শিরোনাম
প্রকাশ: ০৮:৫৫, বুধবার, ২৩ মার্চ, ২০২২ আপডেট:

ঘণ্টায় ঘণ্টায় ভাড়া বৃদ্ধি, দিশাহারা প্রবাসীরা

নজিরবিহীন অরাজকতা বিমান ভাড়ায়

মির্জা মেহেদী তমাল
অনলাইন ভার্সন
নজিরবিহীন অরাজকতা বিমান ভাড়ায়

ঢাকা-রিয়াদ রুটে ৪০ হাজার টাকার বিমান ভাড়া এখন ৯২ হাজার থেকে ১ লাখ ২০ হাজার টাকা। ৪৫ হাজার টাকার ঢাকা-দুবাইয়ের রিটার্ন ভাড়া এখন ৯০ হাজার থেকে ১ লাখ ২০ হাজার টাকা গুনতে হচ্ছে। 

ভারতের সব রুটে ভাড়া বেড়েছে ৩ থেকে ৪ গুণ। কোনো কোনো দিন এ ভাড়া ৮/১০ গুণও গুনতে হচ্ছে যাত্রীদের। আকাশপথের ভাড়া নিয়ে চলছে এমনই নজিরবিহীন অরাজকতা। কোনো কারণ ছাড়াই ঘণ্টায় ঘণ্টায় ভাড়া বৃদ্ধিতে জিম্মি হয়ে পড়েছেন সাধারণ যাত্রীরা।

সংশ্লিষ্টরা বলছেন, তুচ্ছ অজুহাতে আকাশপথের সব রুটে ভাড়া বাড়িয়েছে দেশি-বিদেশি এয়ারলাইনসগুলো। কি শ্রমিক কি ব্যবসায়ী-সবাইকে গুনতে হচ্ছে অতিরিক্ত ভাড়া। এভাবে বাহরাইন, কুয়েত, কাতার ও আমিরাতসহ মধ্যপ্রাচ্যের অন্যান্য দেশের ভাড়া বাড়ানো হয়েছে তুঘলকি কায়দায়। সিট নেই, যাত্রীর চাপ বেশি এসব কারণ দেখিয়ে লাখ লাখ গরিব শ্রমিক ও সাধারণ মানুষের পকেট কাটা হচ্ছে। এতে একদিকে যেমন অভিবাসী ব্যয় বেড়েছে, তেমনি অস্থিরতা ও নৈরাজ্য দেখা দিয়েছে দেশের এভিয়েশন সেক্টরে।

বেসামরিক বিমান চলাচল ও পর্যটন মন্ত্রণালয় এবং বেসামরিক বিমান চলাচল কর্তৃপক্ষ (বেবিচক) বলছে, ভাড়ায় হস্তক্ষেপ করা বা লাগাম টানার দায়িত্ব সরকারের নয়। এটি এই খাতের ব্যবসায়ীরাই ঠিক করবেন। তাদের করার কিছুই নেই। 

সূত্র জানায়, ইতোমধ্যে অ্যাসোসিয়েশন অব ট্রাভেল এজেন্সি বাংলাদেশ (আটাব), বাংলাদেশ অ্যাসোসিয়েশন অব ইন্টারন্যাশনাল রিক্রুটিং এজেন্সি (বায়রা), হজ অ্যাসোসিয়েশন অব বাংলাদেশ (হাব) এবং সাধারণ যাত্রীরা আলাদাভাবে এই ভাড়া নৈরাজ্যের প্রতিবাদ জানিয়েছেন। আটাব এবং বায়রা পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে সুনির্দিষ্ট প্রস্তাবও দিয়েছে। কিন্তু গলাকাটা ভাড়ার কথা অস্বীকার করছে এয়ারলাইনসগুলোর কর্তৃপক্ষ। 

বিশেষজ্ঞরা বলছেন, সংশ্লিষ্ট সবাইকে নিয়ে ভাড়ার বিষয়টি ফয়সালা করা উচিত। খোঁজ নিয়ে জানা গেছে, পার্শ্ববর্তী দেশ ভারত ও নেপালের চেয়ে প্রায় দুই থেকে তিন গুণ ভাড়া বেশি নিচ্ছে বিদেশি এয়ারলাইনসগুলো। কলকাতা থেকে দুবাই যেতে একজন যাত্রীকে ওয়ানওয়ে বিমান ভাড়া দিতে হয় ১৮ থেকে ২০ হাজার টাকা। সেখানে ঢাকা থেকে বিমান ভাড়া বাবদ বাংলাদেশিদের গুনতে হচ্ছে ৬৫ থেকে ৭৫ হাজার টাকা। আবার নেপাল থেকে দুবাই যেতে যাত্রীদের দিতে হয় ২০ থেকে ২৫ হাজার টাকা। বাংলাদেশ থেকে এই ভাড়া তিন গুণ। সৌদি আরবসহ মধ্যপ্রাচ্যের সব দেশেই বাংলাদেশিদের গুনতে হচ্ছে এমন পকেটকাটা ভাড়া। 

বাংলাদেশ বিমান, এমিরেটস, কাতার, টার্কিশ, ফ্লাই দুবাইসহ অন্যান্য শীর্ষ এয়ারলাইনসের ভাড়া একইভাবে আকাশচুম্বী বাড়ানো হয়েছে। এই অস্বাভাবিক ভাড়ায় দিশাহারা প্রবাসীকর্মীরা। তারা বছরে যে পরিমাণ রেমিট্যান্স দেশে পাঠান তার একটি বড় অংশ লুটে নিয়ে যাচ্ছে এয়ারলাইনসগুলো। লুটপাট বন্ধ করতে প্রবাসী কল্যাণ ও বৈদেশিক কর্মসংস্থান মন্ত্রণালয় থেকে একাধিকবার বেসামরিক বিমান পরিবহন ও পর্যটন মন্ত্রণালয়কে চিঠি দেওয়ার পরও কোনো সুরাহা হয়নি। আবার বেবিচকও এ বিষয়ে অসহায়ত্ব প্রকাশ করেছে। তারা এ বিষয়ে নির্দেশ দেওয়ার পরও এয়ারলাইনসগুলো তা আমলে নিচ্ছে না। 

বলা যায় বেবিচকের নির্দেশ অমান্য করেই ভাড়া বৃদ্ধির নামে যাত্রীদের পকেট কাটছে সব এয়ারলাইনসই। বাংলাদেশিদের ক্ষেত্রে কেন এমন অস্বাভাবিক ভাড়া নিচ্ছে এয়ারলাইনসগুলো তার কোনো স্বচ্ছ জবাব নেই কারও কাছে। অবস্থাদৃষ্টে মনে হচ্ছে, আকাশ পথে ভাড়া নৈরাজ্য দেখার কেউ নেই।

ভাড়া বৃদ্ধির নামে এ ধরনের নৈরাজ্য দেখে বিস্ময় প্রকাশ করেছে দেশের এয়ারলাইনসগুলোর অ্যাসোসিয়েশন ‘বোর্ড অব এয়ারলাইনস রিপ্রেজেন্টেটিভ’ (বার)-এর ভাইস চেয়ারম্যান ও দেশের শীর্ষ এভিয়েশন বিশেষজ্ঞ আশীষ রায় চৌধুরি। 

তিনি বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, মধ্যপ্রাচ্যের দেশগুলোতে এই কারসাজি করা হচ্ছে বেশি। কেননা করোনা কমে আসায় এখন হঠাৎ শ্রমিকদের ভিসা ইস্যু করা হচ্ছে বেশি। এ ছাড়া আটকে পড়া শ্রমিকরাও কাজে ফেরার জন্য উদগ্রীব। সে সুযোগটাকেই পুঁজি করছে বিমানসহ কয়েকটি এয়ারলাইনস। তিনি বলেন, মূলত এদেশের রাষ্ট্রীয় এয়ারলাইনসই যখন এসব রুটে ভাড়া বাড়িয়েছে অস্বাভাবিক হারে। বিদেশি এয়ারলাইনসগুলো সেটাকেই ফলো করছে। পরিস্থিতি স্বাভাবিক করতে বিমানকেই আগে ভাড়া কমাতে হবে। ভাড়া নিয়ন্ত্রণে রাখার দায়িত্ব কার, জানতে চাইলে আশীষ রায় চৌধুরি বলেন, এয়ারলাইনস ব্যবসা দুনিয়াব্যাপী কিছু গাইডলাইনে চলে। ভাড়া যদি অস্বাভাবিক কিংবা অযৌক্তিক হয় সেটা দেখভাল করার দায়িত্ব রেগুলেটর হিসেবে সিভিল এভিয়েশনের। তারা এয়ারলাইনসগুলোকে ডেকে এর ব্যাখ্যা চাইতে পারে। এ ছাড়া সব এয়ারলাইনস কর্তৃপক্ষকে নিয়ে বৈঠক করে বিষয়টির সুরাহা করতে পারে। 

সিভিল এভিয়েশনের একজন কর্মকর্তা জানান, কমার্শিয়াল ইস্যুতে বেবিচকের হস্তক্ষেপ করার তেমন সুযোগ নেই। তারপরও আমরা এয়ারলাইনসগুলোকে ডেকে ভাড়া কমানোর নির্দেশ দিয়েছি। কারণ ভারত নেপাল পাকিস্তান আশপাশের কোনো দেশের ভাড়া বাড়েনি। শুধু ঢাকায় কেন এত ভাড়া বাড়বে। এমন যুক্তি দেখিয়ে কৈফিয়ত চাওয়ার পরও তারা তেমন কোনো সায় দেয়নি। উল্টো ব্যাখ্যা দিয়ে বলেছে, বিমান গ্রাউন্ড হ্যান্ডলিংয়ের চার্জ বাড়িয়েছে, তাই নাকি ভাড়া কিছুটা বেড়েছে। 

আটাব-এর অন্যতম নীতিনির্ধারক শাহাদাত হোসেন তসলিম বলেন, করোনার ক্ষতি পুষিয়ে নিতে এ ধরনের অস্বাভাবিক ভাড়া আদায় করছে বিমানসহ বিদেশি এয়ারলাইনসগুলো। টিকিটের দাম বৃদ্ধি ও বুকিং পদ্ধতিতে আরও স্বচ্ছতা ও জবাবদিহিতা দরকার। এয়ারলাইনসগুলোকে একটা সুনির্দিষ্ট নীতিমালায় ভাড়া নির্ধারণ করে যাত্রীদের স্বার্থটাও বিবেচনায় নেওয়া উচিত। এদিকে টিকিটের উচ্চমূল্যের পাশাপাশি কোনো কোনো দেশের টিকিট হাওয়া হয়ে গেছে। আগামী জুলাই পর্যন্ত চীনের কোনো রুটে টিকিট নেই। খোদ চীনের নাগরিকরা তাদের দেশে ফিরতে পারছেন না টিকিট না থাকায়। বাংলাদেশ থেকে দুটি এয়ারলাইনস চীনের কয়েকটি রুটে ফ্লাইট পরিচালনা করলেও আগামী জুলাই পর্যন্ত তাদের হাতে কোনো টিকিট নেই। চীনগামী বাংলাদেশি নাগরিকদের ভ্রমণ তো বন্ধই রয়েছে। এই অবস্থায় চীনের সঙ্গে ব্যবসায়িক সম্পর্ক রয়েছে এরকম হাজার হাজার বাংলাদেশিকে চরম বিপাকে পড়তে হয়েছে। ভুক্তভোগীরা মনে করছেন, প্রতি বছর এ সময়ে একটি সিন্ডিকেট কৃত্রিম সংকট সৃষ্টি করে বিমানের ভাড়া বাড়ায়। এভাবে হাতিয়ে নেয় শত শত কোটি টাকা।

বিডি-প্রতিদিন/বাজিত হোসেন

এই বিভাগের আরও খবর
রবিবার দলগুলোর সঙ্গে আবার আলোচনায় বসছে ঐকমত্য কমিশন
রবিবার দলগুলোর সঙ্গে আবার আলোচনায় বসছে ঐকমত্য কমিশন
নবম ওয়েজ বোর্ড বাস্তবায়ন ও দশম ওয়েজ বোর্ড গঠনসহ ১০ দফা দাবি
নবম ওয়েজ বোর্ড বাস্তবায়ন ও দশম ওয়েজ বোর্ড গঠনসহ ১০ দফা দাবি
৫৪ হাজার প্রবাসী ভোটার হতে আবেদন করেছেন
৫৪ হাজার প্রবাসী ভোটার হতে আবেদন করেছেন
গণমাধ্যম ব্যক্তিত্বদের সঙ্গে সংলাপে বসছে ইসি
গণমাধ্যম ব্যক্তিত্বদের সঙ্গে সংলাপে বসছে ইসি
সমুদ্রভিত্তিক অর্থনীতি উন্নয়নে আন্তর্জাতিক অভিজ্ঞতা গুরুত্বপূর্ণ : নৌ উপদেষ্টা
সমুদ্রভিত্তিক অর্থনীতি উন্নয়নে আন্তর্জাতিক অভিজ্ঞতা গুরুত্বপূর্ণ : নৌ উপদেষ্টা
বাংলাদেশের সঙ্গে সম্পর্ককে অত্যন্ত গুরুত্ব দেয় চীন : শি জিনপিং
বাংলাদেশের সঙ্গে সম্পর্ককে অত্যন্ত গুরুত্ব দেয় চীন : শি জিনপিং
বাংলাদেশ-চীনের বন্ধুত্ব আরও দৃঢ় হয়েছে : প্রধান উপদেষ্টা
বাংলাদেশ-চীনের বন্ধুত্ব আরও দৃঢ় হয়েছে : প্রধান উপদেষ্টা
৪৮ ঘণ্টার মধ্যে তিন বিভাগে অতিভারি বৃষ্টির আভাস
৪৮ ঘণ্টার মধ্যে তিন বিভাগে অতিভারি বৃষ্টির আভাস
অক্টোবরে ঘূর্ণিঝড়, বন্যার আভাস
অক্টোবরে ঘূর্ণিঝড়, বন্যার আভাস
গণঅভ্যুত্থানে শহীদ ১৩২ শিশুর তালিকায় সবচেয়ে ছোট জাবির
গণঅভ্যুত্থানে শহীদ ১৩২ শিশুর তালিকায় সবচেয়ে ছোট জাবির
ছোট দ্বীপ রাষ্ট্রগুলোর সঙ্গে সহযোগিতার প্রতিশ্রুতি পুনর্ব্যক্ত বাংলাদেশের
ছোট দ্বীপ রাষ্ট্রগুলোর সঙ্গে সহযোগিতার প্রতিশ্রুতি পুনর্ব্যক্ত বাংলাদেশের
সেপ্টেম্বরে সড়কে ৪১৭ প্রাণহানি : দাবি রোড সেফটির
সেপ্টেম্বরে সড়কে ৪১৭ প্রাণহানি : দাবি রোড সেফটির
সর্বশেষ খবর
বিএনপি অন্তর্ভুক্তিমূলক ও ইতিবাচক রাষ্ট্র গড়ে তুলবে : প্রিন্স
বিএনপি অন্তর্ভুক্তিমূলক ও ইতিবাচক রাষ্ট্র গড়ে তুলবে : প্রিন্স

এই মাত্র | রাজনীতি

অস্বচ্ছল নারীদের জন্য ভোলায় বসুন্ধরা শুভসংঘের প্রশিক্ষণ কেন্দ্র উদ্বোধন
অস্বচ্ছল নারীদের জন্য ভোলায় বসুন্ধরা শুভসংঘের প্রশিক্ষণ কেন্দ্র উদ্বোধন

২ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

বরিশালে গৃহবধূকে ধর্ষণের অভিযোগে গ্রেফতার ১
বরিশালে গৃহবধূকে ধর্ষণের অভিযোগে গ্রেফতার ১

৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সিরাজগঞ্জে মহাসড়কে গাড়ি থামিয়ে ডাকাতি
সিরাজগঞ্জে মহাসড়কে গাড়ি থামিয়ে ডাকাতি

৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

রবিবার দলগুলোর সঙ্গে আবার আলোচনায় বসছে ঐকমত্য কমিশন
রবিবার দলগুলোর সঙ্গে আবার আলোচনায় বসছে ঐকমত্য কমিশন

১১ মিনিট আগে | জাতীয়

বৈদ্যুতিক ট্রান্সফরমার চুরির অভিযোগে তিন চোরকে গণধোলাই
বৈদ্যুতিক ট্রান্সফরমার চুরির অভিযোগে তিন চোরকে গণধোলাই

২১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

রাকসু নির্বাচনে প্রচারণার সময় ১০ দিন বাড়লো
রাকসু নির্বাচনে প্রচারণার সময় ১০ দিন বাড়লো

২২ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

বাসের ধাক্কায় যাত্রী নিহত
বাসের ধাক্কায় যাত্রী নিহত

২৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নবম ওয়েজ বোর্ড বাস্তবায়ন ও দশম ওয়েজ বোর্ড গঠনসহ ১০ দফা দাবি
নবম ওয়েজ বোর্ড বাস্তবায়ন ও দশম ওয়েজ বোর্ড গঠনসহ ১০ দফা দাবি

২৬ মিনিট আগে | জাতীয়

১৭১৫ সালের ডুবে যাওয়া জাহাজ থেকে মিলল কোটি কোটি টাকার ধনভান্ডার
১৭১৫ সালের ডুবে যাওয়া জাহাজ থেকে মিলল কোটি কোটি টাকার ধনভান্ডার

২৭ মিনিট আগে | পাঁচফোড়ন

নারীদের অবৈধ কাজে প্ররোচনার দায়ে বিখ্যাত গায়কের কারাদণ্ড
নারীদের অবৈধ কাজে প্ররোচনার দায়ে বিখ্যাত গায়কের কারাদণ্ড

৩৪ মিনিট আগে | শোবিজ

জুলুমবাজদের হাত থেকে বাংলাদেশ রেহাই পেয়েছে : শামা ওবায়েদ
জুলুমবাজদের হাত থেকে বাংলাদেশ রেহাই পেয়েছে : শামা ওবায়েদ

৩৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

থানা অবরুদ্ধ করার মামলায় বহিষ্কৃত যুবদল নেতা গ্রেফতার
থানা অবরুদ্ধ করার মামলায় বহিষ্কৃত যুবদল নেতা গ্রেফতার

৩৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

উজিরপুরে অগ্নিকাণ্ডে ১০ দোকান পুড়ে ছাই
উজিরপুরে অগ্নিকাণ্ডে ১০ দোকান পুড়ে ছাই

৪২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

কৃষক হত্যার বিচারের দাবিতে বরিশালে মানববন্ধন
কৃষক হত্যার বিচারের দাবিতে বরিশালে মানববন্ধন

৪৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

টুঙ্গিপাড়ায় সন্ত্রাসবিরোধী মামলায় সাবেক কাউন্সিলর কারাগারে
টুঙ্গিপাড়ায় সন্ত্রাসবিরোধী মামলায় সাবেক কাউন্সিলর কারাগারে

৪৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রামের ৮ সদস্যের এভারেস্ট বেস ক্যাম্প সামিট সম্পন্ন
চট্টগ্রামের ৮ সদস্যের এভারেস্ট বেস ক্যাম্প সামিট সম্পন্ন

৫০ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

৫৪ হাজার প্রবাসী ভোটার হতে আবেদন করেছেন
৫৪ হাজার প্রবাসী ভোটার হতে আবেদন করেছেন

৫৩ মিনিট আগে | জাতীয়

মেহেরপুরে বিএনপির গণসংযোগ ও পথসভা
মেহেরপুরে বিএনপির গণসংযোগ ও পথসভা

৫৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বিদ্যুৎস্পৃষ্টে শিশুর মৃত্যু
বিদ্যুৎস্পৃষ্টে শিশুর মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

গণমাধ্যম ব্যক্তিত্বদের সঙ্গে সংলাপে বসছে ইসি
গণমাধ্যম ব্যক্তিত্বদের সঙ্গে সংলাপে বসছে ইসি

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বুড়িচং আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক গ্রেফতার
বুড়িচং আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নওগাঁয় হঠাৎ ঝড়ে লণ্ডভণ্ড ঘরবাড়ি
নওগাঁয় হঠাৎ ঝড়ে লণ্ডভণ্ড ঘরবাড়ি

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সমুদ্রভিত্তিক অর্থনীতি উন্নয়নে আন্তর্জাতিক অভিজ্ঞতা গুরুত্বপূর্ণ : নৌ উপদেষ্টা
সমুদ্রভিত্তিক অর্থনীতি উন্নয়নে আন্তর্জাতিক অভিজ্ঞতা গুরুত্বপূর্ণ : নৌ উপদেষ্টা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সোনারগাঁয়ে বিএনপির ৩১ দফার লিফলেট বিতরণ
সোনারগাঁয়ে বিএনপির ৩১ দফার লিফলেট বিতরণ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মাদারীপুরে ফ্ল্যাটে ঢুকে নগদ টাকা-স্বর্ণালঙ্কার চুরি
মাদারীপুরে ফ্ল্যাটে ঢুকে নগদ টাকা-স্বর্ণালঙ্কার চুরি

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মদপানে প্রাণ গেল দুজনের
মদপানে প্রাণ গেল দুজনের

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফ্রি ফায়ার গেম খেলা নিয়ে মারামারি, আহত ১
ফ্রি ফায়ার গেম খেলা নিয়ে মারামারি, আহত ১

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

দেশের মানুষের অধিকার রক্ষায় ঐক্যবদ্ধ হওয়ার বিকল্প নেই: এম এ মালিক
দেশের মানুষের অধিকার রক্ষায় ঐক্যবদ্ধ হওয়ার বিকল্প নেই: এম এ মালিক

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

‘জুলাই সনদের ভিত্তিতে ফেব্রুয়ারিতেই নির্বাচন হবে, এমন প্রত্যাশা করছি’
‘জুলাই সনদের ভিত্তিতে ফেব্রুয়ারিতেই নির্বাচন হবে, এমন প্রত্যাশা করছি’

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সর্বাধিক পঠিত
রোমাঞ্চকর ম্যাচ জিতে টাইগারদের সিরিজ জয়
রোমাঞ্চকর ম্যাচ জিতে টাইগারদের সিরিজ জয়

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হামাস প্রস্তাবে রাজি হওয়ায় ইসরায়েলকে গাজায় হামলা থামাতে বললেন ট্রাম্প
হামাস প্রস্তাবে রাজি হওয়ায় ইসরায়েলকে গাজায় হামলা থামাতে বললেন ট্রাম্প

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জামায়াতে ইসলামীকে ভোট না দেওয়ার আহ্বান হেফাজত আমিরের
জামায়াতে ইসলামীকে ভোট না দেওয়ার আহ্বান হেফাজত আমিরের

৯ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

রেস্টুরেন্টে অসুস্থতা অনুভব, হাসপাতালে নেওয়ার পর জবি ছাত্রদল নেতাকে মৃত ঘোষণা
রেস্টুরেন্টে অসুস্থতা অনুভব, হাসপাতালে নেওয়ার পর জবি ছাত্রদল নেতাকে মৃত ঘোষণা

২০ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ঐশ্বরিয়া ও ক্যাটরিনার সঙ্গে কেন সম্পর্ক ভেঙেছিল সালমানের?
ঐশ্বরিয়া ও ক্যাটরিনার সঙ্গে কেন সম্পর্ক ভেঙেছিল সালমানের?

১৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

‘ইস্টার্ন ন্যাটোতে’ রূপ নিতে পারে পাকিস্তান-সৌদি প্রতিরক্ষা চুক্তি: ইসহাক দার
‘ইস্টার্ন ন্যাটোতে’ রূপ নিতে পারে পাকিস্তান-সৌদি প্রতিরক্ষা চুক্তি: ইসহাক দার

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুক্তরাজ্যের শহর থেকে সরিয়ে নেওয়া হলো সেই রাজহাঁস
যুক্তরাজ্যের শহর থেকে সরিয়ে নেওয়া হলো সেই রাজহাঁস

২২ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

পাবনা-ঢাকা সরাসরি রেল যোগাযোগ চালু শিগগিরই : রেল সচিব
পাবনা-ঢাকা সরাসরি রেল যোগাযোগ চালু শিগগিরই : রেল সচিব

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফ্লোটিলার দুটি নৌযানে ড্রোন হামলার নির্দেশ দেন নেতানিয়াহু, দাবি রিপোর্টে
ফ্লোটিলার দুটি নৌযানে ড্রোন হামলার নির্দেশ দেন নেতানিয়াহু, দাবি রিপোর্টে

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গোপনে বাগদান সারলেন বিজয় ও রাশমিকা!
গোপনে বাগদান সারলেন বিজয় ও রাশমিকা!

১৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

আবুধাবিতে ৬৬ কোটি টাকার লটারি জিতলেন বাংলাদেশি ট্যাক্সি ড্রাইভার
আবুধাবিতে ৬৬ কোটি টাকার লটারি জিতলেন বাংলাদেশি ট্যাক্সি ড্রাইভার

৯ ঘণ্টা আগে | পরবাস

ট্রাম্পের নির্দেশ উপেক্ষা করে ফের গাজায় ইসরায়েলি হামলা, নিহত ৭
ট্রাম্পের নির্দেশ উপেক্ষা করে ফের গাজায় ইসরায়েলি হামলা, নিহত ৭

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তুরস্কে মোসাদের দুই গুপ্তচর গ্রেপ্তার
তুরস্কে মোসাদের দুই গুপ্তচর গ্রেপ্তার

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হালট্রিপ কেলেঙ্কারির হোতা তাজবীর আটক, ফেসবুকে যা লিখলেন জুলকার
হালট্রিপ কেলেঙ্কারির হোতা তাজবীর আটক, ফেসবুকে যা লিখলেন জুলকার

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জাতিসংঘে ড. ইউনূসের অংশগ্রহণে বাংলাদেশের অবস্থান আরও সুদৃঢ় হয়েছে : প্রেস সচিব
জাতিসংঘে ড. ইউনূসের অংশগ্রহণে বাংলাদেশের অবস্থান আরও সুদৃঢ় হয়েছে : প্রেস সচিব

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সত্যিই কি সানা জাবেদের সঙ্গে সংসার ভাঙছে শোয়েব মালিকের
সত্যিই কি সানা জাবেদের সঙ্গে সংসার ভাঙছে শোয়েব মালিকের

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ধারণ ক্ষমতার চেয়েও বেশি মরদেহ পড়ে আছে ঢামেকের মর্গের হিমঘরে, আদালতের দ্বারস্থ পুলিশ
ধারণ ক্ষমতার চেয়েও বেশি মরদেহ পড়ে আছে ঢামেকের মর্গের হিমঘরে, আদালতের দ্বারস্থ পুলিশ

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রাম্পের ২০ দফা প্রস্তাবে কী ছিল? কিসে কিসে রাজি হামাস
ট্রাম্পের ২০ দফা প্রস্তাবে কী ছিল? কিসে কিসে রাজি হামাস

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অস্ট্রেলিয়া সিরিজ দিয়ে ফিরছেন রোহিত-কোহলি
অস্ট্রেলিয়া সিরিজ দিয়ে ফিরছেন রোহিত-কোহলি

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সোহানকে প্রশংসায় ভাসালেন জাকের আলী
সোহানকে প্রশংসায় ভাসালেন জাকের আলী

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

গাজায় সেনাদের অভিযান সীমিত করার নির্দেশ ইসরায়েলের
গাজায় সেনাদের অভিযান সীমিত করার নির্দেশ ইসরায়েলের

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দল অনুগত প্রশাসন দিয়ে সুষ্ঠু নির্বাচন সম্ভব হবে না : রিজভী
দল অনুগত প্রশাসন দিয়ে সুষ্ঠু নির্বাচন সম্ভব হবে না : রিজভী

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ওমরাহ নিয়মে কড়াকড়ি, মানতে হবে যে ১০ নির্দেশনা
ওমরাহ নিয়মে কড়াকড়ি, মানতে হবে যে ১০ নির্দেশনা

৪ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

গাজার ভবিষ্যৎ নিয়ে ফিলিস্তিনি সম্মেলন আয়োজন করবে মিশর : হামাস
গাজার ভবিষ্যৎ নিয়ে ফিলিস্তিনি সম্মেলন আয়োজন করবে মিশর : হামাস

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ডেমরায় ৩১ দফার লিফলেট বিতরণ ও ব্যাপক গণসংযোগ নবীউল্লাহ নবীর
ডেমরায় ৩১ দফার লিফলেট বিতরণ ও ব্যাপক গণসংযোগ নবীউল্লাহ নবীর

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

জনগণকে ধোঁকা দেওয়ার দিন শেষ : মির্জা আব্বাস
জনগণকে ধোঁকা দেওয়ার দিন শেষ : মির্জা আব্বাস

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

গাজা নিয়ে ট্রাম্পের প্রস্তাবে হামাসের সম্মতি, বিশ্বনেতাদের প্রতিক্রিয়া
গাজা নিয়ে ট্রাম্পের প্রস্তাবে হামাসের সম্মতি, বিশ্বনেতাদের প্রতিক্রিয়া

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অনলাইনে গেম খেলতে গিয়ে হেনস্তার শিকার অক্ষয়কন্যা
অনলাইনে গেম খেলতে গিয়ে হেনস্তার শিকার অক্ষয়কন্যা

৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

‘বিএনপি সরকার গঠন করলে স্কুলের কারিকুলামে ক্রীড়া অন্তর্ভুক্ত হবে’
‘বিএনপি সরকার গঠন করলে স্কুলের কারিকুলামে ক্রীড়া অন্তর্ভুক্ত হবে’

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সড়কে চাঁদাবাজির প্রতিবাদ করায় অতিরিক্ত এসপি’র ওপর হামলা
সড়কে চাঁদাবাজির প্রতিবাদ করায় অতিরিক্ত এসপি’র ওপর হামলা

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রিন্ট সর্বাধিক
জামায়াতের কারণে ক্ষতিগ্রস্ত গণঅধিকার ও এনসিপি
জামায়াতের কারণে ক্ষতিগ্রস্ত গণঅধিকার ও এনসিপি

প্রথম পৃষ্ঠা

চ্যালেঞ্জ আরাকান আর্মি, অপহৃত শত শত জেলে
চ্যালেঞ্জ আরাকান আর্মি, অপহৃত শত শত জেলে

প্রথম পৃষ্ঠা

ব্যাপক প্রস্তুতি জামায়াতের
ব্যাপক প্রস্তুতি জামায়াতের

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

চামড়াশিল্পের হাল ধরছে বেপজা
চামড়াশিল্পের হাল ধরছে বেপজা

পেছনের পৃষ্ঠা

পোশাক খাতে বেড়েছে রপ্তানি
পোশাক খাতে বেড়েছে রপ্তানি

পেছনের পৃষ্ঠা

বেড়েছে চাল ডাল আটার দাম
বেড়েছে চাল ডাল আটার দাম

পেছনের পৃষ্ঠা

আমজাদ হোসেনের মৃত্যু মেনে নিতে কষ্ট হয় : আবদুল আজিজ
আমজাদ হোসেনের মৃত্যু মেনে নিতে কষ্ট হয় : আবদুল আজিজ

শোবিজ

নড়বড়ে রেলপথ বারবার লাইনচ্যুতি
নড়বড়ে রেলপথ বারবার লাইনচ্যুতি

পেছনের পৃষ্ঠা

দিনাজপুরে মার্সেলো তরমুজ চাষে সফল চাষিরা
দিনাজপুরে মার্সেলো তরমুজ চাষে সফল চাষিরা

পেছনের পৃষ্ঠা

সিন্ডিকেট ভাঙতে পূর্বাচলে চালু হচ্ছে কৃষকের বাজার
সিন্ডিকেট ভাঙতে পূর্বাচলে চালু হচ্ছে কৃষকের বাজার

নগর জীবন

সমঝোতা করতে ১০০ আসন ছেড়ে দিতে হতে পারে
সমঝোতা করতে ১০০ আসন ছেড়ে দিতে হতে পারে

প্রথম পৃষ্ঠা

মিরপুরে যাত্রীদের নামিয়ে বাসে গুলি আগুন
মিরপুরে যাত্রীদের নামিয়ে বাসে গুলি আগুন

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপি থেকে মনোনয়ন দৌড়ে চার নেতা, অন্যদের একক
বিএনপি থেকে মনোনয়ন দৌড়ে চার নেতা, অন্যদের একক

নগর জীবন

ইস্পাতশিল্পে মন্দার ছোঁয়া
ইস্পাতশিল্পে মন্দার ছোঁয়া

পেছনের পৃষ্ঠা

ভোটে জয়ের ব্যাপারে সবাই আশাবাদী
ভোটে জয়ের ব্যাপারে সবাই আশাবাদী

নগর জীবন

জাতীয় উদ্যানেও প্রাণীদের অপমৃত্যু
জাতীয় উদ্যানেও প্রাণীদের অপমৃত্যু

সম্পাদকীয়

বিদেশ যেতে সর্বস্বান্ত মানুষ
বিদেশ যেতে সর্বস্বান্ত মানুষ

পেছনের পৃষ্ঠা

সুইং মাস্টার মারুফা আক্তার
সুইং মাস্টার মারুফা আক্তার

মাঠে ময়দানে

বলিউডের ‘দিওয়ানা’
বলিউডের ‘দিওয়ানা’

শোবিজ

রাজশাহীর ১৩ পৌরসভার বর্জ্য ফেলা হচ্ছে নদী-পুকুরে
রাজশাহীর ১৩ পৌরসভার বর্জ্য ফেলা হচ্ছে নদী-পুকুরে

নগর জীবন

টি-২০ বিশ্বকাপে জিম্বাবুয়ে
টি-২০ বিশ্বকাপে জিম্বাবুয়ে

মাঠে ময়দানে

ওয়ানডে সিরিজ আবুধাবিতে
ওয়ানডে সিরিজ আবুধাবিতে

মাঠে ময়দানে

সোনালি যুগের চলচ্চিত্র নির্মাতা - শফি বিক্রমপুরী
সোনালি যুগের চলচ্চিত্র নির্মাতা - শফি বিক্রমপুরী

শোবিজ

চাঁদপুরে বিএনপি জামায়াত সংঘর্ষ আহত ২০
চাঁদপুরে বিএনপি জামায়াত সংঘর্ষ আহত ২০

পেছনের পৃষ্ঠা

প্রথম আলো ও ডেইলি স্টারের পাপ-জুলুম দীর্ঘ
প্রথম আলো ও ডেইলি স্টারের পাপ-জুলুম দীর্ঘ

প্রথম পৃষ্ঠা

৪৮ লাখ টাকা দিয়েও মুক্তি মেলেনি আসলামের
৪৮ লাখ টাকা দিয়েও মুক্তি মেলেনি আসলামের

পেছনের পৃষ্ঠা

শান্তিপ্রিয় কমলা দামা
শান্তিপ্রিয় কমলা দামা

পেছনের পৃষ্ঠা

প্রথমবারের মতো ভারত যাচ্ছেন তালেবান পররাষ্ট্রমন্ত্রী
প্রথমবারের মতো ভারত যাচ্ছেন তালেবান পররাষ্ট্রমন্ত্রী

পেছনের পৃষ্ঠা

ফুটওভার ব্রিজটির চলন্ত সিঁড়িগুলো অকেজো
ফুটওভার ব্রিজটির চলন্ত সিঁড়িগুলো অকেজো

পেছনের পৃষ্ঠা