শিরোনাম
প্রকাশ: ১৩:৪৬, সোমবার, ২১ নভেম্বর, ২০২২ আপডেট:

বিবিসির সঙ্গে বিশেষ সাক্ষাৎকার

নির্বাচন আদৌ হবে কি না সন্দেহ দিলীপ বড়ুয়ার

অনলাইন ডেস্ক
অনলাইন ভার্সন
নির্বাচন আদৌ হবে কি না সন্দেহ দিলীপ বড়ুয়ার

আগামী দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন আদৌ হবে কি না, তা নিয়ে সন্দেহ প্রকাশ করেছেন ক্ষমতাসীন আওয়ামী লীগের নেতৃত্বাধীন ১৪ দলীয় জোট শরিক বাংলাদেশের সাম্যবাদী দলের সাধারণ সম্পাদক দিলীপ বড়ুয়া। সম্প্রতি বিবিসিকে দেওয়া এক সাক্ষাৎকারে এই সন্দেহ প্রকাশ করে তিনি বলেছেন, ‘জাতীয় ও আন্তর্জাতিক সবকিছু মিলিয়ে বাংলাদেশে যে পরিস্থিতি তৈরি হচ্ছে, তাতে সুষ্ঠু নির্বাচন হওয়ার অনেক সীমাবদ্ধতা আছে। সুষ্ঠু নির্বাচনের স্লোগানের মধ্য দিয়ে আদৌ নির্বাচন না-ও হতে পারে’।

নির্বাচন নিয়ে সন্দেহ থাকার কারণ সম্পর্কে প্রশ্ন করা হলে দিলীপ বড়ুয়া বলেন, ‘এখানে বর্তমানে যে পরিস্থিতি, সেটাকে প্রধানমন্ত্রী এককভাবে ট্যাকল দিতে চাচ্ছেন। প্রশাসনের ওপর নির্ভর করে তিনি সমস্ত সংকটকে ট্যাকল করতে চাচ্ছেন। সেখানে দেশের জনগণকে, রাজনীতিকদের সম্পৃক্ত করার বিষয়টি অনুপস্থিত।’ তাহলে আপনারা কি আশা করছেন—এ প্রশ্নের জবাবে দিলীপ বড়ুয়া বলেন, ‘আমরা নির্বাচনের পক্ষে, গণতান্ত্রিক প্রক্রিয়া সমুন্নত রাখার পক্ষে। আমরা চাই অবাধ ও সুষ্ঠু নির্বাচন।’

২০০৮ সালের নির্বাচনে আপনি ১৪ দল থেকে মনোনয়ন পাননি কেন—বিবিসি জানতে চাইলে তিনি বলেন, ‘আমার আসনে (চট্টগ্রাম-১, মিরসরাই) আওয়ামী লীগের প্রেসিডিয়াম সদস্য ইঞ্জিনিয়ার মোশাররফ হোসেন ছিলেন। প্রধানমন্ত্রী আমাকে ডেকে বললেন, ‘আপনাকে মন্ত্রী বানাব, নির্বাচন কইরেন না। পরে প্রধানমন্ত্রী ওয়াদা রেখেছেন।’ 

মন্ত্রী না হয়ে তখন এমপি হলে কি আপনার দল আরও বিকশিত হতো—এমন প্রশ্নের জবাবে দিলীপ বড়ুয়া বলেন, ‘এটা আপেক্ষিক বিষয়। এটা নির্ভর করছে পরিস্থিতির ওপর, আমি কী কৌশল অবলম্বন করছি, সেটির ওপর।’ একই প্রশ্নের জবাবে তিনি আরও বলেন, ‘আওয়ামী লীগ কথা রাখেনি। ১৪ দল যখন গঠিত হয়, তখন কথা ছিল একসঙ্গে আন্দোলন, নির্বাচন ও ক্ষমতা। আওয়ামী লীগ প্রথমে আমাদের সরকারে নিল, দ্বিতীয়বারও জোটের কাউকে কাউকে নিলেন। কিন্তু পরের বার (চলতি মেয়াদে) উনি (প্রধানমন্ত্রী) সম্পূর্ণ একা হয়ে গেলেন। আমাদের পথে ছেড়ে দিলেন। সরকারের অনেক অর্গান আছে, কিন্তু আমাদেরকে কোথাও সম্পৃক্ত করেননি’।

২০০৮ সালের নির্বাচনের সময় কী ধারণা করেছিলেন যে, এই সরকার এতদিন ক্ষমতায় থাকবে—এই প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, ‘না, এটা ধারণা করিনি। অন্তত দুই মেয়াদে থাকবে, এটা ধারণা করেছিলাম। আমাদের রাষ্ট্রব্যবস্থাটাই জনমুখী নয়। কিন্তু এই রাষ্ট্রব্যবস্থার ওপর যদি আপনি নির্ভর করে চলেন, তাহলে আপনি রাজনৈতিক প্রক্রিয়াকে অন্ধকার চোরাগলির দিকে ঠেলে দেবেন। এখন আমাদের রাজনীতি তো তা-ই হয়ে গেছে। প্রধানমন্ত্রী তো রাজনৈতিক প্রক্রিয়ার ওপর নির্ভর করছেন না। উনি নির্ভর করছেন প্রশাসন, গোয়েন্দা সংস্থা ও ওনার এক্সপার্টদের ওপর। এমনকি রাজনৈতিক দল হিসেবে আওয়ামী লীগেরও সঠিক কার্যক্রম নেই।’

১৪ দলের বর্তমান অবস্থা প্রসঙ্গে দিলীপ বড়ুয়া বলেন, ‘আওয়ামী লীগ হয়তো আমাদের নিয়ে ভাবছে—আর কোথায় যাবে, আমাদের সঙ্গে তো থাকবেই। কিন্তু আমাদের পর্যবেক্ষণ হচ্ছে—১৪ দলের যৌবনকাল শেষ, ১৪ দল এখন বার্ধক্যে উপনীত, একপর্যায়ে এর মৃত্যু ঘটবে, এটা অবধারিত’। তাহলে কী আপনি বা আপনার দল আওয়ামী লীগ থেকে বেরিয়ে আসবে—বিবিসির এই প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, ‘আমরা অপেক্ষা করছি। একটা সময় অবশ্যই আসবে, সেটা নির্বাচনের আগে বা পরে। আমরা নতুন করে সবকিছু মূল্যায়ন করব। প্রয়োজন হলে আওয়ামী লীগের সঙ্গে থাকব, না হলে থাকব না’। আওয়ামী লীগকে ছাড়তে পারবেন—এমন প্রশ্নে তার জবাব, ‘হ্যাঁ, অবশ্যই পারব। পারব না কেন’।

আপনার দলের মতো ১৪ দলে আরও যারা আছেন জাসদ ও ওয়ার্কার্স পার্টি, তারাও কি হতাশ—এই প্রশ্নের জবাবে দিলীপ বড়ুয়া বলেন, ‘পরিস্থিতি এমনটা হবে, এটা অবধারিত। বঙ্গবন্ধুর আমলেও এটা হয়েছিল। বঙ্গবন্ধু থেকে প্রধানমন্ত্রী একটু উন্নত। বঙ্গবন্ধুর সঙ্গে যারা আন্দোলন-সংগ্রাম করেছেন; ন্যাপ, সিপিবি এদেরকে বঙ্গবন্ধু বলেছিলেন সাইনবোর্ড বদলে আস। অথচ যেখানে তখন তাদের ভূমিকা ছিল অত্যন্ত গৌরবজ্জ্বল। প্রধানমন্ত্রী সেখান থেকে শিক্ষা নিয়ে কাজ করছেন। একসঙ্গে আন্দোলন, নির্বাচন ও সরকার গঠনের কথা বলে ১৪ দল হলো। এটা না হলে আমরা আওয়ামী লীগের সঙ্গে যেতাম না। না গেলে আওয়ামী লীগ ক্ষমতায় আসতে পারত না। ১৪ দল না হলে আওয়ামী লীগ এককভাবে ক্ষমতায় আসতে পারত না, এটা সম্ভব ছিল না’।

‘আওয়ামী লীগ আপনাদের এমপি-মন্ত্রী বানিয়েছে, সুযোগ-সুবিধা দিয়েছে, সেই কারণে তো কৃতজ্ঞতা থাকা উচিত’—এ রকম প্রশ্ন করা হলে তিনি বলেন, ‘কৃতজ্ঞতা আমাদের প্রতিও (আওয়ামী লীগের) থাকা উচিত। ১৪ দল না হলে ওনারা ক্ষমতায় যেতে পারতেন না। এটা জেন্টেলম্যান অ্যাগ্রিমেন্ট, মিউচুয়াল আন্ডারস্ট্যান্ডিং। আপনি আমাকে কিছু ছাড় দেবেন, আমিও আপনাকে ছাড় দেব। উনি তো তিন বার আছেন। তখন তো আমাদের বলা হয়নি যে—এক বা দুই বার আমাদের নেওয়া হবে’।

আবারও মন্ত্রী-এমপি হবেন কি না—বিবিসি জানতে চাইলে তিনি বলেন, ‘আমি আশা করি না। সেই বাস্তবতা আস্তে আস্তে ম্রিয়মাণ হয়ে যাচ্ছে।’ সামনে নির্বাচন, নিশ্চয়ই আওয়ামী লীগ আপনাদের সঙ্গে বসবে—এ ব্যাপারে প্রশ্ন করা হলে তিনি বলেন, ‘এক ধরনের কথাবার্তা হয়তো হবে। সেটাও হবে দায়সারা গোছের। তাছাড়া নির্বাচন হবে কি-না, তাও একটা বিষয়’।

এই বিভাগের আরও খবর
আবু সাঈদের শাহাদাতবার্ষিকীতেই জুলাই সনদে স্বাক্ষরের আশা ছিল : আলী রীয়াজ
আবু সাঈদের শাহাদাতবার্ষিকীতেই জুলাই সনদে স্বাক্ষরের আশা ছিল : আলী রীয়াজ
দ্বিতীয় দিনের মতো এনবিআরে শাটডাউন
দ্বিতীয় দিনের মতো এনবিআরে শাটডাউন
দ্বিতীয় দফার সপ্তম দিনের বৈঠকে ঐকমত্য কমিশন
দ্বিতীয় দফার সপ্তম দিনের বৈঠকে ঐকমত্য কমিশন
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২৯ জুন)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২৯ জুন)
সংবাদ প্রত্যাহারে শীর্ষে প্রথম আলো
সংবাদ প্রত্যাহারে শীর্ষে প্রথম আলো
সড়ক ভবন লুটেছে ১৫ ঠিকাদার
সড়ক ভবন লুটেছে ১৫ ঠিকাদার
সেই আনিসা আজ এইচএসসি পরীক্ষায় অংশ নেবেন
সেই আনিসা আজ এইচএসসি পরীক্ষায় অংশ নেবেন
সুষ্ঠু নির্বাচনই সরকারের প্রধান লক্ষ্য: পরিকল্পনা উপদেষ্টা
সুষ্ঠু নির্বাচনই সরকারের প্রধান লক্ষ্য: পরিকল্পনা উপদেষ্টা
আগামী নির্বাচন হবে নিরপেক্ষ ও উৎসবমুখর : প্রেস সচিব
আগামী নির্বাচন হবে নিরপেক্ষ ও উৎসবমুখর : প্রেস সচিব
ড. ইউনূসের জন্মদিনে তারেক রহমানের ফুলেল শুভেচ্ছা
ড. ইউনূসের জন্মদিনে তারেক রহমানের ফুলেল শুভেচ্ছা
এইচএসসি পরীক্ষার্থীদের জন্য জরুরি নির্দেশনা
এইচএসসি পরীক্ষার্থীদের জন্য জরুরি নির্দেশনা
বন ও প্রাকৃতিক সম্পদ ভবিষ্যৎ প্রজন্মের নিরাপত্তার ভিত্তি : পরিবেশ উপদেষ্টা
বন ও প্রাকৃতিক সম্পদ ভবিষ্যৎ প্রজন্মের নিরাপত্তার ভিত্তি : পরিবেশ উপদেষ্টা
সর্বশেষ খবর
সস্তায় ফ্ল্যাট ভাড়ার নামে প্রতারণা: ভুয়া এজেন্ট গ্রেপ্তার
সস্তায় ফ্ল্যাট ভাড়ার নামে প্রতারণা: ভুয়া এজেন্ট গ্রেপ্তার

১ সেকেন্ড আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হাসপাতালে ভর্তি, তবুও পরীক্ষা দিলেন নুরে জান্নাত
হাসপাতালে ভর্তি, তবুও পরীক্ষা দিলেন নুরে জান্নাত

৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ফেস্টিভ্যাল অব অস্ট্রেলিয়া-তে উদ্যোক্তা চ্যালেঞ্জের বিজয়ীদের নাম ঘোষণা
ফেস্টিভ্যাল অব অস্ট্রেলিয়া-তে উদ্যোক্তা চ্যালেঞ্জের বিজয়ীদের নাম ঘোষণা

৮ মিনিট আগে | কর্পোরেট কর্নার

রাজধানীতে ট্রাকচাপায় প্রাণ গেল একই পরিবারের তিনজনের
রাজধানীতে ট্রাকচাপায় প্রাণ গেল একই পরিবারের তিনজনের

১০ মিনিট আগে | নগর জীবন

মোংলায় কাস্টমসের কমপ্লিট শাটডাউনের প্রতিবাদে ব্যবসায়ী ও শ্রমিকদের মানববন্ধন
মোংলায় কাস্টমসের কমপ্লিট শাটডাউনের প্রতিবাদে ব্যবসায়ী ও শ্রমিকদের মানববন্ধন

১৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বগুড়ায় নিখোঁজ শিক্ষার্থীর লাশ উদ্ধার
বগুড়ায় নিখোঁজ শিক্ষার্থীর লাশ উদ্ধার

১৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

শিক্ষার্থীদের প্রত্যক্ষ ভোটে চার বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ে ছাত্রদল নেতা নির্বাচিত
শিক্ষার্থীদের প্রত্যক্ষ ভোটে চার বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ে ছাত্রদল নেতা নির্বাচিত

২৩ মিনিট আগে | রাজনীতি

ঠাকুরগাঁওয়ে ৩০০ বছরের সূর্যপুরী আমগাছে ফলন ১৫০ মণ
ঠাকুরগাঁওয়ে ৩০০ বছরের সূর্যপুরী আমগাছে ফলন ১৫০ মণ

২৭ মিনিট আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

চাঁপাইনবাবগঞ্জে তিন দিনব্যাপী জাতীয় ফল মেলা শুরু
চাঁপাইনবাবগঞ্জে তিন দিনব্যাপী জাতীয় ফল মেলা শুরু

২৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

রাজধানীতে মাইক্রোবাসের ধাক্কায় দুই বাইক আরোহীর মৃত্যু
রাজধানীতে মাইক্রোবাসের ধাক্কায় দুই বাইক আরোহীর মৃত্যু

২৯ মিনিট আগে | নগর জীবন

সরকারবিরোধী বিক্ষোভে উত্তাল সার্বিয়া
সরকারবিরোধী বিক্ষোভে উত্তাল সার্বিয়া

৩৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সরকার ব্যর্থ, জুলাই ঘোষণাপত্র ৩ আগস্টে দেবে এনসিপি : নাহিদ
সরকার ব্যর্থ, জুলাই ঘোষণাপত্র ৩ আগস্টে দেবে এনসিপি : নাহিদ

৪৮ মিনিট আগে | রাজনীতি

আবু সাঈদের শাহাদাতবার্ষিকীতেই জুলাই সনদে স্বাক্ষরের আশা ছিল : আলী রীয়াজ
আবু সাঈদের শাহাদাতবার্ষিকীতেই জুলাই সনদে স্বাক্ষরের আশা ছিল : আলী রীয়াজ

৫৮ মিনিট আগে | জাতীয়

এভিন কারাগারে ইসরায়েলি হামলায় ৭১ জন নিহত হয়েছে: ইরান
এভিন কারাগারে ইসরায়েলি হামলায় ৭১ জন নিহত হয়েছে: ইরান

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বগুড়া প্রেস ক্লাবের নেতৃত্বে রানু-কালাম
বগুড়া প্রেস ক্লাবের নেতৃত্বে রানু-কালাম

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ধর্ষণসহ ২৩ অপরাধে অভিযুক্ত ভবিষ্যৎ রাজার পুত্র
ধর্ষণসহ ২৩ অপরাধে অভিযুক্ত ভবিষ্যৎ রাজার পুত্র

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজধানীতে পানির ট্যাংক পরিষ্কারের সময় বিস্ফোরণ, শিশুসহ দগ্ধ ৪
রাজধানীতে পানির ট্যাংক পরিষ্কারের সময় বিস্ফোরণ, শিশুসহ দগ্ধ ৪

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

পাঁচ ঘণ্টার নাটকীয় ম্যাচে বেনফিকার বিদায় ঘণ্টা বাজালো চেলসি
পাঁচ ঘণ্টার নাটকীয় ম্যাচে বেনফিকার বিদায় ঘণ্টা বাজালো চেলসি

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

দ্বিতীয় দিনের মতো এনবিআরে শাটডাউন
দ্বিতীয় দিনের মতো এনবিআরে শাটডাউন

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৬ হাজার কোটি ডলার দান করে ইতিহাস ওয়ারেন বাফেটের
৬ হাজার কোটি ডলার দান করে ইতিহাস ওয়ারেন বাফেটের

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দ্বিতীয় দফার সপ্তম দিনের বৈঠকে ঐকমত্য কমিশন
দ্বিতীয় দফার সপ্তম দিনের বৈঠকে ঐকমত্য কমিশন

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চাঁপাইনবাবগঞ্জে বিএনপি নেত্রী শাহনাজ গ্রেফতার
চাঁপাইনবাবগঞ্জে বিএনপি নেত্রী শাহনাজ গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইরানের সঙ্গে যুদ্ধে ইসরায়েলের ক্ষয়ক্ষতি তিন বিলিয়ন ডলার
ইরানের সঙ্গে যুদ্ধে ইসরায়েলের ক্ষয়ক্ষতি তিন বিলিয়ন ডলার

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেফালির মৃত্যুর কারণ জানা গেল, পুলিশ বলছে 'তবু চলবে তদন্ত'
শেফালির মৃত্যুর কারণ জানা গেল, পুলিশ বলছে 'তবু চলবে তদন্ত'

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

‘শেষ ঠিকানার কারিগর’ মনু মিয়াকে স্মরণ করে যা বললেন খায়রুল বাসার
‘শেষ ঠিকানার কারিগর’ মনু মিয়াকে স্মরণ করে যা বললেন খায়রুল বাসার

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

আজ ৫০ মিনিট আগেই কেন্দ্রে পৌঁছান সেই আনিসা
আজ ৫০ মিনিট আগেই কেন্দ্রে পৌঁছান সেই আনিসা

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ঋতুপর্ণা-কৌশিক-চঞ্চল এবার ‘ত্রিধারা’য় একসাথে
ঋতুপর্ণা-কৌশিক-চঞ্চল এবার ‘ত্রিধারা’য় একসাথে

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

দ্বিতীয়বার মা হলেন ইলিয়ানা, ছেলের নাম জানালেন ইনস্টাগ্রামে
দ্বিতীয়বার মা হলেন ইলিয়ানা, ছেলের নাম জানালেন ইনস্টাগ্রামে

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

কিশোরীকে পাঁচ মাস আটকে রেখে ধর্ষণ, যুবক গ্রেফতার
কিশোরীকে পাঁচ মাস আটকে রেখে ধর্ষণ, যুবক গ্রেফতার

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সারা দেশে ‘দেশ গড়তে জুলাই পদযাত্রা’ কর্মসূচি করবে এনসিপি
সারা দেশে ‘দেশ গড়তে জুলাই পদযাত্রা’ কর্মসূচি করবে এনসিপি

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সর্বাধিক পঠিত
প্রতিহতের ঘোষণা উপেক্ষা করে রুমিন ফারহানার জনসভা, মানুষের ঢ্ল
প্রতিহতের ঘোষণা উপেক্ষা করে রুমিন ফারহানার জনসভা, মানুষের ঢ্ল

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নারীকে ধর্ষণ-ভিডিও ধারণ, প্রধান আসামিসহ গ্রেফতার ৫
নারীকে ধর্ষণ-ভিডিও ধারণ, প্রধান আসামিসহ গ্রেফতার ৫

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জোটবদ্ধ ইসলামি দল হবে আগামী দিনের প্রধান রাজনৈতিক শক্তি: চরমোনাই পীর
জোটবদ্ধ ইসলামি দল হবে আগামী দিনের প্রধান রাজনৈতিক শক্তি: চরমোনাই পীর

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইসলামী আন্দোলনের ১৬ দফা ঘোষণা
ইসলামী আন্দোলনের ১৬ দফা ঘোষণা

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট পদে প্রতিদ্বন্দ্বিতার ইঙ্গিত দিলেন ট্রাম্পের ছেলে
যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট পদে প্রতিদ্বন্দ্বিতার ইঙ্গিত দিলেন ট্রাম্পের ছেলে

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এবার গাজা যুদ্ধবিরতি নিয়ে সুখবর দিলেন ট্রাম্প
এবার গাজা যুদ্ধবিরতি নিয়ে সুখবর দিলেন ট্রাম্প

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসফাহানের ভূগর্ভেই ইরানের পারমাণবিক শক্তি, যা ধ্বংসে অক্ষম মার্কিন ‘বাঙ্কার বাস্টার’
ইসফাহানের ভূগর্ভেই ইরানের পারমাণবিক শক্তি, যা ধ্বংসে অক্ষম মার্কিন ‘বাঙ্কার বাস্টার’

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মিডিয়াই আমাকে ‘পিয়া জান্নাতুল’ বানিয়েছে, ছেড়ে যেতে চাই না
মিডিয়াই আমাকে ‘পিয়া জান্নাতুল’ বানিয়েছে, ছেড়ে যেতে চাই না

১২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

আগস্টেই রাজধানীতে নামছে ই-রিকশা
আগস্টেই রাজধানীতে নামছে ই-রিকশা

২১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

এনবিআর কর্মকর্তারা এতদিন আমাদের জ্বালিয়েছে, এখন সরকারকে: শওকত আজিজ
এনবিআর কর্মকর্তারা এতদিন আমাদের জ্বালিয়েছে, এখন সরকারকে: শওকত আজিজ

১১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

পিআর পদ্ধতিতে নির্বাচন আমাদের দেশের জন্য প্রযোজ্য নয় : সালাহউদ্দিন
পিআর পদ্ধতিতে নির্বাচন আমাদের দেশের জন্য প্রযোজ্য নয় : সালাহউদ্দিন

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইরানে শীর্ষ কমান্ডার ও বিজ্ঞানীদের রাষ্ট্রীয় জানাজায় মানুষের ঢল
ইরানে শীর্ষ কমান্ডার ও বিজ্ঞানীদের রাষ্ট্রীয় জানাজায় মানুষের ঢল

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাতিসংঘের পরমাণু সংস্থার প্রধানকে আর ঢুকতে না দেওয়ার ঘোষণা ইরানের
জাতিসংঘের পরমাণু সংস্থার প্রধানকে আর ঢুকতে না দেওয়ার ঘোষণা ইরানের

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

স্বর্ণের দাম আবার কমলো
স্বর্ণের দাম আবার কমলো

৫ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

সেই আনিসা আজ এইচএসসি পরীক্ষায় অংশ নেবেন
সেই আনিসা আজ এইচএসসি পরীক্ষায় অংশ নেবেন

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কালও চলবে ‘কমপ্লিট শাটডাউন’ ও ‘মার্চ টু এনবিআর’
কালও চলবে ‘কমপ্লিট শাটডাউন’ ও ‘মার্চ টু এনবিআর’

২১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

তালগাছ কেটে পাঁচ শতাধিক বাবুই পাখির ছানাকে হত্যা
তালগাছ কেটে পাঁচ শতাধিক বাবুই পাখির ছানাকে হত্যা

১৮ ঘণ্টা আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

কয়েক মাসের মধ্যেই সমৃদ্ধ ইউরেনিয়াম উৎপাদন শুরু করতে পারে ইরান: আইএইএ
কয়েক মাসের মধ্যেই সমৃদ্ধ ইউরেনিয়াম উৎপাদন শুরু করতে পারে ইরান: আইএইএ

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্পের ক্ষমতা আরও বাড়িয়ে দিল যুক্তরাষ্ট্রের সুপ্রিম কোর্ট
ট্রাম্পের ক্ষমতা আরও বাড়িয়ে দিল যুক্তরাষ্ট্রের সুপ্রিম কোর্ট

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দুর্বল ব্যাংকগুলোতে সাড়ে ৫২ হাজার কোটি টাকা দিয়েছে বাংলাদেশ ব্যাংক
দুর্বল ব্যাংকগুলোতে সাড়ে ৫২ হাজার কোটি টাকা দিয়েছে বাংলাদেশ ব্যাংক

১৮ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ভেনিসে রাজকীয় আয়োজনে জেফ বেজোসের বিয়ে
ভেনিসে রাজকীয় আয়োজনে জেফ বেজোসের বিয়ে

১১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

বিমানবন্দরে ভাল্লুকের তাণ্ডব: ফ্লাইট বাতিল, রানওয়ে বন্ধ
বিমানবন্দরে ভাল্লুকের তাণ্ডব: ফ্লাইট বাতিল, রানওয়ে বন্ধ

১৭ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

পোড়া গন্ধে মাঝ আকাশ থেকে ফিরে এলো এয়ার ইন্ডিয়ার ফ্লাইট
পোড়া গন্ধে মাঝ আকাশ থেকে ফিরে এলো এয়ার ইন্ডিয়ার ফ্লাইট

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইতিহাসের পাতায় ইরান
ইতিহাসের পাতায় ইরান

৭ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

ঢাকা মহানগর দক্ষিণ বিএনপির যুগ্ম আহ্বায়ক হারুনকে শোকজ
ঢাকা মহানগর দক্ষিণ বিএনপির যুগ্ম আহ্বায়ক হারুনকে শোকজ

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সড়ক ভবন লুটেছে ১৫ ঠিকাদার
সড়ক ভবন লুটেছে ১৫ ঠিকাদার

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সেই গোরখোদক মনু মিয়া মারা গেছেন
সেই গোরখোদক মনু মিয়া মারা গেছেন

২৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মধ্যরাতে রাজধানীর সড়কে ঝরল পাঁচ প্রাণ
মধ্যরাতে রাজধানীর সড়কে ঝরল পাঁচ প্রাণ

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

৪৯.২ ডিগ্রি তাপদাহের মধ্যেই আরব আমিরাতে শিলাবৃষ্টি!
৪৯.২ ডিগ্রি তাপদাহের মধ্যেই আরব আমিরাতে শিলাবৃষ্টি!

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জুলাই গণঅভ্যুত্থানের অন্যতম অংশীজন রিকশাওয়ালা ভাইয়েরা: স্থানীয় সরকার উপদেষ্টা
জুলাই গণঅভ্যুত্থানের অন্যতম অংশীজন রিকশাওয়ালা ভাইয়েরা: স্থানীয় সরকার উপদেষ্টা

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
বিল পেতে চাও যদি দাও ঘড়ি কিংবা নারী
বিল পেতে চাও যদি দাও ঘড়ি কিংবা নারী

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপির নির্বাচনি কৌশল চূড়ান্ত
বিএনপির নির্বাচনি কৌশল চূড়ান্ত

প্রথম পৃষ্ঠা

দরজা বন্ধ বাংলাদেশিদের
দরজা বন্ধ বাংলাদেশিদের

পেছনের পৃষ্ঠা

ভারতের নতুন নিষেধাজ্ঞা কেমন প্রভাব পড়বে?
ভারতের নতুন নিষেধাজ্ঞা কেমন প্রভাব পড়বে?

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

প্রধান উপদেষ্টার প্রেস সচিব অবরুদ্ধ
প্রধান উপদেষ্টার প্রেস সচিব অবরুদ্ধ

প্রথম পৃষ্ঠা

অচল ব্যবসাবাণিজ্য
অচল ব্যবসাবাণিজ্য

প্রথম পৃষ্ঠা

পিঠ দেয়ালে ঠেকে গেছে ব্যবসায়ীদের
পিঠ দেয়ালে ঠেকে গেছে ব্যবসায়ীদের

প্রথম পৃষ্ঠা

আইসিসিবিতে গাড়িমেলা
আইসিসিবিতে গাড়িমেলা

পেছনের পৃষ্ঠা

দরজা ভেঙে ধর্ষণের অভিযোগে নারীর মামলা
দরজা ভেঙে ধর্ষণের অভিযোগে নারীর মামলা

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রয়োজনে আবারও লড়াইয়ে নামব
প্রয়োজনে আবারও লড়াইয়ে নামব

প্রথম পৃষ্ঠা

সরে দাঁড়ালেন উমামা ফাতেমা
সরে দাঁড়ালেন উমামা ফাতেমা

প্রথম পৃষ্ঠা

মৌর ‘চাইল্ড অব দ্য স্টেশন’
মৌর ‘চাইল্ড অব দ্য স্টেশন’

শোবিজ

‘কাঁটা লাগা গার্ল’র ভাগ্য বদলে ছিল যেভাবে...
‘কাঁটা লাগা গার্ল’র ভাগ্য বদলে ছিল যেভাবে...

শোবিজ

ভেজাল খাদ্যে বাড়ছে মরণব্যাধি
ভেজাল খাদ্যে বাড়ছে মরণব্যাধি

নগর জীবন

হরমুজ প্রণালি : যুদ্ধ বন্ধের ‘ট্রাম্প কার্ড’
হরমুজ প্রণালি : যুদ্ধ বন্ধের ‘ট্রাম্প কার্ড’

সম্পাদকীয়

চ্যালেঞ্জের মুখে রাজস্ব অর্জন
চ্যালেঞ্জের মুখে রাজস্ব অর্জন

পেছনের পৃষ্ঠা

গাজায় নিহত লাখের বেশি ট্রাম্প বললেন এক সপ্তাহের মধ্যে যুদ্ধবিরতি
গাজায় নিহত লাখের বেশি ট্রাম্প বললেন এক সপ্তাহের মধ্যে যুদ্ধবিরতি

প্রথম পৃষ্ঠা

ছুরি দেখিয়ে হুমকি প্রধান উপদেষ্টাকে অবশেষে গ্রেপ্তার
ছুরি দেখিয়ে হুমকি প্রধান উপদেষ্টাকে অবশেষে গ্রেপ্তার

পেছনের পৃষ্ঠা

গুরু-শিষ্যের লড়াই ক্লাব বিশ্বকাপে
গুরু-শিষ্যের লড়াই ক্লাব বিশ্বকাপে

মাঠে ময়দানে

সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে বিশাল সমাবেশ
সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে বিশাল সমাবেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

তারকাদের ভিন্ন প্রতিভা
তারকাদের ভিন্ন প্রতিভা

শোবিজ

সেই ইচ্ছাটি এখনো কষ্ট দেয় - সৈয়দ আবদুল হাদী
সেই ইচ্ছাটি এখনো কষ্ট দেয় - সৈয়দ আবদুল হাদী

শোবিজ

প্যাডেল স্ল্যাম-২৫
প্যাডেল স্ল্যাম-২৫

মাঠে ময়দানে

জাপানে সেরা রুনার ‘নীলপদ্ম’
জাপানে সেরা রুনার ‘নীলপদ্ম’

শোবিজ

ফুটবলে অন্যরকম দিন
ফুটবলে অন্যরকম দিন

মাঠে ময়দানে

রাশেদ-অমিও জিতেছেন মুয়েথাই বেল্ট
রাশেদ-অমিও জিতেছেন মুয়েথাই বেল্ট

মাঠে ময়দানে

নাজমুলের নেতৃত্ব ছাড়া নিয়ে প্রশ্ন
নাজমুলের নেতৃত্ব ছাড়া নিয়ে প্রশ্ন

মাঠে ময়দানে

মারা গেলেন কিশোরগঞ্জের সেই গোরখোদক মনু মিয়া
মারা গেলেন কিশোরগঞ্জের সেই গোরখোদক মনু মিয়া

পেছনের পৃষ্ঠা

বিশ্বাস করি বাংলাদেশও টেস্টে এগোবে
বিশ্বাস করি বাংলাদেশও টেস্টে এগোবে

মাঠে ময়দানে