শিরোনাম
প্রকাশ: ০৯:১১, সোমবার, ০৫ জুন, ২০২৩ আপডেট:

জ্বালানি সংকটের সঙ্গে বিরূপ পরিবেশের কারণে বেড়েছে লোডশেডিং

হঠাৎ কেন এত বিদ্যুৎ সংকট

থাকবে জুন মাসজুড়ে, বন্ধ ৫০টির বেশি বিদ্যুৎ কেন্দ্র, প্রতিমন্ত্রীর দুঃখ প্রকাশ
জিন্নাতুন নূর
অনলাইন ভার্সন
হঠাৎ কেন এত বিদ্যুৎ সংকট

জ্যৈষ্ঠের তীব্র গরমে জনজীবন যখন হাঁসফাঁস করছে তখন ঘন ঘন লোডশেডিং সেই জীবনকে আরও দুর্বিষহ করে তুলেছে। ঘরের বাইরের প্রখর রোদ আর গরমের উত্তাপে ঘরের মধ্যেও মানুষজন থাকতে পারছে না। বিদ্যুৎ বিভাগের দায়িত্বশীলদের সঙ্গে কথা বলে জানা যায়, তাপমাত্রা অত্যধিক বৃদ্ধির কারণে বিদ্যুতের চাহিদাও বেড়েছে। আবার জ্বালানি সংকট ও রক্ষণাবেক্ষণের কারণে বেশ কিছু বিদ্যুৎ কেন্দ্রের উৎপাদন এখন বন্ধ। এ অবস্থায় চাহিদা অনুযায়ী বিদ্যুৎ উৎপাদন করতে পারছে না বিদ্যুৎ বিভাগ। 

শিগগিরই পরিস্থিতি স্বাভাবিক হবে বলে আশ্বাস জানিয়ে রবিবার (৪ জুন) গ্রাহকদের কাছে দুঃখ প্রকাশ করেছেন বিদ্যুৎ, জ্বালানি ও খনিজ সম্পদ প্রতিমন্ত্রী নসরুল হামিদ। তিনি জানান, দুই সপ্তাহের মধ্যে পরিস্থিতি স্বাভাবিক হয়ে আসবে। কিন্তু চলমান লোডশেডিংয়ের মধ্যেই দেশের সবচেয়ে বড় কয়লাভিত্তিক পায়রা তাপবিদ্যুৎ কেন্দ্রের উৎপাদন আজকের পর থেকে কয়লার মজুদ শেষ হওয়ায় পুরোপুরি বন্ধ হতে যাচ্ছে। এতে দেশে মে মাস থেকে শুরু হওয়া লোডশেডিং আরও খারাপ পরিস্থিতির দিকে যাবে। বিদ্যুৎ বিভাগের সংশ্লিষ্টরা আশঙ্কা করছেন, জুন মাসজুড়েই লোডশেডিংয়ের জন্য দেশবাসীকে ভুগতে হবে।

জ্বালানি সংকটের কারণে দেশব্যাপী চলমান মাত্রাতিরিক্ত লোডশেডিংয়ের কবলে পড়ে চরম দুর্ভোগ পোহাচ্ছে শিশু থেকে বয়স্ক সব শ্রেণির গ্রাহক। রাতে-দিনে সমানতালে হচ্ছে লোডশেডিং। কী গ্রাম কী শহর- লোডশেডিং থেকে কোথাও রেহাই মিলছে না। আবহাওয়া অধিদফতর জানিয়েছে, বৃষ্টির জন্য আরও কিছুদিন অপেক্ষা করতে হবে। আর বৃষ্টি না ঝরলে এবং তাপমাত্রা না কমলে লোডশেডিং পরিস্থিতিরও কোনো উন্নতি হবে না বলে জানিয়েছে বিদ্যুৎ বিভাগ। 

সারা দিনের দৈনন্দিন কাজ সামলাতে মানুষজন ভোগান্তিতে পড়ছে। গরমে অসুস্থ হয়ে পড়ছে মানুষ। মধ্যরাতে বিদ্যুৎ চলে যাওয়ায় ঘুমে ব্যাঘাত হচ্ছে। শিশুরা পরদিন স্কুলে গিয়ে অসুস্থ হয়ে পড়ছে। বিদ্যুৎ বিভাগের কর্মকর্তারা বাংলাদেশ প্রতিদিনকে জানান, চলমান লোডশেডিং জুন মাসজুড়ে থাকবে। রাজধানীতে এখন দিন-রাত মিলিয়ে চার থেকে পাঁচ ঘণ্টার মতো লোডশেডিং হচ্ছে। এর চেয়েও ভয়াবহ অবস্থা গ্রামাঞ্চলের। সেখানে দিন-রাত মিলিয়ে ৮ থেকে ১০ ঘণ্টা পর্যন্ত লোডশেডিং হচ্ছে। শহরে প্রতিদিন ছয় থেকে আটবার বিদ্যুৎ সরবরাহ বন্ধ করা হচ্ছে। আর প্রতিবার ৩০ মিনিট থেকে এক ঘণ্টা করে লোডশেডিং হচ্ছে। গ্রামে লোডশেডিংয়ের পরিমাণ শহরের দ্বিগুণ বা এরও বেশি। 

পিজিসিবি'র ওয়েবসাইট থেকে দেখা যায়, কয়েক দিন ধরে মধ্যরাতের পর সবচেয়ে বেশি লোডশেডিং হচ্ছে। দেখা যাচ্ছে, রাত ১২টা থেকে ৩টা পর্যন্ত সর্বোচ্চ লোডশেডিং হচ্ছে। রাত ১০টার পর বিদ্যুৎ উৎপাদন কমে যায় গড়ে প্রায় ২ হাজার মেগাওয়াট। স্বাভাবিক সময়ে রাতে বিদ্যুতের চাহিদা কমে গেলেও গরমের কারণে কয়েক দিন ধরে তা হচ্ছে না। এ জন্য লোডশেডিংও বেশি হচ্ছে। মে মাসের প্রথম সপ্তাহে মৃদু ও মাঝারি তাপপ্রবাহে দেশে তীব্র লোডশেডিং হয়। মাঝে বৃষ্টি হওয়ায় সাময়িক স্বস্তি মিললেও তাপমাত্রা বৃদ্ধির ফলে আবারও লোডশেডিং দেখা দিয়েছে। তাপমাত্রা বেশি অনুভূত হওয়ায় কয়েক দিন ধরে বিদ্যুতের চাহিদা দৈনিক ১৬ হাজার মেগাওয়াটের কাছাকাছি পৌঁছে যাচ্ছে। এতে দৈনিক দেড় থেকে আড়াই হাজার মেগাওয়াট বিদ্যুতের লোডশেডিং করতে হচ্ছে। আবার রাতে বিদ্যুতের চাহিদা বৃদ্ধি পাওয়ায় লোডশেডিং আরও বেড়ে যাচ্ছে। 

বিদ্যুৎ কেন্দ্রের জন্য প্রয়োজনীয় কয়লা, গ্যাস ও তেলের অভাবসহ রক্ষণাবেক্ষণের কারণে এখন ৫০টির বেশি বিদ্যুৎ কেন্দ্র বন্ধ আছে। বাংলাদেশের বিদ্যুৎ উৎপাদন সক্ষমতা এখন ২৩ হাজার ৩৭০ মেগাওয়াট হলেও নিয়মিত রক্ষণাবেক্ষণ ও জ্বালানি সংকটের কারণে গড়ে অন্তত ৪ হাজার মেগাওয়াটের বেশি বিদ্যুৎ উৎপাদন করা যাচ্ছে না। গ্যাসভিত্তিক বিদ্যুৎ কেন্দ্রগুলোর উৎপাদন সক্ষমতা ১১ হাজার ৩৯ মেগাওয়াট। কিন্তু গতকাল বেলা ১২টা পর্যন্ত গ্যাস স্বল্পতার কারণে উৎপাদন করা হয় ৬ হাজার ৩৯৩ মেগাওয়াট। অন্যদিকে ফার্নেস তেল ও ডিজেল থেকে বিদ্যুৎ উৎপাদন সক্ষমতা ৭ হাজার মেগাওয়াটের বেশি। কিন্তু রবিবার (৪ জুন) উৎপাদন করা হয়েছে ২ হাজার ৬৭ মেগাওয়াট বিদ্যুৎ। আর কয়লা থেকে বিদ্যুৎ উৎপাদন সক্ষমতা ৩ হাজার ৪৪০ মেগাওয়াট। কিন্তু একই দিনে উৎপাদিত হয় ১ হাজার ৯৯২ মেগাওয়াট। 

ডলারের অভাবে বিল বকেয়া পড়ায় কয়েক মাস ধরে কয়লা কিনতে না পারায় দেশের সবচেয়ে বড় বিদ্যুৎ কেন্দ্র পায়রার একটি ইউনিট ২৫ মে বন্ধ হয়ে যায়। মজুদ শেষ হওয়ায় দ্বিতীয় ইউনিটটিও সোমবার (৫ জুন) এর পর বন্ধ হয়ে যাওয়ার কথা। এ কেন্দ্র থেকে ৬০০ মেগাওয়াট বিদ্যুৎ পাওয়া যায়। এটি বন্ধ হলে লোডশেডিং আরও বৃদ্ধি পাবে। ৩ জুন দেশে বিদ্যুতের চাহিদা ছিল ১৩ হাজার ৬৩৫ মেগাওয়াট আর উৎপাদন হয় ১১ হাজার ৬৪৭ মেগাওয়াট। ঘাটতি ছিল ১ হাজার ৯৮৮ মেগাওয়াট। আর রবিবার (৪ জুন) দুপুর ১২টা পর্যন্ত চাহিদা ছিল ১৪ হাজার ৩০০ মেগাওয়াট। এর বিপরীতে সরবরাহ হয় ১১ হাজার ৯০৫ মেগাওয়াট। ঘাটতি ছিল ২ হাজার ২৮৭ মেগাওয়াট। 

পাওয়ার সেলের মহাপরিচালক মোহাম্মদ হোসাইন বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, এই ক'দিন আমরা গ্যাসচালিত বিদ্যুৎ দিয়ে সর্বোচ্চ ৬ হাজার ৮০০ মেগাওয়াট পর্যন্ত বিদ্যুৎ উৎপাদন করছি। কিন্তু এর পরও চাহিদা ও সরবরাহের পার্থক্য রয়ে গেছে। অত্যধিক গরমের জন্য বিদ্যুতের চাহিদা বৃদ্ধি পেয়েছে। ডিজেলভিত্তিক কেন্দ্রগুলো দিয়ে বিদ্যুৎ উৎপাদন ব্যয়বহুল হওয়ায় আমরা কম ব্যবহার করি। পিক আওয়ারে এই বিদ্যুৎ কেন্দ্রগুলো চালানো হয়। সাধারণত এই বিদ্যুৎ কেন্দ্রগুলো রাতে চালানো হয়। ফলে দিনে লোডশেডিং করতে হয়। রাতে সাড়ে ৪ হাজার মেগাওয়াট বিদ্যুৎ দিনের চেয়ে বেশি লাগে। ফলে তখন লোডশেডিংও বেশি হয়। একদিকে বৈশ্বিক সংকট, অন্যদিকে পরিবেশও আমাদের সঙ্গে বিরূপ আচরণ করছে। দুটো মিলিয়ে লোডশেডিং বৃদ্ধি পেয়েছে।

তিনি আরও বলেন, কয়লা নিয়ে আগের যে সমস্যায় আমাদের পড়তে হয়েছে, ভবিষ্যতে আর পড়তে হবে না বলে আশা করছি। আগের চেয়ে জ্বালানির দাম ও ডলার পরিস্থিতি স্বাভাবিক হয়ে আসছে।

বিদ্যুৎ উন্নয়ন বোর্ডের (পিডিবি) পরিচালক (জনসংযোগ পরিদফতর) মো. শামীম হাসান বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, তাপমাত্রা কমে এলে বা এক পসলা বৃষ্টি হলেই বিদ্যুতের চাহিদা তিন থেকে ৪ হাজার মেগাওয়াট কমে আসবে। এ ছাড়া আপাতত নাটকীয় কোনো পরিস্থিতি তৈরি না হলে অবস্থার পরিবর্তন হবে না। নতুন কোনো একটি বিদ্যুৎ কেন্দ্র যে দুই সপ্তাহের মধ্যে আসবে এমন সম্ভাবনাও নেই। ফলে খুব তাড়াতাড়ি লোডশেডিং নিয়ে স্বস্তির কোনো খবর নেই। 

কনজ্যুমারস অ্যাসোসিয়েশন অব বাংলাদেশের (ক্যাব) জ্বালানি উপদেষ্টা অধ্যাপক ড. এম শামসুল আলম বলেন, কখন কী ধরনের বিদ্যুতের চাহিদা হয় এ ব্যাপারে পিডিবি থেকে সরকারকে আগেই জানানো হয়েছিল। আমরা উৎপাদন সক্ষমতা বাড়িয়েছি। আবার আদানির বিদ্যুৎও এর মধ্যে জাতীয় গ্রিডে এসেছে। সব মিলিয়ে চাহিদামতো বিদ্যুৎ উৎপাদন করার কাঠামোগত কোনো সমস্যা নেই। গত বছরও এ সমস্যা ছিল, চাহিদার সঙ্গে সামঞ্জস্য রেখে জ্বালানি সরবরাহ করতে পারিনি। কোন ধরনের জ্বালানি সরবরাহ করা যাবে আর কোনটি যাবে না, কোনটিতে খরচ তুলনামূলক কম হবে এসব বিচার-বিশ্লেষণ করে জ্বালানির চাহিদা বের করা কঠিন ছিল না। এই পরিকল্পনা আগে থেকে নেওয়া যেত। 

তিনি আরও বলেন, খাদ্য সংকট হলে যেমন মানুষ মারা যায়, একইভাবে জ্বালানি সংকট হলে অর্থনীতি মারা যায়। এ বিষয়টি জ্বালানি মন্ত্রণালয়ের সঙ্গে অর্থ মন্ত্রণালয়েরও বোঝা উচিত। আমরা জানি, প্রতিবার কোন মাসে বিদ্যুতের চাহিদা বৃদ্ধি পায়। সে হিসেবে কোন জ্বালানি ব্যবহার করে সাশ্রয়ী মূল্যে বিদ্যুৎ উৎপাদন করা যায় তা অজানা নয়। এ জন্য কী পরিমাণ জ্বালানি প্রয়োজন তাও আমাদের জানা। তাহলে সরকার কেন এ জন্য প্রয়োজনীয় অর্থ সংগ্রহ করে রাখতে পারল না। যতদূর জানি পিডিবি থেকে এ বিষয়গুলো অর্থ মন্ত্রণালয়কে জানানো হলেও মন্ত্রণালয় বিষয়টি গুরুত্ব দেয়নি। আর গুরুত্ব না দেওয়ার কারণে এখন সংকট তীব্র হয়েছে।

প্রতিমন্ত্রীর দুঃখ প্রকাশ, লোডশেডিং হতে পারে আরও দুই সপ্তাহ 

অর্থনৈতিক কারণে প্রায় দুই মাস আগে থেকে চেষ্টা করেও কয়লা, তেল ও গ্যাসের জোগান দিতে না পারায় বেশ কিছু বিদ্যুৎ কেন্দ্র চালানো যাচ্ছে না। ফলে বিদ্যুৎ পরিস্থিতি স্বাভাবিক হতে আরও প্রায় দুই সপ্তাহ সময় লাগতে পারে বলে জানিয়েছেন বিদ্যুৎ, জ্বালানি ও খনিজ সম্পদ প্রতিমন্ত্রী নসরুল হামিদ। গতকাল মন্ত্রণালয়ে সাংবাদিকদের সঙ্গে আলাপকালে তিনি এ কথা বলেন।

বিদ্যুৎ প্রতিমন্ত্রী বলেন, আমি জানি লোডশেডিং বড় হওয়ায় পরিস্থিতিটা অসহনীয় হয়ে গেছে। বিদ্যুৎ বিভাগ থেকে আমরা চেষ্টা করছি এটা কত দ্রুত সমাধান করা যায়। সরকারের পক্ষ থেকে এটা সমাধানের চেষ্টা চলছে যে কত দ্রুত অন্তত পায়রায় (পায়রা তাপবিদ্যুৎ কেন্দ্র) কয়লা নিয়ে আসা যায়। ওটা বর্তমানে অর্ধেক ক্যাপাসিটিতে চলছে। বড়পুকুরিয়ায় অর্ধেক ক্যাপাসিটিতে চলছে। আমাদের লিকুইড ফুয়েল যে পাওয়ার প্লান্টগুলো ছিল সেগুলোও প্রায় অর্ধেক ক্যাপাসিটিতে চলছে। এসব কারণে আমাদের লোডশেডিংয়ের মাত্রা অনেক বেশি বেড়ে গেছে।

তিনি বলেন, আমাদের এখানে বিশেষ করে লোডশেডিংয়ের জায়গাটা বেড়ে গেছে। আমরা বারবার বলে আসছিলাম যে আমাদের ফুয়েলগুলো- গ্যাস, কয়লা ও তেল; আমাদের দীর্ঘ সময় লাগছে এগুলো জোগান দিতে। এ কারণে কিন্তু আমাদের লোডশেডিংয়ের জায়গাটা ধীরে ধীরে বড় হচ্ছে। এখন যে সমস্যা দেখা দিয়েছে, এটার আকারটা বেশ খানিকটা বড় হয়ে গেছে।

সাম্প্রতিক পরিস্থিতি তুলে ধরে নসরুল হামিদ বলেন, ঢাকার আশপাশসহ গ্রামাঞ্চলের বিভিন্ন জায়গায় আমরা সকাল থেকে এটা মনিটর করছি। আমরা বিদ্যুৎ বিভাগ থেকে দুঃখ প্রকাশ করছি। আমরা চেষ্টা করছি অচিরেই এ অবস্থা থেকে কীভাবে পরিত্রাণ পাওয়া যায়। আমরা আশা করব আগামী ১০ থেকে ১৫ দিনের মধ্যে যত দ্রুত সম্ভব এখান থেকে বেরিয়ে আসার। কারণ আমাদের কয়লা, তেল, গ্যাসের জোগান দিতে হচ্ছে, আবার ইন্ডাস্ট্রিতেও গ্যাস দিতে হচ্ছে। এসব পরিস্থিতি একসঙ্গে এসেছে।

তিনি বলেন, আবহাওয়ার যে অবস্থা দেখছি আমরা, হিট ওয়েভের জায়গাটা বেড়ে গেছে। ৩৮ ডিগ্রির কাছাকাছি চলে গেছে, কোনো জায়গায় ৪১ ডিগ্রি হয়ে গেছে। এ কারণে পিক আওয়ারে ডিমান্ডও বেড়ে গেছে। আমাদের হাতে যে মজুদ ছিল পাওয়ার প্লান্ট, যা আমরা নিরবচ্ছিন্ন রাখার জন্য প্রস্তুত রাখছিলাম, সেটিও বিশেষ করে জ্বালানির কারণে আমরা দিতে পারছি না। কিন্তু পাওয়ার প্লান্ট আমাদের নিজেদের কাছে আছে।

নসরুল হামিদ বলেন, আমরা কিছু জায়গায় কিছুটা লোডশেডিং করছি। আমাদের কয়লা, গ্যাস ও তেলের শর্টেজ। আমরা ঠিকমতো জোগান দিতে পারছি না। সে কারণে এ ঝামেলাটা হচ্ছে। আমি মনে করি এটা খুব সাময়িক। এটা নিয়ে এত হতাশ হওয়ার কিছু নেই। এরই মধ্যে জোগানের চেষ্টা হয়ে গেছে। চেষ্টা করছি অন্তত দুই সপ্তাহের মধ্যে আমরা একটা ভালো পরিস্থিতিতে যেতে পারব।

তিনি বলেন, আমরা দুই মাস আগে থেকে চেষ্টা করছিলাম। এর কারণ এসব পরিস্থিতি আগে থেকে সামাল না দিলে সমাধান হয় না। আমরা জানতাম এ রকম একটা পরিস্থিতিতে যেতে পারে। সে রকম সমাধান নিয়ে আমরা চেষ্টা করছিলাম। কিন্তু সার্বিকভাবে আমাদের অনেক কিছু দেখতে হয়। অর্থনৈতিক বিষয় আছে, সময়মতো এলসি (আমদানি ঋণপত্র) খোলার বিষয় আছে, সময়মতো জ্বালানি পাওয়ার বিষয় আছে। সেই বিষয়গুলো কিন্তু আমাদের একসঙ্গে সমন্বয় করে নিতে হয়। আশার কথা হচ্ছে, সামাল দেওয়ার একটা ব্যবস্থা হয়ে গেছে। আমাদের সেই সময়টুকু দিতে হবে। এক-দুই সপ্তাহ কিছুটা কষ্ট ভোগ করতে হবে সবাইকে।

তিনি বলেন, আমরা দেখছি প্রায় আড়াই হাজার মেগাওয়াটের লোডশেডিং হচ্ছে। আশা করছি লোডশেডিং ধীরে ধীরে কমিয়ে আনতে পারব।

 
বিডি-প্রতিদিন/আব্দুল্লাহ

এই বিভাগের আরও খবর
এবার নির্বাচনে সেনাবাহিনীই ভরসা
এবার নির্বাচনে সেনাবাহিনীই ভরসা
এনএসডিএ'র নির্বাহী চেয়ারম্যান হলেন রেহানা পারভীন
এনএসডিএ'র নির্বাহী চেয়ারম্যান হলেন রেহানা পারভীন
নারী পাচারে টোপ ‘ভালো চাকরি’
নারী পাচারে টোপ ‘ভালো চাকরি’
জুলাইয়ের বিপ্লবী ছাত্র-জনতা মব নয় : মাহফুজ আলম
জুলাইয়ের বিপ্লবী ছাত্র-জনতা মব নয় : মাহফুজ আলম
সারাদেশে তরুণদের নিয়ে সরকারের আইডিয়া প্রতিযোগিতা শুরু
সারাদেশে তরুণদের নিয়ে সরকারের আইডিয়া প্রতিযোগিতা শুরু
৪৫তম বিসিএসের মৌখিক পরীক্ষার আগে ক্যাডার পরিবর্তনের সুযোগ
৪৫তম বিসিএসের মৌখিক পরীক্ষার আগে ক্যাডার পরিবর্তনের সুযোগ
বাংলাদেশে জাপানের সহযোগিতা আরও বাড়াতে প্রধান উপদেষ্টার আহ্বান
বাংলাদেশে জাপানের সহযোগিতা আরও বাড়াতে প্রধান উপদেষ্টার আহ্বান
দেশের প্রতিটি উপজেলায় টেকনিক্যাল স্কুল অ্যান্ড কলেজ হচ্ছে: শিক্ষা উপদেষ্টা
দেশের প্রতিটি উপজেলায় টেকনিক্যাল স্কুল অ্যান্ড কলেজ হচ্ছে: শিক্ষা উপদেষ্টা
সব শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে ‘জুলাই গণঅভ্যুত্থান’ ও ‘শহীদ দিবস’ পালনের নির্দেশ
সব শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে ‘জুলাই গণঅভ্যুত্থান’ ও ‘শহীদ দিবস’ পালনের নির্দেশ
পরিবেশ উপদেষ্টার সঙ্গে জাইকার নির্বাহী সিনিয়র ভাইস প্রেসিডেন্টের বৈঠক
পরিবেশ উপদেষ্টার সঙ্গে জাইকার নির্বাহী সিনিয়র ভাইস প্রেসিডেন্টের বৈঠক
তিন বিভাগে ভারী বৃষ্টি হতে পারে
তিন বিভাগে ভারী বৃষ্টি হতে পারে
সংস্কার কাজে সমর্থন অব‍্যাহত রাখবে যুক্তরাষ্ট্র: পররাষ্ট্র উপদেষ্টা
সংস্কার কাজে সমর্থন অব‍্যাহত রাখবে যুক্তরাষ্ট্র: পররাষ্ট্র উপদেষ্টা
সর্বশেষ খবর
চট্টগ্রাম-কক্সবাজার মহাসড়কে নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে বাস খাদে, নিহত ২
চট্টগ্রাম-কক্সবাজার মহাসড়কে নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে বাস খাদে, নিহত ২

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আবুধাবিতে সাড়ে ৮৩ কোটি টাকার লটারি জিতলেন প্রবাসী বাংলাদেশি
আবুধাবিতে সাড়ে ৮৩ কোটি টাকার লটারি জিতলেন প্রবাসী বাংলাদেশি

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দৈনিক কোটি টাকার চাঁদাবাজি
দৈনিক কোটি টাকার চাঁদাবাজি

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আর্থিক প্রতিষ্ঠানের খেলাপি বেড়েছে ২১০০ কোটি টাকা
আর্থিক প্রতিষ্ঠানের খেলাপি বেড়েছে ২১০০ কোটি টাকা

৪ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

এবার নির্বাচনে সেনাবাহিনীই ভরসা
এবার নির্বাচনে সেনাবাহিনীই ভরসা

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পিআর : দেশ কতটা প্রস্তুত
পিআর : দেশ কতটা প্রস্তুত

৪ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

বাবার হাত ছেড়ে রাস্তা পার হতে গিয়ে গাড়িচাপায় সন্তানের মৃত্যু
বাবার হাত ছেড়ে রাস্তা পার হতে গিয়ে গাড়িচাপায় সন্তানের মৃত্যু

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বিয়ের প্রস্তাব প্রত্যাখ্যান করায় এসিড নিক্ষেপ, দুই নারী ও শিশু দগ্ধ
বিয়ের প্রস্তাব প্রত্যাখ্যান করায় এসিড নিক্ষেপ, দুই নারী ও শিশু দগ্ধ

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এনএসডিএ'র নির্বাহী চেয়ারম্যান হলেন রেহানা পারভীন
এনএসডিএ'র নির্বাহী চেয়ারম্যান হলেন রেহানা পারভীন

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নারী পাচারে টোপ ‘ভালো চাকরি’
নারী পাচারে টোপ ‘ভালো চাকরি’

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মুগদায় ছিনতাইকারী সন্দেহে গণপিটুনি, হাসপাতালে তরুণের মৃত্যু
মুগদায় ছিনতাইকারী সন্দেহে গণপিটুনি, হাসপাতালে তরুণের মৃত্যু

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মাতুয়াইলে ১০ তলার ছাদ থেকে পড়ে শিশুর মৃত্যু
মাতুয়াইলে ১০ তলার ছাদ থেকে পড়ে শিশুর মৃত্যু

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

৪ জুলাই পৃথিবীর কাছ দিয়ে যাবে বিশাল আকৃতির গ্রহাণু
৪ জুলাই পৃথিবীর কাছ দিয়ে যাবে বিশাল আকৃতির গ্রহাণু

৭ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

জুলাইয়ের বিপ্লবী ছাত্র-জনতা মব নয় : মাহফুজ আলম
জুলাইয়ের বিপ্লবী ছাত্র-জনতা মব নয় : মাহফুজ আলম

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঝালকাঠিতে জামায়াতের খাবার বিতরণ
ঝালকাঠিতে জামায়াতের খাবার বিতরণ

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইসরায়েলি হামলায় ইন্দোনেশীয় চিকিৎসকের মৃত্যুতে আন্তর্জাতিক পদক্ষেপের আহ্বান
ইসরায়েলি হামলায় ইন্দোনেশীয় চিকিৎসকের মৃত্যুতে আন্তর্জাতিক পদক্ষেপের আহ্বান

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পরকীয়ায় বাধা, ভাসুরকে হত্যা লাশ মাটি চাপা
পরকীয়ায় বাধা, ভাসুরকে হত্যা লাশ মাটি চাপা

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ছিনতাইয়ের সালিশ নিয়ে বিরোধের জেরে তিনজনকে গণপিটুনিতে হত্যা
ছিনতাইয়ের সালিশ নিয়ে বিরোধের জেরে তিনজনকে গণপিটুনিতে হত্যা

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিরাজগঞ্জের দুই মোটরসাইকেলের সংঘর্ষে নিহত ২
সিরাজগঞ্জের দুই মোটরসাইকেলের সংঘর্ষে নিহত ২

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জাপানে ভূমিকম্পের মধ্যে সমুদ্রে ‌‘অদ্ভুত গর্জন’ শোনার দাবি
জাপানে ভূমিকম্পের মধ্যে সমুদ্রে ‌‘অদ্ভুত গর্জন’ শোনার দাবি

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফ‍্যাসিস্টদের পুশইন করুন, বিচার করতে প্রস্তুত আমরা : নাহিদ
ফ‍্যাসিস্টদের পুশইন করুন, বিচার করতে প্রস্তুত আমরা : নাহিদ

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কুষ্টিয়ায় চালের মোকামে অভিযান, তিন চালকল মিলকে জরিমানা
কুষ্টিয়ায় চালের মোকামে অভিযান, তিন চালকল মিলকে জরিমানা

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রূপগঞ্জে ধর্ষণের পর স্কুল শিক্ষার্থীকে হত্যা : খুনিদের বিচার দাবিতে মানববন্ধন
রূপগঞ্জে ধর্ষণের পর স্কুল শিক্ষার্থীকে হত্যা : খুনিদের বিচার দাবিতে মানববন্ধন

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সাবেক পুলিশ সুপার আসাদ ২ দিনের রিমান্ডে
সাবেক পুলিশ সুপার আসাদ ২ দিনের রিমান্ডে

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাউবির এইচএসসি পরীক্ষা শুরু শুক্রবার
বাউবির এইচএসসি পরীক্ষা শুরু শুক্রবার

৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

কুমারখালীতে ভোক্তা অধিদপ্তরের অভিযান, জরিমানা
কুমারখালীতে ভোক্তা অধিদপ্তরের অভিযান, জরিমানা

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জুলাই সনদ ঘোষণার দাবিতে বরিশালে বিক্ষোভ মিছিল
জুলাই সনদ ঘোষণার দাবিতে বরিশালে বিক্ষোভ মিছিল

৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

শাকিবের আগামী ঈদের সিনেমা চূড়ান্ত
শাকিবের আগামী ঈদের সিনেমা চূড়ান্ত

৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

কক্সবাজার কারাগারে মৌসুমি ফল উৎসব
কক্সবাজার কারাগারে মৌসুমি ফল উৎসব

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইন্দোনেশিয়ার পর্যটন দ্বীপ বালিতে ফেরি ডুবে ৫ জনের মৃত্যু, বহু নিখোঁজ
ইন্দোনেশিয়ার পর্যটন দ্বীপ বালিতে ফেরি ডুবে ৫ জনের মৃত্যু, বহু নিখোঁজ

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
সব শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের জন্য নতুন নির্দেশনা মাউশির
সব শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের জন্য নতুন নির্দেশনা মাউশির

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্ত্রীর কিডনিতে জীবন ফিরে পেয়ে পরকীয়ায় জড়ালেন স্বামী!
স্ত্রীর কিডনিতে জীবন ফিরে পেয়ে পরকীয়ায় জড়ালেন স্বামী!

১৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘কফি খাচ্ছিলাম চিল করছিলাম, হঠাৎ দেখি ৫ উইকেট নেই’
‘কফি খাচ্ছিলাম চিল করছিলাম, হঠাৎ দেখি ৫ উইকেট নেই’

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পিআর চালু হলে দেশে আর কোনো স্থানীয় নেতার জন্ম হবে না: রিজভী
পিআর চালু হলে দেশে আর কোনো স্থানীয় নেতার জন্ম হবে না: রিজভী

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আকুর বিল ২০২ কোটি ডলার, কমবে রিজার্ভ
আকুর বিল ২০২ কোটি ডলার, কমবে রিজার্ভ

২২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

১৮তম শিক্ষক নিবন্ধনে অনুত্তীর্ণ প্রার্থীদের জন্য সুখবর
১৮তম শিক্ষক নিবন্ধনে অনুত্তীর্ণ প্রার্থীদের জন্য সুখবর

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নূরুলের মুখে রাতের ভোটের ভয়ংকর কাহিনি
নূরুলের মুখে রাতের ভোটের ভয়ংকর কাহিনি

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাবেক এমপি নাঈমুর রহমান দুর্জয় গ্রেফতার
সাবেক এমপি নাঈমুর রহমান দুর্জয় গ্রেফতার

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রাশিয়ার নৌবাহিনীর উপ-প্রধান নিহত
রাশিয়ার নৌবাহিনীর উপ-প্রধান নিহত

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘ইসরায়েল ও যুক্তরাষ্ট্রকে পরাজিত করেছে ইরান’
‘ইসরায়েল ও যুক্তরাষ্ট্রকে পরাজিত করেছে ইরান’

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুবলীগ নেতাকে ধরতে বাড়ি ঘেরাও, ফোনে বললেন-‘লাভ হবে না’
যুবলীগ নেতাকে ধরতে বাড়ি ঘেরাও, ফোনে বললেন-‘লাভ হবে না’

১৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

প্রথমবারের মতো মার্কিন থাড প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা চালু করল সৌদি
প্রথমবারের মতো মার্কিন থাড প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা চালু করল সৌদি

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এবার ‘বাঙ্কার বাস্টার’ বানাচ্ছে ভারত!
এবার ‘বাঙ্কার বাস্টার’ বানাচ্ছে ভারত!

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

থাইল্যান্ডের ‘বরখাস্ত’ প্রধানমন্ত্রী পেতংতার্ন এখন সংস্কৃতিমন্ত্রী!
থাইল্যান্ডের ‘বরখাস্ত’ প্রধানমন্ত্রী পেতংতার্ন এখন সংস্কৃতিমন্ত্রী!

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অবশেষে পটিয়া থানার ওসিকে প্রত্যাহার
অবশেষে পটিয়া থানার ওসিকে প্রত্যাহার

২১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

মোটরসাইকেল রেজিস্ট্রেশন নিয়ে কঠোর নির্দেশনা
মোটরসাইকেল রেজিস্ট্রেশন নিয়ে কঠোর নির্দেশনা

২১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জাপানে ভূমিকম্পের মধ্যে সমুদ্রে ‌‘অদ্ভুত গর্জন’ শোনার দাবি
জাপানে ভূমিকম্পের মধ্যে সমুদ্রে ‌‘অদ্ভুত গর্জন’ শোনার দাবি

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পেন্টাগনের মূল্যায়ন: কতোটা ক্ষতি হলো ইরানের পারমাণবিক কর্মসূচির?
পেন্টাগনের মূল্যায়ন: কতোটা ক্ষতি হলো ইরানের পারমাণবিক কর্মসূচির?

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ব্রিটিশ রাজমুকুটের আসল মূল্য কতো?
ব্রিটিশ রাজমুকুটের আসল মূল্য কতো?

১৭ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

ইসরায়েলি হামলায় ইন্দোনেশীয় চিকিৎসকের মৃত্যুতে আন্তর্জাতিক পদক্ষেপের আহ্বান
ইসরায়েলি হামলায় ইন্দোনেশীয় চিকিৎসকের মৃত্যুতে আন্তর্জাতিক পদক্ষেপের আহ্বান

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জরুরি সংবাদ সম্মেলন ডেকেছে বিএনপি
জরুরি সংবাদ সম্মেলন ডেকেছে বিএনপি

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

এটাই কি মেসিদের ২০২৬ বিশ্বকাপের জার্সি?
এটাই কি মেসিদের ২০২৬ বিশ্বকাপের জার্সি?

১৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইরান আরও বিধ্বংসী হয়ে উঠতে পারে, আশঙ্কা মার্কিন বিশেষজ্ঞদের
ইরান আরও বিধ্বংসী হয়ে উঠতে পারে, আশঙ্কা মার্কিন বিশেষজ্ঞদের

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আইনের মাধ্যমে রাষ্ট্রপতির ক্ষমা প্রদর্শনের প্রস্তাবে একমত বিএনপি: সালাহউদ্দিন আহমেদ
আইনের মাধ্যমে রাষ্ট্রপতির ক্ষমা প্রদর্শনের প্রস্তাবে একমত বিএনপি: সালাহউদ্দিন আহমেদ

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইরান-সিরিয়া ইস্যুতে রাশিয়ার সঙ্গে গোপন আলোচনা ইসরায়েলের
ইরান-সিরিয়া ইস্যুতে রাশিয়ার সঙ্গে গোপন আলোচনা ইসরায়েলের

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গুপ্তচরবৃত্তির সন্দেহ, বিপুলসংখ্যক আফগানকে ফেরত পাঠাচ্ছে ইরান
গুপ্তচরবৃত্তির সন্দেহ, বিপুলসংখ্যক আফগানকে ফেরত পাঠাচ্ছে ইরান

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের সঙ্গে সংঘাতে হিজবুল্লাহর ৪ হাজার যোদ্ধা নিহত
ইসরায়েলের সঙ্গে সংঘাতে হিজবুল্লাহর ৪ হাজার যোদ্ধা নিহত

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলে কাসাম-কুদসের রকেট হামলা
ইসরায়েলে কাসাম-কুদসের রকেট হামলা

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাষ্ট্র গঠনের এমন সুযোগ হেলায় হারানো যাবে না: আলী রীয়াজ
রাষ্ট্র গঠনের এমন সুযোগ হেলায় হারানো যাবে না: আলী রীয়াজ

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বৃষ্টিতে বিপর্যস্ত হিমাচলে ১১ জনের মৃত্যু, এখনও নিখোঁজ ৩৪
বৃষ্টিতে বিপর্যস্ত হিমাচলে ১১ জনের মৃত্যু, এখনও নিখোঁজ ৩৪

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
গুমে জড়িত প্রমাণ হলে কঠোর ব্যবস্থা সেনাসদস্যদের বিরুদ্ধে
গুমে জড়িত প্রমাণ হলে কঠোর ব্যবস্থা সেনাসদস্যদের বিরুদ্ধে

প্রথম পৃষ্ঠা

ফেব্রুয়ারি ঘিরেই বিএনপির প্রস্তুতি
ফেব্রুয়ারি ঘিরেই বিএনপির প্রস্তুতি

প্রথম পৃষ্ঠা

জুলাই সনদ ছাড়া নির্বাচনে অংশ নেবে না এনসিপি
জুলাই সনদ ছাড়া নির্বাচনে অংশ নেবে না এনসিপি

প্রথম পৃষ্ঠা

জব্দের আগেই ব্যাংক খালি স্থাবর সম্পদ অক্ষত
জব্দের আগেই ব্যাংক খালি স্থাবর সম্পদ অক্ষত

প্রথম পৃষ্ঠা

চলচ্চিত্র অনুদান - নিজেদের মধ্যেই ভাগবাঁটোয়ারা
চলচ্চিত্র অনুদান - নিজেদের মধ্যেই ভাগবাঁটোয়ারা

শোবিজ

প্রাণ ফিরেছে সুন্দরবনে
প্রাণ ফিরেছে সুন্দরবনে

পেছনের পৃষ্ঠা

এবার বিশ্বকাপের হাতছানি
এবার বিশ্বকাপের হাতছানি

মাঠে ময়দানে

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

আন্দোলনে স্বাস্থ্য সহকারীরা ঝুঁকিতে শিশু স্বাস্থ্যসেবা
আন্দোলনে স্বাস্থ্য সহকারীরা ঝুঁকিতে শিশু স্বাস্থ্যসেবা

নগর জীবন

বিএমইটির ৯ কর্মকর্তার বিরুদ্ধে মামলা
বিএমইটির ৯ কর্মকর্তার বিরুদ্ধে মামলা

নগর জীবন

থানায় হামলা ভাঙচুর
থানায় হামলা ভাঙচুর

প্রথম পৃষ্ঠা

পিআর পদ্ধতি স্বৈরশাসনের দিকে ঠেলে দেবে
পিআর পদ্ধতি স্বৈরশাসনের দিকে ঠেলে দেবে

প্রথম পৃষ্ঠা

দেশে ডেলিভারি বিদেশে লেনদেন
দেশে ডেলিভারি বিদেশে লেনদেন

পেছনের পৃষ্ঠা

পিআর : দেশ কতটা প্রস্তুত
পিআর : দেশ কতটা প্রস্তুত

সম্পাদকীয়

কবরের মতো বন্দিশালা
কবরের মতো বন্দিশালা

প্রথম পৃষ্ঠা

সতর্কতার সঙ্গে পথ হাঁটছে বিএনপি
সতর্কতার সঙ্গে পথ হাঁটছে বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

ছবিতে শহীদ সন্তানের স্মৃতি হাতড়ান মা-বাবা
ছবিতে শহীদ সন্তানের স্মৃতি হাতড়ান মা-বাবা

দেশগ্রাম

ব্যয়বহুল তৌসিফ
ব্যয়বহুল তৌসিফ

শোবিজ

‘কালা জাহাঙ্গীর’ শাকিব খান
‘কালা জাহাঙ্গীর’ শাকিব খান

শোবিজ

বঁটি ঘাড়ের ওপর পড়ে শিশুর মৃত্যু
বঁটি ঘাড়ের ওপর পড়ে শিশুর মৃত্যু

দেশগ্রাম

স্কুলের বন্ধু
স্কুলের বন্ধু

সাহিত্য

মায়াবী নিঃসঙ্গ ওম
মায়াবী নিঃসঙ্গ ওম

সাহিত্য

মাদকসেবন করে মাকে নির্যাতনে দণ্ড
মাদকসেবন করে মাকে নির্যাতনে দণ্ড

দেশগ্রাম

জঙ্গি নাটক সাজিয়ে হত্যা সাবেক এসপি রিমান্ডে
জঙ্গি নাটক সাজিয়ে হত্যা সাবেক এসপি রিমান্ডে

দেশগ্রাম

নিষিদ্ধ জালে মাছ নিধন
নিষিদ্ধ জালে মাছ নিধন

দেশগ্রাম

গৃহবধূ হত্যা, পাঁচজন গ্রেপ্তার
গৃহবধূ হত্যা, পাঁচজন গ্রেপ্তার

দেশগ্রাম

কবিধাম-কবির শহর টাঙ্গাইল
কবিধাম-কবির শহর টাঙ্গাইল

সাহিত্য

নূরুল হুদার জবানবন্দি
নূরুল হুদার জবানবন্দি

সম্পাদকীয়

আমি ও জীবনানন্দ
আমি ও জীবনানন্দ

সাহিত্য

শেখ হাসিনার কারাদণ্ড
শেখ হাসিনার কারাদণ্ড

সম্পাদকীয়