শিরোনাম
প্রকাশ: ১২:৪০, মঙ্গলবার, ০৬ আগস্ট, ২০১৯

রহস্যময় রক্তবৃষ্টি (ভিডিও)

অনলাইন ডেস্ক
অনলাইন ভার্সন
রহস্যময় রক্তবৃষ্টি (ভিডিও)

আকাশ থেকে লাল রঙে রঙিন রক্তবৃষ্টি ঝরছে.. এ যেন ভৌতিক সিনেমার কোনও দৃশ্য। কিন্তু আসলে সিনেমা নয়, সত্যিই আকাশ থেকে নেমে আসা রক্তবর্ণের বৃষ্টিধারায় ভিজে গেল সাইবেরিয়ার একটি অঞ্চলের পথঘাট।  তাহলে আকাশে ওটা কী! মারণ-মেঘ? নাকি ইউএফও? তবে কী এলিয়েনের কাণ্ড সব? ভারত, শ্রীলঙ্কা, সাইবেরিয়াসহ পৃথিবীর নানা প্রান্তে এরকম লাল রঙের বৃষ্টি ঝরেছে। সেই রক্তবৃষ্টির আসল রহস্য নিয়েই এ ফিচার।

বর্ষা অনেকেরই প্রিয় ঋতু। বৃষ্টির রিনিঝিনি শব্দে অদ্ভুত প্রশান্তি খুঁজে পান অনেকেই। গ্রীষ্মেও প্রচণ্ড দাবদাহে প্রকৃতি যখন উত্তপ্ত হয়ে ওঠে, তখন প্রশান্তি এনে দেয় এক পশলা বৃষ্টি। সাধারণত বৃষ্টির পানিই প্রকৃতিতে পাওয়া বিশুদ্ধ পানির একমাত্র উৎস। এই পানি বর্ণহীন। কোনো রঙ নেই। কিন্তু কেমন হয় যদি রক্তের মতো লাল বর্ণের বৃষ্টির ধারা নেমে আসে আকাশ থেকে? এটি একদিকে যেমন ভয়ঙ্কর, অন্যদিকে ঠিক ততটাই রহস্যজনক বটে। পৃথিবীর নানা প্রান্তে এমন বেশ কিছু ঘটনা ঘটেছে যেগুলোর ব্যাখ্যা খুঁজে পেতে ঘাম ঝরিয়েছে চলেছেন বিজ্ঞানীরা। এ ধরনের লাল রঙের বৃষ্টিকে ব্লাড রেইন, রেড রেইন বলা হয়। বাংলায় যাকে বলা যায় রক্তবৃষ্টি। এ ধরনের বৃষ্টির সবচেয়ে চাঞ্চল্যকর ঘটনাটি ঘটে দক্ষিণ ভারতের কেরালায়। ২০০১ সালের ২৫ জুলাই থেকে ২৩ সেপ্টেম্বর পর্যন্ত এমন একটি বিরল ঘটনার সাক্ষী হয়েছিল কেরালাবাসি। কেরালার লোকজন দিনের পর দিন লাল বৃষ্টি দেখেছিল। আকাশের দিকে তাকানোর পর মনে হচ্ছিল কেউ বুঝি আকাশের পেট চিরে দিয়েছে। হঠাৎ করে ঘটে যাওয়া এই ঘটনায় বহু মানুষ ভয় পেয়ে যায়। যদিও এর আগেও মাঝে সাঝে এই লাল বৃষ্টি দেখা গেছে।

১৯৮৬ সালে প্রথম এই বৃষ্টি সবার নজরে আসে। কিন্তু তা খুবই অল্প ছিল। বহু মানুষের জামা কাপড়ে সেই লাল বৃষ্টির ছোপ ছোপ দাগ পড়েছিল। সর্বশেষ রেকর্ড অনুযায়ী ২০১২ সালেও এরকম ঘটনা ঘটেছে। এর আগে বৃষ্টির পানি সবুজ বা হলুদ হওয়ার কথা শোনা গেছে। কিন্তু সেটা সাধারণত পরিবেশে এসিড কিংবা বিভিন্ন কণিকার উপস্থিতির কারণে হয়ে থাকে। কিন্তু রক্তবৃষ্টির এতো সহজ ব্যাখ্যা বিজ্ঞানীরা এখনো দাঁড় করাতে পারেননি।

গবেষক থেকে শুরু করে সাধারণ মানুষ, সবার একটাই প্রশ্ন- বৃষ্টির পানিতে কী এমন আছে যে কারণে এর বর্ণ লাল হবে! এই প্রশ্নের উত্তর খোঁজার জন্য বিজ্ঞানীরা বৃষ্টির পানি পরীক্ষা-নিরীক্ষা শুরু করলেন। গবেষণায় দেখা গেছে, রক্তবৃষ্টির প্রতি মিলিমিটার পানিতে প্রায় নয় মিলিয়ন লাল বর্ণের কণিকা উপস্থিত আছে। গণনা করে আরো দেখা যায়, প্রতি লিটার পানিতে প্রায় ১০০ মিলিগ্রাম কঠিন পদার্থ বিদ্যমান। এই গণনা থেকে বিজ্ঞানীগণ জানান, কেরালায় যে পরিমাণ রক্তবৃষ্টিপাত হয়েছে, তাতে সব মিলিয়ে প্রায় ৫০,০০০ কিলোগ্রাম পরিমাণ লাল কণিকা ভূমিতে পতিত হয়েছিলো।

বৃষ্টির পানি থেকে আলাদা করা এসব কঠিন পদার্থের নমুনা পরীক্ষা করে জানা যায় যে এদের বর্ণ বাদামী-লাল বর্ণের। এসব কণিকার প্রায় ৯০ শতাংশ পরিমাণই গোলাকার এবং বাকি অংশ কোনো বস্তুর ধ্বংসাবশেষ বলে মনে হয়। এছাড়াও সবুজ বা হলুদ বর্ণের অল্প কিছু পরিমাণ কণিকার উপস্থিতিও পাওয়া যায় এই পানিতে। মূলত লাল কণিকার উপস্থিতির কারণেই বৃষ্টির বর্ণ এরূপ হয়েছে বলে জানান গবেষকগণ।

বৃষ্টির পানিতে উপস্থিত পদার্থগুলোকে সফলভাবে শনাক্ত করা গেছে ঠিকই, কিন্তু কোত্থেকে এলো এমন পদার্থ? লাল বর্ণের এই পদার্থের উৎস কী? সবচেয়ে বড় কথা দক্ষিণ ভারতের কেরালাতেই কেন? অন্য কোথাও কেন নয়?

কেউ কেউ উল্কা বিস্ফোরণ আবার কেউ কেউ বাতাসে শৈবালের পচে যাওয়া মিশ্রণকে দায়ী করলেও কোনো ব্যাখ্যাই এখন পর্যন্ত শতভাগ গ্রহণযোগ্যতা পায়নি। তবে কেরালার রক্তবৃষ্টির ক্ষেত্রে একটা ভীষণ ইন্টারেস্টিং ব্যাপার রয়েছে। সেটি হচ্ছে কেরালায় রক্ত বৃষ্টির কিছুদিন আগে কেরালার কাত্তায়াম এবং ইড়ুক্কি অঞ্চলের মানুষেরা হঠাৎ প্রচণ্ড জোরালো শব্দ শুনতে পায়।
সেই সাথে প্রচণ্ড আলোর ঝলকানিও দেখা যায়। বিজ্ঞানীদের কথা হচ্ছে রকম শব্দ কেবল সুপারসনিক বিমানের দ্বারাই তৈরী করা সম্ভব। কিন্তু ভারতের বিমান বাহিনী থেকে জানানো হয়, ওই ক’দিন কোনো প্রকার বিমান মহড়া করা হয়নি। ফলে এই শব্দ এবং আলোর ঝলকানি আরো রহস্যময়তার সৃষ্টি করে। সেই রহস্যে নতুন মোড় নেয় টানা রক্তবৃষ্টির পর।

প্রথমদিকে সেন্টার ফর আর্থ সায়েন্স স্টাডিজ তাদের গবেষণায় জানায় যে, কিছুদিন পূর্বে হঠাৎ করে ঘটা সনিক বুম অর্থাৎ সেই প্রচণ্ড শব্দ আসলে ছিলো কাছাকাছি কোনো এক উল্কাপিণ্ডের বিস্ফোরণের শব্দ। বিস্ফোরণের ফলে সেখান থেকে লাল কণিকাগুলো বৃষ্টির পানির সাথে মিশে পতিত হয় এবং রক্তবৃষ্টি তকমাটি লাভ করে। কিন্তু যেকোনো কারণেই হোক, সিইএসএস এর গবেষকগণ তাদের এই গবেষণায় নিজেরাই সন্তুষ্ট হতে পারছিলেন না। প্রথমত এই অঞ্চলে যদি কোনো উল্কাপিণ্ডের বিস্ফোরণ হয়ে থাকে তবে সেগুলো বায়ুমণ্ডলের স্ট্রাটোস্ফিয়ার অঞ্চলে অবস্থান করে এবং বায়ুর প্রভাবে এদের উড়ে অন্যত্র চলে যাওয়ার সম্ভাবনাই বেশি। কাজেই এই সনিক বুমের প্রায় দুই মাস পরে পতিত হওয়া রক্তবৃষ্টির মধ্যে বিস্ফোরিত উল্কাপিণ্ডের ধ্বংসাবশেষ থাকাটাও বেশ অসম্ভব। তাছাড়া যদি উল্কাপিণ্ডের ধ্বংসাবশেষ বৃষ্টির পানির সাথে পতিত হয়ে থাকে তাহলে কেরালার আরো বিভিন্ন অঞ্চলে, এমনকি এর বাইরেও বিভিন্ন জায়গায় রক্তবৃষ্টি হওয়ার কথা শোনা যেত। কিন্তু সেটা হয়নি।

দ্বিতীয়ত, বৃষ্টির পানিতে প্রাপ্ত কণিকাগুলোকে যখন আলোক অণুবীক্ষণ যন্ত্র দ্বারা পরীক্ষা করা হয়, তখন দেখা যায় এরা আসলে কোনো উল্কার ধ্বংসাবশেষ নয়, বরং কোনো জীবের স্পোর।

প্রাপ্ত এই নতুন তথ্য আসলে সিইএসএস কখনো প্রত্যাশা করেনি। তারা এই পানির নমুনা পৌঁছে দেয় ট্রপিক্যাল বোটানিক্যাল গার্ডেন এন্ড রিসার্চ ইন্সটিটিউট-এ।

এখানে নমুনাকে পুনরায় পরীক্ষানিরীক্ষা করে তারা জানান, এসব লাল বর্ণের কণিকা মূলত ট্রেন্টেফোলিয়া গণের একপ্রকার শৈবালের স্পোর, যারা পানিতে মিশে লাল বর্ণের সৃষ্টি করে। পরে ওই অঞ্চলে প্রায় একই রকম শৈবালের উপস্থিতি খুঁজে পায় এই গবেষকদল। ফলে উল্কাপিণ্ডের বিস্ফোরণ সম্পর্কিত তত্ত্বকে আর প্রতিষ্ঠা করা হলো না। কিন্তু শৈবালের স্পোর তত্ত্বও গবেষকদের সন্তুষ্ট করতে পারলো না।

এদিকে আরেকটি তত্ত্বে দায়ী করা হয় আগ্নেয়গিরির অগ্ন্যুৎপাতকে দায়ী করা হয়। যখন কেরালায় রক্তবৃষ্টির সময় ছিলো ঠিক সেসময়েই ফিলিপাইনের মায়োন আগ্নেয়গিরি থেকে অগ্ন্যুৎপাত চলছিলো। তার মতে, এই আগ্নেয়গিরি থেকে এসিডিক পদার্থসমূহ  নিরক্ষীয় বায়ুর প্রভাবে কেরালা অঞ্চলে পৌঁছায়। পরে অবশ্য এই যুক্তিও ধোপে টেকেনি।

আরেকটি ব্যাখ্যায় প্রকল্পে আরব মরুভূমির ধুলিকণাকে দায়ী করা হয়। বলা হয়ে থাকে, মরুভূমির ধূলিকণায় তৈরী মেঘ কেরালার আকাশে সেই সময়ে অবস্থান করতে পারে যখন রক্তবৃষ্টি হয়েছিলো। কিন্তু পরে যেহেতু জানা গিয়েছে সেখানে কোনো ধূলিকণা নেই এবং পার্টিকলগুলো শৈবালের স্পোর ধরনের। তখন এই তত্ত্বও টিকলো না আর।

এতোসব ব্যাখ্যার ভীড়ে কোনটিই সবার মনোপুত হচ্ছিল না। এর মধ্যেই আরেকটি ব্যাখ্যা সবাইকে নাড়িয়ে দিল। ২০১৬ সালে মহাত্মা গান্ধী বিশ্ববিদ্যালয়ের গডফ্রে লুইস ও সন্তোষ কুমার এই বিষয়ে একটি বিতর্কিত ব্যাখ্যা প্রদান করেন। তারা দাবি করেন, রক্তবৃষ্টিতে যে পার্টিকল আছে সেগুলো বহিঃজাগতিক।

তাদের মতে, উল্কাপিণ্ডের বিস্ফোরণের ফলে এসব বহির্জাগতিক প্রাণ কণিকা উন্মুক্ত হয় এবং সেগুলো বৃষ্টির পানির সাথে মিশে পৃথিবীতে নেমে আসে। তবে এই তত্ত্বও নানা প্রকার বিতর্কের প্রভাবে প্রশ্নবিদ্ধ হয়ে পড়ে।

এমন অসংখ্য ব্যাখ্যার পর অনেকের বিশ্বাস এই বৃষ্টিতে ভিনগ্রহীদের হাত আছে। অনেকে আবার একে নেহায়েতই প্রকৃতির বিচিত্র খেয়াল বলে এড়িয়ে যাচ্ছেন। তবে কেরালার রক্ত বৃষ্টি পৃথিবীর অন্যতম অমীমাংসিত রহস্য হয়েই থেকে গেছে।

 

বিডি প্রতিদিন/ফারজানা

এই বিভাগের আরও খবর
সূর্যের ভেতরও বৃষ্টি হয়!
সূর্যের ভেতরও বৃষ্টি হয়!
‘নিরামিষ খাবার না পেয়ে’ মাঝ আকাশে যাত্রীর মৃত্যু, বিমান সংস্থার বিরুদ্ধে মামলা
‘নিরামিষ খাবার না পেয়ে’ মাঝ আকাশে যাত্রীর মৃত্যু, বিমান সংস্থার বিরুদ্ধে মামলা
জাপানে সুপারমার্কেটে ভাল্লুকের আক্রণ, আহত ২
জাপানে সুপারমার্কেটে ভাল্লুকের আক্রণ, আহত ২
বিমানে গলায় খাবার আটকে যাত্রীর মৃত্যু, কাতার এয়ারওয়েজের বিরুদ্ধে মামলা
বিমানে গলায় খাবার আটকে যাত্রীর মৃত্যু, কাতার এয়ারওয়েজের বিরুদ্ধে মামলা
স্ত্রী চিৎকারে জানলেন নোবেল জয়, প্রথমে ভেবেছিলেন ভালুক দেখেছেন
স্ত্রী চিৎকারে জানলেন নোবেল জয়, প্রথমে ভেবেছিলেন ভালুক দেখেছেন
ক্যামেরার সামনেই পা ফসকে পড়ে গেলেন পর্বত আরোহী, নির্মম মৃত্যুতে হতবাক নেট দুনিয়া
ক্যামেরার সামনেই পা ফসকে পড়ে গেলেন পর্বত আরোহী, নির্মম মৃত্যুতে হতবাক নেট দুনিয়া
আতশবাজির আগুনে আলোকিত রাত পরিণত হলো দুঃস্বপ্নে
আতশবাজির আগুনে আলোকিত রাত পরিণত হলো দুঃস্বপ্নে
১৭১৫ সালের ডুবে যাওয়া জাহাজ থেকে মিলল কোটি কোটি টাকার ধনভান্ডার
১৭১৫ সালের ডুবে যাওয়া জাহাজ থেকে মিলল কোটি কোটি টাকার ধনভান্ডার
যুক্তরাজ্যের শহর থেকে সরিয়ে নেওয়া হলো সেই রাজহাঁস
যুক্তরাজ্যের শহর থেকে সরিয়ে নেওয়া হলো সেই রাজহাঁস
এল ক্যাপিটান জয় করতে গিয়ে প্রাণ গেল তরুণ পর্বতারোহীর
এল ক্যাপিটান জয় করতে গিয়ে প্রাণ গেল তরুণ পর্বতারোহীর
ইঁদুরমুক্ত হয়ে আগের রূপে ফিরল প্রশান্ত মহাসাগরের দুটি দ্বীপ
ইঁদুরমুক্ত হয়ে আগের রূপে ফিরল প্রশান্ত মহাসাগরের দুটি দ্বীপ
অক্টোবরে আকাশে একের পর এক দেখা মিলবে মহাজাগতিক দৃশ্য
অক্টোবরে আকাশে একের পর এক দেখা মিলবে মহাজাগতিক দৃশ্য
সর্বশেষ খবর
বসুন্ধরা স্পোর্টস সিটিতে শুরু হচ্ছে জাতীয় স্কোয়াশ চ্যাম্পিয়নশিপ
বসুন্ধরা স্পোর্টস সিটিতে শুরু হচ্ছে জাতীয় স্কোয়াশ চ্যাম্পিয়নশিপ

৩৫ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ব্যাটিং ব্যর্থতায় আফগানদের কাছে সিরিজ হারলো বাংলাদেশ
ব্যাটিং ব্যর্থতায় আফগানদের কাছে সিরিজ হারলো বাংলাদেশ

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

দক্ষিণ আফ্রিকার বিপক্ষে নামিবিয়ার ইতিহাস গড়া জয়
দক্ষিণ আফ্রিকার বিপক্ষে নামিবিয়ার ইতিহাস গড়া জয়

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভিক্ষুক সালেয়ার ঘরে পাওয়া গেল আরও এক বস্তা টাকা
ভিক্ষুক সালেয়ার ঘরে পাওয়া গেল আরও এক বস্তা টাকা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জয়পুরহাটে বিএনপির উদ্যোগে বিনামূল্যে চক্ষু ক্যাম্পের আয়োজন
জয়পুরহাটে বিএনপির উদ্যোগে বিনামূল্যে চক্ষু ক্যাম্পের আয়োজন

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নারীদের সর্বোচ্চ মর্যাদা নিশ্চিত করবেন তারেক রহমান : মীর হেলাল
নারীদের সর্বোচ্চ মর্যাদা নিশ্চিত করবেন তারেক রহমান : মীর হেলাল

২ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বগুড়ায় ৬৩ লিটার দেশীয় মদসহ গ্রেফতার ৩
বগুড়ায় ৬৩ লিটার দেশীয় মদসহ গ্রেফতার ৩

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গোড়ালির চোটে ছিটকে গেলেন এমবাপে
গোড়ালির চোটে ছিটকে গেলেন এমবাপে

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নারায়ণগঞ্জে ৬১টি হারানো মোবাইল ফিরিয়ে দিল পুলিশ
নারায়ণগঞ্জে ৬১টি হারানো মোবাইল ফিরিয়ে দিল পুলিশ

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ফরিদপুরে নেশার টাকা না পেয়ে ঘর পুড়িয়ে দিল যুবক
ফরিদপুরে নেশার টাকা না পেয়ে ঘর পুড়িয়ে দিল যুবক

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঝিনাইদহে বিএনপির উদ্যোগে পূজা পুনর্মিলনী
ঝিনাইদহে বিএনপির উদ্যোগে পূজা পুনর্মিলনী

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিলেটে ধর্ষণের ঘটনায় যুবক গ্রেফতার
সিলেটে ধর্ষণের ঘটনায় যুবক গ্রেফতার

৩ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

গাইবান্ধায় দুই মাদক কারবারি গ্রেফতার
গাইবান্ধায় দুই মাদক কারবারি গ্রেফতার

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নর্দান ইউনিভার্সিটিতে জিএসইএ প্রতিযোগিতার সচেতনতা ক্যাম্পেইন অনুষ্ঠিত
নর্দান ইউনিভার্সিটিতে জিএসইএ প্রতিযোগিতার সচেতনতা ক্যাম্পেইন অনুষ্ঠিত

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বরিশালে নিখোঁজ জেলের লাশ উদ্ধার
বরিশালে নিখোঁজ জেলের লাশ উদ্ধার

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

স্ত্রীকে নির্যাতনের মামলায় স্বামী গ্রেফতার
স্ত্রীকে নির্যাতনের মামলায় স্বামী গ্রেফতার

৩ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

আন্দোলনের মুখে র‌্যাগিংয়ে অভিযুক্ত ২৫ শিক্ষার্থীর বহিষ্কারাদেশ বাতিল
আন্দোলনের মুখে র‌্যাগিংয়ে অভিযুক্ত ২৫ শিক্ষার্থীর বহিষ্কারাদেশ বাতিল

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সিরাজগঞ্জে নারী গ্রাম পুলিশের মরদেহ উদ্ধার
সিরাজগঞ্জে নারী গ্রাম পুলিশের মরদেহ উদ্ধার

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিরিজে সমতা ফেরাতে বাংলাদেশের টার্গেট ১৯১ রান
সিরিজে সমতা ফেরাতে বাংলাদেশের টার্গেট ১৯১ রান

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রবিবার রোম যাচ্ছেন প্রধান উপদেষ্টা
রবিবার রোম যাচ্ছেন প্রধান উপদেষ্টা

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পরিচয় মিলেছে মালয়েশিয়ার কারাগারে থাকা নাম-পরিচয়হীন বাংলাদেশির
পরিচয় মিলেছে মালয়েশিয়ার কারাগারে থাকা নাম-পরিচয়হীন বাংলাদেশির

৩ ঘণ্টা আগে | পরবাস

পাঁচ দলের বিপিএল আয়োজনের পরিকল্পনা বিসিবির
পাঁচ দলের বিপিএল আয়োজনের পরিকল্পনা বিসিবির

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

‘নির্বাচনে কোন দল এলো, না এলো তা দেখার দায়িত্ব সরকারের নয়’
‘নির্বাচনে কোন দল এলো, না এলো তা দেখার দায়িত্ব সরকারের নয়’

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাগেরহাটে দুই মাদক কারবারি আটক
বাগেরহাটে দুই মাদক কারবারি আটক

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সুন্দরবনের অভয়ারণ্যে অবৈধভাবে মাছ শিকার, চার জেলে আটক
সুন্দরবনের অভয়ারণ্যে অবৈধভাবে মাছ শিকার, চার জেলে আটক

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জুলাই জাতীয় সনদ স্বাক্ষর অনুষ্ঠানের তারিখ পরিবর্তন
জুলাই জাতীয় সনদ স্বাক্ষর অনুষ্ঠানের তারিখ পরিবর্তন

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

করতোয়া নদীতে গোসলে নেমে কিশোর নিখোঁজ
করতোয়া নদীতে গোসলে নেমে কিশোর নিখোঁজ

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘বিএনপি ক্ষমতায় এলে জিডিপির ৫ শতাংশ শিক্ষা খাতে ব্যয় করা হবে’
‘বিএনপি ক্ষমতায় এলে জিডিপির ৫ শতাংশ শিক্ষা খাতে ব্যয় করা হবে’

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শ্রমিকের ঝুলন্ত লাশ উদ্ধার
শ্রমিকের ঝুলন্ত লাশ উদ্ধার

৪ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

শেখ হাসিনার মামলায় রবিবার থেকে যুক্তিতর্ক শুরু, হবে সরাসরি সম্প্রচার
শেখ হাসিনার মামলায় রবিবার থেকে যুক্তিতর্ক শুরু, হবে সরাসরি সম্প্রচার

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
সাবেক মন্ত্রীর মেয়ের সঙ্গে বাগদান সারলেন ইশরাক
সাবেক মন্ত্রীর মেয়ের সঙ্গে বাগদান সারলেন ইশরাক

৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ট্রাম্প কেন নোবেল পেলেন না, জানাল নোবেল কমিটি
ট্রাম্প কেন নোবেল পেলেন না, জানাল নোবেল কমিটি

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাইব্যুনালের চার্জশিটে নাম আসা ১৫ কর্মকর্তা সেনা হেফাজতে
ট্রাইব্যুনালের চার্জশিটে নাম আসা ১৫ কর্মকর্তা সেনা হেফাজতে

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশের বিশ্বকাপ বাছাই খেলা মানায় না: তানজিম সাকিব
বাংলাদেশের বিশ্বকাপ বাছাই খেলা মানায় না: তানজিম সাকিব

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

২০২৭ বিশ্বকাপ খেলতে বাংলাদেশের সামনে যে সমীকরণ
২০২৭ বিশ্বকাপ খেলতে বাংলাদেশের সামনে যে সমীকরণ

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বাংলাদেশ-শ্রীলঙ্কায় তরল গ্যাস আনা জাহাজে মার্কিন নিষেধাজ্ঞা
বাংলাদেশ-শ্রীলঙ্কায় তরল গ্যাস আনা জাহাজে মার্কিন নিষেধাজ্ঞা

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজধানীতে জাতীয় পার্টির কর্মী সমাবেশ পণ্ড, ধাওয়া-পাল্টা ধাওয়া
রাজধানীতে জাতীয় পার্টির কর্মী সমাবেশ পণ্ড, ধাওয়া-পাল্টা ধাওয়া

৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আলোচনা ছেড়ে অভিনয়ে মিষ্টি জান্নাত
আলোচনা ছেড়ে অভিনয়ে মিষ্টি জান্নাত

২৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

গাজায় যুদ্ধবিরতির মধ্যে আরেক দেশে বিমান হামলা চালিয়েছে ইসরায়েল
গাজায় যুদ্ধবিরতির মধ্যে আরেক দেশে বিমান হামলা চালিয়েছে ইসরায়েল

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নোবেল পাওয়ার পর মাচাদোর সঙ্গে যে কথা বললেন ট্রাম্প
নোবেল পাওয়ার পর মাচাদোর সঙ্গে যে কথা বললেন ট্রাম্প

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারত সফরে এসে যুক্তরাষ্ট্র ও পাকিস্তান নিয়ে যা বললেন তালেবান পররাষ্ট্রমন্ত্রী
ভারত সফরে এসে যুক্তরাষ্ট্র ও পাকিস্তান নিয়ে যা বললেন তালেবান পররাষ্ট্রমন্ত্রী

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নেতাদের আজ ঢাকায় ডেকেছে জাতীয় পার্টি
নেতাদের আজ ঢাকায় ডেকেছে জাতীয় পার্টি

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

উপদেষ্টা হিসেবে আমাদের সেফ এক্সিটের দরকার নেই : আসিফ নজরুল
উপদেষ্টা হিসেবে আমাদের সেফ এক্সিটের দরকার নেই : আসিফ নজরুল

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘সবচেয়ে শক্তিশালী’ পরমাণু ক্ষেপণাস্ত্র প্রদর্শন উত্তর কোরিয়ার
‘সবচেয়ে শক্তিশালী’ পরমাণু ক্ষেপণাস্ত্র প্রদর্শন উত্তর কোরিয়ার

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানে রাতভর হামলা-সংঘর্ষে পুলিশসহ নিহত ১২
পাকিস্তানে রাতভর হামলা-সংঘর্ষে পুলিশসহ নিহত ১২

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুক্তরাষ্ট্রে বিস্ফোরক তৈরির কারখানায় ভয়াবহ বিস্ফোরণ, বহু হতাহতের আশঙ্কা
যুক্তরাষ্ট্রে বিস্ফোরক তৈরির কারখানায় ভয়াবহ বিস্ফোরণ, বহু হতাহতের আশঙ্কা

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চীনের সঙ্গে বাণিজ্যযুদ্ধ: বাড়তি ১০০ শতাংশ শুল্ক আরোপের ঘোষণা ট্রাম্পের
চীনের সঙ্গে বাণিজ্যযুদ্ধ: বাড়তি ১০০ শতাংশ শুল্ক আরোপের ঘোষণা ট্রাম্পের

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাত রুটে অস্ত্র ঢুকছে দেশে
সাত রুটে অস্ত্র ঢুকছে দেশে

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আগামী পাঁচ দিন বৃষ্টিপাত অব্যাহত থাকতে পারে
আগামী পাঁচ দিন বৃষ্টিপাত অব্যাহত থাকতে পারে

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজা টাস্ক ফোর্সে যোগ দিতে প্রস্তুত তুরস্ক
গাজা টাস্ক ফোর্সে যোগ দিতে প্রস্তুত তুরস্ক

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আন্তর্জাতিক পুরস্কার পেলেন সেই চিকিৎসক বাসুদেব
আন্তর্জাতিক পুরস্কার পেলেন সেই চিকিৎসক বাসুদেব

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘নির্বাচনে কোন দল এলো, না এলো তা দেখার দায়িত্ব সরকারের নয়’
‘নির্বাচনে কোন দল এলো, না এলো তা দেখার দায়িত্ব সরকারের নয়’

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দুর্ঘটনার কবলে র‌্যাবের গাড়ি, নিহত ১, আহত অর্ধশত
দুর্ঘটনার কবলে র‌্যাবের গাড়ি, নিহত ১, আহত অর্ধশত

১১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘ভারতীয় মদদপুষ্ট’ ৩০ জঙ্গিকে হত্যার দাবি পাকিস্তানের
‘ভারতীয় মদদপুষ্ট’ ৩০ জঙ্গিকে হত্যার দাবি পাকিস্তানের

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সোমবার ইসরায়েলি জিম্মিদের মুক্তি দেবে হামাস
সোমবার ইসরায়েলি জিম্মিদের মুক্তি দেবে হামাস

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভেনেজুয়েলাকে হারিয়ে জয়ে ফিরল আর্জেন্টিনা
ভেনেজুয়েলাকে হারিয়ে জয়ে ফিরল আর্জেন্টিনা

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আইনের শাসন কাকে বলে এবারের নির্বাচনে দেখাতে চাই : সিইসি
আইনের শাসন কাকে বলে এবারের নির্বাচনে দেখাতে চাই : সিইসি

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তদবিরেও মেলে না ময়নাতদন্ত রিপোর্ট
তদবিরেও মেলে না ময়নাতদন্ত রিপোর্ট

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঢাকায় বাংলাদেশ খেলাফত মজলিসের মহাসমাবেশ ২৯ নভেম্বর
ঢাকায় বাংলাদেশ খেলাফত মজলিসের মহাসমাবেশ ২৯ নভেম্বর

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নোবেলজয়ী ভেনেজুয়েলার মারিয়া করিনা মাচাদোকে প্রধান উপদেষ্টার অভিনন্দন
নোবেলজয়ী ভেনেজুয়েলার মারিয়া করিনা মাচাদোকে প্রধান উপদেষ্টার অভিনন্দন

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
হেফাজতে ১৫ সেনা কর্মকর্তা
হেফাজতে ১৫ সেনা কর্মকর্তা

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ড. ইউনূসই শেষ ভরসা
ড. ইউনূসই শেষ ভরসা

প্রথম পৃষ্ঠা

কন্যাশিশুর স্বপ্নের পাশে রাষ্ট্র থাকবে
কন্যাশিশুর স্বপ্নের পাশে রাষ্ট্র থাকবে

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজনৈতিক দলগুলোর সিস্টেম পাল্টাতে হবে : আমীর খসরু
রাজনৈতিক দলগুলোর সিস্টেম পাল্টাতে হবে : আমীর খসরু

খবর

হঠাৎ যমুনার ভয়াবহ ভাঙন
হঠাৎ যমুনার ভয়াবহ ভাঙন

খবর

যেনতেনভাবে ক্ষমতা হস্তান্তরের মধ্য দিয়ে দায়মুক্তি সম্ভব নয়
যেনতেনভাবে ক্ষমতা হস্তান্তরের মধ্য দিয়ে দায়মুক্তি সম্ভব নয়

খবর

উচ্চমাধ্যমিকে ইসলাম শিক্ষা বাধ্যতামূলক করার দাবি
উচ্চমাধ্যমিকে ইসলাম শিক্ষা বাধ্যতামূলক করার দাবি

খবর

আশুলিয়ায় সেপটিক ট্যাংক বিস্ফোরণে নিহত ১, আহত ৫
আশুলিয়ায় সেপটিক ট্যাংক বিস্ফোরণে নিহত ১, আহত ৫

খবর

ছায়ানট ও সেন্ট যোসেফের শরৎ প্রাতে অরুণ আলো
ছায়ানট ও সেন্ট যোসেফের শরৎ প্রাতে অরুণ আলো

খবর

রাবি ক্যাম্পাসে রুয়েট শিক্ষার্থীকে ছুরিকাঘাত
রাবি ক্যাম্পাসে রুয়েট শিক্ষার্থীকে ছুরিকাঘাত

খবর

খুলনায় অস্ত্রসহ গ্রেপ্তার, ঢাকায় আনার পথে মৃত্যু
খুলনায় অস্ত্রসহ গ্রেপ্তার, ঢাকায় আনার পথে মৃত্যু

খবর

জাতীয় প্রেস ক্লাবের প্রতিষ্ঠাবার্ষিকীর অনুষ্ঠানমালা শুরু
জাতীয় প্রেস ক্লাবের প্রতিষ্ঠাবার্ষিকীর অনুষ্ঠানমালা শুরু

খবর

জুলাই সনদের আইনি ভিত্তি না দিতে ষড়যন্ত্র চলছে : মাসুম
জুলাই সনদের আইনি ভিত্তি না দিতে ষড়যন্ত্র চলছে : মাসুম

খবর

নিষেধাজ্ঞা অমান্য করে পদ্মায় চলছে ইলিশ নিধন
নিষেধাজ্ঞা অমান্য করে পদ্মায় চলছে ইলিশ নিধন

পেছনের পৃষ্ঠা

একই ওড়নায় ঝুলছিল দম্পতির লাশ
একই ওড়নায় ঝুলছিল দম্পতির লাশ

পেছনের পৃষ্ঠা

তারেক রহমানের আসন্ন প্রত্যাবর্তন ও আগামীর রাজনীতি
তারেক রহমানের আসন্ন প্রত্যাবর্তন ও আগামীর রাজনীতি

সম্পাদকীয়

তিন কার্ডে নাগরিক অধিকার নিশ্চিত করবে বিএনপি
তিন কার্ডে নাগরিক অধিকার নিশ্চিত করবে বিএনপি

নগর জীবন

নারীর সর্বোচ্চ ক্ষমতায়ন নিশ্চিত করবেন তারেক রহমান
নারীর সর্বোচ্চ ক্ষমতায়ন নিশ্চিত করবেন তারেক রহমান

নগর জীবন

কেটেছে সংকট প্রচারে মুখর ক্যাম্পাস
কেটেছে সংকট প্রচারে মুখর ক্যাম্পাস

পেছনের পৃষ্ঠা

ভোট ওএমআর পদ্ধতিতে, থাকবে সর্বোচ্চ ন্যায্যতা
ভোট ওএমআর পদ্ধতিতে, থাকবে সর্বোচ্চ ন্যায্যতা

পেছনের পৃষ্ঠা

প্রকাশিত সংবাদের প্রতিবাদ বারাকা পতেঙ্গা পাওয়ার লিমিটেড চেয়ারম্যানের
প্রকাশিত সংবাদের প্রতিবাদ বারাকা পতেঙ্গা পাওয়ার লিমিটেড চেয়ারম্যানের

নগর জীবন

নতুন ইস্যু তৈরি করে বিভ্রান্তি ছড়ানোর চেষ্টা চলছে
নতুন ইস্যু তৈরি করে বিভ্রান্তি ছড়ানোর চেষ্টা চলছে

নগর জীবন

ওয়ার্ল্ড ফুড ফোরামে যোগ দিতে আজ ইতালি যাচ্ছেন প্রধান উপদেষ্টা
ওয়ার্ল্ড ফুড ফোরামে যোগ দিতে আজ ইতালি যাচ্ছেন প্রধান উপদেষ্টা

নগর জীবন

গুমের ডকুমেন্টরি শুটিংয়ে সিলেটে সালাহউদ্দিন
গুমের ডকুমেন্টরি শুটিংয়ে সিলেটে সালাহউদ্দিন

নগর জীবন

জোনায়েদ সাকিকে অবাঞ্ছিত ঘোষণা
জোনায়েদ সাকিকে অবাঞ্ছিত ঘোষণা

নগর জীবন

ভেদাভেদ ভুলে ধানের শীষের পক্ষে কাজ করতে হবে
ভেদাভেদ ভুলে ধানের শীষের পক্ষে কাজ করতে হবে

নগর জীবন

সংগীত ও নাটক পরিবেশন
সংগীত ও নাটক পরিবেশন

নগর জীবন

ভারতে মেডিকেল শিক্ষার্থীকে ধর্ষণ
ভারতে মেডিকেল শিক্ষার্থীকে ধর্ষণ

পূর্ব-পশ্চিম

একটি দলকে ক্ষমতায় নিতে ষড়যন্ত্র
একটি দলকে ক্ষমতায় নিতে ষড়যন্ত্র

প্রথম পৃষ্ঠা