শিরোনাম
প্রকাশ: ১৫:৩২, বৃহস্পতিবার, ১৯ মে, ২০২২

বাংলাদেশ প্রতিদিনে আবদুল গাফফার চৌধুরীর শেষ লেখা

অনলাইন ডেস্ক
অনলাইন ভার্সন
বাংলাদেশ প্রতিদিনে আবদুল গাফফার চৌধুরীর শেষ লেখা

কালজয়ী একুশে গানের রচয়িতা, প্রখ্যাত সাংবাদিক ও সাহিত্যিক আবদুল গাফফার চৌধুরী আর নেই। আজ বৃহস্পতিবার লন্ডনের বার্নেট হাসপাতালে স্থানীয় সময় ভোর ৬টা ৪০ মিনিটে শেষ নিঃশ্বাস ত্যাগ করেন তিনি (ইন্না লিল্লাহি ওয়া ইন্না ইলাইহি রাজিউন)। 

গত ১৫ই মার্চ বাংলাদেশ প্রতিদিনের ১৩তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকীর বিশেষ সংখ্যায় প্রখ্যাত এই লেখক ও সাংবাদিকের শেষ লেখা প্রকাশিত হয়। পাঠকদের জন্য ‘যুগের হাওয়ায় বাংলাদেশ প্রতিদিন’ শিরোনামের সেই লেখাটি আবারও তুলে ধরা হলো :

‘যুগের হাওয়ায় বাংলাদেশ প্রতিদিন’

আবদুল গাফফার চৌধুরী

বাংলাদেশ প্রতিদিন আজ ১২ বছর পূর্ণ করল। মহাকালের ঘূর্ণাবর্তে ১২ বছর একটি ক্ষণিক বুদবুদের মতো। কিন্তু এই বিজ্ঞান ও প্রযুক্তির যুগে মেধা ও মনন আর বয়স দিয়ে মাপা চলে না। এ যুগে তার দ্রুত বৃদ্ধি বয়সকে হার মানায়।

বাংলাদেশ প্রতিদিন বয়সে ১২ বছর পেরিয়েছে। কিন্তু দেশের সংবাদ-সাহিত্যে তার পদচারণ এক নির্ভার যুবকের মতো। ভীরু কিশোরের মতো নয়। সংবাদ-সাহিত্য কথাটাও এখন আর নতুন কিছু নয়। আগে সাংবাদিকতা ও সাহিত্যের মধ্যে একটা পার্থক্য ছিল। এখন সাহিত্য ও সাংবাদিকতা দুই সহোদরার মতো। সাহিত্য এখন সাংবাদিকতাকে রস জোগায়। সাংবাদিকতা সাহিত্যকে বস্তুনিষ্ঠ করে তোলে। তাই সংবাদপত্রের খবর ও খবরভাষ্য এখন আর শুধু খবর নয়, তা এখন সাহিত্যের রসমিশ্রিত সংবাদ-সাহিত্য। আর সাহিত্যও সব সময় কেবল সাহিত্য নয়। তাতে পড়ে সমসাময়িকতা ও বস্তুনিষ্ঠার ছাপ।

বাংলাদেশের সাংবাদিকতা এদিক থেকে পিছিয়ে নেই। দেশ স্বাধীন হওয়ার আগেই ঢাকাকেন্দ্রিক বাংলা সাংবাদিকতা উর্দু ও ফারসি ভাষার সামন্ততান্ত্রিক ও ধর্মীয় মোহ থেকে মুক্ত হয়ে নিজস্ব ভাষাভিত্তিক আধুনিকতার পথে এগিয়ে যায়। স্বাধীনতার পর এই অগ্রযাত্রা দ্রুততর হয়। বাংলাদেশ প্রতিদিন তার সর্বাধুনিক উদাহরণ। পুরনো প্রজন্মের পাঠক এবং নতুন প্রজন্মের পাঠকের মধ্যে সেতুবন্ধের কাজ করছে পত্রিকাটি।

বাংলাদেশ প্রতিদিন পত্রিকাটির জন্মলাভের সময়টি একটি বিশেষ কারণে বৈশিষ্ট্যপূর্ণ। এই সময় বাংলাদেশ এক-এগারোর সেনা তাঁবেদার তত্ত্বাবধায়ক সরকারের দুঃসহ শাসনের অবসান ঘটিয়ে মাত্র বছরখানেক হয় গণতন্ত্রের পথে নতুন যাত্রা শুরু করেছে। নাজুক গণতন্ত্রের কণ্ঠকে আরও সোচ্চার করার জন্য একটি নতুন দৈনিক দরকার ছিল, যে দৈনিকটি গণতন্ত্র ও গণমানুষের স্বার্থের জন্য অন্তত সাহসী সৈনিক হওয়ার প্রয়াস চালাবে।

দেশে তখন অনেক দৈনিক। আর এসব দৈনিকের মধ্যে দিনবদলের ঘণ্টি বাজিয়ে ও নিরপেক্ষতার ছদ্মবেশ ধারণ করে যে পত্রিকাটি বাজার জাঁকিয়ে বসেছিল, তার ভূমিকা ছিল হ্যামিলনের বংশীবাদকের মতো। কোনো অন্ধকার অতল নদীগর্ভের দিকে সে জাতির একটা বড় মোহান্ধ তরুণ অংশকে টেনে নিয়ে যাচ্ছিল, তার হদিস কেউ পাচ্ছিল না। তাকে রোখারও কোনো উপায় ছিল না। চালাকির সাংবাদিকতায় এই ‘নিরপেক্ষ’ দৈনিকটি তখন আর সব প্রতিযোগীকে টেক্কা মারছিল। বাংলাদেশ প্রতিদিন ওই দৈনিকটির অন্ধকার যাত্রাকে রুখে দিয়েছে।

বাংলাদেশ স্বাধীন হওয়ার পর নব্য পুঁজির অবাধ বিকাশ লাভের মুখে সৎ ও শুভ সাংবাদিকতার পাশাপাশি একটি অপসাংবাদিকতার বলয়ও তৈরি হতে থাকে। সে কথা আগেই বলেছি। সুবিধাবাদী একটি সাংবাদিক গোষ্ঠীও তৈরি হয়। তারা মুক্তিযুদ্ধের ইতিহাস বিকৃতি থেকে এই যুদ্ধের মৌলিক আদর্শ সম্পর্কেও জনমনে বিভ্রান্তি সৃষ্টির অপচেষ্টায় লিপ্ত হয়। দেশে বারবার গণতন্ত্রের বিপর্যয় ঘটার মূলে তাদের ‘অবদান’ কম নয়। একসময় মনে হয়েছিল আদর্শবাদের বদলে শুধু বাণিজ্যিক মুনাফা ও সততা ও নিরপেক্ষতার বদলে স্বার্থবুদ্ধিজনিত পক্ষপাত ও বিভ্রান্তি সৃষ্টিই বুঝি শুভ ও সৎ সাংবাদিকতার শক্তিকে পরাস্ত করে ফেলবে। সুখের কথা, সেটা ঘটেনি। বাংলাদেশের সব স্তরের মানুষের মনে কোথায় যেন একটা অদৃশ্য প্রাণশক্তি এসেছে, যা বারবার শুভবুদ্ধির কাছে অশুভ শক্তির পরাজয় ঘটায়।

বাংলাদেশের রাজনীতির মতো তার সাহিত্য-সাংবাদিকতায়ও এটা ঘটতে দেখা গেছে। অশুভ শক্তি প্রবল বিক্রমে মাথা তুলেছে। মনে হয়েছে আমাদের সব শুভবুদ্ধি বুঝি পরাস্ত হতে চলেছে। তা হয়নি। নির্বাণমুখী মোমবাতির আলো থেকে সমগ্র মোমের আলো জ্বলে উঠেছে। অন্ধকারকে পরাস্ত হতে হয়েছে। সে অন্ধকার সাম্প্রদায়িকতার হোক, ধর্মান্ধতার হোক কিংবা সামরিক অথবা স্বৈরাচারী শক্তির হোক। আমজনতা মাথা তুলেছে। নূর হোসেনের মতো যুবক গুলির মুখে দাঁড়িয়ে গণতন্ত্রকে নিপাত হতে দেয়নি।

বাংলাদেশ প্রতিদিন দেশ ও জাতির দুঃসময়ে সাংবাদিকতায় তথাকথিত নিরপেক্ষতার মুখোশ ধারণ করেনি। বরং পক্ষপাত দেখিয়েছে, সে পক্ষপাত মুক্তিযুদ্ধের মৌলিক আদর্শের প্রতি। বাংলাদেশ প্রতিদিন সংবাদ পরিবেশনে নিরপেক্ষ। কিন্তু মতামত প্রকাশে সে সৎ সাংবাদিকতার অবস্থান থেকে নড়তে চায়নি-এটা এখন পর্যন্ত স্পষ্ট।

সংবাদপত্র ও সাংবাদিকতা অনেকটা আগুনের মতো। যা দিয়ে ঘর পোড়ানো যায়, আবার ঘরে ঘরে আলো বিতরণ করা যায়। নির্বাক, নির্যাতিত মানুষের কণ্ঠস্বরও সংবাদপত্র। বাংলাদেশ প্রতিদিন পত্রিকার যুগপূর্তির এই শুভ দিনে এ কথা বলতে দ্বিধাবোধ করছি না যে, পত্রিকাটি ঘরে ঘরে আলো বিতরণ করেছে। কারও ঘর পোড়ায়নি। সব অশুভ শক্তির বিরুদ্ধে সে মানুষের কণ্ঠে সাহস ও শক্তি জুগিয়েছে। নির্বাক থাকেনি।

ঢাকা থেকে প্রথম বাংলা দৈনিক কাগজ বের হয় দৈনিক জিন্দেগি। ক্রাউন সাইজের চার পৃষ্ঠার কাগজ। এরপর মওলানা আকরম খাঁর দৈনিক আজাদ কলকাতা থেকে ঢাকায় স্থানান্তরিত হয়। কলকাতায় মুসলিম লীগের হাশেম-সোহরাওয়ার্দী গ্রুপের সমর্থক আরেকটি দৈনিক ছিল ইত্তেহাদ। পূর্ব পাকিস্তানে ক্ষমতাসীন মুসলিম লীগের নাজিমুদ্দীন গ্রুপ সেই কাগজটিকে ঢাকায় আসতে না দেওয়ায় তা বন্ধ হয়ে যায়।

প্রথমে ঢাকায় কোনো সরকারবিরোধী দৈনিক ছিল না। ফরিয়াদ, সৈনিক নামে ছোটখাটো সাপ্তাহিক পত্রিকা ছিল। সদ্য প্রতিষ্ঠিত আওয়ামী মুসলিম লীগের উদ্যোগে ইত্তেফাক সাপ্তাহিক হিসেবে বের হয়। লিয়াকত আলী খান যখন পাকিস্তানের প্রধানমন্ত্রী তখন দেশের খসড়া সংবিধান প্রকাশ করা হয়। এই সংবিধানের মূলনীতিগুলো নিয়ে যে প্রতিবেদন বের হয় (মূলনীতি কমিটির প্রতিবেদন নামে পরিচিত), তাতে পূর্ব পাকিস্তানের প্রতি যে অবজ্ঞা ও অবহেলা দেখানো হয়, যে বৈষম্যনীতি ধরা পড়ে, তাতে সারা প্রদেশে জনবিক্ষোভ শুরু হয়। এ সময় এই জনবিক্ষোভের মুখপত্র হিসেবে বংশাল রোডের বলিয়াদি প্রিন্টিং প্রেস থেকে প্রকাশিত হয় দৈনিক ইনসাফ। যদিও ছোট কাগজ; কিন্তু সরকারের বিরোধিতার জন্য যথেষ্ট জনপ্রিয় দৈনিক হয়ে উঠেছিল।

পাকিস্তান আমলে তারপর একে একে বের হয় দৈনিক সংবাদ, দৈনিক ইত্তেফাক ও দৈনিক মিল্লাত। ওই আমলের ইংরেজি দৈনিক মর্নিং নিউজ ও পাকিস্তান অবজারভার। বাংলা দৈনিক পাকিস্তান যদিও সরকারি প্রেস ট্রাস্টের কাগজ ছিল; কিন্তু তখনকার বহু তরুণ প্রগতিশীল কবি, সাহিত্যিক ও সাংবাদিক এই কাগজে কাজ করায় তা তরুণ প্রজন্মের পাঠকদের কাছে একটি জনপ্রিয় পত্রিকা হয়ে উঠেছিল।

বাংলাদেশ স্বাধীন হওয়ার পর জাতীয় সংবাদপত্রের চরিত্র-পরিবর্তন ঘটে। দৈনিক ইত্তেফাক প্রথম বাংলাদেশে মতামত-প্রধান সাংবাদিকতা প্রবর্তন করে। দেশের জাতীয়তাবাদী গণতান্ত্রিক ধারার সংবাদপত্র ইত্তেফাক। বাম গণতান্ত্রিক ধারার সংবাদপত্র সংবাদ। তখন সংবাদপত্রশিল্পের মালিকানাও ছিল রাজনৈতিক দল বা রাজনৈতিক নেতাদের হাতে। স্বাধীনতার পর সংবাদপত্রের এই চরিত্র বদলে যায়। রাজনীতিকদের বদলে নব্য ব্যবসায়ী ও শিল্পপতিদের হাতে সংবাদপত্রের কর্তৃত্ব চলে যায়। রাজনৈতিক সাংবাদিকতার বদলে বাণিজ্যিক বা কমার্শিয়াল সাংবাদিকতা প্রাধান্য বিস্তার করে।

পাকিস্তান আমলে দৈনিক ইত্তেফাক মতামত-প্রধান সাংবাদিকতা এবং কলকাতার বাবুভাষার বদলে সাংবাদিকতায় জনভাষা ব্যবহার শুরু করলেও প্রথাগত সাংবাদিকতা পরিত্যাগ করেনি। বাংলাদেশ স্বাধীন হওয়ার পর সাংবাদিকতার এই প্রথাগত চরিত্র বদলে যায়। সাহিত্য ও সাংবাদিকতার মধ্যে মেলবন্ধন ঘটে। সংবাদপত্রের চেহারা ও আঙ্গিক সম্পূর্ণ পাল্টে যায়। শুধু রাজনৈতিক খবর নয়, শিক্ষা, শিল্প, বাণিজ্য, ক্রীড়া এমনকি পাঠকের ব্যক্তিগত ও পারিবারিক জীবন নিয়েও ফিচারের সংখ্যা বেড়ে যায়। যে ঢাকায় ১৯৪৭ সালে বাংলাভাগের আগে একটিও দৈনিক সংবাদপত্র ছিল না, সেখানে আজ অগণিত দৈনিক সংবাদপত্র। বিশ্বের যে কোনো উন্নত দেশের উন্নত সংবাদপত্রের সঙ্গে ঢাকার সংবাদপত্র এখন চেহারায়, গুণে-মানে টেক্কা দিতে পারে।

বাংলাদেশ প্রতিদিন তেমনই নতুন প্রজন্মের দৈনিক। আমার কাছে এই কাগজের বড় আকর্ষণ, কাগজটির নিজস্ব মতামত আছে। আছে মুক্তিযুদ্ধের চেতনা ধারণে অবিচল নিষ্ঠা। খবর ও খবরভাষ্য প্রচারে সাহিত্যরসের মিশ্রণ। কাগজটি যুগের চাহিদা পূরণ করে নতুন সম্ভাবনা দেখিয়েছে। আজ বাংলাদেশ প্রতিদিন যুগপূর্তি করছে। পত্রিকাটি যুগ যুগ পাঠকপ্রিয় থাকবে-এটা আমার বিশ্বাস।

বিডি-প্রতিদিন/শফিক

এই বিভাগের আরও খবর
মেঘলা আকাশসহ আবহাওয়া শুষ্ক থাকতে পারে আজ
মেঘলা আকাশসহ আবহাওয়া শুষ্ক থাকতে পারে আজ
জাতীয় নিরাপত্তার স্বার্থে দণ্ডিত আসামির বক্তব্য প্রচার না করার অনুরোধ
জাতীয় নিরাপত্তার স্বার্থে দণ্ডিত আসামির বক্তব্য প্রচার না করার অনুরোধ
অ্যাটকোর মহাসচিব হলেন ইটিভি চেয়ারম্যান আব্দুস সালাম
অ্যাটকোর মহাসচিব হলেন ইটিভি চেয়ারম্যান আব্দুস সালাম
হাসিনার রায় প্রমাণ করেছে কেউ আইনের ঊর্ধ্বে নয় : প্রধান উপদেষ্টা
হাসিনার রায় প্রমাণ করেছে কেউ আইনের ঊর্ধ্বে নয় : প্রধান উপদেষ্টা
'২৬০০ শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের এমপিও চূড়ান্ত করে যাবে অন্তর্বর্তী সরকার'
'২৬০০ শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের এমপিও চূড়ান্ত করে যাবে অন্তর্বর্তী সরকার'
প্রবাসী ভোটার নিবন্ধন অ্যাপ উদ্বোধন কাল
প্রবাসী ভোটার নিবন্ধন অ্যাপ উদ্বোধন কাল
রাজসাক্ষী মামুনের ৫ বছরের সাজায় শহীদ পরিবারের অসন্তোষ
রাজসাক্ষী মামুনের ৫ বছরের সাজায় শহীদ পরিবারের অসন্তোষ
শেখ হাসিনার রায়কে ‘তাৎপর্যপূর্ণ অগ্রগতি’ বললেন আ স ম রব
শেখ হাসিনার রায়কে ‘তাৎপর্যপূর্ণ অগ্রগতি’ বললেন আ স ম রব
বিবাহবার্ষিকীর দিনই মৃত্যুদণ্ডাদেশ পেলেন শেখ হাসিনা
বিবাহবার্ষিকীর দিনই মৃত্যুদণ্ডাদেশ পেলেন শেখ হাসিনা
লালদিয়ায় ডেনমার্কের বিনিয়োগ বাংলাদেশের জন্য নতুন যুগের সূচনা: প্রধান উপদেষ্টা
লালদিয়ায় ডেনমার্কের বিনিয়োগ বাংলাদেশের জন্য নতুন যুগের সূচনা: প্রধান উপদেষ্টা
শাসক নয়, সেবক হয়ে উঠার রাজনীতি করুন: শিশির মনির
শাসক নয়, সেবক হয়ে উঠার রাজনীতি করুন: শিশির মনির
চুক্তি অনুসারে হাসিনাকে ফিরিয়ে দেওয়া ভারতের দায়িত্ব : পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়
চুক্তি অনুসারে হাসিনাকে ফিরিয়ে দেওয়া ভারতের দায়িত্ব : পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়
সর্বশেষ খবর
বগুড়া-৬ আসনে তারেক রহমানের পক্ষে গণসংযোগ
বগুড়া-৬ আসনে তারেক রহমানের পক্ষে গণসংযোগ

এই মাত্র | ভোটের হাওয়া

১০ বছর পূর্ণ করল দীপ্ত টেলিভিশন
১০ বছর পূর্ণ করল দীপ্ত টেলিভিশন

২ মিনিট আগে | শোবিজ

জাতিসংঘের নিরাপত্তা পরিষদে ট্রাম্পের গাজা পরিকল্পনা অনুমোদন
জাতিসংঘের নিরাপত্তা পরিষদে ট্রাম্পের গাজা পরিকল্পনা অনুমোদন

২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মেঘলা আকাশসহ আবহাওয়া শুষ্ক থাকতে পারে আজ
মেঘলা আকাশসহ আবহাওয়া শুষ্ক থাকতে পারে আজ

১১ মিনিট আগে | জাতীয়

জবির কলা অনুষদের ভর্তি পরীক্ষার তারিখ পরিবর্তন
জবির কলা অনুষদের ভর্তি পরীক্ষার তারিখ পরিবর্তন

১৫ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

ট্রাম্পের মামলা মোকাবেলার ঘোষণা বিবিসি চেয়ারম্যানের
ট্রাম্পের মামলা মোকাবেলার ঘোষণা বিবিসি চেয়ারম্যানের

১৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাতীয় নিরাপত্তার স্বার্থে দণ্ডিত আসামির বক্তব্য প্রচার না করার অনুরোধ
জাতীয় নিরাপত্তার স্বার্থে দণ্ডিত আসামির বক্তব্য প্রচার না করার অনুরোধ

২৯ মিনিট আগে | জাতীয়

মুমিনের অসুস্থতা পাপমোচনের মাধ্যম
মুমিনের অসুস্থতা পাপমোচনের মাধ্যম

৪৯ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

স্বল্প ব্যয়ে উন্নত ন্যানোম্যাটেরিয়াল তৈরির কার্যকর প্রযুক্তি উদ্ভাবন
স্বল্প ব্যয়ে উন্নত ন্যানোম্যাটেরিয়াল তৈরির কার্যকর প্রযুক্তি উদ্ভাবন

২ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

জকসু নির্বাচনে ৩৪ পদের বিপরীতে মনোনয়ন সংগ্রহ ৩১২
জকসু নির্বাচনে ৩৪ পদের বিপরীতে মনোনয়ন সংগ্রহ ৩১২

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

যুক্তরাষ্ট্র সফরে সৌদি যুবরাজ সালমান, এফ-৩৫ যুদ্ধবিমান নিয়ে আলোচনা
যুক্তরাষ্ট্র সফরে সৌদি যুবরাজ সালমান, এফ-৩৫ যুদ্ধবিমান নিয়ে আলোচনা

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সৌদিকে এফ-৩৫ দিতে রাজি ট্রাম্প
সৌদিকে এফ-৩৫ দিতে রাজি ট্রাম্প

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্লাস্টিকে সামুদ্রিক প্রাণীদের সর্বনাশ!
প্লাস্টিকে সামুদ্রিক প্রাণীদের সর্বনাশ!

৫ ঘণ্টা আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

ইউক্রেনকে ১০০ রাফাল দিচ্ছে ফ্রান্স
ইউক্রেনকে ১০০ রাফাল দিচ্ছে ফ্রান্স

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাগে ফেটে পড়লেই কি কমে ক্রোধ?
রাগে ফেটে পড়লেই কি কমে ক্রোধ?

৫ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

ফিলিস্তিন রাষ্ট্র না হলে ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক নয়: সৌদি আরব
ফিলিস্তিন রাষ্ট্র না হলে ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক নয়: সৌদি আরব

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ধানের শীষে ভোট চেয়ে কাজী আলাউদ্দিনের গণ সংযোগ
ধানের শীষে ভোট চেয়ে কাজী আলাউদ্দিনের গণ সংযোগ

৬ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

ইসলামে আখলাকে হাসানার গুরুত্ব
ইসলামে আখলাকে হাসানার গুরুত্ব

৭ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

ফ্রান্সের কাছে ১০০ রাফাল চায় ইউক্রেন, এই যুদ্ধবিমানের বিশেষত্ব কী?
ফ্রান্সের কাছে ১০০ রাফাল চায় ইউক্রেন, এই যুদ্ধবিমানের বিশেষত্ব কী?

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সঞ্চয়পত্র-প্রাইজবন্ডসহ ৫ সেবা বন্ধ করছে বাংলাদেশ ব্যাংক
সঞ্চয়পত্র-প্রাইজবন্ডসহ ৫ সেবা বন্ধ করছে বাংলাদেশ ব্যাংক

৮ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

মাত্র ১৮ আলোকবর্ষ দূরে বাসযোগ্য অঞ্চলে গ্রহের সন্ধান
মাত্র ১৮ আলোকবর্ষ দূরে বাসযোগ্য অঞ্চলে গ্রহের সন্ধান

৮ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

আসলে কে ভিক্টোরিয়া ফলস আবিষ্কার করেছিল?
আসলে কে ভিক্টোরিয়া ফলস আবিষ্কার করেছিল?

৯ ঘণ্টা আগে | পর্যটন

গাছে চড়ে শিকার ধরত প্রাগৈতিহাসিক কুমির!
গাছে চড়ে শিকার ধরত প্রাগৈতিহাসিক কুমির!

৯ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

যুবদল নেতাকে ‌‘১০ সেকেন্ডে হত্যা’ করে পালিয়ে যায় দুর্বৃত্তরা
যুবদল নেতাকে ‌‘১০ সেকেন্ডে হত্যা’ করে পালিয়ে যায় দুর্বৃত্তরা

৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

অ্যাটকোর মহাসচিব হলেন ইটিভি চেয়ারম্যান আব্দুস সালাম
অ্যাটকোর মহাসচিব হলেন ইটিভি চেয়ারম্যান আব্দুস সালাম

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইরানের হুঁশিয়ারি, চাপের কাছে নতি নয়
ইরানের হুঁশিয়ারি, চাপের কাছে নতি নয়

৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

মওলানা আবদুল হামিদ খান ভাসানীর ৪৯তম মৃত্যুবার্ষিকী পালন
মওলানা আবদুল হামিদ খান ভাসানীর ৪৯তম মৃত্যুবার্ষিকী পালন

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ওমরাহযাত্রীদের বাস দুর্ঘটনা : নিহত বেড়ে ৪৫
ওমরাহযাত্রীদের বাস দুর্ঘটনা : নিহত বেড়ে ৪৫

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মহাকাশে আধিপত্য বিস্তার, পরিণতি কি?
মহাকাশে আধিপত্য বিস্তার, পরিণতি কি?

১০ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

চাকরি স্থায়ীকরণ দাবি করায় বিদায়ী প্রশাসকের বিরুদ্ধে ‌‘গুলি করার হুমকি’র অভিযোগ
চাকরি স্থায়ীকরণ দাবি করায় বিদায়ী প্রশাসকের বিরুদ্ধে ‌‘গুলি করার হুমকি’র অভিযোগ

১০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সর্বাধিক পঠিত
যে কারণে আপিল করতে পারবেন না হাসিনা
যে কারণে আপিল করতে পারবেন না হাসিনা

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অগ্নিসন্ত্রাসের জনক একজনই: সোহেল তাজ
অগ্নিসন্ত্রাসের জনক একজনই: সোহেল তাজ

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় নিয়ে যা বলল ভারত
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় নিয়ে যা বলল ভারত

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ধানমন্ডি ৩২-এ নেওয়া হচ্ছে দুটি বুলডোজার
ধানমন্ডি ৩২-এ নেওয়া হচ্ছে দুটি বুলডোজার

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আমি আসলে খুব কষ্ট পাচ্ছি : শেখ হাসিনার আইনজীবী
আমি আসলে খুব কষ্ট পাচ্ছি : শেখ হাসিনার আইনজীবী

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের সাজা শুনে সেজদায় লুটিয়ে পড়লেন ছাত্র-জনতা
হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের সাজা শুনে সেজদায় লুটিয়ে পড়লেন ছাত্র-জনতা

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার ফাঁসির রায় ঘোষণার পর জনতার উল্লাস
শেখ হাসিনার ফাঁসির রায় ঘোষণার পর জনতার উল্লাস

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রাইব্যুনালে ৪৫৩ পৃষ্ঠার রায় পড়া চলছে
ট্রাইব্যুনালে ৪৫৩ পৃষ্ঠার রায় পড়া চলছে

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মক্কা-মদিনা রুটে ভয়াবহ বাস দুর্ঘটনা, নিহত অন্তত ৪২ ভারতীয় ওমরাহযাত্রী
মক্কা-মদিনা রুটে ভয়াবহ বাস দুর্ঘটনা, নিহত অন্তত ৪২ ভারতীয় ওমরাহযাত্রী

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনা ও আসাদুজ্জামান কামালের সব সম্পদ বাজেয়াপ্তের নির্দেশ
শেখ হাসিনা ও আসাদুজ্জামান কামালের সব সম্পদ বাজেয়াপ্তের নির্দেশ

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আন্তর্জাতিক গণমাধ্যমে শেখ হাসিনার রায়ের খবর
আন্তর্জাতিক গণমাধ্যমে শেখ হাসিনার রায়ের খবর

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনাসহ তিনজনের অপরাধ প্রমাণিত
শেখ হাসিনাসহ তিনজনের অপরাধ প্রমাণিত

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাজার বার ফাঁসি দিলেও হাসিনার জন্য তা কম হবে: স্নিগ্ধ
হাজার বার ফাঁসি দিলেও হাসিনার জন্য তা কম হবে: স্নিগ্ধ

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

২৮ নেতাকে দলে ফেরাল বিএনপি
২৮ নেতাকে দলে ফেরাল বিএনপি

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিপিএল থেকে নাম প্রত্যাহার তামিমের
বিপিএল থেকে নাম প্রত্যাহার তামিমের

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চুক্তি অনুসারে হাসিনাকে ফিরিয়ে দেওয়া ভারতের দায়িত্ব : পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়
চুক্তি অনুসারে হাসিনাকে ফিরিয়ে দেওয়া ভারতের দায়িত্ব : পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনার বিরুদ্ধে মানবতাবিরোধী অপরাধের যে ৫ অভিযোগ
হাসিনার বিরুদ্ধে মানবতাবিরোধী অপরাধের যে ৫ অভিযোগ

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রাইব্যুনালে আনা হয়েছে সাবেক আইজিপি মামুনকে
ট্রাইব্যুনালে আনা হয়েছে সাবেক আইজিপি মামুনকে

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনার মৃত্যুদণ্ড: তাৎক্ষণিক প্রতিক্রিয়ায় যা জানালো জামায়াত
হাসিনার মৃত্যুদণ্ড: তাৎক্ষণিক প্রতিক্রিয়ায় যা জানালো জামায়াত

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পল্লবী থানা যুবদলের সদস্য সচিবকে গুলি করে হত্যা
পল্লবী থানা যুবদলের সদস্য সচিবকে গুলি করে হত্যা

১২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

স্ত্রী-মেয়েসহ সাবেক মন্ত্রী নানকের ৫৭ ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ
স্ত্রী-মেয়েসহ সাবেক মন্ত্রী নানকের ৫৭ ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শান্তি ও নিরাপত্তার জন্য দোয়া করলেন চিফ প্রসিকিউটর
শান্তি ও নিরাপত্তার জন্য দোয়া করলেন চিফ প্রসিকিউটর

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সালমান-তামান্নার নাচকে ‘অস্বস্তিকর’ বলছেন নেটিজেনরা
সালমান-তামান্নার নাচকে ‘অস্বস্তিকর’ বলছেন নেটিজেনরা

১৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

মহেশ বাবু–রাজামৌলির ‘বারাণসী’র চোখ ধাঁধানো টিজার
মহেশ বাবু–রাজামৌলির ‘বারাণসী’র চোখ ধাঁধানো টিজার

২২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

মামলা নিয়ে মুখ খুললেন মেহজাবীন
মামলা নিয়ে মুখ খুললেন মেহজাবীন

২০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ধানমন্ডি ৩২ নম্বরের সামনে থেকে বিক্ষুব্ধদের সরিয়ে দিল আইনশৃঙ্খলা বাহিনী
ধানমন্ডি ৩২ নম্বরের সামনে থেকে বিক্ষুব্ধদের সরিয়ে দিল আইনশৃঙ্খলা বাহিনী

১৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

টিএসসিতে হাসিনার রায় সরাসরি সম্প্রচারের আয়োজন
টিএসসিতে হাসিনার রায় সরাসরি সম্প্রচারের আয়োজন

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিবাহবার্ষিকীর দিনই মৃত্যুদণ্ডাদেশ পেলেন শেখ হাসিনা
বিবাহবার্ষিকীর দিনই মৃত্যুদণ্ডাদেশ পেলেন শেখ হাসিনা

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রায় শুনতে ট্রাইব্যুনালে ছাত্রনেতারা
রায় শুনতে ট্রাইব্যুনালে ছাত্রনেতারা

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
তুলকালাম ধানমন্ডি ৩২ নম্বরে
তুলকালাম ধানমন্ডি ৩২ নম্বরে

প্রথম পৃষ্ঠা

নিজের গড়া ট্রাইব্যুনালেই হলো মৃত্যুদণ্ড
নিজের গড়া ট্রাইব্যুনালেই হলো মৃত্যুদণ্ড

প্রথম পৃষ্ঠা

পথ দেখালেন কুমিল্লার জেলা প্রশাসক
পথ দেখালেন কুমিল্লার জেলা প্রশাসক

প্রথম পৃষ্ঠা

অফিসে বসে ঘুমের দেশে
অফিসে বসে ঘুমের দেশে

সম্পাদকীয়

আগুনসন্ত্রাসে ভাড়াটে লোক
আগুনসন্ত্রাসে ভাড়াটে লোক

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ভয় নিয়েই আলু চাষে কৃষক
ভয় নিয়েই আলু চাষে কৃষক

নগর জীবন

আবেগ উত্তেজনা মর্যাদার লড়াই
আবেগ উত্তেজনা মর্যাদার লড়াই

মাঠে ময়দানে

ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠা পেয়েছে : বিএনপি
ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠা পেয়েছে : বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

পল্লবীতে দোকানে ঢুকে যুবদল নেতাকে গুলি করে হত্যা
পল্লবীতে দোকানে ঢুকে যুবদল নেতাকে গুলি করে হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা

গ্রহণযোগ্য নির্বাচন নিয়ে সংশয় দলগুলোর
গ্রহণযোগ্য নির্বাচন নিয়ে সংশয় দলগুলোর

পেছনের পৃষ্ঠা

ইন্দোনেশিয়ায় ভূমিধসে প্রাণহানি ১৮
ইন্দোনেশিয়ায় ভূমিধসে প্রাণহানি ১৮

পূর্ব-পশ্চিম

হত্যা মামলার দুই আসামি গ্রেপ্তার
হত্যা মামলার দুই আসামি গ্রেপ্তার

দেশগ্রাম

সুলভ আবাসিক বড় কুবো
সুলভ আবাসিক বড় কুবো

পেছনের পৃষ্ঠা

রাস্তা থেকে নিঃশেষ জ্বলন্ত সিগারেট তুলে নিয়ে সুখটান দিলাম
রাস্তা থেকে নিঃশেষ জ্বলন্ত সিগারেট তুলে নিয়ে সুখটান দিলাম

শোবিজ

সহিংসতা হলেও বাড়বে না
সহিংসতা হলেও বাড়বে না

প্রথম পৃষ্ঠা

ড্যানিশ কোম্পানির সঙ্গে ৩০ বছরের চুক্তি
ড্যানিশ কোম্পানির সঙ্গে ৩০ বছরের চুক্তি

প্রথম পৃষ্ঠা

৬৫ বছরের নায়কের সঙ্গে হর্ষালি
৬৫ বছরের নায়কের সঙ্গে হর্ষালি

শোবিজ

দ্রুত কার্যকর করতে হবে রায় : এনসিপি
দ্রুত কার্যকর করতে হবে রায় : এনসিপি

প্রথম পৃষ্ঠা

টিভি নাটক হারাচ্ছে পারিবারিক গল্প
টিভি নাটক হারাচ্ছে পারিবারিক গল্প

শোবিজ

মানবতাবিরোধী অপরাধে হাসিনার ফাঁসি
মানবতাবিরোধী অপরাধে হাসিনার ফাঁসি

প্রথম পৃষ্ঠা

উগান্ডাকে হারিয়ে বাংলাদেশের শুভসূচনা
উগান্ডাকে হারিয়ে বাংলাদেশের শুভসূচনা

মাঠে ময়দানে

হাসিনার রায়ের দিনে শেয়ারবাজারে উত্থান
হাসিনার রায়ের দিনে শেয়ারবাজারে উত্থান

নগর জীবন

আরেকটি বিজয়ের দিন
আরেকটি বিজয়ের দিন

প্রথম পৃষ্ঠা

উচ্ছ্বসিত বিজরী...
উচ্ছ্বসিত বিজরী...

শোবিজ

৪০ বছর পরও যে হার কাঁদায়
৪০ বছর পরও যে হার কাঁদায়

মাঠে ময়দানে

শুভেচ্ছা সফরে বাংলাদেশে রাশিয়ান নৌবাহিনীর জাহাজ
শুভেচ্ছা সফরে বাংলাদেশে রাশিয়ান নৌবাহিনীর জাহাজ

নগর জীবন

এবারের নির্বাচন দেশরক্ষার
এবারের নির্বাচন দেশরক্ষার

প্রথম পৃষ্ঠা

প্যাশনের জন্যই মুশফিকের ১০০তম টেস্ট
প্যাশনের জন্যই মুশফিকের ১০০তম টেস্ট

মাঠে ময়দানে

রায়ে ছাত্র-জনতার উল্লাস
রায়ে ছাত্র-জনতার উল্লাস

প্রথম পৃষ্ঠা