শিরোনাম
প্রকাশ: ০৮:৫৩, বৃহস্পতিবার, ২৪ মার্চ, ২০২২

চেতনার ফাঁদে নিঃস্ব হাজারো পরিবার

নিজস্ব প্রতিবেদক
অনলাইন ভার্সন
চেতনার ফাঁদে নিঃস্ব হাজারো পরিবার

চেতনা মাল্টিপারপাস কো-অপারেটিভ সোসাইটি লিমিটেডের অফার ছিল সাধারণ সঞ্চয়ী পলিসিতে ১৮ থেকে ৩০ শতাংশ হারে মুনাফা। ফিক্সড ডিপোজিটের ক্ষেত্রে ৩ থেকে ৫ বছরে দ্বিগুণ মুনাফা। চেতনার এমন প্রলোভনে সায় দেওয়া ব্যক্তিদের প্রথম কয়েক মাস ঠিকমতোই মুনাফা দেওয়া হতো। এমন দৃশ্য দেখে রাজধানীর উপকণ্ঠ সাভার ও আশুলিয়া এলাকার হাজারো মধ্যবিত্ত ও নিম্নমধ্যবিত্ত পরিবারের সদস্যরা ঝাঁপিয়ে পড়েছিলেন চেতনার ফাঁদে। কিছুদিনের মধ্যেই প্রায় ৩০০ কোটি টাকা হাতিয়ে নিয়ে লাপাত্তা হয়ে যায় প্রতিষ্ঠানটি। একের পর এক ভুক্তভোগীদের করা আবেদনে সাড়া দিয়ে অবশেষে চেতনার সহসভাপতি ও সাধারণ সম্পাদকসহ ১০ জনকে গ্রেফতারের পর এসব তথ্য জানিয়েছে র‌্যাব। মঙ্গলবার বিকাল ৫টা থেকে দিবাগত রাত ১টা পর্যন্ত অভিযান চালিয়ে র‌্যাব-৪ এর একটি দল আশুলিয়া এলাকা থেকে তাদের গ্রেফতার করে। এ সময় তাদের কাছ থেকে প্রতারণায় ব্যবহৃত নগদ অর্থ, মোবাইল ফোন ও ব্যাংক চেকসহ বিভিন্ন সরঞ্জাম উদ্ধার করা হয়। র‌্যাব বলছে, কমিটির সভাপতি মুহাম্মদউল্লাহ এখনো পলাতক রয়েছেন। গ্রেফতার ব্যক্তিরা হলেন- ইকবাল হোসেন সরকার, মাজহারুল ইসলাম, মমিন হোসেন, জাহাঙ্গীর আলম, ইব্রাহিম খলিল, এস এম মকবুল হোসেন, মিজানুর রহমান, আল-আমিন হোসেন, ফজলুল হক ও নুর হোসেন। গতকাল রাজধানীর কারওয়ান বাজারে র‌্যাব মিডিয়া সেন্টারে সংবাদ সম্মেলনে র‌্যাব-৪ অধিনায়ক অতিরিক্ত ডিআইজি মোজাম্মেল হক জানান, আশুলিয়ার জামগড়া এলাকার ‘চেতনা মাল্টিপারপাস কো-অপারেটিভ সোসাইটি লিমিটেড’ নামের প্রতিষ্ঠান গ্রাহকের শত শত কোটি টাকা আত্মসাৎ করে লাপাত্তা হয়ে যায়। প্রতিষ্ঠানটি ১ হাজার পরিবারের ৩০০ কোটি টাকা আত্মসাৎ করেছে। প্রাথমিক জিজ্ঞাসাবাদে গ্রেফতার ব্যক্তিরা র‌্যাবকে জানান, ২০০৮ সালের ফেব্রুয়ারি মাসে ৩০ সদস্যবিশিষ্ট গভর্নিং বডি নিয়ে ‘চেতনা মাল্টিপারপাস কো-অপারেটিভ সোসাইটি লিমিটেড’ প্রতিষ্ঠিত হয়। বেশ কিছু বছর স্থানীয় বিভিন্ন ক্ষুদ্র ব্যবসায়ী ও স্বল্প আয়ের মানুষদের সঞ্চয়ে অধিক মুনাফা ও ক্ষুদ্রঋণ দেওয়া হয়েছিল। গায়েব হওয়ার কিছুদিন আগে এই সংস্থা বিস্তৃত হয়ে বড় পরিসরে কাজ করা শুরু করে। তাদের মূল টার্গেট ছিল আশুলিয়া ও সাভার এলাকার মধ্যবিত্ত ও নিম্নমধ্যবিত্ত পরিবার। তাদের অতি উচ্চ মুনাফা প্রদানের আশ্বাসে কোম্পানিতে সঞ্চয়ী পলিসি, এফডিআর, ডিপিএস, পেনশন পলিসি, শিক্ষা পলিসি, হজ পলিসি ও রিয়েল এস্টেট ব্যবসায়ীকে পার্টনার পলিসিতে আকৃষ্ট করা হতো।

আসামিদের বরাত দিয়ে র‌্যাব-৪ অধিনায়ক বলেন, বিশ্বাস অর্জনের জন্য সংস্থাটি গ্রাহকদের প্রথম দিকে কয়েক মাস চুক্তি অনুযায়ী চেতনা লভ্যাংশ প্রদান করত, যা দেখে সাধারণ বিনিয়োগকারীরা আরও বেশি বিনিয়োগে আগ্রহী হতেন। অনেকে নিজের পেনশনের টাকা, গ্রামের ভিটাবাড়ি বিক্রি করা টাকা, বিদেশ থেকে কষ্ট করে অর্জিত টাকা ওই সংস্থায় উচ্চ মুনাফা লাভের আশায় জমা রাখেন।

 এভাবে শত শত কোটি টাকা হাতিয়ে নিয়ে ১৬ মার্চ অফিসে তালা দিয়ে লাপাত্তা হন প্রতিষ্ঠানের কর্মকর্তারা। র‌্যাব কর্মকর্তা আরও বলেন, সংস্থাটির অংশীদাররা বিভিন্ন জায়গায় নামে-বেনামে জায়গা-জমি কেনা, বহুতল ভবন নির্মাণ ও ছোট-বড় কারখানা করেছেন। একই সঙ্গে বিভিন্ন সময়ে নামে-বেনামে বিভিন্নভাবে অর্থ বিদেশে পাচার করেছেন তারা।
মোজাম্মেল হক বলেন, ধর্মপ্রাণ মুসলমানদের বিভ্রান্ত করার জন্য তারা ইসলামী শরিয়াহ মোতাবেক প্রতিষ্ঠান পরিচালনার প্রচারণা চালাতেন। যদিও তাদের বিধি মোতাবেক কোনো ইসলামী শরিয়াহ বোর্ড ছিল না। প্রতিষ্ঠানের নিজস্ব জায়গা সমিতির নামে রেজিস্ট্রেশনের কথা থাকলেও তা পলাতক সভাপতি মুহাম্মদউল্লাহ, তাজুল ইসলাম ও অজ্ঞাতদের নামে রেজিস্ট্রেশন করা হয়। এ ছাড়া ২০ হাজার টাকা মাসিক কিস্তিতে ফ্ল্যাট বিক্রির প্রলোভনে টাকা নেওয়া হয়। দিনাজপুরের কাহারুলে সভাপতির নামে ১৬ বিঘা জমি থাকলেও তা বিক্রির চেষ্টা চলছে। ক্ষুদ্রঋণ প্রদানের কোনো অনুমোদন না থাকলেও ব্যবসায়ীদের উচ্চ সুদে ক্ষুদ্রঋণ প্রদান করত প্রতিষ্ঠানটি। ঋণ আদায়ের ক্ষেত্রে অনেক সময় গ্রাহককে ভয়ভীতি প্রদর্শন এবং মারধর করতেন তারা। সাধারণ মানুষের বিনিয়োগ করা টাকা নিজেদের নামে সরিয়ে কমিটির কর্মকর্তারা নামে-বেনামে ফ্ল্যাট ও প্লট, বাগান, আবাদি জমি এবং বিভিন্ন ব্যাংকে নগদ টাকা লেনদেন করেছেন।

চেতনা মাল্টিপারপাস কো-অপারেটিভ সোসাইটি লিমিটেডে বিনিয়োগ বৃদ্ধির সঙ্গে সঙ্গে আসামিরা আরও তিনটি নামসর্বস্ব কোম্পানি চালু করেন। সেগুলো হলো- চেতনা পরিবার, চেতনা গার্ডেনিয়া (রিয়েল এস্টেট ব্যবসা) এবং চেতনা পরিবার কল্যাণ ফাউন্ডেশন। তবে চেতনা মাল্টিপারপাস কো-অপারেটিভ সোসাইটি লিমিটেড ছাড়া বাকি তিনটি প্রতিষ্ঠানের কোনো অস্তিত্ব পাওয়া যায়নি। কমিটির সভাপতি পলাতক মুহাম্মদউল্লাহ আশুলিয়ার নরসিংহপুরে বসবাস করলেও তিনি মূলত ভোলার বাসিন্দা। তিনি ডিগ্রি পর্যন্ত পড়াশোনা করেন। আশুলিয়ায় তার পাঁচতলা বাড়ি এবং একাধিক ফ্ল্যাটের সন্ধান পাওয়া গেছে। গ্রেফতার ইকবাল হোসেন সরকার মুহাম্মদউল্লাহর বন্ধু ও সমিতির সহসভাপতি। এ প্রতিষ্ঠান প্রধানের সঙ্গে বেশ কিছু ব্যক্তির নাম পাওয়া গেছে। তদন্তের মাধ্যমে তাদের নাম-পরিচয় এবং প্রতারণায় কার কী ভূমিকা তা বেরিয়ে আসবে বলেও জানান র‌্যাবের এ কর্মকর্তা।

বিডি প্রতিদিন/হিমেল

এই বিভাগের আরও খবর
রবিবার দলগুলোর সঙ্গে আবার আলোচনায় বসছে ঐকমত্য কমিশন
রবিবার দলগুলোর সঙ্গে আবার আলোচনায় বসছে ঐকমত্য কমিশন
নবম ওয়েজ বোর্ড বাস্তবায়ন ও দশম ওয়েজ বোর্ড গঠনসহ ১০ দফা দাবি
নবম ওয়েজ বোর্ড বাস্তবায়ন ও দশম ওয়েজ বোর্ড গঠনসহ ১০ দফা দাবি
৫৪ হাজার প্রবাসী ভোটার হতে আবেদন করেছেন
৫৪ হাজার প্রবাসী ভোটার হতে আবেদন করেছেন
গণমাধ্যম ব্যক্তিত্বদের সঙ্গে সংলাপে বসছে ইসি
গণমাধ্যম ব্যক্তিত্বদের সঙ্গে সংলাপে বসছে ইসি
সমুদ্রভিত্তিক অর্থনীতি উন্নয়নে আন্তর্জাতিক অভিজ্ঞতা গুরুত্বপূর্ণ : নৌ উপদেষ্টা
সমুদ্রভিত্তিক অর্থনীতি উন্নয়নে আন্তর্জাতিক অভিজ্ঞতা গুরুত্বপূর্ণ : নৌ উপদেষ্টা
বাংলাদেশের সঙ্গে সম্পর্ককে অত্যন্ত গুরুত্ব দেয় চীন : শি জিনপিং
বাংলাদেশের সঙ্গে সম্পর্ককে অত্যন্ত গুরুত্ব দেয় চীন : শি জিনপিং
বাংলাদেশ-চীনের বন্ধুত্ব আরও দৃঢ় হয়েছে : প্রধান উপদেষ্টা
বাংলাদেশ-চীনের বন্ধুত্ব আরও দৃঢ় হয়েছে : প্রধান উপদেষ্টা
৪৮ ঘণ্টার মধ্যে তিন বিভাগে অতিভারি বৃষ্টির আভাস
৪৮ ঘণ্টার মধ্যে তিন বিভাগে অতিভারি বৃষ্টির আভাস
অক্টোবরে ঘূর্ণিঝড়, বন্যার আভাস
অক্টোবরে ঘূর্ণিঝড়, বন্যার আভাস
গণঅভ্যুত্থানে শহীদ ১৩২ শিশুর তালিকায় সবচেয়ে ছোট জাবির
গণঅভ্যুত্থানে শহীদ ১৩২ শিশুর তালিকায় সবচেয়ে ছোট জাবির
ছোট দ্বীপ রাষ্ট্রগুলোর সঙ্গে সহযোগিতার প্রতিশ্রুতি পুনর্ব্যক্ত বাংলাদেশের
ছোট দ্বীপ রাষ্ট্রগুলোর সঙ্গে সহযোগিতার প্রতিশ্রুতি পুনর্ব্যক্ত বাংলাদেশের
সেপ্টেম্বরে সড়কে ৪১৭ প্রাণহানি : দাবি রোড সেফটির
সেপ্টেম্বরে সড়কে ৪১৭ প্রাণহানি : দাবি রোড সেফটির
সর্বশেষ খবর
বিএনপি অন্তর্ভুক্তিমূলক ও ইতিবাচক রাষ্ট্র গড়ে তুলবে : প্রিন্স
বিএনপি অন্তর্ভুক্তিমূলক ও ইতিবাচক রাষ্ট্র গড়ে তুলবে : প্রিন্স

এই মাত্র | রাজনীতি

অস্বচ্ছল নারীদের জন্য ভোলায় বসুন্ধরা শুভসংঘের প্রশিক্ষণ কেন্দ্র উদ্বোধন
অস্বচ্ছল নারীদের জন্য ভোলায় বসুন্ধরা শুভসংঘের প্রশিক্ষণ কেন্দ্র উদ্বোধন

২ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

বরিশালে গৃহবধূকে ধর্ষণের অভিযোগে গ্রেফতার ১
বরিশালে গৃহবধূকে ধর্ষণের অভিযোগে গ্রেফতার ১

৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সিরাজগঞ্জে মহাসড়কে গাড়ি থামিয়ে ডাকাতি
সিরাজগঞ্জে মহাসড়কে গাড়ি থামিয়ে ডাকাতি

৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

রবিবার দলগুলোর সঙ্গে আবার আলোচনায় বসছে ঐকমত্য কমিশন
রবিবার দলগুলোর সঙ্গে আবার আলোচনায় বসছে ঐকমত্য কমিশন

১১ মিনিট আগে | জাতীয়

বৈদ্যুতিক ট্রান্সফরমার চুরির অভিযোগে তিন চোরকে গণধোলাই
বৈদ্যুতিক ট্রান্সফরমার চুরির অভিযোগে তিন চোরকে গণধোলাই

২১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

রাকসু নির্বাচনে প্রচারণার সময় ১০ দিন বাড়লো
রাকসু নির্বাচনে প্রচারণার সময় ১০ দিন বাড়লো

২২ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

বাসের ধাক্কায় যাত্রী নিহত
বাসের ধাক্কায় যাত্রী নিহত

২৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নবম ওয়েজ বোর্ড বাস্তবায়ন ও দশম ওয়েজ বোর্ড গঠনসহ ১০ দফা দাবি
নবম ওয়েজ বোর্ড বাস্তবায়ন ও দশম ওয়েজ বোর্ড গঠনসহ ১০ দফা দাবি

২৬ মিনিট আগে | জাতীয়

১৭১৫ সালের ডুবে যাওয়া জাহাজ থেকে মিলল কোটি কোটি টাকার ধনভান্ডার
১৭১৫ সালের ডুবে যাওয়া জাহাজ থেকে মিলল কোটি কোটি টাকার ধনভান্ডার

২৭ মিনিট আগে | পাঁচফোড়ন

নারীদের অবৈধ কাজে প্ররোচনার দায়ে বিখ্যাত গায়কের কারাদণ্ড
নারীদের অবৈধ কাজে প্ররোচনার দায়ে বিখ্যাত গায়কের কারাদণ্ড

৩৪ মিনিট আগে | শোবিজ

জুলুমবাজদের হাত থেকে বাংলাদেশ রেহাই পেয়েছে : শামা ওবায়েদ
জুলুমবাজদের হাত থেকে বাংলাদেশ রেহাই পেয়েছে : শামা ওবায়েদ

৩৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

থানা অবরুদ্ধ করার মামলায় বহিষ্কৃত যুবদল নেতা গ্রেফতার
থানা অবরুদ্ধ করার মামলায় বহিষ্কৃত যুবদল নেতা গ্রেফতার

৩৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

উজিরপুরে অগ্নিকাণ্ডে ১০ দোকান পুড়ে ছাই
উজিরপুরে অগ্নিকাণ্ডে ১০ দোকান পুড়ে ছাই

৪২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

কৃষক হত্যার বিচারের দাবিতে বরিশালে মানববন্ধন
কৃষক হত্যার বিচারের দাবিতে বরিশালে মানববন্ধন

৪৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

টুঙ্গিপাড়ায় সন্ত্রাসবিরোধী মামলায় সাবেক কাউন্সিলর কারাগারে
টুঙ্গিপাড়ায় সন্ত্রাসবিরোধী মামলায় সাবেক কাউন্সিলর কারাগারে

৪৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রামের ৮ সদস্যের এভারেস্ট বেস ক্যাম্প সামিট সম্পন্ন
চট্টগ্রামের ৮ সদস্যের এভারেস্ট বেস ক্যাম্প সামিট সম্পন্ন

৫০ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

৫৪ হাজার প্রবাসী ভোটার হতে আবেদন করেছেন
৫৪ হাজার প্রবাসী ভোটার হতে আবেদন করেছেন

৫৩ মিনিট আগে | জাতীয়

মেহেরপুরে বিএনপির গণসংযোগ ও পথসভা
মেহেরপুরে বিএনপির গণসংযোগ ও পথসভা

৫৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বিদ্যুৎস্পৃষ্টে শিশুর মৃত্যু
বিদ্যুৎস্পৃষ্টে শিশুর মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

গণমাধ্যম ব্যক্তিত্বদের সঙ্গে সংলাপে বসছে ইসি
গণমাধ্যম ব্যক্তিত্বদের সঙ্গে সংলাপে বসছে ইসি

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বুড়িচং আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক গ্রেফতার
বুড়িচং আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নওগাঁয় হঠাৎ ঝড়ে লণ্ডভণ্ড ঘরবাড়ি
নওগাঁয় হঠাৎ ঝড়ে লণ্ডভণ্ড ঘরবাড়ি

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সমুদ্রভিত্তিক অর্থনীতি উন্নয়নে আন্তর্জাতিক অভিজ্ঞতা গুরুত্বপূর্ণ : নৌ উপদেষ্টা
সমুদ্রভিত্তিক অর্থনীতি উন্নয়নে আন্তর্জাতিক অভিজ্ঞতা গুরুত্বপূর্ণ : নৌ উপদেষ্টা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সোনারগাঁয়ে বিএনপির ৩১ দফার লিফলেট বিতরণ
সোনারগাঁয়ে বিএনপির ৩১ দফার লিফলেট বিতরণ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মাদারীপুরে ফ্ল্যাটে ঢুকে নগদ টাকা-স্বর্ণালঙ্কার চুরি
মাদারীপুরে ফ্ল্যাটে ঢুকে নগদ টাকা-স্বর্ণালঙ্কার চুরি

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মদপানে প্রাণ গেল দুজনের
মদপানে প্রাণ গেল দুজনের

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফ্রি ফায়ার গেম খেলা নিয়ে মারামারি, আহত ১
ফ্রি ফায়ার গেম খেলা নিয়ে মারামারি, আহত ১

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

দেশের মানুষের অধিকার রক্ষায় ঐক্যবদ্ধ হওয়ার বিকল্প নেই: এম এ মালিক
দেশের মানুষের অধিকার রক্ষায় ঐক্যবদ্ধ হওয়ার বিকল্প নেই: এম এ মালিক

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

‘জুলাই সনদের ভিত্তিতে ফেব্রুয়ারিতেই নির্বাচন হবে, এমন প্রত্যাশা করছি’
‘জুলাই সনদের ভিত্তিতে ফেব্রুয়ারিতেই নির্বাচন হবে, এমন প্রত্যাশা করছি’

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সর্বাধিক পঠিত
রোমাঞ্চকর ম্যাচ জিতে টাইগারদের সিরিজ জয়
রোমাঞ্চকর ম্যাচ জিতে টাইগারদের সিরিজ জয়

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হামাস প্রস্তাবে রাজি হওয়ায় ইসরায়েলকে গাজায় হামলা থামাতে বললেন ট্রাম্প
হামাস প্রস্তাবে রাজি হওয়ায় ইসরায়েলকে গাজায় হামলা থামাতে বললেন ট্রাম্প

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জামায়াতে ইসলামীকে ভোট না দেওয়ার আহ্বান হেফাজত আমিরের
জামায়াতে ইসলামীকে ভোট না দেওয়ার আহ্বান হেফাজত আমিরের

৯ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

রেস্টুরেন্টে অসুস্থতা অনুভব, হাসপাতালে নেওয়ার পর জবি ছাত্রদল নেতাকে মৃত ঘোষণা
রেস্টুরেন্টে অসুস্থতা অনুভব, হাসপাতালে নেওয়ার পর জবি ছাত্রদল নেতাকে মৃত ঘোষণা

২০ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ঐশ্বরিয়া ও ক্যাটরিনার সঙ্গে কেন সম্পর্ক ভেঙেছিল সালমানের?
ঐশ্বরিয়া ও ক্যাটরিনার সঙ্গে কেন সম্পর্ক ভেঙেছিল সালমানের?

১৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

‘ইস্টার্ন ন্যাটোতে’ রূপ নিতে পারে পাকিস্তান-সৌদি প্রতিরক্ষা চুক্তি: ইসহাক দার
‘ইস্টার্ন ন্যাটোতে’ রূপ নিতে পারে পাকিস্তান-সৌদি প্রতিরক্ষা চুক্তি: ইসহাক দার

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুক্তরাজ্যের শহর থেকে সরিয়ে নেওয়া হলো সেই রাজহাঁস
যুক্তরাজ্যের শহর থেকে সরিয়ে নেওয়া হলো সেই রাজহাঁস

২২ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

পাবনা-ঢাকা সরাসরি রেল যোগাযোগ চালু শিগগিরই : রেল সচিব
পাবনা-ঢাকা সরাসরি রেল যোগাযোগ চালু শিগগিরই : রেল সচিব

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফ্লোটিলার দুটি নৌযানে ড্রোন হামলার নির্দেশ দেন নেতানিয়াহু, দাবি রিপোর্টে
ফ্লোটিলার দুটি নৌযানে ড্রোন হামলার নির্দেশ দেন নেতানিয়াহু, দাবি রিপোর্টে

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গোপনে বাগদান সারলেন বিজয় ও রাশমিকা!
গোপনে বাগদান সারলেন বিজয় ও রাশমিকা!

১৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

আবুধাবিতে ৬৬ কোটি টাকার লটারি জিতলেন বাংলাদেশি ট্যাক্সি ড্রাইভার
আবুধাবিতে ৬৬ কোটি টাকার লটারি জিতলেন বাংলাদেশি ট্যাক্সি ড্রাইভার

৯ ঘণ্টা আগে | পরবাস

ট্রাম্পের নির্দেশ উপেক্ষা করে ফের গাজায় ইসরায়েলি হামলা, নিহত ৭
ট্রাম্পের নির্দেশ উপেক্ষা করে ফের গাজায় ইসরায়েলি হামলা, নিহত ৭

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তুরস্কে মোসাদের দুই গুপ্তচর গ্রেপ্তার
তুরস্কে মোসাদের দুই গুপ্তচর গ্রেপ্তার

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হালট্রিপ কেলেঙ্কারির হোতা তাজবীর আটক, ফেসবুকে যা লিখলেন জুলকার
হালট্রিপ কেলেঙ্কারির হোতা তাজবীর আটক, ফেসবুকে যা লিখলেন জুলকার

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জাতিসংঘে ড. ইউনূসের অংশগ্রহণে বাংলাদেশের অবস্থান আরও সুদৃঢ় হয়েছে : প্রেস সচিব
জাতিসংঘে ড. ইউনূসের অংশগ্রহণে বাংলাদেশের অবস্থান আরও সুদৃঢ় হয়েছে : প্রেস সচিব

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সত্যিই কি সানা জাবেদের সঙ্গে সংসার ভাঙছে শোয়েব মালিকের
সত্যিই কি সানা জাবেদের সঙ্গে সংসার ভাঙছে শোয়েব মালিকের

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ধারণ ক্ষমতার চেয়েও বেশি মরদেহ পড়ে আছে ঢামেকের মর্গের হিমঘরে, আদালতের দ্বারস্থ পুলিশ
ধারণ ক্ষমতার চেয়েও বেশি মরদেহ পড়ে আছে ঢামেকের মর্গের হিমঘরে, আদালতের দ্বারস্থ পুলিশ

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রাম্পের ২০ দফা প্রস্তাবে কী ছিল? কিসে কিসে রাজি হামাস
ট্রাম্পের ২০ দফা প্রস্তাবে কী ছিল? কিসে কিসে রাজি হামাস

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অস্ট্রেলিয়া সিরিজ দিয়ে ফিরছেন রোহিত-কোহলি
অস্ট্রেলিয়া সিরিজ দিয়ে ফিরছেন রোহিত-কোহলি

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সোহানকে প্রশংসায় ভাসালেন জাকের আলী
সোহানকে প্রশংসায় ভাসালেন জাকের আলী

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

গাজায় সেনাদের অভিযান সীমিত করার নির্দেশ ইসরায়েলের
গাজায় সেনাদের অভিযান সীমিত করার নির্দেশ ইসরায়েলের

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দল অনুগত প্রশাসন দিয়ে সুষ্ঠু নির্বাচন সম্ভব হবে না : রিজভী
দল অনুগত প্রশাসন দিয়ে সুষ্ঠু নির্বাচন সম্ভব হবে না : রিজভী

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ওমরাহ নিয়মে কড়াকড়ি, মানতে হবে যে ১০ নির্দেশনা
ওমরাহ নিয়মে কড়াকড়ি, মানতে হবে যে ১০ নির্দেশনা

৪ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

গাজার ভবিষ্যৎ নিয়ে ফিলিস্তিনি সম্মেলন আয়োজন করবে মিশর : হামাস
গাজার ভবিষ্যৎ নিয়ে ফিলিস্তিনি সম্মেলন আয়োজন করবে মিশর : হামাস

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ডেমরায় ৩১ দফার লিফলেট বিতরণ ও ব্যাপক গণসংযোগ নবীউল্লাহ নবীর
ডেমরায় ৩১ দফার লিফলেট বিতরণ ও ব্যাপক গণসংযোগ নবীউল্লাহ নবীর

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

জনগণকে ধোঁকা দেওয়ার দিন শেষ : মির্জা আব্বাস
জনগণকে ধোঁকা দেওয়ার দিন শেষ : মির্জা আব্বাস

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

গাজা নিয়ে ট্রাম্পের প্রস্তাবে হামাসের সম্মতি, বিশ্বনেতাদের প্রতিক্রিয়া
গাজা নিয়ে ট্রাম্পের প্রস্তাবে হামাসের সম্মতি, বিশ্বনেতাদের প্রতিক্রিয়া

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অনলাইনে গেম খেলতে গিয়ে হেনস্তার শিকার অক্ষয়কন্যা
অনলাইনে গেম খেলতে গিয়ে হেনস্তার শিকার অক্ষয়কন্যা

৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

‘বিএনপি সরকার গঠন করলে স্কুলের কারিকুলামে ক্রীড়া অন্তর্ভুক্ত হবে’
‘বিএনপি সরকার গঠন করলে স্কুলের কারিকুলামে ক্রীড়া অন্তর্ভুক্ত হবে’

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সড়কে চাঁদাবাজির প্রতিবাদ করায় অতিরিক্ত এসপি’র ওপর হামলা
সড়কে চাঁদাবাজির প্রতিবাদ করায় অতিরিক্ত এসপি’র ওপর হামলা

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রিন্ট সর্বাধিক
জামায়াতের কারণে ক্ষতিগ্রস্ত গণঅধিকার ও এনসিপি
জামায়াতের কারণে ক্ষতিগ্রস্ত গণঅধিকার ও এনসিপি

প্রথম পৃষ্ঠা

চ্যালেঞ্জ আরাকান আর্মি, অপহৃত শত শত জেলে
চ্যালেঞ্জ আরাকান আর্মি, অপহৃত শত শত জেলে

প্রথম পৃষ্ঠা

ব্যাপক প্রস্তুতি জামায়াতের
ব্যাপক প্রস্তুতি জামায়াতের

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

চামড়াশিল্পের হাল ধরছে বেপজা
চামড়াশিল্পের হাল ধরছে বেপজা

পেছনের পৃষ্ঠা

পোশাক খাতে বেড়েছে রপ্তানি
পোশাক খাতে বেড়েছে রপ্তানি

পেছনের পৃষ্ঠা

বেড়েছে চাল ডাল আটার দাম
বেড়েছে চাল ডাল আটার দাম

পেছনের পৃষ্ঠা

আমজাদ হোসেনের মৃত্যু মেনে নিতে কষ্ট হয় : আবদুল আজিজ
আমজাদ হোসেনের মৃত্যু মেনে নিতে কষ্ট হয় : আবদুল আজিজ

শোবিজ

নড়বড়ে রেলপথ বারবার লাইনচ্যুতি
নড়বড়ে রেলপথ বারবার লাইনচ্যুতি

পেছনের পৃষ্ঠা

দিনাজপুরে মার্সেলো তরমুজ চাষে সফল চাষিরা
দিনাজপুরে মার্সেলো তরমুজ চাষে সফল চাষিরা

পেছনের পৃষ্ঠা

সিন্ডিকেট ভাঙতে পূর্বাচলে চালু হচ্ছে কৃষকের বাজার
সিন্ডিকেট ভাঙতে পূর্বাচলে চালু হচ্ছে কৃষকের বাজার

নগর জীবন

সমঝোতা করতে ১০০ আসন ছেড়ে দিতে হতে পারে
সমঝোতা করতে ১০০ আসন ছেড়ে দিতে হতে পারে

প্রথম পৃষ্ঠা

মিরপুরে যাত্রীদের নামিয়ে বাসে গুলি আগুন
মিরপুরে যাত্রীদের নামিয়ে বাসে গুলি আগুন

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপি থেকে মনোনয়ন দৌড়ে চার নেতা, অন্যদের একক
বিএনপি থেকে মনোনয়ন দৌড়ে চার নেতা, অন্যদের একক

নগর জীবন

ইস্পাতশিল্পে মন্দার ছোঁয়া
ইস্পাতশিল্পে মন্দার ছোঁয়া

পেছনের পৃষ্ঠা

ভোটে জয়ের ব্যাপারে সবাই আশাবাদী
ভোটে জয়ের ব্যাপারে সবাই আশাবাদী

নগর জীবন

জাতীয় উদ্যানেও প্রাণীদের অপমৃত্যু
জাতীয় উদ্যানেও প্রাণীদের অপমৃত্যু

সম্পাদকীয়

বিদেশ যেতে সর্বস্বান্ত মানুষ
বিদেশ যেতে সর্বস্বান্ত মানুষ

পেছনের পৃষ্ঠা

সুইং মাস্টার মারুফা আক্তার
সুইং মাস্টার মারুফা আক্তার

মাঠে ময়দানে

বলিউডের ‘দিওয়ানা’
বলিউডের ‘দিওয়ানা’

শোবিজ

রাজশাহীর ১৩ পৌরসভার বর্জ্য ফেলা হচ্ছে নদী-পুকুরে
রাজশাহীর ১৩ পৌরসভার বর্জ্য ফেলা হচ্ছে নদী-পুকুরে

নগর জীবন

টি-২০ বিশ্বকাপে জিম্বাবুয়ে
টি-২০ বিশ্বকাপে জিম্বাবুয়ে

মাঠে ময়দানে

ওয়ানডে সিরিজ আবুধাবিতে
ওয়ানডে সিরিজ আবুধাবিতে

মাঠে ময়দানে

সোনালি যুগের চলচ্চিত্র নির্মাতা - শফি বিক্রমপুরী
সোনালি যুগের চলচ্চিত্র নির্মাতা - শফি বিক্রমপুরী

শোবিজ

চাঁদপুরে বিএনপি জামায়াত সংঘর্ষ আহত ২০
চাঁদপুরে বিএনপি জামায়াত সংঘর্ষ আহত ২০

পেছনের পৃষ্ঠা

প্রথম আলো ও ডেইলি স্টারের পাপ-জুলুম দীর্ঘ
প্রথম আলো ও ডেইলি স্টারের পাপ-জুলুম দীর্ঘ

প্রথম পৃষ্ঠা

৪৮ লাখ টাকা দিয়েও মুক্তি মেলেনি আসলামের
৪৮ লাখ টাকা দিয়েও মুক্তি মেলেনি আসলামের

পেছনের পৃষ্ঠা

শান্তিপ্রিয় কমলা দামা
শান্তিপ্রিয় কমলা দামা

পেছনের পৃষ্ঠা

প্রথমবারের মতো ভারত যাচ্ছেন তালেবান পররাষ্ট্রমন্ত্রী
প্রথমবারের মতো ভারত যাচ্ছেন তালেবান পররাষ্ট্রমন্ত্রী

পেছনের পৃষ্ঠা

ফুটওভার ব্রিজটির চলন্ত সিঁড়িগুলো অকেজো
ফুটওভার ব্রিজটির চলন্ত সিঁড়িগুলো অকেজো

পেছনের পৃষ্ঠা