শিরোনাম
প্রকাশ: ০৬:৫০, বৃহস্পতিবার, ১৯ সেপ্টেম্বর, ২০১৯

পুরোনো পথ শুধু পুরোনো গন্তব্যেই নিয়ে যেতে পারে, ভারতীয় বিশেষজ্ঞদের প্রফেসর ইউনূস

অনলাইন ডেস্ক
অনলাইন ভার্সন
পুরোনো পথ শুধু পুরোনো গন্তব্যেই নিয়ে যেতে পারে, ভারতীয় বিশেষজ্ঞদের প্রফেসর ইউনূস

নয়াদিল্লীতে দুই দিনের সফরকালে নোবেল লরিয়েট প্রফেসর মুহাম্মদ ইউনূসকে “ন্যাশনাল ইনস্টিটিউশন ফর ট্রান্সফরমিং ইন্ডিয়া”- যা “নীতি আয়োগ” নামে বহুল পরিচিত - এর উপদেষ্টা, গবেষক ও উর্ধ্বতন কর্মকর্তাদের উদ্দেশ্যে ভাষণ দিতে আমন্ত্রণ জানানো হয়। 

উল্লেখ্য, ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির ঘনিষ্ঠ উপদেষ্টা অমিতাভ কান্তর নেতৃত্বে সংস্থাটি ভারত সরকারের সর্বোচ্চ “থিংক ট্যাংক” বা নীতি নির্ধারণী সংস্থা যা ভারত সরকার কর্তৃক “টেকসই উন্নয়ন লক্ষ্যসমূহ” অর্জনে দিক-নির্দেশনা ও নীতি নির্ধারণ উভয় ক্ষেত্রেই গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে। ভারতের পরিকল্পনা কমিশনকে প্রতিস্থাপিত করে এই সংস্থাটি সৃষ্টি করা হয়।

কান্ত প্রফেসর ইউনূসকে উপস্থিত সত্তরজন শীর্ষ বিশেষজ্ঞের নিকট পরিচয় করিয়ে দেন এবং বিশ্বব্যাপী দারিদ্র ও পরিবেশগত সমস্যার মোকাবেলায় ক্ষুদ্রঋণ ও সামাজিক ব্যবসার ভূমিকা বিষয়ে প্রফেসর ইউনূসকে তার অভিজ্ঞতার কথা তুলে ধরতে অনুরোধ জানান। 

প্রফেসর ইউনূস সম্পদ কেন্দ্রীকরণ, বেকারত্ব ও পরিবেশ’ এই তিন বিষয়ে তাঁর উদ্বেগ তুলে ধরেন। তিনি অর্থনীতির তাত্তি¡ক কাঠামো পুনর্বিন্যাসের মাধ্যমে কীভাবে একটি “তিন শূন্য” অর্থাৎ শূন্য দারিদ্র, শূন্য বেকারত্ব ও শূন্য নীট কার্বন নিঃস্বরণের পৃথিবী গড়ে তোলা যায় তা ব্যাখ্যা করেন এবং বলেন যে, অর্থশাস্ত্রকে একটি সত্যিকার সামাজিক বিজ্ঞানে পরিণত হতে হলে এই পুনর্বিন্যাস খুব জরুরি। তার বক্তৃতার পর শুরু হয় এক দীর্ঘ প্রশ্নোত্তর পর্ব।

তার নীতি আয়োগ পরিদর্শনের সময় প্রফেসর ইউনূস “অটল ইনোভেশন মিশন” (এআইএম) এর প্রধান নির্বাহী আর. রামাননের সাথে পৃথক বৈঠক করেন। 

উল্লেখ্য, এআইএম নীতি আয়োগের একটি গুরুত্বপূর্ণ শাখা যার একজন নিজস্ব প্রধান নির্বাহী রয়েছে। ভারতে উদ্ভাবন ও ব্যবসায় উদ্যোগের সংস্কৃতিকে এগিয়ে নিয়ে যেতে এটি ভারত সরকারের একটি গুরুত্বপূর্ণ উদ্যোগ। এর লক্ষ্য ভারতীয় অর্থনীতির বিভিন্ন খাতে উদ্ভাবনকে ত্বরান্বিত করতে নতুন নতুন কর্মসূচি ও নীতি প্রণয়ন করা, বিভিন্ন অংশীজনের জন্য প্লাটফরম ও পারস্পরিক সহযোগিতার সুযোগ তৈরী করে দেয়া এবং ভারতে উদ্ভাবন ইকোসিস্টেম তদারকি করতে একটি সার্বিক অবকাঠামো তৈরী করা।

প্রফেসর ইউনূস রামাননের সাথে এক দীর্ঘ বৈঠক করেন। ভারতে সামাজিক ব্যবসা প্রসারের লক্ষ্যে গঠিত “ইউনূস সোশ্যাল বিজনেস ইন্ডিয়া”র সাথে রামানন ইতোমধ্যেই চুক্তিবদ্ধ হয়েছেন। এই চুক্তির অধীনে ইউনূস সোশ্যাল বিজনেস ইন্ডিয়া অটল ইনোভেশন মিশনকে তার বিভিন্ন সামাজিক ব্যবসা উদ্যোগ ডিজাইন করতে সহায়তা করবে। তাঁরা সংস্থাটির শাখা অটল টিংকারিং ল্যাবের একটি কর্মসূচি চালু করার বিষয়ে আলোচনা করেন যার লক্ষ্য ভারতীয় স্কুল সিস্টেমে ছাত্রদের মধ্যে সমস্যা সমাধানের মনোবৃত্তি সৃষ্টি করা।

প্রফেসর ইউনূস অটল ইনোভেশন মিশনের তরুণ পেশাদার কর্মসূচির সদস্যদের উদ্দেশ্যে বক্তব্য রাখেন ও তাদের বিভিন্ন প্রশ্নের জবাব দেন। রামানন এই সেশনে সভাপতিত্ব করেন। ইউনূস সোশ্যাল বিজনেস ইন্ডিয়া স্কুলগুলোতে টিংকারিং ল্যাবের কাঠামোর মধ্যে ছাত্রদের মধ্যে সামাজিক ফিকশন সৃষ্টির লক্ষ্যে বিভিন্ন উদ্যোগ গ্রহণ করবে।

নোবেল লরিয়েট প্রফেসর মুহাম্মদ ইউনূস ভারতে ক্ষুদ্রঋণ প্রতিষ্ঠানগুলোর অ্যাসোসিয়েশন “সা-ধান” এর ২০তম প্রতিষ্ঠা বার্ষিকীতে প্রধান অতিথি হিসেবে যোগ দেন এবং সম্মেলন উদ্বোধন করেন।

 ভারতে সকল ধরনের ক্ষুদ্রঋণ প্রতিষ্ঠান যেমন ব্যাংক, এনজিও, সমবায় সমিতি সা-ধান এর সদস্য। ভারতের নেতৃস্থানীয় প্রায় সকল ক্ষুদ্রঋণ প্রতিষ্ঠান সহ এর সদস্য সংখ্যা বর্তমানে ২৫১। উল্লেখ্য যে, ভারতের ক্ষুদ্রঋণ প্রতিষ্ঠানগুলোর সদস্য সংখ্যা এখন প্রায় ৫ কোটি যার ৯৯ শতাংশ মহিলা। প্রতিষ্ঠানগুলোর সর্বমোট ঋণের স্থিতি প্রায় ১ লাখ কোটি রুপি।

এ বছরের সম্মেলনের মূল বিষয়বস্তু ছিল “ক্ষুদ্রঋণের মাধ্যমে অনানুষ্ঠানিক খাতের প্রবৃদ্ধি ত্বরান্বিতকরণ।”

প্রফেসর ইউনূস তার ভাষণে গত ২০ বছরে ক্ষুদ্রঋণ খাতের বিপুল প্রসার এবং ব্যাপক সংখ্যক দরিদ্র মানুষের কাছে মানসম্মত ক্ষুদ্রঋণ সেবা পৌঁছে দেবার জন্য সা-ধান -কে অভিনন্দন জানান।

তিনি বলেন যে, ক্ষুদ্রঋণ ভারতের গ্রামাঞ্চলে লাখ লাখ দরিদ্র নারীকে উদ্যোক্তায় পরিণত করেছে। এটা ভারতের গ্রামীণ অর্থনীতিকে শহরের অর্থনীতির জন্য শ্রম সরবরাহকারীর ভূমিকা থেকে বেরিয়ে এসে বরং শহরের অর্থনীতির সাথে প্রতিযোগিতায় লিপ্ত হবার মাধ্যমে গ্রাম থেকে শহরে তরুণদের অভিবাসনের গতি কমিয়ে এনেছে। 

তিনি আরও বলেন, ভারতে ক্ষুদ্রঋণের বিকাশের যে গতি তাতে আগামী পাঁচ বছরে ক্ষুদ্রঋণ প্রতিষ্ঠানগুলোর সদস্য সংখ্যা ২০ কোটি ছাড়িয়ে যাবে এবং ঋণের স্থিতি এ সময়ে দ্বিগুণ হয়ে যাবে। ভারতের গ্রামীণ অর্থনীতির সকল ক্ষেত্রে ক্ষুদ্রঋণের অভিঘাত পুরোপুরি দৃশ্যমান হবে। তিনি ক্ষুদ্রঋণের সাথে যুক্ত নেতৃস্থানীয় ব্যক্তিদেরকে আর্থিক খাতের বাইরে অন্য খাতগুলো যেমন স্বাস্থ্যসেবা, পানীয় জল, আবাসন, কৃষি-প্রক্রিয়াজাতকরণ শিল্প, খুচরা বিক্রয়, বর্জ্য ব্যবস্থাপনা, হস্তশিল্প, গ্রীন এনার্জি ইত্যাদি খাতে সামাজিক ব্যবসার মাধ্যমে তাদের উদ্যোগ প্রসারিত করতে আহ্বান জানান। তিনি বাংলাদেশে সামাজিক ব্যবসার মাধ্যমে এসব খাতের বিকাশের উদাহরণ তুলে ধরেন।

ক্ষুদ্রঋণ নেতৃবৃন্দ ছাড়াও রিজার্ভ ব্যাংক অব ইন্ডিয়া, ন্যাশনাল ব্যাংক ফর এগ্রিকালচার এন্ড রুরাল ডেভেলপমেন্ট এবং স্মল ইন্ডাষ্ট্রিজ ডেভেলপমেন্ট ব্যাংক এর উচ্চপদস্থ কর্মকর্তাগণ সম্মেলনে বক্তব্য রাখেন। প্রফেসর ইউনূসকে সা-ধান কর্তৃক প্রস্তুতকৃত “ভারত মাইক্রোফাইনান্স রিপোর্ট ২০১৯” আনুষ্ঠানিকভাবে উদ্বোধন করতে আমন্ত্রণ জানান হয়। রিপোর্টটি সমগ্র ভারতের ক্ষুদ্রঋণ খাতের একটি বিস্তারিত বিবরণ এবং এই খাতে ভারতের সবচেয়ে নির্ভরযোগ্য তথ্যের উৎস।

সম্মেলন অনুষ্ঠিত হয় নয়াদিল্লির ইন্ডিয়া হাবিটাট সেন্টারে। দু’দিন ব্যাপী এই সম্মেলনে ভারতের সকল এলাকা থেকে ৫ শতাধিক প্রতিনিধি যোগ দেন।

এছাড়াও প্রফেসর ইউনূসকে “ফেসবুক ইন্ডিয়া” কার্যালয়ে বক্তব্য রাখতে আমন্ত্রণ জানানো হয় যেখানে তিনি প্রযুক্তির ভবিষ্যৎ বিষয়ে তার চিন্তা-ভাবনা এবং আর্টিফিশিয়াল ইনটেলিজেন্সের উত্থান নিয়ে তার উদ্বেগ তুলে ধরেন। তিনি বলেন, অনিয়ন্ত্রিত ও সামাজিক দিক-নির্দেশনাহীন থাকলে আর্টিফিশিয়াল ইনটেলিজেন্স পৃথিবী থেকে মানবজাতিকে বিলুপ্ত করে দেবে।

১৭ সেপ্টেম্বর ২০১৯ প্রফেসর ইউনূস ঢাকা প্রত্যাবর্তন করেন।

বিডি প্রতিদিন/কালাম

এই বিভাগের আরও খবর
হাসিনার লুটপাটের থিমে চারটি নতুন পোস্টার প্রকাশ
হাসিনার লুটপাটের থিমে চারটি নতুন পোস্টার প্রকাশ
ন্যায় ও ইনসাফ প্রতিষ্ঠিত না হওয়া পর্যন্ত সংগ্রাম চালিয়ে যেতে হবে : তারেক রহমান
ন্যায় ও ইনসাফ প্রতিষ্ঠিত না হওয়া পর্যন্ত সংগ্রাম চালিয়ে যেতে হবে : তারেক রহমান
পক্ষপাতিত্ব করলে নুরুল হুদার মতো পরিণতি ভোগ করতে হবে : জ্বালানি উপদেষ্টা
পক্ষপাতিত্ব করলে নুরুল হুদার মতো পরিণতি ভোগ করতে হবে : জ্বালানি উপদেষ্টা
বাংলাদেশ বিমান বাহিনীর আন্তঃঘাঁটি ফুটবল প্রতিযোগিতা সমাপ্ত
বাংলাদেশ বিমান বাহিনীর আন্তঃঘাঁটি ফুটবল প্রতিযোগিতা সমাপ্ত
জুলাই-আগস্টে শেখ হাসিনার মামলার সাক্ষ্যগ্রহণ শুরুর আশা প্রসিকিউসনের
জুলাই-আগস্টে শেখ হাসিনার মামলার সাক্ষ্যগ্রহণ শুরুর আশা প্রসিকিউসনের
সন্ত্রাসবাদের ঘটনা তদন্তে মালয়েশিয়াকে সহযোগিতা করবে বাংলাদেশ
সন্ত্রাসবাদের ঘটনা তদন্তে মালয়েশিয়াকে সহযোগিতা করবে বাংলাদেশ
সাবেক সিইসি শামসুল হুদার মৃত্যুতে ইসির শোক
সাবেক সিইসি শামসুল হুদার মৃত্যুতে ইসির শোক
নতুন আইন কোনোভাবেই প্রেস ফ্রিডমে হস্তক্ষেপ করবে না: প্রেস সচিব
নতুন আইন কোনোভাবেই প্রেস ফ্রিডমে হস্তক্ষেপ করবে না: প্রেস সচিব
কার্নিশে ঝুলে থাকা তরুণকে গুলি: সাবেক এডিসি রাশেদসহ ৫ জনের বিরুদ্ধে তদন্ত শেষ
কার্নিশে ঝুলে থাকা তরুণকে গুলি: সাবেক এডিসি রাশেদসহ ৫ জনের বিরুদ্ধে তদন্ত শেষ
‘দারিদ্র্য, বেকারত্ব ও পরিবেশ বিপর্যয় মোকাবিলায় সামাজিক ব্যবসার মডেল গ্রহণ করতে হবে’
‘দারিদ্র্য, বেকারত্ব ও পরিবেশ বিপর্যয় মোকাবিলায় সামাজিক ব্যবসার মডেল গ্রহণ করতে হবে’
দেশজুড়ে অভিযানে এসএমজিসহ গ্রেফতার ১৫৪২
দেশজুড়ে অভিযানে এসএমজিসহ গ্রেফতার ১৫৪২
প্রধান উপদেষ্টার ঘোষণা অনুযায়ী নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে : ধর্ম উপদেষ্টা
প্রধান উপদেষ্টার ঘোষণা অনুযায়ী নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে : ধর্ম উপদেষ্টা
সর্বশেষ খবর
সিরিজ বাঁচানোর ম্যাচে ২৪৮ রানে গুটিয়ে গেল বাংলাদেশ
সিরিজ বাঁচানোর ম্যাচে ২৪৮ রানে গুটিয়ে গেল বাংলাদেশ

১২ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

২০ মিনিটে তুর্কমেনিস্তানের জালে বাংলাদেশের ৬ গোল
২০ মিনিটে তুর্কমেনিস্তানের জালে বাংলাদেশের ৬ গোল

১৫ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

গাইবান্ধায় ট্রেনের ধাক্কায় রিকশাচালকের মৃত্যু
গাইবান্ধায় ট্রেনের ধাক্কায় রিকশাচালকের মৃত্যু

১৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

‘ব্যাংকিং খাতে সংস্কার সময়সাপেক্ষ বিষয়, নির্বাচিত সরকার এসেই এটি করবে’
‘ব্যাংকিং খাতে সংস্কার সময়সাপেক্ষ বিষয়, নির্বাচিত সরকার এসেই এটি করবে’

২৩ মিনিট আগে | অর্থনীতি

চাঁদপুরে ইয়েস কার্ড পেল ৪০ সাঁতারু
চাঁদপুরে ইয়েস কার্ড পেল ৪০ সাঁতারু

২৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

হাসিনার লুটপাটের থিমে চারটি নতুন পোস্টার প্রকাশ
হাসিনার লুটপাটের থিমে চারটি নতুন পোস্টার প্রকাশ

২৯ মিনিট আগে | জাতীয়

৩১ দফা বাস্তবায়নে সোনারগাঁয়ে শ্রমিকদলের গণসংযোগ
৩১ দফা বাস্তবায়নে সোনারগাঁয়ে শ্রমিকদলের গণসংযোগ

৩৫ মিনিট আগে | রাজনীতি

হিন্দুস্তানের পানি আগ্রাসন বন্ধ করতে হবে : রাশেদ প্রধান
হিন্দুস্তানের পানি আগ্রাসন বন্ধ করতে হবে : রাশেদ প্রধান

৪০ মিনিট আগে | রাজনীতি

নাটোরে বসুন্ধরা শুভসংঘের দক্ষতা উন্নয়ন প্রশিক্ষণ অনুষ্ঠিত
নাটোরে বসুন্ধরা শুভসংঘের দক্ষতা উন্নয়ন প্রশিক্ষণ অনুষ্ঠিত

৪৯ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

জামালপুরে নার্স-আয়ার টানা-হেঁচড়ায় নবজাতকের মৃত্যুর অভিযোগ
জামালপুরে নার্স-আয়ার টানা-হেঁচড়ায় নবজাতকের মৃত্যুর অভিযোগ

৫৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

যৌন হয়রানির অভিযোগে ইবি শিক্ষককে বরখাস্ত
যৌন হয়রানির অভিযোগে ইবি শিক্ষককে বরখাস্ত

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সংসদীয় গণতন্ত্রের মধ্য দিয়েই মৌলিক পরিবর্তন আনতে হবে: খায়ের ভূঁইয়া
সংসদীয় গণতন্ত্রের মধ্য দিয়েই মৌলিক পরিবর্তন আনতে হবে: খায়ের ভূঁইয়া

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রাজধানীতে ট্রাফিক আইন লঙ্ঘনে ৩৬২২ মামলা
রাজধানীতে ট্রাফিক আইন লঙ্ঘনে ৩৬২২ মামলা

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ন্যায় ও ইনসাফ প্রতিষ্ঠিত না হওয়া পর্যন্ত সংগ্রাম চালিয়ে যেতে হবে : তারেক রহমান
ন্যায় ও ইনসাফ প্রতিষ্ঠিত না হওয়া পর্যন্ত সংগ্রাম চালিয়ে যেতে হবে : তারেক রহমান

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইনকিউবেটরের অজগর যাচ্ছে বনে
ইনকিউবেটরের অজগর যাচ্ছে বনে

১ ঘণ্টা আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

পক্ষপাতিত্ব করলে নুরুল হুদার মতো পরিণতি ভোগ করতে হবে : জ্বালানি উপদেষ্টা
পক্ষপাতিত্ব করলে নুরুল হুদার মতো পরিণতি ভোগ করতে হবে : জ্বালানি উপদেষ্টা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চীনের উচ্চশিক্ষা প্রোগ্রামে অংশগ্রহণে অনিশ্চয়তা শাবি-কুবি ভিসির
চীনের উচ্চশিক্ষা প্রোগ্রামে অংশগ্রহণে অনিশ্চয়তা শাবি-কুবি ভিসির

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

মাদক মামলায় সাজাপ্রাপ্ত মা-ছেলে গ্রেফতার
মাদক মামলায় সাজাপ্রাপ্ত মা-ছেলে গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

রক্ত দিয়েও সাংবাদিকদের ঋণ পরিশোধ করতে পারবো না: দুলু
রক্ত দিয়েও সাংবাদিকদের ঋণ পরিশোধ করতে পারবো না: দুলু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মুরাদনগরে গণপিটুনিতে তিনজনকে হত্যা, গ্রেফতার ৮
মুরাদনগরে গণপিটুনিতে তিনজনকে হত্যা, গ্রেফতার ৮

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাইবান্ধায় ইয়াবাসহ আটক ৪
গাইবান্ধায় ইয়াবাসহ আটক ৪

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চান্দিনা প্রেস ক্লাবের সভাপতি রণবীর, সম্পাদক মাসুদ
চান্দিনা প্রেস ক্লাবের সভাপতি রণবীর, সম্পাদক মাসুদ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যশোরে সাড়ে চার কোটি টাকার স্বর্ণসহ আটক ২
যশোরে সাড়ে চার কোটি টাকার স্বর্ণসহ আটক ২

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিরিয়ার নতুন রাষ্ট্রীয় প্রতীক
সিরিয়ার নতুন রাষ্ট্রীয় প্রতীক

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশ বিমান বাহিনীর আন্তঃঘাঁটি ফুটবল প্রতিযোগিতা সমাপ্ত
বাংলাদেশ বিমান বাহিনীর আন্তঃঘাঁটি ফুটবল প্রতিযোগিতা সমাপ্ত

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মুক্তিযুদ্ধের সময়ও আওয়ামী লীগ পালিয়ে গিয়েছিল : মঈন খান
মুক্তিযুদ্ধের সময়ও আওয়ামী লীগ পালিয়ে গিয়েছিল : মঈন খান

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

করোনায় আরো একজনের মৃত্যু, শনাক্ত ৬
করোনায় আরো একজনের মৃত্যু, শনাক্ত ৬

২ ঘণ্টা আগে | হেলথ কর্নার

‘নিরপেক্ষ নির্বাচনের জন্য লেভেল প্লেয়িং ফিল্ড তৈরি করতে হবে’
‘নিরপেক্ষ নির্বাচনের জন্য লেভেল প্লেয়িং ফিল্ড তৈরি করতে হবে’

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ধনবাড়ীতে বিএনপির বর্ধিত সভা
ধনবাড়ীতে বিএনপির বর্ধিত সভা

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চার দশকের মধ্যে টেক্সাসে এমন ভয়াবহ বন্যা প্রথম
চার দশকের মধ্যে টেক্সাসে এমন ভয়াবহ বন্যা প্রথম

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
ইরান ছেড়েছে জাতিসংঘের পরমাণু পরিদর্শক দল
ইরান ছেড়েছে জাতিসংঘের পরমাণু পরিদর্শক দল

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘অপারেশন সিঁদুরে তিন প্রতিপক্ষের মুখোমুখি হয়েছিল ভারত’
‘অপারেশন সিঁদুরে তিন প্রতিপক্ষের মুখোমুখি হয়েছিল ভারত’

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আল-হিলালকে হারিয়ে সেমিফাইনালে ব্রাজিলের ফ্লুমিনেন্স
আল-হিলালকে হারিয়ে সেমিফাইনালে ব্রাজিলের ফ্লুমিনেন্স

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ছদ্মবেশ ধারণ করেও বাঁচতে পারেননি ইরানি যে জেনারেল!
ছদ্মবেশ ধারণ করেও বাঁচতে পারেননি ইরানি যে জেনারেল!

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কারা নির্বাচনে অংশ নিতে পারবেন না, জানালেন অ্যাটর্নি জেনারেল
কারা নির্বাচনে অংশ নিতে পারবেন না, জানালেন অ্যাটর্নি জেনারেল

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৫ হাজার কোটির সম্পত্তি হারাচ্ছেন সাইফ আলি খান
১৫ হাজার কোটির সম্পত্তি হারাচ্ছেন সাইফ আলি খান

৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

উড্ডয়নের ঠিক আগমুহূর্তে লুটিয়ে পড়লেন পাইলট
উড্ডয়নের ঠিক আগমুহূর্তে লুটিয়ে পড়লেন পাইলট

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মেটিকুলাস ডিজাইনে সমস্যা কোথায়, প্রশ্ন মাহফুজ আলমের
মেটিকুলাস ডিজাইনে সমস্যা কোথায়, প্রশ্ন মাহফুজ আলমের

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চার ওমরাহ প্রতিষ্ঠানের লাইসেন্স স্থগিত করলো সৌদি আরব
চার ওমরাহ প্রতিষ্ঠানের লাইসেন্স স্থগিত করলো সৌদি আরব

২১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

সাবেক সিইসি এ টি এম শামসুল হুদা মারা গেছেন
সাবেক সিইসি এ টি এম শামসুল হুদা মারা গেছেন

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইউক্রেন যুদ্ধে রাশিয়াকে হারতে দেব না, ঘোষণা চীনের
ইউক্রেন যুদ্ধে রাশিয়াকে হারতে দেব না, ঘোষণা চীনের

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লাহোরের রাস্তায় নারী ও শিশুর ওপর সিংহের হামলা
লাহোরের রাস্তায় নারী ও শিশুর ওপর সিংহের হামলা

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কুমিল্লায় গণপিটুনিতে ৩ জন নিহতের ঘটনায় ৩৮ জনের নামে মামলা
কুমিল্লায় গণপিটুনিতে ৩ জন নিহতের ঘটনায় ৩৮ জনের নামে মামলা

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইহুদি খলনায়ক ‘শাইলক’ মন্তব্যে বিতর্কে ট্রাম্প, কিন্তু কেন?
ইহুদি খলনায়ক ‘শাইলক’ মন্তব্যে বিতর্কে ট্রাম্প, কিন্তু কেন?

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কিছু দেশের ওপর ৭০ শতাংশ পর্যন্ত শুল্ক আরোপের হুঁশিয়ারি ট্রাম্পের
কিছু দেশের ওপর ৭০ শতাংশ পর্যন্ত শুল্ক আরোপের হুঁশিয়ারি ট্রাম্পের

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এমন বৃষ্টি কত দিন, জানাল আবহাওয়া অফিস
এমন বৃষ্টি কত দিন, জানাল আবহাওয়া অফিস

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৫ আগস্টের পর পালিয়ে থাকা আইন মন্ত্রণালয়ের কর্মকর্তা আনিসুর রহমান বরখাস্ত
৫ আগস্টের পর পালিয়ে থাকা আইন মন্ত্রণালয়ের কর্মকর্তা আনিসুর রহমান বরখাস্ত

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শুটিংয়ে আসতে দেরি, গোবিন্দোকে কষে চড় মারেন অমরিশ পুরি!
শুটিংয়ে আসতে দেরি, গোবিন্দোকে কষে চড় মারেন অমরিশ পুরি!

১২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

২০০৮ সালের অবৈধ নির্বাচনে জড়িতদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নিতে হবে : দুলু
২০০৮ সালের অবৈধ নির্বাচনে জড়িতদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নিতে হবে : দুলু

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

গাজায় যুদ্ধবিরতির প্রস্তাবে 'ইতিবাচক' হামাস
গাজায় যুদ্ধবিরতির প্রস্তাবে 'ইতিবাচক' হামাস

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নতুন স্থানে পারমাণবিক কর্মসূচি পুনরায় শুরু করতে পারে ইরান: ট্রাম্প
নতুন স্থানে পারমাণবিক কর্মসূচি পুনরায় শুরু করতে পারে ইরান: ট্রাম্প

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুদ্ধবিরতির শর্ত ভেঙে লেবাননে ফের ইসরায়েলি হামলা
যুদ্ধবিরতির শর্ত ভেঙে লেবাননে ফের ইসরায়েলি হামলা

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশের এ পরিস্থিতিতে কীসের নির্বাচন, প্রশ্ন জামায়াত আমিরের
দেশের এ পরিস্থিতিতে কীসের নির্বাচন, প্রশ্ন জামায়াত আমিরের

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রতিপক্ষ শ্রীলঙ্কা: চমক রেখে বাংলাদেশের টি-২০ দল ঘোষণা
প্রতিপক্ষ শ্রীলঙ্কা: চমক রেখে বাংলাদেশের টি-২০ দল ঘোষণা

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আইনে পরিণত হলো ট্রাম্পের ‘বিগ বিউটিফুল বিল’
আইনে পরিণত হলো ট্রাম্পের ‘বিগ বিউটিফুল বিল’

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাবাকে চিনতেনই না তরুণী, অতঃপর ২৩ বছর পর যেভাবে পুনর্মিলন!
বাবাকে চিনতেনই না তরুণী, অতঃপর ২৩ বছর পর যেভাবে পুনর্মিলন!

৮ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

গাজায় স্থায়ী যুদ্ধবিরতিই সৌদি আরবের প্রধান অগ্রাধিকার : পররাষ্ট্রমন্ত্রী প্রিন্স ফয়সাল
গাজায় স্থায়ী যুদ্ধবিরতিই সৌদি আরবের প্রধান অগ্রাধিকার : পররাষ্ট্রমন্ত্রী প্রিন্স ফয়সাল

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সঞ্চয়পত্রের মুনাফা বাড়ালে কেউ ব্যাংকে টাকা রাখবে না : অর্থ উপদেষ্টা
সঞ্চয়পত্রের মুনাফা বাড়ালে কেউ ব্যাংকে টাকা রাখবে না : অর্থ উপদেষ্টা

২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

খুলনার সঙ্গে সারা দেশের ট্রেন চলাচল বন্ধ
খুলনার সঙ্গে সারা দেশের ট্রেন চলাচল বন্ধ

২২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৫ জুলাই)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৫ জুলাই)

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
জিরো টলারেন্সে বিএনপি
জিরো টলারেন্সে বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

রনি টকশোতে অসত্য তথ্য ছড়াচ্ছেন
রনি টকশোতে অসত্য তথ্য ছড়াচ্ছেন

নগর জীবন

আমে ভরা বাজার তবু কমেনি দাম!
আমে ভরা বাজার তবু কমেনি দাম!

পেছনের পৃষ্ঠা

শতকোটি টাকার মন্ত্রী তাজুল
শতকোটি টাকার মন্ত্রী তাজুল

প্রথম পৃষ্ঠা

মামলা হয়নি তবু গ্রেপ্তার আতঙ্কে গ্রাম পুরুষশূন্য
মামলা হয়নি তবু গ্রেপ্তার আতঙ্কে গ্রাম পুরুষশূন্য

প্রথম পৃষ্ঠা

আটকে গেল চার বিমানবন্দর
আটকে গেল চার বিমানবন্দর

প্রথম পৃষ্ঠা

হত্যা করলেই মিলত টাকা
হত্যা করলেই মিলত টাকা

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ট্রাফিক সিগন্যালে দেশীয় প্রযুক্তির স্বয়ংক্রিয় বাতি
ট্রাফিক সিগন্যালে দেশীয় প্রযুক্তির স্বয়ংক্রিয় বাতি

নগর জীবন

চালের বাজারে পাগলা ঘোড়া
চালের বাজারে পাগলা ঘোড়া

পেছনের পৃষ্ঠা

মুজিব পরিবার জমিদারতন্ত্র করেছিল
মুজিব পরিবার জমিদারতন্ত্র করেছিল

প্রথম পৃষ্ঠা

দেশের এই পরিস্থিতিতে কীসের নির্বাচন
দেশের এই পরিস্থিতিতে কীসের নির্বাচন

প্রথম পৃষ্ঠা

নতুন করে বাঁচতে শেখাবে ‘চলো হারিয়ে যাই’
নতুন করে বাঁচতে শেখাবে ‘চলো হারিয়ে যাই’

শোবিজ

২২ লাখ পরিবারের জীবনমান বদলে দিয়েছেন যিনি
২২ লাখ পরিবারের জীবনমান বদলে দিয়েছেন যিনি

শনিবারের সকাল

ওষুধ সরবরাহ বন্ধ তৃণমূল স্বাস্থ্য কেন্দ্রে
ওষুধ সরবরাহ বন্ধ তৃণমূল স্বাস্থ্য কেন্দ্রে

নগর জীবন

যুক্তরাষ্ট্রে আতঙ্কে বাংলাদেশিরা
যুক্তরাষ্ট্রে আতঙ্কে বাংলাদেশিরা

প্রথম পৃষ্ঠা

সরকারের ঘাড়ে ঋণের বোঝা
সরকারের ঘাড়ে ঋণের বোঝা

পেছনের পৃষ্ঠা

জয়েই শেষটা রাঙাতে চান মেয়েরা
জয়েই শেষটা রাঙাতে চান মেয়েরা

মাঠে ময়দানে

ড্রেন পরিষ্কার, লাইটিং ও নিরাপত্তায় কাজ করছেন তরুণরা
ড্রেন পরিষ্কার, লাইটিং ও নিরাপত্তায় কাজ করছেন তরুণরা

শনিবারের সকাল

পিআর পদ্ধতিতে রোধ হবে দুর্নীতি
পিআর পদ্ধতিতে রোধ হবে দুর্নীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

নব্বই পেরোনো এক নরসুন্দর
নব্বই পেরোনো এক নরসুন্দর

শনিবারের সকাল

নতুন ভালোবাসায় পারসা ইভানা
নতুন ভালোবাসায় পারসা ইভানা

শোবিজ

ছয় মাসের জন্য কানাডায় ববিতা
ছয় মাসের জন্য কানাডায় ববিতা

শোবিজ

অমিতাভের বার্তা জয়ার উচ্ছ্বাস
অমিতাভের বার্তা জয়ার উচ্ছ্বাস

শোবিজ

আইএস তহবিলে অর্থ পাঠাতেন গ্রেপ্তারকৃতরা
আইএস তহবিলে অর্থ পাঠাতেন গ্রেপ্তারকৃতরা

প্রথম পৃষ্ঠা

হারের বৃত্ত ভাঙার ম্যাচ মিরাজদের
হারের বৃত্ত ভাঙার ম্যাচ মিরাজদের

মাঠে ময়দানে

আনকাট ‘শোলে’
আনকাট ‘শোলে’

শোবিজ

টি-২০ স্কোয়াডে নাঈম-সাইফউদ্দিন
টি-২০ স্কোয়াডে নাঈম-সাইফউদ্দিন

মাঠে ময়দানে

ব্রুক-স্মিথের সেঞ্চুরিতেও এগিয়ে ভারত
ব্রুক-স্মিথের সেঞ্চুরিতেও এগিয়ে ভারত

মাঠে ময়দানে

রানের দেখা নেই লিটনের
রানের দেখা নেই লিটনের

মাঠে ময়দানে