শিরোনাম
প্রকাশ: ০৮:২৩, সোমবার, ০৭ মার্চ, ২০২২

ঐতিহাসিক ৭ মার্চ আজ

যে ভাষণে জেগে ওঠে বাঙালি

নিজস্ব প্রতিবেদক
অনলাইন ভার্সন
যে ভাষণে জেগে ওঠে বাঙালি

আজ ঐতিহাসিক ৭ মার্চ। ১৯৭১ সালের এই দিনে ঐতিহাসিক রেসকোর্স ময়দানে (বর্তমানে সোহরাওয়ার্দী উদ্যান) জনসমুদ্রে দাঁড়িয়ে জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান বাংলাদেশের স্বাধীনতা সংগ্রামের ডাক দিয়েছিলেন। তাঁর এ উদাত্ত আহ্বানে সাড়া দিয়ে বাঙালি জাতি সশস্ত্র মুক্তিযুদ্ধের প্রস্তুতি নিতে শুরু করেছিল।

জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের ঐতিহাসিক ৭ মার্চের ভাষণ বাঙালির স্বাধীনতা-মুক্তি ও জাতীয়তাবোধ জাগরণের মহাকাব্য। বাঙালি তথা বিশ্বের সব লাঞ্ছিত-বঞ্চিত নিপীড়িত-নির্যাতিত মানুষের মুক্তির সনদ। বাঙালির মুক্তির সনদের ৫১তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী আজ। আজ থেকে ৫০ বছর আগে এই মুক্তির সনদ ঘোষণা করেছিলেন জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান।

সেদিন মুক্তিকামী লাখো মানুষের উপস্থিতিতে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান বজ্রকণ্ঠে ঘোষণা করেছিলেন, ‘রক্ত যখন দিয়েছি রক্ত আরও দেব, এ দেশের মানুষকে মুক্ত করে ছাড়ব ইনশাআল্লাহ। এবারের সংগ্রাম আমাদের মুক্তির সংগ্রাম, এবারের সংগ্রাম স্বাধীনতার সংগ্রাম, জয় বাংলা।’ তাঁর দেওয়া স্বাধীনতার ডাক সারা দেশে ছড়িয়ে পড়ে। এরই ধারাবাহিকতায় ৯ মাসের রক্তক্ষয়ী সশস্ত্র মুক্তিযুদ্ধে বিজয়ের মধ্য দিয়ে অর্জিত হয় বাংলাদেশের স্বাধীনতা। মহান মুক্তিযুদ্ধে শহীদ হন ৩০ লাখ মানুষ, সম্ভ্রম হারান ২ লাখ মা-বোন। একাত্তর সালের এই দিনে মুক্তিকামী বাঙালি জাতিকে মুক্তির বাণী শুনিয়েছিলেন বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান। দীর্ঘ ২৪ বছরের লড়াই-সংগ্রামের পর বঙ্গবন্ধুর ৭ মার্চের সেই ভাষণেরই পরিণতি স্বাধীন-সার্বভৌম বাংলাদেশ। স্বাধীনতার ৫০ বছরেও মাত্র ১৯ মিনিটের সর্বকালের সর্বশ্রেষ্ঠ সেই ভাষণের আবেদন এতটুকু কমেনি। প্রজন্মের পর প্রজন্মের কাছে এই ভাষণ প্রেরণার উৎস। যত দিন যাবে নতুন প্রজন্মের কাছে ৭ মার্চের ভাষণ অনুপ্রেরণার সারথি হিসেবে কাজ করবে। এই ঐতিহাসিক ভাষণের মধ্য দিয়ে বঙ্গবন্ধু পাকিস্তান শাসকগোষ্ঠীর অত্যাচার-নির্যাতন-নিপীড়নের বিরুদ্ধে আন্দোলনরত নিরস্ত্র বাঙালি জাতিকে মুক্তির মহান মন্ত্রে উজ্জীবিত করেন। বাঙালির স্বাধীনতা সংগ্রাম জনযুদ্ধে পরিণত হয়। ঐতিহাসিক এই ভাষণে উদ্দীপ্ত হয়ে ৯ মাসের বীরত্বগাথা মুক্তিযুদ্ধের মধ্য দিয়ে এক সাগর রক্ত আর ৩০ লাখ প্রাণের বিনিময়ে অর্জিত হয় মহান স্বাধীনতা। বিশ্ব মানচিত্রে প্রতিষ্ঠা লাভ করে স্বাধীন-সার্বভৌম বাংলাদেশ রাষ্ট্র।
রাষ্ট্রীয়ভাবে আজকের দিনটি যথাযোগ্য মর্যাদায় পালন করা হবে। বিভিন্ন রাজনৈতিক দল ও সংগঠন ৭ মার্চ উপলক্ষে বিভিন্ন কর্মসূচি হাতে নিয়েছে। দিবসটি উপলক্ষে রাষ্ট্রপতি মো. আবদুল হামিদ ও প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা পৃথক বাণী দিয়েছেন। ‘১৯৭৫-পরবর্তী দীর্ঘ একুশ বছর বঙ্গবন্ধুর যে ঐতিহাসিক ভাষণটি বাজানোর ওপর অঘোষিত নিষেধাজ্ঞা ছিল, সময়ের ব্যবধানে স্বাধীনতার ডাক-সংবলিত বজ্রকঠিন বঙ্গবন্ধুর সেই ভাষণটিই আজ পৃথিবীর সর্বশ্রেষ্ঠ ভাষণের স্বীকৃতি পেয়েছে। বঙ্গবন্ধুর ৭ মার্চের ভাষণকে বিশ্ব প্রামাণ্য ঐতিহ্য হিসেবে স্বীকৃতি দিয়েছে জাতিসংঘের শিক্ষা বিজ্ঞান ও সাংস্কৃতিক বিষয়ক সংস্থা ইউনেস্কো। ২০১৭ সালের ৩০ অক্টোবর ইউনেস্কো ৭ মার্চের ভাষণকে ‘ডকুমেন্টারি হ্যারিটেজ’ (বিশ্ব প্রামাণ্য ঐতিহ্য) হিসেবে স্বীকৃতি দেয়। ইউনেস্কোর স্বীকৃতির পর বঙ্গবন্ধুর ভাষণটি এখন বিশ্ব ঐতিহ্যের অমূল্য দলিল। এ ভাষণ বিশ্ব ঐতিহ্যের স্বীকৃতি পাওয়ায় বাংলাদেশের মানুষের গৌরব-সম্মান আরেকবার আন্তর্জাতিকভাবে প্রতিষ্ঠিত হয়েছে। দেশের স্বনামধন্য কবি নির্মলেন্দু গুণ রক্তঝরা একাত্তরের ৭ মার্চ তৎকালীন রেসকোর্স ময়দানে বহুল প্রতীক্ষিত শিহরণ-জাগানো কালজয়ী বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের স্বাধীনতার ডাক-সংবলিত ঐতিহাসিক বজ্রকঠিন ভাষণের মুহূর্তটি এভাবেই তাঁর কবিতায় তুলে ধরেছিলেন ‘গণসূর্যের মঞ্চ কাঁপিয়ে কবি শোনালেন তাঁর অমর কবিতাখানি/ ‘এবারের সংগ্রাম আমাদের মুক্তির সংগ্রাম/ এবারের সংগ্রাম স্বাধীনতার সংগ্রাম। / সেই থেকে স্বাধীনতা শব্দটি আমাদের।’

বাংলাদেশ নামক রাষ্ট্রের স্বাপ্নিক স্থপতি ও সর্বকালের সর্বশ্রেষ্ঠ সন্তান জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের জন্মশতবার্ষিকী উপলক্ষে পালিত হচ্ছে মুজিববর্ষ। মুজিববর্ষ ও স্বাধীনতার সুবর্ণজয়ন্তীর নানা কর্মসূচি পালিত হবে পুরো বছরজুড়েই। মুজিববর্ষ ও স্বাধীনতার সুবর্ণজয়ন্তীকে সামনে রেখে এবারের অগ্নিঝরা মার্চ মাস বিশেষ তাৎপর্য বয়ে এনেছে পুরো জাতির জীবনে। পুরো বছর ধরে কৃতজ্ঞ বাঙালি জাতি নানা আনুষ্ঠানিকতায়, অনুষ্ঠানে শ্রদ্ধার সঙ্গে স্মরণ করবে বাংলাদেশ নামক ভাষাভিত্তিক জাতিরাষ্ট্রের মহান স্থপতি জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানকে। আজ থেকে ৫১ বছর আগে ১৯৭১ সালে পরাধীনতার দীর্ঘ প্রহর শেষে পুরো জাতি তখন স্বাধীনতার জন্য অধীর অপেক্ষায়। শুধু প্রয়োজন একটি ঘোষণার, একটি আহ্বানের। অবশেষে ৭ মার্চ এলো সেই ঘোষণা। অগ্নিঝরা একাত্তরের এই দিনে বাংলাদেশের স্বাধীনতা নামক মহতী কাব্যের স্রষ্টা কবি, জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের বজ্রগম্ভীর কণ্ঠ থেকে ধ্বনিত হয়েছিল স্বাধীনতার ঘোষণা। বিকাল ৩টা ২০ মিনিটে বঙ্গবন্ধু সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে (তৎকালীন রেসকোর্স ময়দান) উপস্থিত হন। লাখো মানুষের উপস্থিতিতে ময়দান ছিল কানায় কানায় পূর্ণ। স্লোগান ছিল পুরো ময়দানজুড়ে ‘পদ্মা মেঘনা যমুনা, তোমার আমার ঠিকানা’। উপস্থিত জনতাকে বঙ্গবন্ধু যুদ্ধের প্রস্তুতি নিতে নির্দেশ দিয়েছিলেন। তিনি বলেছিলেন, ‘প্রত্যেক ঘরে ঘরে দুর্গ গড়ে তোলো। তোমাদের যা কিছু আছে তাই নিয়ে শত্রুর মোকাবিলা করতে হবে’। বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের অমর ভাষণের জন্য এই দিনটি ইতিহাসে অবিস্মরণীয় হয়ে আছে। পাকিস্তানি শাসকগোষ্ঠীর বিরুদ্ধে লড়াই শুরু করার আহ্বানের অধীর অপেক্ষায় ছিল বাঙালি জাতি। বঙ্গবন্ধুর ৭ মার্চের ভাষণ সেই অপেক্ষার অবসান ঘটায়। জাতির পিতা শেখ মুজিবুর রহমান স্বাধীনতার যে ডাক দিয়েছিলেন, তা বিদ্যুৎ-গতিতে সারা দেশে ছড়িয়ে পড়ে। ঐতিহাসিক সেই ভাষণ মুক্তিযুদ্ধে দারুণ অনুপ্রেরণা জুগিয়েছিল। ১৯৭০ সালে বাঙালির প্রাণপ্রিয় সংগঠন আওয়ামী লীগ পাকিস্তানের জাতীয় পরিষদ নির্বাচনে নিরঙ্কুশ সংখ্যাগরিষ্ঠতা অর্জন করে। কিন্তু পাকিস্তানের সামরিক শাসকগোষ্ঠী বিজয়ী আওয়ামী লীগ তথা বাঙালিদের কাছে ক্ষমতা হস্তান্তর না করে নানামুখী ষড়যন্ত্রে লিপ্ত হয়। প্রকৃতপক্ষে তাদের উদ্দেশ্য ছিল, যে কোনোভাবে পশ্চিম পাকিস্তানিদের হাতে পাকিস্তানের শাসনক্ষমতা কুক্ষিগত করে রাখা। এই পরিস্থিতিতে পাকিস্তানের প্রেসিডেন্ট জেনারেল ইয়াহিয়া খান ৩ মার্চ জাতীয় পরিষদের অধিবেশন আহ্বান করেন। কিন্তু ১ মার্চ এ অধিবেশন অপ্রত্যাশিতভাবে অনির্দিষ্টকালের জন্য মুলতবি ঘোষণা করা হয়। এ ঘটনার প্রতিবাদে পূর্ব পাকিস্তানের জনগণ বিক্ষোভে ফেটে পড়ে এবং আওয়ামী লীগের নেতৃত্বে ২ ও ৩ মার্চ সারা দেশে হরতাল পালন করে। এই পটভূমিতে ৭ মার্চ রেসকোর্স ময়দানে জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান পাকিস্তানি শাসকগোষ্ঠীর রক্তচক্ষুকে উপেক্ষা করে অসীম সাহসিকতায় তাঁর বলিষ্ঠ কণ্ঠে অসহযোগ আন্দোলনের ডাক দেন। বঙ্গবন্ধুর দেওয়া ঐতিহাসিক ৭ মার্চের ভাষণটি বাঙালি জাতির জীবনে অত্যন্ত গুরুত্ব ও তাৎপর্য বহন করে এবং বাঙালি জাতির অনুপ্রেরণার অনির্বাণ শিখা হয়ে অফুরন্ত শক্তি ও সাহস জুগিয়ে আসছে।

বঙ্গবন্ধুর ঐতিহাসিক ৭ মার্চের এ ভাষণটি অনুবাদ করা হয়েছে বহু ভাষায়। নিউজউইক সাময়িকী জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানকে ‘রাজনীতির কবি’ হিসেবে অভিহিত করেছে। স্বাধীনতা অর্জনের দীর্ঘ ৫০ বছরেও ৭ মার্চের ভাষণ প্রজন্মকে স্বপ্ন দেখায় অন্যায়-অবিচারের বিরুদ্ধে কীভাবে প্রতিবাদী হতে হয়, কীভাবে মাথানত না করে অবিচল থাকতে হয়, কীভাবে এগিয়ে যেতে হয়। ভাষণটি যতবার শোনা হয়, ততবারই নতুন ভাবনা তৈরি হয়। এর প্রতিটি শব্দ, প্রতিটি বাক্য একেকটি স্বতন্ত্র অর্থ বহন করে, নতুন বার্তা দেয়। ১৯ মিনিটের একটি ভাষণ দেশের স্বাধীনতা অর্জন ও সার্বভৌমত্ব রক্ষায় কতটা প্রভাব ফেলতে পারে, তার জ্বলন্ত প্রমাণ এই কালজয়ী ভাষণ। সেদিন বেতারে সরাসরি বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের ঐতিহাসিক এই ভাষণটি প্রচারের কথা থাকলেও তা করতে দেননি পাকিস্তানি সামরিক জান্তারা। কিন্তু মুখে-মুখে ছড়িয়ে পড়ে শেখ মুজিবের নির্দেশ, ‘আজ থেকে কোর্ট-কাচারি, আদালত, ফৌজদারি আদালত, শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান অনির্দিষ্টকালের জন্য বন্ধ থাকবে। গরিবের যাতে কষ্ট না হয়, যাতে আমার মানুষের কষ্ট না হয়, সে জন্য যে সমস্ত অন্যান্য জিনিসগুলো আছে, সেগুলোর হরতাল কাল থেকে চলবে না। রিকশা, গরুর গাড়ি, রেল চলবে। ...সেক্রেটারিয়েট ও সুপ্রিম কোর্ট, হাই কোর্ট, জজ কোর্ট, সেমি-গভর্নমেন্ট দফতর, ওয়াপদা- কোনো কিছুই চলবে না। ...আমরা ভাতে মারব, আমরা পানিতে মারব...আমরা যখন মরতে শিখেছি, তখন কেউ আমাদের দাবায়ে রাখতে পারবে না।” 

আওয়ামী লীগের কর্মসূচি : ঐতিহাসিক ৭ মার্চ উপলক্ষে বিস্তারিত কর্মসূচি হাতে নিয়েছে আওয়ামী লীগ। সকাল সাড়ে ৬টার দিকে বঙ্গবন্ধু ভবন এবং দলীয় কার্যালয়ে জাতীয় ও দলীয় পতাকা উত্তোলন করা হবে। সকাল ৮টার দিকে ধানমন্ডির বঙ্গবন্ধু ভবন প্রাঙ্গণে জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের প্রতিকৃতিতে শ্রদ্ধার্ঘ্য অর্পণ করা হবে। বেলা সাড়ে ১১টায় আলোচনা সভার আয়োজন করেছে আওয়ামী লীগ। ২৩ বঙ্গবন্ধু এভিনিউয়ে আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে এ আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত হবে। আলোচনা সভায় সভাপতিত্ব করবেন আওয়ামী লীগ সভানেত্রী প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। গণভবন থেকে ভিডিও কনফারেন্সের মাধ্যমে তিনি এ আলোচনা সভায় সভাপতিত্ব করবেন। এতে জাতীয় নেতৃবৃন্দ ও বিশিষ্টজনরা বক্তৃতা করবেন।

বিডি প্রতিদিন/হিমেল

এই বিভাগের আরও খবর
কাশিমপুর কারাগার থেকে ৩ ফাঁসির আসামির পালানোর চেষ্টা, মামলা
কাশিমপুর কারাগার থেকে ৩ ফাঁসির আসামির পালানোর চেষ্টা, মামলা
ঢাকায় পাকিস্তানের নতুন হাইকমিশনার ইমরান হায়দার
ঢাকায় পাকিস্তানের নতুন হাইকমিশনার ইমরান হায়দার
ভোটার হতে আবেদন অর্ধলাখ প্রবাসীর, এগিয়ে আমিরাত-কম অস্ট্রেলিয়ায়
ভোটার হতে আবেদন অর্ধলাখ প্রবাসীর, এগিয়ে আমিরাত-কম অস্ট্রেলিয়ায়
নির্বাচনের মধ্যদিয়ে গণতান্ত্রিক কল্যাণ রাষ্ট্র গড়ে তুলব : তারেক রহমান
নির্বাচনের মধ্যদিয়ে গণতান্ত্রিক কল্যাণ রাষ্ট্র গড়ে তুলব : তারেক রহমান
সেন্ট মার্টিন মহাপরিকল্পনা চূড়ান্তের পথে
সেন্ট মার্টিন মহাপরিকল্পনা চূড়ান্তের পথে
সমমনা দল গুলোর সঙ্গে তারেক রহমানের মতবিনিময়
সমমনা দল গুলোর সঙ্গে তারেক রহমানের মতবিনিময়
পার্বত্য চট্টগ্রামে স্টারলিংক চালু করবে সরকার
পার্বত্য চট্টগ্রামে স্টারলিংক চালু করবে সরকার
চীনের দেওয়া রোবোটিক হাত-পায়ে নতুন জীবন পেয়েছেন আহতরা : স্বাস্থ্য উপদেষ্টা
চীনের দেওয়া রোবোটিক হাত-পায়ে নতুন জীবন পেয়েছেন আহতরা : স্বাস্থ্য উপদেষ্টা
দেশে একাধিক স্থায়ী হাসপাতাল বানাতে চায় চীন
দেশে একাধিক স্থায়ী হাসপাতাল বানাতে চায় চীন
এক বছরে জনপ্রশাসনে ৭৮৫ নিয়মিত পদোন্নতি , ভূতাপেক্ষ ৭৬৪ জনের
এক বছরে জনপ্রশাসনে ৭৮৫ নিয়মিত পদোন্নতি , ভূতাপেক্ষ ৭৬৪ জনের
রাজনৈতিক দলগুলোর সঙ্গে ফের আলোচনায় বসবে ঐকমত্য কমিশন: আলী রীয়াজ
রাজনৈতিক দলগুলোর সঙ্গে ফের আলোচনায় বসবে ঐকমত্য কমিশন: আলী রীয়াজ
জীবিতকে ‘জুলাই শহীদ’ দেখিয়ে এনসিপি নেতার বাণিজ্য!
জীবিতকে ‘জুলাই শহীদ’ দেখিয়ে এনসিপি নেতার বাণিজ্য!
সর্বশেষ খবর
ত্রিদেশীয় সিরিজের ফাইনালে বাংলাদেশ
ত্রিদেশীয় সিরিজের ফাইনালে বাংলাদেশ

৪০ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

শনিবার থেকে ঢাকায় ভ্যাপসা গরম বাড়তে পারে
শনিবার থেকে ঢাকায় ভ্যাপসা গরম বাড়তে পারে

৪৬ মিনিট আগে | নগর জীবন

কুমিল্লায় ফুটবল শেষে ফেরার পথে ট্রাক খাদে, স্কুলছাত্র নিহত
কুমিল্লায় ফুটবল শেষে ফেরার পথে ট্রাক খাদে, স্কুলছাত্র নিহত

৫২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ফটিকছড়িতে ধানক্ষেতে বিদ্যুৎস্পৃষ্টে যুবকের মৃত্যু
ফটিকছড়িতে ধানক্ষেতে বিদ্যুৎস্পৃষ্টে যুবকের মৃত্যু

৫৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

কুমিল্লায় ফুল কুড়াতে গিয়ে বিদ্যুৎস্পৃষ্টে মাদ্রাসাছাত্রীর মৃত্যু
কুমিল্লায় ফুল কুড়াতে গিয়ে বিদ্যুৎস্পৃষ্টে মাদ্রাসাছাত্রীর মৃত্যু

৫৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

কালীগঞ্জে ট্রেনে কাটা পড়ে ব্যবসায়ী নিহত
কালীগঞ্জে ট্রেনে কাটা পড়ে ব্যবসায়ী নিহত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জুলাই ঘোষণাপত্রে প্রত্যাশা পূরণ হয়নি: জাহিদুল ইসলাম
জুলাই ঘোষণাপত্রে প্রত্যাশা পূরণ হয়নি: জাহিদুল ইসলাম

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মৌসুম শুরুর আগেই বড় ধাক্কা চেলসি শিবিরে
মৌসুম শুরুর আগেই বড় ধাক্কা চেলসি শিবিরে

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চাঁদপুরে চোরাই মোটরসাইকেল উদ্ধার, গ্রেপ্তার ১
চাঁদপুরে চোরাই মোটরসাইকেল উদ্ধার, গ্রেপ্তার ১

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জাবির ১৭ হলে ছাত্রদলের কমিটি অনুমোদন
জাবির ১৭ হলে ছাত্রদলের কমিটি অনুমোদন

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সিংড়ায় চুরির অভিযোগে গণপিটুনি, যুবকের মৃত্যু
সিংড়ায় চুরির অভিযোগে গণপিটুনি, যুবকের মৃত্যু

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কাশিমপুর কারাগার থেকে ৩ ফাঁসির আসামির পালানোর চেষ্টা, মামলা
কাশিমপুর কারাগার থেকে ৩ ফাঁসির আসামির পালানোর চেষ্টা, মামলা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চবিতে চাঁদা দাবিকে কেন্দ্র করে হামলা, আহত ২ শিক্ষার্থী
চবিতে চাঁদা দাবিকে কেন্দ্র করে হামলা, আহত ২ শিক্ষার্থী

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গ্রহণযোগ্য-নিরপেক্ষ নির্বাচনে প্রস্তুতি নিচ্ছে পুলিশ : ডিএমপি কমিশনার
গ্রহণযোগ্য-নিরপেক্ষ নির্বাচনে প্রস্তুতি নিচ্ছে পুলিশ : ডিএমপি কমিশনার

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সাংবাদিক তুহিন হত্যার প্রতিবাদ ও বিচার দাবিতে ভোলায় মানববন্ধন প্রতিবাদ সমাবেশ
সাংবাদিক তুহিন হত্যার প্রতিবাদ ও বিচার দাবিতে ভোলায় মানববন্ধন প্রতিবাদ সমাবেশ

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জননিরাপত্তা নিশ্চিতে নগরীকে আলোকিত করতে হবে: মেয়র শাহাদাত
জননিরাপত্তা নিশ্চিতে নগরীকে আলোকিত করতে হবে: মেয়র শাহাদাত

২ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

রাজধানীতে তিন ছিনতাইকারীকে হাতেনাতে আটক
রাজধানীতে তিন ছিনতাইকারীকে হাতেনাতে আটক

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভারতে হড়কা বানে বিধ্বস্ত গ্রাম, এখনো ৩০০ জনকে উদ্ধারে কাজ চলছে
ভারতে হড়কা বানে বিধ্বস্ত গ্রাম, এখনো ৩০০ জনকে উদ্ধারে কাজ চলছে

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

স্বাস্থ্যখাতে সংস্কারের দাবিতে ৭ ঘণ্টা বরিশাল-ঢাকা মহাসড়ক অবরোধ
স্বাস্থ্যখাতে সংস্কারের দাবিতে ৭ ঘণ্টা বরিশাল-ঢাকা মহাসড়ক অবরোধ

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সাংবাদিক তুহিন হত্যার বিচার দাবিতে
নবীনগরে মানববন্ধন
সাংবাদিক তুহিন হত্যার বিচার দাবিতে নবীনগরে মানববন্ধন

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কলকাতায় অফিস খুলে বাংলাদেশবিরোধী কার্যক্রম চালাচ্ছেন হাসিনা : রিজভী
কলকাতায় অফিস খুলে বাংলাদেশবিরোধী কার্যক্রম চালাচ্ছেন হাসিনা : রিজভী

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রোনালদোর হ্যাটট্রিকে প্রীতি ম্যাচে বড় জয় আল নাসরের
রোনালদোর হ্যাটট্রিকে প্রীতি ম্যাচে বড় জয় আল নাসরের

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কোটালীপাড়ায় পানিতে ডুবে ৩ জনের মৃত্যু
কোটালীপাড়ায় পানিতে ডুবে ৩ জনের মৃত্যু

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কোল্ডপ্লে সিইওর নতুন কেলেঙ্কারির খবর প্রকাশ্যে
কোল্ডপ্লে সিইওর নতুন কেলেঙ্কারির খবর প্রকাশ্যে

৩ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

মেলবোর্নে প্রথমবারের মতো চট্টগ্রামের ঐতিহ্যবাহী মেজবান
মেলবোর্নে প্রথমবারের মতো চট্টগ্রামের ঐতিহ্যবাহী মেজবান

৩ ঘণ্টা আগে | পরবাস

ফ্লোরিডায় সাড়ে চার হাজার রোগীকে সেবা দিয়ে গ্রেফতার ‘ভুয়া নার্স’
ফ্লোরিডায় সাড়ে চার হাজার রোগীকে সেবা দিয়ে গ্রেফতার ‘ভুয়া নার্স’

৩ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

গারো পাহাড়ে ইআরটি ও বনকর্মীদের প্রশিক্ষণ
গারো পাহাড়ে ইআরটি ও বনকর্মীদের প্রশিক্ষণ

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চাঁদাবাজ-দখলদাররা বিএনপির লোক না: দুদু
চাঁদাবাজ-দখলদাররা বিএনপির লোক না: দুদু

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

গাজায় যুদ্ধ বন্ধে ‘নমনীয়তা’র বার্তা দিয়েছে হামাস
গাজায় যুদ্ধ বন্ধে ‘নমনীয়তা’র বার্তা দিয়েছে হামাস

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আখাউড়ায় মাদক সেবনের দায়ে ৭ জনের কারাদণ্ড
আখাউড়ায় মাদক সেবনের দায়ে ৭ জনের কারাদণ্ড

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
সাংবাদিক তুহিন হত্যার নেপথ্যে...
সাংবাদিক তুহিন হত্যার নেপথ্যে...

১২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

কলকাতায় ‌‘পার্টি অফিস’ খুলে আওয়ামী লীগের শেষরক্ষার চেষ্টা
কলকাতায় ‌‘পার্টি অফিস’ খুলে আওয়ামী লীগের শেষরক্ষার চেষ্টা

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুক্তরাজ্য সরকারের মন্ত্রিত্ব ছাড়লেন রুশনারা আলী
যুক্তরাজ্য সরকারের মন্ত্রিত্ব ছাড়লেন রুশনারা আলী

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জীবিতকে ‘জুলাই শহীদ’ দেখিয়ে এনসিপি নেতার বাণিজ্য!
জীবিতকে ‘জুলাই শহীদ’ দেখিয়ে এনসিপি নেতার বাণিজ্য!

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এক ইরানি নারীর বিরুদ্ধে ১১ স্বামীকে হত্যার অভিযোগ
এক ইরানি নারীর বিরুদ্ধে ১১ স্বামীকে হত্যার অভিযোগ

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘গুণ্ডাকে এক ইঞ্চি ছাড় দাও, সে এক মাইল নিয়ে নেবে’
‘গুণ্ডাকে এক ইঞ্চি ছাড় দাও, সে এক মাইল নিয়ে নেবে’

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এনসিপি থেকে পদত্যাগ করলেন শহীদ সাংবাদিক তুরাবের ভাই
এনসিপি থেকে পদত্যাগ করলেন শহীদ সাংবাদিক তুরাবের ভাই

১৩ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

জন্মের চেয়েও ১০ লক্ষ বেশি মানুষের মৃত্যু জাপানে
জন্মের চেয়েও ১০ লক্ষ বেশি মানুষের মৃত্যু জাপানে

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নাটোরে প্রাইভেটকার থেকে নামিয়ে ব্যবসায়ীকে গলা কেটে হত্যা
নাটোরে প্রাইভেটকার থেকে নামিয়ে ব্যবসায়ীকে গলা কেটে হত্যা

২২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দ্বিগুণ শুল্কে ভারত থেকে পণ্য নেওয়া বন্ধ করলো অ্যামাজন-ওয়ালমার্ট
দ্বিগুণ শুল্কে ভারত থেকে পণ্য নেওয়া বন্ধ করলো অ্যামাজন-ওয়ালমার্ট

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মাদুরোকে ধরিয়ে দেওয়ার পুরস্কার এবার দ্বিগুণ করল যুক্তরাষ্ট্র
মাদুরোকে ধরিয়ে দেওয়ার পুরস্কার এবার দ্বিগুণ করল যুক্তরাষ্ট্র

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজা সিটি দখলের পরিকল্পনা অনুমোদন করল ইসরায়েলের মন্ত্রিসভা
গাজা সিটি দখলের পরিকল্পনা অনুমোদন করল ইসরায়েলের মন্ত্রিসভা

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজা দখলের পরিকল্পনা, ভয়ংকর ক্ষোভের মুখে নেতানিয়াহু
গাজা দখলের পরিকল্পনা, ভয়ংকর ক্ষোভের মুখে নেতানিয়াহু

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ওমরাহ ও হজযাত্রীদের জন্য সুখবর
ওমরাহ ও হজযাত্রীদের জন্য সুখবর

৮ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

প্রতিভাবান সেই ক্ষুদে ফুটবলার সোহানের দায়িত্ব নিলেন তারেক রহমান
প্রতিভাবান সেই ক্ষুদে ফুটবলার সোহানের দায়িত্ব নিলেন তারেক রহমান

১১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এখনো অনেক সচিব নির্বাচন বানচালের ষড়যন্ত্র করছে : ফারুক
এখনো অনেক সচিব নির্বাচন বানচালের ষড়যন্ত্র করছে : ফারুক

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রাজধানীতে বন্ধুর বাসার তৃতীয় তলা থেকে পড়ে যুবকের মৃত্যু
রাজধানীতে বন্ধুর বাসার তৃতীয় তলা থেকে পড়ে যুবকের মৃত্যু

১৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

তৃষ্ণার হ্যাটট্রিকে তিমুরকে ৮ গোলে উড়িয়ে দিল বাংলাদেশ
তৃষ্ণার হ্যাটট্রিকে তিমুরকে ৮ গোলে উড়িয়ে দিল বাংলাদেশ

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সেন্ট মার্টিন মহাপরিকল্পনা চূড়ান্তের পথে
সেন্ট মার্টিন মহাপরিকল্পনা চূড়ান্তের পথে

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চীনের দেওয়া রোবোটিক হাত-পায়ে নতুন জীবন পেয়েছেন আহতরা : স্বাস্থ্য উপদেষ্টা
চীনের দেওয়া রোবোটিক হাত-পায়ে নতুন জীবন পেয়েছেন আহতরা : স্বাস্থ্য উপদেষ্টা

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বন ও পরিবেশ সুরক্ষায় মন্ত্রণালয়ের এক বছরের উদ্যোগ
বন ও পরিবেশ সুরক্ষায় মন্ত্রণালয়ের এক বছরের উদ্যোগ

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এবার ফিলিস্তিনকে স্বীকৃতি দিতে যাচ্ছে অস্ট্রেলিয়া
এবার ফিলিস্তিনকে স্বীকৃতি দিতে যাচ্ছে অস্ট্রেলিয়া

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সংস্কারের দায়িত্ব পালনে অন্তর্বর্তী সরকার ব্যর্থ : মামুনুল হক
সংস্কারের দায়িত্ব পালনে অন্তর্বর্তী সরকার ব্যর্থ : মামুনুল হক

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

এনসিএলে খেলবেন তামিম-মুশফিক-রিয়াদ
এনসিএলে খেলবেন তামিম-মুশফিক-রিয়াদ

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

গাজায় যুদ্ধ বন্ধে ‘নমনীয়তা’র বার্তা দিয়েছে হামাস
গাজায় যুদ্ধ বন্ধে ‘নমনীয়তা’র বার্তা দিয়েছে হামাস

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হিজবুল্লাহকে নিরস্ত্র করার মার্কিন পরিকল্পনা আংশিক অনুমোদন লেবাননের
হিজবুল্লাহকে নিরস্ত্র করার মার্কিন পরিকল্পনা আংশিক অনুমোদন লেবাননের

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এআইয়ের অপব্যবহার রোধে কঠোর নিষেধাজ্ঞা আরোপ হবে : ইসি
এআইয়ের অপব্যবহার রোধে কঠোর নিষেধাজ্ঞা আরোপ হবে : ইসি

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তিন ঘণ্টা পর সারা দেশের সঙ্গে রাজশাহীর ট্রেন চলাচল স্বাভাবিক
তিন ঘণ্টা পর সারা দেশের সঙ্গে রাজশাহীর ট্রেন চলাচল স্বাভাবিক

২৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জামানত বাতিলের ভয়ে পিআর পদ্ধতিতে ভোট চায় কিছু রাজনৈতিক দল : মেজর হাফিজ
জামানত বাতিলের ভয়ে পিআর পদ্ধতিতে ভোট চায় কিছু রাজনৈতিক দল : মেজর হাফিজ

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

গাজা নিয়ন্ত্রণের পরিকল্পনা বন্ধে ইসরায়েলের প্রতি জাতিসংঘের আহ্বান
গাজা নিয়ন্ত্রণের পরিকল্পনা বন্ধে ইসরায়েলের প্রতি জাতিসংঘের আহ্বান

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
ক্রাইম জোন গাজীপুর
ক্রাইম জোন গাজীপুর

প্রথম পৃষ্ঠা

জোটে মনোযোগী বিএনপি
জোটে মনোযোগী বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ভোটের মাঠে প্রার্থীরা
ভোটের মাঠে প্রার্থীরা

প্রথম পৃষ্ঠা

আদিবাসী বিতর্ক উসকে অশান্ত করা হয় পাহাড়
আদিবাসী বিতর্ক উসকে অশান্ত করা হয় পাহাড়

পেছনের পৃষ্ঠা

ভারতকে ট্রাম্পের ‘না’
ভারতকে ট্রাম্পের ‘না’

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজনৈতিক মোড় ঘুরাতে তারা দাঙ্গা চায়
রাজনৈতিক মোড় ঘুরাতে তারা দাঙ্গা চায়

নগর জীবন

জাতীয় পার্টি কার দখলে
জাতীয় পার্টি কার দখলে

প্রথম পৃষ্ঠা

বন্ধুর ছুরিকাঘাতে যুবক খুন
বন্ধুর ছুরিকাঘাতে যুবক খুন

নগর জীবন

নওগাঁ সীমান্ত দিয়ে ১৮ জন পুশইন
নওগাঁ সীমান্ত দিয়ে ১৮ জন পুশইন

পেছনের পৃষ্ঠা

নিউইয়র্কে ডজনখানেক প্রতারক চক্র
নিউইয়র্কে ডজনখানেক প্রতারক চক্র

প্রথম পৃষ্ঠা

চাঁদা দাবিকে কেন্দ্র করে স্থানীয়দের হামলায় চবির দুই শিক্ষার্থী আহত
চাঁদা দাবিকে কেন্দ্র করে স্থানীয়দের হামলায় চবির দুই শিক্ষার্থী আহত

নগর জীবন

বিএনপির মনোনয়নপ্রত্যাশী আটজন অন্য দলের প্রার্থীও সক্রিয়
বিএনপির মনোনয়নপ্রত্যাশী আটজন অন্য দলের প্রার্থীও সক্রিয়

নগর জীবন

ওষুধ পাচ্ছেন না থাইরয়েড ক্যানসারের রোগীরা
ওষুধ পাচ্ছেন না থাইরয়েড ক্যানসারের রোগীরা

পেছনের পৃষ্ঠা

এনসিপি ছাড়লেন শহীদ সাংবাদিক তুরাবের ভাই
এনসিপি ছাড়লেন শহীদ সাংবাদিক তুরাবের ভাই

নগর জীবন

নারায়ণগঞ্জ-৫ আসনে সরব সম্ভাব্য আটপ্রার্থী
নারায়ণগঞ্জ-৫ আসনে সরব সম্ভাব্য আটপ্রার্থী

নগর জীবন

কাদায় বেহাল সড়ক, দুর্ভোগে শিক্ষার্থীরা
কাদায় বেহাল সড়ক, দুর্ভোগে শিক্ষার্থীরা

নগর জীবন

সাংবাদিক কাজল রিমনের মাগফিরাত কামনায় ক্র্যাবের দোয়া
সাংবাদিক কাজল রিমনের মাগফিরাত কামনায় ক্র্যাবের দোয়া

নগর জীবন

ভিসা লিডারশিপ কনক্লেভ ২০২৫
ভিসা লিডারশিপ কনক্লেভ ২০২৫

নগর জীবন

রাজনৈতিক দলের মতামত নেবে ঐকমত্য কমিশন
রাজনৈতিক দলের মতামত নেবে ঐকমত্য কমিশন

প্রথম পৃষ্ঠা

কলকাতায় অফিস খুলে রাজনীতি করছে আওয়ামী লীগ
কলকাতায় অফিস খুলে রাজনীতি করছে আওয়ামী লীগ

প্রথম পৃষ্ঠা

আগামী দিনে তারা অপ্রাসঙ্গিক
আগামী দিনে তারা অপ্রাসঙ্গিক

প্রথম পৃষ্ঠা

শ্রীপুরে পিস্তল নিয়ে রেস্টুরেন্টে কিশোর-কিশোরী
শ্রীপুরে পিস্তল নিয়ে রেস্টুরেন্টে কিশোর-কিশোরী

পেছনের পৃষ্ঠা

কিছু বন্ধু আওয়ামী লীগের ভাষায় কথা বলছেন
কিছু বন্ধু আওয়ামী লীগের ভাষায় কথা বলছেন

প্রথম পৃষ্ঠা

বদলাতে পারে নিগারদের বিশ্বকাপ ভেন্যু!
বদলাতে পারে নিগারদের বিশ্বকাপ ভেন্যু!

মাঠে ময়দানে

সংস্কারের দায়িত্ব পালনে সরকার ব্যর্থ
সংস্কারের দায়িত্ব পালনে সরকার ব্যর্থ

প্রথম পৃষ্ঠা

কাচের মতো স্বচ্ছ নির্বাচন দিতে হবে
কাচের মতো স্বচ্ছ নির্বাচন দিতে হবে

নগর জীবন

আগ্নেয়াস্ত্রসহ বিএনপি নেতা গ্রেপ্তার
আগ্নেয়াস্ত্রসহ বিএনপি নেতা গ্রেপ্তার

নগর জীবন

‘আয়নাঘরে’র উদ্ভাবক
‘আয়নাঘরে’র উদ্ভাবক

প্রথম পৃষ্ঠা

ফুটবলে উড়ছে মেয়েরা
ফুটবলে উড়ছে মেয়েরা

মাঠে ময়দানে