শিরোনাম
প্রকাশ: ০৮:৫৯, বুধবার, ১৫ ফেব্রুয়ারি, ২০২৩ আপডেট:

ক্যাপাসিটি চার্জে আদানি নেবে ১ লাখ ২৬ হাজার কোটি টাকা

♦ কয়লার জন্য দিতে হবে ৪৫ শতাংশ বেশি দাম ♦ সংকটেও অর্থ পরিশোধ করতে হবে মার্কিন ডলারে ♦ বিশেষজ্ঞরা বলছেন, এ বিদ্যুৎ চুক্তি ভয়াবহ ‘বৈষম্যমূলক’
নিজস্ব প্রতিবেদক
অনলাইন ভার্সন
ক্যাপাসিটি চার্জে আদানি নেবে ১ লাখ ২৬ হাজার কোটি টাকা

ক্যাপাসিটি চার্জের নামে বাংলাদেশের বিভিন্ন বিদ্যুৎ কোম্পানি যেখানে বছরে প্রায় ২০ হাজার কোটি টাকা নিয়ে যাচ্ছে, সেখানে এর সঙ্গে বাড়তি যোগ হয়েছে ভারতের আদানি গ্রুপ। তারা ক্যাপাসিটি চার্জের নামে বাংলাদেশ থেকে নিয়ে যাবে ১ লাখ ২৬ হাজার ৫৮১ কোটি টাকা। শুধু তাই নয়, অস্ট্রেলিয়া ও ইন্দোনেশিয়া থেকে তাদের কয়লা আনার জন্যও বিশাল ব্যয় গুনতে হবে বাংলাদেশকে। শুধু কয়লার জন্যই দিতে হবে ৪৫ শতাংশ বেশি মূল্য। সব অর্থই পরিশোধ করতে হবে মার্কিন ডলারে। তথ্য গোপন করে বাংলাদেশের সঙ্গে এই ভয়াবহ বৈষম্যমূলক চুক্তি করেছে ভারতের আদানি পাওয়ার লিমিটেড। অথচ এ প্রকল্পে বাংলাদেশের ক্যাপাসিটি চার্জ ও কয়লা আমদানি ব্যয় কমে যাওয়ার কথা ছিল, বাস্তবতা পুরোপুরিই ভিন্ন। সব মিলিয়ে প্রায় তিন গুণ বেশি দামে আদানি থেকে বিদ্যুৎ কিনতে হবে বাংলাদেশকে।

জানা যায়, বিদ্যুৎ না কিনলেও আদানি পাওয়ার লিমিটেডকে দিতে হবে বিশাল ক্যাপাসিটি চার্জ। আদানির কেন্দ্রটির জন্য পিডিবিকে মাসে ক্যাপাসিটি চার্জ গুনতে হবে ৩৯ দশমিক ৪৩ মিলিয়ন ডলার। এ হিসেবে আদানির বিদ্যুৎ কেন্দ্রটির জন্য বছরে ক্যাপাসিটি চার্জ পরিশোধ করতে হবে ৪৭৩ দশমিক ১৬ মিলিয়ন ডলার। আর ২৫ বছরে এ চার্জ বাবদ ব্যয় হবে প্রায় ১১ দশমিক ৮৩ বিলিয়ন ডলার বা ১ লাখ ২৬ হাজার ৫৮১ কোটি টাকা (১ ডলার = ১০৬.৯৫ টাকা)। দেশের কয়লাচালিত অন্য বিদ্যুৎ কেন্দ্রগুলোর তুলনায় আদানির প্রকল্পে পিডিবিকে ক্যাপাসিটি চার্জের জন্য ১৬ শতাংশ এবং জ্বালানির জন্য ৪৫ শতাংশ বেশি মূল্য দিতে হবে। এজন্য আদানির প্রতি ইউনিট বিদ্যুতের জন্য দশমিক ১৭ সেন্ট মূল্য দিতে হবে। বাংলাদেশ এরই মধ্যে ভারত থেকে যে বিদ্যুৎ আনছে তার ইউনিটপ্রতি মূল্য দশমিক শূন্য ছয় দুই সেন্ট। ফলে আদানি বিদ্যুৎ কেন্দ্র পূর্ণ সক্ষমতায় উৎপাদনে এলে প্রতি মেগাওয়াট আওয়ার বিদ্যুতের জন্য বাংলাদেশকে দিতে হবে ১৭০ মার্কিন ডলার।

জ্বালানি বিশেষজ্ঞরা বলছেন, গড্ডা প্রকল্পের মতো পৃথিবীতে এ রকম আর কোনো নজির আছে কি না সন্দেহ। এর কারণ প্রকল্পটির কয়লা অস্ট্রেলিয়ার কয়লা খনি থেকে আসার কথা। জাহাজে এটি আসবে ওড়িশার ধামড়া সমুদ্রবন্দরে। এ বন্দরটিও আদানি গ্রুপের। সেখান থেকে কয়লা রেলগাড়িতে আনা হবে ঝাড়খে র গড্ডায়। সেখানে উৎপাদন করা বিদ্যুৎ পশ্চিমবঙ্গ পার হয়ে আসবে বাংলাদেশে।
৯ ফেব্রুয়ারি অস্ট্রেলিয়া থেকে প্রকাশিত ‘আদানি ওয়াচ’ নামক ওয়েবসাইটে ‘ইজ বাংলাদেশ’স ইলেকট্রিসিটি কন্ট্রাক্ট উইথ আদানিস লিগালি ভয়েড’ শীর্ষক এক প্রতিবেদনে উল্লেখ করা হয়, গড্ডা থেকে প্রায় তিন গুণ বেশি দামে বাংলাদেশকে বিদ্যুৎ কিনতে হবে। এটি এরই মধ্যে বাংলাদেশ বুঝতে পেরেছে। এজন্য বাংলাদেশ বিদ্যুৎ উন্নয়ন বোর্ড (বিপিডিবি) আদানির সঙ্গে নতুন করে চুক্তি করতে চাইছে। ভারতের অন্য সংস্থা বা দেশে উৎপাদিত বিদ্যুতের চেয়ে অনেক বেশি দামে আদানির কাছ থেকে বাংলাদেশকে বিদ্যুৎ কিনতে হবে। প্রতিবেদনে আরও বলা হয়- ২০১৯ সালে ওই বিদ্যুৎ কেন্দ্রের জমিকে বিশেষায়িত অর্থনৈতিক অঞ্চল (এসইজেড) হিসেবে ঘোষণা করে ভারত সরকার। এতে সব ধরনের শুল্ক-কর ছাড় পেয়ে যায় আদানি পাওয়ার। চুক্তি অনুযায়ী, বাংলাদেশকে বিষয়টি ৩০ দিনের মধ্যে জানানোর কথা। কারণ শুল্ক-কর ছাড়ের কারণে ক্যাপাসিটি চার্জ ও কয়লা আমদানি ব্যয় কমে যাবে। তবে এ বিষয়টি বাংলাদেশকে জানানো হয়নি। করছাড়ের বিষয়টি গোপন রেখে দেওয়া হয় বাংলাদেশের কাছে।

এ ছাড়া চুক্তি অনুযায়ী আদানি পাওয়ারকে এসব বিদ্যুৎ বিল মার্কিন ডলারে দিতে হবে। চুক্তি সইয়ের সময় বাংলাদেশে ১ ডলারের দাম ছিল ৮১ টাকা ১৯ পয়সা। এখন তা বৃদ্ধি পেয়ে হয়েছে ১০৪ টাকা। আদানি ওয়াচের প্রতিবেদনে আরও উল্লেখ করা হয়- গড্ডা প্রকল্পের জন্য অস্ট্রেলিয়া থেকে আদানির নিজস্ব খনি থেকে কয়লা আনার কথা। কিন্তু আদানি পাওয়ার গত বছরের ১০ অক্টোবর এ প্রকল্পে ২৫ বছরে ৫ দশমিক ৯ মিলিয়ন টন কয়লা সরবরাহের জন্য দরপত্র আহ্বান করে; যা সন্দেহজনক।

সব মিলিয়ে জ্বালানি বিশেষজ্ঞরা বলছেন, আদানি গ্রুপের সঙ্গে বাংলাদেশের করা বিদ্যুৎ চুক্তিটি বৈষম্য ও প্রতারণামূলক। তারা বলছেন, আদানি গ্রুপ এ চুক্তির মাধ্যমে বাংলাদেশের সঙ্গে প্রতারণা করেছে। এ চুক্তিতে তারা কারচুপির আশ্রয় নিয়েছে।

জ্বালানি বিশেষজ্ঞ ও কনজুমারস অ্যাসোসিয়েশন অব বাংলাদেশের (ক্যাব) জ্বালানিবিষয়ক উপদেষ্টা অধ্যাপক শামসুল আলম বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, ‘আইনি দিক বিবেচনা করে আদানিকে অযোগ্য ঠিকাদার হিসেবে আমরা ঘোষণা করতে পারি। এর মাধ্যমে তাদের চুক্তি বাতিল করে বলতে পারি তাদের কাছ থেকে বিদ্যুৎ নেব না। কারণ যে অর্থ দিয়ে আদানির কাছ থেকে আমরা বিদ্যুৎ নেব তার অর্ধেক পয়সায় আমরা নিজেরাই কয়লা কিনে বিদ্যুৎ উৎপাদন করতে পারি। জনস্বার্থে এ চুক্তি বাতিল করে আদানি থেকে বিদ্যুৎ না কিনে দেশের অন্য কয়লাভিত্তিক বিদ্যুৎ কেন্দ্রগুলোয় বিদ্যুৎ উৎপাদন করা উচিত। সরকার যদি এ ক্ষেত্রে ছাড় দেয় তাহলে বুঝতে হবে যে সরকারের মধ্যে একটি ক্রিয়াশীল ও সুবিধাবাদী চক্রের এ চুক্তিটি তৈরির সময় সক্রিয় ভূমিকা ছিল। চক্রটি দেশের স্বার্থের ক্ষতি করে আদানির স্বার্থ দেখেছে। এ চক্রটিকে চিহ্নিত করে তাদের জ্বালানি অপরাধী হিসেবে দোষী সাব্যস্ত করতে হবে। আর তা না হলে দেশের স্বার্থ সুরক্ষিত হবে না।’

প্রসঙ্গত, ভারত থেকে বিদ্যুৎ নিতে বাংলাদেশ পাওয়ার ডেভেলপমেন্ট বোর্ড (বিপিডিবি) ও আদানি পাওয়ার (ঝাড়খ) লিমিটেডের মধ্যে চুক্তি হয়; যা গড্ডা চুক্তি নামে পরিচিত। এরই মধ্যে ভারত ও বাংলাদেশ ছাড়া পৃথিবীর অন্যান্য দেশেও এ চুক্তি নিয়ে বেশ আগ্রহ সৃষ্টি হয়েছে। এরই মধ্যে যুক্তরাষ্ট্রভিত্তিক পুঁজিবাজারবিষয়ক প্রতিষ্ঠান হিন্ডেনবার্গ আদানির শেয়ারবাজারে কারসাজি এবং অ্যাকাউন্টিং জালিয়াতির বিস্তারিত প্রতিবেদন প্রকাশ করে। এ সময় বাংলাদেশে বিদ্যুৎ রপ্তানি করতে গিয়ে আদানি গ্রুপের কারসাজির তথ্যও সামনে উঠে আসে। এর পর থেকে গড্ডা চুক্তির আইনি বৈধতা নিয়ে বিশ্বব্যাপী প্রশ্ন তোলা হচ্ছে।

বিডি প্রতিদিন/হিমেল

এই বিভাগের আরও খবর
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৪ মে)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৪ মে)
ইশরাকের গেজেট: রায়ের বিরুদ্ধে আপিল করবে না ইসি
ইশরাকের গেজেট: রায়ের বিরুদ্ধে আপিল করবে না ইসি
শিক্ষার্থীদের পাঠ্যক্রমের পাশাপাশি কো-কারিকুলামে অভ্যস্ত করতে হবে : প্রাথমিক উপদেষ্টা
শিক্ষার্থীদের পাঠ্যক্রমের পাশাপাশি কো-কারিকুলামে অভ্যস্ত করতে হবে : প্রাথমিক উপদেষ্টা
চিকিৎসকদের সঙ্গে সাক্ষাৎ করতে পারবেন না ওষুধ কোম্পানির প্রতিনিধিরা
চিকিৎসকদের সঙ্গে সাক্ষাৎ করতে পারবেন না ওষুধ কোম্পানির প্রতিনিধিরা
‘পুলিশ কিলার ফোর্স হতে পারে না, বড়জোর শটগান থাকতে পারে’
‘পুলিশ কিলার ফোর্স হতে পারে না, বড়জোর শটগান থাকতে পারে’
স্ত্রীসহ সাবেক আইনমন্ত্রীর এপিএসের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা
স্ত্রীসহ সাবেক আইনমন্ত্রীর এপিএসের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা
গরুর দেশী জাতের পরিবর্তে আধুনিক জাত দরকার নেই: প্রাণিসম্পদ উপদেষ্টা
গরুর দেশী জাতের পরিবর্তে আধুনিক জাত দরকার নেই: প্রাণিসম্পদ উপদেষ্টা
ফ্যাসিস্ট শেখ হাসিনার বিষয়ে নাক গলাতে চান না রাহুল গান্ধী
ফ্যাসিস্ট শেখ হাসিনার বিষয়ে নাক গলাতে চান না রাহুল গান্ধী
জুলাইয়ে বাংলাদেশে হত‍্যাযজ্ঞ হয়েছে, জেনোসাইড হয়নি: চিফ প্রসিকিউটর
জুলাইয়ে বাংলাদেশে হত‍্যাযজ্ঞ হয়েছে, জেনোসাইড হয়নি: চিফ প্রসিকিউটর
চিকিৎসার নিরাপদ পরিবেশ নিশ্চিতে বদ্ধপরিকর সরকার : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
চিকিৎসার নিরাপদ পরিবেশ নিশ্চিতে বদ্ধপরিকর সরকার : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
চার দিনের রিমান্ডে মমতাজ
চার দিনের রিমান্ডে মমতাজ
রমনা বটমূলে বোমা হামলা: দুজনের যাবজ্জীবন, ৯ জনের ১০ বছর কারাদণ্ড
রমনা বটমূলে বোমা হামলা: দুজনের যাবজ্জীবন, ৯ জনের ১০ বছর কারাদণ্ড
সর্বশেষ খবর
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৪ মে)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৪ মে)

৬ মিনিট আগে | জাতীয়

বিশ্ববিদ্যালয় এলাকায় ঢাবির শিক্ষার্থী খুন
বিশ্ববিদ্যালয় এলাকায় ঢাবির শিক্ষার্থী খুন

২৪ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

ফেসবুক লাইভেই গুলিতে নিহত মেয়র প্রার্থী
ফেসবুক লাইভেই গুলিতে নিহত মেয়র প্রার্থী

৩৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের বুধবারের সব পরীক্ষা স্থগিত
জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের বুধবারের সব পরীক্ষা স্থগিত

৪৬ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

নতুন ছবিতে একসাথে আমির-হিরানি
নতুন ছবিতে একসাথে আমির-হিরানি

৫০ মিনিট আগে | শোবিজ

স্ত্রীকে কুপিয়ে দুই মেয়েকে আছাড়, শেষে নিজেই নিজের গলা কাটেন মামুন
স্ত্রীকে কুপিয়ে দুই মেয়েকে আছাড়, শেষে নিজেই নিজের গলা কাটেন মামুন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ব্রিটিশ প্রধানমন্ত্রীর বাড়িতে আগুন, যুবক গ্রেফতার
ব্রিটিশ প্রধানমন্ত্রীর বাড়িতে আগুন, যুবক গ্রেফতার

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ববির ভিসি-প্রোভিসি ও ট্রেজারারকে অব্যাহতি, অন্তর্বর্তী ভিসি নিয়োগ
ববির ভিসি-প্রোভিসি ও ট্রেজারারকে অব্যাহতি, অন্তর্বর্তী ভিসি নিয়োগ

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

পুরো কাশ্মীরকেই নিজেদের ভূখণ্ড দাবি করল ভারত
পুরো কাশ্মীরকেই নিজেদের ভূখণ্ড দাবি করল ভারত

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভেজাল মদপানে ভারতে ২১ জনের প্রাণহানি
ভেজাল মদপানে ভারতে ২১ জনের প্রাণহানি

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সিরিয়ার ওপর থেকে নিষেধাজ্ঞা প্রত্যাহারের ঘোষণা ট্রাম্পের
সিরিয়ার ওপর থেকে নিষেধাজ্ঞা প্রত্যাহারের ঘোষণা ট্রাম্পের

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শ্রমবাজার নিয়ে আলোচনা করতে মালয়েশিয়ায় আসিফ নজরুল
শ্রমবাজার নিয়ে আলোচনা করতে মালয়েশিয়ায় আসিফ নজরুল

২ ঘণ্টা আগে | পরবাস

ইশরাকের গেজেট: রায়ের বিরুদ্ধে আপিল করবে না ইসি
ইশরাকের গেজেট: রায়ের বিরুদ্ধে আপিল করবে না ইসি

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাকৃবি শিক্ষার্থীদের বিক্ষোভ
বাকৃবি শিক্ষার্থীদের বিক্ষোভ

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

শরীয়তপুরে গণঅভ্যুত্থানে শহীদ পরিবারের মাঝে সঞ্চয়পত্র বিতরণ
শরীয়তপুরে গণঅভ্যুত্থানে শহীদ পরিবারের মাঝে সঞ্চয়পত্র বিতরণ

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সাংবাদিকদের কণ্ঠরোধে ৩২টি আইন থাকলেও সুরক্ষায় কোনো আইন নেই : কাদের গনি চৌধুরী
সাংবাদিকদের কণ্ঠরোধে ৩২টি আইন থাকলেও সুরক্ষায় কোনো আইন নেই : কাদের গনি চৌধুরী

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

গুগল এবং কোওরার সিইওদের মন্তব্যে সাড়া দিলেন ইলন মাস্ক
গুগল এবং কোওরার সিইওদের মন্তব্যে সাড়া দিলেন ইলন মাস্ক

৩ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

তিন দফা দাবিতে বুধবার ‘লংমার্চ টু যমুনা’ জবি শিক্ষার্থীদের
তিন দফা দাবিতে বুধবার ‘লংমার্চ টু যমুনা’ জবি শিক্ষার্থীদের

৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

রিয়ালের সঙ্গে আমার কখনোই ঝামেলা ছিল না : আনচেলত্তি
রিয়ালের সঙ্গে আমার কখনোই ঝামেলা ছিল না : আনচেলত্তি

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সিরাজগঞ্জে সেই ব্যক্তিগত ‘আয়নাঘরের’ মালিক গ্রেফতার, আদালতে স্বীকারোক্তি
সিরাজগঞ্জে সেই ব্যক্তিগত ‘আয়নাঘরের’ মালিক গ্রেফতার, আদালতে স্বীকারোক্তি

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ডিমের সঙ্গে যেসব খাবার খাওয়া উচিত নয়
ডিমের সঙ্গে যেসব খাবার খাওয়া উচিত নয়

৪ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

সাতক্ষীরায় ট্রলি-মোটরসাইকেল সংঘর্ষে নিহত ১
সাতক্ষীরায় ট্রলি-মোটরসাইকেল সংঘর্ষে নিহত ১

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আঠারো কোটি টাকার অবৈধ জাল ও মাছ জব্দ করল নৌবাহিনী
আঠারো কোটি টাকার অবৈধ জাল ও মাছ জব্দ করল নৌবাহিনী

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শিক্ষার্থীদের পাঠ্যক্রমের পাশাপাশি কো-কারিকুলামে অভ্যস্ত করতে হবে : প্রাথমিক উপদেষ্টা
শিক্ষার্থীদের পাঠ্যক্রমের পাশাপাশি কো-কারিকুলামে অভ্যস্ত করতে হবে : প্রাথমিক উপদেষ্টা

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এসএসসির বাংলা ২য় পত্রের নৈর্ব্যত্তিক প্রশ্নে অসঙ্গতি
এসএসসির বাংলা ২য় পত্রের নৈর্ব্যত্তিক প্রশ্নে অসঙ্গতি

৪ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

লক্ষ্মীপুরে মাদ্রাসা ছাত্রের রহস্যজনক মৃত্যু, শিক্ষক আটক
লক্ষ্মীপুরে মাদ্রাসা ছাত্রের রহস্যজনক মৃত্যু, শিক্ষক আটক

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চিকিৎসকদের সঙ্গে সাক্ষাৎ করতে পারবেন না ওষুধ কোম্পানির প্রতিনিধিরা
চিকিৎসকদের সঙ্গে সাক্ষাৎ করতে পারবেন না ওষুধ কোম্পানির প্রতিনিধিরা

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বোয়িংয়ের ওপর থেকে নিষেধাজ্ঞা প্রত্যাহার করলো চীন
বোয়িংয়ের ওপর থেকে নিষেধাজ্ঞা প্রত্যাহার করলো চীন

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নোয়াখালীতে যুবলীগ কর্মীকে হত্যা, আটক ২
নোয়াখালীতে যুবলীগ কর্মীকে হত্যা, আটক ২

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ডাক্তার না হয়েও দেখেন রোগী, জরিমানা এক লাখ টাকা
ডাক্তার না হয়েও দেখেন রোগী, জরিমানা এক লাখ টাকা

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
গ্রেফতার মমতাজ; এতদিন লুকিয়ে ছিলেন কোথায়?
গ্রেফতার মমতাজ; এতদিন লুকিয়ে ছিলেন কোথায়?

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আন্দালিব পার্থের স্ত্রীকে বিদেশ যাত্রায় বাধা
আন্দালিব পার্থের স্ত্রীকে বিদেশ যাত্রায় বাধা

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাইলটের সাহস না থাকলে রাফাল যুদ্ধবিমান দিয়েও কিছু হবে না: পাকিস্তান
পাইলটের সাহস না থাকলে রাফাল যুদ্ধবিমান দিয়েও কিছু হবে না: পাকিস্তান

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফ্যাসিস্ট শেখ হাসিনার বিষয়ে নাক গলাতে চান না রাহুল গান্ধী
ফ্যাসিস্ট শেখ হাসিনার বিষয়ে নাক গলাতে চান না রাহুল গান্ধী

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কাতারের বিমান উপহার পাওয়া নিয়ে মুখ খুললেন ট্রাম্প
কাতারের বিমান উপহার পাওয়া নিয়ে মুখ খুললেন ট্রাম্প

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চার দিনের রিমান্ডে মমতাজ
চার দিনের রিমান্ডে মমতাজ

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিএনপিপন্থী আইনজীবীদের ধাওয়া, দৌড়ে গারদে ঢুকলেন সাবেক এমপি মমতাজ
বিএনপিপন্থী আইনজীবীদের ধাওয়া, দৌড়ে গারদে ঢুকলেন সাবেক এমপি মমতাজ

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

এনবিআর ভাঙার কারণ জানাল সরকার
এনবিআর ভাঙার কারণ জানাল সরকার

৭ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

বিশ্বকে পথ দেখাল সশস্ত্র বাহিনী
বিশ্বকে পথ দেখাল সশস্ত্র বাহিনী

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেষ মার্কিন জিম্মিকে মুক্তি দিয়ে ট্রাম্পের প্রতি যে আহ্বান জানাল হামাস
শেষ মার্কিন জিম্মিকে মুক্তি দিয়ে ট্রাম্পের প্রতি যে আহ্বান জানাল হামাস

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রথম সফরে ট্রাম্প মধ্যপ্রাচ্যের ৩ দেশে গেলেও যাবেন না ইসরায়েল
প্রথম সফরে ট্রাম্প মধ্যপ্রাচ্যের ৩ দেশে গেলেও যাবেন না ইসরায়েল

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাশিয়ার কাছে এস-৪০০ প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা চাইল ভারত
রাশিয়ার কাছে এস-৪০০ প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা চাইল ভারত

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারত-পাকিস্তানের প্রথম সেনা বৈঠকে যে সিদ্ধান্ত হলো
ভারত-পাকিস্তানের প্রথম সেনা বৈঠকে যে সিদ্ধান্ত হলো

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানে হামলা: কাশ্মীর নিয়ে নতুন করে কঠিন চাপে ভারত
পাকিস্তানে হামলা: কাশ্মীর নিয়ে নতুন করে কঠিন চাপে ভারত

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আপিলের জন্য জুবাইদা রহমানের ৫৮৭ দিনের বিলম্ব মওকুফ
আপিলের জন্য জুবাইদা রহমানের ৫৮৭ দিনের বিলম্ব মওকুফ

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘হাইকোর্টের রায়ে রাজনৈতিক দলের নিবন্ধন বাতিল দেশের ইতিহাসে প্রথম’
‘হাইকোর্টের রায়ে রাজনৈতিক দলের নিবন্ধন বাতিল দেশের ইতিহাসে প্রথম’

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রেমিকার মোবাইলে হোটেলের ওয়াইফাই সংযোগ, রাগে সম্পর্কচ্ছেদ প্রেমিকের!
প্রেমিকার মোবাইলে হোটেলের ওয়াইফাই সংযোগ, রাগে সম্পর্কচ্ছেদ প্রেমিকের!

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সারাদেশে এনআইডি সেবা সাময়িকভাবে বন্ধ
সারাদেশে এনআইডি সেবা সাময়িকভাবে বন্ধ

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইরানের ওপর নতুন নিষেধাজ্ঞা জারি করল যুক্তরাষ্ট্র
ইরানের ওপর নতুন নিষেধাজ্ঞা জারি করল যুক্তরাষ্ট্র

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মমতাজের ৭ দিনের রিমান্ড চাইবে পুলিশ
মমতাজের ৭ দিনের রিমান্ড চাইবে পুলিশ

১১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সারা ফেলেছে পঞ্চগড়ের লাল সোনা
সারা ফেলেছে পঞ্চগড়ের লাল সোনা

৯ ঘণ্টা আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

ধার করে, টাকা ছাপিয়ে বাজেট বাস্তবায়ন করবো না : অর্থ উপদেষ্টা
ধার করে, টাকা ছাপিয়ে বাজেট বাস্তবায়ন করবো না : অর্থ উপদেষ্টা

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এনবিআর বিলুপ্তিতে কর্মকর্তাদের দুশ্চিন্তার কিছু নেই: অর্থ উপদেষ্টা
এনবিআর বিলুপ্তিতে কর্মকর্তাদের দুশ্চিন্তার কিছু নেই: অর্থ উপদেষ্টা

৮ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

ভারতের সাথে সংঘর্ষে ১১ সেনাসহ ৫১ জন নিহত : পাকিস্তান সেনাবাহিনী
ভারতের সাথে সংঘর্ষে ১১ সেনাসহ ৫১ জন নিহত : পাকিস্তান সেনাবাহিনী

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চিকিৎসকদের সঙ্গে সাক্ষাৎ করতে পারবেন না ওষুধ কোম্পানির প্রতিনিধিরা
চিকিৎসকদের সঙ্গে সাক্ষাৎ করতে পারবেন না ওষুধ কোম্পানির প্রতিনিধিরা

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লিবিয়ায় বাংলাদেশিদের জরুরি সতর্কবার্তা
লিবিয়ায় বাংলাদেশিদের জরুরি সতর্কবার্তা

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঢাকার মূল সড়কে কোনো রিকশা চলতে পারবে না : ডিএনসিসি প্রশাসক
ঢাকার মূল সড়কে কোনো রিকশা চলতে পারবে না : ডিএনসিসি প্রশাসক

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সহায়তা পেতে সেনা ক্যাম্পের হালনাগাদ যোগাযোগ নম্বর প্রকাশ
সহায়তা পেতে সেনা ক্যাম্পের হালনাগাদ যোগাযোগ নম্বর প্রকাশ

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জামায়াতে ইসলামীর আপিল শুনানি বুধবার পর্যন্ত মুলতবি
জামায়াতে ইসলামীর আপিল শুনানি বুধবার পর্যন্ত মুলতবি

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রথম সরকারি সফরে সৌদি আরবে ট্রাম্প
প্রথম সরকারি সফরে সৌদি আরবে ট্রাম্প

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
তরুণ ভোটারদের কাছে টানতে মাঠে বিএনপি
তরুণ ভোটারদের কাছে টানতে মাঠে বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

এহতেশামের নায়িকারা কে কোথায়?
এহতেশামের নায়িকারা কে কোথায়?

শোবিজ

রাজধানীতে অবৈধ রিকশা বন্ধে অভিযান
রাজধানীতে অবৈধ রিকশা বন্ধে অভিযান

প্রথম পৃষ্ঠা

আসনে আসনে সক্রিয় জামায়াত
আসনে আসনে সক্রিয় জামায়াত

প্রথম পৃষ্ঠা

তৃণমূলে শক্ত অবস্থান তৈরিতে হিমশিম এনসিপি
তৃণমূলে শক্ত অবস্থান তৈরিতে হিমশিম এনসিপি

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

কূপ খননে গতি আনতে রিগ কিনছে বাংলাদেশ
কূপ খননে গতি আনতে রিগ কিনছে বাংলাদেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

দুই ধাপে আমিরাত যাচ্ছে লিটন বাহিনী
দুই ধাপে আমিরাত যাচ্ছে লিটন বাহিনী

মাঠে ময়দানে

শনিবার থেকে আইপিএল পিএসএল
শনিবার থেকে আইপিএল পিএসএল

মাঠে ময়দানে

বিদেশি বিনিয়োগেই পাল্টে যাবে বন্দর
বিদেশি বিনিয়োগেই পাল্টে যাবে বন্দর

নগর জীবন

এনামের চিকিৎসার দায়িত্ব নিলেন তারেক রহমান
এনামের চিকিৎসার দায়িত্ব নিলেন তারেক রহমান

প্রথম পৃষ্ঠা

সরকারপ্রধান হিসেবে আজ প্রথম চট্টগ্রাম যাচ্ছেন ড. ইউনূস
সরকারপ্রধান হিসেবে আজ প্রথম চট্টগ্রাম যাচ্ছেন ড. ইউনূস

প্রথম পৃষ্ঠা

বাণিজ্য আলোচনা বন্ধ তিন বছর
বাণিজ্য আলোচনা বন্ধ তিন বছর

পেছনের পৃষ্ঠা

উৎসবে বর্ষা
উৎসবে বর্ষা

শোবিজ

আনুষ্কার আসল নায়ক কে?
আনুষ্কার আসল নায়ক কে?

শোবিজ

আন্দালিব রহমান পার্থর স্ত্রীকে বিদেশ যেতে বাধা
আন্দালিব রহমান পার্থর স্ত্রীকে বিদেশ যেতে বাধা

প্রথম পৃষ্ঠা

জমে উঠেছে চারের লড়াই
জমে উঠেছে চারের লড়াই

মাঠে ময়দানে

৭৮তম কান-এর চমক কারা
৭৮তম কান-এর চমক কারা

শোবিজ

সামনে যুবাদলের সেমিফাইনাল
সামনে যুবাদলের সেমিফাইনাল

মাঠে ময়দানে

ইন্ডাস্ট্রিয়াল পুলিশ চ্যাম্পিয়ন
ইন্ডাস্ট্রিয়াল পুলিশ চ্যাম্পিয়ন

মাঠে ময়দানে

নতুন উচ্চতায় যেতে চায় ডেনিম শিল্প
নতুন উচ্চতায় যেতে চায় ডেনিম শিল্প

নগর জীবন

আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধে ভারতের উদ্বেগ
আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধে ভারতের উদ্বেগ

প্রথম পৃষ্ঠা

ইতালিয়ান ওপেনে দাপট দেখাচ্ছেন সাবালেঙ্কা
ইতালিয়ান ওপেনে দাপট দেখাচ্ছেন সাবালেঙ্কা

মাঠে ময়দানে

ক্যাম্পাসে মনোমুগ্ধকর পালাম
ক্যাম্পাসে মনোমুগ্ধকর পালাম

পেছনের পৃষ্ঠা

কুয়েটে ফের বিক্ষোভ
কুয়েটে ফের বিক্ষোভ

পেছনের পৃষ্ঠা

মিরাজের স্বপ্ন শীর্ষে ওঠা
মিরাজের স্বপ্ন শীর্ষে ওঠা

মাঠে ময়দানে

প্রিমিয়ার লিগের পথে হামজার দল
প্রিমিয়ার লিগের পথে হামজার দল

মাঠে ময়দানে

কৌশলী রাজনীতি জনগণ দেখতে চায় না
কৌশলী রাজনীতি জনগণ দেখতে চায় না

নগর জীবন

ফাঁসির সাত আসামির সাজা কমে জেল
ফাঁসির সাত আসামির সাজা কমে জেল

প্রথম পৃষ্ঠা

মানবিক করিডর নিয়ে জনগণ অন্ধকারে
মানবিক করিডর নিয়ে জনগণ অন্ধকারে

নগর জীবন