শিরোনাম
প্রকাশ: ১১:৫৫, মঙ্গলবার, ২২ জুন, ২০২১

হুইপ সামশুলসহ তিন এমপির দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা

অনুসন্ধান চলছে দুর্নীতির, পালিয়ে যাওয়ার শঙ্কায় দুদক
নিজস্ব প্রতিবেদক
অনলাইন ভার্সন
হুইপ সামশুলসহ তিন এমপির দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা

দুর্নীতির অভিযোগে অনুসন্ধান চলাকালে বিদেশে পালিয়ে যাওয়ার আশঙ্কায় চট্টগ্রাম-১২ (পটিয়া) আসনের সংসদ সদস্য ও জাতীয় সংসদের হুইপ সামশুল হক চৌধুরীসহ ছয়জনের বিদেশ গমনে নিষেধাজ্ঞা দিয়েছে আদালত। দুর্নীতি দমন কমিশনের (দুদক) আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে ঢাকা মহানগর দায়রা জজ ও মহানগর সিনিয়র স্পেশাল জজ আদালত এ আদেশ দিয়েছেন। ১৩ জুন আদালত থেকে পুলিশের বিশেষ শাখার (এসবি) বিমানবন্দর ইমিগ্রেশনকে এ নির্দেশনা দেওয়া হয়। গত কয়েক বছরে ক্যাসিনোকাণ্ডসহ বিভিন্ন উপায়ে জ্ঞাত আয়বহির্ভূত সম্পদ অর্জনের অনুসন্ধানে হুইপ সামশুল হকের নাম উঠে এসেছে। তার সম্পদের পরিমাণ ১ হাজার ৫৪৬ শতাংশ বেড়েছে বলে অভিযোগ আছে। এর আগে অনুসন্ধান শুরুর পর ২০১৯ সালের ২৩ অক্টোবর সামশুল হকের বিদেশযাত্রায় নিষেধাজ্ঞা জারি করে ইমিগ্রেশনে চিঠি দিয়েছিল দুদক। সংশ্লিষ্ট একাধিক সূত্র জানায়, বিভিন্ন বিষয়ে দুর্নীতির অভিযোগ ওঠায় আলোচনায় উঠে এসেছেন সামশুল হক চৌধুরী ও তার পরিবারের সদস্যরা। তার ছেলে নাজমুল করিম চৌধুরী শারুনসহ পরিবারের সদস্যদের দুর্নীতির ব্যাপারেও অনুসন্ধান চলছে।

আদালত আরও যে পাঁচ ব্যক্তির বিদেশ গমনে নিষেধাজ্ঞা দিয়েছেন, তারা হলেন সুনামগঞ্জ-১ আসনের সংসদ সদস্য মোয়াজ্জেম হোসেন রতন, ভোলা-৩ আসনের সংসদ সদস্য নুরুন্নবী চৌধুরী শাওন, গৃহায়ণ ও গণপূর্ত মন্ত্রণালয়ের যুগ্ম প্রধান সাজ্জাদুল ইসলাম, সাবেক অতিরিক্ত প্রধান প্রকৌশলী মো. আবদুল হাই এবং ঢাকা ওয়ান্ডারার্স ক্লাবের কর্মচারী আবুল কালাম আজাদ। দুদকের বিদেশ গমনের নিষেধাজ্ঞার আগের চিঠিতে হুইপ সামশুল হকসহ ২২ জনের নাম ছিল। সেখানেও ছিল এমপি শাওন, প্রকৌশলী আবদুল হাই ও ওয়ান্ডারার্স ক্লাবের আজাদের নাম। অনুসন্ধান চলাকালে এই ব্যক্তিরা বিদেশে পালিয়ে যেতে পারেন বলে ৭ জুন নিষেধাজ্ঞা জারির জন্য আদালতে আবেদন করেন দুদকের অনুসন্ধানকারী কর্মকর্তা। এর পরিপ্রেক্ষিতে ঢাকা মহানগর দায়রা জজ ও মহানগর সিনিয়র স্পেশাল জজ আদালতের বিচারক কে এম ইমরুল কায়েশ ছয়জনের বিদেশ গমনে নিষেধাজ্ঞা প্রদান করেন। দুদকের পরিচালক এবং সংশ্লিষ্ট বিষয়ে অনুসন্ধানকারী কর্মকর্তা সৈয়দ ইকবাল হোসেন বলেন, ‘এর আগে ক্যাসিনোকাণ্ডের তথ্য প্রকাশের পর দুদক সামশুল হক চৌধুরীসহ বেশ কয়েকজনের ক্ষেত্রে বিদেশযাত্রায় নিষেধাজ্ঞা জারি করে। সেই নিষেধাজ্ঞার বিষয়ে হাই কোর্টের নির্দেশনা আসে যে এ ধরনের নিষেধাজ্ঞায় আদালতের অনুমতি নিতে হবে। হাই কোর্টের নির্দেশনা অনুসারেই সামশুল হক চৌধুরীসহ ছয়জনের ক্ষেত্রে বিদেশ গমনে নিষেধাজ্ঞার জন্য আদালতের আদেশের জন্য আবেদন করা হয় এবং আদালত তা মঞ্জুর করেছেন।’ তিনি বলেন, ‘হুইপ সামশুল হকের বিরুদ্ধে অবৈধ সম্পদ অর্জনের অনুসন্ধানও চলছে। এ ব্যাপারে একটি টিম কাজ করছে।’ নিষেধাজ্ঞার ব্যাপারে হুইপ সামশুল হক ও এমপি শাওনের সঙ্গে যোগাযোগের চেষ্টা করা হলেও তারা ফোন ধরেননি। তবে সুনামগঞ্জ-১ আসনের সংসদ সদস্য মোয়াজ্জেম হোসেন বলেন, ‘আদালতের আদেশের ব্যাপারে আমি এখনো কিছুই জানি না।’

আদালতের আদেশে বলা হয়েছে, অভিযোগ সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিদের বিরুদ্ধে সরকারি কর্মকর্তাদের শত শত কোটি টাকা ঘুষ দিয়ে বড় বড় ঠিকাদারি কাজ নিয়ে অনিয়মের মাধ্যমে সরকারি অর্থ আত্মসাৎ, ক্যাসিনো ব্যবসা করে শত শত কোটি টাকা অবৈধ প্রক্রিয়ায় অর্জনপূর্বক বিদেশে পাচার ও জ্ঞাত আয়বহির্ভূত সম্পদ অর্জন-সংক্রান্ত অভিযোগের অনুসন্ধান চলমান রয়েছে এবং অনুসন্ধানকালে প্রাপ্ত তথ্য প্রমাণে অভিযোগের প্রাথমিক সত্যতা প্রমাণিত হওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে মর্মে অনুসন্ধানকারী কর্মকর্তা তার আবেদনে উল্লেখ করেন। অনুসন্ধানকারী কর্মকর্তা গোপন সূত্রে জানতে পেরেছেন, সংশ্লিষ্ট অভিযুক্ত ব্যক্তিরা (সামশুলসহ ছয়জন) দেশ ত্যাগ করে অন্য দেশে যাওয়ার চেষ্টা করছেন। এতে ‘অনুসন্ধান কার্যক্রম দীর্ঘায়িত বা ব্যাহত হওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে’ বলে আদালতের কাছে প্রতীয়মান হয়েছে। পুলিশ সূত্র জানায়, আদালতের নির্দেশনা এরই মধ্যে ইমিগ্রেশন পুলিশের কাছে পৌঁছেছে। নির্দেশনা অনুযায়ী নজরদারি করবে সংশ্লিষ্ট শাখা।
দেশজুড়ে জুয়া, ক্যাসিনো বন্ধে শুরু হওয়া র‌্যাবের অভিযান সম্পর্কে সমালোচনা করে বিতর্কের জন্ম দেন সামশুল হক চৌধুরী। তিনি বলেছিলেন, ‘তিন-চার ঘণ্টা চট্টগ্রাম আবাহনী ক্লাব ঘিরে রেখে অভিযান পরিচালনা করা হলো। র‌্যাবের অভিযানে ক্লাবের ভাবমূর্তি ক্ষুন্ন হয়েছে। কোনো ক্লাবে যদি বাণিজ্যিক ভিত্তিতে জুয়া বা ক্যাসিনো ব্যবসা চলে তা নিশ্চিত হয়ে এবং খোঁজখবর নিয়েই অভিযান চালানো উচিত।’ তার বিরুদ্ধে চট্টগ্রাম আবাহনী ক্লাবে জুয়ার আসর বসিয়ে ১৮০ কোটি টাকা আয়ের অভিযোগ তোলেন এক পুলিশ কর্মকর্তা। এরপর অদৃশ্য শক্তির চাপে ওই পুলিশ কর্মকর্তাকে বরখাস্ত করা হয়। গত বছর ২৭ সেপ্টেম্বর হুইপ সামশুল হকের কুশপুত্তলিকায় ঘৃণা প্রদর্শন এবং তা ঢাকঢোল পিটিয়ে ডাস্টবিনে ফেলে প্রতিবাদ জানায় মুক্তিযুদ্ধ মঞ্চ। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের রাজু ভাস্কর্যের সামনে মানববন্ধন করে সংবিধান লঙ্ঘন ও শপথভঙ্গের অপরাধে সামশুল হক চৌধুরীকে অপসারণেরও দাবি জানানো হয়। জুয়ার পক্ষে সাফাই গাওয়ার বিরোধিতা করে হুইপ সামশুল হক চৌধুরী আবাহনী ক্লাবে জুয়ার আসর বসিয়ে দিনে ছয় লাখ টাকা আয় করেন বলে ক্লাবের ফুটবল কমিটির চেয়ারম্যান এবং নগর আওয়ামী লীগের যুব ও ক্রীড়া সম্পাদক দিদারুল আলম চৌধুরী দাবি করেন। এতে ক্ষিপ্ত হয়ে দিদারুলকে হত্যার হুমকি দেন হুইপের ছেলে শারুন। পরে নগরীর পাঁচলাইশ থানায় সাধারণ ডায়েরি (জিডি) করেন দিদারুল।

দুদক সূত্র জানায়, ক্যাসিনোকাণ্ডের গ্যাংদের সঙ্গেই বিতর্কিত কর্মকাণ্ডের হোতা সামশুল হকের ব্যাপারে অনুসন্ধান শুরু করে দুদক। ক্লাবে জুয়ার কারবারে তার জড়িত থাকার প্রাথমিক তথ্যও মেলে। তবে করোনার কারণে অনুসন্ধান পর্যায়েই আছে সব অভিযোগ। নির্বাচনী হলফনামায় প্রদর্শিত সম্পদের বাইরেও নামে-বেনামে বিপুল পরিমাণ সম্পদের মালিক হয়েছেন সামশুল হক ও তার স্ত্রী। বিদেশে পাচার করেছেন বিপুল অর্থ। ২২ জনের সঙ্গে বিদেশ গমনের নিষেধাজ্ঞার পাশাপাশি সামশুল হকের ব্যাংক হিসাবের তথ্য চেয়ে বাংলাদেশ ফিন্যানশিয়াল ইন্টেলিজেন্স ইউনিটকে (বিএফআইইউ) অনুরোধ জানায় দুদক। অভিযোগ তদন্ত করতে ২০১৯ সালেই সামশুল হক চৌধুরীর পিএ নুর উর রশীদ চৌধুরীকে জিজ্ঞাসাবাদ করেন অনুসন্ধানকারীরা।

সূত্র জানায়, যুবদল ও জাতীয় পার্টির রাজনীতি থেকে ভোল পাল্টে আওয়ামী লীগে এসে সংসদ সদস্য নির্বাচিত হয়ে আঙুল ফুলে কলা গাছ হয়ে গেছেন সামশুল হক চৌধুরী। তার সম্পদ বাড়ছে অস্বাভাবিক গতিতে। ২০০৮ সালে নির্বাচিত হওয়ার পর মাত্র ১০ বছরে সামশুল হক চৌধুরী ও তার স্ত্রীর সম্পদের পরিমাণ বেড়েছে অন্তত ১ হাজার ৫৪৬ শতাংশ। তিন নির্বাচনের সময় হলফনামা পর্যালোচনা করে দেখা গেছে, যেন ‘আলাদিনের চেরাগ’ পেয়ে সামশুল ও তার স্ত্রী হয়ে উঠেছেন সম্পদশালী। ২০০৮ সালে নির্বাচনে শ্যালক ও ভায়রার কাছ থেকে সাড়ে পাঁচ লাখ টাকা এবং নিজের মাত্র ৫০ হাজার টাকা নিয়ে সংসদ নির্বাচনের মাঠে নেমেছিলেন সামশুল। ওই সময় তিনি এতই দরিদ্র ছিলেন যে তার হাতে নগদ ছিল মাত্র ১ হাজার ৩৬৯ টাকা। আর তার স্ত্রীর কোনো সম্পদই ছিল না। ২০০৮ সালে সামশুল হক চৌধুরী ২১ লাখ ৭৬ হাজার ৩৬৯ টাকার সম্পদের মালিক ছিলেন। পাঁচ বছর পর ২০১৪ সালের নির্বাচনের আগে জমা দেওয়া হলফনামায় তার সম্পদের পরিমাণ বাড়ে ৫৩০ শতাংশ। এই সময়ই তার স্ত্রী লাখপতি হয়ে ওঠেন। ২০১৪ সালে নিজেই ব্যয় করেন ২০ লাখ টাকা। এই সময় সামশুল হকের ব্যাংক হিসাবে জমা ছিল ৪০ লাখ ১২ হাজার ৩৬৬ টাকা। ২০০৮ সালে তার একটি প্রাইভেটকার ছিল। ২০১৪ সালে সেটি পরিবর্তন করে ৬১ লাখ ৫০ হাজার টাকা দামের গাড়ি ব্যবহার করেন তিনি। এই সময়ে তিনি পটিয়ার রশিদাবাদ গ্রামে ‘রাজপ্রাসাদ’ নির্মাণ করেন। ২০১৮ সালের হলফনামায় দেখা যায়, দম্পতির ভূ-সম্পত্তি বেড়েছে ৩২ লাখ টাকার। অস্থাবর সম্পদের সঙ্গে ডলার যুক্ত হয় প্রায় ২৭ লাখ টাকার। ব্যাংকে জমা ছিল ৯২ লাখ ৩৩ হাজার টাকা। স্ত্রীর ব্যাংক হিসাবে জমা ছিল ১৬ লাখ ৮৭ হাজার ৬৩৮ টাকা। স্বামী-স্ত্রী দুজনের বন্ড বা ঋণপত্র সম্পদ যুক্ত হয়ে পাঁচ লাখ টাকার সঙ্গে ইলেকট্রনিক সামগ্রী ও অলঙ্কারের পরিমাণও বাড়ে। স্থাবর-অস্থাবর সম্পদের পাহাড় আড়াল করতে সম্পদের মূল্য নামমাত্র দেখিয়েছেন হলফনামায়। কয়েক কোটি টাকা ব্যয়ে নির্মিত বাড়ির নির্মাণব্যয় দেখানো হয়েছে মাত্র ৪৮ লাখ ৫৫ হাজার টাকা। রিয়াজুদ্দিন বাজারের মতো একটি মহাগুরুত্বপূর্ণ বাণিজ্যিক এলাকায় ৯০০ বর্গফুটবিশিষ্ট চারতলা ভবন তথা ৩ হাজার ৬০০ বর্গফুট ভবনের মূল্য উল্লেখ করেছেন ২ লাখ ৮০ হাজার টাকা। প্রতি বর্গফুটের দাম মাত্র ৭৭.৭৮ টাকা! এ যেন ‘শায়েস্তা খাঁ’র আমলের বাজারমূল্য।

এই বিভাগের আরও খবর
বিশেষ অভিযানে আরও ১৮৪৯ জন গ্রেফতার
বিশেষ অভিযানে আরও ১৮৪৯ জন গ্রেফতার
বছরের শেষ সূর্যগ্রহণ রবিবার, বাংলাদেশ থেকে দেখা যাবে কি?
বছরের শেষ সূর্যগ্রহণ রবিবার, বাংলাদেশ থেকে দেখা যাবে কি?
দলীয়করণ রয়ে গেছে, শুধু রূপ বদলেছে: ইফতেখারুজ্জামান
দলীয়করণ রয়ে গেছে, শুধু রূপ বদলেছে: ইফতেখারুজ্জামান
বাংলাদেশ-যুক্তরাষ্ট্র বিমান বাহিনীর ‘অপারেশন প্যাসিফিক এঞ্জেল ২৫-৩’ সমাপ্ত
বাংলাদেশ-যুক্তরাষ্ট্র বিমান বাহিনীর ‘অপারেশন প্যাসিফিক এঞ্জেল ২৫-৩’ সমাপ্ত
সাইবার স্পেসে জুয়ার শাস্তি দু’ বছর কারাদণ্ড, জরিমানা কোটি টাকা
সাইবার স্পেসে জুয়ার শাস্তি দু’ বছর কারাদণ্ড, জরিমানা কোটি টাকা
৪৭তম বিসিএসের প্রিলি অনুষ্ঠিত
৪৭তম বিসিএসের প্রিলি অনুষ্ঠিত
ইউপিইউ কাউন্সিলে বাংলাদেশ পুনর্নির্বাচিত হওয়ায় প্রধান উপদেষ্টার অভিনন্দন
ইউপিইউ কাউন্সিলে বাংলাদেশ পুনর্নির্বাচিত হওয়ায় প্রধান উপদেষ্টার অভিনন্দন
দেশজুড়ে দমকা হাওয়াসহ বৃষ্টির আভাস
দেশজুড়ে দমকা হাওয়াসহ বৃষ্টির আভাস
প্রতারণার বিষয়ে সতর্ক থাকার আহ্বান দুদকের
প্রতারণার বিষয়ে সতর্ক থাকার আহ্বান দুদকের
সুষ্ঠু ও শান্তিপূর্ণ নির্বাচন আয়োজনে বিভিন্ন পদক্ষেপ নেয়া হয়েছে : ড. ইউনূস
সুষ্ঠু ও শান্তিপূর্ণ নির্বাচন আয়োজনে বিভিন্ন পদক্ষেপ নেয়া হয়েছে : ড. ইউনূস
৪৭তম বিসিএস প্রিলিমিনারি আজ
৪৭তম বিসিএস প্রিলিমিনারি আজ
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৯ সেপ্টেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৯ সেপ্টেম্বর)
সর্বশেষ খবর
ঝড় তুলে মোহামেডানকে তছনছ করে কিংসের চ্যালেঞ্জ কাপ জয়
ঝড় তুলে মোহামেডানকে তছনছ করে কিংসের চ্যালেঞ্জ কাপ জয়

এই মাত্র | মাঠে ময়দানে

কুতুবদিয়ায় গৃহবধূর মরদেহ উদ্ধার, স্বামী গ্রেফতার
কুতুবদিয়ায় গৃহবধূর মরদেহ উদ্ধার, স্বামী গ্রেফতার

৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ডিসি লেক ঘিরে প্রাচীর নির্মাণ বন্ধের দাবিতে মানববন্ধন
ডিসি লেক ঘিরে প্রাচীর নির্মাণ বন্ধের দাবিতে মানববন্ধন

৮ মিনিট আগে | নগর জীবন

নারায়ণগঞ্জে খেলাফত মজলিসের বিক্ষোভ মিছিল
নারায়ণগঞ্জে খেলাফত মজলিসের বিক্ষোভ মিছিল

৮ মিনিট আগে | নগর জীবন

বিরামপুরে যুবককে পিটিয়ে হত্যা
বিরামপুরে যুবককে পিটিয়ে হত্যা

৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

তুরাগ নদ থেকে শিশুর লাশ উদ্ধার
তুরাগ নদ থেকে শিশুর লাশ উদ্ধার

৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ভাঙ্গায় সহিংসতার ঘটনায় নতুন মামলা
ভাঙ্গায় সহিংসতার ঘটনায় নতুন মামলা

৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

‘সংস্কারবিহীন নির্বাচন হবে জুলাই চেতনা পরিপন্থী’
‘সংস্কারবিহীন নির্বাচন হবে জুলাই চেতনা পরিপন্থী’

১০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মাদারীপুরে আরাফাত রহমান কোকো স্মৃতি ফুটবল টুর্নামেন্টের ফাইনাল অনুষ্ঠিত
মাদারীপুরে আরাফাত রহমান কোকো স্মৃতি ফুটবল টুর্নামেন্টের ফাইনাল অনুষ্ঠিত

১৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ফিলিস্তিনকে স্বাধীন রাষ্ট্র হিসেবে স্বীকৃতি দিচ্ছে যুক্তরাজ্য?
ফিলিস্তিনকে স্বাধীন রাষ্ট্র হিসেবে স্বীকৃতি দিচ্ছে যুক্তরাজ্য?

১৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চট্টগ্রামে পাঁচ দফা দাবিতে ইসলামী আন্দোলনের বিক্ষোভ
চট্টগ্রামে পাঁচ দফা দাবিতে ইসলামী আন্দোলনের বিক্ষোভ

২০ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

কুয়ালালামপুর মাতাবেন মনির খান ও লুইপা
কুয়ালালামপুর মাতাবেন মনির খান ও লুইপা

২১ মিনিট আগে | পরবাস

লাকসামে সঙ্গীত একাডেমীর প্রতিষ্ঠাবার্ষিকীতে বর্ণাঢ্য আয়োজন
লাকসামে সঙ্গীত একাডেমীর প্রতিষ্ঠাবার্ষিকীতে বর্ণাঢ্য আয়োজন

২৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বরিশালে অস্ত্রসহ আটক ২
বরিশালে অস্ত্রসহ আটক ২

২৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বগুড়ায় ট্রাকচাপায় চালক নিহত
বগুড়ায় ট্রাকচাপায় চালক নিহত

৩০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

টাঙ্গাইলে গণপিটুনিতে একজন নিহত
টাঙ্গাইলে গণপিটুনিতে একজন নিহত

৩১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নেত্রকোনায় ৫ শতাধিক মন্ডপে দুর্গাপূজা আয়োজন
নেত্রকোনায় ৫ শতাধিক মন্ডপে দুর্গাপূজা আয়োজন

৩৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বিশেষ অভিযানে আরও ১৮৪৯ জন গ্রেফতার
বিশেষ অভিযানে আরও ১৮৪৯ জন গ্রেফতার

৩৫ মিনিট আগে | জাতীয়

বাগরাম বিমানঘাঁটি চান ট্রাম্প, যা বলল আফগান সরকার
বাগরাম বিমানঘাঁটি চান ট্রাম্প, যা বলল আফগান সরকার

৩৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশের মানুষের আকাঙ্ক্ষা জুলাই সনদ: অ্যাডভোকেট জুবায়ের
দেশের মানুষের আকাঙ্ক্ষা জুলাই সনদ: অ্যাডভোকেট জুবায়ের

৪৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

জোহরান মামদানিকে হত্যার হুমকিদাতা গ্রেফতার
জোহরান মামদানিকে হত্যার হুমকিদাতা গ্রেফতার

৫৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ডাব পাড়াকে কেন্দ্র করে ভাইয়ের হাতে ভাই খুন
ডাব পাড়াকে কেন্দ্র করে ভাইয়ের হাতে ভাই খুন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শ্রীপুরে মাদকবিরোধী অভিযানে পুলিশের ওপর হামলা, আটক ৪
শ্রীপুরে মাদকবিরোধী অভিযানে পুলিশের ওপর হামলা, আটক ৪

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নিপিড়ক মুয়াজ্জিনের বিরুদ্ধে নির্যাতিত শিশুর বাবার মামলা
নিপিড়ক মুয়াজ্জিনের বিরুদ্ধে নির্যাতিত শিশুর বাবার মামলা

১ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

চট্টগ্রামে ছুরিকাঘাতে প্রবাসী যুবকের মৃত্যু
চট্টগ্রামে ছুরিকাঘাতে প্রবাসী যুবকের মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

কলাপাড়ায় সাইকেল র‌্যালি অনুষ্ঠিত
কলাপাড়ায় সাইকেল র‌্যালি অনুষ্ঠিত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যারা সমাজ বদলাতে চান, তাদেরকে সাংগঠনিকভাবে শক্তিশালী হতে হবে : মির্জা ফখরুল
যারা সমাজ বদলাতে চান, তাদেরকে সাংগঠনিকভাবে শক্তিশালী হতে হবে : মির্জা ফখরুল

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভারতে গিয়ে আটক, একই পরিবারের ৪ জনকে ফেরত দিল বিএসএফ
ভারতে গিয়ে আটক, একই পরিবারের ৪ জনকে ফেরত দিল বিএসএফ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কাতারের মধ্যস্থতায় আফগানিস্তানে বন্দি ব্রিটিশ দম্পতির মুক্তি
কাতারের মধ্যস্থতায় আফগানিস্তানে বন্দি ব্রিটিশ দম্পতির মুক্তি

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

বাগেরহাটে ইয়াবাসহ নারী আটক
বাগেরহাটে ইয়াবাসহ নারী আটক

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
শ্রীলঙ্কা যত রান করলে সুপার ফোরে যাবে বাংলাদেশ
শ্রীলঙ্কা যত রান করলে সুপার ফোরে যাবে বাংলাদেশ

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বাংলাদেশকে নিয়ে শেষ চারে শ্রীলঙ্কা
বাংলাদেশকে নিয়ে শেষ চারে শ্রীলঙ্কা

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বাংলাদেশ-শ্রীলঙ্কা ম্যাচ দিয়ে শুরু সুপার ফোর, দেখে নিন পূর্ণাঙ্গ সূচি
বাংলাদেশ-শ্রীলঙ্কা ম্যাচ দিয়ে শুরু সুপার ফোর, দেখে নিন পূর্ণাঙ্গ সূচি

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মার্কিন পদক্ষেপে এবার গুরুত্বপূর্ণ সমুদ্রবন্দরের নিয়ন্ত্রণ হারাতে পারে ভারত
মার্কিন পদক্ষেপে এবার গুরুত্বপূর্ণ সমুদ্রবন্দরের নিয়ন্ত্রণ হারাতে পারে ভারত

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যে সকল ভারতীয়দের ভিসা দেবে না যুক্তরাষ্ট্র
যে সকল ভারতীয়দের ভিসা দেবে না যুক্তরাষ্ট্র

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘সুপার ফোরের আগে বিদায় নিতে হবে কল্পনাও করিনি’
‘সুপার ফোরের আগে বিদায় নিতে হবে কল্পনাও করিনি’

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইসলামি দলগুলোর ঐক্য নিয়ে যে বার্তা দিলেন হেফাজত আমির
ইসলামি দলগুলোর ঐক্য নিয়ে যে বার্তা দিলেন হেফাজত আমির

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আফগানিস্তানের বাগরাম ঘাঁটি আবারও নিয়ন্ত্রণে নিতে চায় যুক্তরাষ্ট্র
আফগানিস্তানের বাগরাম ঘাঁটি আবারও নিয়ন্ত্রণে নিতে চায় যুক্তরাষ্ট্র

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজা সিটিকে ইসরায়েলি সেনাদের গোরস্থান বানানোর হুমকি হামাসের
গাজা সিটিকে ইসরায়েলি সেনাদের গোরস্থান বানানোর হুমকি হামাসের

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানের সঙ্গে ‘ন্যাটোর মতো’ চুক্তি, সৌদি গণমাধ্যমে উচ্ছ্বাস
পাকিস্তানের সঙ্গে ‘ন্যাটোর মতো’ চুক্তি, সৌদি গণমাধ্যমে উচ্ছ্বাস

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিদেশি ঋণ ছাড়ালো ১১২ বিলিয়ন ডলার
বিদেশি ঋণ ছাড়ালো ১১২ বিলিয়ন ডলার

১০ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

নেপালকে ৪ গোলে উড়িয়ে দিল বাংলাদেশ
নেপালকে ৪ গোলে উড়িয়ে দিল বাংলাদেশ

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পাকিস্তান-সৌদি প্রতিরক্ষা চুক্তিতে অন্য দেশও যোগ দিতে পারবে: খাজা আসিফ
পাকিস্তান-সৌদি প্রতিরক্ষা চুক্তিতে অন্য দেশও যোগ দিতে পারবে: খাজা আসিফ

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জয়ের পরই বাবার মৃত্যুর খবর পেলেন লঙ্কান ক্রিকেটার
জয়ের পরই বাবার মৃত্যুর খবর পেলেন লঙ্কান ক্রিকেটার

১৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সরকারি প্রতিষ্ঠানে প্রশিক্ষণ ভাতা পুনর্নির্ধারণ
সরকারি প্রতিষ্ঠানে প্রশিক্ষণ ভাতা পুনর্নির্ধারণ

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সৌদি আরব ও পাকিস্তানের প্রতিরক্ষা চুক্তি নিয়ে যা বলল ভারত
সৌদি আরব ও পাকিস্তানের প্রতিরক্ষা চুক্তি নিয়ে যা বলল ভারত

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঢাকার ইন্দিরা রোড থেকে গাজীপুরের আওয়ামী লীগ নেতা গ্রেফতার
ঢাকার ইন্দিরা রোড থেকে গাজীপুরের আওয়ামী লীগ নেতা গ্রেফতার

১৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

যুক্তরাষ্ট্রের ৫০ কোটি ডলারের শক্তিশালী ক্ষেপণাস্ত্র ধ্বংস করেছে ইরান
যুক্তরাষ্ট্রের ৫০ কোটি ডলারের শক্তিশালী ক্ষেপণাস্ত্র ধ্বংস করেছে ইরান

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইউরোপে যাওয়ার নতুন সাগরপথ চালু করছে চীন?
ইউরোপে যাওয়ার নতুন সাগরপথ চালু করছে চীন?

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজায় পুঁতে রাখা বোমায় উড়ে গেল ৪ ইসরায়েলি সেনা
গাজায় পুঁতে রাখা বোমায় উড়ে গেল ৪ ইসরায়েলি সেনা

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্পকে বহনকারী হেলিকপ্টারে যান্ত্রিক ত্রুটি, জরুরি অবতরণ
ট্রাম্পকে বহনকারী হেলিকপ্টারে যান্ত্রিক ত্রুটি, জরুরি অবতরণ

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাশিয়া থেকে এক হাজার ইউক্রেনীয় সেনার মরদেহ ফেরত পেল ইউক্রেন
রাশিয়া থেকে এক হাজার ইউক্রেনীয় সেনার মরদেহ ফেরত পেল ইউক্রেন

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আবারও ‘মিস ইউনিভার্স বাংলাদেশ’ হলেন তানজিয়া জামান মিথিলা
আবারও ‘মিস ইউনিভার্স বাংলাদেশ’ হলেন তানজিয়া জামান মিথিলা

৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

গণতন্ত্র শক্তিশালী করতে হলে পিআর কার্যকরী পদক্ষেপ নয় : ডা. জাহিদ
গণতন্ত্র শক্তিশালী করতে হলে পিআর কার্যকরী পদক্ষেপ নয় : ডা. জাহিদ

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

গাজায় নিঃশর্ত যুদ্ধবিরতির প্রস্তাবে যুক্তরাষ্ট্রের ভেটো, এ নিয়ে ৬ বার
গাজায় নিঃশর্ত যুদ্ধবিরতির প্রস্তাবে যুক্তরাষ্ট্রের ভেটো, এ নিয়ে ৬ বার

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতে জীবিত কবর দেওয়া সেই নবজাতকের অবস্থা আশঙ্কাজনক
ভারতে জীবিত কবর দেওয়া সেই নবজাতকের অবস্থা আশঙ্কাজনক

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নবীর তাণ্ডবে আফগানিস্তানের লড়াকু পুঁজি, শঙ্কায় বাংলাদেশ
নবীর তাণ্ডবে আফগানিস্তানের লড়াকু পুঁজি, শঙ্কায় বাংলাদেশ

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৯ সেপ্টেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৯ সেপ্টেম্বর)

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দেশজুড়ে দমকা হাওয়াসহ বৃষ্টির আভাস
দেশজুড়ে দমকা হাওয়াসহ বৃষ্টির আভাস

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যাত্রাবাড়ী আইডিয়ালকে দুর্নীতিমুক্ত ও বেতন নিয়মিতকরণের দাবি
যাত্রাবাড়ী আইডিয়ালকে দুর্নীতিমুক্ত ও বেতন নিয়মিতকরণের দাবি

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

প্রিন্ট সর্বাধিক
কুমিল্লায় মাইকিং করে মাজারে হামলা আগুন
কুমিল্লায় মাইকিং করে মাজারে হামলা আগুন

পেছনের পৃষ্ঠা

চার মাসের কর্মসূচি নিচ্ছে বিএনপি
চার মাসের কর্মসূচি নিচ্ছে বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

ভ্রান্ত বিশ্বাসীদের সঙ্গে নির্বাচনে জোট নয়
ভ্রান্ত বিশ্বাসীদের সঙ্গে নির্বাচনে জোট নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

নির্ধারিত রুটে ১৫ শতাংশ ছাড় ঘোষণা বিমানের
নির্ধারিত রুটে ১৫ শতাংশ ছাড় ঘোষণা বিমানের

পেছনের পৃষ্ঠা

বিএনপির প্রার্থী হতে চান তিন নেতা, অন্যদের একক
বিএনপির প্রার্থী হতে চান তিন নেতা, অন্যদের একক

নগর জীবন

অভিন্ন দাবিতে সাত ইসলামি দলের বিক্ষোভ সমাবেশ
অভিন্ন দাবিতে সাত ইসলামি দলের বিক্ষোভ সমাবেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

দূর হোক জঞ্জাল, স্বস্তি ফিরুক
দূর হোক জঞ্জাল, স্বস্তি ফিরুক

সম্পাদকীয়

বিএনপির তিন মনোনয়নপ্রত্যাশী অন্যদের একক প্রার্থী
বিএনপির তিন মনোনয়নপ্রত্যাশী অন্যদের একক প্রার্থী

নগর জীবন

বৃক্ষের পরিচয় তার ফলে
বৃক্ষের পরিচয় তার ফলে

সম্পাদকীয়

এক যুগ পর সেই ফেলানীর ভাইকে চাকরি দিল বিজিবি
এক যুগ পর সেই ফেলানীর ভাইকে চাকরি দিল বিজিবি

পেছনের পৃষ্ঠা

গাজা ছাড়ছে সাধারণ মানুষ
গাজা ছাড়ছে সাধারণ মানুষ

প্রথম পৃষ্ঠা

সীমানা নিয়ে আদালতের দিকে তাকিয়ে ইসি
সীমানা নিয়ে আদালতের দিকে তাকিয়ে ইসি

পেছনের পৃষ্ঠা

ইইউ প্রতিনিধিদল সন্তুষ্ট মানবাধিকার পরিস্থিতি নিয়ে
ইইউ প্রতিনিধিদল সন্তুষ্ট মানবাধিকার পরিস্থিতি নিয়ে

পেছনের পৃষ্ঠা

বিলম্ব সিদ্ধান্তে অর্থনীতির ক্ষতি
বিলম্ব সিদ্ধান্তে অর্থনীতির ক্ষতি

প্রথম পৃষ্ঠা

ডাকসু-জাকসু প্রজন্মের আস্থাভঙ্গের নির্বাচন
ডাকসু-জাকসু প্রজন্মের আস্থাভঙ্গের নির্বাচন

সম্পাদকীয়

আধিপত্য বিস্তারের সংঘর্ষে বিএনপি কর্মী নিহত
আধিপত্য বিস্তারের সংঘর্ষে বিএনপি কর্মী নিহত

পেছনের পৃষ্ঠা

সিলেটে ঠিকানায় ফিরছে হকার
সিলেটে ঠিকানায় ফিরছে হকার

নগর জীবন

কবরস্থানে নবজাতক  বন্ধ হাসপাতালের কার্যক্রম
কবরস্থানে নবজাতক বন্ধ হাসপাতালের কার্যক্রম

দেশগ্রাম

ফেব্রুয়ারিতেই ভোট
ফেব্রুয়ারিতেই ভোট

সম্পাদকীয়

ইভ্যালির রাসেল শামীমার তিন বছরের কারাদণ্ড
ইভ্যালির রাসেল শামীমার তিন বছরের কারাদণ্ড

নগর জীবন

রোহিঙ্গা যুবকের কাছে ৩ লাখ ৪০ হাজার ইয়াবা
রোহিঙ্গা যুবকের কাছে ৩ লাখ ৪০ হাজার ইয়াবা

দেশগ্রাম

জমি বিরোধে হাতুড়ি নিয়ে হামলা
জমি বিরোধে হাতুড়ি নিয়ে হামলা

দেশগ্রাম

বিএনপি রাজনীতিতে স্থিতিশীলতা চায়
বিএনপি রাজনীতিতে স্থিতিশীলতা চায়

নগর জীবন

নিউইয়র্কে প্রবাসী সমাবেশে ভাষণ দেবেন ইউনূস
নিউইয়র্কে প্রবাসী সমাবেশে ভাষণ দেবেন ইউনূস

প্রথম পৃষ্ঠা

কিংসের দ্বিতীয় না মোহামেডানের প্রথম
কিংসের দ্বিতীয় না মোহামেডানের প্রথম

মাঠে ময়দানে

স্বামী-সন্তান হারানো সংগ্রামী বৃদ্ধার পাশে বসুন্ধরা শুভসংঘ
স্বামী-সন্তান হারানো সংগ্রামী বৃদ্ধার পাশে বসুন্ধরা শুভসংঘ

নগর জীবন

৭ হাজারের বেশি নেতা-কর্মীর বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে
৭ হাজারের বেশি নেতা-কর্মীর বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে

প্রথম পৃষ্ঠা

শ্রীলঙ্কার জয়ে সুপার ফোরে বাংলাদেশ
শ্রীলঙ্কার জয়ে সুপার ফোরে বাংলাদেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

ক্যাপিটাল ড্রামায় আসছে ‘চোর’
ক্যাপিটাল ড্রামায় আসছে ‘চোর’

শোবিজ