শিরোনাম
প্রকাশ: ১৫:৩২, বৃহস্পতিবার, ১৯ মে, ২০২২

বাংলাদেশ প্রতিদিনে আবদুল গাফফার চৌধুরীর শেষ লেখা

অনলাইন ডেস্ক
অনলাইন ভার্সন
বাংলাদেশ প্রতিদিনে আবদুল গাফফার চৌধুরীর শেষ লেখা

কালজয়ী একুশে গানের রচয়িতা, প্রখ্যাত সাংবাদিক ও সাহিত্যিক আবদুল গাফফার চৌধুরী আর নেই। আজ বৃহস্পতিবার লন্ডনের বার্নেট হাসপাতালে স্থানীয় সময় ভোর ৬টা ৪০ মিনিটে শেষ নিঃশ্বাস ত্যাগ করেন তিনি (ইন্না লিল্লাহি ওয়া ইন্না ইলাইহি রাজিউন)। 

গত ১৫ই মার্চ বাংলাদেশ প্রতিদিনের ১৩তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকীর বিশেষ সংখ্যায় প্রখ্যাত এই লেখক ও সাংবাদিকের শেষ লেখা প্রকাশিত হয়। পাঠকদের জন্য ‘যুগের হাওয়ায় বাংলাদেশ প্রতিদিন’ শিরোনামের সেই লেখাটি আবারও তুলে ধরা হলো :

‘যুগের হাওয়ায় বাংলাদেশ প্রতিদিন’

আবদুল গাফফার চৌধুরী

বাংলাদেশ প্রতিদিন আজ ১২ বছর পূর্ণ করল। মহাকালের ঘূর্ণাবর্তে ১২ বছর একটি ক্ষণিক বুদবুদের মতো। কিন্তু এই বিজ্ঞান ও প্রযুক্তির যুগে মেধা ও মনন আর বয়স দিয়ে মাপা চলে না। এ যুগে তার দ্রুত বৃদ্ধি বয়সকে হার মানায়।

বাংলাদেশ প্রতিদিন বয়সে ১২ বছর পেরিয়েছে। কিন্তু দেশের সংবাদ-সাহিত্যে তার পদচারণ এক নির্ভার যুবকের মতো। ভীরু কিশোরের মতো নয়। সংবাদ-সাহিত্য কথাটাও এখন আর নতুন কিছু নয়। আগে সাংবাদিকতা ও সাহিত্যের মধ্যে একটা পার্থক্য ছিল। এখন সাহিত্য ও সাংবাদিকতা দুই সহোদরার মতো। সাহিত্য এখন সাংবাদিকতাকে রস জোগায়। সাংবাদিকতা সাহিত্যকে বস্তুনিষ্ঠ করে তোলে। তাই সংবাদপত্রের খবর ও খবরভাষ্য এখন আর শুধু খবর নয়, তা এখন সাহিত্যের রসমিশ্রিত সংবাদ-সাহিত্য। আর সাহিত্যও সব সময় কেবল সাহিত্য নয়। তাতে পড়ে সমসাময়িকতা ও বস্তুনিষ্ঠার ছাপ।

বাংলাদেশের সাংবাদিকতা এদিক থেকে পিছিয়ে নেই। দেশ স্বাধীন হওয়ার আগেই ঢাকাকেন্দ্রিক বাংলা সাংবাদিকতা উর্দু ও ফারসি ভাষার সামন্ততান্ত্রিক ও ধর্মীয় মোহ থেকে মুক্ত হয়ে নিজস্ব ভাষাভিত্তিক আধুনিকতার পথে এগিয়ে যায়। স্বাধীনতার পর এই অগ্রযাত্রা দ্রুততর হয়। বাংলাদেশ প্রতিদিন তার সর্বাধুনিক উদাহরণ। পুরনো প্রজন্মের পাঠক এবং নতুন প্রজন্মের পাঠকের মধ্যে সেতুবন্ধের কাজ করছে পত্রিকাটি।

বাংলাদেশ প্রতিদিন পত্রিকাটির জন্মলাভের সময়টি একটি বিশেষ কারণে বৈশিষ্ট্যপূর্ণ। এই সময় বাংলাদেশ এক-এগারোর সেনা তাঁবেদার তত্ত্বাবধায়ক সরকারের দুঃসহ শাসনের অবসান ঘটিয়ে মাত্র বছরখানেক হয় গণতন্ত্রের পথে নতুন যাত্রা শুরু করেছে। নাজুক গণতন্ত্রের কণ্ঠকে আরও সোচ্চার করার জন্য একটি নতুন দৈনিক দরকার ছিল, যে দৈনিকটি গণতন্ত্র ও গণমানুষের স্বার্থের জন্য অন্তত সাহসী সৈনিক হওয়ার প্রয়াস চালাবে।

দেশে তখন অনেক দৈনিক। আর এসব দৈনিকের মধ্যে দিনবদলের ঘণ্টি বাজিয়ে ও নিরপেক্ষতার ছদ্মবেশ ধারণ করে যে পত্রিকাটি বাজার জাঁকিয়ে বসেছিল, তার ভূমিকা ছিল হ্যামিলনের বংশীবাদকের মতো। কোনো অন্ধকার অতল নদীগর্ভের দিকে সে জাতির একটা বড় মোহান্ধ তরুণ অংশকে টেনে নিয়ে যাচ্ছিল, তার হদিস কেউ পাচ্ছিল না। তাকে রোখারও কোনো উপায় ছিল না। চালাকির সাংবাদিকতায় এই ‘নিরপেক্ষ’ দৈনিকটি তখন আর সব প্রতিযোগীকে টেক্কা মারছিল। বাংলাদেশ প্রতিদিন ওই দৈনিকটির অন্ধকার যাত্রাকে রুখে দিয়েছে।

বাংলাদেশ স্বাধীন হওয়ার পর নব্য পুঁজির অবাধ বিকাশ লাভের মুখে সৎ ও শুভ সাংবাদিকতার পাশাপাশি একটি অপসাংবাদিকতার বলয়ও তৈরি হতে থাকে। সে কথা আগেই বলেছি। সুবিধাবাদী একটি সাংবাদিক গোষ্ঠীও তৈরি হয়। তারা মুক্তিযুদ্ধের ইতিহাস বিকৃতি থেকে এই যুদ্ধের মৌলিক আদর্শ সম্পর্কেও জনমনে বিভ্রান্তি সৃষ্টির অপচেষ্টায় লিপ্ত হয়। দেশে বারবার গণতন্ত্রের বিপর্যয় ঘটার মূলে তাদের ‘অবদান’ কম নয়। একসময় মনে হয়েছিল আদর্শবাদের বদলে শুধু বাণিজ্যিক মুনাফা ও সততা ও নিরপেক্ষতার বদলে স্বার্থবুদ্ধিজনিত পক্ষপাত ও বিভ্রান্তি সৃষ্টিই বুঝি শুভ ও সৎ সাংবাদিকতার শক্তিকে পরাস্ত করে ফেলবে। সুখের কথা, সেটা ঘটেনি। বাংলাদেশের সব স্তরের মানুষের মনে কোথায় যেন একটা অদৃশ্য প্রাণশক্তি এসেছে, যা বারবার শুভবুদ্ধির কাছে অশুভ শক্তির পরাজয় ঘটায়।

বাংলাদেশের রাজনীতির মতো তার সাহিত্য-সাংবাদিকতায়ও এটা ঘটতে দেখা গেছে। অশুভ শক্তি প্রবল বিক্রমে মাথা তুলেছে। মনে হয়েছে আমাদের সব শুভবুদ্ধি বুঝি পরাস্ত হতে চলেছে। তা হয়নি। নির্বাণমুখী মোমবাতির আলো থেকে সমগ্র মোমের আলো জ্বলে উঠেছে। অন্ধকারকে পরাস্ত হতে হয়েছে। সে অন্ধকার সাম্প্রদায়িকতার হোক, ধর্মান্ধতার হোক কিংবা সামরিক অথবা স্বৈরাচারী শক্তির হোক। আমজনতা মাথা তুলেছে। নূর হোসেনের মতো যুবক গুলির মুখে দাঁড়িয়ে গণতন্ত্রকে নিপাত হতে দেয়নি।

বাংলাদেশ প্রতিদিন দেশ ও জাতির দুঃসময়ে সাংবাদিকতায় তথাকথিত নিরপেক্ষতার মুখোশ ধারণ করেনি। বরং পক্ষপাত দেখিয়েছে, সে পক্ষপাত মুক্তিযুদ্ধের মৌলিক আদর্শের প্রতি। বাংলাদেশ প্রতিদিন সংবাদ পরিবেশনে নিরপেক্ষ। কিন্তু মতামত প্রকাশে সে সৎ সাংবাদিকতার অবস্থান থেকে নড়তে চায়নি-এটা এখন পর্যন্ত স্পষ্ট।

সংবাদপত্র ও সাংবাদিকতা অনেকটা আগুনের মতো। যা দিয়ে ঘর পোড়ানো যায়, আবার ঘরে ঘরে আলো বিতরণ করা যায়। নির্বাক, নির্যাতিত মানুষের কণ্ঠস্বরও সংবাদপত্র। বাংলাদেশ প্রতিদিন পত্রিকার যুগপূর্তির এই শুভ দিনে এ কথা বলতে দ্বিধাবোধ করছি না যে, পত্রিকাটি ঘরে ঘরে আলো বিতরণ করেছে। কারও ঘর পোড়ায়নি। সব অশুভ শক্তির বিরুদ্ধে সে মানুষের কণ্ঠে সাহস ও শক্তি জুগিয়েছে। নির্বাক থাকেনি।

ঢাকা থেকে প্রথম বাংলা দৈনিক কাগজ বের হয় দৈনিক জিন্দেগি। ক্রাউন সাইজের চার পৃষ্ঠার কাগজ। এরপর মওলানা আকরম খাঁর দৈনিক আজাদ কলকাতা থেকে ঢাকায় স্থানান্তরিত হয়। কলকাতায় মুসলিম লীগের হাশেম-সোহরাওয়ার্দী গ্রুপের সমর্থক আরেকটি দৈনিক ছিল ইত্তেহাদ। পূর্ব পাকিস্তানে ক্ষমতাসীন মুসলিম লীগের নাজিমুদ্দীন গ্রুপ সেই কাগজটিকে ঢাকায় আসতে না দেওয়ায় তা বন্ধ হয়ে যায়।

প্রথমে ঢাকায় কোনো সরকারবিরোধী দৈনিক ছিল না। ফরিয়াদ, সৈনিক নামে ছোটখাটো সাপ্তাহিক পত্রিকা ছিল। সদ্য প্রতিষ্ঠিত আওয়ামী মুসলিম লীগের উদ্যোগে ইত্তেফাক সাপ্তাহিক হিসেবে বের হয়। লিয়াকত আলী খান যখন পাকিস্তানের প্রধানমন্ত্রী তখন দেশের খসড়া সংবিধান প্রকাশ করা হয়। এই সংবিধানের মূলনীতিগুলো নিয়ে যে প্রতিবেদন বের হয় (মূলনীতি কমিটির প্রতিবেদন নামে পরিচিত), তাতে পূর্ব পাকিস্তানের প্রতি যে অবজ্ঞা ও অবহেলা দেখানো হয়, যে বৈষম্যনীতি ধরা পড়ে, তাতে সারা প্রদেশে জনবিক্ষোভ শুরু হয়। এ সময় এই জনবিক্ষোভের মুখপত্র হিসেবে বংশাল রোডের বলিয়াদি প্রিন্টিং প্রেস থেকে প্রকাশিত হয় দৈনিক ইনসাফ। যদিও ছোট কাগজ; কিন্তু সরকারের বিরোধিতার জন্য যথেষ্ট জনপ্রিয় দৈনিক হয়ে উঠেছিল।

পাকিস্তান আমলে তারপর একে একে বের হয় দৈনিক সংবাদ, দৈনিক ইত্তেফাক ও দৈনিক মিল্লাত। ওই আমলের ইংরেজি দৈনিক মর্নিং নিউজ ও পাকিস্তান অবজারভার। বাংলা দৈনিক পাকিস্তান যদিও সরকারি প্রেস ট্রাস্টের কাগজ ছিল; কিন্তু তখনকার বহু তরুণ প্রগতিশীল কবি, সাহিত্যিক ও সাংবাদিক এই কাগজে কাজ করায় তা তরুণ প্রজন্মের পাঠকদের কাছে একটি জনপ্রিয় পত্রিকা হয়ে উঠেছিল।

বাংলাদেশ স্বাধীন হওয়ার পর জাতীয় সংবাদপত্রের চরিত্র-পরিবর্তন ঘটে। দৈনিক ইত্তেফাক প্রথম বাংলাদেশে মতামত-প্রধান সাংবাদিকতা প্রবর্তন করে। দেশের জাতীয়তাবাদী গণতান্ত্রিক ধারার সংবাদপত্র ইত্তেফাক। বাম গণতান্ত্রিক ধারার সংবাদপত্র সংবাদ। তখন সংবাদপত্রশিল্পের মালিকানাও ছিল রাজনৈতিক দল বা রাজনৈতিক নেতাদের হাতে। স্বাধীনতার পর সংবাদপত্রের এই চরিত্র বদলে যায়। রাজনীতিকদের বদলে নব্য ব্যবসায়ী ও শিল্পপতিদের হাতে সংবাদপত্রের কর্তৃত্ব চলে যায়। রাজনৈতিক সাংবাদিকতার বদলে বাণিজ্যিক বা কমার্শিয়াল সাংবাদিকতা প্রাধান্য বিস্তার করে।

পাকিস্তান আমলে দৈনিক ইত্তেফাক মতামত-প্রধান সাংবাদিকতা এবং কলকাতার বাবুভাষার বদলে সাংবাদিকতায় জনভাষা ব্যবহার শুরু করলেও প্রথাগত সাংবাদিকতা পরিত্যাগ করেনি। বাংলাদেশ স্বাধীন হওয়ার পর সাংবাদিকতার এই প্রথাগত চরিত্র বদলে যায়। সাহিত্য ও সাংবাদিকতার মধ্যে মেলবন্ধন ঘটে। সংবাদপত্রের চেহারা ও আঙ্গিক সম্পূর্ণ পাল্টে যায়। শুধু রাজনৈতিক খবর নয়, শিক্ষা, শিল্প, বাণিজ্য, ক্রীড়া এমনকি পাঠকের ব্যক্তিগত ও পারিবারিক জীবন নিয়েও ফিচারের সংখ্যা বেড়ে যায়। যে ঢাকায় ১৯৪৭ সালে বাংলাভাগের আগে একটিও দৈনিক সংবাদপত্র ছিল না, সেখানে আজ অগণিত দৈনিক সংবাদপত্র। বিশ্বের যে কোনো উন্নত দেশের উন্নত সংবাদপত্রের সঙ্গে ঢাকার সংবাদপত্র এখন চেহারায়, গুণে-মানে টেক্কা দিতে পারে।

বাংলাদেশ প্রতিদিন তেমনই নতুন প্রজন্মের দৈনিক। আমার কাছে এই কাগজের বড় আকর্ষণ, কাগজটির নিজস্ব মতামত আছে। আছে মুক্তিযুদ্ধের চেতনা ধারণে অবিচল নিষ্ঠা। খবর ও খবরভাষ্য প্রচারে সাহিত্যরসের মিশ্রণ। কাগজটি যুগের চাহিদা পূরণ করে নতুন সম্ভাবনা দেখিয়েছে। আজ বাংলাদেশ প্রতিদিন যুগপূর্তি করছে। পত্রিকাটি যুগ যুগ পাঠকপ্রিয় থাকবে-এটা আমার বিশ্বাস।

বিডি-প্রতিদিন/শফিক

এই বিভাগের আরও খবর
বন্দর বিদেশিদের হাতে দেওয়ার সিদ্ধান্ত গলার কাঁটা হয়ে দাঁড়াবে
বন্দর বিদেশিদের হাতে দেওয়ার সিদ্ধান্ত গলার কাঁটা হয়ে দাঁড়াবে
স্থানীয় সরকার উপদেষ্টার সঙ্গে পাকিস্তানের হাইকমিশনারের সৌজন্য সাক্ষাৎ
স্থানীয় সরকার উপদেষ্টার সঙ্গে পাকিস্তানের হাইকমিশনারের সৌজন্য সাক্ষাৎ
তত্ত্বাবধায়ক সরকার বিষয়ে সর্বোচ্চ আদালতের রায় আগামীকাল
তত্ত্বাবধায়ক সরকার বিষয়ে সর্বোচ্চ আদালতের রায় আগামীকাল
অজিত দোভালকে বাংলাদেশে আসার আমন্ত্রণ জানালেন খলিলুর রহমান
অজিত দোভালকে বাংলাদেশে আসার আমন্ত্রণ জানালেন খলিলুর রহমান
বাংলাদেশের গণতান্ত্রিক উত্তরণে সমর্থন পুনর্ব্যক্ত করলো ডেনমার্ক
বাংলাদেশের গণতান্ত্রিক উত্তরণে সমর্থন পুনর্ব্যক্ত করলো ডেনমার্ক
বেলেমের কপ-৩০-এ ন্যায়ভিত্তিক জলবায়ু কার্যক্রম বাস্তবায়নের আহ্বান বাংলাদেশের
বেলেমের কপ-৩০-এ ন্যায়ভিত্তিক জলবায়ু কার্যক্রম বাস্তবায়নের আহ্বান বাংলাদেশের
গণভোট নিয়ে অধ্যাদেশ জারির পর করণীয় বিষয়ে পদক্ষেপ : সিইসি
গণভোট নিয়ে অধ্যাদেশ জারির পর করণীয় বিষয়ে পদক্ষেপ : সিইসি
লাশ পোড়ানোর মামলায় ক্ষমা চেয়ে জবানবন্দি দিলেন রাজসাক্ষী আবজালুল
লাশ পোড়ানোর মামলায় ক্ষমা চেয়ে জবানবন্দি দিলেন রাজসাক্ষী আবজালুল
‘নির্বাচনের শঙ্কা দূর করার দায়িত্ব সরকার ও কমিশনকেই নিতে হবে’
‘নির্বাচনের শঙ্কা দূর করার দায়িত্ব সরকার ও কমিশনকেই নিতে হবে’
শান্তিপূর্ণ নির্বাচন আয়োজনে সামরিক বাহিনীর সহায়তা চাইলেন প্রধান উপদেষ্টা
শান্তিপূর্ণ নির্বাচন আয়োজনে সামরিক বাহিনীর সহায়তা চাইলেন প্রধান উপদেষ্টা
নতুন বেতন কাঠামোর রূপরেখা নিয়ে সচিবদের সঙ্গে বসছে কমিশন
নতুন বেতন কাঠামোর রূপরেখা নিয়ে সচিবদের সঙ্গে বসছে কমিশন
মালয়েশিয়ায় কর্মী পাঠাতে শর্ত শিথিল করতে বলেছি : আসিফ নজরুল
মালয়েশিয়ায় কর্মী পাঠাতে শর্ত শিথিল করতে বলেছি : আসিফ নজরুল
সর্বশেষ খবর
বিশ্বের বৃহত্তম পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্র ফের চালু করবে জাপান
বিশ্বের বৃহত্তম পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্র ফের চালু করবে জাপান

৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিপিএল নিলামের নতুন তারিখ ঘোষণা
বিপিএল নিলামের নতুন তারিখ ঘোষণা

৩৯ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

অতিমাত্রায় প্রক্রিয়াজাত করা খাবারের ঝুঁকি, গবেষকদের সতর্কবার্তা
অতিমাত্রায় প্রক্রিয়াজাত করা খাবারের ঝুঁকি, গবেষকদের সতর্কবার্তা

৪০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তেল অনুসন্ধানে কৃত্রিম দ্বীপ বানাচ্ছে পাকিস্তান
তেল অনুসন্ধানে কৃত্রিম দ্বীপ বানাচ্ছে পাকিস্তান

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নাইজেরিয়ায় গির্জায় গুলিতে নিহত ২
নাইজেরিয়ায় গির্জায় গুলিতে নিহত ২

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দিল্লি বিস্ফোরণ: ধরপাকড়-হয়রানির শিকার সাধারণ কাশ্মীরিরা
দিল্লি বিস্ফোরণ: ধরপাকড়-হয়রানির শিকার সাধারণ কাশ্মীরিরা

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ইন্দোনেশিয়ায় জেগে উঠল আগ্নেয়গিরি, সর্বোচ্চ সতর্কতা
ইন্দোনেশিয়ায় জেগে উঠল আগ্নেয়গিরি, সর্বোচ্চ সতর্কতা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজীপুরে অগ্নিকাণ্ডে ১০০ ঘর ভস্মীভূত
গাজীপুরে অগ্নিকাণ্ডে ১০০ ঘর ভস্মীভূত

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

৭ বিভাগীয় শহরে সমাবেশের ঘোষণা ৮ দলের
৭ বিভাগীয় শহরে সমাবেশের ঘোষণা ৮ দলের

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কেরানীগঞ্জে কিশোর গ্যাং লিডার আকাশ মোল্লা গ্রেফতার
কেরানীগঞ্জে কিশোর গ্যাং লিডার আকাশ মোল্লা গ্রেফতার

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রেমিকার সঙ্গে দেখা করতে গিয়ে মারধরের শিকার যুবকের আত্মহত্যা
প্রেমিকার সঙ্গে দেখা করতে গিয়ে মারধরের শিকার যুবকের আত্মহত্যা

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বন্দর বিদেশিদের হাতে দেওয়ার সিদ্ধান্ত গলার কাঁটা হয়ে দাঁড়াবে
বন্দর বিদেশিদের হাতে দেওয়ার সিদ্ধান্ত গলার কাঁটা হয়ে দাঁড়াবে

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কলাপাড়ায় নবান্ন উৎসব
কলাপাড়ায় নবান্ন উৎসব

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বরিশালে মোটরসাইকেল রক্ষা করতে গিয়ে উল্টে গেল বাস
বরিশালে মোটরসাইকেল রক্ষা করতে গিয়ে উল্টে গেল বাস

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

৩১ দফা জনগণকে ধানের শীষে ভোট দিতে আকৃষ্ট করবে: বাবুল
৩১ দফা জনগণকে ধানের শীষে ভোট দিতে আকৃষ্ট করবে: বাবুল

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভারতের কাছে হারালো বাংলাদেশ
ভারতের কাছে হারালো বাংলাদেশ

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রূপায়ন আর্মড ফোর্সেস ডে কাপ গলফ টুর্নামেন্ট শুরু
রূপায়ন আর্মড ফোর্সেস ডে কাপ গলফ টুর্নামেন্ট শুরু

২ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

স্বর্ণের দাম বেড়েছে
স্বর্ণের দাম বেড়েছে

২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

বগুড়ায় তারেক রহমানের পক্ষে ভোট চেয়ে পথসভা ও গণসংযোগ
বগুড়ায় তারেক রহমানের পক্ষে ভোট চেয়ে পথসভা ও গণসংযোগ

২ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

টি-টেনে দলকে জেতাতে ব্যর্থ সাইফ
টি-টেনে দলকে জেতাতে ব্যর্থ সাইফ

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মুন্সীগঞ্জে ৪৫ জনের বিরুদ্ধে পুলিশের মামলায় আটক ১০
মুন্সীগঞ্জে ৪৫ জনের বিরুদ্ধে পুলিশের মামলায় আটক ১০

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দিনাজপুরে ফারিয়ার মানববন্ধন
দিনাজপুরে ফারিয়ার মানববন্ধন

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ওয়েস্টিনে অ্যারাবিয়ান ফুড ফেস্টিভ্যাল শুরু
ওয়েস্টিনে অ্যারাবিয়ান ফুড ফেস্টিভ্যাল শুরু

৩ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

গাইান্ধায় আইএলএসটি শিক্ষার্থীদের টেবিল-চেয়ারে অগ্নিসংযোগ করে বিক্ষোভ
গাইান্ধায় আইএলএসটি শিক্ষার্থীদের টেবিল-চেয়ারে অগ্নিসংযোগ করে বিক্ষোভ

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

মুন্সীগঞ্জে ট্রাক চাপায় প্রাণ গেল নারীর
মুন্সীগঞ্জে ট্রাক চাপায় প্রাণ গেল নারীর

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইরানকে জাতিসংঘের পরমাণু সংস্থার সঙ্গে কাজ করার আহ্বান যুক্তরাষ্ট্র ও ইউরোপীয় দেশগুলোর
ইরানকে জাতিসংঘের পরমাণু সংস্থার সঙ্গে কাজ করার আহ্বান যুক্তরাষ্ট্র ও ইউরোপীয় দেশগুলোর

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নারায়ণগঞ্জে বিএনপির মনোনীত প্রার্থী মাসুদুজ্জামানের গণসংযোগ
নারায়ণগঞ্জে বিএনপির মনোনীত প্রার্থী মাসুদুজ্জামানের গণসংযোগ

৩ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

অ্যান্টিবায়োটিকের অপব্যবহার রোধে রাবিতে সচেতনতা কর্মসূচি
অ্যান্টিবায়োটিকের অপব্যবহার রোধে রাবিতে সচেতনতা কর্মসূচি

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

গাজায় ৩ হাজার পুলিশ সদস্যকে প্রশিক্ষণ দিতে চায় ইইউ
গাজায় ৩ হাজার পুলিশ সদস্যকে প্রশিক্ষণ দিতে চায় ইইউ

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নন্দীগ্রামে বিবাহিত বনাম অবিবাহিত প্রীতি ফুটবল ম্যাচের উদ্বোধন
নন্দীগ্রামে বিবাহিত বনাম অবিবাহিত প্রীতি ফুটবল ম্যাচের উদ্বোধন

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
শেখ হাসিনাকে কেন ফেরত দেবে না ভারত, আল–জাজিরার বিশ্লেষণ
শেখ হাসিনাকে কেন ফেরত দেবে না ভারত, আল–জাজিরার বিশ্লেষণ

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আমি এখন বিশ্বের সবচেয়ে সুখী মানুষ: হামজা চৌধুরী
আমি এখন বিশ্বের সবচেয়ে সুখী মানুষ: হামজা চৌধুরী

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

দেশজুড়ে মোবাইল ফোন বিক্রির সব দোকান বন্ধের ঘোষণা
দেশজুড়ে মোবাইল ফোন বিক্রির সব দোকান বন্ধের ঘোষণা

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হামজাদের জন্য দুই কোটি টাকা বোনাস ঘোষণা করলেন ক্রীড়া উপদেষ্টা
হামজাদের জন্য দুই কোটি টাকা বোনাস ঘোষণা করলেন ক্রীড়া উপদেষ্টা

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

লাশ পোড়ানোর মামলায় ক্ষমা চেয়ে জবানবন্দি দিলেন রাজসাক্ষী আবজালুল
লাশ পোড়ানোর মামলায় ক্ষমা চেয়ে জবানবন্দি দিলেন রাজসাক্ষী আবজালুল

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নতুন বেতন কাঠামোর রূপরেখা নিয়ে সচিবদের সঙ্গে বসছে কমিশন
নতুন বেতন কাঠামোর রূপরেখা নিয়ে সচিবদের সঙ্গে বসছে কমিশন

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঘরে বসেই করা যাবে মেট্রোরেলের কার্ড রিচার্জ
ঘরে বসেই করা যাবে মেট্রোরেলের কার্ড রিচার্জ

১৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

১৩০০ কোটি আয়, বক্স অফিসে রাশমিকার রাজত্ব
১৩০০ কোটি আয়, বক্স অফিসে রাশমিকার রাজত্ব

২৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

পেনাল্টি মিসে জয় হাতছাড়া ব্রাজিলের
পেনাল্টি মিসে জয় হাতছাড়া ব্রাজিলের

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভারতের বিরুদ্ধে জয় প্রতিটি বাংলাদেশিকে গর্বিত করেছে: প্রধান উপদেষ্টা
ভারতের বিরুদ্ধে জয় প্রতিটি বাংলাদেশিকে গর্বিত করেছে: প্রধান উপদেষ্টা

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কারাগারে ইসলামী ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান ওবায়েদ উল্লাহ মাসুদ
কারাগারে ইসলামী ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান ওবায়েদ উল্লাহ মাসুদ

৫ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

যুক্তরাষ্ট্রে ১ ট্রিলিয়ন ডলার বিনিয়োগের ঘোষণা সৌদি যুবরাজের
যুক্তরাষ্ট্রে ১ ট্রিলিয়ন ডলার বিনিয়োগের ঘোষণা সৌদি যুবরাজের

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বকাপের এক গ্রুপে রাখা হলো না ভারত-পাকিস্তানকে
বিশ্বকাপের এক গ্রুপে রাখা হলো না ভারত-পাকিস্তানকে

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রুডো–কেটি পেরি'র প্রেম নিয়ে সাবেক স্ত্রী সোফির খোলামেলা মন্তব্য
ট্রুডো–কেটি পেরি'র প্রেম নিয়ে সাবেক স্ত্রী সোফির খোলামেলা মন্তব্য

১৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

শেখ হাসিনার পোর্ট্রেটে ফ্যাসিবাদের কালিমা
শেখ হাসিনার পোর্ট্রেটে ফ্যাসিবাদের কালিমা

১৪ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

শততম টেস্টে সেঞ্চুরি থেকে ১ রান দূরে মুশফিক, বাড়ল অপেক্ষা
শততম টেস্টে সেঞ্চুরি থেকে ১ রান দূরে মুশফিক, বাড়ল অপেক্ষা

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৯ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৯ নভেম্বর)

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পল্লবীতে যুবদল নেতা হত্যা, দুই শীর্ষ সন্ত্রাসী গ্রেফতার
পল্লবীতে যুবদল নেতা হত্যা, দুই শীর্ষ সন্ত্রাসী গ্রেফতার

১০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নতুন বছরের পাঠ্যবই সরবরাহ শুরু করেছে এনসিটিবি
নতুন বছরের পাঠ্যবই সরবরাহ শুরু করেছে এনসিটিবি

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মধ্যরাতে বাসা থেকে সাংবাদিককে তুলে নিল গোয়েন্দা পুলিশ
মধ্যরাতে বাসা থেকে সাংবাদিককে তুলে নিল গোয়েন্দা পুলিশ

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার ফাঁসির রায়ে জনগণের ইচ্ছার প্রতিফলন হয়েছে : রুমিন ফারহানা
শেখ হাসিনার ফাঁসির রায়ে জনগণের ইচ্ছার প্রতিফলন হয়েছে : রুমিন ফারহানা

১১ ঘণ্টা আগে | টক শো

সামরিক হস্তক্ষেপ চালালে ট্রাম্পের রাজনৈতিক জীবনের ইতি ঘটবে, মাদুরোর হুঁশিয়ারি
সামরিক হস্তক্ষেপ চালালে ট্রাম্পের রাজনৈতিক জীবনের ইতি ঘটবে, মাদুরোর হুঁশিয়ারি

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশে ফিরলেন আলী রীয়াজ
দেশে ফিরলেন আলী রীয়াজ

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মুশফিকের মাইলফলক ম্যাচে ব্যাটিংয়ে বাংলাদেশ
মুশফিকের মাইলফলক ম্যাচে ব্যাটিংয়ে বাংলাদেশ

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

দেশে থেকেই কার্ড দিয়ে বিদেশি রুটের বিমানের টিকিট কেনা যাবে
দেশে থেকেই কার্ড দিয়ে বিদেশি রুটের বিমানের টিকিট কেনা যাবে

৫ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

জাপানে ১৭০ ভবনে অগ্নিকাণ্ড
জাপানে ১৭০ ভবনে অগ্নিকাণ্ড

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রবাসী ভোটার নিবন্ধন শুরু, জানুন কোন দেশে কখন
প্রবাসী ভোটার নিবন্ধন শুরু, জানুন কোন দেশে কখন

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

একজন নয়, প্রতি ভোটকেন্দ্রে পাঁচজন সেনাসদস্য চায় জামায়াত
একজন নয়, প্রতি ভোটকেন্দ্রে পাঁচজন সেনাসদস্য চায় জামায়াত

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

দিল্লি বিস্ফোরণে অভিযুক্তদের পরিবারের সদস্যরা কী বলছে
দিল্লি বিস্ফোরণে অভিযুক্তদের পরিবারের সদস্যরা কী বলছে

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গুলিস্তানে আওয়ামী লীগের দলীয় কার্যালয়ের পাশের মার্কেটে আগুন
গুলিস্তানে আওয়ামী লীগের দলীয় কার্যালয়ের পাশের মার্কেটে আগুন

১৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

প্রিন্ট সর্বাধিক
রিভিউ হচ্ছে প্রার্থী তালিকা
রিভিউ হচ্ছে প্রার্থী তালিকা

প্রথম পৃষ্ঠা

আস্থার বাতিঘর তারেক রহমান
আস্থার বাতিঘর তারেক রহমান

সম্পাদকীয়

তারেক রহমানের জন্মদিন আজ
তারেক রহমানের জন্মদিন আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

একটি জন্মদিন, একটি মৃত্যুদণ্ডের রায় ও আগামীর বাংলাদেশ
একটি জন্মদিন, একটি মৃত্যুদণ্ডের রায় ও আগামীর বাংলাদেশ

সম্পাদকীয়

ডেঙ্গু টিকা নিয়ে কী ভাবছে সরকার
ডেঙ্গু টিকা নিয়ে কী ভাবছে সরকার

পেছনের পৃষ্ঠা

রং বদলাচ্ছে স্থলপদ্ম
রং বদলাচ্ছে স্থলপদ্ম

পেছনের পৃষ্ঠা

অক্টোবরে সড়কে নিহত ৪৪১ জন
অক্টোবরে সড়কে নিহত ৪৪১ জন

পেছনের পৃষ্ঠা

দেড় লাখ মানুষের দেশ কুরাসাও বিশ্বকাপে
দেড় লাখ মানুষের দেশ কুরাসাও বিশ্বকাপে

মাঠে ময়দানে

জামায়াত আমিরের সঙ্গে বৈঠক ফ্রান্স রাষ্ট্রদূতের
জামায়াত আমিরের সঙ্গে বৈঠক ফ্রান্স রাষ্ট্রদূতের

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজসাক্ষীর রোমহর্ষক জবানবন্দি
রাজসাক্ষীর রোমহর্ষক জবানবন্দি

পেছনের পৃষ্ঠা

কিলিং মিশন বাস্তবায়নে বড় অঙ্কের আর্থিক লেনদেন
কিলিং মিশন বাস্তবায়নে বড় অঙ্কের আর্থিক লেনদেন

পেছনের পৃষ্ঠা

ব্যবসায়ীদের কুপিয়ে ৪ লাখ টাকা ছিনতাই
ব্যবসায়ীদের কুপিয়ে ৪ লাখ টাকা ছিনতাই

পেছনের পৃষ্ঠা

গাজা থেকে হামাসকে বের করে দেওয়ার আহ্বান নেতানিয়াহুর
গাজা থেকে হামাসকে বের করে দেওয়ার আহ্বান নেতানিয়াহুর

পূর্ব-পশ্চিম

মামলার জালে শোবিজ তারকারা
মামলার জালে শোবিজ তারকারা

শোবিজ

ইতালি যাওয়ার পথে গুলি করে হত্যা তিনজনকে
ইতালি যাওয়ার পথে গুলি করে হত্যা তিনজনকে

পেছনের পৃষ্ঠা

আইপিও রুলস করার আগে আলোচনা চায় ডিএসই
আইপিও রুলস করার আগে আলোচনা চায় ডিএসই

পেছনের পৃষ্ঠা

ভারতের বিরুদ্ধে যুদ্ধে সতর্ক পাকিস্তান -খাজা আসিফ
ভারতের বিরুদ্ধে যুদ্ধে সতর্ক পাকিস্তান -খাজা আসিফ

পূর্ব-পশ্চিম

অপ্রতিরোধ্য দীপিকা
অপ্রতিরোধ্য দীপিকা

শোবিজ

অবশেষে রিচির স্বপ্নপূরণ
অবশেষে রিচির স্বপ্নপূরণ

শোবিজ

রোজ গার্ডে কেনায় ৩৩২ কোটি টাকা ক্ষতি
রোজ গার্ডে কেনায় ৩৩২ কোটি টাকা ক্ষতি

পেছনের পৃষ্ঠা

চাপে ডিজিটাল নীতিমালা শিথিল করছে ইইউ
চাপে ডিজিটাল নীতিমালা শিথিল করছে ইইউ

পূর্ব-পশ্চিম

খায়রুনকে হত্যা করে নদীতে ভাসিয়ে দেয় ফজল
খায়রুনকে হত্যা করে নদীতে ভাসিয়ে দেয় ফজল

শোবিজ

আসামিকে পুলিশের কাছ থেকে ছিনিয়ে নিয়ে পিটিয়ে হত্যা
আসামিকে পুলিশের কাছ থেকে ছিনিয়ে নিয়ে পিটিয়ে হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা

জাপানের সিফুডে ফের নিষেধাজ্ঞা চীনের
জাপানের সিফুডে ফের নিষেধাজ্ঞা চীনের

পূর্ব-পশ্চিম

প্রকাশ্যে ‘হুমায়ূন সাগরে কিছুক্ষণ’
প্রকাশ্যে ‘হুমায়ূন সাগরে কিছুক্ষণ’

শোবিজ

বায়ুদূষণে নাকাল নগরজীবন
বায়ুদূষণে নাকাল নগরজীবন

রকমারি নগর পরিক্রমা

পিপিআর লঙ্ঘন করে রেলে দরপত্র
পিপিআর লঙ্ঘন করে রেলে দরপত্র

নগর জীবন

টিভিতে
টিভিতে

মাঠে ময়দানে

গণভোটে ‘হ্যাঁ’ বিজয়ী করতে সমাবেশ করবে আট দল
গণভোটে ‘হ্যাঁ’ বিজয়ী করতে সমাবেশ করবে আট দল

পেছনের পৃষ্ঠা