শিরোনাম
প্রকাশ: ১৫:০৯, বৃহস্পতিবার, ০৪ ফেব্রুয়ারি, ২০২১ আপডেট:

নদীরক্ষা কমিশনের প্রতিবেদনে তোলপাড়

পুকুর নয়, এ যেন নদী চুরি : মেঘনা গ্রুপের পেটে নদী

অনলাইন ডেস্ক
অনলাইন ভার্সন
পুকুর নয়, এ যেন নদী চুরি : মেঘনা গ্রুপের পেটে নদী

কথায় আছে পুকুর চুরি। কিন্তু এবার সেটাকেও ভুল প্রমাণিত করে ছাড়লো। কারণ পুকুর চুরি নয়, এ যেন প্রকাশ্যে রীতিমতো নদী চুরি! দিনেদুপুরে ডাকাতি!! শিল্প প্রতিষ্ঠান গড়ে তুলতে গিয়ে মেঘনা গ্রুপের ৭টি প্রতিষ্ঠান প্রবাহমান মেঘনা নদীর ২৪১ দশমিক ২৭ একর জমি অবৈধ দখল করে নিয়েছে। এর মধ্যে ৮৪ দশমিক ৭৭ একর নদীর জমিতে মূল ভবন নির্মাণ করা হয়েছে। আবার ৫ দশমিক ৫ একর জমিতে নির্মাণ করেছে নিজস্ব রাস্তা। অবৈধভাবে দখল করা এসব জমি এক মাসের মধ্যে উদ্ধার করে নদীর প্রবাহ ফিরিয়ে আনার জন্য নারায়ণগঞ্জ জেলা প্রশাসক, বিআইডব্লিটিএ ও পানি উন্নয়ন বোর্ডকে নির্দেশ দিয়েছে জাতীয় নদী রক্ষা কমিশন। এ ছাড়া নদী রক্ষায় ব্যর্থ সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষের বিরুদ্ধে কার্যকর ব্যবস্থা গ্রহণেরও সুপারিশ করেছে জাতীয় নদী কমিশন।

জাতীয় নদী রক্ষা কমিশনের সার্বক্ষনিক সদস্য ও তদন্ত কমিটির আহ্বায়ক মো. আলাউদ্দিন বলেন, তদন্ত প্রতিবেদন মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ ও নারায়ণগঞ্জ জেলা প্রশাসককে দেয়া হয়েছে। সেই আলোকে প্রশাসনের দায়িত্বপ্রাপ্ত হিসেবে ডিসি নদীর জমি উদ্ধারে ব্যবস্থা নিবেন। তবে এখনো আমার হাতে তদন্ত প্রতিবেদন আসেনি।

মেঘনা নদীর এমন জমি যা আর এস পর্চায় ব্যক্তিমালিকানায় মেঘনা গ্রুপ অবৈধভাবে দখল করে নিয়েছে। ওই সব বন্দোবস্ত বহির্ভূত জমি অবিলম্বে উচ্ছেদ ও উদ্ধার কার্যক্রম ব্যবস্থা গ্রহণের সুপারিশ করেছে তদন্ত কমিটির প্রতিবেদনে। জাতীয় নদী রক্ষা কমিশনের গঠিত ১২ সদস্য তদন্ত কমিটি দীর্ঘ দুই বছর সরেজমিনে তদন্ত করে একটি প্রতিবেদন গত ১৪ জানুয়ারি মন্ত্রিপরিষদ বিভাগে জমা দিয়েছে।

জাতীয় নদী রক্ষা কমিশনের সাবেক চেয়ারম্যান ড. মজিবুর রহমান হাওলাদার স্বাক্ষরিত তদন্ত প্রতিবেদনে বলা হয়, নারায়গঞ্জ জেলার সোনারগাঁ উপজেলা এলাকায় মেঘনা গ্রুপ প্রবাহমান মেঘনা নদী দখলের বিষয়ে সরেজমিন তদন্ত প্রতিবেদন পেশ করার জন্য ১২ সদস্য বিশিষ্ট একটি কমিটি গঠন করা হয়। কমিটির সকল সদস্য তদন্ত কার্যক্রম শুরু করে কিন্তু দুভাগ্যবত ২০২০ সালের মার্চ মাস থেকে করোনার প্রাদর্ভাবের কারণে কমিটির তদন্ত কার্যক্রম কিছুটা ঝিমিয়ে পড়ে। পরে তা আবারো কার্যক্রম শুরু করে তদন্ত কমিটি। তদন্ত কমিটিকে চার কার্যবিধি নিধারণ করে দেয়া হয়। তদন্ত কমিটি গঠনের পরে গত ২০১৯ সালের ২০ অক্টোবর জাতীয় নদী রক্ষা কমিশনের অফিসে তদন্ত কমিটির প্রথম প্রস্তুতি সভা অনুষ্ঠিত হয়। সভায় নারায়ণগঞ্জ জেলার সোনারগাঁ উপজেলার বৈদ্যের বাজার ইউনিয়ন, হোসেনপুর ইউনিয়ন এবং পিরোজপুর ইউনিয়নের চর রমজান, সোনাউল্লাহ, পূর্ব দামেদরদী, পশ্চিম দামেদরদী, দুধঘাটা টেঙ্গরচর, ছয়হিস্যা, নরসুলদী, আষাঢ়িয়ারচর এবং ঝাউচর এলাকায় মেঘনা গ্রুপ মেঘনা নদীর জমি ভরাট করে ৭টি শিল্প প্রতিষ্ঠান স্থাপন করেছে। নদীর তীর ঘেষে মেঘনা গ্রুপ শিল্প বা ব্যবসা প্রতিষ্ঠান গড়ে তুলেছে যা সোনাগাঁ উপজেলা সহকারি কমিশনার (ভূমি) সভায় কমিটিকে অবহিত করে। এছাড়া কমিটির তদন্ত কার্যক্রম পরিচালনা পদ্ধতি বিষয়ে সভায় একমত প্রকাশ করে।

তদন্ত কার্যক্রমে বলা হয় : ২০১৯ সালের ২৪ অক্টোবর তদন্ত কমিটি সোনারগাঁ উপজেলার মেঘনা নদীর বিভিন্ন এলাকা পরিদর্শন করেন। উপজেলার ঝাউচর এলাকায় মেঘনা পাল্প ও পেপার মিলস, মেঘনা নদীর মুল ভুমিতে স্থাপিত মেঘনা গ্রুপের শিল্প কারখানা- মেঘনা গ্রুপের সুগার রিফাইনারি কারখানা, মেঘনা সুগার মিল কর্তৃক দুষণ, মেঘনা ফ্রেস টি কর্তৃক দুষণ, কেমিক্যাল ফ্যাক্টারি, ফ্রেশ সিমেন্ট, দুধঘাটায় বালু ভারাটকরণ মেঘনা নদীর রান্দির খাল এলাকায় অবৈধ ভাবে দখল করে এসব প্রতিষ্ঠান করা হয়েছে। গত বছর ৯ ডিসেম্বর কমিশনের চেয়ারম্যান আবারো মেঘনা নদী এবং এর শাখা নদীগুলো পরির্দশন করেন। পরে গত বছর ১২ ডিসেম্বর আবারো ক্রয় সংক্রান্ত কমিটির সভা অনুষ্টিত হয়। সভায় আ জ ম জাহেদুল ইসলাম প্রাথমিক তথ্যের আলোকে ডিজিটাইজড করে মেঘনা নদীর সীমানা সিএস এবং আর এস নকশার ভিত্তিতে নদীর সীমানা পরিবর্তনের তুলনামুলক চিত্র সভায় উপস্থাপন করেন। পরে মেঘনা গ্রুপের সাথে আলোচনা সভা করে তদন্ত কমিটি।

প্রতিবেদনে বলা হয়, ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কের পাশে মেঘনা শাখা নদী মারাখালী নদীর অংশের উত্তর ও দক্ষিণ অংশের পাড় থেকে নদীর ভেতরে প্রায় দুই কিলোমিটার পর্যন্ত দখল করার অভিযোগ উঠেছে। মেঘনা নদীর অন্তত ৩০০ বিঘা জমি দখল করেছে মেঘনা গ্রুপ। দখলকৃত স্থানে ইতোমধ্যে গড়ে তোলা হয়েছে মেঘনা গ্রুপের মালিকানাধিন ফ্রেস টি, ফ্রেস সুগার মিলস, পেপার মিলস, কেমিক্যাল ফ্যাক্টারিসহ বিভিন্ন ধরনের প্রতিষ্ঠান। ভূমি দস্যুতার এই প্রতিযোগিতায় পিঠিয়ে নেই মেঘনার পারিবারিক প্রতিষ্ঠানগুলোও। গ্রুপের ভাগ্নিজামাই বলে পরিচিত আল মোস্তফার ব্যবসা প্রতিষ্ঠান গ্রুপ ও নদী দখল করে ব্যাগের কারখানা গড়ে তুলেছেন। যা বিগত ২০১০ সাল থেকে ধাপে ধাপে এবং একটু একটু করে এসব জমি দখল করে নেয়া হয়। মেঘনা গ্রুপের এমন অবৈধ দখলে ভরাট হওয়ায় সাধারন গতিপথ হারাতে বসেছে প্রবাহমান মেঘনা। নদী ডাকাতির এক কর্মকাণ্ডে অস্তিত্ব সংকটের হুমকিতে আছে আশেপাশের নদী সংলগ্ন বিভিন্ন নিচু এলাকা ও চরে জমিগুলো। আনন্দ বাজার এলাকায় মেঘনা নদীর প্রায় ৫০০ ফুট জায়গা দখল করে মাটি ভরাট করেছে মেঘনা গ্রুপ এবং প্রায় ৫০ একর জমি। ফিরোজপর ইউনিয়নের ছয়হিস্যা জৈনপুরসহ বিভিন্ন এলাকায় ১০০ বিঘা জমি গ্রাস করেছে। আষাড়িয়ার চড় ও ঝাউচর এলাকায় নদীর অধিকাংশ বালু ভরাট করেছে। নদীর প্রায় ৭০০ ফুট দখল করে সীমানা প্রাচীর নিমাণ করেছে মেঘনা গ্রুপ। হাড়িয়া এলাকায় মেঘনা নদীতে অবৈধ স্থাপনা ও জেটি নির্মাণ করে দখল করেছে। মেঘনা নদীর শাখার সরকারি রান্দীর খালে প্রায় ২ কিলোমিটার বালু দিয়ে ভরাটসহ নদীর প্রায় এক হাজার ৫শত বিঘা জমি ভরাট করে চারিদিকে সীমনা প্রাচীর নিমাণের কাজ চলছে। এছাড়া ছয়হিস্যা ও দুধঘাটা এলাকায় বালু ভরাট করে শিল্প প্রতিষ্ঠান নিমাণের কাজ চলছে বলে তদন্ত প্রতিবেদনে উল্লেখ করা হয়েছে। নদী দখল করে নিজের সম্রাজ্য গড়ার এই মহাযজ্ঞে মেঘনা গ্রুপ সরকারি প্রশাসনের কতিপয় অসাধু কর্মকর্তা ও কর্মচারীদের সহযোগিতা পাচ্ছেন। পরিবেশ অধিদপ্তরের নারায়গঞ্জ জেলা কার্যালয়, বিআইডব্লিটিএ কার্যালয়, উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তার কার্যালয় এবং উপজেলা সহকারি কমিশনার (ভূমি) এর কার্যালয়ের একাধিক কর্মকর্তা ও কর্মচারীদের সঙ্গে মেঘনা গ্রুপের গভীর সর্ম্পক রয়েছে। যা মন্ত্রিপরিষদ বিভাগের নির্দেশনার ফলে জাতীয় নদী রক্ষা কমিশন এ তদন্ত কমিটি গঠন করে। সেই প্রতিবেদনের এসব তথ্য বলা হয়েছে।

মূল ভবন নির্মাণ : নারায়গঞ্জ জেলার সোনারগাঁ এলাকায় মেঘনা গ্রুপের বিভিন্ন শিল্প প্রতিষ্ঠান রয়েছে। মেঘনা গ্রুপের দাবি অনুযায়ী তাদের ১৬টি প্রতিষ্ঠানের নামে জমি ক্রয় করেছে। যার ৭টি প্রতিষ্ঠানের কার্যক্রম চলমান রয়েছে। মেঘনা গ্রুপের জমি ক্রয় করেছে ১১০ দশমিক ৪৩ শতাংশ এর মধ্যে ৬৬ দশমিক ২৩ একর নদীতে বিলিন হয়েছে। তবে শুনানির সময় কাগজপত্রে মেঘনা গ্রুপ বলেছে ৯২ দশমিক ৮২ একর তথ্য পেয়েছে গঠিত তদন্ত কমিটি। ১৬টি প্রতিষ্ঠানের নামে জমি ক্রয় করেছে। এ প্রতিষ্ঠান রয়েছে ইটিপিতে। জেটিতে রয়েছে ৩টি প্রতিষ্ঠান। জেটির জন্য বিআইডব্লিটিএ থেকে অনুমতি দেয়া হয়েছে। তবে ৩টি প্রতিষ্ঠান নদীর জমিতে করা হয়েছে। নদীর সাথে লাগোয়া তা সত্ত্বেও প্লাবণভূমিতে ফোরশোর ও পোর্টলিমিট বাংলাদেশ পানি উন্নয়ন বোর্ড ও বিআইডব্লিটিএ নিধারিত হয়নি। বিআইডব্লিটিএ থেকে বলা হয়েছে জেটি দুইটি নদীর জমিতে স্থাপন করার কারণে লাইসেন্স নবায়ন করা হয়নি।

ভূমি অফিসের বক্তব্যে বলা হয়, সিএস রেকর্ড অনুযায়ী মেঘনা গ্রুপের সব জমি নদীর জমি। এখনে আর এস অনুযায়ী ১ দশমিক ৮৬ একর খাস জমি বিভিন্ন ব্যক্তিকে বন্দোবস্ত প্রদান করা হয়। সরকারের কাছ থেকে বন্দোবস্ত গ্রহণকৃত জমি অন্যের কাছে বিক্রয়ের ক্ষেত্রে সরকারের অকৃষি খাস জমি বন্দোবস্ত নীতিমালা অনুযায়ী সরকারকে বিক্রিয় মুল্যের ২৫ ভাগ অর্থ ক্ষতিপূরণ হিসেবে দিতে হয়। তা ১ দশমিক ৮৬ একর জমি বিক্রয়ের ক্ষেত্রে এ নীতি লংঘিত হয়েছে।

আইনগত পর্যালোচনা : সিএসভুক্ত নদীর জমি আইনসিদ্ধ কোন পদ্ধতিতে অন্যরুপ কিছু না হলে তা নদীর জমিই হিসেবে বিবেচিত হবে। প্রচলতি আইন অনুযায়ী এবং উচ্চ আদালতের নির্দেশনার আলোকে নদীর জমিতে কোন অবকাঠামো তৈরি করে ব্যবহার করা কোন সুযোগ নেই। মেঘনা গ্রুপের অধিকাংশ ভবন নদীর মধ্যে এক বা একাধিক জেটি নির্মাণ করে ব্যবহার করা হচ্ছে। পরিবেশ অধিদপ্তর থেকে মেঘনা গ্রুপের ৭টি প্রতিষ্ঠানের নামে ছাড়পত্র দেয়া হয়েছে। যা নদীর জমিতে কিংবা প্লাবণ ভূমিতে স্থাপিত শিল্প প্রতিষ্ঠান পরিবেশের জন্য বিশাল হুমকি। তরল বর্জ্য নদীর পানিতে ফেলেও পরিবেশ ও জীব বৈচিত্রের জন্য বিপদজনক পরিস্থিতির সৃষ্টি করেছে।

সুপারিশত : মেঘনা গ্রুপের জমি উদ্ধারের লক্ষ্যে কমিটি ১২টি সুপারিশ করেছে। তাতে দ্রুত সময়ের মধ্যে নদীর জমি উদ্ধারের পরামর্শ দেয়া হয়েছে।

এদিকে, মেঘনা গ্রুপের নদী চুরি নিয়ে জাতীয় নদীরক্ষা কমিশনের প্রতিবেদন গণমাধ্যমে প্রকাশ হলে তোলপাড় শুরু হয়। পরে প্রশাসনও অনেকটা নড়েচড়ে বসেছে। একই সাথে সর্বত্রই আলোচনা হয়েছে মেঘনা গ্রুপের নদী দখলের প্রসঙ্গ। বছরের পর বছর প্রভাব খাটিয়ে মেঘনা গ্রুপ যেভাবে নদী গিলে ফেলেছে তার চিত্র ফুটে উঠেছে জাতীয় নদীরক্ষা কমিশনের প্রতিবেদনে।

বিশেষজ্ঞদের মতে, কমিশনের সুপারিশ মোতাবেক এক্ষুণি ব্যবস্থা নিতে না পারলে দখলদারদের কবল থেকে নদী উদ্ধার করা কঠিন হয়ে পড়বে। মেঘনার ক্ষেত্রে এটি আরও কঠিন হবে। কারণ এর আগে নারায়ণগঞ্জ জেলা প্রশাসন ও পরিবেশ অধিদপ্তরের অভিযানে মেঘনা নদী দখলদকারি মদীনা গ্রুপের অবৈধ স্থাপনা উচ্ছেদ করা হয়েছে। কিন্তু রহস্যজনক কারণে মেঘনা গ্রুপের দখলকৃত নদীর জায়গা উদ্ধার করা হয়নি। সংশ্লিষ্টরা জানান, মেঘনা গ্রুপের দখলে থাকা নদীর জায়গা দখলমুক্ত করতে একাধিকবার অভিযান শুরু হলেও মাঝপথে তা আটকে গেছে। এরপর আরে সেখানে অভিযান পরিচালিত হয়নি। এতে করে অন্যান্য দখলদাররাও ছাড় পেয়ে গেছে। নারা

নারায়ণগঞ্জের জেলা প্রশাসক মোস্তাইন বিল্লাহ গণমাধ্যমকে বলেন, জাতীয় নদীরক্ষা কমিশনের প্রতিবেদনটি আমরা এখনও পাইনি। তবে গত ২৮ জানুয়ারি জাতীয় নদীরক্ষা কমিশনের সাথে এ বিষয়ে সভা হয়েছে। মেঘনা গ্রুপের নদী দখল প্রসঙ্গে তিনি আরও বলেন, এ বিষয়ে ব্যবস্থা গ্রহণের জন্য মন্ত্রিপরিষদ বিভাগের নির্দেশনার অপেক্ষায় আছি। নির্দেশনা পাওয়া মাত্রই ব্যবস্থা নেয়া হবে।

সোনারগাঁও উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা আতিকুল ইসলাম বলেন, এরই মধ্যে জেলা প্রশাসক স্যারের নির্দেশে মদিনা গ্রুপের দখলে থাকা নদী ও নদীর তীরবর্তি সরকারি সম্পত্তি উদ্ধার করা হয়েছে। তিনি বলেন, শুধু মেঘনা গ্রুপের দখলে থাকাই নয় ও অন্যান্য শিল্প প্রতিষ্ঠানের দখলের তালিকা করে জেলা প্রশাসকের নির্দেশক্রমে নদীর জায়গা উদ্ধারে ব্যবস্থা নেয়া হবে। 

সূত্র : ইনকিলাব।

বিডি-প্রতিদিন/শফিক

এই বিভাগের আরও খবর
বায়োটেকনোলজি নির্ভর ভবিষ্যতের পথে বাংলাদেশ : শিক্ষা উপদেষ্টা
বায়োটেকনোলজি নির্ভর ভবিষ্যতের পথে বাংলাদেশ : শিক্ষা উপদেষ্টা
দুর্গাপূজায় সারাদেশে র‍্যাবের ২৮১ টহলদল মোতায়েন
দুর্গাপূজায় সারাদেশে র‍্যাবের ২৮১ টহলদল মোতায়েন
প্রশ্নবিদ্ধ নির্বাচনে যুক্ত কর্মকর্তারা ভবিষ্যতে দায়িত্ব পাবেন না: ইসি আনোয়ার
প্রশ্নবিদ্ধ নির্বাচনে যুক্ত কর্মকর্তারা ভবিষ্যতে দায়িত্ব পাবেন না: ইসি আনোয়ার
তিন টনি ট্রাকে গড়ে তিন হাজার টাকা চাঁদা আদায়
তিন টনি ট্রাকে গড়ে তিন হাজার টাকা চাঁদা আদায়
শ্রম সংস্কার ব্যাপক বিদেশি বিনিয়োগ আকর্ষণে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখবে : প্রধান উপদেষ্টা
শ্রম সংস্কার ব্যাপক বিদেশি বিনিয়োগ আকর্ষণে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখবে : প্রধান উপদেষ্টা
সারাদেশে ৫ দিন বৃষ্টির সম্ভাবনা
সারাদেশে ৫ দিন বৃষ্টির সম্ভাবনা
রাতে জাতিসংঘে ভাষণ দেবেন প্রধান উপদেষ্টা
রাতে জাতিসংঘে ভাষণ দেবেন প্রধান উপদেষ্টা
সাগরে সুস্পষ্ট লঘুচাপ, বন্দরে ৩ নম্বর সতর্ক সংকেত
সাগরে সুস্পষ্ট লঘুচাপ, বন্দরে ৩ নম্বর সতর্ক সংকেত
বাংলাদেশি কর্মী নিতে আগ্রহী আলবেনিয়া
বাংলাদেশি কর্মী নিতে আগ্রহী আলবেনিয়া
এক সপ্তাহ অব্যাহত থাকতে পারে বৃষ্টির প্রবণতা
এক সপ্তাহ অব্যাহত থাকতে পারে বৃষ্টির প্রবণতা
অবসরে গেলেন তিন সচিব
অবসরে গেলেন তিন সচিব
চাঁদাবাজিতে সবজি চার গুণ চড়া
চাঁদাবাজিতে সবজি চার গুণ চড়া
সর্বশেষ খবর
মেহেরপুরে বিএনপির উদ্যোগে দিনব্যাপী বিনামূল্যে মেডিকেল ক্যাম্প
মেহেরপুরে বিএনপির উদ্যোগে দিনব্যাপী বিনামূল্যে মেডিকেল ক্যাম্প

১৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বায়োটেকনোলজি নির্ভর ভবিষ্যতের পথে বাংলাদেশ : শিক্ষা উপদেষ্টা
বায়োটেকনোলজি নির্ভর ভবিষ্যতের পথে বাংলাদেশ : শিক্ষা উপদেষ্টা

১৮ মিনিট আগে | জাতীয়

কিশোরগঞ্জে সাংবাদিক আতাউস সামাদের ১৩তম মৃত্যুবার্ষিকী পালিত
কিশোরগঞ্জে সাংবাদিক আতাউস সামাদের ১৩তম মৃত্যুবার্ষিকী পালিত

২১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

দুর্গাপূজায় সারাদেশে র‍্যাবের ২৮১ টহলদল মোতায়েন
দুর্গাপূজায় সারাদেশে র‍্যাবের ২৮১ টহলদল মোতায়েন

২৩ মিনিট আগে | জাতীয়

বগুড়ায় ট্রাক-সিএনজি সংঘর্ষে বাবা-ছেলেসহ নিহত ৩
বগুড়ায় ট্রাক-সিএনজি সংঘর্ষে বাবা-ছেলেসহ নিহত ৩

৩৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নোয়াখালীতে ই-লার্নিং এন্ড আর্নিং প্রকল্পের ভর্তি পরীক্ষা অনুষ্ঠিত
নোয়াখালীতে ই-লার্নিং এন্ড আর্নিং প্রকল্পের ভর্তি পরীক্ষা অনুষ্ঠিত

৩৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

তীব্র বিক্ষোভের মুখে পূর্ব তিমুরে আজীবন পেনশন বাতিল
তীব্র বিক্ষোভের মুখে পূর্ব তিমুরে আজীবন পেনশন বাতিল

৩৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যেভাবে জেগে উঠল ভারতের একমাত্র সক্রিয় আগ্নেয়গিরি
যেভাবে জেগে উঠল ভারতের একমাত্র সক্রিয় আগ্নেয়গিরি

৪০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজবাড়ীতে ৫ দফা দাবিতে জামায়াতের বিক্ষোভ
রাজবাড়ীতে ৫ দফা দাবিতে জামায়াতের বিক্ষোভ

৪৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মেহেরপুরে ভৈরব নদে নিখোঁজের ১৮ ঘণ্টা পর শিক্ষার্থীর মরদেহ উদ্ধার
মেহেরপুরে ভৈরব নদে নিখোঁজের ১৮ ঘণ্টা পর শিক্ষার্থীর মরদেহ উদ্ধার

৫২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

‘বাড়তি শুল্ক আরোপে কাজ হচ্ছে, ভারত চাপ দিচ্ছে রাশিয়াকে’
‘বাড়তি শুল্ক আরোপে কাজ হচ্ছে, ভারত চাপ দিচ্ছে রাশিয়াকে’

৫৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উত্তর কোরিয়া ও মিয়ানমারের ওপর যুক্তরাষ্ট্রের বড় নিষেধাজ্ঞা
উত্তর কোরিয়া ও মিয়ানমারের ওপর যুক্তরাষ্ট্রের বড় নিষেধাজ্ঞা

৫৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রশ্নবিদ্ধ নির্বাচনে যুক্ত কর্মকর্তারা ভবিষ্যতে দায়িত্ব পাবেন না: ইসি আনোয়ার
প্রশ্নবিদ্ধ নির্বাচনে যুক্ত কর্মকর্তারা ভবিষ্যতে দায়িত্ব পাবেন না: ইসি আনোয়ার

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাকিস্তানে নিরাপত্তা বাহিনীর অভিযানে ১৩ জঙ্গি নিহত
পাকিস্তানে নিরাপত্তা বাহিনীর অভিযানে ১৩ জঙ্গি নিহত

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জার্মানিকে ১.২ বিলিয়ন ডলারের ক্ষেপণাস্ত্র বিক্রির অনুমোদন দিল যুক্তরাষ্ট্র
জার্মানিকে ১.২ বিলিয়ন ডলারের ক্ষেপণাস্ত্র বিক্রির অনুমোদন দিল যুক্তরাষ্ট্র

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলি বিমান হামলার জবাবে ইয়েমেনের পাল্টা ক্ষেপণাস্ত্র হামলা
ইসরায়েলি বিমান হামলার জবাবে ইয়েমেনের পাল্টা ক্ষেপণাস্ত্র হামলা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কুষ্টিয়ায় বাবা-ছেলের রহস্যজনক মৃত্যু
কুষ্টিয়ায় বাবা-ছেলের রহস্যজনক মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দুর্গাপূজায় টানা ৯ দিন বাংলাবান্ধায় আমদানি-রপ্তানি বন্ধ
দুর্গাপূজায় টানা ৯ দিন বাংলাবান্ধায় আমদানি-রপ্তানি বন্ধ

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

মেহেরপুরে ভারতীয় ওয়ান শুটারগান ও দুই রাউন্ড গুলিসহ যুবক আটক
মেহেরপুরে ভারতীয় ওয়ান শুটারগান ও দুই রাউন্ড গুলিসহ যুবক আটক

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যুক্তরাষ্ট্রে আঘাত হানতে সক্ষম উত্তর কোরিয়ার দূরপাল্লার ক্ষেপণাস্ত্র ‘চূড়ান্ত পর্যায়ে’
যুক্তরাষ্ট্রে আঘাত হানতে সক্ষম উত্তর কোরিয়ার দূরপাল্লার ক্ষেপণাস্ত্র ‘চূড়ান্ত পর্যায়ে’

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তিন টনি ট্রাকে গড়ে তিন হাজার টাকা চাঁদা আদায়
তিন টনি ট্রাকে গড়ে তিন হাজার টাকা চাঁদা আদায়

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নড়াইলে ইজিবাইক চালককে ফোনে ডেকে নিয়ে গলাকেটে হত্যা
নড়াইলে ইজিবাইক চালককে ফোনে ডেকে নিয়ে গলাকেটে হত্যা

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বসুন্ধরা স্পোর্টস সিটিতে প্যাডেল টেনিসের রোমাঞ্চ
বসুন্ধরা স্পোর্টস সিটিতে প্যাডেল টেনিসের রোমাঞ্চ

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শ্রম সংস্কার ব্যাপক বিদেশি বিনিয়োগ আকর্ষণে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখবে : প্রধান উপদেষ্টা
শ্রম সংস্কার ব্যাপক বিদেশি বিনিয়োগ আকর্ষণে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখবে : প্রধান উপদেষ্টা

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সারাদেশে ৫ দিন বৃষ্টির সম্ভাবনা
সারাদেশে ৫ দিন বৃষ্টির সম্ভাবনা

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

উত্তর কোরিয়ার নৌযান প্রবেশে সতর্কীকরণ গুলি দক্ষিণ কোরিয়ার
উত্তর কোরিয়ার নৌযান প্রবেশে সতর্কীকরণ গুলি দক্ষিণ কোরিয়ার

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লক্ষ্মীপুরে নারীকে গলা কেটে হত্যা, ঘাতক আটক
লক্ষ্মীপুরে নারীকে গলা কেটে হত্যা, ঘাতক আটক

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাতে জাতিসংঘে ভাষণ দেবেন প্রধান উপদেষ্টা
রাতে জাতিসংঘে ভাষণ দেবেন প্রধান উপদেষ্টা

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিদেশি পণ্যে ‘বাজার সয়লাব’ থাকায় আরও কিছু পণ্যে শুল্ক বসালেন ট্রাম্প
বিদেশি পণ্যে ‘বাজার সয়লাব’ থাকায় আরও কিছু পণ্যে শুল্ক বসালেন ট্রাম্প

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মাদারীপুরের শিবচরে ক্লুলেস হত্যার ঘটনায় আসামিকে গ্রেফতার
মাদারীপুরের শিবচরে ক্লুলেস হত্যার ঘটনায় আসামিকে গ্রেফতার

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
শাপলা প্রতীক কেন দেয়া হবে না, তার ব্যাখ্যা দেবে না ইসি: সিইসি
শাপলা প্রতীক কেন দেয়া হবে না, তার ব্যাখ্যা দেবে না ইসি: সিইসি

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আতঙ্কে অনেক দেশের আকাশসীমা এড়িয়ে যুক্তরাষ্ট্রে যাচ্ছেন নেতানিয়াহু
আতঙ্কে অনেক দেশের আকাশসীমা এড়িয়ে যুক্তরাষ্ট্রে যাচ্ছেন নেতানিয়াহু

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দুই হাজার কেজি সমৃদ্ধ ইউরেনিয়াম আছে উত্তর কোরিয়ার
দুই হাজার কেজি সমৃদ্ধ ইউরেনিয়াম আছে উত্তর কোরিয়ার

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশের বিদায়, ভারত–পাকিস্তানের ফাইনাল
বাংলাদেশের বিদায়, ভারত–পাকিস্তানের ফাইনাল

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

গাজায় যুদ্ধবিরতির নতুন পরিকল্পনা উপস্থাপন করলেন ট্রাম্প
গাজায় যুদ্ধবিরতির নতুন পরিকল্পনা উপস্থাপন করলেন ট্রাম্প

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দুই হাজার কিলোমিটার পাল্লার নতুন ক্ষেপণাস্ত্রের সফল পরীক্ষা চালাল ভারত
দুই হাজার কিলোমিটার পাল্লার নতুন ক্ষেপণাস্ত্রের সফল পরীক্ষা চালাল ভারত

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১ নভেম্বর থেকে পর্যটকদের জন্য খুলে দেয়া হচ্ছে সেন্টমার্টিন
১ নভেম্বর থেকে পর্যটকদের জন্য খুলে দেয়া হচ্ছে সেন্টমার্টিন

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কেন শান্তিতে নোবেল পাবেন না ট্রাম্প, যা বলছেন বিশেষজ্ঞরা
কেন শান্তিতে নোবেল পাবেন না ট্রাম্প, যা বলছেন বিশেষজ্ঞরা

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এক ইলিশ বিক্রি ১৪ হাজার টাকায়
এক ইলিশ বিক্রি ১৪ হাজার টাকায়

২০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রতারক চক্র সম্পর্কে সতর্ক থাকার আহ্বান গৃহায়ন ও গণপূর্ত মন্ত্রণালয়ের
প্রতারক চক্র সম্পর্কে সতর্ক থাকার আহ্বান গৃহায়ন ও গণপূর্ত মন্ত্রণালয়ের

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজাগামী সুমুদ ফ্লোটিলার বহরকে সুরক্ষা দেওয়ার ঘোষণা স্পেন- ইতালির
গাজাগামী সুমুদ ফ্লোটিলার বহরকে সুরক্ষা দেওয়ার ঘোষণা স্পেন- ইতালির

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের হামলা নিয়ে জাতিসংঘে সিরিয়ার প্রেসিডেন্টের সতর্কতা
ইসরায়েলের হামলা নিয়ে জাতিসংঘে সিরিয়ার প্রেসিডেন্টের সতর্কতা

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতের সঙ্গে সম্পর্কের উত্তেজনা নিয়ে যা বললেন প্রধান উপদেষ্টা
ভারতের সঙ্গে সম্পর্কের উত্তেজনা নিয়ে যা বললেন প্রধান উপদেষ্টা

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

২০২৬ বিশ্বকাপ ফুটবল, ইসরায়েলকে নিষিদ্ধের উদ্যোগ ঠেকাবে যুক্তরাষ্ট্র
২০২৬ বিশ্বকাপ ফুটবল, ইসরায়েলকে নিষিদ্ধের উদ্যোগ ঠেকাবে যুক্তরাষ্ট্র

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মাহমুদ আব্বাসের জাতিসংঘ ভাষণ ‘দুর্ভাগ্যজনক’: হামাস
মাহমুদ আব্বাসের জাতিসংঘ ভাষণ ‘দুর্ভাগ্যজনক’: হামাস

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নেতানিয়াহুর ওপর ভ্রমণ নিষেধাজ্ঞা আরোপ করল স্লোভেনিয়া
নেতানিয়াহুর ওপর ভ্রমণ নিষেধাজ্ঞা আরোপ করল স্লোভেনিয়া

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১২ দিনের ছুটিতে নিম্নমাধ্যমিক ও মাধ্যমিক শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান, প্রাথমিক ৯ দিনের
১২ দিনের ছুটিতে নিম্নমাধ্যমিক ও মাধ্যমিক শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান, প্রাথমিক ৯ দিনের

৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

আজ পাকিস্তানের বিপক্ষে বাংলাদেশের সম্ভাব্য একাদশ
আজ পাকিস্তানের বিপক্ষে বাংলাদেশের সম্ভাব্য একাদশ

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জামায়াতের পর শাটডাউন স্থগিত করলো বিএনপিপন্থী শিক্ষকরা
জামায়াতের পর শাটডাউন স্থগিত করলো বিএনপিপন্থী শিক্ষকরা

২৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

হৃদরোগ সচেতনতায় বাঁচবে প্রাণ
হৃদরোগ সচেতনতায় বাঁচবে প্রাণ

১৮ ঘণ্টা আগে | হেলথ কর্নার

সেলিম আল দীনের জিনিসপত্র ফেরত দিতে নাসির উদ্দীন ইউসুফসহ ৪ জনকে নোটিশ
সেলিম আল দীনের জিনিসপত্র ফেরত দিতে নাসির উদ্দীন ইউসুফসহ ৪ জনকে নোটিশ

২৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

রাশিয়া কোনো কাগুজে বাঘ নয়, ট্রাম্পকে হুঁশিয়ারি মস্কোর
রাশিয়া কোনো কাগুজে বাঘ নয়, ট্রাম্পকে হুঁশিয়ারি মস্কোর

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলকে পশ্চিম তীর দখল করতে দেব না: ট্রাম্প
ইসরায়েলকে পশ্চিম তীর দখল করতে দেব না: ট্রাম্প

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজা ইস্যুতে ২১-দফা নতুন পরিকল্পনা ট্রাম্পের
গাজা ইস্যুতে ২১-দফা নতুন পরিকল্পনা ট্রাম্পের

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মার্কিন ৬ কোম্পানির ওপর নিষেধাজ্ঞা আরোপ করল চীন
মার্কিন ৬ কোম্পানির ওপর নিষেধাজ্ঞা আরোপ করল চীন

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নিবন্ধন পেল লেবার পার্টি
নিবন্ধন পেল লেবার পার্টি

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পাকিস্তানকে হারিয়ে সাফের ফাইনালে বাংলাদেশ
পাকিস্তানকে হারিয়ে সাফের ফাইনালে বাংলাদেশ

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

'আমি যতদিন আছি, কোনো অবস্থাতেই সারের দাম বাড়বে না'
'আমি যতদিন আছি, কোনো অবস্থাতেই সারের দাম বাড়বে না'

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অবসরে গেলেন তিন সচিব
অবসরে গেলেন তিন সচিব

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশি কর্মী নিতে আগ্রহী আলবেনিয়া
বাংলাদেশি কর্মী নিতে আগ্রহী আলবেনিয়া

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
হুমকিতে রপ্তানি খাত
হুমকিতে রপ্তানি খাত

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

লড়াইয়ে বিএনপির লবি জামায়াতের পরওয়ার
লড়াইয়ে বিএনপির লবি জামায়াতের পরওয়ার

নগর জীবন

ময়দানে বিএনপির সম্ভাব্য আট প্রার্থী, জামায়াতের একক
ময়দানে বিএনপির সম্ভাব্য আট প্রার্থী, জামায়াতের একক

নগর জীবন

রাকসু নিয়ে বিভক্ত বিএনপি জামায়াত
রাকসু নিয়ে বিভক্ত বিএনপি জামায়াত

পেছনের পৃষ্ঠা

নির্বাচনে প্রতিবেশী দেশের হস্তক্ষেপ বড় চ্যালেঞ্জ
নির্বাচনে প্রতিবেশী দেশের হস্তক্ষেপ বড় চ্যালেঞ্জ

প্রথম পৃষ্ঠা

আরপিওতে নেই পিআর পদ্ধতি
আরপিওতে নেই পিআর পদ্ধতি

প্রথম পৃষ্ঠা

পতিত ফ্যাসিস্টদের সঙ্গে কাজ করছে জামায়াত
পতিত ফ্যাসিস্টদের সঙ্গে কাজ করছে জামায়াত

প্রথম পৃষ্ঠা

আসছে ৫,২৩৮ মেগাওয়াট সৌরবিদ্যুৎ কেন্দ্র
আসছে ৫,২৩৮ মেগাওয়াট সৌরবিদ্যুৎ কেন্দ্র

পেছনের পৃষ্ঠা

আসে এক রুটে যায় তিন রুটে
আসে এক রুটে যায় তিন রুটে

পেছনের পৃষ্ঠা

হাফেজ খাজা এনায়েতুল্লাহর ইন্তেকাল
হাফেজ খাজা এনায়েতুল্লাহর ইন্তেকাল

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচন সংস্কার বিনিয়োগ রোহিঙ্গা নিয়ে আলোচনা
নির্বাচন সংস্কার বিনিয়োগ রোহিঙ্গা নিয়ে আলোচনা

প্রথম পৃষ্ঠা

নভেম্বরে খুলছে সেন্ট মার্টিন
নভেম্বরে খুলছে সেন্ট মার্টিন

পেছনের পৃষ্ঠা

হবিগঞ্জ থেকে ঢাকায় এসে বিপদে কিশোরী
হবিগঞ্জ থেকে ঢাকায় এসে বিপদে কিশোরী

খবর

শেষ দিনেও উত্থানে শেয়ারবাজার
শেষ দিনেও উত্থানে শেয়ারবাজার

খবর

৩১ দফায় মানুষের ভাগ্য উন্নয়ন হবে
৩১ দফায় মানুষের ভাগ্য উন্নয়ন হবে

দেশগ্রাম

কিংসের ফিটনেস পার্টনার গোল্ডস জিম
কিংসের ফিটনেস পার্টনার গোল্ডস জিম

মাঠে ময়দানে

জমজমাট শপিং বসুন্ধরা সিটিতে
জমজমাট শপিং বসুন্ধরা সিটিতে

পেছনের পৃষ্ঠা

দেশের ৩৩ হাজার মণ্ডপে প্রস্তুতি দুর্গাপূজার
দেশের ৩৩ হাজার মণ্ডপে প্রস্তুতি দুর্গাপূজার

পেছনের পৃষ্ঠা

আখতারের মামলা জাতিসংঘের সামনে আজ পাল্টাপাল্টি
আখতারের মামলা জাতিসংঘের সামনে আজ পাল্টাপাল্টি

প্রথম পৃষ্ঠা

গাজায় ট্রাম্প কী করতে চান
গাজায় ট্রাম্প কী করতে চান

সম্পাদকীয়

বিসিবি নির্বাচন নিয়ে হচ্ছেটা কী
বিসিবি নির্বাচন নিয়ে হচ্ছেটা কী

মাঠে ময়দানে

লাদাখে ব্যাপক বিক্ষোভ, আগুন নিহত ৪
লাদাখে ব্যাপক বিক্ষোভ, আগুন নিহত ৪

প্রথম পৃষ্ঠা

পাকিস্তানকে হারিয়ে ফাইনালে বাংলাদেশ
পাকিস্তানকে হারিয়ে ফাইনালে বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

মালদ্বীপ ভ্রমণেচ্ছু বাংলাদেশিদের জন্য বিশেষ সতর্কতা
মালদ্বীপ ভ্রমণেচ্ছু বাংলাদেশিদের জন্য বিশেষ সতর্কতা

পেছনের পৃষ্ঠা

যারা কম জনপ্রিয় তাদের জন্য পিআর লাভজনক
যারা কম জনপ্রিয় তাদের জন্য পিআর লাভজনক

প্রথম পৃষ্ঠা

ধনী ইঁদুরের কাণ্ড
ধনী ইঁদুরের কাণ্ড

ডাংগুলি

কয়েক সপ্তাহের মধ্যে দেশে ফিরবেন তারেক রহমান
কয়েক সপ্তাহের মধ্যে দেশে ফিরবেন তারেক রহমান

নগর জীবন

ব্যবসায়ীদের সংযোগ বাড়ানো দরকার
ব্যবসায়ীদের সংযোগ বাড়ানো দরকার

প্রথম পৃষ্ঠা

এক ইলিশের দাম ১৪ হাজার টাকা
এক ইলিশের দাম ১৪ হাজার টাকা

পেছনের পৃষ্ঠা