শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:৪৯, সোমবার, ০৮ জুলাই, ২০২৪

মাদক কারবারিদের সদর দফতর

ভয়ংকর চনপাড়া বস্তি - হেরোইন ইয়াবা ফেনসিডিল গাঁজা মদের ২৫০ স্পট, অবৈধ অস্ত্রের মহড়া নিত্যদিন, আছে ভাড়াটে কিলার, দেড় বছরে বহু হতাহত
অনলাইন ডেস্ক
অনলাইন ভার্সন
মাদক কারবারিদের সদর দফতর

রাজধানী-লাগোয়া জেলা নারায়ণগঞ্জের রূপগঞ্জ উপজেলার চনপাড়া পুনর্বাসন কেন্দ্র (চনপাড়া গ্রাম)। কায়েতপাড়া ইউনিয়নে অবস্থিত বিস্তীর্ণ এলাকাজুড়ে পুনর্বাসন কেন্দ্রে গড়ে উঠেছে চনপাড়া বস্তি। তিন দিকে নদী এবং একদিকে খালবেষ্টিত প্রায় দ্বীপের মতো এই বস্তিটি এখন মাদক চোরাকারবারি ও খুনি, অপরাধীদের অন্যতম ‘সদর দফতর’। মদ, গাঁজা, ইয়াবা, হেরোইন, ফেনসিডিল এবং অবৈধ অস্ত্র এখানে কেনাবেচা হচ্ছে প্রকাশ্যে। আলাদিনের চেরাগ এই বস্তির নিয়ন্ত্রণে হরহামেশাই চলে অবৈধ অস্ত্রের মহড়া। এলোপাতাড়ি গুলি আর মুর্হুমুর্হ গুলির শব্দ এই বস্তিতে নিত্যদিনের ঘটনা। গত দেড় বছরে সংঘর্ষে অন্তত ছয়জন নিহত হয়েছেন। অনুসন্ধানে জানা গেছে, চনপাড়ার ভাসমান লোকজন শুরুতে দিনমজুরের কাজ করতেন। তবে আশির দশকের শুরুর দিকে এই অঞ্চলে মাদক কেনাবেচা শুরু হয়। এই এলাকায় একাধিক বাহিনী মাদক বেচাকেনাসহ চাঁদাবাজি, অজ্ঞান পার্টি, মলম পার্টিসহ বিভিন্ন অপরাধে জড়িত। ভাড়াটে কিলারদের নিরাপদ আস্তানাও এই বস্তি। গত কয়েক বছরে মাদককারবারি ও অপরাধীদের স্বর্গরাজ্যে পরিণত হয়েছে চনপাড়া। হালে সারা দেশে মাদক সরবরাহ হয়ে থাকে এ বস্তি থেকেই। চনপাড়া বস্তির ছোট ছোট টিনের ঘর, পাকা-আধাপাকা দালানে লুকানো রয়েছে ‘রহস্য’। রয়েছে আড়াই শ মাদকের স্পট। বস্তিবাসীদের বেশির ভাগই ব্যস্ত সময় কাটে মাদক, অস্ত্র বেচাকেনায়। সেখানে প্রমোদের জন্য রয়েছে চারটি স্পট। চলে অসামাজিক কার্যকলাপ। সোয়া ১ লাখ লোকের বসবাস এ বস্তিতে। এখানে বসবাসরত মানুষ ও অপরাধচক্রের সঙ্গে জড়িত অধিকাংশই এখানকার স্থানীয় বাসিন্দা নন। দেশের বিভিন্ন এলাকা থেকে ভাসমান অবস্থায় এসে এ গ্রামে আশ্রয় নিয়ে স্থায়ী বাসিন্দা হয়েছেন। সম্প্রতি বিষয়টি নিয়ে জানতে চাওয়া হয় নারায়ণগঞ্জের পুলিশ সুপার গোলাম মোস্তাফা রাসেলের কাছে। তিনি বলেন, মাদকের বিরুদ্ধে আমাদের অভিযান চলমান রয়েছে। মাঝে-মধ্যেই আমরা চনপাড়ায় অভিযান চালাই। পুলিশ ও স্থানীয় সূত্রগুলো বলেছে, মাদকের আন্তজেলা ডিপো হিসেবে পরিচিতি পাওয়া চনপাড়ার অপরাধ জগৎ নিয়ন্ত্রণ করে রীতিমতো ফুলেফেঁপে উঠেছেন শমসের মেম্বার। তার কথাই চনপাড়ায় শেষ কথা। অলিখিত আইন। এখানে প্রতিপক্ষ যেই হোক, সবাই শমসেরের লোক। শমসের চনপাড়া বস্তি থেকে প্রতিদিন চাঁদা আদায় করেন সাড়ে ৪ লাখ টাকা। চাঁদার টাকায় দুজন গানম্যান নিয়ে চলেন তিনি। বন্দুকের ভয় দেখিয়ে চাঁদা আদায় করে তার লোকজন। আর কেউ চাঁদা না দিলে তার কপালে নেমে আসে নির্যাতনের খড়গ। এসব আধিপত্য বিস্তার নিয়ে গত এক-দেড় বছরে নিহত হয়েছেন ছয়জন। প্রভাবশালী ও পুলিশের এক শ্রেণির কর্মকর্তার ছত্রছায়ায় শমসের তার আধিপত্য ধরে রেখেছে। তার রয়েছে সশস্ত্র বাহিনী। অবৈধ অস্ত্রের মজুদ রয়েছে তার নিয়ন্ত্রণে। স্থানীয় বাসিন্দা ও জনপ্রতিনিধিদের সঙ্গে কথা বলে জানা যায়, ১৯৭৪ সালে ওয়াসার ১২৬ একর জমির ওপর দেশের বিভিন্ন স্থানে নদীভাঙনে বাড়িঘর হারানো আশ্রয়হীন মানুষকে পুনর্বাসনের ব্যবস্থা করা হয়। এর নাম দেওয়া হয় চনপাড়া পুনর্বাসন কেন্দ্র। শুরুতে সাড়ে ৫ হাজার পরিবারের পুনর্বাসন করা হলেও বর্তমানে চনপাড়ার মোট বাসিন্দা লক্ষাধিক। ভোটার রয়েছেন প্রায় ১৭ হাজার।

চনপাড়ায় সরেজমিন ঘুরে জানা যায়, এই গ্রামে স্থলপথে ঢোকার একমাত্র পথ ডেমরা থেকে বালু সেতু। বালু সেতু পার হলেই চনপাড়া মোড়। চনপাড়াকে ৯টি ওয়ার্ডে ভাগ করা হয়েছে। প্রতিটি ওয়ার্ডের অসংখ্য অলিগলি। বাড়িঘর একটার সঙ্গে অন্যটা লাগোয়া। চনপাড়ার দুই দিকে শীতলক্ষ্যা নদী এবং একদিকে বালু নদ। পার্শ্ববর্তী ডেমরা, নোয়াপাড়া ও মুড়াপাড়া থেকে নদীপথে চনপাড়ায় ঢোকা যায়। চনপাড়ায় প্রবেশের জন্য তিনটি খেয়াঘাট আছে। স্থানীয়রা জানান, বেশির ভাগ মাদকের চালান চনপাড়ায় নদীপথে ঢোকে। স্থলপথেও অভিনব কায়দায় মাদকের ছোট-বড় চালান আনা হয়। অস্ত্রের কেনাবেচাও চলে এখানে। চনপাড়ার ভিতরে আড়াই শতাধিক চিহ্নিত মাদকের স্পট রয়েছে। পুলিশের অভিযানেও কাজ হয় না। মাদককারবারিদের নেটওয়ার্ক এতটাই শক্তিশালী যে, অভিযানের খবর আগেভাগেই চলে যায় মাদককারবারিদের কাছে। বস্তির তিন দিকেই পানি হওয়ায় দ্রুত সটকে পড়ে অপরাধীরা। জানা গেছে, এক সময় চনপাড়ায় সংরক্ষিত নারী ইউপি সদস্য বিউটি আক্তার ওরফে কুট্টির নিয়ন্ত্রণ ছিল। আধিপত্য বিস্তারকে কেন্দ্র করে ২০১৭ সালের শেষ দিকে বিউটির স্বামী এম এ হাসান ওরফে হাসান মুহুরি খুন হন। দুই বছরের মাথায় ২০১৯ সালের জুনে খুন হন বিউটিও। বিউটি ও বিউটির স্বামী হত্যা মামলায় জয়নাল, শাহীন, রাজা, আনোয়ারকে আসামি করা হয়। বিউটি মারা যাওয়ার পর চনপাড়া মাদক ও অস্ত্র ব্যবসা নিয়ন্ত্রণে নেন উপজেলা আওয়ামী লীগের সদস্য, কায়েতপাড়া ইউনিয়ন পরিষদের ৯ নম্বর ওয়ার্ডের সদস্য ও প্যানেল চেয়ারম্যান বজলুর রহমান। তার বিরুদ্ধে হত্যাসহ প্রায় ডজনখানেক মামলা রয়েছে বলে জানিয়েছে পুলিশ। সম্প্রতি তিনি জেলখানায় মৃত্যুবরণ করেন। চনপাড়ার একাধিক সূত্র বলেছে, সত্তরের দশকের শেষের দিকে দুটি স্পটে গাঁজা বিক্রি ও সেবন হতো। শুক্কুর ও আলী নামে দুই ব্যক্তি এই স্পট দুটি নিয়ন্ত্রণ করতেন। আশির দশকের শুরুর দিকে মাদকের বিস্তৃতি বাড়তে থাকে। ২০১১ সালের পর থেকে মাদক পুরো চনপাড়ায় ছড়িয়ে পড়ে। ইয়াবা, ফেনসিডিল, গাঁজাসহ সব ধরনের মাদক এখানে বিক্রি হয়। গত ৫ বছরে পরিস্থিতি সবচেয়ে খারাপ রূপ নিয়েছে। হাত বাড়ালেই পাওয়া যাচ্ছে যে কোনো ধরনের মাদক। শুধু মাদকই নয়, অপরাধীরা আশ্রয়স্থল হিসেবেও বেছে নেয় চনপাড়াকে। গত দুই দশকে মাদক চোরাকারবার নিয়ন্ত্রণকে কেন্দ্র করে চনপাড়ায় খুন হয়েছেন পুলিশের এক সদস্যসহ অন্তত ১৫ জন। প্রায় প্রতিদিনই দুই-তিনটা মামলা হয় বলেও জেলা পুলিশের একাধিক কর্মকর্তা জানান। যদিও অভিযোগ রয়েছে, চনপাড়ার মাদক চোরাকারবারিদের কাছ থেকে মাসোহারা পায় পুলিশও।

স্থানীয় বাসিন্দারা জানান,  গত ১০ বছরে ভয়ানকভাবে চনপাড়ায় মাদকের বিস্তার ঘটেছে। প্রতিটি অলিগলিতে মাদকের কেনাবেচা চলে। কয়েকজন ব্যক্তিই এসবের নিয়ন্ত্রক। তাদের শেল্টার দেন স্থানীয় জনপ্রতিনিধিরা। এলাকার শিক্ষিত ছেলেমেয়ে এই কারণে মাদকসেবন ও বিক্রির সঙ্গে জড়িয়ে পড়ছে। উপাসনালয়ের সামনেও মাদক বিক্রি চলে। এসব নিয়ে মাদক চোরাকারবারিদের মধ্যে মারামারির ঘটনা নিত্যদিনের। এই গ্রামের পুরনো বাসিন্দাদের অনেকেই তাদের ছেলেমেয়েকে গ্রামের বাইরে রাখেন। গ্রাম ছেড়ে চলে যাওয়ার মতো ঘটনাও ঘটেছে।
৪৪ বছরে ১৭ খুন : অনুসন্ধানে জানা গেছে, চনপাড়া পুনর্বাসনে গত ৪৪ বছরে ১৭টি ভয়াবহ খুনের ঘটনা ঘটেছে। তবে এ সংখ্যা আরও বেশি হতে পারে বলে স্থানীয়রা মনে করেন। ১৯৭৬ সালে বাদশা মিয়া খুনের মধ্য দিয়ে চনপাড়ায় খুনের শুরু হয়। ১৯৭৯ সালে খুনের শিকার হন খয়ের পার্টির সদস্য হাফেজ আলী, ১৯৮২ সালে খুন হন পারভেজ মিয়া, ১৯৯৪ সালে খুনের শিকার হয় চাঁন মিয়া, ২০০৩ সালে ফিরোজ সরকার, ২০০৪ সালে ফারুক মিয়া। ২০০৫ সালে খুন হন পুলিশের এএসআই হানিফ মিয়া ও ক্রিকেটার ফালান মিয়া। ২০০৮ সালে খুন হন আবদুর রহমান, ২০১১ সালে হত্যার শিকার হন র‌্যাবের সোর্স খোরশেদ মিয়া। ২০১৬ সালের ১২ মার্চ প্রজন্ম লীগের সাংগঠনিক সম্পাদক মনির হোসেনকে কুপিয়ে হত্যা করা হয়। ২০১৭ সালের জানুয়ারি মাসে হত্যার শিকার হয় আসলাম হোসেন নামে এক স্কুলছাত্র। ২০১৭ সালের ২৯ নভেম্বর থানা জাতীয় পার্টির সাধারণ সম্পাদক হাসান মুহুরিকে কুপিয়ে হত্যা করা হয়।  সূত্রে জানা যায়, চনপাড়ায় রয়েছে ৪০ জনের মতো ভাড়াটে কিলার। রূপগঞ্জের আলোচিত সব খুনের সঙ্গে চনপাড়ার কিলাররা জড়িত রয়েছে। এ বস্তিতে বিচরণ করতেন নারায়ণগঞ্জের এক সময়কার শীর্ষ সন্ত্রাসী কামরুজ্জামান কামু, আনোয়ার, ঢাকার শীর্ষ সন্ত্রাসী টোকাই সাগর, মুরগি মিলন, পিচ্চি হান্নানসহ অনেকে। ’৭৪এ-র পরবর্তী রূপগঞ্জের আলোচিত ৪২ হত্যাকান্ডের ২৯টি সংঘটিত হয়েছে এ বস্তিতে বসবাসরত কিলারদের মাধ্যমে। চাঞ্চল্যকর শিল্পপতি রাসেল ভূঁইয়া, খালেদ বিন জামাল, তারেক বিন জামাল, ছাত্রদল নেতা শফিকুল ইসলাম, কাঞ্চনের মোক্তার হোসেন, ব্যবসায়ী আলাউদ্দিন, উপশহরের ঠিকাদার বেলায়েত হোসেনসহ আলোচিত অধিকাংশ হত্যা মামলার আসামি চনপাড়া বস্তি এলাকার।

সংস্কৃতিকর্মী সাজিয়ে সুন্দরী মেয়েদের পাচার : অনুসন্ধানে জানা যায়, প্রতিবছর চনপাড়া পুনর্বাসন এলাকা থেকে ২০ থেকে ২৫ জন সুন্দরী মেয়েকে সংস্কৃতিকর্মী সাজিয়ে তিন থেকে ছয় মাসের ভিসায় কলকাতা, সিঙ্গাপুর, সৌদি, বাহরাইন, কাতার, দুবাই, আরব-আমিরাত, পাকিস্তান ও আফ্রিকায় পাঠানো হয়। এতে বোঝার কোনো উপায় থাকে না। সুন্দরী মেয়েদের ভালো কাজের কথা বলে পাঠানো হয়।

খয়ের-মলম ও ছিনতাইকারী গ্রুপ : চনপাড়ায় রয়েছে খয়ের-মলম ও ছিনতাকারী গ্রুপ। এরা রাজধানী ঢাকাসহ আশপাশের বিভিন্ন এলাকায় অপকর্ম করে বেড়ায়। প্রায় ৪০টি টিম রয়েছে খয়ের-মলম পার্টির। আর ছিনতাকারী গ্রুপ রয়েছে ২৫টি।

ইয়াবা তৈরির কারখানা : অনুসন্ধানে জানা যায়, চনপাড়ায় ইয়াবা তৈরির কারখানা গড়ে উঠেছে। ইয়াবা কারবারির ঘনিষ্ঠ একটি সূত্র জানায়, চনপাড়ায় ইয়াবা পাচার কাজে ব্যবহার করা হয় নারীদের। এসব নারী শরীরের বিভিন্ন স্থানে রেখে ইয়াবা নিয়ে আসছে। চনপাড়ার নারী ভ্যাম্পায়াররা কক্সবাজারের টেকনাফ থেকে ইয়াবা পাচারের প্রশিক্ষণ রপ্ত করে আসে। বর্তমানে চনপাড়ার তিন ডজন নারী প্রশিক্ষণ নিয়ে ইয়াবা পাচারের কাজ করছে।

 

বিডি প্রতিদিন/নাজমুল

টপিক

এই বিভাগের আরও খবর
বিদেশে কোর্স ফি পাঠানোতে বাংলাদেশ ব্যাংকের অনুমোদন আর লাগবে না
বিদেশে কোর্স ফি পাঠানোতে বাংলাদেশ ব্যাংকের অনুমোদন আর লাগবে না
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২১ মে)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২১ মে)
১১তম গ্রেডসহ ৩ দাবিতে কর্মবিরতিতে যাচ্ছেন প্রাথমিক শিক্ষকরা
১১তম গ্রেডসহ ৩ দাবিতে কর্মবিরতিতে যাচ্ছেন প্রাথমিক শিক্ষকরা
পল্লী বিদ্যুৎ সমিতির ‘মার্চ টু ঢাকা’ কর্মসূচি ঘোষণা
পল্লী বিদ্যুৎ সমিতির ‘মার্চ টু ঢাকা’ কর্মসূচি ঘোষণা
বাংলাদেশের প্রতি বিশ্বের আস্থা বাড়ছে : প্রধান উপদেষ্টা
বাংলাদেশের প্রতি বিশ্বের আস্থা বাড়ছে : প্রধান উপদেষ্টা
নৌবাহিনীতে চাকরির নামে প্রতারণা, চক্রের ৯ সদস্য আটক
নৌবাহিনীতে চাকরির নামে প্রতারণা, চক্রের ৯ সদস্য আটক
স্থিতিশীল নিরাপত্তা পরিস্থিতি বজায় রাখার ওপর গুরুত্বারোপ প্রধান উপদেষ্টার
স্থিতিশীল নিরাপত্তা পরিস্থিতি বজায় রাখার ওপর গুরুত্বারোপ প্রধান উপদেষ্টার
তরুণরাই নতুন বাংলাদেশ গড়ার মূল চালিকাশক্তি: উপদেষ্টা আসিফ মাহমুদ
তরুণরাই নতুন বাংলাদেশ গড়ার মূল চালিকাশক্তি: উপদেষ্টা আসিফ মাহমুদ
দুদকের তলবে হাজির হননি স্বাস্থ্য উপদেষ্টার দুই পিও
দুদকের তলবে হাজির হননি স্বাস্থ্য উপদেষ্টার দুই পিও
পাওয়ার অব অ্যাটর্নি দিয়ে সম্পত্তি স্থানান্তরের চেষ্টা সামিটের আজিজ খানের
পাওয়ার অব অ্যাটর্নি দিয়ে সম্পত্তি স্থানান্তরের চেষ্টা সামিটের আজিজ খানের
ট্রাইব্যুনালের বিচারকাজ সরাসরি সম্প্রচার করা যাবে: চিফ প্রসিকিউটর
ট্রাইব্যুনালের বিচারকাজ সরাসরি সম্প্রচার করা যাবে: চিফ প্রসিকিউটর
জিয়াউর রহমানের শাহাদাৎ বার্ষিকী উপলক্ষে বিএনপির ৮ দিনের কর্মসূচি
জিয়াউর রহমানের শাহাদাৎ বার্ষিকী উপলক্ষে বিএনপির ৮ দিনের কর্মসূচি
সর্বশেষ খবর
বিদেশে কোর্স ফি পাঠানোতে বাংলাদেশ ব্যাংকের অনুমোদন আর লাগবে না
বিদেশে কোর্স ফি পাঠানোতে বাংলাদেশ ব্যাংকের অনুমোদন আর লাগবে না

১৬ মিনিট আগে | জাতীয়

৫ বিয়ে, ২৫ প্রতারণা: বিয়ে, নেশা, লুট ও পালানো, সিনেমাকেও হার মানাবে
৫ বিয়ে, ২৫ প্রতারণা: বিয়ে, নেশা, লুট ও পালানো, সিনেমাকেও হার মানাবে

৩২ মিনিট আগে | পাঁচফোড়ন

গাজায় হামলা: ইসরায়েলি রাষ্ট্রদূতকে তলব, বাণিজ্য আলোচনা স্থগিত যুক্তরাজ্যের
গাজায় হামলা: ইসরায়েলি রাষ্ট্রদূতকে তলব, বাণিজ্য আলোচনা স্থগিত যুক্তরাজ্যের

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শাহিন পুকুরে সংঘর্ষ, ছুরিকাঘাতে নিহত ১
শাহিন পুকুরে সংঘর্ষ, ছুরিকাঘাতে নিহত ১

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

খাদ্যের সন্ধানে লোকালয়ে হাতি, নিহত ১
খাদ্যের সন্ধানে লোকালয়ে হাতি, নিহত ১

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাছের সঙ্গে অটোরিকশার ধাক্কায় স্বেচ্ছাসেবক দল নেতাসহ নিহত ২
গাছের সঙ্গে অটোরিকশার ধাক্কায় স্বেচ্ছাসেবক দল নেতাসহ নিহত ২

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফেনীতে ইসলামিক ফাউন্ডেশনের কেয়ারটেকার একরাম গ্রেপ্তার
ফেনীতে ইসলামিক ফাউন্ডেশনের কেয়ারটেকার একরাম গ্রেপ্তার

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আন্দোলন কর্মসূচিতে নাস্তানাবুদ অর্থনীতি
আন্দোলন কর্মসূচিতে নাস্তানাবুদ অর্থনীতি

২ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

মির্জাপুরে ওয়ার্ড আওয়ামী লীগ নেতা নজরুল গ্রেফতার
মির্জাপুরে ওয়ার্ড আওয়ামী লীগ নেতা নজরুল গ্রেফতার

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২১ মে)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২১ মে)

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাগেরহাটে জলবায়ু ঝুঁকি মোকাবিলায় অর্থায়ন ও বীমা কাঠামো নিয়ে অভিজ্ঞতা বিনিময় সভা
বাগেরহাটে জলবায়ু ঝুঁকি মোকাবিলায় অর্থায়ন ও বীমা কাঠামো নিয়ে অভিজ্ঞতা বিনিময় সভা

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাশিয়া আগ্রাসন চালিয়ে যেতে চায়: জেলেনস্কি
রাশিয়া আগ্রাসন চালিয়ে যেতে চায়: জেলেনস্কি

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আ. জ. ম ওবায়েদুল্লাহ জীবন্ত উপন্যাস: জামায়াত আমির
আ. জ. ম ওবায়েদুল্লাহ জীবন্ত উপন্যাস: জামায়াত আমির

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শিবলির সেঞ্চুরিতে প্রথম দিন বাংলাদেশের
শিবলির সেঞ্চুরিতে প্রথম দিন বাংলাদেশের

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চাঁপাইনবাবগঞ্জে বজ্রপাতে ২ জন নিহত, মারা গেছে ৩টি গরু
চাঁপাইনবাবগঞ্জে বজ্রপাতে ২ জন নিহত, মারা গেছে ৩টি গরু

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাসে প্রতারকের পানি খেয়ে সাবেক বিমান কর্মকর্তার মৃত্যু
বাসে প্রতারকের পানি খেয়ে সাবেক বিমান কর্মকর্তার মৃত্যু

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঈদের আগে ডাকসু নির্বাচনের তফসিল চান ঢাবি শিক্ষার্থীরা
ঈদের আগে ডাকসু নির্বাচনের তফসিল চান ঢাবি শিক্ষার্থীরা

৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

১১তম গ্রেডসহ ৩ দাবিতে কর্মবিরতিতে যাচ্ছেন প্রাথমিক শিক্ষকরা
১১তম গ্রেডসহ ৩ দাবিতে কর্মবিরতিতে যাচ্ছেন প্রাথমিক শিক্ষকরা

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পল্লী বিদ্যুৎ সমিতির ‘মার্চ টু ঢাকা’ কর্মসূচি ঘোষণা
পল্লী বিদ্যুৎ সমিতির ‘মার্চ টু ঢাকা’ কর্মসূচি ঘোষণা

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলা ব্যানার বাধ্যতামূলক করার প্রস্তাব ড. সলিমুল্লাহ খানের
বাংলা ব্যানার বাধ্যতামূলক করার প্রস্তাব ড. সলিমুল্লাহ খানের

৫ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

কুমারখালীতে যান্ত্রিক পদ্ধতিতে ব্রিধান-৯২ চাষ, বিঘাপ্রতি ফলন ২৯ মণ
কুমারখালীতে যান্ত্রিক পদ্ধতিতে ব্রিধান-৯২ চাষ, বিঘাপ্রতি ফলন ২৯ মণ

৫ ঘণ্টা আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

ঝিনাইদহের মহেশপুর সীমান্তে আটক ২৩
ঝিনাইদহের মহেশপুর সীমান্তে আটক ২৩

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাংলাদেশের প্রতি বিশ্বের আস্থা বাড়ছে : প্রধান উপদেষ্টা
বাংলাদেশের প্রতি বিশ্বের আস্থা বাড়ছে : প্রধান উপদেষ্টা

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শৈলকূপায় বিদ্যুৎস্পৃষ্টে কৃষকের মৃত্যু
শৈলকূপায় বিদ্যুৎস্পৃষ্টে কৃষকের মৃত্যু

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভাবিকে ধর্ষণের অপরাধে দুই দেবরের যাবজ্জীবন
ভাবিকে ধর্ষণের অপরাধে দুই দেবরের যাবজ্জীবন

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এক্সপ্রেসওয়েতে বাসচাপায় অ্যাম্বুলেন্সের পাঁচ যাত্রী নিহতের ঘটনায় চালক গ্রেপ্তার
এক্সপ্রেসওয়েতে বাসচাপায় অ্যাম্বুলেন্সের পাঁচ যাত্রী নিহতের ঘটনায় চালক গ্রেপ্তার

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গজারিয়ায় চুনা কারখানার গ্যাস সংযোগ বিচ্ছিন্ন, রেস্টুরেন্টে লাখ টাকা জরিমানা
গজারিয়ায় চুনা কারখানার গ্যাস সংযোগ বিচ্ছিন্ন, রেস্টুরেন্টে লাখ টাকা জরিমানা

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সমলয় চাষাবাদে স্বপ্ন বুনছেন কৃষক, বিঘাপ্রতি ফলন ২৯ মণ
সমলয় চাষাবাদে স্বপ্ন বুনছেন কৃষক, বিঘাপ্রতি ফলন ২৯ মণ

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কুষ্টিয়ায় ড্রাম ট্রাকের ধাক্কায় দুই বন্ধু নিহত
কুষ্টিয়ায় ড্রাম ট্রাকের ধাক্কায় দুই বন্ধু নিহত

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাজীপুরে বিশ্ব মেট্রোলজি দিবস উদযাপন
গাজীপুরে বিশ্ব মেট্রোলজি দিবস উদযাপন

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
ভারতীয় বিমান ভূপাতিত করতে গোপনে পাকিস্তানকে নজিরবিহীন সহায়তা দেয় চীন
ভারতীয় বিমান ভূপাতিত করতে গোপনে পাকিস্তানকে নজিরবিহীন সহায়তা দেয় চীন

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শাহজালাল থেকে উড্ডয়নের পরপরই তার্কিশ এয়ারলাইন্সে পাখির আঘাত, ইঞ্জিনে আগুন
শাহজালাল থেকে উড্ডয়নের পরপরই তার্কিশ এয়ারলাইন্সে পাখির আঘাত, ইঞ্জিনে আগুন

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আন্দোলনরত সমর্থকদের জরুরি বার্তা দিলেন ইশরাক
আন্দোলনরত সমর্থকদের জরুরি বার্তা দিলেন ইশরাক

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মহার্ঘ ভাতার বিষয়টি সক্রিয়ভাবে বিবেচনা করা হচ্ছে: অর্থ উপদেষ্টা
মহার্ঘ ভাতার বিষয়টি সক্রিয়ভাবে বিবেচনা করা হচ্ছে: অর্থ উপদেষ্টা

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সা‌বেক এম‌পি লায়লা পারভীন‌ সেঁজুতি আটক
সা‌বেক এম‌পি লায়লা পারভীন‌ সেঁজুতি আটক

২১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সাত মাস ধরে বাসায় আটকে ধর্ষণ করছিলেন নোবেল, ৯৯৯-এ কলে উদ্ধার
সাত মাস ধরে বাসায় আটকে ধর্ষণ করছিলেন নোবেল, ৯৯৯-এ কলে উদ্ধার

১৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

‘মুজিব : একটি জাতির রূপকার’; আরও যারা অভিনয় করেন
‘মুজিব : একটি জাতির রূপকার’; আরও যারা অভিনয় করেন

১৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

গাজা যুদ্ধ না থামালে ইসরায়েলকে ‘ছেড়ে’ দেওয়ার হুমকি যুক্তরাষ্ট্রের
গাজা যুদ্ধ না থামালে ইসরায়েলকে ‘ছেড়ে’ দেওয়ার হুমকি যুক্তরাষ্ট্রের

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলকে যুক্তরাজ্য, কানাডা ও ফ্রান্সের বিরল হুঁশিয়ারি
ইসরায়েলকে যুক্তরাজ্য, কানাডা ও ফ্রান্সের বিরল হুঁশিয়ারি

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজধানীতে প্রকাশ্যে যুবককে কুপিয়ে জখম, ভিডিও ভাইরাল
রাজধানীতে প্রকাশ্যে যুবককে কুপিয়ে জখম, ভিডিও ভাইরাল

২০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

পরেশ রাওয়ালের বিরুদ্ধে ২৫ কোটি রুপির মামলা দিলেন অক্ষয় কুমার
পরেশ রাওয়ালের বিরুদ্ধে ২৫ কোটি রুপির মামলা দিলেন অক্ষয় কুমার

১৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

জামিনে মুক্তি পেয়ে ফেসবুকে যা লিখলেন নুসরাত ফারিয়া
জামিনে মুক্তি পেয়ে ফেসবুকে যা লিখলেন নুসরাত ফারিয়া

৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

দেশে স্টারলিংকের কার্যক্রম আনুষ্ঠানিকভাবে শুরু
দেশে স্টারলিংকের কার্যক্রম আনুষ্ঠানিকভাবে শুরু

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রোহিঙ্গাদের সাগরে নিক্ষেপ করে বিপাকে ভারত
রোহিঙ্গাদের সাগরে নিক্ষেপ করে বিপাকে ভারত

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতীয় বিভিন্ন সংস্থার ওপর যুক্তরাষ্ট্রের ভিসা নিষেধাজ্ঞা
ভারতীয় বিভিন্ন সংস্থার ওপর যুক্তরাষ্ট্রের ভিসা নিষেধাজ্ঞা

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বরিশালের মেঘনায় ফেলা তিনটি বিশাল চাই উদ্ধার
বরিশালের মেঘনায় ফেলা তিনটি বিশাল চাই উদ্ধার

১৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নারীর ছদ্মবেশে অভিযানে গিয়েও ব্যর্থ ইসরায়েলি বাহিনী
নারীর ছদ্মবেশে অভিযানে গিয়েও ব্যর্থ ইসরায়েলি বাহিনী

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হত্যাচেষ্টা মামলায় নুসরাত ফারিয়ার জামিন
হত্যাচেষ্টা মামলায় নুসরাত ফারিয়ার জামিন

১৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

আমিরাতের কাছে হেরে লিটন দায় দিলেন শিশিরকে
আমিরাতের কাছে হেরে লিটন দায় দিলেন শিশিরকে

১৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কারাগারে গায়ক নোবেল
কারাগারে গায়ক নোবেল

১৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ভারত-পাকিস্তান সীমান্তে উত্তেজনা প্রশমনে সেনা প্রত্যাহারের সিদ্ধান্ত
ভারত-পাকিস্তান সীমান্তে উত্তেজনা প্রশমনে সেনা প্রত্যাহারের সিদ্ধান্ত

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মেয়র হিসেবে ইশরাককে শপথ না পড়াতে রিটের শুনানি দুপুরে
মেয়র হিসেবে ইশরাককে শপথ না পড়াতে রিটের শুনানি দুপুরে

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঢালাও মামলা-গ্রেফতার গ্রহণযোগ্য নয় : শাহনাজ হুদা
ঢালাও মামলা-গ্রেফতার গ্রহণযোগ্য নয় : শাহনাজ হুদা

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এপ্রিল মাসের বেতন পাননি এমপিওভুক্ত পৌনে ৫ লাখ শিক্ষক-কর্মচারী
এপ্রিল মাসের বেতন পাননি এমপিওভুক্ত পৌনে ৫ লাখ শিক্ষক-কর্মচারী

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আমি সুইসাইড করার মতো মেয়ে নই : পরীমণি
আমি সুইসাইড করার মতো মেয়ে নই : পরীমণি

১৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

৪ জেলায় বন্যার আশঙ্কা, নদ-নদীর পানি বিপৎসীমার ওপরে
৪ জেলায় বন্যার আশঙ্কা, নদ-নদীর পানি বিপৎসীমার ওপরে

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইশরাকের মেয়র পদ নিয়ে পরবর্তী শুনানি বিকেল ৪টায়
ইশরাকের মেয়র পদ নিয়ে পরবর্তী শুনানি বিকেল ৪টায়

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঠাকুরগাঁওয়ে পুকুরে-ডোবায় ফেলে দেয়া হচ্ছে কৃষকের কষ্টের আলু
ঠাকুরগাঁওয়ে পুকুরে-ডোবায় ফেলে দেয়া হচ্ছে কৃষকের কষ্টের আলু

১৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নির্বাচন কমিশনের সামনে কাল বিক্ষোভ করবে এনসিপি
নির্বাচন কমিশনের সামনে কাল বিক্ষোভ করবে এনসিপি

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিনা টিকিটে বিমানে ওঠার চেষ্টা, শাহজালালে একজন আটক
বিনা টিকিটে বিমানে ওঠার চেষ্টা, শাহজালালে একজন আটক

২০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

প্রিন্ট সর্বাধিক
রোডম্যাপ না দিলে রাজপথ
রোডম্যাপ না দিলে রাজপথ

প্রথম পৃষ্ঠা

উচ্চ পর্যায়ের জরুরি বৈঠক
উচ্চ পর্যায়ের জরুরি বৈঠক

প্রথম পৃষ্ঠা

বাড়ছে পানি বড় বন্যার শঙ্কা
বাড়ছে পানি বড় বন্যার শঙ্কা

পেছনের পৃষ্ঠা

যত্রতত্র সর্বনাশা জুয়ার আসর
যত্রতত্র সর্বনাশা জুয়ার আসর

নগর জীবন

কয়েদির মতো বাঁচতেও শ্রমিকের দরকার ৩০ হাজার টাকা
কয়েদির মতো বাঁচতেও শ্রমিকের দরকার ৩০ হাজার টাকা

নগর জীবন

উঠানে আঙুর চমক
উঠানে আঙুর চমক

পেছনের পৃষ্ঠা

ইশরাককে মেয়র ঘোষণার দাবিতে আলটিমেটাম
ইশরাককে মেয়র ঘোষণার দাবিতে আলটিমেটাম

প্রথম পৃষ্ঠা

মাদক আসে ৯ পদ্ধতিতে জড়িত ২২ পেশার মানুষ
মাদক আসে ৯ পদ্ধতিতে জড়িত ২২ পেশার মানুষ

পেছনের পৃষ্ঠা

শফিউল আলম প্রধানের অষ্টম মৃত্যুবার্ষিকী আজ
শফিউল আলম প্রধানের অষ্টম মৃত্যুবার্ষিকী আজ

খবর

রাজনৈতিক বন্দোবস্তের প্রস্তাব কেউ পরিষ্কার করছে না
রাজনৈতিক বন্দোবস্তের প্রস্তাব কেউ পরিষ্কার করছে না

প্রথম পৃষ্ঠা

ফের ভুলে ভরা বইয়ের আয়োজন
ফের ভুলে ভরা বইয়ের আয়োজন

পেছনের পৃষ্ঠা

সমাজ গুণী মানুষের মূল্য বোঝে না
সমাজ গুণী মানুষের মূল্য বোঝে না

প্রথম পৃষ্ঠা

ট্রাম্পের রেমিট্যান্স ট্যাক্সে ক্ষতিগ্রস্ত হবে বাংলাদেশ
ট্রাম্পের রেমিট্যান্স ট্যাক্সে ক্ষতিগ্রস্ত হবে বাংলাদেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

সুপরিকল্পিতভাবে নির্বাচন পেছানোর ষড়যন্ত্র
সুপরিকল্পিতভাবে নির্বাচন পেছানোর ষড়যন্ত্র

প্রথম পৃষ্ঠা

বন্ধ শিশুদের বিনোদন কেন্দ্র
বন্ধ শিশুদের বিনোদন কেন্দ্র

নগর জীবন

পাকিস্তানের সেনাপ্রধান ফিল্ড মার্শাল হলেন
পাকিস্তানের সেনাপ্রধান ফিল্ড মার্শাল হলেন

প্রথম পৃষ্ঠা

৮ দিনের কর্মসূচি ঘোষণা বিএনপির
৮ দিনের কর্মসূচি ঘোষণা বিএনপির

প্রথম পৃষ্ঠা

বিচার সরাসরি সম্প্রচার করা যাবে
বিচার সরাসরি সম্প্রচার করা যাবে

প্রথম পৃষ্ঠা

গণতান্ত্রিক উত্তরণে পাশে থাকবে নরওয়ে
গণতান্ত্রিক উত্তরণে পাশে থাকবে নরওয়ে

প্রথম পৃষ্ঠা

যে ভুলে মুসলমানরা আজ পিছিয়ে
যে ভুলে মুসলমানরা আজ পিছিয়ে

সম্পাদকীয়

দোসর আখ্যা, ৪৪ আমলা ও ৯৫ ম্যাজিস্ট্রেটের তালিকা প্রকাশ
দোসর আখ্যা, ৪৪ আমলা ও ৯৫ ম্যাজিস্ট্রেটের তালিকা প্রকাশ

পেছনের পৃষ্ঠা

সীমান্ত থেকে সেনা প্রত্যাহারের সিদ্ধান্ত ভারত-পাকিস্তানের
সীমান্ত থেকে সেনা প্রত্যাহারের সিদ্ধান্ত ভারত-পাকিস্তানের

পেছনের পৃষ্ঠা

রায়ের পরও ইশরাককে শপথ পড়ানো হচ্ছে না
রায়ের পরও ইশরাককে শপথ পড়ানো হচ্ছে না

নগর জীবন

ভাবি-ভাতিজিসহ তিনজনকে হত্যায় মৃত্যুদণ্ড
ভাবি-ভাতিজিসহ তিনজনকে হত্যায় মৃত্যুদণ্ড

নগর জীবন

সাংবাদিকদের দায়িত্বশীল ভূমিকা পালন করতে হবে
সাংবাদিকদের দায়িত্বশীল ভূমিকা পালন করতে হবে

নগর জীবন

অর্থনীতির চাকা সচল করতে কাজ করছে সরকার
অর্থনীতির চাকা সচল করতে কাজ করছে সরকার

নগর জীবন

পেলে ম্যারাডোনা ছাড়িয়ে মেসি
পেলে ম্যারাডোনা ছাড়িয়ে মেসি

মাঠে ময়দানে

শিল্পে সঠিক পরিমাপের বিকল্প নেই
শিল্পে সঠিক পরিমাপের বিকল্প নেই

নগর জীবন

আইন নিজের হাতে তুলে না নেওয়ার বার্তা ডিএমপির
আইন নিজের হাতে তুলে না নেওয়ার বার্তা ডিএমপির

নগর জীবন

অবিলম্বে যুদ্ধবিরতি আলোচনা শুরু করবে রাশিয়া-ইউক্রেন
অবিলম্বে যুদ্ধবিরতি আলোচনা শুরু করবে রাশিয়া-ইউক্রেন

পেছনের পৃষ্ঠা