শিরোনাম
প্রকাশ: ০১:৩১, বুধবার, ৩০ এপ্রিল, ২০২৫ আপডেট: ০২:০৩, বুধবার, ৩০ এপ্রিল, ২০২৫

আইসিইউতে অর্থনীতি, সংকটে রাজনীতি

বিশেষ প্রতিনিধি
অনলাইন ভার্সন
আইসিইউতে অর্থনীতি, সংকটে রাজনীতি

প্রচণ্ড ঘূর্ণিঝড়ের আগে আবহাওয়া যেমন থমথমে বা গুমোট থাকে, বাংলাদেশের অবস্থাও যেন এখন তেমন। কখন, কোথায় কী ঘটবে সে সম্পর্কে এক আতঙ্ক এবং অনিশ্চয়তা। মুদ্রাস্ফীতির চাপে যখন দেশের জনগণ চিড়েচ্যাপটা ঠিক সেই সময় অর্থনীতিতে ঘটেছে বেশ কিছু নেতিবাচক ঘটনা। যার প্রতিক্রিয়া হবে মারাত্মক।

আইএমএফ নতুন কিস্তির টাকা ছাড় দিতে গড়িমসি করছে। বিশ্বব্যাংক বলেছে, নয় মাসে নতুন করে হতদরিদ্র হয়েছে আরও ৩০ লাখ মানুষ। বাংলাদেশ উন্নয়ন প্রতিবেদনে খাদ্য মুদ্রাস্ফীতির জন্য লাল তালিকাভুক্ত হয়েছে বাংলাদেশ। চলতি বছরে প্রবৃদ্ধি ৪ শতাংশের কম হবে বলে জানিয়েছে বিশ্বব্যাংক এবং আইএমএফ। কিছুদিনের স্বস্তির পর নতুন করে বাড়ছে জিনিসপত্রের দাম। অর্থনীতিবিদরাও এ নিয়ে শঙ্কার কথা বলছেন। গত নয় মাসে দেশের অর্থনীতি মুখ থুবড়ে পড়েছে। শুধু মুখ থুবড়ে পড়েছে বললে ভুল বলা হবে, অর্থনীতি অসুস্থ হতে হতে রীতিমতো আইসিইউতে। শিল্পাঙ্গনে বিরাজ করছে হতাশা, উদ্বেগ, আতঙ্ক।

অনেক বড় বড় শিল্পকারখানা বন্ধ হয়ে গেছে। শিল্প উদ্যোক্তারা হাত-পা গুটিয়ে বসে আছেন। ডলারের উচ্চমূল্য, ব্যাংক ঋণে সুদের হার, তীব্র গ্যাস সংকট এবং শিল্প উদ্যোক্তাদের নানাভাবে হয়রানির ফলে অর্থনীতি এক হতাশাজনক পরিস্থিতির দিকে ধাবিত হচ্ছে। কিন্তু এ নিয়ে কারও কোনো মনোযোগ নেই। যেভাবে বেসরকারি খাতকে আস্থায় নিয়ে ‘নতুন বাংলাদেশ’ গড়ার উদ্যোগ গ্রহণ করা উচিত ছিল সেভাবে হয়নি। মার্কিন নতুন শুল্কনীতির বিরূপ প্রভাব পড়েছে গোটা বিশ্বে। বাংলাদেশেও এর নেতিবাচক প্রভাব পড়বে। উপমহাদেশে নতুন করে অস্থিরতার জন্যও দেশের অর্থনীতি এখন ঝুঁকিতে।

যে কোনো দেশে রাজনীতি ও অর্থনীতি পরস্পরের পরিপূরক। রাজনীতি সঠিক পথে না এগোলে যেমন অর্থনীতি ঠিক থাকে না, তেমনি অর্থনীতি অসুস্থ হলে রাজনৈতিক স্থিতিশীলতা ধরে রাখা কঠিন হয়ে যায়। বাংলাদেশ এখন যুগপৎ রাজনৈতিক এবং অর্থনৈতিক সংকটে।

মনে রাখতে হবে যে, বাংলাদেশে কর্মসংস্থানের ৯৪ ভাগই আসে বেসরকারি খাত থেকে। সরকারি খাতে কর্মসংস্থান মাত্র ৬ ভাগ। বেসরকারি খাত এখন যে পরিস্থিতির মধ্যে আছে তাতে বাংলাদেশে কর্মসংস্থানের দরজাগুলো আস্তে আস্তে বন্ধ হয়ে যাচ্ছে। ফলে দেশ এক মহা অর্থনৈতিক সংকটে নিমজ্জিত হবে। সেখান থেকে আর কেউই উদ্ধার করতে পারবে না। অর্থনৈতিক এ সংকট থেকে উত্তরণের দুই পথ খোলা।

প্রথমত, বেসরকারি খাতকে আস্থায় আনতে হবে। তাদের হয়রানি বন্ধ করে সম্মিলিতভাবে অর্থনীতি পুনরুদ্ধারের উদ্যোগ গ্রহণ এখন সময়ের দাবি। শিল্প উদ্যোক্তা, ব্যবসায়ীদের হয়রানি বন্ধ করতে হবে অবিলম্বে। পলাতক লুটেরা, ইচ্ছাকৃত ঋণখেলাপি, দুর্নীতিবাজদের সঙ্গে শিল্পপতি, ব্যবসায়ীদের এককাতারে মেলানো যাবে না।

দ্বিতীয় উপায় হলো রাজনৈতিক অনিশ্চয়তা দূর করা। রাজনৈতিক অস্থিরতায় অর্থনীতি কখনো চাঙা হবে না। তাই দ্রুত গণতন্ত্রের পথে দেশকে নিয়ে যেতে হবে। গণতন্ত্র, সুশাসন, জবাবদিহিতা এবং স্বচ্ছতাই পারে মুমূর্ষু অর্থনীতিকে বাঁচাতে। সেজন্য প্রয়োজন দ্রুত নির্বাচন। জনগণের নির্বাচিত প্রতিনিধির কাছে ক্ষমতা হস্তান্তর। নির্বাচিত সরকার সব পক্ষের সঙ্গে আলাপ-আলোচনা করে জনগণের মতামতের ভিত্তিতে অর্থনৈতিক পুনরুদ্ধারের কর্মসূচি গ্রহণ করবে। কিন্তু নির্বাচনের আকাশেও এখন কালো মেঘ। নির্বাচন নিয়ে নতুন করে রাজনৈতিক অঙ্গনে বিভক্তি ও সংকটের রেখা ক্রমশ স্পষ্ট হচ্ছে।

চলতি মাসটি রাজনৈতিক অঙ্গনের জন্য গুরুত্বপূর্ণ বলেই মনে করছেন রাজনৈতিক বিশ্লেষকরা। আগামী কয়েক দিনের মধ্যে বোঝা যাবে দেশের রাজনীতি কোন পথে যাবে। রাজনৈতিক দলগুলোর সঙ্গে ঐকমত্য কমিশনের সংলাপেই নির্ধারিত হতে পারে বাংলাদেশের ভবিষ্যৎ। ন্যূনতম ঐক্যের ভিত্তিতে জুলাই সনদ তৈরি করতে হবে। দেশকে নির্বাচনের দিকে নিয়ে যেতে হবে। না হলে আরেকটি ওয়ান-ইলেভেনের মতো পরিস্থিতি সৃষ্টি অস্বাভাবিক নয়।

জুলাই সনদ নিয়ে কালক্ষেপণের কোনো সুযোগ নেই। কিছু কিছু অপ্রয়োজনীয় এবং বিতর্কিত সংস্কার প্রস্তাব নিয়ে কোনো অবস্থাতেই এখন এগোনো ঠিক হবে না। এসব সংস্কারের সুপারিশ তুলে রাখতে হবে নির্বাচিত সরকারের জন্য। গণমাধ্যম সংস্কার, নারী সংস্কার কিংবা জনপ্রশাসন সংস্কার এই সরকারের কাজ নয়। সংস্কার প্রস্তাবের গ্রহণযোগ্যতা নিয়ে ইতোমধ্যে প্রশ্ন উঠেছে। এসব কমিশন কিছু সুশীল বুদ্ধিজীবী টেবিলে বসেই তাদের জনবিচ্ছিন্ন ভাবনাকে জনগণের ওপর চাপিয়ে দিতে চাইছে। এসব কমিশনের সুপারিশ শুধু অলীক, অবাস্তব নয়, উদ্দেশ্যমূলকও বটে। জাতীয় ঐকমত্য কমিশন গঠনের প্রধান লক্ষ্য ছিল দেশকে একটি অঙ্গীকারের মধ্যে ঐক্যবদ্ধ করা। কিন্তু অধিকাংশ কমিশনের সুপারিশ দেশকে বিভক্তির পথে ঠেলে দিচ্ছে। তাহলে কি কমিশনের দায়িত্বে যারা আছেন তারা দেশকে বিভক্ত করতে চান? এদের মধ্যে অনেকেই আছেন যারা এক-এগারোর কুশীলব। তারা নতুন করে ষড়যন্ত্রের ফাঁদ পাতছে কি না তা খতিয়ে দেখা দরকার।

এরা নতুন করে রাজনীতিকে সংকটে ফেলতে চাইছে। রাজনৈতিক দলগুলোকে মুখোমুখি দাঁড় করাতে চাইছে এক-এগারোর মতোই। দেশে নির্বাচনের বদলে দীর্ঘদিনের জন্য অনির্বাচিত সরকারকে ক্ষমতায় রাখার নতুন কোনো ষড়যন্ত্র হচ্ছে কি না সেটা লক্ষ্য রাখা দরকার। কেন এভাবে নিত্যনতুন ইস্যু সৃষ্টি করে রাজনৈতিক অঙ্গনে বিভাজন ও উত্তেজনা সৃষ্টি করছে, সেটি নিয়েও জনমনে নানা প্রশ্ন। নতুন করে স্থানীয় সরকার নির্বাচনের ইস্যু এনেছে জামায়াত। হঠাৎ করেই তারা স্থানীয় সরকার নির্বাচন আগে হওয়া উচিত বলে মন্তব্য করেছে। এ ইস্যুটি রাজনৈতিক অঙ্গনে নতুন বিভক্তি সৃষ্টি করেছে। রাজনৈতিক দলগুলোকে আরও গঠনমূলক ও দায়িত্বশীল আচরণ করতে হবে দেশের জন্য। রাজনীতিতে মতবিরোধের আওয়াজ ক্রমশ বড় হচ্ছে।

নির্বাচন নিয়ে শুরু হয়েছে সংকট। রাজনীতি যেন এক পথহারা নাবিকের মতো, বন্দর খুঁজে পাচ্ছে না। সরকারের পক্ষ থেকে কোনো সুনির্দিষ্ট রাজনৈতিক রোডম্যাপ নেই। রাজনৈতিক দলের সঙ্গে সংলাপ শেষ হওয়ার পরই বোঝা যাবে যে, বাংলাদেশের রাজনীতির ভবিষ্যৎ কী? বিশেষ করে আগামী নির্বাচন কবে, কীভাবে হবে সেটি বাংলাদেশের ভবিষ্যৎ গন্তব্যের জন্য অত্যন্ত জরুরি। সাধারণ মানুষ নিরাপদে থাকতে চায়। দুই বেলা পেটপুরে খেতে চায়। শান্তিপূর্ণ জীবনযাপন করতে চায় কিন্তু গত নয় মাসে সেটি হয়নি। অন্তর্বর্তী সরকার অনেক কিছু করার চেষ্টা করে কিছুই করতে পারছে না। এটি সরকারের সবচেয়ে বড় ব্যর্থতা। অন্তর্বর্তী সরকারের পক্ষ থেকে এখন পর্যন্ত অগ্রাধিকার নির্ধারণ করা হয়নি। নির্ধারণ করা হলেও জনগণের কাছে অগ্রাধিকার স্পষ্ট নয়। এক উদ্বেগের এবং অনিশ্চয়তার পরিবেশ বিরাজ করছে দেশে। এ পরিবেশ মানুষ চায় না। এজন্যই দেশের বেশির ভাগ মানুষ মনে করেন যে, বাংলাদেশকে দ্রুত গণতন্ত্রের পথে ফিরতে হবে। চলতি মাসটি আমাদের এ সিদ্ধান্ত গ্রহণের জন্য অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। দ্রুত যেন ঐকমত্য কমিশন ন্যূনতম ঐক্যের ভিত্তিতে জুলাই সনদ চূড়ান্ত করতে পারে সেটাই দেশবাসীর প্রত্যাশা। বাংলাদেশের জন্য সামনের কয়েকটি দিন অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। এ মাসেই বোঝা যাবে, দেশ নির্বাচনের পথে যাবে, না দীর্ঘ অনিশ্চয়তাকে আলিঙ্গন করবে। তাই এখন প্রয়োজন সবার বাস্তবতা উপলব্ধির। সবার শুভ বুদ্ধির উদয় হলেই দেশ বাঁচবে। না হলে সামনে এক ভয়ংকর অন্ধকার টানেলে প্রবেশ করতে যাচ্ছে বাংলাদেশ।

বিডি প্রতিদিন/নাজিম

এই বিভাগের আরও খবর
নতুন মামলায় গ্রেপ্তার আতিকুল-পলক
নতুন মামলায় গ্রেপ্তার আতিকুল-পলক
যতোই চ্যালেঞ্জিং হোক, সুস্থ সবল প্রজন্ম গড়ে তুলতে হবে: প্রধান উপদেষ্টা
যতোই চ্যালেঞ্জিং হোক, সুস্থ সবল প্রজন্ম গড়ে তুলতে হবে: প্রধান উপদেষ্টা
২০৩৩ সালের মধ্যে ভোলা ও চাঁদপুরকে মূল ভূখণ্ডের সঙ্গে যুক্ত করবে ৩৩ হাজার কোটি টাকার সেতু
২০৩৩ সালের মধ্যে ভোলা ও চাঁদপুরকে মূল ভূখণ্ডের সঙ্গে যুক্ত করবে ৩৩ হাজার কোটি টাকার সেতু
শিগগিরই জাপান ও কানাডায় চালু হচ্ছে এনআইডি সেবা
শিগগিরই জাপান ও কানাডায় চালু হচ্ছে এনআইডি সেবা
আজ রাতে একাদশ শ্রেণিতে ভর্তির প্রথম ধাপের ফল প্রকাশ
আজ রাতে একাদশ শ্রেণিতে ভর্তির প্রথম ধাপের ফল প্রকাশ
ট্রাইব্যুনালে সাবেক আইজিপি মামুন
ট্রাইব্যুনালে সাবেক আইজিপি মামুন
চার সমুদ্রবন্দরে ৩ নম্বর সতর্কসংকেত
চার সমুদ্রবন্দরে ৩ নম্বর সতর্কসংকেত
একাদশে ভর্তির প্রথম ধাপের ফল প্রকাশ আজ
একাদশে ভর্তির প্রথম ধাপের ফল প্রকাশ আজ
৫ দিন ভারি বৃষ্টির সতর্কতা, ১০ জেলার নিম্নাঞ্চল প্লাবিত হওয়ার আশঙ্কা
৫ দিন ভারি বৃষ্টির সতর্কতা, ১০ জেলার নিম্নাঞ্চল প্লাবিত হওয়ার আশঙ্কা
প্রধান বিচারপতির সঙ্গে সাক্ষাৎ ব্রিটিশ হাইকমিশনারের
প্রধান বিচারপতির সঙ্গে সাক্ষাৎ ব্রিটিশ হাইকমিশনারের
প্রতিকূল পরিস্থিতিতেও দৃঢ়চিত্ত ড. ইউনূস
প্রতিকূল পরিস্থিতিতেও দৃঢ়চিত্ত ড. ইউনূস
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২০ আগস্ট)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২০ আগস্ট)
সর্বশেষ খবর
নতুন মামলায় গ্রেপ্তার আতিকুল-পলক
নতুন মামলায় গ্রেপ্তার আতিকুল-পলক

এই মাত্র | জাতীয়

কুমিল্লায় পাসপোর্টসহ মানবপাচারকারী আটক
কুমিল্লায় পাসপোর্টসহ মানবপাচারকারী আটক

৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

শরীরচর্চার অভ্যাসে বাড়ে মস্তিষ্কের কর্মক্ষমতা
শরীরচর্চার অভ্যাসে বাড়ে মস্তিষ্কের কর্মক্ষমতা

৬ মিনিট আগে | জীবন ধারা

ফোন হ্যাং করছে বারবার, যেভাবে সমাধান করবেন
ফোন হ্যাং করছে বারবার, যেভাবে সমাধান করবেন

১৩ মিনিট আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

উদ্বেগ বাড়াচ্ছে নৃশংস অপরাধের ক্রমবৃদ্ধি
উদ্বেগ বাড়াচ্ছে নৃশংস অপরাধের ক্রমবৃদ্ধি

২৩ মিনিট আগে | মুক্তমঞ্চ

জুলাই আন্দোলনে আহত তন্বীর সম্মানে যে পদ খালি রাখলো ছাত্রদল
জুলাই আন্দোলনে আহত তন্বীর সম্মানে যে পদ খালি রাখলো ছাত্রদল

২৪ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

দৌলতখানে স্বেচ্ছাসেবক দলের প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী পালিত
দৌলতখানে স্বেচ্ছাসেবক দলের প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী পালিত

৩৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

যতোই চ্যালেঞ্জিং হোক, সুস্থ সবল প্রজন্ম গড়ে তুলতে হবে: প্রধান উপদেষ্টা
যতোই চ্যালেঞ্জিং হোক, সুস্থ সবল প্রজন্ম গড়ে তুলতে হবে: প্রধান উপদেষ্টা

৪৫ মিনিট আগে | জাতীয়

‘ফ্রেন্ডস’ তারকার মৃত্যু, দোষ স্বীকার নারীর
‘ফ্রেন্ডস’ তারকার মৃত্যু, দোষ স্বীকার নারীর

৪৬ মিনিট আগে | শোবিজ

শ্রীপুরে গাঁজা ও দেশীয় অস্ত্রসহ মাদক ব্যবসায়ী আটক
শ্রীপুরে গাঁজা ও দেশীয় অস্ত্রসহ মাদক ব্যবসায়ী আটক

৪৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

২০৩৩ সালের মধ্যে ভোলা ও চাঁদপুরকে মূল ভূখণ্ডের সঙ্গে যুক্ত করবে ৩৩ হাজার কোটি টাকার সেতু
২০৩৩ সালের মধ্যে ভোলা ও চাঁদপুরকে মূল ভূখণ্ডের সঙ্গে যুক্ত করবে ৩৩ হাজার কোটি টাকার সেতু

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ডাকসুতে ছাত্রদলের প্যানেল : ভিপি আবিদুল, জিএস হামিম-এজিএস মায়েদ
ডাকসুতে ছাত্রদলের প্যানেল : ভিপি আবিদুল, জিএস হামিম-এজিএস মায়েদ

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বান্দরবানের রুমায় কিশোরী ধর্ষণে ৩ জন গ্রেফতার
বান্দরবানের রুমায় কিশোরী ধর্ষণে ৩ জন গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফিনল্যান্ডের সংসদ ভবন থেকে এমপির মরদেহ উদ্ধার
ফিনল্যান্ডের সংসদ ভবন থেকে এমপির মরদেহ উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েল–অস্ট্রেলিয়া সম্পর্কের উত্তেজনা, মুখোমুখি নেতানিয়াহু–আলবানিজ
ইসরায়েল–অস্ট্রেলিয়া সম্পর্কের উত্তেজনা, মুখোমুখি নেতানিয়াহু–আলবানিজ

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খাগড়াছড়ির দীঘিনালায় ব্যবসায়ীকে মারধর করার জের, পুলিশ ফাঁড়ির উপ-পরিদর্শক প্রত্যাহার
খাগড়াছড়ির দীঘিনালায় ব্যবসায়ীকে মারধর করার জের, পুলিশ ফাঁড়ির উপ-পরিদর্শক প্রত্যাহার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শিগগিরই জাপান ও কানাডায় চালু হচ্ছে এনআইডি সেবা
শিগগিরই জাপান ও কানাডায় চালু হচ্ছে এনআইডি সেবা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রাম্পের শুল্কের প্রভাবে ৪ বছরের মধ্যে সর্বোচ্চ রপ্তানি কমলো জাপানের
ট্রাম্পের শুল্কের প্রভাবে ৪ বছরের মধ্যে সর্বোচ্চ রপ্তানি কমলো জাপানের

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আজ রাতে একাদশ শ্রেণিতে ভর্তির প্রথম ধাপের ফল প্রকাশ
আজ রাতে একাদশ শ্রেণিতে ভর্তির প্রথম ধাপের ফল প্রকাশ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ওপেনএআই-গুগলের সঙ্গে পাল্লা দিতে মেটার নতুন এআই কাঠামো
ওপেনএআই-গুগলের সঙ্গে পাল্লা দিতে মেটার নতুন এআই কাঠামো

১ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

ডাকসু নির্বাচনে ছাত্রদলের প্যানেল ঘোষণা দুপুরে
ডাকসু নির্বাচনে ছাত্রদলের প্যানেল ঘোষণা দুপুরে

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ক্ষুদ্র আমানতকারীদের অর্থ ফেরতের ভাবনা
ক্ষুদ্র আমানতকারীদের অর্থ ফেরতের ভাবনা

২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

সাইকেল চালালে মিলবে সুস্থতা
সাইকেল চালালে মিলবে সুস্থতা

২ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

উত্তর কোরিয়ায় অস্ত্র পাঠানোয় চীনা নাগরিককে ৮ বছরের কারাদণ্ড দিল যুক্তরাষ্ট্র
উত্তর কোরিয়ায় অস্ত্র পাঠানোয় চীনা নাগরিককে ৮ বছরের কারাদণ্ড দিল যুক্তরাষ্ট্র

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিপজ্জনক থার্ড পার্টি অ্যাপ চেনার উপায় কী
বিপজ্জনক থার্ড পার্টি অ্যাপ চেনার উপায় কী

২ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

ট্রাইব্যুনালে সাবেক আইজিপি মামুন
ট্রাইব্যুনালে সাবেক আইজিপি মামুন

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মুম্বাই ও মহারাষ্ট্রে বৃষ্টি-বন্যায় ৬ জনের মৃত্যু, নিখোঁজ ৫
মুম্বাই ও মহারাষ্ট্রে বৃষ্টি-বন্যায় ৬ জনের মৃত্যু, নিখোঁজ ৫

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দুই পরিবারের মজার ঘটনা নিয়ে ধারাবাহিক ‘গিট্টু’
দুই পরিবারের মজার ঘটনা নিয়ে ধারাবাহিক ‘গিট্টু’

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

চার সমুদ্রবন্দরে ৩ নম্বর সতর্কসংকেত
চার সমুদ্রবন্দরে ৩ নম্বর সতর্কসংকেত

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রোহিঙ্গা ক্যাম্প থেকে চাকরিচ্যুত আন্দোলনকারীদের উপর পুলিশের লাঠিচার্জ, গ্রেফতার ১৫
রোহিঙ্গা ক্যাম্প থেকে চাকরিচ্যুত আন্দোলনকারীদের উপর পুলিশের লাঠিচার্জ, গ্রেফতার ১৫

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
উন্মুক্ত হচ্ছে মালয়েশিয়ার শ্রমবাজার, আবেদন করা যাবে ৩১ ডিসেম্বর পর্যন্ত
উন্মুক্ত হচ্ছে মালয়েশিয়ার শ্রমবাজার, আবেদন করা যাবে ৩১ ডিসেম্বর পর্যন্ত

১৬ ঘণ্টা আগে | পরবাস

১৫ লাখ টাকা মুক্তিপণ দাবি, বাসার কাজের ছেলের হাতে খুন স্কুলছাত্র
১৫ লাখ টাকা মুক্তিপণ দাবি, বাসার কাজের ছেলের হাতে খুন স্কুলছাত্র

২৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পুতিনের সাহস আছে কি না দেখা যাবে, কেন বললেন ফিনল্যান্ড প্রেসিডেন্ট
পুতিনের সাহস আছে কি না দেখা যাবে, কেন বললেন ফিনল্যান্ড প্রেসিডেন্ট

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জুমার নামাজে না গেলে দুই বছরের দণ্ড, মালয়েশিয়ার রাজ্যে নতুন আইন
জুমার নামাজে না গেলে দুই বছরের দণ্ড, মালয়েশিয়ার রাজ্যে নতুন আইন

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

স্কুল-কলেজে শিক্ষার্থীদের মোবাইল ব্যবহার নিষিদ্ধ
স্কুল-কলেজে শিক্ষার্থীদের মোবাইল ব্যবহার নিষিদ্ধ

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জনশুনানিতে দিল্লির মুখ্যমন্ত্রী রেখা গুপ্তকে চড়, যুবক আটক
জনশুনানিতে দিল্লির মুখ্যমন্ত্রী রেখা গুপ্তকে চড়, যুবক আটক

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অতিরিক্ত এসপি হাফিজ আল ফারুক বরখাস্ত
অতিরিক্ত এসপি হাফিজ আল ফারুক বরখাস্ত

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নাইজেরিয়ায় ফজরের সময় মসজিদে হামলা, নিহত ২৭
নাইজেরিয়ায় ফজরের সময় মসজিদে হামলা, নিহত ২৭

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইউক্রেনকে আরও এক হাজার সৈন্যের মরদেহ ফেরত দিল রাশিয়া
ইউক্রেনকে আরও এক হাজার সৈন্যের মরদেহ ফেরত দিল রাশিয়া

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নতুন প্রস্তাবে রাজি হামাস, শর্ত দিচ্ছে ইসরায়েল
নতুন প্রস্তাবে রাজি হামাস, শর্ত দিচ্ছে ইসরায়েল

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্পের সঙ্গে জেলেনস্কি ও ইউরোপীয় নেতাদের বৈঠকে যা হলো
ট্রাম্পের সঙ্গে জেলেনস্কি ও ইউরোপীয় নেতাদের বৈঠকে যা হলো

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৫ দিন ভারি বৃষ্টির সতর্কতা, ১০ জেলার নিম্নাঞ্চল প্লাবিত হওয়ার আশঙ্কা
৫ দিন ভারি বৃষ্টির সতর্কতা, ১০ জেলার নিম্নাঞ্চল প্লাবিত হওয়ার আশঙ্কা

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইরান থেকে বিতাড়িত হয়ে ফিরছিলেন, পথে দুর্ঘটনায় প্রাণ গেল ৭১ আফগানির
ইরান থেকে বিতাড়িত হয়ে ফিরছিলেন, পথে দুর্ঘটনায় প্রাণ গেল ৭১ আফগানির

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চিকিৎসা শেষে দেশে ফিরে অসুস্থ ফখরুল, ভর্তি হাসপাতালে
চিকিৎসা শেষে দেশে ফিরে অসুস্থ ফখরুল, ভর্তি হাসপাতালে

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

হাসিনার সাবেক সামরিক সচিব মিয়াজীর দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা
হাসিনার সাবেক সামরিক সচিব মিয়াজীর দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্পেনে তাপপ্রবাহে ১৬ দিনে সাড়ে ১১শ’ মানুষের মৃত্যু
স্পেনে তাপপ্রবাহে ১৬ দিনে সাড়ে ১১শ’ মানুষের মৃত্যু

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইউক্রেন যুদ্ধ থামিয়ে স্বর্গে যেতে চান ডোনাল্ড ট্রাম্প!
ইউক্রেন যুদ্ধ থামিয়ে স্বর্গে যেতে চান ডোনাল্ড ট্রাম্প!

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাড়ল সরকারি কর্মচারীদের অনুদানের পরিমাণ
বাড়ল সরকারি কর্মচারীদের অনুদানের পরিমাণ

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

একাদশে ভর্তির প্রথম ধাপের ফল প্রকাশ আজ
একাদশে ভর্তির প্রথম ধাপের ফল প্রকাশ আজ

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ডাকসুতে ছাত্রদলের প্যানেল : ভিপি আবিদুল, জিএস হামিম-এজিএস মায়েদ
ডাকসুতে ছাত্রদলের প্যানেল : ভিপি আবিদুল, জিএস হামিম-এজিএস মায়েদ

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

পারমাণবিক অস্ত্রভাণ্ডার নিয়ে নতুন হুমকি দিলেন কিম জং উন
পারমাণবিক অস্ত্রভাণ্ডার নিয়ে নতুন হুমকি দিলেন কিম জং উন

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৪১ হাজার শিক্ষক নিয়োগের সুপারিশের ফল প্রকাশ
৪১ হাজার শিক্ষক নিয়োগের সুপারিশের ফল প্রকাশ

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘কিছু নাবালক অবুঝ শিশুরা বলে বেড়াচ্ছে নির্বাচন হবে না’
‘কিছু নাবালক অবুঝ শিশুরা বলে বেড়াচ্ছে নির্বাচন হবে না’

১৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শিক্ষককে ছুরি মেরে টিসি দেওয়ার প্রতিশোধ নিল ছাত্রী!
শিক্ষককে ছুরি মেরে টিসি দেওয়ার প্রতিশোধ নিল ছাত্রী!

১৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভারতের এশিয়া কাপের দল থেকে বাদ একঝাঁক তারকা
ভারতের এশিয়া কাপের দল থেকে বাদ একঝাঁক তারকা

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২০ আগস্ট)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২০ আগস্ট)

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পিআর পদ্ধতিতে জনগণের অধিকার পরিপূর্ণ হবে না: মির্জা ফখরুল
পিআর পদ্ধতিতে জনগণের অধিকার পরিপূর্ণ হবে না: মির্জা ফখরুল

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পদোন্নতি পেয়ে সচিব হলেন আনোয়ার হোসেন
পদোন্নতি পেয়ে সচিব হলেন আনোয়ার হোসেন

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ক্ষমতায় গেলে পাঁচ বছরে অন্তত ২৫ কোটি গাছ লাগানোর পরিকল্পনা: তারেক রহমান
ক্ষমতায় গেলে পাঁচ বছরে অন্তত ২৫ কোটি গাছ লাগানোর পরিকল্পনা: তারেক রহমান

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

যুদ্ধ বন্ধের কূটনৈতিক প্রচেষ্টার মাঝেও রাশিয়া-ইউক্রেন হামলা অব্যাহত
যুদ্ধ বন্ধের কূটনৈতিক প্রচেষ্টার মাঝেও রাশিয়া-ইউক্রেন হামলা অব্যাহত

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
৬২ হাজার কোটি টাকার মেগা প্রকল্প
৬২ হাজার কোটি টাকার মেগা প্রকল্প

প্রথম পৃষ্ঠা

ঘ্রাণ ছড়াচ্ছে ইউরোপে
ঘ্রাণ ছড়াচ্ছে ইউরোপে

পেছনের পৃষ্ঠা

গ্যাসচোরেরা কাজ করছে মিলেমিশে
গ্যাসচোরেরা কাজ করছে মিলেমিশে

পেছনের পৃষ্ঠা

মালিকদের চাপে সংশোধন হচ্ছে আইন
মালিকদের চাপে সংশোধন হচ্ছে আইন

পেছনের পৃষ্ঠা

দেশের টাকা লুট করে বিদেশে শীর্ষ ধনী
দেশের টাকা লুট করে বিদেশে শীর্ষ ধনী

প্রথম পৃষ্ঠা

ভাঙা রেললাইনে ‘বস্তা গুঁজে’ চালানো হচ্ছে ট্রেন
ভাঙা রেললাইনে ‘বস্তা গুঁজে’ চালানো হচ্ছে ট্রেন

নগর জীবন

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

বিএনপির মনোনয়ন চান তিনজন প্রার্থী চূড়ান্ত জামায়াতের
বিএনপির মনোনয়ন চান তিনজন প্রার্থী চূড়ান্ত জামায়াতের

নগর জীবন

বাস্তবায়নের পথ পাচ্ছে না কমিশন
বাস্তবায়নের পথ পাচ্ছে না কমিশন

প্রথম পৃষ্ঠা

মনোনয়নের লড়াইয়ে বিএনপির দুই আছেন জামায়াতের প্রার্থীও
মনোনয়নের লড়াইয়ে বিএনপির দুই আছেন জামায়াতের প্রার্থীও

নগর জীবন

মুজিব হত্যাকাণ্ড ও জাসদ
মুজিব হত্যাকাণ্ড ও জাসদ

সম্পাদকীয়

বাফুফে আসলে কী চায়
বাফুফে আসলে কী চায়

মাঠে ময়দানে

সুষ্ঠু নির্বাচনে সহযোগিতা করতে প্রস্তুত সেনাবাহিনী
সুষ্ঠু নির্বাচনে সহযোগিতা করতে প্রস্তুত সেনাবাহিনী

প্রথম পৃষ্ঠা

পিপিপির সিইও হলেন আশিক চৌধুরী
পিপিপির সিইও হলেন আশিক চৌধুরী

নগর জীবন

ইসলামি দলগুলোকে এক হতে হবে
ইসলামি দলগুলোকে এক হতে হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

বাংলাদেশিসহ ৬ সহস্রাধিক শিক্ষার্থীর ভিসা বাতিল
বাংলাদেশিসহ ৬ সহস্রাধিক শিক্ষার্থীর ভিসা বাতিল

প্রথম পৃষ্ঠা

ফার্স্ট-সেকেন্ড ইয়ারের ছেলেরা সচিব-ডিসিদের পাশে বসে তদবিরে ব্যস্ত
ফার্স্ট-সেকেন্ড ইয়ারের ছেলেরা সচিব-ডিসিদের পাশে বসে তদবিরে ব্যস্ত

নগর জীবন

জুলাই সনদের তিনটি দফা নিয়ে আপত্তি আছে
জুলাই সনদের তিনটি দফা নিয়ে আপত্তি আছে

প্রথম পৃষ্ঠা

বাড়ি বাড়ি গিয়ে টাকা ফেরত দিলেন ইউপি সদস্য
বাড়ি বাড়ি গিয়ে টাকা ফেরত দিলেন ইউপি সদস্য

নগর জীবন

আন্তর্জাতিক মানের ভোট করতে ৪০ লাখ ইউরো দেবে ইইউ
আন্তর্জাতিক মানের ভোট করতে ৪০ লাখ ইউরো দেবে ইইউ

প্রথম পৃষ্ঠা

মুক্তিপণ না দেওয়ায় শিশু হত্যা
মুক্তিপণ না দেওয়ায় শিশু হত্যা

প্রথম পৃষ্ঠা

স্টেডিয়াম নির্মাণ প্রকল্পে ব্যয় বৃদ্ধির খবর অসত্য
স্টেডিয়াম নির্মাণ প্রকল্পে ব্যয় বৃদ্ধির খবর অসত্য

নগর জীবন

যুবকের সাত বছর কারাদণ্ড
যুবকের সাত বছর কারাদণ্ড

প্রথম পৃষ্ঠা

অভ্যুত্থানে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা ছিল প্রবাসীদের
অভ্যুত্থানে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা ছিল প্রবাসীদের

প্রথম পৃষ্ঠা

ইউক্রেনের নিরাপত্তা নিশ্চিতে সাহায্য করবে যুক্তরাষ্ট্র
ইউক্রেনের নিরাপত্তা নিশ্চিতে সাহায্য করবে যুক্তরাষ্ট্র

প্রথম পৃষ্ঠা

বেসরকারি শিক্ষক নিয়োগের সুপারিশ পেলেন ৪১ হাজার ৬২৭ জন
বেসরকারি শিক্ষক নিয়োগের সুপারিশ পেলেন ৪১ হাজার ৬২৭ জন

নগর জীবন

চট্টগ্রামে শীর্ষ মাদক ব্যবসায়ী আটক
চট্টগ্রামে শীর্ষ মাদক ব্যবসায়ী আটক

নগর জীবন

সিলেট এমসি কলেজ শিক্ষার্থীদের বৃত্তি দেবে আমেরিকা প্রবাসীরা
সিলেট এমসি কলেজ শিক্ষার্থীদের বৃত্তি দেবে আমেরিকা প্রবাসীরা

নগর জীবন

চিকিৎসার জন্য ব্যাংকক গেলেন মির্জা আব্বাস
চিকিৎসার জন্য ব্যাংকক গেলেন মির্জা আব্বাস

নগর জীবন

রাজনৈতিক দূরত্ব বাড়লে সহজ হবে ফ্যাসিস্ট পুনর্বাসন
রাজনৈতিক দূরত্ব বাড়লে সহজ হবে ফ্যাসিস্ট পুনর্বাসন

প্রথম পৃষ্ঠা