শিরোনাম
প্রকাশ: ১২:৪০, মঙ্গলবার, ০৬ আগস্ট, ২০১৯

রহস্যময় রক্তবৃষ্টি (ভিডিও)

অনলাইন ডেস্ক
অনলাইন ভার্সন
রহস্যময় রক্তবৃষ্টি (ভিডিও)

আকাশ থেকে লাল রঙে রঙিন রক্তবৃষ্টি ঝরছে.. এ যেন ভৌতিক সিনেমার কোনও দৃশ্য। কিন্তু আসলে সিনেমা নয়, সত্যিই আকাশ থেকে নেমে আসা রক্তবর্ণের বৃষ্টিধারায় ভিজে গেল সাইবেরিয়ার একটি অঞ্চলের পথঘাট।  তাহলে আকাশে ওটা কী! মারণ-মেঘ? নাকি ইউএফও? তবে কী এলিয়েনের কাণ্ড সব? ভারত, শ্রীলঙ্কা, সাইবেরিয়াসহ পৃথিবীর নানা প্রান্তে এরকম লাল রঙের বৃষ্টি ঝরেছে। সেই রক্তবৃষ্টির আসল রহস্য নিয়েই এ ফিচার।

বর্ষা অনেকেরই প্রিয় ঋতু। বৃষ্টির রিনিঝিনি শব্দে অদ্ভুত প্রশান্তি খুঁজে পান অনেকেই। গ্রীষ্মেও প্রচণ্ড দাবদাহে প্রকৃতি যখন উত্তপ্ত হয়ে ওঠে, তখন প্রশান্তি এনে দেয় এক পশলা বৃষ্টি। সাধারণত বৃষ্টির পানিই প্রকৃতিতে পাওয়া বিশুদ্ধ পানির একমাত্র উৎস। এই পানি বর্ণহীন। কোনো রঙ নেই। কিন্তু কেমন হয় যদি রক্তের মতো লাল বর্ণের বৃষ্টির ধারা নেমে আসে আকাশ থেকে? এটি একদিকে যেমন ভয়ঙ্কর, অন্যদিকে ঠিক ততটাই রহস্যজনক বটে। পৃথিবীর নানা প্রান্তে এমন বেশ কিছু ঘটনা ঘটেছে যেগুলোর ব্যাখ্যা খুঁজে পেতে ঘাম ঝরিয়েছে চলেছেন বিজ্ঞানীরা। এ ধরনের লাল রঙের বৃষ্টিকে ব্লাড রেইন, রেড রেইন বলা হয়। বাংলায় যাকে বলা যায় রক্তবৃষ্টি। এ ধরনের বৃষ্টির সবচেয়ে চাঞ্চল্যকর ঘটনাটি ঘটে দক্ষিণ ভারতের কেরালায়। ২০০১ সালের ২৫ জুলাই থেকে ২৩ সেপ্টেম্বর পর্যন্ত এমন একটি বিরল ঘটনার সাক্ষী হয়েছিল কেরালাবাসি। কেরালার লোকজন দিনের পর দিন লাল বৃষ্টি দেখেছিল। আকাশের দিকে তাকানোর পর মনে হচ্ছিল কেউ বুঝি আকাশের পেট চিরে দিয়েছে। হঠাৎ করে ঘটে যাওয়া এই ঘটনায় বহু মানুষ ভয় পেয়ে যায়। যদিও এর আগেও মাঝে সাঝে এই লাল বৃষ্টি দেখা গেছে।

১৯৮৬ সালে প্রথম এই বৃষ্টি সবার নজরে আসে। কিন্তু তা খুবই অল্প ছিল। বহু মানুষের জামা কাপড়ে সেই লাল বৃষ্টির ছোপ ছোপ দাগ পড়েছিল। সর্বশেষ রেকর্ড অনুযায়ী ২০১২ সালেও এরকম ঘটনা ঘটেছে। এর আগে বৃষ্টির পানি সবুজ বা হলুদ হওয়ার কথা শোনা গেছে। কিন্তু সেটা সাধারণত পরিবেশে এসিড কিংবা বিভিন্ন কণিকার উপস্থিতির কারণে হয়ে থাকে। কিন্তু রক্তবৃষ্টির এতো সহজ ব্যাখ্যা বিজ্ঞানীরা এখনো দাঁড় করাতে পারেননি।

গবেষক থেকে শুরু করে সাধারণ মানুষ, সবার একটাই প্রশ্ন- বৃষ্টির পানিতে কী এমন আছে যে কারণে এর বর্ণ লাল হবে! এই প্রশ্নের উত্তর খোঁজার জন্য বিজ্ঞানীরা বৃষ্টির পানি পরীক্ষা-নিরীক্ষা শুরু করলেন। গবেষণায় দেখা গেছে, রক্তবৃষ্টির প্রতি মিলিমিটার পানিতে প্রায় নয় মিলিয়ন লাল বর্ণের কণিকা উপস্থিত আছে। গণনা করে আরো দেখা যায়, প্রতি লিটার পানিতে প্রায় ১০০ মিলিগ্রাম কঠিন পদার্থ বিদ্যমান। এই গণনা থেকে বিজ্ঞানীগণ জানান, কেরালায় যে পরিমাণ রক্তবৃষ্টিপাত হয়েছে, তাতে সব মিলিয়ে প্রায় ৫০,০০০ কিলোগ্রাম পরিমাণ লাল কণিকা ভূমিতে পতিত হয়েছিলো।

বৃষ্টির পানি থেকে আলাদা করা এসব কঠিন পদার্থের নমুনা পরীক্ষা করে জানা যায় যে এদের বর্ণ বাদামী-লাল বর্ণের। এসব কণিকার প্রায় ৯০ শতাংশ পরিমাণই গোলাকার এবং বাকি অংশ কোনো বস্তুর ধ্বংসাবশেষ বলে মনে হয়। এছাড়াও সবুজ বা হলুদ বর্ণের অল্প কিছু পরিমাণ কণিকার উপস্থিতিও পাওয়া যায় এই পানিতে। মূলত লাল কণিকার উপস্থিতির কারণেই বৃষ্টির বর্ণ এরূপ হয়েছে বলে জানান গবেষকগণ।

বৃষ্টির পানিতে উপস্থিত পদার্থগুলোকে সফলভাবে শনাক্ত করা গেছে ঠিকই, কিন্তু কোত্থেকে এলো এমন পদার্থ? লাল বর্ণের এই পদার্থের উৎস কী? সবচেয়ে বড় কথা দক্ষিণ ভারতের কেরালাতেই কেন? অন্য কোথাও কেন নয়?

কেউ কেউ উল্কা বিস্ফোরণ আবার কেউ কেউ বাতাসে শৈবালের পচে যাওয়া মিশ্রণকে দায়ী করলেও কোনো ব্যাখ্যাই এখন পর্যন্ত শতভাগ গ্রহণযোগ্যতা পায়নি। তবে কেরালার রক্তবৃষ্টির ক্ষেত্রে একটা ভীষণ ইন্টারেস্টিং ব্যাপার রয়েছে। সেটি হচ্ছে কেরালায় রক্ত বৃষ্টির কিছুদিন আগে কেরালার কাত্তায়াম এবং ইড়ুক্কি অঞ্চলের মানুষেরা হঠাৎ প্রচণ্ড জোরালো শব্দ শুনতে পায়।
সেই সাথে প্রচণ্ড আলোর ঝলকানিও দেখা যায়। বিজ্ঞানীদের কথা হচ্ছে রকম শব্দ কেবল সুপারসনিক বিমানের দ্বারাই তৈরী করা সম্ভব। কিন্তু ভারতের বিমান বাহিনী থেকে জানানো হয়, ওই ক’দিন কোনো প্রকার বিমান মহড়া করা হয়নি। ফলে এই শব্দ এবং আলোর ঝলকানি আরো রহস্যময়তার সৃষ্টি করে। সেই রহস্যে নতুন মোড় নেয় টানা রক্তবৃষ্টির পর।

প্রথমদিকে সেন্টার ফর আর্থ সায়েন্স স্টাডিজ তাদের গবেষণায় জানায় যে, কিছুদিন পূর্বে হঠাৎ করে ঘটা সনিক বুম অর্থাৎ সেই প্রচণ্ড শব্দ আসলে ছিলো কাছাকাছি কোনো এক উল্কাপিণ্ডের বিস্ফোরণের শব্দ। বিস্ফোরণের ফলে সেখান থেকে লাল কণিকাগুলো বৃষ্টির পানির সাথে মিশে পতিত হয় এবং রক্তবৃষ্টি তকমাটি লাভ করে। কিন্তু যেকোনো কারণেই হোক, সিইএসএস এর গবেষকগণ তাদের এই গবেষণায় নিজেরাই সন্তুষ্ট হতে পারছিলেন না। প্রথমত এই অঞ্চলে যদি কোনো উল্কাপিণ্ডের বিস্ফোরণ হয়ে থাকে তবে সেগুলো বায়ুমণ্ডলের স্ট্রাটোস্ফিয়ার অঞ্চলে অবস্থান করে এবং বায়ুর প্রভাবে এদের উড়ে অন্যত্র চলে যাওয়ার সম্ভাবনাই বেশি। কাজেই এই সনিক বুমের প্রায় দুই মাস পরে পতিত হওয়া রক্তবৃষ্টির মধ্যে বিস্ফোরিত উল্কাপিণ্ডের ধ্বংসাবশেষ থাকাটাও বেশ অসম্ভব। তাছাড়া যদি উল্কাপিণ্ডের ধ্বংসাবশেষ বৃষ্টির পানির সাথে পতিত হয়ে থাকে তাহলে কেরালার আরো বিভিন্ন অঞ্চলে, এমনকি এর বাইরেও বিভিন্ন জায়গায় রক্তবৃষ্টি হওয়ার কথা শোনা যেত। কিন্তু সেটা হয়নি।

দ্বিতীয়ত, বৃষ্টির পানিতে প্রাপ্ত কণিকাগুলোকে যখন আলোক অণুবীক্ষণ যন্ত্র দ্বারা পরীক্ষা করা হয়, তখন দেখা যায় এরা আসলে কোনো উল্কার ধ্বংসাবশেষ নয়, বরং কোনো জীবের স্পোর।

প্রাপ্ত এই নতুন তথ্য আসলে সিইএসএস কখনো প্রত্যাশা করেনি। তারা এই পানির নমুনা পৌঁছে দেয় ট্রপিক্যাল বোটানিক্যাল গার্ডেন এন্ড রিসার্চ ইন্সটিটিউট-এ।

এখানে নমুনাকে পুনরায় পরীক্ষানিরীক্ষা করে তারা জানান, এসব লাল বর্ণের কণিকা মূলত ট্রেন্টেফোলিয়া গণের একপ্রকার শৈবালের স্পোর, যারা পানিতে মিশে লাল বর্ণের সৃষ্টি করে। পরে ওই অঞ্চলে প্রায় একই রকম শৈবালের উপস্থিতি খুঁজে পায় এই গবেষকদল। ফলে উল্কাপিণ্ডের বিস্ফোরণ সম্পর্কিত তত্ত্বকে আর প্রতিষ্ঠা করা হলো না। কিন্তু শৈবালের স্পোর তত্ত্বও গবেষকদের সন্তুষ্ট করতে পারলো না।

এদিকে আরেকটি তত্ত্বে দায়ী করা হয় আগ্নেয়গিরির অগ্ন্যুৎপাতকে দায়ী করা হয়। যখন কেরালায় রক্তবৃষ্টির সময় ছিলো ঠিক সেসময়েই ফিলিপাইনের মায়োন আগ্নেয়গিরি থেকে অগ্ন্যুৎপাত চলছিলো। তার মতে, এই আগ্নেয়গিরি থেকে এসিডিক পদার্থসমূহ  নিরক্ষীয় বায়ুর প্রভাবে কেরালা অঞ্চলে পৌঁছায়। পরে অবশ্য এই যুক্তিও ধোপে টেকেনি।

আরেকটি ব্যাখ্যায় প্রকল্পে আরব মরুভূমির ধুলিকণাকে দায়ী করা হয়। বলা হয়ে থাকে, মরুভূমির ধূলিকণায় তৈরী মেঘ কেরালার আকাশে সেই সময়ে অবস্থান করতে পারে যখন রক্তবৃষ্টি হয়েছিলো। কিন্তু পরে যেহেতু জানা গিয়েছে সেখানে কোনো ধূলিকণা নেই এবং পার্টিকলগুলো শৈবালের স্পোর ধরনের। তখন এই তত্ত্বও টিকলো না আর।

এতোসব ব্যাখ্যার ভীড়ে কোনটিই সবার মনোপুত হচ্ছিল না। এর মধ্যেই আরেকটি ব্যাখ্যা সবাইকে নাড়িয়ে দিল। ২০১৬ সালে মহাত্মা গান্ধী বিশ্ববিদ্যালয়ের গডফ্রে লুইস ও সন্তোষ কুমার এই বিষয়ে একটি বিতর্কিত ব্যাখ্যা প্রদান করেন। তারা দাবি করেন, রক্তবৃষ্টিতে যে পার্টিকল আছে সেগুলো বহিঃজাগতিক।

তাদের মতে, উল্কাপিণ্ডের বিস্ফোরণের ফলে এসব বহির্জাগতিক প্রাণ কণিকা উন্মুক্ত হয় এবং সেগুলো বৃষ্টির পানির সাথে মিশে পৃথিবীতে নেমে আসে। তবে এই তত্ত্বও নানা প্রকার বিতর্কের প্রভাবে প্রশ্নবিদ্ধ হয়ে পড়ে।

এমন অসংখ্য ব্যাখ্যার পর অনেকের বিশ্বাস এই বৃষ্টিতে ভিনগ্রহীদের হাত আছে। অনেকে আবার একে নেহায়েতই প্রকৃতির বিচিত্র খেয়াল বলে এড়িয়ে যাচ্ছেন। তবে কেরালার রক্ত বৃষ্টি পৃথিবীর অন্যতম অমীমাংসিত রহস্য হয়েই থেকে গেছে।

 

বিডি প্রতিদিন/ফারজানা

এই বিভাগের আরও খবর
দুবাইয়ে সপ্তাহে চার দিনের অফিস!
দুবাইয়ে সপ্তাহে চার দিনের অফিস!
বোয়িংয়ে বিরক্তিকর আসনটিই এখন আলোচনায়
বোয়িংয়ে বিরক্তিকর আসনটিই এখন আলোচনায়
প্রতিদিন মস্তিষ্কে ঢুকছে ৩৪ গিগাবাইট তথ্য, কতটুকু মনে থাকে?
প্রতিদিন মস্তিষ্কে ঢুকছে ৩৪ গিগাবাইট তথ্য, কতটুকু মনে থাকে?
চীনে রেকর্ড দামে বিক্রি মানবাকৃতির ‘লাবুবু’ পুতুল
চীনে রেকর্ড দামে বিক্রি মানবাকৃতির ‘লাবুবু’ পুতুল
যৌতুক না পেয়ে পুত্রবধূর কিডনি চাইল শ্বশুরবাড়ি!
যৌতুক না পেয়ে পুত্রবধূর কিডনি চাইল শ্বশুরবাড়ি!
সন্তান জন্মদানের সময় মায়েদের জন্য চীনে থাকছে বিশেষ ব্যবস্থা
সন্তান জন্মদানের সময় মায়েদের জন্য চীনে থাকছে বিশেষ ব্যবস্থা
সিঙ্গাপুর বিমানবন্দরে চুরি করে আটক ভারতীয় দুই নারী!
সিঙ্গাপুর বিমানবন্দরে চুরি করে আটক ভারতীয় দুই নারী!
কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তার সহায়তায় প্রাচীন ধর্মগ্রন্থের বয়স নির্ধারণে বড় অগ্রগতি
কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তার সহায়তায় প্রাচীন ধর্মগ্রন্থের বয়স নির্ধারণে বড় অগ্রগতি
ভয়াল এক রাত থেকে জীবনের বড় বাঁক: নাথান ডানের গল্প
ভয়াল এক রাত থেকে জীবনের বড় বাঁক: নাথান ডানের গল্প
২০ লাখ টাকার গয়নাসহ ব্যাগ ছিনিয়ে নিয়ে উধাও বানর
২০ লাখ টাকার গয়নাসহ ব্যাগ ছিনিয়ে নিয়ে উধাও বানর
তুর্কমেনিস্তানের ৫০ বছরের অগ্নিশিখা নিভছে ধীরে ধীরে
তুর্কমেনিস্তানের ৫০ বছরের অগ্নিশিখা নিভছে ধীরে ধীরে
ভূমিকম্পে ইতালির ঐতিহাসিক পম্পেই নগরীর পুরাতাত্ত্বিক দেয়ালে ধস
ভূমিকম্পে ইতালির ঐতিহাসিক পম্পেই নগরীর পুরাতাত্ত্বিক দেয়ালে ধস
সর্বশেষ খবর
পাওনা টাকা নিয়ে সংঘর্ষে নিহত ১
পাওনা টাকা নিয়ে সংঘর্ষে নিহত ১

২ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

এনবিআরের সব দফতর খোলা থাকবে দুই শনিবার
এনবিআরের সব দফতর খোলা থাকবে দুই শনিবার

২ মিনিট আগে | অর্থনীতি

আওয়ামী লীগের সাবেক এমপি জাফর ১৮ দিনের রিমান্ডে
আওয়ামী লীগের সাবেক এমপি জাফর ১৮ দিনের রিমান্ডে

২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সড়কে ঈদযাত্রায় প্রতিদিন গড়ে ২৬ জনের মৃত্যু : রোড সেফটি ফাউন্ডেশন
সড়কে ঈদযাত্রায় প্রতিদিন গড়ে ২৬ জনের মৃত্যু : রোড সেফটি ফাউন্ডেশন

৫ মিনিট আগে | জাতীয়

প্রতিবেশী আরবরা যুক্তরাষ্ট্রকে হামলার সুযোগ দেবে না : ইরানি মুখপাত্র
প্রতিবেশী আরবরা যুক্তরাষ্ট্রকে হামলার সুযোগ দেবে না : ইরানি মুখপাত্র

৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নিরাপত্তা পরিষদের বৈঠকের পর নেতানিয়াহুর সঙ্গে ফোনে কথা বলেছেন ট্রাম্প
নিরাপত্তা পরিষদের বৈঠকের পর নেতানিয়াহুর সঙ্গে ফোনে কথা বলেছেন ট্রাম্প

১০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৩ দিনের রিমান্ডে পিপলস পার্টির চেয়ারম্যান বাবুল
৩ দিনের রিমান্ডে পিপলস পার্টির চেয়ারম্যান বাবুল

১২ মিনিট আগে | নগর জীবন

নাইক্ষ্যংছড়িতে ঝর্ণা দেখতে গিয়ে স্রোতে ভেসে যাওয়া কিশোরের সন্ধান মেলেনি
নাইক্ষ্যংছড়িতে ঝর্ণা দেখতে গিয়ে স্রোতে ভেসে যাওয়া কিশোরের সন্ধান মেলেনি

১৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ইরানের ফরদো পারমাণবিক স্থাপনা ধ্বংস করা কঠিন: জাতিসংঘের সাবেক পরমাণু পরিদর্শক
ইরানের ফরদো পারমাণবিক স্থাপনা ধ্বংস করা কঠিন: জাতিসংঘের সাবেক পরমাণু পরিদর্শক

২১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পলিটেকনিক শিক্ষার্থীর রহস্যজনক মৃত্যু
পলিটেকনিক শিক্ষার্থীর রহস্যজনক মৃত্যু

২২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

র‌্যাবের সেই সোহায়েলকে গ্রেফতার দেখিয়ে কারাগারে পাঠালেন ট্রাইব্যুনাল
র‌্যাবের সেই সোহায়েলকে গ্রেফতার দেখিয়ে কারাগারে পাঠালেন ট্রাইব্যুনাল

৩০ মিনিট আগে | জাতীয়

লক্ষ্মীপুরে ১৭ জন জুলাই শহীদ পরিবার পেলেন আর্থিক অনুদান
লক্ষ্মীপুরে ১৭ জন জুলাই শহীদ পরিবার পেলেন আর্থিক অনুদান

৫২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মশক নিধন কর্মসূচির উদ্বোধন করলেন ইশরাক
মশক নিধন কর্মসূচির উদ্বোধন করলেন ইশরাক

৫৩ মিনিট আগে | নগর জীবন

সচিবালয়ে কর্মচারীদের আন্দোলন, নতুন কর্মসূচি ঘোষণা
সচিবালয়ে কর্মচারীদের আন্দোলন, নতুন কর্মসূচি ঘোষণা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তথ্য গোপন করে জুলাই অভ্যুত্থানের সুবিধা নিলে দুই বছরের কারাদণ্ড
তথ্য গোপন করে জুলাই অভ্যুত্থানের সুবিধা নিলে দুই বছরের কারাদণ্ড

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গোসলে নেমে শিশুর মৃত্যু
গোসলে নেমে শিশুর মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গল টেস্টে বৃষ্টির হানা, মুশফিক-লিটনের দাপট
গল টেস্টে বৃষ্টির হানা, মুশফিক-লিটনের দাপট

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

তারেক জিয়া সাইবার ফোর্স গাইবান্ধা জেলা কমিটির অনুমোদন
তারেক জিয়া সাইবার ফোর্স গাইবান্ধা জেলা কমিটির অনুমোদন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইরান কখনোই আপোস করবে না: খামেনি
ইরান কখনোই আপোস করবে না: খামেনি

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হত্যা মামলায় তুরিন আফরোজকে গ্রেফতার দেখানোর আদেশ
হত্যা মামলায় তুরিন আফরোজকে গ্রেফতার দেখানোর আদেশ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মানিকগঞ্জে যাবজ্জীবন সাজাপ্রাপ্ত আসামি র‌্যাবের হাতে গ্রেফতার
মানিকগঞ্জে যাবজ্জীবন সাজাপ্রাপ্ত আসামি র‌্যাবের হাতে গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পাকিস্তানের সেনাপ্রধানের সঙ্গে সাক্ষাতের আগে মোদি-ট্রাম্প ফোনালাপ
পাকিস্তানের সেনাপ্রধানের সঙ্গে সাক্ষাতের আগে মোদি-ট্রাম্প ফোনালাপ

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গিলক্রিস্টকে ছাড়িয়ে মুশফিকের বিশ্বরেকর্ড
গিলক্রিস্টকে ছাড়িয়ে মুশফিকের বিশ্বরেকর্ড

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চাঁপাইনবাবগঞ্জ সীমান্তে ২০ জনকে পুশইন বিএসএফের
চাঁপাইনবাবগঞ্জ সীমান্তে ২০ জনকে পুশইন বিএসএফের

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইরান নিয়ে যুক্তরাষ্ট্রের ভূমিকার বিরোধিতা করে যা বললেন শি জিনপিং
ইরান নিয়ে যুক্তরাষ্ট্রের ভূমিকার বিরোধিতা করে যা বললেন শি জিনপিং

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মাছির উপদ্রব থেকে রান্নাঘর সুরক্ষিত রাখবেন যেভাবে
মাছির উপদ্রব থেকে রান্নাঘর সুরক্ষিত রাখবেন যেভাবে

২ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

দেশব্যাপী নতুন কর্মসূচি ঘোষণা করলো এনসিপি
দেশব্যাপী নতুন কর্মসূচি ঘোষণা করলো এনসিপি

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ফাঁকা আসনে তৃতীয় ধাপে ভর্তি নিচ্ছে শাবিপ্রবি
ফাঁকা আসনে তৃতীয় ধাপে ভর্তি নিচ্ছে শাবিপ্রবি

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সৌদি আরবের আন্তর্জাতিক কোরআন প্রতিযোগিতার নির্বাচনী পরীক্ষা কাল
সৌদি আরবের আন্তর্জাতিক কোরআন প্রতিযোগিতার নির্বাচনী পরীক্ষা কাল

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শাকিব খানের ‘তাণ্ডব’ সিনেমা পাইরেসির মূলহোতা গ্রেফতার
শাকিব খানের ‘তাণ্ডব’ সিনেমা পাইরেসির মূলহোতা গ্রেফতার

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সর্বাধিক পঠিত
ইরানে ইসরায়েলি হামলার পরিণতি ভয়াবহ হতে পারে: কাতার
ইরানে ইসরায়েলি হামলার পরিণতি ভয়াবহ হতে পারে: কাতার

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নিউক্লিয়ার ভয়ের নাটক? ইরানে ইসরায়েলের হামলার প্রকৃত কারণ ফাঁস
নিউক্লিয়ার ভয়ের নাটক? ইরানে ইসরায়েলের হামলার প্রকৃত কারণ ফাঁস

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের পরমাণু অগ্রগতি নিয়ে ইসরায়েলের দাবি সত্য নয়, যুক্তরাষ্ট্রের গোয়েন্দা মূল্যায়ন
ইরানের পরমাণু অগ্রগতি নিয়ে ইসরায়েলের দাবি সত্য নয়, যুক্তরাষ্ট্রের গোয়েন্দা মূল্যায়ন

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান ইস্যুতে যুক্তরাষ্ট্রকে সতর্ক করে যা বললেন ম্যাক্রোঁ
ইরান ইস্যুতে যুক্তরাষ্ট্রকে সতর্ক করে যা বললেন ম্যাক্রোঁ

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুক্তরাজ্যের ঘাঁটি থেকে উড়াল দিল এফ-৩৫ মার্কিন যুদ্ধবিমান
যুক্তরাজ্যের ঘাঁটি থেকে উড়াল দিল এফ-৩৫ মার্কিন যুদ্ধবিমান

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মার্কিন ঘাঁটিতে সম্ভাব্য হামলার জন্য ক্ষেপণাস্ত্র প্রস্তুত করছে ইরান
মার্কিন ঘাঁটিতে সম্ভাব্য হামলার জন্য ক্ষেপণাস্ত্র প্রস্তুত করছে ইরান

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘যুদ্ধ শুরু’, বললেন খামেনি
‘যুদ্ধ শুরু’, বললেন খামেনি

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা সম্পূর্ণরূপে সচল, ইসরায়েলি ক্ষেপণাস্ত্র প্রতিহতের ভিডিও প্রকাশ
ইরানের প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা সম্পূর্ণরূপে সচল, ইসরায়েলি ক্ষেপণাস্ত্র প্রতিহতের ভিডিও প্রকাশ

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাষ্ট্রদূতের রহস্যময় বার্তা: ইরানে কি পরমাণু বোমা ফেলতে যাচ্ছেন ট্রাম্প?
রাষ্ট্রদূতের রহস্যময় বার্তা: ইরানে কি পরমাণু বোমা ফেলতে যাচ্ছেন ট্রাম্প?

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের গোপন স্থাপনায় রাডার ফাঁকি দেওয়া ক্ষেপণাস্ত্র হামলা ইরানের
ইসরায়েলের গোপন স্থাপনায় রাডার ফাঁকি দেওয়া ক্ষেপণাস্ত্র হামলা ইরানের

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান-ইসরায়েল যুদ্ধ: কীভাবে কাজ করে ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র?
ইরান-ইসরায়েল যুদ্ধ: কীভাবে কাজ করে ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র?

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েল যুদ্ধক্ষেত্র প্রসারিত করছে: জর্ডানের বাদশাহ
ইসরায়েল যুদ্ধক্ষেত্র প্রসারিত করছে: জর্ডানের বাদশাহ

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান নিয়ে ট্রাম্পের সামনে যে তিনটি পথ খোলা
ইরান নিয়ে ট্রাম্পের সামনে যে তিনটি পথ খোলা

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান-ইসরায়েল উত্তেজনায় তেহরান ফাঁকা, বাঙ্কারে ইসরায়েল
ইরান-ইসরায়েল উত্তেজনায় তেহরান ফাঁকা, বাঙ্কারে ইসরায়েল

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘নিঃশর্ত আত্মসমর্পণ’, ট্রাম্পের নতুন পোস্ট
‘নিঃশর্ত আত্মসমর্পণ’, ট্রাম্পের নতুন পোস্ট

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান-ইসরায়েল সংঘাতের মধ্যে ট্রাম্পের সঙ্গে আজ পাকিস্তান সেনাপ্রধানের বৈঠক
ইরান-ইসরায়েল সংঘাতের মধ্যে ট্রাম্পের সঙ্গে আজ পাকিস্তান সেনাপ্রধানের বৈঠক

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানি ক্ষেপণাস্ত্রে গুড়িয়ে গেছে ইসরায়েলের ‘মস্তিষ্ক’ খ্যাত গবেষণা প্রতিষ্ঠান
ইরানি ক্ষেপণাস্ত্রে গুড়িয়ে গেছে ইসরায়েলের ‘মস্তিষ্ক’ খ্যাত গবেষণা প্রতিষ্ঠান

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তবু আপন কর্তব্যে অবিচল সেনাবাহিনী
তবু আপন কর্তব্যে অবিচল সেনাবাহিনী

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‌‘সংসদে গুরুত্বপূর্ণ চারটি স্থায়ী কমিটির সভাপতি পদ বিরোধী দলের’
‌‘সংসদে গুরুত্বপূর্ণ চারটি স্থায়ী কমিটির সভাপতি পদ বিরোধী দলের’

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আবারও ইসরায়েলকে লক্ষ্য করে মিসাইলের বহর ছুড়েছে ইরান
আবারও ইসরায়েলকে লক্ষ্য করে মিসাইলের বহর ছুড়েছে ইরান

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সত্যিই কি ইরানের ফোর্দো পারমাণবিক কেন্দ্রে হামলা চালাবে যুক্তরাষ্ট্র?
সত্যিই কি ইরানের ফোর্দো পারমাণবিক কেন্দ্রে হামলা চালাবে যুক্তরাষ্ট্র?

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানে ইসরায়েলের হামলা ‘অবৈধ’, রাশিয়ার বিবৃতি
ইরানে ইসরায়েলের হামলা ‘অবৈধ’, রাশিয়ার বিবৃতি

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খামেনির পরিণতি সাদ্দাম হোসেনের মতো হতে পারে: ইসরায়েলি প্রতিরক্ষামন্ত্রী
খামেনির পরিণতি সাদ্দাম হোসেনের মতো হতে পারে: ইসরায়েলি প্রতিরক্ষামন্ত্রী

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হরমুজ প্রণালীর কাছে দুই ট্যাংকারের সংঘর্ষ, আগুন
হরমুজ প্রণালীর কাছে দুই ট্যাংকারের সংঘর্ষ, আগুন

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের সেন্ট্রিফিউজ উৎপাদন কেন্দ্রে ইসরায়েলের বিমান হামলা
ইরানের সেন্ট্রিফিউজ উৎপাদন কেন্দ্রে ইসরায়েলের বিমান হামলা

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান নিয়ে যুক্তরাষ্ট্রের ভূমিকার বিরোধিতা করে যা বললেন শি জিনপিং
ইরান নিয়ে যুক্তরাষ্ট্রের ভূমিকার বিরোধিতা করে যা বললেন শি জিনপিং

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মোবাইল থেকে হোয়াটসঅ্যাপ মুছে ফেলতে বলছে ইরান
মোবাইল থেকে হোয়াটসঅ্যাপ মুছে ফেলতে বলছে ইরান

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মোসাদের পরিকল্পনা কেন্দ্রে হামলা চালানোর দাবি আইআরজিসি’র
মোসাদের পরিকল্পনা কেন্দ্রে হামলা চালানোর দাবি আইআরজিসি’র

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বুশের মতো ভুল করছেন ট্রাম্প: সিএআইআর
বুশের মতো ভুল করছেন ট্রাম্প: সিএআইআর

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তেহরানের পশ্চিমাঞ্চলে ভয়াবহ বিস্ফোরণ
তেহরানের পশ্চিমাঞ্চলে ভয়াবহ বিস্ফোরণ

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
সরাসরি যুদ্ধে যুক্তরাষ্ট্র!
সরাসরি যুদ্ধে যুক্তরাষ্ট্র!

প্রথম পৃষ্ঠা

শিক্ষার সর্বনাশ অটোপাস ও সংক্ষিপ্ত সিলেবাসে
শিক্ষার সর্বনাশ অটোপাস ও সংক্ষিপ্ত সিলেবাসে

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

বেকারত্বে বন্দি তরুণ প্রজন্ম
বেকারত্বে বন্দি তরুণ প্রজন্ম

প্রথম পৃষ্ঠা

ঐকমত্য কমিশনের সংলাপ প্রতীকী বয়কট জামায়াতের
ঐকমত্য কমিশনের সংলাপ প্রতীকী বয়কট জামায়াতের

প্রথম পৃষ্ঠা

বিড়ালের খোঁজে থানায় জিডি মাইকিং পোস্টার
বিড়ালের খোঁজে থানায় জিডি মাইকিং পোস্টার

পেছনের পৃষ্ঠা

ড্রিমলাইনারে বাড়তি সতর্কতা বাংলাদেশ বিমানে
ড্রিমলাইনারে বাড়তি সতর্কতা বাংলাদেশ বিমানে

পেছনের পৃষ্ঠা

চোখ রাঙাচ্ছে সিলেটে, ডেডিকেটেড হাসপাতাল
চোখ রাঙাচ্ছে সিলেটে, ডেডিকেটেড হাসপাতাল

পেছনের পৃষ্ঠা

স্লোগানে উত্তাল নগর ভবন, উপদেষ্টার পদত্যাগ দাবি
স্লোগানে উত্তাল নগর ভবন, উপদেষ্টার পদত্যাগ দাবি

প্রথম পৃষ্ঠা

হাঁড়িভাঙায় মাতছে রংপুর
হাঁড়িভাঙায় মাতছে রংপুর

পেছনের পৃষ্ঠা

শেয়ারবাজার কারসাজি করে ২৫৭ কোটি টাকা লোপাট
শেয়ারবাজার কারসাজি করে ২৫৭ কোটি টাকা লোপাট

পেছনের পৃষ্ঠা

বর্ষার শুরুতেই পানিতে ডুবুডুবু খুলনা
বর্ষার শুরুতেই পানিতে ডুবুডুবু খুলনা

নগর জীবন

সোনার লড়াইয়ে আবদুর রহমান
সোনার লড়াইয়ে আবদুর রহমান

মাঠে ময়দানে

৯৪ শতাংশ পথশিশু সরকারের কোনো সুবিধা পাচ্ছে না
৯৪ শতাংশ পথশিশু সরকারের কোনো সুবিধা পাচ্ছে না

পেছনের পৃষ্ঠা

লেডি ডন কৃতি স্যানন
লেডি ডন কৃতি স্যানন

শোবিজ

কাদেরের সিদ্ধান্ত নিয়ে প্রশ্ন আনিসুল ও হাওলাদারের
কাদেরের সিদ্ধান্ত নিয়ে প্রশ্ন আনিসুল ও হাওলাদারের

প্রথম পৃষ্ঠা

টেস্টে বাংলাদেশের সর্বোচ্চ সেঞ্চুরি মুমিনুলের
টেস্টে বাংলাদেশের সর্বোচ্চ সেঞ্চুরি মুমিনুলের

মাঠে ময়দানে

দুর্লভ কেলি কদমের ফুল ফুটলেও ফল ও চারা হয় না
দুর্লভ কেলি কদমের ফুল ফুটলেও ফল ও চারা হয় না

পেছনের পৃষ্ঠা

ইরান-ইসরায়েল যুদ্ধ : কোন পক্ষে আমরা
ইরান-ইসরায়েল যুদ্ধ : কোন পক্ষে আমরা

সম্পাদকীয়

শেষবার সাদা পোশাকে ম্যাথিউস
শেষবার সাদা পোশাকে ম্যাথিউস

মাঠে ময়দানে

নাজমুল মুশফিকের রাজকীয় ব্যাটিং
নাজমুল মুশফিকের রাজকীয় ব্যাটিং

মাঠে ময়দানে

জনকল্যাণে নিবেদিত তারকারা
জনকল্যাণে নিবেদিত তারকারা

শোবিজ

কলকাতায় শুটিংয়ে জয়া
কলকাতায় শুটিংয়ে জয়া

শোবিজ

কী নিয়ে ব্যস্ত মিম
কী নিয়ে ব্যস্ত মিম

শোবিজ

ইউরোপ-লাতিন লড়াইয়ে ডি মারিয়া আলো
ইউরোপ-লাতিন লড়াইয়ে ডি মারিয়া আলো

মাঠে ময়দানে

কেমন হতে চলেছে পৃথিবী?
কেমন হতে চলেছে পৃথিবী?

সম্পাদকীয়

সংলাপে যেসব বিষয়ে ঐক্য হলো দলগুলোর
সংলাপে যেসব বিষয়ে ঐক্য হলো দলগুলোর

প্রথম পৃষ্ঠা

বহু বছর পর স্বাধীনভাবে ভোট দেবে মানুষ
বহু বছর পর স্বাধীনভাবে ভোট দেবে মানুষ

প্রথম পৃষ্ঠা

ইরানে ২ হাজার বাংলাদেশি, ৪০০ জনকে সরিয়ে নেওয়ার উদ্যোগ
ইরানে ২ হাজার বাংলাদেশি, ৪০০ জনকে সরিয়ে নেওয়ার উদ্যোগ

প্রথম পৃষ্ঠা

জুবাইদার জন্মদিনে বৃক্ষরোপণ কর্মসূচি
জুবাইদার জন্মদিনে বৃক্ষরোপণ কর্মসূচি

প্রথম পৃষ্ঠা