শিরোনাম
প্রকাশ: ১৫:৫৪, বৃহস্পতিবার, ০৮ জুলাই, ২০২১ আপডেট:

উপহারের ঘর ধসে দায় কার

২২ জেলার ৩৬ উপজেলায় ঘর নির্মাণে নানা অনিয়মের অভিযোগ । দায়ীদের বিরুদ্ধে জিরো টলারেন্সে সরকার । পাঁচ কর্মকর্তা ওএসডি । ঘরকাটা ইঁদুর আশ্রয়ণ প্রকল্প খেয়ে ফেলছে : ইনু । পরিষ্কারভাবে দুর্নীতি হয়েছে : ড. ইফতেখারুজ্জামান । বিচার বিভাগীয় তদন্ত কমিটি গঠন করুন : জিয়াউদ্দিন বাবলু । দুর্নীতিবাজ কর্মকর্তাদের বিচার করতে হবে : বাহাউদ্দিন নাছিম
মাহমুদ আজহার ও রফিকুল ইসলাম রনি
অনলাইন ভার্সন
উপহারের ঘর ধসে দায় কার

ভূমিহীন ও গৃহহীনদের জন্য প্রধানমন্ত্রীর উপহারের ঘর নির্মাণে অনিয়ম, অবহেলা ও অর্থ আত্মসাৎকারীদের ব্যাপারে ‘জিরো টলারেন্স’ নীতিতে এগোচ্ছে সরকার। এরই মধ্যে মোট ২২ জেলার ৩৬ উপজেলায় ঘর নির্মাণে নানা অনিয়মের অভিযোগ পেয়েছে প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়।

ঘর নির্মাণে গাফিলতিসহ নানা অভিযোগে ইতিমধ্যে সংশ্লিষ্ট পাঁচ উপজেলার নির্বাহী কর্মকর্তাকে বিশেষ ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওএসডি) করা হয়েছে। আরও বেশ কিছু কর্মকর্তাসহ সংশ্লিষ্ট এলাকার জনপ্রতিনিধি, ঠিকাদারসহ অন্যদের বিরুদ্ধে তদন্ত শুরু হয়েছে। যেসব ঘর ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে, সেগুলো পুনর্নির্মাণের জন্য নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে। প্রধানমন্ত্রীর বিশেষ অগ্রাধিকার প্রকল্পকে বিতর্কিত করার দায় কার-এমন প্রশ্ন সরকারের শীর্ষ কর্মকর্তা ও রাজনীতিবিদদের।

জানা গেছে, গৃহহীন ও  ভূমিহীনদের জন্য ঘর শুধু ঘর নয়, এটি প্রধানমন্ত্রীর স্বপ্নের প্রকল্প। বঙ্গবন্ধুর জন্ম শতবার্ষিকী উপলক্ষে এই বিশেষ প্রকল্প নেওয়া হয়েছে। এর সঙ্গে সবার আবেগ জড়িয়ে আছে। তাই প্রকল্পটি বাস্তবায়নে কোনো ধরনের ত্রুটিবিচ্যুতি, অনিয়ম, দুর্নীতি ও শৈথিল্যের ঘটনায় জড়িতদের ছাড় দেবেন না প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। তিনি সংশ্লিষ্টদের নির্দেশনা দিয়েছেন, অনিয়ম ও অবহেলার প্রমাণ পাওয়া গেলে শাস্তি পেতেই হবে। কাউকে বিন্দু পরিমাণ ছাড় দেওয়া হবে না।

এ প্রসঙ্গে ট্রান্সপারেন্সি ইন্টারন্যাশনাল বাংলাদেশ-টিআইবির নির্বাহী পরিচালক ড. ইফতেখারুজ্জামান বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, ‘আশ্রয়ণ প্রকল্পে পরিষ্কারভাবে দুর্নীতি হয়েছে। এটা খুবই হতাশাব্যঞ্জক। প্রধানমন্ত্রীর বিশেষ উদ্যোগ বিশেষ করে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের জন্মশতবার্ষিকীর সঙ্গে এই আশ্রয়ণ প্রকল্পকে যুক্ত করা হয়েছে। এ ধরনের উদ্যোগ বা হাইপ্রোফাইলের প্রকল্পে দুর্নীতি প্রত্যাশিত ছিল না। কিন্তু আমাদের দেশে প্রকল্প মানেই কিছু মানুষের সম্পদ গ্রাসের মাধ্যম। দুঃখজনকভাবে এই প্রকল্পেও এমনটাই ঘটেছে। বিষয়টি জরুরিভাবে খতিয়ে দেখতে হবে। এর সঙ্গে কোনো কোনো কর্মকর্তা, ঠিকাদার বা স্থানীয় অন্য কোনো প্রভাবশালী কেউ যুক্ত থাকলে তা খুঁজে বের করতে হবে। শুধু নিম্নমানের মালামাল ব্যবহার করা হয়েছে সেই ব্যাখ্যা দিলেই চলবে না। আইন অনুযায়ী তাদের বিরুদ্ধে কঠোর ব্যবস্থা নিতে হবে।’

জাতীয় সমাজতান্ত্রিক দল-জাসদ সভাপতি ও সাবেক তথ্যমন্ত্রী হাসানুল হক ইনু বলেন, ‘প্রধানমন্ত্রীর আশ্রয়ণ প্রকল্পের আন্তরিক উদ্যোগ খুবই প্রশংসার দাবি। কিন্তু ইদানীংকালে অসৎ আমলা, অসৎ রাজনীতিক, অসৎ ব্যবসায়ী ও অসৎ রাজনৈতিক কর্মী-এই চার পক্ষ মিলে তার উন্নয়নের সুফল ঘরকাটা ইঁদুরের মতো খেয়ে ফেলছে। বিস্ময়কর উন্নয়নের অনেক সুফলই তারা কুরে কুরে খাচ্ছে। দুর্নীতির এই ভাইরাস থেকে বাঁচতে হলে শুধু দু-একজন কর্মকর্তাকে ওএসডি বা সাসপেন্ড সমাধান নয়। একমাত্র সমাধান হলো চাকরি থেকে বরখাস্ত করে কারাগারে নিয়ে কঠিন সাজা দেওয়া। প্রধানমন্ত্রীর প্রশংসনীয় কাজকে ধ্বংস করার চক্রান্তকারীরা দেশ ও মানুষের শত্রু।’

মুজিববর্ষে কেউ গৃহহীন থাকবে না-প্রধানমন্ত্রীর এমন ঘোষণা বাস্তবায়নে রূপ দিতে ইতিমধ্যে ১ লাখ ১৮ হাজার পরিবারকে ঘর হস্তান্তর করা হয়েছে। একসঙ্গে এত ঘর যা বিশ্বে অনন্য নজির। প্রধানমন্ত্রী উপহারের ঘর পেয়ে ভূমিহীন-আশ্রয়হীন মানুষগুলো খুশি। প্রকল্পটি বেশ সুনাম কুড়ালেও কোনো কোনো কর্মকর্তার অনিয়মের কারণে সমালোচনা হচ্ছে। বিভিন্ন স্থানে প্রধানমন্ত্রীর দেওয়া ঘর কয়েক দিন যেতে না যেতেই ভেঙে পড়ছে। এতে ক্ষুব্ধ প্রধানমন্ত্রী ও উপকারভোগীরাও। রাজনীতিবিদরাও বিষয়টিকে ভালো ভাবে দেখছেন না। এর জন্য মাঠপর্যায়ের কিছু কর্মকর্তা ও অসাধু ঠিকাদারই দায়ী করছেন।

প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয় সূত্র জানায়, মোট ২২ জেলার ৩৬টি উপজেলায় ঘর নির্মাণে নানা অভিযোগ পেয়েছে প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়। আশ্রয়ণ প্রকল্পে অনিয়মের অভিযোগে প্রশাসনের পাঁচ কর্মকর্তাকে বিশেষ ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওএসডি) করা হয়েছে। ওএসডি হওয়া কর্মকর্তারা হলেন- সিরাজগঞ্জের কাজীপুরে সাবেক ইউএনও (বর্তমানে উপসচিব) শফিকুল ইসলাম, বগুড়ার শেরপুরের সাবেক ইউএনও মো. লিয়াকত আলী সেখ (বর্তমানে অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক), মুন্সীগঞ্জ সদরের সাবেক ইউএনও রুবায়েত হায়াত, বরগুনার আমতলীর ইউএনও মো. আসাদুজ্জামান ও মুন্সীগঞ্জ সদরের সহকারী কমিশনার (ভূমি) শেখ মেজবাহ-উল-সাবেরিন।

জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয় সূত্রে জানা যায়, এ পাঁচ কর্মকর্তাকে গত কয়েক দিনে পৃথক আদেশে ওএসডি করা হয়। ইতিমধ্যে সিরাজগঞ্জের সাবেক ইউএনওর বিরুদ্ধে বিভাগীয় মামলা করা হয়েছে। বাকি কর্মকর্তাদের বিরুদ্ধেও বিভাগীয় মামলা প্রক্রিয়াধীন বলে মন্ত্রণালয় সূত্র জানিয়েছে। যেসব উপজেলায় অনিয়মের অভিযোগ উঠেছিল সেসব ঘটনাস্থল পরিদর্শন করেছেন প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ের পরিদর্শন দলের সদস্যরা। তাদের প্রতিবেদনে ঘর নির্মাণে অনিয়ম ও অবহেলার চিত্র উঠে এসেছে। এ অনিয়মে জড়িত অর্ধশতাধিক কর্মকর্তা ও জনপ্রতিনিধির বিরুদ্ধে শাস্তির ব্যবস্থা নেওয়া হচ্ছে।

এসব বিষয়ে প্রধানমন্ত্রীর মুখ্য সচিব ড. আহমদ কায়কাউস বলেছেন, আশ্রয়ণ প্রকল্পের স্লোগান হলো- ‘আশ্রয়ণের অধিকার, শেখ হাসিনার উপহার’। প্রকল্পটি প্রধানমন্ত্রীর স্বপ্নের প্রকল্প। এর সঙ্গে আমাদের সবার আবেগ জড়িয়ে আছে। তাই প্রকল্পটি বাস্তবায়নে কোনো ধরনের ক্রটিবিচ্যুতি, অনিয়ম, দুর্নীতি ও শৈথিল্যের ঘটনা কোনোভাবেই মেনে নেওয়া হবে না। অনিয়ম ও অবহেলার প্রমাণ পাওয়া গেলে শাস্তি পেতেই হবে। কাউকেই বিন্দু পরিমাণ ছাড় দেওয়া হবে না।

আশ্রয়ণ-২ প্রকল্পের প্রকল্প পরিচালক অতিরিক্ত সচিব মাহবুব হোসেন বলেন, মুজিব শতবর্ষ উপলক্ষে ২০২০ সালের ১২ অক্টোবর শুরু হওয়া আশ্রয়ণ প্রকল্পের মাধ্যমে এ পর্যন্ত ১ লাখ ১৮ হাজার ৩৮০ জন ভূমিহীনকে দুই কক্ষবিশিষ্ট একটি ঘর নির্মাণ করে দেওয়া হয়েছে। কিন্তু ঘর নির্মাণকে কেন্দ্র করে কিছু কিছু ক্ষেত্রে অনিয়মের খবর বিভিন্ন সংবাদপত্র, টেলিভিশন ও সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে প্রকাশ পেয়েছে। এর সঙ্গে সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তাদের বিরুদ্ধে শাস্তিমূলক ব্যবস্থা গ্রহণের সিদ্ধান্ত হয়েছে। কারও কারও বিরুদ্ধে ব্যবস্থাও গ্রহণ করা হয়েছে। বাকি তদন্ত রিপোর্ট পাওয়া গেলে ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে। যেসব ঘর ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে, তা পুনর্নির্মাণের নিদের্শনা দেওয়া হয়েছে।

প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয় সূত্র জানায়, সিরাজগঞ্জের কাজীপুর, কুড়িগ্রাম, বরগুনার আমতলী, বগুড়ার শেরপুর, শাজাহানপুর, হবিগঞ্জের মাধবপুর, সুনামগঞ্জের শাল্লা ও মুন্সীগঞ্জের সদর উপজেলায় ঘর নির্মাণে অনিয়ম, অবহেলা ও দুর্নীতির ঘটনা তুলে ধরা হয়েছে। এ ছাড়াও গোপালগঞ্জের সদর উপজেলার মধুপুর আশ্রয় প্রকল্পের ঘর, নেত্রকোনার পূর্বধলা, কিশোরগঞ্জ, বগুড়াসহ মোট ২২টি জেলার ৩৬টি উপজেলা রয়েছে।

আশ্রয়ণ প্রকল্পের কর্মকর্তারা বলেছেন, কিছু কিছু ক্ষেত্রে ঘর নির্মাণের বেলায় নীতিমালা মানা হয়নি। অনেক ঘরে নির্মাণে ত্রুটি রয়েছে, গুণগত মান ঠিক হয়নি। নিম্নমানের মালামাল ব্যবহার করা হয়েছে। যার কারণে ঘরের দেয়ালে ফাটল দেখা দিয়েছে। অনেক পিলার ভেঙে গেছে। দেয়াল ধসে পড়েছে। নিচু এলাকায় ঘর নির্মাণ করায় সামান্য বৃষ্টিতেই জলাবদ্ধতার সৃষ্টি হয়েছে। আবার ভূমির মালিকরাও ঘর বরাদ্দ পেয়েছে।

জানা গেছে, বসবাস শুরুর আগেই বগুড়ার শেরপুর উপজেলায় সাতটি ঘর ভেঙে পড়েছে। বর্ষা মৌসুমের টানা দুই দিনের বৃষ্টিতে এসব ঘরের একপাশের মাটি খালে ধসে গেছে। সেখানে ৩৮ লাখ ৫০ হাজার টাকা ব্যয়ে ২২টি আধাপাকা ঘর নির্মাণ করা হয়। কিন্তু নতুন বাড়িতে ওঠার আগেই ঘটছে নানা বিপত্তি। হায়দার আলী, আবদুল কাদের, বাদশা মিয়া, শেফালী বেগম, নদীয়ার চাঁদ, মোকছেদ আলী, সোনা উদ্দিন ও গোলাপী বেগমের ঘরগুলো ভেঙে পড়েছে। আবুল কালাম আজাদ, বাদশা মিয়াসহ একাধিক ভুক্তভোগী ক্ষোভ প্রকাশ করে বলেন, যে কোনো সময় আশ্রয়ণ প্রকল্পের বাকি ঘরগুলোও ভেঙে পড়তে পারে। ভাঙন আতঙ্কে তারা দিনাতিপাত করছেন। শুধু বর্ষার বৃষ্টিতে ঘর ভেঙে পড়াই নয়, এখনো দেওয়া হয়নি বিদ্যুৎ সংযোগ। বিশুদ্ধ খাবার পানির সংকটও রয়েছে।

শেফালী বেগম বলেন, নতুন বাড়িতে উঠতে পারছি না। বসবাস শুরুর আগেই বাড়ির একটি ঘর ছাড়া সবই ভেঙে পড়েছে। বাকি ঘরটির দেয়ালে ফাটল ধরেছে। এটিও যে কোনো সময় ভেঙে পড়তে পারে। তাই এখন কী করব ভেবে পাচ্ছি না। এ ছাড়াও কুড়িগ্রামের চিলমারী, রৌমারী উপজেলার দাঁতভাঙা, কিশোরগঞ্জের কুলিয়ারচরে, গোপালগঞ্জের সদর উপজেলার মধুপুর, বরগুনায় তালতলী উপজেলার করইবাড়িয়া ইউনিয়নের বেহেলায়, বগুড়ার শাজাহানপুর উপজেলার আড়িয়া ইউনিয়নের মানিকদিপা পলিপাড়া, বরিশালের আগৈলঝাড়ায় উপজেলার বাগধা ইউনিয়নের জোবারপাড় (রামদেবেরপাড়) গ্রামসহ দেশের বিভিন্ন এলাকায় নির্মিত আশ্রয়ণ-২ প্রকল্পের কয়েকটি ঘরও ধসে পড়েছে। আবার কিছু কিছু প্রকল্পের এলাকা বৃষ্টির পানিতে তলিয়ে গেছে। নির্মাণের তিন মাস পার না হতেই গত শুক্রবার মুন্সীগঞ্জের গজারিয়ায় বালুয়াকান্দি ইউনিয়নের বড় রায়পাড়া গ্রামের উপহারের ওই ঘরটির কিছু অংশ ভেঙে পড়ে। ভাঙন ঝুঁকিতে রয়েছে আরও কয়েকটি ঘর। এ অবস্থায় কাজের মান এবং ঘর নির্মাণের স্থান নির্বাচন নিয়ে প্রশ্ন উঠছে।

জানা যায়, গত শুক্রবার সকালের দিকে ওই এলাকার উপহারের ২৭ নম্বর ঘরের বারান্দার কিছু অংশ এবং একটি কলাম (খুঁটি) ভেঙে পড়ে। ঘরের নিচ থেকে মাটি সরে যাওয়ায় এমনটা হয়েছে বলে জানান প্রত্যক্ষদর্শীরা। পাশের ২৮ নম্বর ঘরটিও ঝুঁঁকিতে রয়েছে। গোপালগঞ্জে বৃষ্টিতে ভেঙে পড়েছে সদর উপজেলার মধুপুর আশ্রয়ণ প্রকল্প-২ এর প্রথম পর্যায়ের দুটি ঘর। নির্মিত ঘরের নিচ থেকে বালু সরে গিয়ে এ ঘটনা ঘটেছে বলে জানিয়েছেন সেখানকার বাসিন্দারা। গত মঙ্গলবার বিকালে বৃষ্টি চলাকালীন এ ঘটনা ঘটে। ভেঙে পড়া ঘরের বাসিন্দা স’মিলের মিস্ত্রি মো. ইব্রাহীম জানান, ঘটনার সময় তার স্ত্রী-সন্তানরা ঘরে ছিল না। তিনিও ছিলেন কাজে। কাজ থেকে ফিরে এসে দেখেন বারান্দাসহ ঘরের অনেকটা অংশ ভেঙে পড়েছে।

ভুক্তভোগী আরেক বাসিন্দা মাহফুজা বলেন, বৃষ্টি হলেই ঘরের পাশ দিয়ে পানি চলাচল করে এবং বালু সরে যায়। ওইদিন বিকালের বৃষ্টির মধ্যে একপর্যায়ে বালু সরে গিয়ে তার ঘরেরও অনেকটা অংশ নিয়ে ভেঙে পড়ে। প্রকল্পের বাসিন্দাদের অনেকে অভিযোগ করে বলেছেন, অন্য ঘরগুলোও নানা হুমকির মুখে রয়েছে। প্রথম পর্যায়ের এ ঘরগুলো তারা পেলেও এখনো কবুলিয়তনামা বুঝে পাননি। কিন্তু এরই মধ্যে প্রায় সব ঘরেরই দেয়াল ও মেঝে থেকে পলেস্তারা খসে পড়ছে, সামান্য বৃষ্টিতেই টিনের চালার বিভিন্ন স্থান দিয়ে পানি পড়ে, বিছানাপত্র সব ভিজে যায়, ঘরের ভিতরে পানি জমে, জানালা-দরজা সব নড়বড়ে। তাই ঝড়-বাদলের এমনদিনে এমনই নানা শঙ্কা নিয়ে তারা সেখানে বসবাস করছেন।

এ প্রসঙ্গে জাতীয় পার্টির মহাসচিব জিয়াউদ্দিন আহমেদ বাবলু বলেন, ‘আমাদের প্রধানমন্ত্রীর একটি প্রশংসনীয় উদ্যোগ হলো গরিবদের জন্য আশ্রয়ণ প্রকল্প। এই প্রকল্প কাজ শেষ হওয়ার কিছুদিন পরেই হালকা বৃষ্টিতে ধসে পড়ার দায় সরকারকেই নিতে হবে। বিশেষ করে এই প্রকল্পের সঙ্গে জড়িত কর্মকর্তা-কর্মচারীসহ সংশ্লিষ্ট সবাইকে বিচারের আওতায় নিতে হবে। আমি দাবি করব, বিচারবিভাগীয় তদন্ত কমিটি গঠন করতে হবে। শুধু কিছু কর্মকর্তাকে ওএসডিই কোনো সমাধান নয়।’

এ প্রসঙ্গে আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক কৃষিবিদ আ ফ ম বাহাউদ্দিন নাছিম বলেন, ‘এই আশ্রয়ণ প্রকল্পে দুর্নীতির সঙ্গে যারা জড়িত তারা মাঠপর্যায়ের কিছু কর্মকর্তা ও নিম্ন মাঝারি পর্যায়ের ঠিকাদার। দেশের এই মহৎ উদ্যোগকে তারাই বিতর্কিত করছে। এই কাজে ওই কর্মকর্তাদের শতকরা ১০ ভাগ লাগবে। কোনো কোনো কর্মকর্তার শতকরা ২০ ভাগ লাগে। সেটা আগেই দিয়ে দিতে হয়। যেই ঠিকাদার এই কাজ করে তাকে এ টাকা দিয়ে কাজ নিতে হয়। এরপর ওই ঠিকাদারও লাগামছাড়া কাজ শুরু করে। তারা ব্যবসা করতে গিয়ে খারাপ কাজ করে। মূলত সরকারি পর্যায়ের মধ্যম ও নিম্ন পর্যায়ের কিছু সরকারি কর্মকর্তার কারণেই এ ধরনের দুর্নীতি হচ্ছে।’

এই বিভাগের আরও খবর
ঢাকায় ভূমিকম্পে জাতিসংঘ ও যুক্তরাষ্ট্রের সমবেদনা
ঢাকায় ভূমিকম্পে জাতিসংঘ ও যুক্তরাষ্ট্রের সমবেদনা
ভূমিকম্পে ঢাকায় ক্ষতিগ্রস্ত ভবনের তালিকা প্রকাশ
ভূমিকম্পে ঢাকায় ক্ষতিগ্রস্ত ভবনের তালিকা প্রকাশ
‌‘তথ্য প্রমাণের ভিত্তিতে হাসিনার বিচার হয়েছে, তবে আপিলের সুযোগ আছে’
‌‘তথ্য প্রমাণের ভিত্তিতে হাসিনার বিচার হয়েছে, তবে আপিলের সুযোগ আছে’
পোস্টাল ভোটিং: দুই দিনে সাড়ে ৬ হাজার নিবন্ধন
পোস্টাল ভোটিং: দুই দিনে সাড়ে ৬ হাজার নিবন্ধন
একসঙ্গে সহকারী অধ্যাপক হলেন ১৮৭০ শিক্ষক
একসঙ্গে সহকারী অধ্যাপক হলেন ১৮৭০ শিক্ষক
সশস্ত্র বাহিনী দিবস উদযাপন, ছবিতে সেনাকুঞ্জ
সশস্ত্র বাহিনী দিবস উদযাপন, ছবিতে সেনাকুঞ্জ
ভূমিকম্পে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১০
ভূমিকম্পে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১০
এমন ভূমিকম্প আগে কখনও অনুভব করিনি : ফারুকী
এমন ভূমিকম্প আগে কখনও অনুভব করিনি : ফারুকী
ভূমিকম্পে ক্ষয়ক্ষতি নিরূপণের নির্দেশনা
ভূমিকম্পে ক্ষয়ক্ষতি নিরূপণের নির্দেশনা
‌‘শান্তিপূর্ণ নির্বাচন আয়োজনে সশস্ত্র বাহিনীকে সর্বোচ্চ দক্ষতা-পেশাদারিত্ব দেখাতে হবে’
‌‘শান্তিপূর্ণ নির্বাচন আয়োজনে সশস্ত্র বাহিনীকে সর্বোচ্চ দক্ষতা-পেশাদারিত্ব দেখাতে হবে’
এটি বড় ভূমিকম্পের আগাম বার্তা: গবেষক আনসারী
এটি বড় ভূমিকম্পের আগাম বার্তা: গবেষক আনসারী
সেনাকুঞ্জে প্রধান উপদেষ্টা ও বিএনপি চেয়ারপারসনের সৌজন্য সাক্ষাৎ
সেনাকুঞ্জে প্রধান উপদেষ্টা ও বিএনপি চেয়ারপারসনের সৌজন্য সাক্ষাৎ
সর্বশেষ খবর
উরুর চোটে মাঠের বাইরে আর্সেনাল ডিফেন্ডার গ্যাব্রিয়েল
উরুর চোটে মাঠের বাইরে আর্সেনাল ডিফেন্ডার গ্যাব্রিয়েল

১৪ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ঢাকায় ভূমিকম্পে জাতিসংঘ ও যুক্তরাষ্ট্রের সমবেদনা
ঢাকায় ভূমিকম্পে জাতিসংঘ ও যুক্তরাষ্ট্রের সমবেদনা

৫৪ মিনিট আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে ঢাকায় ক্ষতিগ্রস্ত ভবনের তালিকা প্রকাশ
ভূমিকম্পে ঢাকায় ক্ষতিগ্রস্ত ভবনের তালিকা প্রকাশ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নারায়ণগঞ্জ জেলায় ভূমিকম্পে শিশুর মৃত্যু, আহত ২৪
নারায়ণগঞ্জ জেলায় ভূমিকম্পে শিশুর মৃত্যু, আহত ২৪

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শেকৃবিতে ছাত্রদলের ফ্রি মেডিকেল ক্যাম্প
শেকৃবিতে ছাত্রদলের ফ্রি মেডিকেল ক্যাম্প

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

যাত্রাবাড়ীতে নবীউল্লাহ নবীর গণসংযোগ
যাত্রাবাড়ীতে নবীউল্লাহ নবীর গণসংযোগ

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

রাজধানীতে পরিবার পরিকল্পনা কর্মীদের অবস্থান কর্মসূচি
রাজধানীতে পরিবার পরিকল্পনা কর্মীদের অবস্থান কর্মসূচি

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

এআই অবকাঠামোতে বিনিয়োগ বাড়াতে বড় প্রযুক্তি কোম্পানিগুলোর রেকর্ড ঋণ গ্রহণ
এআই অবকাঠামোতে বিনিয়োগ বাড়াতে বড় প্রযুক্তি কোম্পানিগুলোর রেকর্ড ঋণ গ্রহণ

১ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

‌‘তথ্য প্রমাণের ভিত্তিতে হাসিনার বিচার হয়েছে, তবে আপিলের সুযোগ আছে’
‌‘তথ্য প্রমাণের ভিত্তিতে হাসিনার বিচার হয়েছে, তবে আপিলের সুযোগ আছে’

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বন্দর রক্ষায় হরতাল-অবরোধসহ কঠোর কর্মসূচির হুঁশিয়ারি
বন্দর রক্ষায় হরতাল-অবরোধসহ কঠোর কর্মসূচির হুঁশিয়ারি

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

রুয়েট প্রাক্তন ছাত্রদল অ্যাসোসিয়েশনের সভাপতি তুষার, সাধারণ সম্পাদক আহসান
রুয়েট প্রাক্তন ছাত্রদল অ্যাসোসিয়েশনের সভাপতি তুষার, সাধারণ সম্পাদক আহসান

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

পোস্টাল ভোটিং: দুই দিনে সাড়ে ৬ হাজার নিবন্ধন
পোস্টাল ভোটিং: দুই দিনে সাড়ে ৬ হাজার নিবন্ধন

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

একসঙ্গে সহকারী অধ্যাপক হলেন ১৮৭০ শিক্ষক
একসঙ্গে সহকারী অধ্যাপক হলেন ১৮৭০ শিক্ষক

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মোটরসাইকেল না পেয়ে বাড়িতে ককটেল বিস্ফোরণ, তরুণ কারাগারে
মোটরসাইকেল না পেয়ে বাড়িতে ককটেল বিস্ফোরণ, তরুণ কারাগারে

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শেষ বলের ভুলে ক্ষমা চাইলেন আকবর
শেষ বলের ভুলে ক্ষমা চাইলেন আকবর

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পারমাণবিক বিস্ফোরণ-সহনশীল ভাসমান কৃত্রিম দ্বীপ নির্মাণ করছে চীন
পারমাণবিক বিস্ফোরণ-সহনশীল ভাসমান কৃত্রিম দ্বীপ নির্মাণ করছে চীন

২ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

চট্টগ্রামে ভূমিকম্পে হেলে পড়েছে ভবন
চট্টগ্রামে ভূমিকম্পে হেলে পড়েছে ভবন

২ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বসুন্ধরা ইনডোর টেনিস কোর্টে দুই দিনব্যাপী চাইনিজ ব্যাডমিন্টন উৎসব
বসুন্ধরা ইনডোর টেনিস কোর্টে দুই দিনব্যাপী চাইনিজ ব্যাডমিন্টন উৎসব

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হোয়াটসঅ্যাপ ব্যবহারকারীদের জন্য নতুন সতর্কবার্তা
হোয়াটসঅ্যাপ ব্যবহারকারীদের জন্য নতুন সতর্কবার্তা

২ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

ফটিকছড়িতে শিল্প জোন করা হবে : সরওয়ার আলমগীর
ফটিকছড়িতে শিল্প জোন করা হবে : সরওয়ার আলমগীর

২ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

স্বামীর খোঁজ নেই, ৩ বছরের দেবরকে নিয়ে লাপাত্তা গৃহবধূ
স্বামীর খোঁজ নেই, ৩ বছরের দেবরকে নিয়ে লাপাত্তা গৃহবধূ

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মুগদায় ভবনের ছাদের রেলিং ধসে নিরাপত্তাকর্মীর মৃত্যু
মুগদায় ভবনের ছাদের রেলিং ধসে নিরাপত্তাকর্মীর মৃত্যু

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আলেমদের রাষ্ট্রের দায়িত্ব পালনে এগিয়ে আসতে হবে: ধর্ম উপদেষ্টা
আলেমদের রাষ্ট্রের দায়িত্ব পালনে এগিয়ে আসতে হবে: ধর্ম উপদেষ্টা

৩ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বান্দরবানে দেশীয় মদসহ গ্রেপ্তার ১
বান্দরবানে দেশীয় মদসহ গ্রেপ্তার ১

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শার্শায় বিএনপির প্রার্থী তৃপ্তির উঠোন বৈঠক
শার্শায় বিএনপির প্রার্থী তৃপ্তির উঠোন বৈঠক

৩ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

বেনাপোলে সৌদি রিয়াল ও ডলারসহ এক যাত্রী আটক
বেনাপোলে সৌদি রিয়াল ও ডলারসহ এক যাত্রী আটক

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

৩১ দফা দিয়ে দেশবাসীর কল্যাণ করেছেন তারেক রহমান: কাজী আলাউদ্দিন
৩১ দফা দিয়ে দেশবাসীর কল্যাণ করেছেন তারেক রহমান: কাজী আলাউদ্দিন

৩ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদী জেলায় যে ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে
ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদী জেলায় যে ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সালমান শাহ্ হত্যাকারীদের গ্রেপ্তারের দাবিতে নারায়ণগঞ্জে মানববন্ধন
সালমান শাহ্ হত্যাকারীদের গ্রেপ্তারের দাবিতে নারায়ণগঞ্জে মানববন্ধন

৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

চলন্ত ট্রেনে কেটলিতে নুডলস রান্নাকে করে বিপাকে ভারতীয় নারী!
চলন্ত ট্রেনে কেটলিতে নুডলস রান্নাকে করে বিপাকে ভারতীয় নারী!

৩ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

সর্বাধিক পঠিত
ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে শক্তিশালী ভূমিকম্প অনুভূত
ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে শক্তিশালী ভূমিকম্প অনুভূত

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্প : রাজধানীতে রেলিং ভেঙে ৩ জন নিহত
ভূমিকম্প : রাজধানীতে রেলিং ভেঙে ৩ জন নিহত

১২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

‘দেশে ৩০ বছরের মধ্যে সবচেয়ে বড় ভূমিকম্প, শক্তি হিরোশিমা বোমার সমান’
‘দেশে ৩০ বছরের মধ্যে সবচেয়ে বড় ভূমিকম্প, শক্তি হিরোশিমা বোমার সমান’

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে দেশের ৭টি বিদ্যুৎ কেন্দ্র বন্ধ
ভূমিকম্পে দেশের ৭টি বিদ্যুৎ কেন্দ্র বন্ধ

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১০
ভূমিকম্পে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১০

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে বাড্ডায় হেলে পড়ল ভবন
ভূমিকম্পে বাড্ডায় হেলে পড়ল ভবন

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে দেশের বিভিন্ন স্থানের ক্ষয়ক্ষতির তথ্য জানাল ফায়ার সার্ভিস
ভূমিকম্পে দেশের বিভিন্ন স্থানের ক্ষয়ক্ষতির তথ্য জানাল ফায়ার সার্ভিস

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে ক্ষতিগ্রস্ত আরমানিটোলা, ধসে পড়েছে ভবনের একাংশ
ভূমিকম্পে ক্ষতিগ্রস্ত আরমানিটোলা, ধসে পড়েছে ভবনের একাংশ

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সেনাকুঞ্জে প্রধান উপদেষ্টা ও বিএনপি চেয়ারপারসনের সৌজন্য সাক্ষাৎ
সেনাকুঞ্জে প্রধান উপদেষ্টা ও বিএনপি চেয়ারপারসনের সৌজন্য সাক্ষাৎ

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এটি বড় ভূমিকম্পের আগাম বার্তা: গবেষক আনসারী
এটি বড় ভূমিকম্পের আগাম বার্তা: গবেষক আনসারী

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে নিহত বেড়ে ৬, আহত শতাধিক
ভূমিকম্পে নিহত বেড়ে ৬, আহত শতাধিক

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পের সময় হুড়োহুড়ি করে নামতে গিয়ে শতাধিক শ্রমিক আহত
ভূমিকম্পের সময় হুড়োহুড়ি করে নামতে গিয়ে শতাধিক শ্রমিক আহত

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুদ্ধ বন্ধে মার্কিন পরিকল্পনা মানতে রাজি জেলেনস্কি
যুদ্ধ বন্ধে মার্কিন পরিকল্পনা মানতে রাজি জেলেনস্কি

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আজ সেনাকুঞ্জে যাচ্ছেন বেগম খালেদা জিয়া
আজ সেনাকুঞ্জে যাচ্ছেন বেগম খালেদা জিয়া

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নাটকীয় সুপার ওভারে ভারতকে হারিয়ে ফাইনালে বাংলাদেশ
নাটকীয় সুপার ওভারে ভারতকে হারিয়ে ফাইনালে বাংলাদেশ

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভূমিকম্প : ঢাবি শিক্ষার্থীসহ ২১ জন ঢামেকে
ভূমিকম্প : ঢাবি শিক্ষার্থীসহ ২১ জন ঢামেকে

১১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

অ্যাশেজে ইতিহাসে লিখল বাংলাদেশ
অ্যাশেজে ইতিহাসে লিখল বাংলাদেশ

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভূমিকম্পে দেয়াল ধসে নবজাতকের মৃত্যু, মাসহ আহত ২
ভূমিকম্পে দেয়াল ধসে নবজাতকের মৃত্যু, মাসহ আহত ২

১১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভূমিকম্প নিয়ে প্রধান উপদেষ্টার বার্তা
ভূমিকম্প নিয়ে প্রধান উপদেষ্টার বার্তা

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পের ক্ষয়ক্ষতি নিরূপণে কন্ট্রোল রুম চালু করলো সরকার
ভূমিকম্পের ক্ষয়ক্ষতি নিরূপণে কন্ট্রোল রুম চালু করলো সরকার

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কেন ভূমিকম্পের পূর্বাভাস দেয়া যায় না?
কেন ভূমিকম্পের পূর্বাভাস দেয়া যায় না?

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিএনপির ৫৫ নেতার বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার
বিএনপির ৫৫ নেতার বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদীতে একজনের মৃত্যু, আহত অর্ধশত
ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদীতে একজনের মৃত্যু, আহত অর্ধশত

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শিক্ষা ক্যাডারে বড় পদোন্নতি, সহকারী অধ্যাপক হলেন ১৮৭০ জন
শিক্ষা ক্যাডারে বড় পদোন্নতি, সহকারী অধ্যাপক হলেন ১৮৭০ জন

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফের উত্তপ্ত নেপাল, সবাইকে শান্ত থাকার আহ্বান প্রধানমন্ত্রী সুশীলার
ফের উত্তপ্ত নেপাল, সবাইকে শান্ত থাকার আহ্বান প্রধানমন্ত্রী সুশীলার

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদী জেলায় যে ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে
ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদী জেলায় যে ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভূমিকম্পে কাঁপল কলকাতাও
ভূমিকম্পে কাঁপল কলকাতাও

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধ: মার্কিন শান্তি প্রস্তাব মানবে না ইউরোপ
রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধ: মার্কিন শান্তি প্রস্তাব মানবে না ইউরোপ

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মাছের বাজার চড়া, মুরগি-ডিমে কিছুটা স্বস্তি
মাছের বাজার চড়া, মুরগি-ডিমে কিছুটা স্বস্তি

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শীতেও বেড়েছে সবজির দাম, যা বলছেন বিক্রেতারা
শীতেও বেড়েছে সবজির দাম, যা বলছেন বিক্রেতারা

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

নাশকতাকারীদের শাস্তি দিতে হবে
নাশকতাকারীদের শাস্তি দিতে হবে

নগর জীবন

আলোছায়ায় মেহজাবীন
আলোছায়ায় মেহজাবীন

শোবিজ

শাবনূরকে নিয়ে অশান্তি চলত সালমানের সংসারে : লিমা
শাবনূরকে নিয়ে অশান্তি চলত সালমানের সংসারে : লিমা

শোবিজ

ডলফিন বাঁচবে কী করে
ডলফিন বাঁচবে কী করে

সম্পাদকীয়

৮০ হাজার ইয়াবাসহ চার কারবারি আটক
৮০ হাজার ইয়াবাসহ চার কারবারি আটক

দেশগ্রাম

বে অব বেঙ্গল কনভারসেশন শুরু আজ
বে অব বেঙ্গল কনভারসেশন শুরু আজ

নগর জীবন

খুলনায় বানৌজা বিষখালী সর্বসাধারণের পরিদর্শনের জন্য উন্মুক্ত
খুলনায় বানৌজা বিষখালী সর্বসাধারণের পরিদর্শনের জন্য উন্মুক্ত

নগর জীবন

সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতির বাংলাদেশ গড়ে তোলা হবে
সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতির বাংলাদেশ গড়ে তোলা হবে

নগর জীবন

ভূমিকম্প প্রতিরোধে এখনই জরুরি ভিত্তিতে করণীয় ঠিক করা উচিত
ভূমিকম্প প্রতিরোধে এখনই জরুরি ভিত্তিতে করণীয় ঠিক করা উচিত

নগর জীবন

চিরনিদ্রায় শায়িত হলেন তোফায়েল আহমেদের স্ত্রী
চিরনিদ্রায় শায়িত হলেন তোফায়েল আহমেদের স্ত্রী

নগর জীবন

বেরোবি নির্বাচনের ভোটের তারিখ পুনর্নির্ধারণ
বেরোবি নির্বাচনের ভোটের তারিখ পুনর্নির্ধারণ

নগর জীবন

আলেমদের রাষ্ট্রের দায়িত্ব পালনে এগিয়ে আসতে হবে
আলেমদের রাষ্ট্রের দায়িত্ব পালনে এগিয়ে আসতে হবে

নগর জীবন

গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠায় নির্বাচনের কোনো বিকল্প নেই
গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠায় নির্বাচনের কোনো বিকল্প নেই

নগর জীবন

বিদেশিদের বন্দর ইজারা হুমকিস্বরূপ
বিদেশিদের বন্দর ইজারা হুমকিস্বরূপ

নগর জীবন

ভূমিকম্পে ভয়ে ৮০ জন নারী অজ্ঞান
ভূমিকম্পে ভয়ে ৮০ জন নারী অজ্ঞান

নগর জীবন

ভূমিকম্পে কাঁপল দেশ
ভূমিকম্পে কাঁপল দেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল নরসিংদী
লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল নরসিংদী

প্রথম পৃষ্ঠা

ভয়ংকর ঝুঁকিতে পুরান ঢাকা সিলেট ও চট্টগ্রাম
ভয়ংকর ঝুঁকিতে পুরান ঢাকা সিলেট ও চট্টগ্রাম

প্রথম পৃষ্ঠা

সুষ্ঠু নির্বাচনে সশস্ত্র বাহিনীকে ভূমিকা রাখতে হবে  - প্রধান উপদেষ্টা
সুষ্ঠু নির্বাচনে সশস্ত্র বাহিনীকে ভূমিকা রাখতে হবে - প্রধান উপদেষ্টা

প্রথম পৃষ্ঠা

হাস্যোজ্জ্বল খালেদা জিয়া সেনাকুঞ্জে
হাস্যোজ্জ্বল খালেদা জিয়া সেনাকুঞ্জে

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রশাসনিক চাঁদাবাজি
প্রশাসনিক চাঁদাবাজি

প্রথম পৃষ্ঠা

জিএসপি টার্গেটে সাত দেশ
জিএসপি টার্গেটে সাত দেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

নষ্ট যন্ত্রে বেহাল স্বাস্থ্যসেবা
নষ্ট যন্ত্রে বেহাল স্বাস্থ্যসেবা

পেছনের পৃষ্ঠা

১১ মাসে অপহৃত ৫ শতাধিক
১১ মাসে অপহৃত ৫ শতাধিক

পেছনের পৃষ্ঠা

অতিথি পাখির কলকাকলিতে মুখর চরবিজয়
অতিথি পাখির কলকাকলিতে মুখর চরবিজয়

পেছনের পৃষ্ঠা

পুলিশের নতুন পোশাক নিয়ে আলোচনা চলছেই
পুলিশের নতুন পোশাক নিয়ে আলোচনা চলছেই

পেছনের পৃষ্ঠা

সবজির সরবরাহ বাড়লেও দাম চড়া, বাড়ছে পিঁয়াজের ঝাঁজ
সবজির সরবরাহ বাড়লেও দাম চড়া, বাড়ছে পিঁয়াজের ঝাঁজ

পেছনের পৃষ্ঠা

ব্রিটেনে নতুন ইমিগ্রেশন নীতি, বাংলাদেশিদের জন্য দুঃস্বপ্ন
ব্রিটেনে নতুন ইমিগ্রেশন নীতি, বাংলাদেশিদের জন্য দুঃস্বপ্ন

পেছনের পৃষ্ঠা

ঝিনাইগাতীতে তিন দিনব্যাপী ওয়ানগালা উৎসব শুরু
ঝিনাইগাতীতে তিন দিনব্যাপী ওয়ানগালা উৎসব শুরু

পেছনের পৃষ্ঠা