শিরোনাম
প্রকাশ: ০৯:৫১, রবিবার, ০৬ এপ্রিল, ২০২৫

বিশেষ সাক্ষাৎকার

গুরুত্বপূর্ণ সংস্কার ছাড়া নির্বাচন নয়

বিশেষ প্রতিনিধি
অনলাইন ভার্সন
গুরুত্বপূর্ণ সংস্কার ছাড়া নির্বাচন নয়

বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামীর সেক্রেটারি জেনারেল অধ্যাপক মিয়া গোলাম পরওয়ার। তিনি ২০০১ সালের জাতীয় সংসদ নির্বাচনে খুলনা-৫ আসন থেকে জামায়াতের মনোনয়নে এমপি নির্বাচিত হয়েছিলেন। ছাত্রজীবন থেকেই তিনি রাজনীতির সঙ্গে যুক্ত। সমসাময়িক বিষয়ে কথা বলেছেন তিনি। 

প্রশ্ন : ঐকমত্য কমিশনে সব রাজনৈতিক দল মতামত জমা দিয়েছে। আপনার দৃষ্টিতে এটি কি সংকট সমাধানের পথ উন্মুক্ত করবে?

মিয়া গোলাম পরওয়ার : রাজনৈতিক দলগুলোর সবাই সংস্কারের বিষয়ে একমত। সংস্কার হওয়া জরুরি। যেসব ইস্যুতে প্রশ্ন তৈরি করে পাঠানো হয়েছে, তার মধ্যে বেশ কিছু গুরুত্বপূর্ণ বিষয় রয়েছে—সংবিধান, জনপ্রশাসন ও নির্বাচনী প্রক্রিয়া।

এসব বিষয়ে বড় রাজনৈতিক দলগুলোর মধ্যে বেশ পার্থক্য রয়েছে, যার সমঝোতা কঠিন হবে। এ বিষয়ে আমি ঐকমত্য কমিশনের সদস্যদের কাছেও জানতে চেয়েছিলাম, সব দলের ভিন্নমতগুলো কিভাবে এক করবেন? তাঁরা বলেছেন, বড় দলগুলোর মধ্যে ঐকমত্যের চেষ্টা করবেন। তবে কোনো দল যদি তার অবস্থানে অনড় থাকে এবং সমঝোতায় না আসে, তাহলে সংকট আরো ঘনীভূত হবে। যদি ঐকমত্য না হয়, তাহলে কি সংস্কার ছাড়াই নির্বাচন হবে? সংস্কার ছাড়া নির্বাচন হলে সেটি কি সবাই মেনে নেবে? কেউ মানবে, কেউ মানবে না।
ফলে অনেক প্রশ্ন সামনে চলে আসবে। আমরা ঐকমত্য কমিশনকে পরামর্শ দিয়েছি, যেসব বিষয়ে একমত হতে চান, তা নিয়ে রাজনৈতিক দলগুলোর সঙ্গে পৃথকভাবে আলোচনা করুন।

প্রশ্ন : জামায়াত আনুপাতিক নির্বাচন পদ্ধতির পক্ষে মত দিয়েছে। যদি এটি বাস্তবায়িত না হয়, তাহলে আপনাদের রাজনৈতিক কৌশল কী হবে?

মিয়া গোলাম পরওয়ার : আমরা আরো কিছু দাবি উত্থাপন করেছি।

যদি দেখা যায় বড় দলগুলো আমাদের প্রস্তাবে রাজি নয় বা এটি বাস্তবায়িত হচ্ছে না, তাহলে আমাদের কোনো দুঃখ নেই। আমরা আমাদের ধারণা তুলে ধরেছি, এখন না হলে পরে বাস্তবায়িত হতে পারে। তবে আমরা এমন নই যে এটি না হলে নির্বাচনে অংশগ্রহণ করব না। আনুপাতিক নির্বাচন হলে ভোটের নিরপেক্ষতা নিশ্চিত হবে, কালো টাকা ও পেশিশক্তির প্রভাব কমবে এবং একটি দক্ষ ও যোগ্য সংসদ গঠিত হবে। কারণ তখন ব্যক্তি প্রার্থী থাকবে না; বরং দল তার যোগ্য প্রতিনিধিদের সংসদে পাঠাবে।

অনেক দলও এটি চায়, তবে বিএনপি এতে রাজি নয়। বড় দলগুলো না চাইলে সরকার এটি বাস্তবায়ন করবে কি না, তা আমরা জানি না। তবে আমরা এই বিষয়ে আলোচনা চালিয়ে যাব। জামায়াতে ইসলামী প্রথম তত্ত্বাবধায়ক সরকারের প্রস্তাব দিয়েছিল, যা শুরুতে অনেকে মানেনি। পরে সবাই মেনে নিয়েছে।

প্রশ্ন : যদি কিছু সংস্কার করে নির্বাচন করা হয়, তবে আপনাদের দৃষ্টিভঙ্গি কী হবে? যে ধরনের নির্বাচন কাঠামো চান, তা বাস্তবায়নে কত সময় প্রয়োজন?

মিয়া গোলাম পরওয়ার : যদি সরকার নির্বাচনের জন্য প্রয়োজনীয় সংস্কার করে ডিসেম্বরেই নির্বাচন দেয়, তাহলে আমাদের আপত্তি নেই। তবে গুরুত্বপূর্ণ সংস্কার ছাড়া নির্বাচন হলে আমাদের আপত্তি থাকবে এবং সেই নির্বাচন গ্রহণযোগ্য হবে না।

প্রশ্ন : ঈদের পর বর্তমানে আপনাদের রাজনৈতিক কর্মসূচি কী হবে?

মিয়া গোলাম পরওয়ার : আমাদের অনেক নেতা ইতিকাফে ছিলেন, কেউ কেউ দেশের বাইরে ছিলেন। এখন আমরা সবার সঙ্গে বসে কর্মসূচি ঠিক করব।

প্রশ্ন : ইসলামী দলগুলোর ঐক্যপ্রক্রিয়ার বর্তমান অগ্রগতি কী পর্যায়ে রয়েছে?

মিয়া গোলাম পরওয়ার : আমরা ঐক্য নিয়ে আশাবাদী। ইসলামী দলগুলো ঐক্যবদ্ধভাবে নির্বাচনে অংশগ্রহণের বিষয়ে নীতিগতভাবে একমত হয়েছে। ঈদের পর এখন আমরা আবার বসে ঐক্যের কাঠামো চূড়ান্ত করব।

প্রশ্ন : বিএনপি বা নতুন রাজনৈতিক দলের সঙ্গে ঐক্য গঠনের কোনো সম্ভাবনা রয়েছে?

মিয়া গোলাম পরওয়ার : কিছুই উড়িয়ে দেওয়া যায় না। কিছু বিষয়ে আমাদের মধ্যে দূরত্ব আছে। তবে যদি রাজনৈতিক পরিস্থিতি এমন হয় যে সবাই মিলে আওয়ামী লীগের ফ্যাসিবাদ প্রতিরোধ করতে চায় এবং একটি সমঝোতামূলক নির্বাচন করতে চায়, তাহলে ভবিষ্যতে কী হবে, তা বলা কঠিন। যারা রাজপথে থেকে ফ্যাসিবাদের বিরুদ্ধে লড়াই করেছে, তারা যদি কোনো ফ্যাসিবাদবিরোধী ঐক্যে অংশ নিতে চায়, তাহলে আমরা প্রস্তুত।

প্রশ্ন : বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান জাতীয় সরকারের কথা বলেছেন। এটি কতটা বাস্তবসম্মত বলে মনে করেন?

মিয়া গোলাম পরওয়ার : তিনি জাতীয় সরকারের কথা বলেছেন, তবে বিস্তারিত ব্যাখ্যা দেননি। কাদের নিয়ে তিনি সরকার গঠন করবেন—তাঁর দল, তাঁর জোট, নাকি বৃহত্তর ফ্যাসিবাদবিরোধী জোট? এটি পরিষ্কার হলে বোঝা যাবে তাঁর পরিকল্পনা কী।

প্রশ্ন : বিএনপির সঙ্গে আপনাদের মূল রাজনৈতিক মতপার্থক্য কী?

মিয়া গোলাম পরওয়ার : বিএনপির সঙ্গে আমাদের কোনো শত্রুতা নেই। দল পৃথক হওয়া মানেই মতাদর্শ পৃথক। নির্বাচন ও সংস্কারের বিষয়ে আমাদের মধ্যে মতপার্থক্য রয়েছে, তবে জাতীয় গুরুত্বপূর্ণ ইস্যুতে ঐকমত্য থাকা উচিত।

প্রশ্ন : যদি জামায়াতে ইসলামী রাষ্ট্রক্ষমতায় আসে, তাহলে কি কোরআনের আইন বাস্তবায়ন করবে?

মিয়া গোলাম পরওয়ার : সমাজ ও মানব কল্যাণে কোরআনের বিধানের কিছু মৌলিক নীতি আছে। সেই নীতির ভিত্তিতে সমকালীন চাহিদা ও সমস্যার সমাধান হয়। এ ক্ষেত্রে ইসলামের অনেক বক্তব্য আছে। ইসলামের অনেক কল্যাণকর নীতিমালা আছে। সেই আলোকে রাষ্ট্র পরিচালনা করা হবে, যা ইসলামের মৌলিক বিধি-বিধানের পরিপন্থী হবে না। মানবকল্যাণে যেকোনো আইন-কানুন ইসলামের বিধি-বিধানের পরিপন্থী না হলে, তা ইসলামী রাষ্ট্রের জন্য গ্রহণযোগ্য।

প্রশ্ন : আওয়ামী লীগের বিষয়ে জামায়াতের রাজনৈতিক দৃষ্টিভঙ্গি কী? দলটি কি আওয়ামী লীগকে নিষিদ্ধ করার পক্ষে?

মিয়া গোলাম পরওয়ার : আওয়ামী লীগ মানবতাবিরোধী অপরাধ করেছে, হাজার হাজার মানুষকে হত্যা করেছে। এদের অবশ্যই বিচার হওয়া উচিত। তবে রাজনৈতিক দল হিসেবে আওয়ামী লীগকে নিষিদ্ধের দাবি আমরা করিনি। সরকার চাইলে এটি বিবেচনা করতে পারে।

প্রশ্ন : ভোটাধিকার পাওয়ার ন্যূনতম বয়স কমিয়ে ১৬ বছর করার প্রস্তাব দিয়েছে জাতীয় নাগরিক পার্টি। আপনার মতামত কী?

মিয়া গোলাম পরওয়ার : বর্তমান আইন অনুযায়ী ভোটারের সর্বনিম্ন বয়স ১৮ বছর রয়েছে। এটি যথাযথ এবং পরিবর্তনের প্রয়োজন নেই।

প্রশ্ন : ১৯৭১ সালের প্রসঙ্গ তুলে জামায়াতকে রাজনৈতিকভাবে চাপে রাখা হচ্ছে বলে মনে করেন?

মিয়া গোলাম পরওয়ার : ১৯৭১ সালের প্রসঙ্গকে জামায়াতকে ঘায়েল করার হাতিয়ার হিসেবে ব্যবহার করা হয়। বিভিন্ন ইস্যুতে এটি হাতিয়ার হিসেবে ব্যবহার করা হলেও তাতে কোনো ফল হবে না। আদর্শ ও যুক্তির অভাব হলে অপকৌশল গ্রহণ করা হয়। এটা তারই অংশ।

প্রশ্ন : জামায়াতে ইসলামীর পররাষ্ট্রনীতির মূল ভিত্তি কী হবে?

মিয়া গোলাম পরওয়ার : সবার সঙ্গে বন্ধুত্বপূর্ণ সম্পর্ক বজায় রাখা হবে, তবে তা সমতার ভিত্তিতে। ব্যবসা-বাণিজ্য, আন্তর্জাতিক সম্পর্ক ও অর্থনৈতিক স্বার্থ বিবেচনায় রেখেই পররাষ্ট্রনীতি নির্ধারিত হবে।

সৌজন্যে: কালের কণ্ঠ 

এই বিভাগের আরও খবর
প্লেনে যাত্রী হয়রানি রোধে জরুরি নির্দেশনা দিয়ে সরকারের প্রজ্ঞাপন
প্লেনে যাত্রী হয়রানি রোধে জরুরি নির্দেশনা দিয়ে সরকারের প্রজ্ঞাপন
বৃষ্টি ঝরতে পারে আরো ২ থেকে ৩ দিন
বৃষ্টি ঝরতে পারে আরো ২ থেকে ৩ দিন
খাদ্য উপদেষ্টার সঙ্গে পাকিস্তানের বাণিজ্যমন্ত্রীর সাক্ষাৎ
খাদ্য উপদেষ্টার সঙ্গে পাকিস্তানের বাণিজ্যমন্ত্রীর সাক্ষাৎ
জুলাই গণহত্যা নিয়ে জাতিসংঘের প্রতিবেদনকে ‘ঐতিহাসিক দলিল’ ঘোষণা
জুলাই গণহত্যা নিয়ে জাতিসংঘের প্রতিবেদনকে ‘ঐতিহাসিক দলিল’ ঘোষণা
‘জাতিকে একটি সুষ্ঠু, সুন্দর নির্বাচন উপহার দিতে পারবো’
‘জাতিকে একটি সুষ্ঠু, সুন্দর নির্বাচন উপহার দিতে পারবো’
‘পাঠ্যবইয়ে গণহত্যাকারীদের তালিকায় থাকবে শেখ হাসিনার নাম’
‘পাঠ্যবইয়ে গণহত্যাকারীদের তালিকায় থাকবে শেখ হাসিনার নাম’
সংসদ নির্বাচনের রোডম্যাপ ঘোষণা হতে পারে রবিবার : ইসি সানাউল্লাহ
সংসদ নির্বাচনের রোডম্যাপ ঘোষণা হতে পারে রবিবার : ইসি সানাউল্লাহ
সাগর-রুনির সন্তান মেঘের হাতে পূর্বাচল প্লটের দলিল হস্তান্তর
সাগর-রুনির সন্তান মেঘের হাতে পূর্বাচল প্লটের দলিল হস্তান্তর
নারীর জন্য নিরাপদ ও অন্তর্ভুক্তিমূলক পরিবেশ সৃষ্টি টেকসই উন্নয়ন অর্জনের জন্য অত্যন্ত জরুরি
নারীর জন্য নিরাপদ ও অন্তর্ভুক্তিমূলক পরিবেশ সৃষ্টি টেকসই উন্নয়ন অর্জনের জন্য অত্যন্ত জরুরি
অফিসিয়াল পাসপোর্টে ভিসা ছাড়াই পাকিস্তান সফর করা যাবে : প্রেস সচিব
অফিসিয়াল পাসপোর্টে ভিসা ছাড়াই পাকিস্তান সফর করা যাবে : প্রেস সচিব
আইআরআই’র প্রতিনিধিদলের সঙ্গে বিএনপির বৈঠক
আইআরআই’র প্রতিনিধিদলের সঙ্গে বিএনপির বৈঠক
যে কোনো ক্যাডারের কর্মকর্তাকে রাজস্ব নীতি বিভাগের সচিব নিয়োগ দেওয়া যাবে
যে কোনো ক্যাডারের কর্মকর্তাকে রাজস্ব নীতি বিভাগের সচিব নিয়োগ দেওয়া যাবে
সর্বশেষ খবর
অটোরিকশা থামিয়ে ছিনতাইকারী চক্রের ৪ সদস্য গ্রেফতার
অটোরিকশা থামিয়ে ছিনতাইকারী চক্রের ৪ সদস্য গ্রেফতার

এই মাত্র | নগর জীবন

প্লেনে যাত্রী হয়রানি রোধে জরুরি নির্দেশনা দিয়ে সরকারের প্রজ্ঞাপন
প্লেনে যাত্রী হয়রানি রোধে জরুরি নির্দেশনা দিয়ে সরকারের প্রজ্ঞাপন

৫ মিনিট আগে | জাতীয়

ট্রাকের চাকায় পিষ্ট হয়ে মোটরসাইকেল চালক নিহত
ট্রাকের চাকায় পিষ্ট হয়ে মোটরসাইকেল চালক নিহত

১৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

এবার পুতিনের সঙ্গে জয়শঙ্করের বৈঠক
এবার পুতিনের সঙ্গে জয়শঙ্করের বৈঠক

২৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টঙ্গীতে বাবাকে কুপিয়ে জখম
টঙ্গীতে বাবাকে কুপিয়ে জখম

৩৮ মিনিট আগে | নগর জীবন

যুদ্ধ বন্ধে ইউক্রেনকে তিনটি শর্ত দিয়েছেন পুতিন, দাবি রিপোর্টে
যুদ্ধ বন্ধে ইউক্রেনকে তিনটি শর্ত দিয়েছেন পুতিন, দাবি রিপোর্টে

৪২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কেনেডিকে টিকা নিয়ে বিভ্রান্তিকর তথ্য ছড়ানো বন্ধের আহ্বান মার্কিন স্বাস্থ্য কর্মকর্তাদের
কেনেডিকে টিকা নিয়ে বিভ্রান্তিকর তথ্য ছড়ানো বন্ধের আহ্বান মার্কিন স্বাস্থ্য কর্মকর্তাদের

৪৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বৃষ্টি ঝরতে পারে আরো ২ থেকে ৩ দিন
বৃষ্টি ঝরতে পারে আরো ২ থেকে ৩ দিন

৪৯ মিনিট আগে | জাতীয়

অনুপ্রবেশকারী প্রশ্নে শেখ হাসিনাকে দিয়ে অভিযান শুরুর দাবি ওয়াইসির
অনুপ্রবেশকারী প্রশ্নে শেখ হাসিনাকে দিয়ে অভিযান শুরুর দাবি ওয়াইসির

৪৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আমাদের আদর্শগত শত্রু বিজেপি, বললেন থালাপতি বিজয়
আমাদের আদর্শগত শত্রু বিজেপি, বললেন থালাপতি বিজয়

৫৯ মিনিট আগে | শোবিজ

তিস্তায় ভেসে এলো নবজাতকের মরদেহ
তিস্তায় ভেসে এলো নবজাতকের মরদেহ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ডাকসু নির্বাচনে প্রাথমিক বৈধ প্রার্থী ৪৬২ ও স্থগিত ৪৭
ডাকসু নির্বাচনে প্রাথমিক বৈধ প্রার্থী ৪৬২ ও স্থগিত ৪৭

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ ৩০.৮৫ বিলিয়ন ডলার : বাংলাদেশ ব্যাংক
বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ ৩০.৮৫ বিলিয়ন ডলার : বাংলাদেশ ব্যাংক

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

চাঁদপুরে কোস্টগার্ডের গণশুনানি অনুষ্ঠিত
চাঁদপুরে কোস্টগার্ডের গণশুনানি অনুষ্ঠিত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

টিসিবি'র পণ্য কিনতে দৌড়, ট্রাকের ধাক্কায় প্রাণ গেল বৃদ্ধের
টিসিবি'র পণ্য কিনতে দৌড়, ট্রাকের ধাক্কায় প্রাণ গেল বৃদ্ধের

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

রূপায়ণ সিটি উত্তরা ও বার্জার পেইন্টসের সমঝোতা স্বাক্ষর
রূপায়ণ সিটি উত্তরা ও বার্জার পেইন্টসের সমঝোতা স্বাক্ষর

১ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

ইইউ’তে ভেটো প্রত্যাহারে হাঙ্গেরিকে চাপ দিতে ট্রাম্পকে জেলেনস্কির অনুরোধ
ইইউ’তে ভেটো প্রত্যাহারে হাঙ্গেরিকে চাপ দিতে ট্রাম্পকে জেলেনস্কির অনুরোধ

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাকসু নির্বাচনে শিবিরের প্যানেল ঘোষণা : ভিপি আরিফুল্লাহ, জিএস মাজহার
জাকসু নির্বাচনে শিবিরের প্যানেল ঘোষণা : ভিপি আরিফুল্লাহ, জিএস মাজহার

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

নারায়ণগঞ্জে জাল সনদ তৈরির অভিযোগে জরিমানা
নারায়ণগঞ্জে জাল সনদ তৈরির অভিযোগে জরিমানা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বুড়িচংয়ে ভ্রাম্যমাণ আদালতে মেয়াদোত্তীর্ণ বীজ ও কীটনাশক জব্দ, জরিমানা
বুড়িচংয়ে ভ্রাম্যমাণ আদালতে মেয়াদোত্তীর্ণ বীজ ও কীটনাশক জব্দ, জরিমানা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কবরস্থান রক্ষায় রেলকর্মীদের মানববন্ধন
কবরস্থান রক্ষায় রেলকর্মীদের মানববন্ধন

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

মেধাবীদের দেশেই ধরে রাখতে জীবনমান উন্নয়ন জরুরি : মেয়র শাহাদাত
মেধাবীদের দেশেই ধরে রাখতে জীবনমান উন্নয়ন জরুরি : মেয়র শাহাদাত

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

জালে আটকা পড়া বিষধর পদ্মগোখরা বনে অবমুক্ত
জালে আটকা পড়া বিষধর পদ্মগোখরা বনে অবমুক্ত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

তিস্তা নদীর ভাঙন রোধে এলাকাবাসীর মানববন্ধন
তিস্তা নদীর ভাঙন রোধে এলাকাবাসীর মানববন্ধন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মহেশপুর সীমান্তে এক দালালসহ আটক ৯
মহেশপুর সীমান্তে এক দালালসহ আটক ৯

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আগস্টের ২০ দিনে রেমিট্যান্স প্রবাহ ৭.৪ শতাংশ বৃদ্ধি
আগস্টের ২০ দিনে রেমিট্যান্স প্রবাহ ৭.৪ শতাংশ বৃদ্ধি

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ফুলবাড়ীতে বসতবাড়ি ও দোকান আগুনে পুড়ে ছাই
ফুলবাড়ীতে বসতবাড়ি ও দোকান আগুনে পুড়ে ছাই

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বগুড়ায় ছাত্রীকে শ্লীলতাহানি, কলেজ ছাত্র গ্রেফতার
বগুড়ায় ছাত্রীকে শ্লীলতাহানি, কলেজ ছাত্র গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মার্কিন ইলেকট্রনিকস উৎপাদনকারী প্রতিষ্ঠানে হামলা চালিয়েছে রাশিয়া
মার্কিন ইলেকট্রনিকস উৎপাদনকারী প্রতিষ্ঠানে হামলা চালিয়েছে রাশিয়া

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শ্রীলঙ্কায় সরকারবিরোধী বিক্ষোভে দমন-পীড়ন, বরখাস্ত পুলিশপ্রধান রিমান্ডে
শ্রীলঙ্কায় সরকারবিরোধী বিক্ষোভে দমন-পীড়ন, বরখাস্ত পুলিশপ্রধান রিমান্ডে

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
পর্যটক টানতে দুই লাখ ফ্রি বিমান টিকেট দেয়ার পরিকল্পনা থাইল্যান্ডের
পর্যটক টানতে দুই লাখ ফ্রি বিমান টিকেট দেয়ার পরিকল্পনা থাইল্যান্ডের

৯ ঘণ্টা আগে | পর্যটন

এনবিআর বিলুপ্ত করে দুটি পৃথক বিভাগ তৈরির অধ্যাদেশ পাস
এনবিআর বিলুপ্ত করে দুটি পৃথক বিভাগ তৈরির অধ্যাদেশ পাস

৬ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

মাওয়া এক্সপ্রেসওয়েতে প্রাইভেটকার উল্টে নিহত ৩
মাওয়া এক্সপ্রেসওয়েতে প্রাইভেটকার উল্টে নিহত ৩

১৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইসরায়েলকে ৫০ কোটি ডলারের এয়ার জ্বালানি ট্যাঙ্কার দিচ্ছে আমেরিকা
ইসরায়েলকে ৫০ কোটি ডলারের এয়ার জ্বালানি ট্যাঙ্কার দিচ্ছে আমেরিকা

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জামিন পেলেন ইমরান খান, মুক্তির বিষয়ে যা জানা গেল
জামিন পেলেন ইমরান খান, মুক্তির বিষয়ে যা জানা গেল

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্পের ‘অনুরোধে’ মেক্সিকো সীমান্তপ্রাচীরে কালো রং করা হবে
ট্রাম্পের ‘অনুরোধে’ মেক্সিকো সীমান্তপ্রাচীরে কালো রং করা হবে

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজা নগরীতে ইসরায়েলি সামরিক অভিযানের প্রথম ধাপ শুরু
গাজা নগরীতে ইসরায়েলি সামরিক অভিযানের প্রথম ধাপ শুরু

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দ্বিতীয় বারের মতো সন্তান বিক্রি করতে চান কুমিল্লার এক মা, আসল ঘটনা কি?
দ্বিতীয় বারের মতো সন্তান বিক্রি করতে চান কুমিল্লার এক মা, আসল ঘটনা কি?

১৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইধিকাকে ‘বাংলার ক্রাশ’ বললেন দেব
ইধিকাকে ‘বাংলার ক্রাশ’ বললেন দেব

১০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২১ আগস্ট)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২১ আগস্ট)

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মৃত্যুর কয়েক ঘণ্টা পরও ছোবল দিতে সক্ষম এসব সাপ
মৃত্যুর কয়েক ঘণ্টা পরও ছোবল দিতে সক্ষম এসব সাপ

৫ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

গাজায় স্থল অভিযান শুরু করেছে ইসরায়েল, আতঙ্কে শহর ছাড়ছে ফিলিস্তিনিরা
গাজায় স্থল অভিযান শুরু করেছে ইসরায়েল, আতঙ্কে শহর ছাড়ছে ফিলিস্তিনিরা

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মার্কিন ভিসা ইস্যু নিয়ে নতুন বার্তা দিল দূতাবাস
মার্কিন ভিসা ইস্যু নিয়ে নতুন বার্তা দিল দূতাবাস

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আলাস্কায় জ্বালানি ভরতে কেন ৩ কোটি টাকা দিলেন পুতিন?
আলাস্কায় জ্বালানি ভরতে কেন ৩ কোটি টাকা দিলেন পুতিন?

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতের জন্য আকাশসীমা বন্ধের মেয়াদ আরও বাড়াল পাকিস্তান
ভারতের জন্য আকাশসীমা বন্ধের মেয়াদ আরও বাড়াল পাকিস্তান

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

স্যাটেলাইট লাগিয়ে সুন্দরবনে ছেড়ে দেওয়া সেই ৫ কুমির নিখোঁজ
স্যাটেলাইট লাগিয়ে সুন্দরবনে ছেড়ে দেওয়া সেই ৫ কুমির নিখোঁজ

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

৬ লাশ পোড়ানোর মামলা: রাজসাক্ষী হতে চান এক পুলিশ সদস্য
৬ লাশ পোড়ানোর মামলা: রাজসাক্ষী হতে চান এক পুলিশ সদস্য

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সরকারি সফরে চীনে গেলেন সেনাপ্রধান
সরকারি সফরে চীনে গেলেন সেনাপ্রধান

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রচলিত পদ্ধতিতেই ভোট প্রস্তুতি
প্রচলিত পদ্ধতিতেই ভোট প্রস্তুতি

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১২ ব্যাংক ও আর্থিক প্রতিষ্ঠানকে সম্মাননা
১২ ব্যাংক ও আর্থিক প্রতিষ্ঠানকে সম্মাননা

১১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

এনসিপির একটি শ্রেণি যত অপরাধই করুক শাস্তি হয় না
এনসিপির একটি শ্রেণি যত অপরাধই করুক শাস্তি হয় না

১৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বাঁচা-মরার লড়াইয়ে টস হেরে ব্যাটিংয়ে বাংলাদেশ ‘এ’
বাঁচা-মরার লড়াইয়ে টস হেরে ব্যাটিংয়ে বাংলাদেশ ‘এ’

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মিস ইউনিভার্সের মঞ্চে প্রথমবারের মতো ফিলিস্তিনি সুন্দরী
মিস ইউনিভার্সের মঞ্চে প্রথমবারের মতো ফিলিস্তিনি সুন্দরী

১৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সাগর-রুনির সন্তান মেঘের হাতে পূর্বাচল প্লটের দলিল হস্তান্তর
সাগর-রুনির সন্তান মেঘের হাতে পূর্বাচল প্লটের দলিল হস্তান্তর

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুক্তরাষ্ট্রের জন্য হুমকি হতে পারে উত্তর কোরিয়ার গোপন সামরিক ঘাঁটি
যুক্তরাষ্ট্রের জন্য হুমকি হতে পারে উত্তর কোরিয়ার গোপন সামরিক ঘাঁটি

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিসিবির নির্বাচন থেকে সরে দাঁড়ালেন মাহবুব আনাম
বিসিবির নির্বাচন থেকে সরে দাঁড়ালেন মাহবুব আনাম

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

৪ দিনের সফরে ঢাকায় পাকিস্তানের বাণিজ্যমন্ত্রী
৪ দিনের সফরে ঢাকায় পাকিস্তানের বাণিজ্যমন্ত্রী

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অস্ত্রোপচারের পর কেমন আছেন শাহরুখ?
অস্ত্রোপচারের পর কেমন আছেন শাহরুখ?

১২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

কুয়াকাটার সৈকতে ফের ভেসে এলো মৃত ডলফিন
কুয়াকাটার সৈকতে ফের ভেসে এলো মৃত ডলফিন

১৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দায়িত্ব গ্রহণ করলেন সিলেটের নতুন ডিসি সারওয়ার আলম
দায়িত্ব গ্রহণ করলেন সিলেটের নতুন ডিসি সারওয়ার আলম

১০ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

প্রিন্ট সর্বাধিক
গভীর খাদে ব্যাংক খাত
গভীর খাদে ব্যাংক খাত

প্রথম পৃষ্ঠা

ওপরে সিঙ্গাপুর নিচে আব্দুল্লাহপুর
ওপরে সিঙ্গাপুর নিচে আব্দুল্লাহপুর

রকমারি নগর পরিক্রমা

সবকিছু সহ্যের বাইরে চলে যাচ্ছে
সবকিছু সহ্যের বাইরে চলে যাচ্ছে

সম্পাদকীয়

বিদ্যুৎ খাতে মাফিয়া লুটেরা
বিদ্যুৎ খাতে মাফিয়া লুটেরা

প্রথম পৃষ্ঠা

নসরুল হামিদের বাংলোবাড়ি গুঁড়িয়ে দিল প্রশাসন
নসরুল হামিদের বাংলোবাড়ি গুঁড়িয়ে দিল প্রশাসন

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

চার দশক পর প্রাণ পেল বড়াল নদ
চার দশক পর প্রাণ পেল বড়াল নদ

পেছনের পৃষ্ঠা

ডাকসুতে হবে কঠিন লড়াই মনোনয়নপত্র জমা শেষ
ডাকসুতে হবে কঠিন লড়াই মনোনয়নপত্র জমা শেষ

প্রথম পৃষ্ঠা

আশুগঞ্জ আতঙ্ক ঢাকা-সিলেট মহাসড়কে
আশুগঞ্জ আতঙ্ক ঢাকা-সিলেট মহাসড়কে

পেছনের পৃষ্ঠা

বিএনপির চার, এনসিপি ও জামায়াতের একজন করে
বিএনপির চার, এনসিপি ও জামায়াতের একজন করে

নগর জীবন

দীর্ঘ হচ্ছে টিসিবির ট্রাকে ক্রেতার লাইন
দীর্ঘ হচ্ছে টিসিবির ট্রাকে ক্রেতার লাইন

পেছনের পৃষ্ঠা

ভারতে আওয়ামী লীগ কার্যালয়ে তোলপাড়
ভারতে আওয়ামী লীগ কার্যালয়ে তোলপাড়

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপির মনোনয়ন দৌড়ে চারজন
বিএনপির মনোনয়ন দৌড়ে চারজন

নগর জীবন

তাক লাগানো জুজুবি বাগান
তাক লাগানো জুজুবি বাগান

পেছনের পৃষ্ঠা

শেষ আবদার পূরণ হলো না : ববিতা
শেষ আবদার পূরণ হলো না : ববিতা

শোবিজ

দায়িত্ব নেওয়ার পর ১২টি হাতির মৃত্যু
দায়িত্ব নেওয়ার পর ১২টি হাতির মৃত্যু

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রেমে ব্যর্থ হয়ে বন্ধুর হাতে বন্ধু খুন
প্রেমে ব্যর্থ হয়ে বন্ধুর হাতে বন্ধু খুন

পেছনের পৃষ্ঠা

ইসরায়েল-ফ্রান্সের মধ্যে তীব্র উত্তেজনা
ইসরায়েল-ফ্রান্সের মধ্যে তীব্র উত্তেজনা

পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্পের টার্গেট ত্রিপক্ষীয় বৈঠক
ট্রাম্পের টার্গেট ত্রিপক্ষীয় বৈঠক

প্রথম পৃষ্ঠা

এনসিপির ১৫ নেতা-কর্মীর পদত্যাগ
এনসিপির ১৫ নেতা-কর্মীর পদত্যাগ

পেছনের পৃষ্ঠা

সিইসি যাচ্ছেন কানাডা
সিইসি যাচ্ছেন কানাডা

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রধানমন্ত্রী মন্ত্রী এক মাসের বেশি জেলে থাকলে বরখাস্ত
প্রধানমন্ত্রী মন্ত্রী এক মাসের বেশি জেলে থাকলে বরখাস্ত

প্রথম পৃষ্ঠা

ছাত্র হত্যার আসামি এখন ইউএনও
ছাত্র হত্যার আসামি এখন ইউএনও

পেছনের পৃষ্ঠা

উখিয়ায় পুলিশের লাঠিচার্জে ১৫ শিক্ষক আহত, আটক ২৮
উখিয়ায় পুলিশের লাঠিচার্জে ১৫ শিক্ষক আহত, আটক ২৮

খবর

তিস্তার বুকে চালু স্বপ্নের মওলানা ভাসানী সেতু
তিস্তার বুকে চালু স্বপ্নের মওলানা ভাসানী সেতু

পেছনের পৃষ্ঠা

নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে গাড়ি শোরুমে চালক নিহত
নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে গাড়ি শোরুমে চালক নিহত

পেছনের পৃষ্ঠা

যুক্তরাষ্ট্রবিরোধী হলে মিলবে না গ্রিনকার্ড
যুক্তরাষ্ট্রবিরোধী হলে মিলবে না গ্রিনকার্ড

পেছনের পৃষ্ঠা

ঢাকা-সিলেট মহাসড়ক অবরোধ
ঢাকা-সিলেট মহাসড়ক অবরোধ

পেছনের পৃষ্ঠা

গুলিবিদ্ধ ছাত্রদের ভর্তি না করতে চাপ দেয় ডিবি
গুলিবিদ্ধ ছাত্রদের ভর্তি না করতে চাপ দেয় ডিবি

প্রথম পৃষ্ঠা

চিকিৎসকের চেম্বারে অপেক্ষারত মায়ের কোলেই নবজাতকের মৃত্যু
চিকিৎসকের চেম্বারে অপেক্ষারত মায়ের কোলেই নবজাতকের মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা