শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শুক্রবার, ১৮ এপ্রিল, ২০১৪

শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর

বন্ধ হয়নি যাত্রী হয়রানি

মির্জা মেহেদী তমাল
প্রিন্ট ভার্সন
বন্ধ হয়নি যাত্রী হয়রানি

'বাবা-মা, স্ত্রী-সন্তান, ভাই-বোনকে দেখব কত দিন পর! নিজের দেশ। মনটা ব্যাকুল হয়ে উঠছিল। চোখে পানি চলে আসে। কতবার ভেবেছি, এবার দেশে ফিরলে আর বিদেশে পা দেব না। উড়োজাহাজ চলার একপর্যায়ে ঘোষণা এলো, কিছু সময়ের মধ্যেই ঢাকার বিমানবন্দরে নামব। আমার দেরি সহ্য হচ্ছিল না। শাহজালাল বিমানবন্দরে দেশের মানুষকে দেখে আমার মনটা খুশিতে ভরে ওঠে। কিন্তু দুপুরে বিমানবন্দরে নামার পর আমি যখন বাড়ির উদ্দেশে গাড়িতে ওঠে বসি-এর মাঝে পেরিয়ে যায় সাড়ে তিন ঘণ্টা। এই দীর্ঘ সময়ে ইমিগ্রেশন, কাস্টমস, পুলিশ, লোডার এবং সর্বশেষ গাড়িচালক-আমাকে নিয়ে যে নির্দয় আচরণ করলেন, তাতে দেশে থাকার চিন্তা আর মাথায় আসে না।'

চাঁদপুরের আবুল কালাম এভাবেই তার তিক্ত অভিজ্ঞতার কথা বলছিলেন। মধ্যপ্রাচ্য থেকে দীর্ঘ সাত বছর পর দেশে ফিরেই শাহজালাল বিমানবন্দরে চরম হয়রানির শিকার হন তিনি।

চাঁদপুরের আবুল কালামের এই হয়রানির দৃশ্য এখন শাহজালাল বিমানবন্দরের নিত্যদিনের ঘটনা। দেশের অর্থনীতির চাকা যাদের পাঠানো অর্থে সচল থাকে, সেই প্রবাসীদেরই বিদেশ যাতায়াতে বিমানবন্দরে হয়রানি করা হচ্ছে। শুধু বিদেশ ফেরত যাত্রী-ই নয়, বিদেশ গমনের ক্ষেত্রেও যাত্রীরা নাস্তানাবুদ হচ্ছেন বিভিন্ন টেবিলে। দাঁড়িয়ে থাকতে হয় দীর্ঘ সময়। সংশ্লিষ্টরা বলছেন, সরকারের মন্ত্রিসভা থেকে শুরু করে বিমানবন্দর সংশ্লিষ্ট বিভিন্ন গোয়েন্দা সংস্থার বিভাগীয় বৈঠকেও এই যাত্রী হয়রানি নিয়ে বিস্তর আলোচনা হচ্ছে, সিদ্ধান্ত হচ্ছে হয়রানি বন্ধের। কিন্তু কাজ হচ্ছে না কিছুতেই। বরং দিন দিন হয়রানির মাত্রা বেড়েই চলেছে। চাঁদপুরের আবুল কালাম জানান, সাউদিয়া এয়ারলাইন্সের একটি ফ্লাইটে করে তিনি দুপুরে শাহজালাল বিমানবন্দরে পৌঁছান। তার জন্য বিমানবন্দরের বাইরে অপেক্ষায় ছিলেন বৃদ্ধ বাবা, মা, প্রিয় স্ত্রী আর সন্তানেরা। কিন্তু তিনি বিমানবন্দরের ভেতর থেকে বেরোতে পারছিলেন না। ইমিগ্রেশনের ছাড়পত্র নিতে তাকে লাইনে দাঁড়াতে হয় দীর্ঘ সময়। ছাড়পত্র পেলেও এবার আটকে যান কাস্টমসে। সেখানে মালামাল তল্লাশিতে অনেকটা অত্যাচার করা হয়। এরপর যখন তিনি বেরিয়ে যাবেন বিমানবন্দর থেকে, তখনই তাকে আবার আটকে দেন এয়ারপোর্ট আর্মড পুলিশের সদস্যরা। ট্যাক্স দিয়েছেন কি-দেননি এ নিয়ে তাকে নিয়ে শুরু হয় টানা-হেঁচড়া। প্রায় তিন ঘণ্টা পর গলদঘর্ম হয়ে টার্মিনাল থেকে বের হন। মাইক্রোবাসে চড়ে বসলেও বিমানবন্দর এলাকা পার হওয়ার আগেই তাকে তিনবার থামানো হয়। বিমানবন্দর সংশ্লিষ্ট একজন ঊর্ধ্বতন গোয়েন্দা কর্মকর্তা জানান, বিমানবন্দরে আর্মড পুলিশের দায়িত্ব বহিরাগমন, পার্কিং লট, ক্যানোপি, কনকর্স হল, আগমনী কনভেয়ার বেল্ট বা কাস্টমস হলরুম, টারমাক, রানওয়ে, ড্রাইওয়ে ও অ্যাপ্রোন এলাকায় নিরাপত্তার কাজে নিয়োজিত থাকা। তবে তারা অধিকাংশ সময়ই ব্যস্ত থাকে আগমনী আর কারপার্কিং এলাকায় যাত্রীদের মালামাল তল্লাশির কাজে। বিদেশ থেকে আসা অনেক যাত্রীই বিমানবন্দরে সব কাজ শেষ করে গাড়িতে ওঠার পরই এই আর্মড পুলিশের তল্লাশির মুখোমুখি হয়। নানা প্রশ্নে বিব্রত করা হয় যাত্রীদের।

জানা গেছে, যাত্রীরা মূলত হয়রানির শিকার হন কাস্টমস হলরুম থেকে বের হয়ে যাওয়ার পর। সেখানে ট্যাঙ্চিালক, দালাল, ভুয়া সাংবাদিক, ফুটার (ছিঁচকে সন্ত্রাসী) আর আর্মড পুলিশরা যাত্রীদের নানাভাবে হয়রানি করে থাকে। আর্মড পুলিশের দায়িত্ব না হলেও তারা যাত্রীদের মালামাল তল্লাশি করছে ট্যাক্সে কথা বলে। যাত্রীদের শতকরা ৯০ ভাগ বা অধিকাংশেরই লাগেজ খোলা হয় না। কিছু লাগেজ স্ক্যানিং করে শুল্কযোগ্য কিছু না থাকলে ছেড়ে দেওয়া হয়। ফলে ওই যাত্রীদের কাছে শুল্কের কোনো ছাড়পত্র বা রসিদ থাকে না। যারা ঘোষণা দিয়ে শুল্কযোগ্য মালামাল আনেন, তাদের বা সন্দেহভাজনদের লাগেজ তল্লাশি করা হয়ে থাকে। কিন্তু এখানে দেখা যায়, বাইরে আর্মড পুলিশ লাগেজ তল্লাশির নামে যাত্রীদের অহেতুক হয়রানি করা হচ্ছে। সূত্র জানায়, বিমানবন্দরে আরেকটি গ্রুপের হাতেও নিয়মিত যাত্রীরা হয়রানির শিকার হচ্ছেন। এই চক্রটি হচ্ছে টার্মিনালের ছিঁচকে সন্ত্রাসী। এরা বিমানবন্দরে ফুটার নামে পরিচিত। এদের অত্যাচারে অতিষ্ঠ যাত্রীরা। এই চক্রের সদস্য সংখ্যা ৩০০-র বেশি। যাত্রী হয়রানির আরেক রুট লস অ্যান্ড ফাউন্ডেশন বিভাগ। কোনো যাত্রীর মালামাল বিমানবন্দরে হারানো গেলে বা লাগেজ না এসে পৌঁছলে তা জানাতে হয় বিমানবন্দরের লস অ্যান্ড ফাউন্ডেশন বিভাগে। অভিযোগ, এই শাখার সদস্যরা কেউই যাত্রীদের সঙ্গে ভালো আচরণ করেন না।

ইমিগ্রেশন নিয়ে যত অভিযোগ : শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরের ইমিগ্রেশন বিভাগের বিরুদ্ধে যাত্রীদের রয়েছে বিস্তর অভিযোগ। তবে এর পেছনে কর্মকর্তাদের অদক্ষতাকেই দায়ী করছে সংশ্লিষ্টরা। প্রতিদিনই এ বিভাগ থেকে ছাড়পত্র নিতে যাত্রীদের লম্বা লাইনে দাঁড়িয়ে থাকতে হচ্ছে দীর্ঘ সময়। ইমিগ্রেশন বিভাগের দাবি, শাহজালাল বিমানবন্দরে অল্প সময়ের ব্যবধানে একাধিক উড়োজাহাজের শিডিউল পড়লেই ইমিগ্রেশন কাউন্টারগুলোর সামনে জট লেগে যায়। এ ছাড়া শুধু ইমিগ্রেশনের জন্য দীর্ঘ লাইন, তা সঠিক নয়। প্রবাসী কল্যাণ মন্ত্রণালয়ের পক্ষ থেকে বিদেশ গমন বাংলাদেশি শ্রমিকদের ফিংগার প্রিন্ট নেওয়া হয়। এতে করে যাত্রীদের লাইন পড়ে যায়। ওই লাইনটি ইমিগ্রেশন এলাকাতেই হয়ে থাকে বলে অনেকেই ভাবে, ইমিগ্রেশনের জন্য দীর্ঘ লাইন তৈরি হয়েছে। সিভিল এভিয়েশন বলছে, পর্যাপ্ত কাউন্টার থাকলেও জনবলের অভাবে যাত্রীদের ভোগান্তিতে পড়তে হচ্ছে। বিভিন্ন এয়ারলাইন্স কোম্পানিও দক্ষ জনবলের অভাবকেই দায়ী করছে।

বিমানবন্দরের ইমিগ্রেশনের দায়িত্বে থাকা পুলিশের এডিশনাল এসপি শামসুন্নাহার বলেন, ইমিগ্রেশন বিভাগের বিরুদ্ধে ঢালাওভাবে কিছু অভিযোগ করা হয়। যা আদৌ সত্য নয়। লম্বা লাইন যাত্রীদের সব সময় হয় না। যখন একসঙ্গে পাঁচ-ছয়টি উড়োজাহাজের শিডিউল পড়ে যায়, তখনই এ ধরনের কিছু সমস্যা হতে পারে।

 

এই বিভাগের আরও খবর
প্রধান উপদেষ্টার কাছে স্মারকলিপি
প্রধান উপদেষ্টার কাছে স্মারকলিপি
ভোটে ধর্মের ব্যবহার বন্ধসহ সাত দাবি হিন্দু মহাজোটের
ভোটে ধর্মের ব্যবহার বন্ধসহ সাত দাবি হিন্দু মহাজোটের
নির্বাচনে বাংলাদেশ থেকে পর্যবেক্ষক চায় মিয়ানমার
নির্বাচনে বাংলাদেশ থেকে পর্যবেক্ষক চায় মিয়ানমার
নাফ নদ থেকে ছয় রোহিঙ্গা জেলেকে ধরে নিল আরাকান আর্মি
নাফ নদ থেকে ছয় রোহিঙ্গা জেলেকে ধরে নিল আরাকান আর্মি
বিহারে নির্বাচন চ্যালেঞ্জে মোদির দল
বিহারে নির্বাচন চ্যালেঞ্জে মোদির দল
রাজশাহীতে ১২ টন রং মেশানো মুগডাল জব্দ
রাজশাহীতে ১২ টন রং মেশানো মুগডাল জব্দ
আবেদন করতে পারবেন না ধূমপায়ীরা
আবেদন করতে পারবেন না ধূমপায়ীরা
যুক্তরাষ্ট্রে বাংলাদেশিদের জয়জয়কার
যুক্তরাষ্ট্রে বাংলাদেশিদের জয়জয়কার
শিশু-কিশোররা চালাচ্ছে ব্যাটারিচালিত রিকশা
শিশু-কিশোররা চালাচ্ছে ব্যাটারিচালিত রিকশা
তিন মেলায় মুখর আইসিসিবি
তিন মেলায় মুখর আইসিসিবি
ত্যাগ সংগ্রাম আর আস্থার পুরস্কার পেয়েছি
ত্যাগ সংগ্রাম আর আস্থার পুরস্কার পেয়েছি
ডেঙ্গুতে ভুগছে শিশুরা
ডেঙ্গুতে ভুগছে শিশুরা
সর্বশেষ খবর
পারিবারিক কলহের জেরে চকবাজারে গৃহবধূর আত্মহত্যা
পারিবারিক কলহের জেরে চকবাজারে গৃহবধূর আত্মহত্যা

১০ মিনিট আগে | নগর জীবন

মাছ চুরির অপরাধে দুই যুবককে মারধর, গ্রাম্য বিচারক গ্রেপ্তার
মাছ চুরির অপরাধে দুই যুবককে মারধর, গ্রাম্য বিচারক গ্রেপ্তার

৩২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ঘি খেতে চাইলে চামচ দিয়ে ভদ্রভাবে খান : ডা. সায়ন্থ
ঘি খেতে চাইলে চামচ দিয়ে ভদ্রভাবে খান : ডা. সায়ন্থ

৪০ মিনিট আগে | টক শো

জবির ১৫ শিক্ষার্থীকে নিয়ে বুড়িগঙ্গায় নৌকাডুবি
জবির ১৫ শিক্ষার্থীকে নিয়ে বুড়িগঙ্গায় নৌকাডুবি

৪৭ মিনিট আগে | নগর জীবন

মা হারালেন অভিনেতা জায়েদ খান
মা হারালেন অভিনেতা জায়েদ খান

৫০ মিনিট আগে | শোবিজ

মনোনয়ন না পেয়ে আম্পায়ারের ভঙ্গিতে রিভিউ আবেদন বিএনপি নেতার
মনোনয়ন না পেয়ে আম্পায়ারের ভঙ্গিতে রিভিউ আবেদন বিএনপি নেতার

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

ফিফা দ্য বেস্ট ২০২৫: বর্ষসেরা খেলোয়াড়ের মনোনয়ন ঘোষণা
ফিফা দ্য বেস্ট ২০২৫: বর্ষসেরা খেলোয়াড়ের মনোনয়ন ঘোষণা

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ঐতিহাসিক ৭ নভেম্বরে দেশ ও জাতির মুক্তি হয়েছিল : সেলিমুজ্জামান
ঐতিহাসিক ৭ নভেম্বরে দেশ ও জাতির মুক্তি হয়েছিল : সেলিমুজ্জামান

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

জাপানের শ্রম ঘাটতি পূরণে প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ নেবে বাংলাদেশ
জাপানের শ্রম ঘাটতি পূরণে প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ নেবে বাংলাদেশ

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাজনৈতিক দলগুলোর অবস্থান বুঝে জোটে যাওয়ার সিদ্ধান্ত হবে: নুর
রাজনৈতিক দলগুলোর অবস্থান বুঝে জোটে যাওয়ার সিদ্ধান্ত হবে: নুর

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

‌‌‌‌‘স্বাধীনতা ও গণতন্ত্র রক্ষায় ঐক্যবদ্ধভাবে ধানের শীষে ভোট দিতে হবে’
‌‌‌‌‘স্বাধীনতা ও গণতন্ত্র রক্ষায় ঐক্যবদ্ধভাবে ধানের শীষে ভোট দিতে হবে’

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মেহেরপুরে জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস পালিত
মেহেরপুরে জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস পালিত

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিপ্লব ও সংহতি দিবস উপলক্ষে গাজীপুরে বিএনপির শোভাযাত্রা
বিপ্লব ও সংহতি দিবস উপলক্ষে গাজীপুরে বিএনপির শোভাযাত্রা

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আরবি কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা উন্নয়নের উদ্যোগ নিচ্ছে উপসাগরীয় দেশগুলো
আরবি কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা উন্নয়নের উদ্যোগ নিচ্ছে উপসাগরীয় দেশগুলো

২ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

আগামীর বাংলাদেশে বাংলাদেশপন্থী রাজনীতি করতে চাই : মাহদী আমিন
আগামীর বাংলাদেশে বাংলাদেশপন্থী রাজনীতি করতে চাই : মাহদী আমিন

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

চট্টগ্রামে পৃথক ঘটনায় গ্রেফতার ৪
চট্টগ্রামে পৃথক ঘটনায় গ্রেফতার ৪

২ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

পাকিস্তানের পরমাণু কেন্দ্রে হামলার পরিকল্পনা করছিল ভারত-ইসরায়েল
পাকিস্তানের পরমাণু কেন্দ্রে হামলার পরিকল্পনা করছিল ভারত-ইসরায়েল

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নোয়াখালীতে জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস পালিত
নোয়াখালীতে জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস পালিত

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শ্রীমঙ্গলে জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস পালিত
শ্রীমঙ্গলে জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস পালিত

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নির্বাচন বিরোধীদের ৭ নভেম্বরের চেতনায় পরাজিত করতে হবে : আমীর খসরু
নির্বাচন বিরোধীদের ৭ নভেম্বরের চেতনায় পরাজিত করতে হবে : আমীর খসরু

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পরবর্তী আইপিএলও খেলবেন ধোনি
পরবর্তী আইপিএলও খেলবেন ধোনি

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শেরপুরে সড়ক দুর্ঘটনায় শিশুর মৃত্যু
শেরপুরে সড়ক দুর্ঘটনায় শিশুর মৃত্যু

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নওগাঁয় কর্মীসভা অনুষ্ঠিত
নওগাঁয় কর্মীসভা অনুষ্ঠিত

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সোনারগাঁয়ে জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস পালিত
সোনারগাঁয়ে জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস পালিত

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ধানের শীষের পক্ষে জনমত বাড়াতে মোংলায় বিএনপির উঠান বৈঠক
ধানের শীষের পক্ষে জনমত বাড়াতে মোংলায় বিএনপির উঠান বৈঠক

২ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

হঠাৎ মাঝ আকাশে পোড়া গন্ধ, আতঙ্কে উড়োজাহাজের যাত্রীরা!
হঠাৎ মাঝ আকাশে পোড়া গন্ধ, আতঙ্কে উড়োজাহাজের যাত্রীরা!

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চাঁদপুরে জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবসে বর্ণাঢ্য র‌্যালি
চাঁদপুরে জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবসে বর্ণাঢ্য র‌্যালি

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নির্বাচন ঠেকাতে নানামুখী ষড়যন্ত্র চলছে : আমান
নির্বাচন ঠেকাতে নানামুখী ষড়যন্ত্র চলছে : আমান

৩ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

জনগণের আশা-আকাঙ্ক্ষা পূরণ করবে বিএনপি
জনগণের আশা-আকাঙ্ক্ষা পূরণ করবে বিএনপি

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাইবান্ধায় হত্যা মামলার আসামিদের বিচার দাবি
গাইবান্ধায় হত্যা মামলার আসামিদের বিচার দাবি

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
জামায়াতের আলোচনার প্রস্তাব, যা বললেন বিএনপির মহাসচিব
জামায়াতের আলোচনার প্রস্তাব, যা বললেন বিএনপির মহাসচিব

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইরানে ইসরায়েলি হামলায় জড়িত থাকার কথা স্বীকার করলেন ট্রাম্প
ইরানে ইসরায়েলি হামলায় জড়িত থাকার কথা স্বীকার করলেন ট্রাম্প

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এক ওভারে আব্বাস আফ্রিদির ৬ ছক্কা
এক ওভারে আব্বাস আফ্রিদির ৬ ছক্কা

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ফেব্রুয়ারির প্রথম সপ্তাহেই নির্বাচন : প্রেস সচিব
ফেব্রুয়ারির প্রথম সপ্তাহেই নির্বাচন : প্রেস সচিব

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জাহানারার মতো ভুক্তভোগীদের মুখ খোলার অনুরোধ তামিমের
জাহানারার মতো ভুক্তভোগীদের মুখ খোলার অনুরোধ তামিমের

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

দুই ভাইয়ের আধিপত্য বিস্তারকে কেন্দ্র করে সংঘর্ষ, অগ্নিসংযোগ
দুই ভাইয়ের আধিপত্য বিস্তারকে কেন্দ্র করে সংঘর্ষ, অগ্নিসংযোগ

২৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাড়িতে ঢুকে পড়ছে ভালুক, সেনা মোতায়েন
বাড়িতে ঢুকে পড়ছে ভালুক, সেনা মোতায়েন

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জুলাই সনদের ঐকমত্যের আইনানুগ বাস্তবায়নের আহ্বান বিএনপির
জুলাই সনদের ঐকমত্যের আইনানুগ বাস্তবায়নের আহ্বান বিএনপির

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

অবসরের ঘোষণার পর ন্যান্সি পেলোসিকে ‘শয়তান মহিলা’ বললেন ট্রাম্প
অবসরের ঘোষণার পর ন্যান্সি পেলোসিকে ‘শয়তান মহিলা’ বললেন ট্রাম্প

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ছোট ভাইয়ের সঙ্গে মারামারি করতে মাইকে ঘোষণা দিলেন বড় ভাই
ছোট ভাইয়ের সঙ্গে মারামারি করতে মাইকে ঘোষণা দিলেন বড় ভাই

২২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গুলিবিদ্ধ বিএনপি প্রার্থী এরশাদকে হেলিকপ্টারে ঢাকায় স্থানান্তর
গুলিবিদ্ধ বিএনপি প্রার্থী এরশাদকে হেলিকপ্টারে ঢাকায় স্থানান্তর

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পোড়া কার্গো ভিলেজ থেকে মোবাইল চুরি, বরখাস্ত আনসার সদস্য
পোড়া কার্গো ভিলেজ থেকে মোবাইল চুরি, বরখাস্ত আনসার সদস্য

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শাহজালাল বিমানবন্দরে জুতা-প্যান্ট-শার্টে লুকানো ১৫ মোবাইল
শাহজালাল বিমানবন্দরে জুতা-প্যান্ট-শার্টে লুকানো ১৫ মোবাইল

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আলোচিত সেই বিড়াল হত্যাকারী নারী আটক
আলোচিত সেই বিড়াল হত্যাকারী নারী আটক

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বর্তমান বাস্তবতায় ১০-২০ কোটি টাকা ছাড়া নির্বাচন করা যায় না:  আসিফ মাহমুদ
বর্তমান বাস্তবতায় ১০-২০ কোটি টাকা ছাড়া নির্বাচন করা যায় না:  আসিফ মাহমুদ

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘নো হাংকি পাংকি’ কোনো আদর্শের রাজনৈতিক ভাষা হতে পারে না : এ্যানি
‘নো হাংকি পাংকি’ কোনো আদর্শের রাজনৈতিক ভাষা হতে পারে না : এ্যানি

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রাজধানীতে সবজি স্থিতিশীল, অস্থির পেঁয়াজের বাজার
রাজধানীতে সবজি স্থিতিশীল, অস্থির পেঁয়াজের বাজার

৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপের ৭ ভেন্যু চূড়ান্ত
টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপের ৭ ভেন্যু চূড়ান্ত

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আত্মশুদ্ধি অবহেলিত ফরজ
আত্মশুদ্ধি অবহেলিত ফরজ

২২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

ডি ককের সেঞ্চুরিতে পাকিস্তানকে হেসেখেলে হারাল প্রোটিয়ারা
ডি ককের সেঞ্চুরিতে পাকিস্তানকে হেসেখেলে হারাল প্রোটিয়ারা

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চীনের তৃতীয় বিমানবাহী রণতরী নৌবাহিনীর কাছে হস্তান্তর
চীনের তৃতীয় বিমানবাহী রণতরী নৌবাহিনীর কাছে হস্তান্তর

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক স্বাভাবিক করতে যাচ্ছে মুসলিম সংখ্যাগরিষ্ঠ কাজাখস্তান
ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক স্বাভাবিক করতে যাচ্ছে মুসলিম সংখ্যাগরিষ্ঠ কাজাখস্তান

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খুলনায় প্রবাসীকে গুলি করে হত্যা
খুলনায় প্রবাসীকে গুলি করে হত্যা

২৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘আয়নাঘর’ থেকে বেঁচে ফিরে বিএনপির প্রার্থী হয়ে মাঠে মাজেদ বাবু
‘আয়নাঘর’ থেকে বেঁচে ফিরে বিএনপির প্রার্থী হয়ে মাঠে মাজেদ বাবু

৬ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

সেনাপ্রধানকে নিয়ে অপপ্রচার, সতর্ক থাকার অনুরোধ
সেনাপ্রধানকে নিয়ে অপপ্রচার, সতর্ক থাকার অনুরোধ

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বন্যায় ডুবতে পারে এশিয়ার যে দেশ, জারি সতর্কতা
বন্যায় ডুবতে পারে এশিয়ার যে দেশ, জারি সতর্কতা

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিধানসভায় হারলে রাজ্যে বিজেপির অস্তিত্ব থাকবে না: মিঠুন
বিধানসভায় হারলে রাজ্যে বিজেপির অস্তিত্ব থাকবে না: মিঠুন

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুক্তরাষ্ট্রে শিক্ষিকাকে ৬ বছরের শিক্ষার্থীর গুলি, কোটি ডলার ক্ষতিপূরণের নির্দেশ
যুক্তরাষ্ট্রে শিক্ষিকাকে ৬ বছরের শিক্ষার্থীর গুলি, কোটি ডলার ক্ষতিপূরণের নির্দেশ

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জরুরি প্রয়োজন ছাড়া চিকিৎসকদের বদলি-পদায়ন আপাতত বন্ধ
জরুরি প্রয়োজন ছাড়া চিকিৎসকদের বদলি-পদায়ন আপাতত বন্ধ

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শনিবার থেকে আন্দোলনে নামছেন প্রাথমিকের শিক্ষকরা
শনিবার থেকে আন্দোলনে নামছেন প্রাথমিকের শিক্ষকরা

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক