শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:৩৭, শুক্রবার, ২৭ সেপ্টেম্বর, ২০১৯ আপডেট:

যুক্তরাষ্ট্রের বিনিয়োগকারীদের উদ্দেশ্যে প্রধানমন্ত্রী

'বাংলাদেশের উন্নয়নে মার্কিন বিনিয়োগ জরুরি'

রুহুল আমিন রাসেল, নিউ ইয়র্ক থেকে
অনলাইন ভার্সন
'বাংলাদেশের উন্নয়নে মার্কিন বিনিয়োগ জরুরি'

দক্ষিণ এশিয়ার মধ্যে বাংলাদেশের বিনিয়োগ নীতি সবচেয়ে উদার উল্লেখ করে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের ব্যবসায়ীদের বিনিয়োগের আহবান জানিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। 

তিনি বলেন, বাংলাদেশের আরও উন্নয়নের জন্য অধিকতর মার্কিন বিনিয়োগ ও সম্পৃক্ততা জরুরি। এটি হবে দু’দেশের জন্য একটি ‘উইন-উইন অপশন’। তাই অভিন্ন সুবিধা ও সমৃদ্ধির জন্য বাংলাদেশের সঙ্গে থাকুন। আমাদের উদার বিনিয়োগ নীতির বহুবিধ সুবিধার মধ্যে কয়েকটি হলো- আইনের মাধ্যমে বিদেশী বিনিয়োগের সুরক্ষা। উদার কর অবকাশ সুবিধা। যন্ত্রপাতি আমদানির ক্ষেত্রে রেয়াতি শুল্ক, অবাধ ও এক্সিট নীতি, এক্সিটের ক্ষেত্রে লভ্যাংশ ও মূলধনের পূর্ণ প্রত্যার্পণ।

এসময় প্রধানমন্ত্রী আরও বলেন, মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রকে আমাদের দ্বিতীয় বৃহত্তম বাণিজ্য অংশীদার ও বৃহত্তম বিনিয়োগ অংশীদার হিসেবে দেখতে পেয়ে আমি আনন্দিত। বাংলাদেশে সংসদের প্রাসঙ্গিক আইন ও দ্বিপক্ষীয় বিনিয়োগ চুক্তি দ্বারা বিদেশী বিনিয়োগ সংরক্ষিত। বাংলাদেশ ও মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র একটি ‘দ্বিপক্ষীয় বিনিয়োগ চুক্তি’ ও ‘দ্বৈত করারোপ সমঝোতা’ স্বাক্ষর করেছে বলে তিনি উল্লেখ করেন।

নিউ ইয়র্কের স্থানীয় সময় বৃহস্পতিবার দুপুরে লোটে প্যালেস হোটেলে মার্কিন ব্যবসায়ীদের সংগঠন ইউএস চেম্বারস অব কমার্স আয়োজিত ‘মধ্যাহ্নভোজ গোলটেবিল বৈঠক’-এ তিনি এসব কথা বলেন। 

এতে যোগ দেন প্রধানমন্ত্রীর আইসিটি উপদেষ্টা সজীব ওয়াজেদ জয়, পররাষ্ট্রমন্ত্রী ড. এ কে আব্দুল মোমেন, বাণিজ্যমন্ত্রী টিপু মুনশী, প্রধানমন্ত্রীর বেসরকারি বিনিয়োগ উপদেষ্টা সালমান এফ রহমান, পররাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী মো. শাহরিয়ার আলম, মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে বাংলাদেশের রাষ্ট্রদূত এম জিয়াউদ্দিন ও এসডিজি বিষয়ক মুখ্য সমন্বয়ক মো. আবুল কালাম আজাদ, এফবিসিসিআই সভাপতি শেখ ফজলে ফাহিম, সহসভাপতি মুনতাকিম আশরাফ, সহসভাপতি সিদ্দিকুর রহমান, হাসিনা নেওয়াজ, বিজিএমইএ সভাপতি ড. রুবানা হক প্রমুখ।

প্রধানমন্ত্রী বলেন, যখন চতুর্থ শিল্প বিপ্লব আমাদের দরজায় কড়া নাড়ছে, তখন অভিন্ন সুবিধা ও সমৃদ্ধির জন্য আমাদের অভিযাত্রায় আপনাদের আমাদের সঙ্গে থাকা খুবই গুরুত্বপূর্ণ। এ ধরনের লাভজনক পারস্পরিক সহযোগিতা আমাদের মধ্যকার বিদ্যমান বন্ধুত্বকে আরো জোরদার করে স্থায়ী বন্ধুত্বে রূপ দেবে।

শেখ হাসিনা বলেন, বাংলাদেশ দেশের বিভিন্ন স্থানে ওয়ানস্টেপ সুবিধা সম্বলিত ১শ’টি বিশেষায়িত অর্থনৈতিক অঞ্চল প্রতিষ্ঠা করছে। এগুলোর মধ্যে এক ডজন প্রস্তুত রয়েছে এবং ৪টি ৩টি দেশকে বরাদ্দ দেয়া হয়েছে। এছাড়া প্রযুক্তি ও উদ্ভাবনী উদ্যোগের জন্য বেশ কিছু হাইটেক পার্কও প্রস্তুত হয়েছে।

প্রধানমন্ত্রী বলেন, ২০০৯ সালে তার সরকার দায়িত্ব নেয়ার পর থেকে বাংলাদেশে প্রত্যক্ষ বৈদেশিক বিনিয়োগের অব্যাহত বৃদ্ধি বাংলাদেশের ওপর বৈদেশিক বিনিয়োগকারীদের বর্ধমান আস্থারই প্রতিফলন। এমনকি, বাংলাদেশে মার্কিন বিনিয়োগ গত ৫ বছরে ১ বিলিয়ন মার্কিন ডলার ছাড়িয়েছে। যদিও অর্থনৈতিক ও কারিগরি সক্ষমতার বিচারে এটি মার্কিন বিনিয়োগ সম্ভাবনার অনেক কম।

শেখ হাসিনা বলেন, কৌশলগত অবস্থার কারণে বাংলাদেশ আঞ্চলিক ইকোনোমিক হাব হওয়ার বিপুল সম্ভাবনাময়। পশ্চিমে ভারত, উত্তরে চীন, পূর্বে দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়া এবং নিজের সাড়ে ১৬ কোটি জনসংখ্যা নিয়ে বাংলাদেশ ৪শ’ কোটি লোকের একটি সম্মিলিত বাজারের মাঝখানে অবস্থিত।

তিনি বলেন, যেহেতু বাণিজ্যের জন্য আঞ্চলিক সংযোগ খুবই গুরুত্বপূর্ণ, সেহেতু প্রতিবেশী ও পুরো অঞ্চলের সঙ্গে ভৌতভাবে সংযুক্ত হওয়ার জন্য সার্ক, বিমসটেক, বিবিআইএন ও বিসিআইএন-ইসি’র আওতায় বিভিন্ন উদ্যোগ গ্রহণ করা হয়েছে।

প্রধানমন্ত্রী বলেন, বাংলাদেশ সবজি উৎপাদনে তৃতীয় বৃহত্তম, চাল উৎপাদনে চতুর্থ বৃহত্তম, অভ্যন্তরীণ মৎস্য উৎপাদনে পঞ্চম বৃহত্তম এবং তৈরি পোশাক রপ্তানিতে বিশ্বে দ্বিতীয় শীর্ষ স্থান দখল করেছে। বাংলাদেশের অন্যান্য বর্ধমান খাতগুলো হলো- ওষুধ, সিরামিকস, জাহাজ নির্মাণ, চামড়া ও আইসিটি।

শেখ হাসিনা বলেন, সমুদ্র থেকে ভূমি উদ্ধার, পানি নিরাপত্তা নিশ্চিতকরণ, বন্যা, নদী ভাঙন ও জলবায়ু পরিবর্তনে বিরূপ প্রভাব রোধের মাধ্যমে অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধি অর্জনের জন্য বাংলাদেশ সরকারের গৃহীত একটি অনন্য কৌশলগত পরিকল্পনা হলো বদ্বীপ পরিকল্পনা ২১০০।

বাংলাদেশ যুক্তরাষ্ট্র সম্পর্ক অভিন্ন মূল্যবোধ ও পারস্পরিক স্বার্থের ভিত্তিতে প্রতিষ্ঠিত উল্লেখ করে প্রধানমন্ত্রী বলেন, আমরা বাণিজ্য, বিনিয়োগ, নিরাপত্তা, সামরিক ও সন্ত্রাস দমনসহ অনেক বিষয়ে নিয়মিত সংলাপ অনুষ্ঠান করছি। আমরা সকলের সামষ্টিক সমৃদ্ধির জন্য একটি মুক্ত, খোলা, শান্তিপূর্ণ, নিরাপদ ও অংশগ্রহণমূলক ইন্দো-প্যাসিফিক অঞ্চল গড়ে তোলার জন্য একযোগে কাজ করার প্রত্যাশা করছি।

তিনি আরও বলেন, দু’দেশের অভিন্ন সমৃদ্ধির লক্ষ্য আমাদের সম্প্রসারমান বাণিজ্য সম্পর্কে প্রতিফলিত হয়েছে। আমাদের দ্বিপক্ষীয় বাণিজ্য অব্যাহতভাবে বেড়ে চলেছে এবং গত অর্থবছরে এর মোট পরিমাণ দাঁড়িয়েছে ৯শ’ কোটি মার্কিন ডলার। অন্য উন্নয়ন দেশগুলোর তুলনায় অন্যায্য উচ্চ ট্যারিফ প্রত্যাহার করা হলে তা আরও বেশি হতে পারত।

শেখ হাসিনা বলেন, জাতিসংঘ বাংলাদেশকে স্বল্পোন্নত দেশ থেকে উন্নয়নশীল দেশে উত্তরণের যোগ্য ঘোষণা করেছে। এটি ‘ভিশন-২০২১’ বাস্তবায়নে আমাদের প্রচেষ্টার ফসল। আমাদের লক্ষ্য ‘ভিশন-২০৪১’ বাস্তবায়নের মাধ্যমে উন্নত দেশে উত্তরণ। বাংলাদেশে বর্তমানে যে বিপুল আর্থ-সামাজিক রূপান্তর ঘটছে তা বিবেচনা করে আমরা আমাদের লক্ষ্যে পৌঁছার ব্যাপারে আস্থাবান।

প্রধানমন্ত্রী বলেন, গত ১০ বছরে বাংলাদেশে জিডিপি প্রবৃদ্ধির গড় ছিল ৭ শতাংশ, যা গত অর্থবছরে ৮ দশমিক ১৩ শতাংশে পৌঁছেছে এবং চলতি অর্থবছরে ৮ দশমিক ২ শতাংশে পৌঁছাবে বলে আশা করা হচ্ছে। আমরা অবকাঠামো উন্নয়নে বেশ কিছু মেগা প্রকল্প হাতে নিয়েছি এবং ৩-৪ বছরের মধ্যে এসব প্রকল্পের কাজ শেষ হলে প্রবৃদ্ধির হার ডাবল ডিজিটে পৌঁছাবে বলে আশা করা যাচ্ছে।

শেখ হাসিনা বলেন, বাংলাদেশের কয়েকটি অর্থনৈতিক সূচক হলো- মূল্যস্ফীতি ৫ দশমিক ৪ শতাংশে নামিয়ে আনা হয়েছে। মাথাপিছু আয় ১৯শ’ ৯ মার্কিন ডলারে দাঁড়িয়েছে, বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ বেড়ে ৩ হাজার ৩শ’ কোটি মার্কিন ডলার হয়েছে, রপ্তানি আয় দ্বিগুণেরও বেশি বেড়ে ৪ হাজার ৫৩ কোটি বিলিয়ন ডলারে পৌঁছেছে,  মানব উন্নয়ন সূচক বেড়ে বার্ষিক ১ দশমিক ৬ শতাংশ হয়েছে।

প্রধানমন্ত্রী বলেন, বাংলাদেশ গত কয়েক বছরে সাহায্য গ্রহিতা দেশ থেকে বিনিয়োগ গন্তব্যে পরিণত হয়েছে। বাংলাদেশ বর্তমানে পিপিপি’র ভিত্তিতে বিশ্বে ৩০তম শীর্ষ অর্থনৈতিক দেশ এবং এটি ক্রম বর্ধমানভাবে উন্নয়নের রোল মডেল হিসেবে বৈশ্বিক স্বীকৃতি পাচ্ছে। এশীয় উন্নয়ন ব্যাংক আউটলুক-২০১৯ বাংলাদেশকে এশিয়া-প্যাসিফিক অঞ্চলে দ্রুত বর্ধমান অর্থনীতির দেশ হিসেবে উল্লেখ করেছে।

তিনি বলেন, এতে এই সাফল্যের কারণ হিসেবে দৃঢ় নেতৃত্ব, সুশাসন, স্থিতিশীল সরকার ও অব্যাহত রাজনৈতিক স্থিতিশীলতা, সুষ্ঠু সামষ্টিক অর্থনৈতিক নীতি ও সঠিক উন্নয়ন অগ্রাধিকারকে উল্লেখ করা হয়েছে। এখানে উল্লেখ করা প্রয়োজন আমাদের সরকার দুর্নীতি ও সন্ত্রাসবাদের প্রতি জিরো টলারেন্স প্রদর্শন করেছে।

প্রধানমন্ত্রী বলেন, এইচএসবিসি তাদের ২০১৮ প্রতিবেদনে পূর্বাভাস দিয়েছে যে, বাংলাদেশ ২০৩০ সাল নাগাদ বিশ্বের ২৬তম শীর্ষ অর্থনীতি এবং বিশ্বের ৩টি দ্রুত বিকাশমান অর্থনীতির দেশের অন্যতম হবে।

শেখ হাসিনা বলেন, বাংলাদেশ সাড়ে ১৬ কোটি সমরূপ জনসংখ্যার একটি প্রগতিশীল ধর্মনিরপেক্ষ রাষ্ট্র। ‘অধিকাংশ অনূর্ধ্ব-২৫ যুবশক্তির বিশাল জনসংখ্যা খুবই প্রতিযোগিতামূলক মজুরিতে কর্মে নিয়োজিত হবার জন্য প্রস্তুত রয়েছে।

প্রধানমন্ত্রী বলেন, বর্ধমান বিদ্যুৎ ব্যবহার নিয়ে দ্রুত নগরায়ন এবং মধ্যবিত্ত শ্রেণির বর্ধমান বিকাশ বাংলাদেশে বিনিয়োগকারীদের জন্য বাজার সম্ভাবনা নির্দেশ করে।


বিডি-প্রতিদিন/ তাফসীর আব্দুল্লাহ

এই বিভাগের আরও খবর
২০ বছরের কার্যক্রম মূল্যায়নে জাইকা ও প্রাথমিক শিক্ষা অধিদফতরের সেমিনার
২০ বছরের কার্যক্রম মূল্যায়নে জাইকা ও প্রাথমিক শিক্ষা অধিদফতরের সেমিনার
প্রাথমিকে আসছে বড় নিয়োগ
প্রাথমিকে আসছে বড় নিয়োগ
কালবের এজিএম হাইকোর্টে স্থগিত
কালবের এজিএম হাইকোর্টে স্থগিত
জুলাই অভ্যুত্থান: জাতিসংঘের রিপোর্টকে ঐতিহাসিক দলিল হিসেবে সংরক্ষণে রুল
জুলাই অভ্যুত্থান: জাতিসংঘের রিপোর্টকে ঐতিহাসিক দলিল হিসেবে সংরক্ষণে রুল
মির্জা ফখরুলের চোখের অস্ত্রোপচার সম্পন্ন
মির্জা ফখরুলের চোখের অস্ত্রোপচার সম্পন্ন
অসীম-অপুর ১৪ ফ্ল্যাট ও ৫ দোকান দেখভালে রিসিভার নিয়োগ
অসীম-অপুর ১৪ ফ্ল্যাট ও ৫ দোকান দেখভালে রিসিভার নিয়োগ
সর্বজনীন পেনশন স্কিমে বড় পরিবর্তন
সর্বজনীন পেনশন স্কিমে বড় পরিবর্তন
ঐকমত্য কমিশনের সহ-সভাপতির সঙ্গে আরএফ কেনেডি হিউম্যান রাইটস প্রেসিডেন্টের বৈঠক
ঐকমত্য কমিশনের সহ-সভাপতির সঙ্গে আরএফ কেনেডি হিউম্যান রাইটস প্রেসিডেন্টের বৈঠক
চট্টগ্রাম হার্ট ফাউন্ডেশন হাসপাতালের জমির দলিল হস্তান্তর করলেন প্রধান উপদেষ্টা
চট্টগ্রাম হার্ট ফাউন্ডেশন হাসপাতালের জমির দলিল হস্তান্তর করলেন প্রধান উপদেষ্টা
আয়নাঘর পরিদর্শনে কেরি কেনেডি, দুঃসহ স্মৃতির বর্ণনা দিলেন মীর আহমাদ
আয়নাঘর পরিদর্শনে কেরি কেনেডি, দুঃসহ স্মৃতির বর্ণনা দিলেন মীর আহমাদ
সাবেক সাত মন্ত্রী-এমপি নতুন মামলায় গ্রেফতার
সাবেক সাত মন্ত্রী-এমপি নতুন মামলায় গ্রেফতার
জলাবদ্ধতা নিরসনে চট্টগ্রামকে দৃষ্টান্ত সৃষ্টি করতে হবে : প্রধান উপদেষ্টা
জলাবদ্ধতা নিরসনে চট্টগ্রামকে দৃষ্টান্ত সৃষ্টি করতে হবে : প্রধান উপদেষ্টা
সর্বশেষ খবর
২০ বছরের কার্যক্রম মূল্যায়নে জাইকা ও প্রাথমিক শিক্ষা অধিদফতরের সেমিনার
২০ বছরের কার্যক্রম মূল্যায়নে জাইকা ও প্রাথমিক শিক্ষা অধিদফতরের সেমিনার

এই মাত্র | জাতীয়

বাবার হাতে মায়ের মৃত্যু, হাসপাতালে কাতরাচ্ছে দুই শিশু
বাবার হাতে মায়ের মৃত্যু, হাসপাতালে কাতরাচ্ছে দুই শিশু

৪২ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

আরব আমিরাতের উদ্দেশে দেশ ছাড়ল টাইগাররা
আরব আমিরাতের উদ্দেশে দেশ ছাড়ল টাইগাররা

১ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

সাম্যের গ্রামের বাড়িতে শোকের মাতম, দোষীদের ফাঁসির দাবি
সাম্যের গ্রামের বাড়িতে শোকের মাতম, দোষীদের ফাঁসির দাবি

১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সড়ক যেন রূপ নিয়েছে ফুলের বাগানে
সড়ক যেন রূপ নিয়েছে ফুলের বাগানে

৭ মিনিট আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

মৎস্য অধিদপ্তরের অর্গানোগ্রাম বাস্তবায়নের দাবিতে হাবিপ্রবিতে মানববন্ধন
মৎস্য অধিদপ্তরের অর্গানোগ্রাম বাস্তবায়নের দাবিতে হাবিপ্রবিতে মানববন্ধন

৭ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

‘ব্যাচেলর পয়েন্ট’ সিজন-৫-এর ফার্স্ট লুক প্রকাশ
‘ব্যাচেলর পয়েন্ট’ সিজন-৫-এর ফার্স্ট লুক প্রকাশ

৭ মিনিট আগে | শোবিজ

ঠাকুরগাঁওয়ে ঘাস কাটতে গিয়ে বিএসএফের হাতে বাংলাদেশি নাগরিক আটক
ঠাকুরগাঁওয়ে ঘাস কাটতে গিয়ে বিএসএফের হাতে বাংলাদেশি নাগরিক আটক

১১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

'২০৩০ সালের মধ্যে ১৫০ পৌরসভায় সম্পন্ন হবে বর্জ্য ব্যবস্থাপনার কাজ'
'২০৩০ সালের মধ্যে ১৫০ পৌরসভায় সম্পন্ন হবে বর্জ্য ব্যবস্থাপনার কাজ'

১৫ মিনিট আগে | নগর জীবন

সিলেট সীমান্ত দিয়ে ১৬ জনকে পুশব্যাক বিএসএফের
সিলেট সীমান্ত দিয়ে ১৬ জনকে পুশব্যাক বিএসএফের

১৫ মিনিট আগে | চায়ের দেশ

প্রাথমিকে আসছে বড় নিয়োগ
প্রাথমিকে আসছে বড় নিয়োগ

১৭ মিনিট আগে | জাতীয়

কালবের এজিএম হাইকোর্টে স্থগিত
কালবের এজিএম হাইকোর্টে স্থগিত

১৮ মিনিট আগে | জাতীয়

জুলাই অভ্যুত্থান: জাতিসংঘের রিপোর্টকে ঐতিহাসিক দলিল হিসেবে সংরক্ষণে রুল
জুলাই অভ্যুত্থান: জাতিসংঘের রিপোর্টকে ঐতিহাসিক দলিল হিসেবে সংরক্ষণে রুল

১৯ মিনিট আগে | জাতীয়

কক্সবাজারে ৩ মাদক ব্যবসায়ী গ্রেফতার
কক্সবাজারে ৩ মাদক ব্যবসায়ী গ্রেফতার

২২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বাংলাদেশ কৃষি ব্যাংক জিয়া পরিষদ গঠন
বাংলাদেশ কৃষি ব্যাংক জিয়া পরিষদ গঠন

২২ মিনিট আগে | বাণিজ্য

মাদারীপুর জেলা তথ্য অফিসের আয়োজনে আলোচনা সভা
মাদারীপুর জেলা তথ্য অফিসের আয়োজনে আলোচনা সভা

২২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

রংপুরে ধর্ষণ ও হত্যা মামলার আসামি গ্রেফতার
রংপুরে ধর্ষণ ও হত্যা মামলার আসামি গ্রেফতার

২৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

হত্যা মামলায় চারজনের আমৃত্যু কারাদণ্ড
হত্যা মামলায় চারজনের আমৃত্যু কারাদণ্ড

২৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

জুলাই হত্যাকাণ্ডের বিচারসহ বিভিন্ন দাবিতে গাইবান্ধায় বিক্ষোভ
জুলাই হত্যাকাণ্ডের বিচারসহ বিভিন্ন দাবিতে গাইবান্ধায় বিক্ষোভ

৩৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

দাবি আদায় না হওয়া পর্যন্ত আন্দোলনের ঘোষণা জবি শিক্ষার্থীদের
দাবি আদায় না হওয়া পর্যন্ত আন্দোলনের ঘোষণা জবি শিক্ষার্থীদের

৪২ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

সাম্য হত্যা : ঢাবিতে বৃহস্পতিবার শোক, অর্ধদিবস ক্লাস-পরীক্ষা বন্ধ
সাম্য হত্যা : ঢাবিতে বৃহস্পতিবার শোক, অর্ধদিবস ক্লাস-পরীক্ষা বন্ধ

৪৪ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

চাঁদপুরে ভোক্তার অভিযানে জরিমানা
চাঁদপুরে ভোক্তার অভিযানে জরিমানা

৪৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বিমানবন্দর থেকে ফেরত পাঠানো হলো বাফুফের মাহফুজাকে
বিমানবন্দর থেকে ফেরত পাঠানো হলো বাফুফের মাহফুজাকে

৪৮ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

জন্মদিনে অতিথিদের সামনে স্ত্রীর পরকীয়ার ভিডিও প্রচার, অতঃপর..!
জন্মদিনে অতিথিদের সামনে স্ত্রীর পরকীয়ার ভিডিও প্রচার, অতঃপর..!

৫৮ মিনিট আগে | পাঁচফোড়ন

রোনালদো জুনিয়রের দিকে নজর ম্যানচেস্টার ইউনাইটেডের
রোনালদো জুনিয়রের দিকে নজর ম্যানচেস্টার ইউনাইটেডের

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রাথমিক শিক্ষায় ২০ বছরের অর্জন, জেএসপি৩ সমাপ্তিতে জাইকা ও ডিপিইর সেমিনার
প্রাথমিক শিক্ষায় ২০ বছরের অর্জন, জেএসপি৩ সমাপ্তিতে জাইকা ও ডিপিইর সেমিনার

১ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

মাদারীপুরে বসুন্ধরা শুভসংঘের আয়োজনে কম্পিউটার প্রশিক্ষণ কর্মশালা
মাদারীপুরে বসুন্ধরা শুভসংঘের আয়োজনে কম্পিউটার প্রশিক্ষণ কর্মশালা

১ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

অরুণাচলের ২৭ জায়গার নতুন নামকরণ করল চীন
অরুণাচলের ২৭ জায়গার নতুন নামকরণ করল চীন

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পর্নগ্রাফি ওয়েবসাইট নিষিদ্ধ করছে যুক্তরাষ্ট্র?
পর্নগ্রাফি ওয়েবসাইট নিষিদ্ধ করছে যুক্তরাষ্ট্র?

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সড়ক দুর্ঘটনারোধ ও দুর্ঘটনার সাথে জড়িতদের
 শাস্তির দাবিতে দিনাজপুরে মানববন্ধন
সড়ক দুর্ঘটনারোধ ও দুর্ঘটনার সাথে জড়িতদের  শাস্তির দাবিতে দিনাজপুরে মানববন্ধন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধ নিয়ে যা বলছে যুক্তরাষ্ট্র
আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধ নিয়ে যা বলছে যুক্তরাষ্ট্র

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কেমিক্যালমুক্ত আম চেনার উপায়
কেমিক্যালমুক্ত আম চেনার উপায়

১১ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

মধ্যপ্রাচ্যে উত্তেজনা: ইসরায়েল-যুক্তরাষ্ট্রকে ৬০০ ক্ষেপণাস্ত্র ছোড়ার হুমকি দিল ইরান
মধ্যপ্রাচ্যে উত্তেজনা: ইসরায়েল-যুক্তরাষ্ট্রকে ৬০০ ক্ষেপণাস্ত্র ছোড়ার হুমকি দিল ইরান

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাতে আপনি ঘুমান কীভাবে, সৌদি যুবরাজকে ট্রাম্প
রাতে আপনি ঘুমান কীভাবে, সৌদি যুবরাজকে ট্রাম্প

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইশরাকের গেজেট: রায়ের বিরুদ্ধে আপিল করবে না ইসি
ইশরাকের গেজেট: রায়ের বিরুদ্ধে আপিল করবে না ইসি

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্ত্রীকে কুপিয়ে দুই মেয়েকে আছাড়, শেষে নিজেই নিজের গলা কাটেন মামুন
স্ত্রীকে কুপিয়ে দুই মেয়েকে আছাড়, শেষে নিজেই নিজের গলা কাটেন মামুন

১৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফেসবুক লাইভেই গুলিতে নিহত মেয়র প্রার্থী
ফেসবুক লাইভেই গুলিতে নিহত মেয়র প্রার্থী

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আহত তটিনী, দুই দিনের বিশ্রামে ঢাকায়
আহত তটিনী, দুই দিনের বিশ্রামে ঢাকায়

১৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

বিশ্বের ‘দরিদ্রতম প্রেসিডেন্ট’ হোসে মুজিকা আর নেই
বিশ্বের ‘দরিদ্রতম প্রেসিডেন্ট’ হোসে মুজিকা আর নেই

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হঠাৎ আইপিএলে ডাক পেলেন মুস্তাফিজ
হঠাৎ আইপিএলে ডাক পেলেন মুস্তাফিজ

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভারতের আলোচিত কর্নেল সোফিয়াকে ‘সন্ত্রাসীদের বোন’ বললেন বিজেপি মন্ত্রী
ভারতের আলোচিত কর্নেল সোফিয়াকে ‘সন্ত্রাসীদের বোন’ বললেন বিজেপি মন্ত্রী

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজায় যুদ্ধ বন্ধ করব না: নেতানিয়াহু
গাজায় যুদ্ধ বন্ধ করব না: নেতানিয়াহু

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নিহত সাম্য আমাদের দীর্ঘদিনের পরীক্ষিত ছাত্রনেতা: রাকিব
নিহত সাম্য আমাদের দীর্ঘদিনের পরীক্ষিত ছাত্রনেতা: রাকিব

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

যার মাথার দাম ছিল এক কোটি ডলার, তার সঙ্গেই হাত মেলালেন ট্রাম্প
যার মাথার দাম ছিল এক কোটি ডলার, তার সঙ্গেই হাত মেলালেন ট্রাম্প

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পুরো কাশ্মীরকেই নিজেদের ভূখণ্ড দাবি করল ভারত
পুরো কাশ্মীরকেই নিজেদের ভূখণ্ড দাবি করল ভারত

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধের প্রতিক্রিয়ায় যা বললো ভারত
আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধের প্রতিক্রিয়ায় যা বললো ভারত

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঢাবি শিক্ষার্থী খুনের ঘটনায় সন্দেহভাজন দুই হামলাকারী আটক
ঢাবি শিক্ষার্থী খুনের ঘটনায় সন্দেহভাজন দুই হামলাকারী আটক

১৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ম্যাক্সওয়েলকে নিয়ে মন্তব্য, জবাবে যা বললেন প্রীতি জিনতা
ম্যাক্সওয়েলকে নিয়ে মন্তব্য, জবাবে যা বললেন প্রীতি জিনতা

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চিকিৎসকদের সঙ্গে সাক্ষাৎ করতে পারবেন না ওষুধ কোম্পানির প্রতিনিধিরা
চিকিৎসকদের সঙ্গে সাক্ষাৎ করতে পারবেন না ওষুধ কোম্পানির প্রতিনিধিরা

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সৌদি আরবের সাথে যুক্তরাষ্ট্রের ১৪২ বিলিয়ন ডলারের সমরাস্ত্র চুক্তি সই
সৌদি আরবের সাথে যুক্তরাষ্ট্রের ১৪২ বিলিয়ন ডলারের সমরাস্ত্র চুক্তি সই

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুদ্ধবিরতির মধ্যেই পাল্টাপাল্টি কূটনীতিক বহিষ্কার ভারত-পাকিস্তানের
যুদ্ধবিরতির মধ্যেই পাল্টাপাল্টি কূটনীতিক বহিষ্কার ভারত-পাকিস্তানের

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইশরাককে মেয়রের দায়িত্ব বুঝিয়ে দেওয়ার দাবিতে নগরভবনের সামনে বিক্ষোভ
ইশরাককে মেয়রের দায়িত্ব বুঝিয়ে দেওয়ার দাবিতে নগরভবনের সামনে বিক্ষোভ

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বিশ্ববিদ্যালয় এলাকায় ঢাবির শিক্ষার্থী খুন
বিশ্ববিদ্যালয় এলাকায় ঢাবির শিক্ষার্থী খুন

১৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সিয়াম-মেহজাবীনের গিগাবাইট টাইটানস চ্যাম্পিয়ন
সিয়াম-মেহজাবীনের গিগাবাইট টাইটানস চ্যাম্পিয়ন

১৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সিরিয়ার ওপর থেকে নিষেধাজ্ঞা প্রত্যাহারের ঘোষণা ট্রাম্পের
সিরিয়ার ওপর থেকে নিষেধাজ্ঞা প্রত্যাহারের ঘোষণা ট্রাম্পের

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কাকরাইলে আন্দোলনকারীদের সঙ্গে যোগ দিতে বাসে করে আসছেন ছাত্র-শিক্ষকরা
কাকরাইলে আন্দোলনকারীদের সঙ্গে যোগ দিতে বাসে করে আসছেন ছাত্র-শিক্ষকরা

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ইরানের সাথে চুক্তি করতে চান ট্রাম্প, তবে থাকা যাবে না পারমাণবিক অস্ত্র
ইরানের সাথে চুক্তি করতে চান ট্রাম্প, তবে থাকা যাবে না পারমাণবিক অস্ত্র

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শত চ্যালেঞ্জেও নীরবে কাজ করে যাচ্ছে সেনাবাহিনী
শত চ্যালেঞ্জেও নীরবে কাজ করে যাচ্ছে সেনাবাহিনী

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঢাবি শিক্ষার্থী সাম্য হত্যার ঘটনায় গ্রেপ্তার ৩
ঢাবি শিক্ষার্থী সাম্য হত্যার ঘটনায় গ্রেপ্তার ৩

৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

পলিথিনের বিকল্প পাট-কাপড়ের ব্যাগ সুলভে দিতে চায় সরকার: পরিবেশ উপদেষ্টা
পলিথিনের বিকল্প পাট-কাপড়ের ব্যাগ সুলভে দিতে চায় সরকার: পরিবেশ উপদেষ্টা

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
এহতেশামের নায়িকারা কে কোথায়?
এহতেশামের নায়িকারা কে কোথায়?

শোবিজ

কূপ খননে গতি আনতে রিগ কিনছে বাংলাদেশ
কূপ খননে গতি আনতে রিগ কিনছে বাংলাদেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

তরুণ ভোটারদের কাছে টানতে মাঠে বিএনপি
তরুণ ভোটারদের কাছে টানতে মাঠে বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

আসনে আসনে সক্রিয় জামায়াত
আসনে আসনে সক্রিয় জামায়াত

প্রথম পৃষ্ঠা

তৃণমূলে শক্ত অবস্থান তৈরিতে হিমশিম এনসিপি
তৃণমূলে শক্ত অবস্থান তৈরিতে হিমশিম এনসিপি

প্রথম পৃষ্ঠা

বাণিজ্য আলোচনা বন্ধ তিন বছর
বাণিজ্য আলোচনা বন্ধ তিন বছর

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

রাজধানীতে অবৈধ রিকশা বন্ধে অভিযান
রাজধানীতে অবৈধ রিকশা বন্ধে অভিযান

প্রথম পৃষ্ঠা

বিদেশি বিনিয়োগেই পাল্টে যাবে বন্দর
বিদেশি বিনিয়োগেই পাল্টে যাবে বন্দর

নগর জীবন

এনামের চিকিৎসার দায়িত্ব নিলেন তারেক রহমান
এনামের চিকিৎসার দায়িত্ব নিলেন তারেক রহমান

প্রথম পৃষ্ঠা

দুই ধাপে আমিরাত যাচ্ছে লিটন বাহিনী
দুই ধাপে আমিরাত যাচ্ছে লিটন বাহিনী

মাঠে ময়দানে

নতুন উচ্চতায় যেতে চায় ডেনিম শিল্প
নতুন উচ্চতায় যেতে চায় ডেনিম শিল্প

নগর জীবন

শনিবার থেকে আইপিএল পিএসএল
শনিবার থেকে আইপিএল পিএসএল

মাঠে ময়দানে

সরকারপ্রধান হিসেবে আজ প্রথম চট্টগ্রাম যাচ্ছেন ড. ইউনূস
সরকারপ্রধান হিসেবে আজ প্রথম চট্টগ্রাম যাচ্ছেন ড. ইউনূস

প্রথম পৃষ্ঠা

দেশে পাকিস্তানপন্থা বলতে কিছু নেই
দেশে পাকিস্তানপন্থা বলতে কিছু নেই

প্রথম পৃষ্ঠা

পাঁচ সচিবকে অপসারণের দাবিতে সচিবালয়ে অবস্থান
পাঁচ সচিবকে অপসারণের দাবিতে সচিবালয়ে অবস্থান

প্রথম পৃষ্ঠা

আন্দালিব রহমান পার্থর স্ত্রীকে বিদেশ যেতে বাধা
আন্দালিব রহমান পার্থর স্ত্রীকে বিদেশ যেতে বাধা

প্রথম পৃষ্ঠা

কুয়েটে ফের বিক্ষোভ
কুয়েটে ফের বিক্ষোভ

পেছনের পৃষ্ঠা

আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধে ভারতের উদ্বেগ
আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধে ভারতের উদ্বেগ

প্রথম পৃষ্ঠা

ফিলিস্তিন নিয়ে কি পারমাণবিক যুদ্ধ বাধবে
ফিলিস্তিন নিয়ে কি পারমাণবিক যুদ্ধ বাধবে

সম্পাদকীয়

আনুষ্কার আসল নায়ক কে?
আনুষ্কার আসল নায়ক কে?

শোবিজ

ফাঁসির সাত আসামির সাজা কমে জেল
ফাঁসির সাত আসামির সাজা কমে জেল

প্রথম পৃষ্ঠা

৭৮তম কান-এর চমক কারা
৭৮তম কান-এর চমক কারা

শোবিজ

জুবাইদা রহমানকে বিলম্ব মার্জনা হাই কোর্টের
জুবাইদা রহমানকে বিলম্ব মার্জনা হাই কোর্টের

প্রথম পৃষ্ঠা

উৎসবে বর্ষা
উৎসবে বর্ষা

শোবিজ

জমে উঠেছে চারের লড়াই
জমে উঠেছে চারের লড়াই

মাঠে ময়দানে

একাত্তরকে বাইপাস করলে ‘বুমেরাং’
একাত্তরকে বাইপাস করলে ‘বুমেরাং’

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রিমিয়ার লিগের পথে হামজার দল
প্রিমিয়ার লিগের পথে হামজার দল

মাঠে ময়দানে

কৌশলী রাজনীতি জনগণ দেখতে চায় না
কৌশলী রাজনীতি জনগণ দেখতে চায় না

নগর জীবন

সামনে যুবাদলের সেমিফাইনাল
সামনে যুবাদলের সেমিফাইনাল

মাঠে ময়দানে