শিরোনাম
প্রকাশ: ২৩:৪০, রবিবার, ২০ নভেম্বর, ২০২২

দেশের উন্নয়নে দুঃসাহসিক পদক্ষেপ নেয় বসুন্ধরা

কৌশলগত বিনিয়োগকারী হিসেবে সিএসই-এবিজি চুক্তি সই

অনলাইন ডেস্ক
অনলাইন ভার্সন
কৌশলগত বিনিয়োগকারী হিসেবে সিএসই-এবিজি চুক্তি সই

দেশের উন্নয়নে বসুন্ধরা গ্রুপ সব সময়ই দুঃসাহসিক পদক্ষেপ গ্রহণ করে। চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জের (সিএসই) কৌশলগত বিনিয়োগকারী (স্ট্র্যাটেজিক পার্টনার) হিসেবে আনুষ্ঠানিক যাত্রা শুরুর মধ্য দিয়ে দেশের অর্থনীতিকে আরেক ধাপ এগিয়ে নিল শীর্ষ শিল্প গ্রুপটি। আজ রবিবার সন্ধ্যায় চট্টগ্রামের পাঁচতারা হোটেল রেডিসন ব্লু বে ভিউয়ে সিএসই ও এবিজি লিমিটেডের মধ্যে চুক্তি সই অনুষ্ঠানে অতিথিরা এসব কথা বলেন।

সিএসইর পক্ষে ব্যবস্থাপনা পরিচালক (ভারপ্রাপ্ত) মো. গোলাম ফারুক এবং এবিজি লিমিটেডের পক্ষে ব্যবস্থাপনা পরিচালক সায়েম সোবহান আনভীর চুক্তিতে সই করেন।

এবিজি লিমিটেড দেশের শীর্ষ শিল্পগোষ্ঠী বসুন্ধরা গ্রুপের একটি প্রতিষ্ঠান। সিএসইর ২৫ শতাংশ শেয়ার কেনার মধ্য দিয়ে প্রতিষ্ঠানটি এই পুঁজিবাজারের মালিকানায় কৌশলগত বিনিয়োগকারী হিসেবে অন্তর্ভুক্ত হলো। এখন থেকে স্ট্র্যাটেজিক পার্টনার হিসেবে এবিজি লিমিটেড কার্যক্রম পরিচালনা করবে।
  
অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে ভূমিমন্ত্রী সাইফুজ্জামান চৌধুরী বলেন, সিএসইর সঙ্গে বসুন্ধরা গ্রুপের সহযোগী প্রতিষ্ঠান এবিজি গ্রুপ যুক্ত হওয়ায় বাংলাদেশের পুঁজিবাজারে নতুন দিগন্তের উন্মোচন হবে। বসুন্ধরা গ্রুপের চেয়ারম্যান আহমেদ আকবর সোবহান বাংলাদেশের অর্থনীতির একজন লিজেন্ডারি উদ্যোক্তা। তিনি যে জায়গায় হাত দিয়েছেন, সেখানে নতুন নতুন কর্মসংস্থানের সৃষ্টি হয়েছে। অর্থনীতি আরো শক্তিশালী হয়েছে।

সম্মানিত অতিথির বক্তব্যে প্রধানমন্ত্রীর বেসরকারি শিল্প ও বিনিয়োগ বিষয়ক উপদেষ্টা সালমান এফ রহমান বলেন, বসুন্ধরা গ্রুপ সব সময় সাহসী উদ্যোগ গ্রহণ করে। তারা যে উদ্যোগ গ্রহণ করে, পরবর্তী সময়ে তা অন্যরা অনুসরণ করে। সিএসইর সঙ্গে যুক্ত হওয়ার বিষয়টিও তারা চিন্তা-ভাবনা করেই সিদ্ধান্ত নিয়েছে। এ ক্ষেত্রেও বসুন্ধরা সফল হয়ে প্রমাণ করবে তাদের সিদ্ধান্ত সঠিক।  

তিনি বলেন, ‘২০০৮ সালে আমি চিন্তা করিনি ১০ বছর পর দেশ এ জায়গায় এসে পৌঁছবে। আজকের এ অবস্থার কথা তখন কেউ আমাকে বললেও বিশ্বাস করতাম না। কিন্তু প্রধানমন্ত্রীর দুরদর্শী চিন্তা ও পরিকল্পনার কারণে দেশ আজ এ জায়গায় এসে দাঁড়িয়েছে। ’

বসুন্ধরা গ্রুপকে দেশপ্রেমী ব্যবসায়ী উল্লেখ করে চট্টগ্রাম সিটি করপোরেশনের মেয়র মো. রেজাউল করিম চৌধুরী বলেন, বাংলাদেশে বসুন্ধরা একের পর এক শিল্পপ্রতিষ্ঠান প্রতিষ্ঠা করছে। তারা সিএসইর সঙ্গে যুক্ত হওয়ায় পুঁজিবাজারকে সমৃদ্ধ করবে। একটি দেশপ্রেমী গ্রুপের পক্ষেই সম্ভব এ ধরনের পদক্ষেপ নেওয়া।  

চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জে কমোডিটি এক্সচেঞ্জ চালুর পরিকল্পনাকে সাধুবাদ জানিয়ে শিক্ষা উপমন্ত্রী মহিবুল হাসান চৌধুরী নওফেল বলেন, খাতুনগঞ্জ এবং চট্টগ্রাম বন্দরকেন্দ্রিক দীর্ঘদিনের ঐতিহ্যবাহী ট্রেডিং ব্যবসা চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জ প্রতিষ্ঠার অনেক আগে থেকে হয়ে আসছে। কিন্তু তা ছিল অনানুষ্ঠানিক। তবে দীর্ঘদিন পরে কমোডিটি এক্সচেঞ্জ চালুর মধ্য দিয়ে সেটি প্রাতিষ্ঠানিক রূপ পেতে যাচ্ছে।  

বসুন্ধরা গ্রুপের মহীরুহ স্বপ্নদ্রষ্টা চেয়ারম্যান আহমেদ আকবর সোবহান তাঁর বক্তব্যে বলেন, দেশের উন্নয়নে বসুন্ধরা গ্রুপ সব সময় দুঃসাহসিক পদক্ষেপ নেয়। চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জের সঙ্গে যুক্ত হওয়া তেমনই এক দুঃসাহসিক পদক্ষেপ। এর মধ্য দিয়ে দেশের অর্থনীতিতে বৈপ্লবিক পরিবর্তন আসবে।

প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার ভূয়সী প্রশংসা করে তিনি বলেন, ঘাতকের বুলেটে জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান নৃশংসভাবে খুন হলে বাঙালি জাতি দিশা হারিয়েছিল। বঙ্গবন্ধুর সুযোগ্য উত্তরসূরি প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বঙ্গবন্ধুর সমস্ত স্বপ্ন এক এক করে পূরণ করে যাচ্ছেন।

তিনি বলেন, ‘সময়ের আগে হোক বা পরে, আমাদের দুঃসাহসিক অভিযান সব সময় চলেছে। এ দেশের উন্নয়নের আমরা সব সময় সজাগ থাকব। ’ বসুন্ধরা গ্রুপের উদ্যোগে গোল্ড রিফাইনারির উদ্যোগ নেওয়ার প্রসঙ্গ টেনে আহমেদ আকবর সোবহান বলেন, স্বাধীনতার ৫০ বছরেও কেউ এ ধরনের দুঃসাহস দেখাতে পারেনি। এমনকি মাননীয় প্রধানমন্ত্রী সব সময় গোল্ড রিফাইনারির কথা বললেও কেউ সাহস করেনি। বসুন্ধরা গ্রুপ তা বাস্তবায়ন করতে যাচ্ছে। আশা করা হচ্ছে, এটি পোশাকশিল্পকেও ছাড়িয়ে যাবে। বিদেশে অনেক বেশি রপ্তানির সুযোগ সৃষ্টি হবে।  

বসুন্ধরা চেয়ারম্যান বলেন, ‘এবিজি লিমিটেড স্টক এক্সচেঞ্জের সঙ্গে যুক্ত হলো। আমার বিশ্বাস, দেশের অন্তত ১০০টি গ্রুপ চাইলে যেকোনো পদক্ষেপ নিতে পারে। তারাও যাতে এগিয়ে আসে। দুঃখের বিষয় হলো, অনেকে বিদেশে টাকা জমিয়ে রেখেছে। তাতে দেশের কোনো উন্নতি হয় না। অন্যদিকে বিদেশি বিনিয়োগকারীরা আসলেও তারা সব কিছু নিয়ে যায়। তারা এ দেশকে স্বাবলম্বী করতে পারবে না। দেশের বিনিয়োগকারীরাই তা পারবে। তাদের দেশের প্রতি একটা মায়া আছে। ’ 

তিনি বলেন, ‘নতুন এ উদ্যোগ নিয়ে এবিজি লিমিটেডের ব্যবস্থাপনা পরিচালক সায়েম সোবহান আনভীরের সঙ্গে আলাপ করেছি, তোমার পরিকল্পনা কী? তার উত্তর, আমরা সব কিছু ইউরোপ, আমেরিকা থেকে আনব। এটি বাস্তবায়নের মধ্য দিয়ে বাংলাদেশে একটি বৈপ্লবিক পরিবর্তন আসবে। ’ 

তিনি বলেন, ‘এর আগে বিএনপি-জামায়াতের জ্বালাও-পোড়াওয়ে দেশের অর্থনৈতিক অবস্থা তলানিতে চলে যাচ্ছিল। প্রায় প্রতিদিনই দেশের কোথাও না কোথাও আগুনের খবর পাওয়া যেত। আমরা গালে হাত দিয়ে বসে থাকতাম, কবে কারখানা চালাব এ আশায়। সেই জামায়াত-শিবির ও দেশবিরোধী চক্র এখনো থেমে নেই। তারা সব সময় বিদেশে বসে বাংলাদেশবিরোধী অপপ্রচারে লিপ্ত। আজকের বৈদেশিক মুদ্রার অস্থিরতার পেছনেও তারা দায়ী। পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের উচিত এগুলোকে কঠোরভাবে প্রতিরোধ করা। ’

ডলার নিয়ে কৃত্রিম সংকট সৃষ্টি করা হয়েছে উল্লেখ করে তিনি বলেন, ‘এখনো ব্যাংকে পর্যাপ্ত সঞ্চয় রয়েছে। আমাদের অর্থনীতি এখন অনেক শক্তিশালী। ১৪ বছরে আমাদের ডলারের মূল্য বেড়েছে মাত্র ১০ টাকা। বর্তমানে রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধসহ বৈশ্বিক সংকটের কারণে ডলার নিয়ে অস্থিরতা সৃষ্টি হয়েছে। তবু আমি বলব, আজকের এই পরিস্থিতিতেও সঠিক নেতৃত্বের কারণে আমরা পথ হারাইনি। প্রধানমন্ত্রীর নেতৃত্বে দেশের চেহারাই বদলে গেছে। ’ 

বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশনের (বিএসইসি) চেয়ারম্যান অধ্যাপক শিবলী রুবাইয়াত-উল-ইসলাম বলেন, ‘বর্তমান অর্থনীতিকে মানি মার্কেট ও ক্যাপিটাল মার্কেট এগিয়ে নিয়ে যাচ্ছে। মাননীয় প্রধানমন্ত্রী বিভিন্ন সময় বিভিন্ন চ্যালেঞ্জের মধ্য দিয়ে অর্থনীতিকে এগিয়ে নিচ্ছেন। করোনা এবং ইউক্রেন-রাশিয়া যুদ্ধের মধ্যেও বিভিন্ন সময় দেশের অর্থনীতিকে নতুন নতুন প্রডাক্ট ও স্টাডিজি দিয়ে প্রবৃদ্ধি ঠিকই ধরে রেখেছেন। আমরা ৮-১০ শতাংশ পাইনি। কিন্তু ৫-৭ শতাংশ প্রবৃদ্ধি এই সময়েও দিয়েছেন। উনার বুদ্ধি-বিবেচনা নেতৃত্বগুণ আমাদের সবাইকে অনুপ্রাণিত করে। ’

তিনি বলেন, ‘দেশের অর্থনীতি খুবই ভালো করছে। অর্থনীতিতে পণ্যটি যদি ঠিকমতো ম্যানেজ না হয়, স্টাডিজিক্যাল ওয়েতে যদি হ্যান্ডেল না করা হয়। যদি সেই পণ্যটি আমাদের অর্থনীতিতে মানি-ক্যাপিটাল মার্কেটে সাথে এক লাইনে এগোতে না পারে তখনই সেখানে একটা মিসিং লিংক তৈরি হয়। এটা আমাদের কমোডিটি মার্কেটে এই অভাবটা রয়ে গেছে। কথাও শুনেছি অনেক খাতুনগঞ্জ থেকে মতিঝিল। একদিকে এক্সপোর্ট-ইমপোর্ট হোলসেল বিজনেস, অন্যদিকে মানি মার্কেট ক্যাপিটাল―এই দুটি জায়গা দেশের অর্থনীতিকে চালায়। কিন্তু এই খাতুনগঞ্জে সিস্টেমেটিক ওয়েতে কনোডিটি নিয়ে যে একটি মার্কেট হবে এই মিসিং লিংকটা আমরা ফিল করছিলাম। তারই ফলশ্রুতিতে আমরা মনে করেছি সিএসই হওয়া উচিত এমন একটা জায়গায় যেই সিএসই স্টাডিজিক ওয়েতে একজন শক্তিশালী পার্টনার নিয়ে দেশে একটি কমোডিটি মার্কেটে চালু করবে। এই শহরের যারা ব্যবসায়ী, যারা নেতৃত্ব দেন, যারা এই প্রতিষ্ঠানে ভালো চান―এমন একজন ব্যবসায়ীকে খুঁজে নিতে। ’

তিনি আরো বলেন, ‘আমাদের দেশে যারা ২০, ৫০ ও ৭০ হাজার লোকের কর্মসংস্থান করেছে, এই ব্যাক্তিরা তাদের বুদ্ধিমত্তা দিয়ে হাজার হাজার লোকের সংসার চালাচ্ছে। আমরা এমন প্রতিষ্ঠানকে খুঁজছিলাম। আমরা মানুষকে শুধু অসম্মান করতে জানি, সম্মান করতে জানি না। তারা এতগুলো পরিবারকে চালাচ্ছেন, এটা কি সোজা কথা? আমরা একটা স্ট্র্যাটেজিক পার্টনার দিয়ে সিএসইকে শক্তিশালী করব। আজকের দিনটি আমাদের কাছে ঐতিহাসিক। ’

‘আজকের দিনের মাধ্যমে নতুন এলাকাতে যাচ্ছি, নতুন স্টেপে যাচ্ছি, প্রধানমন্ত্রী এটি খুবই চাচ্ছিলেন, এই জিনিসটা হওয়ার মাধ্যমে একটা নতুন মৌসুম তৈরি হবে’ বলেও তিনি উল্লেখ করেন।

অনুষ্ঠানে সভাপতিত্ব করেন সিএসইর চেয়ারম্যান আসিফ ইব্রাহিম। সায়েম সোবহান আনভীরকে ধন্যবাদ জানিয়ে তিনি বক্তব্যে বলেন, এ দিনটি অত্যন্ত গৌরবের। ১৯৯৫ সালে যাত্রা শুরু করে চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জ (সিএসই)। এর পর থেকে ধারাবাহিকভাবে সিএসই তার সক্ষমতার প্রমাণ দিচ্ছে। ২০১৩ সালের ২১ নভেম্বর সিএসই ডিমিউচুয়ালাইড এক্সচেঞ্জে আত্মপ্রকাশ করে। মূলত এর পর থেকেই স্ট্র্যাটেজিক পার্টনার খুঁজছে সিএসই। কিন্তু করোনা মহামারি-পরবর্তী সময়ে বিদেশি স্ট্র্যাটেজিক পার্টনার পাওয়া যাচ্ছিল না। ওই সময় এবিজি লিমিটেড এগিয়ে আসে। পরে বিএসইসির অনুমোদনক্রমে আজকের এই গ্র্যান্ড সাইনিং সেরেমনি।  

সিএসই ও এবিজি পুঁজিবাজারের ইতিহাসে নতুন অধ্যায় শুরু করল জানিয়ে তিনি বলেন, বসুন্ধরা গ্রুপ দেশের শীর্ষস্থানীয় শিল্প গ্রুপ। তারা যেখানেই যুক্ত হয়েছে, সেই খাতের উন্নয়ন ত্বরান্বিত হয়েছে। এবিজি লিমিটেডকে সাথে নিয়ে পুঁজিবাজারের উন্নয়নে কাজ করবে সিইসি।  

ইস্ট ওয়েস্ট মিডিয়া গ্রুপ লিমিটেডের পরিচালক প্রখ্যাত কথাসাহিত্যিক ইমদাদুল হক মিলন বলেন, ‘আমি বসুন্ধরা গ্রুপের কল্যাণকর কাজগুলোর জন্য সারা দেশ ঘুরে বেড়াই। আমরা এখন চারদিকে উন্নয়নের বন্যা দেখতে পাচ্ছি। বঙ্গবন্ধু এই সোনার বাংলার স্বপ্ন দেখেছিলেন এবং তার কন্যা সেই সোনার বাংলাটি গড়ে তুলবার চেষ্টা করছেন নিজের যাবতীয় মেধা দিয়ে, পরিশ্রম দিয়ে। বসুন্ধরা গ্রুপও দেশের কল্যাণে কাজ করে মানুষের কল্যাণে কাজ করে। যাত্রা শুরুর পর মাত্র ৩৫ বছরে বসুন্ধরা গ্রুপ বাংলাদেশকে অনেক মজবুত করে তুলেছে অর্থনৈতিকভাবে। ’

স্বাগত বক্তব্যে সিএসইর পরিচালক মেজর (অব.) মো. এমদাদুল ইসলাম বলেন, ‘আজকে ইতিহাসের এক মাহেন্দ্রক্ষণে এবং ক্রান্তিকালে আমি আপনাদের সামনে একজন গৌরাবান্বিত চট্টগ্রামের সন্তান হিসেবে দাঁড়িয়ে আছি। আজকের এই অনুষ্ঠানে আমি হাজার বছরের শ্রেষ্ঠ বাঙালি জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানকে অত্যন্ত শ্রদ্ধাভরে স্মরণ করছি। এই আয়োজনটি আমাদের জাতির জন্য, আমাদের অর্থনীতির জন্য, আমাদের সামগ্রিক উন্নয়নের জন্য একটি বিশেষ পদক্ষেপ। ’ 

বসুন্ধরা গ্রুপ ও এবিজি লিমেটেডের ব্যবস্থাপনা পরিচালক সায়েম সোবহান আনভীরকে ধন্যবাদ জানিয়ে তিনি বলেন, ‘একজন মানুষ আজ দুরন্ত সাহস নিয়ে আমাদের পাশে দাঁড়িয়েছেন। আমি তাকে বলেছি হিমলয়ে চড়ার জন্য অর্থনীতির এক শেরপা তিনি। তার নাম সায়েম সোবহান আনভীর। ’

অনুষ্ঠানে অন্যদের মধ্যে আরো উপস্থিত ছিলেন বসুন্ধরা গ্রুপের কো-চেয়ারম্যান সাদাত সোবহান, প্রধানমন্ত্রীর সাবেক তথ্য উপদেষ্টা ইকবাল সোবহান চৌধুরী, বিডিজি গ্রুপের চেয়ারম্যান মোস্তফা কামাল মহীউদ্দীন, বসুন্ধরা গ্রুপের পরিচালক আহমেদ ওয়ালিদ সোবহান, রূপায়ণ গ্রুপের চেয়ারম্যান লিয়াকত আলী খান মুকুল প্রমুখ।

উল্লেখ্য, ১৯৯৫ সালে প্রতিষ্ঠিত সিএসই পরিশোধিত মূলধন ৬৩৪ কোটি ৫২ লাখ টাকা এবং শেয়ারের সংখ্যা ৬৩ কোটি ৪৫ লাখ।   ডিমিউচুয়ালাইজেশন আইন অনুযায়ী চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জকে (সিএসই) ২৫ শতাংশ শেয়ার বিক্রি করতে হবে কৌশলগত বিনিয়োগকারীর কাছে আর ৩৫ শতাংশ শেয়ার বিক্রি করতে হবে সাধারণ বিনিয়োগকারী ও প্রাতিষ্ঠানিক বিনিয়োগকারীদের কাছে। এই হিসাবে প্রায় ১৬ কোটি শেয়ার বিক্রি করতে হবে তাদের। ২০২০-২১ অর্থবছরের জন্য সিএসই তার শেয়ারহোল্ডারদের ৪ শতাংশ নগদ লভ্যাংশ দিয়েছে।  

সাধারণ বিনিয়োগকারীরা মনে করছেন, দেশের পুঁজিবাজারে সার্বিক উন্নয়ন ও কার্যকরী সমৃদ্ধি আনয়নের লক্ষ্যে এবিজি লিমিটেড বিভিন্ন পদক্ষেপ নেওয়া শুরু করেছে। যা পুঁজিবাজারকে আরো সমৃদ্ধ ও শক্তিশালী করতে যুগান্তকারী ভূমিকা রাখবে। 

এই বিভাগের আরও খবর
ফেব্রুয়ারিতে ভোটের প্রস্তুতি নিচ্ছি
ফেব্রুয়ারিতে ভোটের প্রস্তুতি নিচ্ছি
দলমত নির্বিশেষে গণতন্ত্র ও সংস্কার এগিয়ে নেবে বাংলাদেশ : ড. ইউনূস
দলমত নির্বিশেষে গণতন্ত্র ও সংস্কার এগিয়ে নেবে বাংলাদেশ : ড. ইউনূস
হাফেজ খাজা এনায়েতুল্লাহর ইন্তেকাল
হাফেজ খাজা এনায়েতুল্লাহর ইন্তেকাল
প্রধান উপদেষ্টার সফরসঙ্গীর সংখ্যা নিয়ে টিআইবির বিবৃতি ভুল তথ্যে তৈরি : প্রেস সচিব
প্রধান উপদেষ্টার সফরসঙ্গীর সংখ্যা নিয়ে টিআইবির বিবৃতি ভুল তথ্যে তৈরি : প্রেস সচিব
শাহজালাল বিমানবন্দরে আটকে দেওয়া হলো সোহেল তাজকে
শাহজালাল বিমানবন্দরে আটকে দেওয়া হলো সোহেল তাজকে
গণঅভ্যুত্থানের ৬৫ হত্যাসহ ১১৩ মামলার তদন্তে সিআইডি
গণঅভ্যুত্থানের ৬৫ হত্যাসহ ১১৩ মামলার তদন্তে সিআইডি
এইচএসসির ফল প্রকাশ অক্টোবরের মাঝামাঝি
এইচএসসির ফল প্রকাশ অক্টোবরের মাঝামাঝি
প্রতিরক্ষা সচিবের ছবি ও দাপ্তরিক পরিচয় ব্যবহার করে প্রতারণা সম্পর্কে সতর্কীকরণ
প্রতিরক্ষা সচিবের ছবি ও দাপ্তরিক পরিচয় ব্যবহার করে প্রতারণা সম্পর্কে সতর্কীকরণ
সুপ্রিম কোর্ট লিগ্যাল এইড অফিসের মাধ্যমে ২২৯৭ মামলায় আইনি সহায়তা
সুপ্রিম কোর্ট লিগ্যাল এইড অফিসের মাধ্যমে ২২৯৭ মামলায় আইনি সহায়তা
‘ঐক্যবদ্ধ নির্বাচনই রোহিঙ্গা সংকট সমাধানে সহায়ক হবে’
‘ঐক্যবদ্ধ নির্বাচনই রোহিঙ্গা সংকট সমাধানে সহায়ক হবে’
বাংলাদেশ-ওমানের মধ্যে কূটনৈতিক প্রশিক্ষণে সমঝোতা স্মারক সই
বাংলাদেশ-ওমানের মধ্যে কূটনৈতিক প্রশিক্ষণে সমঝোতা স্মারক সই
ইতিহাসের বাঁকে বাঁকে ঐতিহাসিক ভুল জামায়াতই করে : রুমিন ফারহানা
ইতিহাসের বাঁকে বাঁকে ঐতিহাসিক ভুল জামায়াতই করে : রুমিন ফারহানা
সর্বশেষ খবর
পিয়া জান্নাতুলের ক্ষোভ...
পিয়া জান্নাতুলের ক্ষোভ...

১৫ মিনিট আগে | শোবিজ

চকবাজারে ব্যবসায়িক দ্বন্দ্বে প্লাস্টিক ব্যবসায়ী খুন
চকবাজারে ব্যবসায়িক দ্বন্দ্বে প্লাস্টিক ব্যবসায়ী খুন

৩৩ মিনিট আগে | নগর জীবন

পিআর পদ্ধতির কথা বলে নির্বাচনকে অনিশ্চিত করার ষড়যন্ত্র চলছে : গয়েশ্বর
পিআর পদ্ধতির কথা বলে নির্বাচনকে অনিশ্চিত করার ষড়যন্ত্র চলছে : গয়েশ্বর

৩৮ মিনিট আগে | রাজনীতি

ফেব্রুয়ারিতে ভোটের প্রস্তুতি নিচ্ছি
ফেব্রুয়ারিতে ভোটের প্রস্তুতি নিচ্ছি

৪০ মিনিট আগে | জাতীয়

বার্সা ম্যাচের আগে চোটে ছিটকে গেলেন পিএসজি তারকা
বার্সা ম্যাচের আগে চোটে ছিটকে গেলেন পিএসজি তারকা

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ঢাকায় চীন-বাংলাদেশ সংগীত প্রতিযোগিতার বর্ণাঢ্য দ্বিতীয় আসর অনুষ্ঠিত
ঢাকায় চীন-বাংলাদেশ সংগীত প্রতিযোগিতার বর্ণাঢ্য দ্বিতীয় আসর অনুষ্ঠিত

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সায়েদাবাদে ট্রেনের ধাক্কায় বৃদ্ধ নিহত
সায়েদাবাদে ট্রেনের ধাক্কায় বৃদ্ধ নিহত

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

শ্রীলঙ্কাকে ২০৩ রানের লক্ষ্য দিল ভারত
শ্রীলঙ্কাকে ২০৩ রানের লক্ষ্য দিল ভারত

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

‘পহেলগাঁও মন্তব্যে’ ভারতীয় অধিনায়ককে আইসিসির জরিমানা
‘পহেলগাঁও মন্তব্যে’ ভারতীয় অধিনায়ককে আইসিসির জরিমানা

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

গাজা যুদ্ধ বন্ধে সমঝোতা চূড়ান্ত পর্যায়ে, জানালেন ডোনাল্ড ট্রাম্প
গাজা যুদ্ধ বন্ধে সমঝোতা চূড়ান্ত পর্যায়ে, জানালেন ডোনাল্ড ট্রাম্প

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

স্বৈরশাসক দেশটাকে ধ্বংস করে গেছে: তৃপ্তি
স্বৈরশাসক দেশটাকে ধ্বংস করে গেছে: তৃপ্তি

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আইসিসিবি হেরিটেজ রেস্টুরেন্টে শুরু হলো গ্র্যান্ড সুফী নাইট
আইসিসিবি হেরিটেজ রেস্টুরেন্টে শুরু হলো গ্র্যান্ড সুফী নাইট

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

দলমত নির্বিশেষে গণতন্ত্র ও সংস্কার এগিয়ে নেবে বাংলাদেশ : ড. ইউনূস
দলমত নির্বিশেষে গণতন্ত্র ও সংস্কার এগিয়ে নেবে বাংলাদেশ : ড. ইউনূস

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জাতিসংঘে নেতানিয়াহুর ভাষণের সময় কূটনীতিকদের ওয়াকআউট
জাতিসংঘে নেতানিয়াহুর ভাষণের সময় কূটনীতিকদের ওয়াকআউট

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নাটক শুটিংয়ের কথা বলে রিসোর্টে নিয়ে নারীকে গণধর্ষণ, মামলা
নাটক শুটিংয়ের কথা বলে রিসোর্টে নিয়ে নারীকে গণধর্ষণ, মামলা

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জুলাই সনদ বাস্তবায়নসহ ৫ দাবিতে খেলাফত মজলিসের দেশব্যাপী বিক্ষোভ
জুলাই সনদ বাস্তবায়নসহ ৫ দাবিতে খেলাফত মজলিসের দেশব্যাপী বিক্ষোভ

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইউরোপের তিন দেশ থেকে ফেরত পাঠানো হলো ২৯ বাংলাদেশিকে
ইউরোপের তিন দেশ থেকে ফেরত পাঠানো হলো ২৯ বাংলাদেশিকে

৪ ঘণ্টা আগে | পরবাস

জাতিসংঘে বিশ্বনেতাদের হম্বিতম্বির মাঝেই দুর্ভিক্ষের পথে গাজা!
জাতিসংঘে বিশ্বনেতাদের হম্বিতম্বির মাঝেই দুর্ভিক্ষের পথে গাজা!

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যারা নির্বাচন নিয়ে চক্রান্ত করবে, তারা আস্তাকুঁড়ে নিক্ষিপ্ত হবে : নবীউল্লাহ নবী
যারা নির্বাচন নিয়ে চক্রান্ত করবে, তারা আস্তাকুঁড়ে নিক্ষিপ্ত হবে : নবীউল্লাহ নবী

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

খাগড়াছড়ি ৩২ বিজিবি অধিনায়কের পূজামণ্ডপ পরিদর্শন
খাগড়াছড়ি ৩২ বিজিবি অধিনায়কের পূজামণ্ডপ পরিদর্শন

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

হাফেজ খাজা এনায়েতুল্লাহর ইন্তেকাল
হাফেজ খাজা এনায়েতুল্লাহর ইন্তেকাল

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলি বিমান তাড়িয়ে দিয়েছে হুথির আকাশ প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা!
ইসরায়েলি বিমান তাড়িয়ে দিয়েছে হুথির আকাশ প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা!

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কিশোরগঞ্জ সাংবাদিক ফোরামের শিক্ষাবৃত্তি প্রদান
কিশোরগঞ্জ সাংবাদিক ফোরামের শিক্ষাবৃত্তি প্রদান

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ডাকসু নির্বাচনে অনিয়মের অভিযোগ ঢাবির সুনাম ক্ষুণ্ন করেছে : ঢাবি সাদা দল
ডাকসু নির্বাচনে অনিয়মের অভিযোগ ঢাবির সুনাম ক্ষুণ্ন করেছে : ঢাবি সাদা দল

৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

কুমার নদে নৌকাবাইচে মানুষের ঢল
কুমার নদে নৌকাবাইচে মানুষের ঢল

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চাকসু নির্বাচন: রবিবারের মধ্যে সব প্যানেলই ইশতেহার প্রকাশের প্রস্তুতি
চাকসু নির্বাচন: রবিবারের মধ্যে সব প্যানেলই ইশতেহার প্রকাশের প্রস্তুতি

৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

'বেশি বই পড়তে হলে লাইব্রেরির বিকল্প নেই'
'বেশি বই পড়তে হলে লাইব্রেরির বিকল্প নেই'

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চুয়াডাঙ্গায় দুর্গাপূজায় বিএনপির শুভেচ্ছা উপহার বিতরণ
চুয়াডাঙ্গায় দুর্গাপূজায় বিএনপির শুভেচ্ছা উপহার বিতরণ

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ডাকসু ভোট : প্রশাসনের জবাবে ‘অভিযোগ এড়ানোর কৌশল’ দেখছে ছাত্রদল
ডাকসু ভোট : প্রশাসনের জবাবে ‘অভিযোগ এড়ানোর কৌশল’ দেখছে ছাত্রদল

৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

মাছ ধরতে গিয়ে জেলে নিখোঁজ
মাছ ধরতে গিয়ে জেলে নিখোঁজ

৫ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

সর্বাধিক পঠিত
শাহজালাল বিমানবন্দরে আটকে দেওয়া হলো সোহেল তাজকে
শাহজালাল বিমানবন্দরে আটকে দেওয়া হলো সোহেল তাজকে

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘বাংলাদেশি বোনকে’ দিল্লিতে বসিয়ে রেখেছেন, মোদিকে ওয়াইসির খোঁচা
‘বাংলাদেশি বোনকে’ দিল্লিতে বসিয়ে রেখেছেন, মোদিকে ওয়াইসির খোঁচা

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

'ব্যালট পেপার ছাপানো হয়েছে নীলক্ষেতে, এটা চাপা দেবেন কীভাবে?'
'ব্যালট পেপার ছাপানো হয়েছে নীলক্ষেতে, এটা চাপা দেবেন কীভাবে?'

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভারতের সঙ্গে সম্পর্কের উত্তেজনা নিয়ে যা বললেন প্রধান উপদেষ্টা
ভারতের সঙ্গে সম্পর্কের উত্তেজনা নিয়ে যা বললেন প্রধান উপদেষ্টা

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গঠিত হচ্ছে গাজা কর্তৃপক্ষ, প্রধান হবেন টনি ব্লেয়ার?
গঠিত হচ্ছে গাজা কর্তৃপক্ষ, প্রধান হবেন টনি ব্লেয়ার?

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাতিসংঘে নেতানিয়াহুর ভাষণের সময় কূটনীতিকদের ওয়াকআউট
জাতিসংঘে নেতানিয়াহুর ভাষণের সময় কূটনীতিকদের ওয়াকআউট

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১২ দিনের ছুটিতে নিম্নমাধ্যমিক ও মাধ্যমিক শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান, প্রাথমিক ৯ দিনের
১২ দিনের ছুটিতে নিম্নমাধ্যমিক ও মাধ্যমিক শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান, প্রাথমিক ৯ দিনের

১৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বাংলাদেশি কর্মী নিতে আগ্রহী আলবেনিয়া
বাংলাদেশি কর্মী নিতে আগ্রহী আলবেনিয়া

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

উন্মুক্তের পরীক্ষায় উন্মুক্ত নকল!
উন্মুক্তের পরীক্ষায় উন্মুক্ত নকল!

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইতিহাসের বাঁকে বাঁকে ঐতিহাসিক ভুল জামায়াতই করে : রুমিন ফারহানা
ইতিহাসের বাঁকে বাঁকে ঐতিহাসিক ভুল জামায়াতই করে : রুমিন ফারহানা

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ব্যাংক কর্মীদের উৎসাহ বোনাস নিয়ে নতুন নির্দেশনা
ব্যাংক কর্মীদের উৎসাহ বোনাস নিয়ে নতুন নির্দেশনা

৯ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

নিষেধাজ্ঞা সত্ত্বেও নতুন পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্র স্থাপনের ঘোষণা ইরানের
নিষেধাজ্ঞা সত্ত্বেও নতুন পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্র স্থাপনের ঘোষণা ইরানের

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘নিখোঁজ’ বৈষম্যবিরোধী নেতা মামুন পূর্বাচল থেকে উদ্ধার
‘নিখোঁজ’ বৈষম্যবিরোধী নেতা মামুন পূর্বাচল থেকে উদ্ধার

৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মার্কিন ৬ কোম্পানির ওপর নিষেধাজ্ঞা আরোপ করল চীন
মার্কিন ৬ কোম্পানির ওপর নিষেধাজ্ঞা আরোপ করল চীন

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অবসরে গেলেন তিন সচিব
অবসরে গেলেন তিন সচিব

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাশিয়া কোনো কাগুজে বাঘ নয়, ট্রাম্পকে হুঁশিয়ারি মস্কোর
রাশিয়া কোনো কাগুজে বাঘ নয়, ট্রাম্পকে হুঁশিয়ারি মস্কোর

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলকে পশ্চিম তীর দখল করতে দেব না: ট্রাম্প
ইসরায়েলকে পশ্চিম তীর দখল করতে দেব না: ট্রাম্প

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলি বিমান হামলার জবাবে ইয়েমেনের পাল্টা ক্ষেপণাস্ত্র হামলা
ইসরায়েলি বিমান হামলার জবাবে ইয়েমেনের পাল্টা ক্ষেপণাস্ত্র হামলা

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লাদাখে সহিংসতার অভিযোগে সোনম ওয়াংচুককেই গ্রেফতার করল পুলিশ!
লাদাখে সহিংসতার অভিযোগে সোনম ওয়াংচুককেই গ্রেফতার করল পুলিশ!

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রধান উপদেষ্টার সফরসঙ্গীর সংখ্যা নিয়ে টিআইবির বিবৃতি ভুল তথ্যে তৈরি : প্রেস সচিব
প্রধান উপদেষ্টার সফরসঙ্গীর সংখ্যা নিয়ে টিআইবির বিবৃতি ভুল তথ্যে তৈরি : প্রেস সচিব

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সারাদেশে ৫ দিন বৃষ্টির সম্ভাবনা
সারাদেশে ৫ দিন বৃষ্টির সম্ভাবনা

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যেভাবে জেগে উঠল ভারতের একমাত্র সক্রিয় আগ্নেয়গিরি
যেভাবে জেগে উঠল ভারতের একমাত্র সক্রিয় আগ্নেয়গিরি

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চাঁদাবাজিতে সবজি চার গুণ চড়া
চাঁদাবাজিতে সবজি চার গুণ চড়া

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিদেশি পণ্যে ‘বাজার সয়লাব’ থাকায় আরও কিছু পণ্যে শুল্ক বসালেন ট্রাম্প
বিদেশি পণ্যে ‘বাজার সয়লাব’ থাকায় আরও কিছু পণ্যে শুল্ক বসালেন ট্রাম্প

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

স্কুল থেকে ফেরার পথে প্রধান শিক্ষকের হাত-পা ভেঙে দিল মুখোশধারীরা
স্কুল থেকে ফেরার পথে প্রধান শিক্ষকের হাত-পা ভেঙে দিল মুখোশধারীরা

২৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রশ্নবিদ্ধ নির্বাচনে যুক্ত কর্মকর্তারা ভবিষ্যতে দায়িত্ব পাবেন না: ইসি আনোয়ার
প্রশ্নবিদ্ধ নির্বাচনে যুক্ত কর্মকর্তারা ভবিষ্যতে দায়িত্ব পাবেন না: ইসি আনোয়ার

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ম্যাচ সেরার পুরস্কার স্ত্রী-পুত্রকে উৎসর্গ করলেন আফ্রিদি
ম্যাচ সেরার পুরস্কার স্ত্রী-পুত্রকে উৎসর্গ করলেন আফ্রিদি

১৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

উত্তর কোরিয়া ও মিয়ানমারের ওপর যুক্তরাষ্ট্রের বড় নিষেধাজ্ঞা
উত্তর কোরিয়া ও মিয়ানমারের ওপর যুক্তরাষ্ট্রের বড় নিষেধাজ্ঞা

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফিলিস্তিনিরা তাদের মাটি ছেড়ে কোথাও যাবে না: জাতিসংঘে মাহমুদ আব্বাস
ফিলিস্তিনিরা তাদের মাটি ছেড়ে কোথাও যাবে না: জাতিসংঘে মাহমুদ আব্বাস

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শ্রম সংস্কার ব্যাপক বিদেশি বিনিয়োগ আকর্ষণে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখবে : প্রধান উপদেষ্টা
শ্রম সংস্কার ব্যাপক বিদেশি বিনিয়োগ আকর্ষণে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখবে : প্রধান উপদেষ্টা

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
কলকাতার বাজারে ‘ফ্লপ শো’ পদ্মার ইলিশ
কলকাতার বাজারে ‘ফ্লপ শো’ পদ্মার ইলিশ

পেছনের পৃষ্ঠা

শৃঙ্খলা রক্ষায় কঠোর বিএনপি
শৃঙ্খলা রক্ষায় কঠোর বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

চার মনোনয়নপ্রত্যাশী বিএনপির জামায়াতের এক প্রার্থী
চার মনোনয়নপ্রত্যাশী বিএনপির জামায়াতের এক প্রার্থী

নগর জীবন

৩০০ আসনে প্রার্থী দেওয়ার চ্যালেঞ্জে এনসিপি
৩০০ আসনে প্রার্থী দেওয়ার চ্যালেঞ্জে এনসিপি

প্রথম পৃষ্ঠা

বিড়ম্বনায় বাংলাদেশি পর্যটক
বিড়ম্বনায় বাংলাদেশি পর্যটক

পেছনের পৃষ্ঠা

ডাকসুর ব্যালট ছাপানো হয়েছে নীলক্ষেতে এটা চাপা দেবেন কীভাবে
ডাকসুর ব্যালট ছাপানো হয়েছে নীলক্ষেতে এটা চাপা দেবেন কীভাবে

নগর জীবন

শাবির তিনটি হলের নাম পরিবর্তন
শাবির তিনটি হলের নাম পরিবর্তন

নগর জীবন

খুনি চাঁদাবাজ মাস্তানদের সঙ্গে লড়াই হবে
খুনি চাঁদাবাজ মাস্তানদের সঙ্গে লড়াই হবে

নগর জীবন

ছুটির দিনে ক্রেতাদের ভিড়
ছুটির দিনে ক্রেতাদের ভিড়

নগর জীবন

গঠিত হচ্ছে গাজা কর্তৃপক্ষ, প্রধান হবেন টনি ব্লেয়ার!
গঠিত হচ্ছে গাজা কর্তৃপক্ষ, প্রধান হবেন টনি ব্লেয়ার!

পূর্ব-পশ্চিম

ভারতে চ্যাম্পিয়ন জামাল
ভারতে চ্যাম্পিয়ন জামাল

মাঠে ময়দানে

২০ বছর পর সুইমিং ফেডারেশনের বার্ষিক সভা
২০ বছর পর সুইমিং ফেডারেশনের বার্ষিক সভা

মাঠে ময়দানে

ক্ষমতা টিকিয়ে রাখতে দলগুলো পেশিশক্তি ব্যবহার করেছে
ক্ষমতা টিকিয়ে রাখতে দলগুলো পেশিশক্তি ব্যবহার করেছে

নগর জীবন

পল্লী বিদ্যুতের ভূতুড়ে বিলে গ্রাহকদের নাভিশ্বাস
পল্লী বিদ্যুতের ভূতুড়ে বিলে গ্রাহকদের নাভিশ্বাস

নগর জীবন

স্মরণসভা
স্মরণসভা

নগর জীবন

লাদাখে বিক্ষোভের নেতা সোনম ওয়াংচুক গ্রেপ্তার
লাদাখে বিক্ষোভের নেতা সোনম ওয়াংচুক গ্রেপ্তার

পূর্ব-পশ্চিম

বায়োটেকনোলজি নির্ভর ভবিষ্যতের পথে দেশ
বায়োটেকনোলজি নির্ভর ভবিষ্যতের পথে দেশ

নগর জীবন

বিপ্লব অকার্যকর হয়ে পড়বে সনদের আইনি ভিত্তি না দিলে
বিপ্লব অকার্যকর হয়ে পড়বে সনদের আইনি ভিত্তি না দিলে

নগর জীবন

বিরাট ক্ষতির আশঙ্কায় ভারত
বিরাট ক্ষতির আশঙ্কায় ভারত

পূর্ব-পশ্চিম

এশিয়া কাপ ক্রিকেটে আমিরাত চারবার খেলেছে
এশিয়া কাপ ক্রিকেটে আমিরাত চারবার খেলেছে

মাঠে ময়দানে

জেল খাল খননের মধ্যেই ফেলা হচ্ছে ময়লা-আবর্জনা
জেল খাল খননের মধ্যেই ফেলা হচ্ছে ময়লা-আবর্জনা

নগর জীবন

রাজনীতিতে প্রতিহিংসার অবসান চাই
রাজনীতিতে প্রতিহিংসার অবসান চাই

নগর জীবন

ভারতীয় মাদক-প্রসাধনী জব্দ
ভারতীয় মাদক-প্রসাধনী জব্দ

দেশগ্রাম

ভারতের প্রতিপক্ষ আত্মবিশ্বাসী বাংলাদেশ
ভারতের প্রতিপক্ষ আত্মবিশ্বাসী বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

কাউন্সিলরশিপ ফিরে পেল ১৫ ক্লাব
কাউন্সিলরশিপ ফিরে পেল ১৫ ক্লাব

মাঠে ময়দানে

৪১ বছরে এই প্রথম ভারত-পাকিস্তান স্বপ্নের ফাইনাল
৪১ বছরে এই প্রথম ভারত-পাকিস্তান স্বপ্নের ফাইনাল

মাঠে ময়দানে

টিভিতে
টিভিতে

মাঠে ময়দানে

১৬ বছর পর আজ কুমিল্লা দক্ষিণ জেলা বিএনপির সম্মেলন
১৬ বছর পর আজ কুমিল্লা দক্ষিণ জেলা বিএনপির সম্মেলন

দেশগ্রাম

‘নদী নিয়ে কোনো সংস্কার কমিশনই হয়নি’
‘নদী নিয়ে কোনো সংস্কার কমিশনই হয়নি’

নগর জীবন