শিরোনাম
প্রকাশ: ০৮:৩০, সোমবার, ০৭ মার্চ, ২০২২

খাদ্য নিরাপত্তার প্রশিক্ষণে নেই খাদ্য কর্মকর্তা, বিদেশ সফরে ১১ সদস্যের দল

উবায়দুল্লাহ বাদল
অনলাইন ভার্সন
খাদ্য নিরাপত্তার প্রশিক্ষণে নেই খাদ্য কর্মকর্তা, বিদেশ সফরে ১১ সদস্যের দল

দেশের খাদ্য নিরাপত্তা, ঝুঁকি ও সংকট ব্যবস্থাপনার বিষয়ে প্রশিক্ষণ নিতে ১০ দিনের সফরে যুক্তরাজ্য ও তুরস্ক যাচ্ছেন খাদ্য মন্ত্রণালয়ের ১১ কর্মকর্তা। খাদ্য সচিবের নেতৃত্বে এই প্রতিনিধি দলে আছেন মন্ত্রণালয়ের তিনজন অতিরিক্ত সচিব, একজন যুগ্মসচিব ও ছয়জন উপসচিব। তারা সবাই প্রশাসন ক্যাডারের কর্মকর্তা। তবে এই প্রশিক্ষণ সফরে খাদ্য নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে মাঠে কাজ করা খাদ্য ক্যাডারের কোনো কর্মকর্তাকে রাখা হয়নি। এমনকি যারা নিরাপদ খাদ্য নিয়ে কাজ করেন, সেই নিরাপদ খাদ্য কর্তৃপক্ষের কাউকেও রাখা হয়নি।

প্রতিনিধি দলটি কাল (মঙ্গলবার) প্রশিক্ষণের উদ্দেশে দেশত্যাগ করার কথা রয়েছে। এদের মধ্যে খাদ্য সচিব ও একজন অতিরিক্ত সচিবের চাকরির মেয়াদ রয়েছে মাত্র তিন মাস। অপর এক অতিরিক্ত সচিবও অবসরে যাবেন নয় মাস পর। ফলে প্রশিক্ষণলব্ধ জ্ঞান খাদ্য নিরাপত্তা বা সংশ্লিষ্ট খাতে কতটুকু অবদান রাখবে এবং দেশ-জাতির কতটুকু উপকারে আসবে তা নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে। জানতে চাইলে ট্রান্সপারেন্সি ইন্টারন্যাশনাল বাংলাদেশ (টিআইবি)’এর নির্বাহী পরিচালক ড. ইফতেখারুজ্জামান বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, ‘খাদ্য নিরাপত্তা ও ঝুঁকি ব্যবস্থাপনা নিয়ে প্রশিক্ষণের জন্য যুক্তরাজ্য ও তুরস্ক কেন বেছে নেওয়া হলো তা সংশ্লিষ্টরাই ভালো বলতে পারবেন। খাদ্য নিরাপত্তা নিয়ে যেহেতু প্রশিক্ষণ, সেখানে অবশ্যই খাদ্য সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তাদের পাঠানো উচিত। যেহেতু খাদ্যের বিষয়ে একটি নির্দিষ্ট ক্যাডার রয়েছে সুতরাং তাদের মধ্য থেকেই  বেশিরভাগ কর্মকর্তা পাঠালে ভালো হতো। এ ছাড়া যেসব কর্মকর্তার চাকরির মেয়াদ শেষ পর্যায়ে তারা প্রশিক্ষণলব্ধ জ্ঞান কোথায় প্রয়োগ করবেন। যারা প্রশিক্ষণে যাচ্ছেন তারা যে কোনো সময় অন্য মন্ত্রণালয়ে বদলি হয়ে যেতে পারেন। এতে প্রশিক্ষণের মূল লক্ষ্যই ভেস্তে যাওয়ার পাশাপাশি এই খাতের সব টাকাই জলে পড়বে। এ বিষয়ে সরকারের সুনির্দিষ্ট নীতিমালা থাকা উচিত।’

প্রশিক্ষণ সংক্রান্ত খাদ্য মন্ত্রণালয় থেকে জারি করা অফিস আদেশ পর্যালোচনা করে দেখা গেছে, খাদ্য নিরাপত্তা নিশ্চিত ও এর ঝুঁকিসহ সার্বিক ব্যবস্থাপনার বিষয়ে প্রশিক্ষণ নিতে যুক্তরাজ্য ও তুরস্কে শিক্ষা সফরে যাচ্ছেন খাদ্য সচিব ড. মোছাম্মাৎ নাজমানারা খানুম। তিনি বর্তমানে এক বছরের চুক্তিতে চাকরি করছেন। বিসিএস ১৯৮৬ ব্যাচের এই কর্মকর্তা চাকরি থেকে নিয়মিত অবসরে যান গত বছরের জুনে। এরপর তিনি এক বছরের জন্য চুক্তিতে নিয়োগ পান। আগামী জুনের প্রথম দিকেই তার চাকরির মেয়াদ শেষ হচ্ছে। চুক্তির মেয়াদ না বাড়লে তার চাকরির মেয়াদ আছে মাত্র তিন মাস। একই অবস্থা প্রতিনিধি দলের অপর অতিরিক্ত সচিব শাহ নেওয়াজ তালুকদারের। ত্রয়োদশ বিসিএস প্রশাসন ক্যাডারের এই কর্মকর্তা আগামী ২৯ জুন অবসরোত্তর ছুটিতে (পিআরএল) যাওয়ার কথা রয়েছে। প্রতিনিধি দলের অপর সদস্য খাদ্য মন্ত্রণালয়ের এফপিএমইউএর মহাপরিচালক (অতিরিক্ত সচিব) মো. শহীদুজ্জামান ফারুকী আগামী ডিসেম্বরে পিআরএলে যাবেন। একাদশ বিসিএসের প্রশাসন ক্যাডারের এই কর্মকর্তার আর মাত্র চাকরি আছে নয় মাস। ফলে এই তিন কর্মকর্তার চাকরির শেষপ্রান্তে বিদেশ প্রশিক্ষণে যাওয়ার বিষয়ে প্রশ্ন তুলেছেন সংশ্লিষ্টরা। তাদের মতে, প্রশিক্ষণলব্ধ জ্ঞান দেশে ফিরে প্রয়োগ করতে না পারলে সরকারের পুরো টাকাই জলে যাবে। অথচ সরকারপ্রধান একাধিক সচিব সভায় প্রশিক্ষণে সবসময় মধ্যম সারির (যুগ্মসচিব ও উপসচিব) এবং বিষয় সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তাদের প্রাধান্য দিতে নির্দেশ দিয়েছেন। এ ছাড়া প্রশাসনের বিভিন্ন পর্যায়ের সভায় যাদের চাকরির মেয়াদ ছয় মাসের কম, তাদের প্রশিক্ষণে নিরুৎসাহিত করার জন্য বলা হয়। এ ছাড়া প্রশিক্ষণে যাচ্ছেন মন্ত্রণালয়ের অতিরিক্ত সচিব ত্রয়োদশ বিসিএসের প্রশাসন ক্যাডার কর্মকর্তা খুরশিদ ইকবাল রিজভী, ২০তম বিসিএসের প্রশাসন ক্যাডার কর্মকর্তা যুগ্মসচিব (প্রশাসন)এ কে এম মামুনুর রশিদ, ২৫তম বিসিএস প্রশাসন ক্যাডার কর্মকর্তা ও খাদ্যমন্ত্রীর একান্ত সচিব (পিএস) শহীদুজ্জামান, ২৭তম বিসিএসের প্রশাসন ক্যাডার কর্মকর্তা খাদ্য সচিবের পিএস মুহাম্মদ মাসুম বিল্লাহ, মর্জিনা আক্তার ও হুরে জান্নাত। এ ছাড়া ১৯তম বিসিএসের প্রাণিসম্পদ ক্যাডারের কর্মকর্তা ও মন্ত্রণালয়ের উপসচিব ড. সৌরেন্দ্র নাথ সাহা এবং ২০তম বিসিএসের কৃষি ক্যাডার কর্মকর্তা ও মন্ত্রণালয়ের উপসচিব মো. কামরুজ্জামান রয়েছেন প্রতিনিধি দলে। এই প্রতিনিধি দলের সঙ্গে নিজ খরচে যাচ্ছেন  যুগ্মসচিব (প্রশাসন) এ  কে এম মামুনুর রশিদের স্ত্রী ও কন্যা। অথচ খাদ্য নিরাপত্তা ও নিরাপদ খাদ্য নিয়ে কাজ করা খাদ্য ক্যাডারের কর্মকর্তাদের কাউকে প্রশিক্ষণের জন্য প্রতিনিধি দলে রাখা হয়নি।
খাদ্য অধিদফতর ও নিরাপদ খাদ্য কর্তৃপক্ষের নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক একাধিক কর্মকর্তা বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, প্রশিক্ষণে মধ্যম সারির এবং বিষয় সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তাদের প্রাধান্য দিতে বলা হলেও এখানে তা মানা হয় না। যে অনুষ্ঠান বা প্রশিক্ষণে সিনিয়র সহকারী সচিব/ উপসচিব যাওয়ার কথা সেখানে সচিব বা অতিরিক্ত সচিবরা যাচ্ছেন। যেখানে অধিদফতর বা সংস্থার কর্মকর্তারা গেলেও চলে বা আর্থিক সংশ্লেষ রয়েছে, সেখানেই মন্ত্রণালয়ের বড় কর্মকর্তারা নিজেদের নাম জুড়ে দিচ্ছেন। এ ছাড়া প্রশিক্ষণে স্ত্রী-কন্যা গেলে সেখানে আর প্রশিক্ষণ থাকে না। সেটা ভ্রমণে রূপ নেয়। কারণ বড় কর্তার স্ত্রী-সন্তানদের জন্য ছোট কর্তাদের ঘুম হারাম হয়ে যায়। ফলে প্রশিক্ষণের মূল উদ্দেশ্যই ব্যাহত হয়।

এ বিষয়ে বক্তব্য নিতে খাদ্য সচিব ড. মোছাম্মৎ নাজমানারা খানুমের দফতরে গেলে জানানো হয় খাদ্যসচিব কৃষি মন্ত্রণালয়ের একটি অনুষ্ঠানে আছেন। এরপর সন্ধ্যায় একাধিকবার তার মোবাইল ফোনে কল দেওয়া হলেও তিনি রিসিভ করেননি। প্রতিবেদকের পরিচয় দিয়ে এসএমএস পাঠানো হলেও তিনি সাড়া দেননি।

বিডি প্রতিদিন/হিমেল

এই বিভাগের আরও খবর
দুই দিনের অর্ধদিবস কর্মবিরতি ঘোষণা বিচার বিভাগীয় কর্মচারীদের
দুই দিনের অর্ধদিবস কর্মবিরতি ঘোষণা বিচার বিভাগীয় কর্মচারীদের
আকাশে খুলে গেল চাকা, যাত্রী নিয়ে শাহজালালে নিরাপদে অবতরণ বিমানের
আকাশে খুলে গেল চাকা, যাত্রী নিয়ে শাহজালালে নিরাপদে অবতরণ বিমানের
ইতালি সফর শেষে দেশে ফিরলেন বিমান বাহিনী প্রধান
ইতালি সফর শেষে দেশে ফিরলেন বিমান বাহিনী প্রধান
৬ জেলায় তাপপ্রবাহ, বিভিন্ন অঞ্চলে বৃষ্টির শঙ্কা
৬ জেলায় তাপপ্রবাহ, বিভিন্ন অঞ্চলে বৃষ্টির শঙ্কা
দুপুরের মধ্যে রংপুর বিভাগে বজ্রপাতের শঙ্কা
দুপুরের মধ্যে রংপুর বিভাগে বজ্রপাতের শঙ্কা
ঈদযাত্রায় বাসের অগ্রিম টিকিট বিক্রি শুরু
ঈদযাত্রায় বাসের অগ্রিম টিকিট বিক্রি শুরু
স্থানীয় উদ্যোক্তাদের অস্বস্তি থাকলে বিদেশি বিনিয়োগ আসে না
স্থানীয় উদ্যোক্তাদের অস্বস্তি থাকলে বিদেশি বিনিয়োগ আসে না
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৬ মে)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৬ মে)
জুলাই থেকে ইন্টারনেটের দাম ২০ শতাংশ কমবে
জুলাই থেকে ইন্টারনেটের দাম ২০ শতাংশ কমবে
“আবাসনের দাবি ন্যায্য”, জবি শিক্ষার্থীদের পাশে থাকার আশ্বাস উপদেষ্টা মাহফুজের
“আবাসনের দাবি ন্যায্য”, জবি শিক্ষার্থীদের পাশে থাকার আশ্বাস উপদেষ্টা মাহফুজের
'জবি শিক্ষার্থীদের যৌক্তিক দাবি মেনে নিতে দ্রুত আলোচনায় বসুন'
'জবি শিক্ষার্থীদের যৌক্তিক দাবি মেনে নিতে দ্রুত আলোচনায় বসুন'
দেশজুড়ে অভিযানে অস্ত্রসহ গ্রেফতার ১৭৮৯ জন
দেশজুড়ে অভিযানে অস্ত্রসহ গ্রেফতার ১৭৮৯ জন
সর্বশেষ খবর
'গণতান্ত্রিক প্রক্রিয়াকে বাধাগ্রস্ত করতে গভীর ষড়যন্ত্র চলছে'
'গণতান্ত্রিক প্রক্রিয়াকে বাধাগ্রস্ত করতে গভীর ষড়যন্ত্র চলছে'

১ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

দুই দিনের অর্ধদিবস কর্মবিরতি ঘোষণা বিচার বিভাগীয় কর্মচারীদের
দুই দিনের অর্ধদিবস কর্মবিরতি ঘোষণা বিচার বিভাগীয় কর্মচারীদের

৪ মিনিট আগে | জাতীয়

অস্থিরতা মোকাবেলায় রাজনৈতিক সরকারের বিকল্প নেই : নজরুল ইসলাম
অস্থিরতা মোকাবেলায় রাজনৈতিক সরকারের বিকল্প নেই : নজরুল ইসলাম

৭ মিনিট আগে | রাজনীতি

চার দফা দাবিতে জবি শিক্ষার্থীদের সমাবেশ
চার দফা দাবিতে জবি শিক্ষার্থীদের সমাবেশ

৮ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

ইউজিসি কর্মকর্তাদের সঙ্গে বৈঠকে জবি শিক্ষক সমিতির নেতারা
ইউজিসি কর্মকর্তাদের সঙ্গে বৈঠকে জবি শিক্ষক সমিতির নেতারা

১৯ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

চাঁপাইনবাবগঞ্জে ১৯টি গাছের ৩০ মণ আম কেটে ফেলেছে দুর্বৃত্তরা
চাঁপাইনবাবগঞ্জে ১৯টি গাছের ৩০ মণ আম কেটে ফেলেছে দুর্বৃত্তরা

২২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ইস্তাম্বুলে শান্তি আলোচনায় বসছে রাশিয়া-ইউক্রেন
ইস্তাম্বুলে শান্তি আলোচনায় বসছে রাশিয়া-ইউক্রেন

২৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারত-পাকিস্তানের মধ্যকার যুদ্ধবিরতির মেয়াদ বাড়ল
ভারত-পাকিস্তানের মধ্যকার যুদ্ধবিরতির মেয়াদ বাড়ল

৩৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রাইভেটকার নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে পুকুরে
প্রাইভেটকার নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে পুকুরে

৩৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

রাশিয়ার স্থলবাহিনীর প্রধান বরখাস্ত
রাশিয়ার স্থলবাহিনীর প্রধান বরখাস্ত

৩৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মেহেরপুরে ওয়ান শুটারগান ও গুলি উদ্ধার
মেহেরপুরে ওয়ান শুটারগান ও গুলি উদ্ধার

৪১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

আকাশে খুলে গেল চাকা, যাত্রী নিয়ে শাহজালালে নিরাপদে অবতরণ বিমানের
আকাশে খুলে গেল চাকা, যাত্রী নিয়ে শাহজালালে নিরাপদে অবতরণ বিমানের

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতের সঙ্গে যুদ্ধ: পাকিস্তানের প্রশংসা করে যা বলল চীন
ভারতের সঙ্গে যুদ্ধ: পাকিস্তানের প্রশংসা করে যা বলল চীন

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জরুরি সংবাদ সম্মেলন ডেকেছে সাত কলেজ
জরুরি সংবাদ সম্মেলন ডেকেছে সাত কলেজ

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

পরমাণু চুক্তির কাছাকাছি ইরান-আমেরিকা: ট্রাম্প
পরমাণু চুক্তির কাছাকাছি ইরান-আমেরিকা: ট্রাম্প

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাটখেতে মিলল দগ্ধ নারীর লাশ
পাটখেতে মিলল দগ্ধ নারীর লাশ

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চেতনানাশক ওষুধ খাইয়ে মাদরাসা শিক্ষার্থীকে ধর্ষণ, পল্লী চিকিৎসক কারাগারে
চেতনানাশক ওষুধ খাইয়ে মাদরাসা শিক্ষার্থীকে ধর্ষণ, পল্লী চিকিৎসক কারাগারে

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভিনিসিয়ুসকে নিয়ে বর্ণবাদী আচরণ করে কারাগারে পাঁচজন
ভিনিসিয়ুসকে নিয়ে বর্ণবাদী আচরণ করে কারাগারে পাঁচজন

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সাম্য হত্যার বিচার দাবি, শাহবাগ থানা ঘেরাও ঢাবি শিক্ষার্থীদের
সাম্য হত্যার বিচার দাবি, শাহবাগ থানা ঘেরাও ঢাবি শিক্ষার্থীদের

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

গৌরনদীতে সড়ক দুর্ঘটনায় কলেজছাত্র নিহত
গৌরনদীতে সড়ক দুর্ঘটনায় কলেজছাত্র নিহত

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইতালি সফর শেষে দেশে ফিরলেন বিমান বাহিনী প্রধান
ইতালি সফর শেষে দেশে ফিরলেন বিমান বাহিনী প্রধান

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পেটের ভেতর ইয়াবা বহনকালে বিমানবন্দরে মাদক কারবারি আটক
পেটের ভেতর ইয়াবা বহনকালে বিমানবন্দরে মাদক কারবারি আটক

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

রাজবাড়ীতে ট্রেনে কাটা পড়ে যুবকের মৃত্যু
রাজবাড়ীতে ট্রেনে কাটা পড়ে যুবকের মৃত্যু

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কু‌ড়িগ্রা‌মে বজ্রপাতে গৃহবধূর মৃত্যু
কু‌ড়িগ্রা‌মে বজ্রপাতে গৃহবধূর মৃত্যু

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মুন্সিগঞ্জে অগ্নিকাণ্ডে অর্ধশতাধিক দোকান পুড়ে ছাই
মুন্সিগঞ্জে অগ্নিকাণ্ডে অর্ধশতাধিক দোকান পুড়ে ছাই

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

করিডোর নিয়ে সিদ্ধান্ত নেবে নির্বাচিত সরকার: ফারুক
করিডোর নিয়ে সিদ্ধান্ত নেবে নির্বাচিত সরকার: ফারুক

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ব্রাহ্মণবাড়িয়া সীমান্তে পুশইনের আশঙ্কায় বিজিবির টহল জোরদার
ব্রাহ্মণবাড়িয়া সীমান্তে পুশইনের আশঙ্কায় বিজিবির টহল জোরদার

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

একের পর এক বাস নিয়ে কাকরাইলে আসছেন জবির সাবেক-বর্তমান শিক্ষার্থীরা
একের পর এক বাস নিয়ে কাকরাইলে আসছেন জবির সাবেক-বর্তমান শিক্ষার্থীরা

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

৬ জেলায় তাপপ্রবাহ, বিভিন্ন অঞ্চলে বৃষ্টির শঙ্কা
৬ জেলায় তাপপ্রবাহ, বিভিন্ন অঞ্চলে বৃষ্টির শঙ্কা

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজায় হত্যাযজ্ঞের প্রতিবাদ, মার্কিন সিনেট থেকে গ্রেফতার বেন কোহেন
গাজায় হত্যাযজ্ঞের প্রতিবাদ, মার্কিন সিনেট থেকে গ্রেফতার বেন কোহেন

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
ভারতের আরও একটি যুদ্ধবিমান ভূপাতিত করেছে পাকিস্তান; দাবি শেহবাজের
ভারতের আরও একটি যুদ্ধবিমান ভূপাতিত করেছে পাকিস্তান; দাবি শেহবাজের

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতের ৯ বিমানবন্দরে তুর্কি সেলেবি এভিয়েশনের লাইসেন্স বাতিল
ভারতের ৯ বিমানবন্দরে তুর্কি সেলেবি এভিয়েশনের লাইসেন্স বাতিল

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দিল্লিতে বাংলাদেশি রাষ্ট্রদূতের পরিচয়পত্র পেশ শেষ মুহূর্তে বাতিল
দিল্লিতে বাংলাদেশি রাষ্ট্রদূতের পরিচয়পত্র পেশ শেষ মুহূর্তে বাতিল

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলের সঙ্গে বাণিজ্যিক সম্পর্ক ছিন্ন স্পেনের
ইসরায়েলের সঙ্গে বাণিজ্যিক সম্পর্ক ছিন্ন স্পেনের

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খালেগি নাচে ট্রাম্পকে স্বাগত জানাল আমিরাতের মেয়েরা (ভিডিও)
খালেগি নাচে ট্রাম্পকে স্বাগত জানাল আমিরাতের মেয়েরা (ভিডিও)

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতে কারখানা নয়, অ্যাপলকে স্পষ্ট বার্তা ট্রাম্পের
ভারতে কারখানা নয়, অ্যাপলকে স্পষ্ট বার্তা ট্রাম্পের

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজা দখলে নিয়ে ‘স্বাধীনতা অঞ্চল’ তৈরি করতে চান ট্রাম্প
গাজা দখলে নিয়ে ‘স্বাধীনতা অঞ্চল’ তৈরি করতে চান ট্রাম্প

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

থাইল্যান্ডের উদ্দেশে রওনা দেওয়া যুবলীগ নেতা বিমানবন্দরে গ্রেফতার
থাইল্যান্ডের উদ্দেশে রওনা দেওয়া যুবলীগ নেতা বিমানবন্দরে গ্রেফতার

১৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘পারমাণবিক ব্ল্যাকমেইল ছাড়াই ভারতকে প্রতিহত করতে সক্ষম পাকিস্তান’
‘পারমাণবিক ব্ল্যাকমেইল ছাড়াই ভারতকে প্রতিহত করতে সক্ষম পাকিস্তান’

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টিকটকে নাচের ভিডিও দিয়ে বেশ ঝামেলায় ট্রাম্পের নাতনি
টিকটকে নাচের ভিডিও দিয়ে বেশ ঝামেলায় ট্রাম্পের নাতনি

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যৌক্তিক দাবি মেনে নিলে ২ মিনিটে ক্যাম্পাসে ফিরবো: শিক্ষক সমিতির সম্পাদক
যৌক্তিক দাবি মেনে নিলে ২ মিনিটে ক্যাম্পাসে ফিরবো: শিক্ষক সমিতির সম্পাদক

২১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

রাজধানীর ৯ স্থানে সভা-সমাবেশ নিষিদ্ধ
রাজধানীর ৯ স্থানে সভা-সমাবেশ নিষিদ্ধ

২২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মার্কিন পণ্যে সব ধরনের শুল্ক প্রত্যাহারের প্রস্তাব দিয়েছে ভারত
মার্কিন পণ্যে সব ধরনের শুল্ক প্রত্যাহারের প্রস্তাব দিয়েছে ভারত

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতের সঙ্গে যুদ্ধ: পাকিস্তানের প্রশংসা করে যা বলল চীন
ভারতের সঙ্গে যুদ্ধ: পাকিস্তানের প্রশংসা করে যা বলল চীন

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জবির সাবেক-বর্তমান শিক্ষার্থীদের সমাবেশ সকালে, জুমার পর গণঅনশন
জবির সাবেক-বর্তমান শিক্ষার্থীদের সমাবেশ সকালে, জুমার পর গণঅনশন

১৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

এনসিপিদের সাদরে বরণ, জবি ছাত্রদের উপর টিয়ারশেল? প্রশ্ন রিজভীর
এনসিপিদের সাদরে বরণ, জবি ছাত্রদের উপর টিয়ারশেল? প্রশ্ন রিজভীর

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

গত ৮ মাসে ৯০ হাজার কোটি টাকা পাচার হয়েছে : মির্জা আব্বাস
গত ৮ মাসে ৯০ হাজার কোটি টাকা পাচার হয়েছে : মির্জা আব্বাস

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

টিকটক লাইভেই ইনফ্লুয়েন্সারকে গুলি করে হত্যা
টিকটক লাইভেই ইনফ্লুয়েন্সারকে গুলি করে হত্যা

২২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

আইপিএলে অন্তত দুটি ম্যাচে মুস্তাফিজকে পাবে দিল্লি
আইপিএলে অন্তত দুটি ম্যাচে মুস্তাফিজকে পাবে দিল্লি

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আকাশে খুলে গেল চাকা, যাত্রী নিয়ে শাহজালালে নিরাপদে অবতরণ বিমানের
আকাশে খুলে গেল চাকা, যাত্রী নিয়ে শাহজালালে নিরাপদে অবতরণ বিমানের

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইউক্যালিপটাস ও আকাশমনি গাছের চারা রোপণ, উত্তোলন, বিক্রয় নিষিদ্ধ ঘোষণা
ইউক্যালিপটাস ও আকাশমনি গাছের চারা রোপণ, উত্তোলন, বিক্রয় নিষিদ্ধ ঘোষণা

২১ ঘণ্টা আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

জান্তা বাহিনীর ঘাঁটিতে হামলা, থাইল্যান্ডে পালাল ৪১৪ জন
জান্তা বাহিনীর ঘাঁটিতে হামলা, থাইল্যান্ডে পালাল ৪১৪ জন

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানের সঙ্গে সিন্ধু পানি চুক্তি স্থগিতই থাকবে, জানাল ভারত
পাকিস্তানের সঙ্গে সিন্ধু পানি চুক্তি স্থগিতই থাকবে, জানাল ভারত

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজায় হত্যাযজ্ঞের প্রতিবাদ, মার্কিন সিনেট থেকে গ্রেফতার বেন কোহেন
গাজায় হত্যাযজ্ঞের প্রতিবাদ, মার্কিন সিনেট থেকে গ্রেফতার বেন কোহেন

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্ববাজারে জ্বালানি তেলের দামে বড় পতন
বিশ্ববাজারে জ্বালানি তেলের দামে বড় পতন

২২ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

ফের গাজা নিয়ন্ত্রণে নেয়ার কথা বললেন ট্রাম্প!
ফের গাজা নিয়ন্ত্রণে নেয়ার কথা বললেন ট্রাম্প!

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মার্কিন বিমানঘাঁটিতে ১০ বিলিয়ন ডলার বিনিয়োগ করবে কাতার : ট্রাম্প
মার্কিন বিমানঘাঁটিতে ১০ বিলিয়ন ডলার বিনিয়োগ করবে কাতার : ট্রাম্প

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

“আবাসনের দাবি ন্যায্য”, জবি শিক্ষার্থীদের পাশে থাকার আশ্বাস উপদেষ্টা মাহফুজের
“আবাসনের দাবি ন্যায্য”, জবি শিক্ষার্থীদের পাশে থাকার আশ্বাস উপদেষ্টা মাহফুজের

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারত ও পাকিস্তানের মধ্যে পরমাণু যুদ্ধের ঝুঁকি আসলে কতটা?
ভারত ও পাকিস্তানের মধ্যে পরমাণু যুদ্ধের ঝুঁকি আসলে কতটা?

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কমলো স্বর্ণের দাম
কমলো স্বর্ণের দাম

১৮ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

প্রিন্ট সর্বাধিক
সিলেট নগরজুড়ে জুবাইদা রহমানের পোস্টার
সিলেট নগরজুড়ে জুবাইদা রহমানের পোস্টার

পেছনের পৃষ্ঠা

চাঁদা না পেয়ে নিয়ে গেল গরু, বাছুর নিয়ে আদালতে নারী
চাঁদা না পেয়ে নিয়ে গেল গরু, বাছুর নিয়ে আদালতে নারী

পেছনের পৃষ্ঠা

এলাচের দাম আকাশছোঁয়া
এলাচের দাম আকাশছোঁয়া

পেছনের পৃষ্ঠা

বাংলাদেশসহ পাঁচ রাষ্ট্রদূতের পরিচয় পেশ হঠাৎ স্থগিত
বাংলাদেশসহ পাঁচ রাষ্ট্রদূতের পরিচয় পেশ হঠাৎ স্থগিত

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধ বন্ধে শুরু শান্তি আলোচনা
রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধ বন্ধে শুরু শান্তি আলোচনা

প্রথম পৃষ্ঠা

দুদকে তলব সেই দুই এপিএস পিও এনসিপি নেতাকে
দুদকে তলব সেই দুই এপিএস পিও এনসিপি নেতাকে

পেছনের পৃষ্ঠা

ডলারের দাম ১২২ টাকার আশপাশে স্থির
ডলারের দাম ১২২ টাকার আশপাশে স্থির

প্রথম পৃষ্ঠা

গণতন্ত্র হেরে গেলে হেরে যাবে বাংলাদেশ
গণতন্ত্র হেরে গেলে হেরে যাবে বাংলাদেশ

সম্পাদকীয়

বন্ধ আইসিইউ, দিশাহারা মুমূর্ষু রোগীর স্বজনরা
বন্ধ আইসিইউ, দিশাহারা মুমূর্ষু রোগীর স্বজনরা

পেছনের পৃষ্ঠা

মামলা বাণিজ্য চাঁদাবাজি চলছে
মামলা বাণিজ্য চাঁদাবাজি চলছে

প্রথম পৃষ্ঠা

রূপবান সিনেমার বাঁশ উঠেছিল নিলামে
রূপবান সিনেমার বাঁশ উঠেছিল নিলামে

শোবিজ

ট্রাম্প ট্যাক্সের বোঝা গার্মেন্টে
ট্রাম্প ট্যাক্সের বোঝা গার্মেন্টে

পেছনের পৃষ্ঠা

ব্যাচেলর পয়েন্ট-এ মিশুকে নিয়ে ধোঁয়াশা
ব্যাচেলর পয়েন্ট-এ মিশুকে নিয়ে ধোঁয়াশা

শোবিজ

পাখির জন্য অন্য রকম ভালোবাসা
পাখির জন্য অন্য রকম ভালোবাসা

পেছনের পৃষ্ঠা

নির্বাচনের নাম শুনলে সরকারের গা জ্বলে
নির্বাচনের নাম শুনলে সরকারের গা জ্বলে

প্রথম পৃষ্ঠা

মেয়র হতে ইসিতে ধরনা জামানত হারানো মুশফিকের
মেয়র হতে ইসিতে ধরনা জামানত হারানো মুশফিকের

পেছনের পৃষ্ঠা

কেন অনুসারী হারাচ্ছেন আলিয়া ভাট
কেন অনুসারী হারাচ্ছেন আলিয়া ভাট

শোবিজ

বুবলী একাই ১০০
বুবলী একাই ১০০

শোবিজ

সাবিনাদের ২৮ গোলে জয়
সাবিনাদের ২৮ গোলে জয়

মাঠে ময়দানে

সোহানের সেঞ্চুরিতে দ্বিতীয় দিন পার
সোহানের সেঞ্চুরিতে দ্বিতীয় দিন পার

মাঠে ময়দানে

সাকিবকে সোয়া ২ কোটি টাকা জরিমানা
সাকিবকে সোয়া ২ কোটি টাকা জরিমানা

প্রথম পৃষ্ঠা

এবার বাস্কেটবল কোচ আমির
এবার বাস্কেটবল কোচ আমির

শোবিজ

অনড় জবির শিক্ষার্থীরা কাকরাইলেই অবস্থান
অনড় জবির শিক্ষার্থীরা কাকরাইলেই অবস্থান

প্রথম পৃষ্ঠা

ইশরাককে মেয়র ঘোষণার দাবিতে নতুন কর্মসূচি
ইশরাককে মেয়র ঘোষণার দাবিতে নতুন কর্মসূচি

পেছনের পৃষ্ঠা

তুসি হয়ে ফিরছেন সারিকা
তুসি হয়ে ফিরছেন সারিকা

শোবিজ

গাছে গাছে রঙের ছোঁয়া
গাছে গাছে রঙের ছোঁয়া

পেছনের পৃষ্ঠা

মোহামেডানের অন্যরকম ম্যাচ
মোহামেডানের অন্যরকম ম্যাচ

মাঠে ময়দানে

বোতল ছুড়ে মারা ছাত্রের খোঁজে পুলিশ
বোতল ছুড়ে মারা ছাত্রের খোঁজে পুলিশ

প্রথম পৃষ্ঠা

গ্রিসে আগুনে প্রবাসীদের স্বপ্ন ধূলিসাৎ
গ্রিসে আগুনে প্রবাসীদের স্বপ্ন ধূলিসাৎ

পেছনের পৃষ্ঠা