শিরোনাম
প্রকাশ: ২৩:৪০, রবিবার, ২০ নভেম্বর, ২০২২

দেশের উন্নয়নে দুঃসাহসিক পদক্ষেপ নেয় বসুন্ধরা

কৌশলগত বিনিয়োগকারী হিসেবে সিএসই-এবিজি চুক্তি সই

অনলাইন ডেস্ক
অনলাইন ভার্সন
কৌশলগত বিনিয়োগকারী হিসেবে সিএসই-এবিজি চুক্তি সই

দেশের উন্নয়নে বসুন্ধরা গ্রুপ সব সময়ই দুঃসাহসিক পদক্ষেপ গ্রহণ করে। চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জের (সিএসই) কৌশলগত বিনিয়োগকারী (স্ট্র্যাটেজিক পার্টনার) হিসেবে আনুষ্ঠানিক যাত্রা শুরুর মধ্য দিয়ে দেশের অর্থনীতিকে আরেক ধাপ এগিয়ে নিল শীর্ষ শিল্প গ্রুপটি। আজ রবিবার সন্ধ্যায় চট্টগ্রামের পাঁচতারা হোটেল রেডিসন ব্লু বে ভিউয়ে সিএসই ও এবিজি লিমিটেডের মধ্যে চুক্তি সই অনুষ্ঠানে অতিথিরা এসব কথা বলেন।

সিএসইর পক্ষে ব্যবস্থাপনা পরিচালক (ভারপ্রাপ্ত) মো. গোলাম ফারুক এবং এবিজি লিমিটেডের পক্ষে ব্যবস্থাপনা পরিচালক সায়েম সোবহান আনভীর চুক্তিতে সই করেন।

এবিজি লিমিটেড দেশের শীর্ষ শিল্পগোষ্ঠী বসুন্ধরা গ্রুপের একটি প্রতিষ্ঠান। সিএসইর ২৫ শতাংশ শেয়ার কেনার মধ্য দিয়ে প্রতিষ্ঠানটি এই পুঁজিবাজারের মালিকানায় কৌশলগত বিনিয়োগকারী হিসেবে অন্তর্ভুক্ত হলো। এখন থেকে স্ট্র্যাটেজিক পার্টনার হিসেবে এবিজি লিমিটেড কার্যক্রম পরিচালনা করবে।
  
অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে ভূমিমন্ত্রী সাইফুজ্জামান চৌধুরী বলেন, সিএসইর সঙ্গে বসুন্ধরা গ্রুপের সহযোগী প্রতিষ্ঠান এবিজি গ্রুপ যুক্ত হওয়ায় বাংলাদেশের পুঁজিবাজারে নতুন দিগন্তের উন্মোচন হবে। বসুন্ধরা গ্রুপের চেয়ারম্যান আহমেদ আকবর সোবহান বাংলাদেশের অর্থনীতির একজন লিজেন্ডারি উদ্যোক্তা। তিনি যে জায়গায় হাত দিয়েছেন, সেখানে নতুন নতুন কর্মসংস্থানের সৃষ্টি হয়েছে। অর্থনীতি আরো শক্তিশালী হয়েছে।

সম্মানিত অতিথির বক্তব্যে প্রধানমন্ত্রীর বেসরকারি শিল্প ও বিনিয়োগ বিষয়ক উপদেষ্টা সালমান এফ রহমান বলেন, বসুন্ধরা গ্রুপ সব সময় সাহসী উদ্যোগ গ্রহণ করে। তারা যে উদ্যোগ গ্রহণ করে, পরবর্তী সময়ে তা অন্যরা অনুসরণ করে। সিএসইর সঙ্গে যুক্ত হওয়ার বিষয়টিও তারা চিন্তা-ভাবনা করেই সিদ্ধান্ত নিয়েছে। এ ক্ষেত্রেও বসুন্ধরা সফল হয়ে প্রমাণ করবে তাদের সিদ্ধান্ত সঠিক।  

তিনি বলেন, ‘২০০৮ সালে আমি চিন্তা করিনি ১০ বছর পর দেশ এ জায়গায় এসে পৌঁছবে। আজকের এ অবস্থার কথা তখন কেউ আমাকে বললেও বিশ্বাস করতাম না। কিন্তু প্রধানমন্ত্রীর দুরদর্শী চিন্তা ও পরিকল্পনার কারণে দেশ আজ এ জায়গায় এসে দাঁড়িয়েছে। ’

বসুন্ধরা গ্রুপকে দেশপ্রেমী ব্যবসায়ী উল্লেখ করে চট্টগ্রাম সিটি করপোরেশনের মেয়র মো. রেজাউল করিম চৌধুরী বলেন, বাংলাদেশে বসুন্ধরা একের পর এক শিল্পপ্রতিষ্ঠান প্রতিষ্ঠা করছে। তারা সিএসইর সঙ্গে যুক্ত হওয়ায় পুঁজিবাজারকে সমৃদ্ধ করবে। একটি দেশপ্রেমী গ্রুপের পক্ষেই সম্ভব এ ধরনের পদক্ষেপ নেওয়া।  

চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জে কমোডিটি এক্সচেঞ্জ চালুর পরিকল্পনাকে সাধুবাদ জানিয়ে শিক্ষা উপমন্ত্রী মহিবুল হাসান চৌধুরী নওফেল বলেন, খাতুনগঞ্জ এবং চট্টগ্রাম বন্দরকেন্দ্রিক দীর্ঘদিনের ঐতিহ্যবাহী ট্রেডিং ব্যবসা চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জ প্রতিষ্ঠার অনেক আগে থেকে হয়ে আসছে। কিন্তু তা ছিল অনানুষ্ঠানিক। তবে দীর্ঘদিন পরে কমোডিটি এক্সচেঞ্জ চালুর মধ্য দিয়ে সেটি প্রাতিষ্ঠানিক রূপ পেতে যাচ্ছে।  

বসুন্ধরা গ্রুপের মহীরুহ স্বপ্নদ্রষ্টা চেয়ারম্যান আহমেদ আকবর সোবহান তাঁর বক্তব্যে বলেন, দেশের উন্নয়নে বসুন্ধরা গ্রুপ সব সময় দুঃসাহসিক পদক্ষেপ নেয়। চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জের সঙ্গে যুক্ত হওয়া তেমনই এক দুঃসাহসিক পদক্ষেপ। এর মধ্য দিয়ে দেশের অর্থনীতিতে বৈপ্লবিক পরিবর্তন আসবে।

প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার ভূয়সী প্রশংসা করে তিনি বলেন, ঘাতকের বুলেটে জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান নৃশংসভাবে খুন হলে বাঙালি জাতি দিশা হারিয়েছিল। বঙ্গবন্ধুর সুযোগ্য উত্তরসূরি প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বঙ্গবন্ধুর সমস্ত স্বপ্ন এক এক করে পূরণ করে যাচ্ছেন।

তিনি বলেন, ‘সময়ের আগে হোক বা পরে, আমাদের দুঃসাহসিক অভিযান সব সময় চলেছে। এ দেশের উন্নয়নের আমরা সব সময় সজাগ থাকব। ’ বসুন্ধরা গ্রুপের উদ্যোগে গোল্ড রিফাইনারির উদ্যোগ নেওয়ার প্রসঙ্গ টেনে আহমেদ আকবর সোবহান বলেন, স্বাধীনতার ৫০ বছরেও কেউ এ ধরনের দুঃসাহস দেখাতে পারেনি। এমনকি মাননীয় প্রধানমন্ত্রী সব সময় গোল্ড রিফাইনারির কথা বললেও কেউ সাহস করেনি। বসুন্ধরা গ্রুপ তা বাস্তবায়ন করতে যাচ্ছে। আশা করা হচ্ছে, এটি পোশাকশিল্পকেও ছাড়িয়ে যাবে। বিদেশে অনেক বেশি রপ্তানির সুযোগ সৃষ্টি হবে।  

বসুন্ধরা চেয়ারম্যান বলেন, ‘এবিজি লিমিটেড স্টক এক্সচেঞ্জের সঙ্গে যুক্ত হলো। আমার বিশ্বাস, দেশের অন্তত ১০০টি গ্রুপ চাইলে যেকোনো পদক্ষেপ নিতে পারে। তারাও যাতে এগিয়ে আসে। দুঃখের বিষয় হলো, অনেকে বিদেশে টাকা জমিয়ে রেখেছে। তাতে দেশের কোনো উন্নতি হয় না। অন্যদিকে বিদেশি বিনিয়োগকারীরা আসলেও তারা সব কিছু নিয়ে যায়। তারা এ দেশকে স্বাবলম্বী করতে পারবে না। দেশের বিনিয়োগকারীরাই তা পারবে। তাদের দেশের প্রতি একটা মায়া আছে। ’ 

তিনি বলেন, ‘নতুন এ উদ্যোগ নিয়ে এবিজি লিমিটেডের ব্যবস্থাপনা পরিচালক সায়েম সোবহান আনভীরের সঙ্গে আলাপ করেছি, তোমার পরিকল্পনা কী? তার উত্তর, আমরা সব কিছু ইউরোপ, আমেরিকা থেকে আনব। এটি বাস্তবায়নের মধ্য দিয়ে বাংলাদেশে একটি বৈপ্লবিক পরিবর্তন আসবে। ’ 

তিনি বলেন, ‘এর আগে বিএনপি-জামায়াতের জ্বালাও-পোড়াওয়ে দেশের অর্থনৈতিক অবস্থা তলানিতে চলে যাচ্ছিল। প্রায় প্রতিদিনই দেশের কোথাও না কোথাও আগুনের খবর পাওয়া যেত। আমরা গালে হাত দিয়ে বসে থাকতাম, কবে কারখানা চালাব এ আশায়। সেই জামায়াত-শিবির ও দেশবিরোধী চক্র এখনো থেমে নেই। তারা সব সময় বিদেশে বসে বাংলাদেশবিরোধী অপপ্রচারে লিপ্ত। আজকের বৈদেশিক মুদ্রার অস্থিরতার পেছনেও তারা দায়ী। পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের উচিত এগুলোকে কঠোরভাবে প্রতিরোধ করা। ’

ডলার নিয়ে কৃত্রিম সংকট সৃষ্টি করা হয়েছে উল্লেখ করে তিনি বলেন, ‘এখনো ব্যাংকে পর্যাপ্ত সঞ্চয় রয়েছে। আমাদের অর্থনীতি এখন অনেক শক্তিশালী। ১৪ বছরে আমাদের ডলারের মূল্য বেড়েছে মাত্র ১০ টাকা। বর্তমানে রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধসহ বৈশ্বিক সংকটের কারণে ডলার নিয়ে অস্থিরতা সৃষ্টি হয়েছে। তবু আমি বলব, আজকের এই পরিস্থিতিতেও সঠিক নেতৃত্বের কারণে আমরা পথ হারাইনি। প্রধানমন্ত্রীর নেতৃত্বে দেশের চেহারাই বদলে গেছে। ’ 

বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশনের (বিএসইসি) চেয়ারম্যান অধ্যাপক শিবলী রুবাইয়াত-উল-ইসলাম বলেন, ‘বর্তমান অর্থনীতিকে মানি মার্কেট ও ক্যাপিটাল মার্কেট এগিয়ে নিয়ে যাচ্ছে। মাননীয় প্রধানমন্ত্রী বিভিন্ন সময় বিভিন্ন চ্যালেঞ্জের মধ্য দিয়ে অর্থনীতিকে এগিয়ে নিচ্ছেন। করোনা এবং ইউক্রেন-রাশিয়া যুদ্ধের মধ্যেও বিভিন্ন সময় দেশের অর্থনীতিকে নতুন নতুন প্রডাক্ট ও স্টাডিজি দিয়ে প্রবৃদ্ধি ঠিকই ধরে রেখেছেন। আমরা ৮-১০ শতাংশ পাইনি। কিন্তু ৫-৭ শতাংশ প্রবৃদ্ধি এই সময়েও দিয়েছেন। উনার বুদ্ধি-বিবেচনা নেতৃত্বগুণ আমাদের সবাইকে অনুপ্রাণিত করে। ’

তিনি বলেন, ‘দেশের অর্থনীতি খুবই ভালো করছে। অর্থনীতিতে পণ্যটি যদি ঠিকমতো ম্যানেজ না হয়, স্টাডিজিক্যাল ওয়েতে যদি হ্যান্ডেল না করা হয়। যদি সেই পণ্যটি আমাদের অর্থনীতিতে মানি-ক্যাপিটাল মার্কেটে সাথে এক লাইনে এগোতে না পারে তখনই সেখানে একটা মিসিং লিংক তৈরি হয়। এটা আমাদের কমোডিটি মার্কেটে এই অভাবটা রয়ে গেছে। কথাও শুনেছি অনেক খাতুনগঞ্জ থেকে মতিঝিল। একদিকে এক্সপোর্ট-ইমপোর্ট হোলসেল বিজনেস, অন্যদিকে মানি মার্কেট ক্যাপিটাল―এই দুটি জায়গা দেশের অর্থনীতিকে চালায়। কিন্তু এই খাতুনগঞ্জে সিস্টেমেটিক ওয়েতে কনোডিটি নিয়ে যে একটি মার্কেট হবে এই মিসিং লিংকটা আমরা ফিল করছিলাম। তারই ফলশ্রুতিতে আমরা মনে করেছি সিএসই হওয়া উচিত এমন একটা জায়গায় যেই সিএসই স্টাডিজিক ওয়েতে একজন শক্তিশালী পার্টনার নিয়ে দেশে একটি কমোডিটি মার্কেটে চালু করবে। এই শহরের যারা ব্যবসায়ী, যারা নেতৃত্ব দেন, যারা এই প্রতিষ্ঠানে ভালো চান―এমন একজন ব্যবসায়ীকে খুঁজে নিতে। ’

তিনি আরো বলেন, ‘আমাদের দেশে যারা ২০, ৫০ ও ৭০ হাজার লোকের কর্মসংস্থান করেছে, এই ব্যাক্তিরা তাদের বুদ্ধিমত্তা দিয়ে হাজার হাজার লোকের সংসার চালাচ্ছে। আমরা এমন প্রতিষ্ঠানকে খুঁজছিলাম। আমরা মানুষকে শুধু অসম্মান করতে জানি, সম্মান করতে জানি না। তারা এতগুলো পরিবারকে চালাচ্ছেন, এটা কি সোজা কথা? আমরা একটা স্ট্র্যাটেজিক পার্টনার দিয়ে সিএসইকে শক্তিশালী করব। আজকের দিনটি আমাদের কাছে ঐতিহাসিক। ’

‘আজকের দিনের মাধ্যমে নতুন এলাকাতে যাচ্ছি, নতুন স্টেপে যাচ্ছি, প্রধানমন্ত্রী এটি খুবই চাচ্ছিলেন, এই জিনিসটা হওয়ার মাধ্যমে একটা নতুন মৌসুম তৈরি হবে’ বলেও তিনি উল্লেখ করেন।

অনুষ্ঠানে সভাপতিত্ব করেন সিএসইর চেয়ারম্যান আসিফ ইব্রাহিম। সায়েম সোবহান আনভীরকে ধন্যবাদ জানিয়ে তিনি বক্তব্যে বলেন, এ দিনটি অত্যন্ত গৌরবের। ১৯৯৫ সালে যাত্রা শুরু করে চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জ (সিএসই)। এর পর থেকে ধারাবাহিকভাবে সিএসই তার সক্ষমতার প্রমাণ দিচ্ছে। ২০১৩ সালের ২১ নভেম্বর সিএসই ডিমিউচুয়ালাইড এক্সচেঞ্জে আত্মপ্রকাশ করে। মূলত এর পর থেকেই স্ট্র্যাটেজিক পার্টনার খুঁজছে সিএসই। কিন্তু করোনা মহামারি-পরবর্তী সময়ে বিদেশি স্ট্র্যাটেজিক পার্টনার পাওয়া যাচ্ছিল না। ওই সময় এবিজি লিমিটেড এগিয়ে আসে। পরে বিএসইসির অনুমোদনক্রমে আজকের এই গ্র্যান্ড সাইনিং সেরেমনি।  

সিএসই ও এবিজি পুঁজিবাজারের ইতিহাসে নতুন অধ্যায় শুরু করল জানিয়ে তিনি বলেন, বসুন্ধরা গ্রুপ দেশের শীর্ষস্থানীয় শিল্প গ্রুপ। তারা যেখানেই যুক্ত হয়েছে, সেই খাতের উন্নয়ন ত্বরান্বিত হয়েছে। এবিজি লিমিটেডকে সাথে নিয়ে পুঁজিবাজারের উন্নয়নে কাজ করবে সিইসি।  

ইস্ট ওয়েস্ট মিডিয়া গ্রুপ লিমিটেডের পরিচালক প্রখ্যাত কথাসাহিত্যিক ইমদাদুল হক মিলন বলেন, ‘আমি বসুন্ধরা গ্রুপের কল্যাণকর কাজগুলোর জন্য সারা দেশ ঘুরে বেড়াই। আমরা এখন চারদিকে উন্নয়নের বন্যা দেখতে পাচ্ছি। বঙ্গবন্ধু এই সোনার বাংলার স্বপ্ন দেখেছিলেন এবং তার কন্যা সেই সোনার বাংলাটি গড়ে তুলবার চেষ্টা করছেন নিজের যাবতীয় মেধা দিয়ে, পরিশ্রম দিয়ে। বসুন্ধরা গ্রুপও দেশের কল্যাণে কাজ করে মানুষের কল্যাণে কাজ করে। যাত্রা শুরুর পর মাত্র ৩৫ বছরে বসুন্ধরা গ্রুপ বাংলাদেশকে অনেক মজবুত করে তুলেছে অর্থনৈতিকভাবে। ’

স্বাগত বক্তব্যে সিএসইর পরিচালক মেজর (অব.) মো. এমদাদুল ইসলাম বলেন, ‘আজকে ইতিহাসের এক মাহেন্দ্রক্ষণে এবং ক্রান্তিকালে আমি আপনাদের সামনে একজন গৌরাবান্বিত চট্টগ্রামের সন্তান হিসেবে দাঁড়িয়ে আছি। আজকের এই অনুষ্ঠানে আমি হাজার বছরের শ্রেষ্ঠ বাঙালি জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানকে অত্যন্ত শ্রদ্ধাভরে স্মরণ করছি। এই আয়োজনটি আমাদের জাতির জন্য, আমাদের অর্থনীতির জন্য, আমাদের সামগ্রিক উন্নয়নের জন্য একটি বিশেষ পদক্ষেপ। ’ 

বসুন্ধরা গ্রুপ ও এবিজি লিমেটেডের ব্যবস্থাপনা পরিচালক সায়েম সোবহান আনভীরকে ধন্যবাদ জানিয়ে তিনি বলেন, ‘একজন মানুষ আজ দুরন্ত সাহস নিয়ে আমাদের পাশে দাঁড়িয়েছেন। আমি তাকে বলেছি হিমলয়ে চড়ার জন্য অর্থনীতির এক শেরপা তিনি। তার নাম সায়েম সোবহান আনভীর। ’

অনুষ্ঠানে অন্যদের মধ্যে আরো উপস্থিত ছিলেন বসুন্ধরা গ্রুপের কো-চেয়ারম্যান সাদাত সোবহান, প্রধানমন্ত্রীর সাবেক তথ্য উপদেষ্টা ইকবাল সোবহান চৌধুরী, বিডিজি গ্রুপের চেয়ারম্যান মোস্তফা কামাল মহীউদ্দীন, বসুন্ধরা গ্রুপের পরিচালক আহমেদ ওয়ালিদ সোবহান, রূপায়ণ গ্রুপের চেয়ারম্যান লিয়াকত আলী খান মুকুল প্রমুখ।

উল্লেখ্য, ১৯৯৫ সালে প্রতিষ্ঠিত সিএসই পরিশোধিত মূলধন ৬৩৪ কোটি ৫২ লাখ টাকা এবং শেয়ারের সংখ্যা ৬৩ কোটি ৪৫ লাখ।   ডিমিউচুয়ালাইজেশন আইন অনুযায়ী চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জকে (সিএসই) ২৫ শতাংশ শেয়ার বিক্রি করতে হবে কৌশলগত বিনিয়োগকারীর কাছে আর ৩৫ শতাংশ শেয়ার বিক্রি করতে হবে সাধারণ বিনিয়োগকারী ও প্রাতিষ্ঠানিক বিনিয়োগকারীদের কাছে। এই হিসাবে প্রায় ১৬ কোটি শেয়ার বিক্রি করতে হবে তাদের। ২০২০-২১ অর্থবছরের জন্য সিএসই তার শেয়ারহোল্ডারদের ৪ শতাংশ নগদ লভ্যাংশ দিয়েছে।  

সাধারণ বিনিয়োগকারীরা মনে করছেন, দেশের পুঁজিবাজারে সার্বিক উন্নয়ন ও কার্যকরী সমৃদ্ধি আনয়নের লক্ষ্যে এবিজি লিমিটেড বিভিন্ন পদক্ষেপ নেওয়া শুরু করেছে। যা পুঁজিবাজারকে আরো সমৃদ্ধ ও শক্তিশালী করতে যুগান্তকারী ভূমিকা রাখবে। 

এই বিভাগের আরও খবর
আবু সাঈদের শাহাদাতবার্ষিকীতেই জুলাই সনদে স্বাক্ষরের আশা ছিল : আলী রীয়াজ
আবু সাঈদের শাহাদাতবার্ষিকীতেই জুলাই সনদে স্বাক্ষরের আশা ছিল : আলী রীয়াজ
দ্বিতীয় দিনের মতো এনবিআরে শাটডাউন
দ্বিতীয় দিনের মতো এনবিআরে শাটডাউন
দ্বিতীয় দফার সপ্তম দিনের বৈঠকে ঐকমত্য কমিশন
দ্বিতীয় দফার সপ্তম দিনের বৈঠকে ঐকমত্য কমিশন
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২৯ জুন)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২৯ জুন)
সংবাদ প্রত্যাহারে শীর্ষে প্রথম আলো
সংবাদ প্রত্যাহারে শীর্ষে প্রথম আলো
সড়ক ভবন লুটেছে ১৫ ঠিকাদার
সড়ক ভবন লুটেছে ১৫ ঠিকাদার
সেই আনিসা আজ এইচএসসি পরীক্ষায় অংশ নেবেন
সেই আনিসা আজ এইচএসসি পরীক্ষায় অংশ নেবেন
সুষ্ঠু নির্বাচনই সরকারের প্রধান লক্ষ্য: পরিকল্পনা উপদেষ্টা
সুষ্ঠু নির্বাচনই সরকারের প্রধান লক্ষ্য: পরিকল্পনা উপদেষ্টা
আগামী নির্বাচন হবে নিরপেক্ষ ও উৎসবমুখর : প্রেস সচিব
আগামী নির্বাচন হবে নিরপেক্ষ ও উৎসবমুখর : প্রেস সচিব
ড. ইউনূসের জন্মদিনে তারেক রহমানের ফুলেল শুভেচ্ছা
ড. ইউনূসের জন্মদিনে তারেক রহমানের ফুলেল শুভেচ্ছা
এইচএসসি পরীক্ষার্থীদের জন্য জরুরি নির্দেশনা
এইচএসসি পরীক্ষার্থীদের জন্য জরুরি নির্দেশনা
বন ও প্রাকৃতিক সম্পদ ভবিষ্যৎ প্রজন্মের নিরাপত্তার ভিত্তি : পরিবেশ উপদেষ্টা
বন ও প্রাকৃতিক সম্পদ ভবিষ্যৎ প্রজন্মের নিরাপত্তার ভিত্তি : পরিবেশ উপদেষ্টা
সর্বশেষ খবর
আমিরাতে হাটহাজারী সমিতির অভিষেক অনুষ্ঠিত
আমিরাতে হাটহাজারী সমিতির অভিষেক অনুষ্ঠিত

এই মাত্র | পরবাস

সাতজন উদ্যোক্তাকে সম্মাননা দিল প্রাইম ব্যাংক
সাতজন উদ্যোক্তাকে সম্মাননা দিল প্রাইম ব্যাংক

৪ মিনিট আগে | কর্পোরেট কর্নার

ধর্ষককে গণপিটুনি, হাসপাতালে নেওয়ার পর মৃত্যু
ধর্ষককে গণপিটুনি, হাসপাতালে নেওয়ার পর মৃত্যু

৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মুরাদনগরের অপকর্মে আওয়ামী লীগ নেতা জড়িত : রিজভী
মুরাদনগরের অপকর্মে আওয়ামী লীগ নেতা জড়িত : রিজভী

৫ মিনিট আগে | রাজনীতি

ভারতে রথযাত্রায় পদদলিত হয়ে তিনজনের প্রাণহানি
ভারতে রথযাত্রায় পদদলিত হয়ে তিনজনের প্রাণহানি

১২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সস্তায় ফ্ল্যাট ভাড়ার নামে প্রতারণা: দুবাইতে ভুয়া এজেন্ট গ্রেপ্তার
সস্তায় ফ্ল্যাট ভাড়ার নামে প্রতারণা: দুবাইতে ভুয়া এজেন্ট গ্রেপ্তার

১৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হাসপাতালে ভর্তি, তবুও পরীক্ষা দিলেন নুরে জান্নাত
হাসপাতালে ভর্তি, তবুও পরীক্ষা দিলেন নুরে জান্নাত

২১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ফেস্টিভ্যাল অব অস্ট্রেলিয়া-তে উদ্যোক্তা চ্যালেঞ্জের বিজয়ীদের নাম ঘোষণা
ফেস্টিভ্যাল অব অস্ট্রেলিয়া-তে উদ্যোক্তা চ্যালেঞ্জের বিজয়ীদের নাম ঘোষণা

২২ মিনিট আগে | কর্পোরেট কর্নার

রাজধানীতে ট্রাকচাপায় প্রাণ গেল একই পরিবারের তিনজনের
রাজধানীতে ট্রাকচাপায় প্রাণ গেল একই পরিবারের তিনজনের

২৩ মিনিট আগে | নগর জীবন

মোংলায় কাস্টমসের কমপ্লিট শাটডাউনের প্রতিবাদে ব্যবসায়ী ও শ্রমিকদের মানববন্ধন
মোংলায় কাস্টমসের কমপ্লিট শাটডাউনের প্রতিবাদে ব্যবসায়ী ও শ্রমিকদের মানববন্ধন

২৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বগুড়ায় নিখোঁজ শিক্ষার্থীর লাশ উদ্ধার
বগুড়ায় নিখোঁজ শিক্ষার্থীর লাশ উদ্ধার

৩০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

শিক্ষার্থীদের প্রত্যক্ষ ভোটে চার বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ে ছাত্রদল নেতা নির্বাচিত
শিক্ষার্থীদের প্রত্যক্ষ ভোটে চার বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ে ছাত্রদল নেতা নির্বাচিত

৩৬ মিনিট আগে | রাজনীতি

ঠাকুরগাঁওয়ে ৩০০ বছরের সূর্যপুরী আমগাছে ফলন ১৫০ মণ
ঠাকুরগাঁওয়ে ৩০০ বছরের সূর্যপুরী আমগাছে ফলন ১৫০ মণ

৪০ মিনিট আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

চাঁপাইনবাবগঞ্জে তিন দিনব্যাপী জাতীয় ফল মেলা শুরু
চাঁপাইনবাবগঞ্জে তিন দিনব্যাপী জাতীয় ফল মেলা শুরু

৪১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

রাজধানীতে মাইক্রোবাসের ধাক্কায় দুই বাইক আরোহীর মৃত্যু
রাজধানীতে মাইক্রোবাসের ধাক্কায় দুই বাইক আরোহীর মৃত্যু

৪২ মিনিট আগে | নগর জীবন

সরকারবিরোধী বিক্ষোভে উত্তাল সার্বিয়া
সরকারবিরোধী বিক্ষোভে উত্তাল সার্বিয়া

৫২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সরকার ব্যর্থ, জুলাই ঘোষণাপত্র ৩ আগস্টে দেবে এনসিপি : নাহিদ
সরকার ব্যর্থ, জুলাই ঘোষণাপত্র ৩ আগস্টে দেবে এনসিপি : নাহিদ

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আবু সাঈদের শাহাদাতবার্ষিকীতেই জুলাই সনদে স্বাক্ষরের আশা ছিল : আলী রীয়াজ
আবু সাঈদের শাহাদাতবার্ষিকীতেই জুলাই সনদে স্বাক্ষরের আশা ছিল : আলী রীয়াজ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এভিন কারাগারে ইসরায়েলি হামলায় ৭১ জন নিহত হয়েছে: ইরান
এভিন কারাগারে ইসরায়েলি হামলায় ৭১ জন নিহত হয়েছে: ইরান

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বগুড়া প্রেস ক্লাবের নেতৃত্বে রানু-কালাম
বগুড়া প্রেস ক্লাবের নেতৃত্বে রানু-কালাম

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ধর্ষণসহ ২৩ অপরাধে অভিযুক্ত ভবিষ্যৎ রাজার পুত্র
ধর্ষণসহ ২৩ অপরাধে অভিযুক্ত ভবিষ্যৎ রাজার পুত্র

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজধানীতে পানির ট্যাংক পরিষ্কারের সময় বিস্ফোরণ, শিশুসহ দগ্ধ ৪
রাজধানীতে পানির ট্যাংক পরিষ্কারের সময় বিস্ফোরণ, শিশুসহ দগ্ধ ৪

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

পাঁচ ঘণ্টার নাটকীয় ম্যাচে বেনফিকার বিদায় ঘণ্টা বাজালো চেলসি
পাঁচ ঘণ্টার নাটকীয় ম্যাচে বেনফিকার বিদায় ঘণ্টা বাজালো চেলসি

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

দ্বিতীয় দিনের মতো এনবিআরে শাটডাউন
দ্বিতীয় দিনের মতো এনবিআরে শাটডাউন

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাফেটের মোট দানের পরিমাণ ৬ হাজার কোটি ডলার
বাফেটের মোট দানের পরিমাণ ৬ হাজার কোটি ডলার

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দ্বিতীয় দফার সপ্তম দিনের বৈঠকে ঐকমত্য কমিশন
দ্বিতীয় দফার সপ্তম দিনের বৈঠকে ঐকমত্য কমিশন

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চাঁপাইনবাবগঞ্জে বিএনপি নেত্রী শাহনাজ গ্রেফতার
চাঁপাইনবাবগঞ্জে বিএনপি নেত্রী শাহনাজ গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইরানের সঙ্গে যুদ্ধে ইসরায়েলের ক্ষয়ক্ষতি তিন বিলিয়ন ডলার
ইরানের সঙ্গে যুদ্ধে ইসরায়েলের ক্ষয়ক্ষতি তিন বিলিয়ন ডলার

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেফালির মৃত্যুর কারণ জানা গেল, পুলিশ বলছে 'তবু চলবে তদন্ত'
শেফালির মৃত্যুর কারণ জানা গেল, পুলিশ বলছে 'তবু চলবে তদন্ত'

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

‘শেষ ঠিকানার কারিগর’ মনু মিয়াকে স্মরণ করে যা বললেন খায়রুল বাসার
‘শেষ ঠিকানার কারিগর’ মনু মিয়াকে স্মরণ করে যা বললেন খায়রুল বাসার

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সর্বাধিক পঠিত
প্রতিহতের ঘোষণা উপেক্ষা করে রুমিন ফারহানার জনসভা, মানুষের ঢ্ল
প্রতিহতের ঘোষণা উপেক্ষা করে রুমিন ফারহানার জনসভা, মানুষের ঢ্ল

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নারীকে ধর্ষণ-ভিডিও ধারণ, প্রধান আসামিসহ গ্রেফতার ৫
নারীকে ধর্ষণ-ভিডিও ধারণ, প্রধান আসামিসহ গ্রেফতার ৫

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জোটবদ্ধ ইসলামি দল হবে আগামী দিনের প্রধান রাজনৈতিক শক্তি: চরমোনাই পীর
জোটবদ্ধ ইসলামি দল হবে আগামী দিনের প্রধান রাজনৈতিক শক্তি: চরমোনাই পীর

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইসলামী আন্দোলনের ১৬ দফা ঘোষণা
ইসলামী আন্দোলনের ১৬ দফা ঘোষণা

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট পদে প্রতিদ্বন্দ্বিতার ইঙ্গিত দিলেন ট্রাম্পের ছেলে
যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট পদে প্রতিদ্বন্দ্বিতার ইঙ্গিত দিলেন ট্রাম্পের ছেলে

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসফাহানের ভূগর্ভেই ইরানের পারমাণবিক শক্তি, যা ধ্বংসে অক্ষম মার্কিন ‘বাঙ্কার বাস্টার’
ইসফাহানের ভূগর্ভেই ইরানের পারমাণবিক শক্তি, যা ধ্বংসে অক্ষম মার্কিন ‘বাঙ্কার বাস্টার’

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এবার গাজা যুদ্ধবিরতি নিয়ে সুখবর দিলেন ট্রাম্প
এবার গাজা যুদ্ধবিরতি নিয়ে সুখবর দিলেন ট্রাম্প

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মিডিয়াই আমাকে ‘পিয়া জান্নাতুল’ বানিয়েছে, ছেড়ে যেতে চাই না
মিডিয়াই আমাকে ‘পিয়া জান্নাতুল’ বানিয়েছে, ছেড়ে যেতে চাই না

১২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

আগস্টেই রাজধানীতে নামছে ই-রিকশা
আগস্টেই রাজধানীতে নামছে ই-রিকশা

২১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

এনবিআর কর্মকর্তারা এতদিন আমাদের জ্বালিয়েছে, এখন সরকারকে: শওকত আজিজ
এনবিআর কর্মকর্তারা এতদিন আমাদের জ্বালিয়েছে, এখন সরকারকে: শওকত আজিজ

১১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

পিআর পদ্ধতিতে নির্বাচন আমাদের দেশের জন্য প্রযোজ্য নয় : সালাহউদ্দিন
পিআর পদ্ধতিতে নির্বাচন আমাদের দেশের জন্য প্রযোজ্য নয় : সালাহউদ্দিন

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

জাতিসংঘের পরমাণু সংস্থার প্রধানকে আর ঢুকতে না দেওয়ার ঘোষণা ইরানের
জাতিসংঘের পরমাণু সংস্থার প্রধানকে আর ঢুকতে না দেওয়ার ঘোষণা ইরানের

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানে শীর্ষ কমান্ডার ও বিজ্ঞানীদের রাষ্ট্রীয় জানাজায় মানুষের ঢল
ইরানে শীর্ষ কমান্ডার ও বিজ্ঞানীদের রাষ্ট্রীয় জানাজায় মানুষের ঢল

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

স্বর্ণের দাম আবার কমলো
স্বর্ণের দাম আবার কমলো

৬ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

সেই আনিসা আজ এইচএসসি পরীক্ষায় অংশ নেবেন
সেই আনিসা আজ এইচএসসি পরীক্ষায় অংশ নেবেন

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কালও চলবে ‘কমপ্লিট শাটডাউন’ ও ‘মার্চ টু এনবিআর’
কালও চলবে ‘কমপ্লিট শাটডাউন’ ও ‘মার্চ টু এনবিআর’

২১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

কয়েক মাসের মধ্যেই সমৃদ্ধ ইউরেনিয়াম উৎপাদন শুরু করতে পারে ইরান: আইএইএ
কয়েক মাসের মধ্যেই সমৃদ্ধ ইউরেনিয়াম উৎপাদন শুরু করতে পারে ইরান: আইএইএ

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তালগাছ কেটে পাঁচ শতাধিক বাবুই পাখির ছানাকে হত্যা
তালগাছ কেটে পাঁচ শতাধিক বাবুই পাখির ছানাকে হত্যা

১৯ ঘণ্টা আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

ট্রাম্পের ক্ষমতা আরও বাড়িয়ে দিল যুক্তরাষ্ট্রের সুপ্রিম কোর্ট
ট্রাম্পের ক্ষমতা আরও বাড়িয়ে দিল যুক্তরাষ্ট্রের সুপ্রিম কোর্ট

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দুর্বল ব্যাংকগুলোতে সাড়ে ৫২ হাজার কোটি টাকা দিয়েছে বাংলাদেশ ব্যাংক
দুর্বল ব্যাংকগুলোতে সাড়ে ৫২ হাজার কোটি টাকা দিয়েছে বাংলাদেশ ব্যাংক

১৮ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ভেনিসে রাজকীয় আয়োজনে জেফ বেজোসের বিয়ে
ভেনিসে রাজকীয় আয়োজনে জেফ বেজোসের বিয়ে

১২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

বিমানবন্দরে ভাল্লুকের তাণ্ডব: ফ্লাইট বাতিল, রানওয়ে বন্ধ
বিমানবন্দরে ভাল্লুকের তাণ্ডব: ফ্লাইট বাতিল, রানওয়ে বন্ধ

১৭ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

ইতিহাসের পাতায় ইরান
ইতিহাসের পাতায় ইরান

৭ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

পোড়া গন্ধে মাঝ আকাশ থেকে ফিরে এলো এয়ার ইন্ডিয়ার ফ্লাইট
পোড়া গন্ধে মাঝ আকাশ থেকে ফিরে এলো এয়ার ইন্ডিয়ার ফ্লাইট

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঢাকা মহানগর দক্ষিণ বিএনপির যুগ্ম আহ্বায়ক হারুনকে শোকজ
ঢাকা মহানগর দক্ষিণ বিএনপির যুগ্ম আহ্বায়ক হারুনকে শোকজ

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সড়ক ভবন লুটেছে ১৫ ঠিকাদার
সড়ক ভবন লুটেছে ১৫ ঠিকাদার

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সেই গোরখোদক মনু মিয়া মারা গেছেন
সেই গোরখোদক মনু মিয়া মারা গেছেন

২৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মধ্যরাতে রাজধানীর সড়কে ঝরল পাঁচ প্রাণ
মধ্যরাতে রাজধানীর সড়কে ঝরল পাঁচ প্রাণ

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

৪৯.২ ডিগ্রি তাপদাহের মধ্যেই আরব আমিরাতে শিলাবৃষ্টি!
৪৯.২ ডিগ্রি তাপদাহের মধ্যেই আরব আমিরাতে শিলাবৃষ্টি!

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের সঙ্গে যুদ্ধে ইসরায়েলের ক্ষয়ক্ষতি তিন বিলিয়ন ডলার
ইরানের সঙ্গে যুদ্ধে ইসরায়েলের ক্ষয়ক্ষতি তিন বিলিয়ন ডলার

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
বিল পেতে চাও যদি দাও ঘড়ি কিংবা নারী
বিল পেতে চাও যদি দাও ঘড়ি কিংবা নারী

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপির নির্বাচনি কৌশল চূড়ান্ত
বিএনপির নির্বাচনি কৌশল চূড়ান্ত

প্রথম পৃষ্ঠা

দরজা বন্ধ বাংলাদেশিদের
দরজা বন্ধ বাংলাদেশিদের

পেছনের পৃষ্ঠা

ভারতের নতুন নিষেধাজ্ঞা কেমন প্রভাব পড়বে?
ভারতের নতুন নিষেধাজ্ঞা কেমন প্রভাব পড়বে?

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

প্রধান উপদেষ্টার প্রেস সচিব অবরুদ্ধ
প্রধান উপদেষ্টার প্রেস সচিব অবরুদ্ধ

প্রথম পৃষ্ঠা

অচল ব্যবসাবাণিজ্য
অচল ব্যবসাবাণিজ্য

প্রথম পৃষ্ঠা

পিঠ দেয়ালে ঠেকে গেছে ব্যবসায়ীদের
পিঠ দেয়ালে ঠেকে গেছে ব্যবসায়ীদের

প্রথম পৃষ্ঠা

আইসিসিবিতে গাড়িমেলা
আইসিসিবিতে গাড়িমেলা

পেছনের পৃষ্ঠা

দরজা ভেঙে ধর্ষণের অভিযোগে নারীর মামলা
দরজা ভেঙে ধর্ষণের অভিযোগে নারীর মামলা

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রয়োজনে আবারও লড়াইয়ে নামব
প্রয়োজনে আবারও লড়াইয়ে নামব

প্রথম পৃষ্ঠা

সরে দাঁড়ালেন উমামা ফাতেমা
সরে দাঁড়ালেন উমামা ফাতেমা

প্রথম পৃষ্ঠা

মৌর ‘চাইল্ড অব দ্য স্টেশন’
মৌর ‘চাইল্ড অব দ্য স্টেশন’

শোবিজ

‘কাঁটা লাগা গার্ল’র ভাগ্য বদলে ছিল যেভাবে...
‘কাঁটা লাগা গার্ল’র ভাগ্য বদলে ছিল যেভাবে...

শোবিজ

ভেজাল খাদ্যে বাড়ছে মরণব্যাধি
ভেজাল খাদ্যে বাড়ছে মরণব্যাধি

নগর জীবন

হরমুজ প্রণালি : যুদ্ধ বন্ধের ‘ট্রাম্প কার্ড’
হরমুজ প্রণালি : যুদ্ধ বন্ধের ‘ট্রাম্প কার্ড’

সম্পাদকীয়

চ্যালেঞ্জের মুখে রাজস্ব অর্জন
চ্যালেঞ্জের মুখে রাজস্ব অর্জন

পেছনের পৃষ্ঠা

গাজায় নিহত লাখের বেশি ট্রাম্প বললেন এক সপ্তাহের মধ্যে যুদ্ধবিরতি
গাজায় নিহত লাখের বেশি ট্রাম্প বললেন এক সপ্তাহের মধ্যে যুদ্ধবিরতি

প্রথম পৃষ্ঠা

ছুরি দেখিয়ে হুমকি প্রধান উপদেষ্টাকে অবশেষে গ্রেপ্তার
ছুরি দেখিয়ে হুমকি প্রধান উপদেষ্টাকে অবশেষে গ্রেপ্তার

পেছনের পৃষ্ঠা

গুরু-শিষ্যের লড়াই ক্লাব বিশ্বকাপে
গুরু-শিষ্যের লড়াই ক্লাব বিশ্বকাপে

মাঠে ময়দানে

সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে বিশাল সমাবেশ
সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে বিশাল সমাবেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

তারকাদের ভিন্ন প্রতিভা
তারকাদের ভিন্ন প্রতিভা

শোবিজ

সেই ইচ্ছাটি এখনো কষ্ট দেয় - সৈয়দ আবদুল হাদী
সেই ইচ্ছাটি এখনো কষ্ট দেয় - সৈয়দ আবদুল হাদী

শোবিজ

জাপানে সেরা রুনার ‘নীলপদ্ম’
জাপানে সেরা রুনার ‘নীলপদ্ম’

শোবিজ

প্যাডেল স্ল্যাম-২৫
প্যাডেল স্ল্যাম-২৫

মাঠে ময়দানে

ফুটবলে অন্যরকম দিন
ফুটবলে অন্যরকম দিন

মাঠে ময়দানে

রাশেদ-অমিও জিতেছেন মুয়েথাই বেল্ট
রাশেদ-অমিও জিতেছেন মুয়েথাই বেল্ট

মাঠে ময়দানে

মারা গেলেন কিশোরগঞ্জের সেই গোরখোদক মনু মিয়া
মারা গেলেন কিশোরগঞ্জের সেই গোরখোদক মনু মিয়া

পেছনের পৃষ্ঠা

নাজমুলের নেতৃত্ব ছাড়া নিয়ে প্রশ্ন
নাজমুলের নেতৃত্ব ছাড়া নিয়ে প্রশ্ন

মাঠে ময়দানে

বিশ্বাস করি বাংলাদেশও টেস্টে এগোবে
বিশ্বাস করি বাংলাদেশও টেস্টে এগোবে

মাঠে ময়দানে