্টিতে নোরা', পুলিশের নজরে অভিনেত্রী
'দাউদের মাদক পার্টিতে নোরা', পুলিশের নজরে অভিনেত্রী

৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

মিস ইউনিভার্স মঞ্চের কঠিন বাস্তবতার কথা জানালেন বাংলাদেশের মিথিলা
মিস ইউনিভার্স মঞ্চের কঠিন বাস্তবতার কথা জানালেন বাংলাদেশের মিথিলা

৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

আরও এক বিচারপতির পদত্যাগ, বিচারবিভাগীয় ‘সঙ্কটের’ পথে পাকিস্তান!
আরও এক বিচারপতির পদত্যাগ, বিচারবিভাগীয় ‘সঙ্কটের’ পথে পাকিস্তান!

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এক দশক পর বড় পর্দায় ‘বজরঙ্গি ভাইজান’ সিনেমার সেই মুন্নি
এক দশক পর বড় পর্দায় ‘বজরঙ্গি ভাইজান’ সিনেমার সেই মুন্নি

১৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

দেশের বাজারে কমেছে স্বর্ণের দাম
দেশের বাজারে কমেছে স্বর্ণের দাম

৮ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

প্রবাসীরা প্রথমবারের মতো যে পদ্ধতিতে ভোট দেবেন
প্রবাসীরা প্রথমবারের মতো যে পদ্ধতিতে ভোট দেবেন

৮ ঘণ্টা আগে | পরবাস

স্বর্ণের দাম কমেছে
স্বর্ণের দাম কমেছে

১৯ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

পাঁচ ব্যাংক একীভূতকরণের বিকল্প ছিল না : গভর্নর
পাঁচ ব্যাংক একীভূতকরণের বিকল্প ছিল না : গভর্নর

৪ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

সকালে খালি পেটে পেয়ারা খাওয়ার স্বাস্থ্য উপকারিতা
সকালে খালি পেটে পেয়ারা খাওয়ার স্বাস্থ্য উপকারিতা

১২ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

ঢাকা-গোপালগঞ্জসহ চার জেলায় নিরাপত্তার দায়িত্বে বিজিবি
ঢাকা-গোপালগঞ্জসহ চার জেলায় নিরাপত্তার দায়িত্বে বিজিবি

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হরমুজ প্রণালীতে তেলবাহী ট্যাংকার আটক করেছে ইরান
হরমুজ প্রণালীতে তেলবাহী ট্যাংকার আটক করেছে ইরান

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুক্তরাষ্ট্র থেকে গম নিয়ে মোংলা বন্দরে জাহাজ
যুক্তরাষ্ট্র থেকে গম নিয়ে মোংলা বন্দরে জাহাজ

২১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

আলেমদের নিয়ে অশোভন মন্তব্য না করার আহ্বান জামায়াত আমিরের
আলেমদের নিয়ে অশোভন মন্তব্য না করার আহ্বান জামায়াত আমিরের

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

অনিয়মের প্রমাণ পায়নি বিসিবি
অনিয়মের প্রমাণ পায়নি বিসিবি

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

২৬ বাংলাদেশি নিয়ে লিবিয়া উপকূলে নৌকাডুবি, চারজনের মৃত্যু
২৬ বাংলাদেশি নিয়ে লিবিয়া উপকূলে নৌকাডুবি, চারজনের মৃত্যু

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনার রায় সরাসরি সম্প্রচার করবে বিটিভি
শেখ হাসিনার রায় সরাসরি সম্প্রচার করবে বিটিভি

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সবাই ছেড়ে চলে যাচ্ছে: অমিতাভ বচ্চন
সবাই ছেড়ে চলে যাচ্ছে: অমিতাভ বচ্চন

৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

আগামী নির্বাচন বানচাল হলে দেশ ভয়াবহ বিপর্যয়ের মুখে পড়বে
আগামী নির্বাচন বানচাল হলে দেশ ভয়াবহ বিপর্যয়ের মুখে পড়বে

২২ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

‘যে দলের প্রধান পালিয়ে গেছে, তার কথায় বিভ্রান্ত হওয়ার কিছু নাই’
‘যে দলের প্রধান পালিয়ে গেছে, তার কথায় বিভ্রান্ত হওয়ার কিছু নাই’

১৭ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

‘ফ্যাসিস্ট হাসিনার গণহত্যার রায় ঘিরে একটি মহল নৈরাজ্য সৃষ্টির পাঁয়তারা করছে’
‘ফ্যাসিস্ট হাসিনার গণহত্যার রায় ঘিরে একটি মহল নৈরাজ্য সৃষ্টির পাঁয়তারা করছে’

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সোভিয়েত যুগের মতো রাশিয়া আবারও বিশ্বে প্রভাববলয় গড়ে তুলছে
সোভিয়েত যুগের মতো রাশিয়া আবারও বিশ্বে প্রভাববলয় গড়ে তুলছে

৮ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

সবচেয়ে ছোট দেশ হিসেবে বিশ্বকাপের কাছাকাছি কুরাসাও
সবচেয়ে ছোট দেশ হিসেবে বিশ্বকাপের কাছাকাছি কুরাসাও

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আমেরিকা থেকে গম নিয়ে মোংলা বন্দরে এমভি উইকোটাটি
আমেরিকা থেকে গম নিয়ে মোংলা বন্দরে এমভি উইকোটাটি

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রিন্ট সর্বাধিক
বউ পিটিয়ে জেলখাটা ব্যক্তি হলেন ডিসি!
বউ পিটিয়ে জেলখাটা ব্যক্তি হলেন ডিসি!

প্রথম পৃষ্ঠা

ডিসেম্বরে নির্বাচনি তফসিল
ডিসেম্বরে নির্বাচনি তফসিল

প্রথম পৃষ্ঠা

হাসিনার মামলার রায় কাল, কড়া নিরাপত্তা
হাসিনার মামলার রায় কাল, কড়া নিরাপত্তা

প্রথম পৃষ্ঠা

নতুন পোশাকে মাঠে পুলিশ
নতুন পোশাকে মাঠে পুলিশ

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ভারত পরীক্ষায় পাস করবে কি বাংলাদেশ
ভারত পরীক্ষায় পাস করবে কি বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

টাকার বিনিময়ে বদলি লক্ষ্য দুর্নীতি
টাকার বিনিময়ে বদলি লক্ষ্য দুর্নীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রমোদতরি হিসেবে ফিরল শতবর্ষী প্যাডেল স্টিমার
প্রমোদতরি হিসেবে ফিরল শতবর্ষী প্যাডেল স্টিমার

পেছনের পৃষ্ঠা

তারেক রহমানসহ সব প্রার্থীর নিরাপত্তা নিশ্চিতের দাবি
তারেক রহমানসহ সব প্রার্থীর নিরাপত্তা নিশ্চিতের দাবি

প্রথম পৃষ্ঠা

মার্কিনিরা এখনো নারী নেতৃত্বের জন্য প্রস্তুত নয় : মিশেল
মার্কিনিরা এখনো নারী নেতৃত্বের জন্য প্রস্তুত নয় : মিশেল

প্রথম পৃষ্ঠা

নায়ক খলনায়কের সেরা জুটি
নায়ক খলনায়কের সেরা জুটি

শোবিজ

নির্বাচনি প্রচারে সব দল
নির্বাচনি প্রচারে সব দল

প্রথম পৃষ্ঠা

হুমায়ূন আহমেদ বলেছিলেন ‘বারীর সুরে মধু ঝরে’
হুমায়ূন আহমেদ বলেছিলেন ‘বারীর সুরে মধু ঝরে’

শোবিজ

থামছেই না খাদ্যপণ্যে ভেজাল
থামছেই না খাদ্যপণ্যে ভেজাল

নগর জীবন

ভোটে ব্যাঘাত ঘটানোর মতো শক্তি আ. লীগের নেই
ভোটে ব্যাঘাত ঘটানোর মতো শক্তি আ. লীগের নেই

প্রথম পৃষ্ঠা

নবান্নের ঘ্রাণে ভরে উঠেছে কৃষকের আঙিনা
নবান্নের ঘ্রাণে ভরে উঠেছে কৃষকের আঙিনা

পেছনের পৃষ্ঠা

গণভোট নিয়ে এখনো নানান প্রশ্ন
গণভোট নিয়ে এখনো নানান প্রশ্ন

প্রথম পৃষ্ঠা

উর্বশীর জীবন পরিবর্তন
উর্বশীর জীবন পরিবর্তন

শোবিজ

নভেম্বরেও আগ্রাসি ডেঙ্গু
নভেম্বরেও আগ্রাসি ডেঙ্গু

পেছনের পৃষ্ঠা

মেসি ম্যাজিকে বছর শেষ আর্জেন্টিনার
মেসি ম্যাজিকে বছর শেষ আর্জেন্টিনার

মাঠে ময়দানে

উপদেষ্টা ও এনসিপি নেতাদের নিয়ে বিস্ফোরক মন্তব্য
উপদেষ্টা ও এনসিপি নেতাদের নিয়ে বিস্ফোরক মন্তব্য

পেছনের পৃষ্ঠা

বিতর্কিতদের চিহ্নিত করা হচ্ছে
বিতর্কিতদের চিহ্নিত করা হচ্ছে

প্রথম পৃষ্ঠা

দ্রুততম সেঞ্চুরির রেকর্ড হাবিবুরের
দ্রুততম সেঞ্চুরির রেকর্ড হাবিবুরের

মাঠে ময়দানে

প্রার্থী খুঁজছে এনসিপি
প্রার্থী খুঁজছে এনসিপি

প্রথম পৃষ্ঠা

নিম্নমানের তারের জন্য কার্গো ভিলেজে আগুন
নিম্নমানের তারের জন্য কার্গো ভিলেজে আগুন

প্রথম পৃষ্ঠা

ইউরোপের পোশাক আমদানি বেড়েছে
ইউরোপের পোশাক আমদানি বেড়েছে

পেছনের পৃষ্ঠা

আগামী নির্বাচনেই দেশের ভবিষ্যৎ নির্ধারণ
আগামী নির্বাচনেই দেশের ভবিষ্যৎ নির্ধারণ

প্রথম পৃষ্ঠা

ইংল্যান্ডের পর ফ্রান্স ক্রোয়েশিয়া
ইংল্যান্ডের পর ফ্রান্স ক্রোয়েশিয়া

মাঠে ময়দানে

খতমে নবুয়ত মহাসম্মেলনে মানুষের ঢল
খতমে নবুয়ত মহাসম্মেলনে মানুষের ঢল

প্রথম পৃষ্ঠা

১৪, ১৮ ও ২৪-এর মতো নির্বাচন হলে দুর্ভোগ নেমে আসবে
১৪, ১৮ ও ২৪-এর মতো নির্বাচন হলে দুর্ভোগ নেমে আসবে

প্রথম পৃষ্ঠা