শিরোনাম
প্রকাশ: ১৫:০৩, রবিবার, ০৭ মে, ২০১৭

বাচ্চার মিথ্যা কথা বলায় অভ্যাস বদলাবেন যেভাবে

অনলাইন ডেস্ক
অনলাইন ভার্সন
বাচ্চার মিথ্যা কথা বলায় অভ্যাস বদলাবেন যেভাবে

যে কারণেই হোক না কেন আমরা সবাই কখনো না কখনো মিথ্যে বলেছি। তাই বাচ্চা যখন মিথ্যে বলবে‚ প্রথমেই রিঅ্যাক্ট না করে নিজেও যে মিথ্যার আশ্রয় নিয়েছেন সেটা ভেবে দেখুন। বাচ্চা মিথ্যা বললে তাহলে আপনি কী করবেন? বা বাচ্চা যাতে সত্যি বলে সেই অভ্যাসই বা করাবেন কী করে? আজ রইলো সেই বিষয়েই আলোচনা-

বাবা-মা যখন জানতে পারে তার সন্তান মিথ্যা বলছে তখন রাগ‚হতাশা‚ সন্তানকে অবিশ্বাস করা‚ কেন সে মিথ্যা বলছে তাই নিয়ে বিভ্রান্তি‚ বা বাচ্চাকে সঠিক ভাবে মানুষ করতে পারছেন না বলে নিজের ওপর অবিশ্বাস তৈরি হওয়াটা স্বাভাবিক।

আমরা সবাই জানি একমাত্র সৎ থাকলে এবং সত্যি বললেই সবার সাথেই সম্পর্ক ঠিক থাকে বা নতুন সম্পর্ক তৈরিও হয় এইভাবে। বাচ্চাদের ক্ষেত্রেও একই জিনিস হয়। আপনার সন্তান আপনাকে যতক্ষণ না বিশ্বাস করছে ততক্ষণ কিন্তু সে মিথ্যার আশ্রয় নেবে । তাই আগে নিজেকে তার কাছে বিশ্বাসযোগ্য করে তুলুন।

১) কেন মিথ্যা বলছে তা জানার চেষ্টা করুন : 
ব্যাপারটার গভীরে গিয়ে দেখুন। সন্তান কেন মিথ্যা বলছে তা জানা কিন্তু খুব জরুরী। মনে রাখবেন শুধু শুধু কেউ মিথ্যা বলে না। এর পিছনে নিশ্চয়ই কোনো কারণ থাকে। সেটা জানার চেষ্টা করুন। বাচ্চাকে বোঝার চেষ্টা করুন‚ মনোযোগ দিয়ে বাচ্চার কথা শুনুন। বাচ্চারা যেমন বড়দের ভাষায় কথা বলা শেখে তেমনি সব বাবা মায়েদেরও কিন্তু বাচ্চার ভাষা বুঝতে শিখতে হবে। মনে রাখবেন বাচ্চা কিন্তু যখন মিথ্যা বলে তখনো সে আপনার সঙ্গে যোগাযোগ স্থাপন করার চেষ্টা করছে। তার মিথ্যার মধ্যে কোনো লুকানো মেসেজ আছে কি না খতিয়ে দেখুন।

২) বাচ্চার বয়সের দিকে খেয়াল রাখুন : 
বড়দের মতো বাচ্চারাও ডেভলপমেন্টের বিভিন্ন স্টেজের মধ্যে দিয়ে যায়। আমাদের যত বয়স বাড়ে আমাদের চিন্তাধারা বদলায় বা আমরা কল্পনা এবং রিয়েলিটির মধ্যে তফাত ধরতে পারি। বাচ্চার সঙ্গে য্খন ডিল করবেন তখন তার বয়স কতো তা সব সময় মাথায় রাখুন। একটা উদাহরণ দিলেই বুঝতে পারবেন। একটা তিন বছরের বাচ্চা যদি বলে ‘ আমার দাদুর ২০০ বছর বয়স'। তখন কিন্তু সে মিথ্যা বলছে না, সে নিজে যেটা ভাবছে তাই বলছে। এবং সে কিন্তু তখনো জানে না ২০০ বছর মানে কত। বা ধরুন আপনার চার বছরের মেয়ে আপনাকে একদিন বললো পার্কে খেলতে গিয়ে তার একটা পরীর সঙ্গে দেখা হয়েছে তখন সে কিন্তু রিয়েলিটি আর তার কল্পনার মাঝামাঝি জগতে আছে। তাই এই অবস্থায় সেও কিন্তু মিথ্যা বলছে না। অন্যদিকে আপনার ৮ বছরের পুত্র হোমওয়ার্ক না করে টিভি দেখেছে এবং আপনি যখন তাকে এই ব্যাপারে প্রশ্ন করছেন সে কিন্তু বারবার বলছে সে টিভি দেখেনি‚ তখন কিন্তু সে জানে আসলে কী হয়েছে এবং সে কী বলছে তার মধ্যে পার্থক্য আছে। তাই বিভিন্ন বয়সী বাচ্চাদের সঙ্গে বিভিন্ন ভাবে মিশতে হবে।

৩) বাচ্চার এক্সপ্রেশনের দিকে নজর দিন : 
অনেক সময় আপনার সন্তান বুঝতে পারে না সে কী বলছে। যেমন ধরুণ আপনি তাকে প্রশ্ন করলেন ‘ তুমি কেমন আছো? বা আজকের দিনটা তোমার কেমন গেলো ? উত্তরে সে হয়তো বললো ‘ আমি ঠিক আছি ‘ বা ‘ ঠিক আছে' বাচ্চার জীবনে যদি কোন সমস্যা এসেও থাকে সে কিন্তু তা বুঝতে পারে না। তার জীবনে যে কিছু একটা গণ্ডগোল হয়েছে সে হয়তো তা জানেই না। তাই উত্তরে 'সব ঠিক আছে' বলা মানেই কিন্তু সে মিথ্যা বলছে না। আবার এও হতে পারে সে হয়তো ঠিকমত নিজেকে এক্সপ্রেস করতে পারছে না। তাই শুধুমাত্র সন্তান কী বলছে তাতে গুরুত্ব না দিয়ে তার এক্সপ্রেসন লক্ষ্য করুন। যেমন ধরুন স্কুলে হয়তো কারুর সঙ্গে ঝগড়া হয়েছে আপনার সন্তানের। মুখে সে বললো সব ঠিক আছে কিন্তু দেখলেন সে চুপচাপ ঘরের এক কোণে বসে আছে‚ বা অন্যদিন সে যেখানে বন্ধুকে নিয়ে প্রচুর কথা বলে সেদিন বন্ধুর প্রসঙ্গ উঠলে তা এড়িয়ে যাচ্ছে। এই ক্ষেত্রে আপনি একটু ভালো করে লক্ষ্য করলেই বুঝতে পারবেন গণ্ডগোলটা কোথায়।

৪) বাচ্চার সঙ্গে কমিউনিকেশন যেন আপনার ফার্স্ট প্রায়োরিটি হয় : 
মনে রাখবেন বাচ্চার সঙ্গে আপনি নিজে যত কানেকটেড থাকবেন তত বেশি আপনাদের মধ্যে বিশ্বাস্যোগ্যতা স্থাপন হবে। এবং বাচ্চাকে মিথ্যার আশ্রয় নিতে হবে না। বাচ্চার সঙ্গে যথাযথ সময় কাটালে সে তার জীবনের সব কথা আপনাকে জানাবে এমনকি সে কী ভাবছে তাও জানাবে। তাই বাচ্চার সঙ্গে যোগাযোগ স্থাপন করাটা ভীষণ জরুরী এবং মিথ্যা বলার সব থেকে বড় প্রিভেন্টিভ মেজারও বলতে পারেন।

৫) নিজের মধ্যে পরিবর্তন আনুন : 
মনে রাখবেন আপনার বাচ্চা কিন্তু প্রতিটা ক্ষেত্রে আপনাকে নকল করার চেষ্টা করে। তাই আপনি যা করবেন সেও তাই শিখবে। এছাড়াও কোনদিন এমন প্রতিশ্রুতি বাচ্চাকে দেবেন না যা আপনি রাখতে পারবেন না। কারণ সে ভাববে‚ হয়তো কিছু প্রমিস করলে তা রাখার কোনো দরকার নেই‚ ঠিক আপনি যেমন তাকে প্রতিশ্রুতি দিয়েও সেই কাজটা করেন নি তেমন।

৬) ৬-৭ বছরের বাচ্চাদের নিজের দায়িত্ব নিজেকেই নিতে হবে : 
যেমন ধরুণ সে কারুর সঙ্গে মারামারি করলো বা কাউকে ইচ্ছা করে মিস গাইড করলো তখন তাকে শেখান সে যা করেছে তার ফল ও কিন্তু তাকেই ভোগ করতে হবে। যেমন সে হয়তো তার কাছের বন্ধুকে মিথ্য বলেছে তখন তাকে বোঝান ভবিষ্যতে তার বন্ধু কিন্তু তাকে বিশ্বাস করবে না। যদি দেখেন আপনার বাচ্চা আপনার সঙ্গে মিথ্যা বলছে তাহলে তার সঙ্গে সরাসরি কথা বলুন। এবং সে যে ভুল কাজ করছে তাকে বোঝান। বা কী করে সে আবার বিশ্বাসী হয়ে উঠতে পারে তাও শেখান।

৭) বাচ্চা যেন আপনাকে বিশ্বাস করে সব বলতে পারে সেরকম পরিস্থিতি তৈরি করুন : 
আপনার বাচ্চা যদি বুঝতে পারে সে যা বলছে আপনি বিশ্বাস করছেন না‚ বা তার কথায় আপনি দুঃখ পাচ্ছেন বা তার কথা শুনে আপনার উদ্বিগ্ন‚ বা তাকে বিচার করছেন বা তার কথায় উত্তেজিত হয়ে যাচ্ছেন সে তাহলে কিন্তু আর আপনার সঙ্গে খোলাখুলি মিশবে না। এই পরিস্থিতি যাতে না তৈরি হয় তার জন্য সর্বপ্রথম নিজেকে বিচার করে দেখুন‚ আপনি একজায়গায় আটকে যান নি তো? যেমন ধরুণ কিছু টপিক আছে যেমন সেক্স‚ ধর্ম‚ এইসব টপিক নিয়ে বাচ্চাদের সঙ্গে আলোচনা করতে চাই না। কিন্তু বাচ্চা এই ব্যাপারে প্রশ্ন করলে এড়িয়ে যাবেন না। যতটা পারবেন সহজ ভাষায় তার প্রশ্নের উত্তর দেওয়ার চেষ্টা করুন। যেমন ধরুণ আপনার টিনএজার বাচ্চা আপনাকে সেক্স সংক্রান্ত কোনো প্রশ্ন করলো তার উত্তরে তাকে বকাঝকা না করে বা ভুল তথ্য না দিয়ে যতটা সঠিক ভাবে সম্ভব বুঝিয়ে দিন। মনে রাখবেন বাচ্চার সঙ্গে বন্ধুর মতো মেশার চেষ্টা করুন।

৮) বাচ্চাকে সত্যি কথা বলার গুরুত্ব বোঝান : 
সে মিথ্যা না বলে কেন সত্যি বলবে সেটা কিন্তু আপনাকেই শেখাতে হবে। একই সঙ্গে শেখান সত্যি বলা মোটেই কঠিন কাজ নয়। একই সঙ্গে এও শেখান যে একটা মিথ্যা কথা ঢাকতে তাকে আরো অনেক মিথ্যার সাহায্য নিতে হবে। সত্যি বললে সে কী পাবে তাও বোঝানোর চেষ্টা করুন।

৯) বাচ্চাকে বোঝান যে আপনিও ভুল করতে পারেন : 
আপনি যা বলেন বা যা করেন সেটা যে সব সময় ঠিক হবে তার কোনো মানে নেই‚ বাচ্চাকে বোঝান আপনারও ভুল হতে পারে। তাকে বোঝান সে যেমন আপনার ওপর নির্ভরশীল আপনিও তেমনি তার ওপর নির্ভর করেন। তাকে বোঝান যে তাকে যেমন তার বিশ্বাসযোগ্যতা অর্জন করতে হয় তেমনি তার কাছে আপনাকেও সেই বিশ্বাযোগ্যতা অর্জন করতে হয়েছে। নিজেদের মধ্যে আস্থা এবং বিশ্বাস গড়ে তুলুন। আপনি কোনো ভুল করলে অবশ্যই তার জন্য ক্ষমা চান।

১০) বাচ্চাকে কোনদিন মিথ্যাবাদী বলে লেবেল করে দেবেন না : 
তাকে মিথ্যবাদী প্রতিপন্ন না করে সে কেন মিথ্যা বলছে তা জানার চেষ্টা করুন। তাকে মিথ্যাবদী বলে লেবেল করে দিলে সে লজ্জা পাবে এবং সেই লজ্জা ঢাকতে বারবার মিথ্যা বলবে। সে যেটা করেছে তার জন্য আপনি যে দুঃখ পেয়েছেন তাকে বোঝান বা তার থেকে আপনি কী আশা করেছেন তাও বোঝানোর চেষ্টা করুন। কিন্তু একই সঙ্গে সন্তানকে বোঝান যে সে আসলে একজন ভালো মানুষ এবং তার যে সত্যি কথা বলার সাহস আছে তাও বুঝিয়ে দিন। এর ফলে আপনার বাচ্চা নিজে শোধরানোর মোটিভেশন পাবে। এবং এও প্রমাণ হয়ে যাবে অপনি তাকে বিশ্বাস করেন‚ ভরসা করেন। আপনার বাচ্চা নিজের ভুল বুঝতে পেরে নিজেকে অপরাধী ভাববে কিন্তু তা ঠিক আছে। বাচ্চা যদি মিথ্যা বলার জন্য অনুতপ্ত হয় তাহলে তা ভালো লক্ষণ। কিন্তু একই সঙ্গে তাকে এও বোঝান সে মিথ্যা বলেছে বলেই অপদার্থ নয়।


বিডি প্রতিদিন/৭ মে ২০১৭/হিমেল

এই বিভাগের আরও খবর
ডায়াবেটিক রোগীদের যে ফলগুলো এড়িয়ে চলা উচিত
ডায়াবেটিক রোগীদের যে ফলগুলো এড়িয়ে চলা উচিত
দিন শুরু করুন পুষ্টি ও শক্তির সঙ্গেই
দিন শুরু করুন পুষ্টি ও শক্তির সঙ্গেই
অ্যাসিডিটি কমাতে উপকারী ৩ পানীয়
অ্যাসিডিটি কমাতে উপকারী ৩ পানীয়
ওজন কমাতে ব্ল্যাক কফিতে কী মিশিয়ে খাবেন?
ওজন কমাতে ব্ল্যাক কফিতে কী মিশিয়ে খাবেন?
ভালো থাকতে পরিবর্তন করুন নিজেকে
ভালো থাকতে পরিবর্তন করুন নিজেকে
চোখের শুষ্কতা ও ক্লান্তি দূর করতে যা করবেন
চোখের শুষ্কতা ও ক্লান্তি দূর করতে যা করবেন
কাজু বাদাম খাওয়ার যত উপকার
কাজু বাদাম খাওয়ার যত উপকার
স্ক্যাল্পের সুস্থতায় করণীয়
স্ক্যাল্পের সুস্থতায় করণীয়
ঘুম থেকে উঠে যে কাজগুলো করা মোটেও উচিত নয়
ঘুম থেকে উঠে যে কাজগুলো করা মোটেও উচিত নয়
চুলের রঙিন সাজ
চুলের রঙিন সাজ
ডাম্বেল নিয়ে সহজ কিছু ব্যায়াম
ডাম্বেল নিয়ে সহজ কিছু ব্যায়াম
অতিরিক্ত ফাইবার গ্রহণ স্বাস্থ্য ঝুঁকি তৈরি করতে পারে
অতিরিক্ত ফাইবার গ্রহণ স্বাস্থ্য ঝুঁকি তৈরি করতে পারে
সর্বশেষ খবর
নাইজেরিয়ায় নৌকা ডুবে নিখোঁজ ৪০
নাইজেরিয়ায় নৌকা ডুবে নিখোঁজ ৪০

৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজাবাসীদের ভ্রমণ ভিসা স্থগিত করল যুক্তরাষ্ট্র
গাজাবাসীদের ভ্রমণ ভিসা স্থগিত করল যুক্তরাষ্ট্র

৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাবেক এমপি অপু গ্রেফতার
সাবেক এমপি অপু গ্রেফতার

১৬ মিনিট আগে | নগর জীবন

নিউইয়র্কে ক্লাবে বন্দুকধারীর গুলিতে নিহত ৩
নিউইয়র্কে ক্লাবে বন্দুকধারীর গুলিতে নিহত ৩

৩২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চট্টগ্রামে পিকআপ-কাভার্ডভ্যানের সংঘর্ষে নিহত ৪
চট্টগ্রামে পিকআপ-কাভার্ডভ্যানের সংঘর্ষে নিহত ৪

৩২ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৮ আগস্ট)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৮ আগস্ট)

৪৭ মিনিট আগে | জাতীয়

ইউক্রেনকে শক্তিশালী নিরাপত্তা নিশ্চয়তায় রাজি পুতিন: ট্রাম্পের দূত
ইউক্রেনকে শক্তিশালী নিরাপত্তা নিশ্চয়তায় রাজি পুতিন: ট্রাম্পের দূত

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ক্যারিবিয়ান অঞ্চলের দিকে ধেয়ে আসছে শক্তিশালী ঘূর্ণিঝড়
ক্যারিবিয়ান অঞ্চলের দিকে ধেয়ে আসছে শক্তিশালী ঘূর্ণিঝড়

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজা যুদ্ধ বন্ধের দাবিতে বিক্ষোভে উত্তাল ইসরায়েল
গাজা যুদ্ধ বন্ধের দাবিতে বিক্ষোভে উত্তাল ইসরায়েল

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সালমান ঘনিষ্ঠ এলভিস যাদবের বাড়িতে গুলি, দায় স্বীকার করল ‘ভাউ গ্যাং’
সালমান ঘনিষ্ঠ এলভিস যাদবের বাড়িতে গুলি, দায় স্বীকার করল ‘ভাউ গ্যাং’

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্প-জেলেনস্কি বৈঠক: ইউরোপীয় নেতাদের উপস্থিতি কি সংকট নিরসন করবে?
ট্রাম্প-জেলেনস্কি বৈঠক: ইউরোপীয় নেতাদের উপস্থিতি কি সংকট নিরসন করবে?

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ডায়াবেটিক রোগীদের যে ফলগুলো এড়িয়ে চলা উচিত
ডায়াবেটিক রোগীদের যে ফলগুলো এড়িয়ে চলা উচিত

৬ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

বেইজিংয়ে ‘রোবট অলিম্পিকস’ অনুষ্ঠিত
বেইজিংয়ে ‘রোবট অলিম্পিকস’ অনুষ্ঠিত

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জবি নাট্যকলার হাত ধরে প্রথমবারের মতো দেশের মঞ্চে ‘তর্পন বাহকেরা’
জবি নাট্যকলার হাত ধরে প্রথমবারের মতো দেশের মঞ্চে ‘তর্পন বাহকেরা’

৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

আসনের সীমানা নিয়ে রেকর্ড আবেদন
আসনের সীমানা নিয়ে রেকর্ড আবেদন

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এশিয়া কাপে ভারতকে হারাবে পাকিস্তান: আকিব জাভেদ
এশিয়া কাপে ভারতকে হারাবে পাকিস্তান: আকিব জাভেদ

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

২৫ হাজার কোটি টাকার প্রকল্পে ধরা পড়ছে ভয়াবহ লুটপাট
২৫ হাজার কোটি টাকার প্রকল্পে ধরা পড়ছে ভয়াবহ লুটপাট

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হুথির হামলায় অচল ইসরায়েলি বিমানবন্দর
হুথির হামলায় অচল ইসরায়েলি বিমানবন্দর

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ওল্ড ট্র্যাফোর্ডে ম্যানইউকে হারিয়ে লিগ শুরু আর্সেনালের
ওল্ড ট্র্যাফোর্ডে ম্যানইউকে হারিয়ে লিগ শুরু আর্সেনালের

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হলিউড অভিনেতা টেরেন্স স্ট্যাম্প মারা গেছেন
হলিউড অভিনেতা টেরেন্স স্ট্যাম্প মারা গেছেন

৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

যেকোনো শত্রুকে গুঁড়িয়ে দিতে প্রস্তুত ইরান: আইআরজিসি
যেকোনো শত্রুকে গুঁড়িয়ে দিতে প্রস্তুত ইরান: আইআরজিসি

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আফগানিস্তান নিয়ে সতর্ক পাকিস্তান কোচ
আফগানিস্তান নিয়ে সতর্ক পাকিস্তান কোচ

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইরানের কুদস ফোর্সের অভিযানে ১২ ‘সন্ত্রাসী’ নিহত
ইরানের কুদস ফোর্সের অভিযানে ১২ ‘সন্ত্রাসী’ নিহত

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কুয়েতে ভেজাল মদে ২৩ জনের মৃত্যু, আটক ৬৭
কুয়েতে ভেজাল মদে ২৩ জনের মৃত্যু, আটক ৬৭

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রোহিতকে আরও ৫ বছর দরকার ভারতের, বললেন সাবেক অলরাউন্ডার
রোহিতকে আরও ৫ বছর দরকার ভারতের, বললেন সাবেক অলরাউন্ডার

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চিকিৎসকদের নিয়ে বক্তব্য : দুঃখ প্রকাশ করলেন আসিফ নজরুল
চিকিৎসকদের নিয়ে বক্তব্য : দুঃখ প্রকাশ করলেন আসিফ নজরুল

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গুরুতর চোটে বদলি খেলোয়াড় নামানোর নিয়ম আনছে ভারত
গুরুতর চোটে বদলি খেলোয়াড় নামানোর নিয়ম আনছে ভারত

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

অঙ্কনের নেতৃত্বে অস্ট্রেলিয়ায় চার দিনের টেস্ট খেলবে ‘এ’ দল
অঙ্কনের নেতৃত্বে অস্ট্রেলিয়ায় চার দিনের টেস্ট খেলবে ‘এ’ দল

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পুতিন ও জেলেনস্কিকে একসঙ্গে বসাতে চান ট্রাম্প
পুতিন ও জেলেনস্কিকে একসঙ্গে বসাতে চান ট্রাম্প

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ড্র দিয়ে মৌসুম শুরু করল চেলসি
ড্র দিয়ে মৌসুম শুরু করল চেলসি

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সর্বাধিক পঠিত
আয়কর রিটার্ন নিয়ে এনবিআরের নতুন নির্দেশনা
আয়কর রিটার্ন নিয়ে এনবিআরের নতুন নির্দেশনা

১৪ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ফিলিস্তিনের ‘নেলসন মেন্ডেলা’ কে এই মারওয়ান বারগুতি?
ফিলিস্তিনের ‘নেলসন মেন্ডেলা’ কে এই মারওয়ান বারগুতি?

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আটকে গেল যুক্তরাষ্ট্র-ভারত বাণিজ্য আলোচনা, দুশ্চিন্তায় নয়াদিল্লি
আটকে গেল যুক্তরাষ্ট্র-ভারত বাণিজ্য আলোচনা, দুশ্চিন্তায় নয়াদিল্লি

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মার্কিন উপকূলে ১,০০০ ফুট উচ্চতার মেগা-সুনামির সম্ভাবনা
মার্কিন উপকূলে ১,০০০ ফুট উচ্চতার মেগা-সুনামির সম্ভাবনা

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সেই রিকশাচালককে কীসের ভিত্তিতে গ্রেফতার, ওসির ব্যাখ্যা তলব
সেই রিকশাচালককে কীসের ভিত্তিতে গ্রেফতার, ওসির ব্যাখ্যা তলব

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কারা সহকারী মহাপরিদর্শক আবু তালেব মারা গেছেন
কারা সহকারী মহাপরিদর্শক আবু তালেব মারা গেছেন

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রিজার্ভ চুরিতে জড়িত পাঁচ দেশের নাগরিক
রিজার্ভ চুরিতে জড়িত পাঁচ দেশের নাগরিক

১৮ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

চিকিৎসকদের নিয়ে বক্তব্য : দুঃখ প্রকাশ করলেন আসিফ নজরুল
চিকিৎসকদের নিয়ে বক্তব্য : দুঃখ প্রকাশ করলেন আসিফ নজরুল

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কারিগরি ও মাদ্রাসা শিক্ষা অধিদফতরে নতুন ডিজি
কারিগরি ও মাদ্রাসা শিক্ষা অধিদফতরে নতুন ডিজি

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাকিস্তানের হয়ে গুপ্তচরবৃত্তি, ভারতীয় নারী ইউটিউবারের বিরুদ্ধে চার্জশিট
পাকিস্তানের হয়ে গুপ্তচরবৃত্তি, ভারতীয় নারী ইউটিউবারের বিরুদ্ধে চার্জশিট

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বক্স অফিসে রজনীকান্ত বনাম হৃতিক: তিন দিনে কে এগিয়ে?
বক্স অফিসে রজনীকান্ত বনাম হৃতিক: তিন দিনে কে এগিয়ে?

১৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

শাহরুখ পুত্র আরিয়ান খানের ওয়েব সিরিজের প্রথম লুক প্রকাশ
শাহরুখ পুত্র আরিয়ান খানের ওয়েব সিরিজের প্রথম লুক প্রকাশ

১৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

‘আসন ভাগাভাগি নিয়ে ফরমালি আলোচনা হয়নি’
‘আসন ভাগাভাগি নিয়ে ফরমালি আলোচনা হয়নি’

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আবারও ভারত-পাকিস্তান প্রসঙ্গ টানলেন ট্রাম্প
আবারও ভারত-পাকিস্তান প্রসঙ্গ টানলেন ট্রাম্প

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২৫ হাজার কোটি টাকার প্রকল্পে ধরা পড়ছে ভয়াবহ লুটপাট
২৫ হাজার কোটি টাকার প্রকল্পে ধরা পড়ছে ভয়াবহ লুটপাট

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘প্রজাতন্ত্রের কর্মচারীরা রাজনৈতিক দলের লেজুড়বৃত্তি করতে পারবে না’
‘প্রজাতন্ত্রের কর্মচারীরা রাজনৈতিক দলের লেজুড়বৃত্তি করতে পারবে না’

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘সিলেটে পাথর লুটের ঘটনায় স্থানীয় প্রশাসনের যোগসাজশ ছিল’
‘সিলেটে পাথর লুটের ঘটনায় স্থানীয় প্রশাসনের যোগসাজশ ছিল’

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কেন চিপের চালানে গোপন ট্র্যাকার বসাচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র?
কেন চিপের চালানে গোপন ট্র্যাকার বসাচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র?

২২ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

একনেক সভায় ১১ প্রকল্প অনুমোদন
একনেক সভায় ১১ প্রকল্প অনুমোদন

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাড়িতে প্রতিযোগিতা চাই না: শাহরুখ খান
বাড়িতে প্রতিযোগিতা চাই না: শাহরুখ খান

২০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

যুদ্ধ শেষ করার উপায় নিয়ে বক্তব্যে বড় পরিবর্তন আনলেন ট্রাম্প
যুদ্ধ শেষ করার উপায় নিয়ে বক্তব্যে বড় পরিবর্তন আনলেন ট্রাম্প

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাতাল মেট্রোরেলের খরচ বেড়ে ৫৯ হাজার ৫৪৫ কোটি টাকা
পাতাল মেট্রোরেলের খরচ বেড়ে ৫৯ হাজার ৫৪৫ কোটি টাকা

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘বিবাহিত পুরুষরা সম্পর্ক জড়ালেও দোষ শুধু নারীদেরই হয়’
‘বিবাহিত পুরুষরা সম্পর্ক জড়ালেও দোষ শুধু নারীদেরই হয়’

২০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ঘণ্টায় ২৬০ কিমি বেগে এগোচ্ছে ক্যাটাগরি-৫ হ্যারিকেন এরিন
ঘণ্টায় ২৬০ কিমি বেগে এগোচ্ছে ক্যাটাগরি-৫ হ্যারিকেন এরিন

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ষষ্ঠ গণবিজ্ঞপ্তি: সুপারিশ পাচ্ছেন ৪১ হাজারের বেশি প্রার্থী
ষষ্ঠ গণবিজ্ঞপ্তি: সুপারিশ পাচ্ছেন ৪১ হাজারের বেশি প্রার্থী

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হুথির হামলায় অচল ইসরায়েলি বিমানবন্দর
হুথির হামলায় অচল ইসরায়েলি বিমানবন্দর

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশ ও জাতির জন্য সঠিক ভূমি ব্যবস্থাপনা খুবই গুরুত্বপূর্ণ: সিনিয়র সচিব
দেশ ও জাতির জন্য সঠিক ভূমি ব্যবস্থাপনা খুবই গুরুত্বপূর্ণ: সিনিয়র সচিব

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

২০ আগস্টের মধ্যে জুলাই সনদ নিয়ে মত দেবে বিএনপি
২০ আগস্টের মধ্যে জুলাই সনদ নিয়ে মত দেবে বিএনপি

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভারত থেকে ১৫০ টন পিঁয়াজ আমদানির অনুমতি
ভারত থেকে ১৫০ টন পিঁয়াজ আমদানির অনুমতি

১৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মহাখালীর ফিলিং স্টেশনের আগুন নিয়ন্ত্রণে
মহাখালীর ফিলিং স্টেশনের আগুন নিয়ন্ত্রণে

১২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

প্রিন্ট সর্বাধিক
পিটার হাস থেকে নীলার হাঁস
পিটার হাস থেকে নীলার হাঁস

সম্পাদকীয়

আগেই নীরবে রাষ্ট্রপতির ছবি সরিয়েছে মিশনগুলো
আগেই নীরবে রাষ্ট্রপতির ছবি সরিয়েছে মিশনগুলো

প্রথম পৃষ্ঠা

পুতিনের প্রস্তাবে ‘সায়’ ট্রাম্পের
পুতিনের প্রস্তাবে ‘সায়’ ট্রাম্পের

প্রথম পৃষ্ঠা

বিআরটি নিয়ে বেকায়দায় সরকার
বিআরটি নিয়ে বেকায়দায় সরকার

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ফিরছেন পর্যটক সাদাপাথরে
ফিরছেন পর্যটক সাদাপাথরে

পেছনের পৃষ্ঠা

মাঠে বিএনপির পাঁচজন সক্রিয় জামায়াত প্রার্থীও
মাঠে বিএনপির পাঁচজন সক্রিয় জামায়াত প্রার্থীও

নগর জীবন

ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধেই নির্বাচন
ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধেই নির্বাচন

প্রথম পৃষ্ঠা

জমে উঠেছে মনোনয়ন দৌড় সরব সম্ভাব্য প্রার্থীরা
জমে উঠেছে মনোনয়ন দৌড় সরব সম্ভাব্য প্রার্থীরা

নগর জীবন

ধ্বংসের পথে পাঁচ শতাধিক শিল্প কারখানা
ধ্বংসের পথে পাঁচ শতাধিক শিল্প কারখানা

প্রথম পৃষ্ঠা

জুলাই সনদ নিয়ে অসন্তোষ-হতাশা
জুলাই সনদ নিয়ে অসন্তোষ-হতাশা

প্রথম পৃষ্ঠা

নতুন সংবিধান গণপরিষদে অনড় এনসিপি
নতুন সংবিধান গণপরিষদে অনড় এনসিপি

পেছনের পৃষ্ঠা

ছেলের হাতে ছিল পতাকা তারপরও মারল কেন?
ছেলের হাতে ছিল পতাকা তারপরও মারল কেন?

প্রথম পৃষ্ঠা

সেই রিকশাচালকের জামিন, ওসির কাছে ব্যাখ্যা তলব
সেই রিকশাচালকের জামিন, ওসির কাছে ব্যাখ্যা তলব

প্রথম পৃষ্ঠা

বাংলাদেশের আশার প্রদীপ সশস্ত্র বাহিনী
বাংলাদেশের আশার প্রদীপ সশস্ত্র বাহিনী

প্রথম পৃষ্ঠা

২৫ হাজার কোটি টাকার প্রকল্পে ধরা পড়ছে ভয়াবহ লুটপাট
২৫ হাজার কোটি টাকার প্রকল্পে ধরা পড়ছে ভয়াবহ লুটপাট

পেছনের পৃষ্ঠা

কেন অভিনয় ছেড়েছিলেন তারা...
কেন অভিনয় ছেড়েছিলেন তারা...

শোবিজ

গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠায় সুষ্ঠু নির্বাচন দরকার : তারেক রহমান
গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠায় সুষ্ঠু নির্বাচন দরকার : তারেক রহমান

প্রথম পৃষ্ঠা

খেলাধুলায় যুক্ত থাকলে যুবসমাজ বিপথগামী হবে না
খেলাধুলায় যুক্ত থাকলে যুবসমাজ বিপথগামী হবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

ঐতিহ্যবাহী লাঠিখেলা
ঐতিহ্যবাহী লাঠিখেলা

পেছনের পৃষ্ঠা

দেশে পৃথক বাণিজ্যিক আদালত প্রতিষ্ঠার প্রস্তাব
দেশে পৃথক বাণিজ্যিক আদালত প্রতিষ্ঠার প্রস্তাব

প্রথম পৃষ্ঠা

ফিঙ্গারপ্রিন্টের জনক একজন বাঙালি
ফিঙ্গারপ্রিন্টের জনক একজন বাঙালি

সম্পাদকীয়

হত্যা মামলায় গ্রেপ্তার মাই টিভির চেয়ারম্যান
হত্যা মামলায় গ্রেপ্তার মাই টিভির চেয়ারম্যান

পেছনের পৃষ্ঠা

পাথর লুটে নেপথ্যে যারা
পাথর লুটে নেপথ্যে যারা

পেছনের পৃষ্ঠা

ফিলিস্তিন রাষ্ট্রদূতের সঙ্গে সাক্ষাৎ
ফিলিস্তিন রাষ্ট্রদূতের সঙ্গে সাক্ষাৎ

প্রথম পৃষ্ঠা

ভোটার অধিকার যাত্রায় রাহুল
ভোটার অধিকার যাত্রায় রাহুল

প্রথম পৃষ্ঠা

কুমির সতর্কতায় মাইকিং
কুমির সতর্কতায় মাইকিং

পেছনের পৃষ্ঠা

ফ্যাসিস্ট সরকারের কাজই ছিল লুটপাট
ফ্যাসিস্ট সরকারের কাজই ছিল লুটপাট

প্রথম পৃষ্ঠা

নিহতের পরিবারপ্রতি ৭ কোটি টাকা ক্ষতিপূরণ দাবি
নিহতের পরিবারপ্রতি ৭ কোটি টাকা ক্ষতিপূরণ দাবি

পেছনের পৃষ্ঠা

রোহিঙ্গা ইস্যু আবার সামনে আনতে চায় বাংলাদেশ
রোহিঙ্গা ইস্যু আবার সামনে আনতে চায় বাংলাদেশ

প্রথম পৃষ্ঠা