শিরোনাম
প্রকাশ: ১৫:০৩, রবিবার, ০৭ মে, ২০১৭

বাচ্চার মিথ্যা কথা বলায় অভ্যাস বদলাবেন যেভাবে

অনলাইন ডেস্ক
অনলাইন ভার্সন
বাচ্চার মিথ্যা কথা বলায় অভ্যাস বদলাবেন যেভাবে

যে কারণেই হোক না কেন আমরা সবাই কখনো না কখনো মিথ্যে বলেছি। তাই বাচ্চা যখন মিথ্যে বলবে‚ প্রথমেই রিঅ্যাক্ট না করে নিজেও যে মিথ্যার আশ্রয় নিয়েছেন সেটা ভেবে দেখুন। বাচ্চা মিথ্যা বললে তাহলে আপনি কী করবেন? বা বাচ্চা যাতে সত্যি বলে সেই অভ্যাসই বা করাবেন কী করে? আজ রইলো সেই বিষয়েই আলোচনা-

বাবা-মা যখন জানতে পারে তার সন্তান মিথ্যা বলছে তখন রাগ‚হতাশা‚ সন্তানকে অবিশ্বাস করা‚ কেন সে মিথ্যা বলছে তাই নিয়ে বিভ্রান্তি‚ বা বাচ্চাকে সঠিক ভাবে মানুষ করতে পারছেন না বলে নিজের ওপর অবিশ্বাস তৈরি হওয়াটা স্বাভাবিক।

আমরা সবাই জানি একমাত্র সৎ থাকলে এবং সত্যি বললেই সবার সাথেই সম্পর্ক ঠিক থাকে বা নতুন সম্পর্ক তৈরিও হয় এইভাবে। বাচ্চাদের ক্ষেত্রেও একই জিনিস হয়। আপনার সন্তান আপনাকে যতক্ষণ না বিশ্বাস করছে ততক্ষণ কিন্তু সে মিথ্যার আশ্রয় নেবে । তাই আগে নিজেকে তার কাছে বিশ্বাসযোগ্য করে তুলুন।

১) কেন মিথ্যা বলছে তা জানার চেষ্টা করুন : 
ব্যাপারটার গভীরে গিয়ে দেখুন। সন্তান কেন মিথ্যা বলছে তা জানা কিন্তু খুব জরুরী। মনে রাখবেন শুধু শুধু কেউ মিথ্যা বলে না। এর পিছনে নিশ্চয়ই কোনো কারণ থাকে। সেটা জানার চেষ্টা করুন। বাচ্চাকে বোঝার চেষ্টা করুন‚ মনোযোগ দিয়ে বাচ্চার কথা শুনুন। বাচ্চারা যেমন বড়দের ভাষায় কথা বলা শেখে তেমনি সব বাবা মায়েদেরও কিন্তু বাচ্চার ভাষা বুঝতে শিখতে হবে। মনে রাখবেন বাচ্চা কিন্তু যখন মিথ্যা বলে তখনো সে আপনার সঙ্গে যোগাযোগ স্থাপন করার চেষ্টা করছে। তার মিথ্যার মধ্যে কোনো লুকানো মেসেজ আছে কি না খতিয়ে দেখুন।

২) বাচ্চার বয়সের দিকে খেয়াল রাখুন : 
বড়দের মতো বাচ্চারাও ডেভলপমেন্টের বিভিন্ন স্টেজের মধ্যে দিয়ে যায়। আমাদের যত বয়স বাড়ে আমাদের চিন্তাধারা বদলায় বা আমরা কল্পনা এবং রিয়েলিটির মধ্যে তফাত ধরতে পারি। বাচ্চার সঙ্গে য্খন ডিল করবেন তখন তার বয়স কতো তা সব সময় মাথায় রাখুন। একটা উদাহরণ দিলেই বুঝতে পারবেন। একটা তিন বছরের বাচ্চা যদি বলে ‘ আমার দাদুর ২০০ বছর বয়স'। তখন কিন্তু সে মিথ্যা বলছে না, সে নিজে যেটা ভাবছে তাই বলছে। এবং সে কিন্তু তখনো জানে না ২০০ বছর মানে কত। বা ধরুন আপনার চার বছরের মেয়ে আপনাকে একদিন বললো পার্কে খেলতে গিয়ে তার একটা পরীর সঙ্গে দেখা হয়েছে তখন সে কিন্তু রিয়েলিটি আর তার কল্পনার মাঝামাঝি জগতে আছে। তাই এই অবস্থায় সেও কিন্তু মিথ্যা বলছে না। অন্যদিকে আপনার ৮ বছরের পুত্র হোমওয়ার্ক না করে টিভি দেখেছে এবং আপনি যখন তাকে এই ব্যাপারে প্রশ্ন করছেন সে কিন্তু বারবার বলছে সে টিভি দেখেনি‚ তখন কিন্তু সে জানে আসলে কী হয়েছে এবং সে কী বলছে তার মধ্যে পার্থক্য আছে। তাই বিভিন্ন বয়সী বাচ্চাদের সঙ্গে বিভিন্ন ভাবে মিশতে হবে।

৩) বাচ্চার এক্সপ্রেশনের দিকে নজর দিন : 
অনেক সময় আপনার সন্তান বুঝতে পারে না সে কী বলছে। যেমন ধরুণ আপনি তাকে প্রশ্ন করলেন ‘ তুমি কেমন আছো? বা আজকের দিনটা তোমার কেমন গেলো ? উত্তরে সে হয়তো বললো ‘ আমি ঠিক আছি ‘ বা ‘ ঠিক আছে' বাচ্চার জীবনে যদি কোন সমস্যা এসেও থাকে সে কিন্তু তা বুঝতে পারে না। তার জীবনে যে কিছু একটা গণ্ডগোল হয়েছে সে হয়তো তা জানেই না। তাই উত্তরে 'সব ঠিক আছে' বলা মানেই কিন্তু সে মিথ্যা বলছে না। আবার এও হতে পারে সে হয়তো ঠিকমত নিজেকে এক্সপ্রেস করতে পারছে না। তাই শুধুমাত্র সন্তান কী বলছে তাতে গুরুত্ব না দিয়ে তার এক্সপ্রেসন লক্ষ্য করুন। যেমন ধরুন স্কুলে হয়তো কারুর সঙ্গে ঝগড়া হয়েছে আপনার সন্তানের। মুখে সে বললো সব ঠিক আছে কিন্তু দেখলেন সে চুপচাপ ঘরের এক কোণে বসে আছে‚ বা অন্যদিন সে যেখানে বন্ধুকে নিয়ে প্রচুর কথা বলে সেদিন বন্ধুর প্রসঙ্গ উঠলে তা এড়িয়ে যাচ্ছে। এই ক্ষেত্রে আপনি একটু ভালো করে লক্ষ্য করলেই বুঝতে পারবেন গণ্ডগোলটা কোথায়।

৪) বাচ্চার সঙ্গে কমিউনিকেশন যেন আপনার ফার্স্ট প্রায়োরিটি হয় : 
মনে রাখবেন বাচ্চার সঙ্গে আপনি নিজে যত কানেকটেড থাকবেন তত বেশি আপনাদের মধ্যে বিশ্বাস্যোগ্যতা স্থাপন হবে। এবং বাচ্চাকে মিথ্যার আশ্রয় নিতে হবে না। বাচ্চার সঙ্গে যথাযথ সময় কাটালে সে তার জীবনের সব কথা আপনাকে জানাবে এমনকি সে কী ভাবছে তাও জানাবে। তাই বাচ্চার সঙ্গে যোগাযোগ স্থাপন করাটা ভীষণ জরুরী এবং মিথ্যা বলার সব থেকে বড় প্রিভেন্টিভ মেজারও বলতে পারেন।

৫) নিজের মধ্যে পরিবর্তন আনুন : 
মনে রাখবেন আপনার বাচ্চা কিন্তু প্রতিটা ক্ষেত্রে আপনাকে নকল করার চেষ্টা করে। তাই আপনি যা করবেন সেও তাই শিখবে। এছাড়াও কোনদিন এমন প্রতিশ্রুতি বাচ্চাকে দেবেন না যা আপনি রাখতে পারবেন না। কারণ সে ভাববে‚ হয়তো কিছু প্রমিস করলে তা রাখার কোনো দরকার নেই‚ ঠিক আপনি যেমন তাকে প্রতিশ্রুতি দিয়েও সেই কাজটা করেন নি তেমন।

৬) ৬-৭ বছরের বাচ্চাদের নিজের দায়িত্ব নিজেকেই নিতে হবে : 
যেমন ধরুণ সে কারুর সঙ্গে মারামারি করলো বা কাউকে ইচ্ছা করে মিস গাইড করলো তখন তাকে শেখান সে যা করেছে তার ফল ও কিন্তু তাকেই ভোগ করতে হবে। যেমন সে হয়তো তার কাছের বন্ধুকে মিথ্য বলেছে তখন তাকে বোঝান ভবিষ্যতে তার বন্ধু কিন্তু তাকে বিশ্বাস করবে না। যদি দেখেন আপনার বাচ্চা আপনার সঙ্গে মিথ্যা বলছে তাহলে তার সঙ্গে সরাসরি কথা বলুন। এবং সে যে ভুল কাজ করছে তাকে বোঝান। বা কী করে সে আবার বিশ্বাসী হয়ে উঠতে পারে তাও শেখান।

৭) বাচ্চা যেন আপনাকে বিশ্বাস করে সব বলতে পারে সেরকম পরিস্থিতি তৈরি করুন : 
আপনার বাচ্চা যদি বুঝতে পারে সে যা বলছে আপনি বিশ্বাস করছেন না‚ বা তার কথায় আপনি দুঃখ পাচ্ছেন বা তার কথা শুনে আপনার উদ্বিগ্ন‚ বা তাকে বিচার করছেন বা তার কথায় উত্তেজিত হয়ে যাচ্ছেন সে তাহলে কিন্তু আর আপনার সঙ্গে খোলাখুলি মিশবে না। এই পরিস্থিতি যাতে না তৈরি হয় তার জন্য সর্বপ্রথম নিজেকে বিচার করে দেখুন‚ আপনি একজায়গায় আটকে যান নি তো? যেমন ধরুণ কিছু টপিক আছে যেমন সেক্স‚ ধর্ম‚ এইসব টপিক নিয়ে বাচ্চাদের সঙ্গে আলোচনা করতে চাই না। কিন্তু বাচ্চা এই ব্যাপারে প্রশ্ন করলে এড়িয়ে যাবেন না। যতটা পারবেন সহজ ভাষায় তার প্রশ্নের উত্তর দেওয়ার চেষ্টা করুন। যেমন ধরুণ আপনার টিনএজার বাচ্চা আপনাকে সেক্স সংক্রান্ত কোনো প্রশ্ন করলো তার উত্তরে তাকে বকাঝকা না করে বা ভুল তথ্য না দিয়ে যতটা সঠিক ভাবে সম্ভব বুঝিয়ে দিন। মনে রাখবেন বাচ্চার সঙ্গে বন্ধুর মতো মেশার চেষ্টা করুন।

৮) বাচ্চাকে সত্যি কথা বলার গুরুত্ব বোঝান : 
সে মিথ্যা না বলে কেন সত্যি বলবে সেটা কিন্তু আপনাকেই শেখাতে হবে। একই সঙ্গে শেখান সত্যি বলা মোটেই কঠিন কাজ নয়। একই সঙ্গে এও শেখান যে একটা মিথ্যা কথা ঢাকতে তাকে আরো অনেক মিথ্যার সাহায্য নিতে হবে। সত্যি বললে সে কী পাবে তাও বোঝানোর চেষ্টা করুন।

৯) বাচ্চাকে বোঝান যে আপনিও ভুল করতে পারেন : 
আপনি যা বলেন বা যা করেন সেটা যে সব সময় ঠিক হবে তার কোনো মানে নেই‚ বাচ্চাকে বোঝান আপনারও ভুল হতে পারে। তাকে বোঝান সে যেমন আপনার ওপর নির্ভরশীল আপনিও তেমনি তার ওপর নির্ভর করেন। তাকে বোঝান যে তাকে যেমন তার বিশ্বাসযোগ্যতা অর্জন করতে হয় তেমনি তার কাছে আপনাকেও সেই বিশ্বাযোগ্যতা অর্জন করতে হয়েছে। নিজেদের মধ্যে আস্থা এবং বিশ্বাস গড়ে তুলুন। আপনি কোনো ভুল করলে অবশ্যই তার জন্য ক্ষমা চান।

১০) বাচ্চাকে কোনদিন মিথ্যাবাদী বলে লেবেল করে দেবেন না : 
তাকে মিথ্যবাদী প্রতিপন্ন না করে সে কেন মিথ্যা বলছে তা জানার চেষ্টা করুন। তাকে মিথ্যাবদী বলে লেবেল করে দিলে সে লজ্জা পাবে এবং সেই লজ্জা ঢাকতে বারবার মিথ্যা বলবে। সে যেটা করেছে তার জন্য আপনি যে দুঃখ পেয়েছেন তাকে বোঝান বা তার থেকে আপনি কী আশা করেছেন তাও বোঝানোর চেষ্টা করুন। কিন্তু একই সঙ্গে সন্তানকে বোঝান যে সে আসলে একজন ভালো মানুষ এবং তার যে সত্যি কথা বলার সাহস আছে তাও বুঝিয়ে দিন। এর ফলে আপনার বাচ্চা নিজে শোধরানোর মোটিভেশন পাবে। এবং এও প্রমাণ হয়ে যাবে অপনি তাকে বিশ্বাস করেন‚ ভরসা করেন। আপনার বাচ্চা নিজের ভুল বুঝতে পেরে নিজেকে অপরাধী ভাববে কিন্তু তা ঠিক আছে। বাচ্চা যদি মিথ্যা বলার জন্য অনুতপ্ত হয় তাহলে তা ভালো লক্ষণ। কিন্তু একই সঙ্গে তাকে এও বোঝান সে মিথ্যা বলেছে বলেই অপদার্থ নয়।


বিডি প্রতিদিন/৭ মে ২০১৭/হিমেল

এই বিভাগের আরও খবর
কিভাবে খেলে পেয়ারা থেকে মিলবে বেশি উপকার?
কিভাবে খেলে পেয়ারা থেকে মিলবে বেশি উপকার?
পরিচিত সবজি পটলের আছে নানা স্বাস্থ্যগুণ
পরিচিত সবজি পটলের আছে নানা স্বাস্থ্যগুণ
গরমে শরীরে পানিশূন্যতা বাড়ায় যেসব খাবার
গরমে শরীরে পানিশূন্যতা বাড়ায় যেসব খাবার
কেমিক্যালমুক্ত আম চেনার উপায়
কেমিক্যালমুক্ত আম চেনার উপায়
ডিমের সঙ্গে যেসব খাবার খাওয়া উচিত নয়
ডিমের সঙ্গে যেসব খাবার খাওয়া উচিত নয়
পায়ের যত্নে কোনো অবহেলা নয়
পায়ের যত্নে কোনো অবহেলা নয়
গরমে ত্বকের যত্নে মুলতানি মাটি
গরমে ত্বকের যত্নে মুলতানি মাটি
গরমে তালের শাঁস খাওয়া কেন উপকারী
গরমে তালের শাঁস খাওয়া কেন উপকারী
আমলকির স্বাস্থ্য উপকারিতা
আমলকির স্বাস্থ্য উপকারিতা
পাকা পেয়ারা খেলে কমবে ওজন
পাকা পেয়ারা খেলে কমবে ওজন
পুষ্টিগুণে ভরপুর লালশাক
পুষ্টিগুণে ভরপুর লালশাক
গরমে লাউয়ের রস খাওয়ার যত উপকার
গরমে লাউয়ের রস খাওয়ার যত উপকার
সর্বশেষ খবর
জলাবদ্ধতা নিরসনে চট্টগ্রামকে দৃষ্টান্ত সৃষ্টি করতে হবে : প্রধান উপদেষ্টা
জলাবদ্ধতা নিরসনে চট্টগ্রামকে দৃষ্টান্ত সৃষ্টি করতে হবে : প্রধান উপদেষ্টা

১ সেকেন্ড আগে | জাতীয়

ঢাবি শিক্ষার্থী সাম্য হত্যা: তিন আসামি কারাগারে
ঢাবি শিক্ষার্থী সাম্য হত্যা: তিন আসামি কারাগারে

১ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

ব্যারিকেড সরিয়ে শাহবাগ মোড় অবরোধ নার্সিং শিক্ষার্থীদের
ব্যারিকেড সরিয়ে শাহবাগ মোড় অবরোধ নার্সিং শিক্ষার্থীদের

৬ মিনিট আগে | নগর জীবন

গোপালগঞ্জে মন্দিরভিত্তিক শিশু ও গণশিক্ষা কার্যক্রম প্রকল্পের কর্মশালা
গোপালগঞ্জে মন্দিরভিত্তিক শিশু ও গণশিক্ষা কার্যক্রম প্রকল্পের কর্মশালা

৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নিরাপদ সড়কের দাবিতে রংপুর-কুড়িগ্রাম সড়ক অবরোধ
নিরাপদ সড়কের দাবিতে রংপুর-কুড়িগ্রাম সড়ক অবরোধ

১০ মিনিট আগে | নগর জীবন

২৪ ঘণ্টায় ইসরায়েলের বিমানবন্দরে হুথির তিন ক্ষেপণাস্ত্র হামলা
২৪ ঘণ্টায় ইসরায়েলের বিমানবন্দরে হুথির তিন ক্ষেপণাস্ত্র হামলা

১১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নেইমারের বিলাসবহুল গাড়ির তালিকায় এবার যোগ হল ফেরারি
নেইমারের বিলাসবহুল গাড়ির তালিকায় এবার যোগ হল ফেরারি

১৩ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

বগুড়ায় কারামুক্ত হলেন সাংবাদিক ওয়াহেদ ফকির
বগুড়ায় কারামুক্ত হলেন সাংবাদিক ওয়াহেদ ফকির

১৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

রাতে আপনি ঘুমান কীভাবে, সৌদি যুবরাজকে ট্রাম্প
রাতে আপনি ঘুমান কীভাবে, সৌদি যুবরাজকে ট্রাম্প

১৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গোপালগঞ্জে উদ্যোক্তাদের নিয়ে ইনকিউবেশন বিজনেস প্রশিক্ষণ
গোপালগঞ্জে উদ্যোক্তাদের নিয়ে ইনকিউবেশন বিজনেস প্রশিক্ষণ

২৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ট্রাম্পের সঙ্গে সাক্ষাৎ করলেন সিরিয়ার প্রেসিডেন্ট আল-শারা
ট্রাম্পের সঙ্গে সাক্ষাৎ করলেন সিরিয়ার প্রেসিডেন্ট আল-শারা

২৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাখির জন্য অন্যরকম ভালোবাসা
পাখির জন্য অন্যরকম ভালোবাসা

২৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

দিনাজপুরে ট্রাকচাপায় নিহত ১
দিনাজপুরে ট্রাকচাপায় নিহত ১

২৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক স্বাভাবিক করতে যুক্ত হবে আরও দেশ: ট্রাম্প
ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক স্বাভাবিক করতে যুক্ত হবে আরও দেশ: ট্রাম্প

৩৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বড়াইগ্রামে মহিলা সমিতির প্রতিষ্ঠাতার বিরুদ্ধে অপপ্রচারের প্রতিবাদে মানববন্ধন ও বিক্ষোভ মিছিল
বড়াইগ্রামে মহিলা সমিতির প্রতিষ্ঠাতার বিরুদ্ধে অপপ্রচারের প্রতিবাদে মানববন্ধন ও বিক্ষোভ মিছিল

৩৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

জুনের মধ্যে বিদেশি ঋণের সাড়ে তিন বিলিয়ন ডলার আসবে : গভর্নর
জুনের মধ্যে বিদেশি ঋণের সাড়ে তিন বিলিয়ন ডলার আসবে : গভর্নর

৩৫ মিনিট আগে | বাণিজ্য

বৃষ্টিতে ভিজে কাকরাইল মসজিদের সামনে জবি শিক্ষক-শিক্ষার্থীদের অবস্থান
বৃষ্টিতে ভিজে কাকরাইল মসজিদের সামনে জবি শিক্ষক-শিক্ষার্থীদের অবস্থান

৩৭ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

৩ দফা দাবিতে কাল চাঁপাইনবাবগঞ্জে রেল অবরোধ
৩ দফা দাবিতে কাল চাঁপাইনবাবগঞ্জে রেল অবরোধ

৩৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

খেলার মাঠ বন্ধ করে প্রাচীর নির্মাণ চেষ্টা, শিশু শিক্ষার্থীদের প্রতিবাদ
খেলার মাঠ বন্ধ করে প্রাচীর নির্মাণ চেষ্টা, শিশু শিক্ষার্থীদের প্রতিবাদ

৩৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

খাদ্য উপদেষ্টার সঙ্গে রাশিয়ার রাষ্ট্রদূতের সাক্ষাৎ
খাদ্য উপদেষ্টার সঙ্গে রাশিয়ার রাষ্ট্রদূতের সাক্ষাৎ

৩৯ মিনিট আগে | জাতীয়

মধু মাসের ফলে ভরপুর রংপুরে বাজার
মধু মাসের ফলে ভরপুর রংপুরে বাজার

৪৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

খাগড়াছড়িতে জাতীয় বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি সপ্তাহ শুরু
খাগড়াছড়িতে জাতীয় বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি সপ্তাহ শুরু

৪৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

‘হাটহাজারী ও কর্ণফুলীতে দুটি হাসপাতাল নির্মাণের পরিকল্পনা হচ্ছে’
‘হাটহাজারী ও কর্ণফুলীতে দুটি হাসপাতাল নির্মাণের পরিকল্পনা হচ্ছে’

৪৮ মিনিট আগে | জাতীয়

বিতর্কে জড়ালেন সোনু নিগম, মামলা খারিজে হাইকোর্টে আবেদন
বিতর্কে জড়ালেন সোনু নিগম, মামলা খারিজে হাইকোর্টে আবেদন

৫৪ মিনিট আগে | শোবিজ

প্রধান উপদেষ্টাকে ডি লিট ডিগ্রি দিলো চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ে
প্রধান উপদেষ্টাকে ডি লিট ডিগ্রি দিলো চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ে

৫৫ মিনিট আগে | জাতীয়

জবি শিক্ষার্থীদের উপর টিয়ারশেল-লাঠিচার্জে আহত শতাধিক, হাসপাতালে ৩০
জবি শিক্ষার্থীদের উপর টিয়ারশেল-লাঠিচার্জে আহত শতাধিক, হাসপাতালে ৩০

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

দুই দিনের রিমান্ডে সাবেক স্বরাষ্ট্র সচিব জাহাঙ্গীর আলম
দুই দিনের রিমান্ডে সাবেক স্বরাষ্ট্র সচিব জাহাঙ্গীর আলম

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাজারভিত্তিক এক্সচেঞ্জ রেট চালুর ঘোষণা বাংলাদেশ ব্যাংকের
বাজারভিত্তিক এক্সচেঞ্জ রেট চালুর ঘোষণা বাংলাদেশ ব্যাংকের

১ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

রাশিয়া বাংলাদেশের গুরুত্বপূর্ণ অর্থনৈতিক অংশীদার : খাদ্য উপদেষ্টা
রাশিয়া বাংলাদেশের গুরুত্বপূর্ণ অর্থনৈতিক অংশীদার : খাদ্য উপদেষ্টা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ছাত্রদল নেতা সাম্য হত্যার বিচারের দাবিতে ইবিতে বিক্ষোভ সমাবেশ
ছাত্রদল নেতা সাম্য হত্যার বিচারের দাবিতে ইবিতে বিক্ষোভ সমাবেশ

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সর্বাধিক পঠিত
ফ্যাসিস্ট শেখ হাসিনার বিষয়ে নাক গলাতে চান না রাহুল গান্ধী
ফ্যাসিস্ট শেখ হাসিনার বিষয়ে নাক গলাতে চান না রাহুল গান্ধী

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধ নিয়ে যা বলছে যুক্তরাষ্ট্র
আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধ নিয়ে যা বলছে যুক্তরাষ্ট্র

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিএনপিপন্থী আইনজীবীদের ধাওয়া, দৌড়ে গারদে ঢুকলেন সাবেক এমপি মমতাজ
বিএনপিপন্থী আইনজীবীদের ধাওয়া, দৌড়ে গারদে ঢুকলেন সাবেক এমপি মমতাজ

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

এনবিআর ভাঙার কারণ জানাল সরকার
এনবিআর ভাঙার কারণ জানাল সরকার

২২ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

কেমিক্যালমুক্ত আম চেনার উপায়
কেমিক্যালমুক্ত আম চেনার উপায়

৭ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

রাশিয়ার কাছে এস-৪০০ প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা চাইল ভারত
রাশিয়ার কাছে এস-৪০০ প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা চাইল ভারত

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মধ্যপ্রাচ্যে উত্তেজনা: ইসরায়েল-যুক্তরাষ্ট্রকে ৬০০ ক্ষেপণাস্ত্র ছোড়ার হুমকি দিল ইরান
মধ্যপ্রাচ্যে উত্তেজনা: ইসরায়েল-যুক্তরাষ্ট্রকে ৬০০ ক্ষেপণাস্ত্র ছোড়ার হুমকি দিল ইরান

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইশরাকের গেজেট: রায়ের বিরুদ্ধে আপিল করবে না ইসি
ইশরাকের গেজেট: রায়ের বিরুদ্ধে আপিল করবে না ইসি

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্ত্রীকে কুপিয়ে দুই মেয়েকে আছাড়, শেষে নিজেই নিজের গলা কাটেন মামুন
স্ত্রীকে কুপিয়ে দুই মেয়েকে আছাড়, শেষে নিজেই নিজের গলা কাটেন মামুন

১৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পাকিস্তানে হামলা: কাশ্মীর নিয়ে নতুন করে কঠিন চাপে ভারত
পাকিস্তানে হামলা: কাশ্মীর নিয়ে নতুন করে কঠিন চাপে ভারত

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফেসবুক লাইভেই গুলিতে নিহত মেয়র প্রার্থী
ফেসবুক লাইভেই গুলিতে নিহত মেয়র প্রার্থী

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সারা ফেলেছে পঞ্চগড়ের লাল সোনা
সারা ফেলেছে পঞ্চগড়ের লাল সোনা

২৩ ঘণ্টা আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

আহত তটিনী, দুই দিনের বিশ্রামে ঢাকায়
আহত তটিনী, দুই দিনের বিশ্রামে ঢাকায়

১১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

বিশ্বের ‘দরিদ্রতম প্রেসিডেন্ট’ হোসে মুজিকা আর নেই
বিশ্বের ‘দরিদ্রতম প্রেসিডেন্ট’ হোসে মুজিকা আর নেই

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এনবিআর বিলুপ্তিতে কর্মকর্তাদের দুশ্চিন্তার কিছু নেই: অর্থ উপদেষ্টা
এনবিআর বিলুপ্তিতে কর্মকর্তাদের দুশ্চিন্তার কিছু নেই: অর্থ উপদেষ্টা

২৩ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

গাজায় যুদ্ধ বন্ধ করব না: নেতানিয়াহু
গাজায় যুদ্ধ বন্ধ করব না: নেতানিয়াহু

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধের প্রতিক্রিয়ায় যা বললো ভারত
আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধের প্রতিক্রিয়ায় যা বললো ভারত

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পুরো কাশ্মীরকেই নিজেদের ভূখণ্ড দাবি করল ভারত
পুরো কাশ্মীরকেই নিজেদের ভূখণ্ড দাবি করল ভারত

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নিহত সাম্য আমাদের দীর্ঘদিনের পরীক্ষিত ছাত্রনেতা: রাকিব
নিহত সাম্য আমাদের দীর্ঘদিনের পরীক্ষিত ছাত্রনেতা: রাকিব

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ঢাবি শিক্ষার্থী খুনের ঘটনায় সন্দেহভাজন দুই হামলাকারী আটক
ঢাবি শিক্ষার্থী খুনের ঘটনায় সন্দেহভাজন দুই হামলাকারী আটক

১০ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

চিকিৎসকদের সঙ্গে সাক্ষাৎ করতে পারবেন না ওষুধ কোম্পানির প্রতিনিধিরা
চিকিৎসকদের সঙ্গে সাক্ষাৎ করতে পারবেন না ওষুধ কোম্পানির প্রতিনিধিরা

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সৌদি আরবের সাথে যুক্তরাষ্ট্রের ১৪২ বিলিয়ন ডলারের সমরাস্ত্র চুক্তি সই
সৌদি আরবের সাথে যুক্তরাষ্ট্রের ১৪২ বিলিয়ন ডলারের সমরাস্ত্র চুক্তি সই

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ম্যাক্সওয়েলকে নিয়ে মন্তব্য, জবাবে যা বললেন প্রীতি জিনতা
ম্যাক্সওয়েলকে নিয়ে মন্তব্য, জবাবে যা বললেন প্রীতি জিনতা

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ঢাকার মূল সড়কে কোনো রিকশা চলতে পারবে না : ডিএনসিসি প্রশাসক
ঢাকার মূল সড়কে কোনো রিকশা চলতে পারবে না : ডিএনসিসি প্রশাসক

২২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মোদির ভাষণের কড়া প্রতিক্রিয়া জানাল পাকিস্তান
মোদির ভাষণের কড়া প্রতিক্রিয়া জানাল পাকিস্তান

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্ববিদ্যালয় এলাকায় ঢাবির শিক্ষার্থী খুন
বিশ্ববিদ্যালয় এলাকায় ঢাবির শিক্ষার্থী খুন

১৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ইশরাককে মেয়রের দায়িত্ব বুঝিয়ে দেওয়ার দাবিতে নগরভবনের সামনে বিক্ষোভ
ইশরাককে মেয়রের দায়িত্ব বুঝিয়ে দেওয়ার দাবিতে নগরভবনের সামনে বিক্ষোভ

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

যুদ্ধবিরতির মধ্যেই পাল্টাপাল্টি কূটনীতিক বহিষ্কার ভারত-পাকিস্তানের
যুদ্ধবিরতির মধ্যেই পাল্টাপাল্টি কূটনীতিক বহিষ্কার ভারত-পাকিস্তানের

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সিরিয়ার ওপর থেকে নিষেধাজ্ঞা প্রত্যাহারের ঘোষণা ট্রাম্পের
সিরিয়ার ওপর থেকে নিষেধাজ্ঞা প্রত্যাহারের ঘোষণা ট্রাম্পের

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সিয়াম-মেহজাবীনের গিগাবাইট টাইটানস চ্যাম্পিয়ন
সিয়াম-মেহজাবীনের গিগাবাইট টাইটানস চ্যাম্পিয়ন

৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

প্রিন্ট সর্বাধিক
এহতেশামের নায়িকারা কে কোথায়?
এহতেশামের নায়িকারা কে কোথায়?

শোবিজ

কূপ খননে গতি আনতে রিগ কিনছে বাংলাদেশ
কূপ খননে গতি আনতে রিগ কিনছে বাংলাদেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

তরুণ ভোটারদের কাছে টানতে মাঠে বিএনপি
তরুণ ভোটারদের কাছে টানতে মাঠে বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

আসনে আসনে সক্রিয় জামায়াত
আসনে আসনে সক্রিয় জামায়াত

প্রথম পৃষ্ঠা

তৃণমূলে শক্ত অবস্থান তৈরিতে হিমশিম এনসিপি
তৃণমূলে শক্ত অবস্থান তৈরিতে হিমশিম এনসিপি

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

বাণিজ্য আলোচনা বন্ধ তিন বছর
বাণিজ্য আলোচনা বন্ধ তিন বছর

পেছনের পৃষ্ঠা

রাজধানীতে অবৈধ রিকশা বন্ধে অভিযান
রাজধানীতে অবৈধ রিকশা বন্ধে অভিযান

প্রথম পৃষ্ঠা

বিদেশি বিনিয়োগেই পাল্টে যাবে বন্দর
বিদেশি বিনিয়োগেই পাল্টে যাবে বন্দর

নগর জীবন

এনামের চিকিৎসার দায়িত্ব নিলেন তারেক রহমান
এনামের চিকিৎসার দায়িত্ব নিলেন তারেক রহমান

প্রথম পৃষ্ঠা

দুই ধাপে আমিরাত যাচ্ছে লিটন বাহিনী
দুই ধাপে আমিরাত যাচ্ছে লিটন বাহিনী

মাঠে ময়দানে

শনিবার থেকে আইপিএল পিএসএল
শনিবার থেকে আইপিএল পিএসএল

মাঠে ময়দানে

নতুন উচ্চতায় যেতে চায় ডেনিম শিল্প
নতুন উচ্চতায় যেতে চায় ডেনিম শিল্প

নগর জীবন

সরকারপ্রধান হিসেবে আজ প্রথম চট্টগ্রাম যাচ্ছেন ড. ইউনূস
সরকারপ্রধান হিসেবে আজ প্রথম চট্টগ্রাম যাচ্ছেন ড. ইউনূস

প্রথম পৃষ্ঠা

কুয়েটে ফের বিক্ষোভ
কুয়েটে ফের বিক্ষোভ

পেছনের পৃষ্ঠা

পাঁচ সচিবকে অপসারণের দাবিতে সচিবালয়ে অবস্থান
পাঁচ সচিবকে অপসারণের দাবিতে সচিবালয়ে অবস্থান

প্রথম পৃষ্ঠা

দেশে পাকিস্তানপন্থা বলতে কিছু নেই
দেশে পাকিস্তানপন্থা বলতে কিছু নেই

প্রথম পৃষ্ঠা

আন্দালিব রহমান পার্থর স্ত্রীকে বিদেশ যেতে বাধা
আন্দালিব রহমান পার্থর স্ত্রীকে বিদেশ যেতে বাধা

প্রথম পৃষ্ঠা

আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধে ভারতের উদ্বেগ
আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধে ভারতের উদ্বেগ

প্রথম পৃষ্ঠা

আনুষ্কার আসল নায়ক কে?
আনুষ্কার আসল নায়ক কে?

শোবিজ

ফিলিস্তিন নিয়ে কি পারমাণবিক যুদ্ধ বাধবে
ফিলিস্তিন নিয়ে কি পারমাণবিক যুদ্ধ বাধবে

সম্পাদকীয়

৭৮তম কান-এর চমক কারা
৭৮তম কান-এর চমক কারা

শোবিজ

ফাঁসির সাত আসামির সাজা কমে জেল
ফাঁসির সাত আসামির সাজা কমে জেল

প্রথম পৃষ্ঠা

উৎসবে বর্ষা
উৎসবে বর্ষা

শোবিজ

জুবাইদা রহমানকে বিলম্ব মার্জনা হাই কোর্টের
জুবাইদা রহমানকে বিলম্ব মার্জনা হাই কোর্টের

প্রথম পৃষ্ঠা

জমে উঠেছে চারের লড়াই
জমে উঠেছে চারের লড়াই

মাঠে ময়দানে

প্রিমিয়ার লিগের পথে হামজার দল
প্রিমিয়ার লিগের পথে হামজার দল

মাঠে ময়দানে

কৌশলী রাজনীতি জনগণ দেখতে চায় না
কৌশলী রাজনীতি জনগণ দেখতে চায় না

নগর জীবন

একাত্তরকে বাইপাস করলে ‘বুমেরাং’
একাত্তরকে বাইপাস করলে ‘বুমেরাং’

প্রথম পৃষ্ঠা

সামনে যুবাদলের সেমিফাইনাল
সামনে যুবাদলের সেমিফাইনাল

মাঠে ময়দানে