শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বৃহস্পতিবার, ০৮ জানুয়ারি, ২০১৫

সিনেমা

তসলিমা নাসরিন
অনলাইন ভার্সন
সিনেমা

সেই কতকাল আগের কথা। ইস্কুল থেকে আমাদের একবার শহরের ছায়াবাণী হলে 'দর্শন' আর 'কাবুলিওয়ালা' দেখাতে নিয়ে গিয়েছিল। আরেকবার, কী একটা উপলক্ষে মনে নেই, সত্যজিতের চারুলতা, তরুণ মজুমদারের নিমন্ত্রণ আর কয়েকটা ভারতীয় বাংলা ছবি দেখানো হয়েছিল মেডিকেল কলেজের আঙ্গিনায়, কোনো এক শীতের রাতে। দাদারা গোগ্রাসে দেখেছে। ছবি বোঝার বয়স তখনও হয়নি আমার। ভারতীয় ছবির জন্য মানুষ উতলা ছিল তখন। কারণ সিনেমা হলে ইউরোপ আমেরিকার ছবি দেখা যাবে, কিন্তু ভারতীয় ছবি দেখা যাবে না, এরকম একটা নিয়ম ছিল আমাদের ছোটবেলায়।

আমার মা খুব সিনেমার পোকা ছিল। মা প্রায়ই আমাকে নিয়ে অলকা হলে চলে যেত সিনেমা দেখতে। মেয়েদের টিকেট কাউন্টারে ভীষণ ভিড়ের মধ্যে মা চুলোচুলি করে টিকেট কাটত। ভিড় থেকে যখন বেরোত, শাড়ির অর্ধেক খুলে গেছে, চুল এলোমেলো, ঘেমে নেয়ে বিচ্ছিরি অবস্থা। কোনো নতুন সিনেমা এলে মা'কে ঘরে আটকে রাখা মুশকিল হতো। মা'কে একসময় একদল আত্দীয় ধর্মের দিকে ঠেলে দিয়ে সিনেমা দেখা বন্ধ করায়। মা সিনেমায় যেত না, কিন্তু সিনেমা থেকে মন কিন্তু তার ওঠেনি। সিনেমার গল্প শুরু হলে মা সব ভুলে গল্পে বসে যেতো। মা'র মুখে শুনেছি উত্তম-সুচিত্রার সিনেমার কথা।

মা'র সিনেমা রোগ বড়দার মধ্যে সংক্রামিত হয়। বড়দা খুব ছবি দেখত। পুরো সত্তর দশক জুড়ে বড়দার কাছে সিনেমায় নিয়ে যাওয়ার বায়না ধরেছি। বলার সঙ্গে সঙ্গেই নিয়ে যেত না বড়দা। বেশ কাঠ খড় পুড়িয়েই নিত। এরপর খানিকটা বড় হওয়ার পর আর বড়দের ওপর ভরসা করিনি। আমি নিজেই বান্ধবীদের সঙ্গে অথবা বোনকে নিয়ে চলে যেতাম সিনেমায়। লুকিয়ে সিনেমা দেখতে গিয়ে ধরা পড়েছি, বাবার হাতে মারও খেয়েছি প্রচুর।

আশির দশক থেকে আমরা আর সিনেমায় যাইনি। ঘরেই সিনেমা দেখতাম। তখন ঘরে ঘরে ভিডিও প্লেয়ার ছিল না। ভাড়া করে আনতে হতো। ভিডিও ক্যাসেটও ভাড়া করতাম। বড়দা সারারাত জেগে হিন্দি ছবি দেখত। আমি দুএকদিন দেখতে গিয়ে লক্ষ করেছি ওসব আজগুবি গল্পের আর উদ্ভট নাচ গানের ছবি আমার ভালো লাগছে না। আমি এরপর আনতে শুরু করলাম ভালো ছবি। কোনও এক পরিচালকের ছবি ভালো লেগে গেল তো তার অন্য ছবিও দেখা চাই। একটা ভিডিও প্লেয়ারও কেনা হলো। তখন থেকে আমি যদি দেখি কোনও ছবি, ভালো ছবি দেখি। যে ছবিগুলো আমার ভালো লাগতো, সেসবের ভিডিও ক্যাসেটে অব্যবহারের ফাঙ্গাস জমে থাকতো, কারণ ওগুলো আমি ছাড়া সম্ভবত শহরের আর কেউ দেখত না। ওই ছবিগুলোকে বড়দা বলতো 'অন্ধকার ছবি'। অন্ধকার ছবি বড়দার কখনও দেখতে ভালো লাগে না। তার মতে, দুঃখ কষ্টের বাস্তবতা দেখার কোনও মানে হয় না, কারণ ওগুলোর মধ্যেই মানুষ প্রতিদিন থাকে, তাই অবাস্তব, আজগুবি, আনন্দ উল্লাসের ছবি দেখতেই তার পছন্দ। আমি তখন থেকেই সত্যজিৎ রায়, ঋতি্বক ঘটক, মৃণাল সেন, শ্যাম বেনেগাল, মোজাফ্ফর, গিরিশ কারনাড, গোবিন্দ নিহালিনি, আদুর গোপালকৃষ্ণণের মতো পরিচালকের ছবি দেখছি। দেখতে দেখতে কিছু আর বাকি রাখিনি না দেখার।

তারপর নব্বই দশকের শুরু থেকে অনেকটা কুয়ো থেকে হঠাৎ সমুদ্রে পড়ার মতো অবস্থা হয়। গোটা একটা সিনেমাময় পৃথিবী চলে এলো আমার হাতের মুঠোয়। ইওরোপের নির্বাসিত জীবনে দেখতে লাগলাম অসামান্য সব ছবি, ইতালিয়ান, ফরাসি, জার্মান, ইংলিশ, আইরিশ, আমেরিকান, সুইডিশ, ডেনিস, অস্ট্রেলিয়ান, রাশান। এক দশকেরও বেশি ইওরোপে বাস করে আর কিছু না করি, ভালো ছবি দেখায় কোনও কার্পণ্য করিনি। যখন ইওরোপ থেকে কলকাতায় এসে বাস করতে শুরু করেছি, 'ভালো ছবি' নামে একটা সিনেক্লাব তৈরি করেছিলাম। গোর্কি সদনে দেখিয়েছিলাম সাত দিনে সাতটা ছবি। ইংলিশ কেন লচএর সুইট সিঙ্টিন, ব্রাজিলিয়ান ফেরনানদো মেইরেস এর সিটি অব গড, পোলিশ রোমান পোলানস্কির পিয়ানিস্ট, ডেনিস লার্স ভন ট্রিয়েরএর দ্য ইডিয়টস, ইতালিয়ান রোবার্তো বেনিনির লাইফ ইজ বিউটিফুল, চীনে চেন কাইগেএর ফেয়ারওয়েল মাই কনকুবাইন, আর সুইডিশ লুকাস মুডিসনএর লিলিয়া ফরএভার। এই ছবিগুলো দেখার পর কলকাতার বোদ্ধা সিনেপ্রেমীরা অস্থির হয়ে উঠলো আরও ভালো ছবি দেখার জন্য। কিন্তু পশ্চিমবঙ্গ রাজ্য তখন আমার বিরুদ্ধে উঠে পড়ে লেগেছে। আমাকে বাধা দেওয়া হচ্ছে সবকিছুতে, যা কিছুই আমি করি বা না করি।

ভারতের মিউজিক্যাল মেলোড্রামা আমি দেখি না। ভারতে বাস করলেও ভালো সিনেমার জন্য আমার তাকিয়ে থাকতে হয় উপমহাদেশের বাইরের দিকে। তবে ইদানীং লক্ষ করছি কিছু ভালো পরিচালকের জন্ম হয়েছে। বাঙালি গুণী পরিচালক তো আছেনই, অপর্ণা সেন, ঋতুপর্ণ ঘোষ, কৌশিক গাঙ্গুলী। বাংলার বাইরেও প্রতিভাবান বাড়ছে। গতবছর লাঞ্চবক্স দেখলাম, ভালো লেগেছে। কিছুদিন আগে দেখলাম অনুরাগ কাশ্যপের আগলি। বেশ ভালো ছবি। ভোপালের ওপরও একটি হিন্দি ছবি দেখলাম, মন্দ করেনি। লোকে যে বলে মানুষ নাচ গান চায়, তাই ছবিতে ওসব দেখানো হয়, এ কিন্তু ঠিক নয়। ওগুলো ছাড়াও কিন্তু ছবি চলে। দর্শক শ্রোতাকে এত বোকা আর রুচিহীন ভাবা ঠিক নয়। ভালো ছবি দেখানো হলেও দর্শকের ভিড় বাড়ে। ধরা যাক অধিকাংশ দর্শকের রুচি বলতে কিছু নেই। এমন অবস্থায় ওদের মন্দ রুচিকে খাইয়ে যাবো নাকি ওদের রুচি বদলাতে সাহায্য করব? আমি তো মনে করি দর্শকের মন্দ রুচি অনুযায়ী মন্দ ছবি বানানোর চেয়ে ভালো ছবি বানিয়ে দর্শকের রুচিকে মন্দ থেকে ভালোয় রূপান্তরিত করা ভালো। এতে সমাজের জন্য ভালো কিছু কাজ হয়, নিজেরও ভালো লাগে। তা নাহলে যে কোনও ধুরন্দর অসৎ ব্যবসায়ীর সঙ্গে সিনেমা-পরিচালকের মধ্যে পার্থক্যই থাকে না।

আমীর খান অভিনীত রাজকুমার হিরানির পিকে ছবিটা নিয়ে বেশ তোলপাড় চলছে ভারতে। হিন্দু মৌলবাদীরা চাইছে ছবিটিকে লোকে বয়কট করুক, আমীর খানের অবস্থা অনেকে করতে চাইছে অনেকটা মকবুল ফিদা হোসেনের মতো। শিল্পী মকবুল ফিদা হোসেন সরস্বতীর উলঙ্গ ছবি এঁকেছেন, কেন তার মা'র বা মুসলিম কোনও নারীর উলঙ্গ ছবি অাঁকেননি।- একইরকম আমীর খানকে নিয়ে প্রশ্ন, শিবকে নিয়ে বা হিন্দু দেবদেবী নিয়ে মশকরা করেছেন কেন আমীর খান! বয়কট তো হয়ইনি, পিকে রীতিমত সুপারহিট। ছবি প্রশংসা পেলে যেমন মানুষ দেখতে চায় কী আছে ছবিতে, ছবির নিন্দা হলেও দেখতে চায়। নিষেধাজ্ঞার, সেন্সরের, বয়কটের সবচেয়ে বড় শত্রু কৌতূহল। পিকে ছবি হিসেবে অতি সাধারণ। এতে সস্তা কৌতুক অজস্র। কিন্তু পিকের বৈশিষ্ট্য একটিই, পিকে এই ধর্মান্ধ সমাজের সমালোচনা করেছে যখন ভারতের প্রায় সব সিনেমাতেই ধর্ম বিশ্বাস আর ধর্মান্ধতাকে সবার ওপরে স্থান দেওয়া হয়। পিকের পরিচালক নিঃসন্দেহে সাহসী। ধর্মের সমালোচনা এই প্রথম নয় ভারতীয় ছবিতে। এর আগে 'ওহ মাই গড' নামে একটা ছবি হয়েছে, ওতে হিন্দু ধর্ম নিয়ে বিস্তর মশকরা করা হয়েছে। পিকেতে সব ধর্মের ভুলগুলো ধরিয়ে দেওয়ার চেষ্টা করা হয়েছে। তবে হিন্দু ধর্ম নিয়ে একটু বেশিই বলা হয়েছে, যেহেতু জায়গাটা ভারতবর্ষ। যেহেতু প্রযোজক এবং পরিচালক দুজনই হিন্দু ধর্মের লোক। নিন্দা অন্যের ধর্মের করার আগে নিজের ধর্মের করা উচিত। ধর্ম নিয়ে প্রশ্ন না করলে, ধর্মের ভুলগুলো নিয়ে সমালোচনা না করলে কোনও সমাজ সামনে এগোয় না। পিকে টিম থেমে থাকা সমাজটাকে সামনের দিকে সামান্য এগিয়ে দিয়েছেন মাত্র। এই কাজটা সব শিল্পী সাহিত্যিকের কর্তব্য বলে আমি মনে করি না। তবে কেউ করলে আমরা অনেকেই আশায় বুক বাঁধি।

সেই ছোটবেলার সিনেমা-পাগল বালিকাটি আজ বেছে বেছে সিনেমা দেখে। ছোটবেলার মতো যে সিনেমাই মুক্তি পাক, সে সিনেমাই দেখে সে সময় নষ্ট করে না। আজকাল কার সিনেমা দেখছে সে? হাউ সিয়াও সিয়েনএর। তাইওয়ানের পরিচালক। আমার বিশ্বাস বিশ্বখ্যাত চলচ্চিত্র পরিচালক অ্যাং লী'র গুরু হাউ সিয়াও। হাউ সিয়াও পরিচালকদের পরিচালক। হাউ সিয়াওএর এমন একটি ছবি এখন অবধি দেখিনি যে ছবি দেখে আমার চোখে জল আসেনি। আর ওর ছবি দেখে আমার কখনও মনে হয়নি আমি কোনও ছবি দেখছি। মনে হয়েছে আমি ঠিক ওখানটায় আছি, যেখানটায় ঘটনা ঘটছে। হাউ সিয়াওএর ছবি অত্যন্ত লো বাজেটের ছবি। আমি এর আগে এত বেশি লো বাজেটের ছবিও দেখিনি, আর এত বেশি ভালো ছবিও দেখিনি।

লেখক : নির্বাসিত লেখিকা

 

 

 

এই বিভাগের আরও খবর
নির্বাচন পর্যন্ত সেনাবাহিনীর মাঠে থাকা প্রয়োজন
নির্বাচন পর্যন্ত সেনাবাহিনীর মাঠে থাকা প্রয়োজন
সিন্ডিকেট ভেঙে স্বচ্ছ ব্যবস্থাপনা গড়তে হবে
সিন্ডিকেট ভেঙে স্বচ্ছ ব্যবস্থাপনা গড়তে হবে
হয়রানি ও প্রতারণার বিরুদ্ধে সরকারকে শক্ত হতে হবে
হয়রানি ও প্রতারণার বিরুদ্ধে সরকারকে শক্ত হতে হবে
জাতীয়তাবাদের উপহার সবাই মিলে এক জাতি
জাতীয়তাবাদের উপহার সবাই মিলে এক জাতি
তারুণ্যের কাছে প্রত্যাশা
তারুণ্যের কাছে প্রত্যাশা
মামলাবাণিজ্যে ধ্বংস হচ্ছে দেশ
মামলাবাণিজ্যে ধ্বংস হচ্ছে দেশ
শেরে বাংলা এ কে ফজলুল হক: বাংলার মুক্তি ও বাংলাদেশের পূর্বাভাস
শেরে বাংলা এ কে ফজলুল হক: বাংলার মুক্তি ও বাংলাদেশের পূর্বাভাস
বিনিয়োগকারীরা ঝুঁকি এড়াতে পারছেন না
বিনিয়োগকারীরা ঝুঁকি এড়াতে পারছেন না
জেনারেল ওয়াকার ম্যাজিকে গণমানুষের উচ্চাশা
জেনারেল ওয়াকার ম্যাজিকে গণমানুষের উচ্চাশা
আরববিশ্বের নীরবতা গাজার গণহত্যাকে উসকে দিচ্ছে
আরববিশ্বের নীরবতা গাজার গণহত্যাকে উসকে দিচ্ছে
দ্রব্যমূল্যের পাগলা ঘোড়া
দ্রব্যমূল্যের পাগলা ঘোড়া
চেনা যায় সহজেই
চেনা যায় সহজেই
সর্বশেষ খবর
চুয়াডাঙ্গায় সড়ক দুর্ঘটনা হ্রাস ও সচেতনতা বৃদ্ধির লক্ষ্যে শিক্ষার্থীদের প্রশিক্ষণ
চুয়াডাঙ্গায় সড়ক দুর্ঘটনা হ্রাস ও সচেতনতা বৃদ্ধির লক্ষ্যে শিক্ষার্থীদের প্রশিক্ষণ

১ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

‘বিএনপি ক্ষমতায় না এলে ভাত খাব না’ বলা নিজামের পাশে তারেক রহমান
‘বিএনপি ক্ষমতায় না এলে ভাত খাব না’ বলা নিজামের পাশে তারেক রহমান

১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

গণপিটুনিতে যুবক নিহত
গণপিটুনিতে যুবক নিহত

৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

‘অন্যান্য পেশাজীবীর মতো সাংবাদিকদের পেশাগত লাইসেন্স থাকা দরকার’
‘অন্যান্য পেশাজীবীর মতো সাংবাদিকদের পেশাগত লাইসেন্স থাকা দরকার’

৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রামে লুট হওয়া অস্ত্র উদ্ধার
চট্টগ্রামে লুট হওয়া অস্ত্র উদ্ধার

৮ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বজ্রপাতে ট্রলি চালকের মৃত্যু
বজ্রপাতে ট্রলি চালকের মৃত্যু

৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বরিশাল বিশ্ববিদ্যালয় সাংবাদিক ইউনিয়নের কমিটি ঘোষণা
বরিশাল বিশ্ববিদ্যালয় সাংবাদিক ইউনিয়নের কমিটি ঘোষণা

১২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

৫ মে থেকে বাজারে আসবে সাতক্ষীরার আম
৫ মে থেকে বাজারে আসবে সাতক্ষীরার আম

১৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

পুঁজিবাজারে সূচক কমলেও লেনদেন বেড়েছে
পুঁজিবাজারে সূচক কমলেও লেনদেন বেড়েছে

১৩ মিনিট আগে | বাণিজ্য

গত ২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গুতে মৃত্যু নেই, হাসপাতালে ভর্তি ২৯
গত ২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গুতে মৃত্যু নেই, হাসপাতালে ভর্তি ২৯

১৮ মিনিট আগে | ডেঙ্গু আপডেট

ভিয়েতনামের রাষ্ট্রীয় অনুষ্ঠানে সিপিবি নেতা হাসান তারিক
ভিয়েতনামের রাষ্ট্রীয় অনুষ্ঠানে সিপিবি নেতা হাসান তারিক

১৯ মিনিট আগে | রাজনীতি

রাখাইনে করিডর নিয়ে বিভ্রান্তি নিরসনে সরকারের প্রতি সাইফুল হকের আহ্বান
রাখাইনে করিডর নিয়ে বিভ্রান্তি নিরসনে সরকারের প্রতি সাইফুল হকের আহ্বান

২০ মিনিট আগে | রাজনীতি

চট্টগ্রামে মৃগী রোগী আছে, পৃথক সেবা নেই
চট্টগ্রামে মৃগী রোগী আছে, পৃথক সেবা নেই

২২ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

১০০ টাকার জন্য খুন, আসামিকে যাবজ্জীবন কারাদণ্ড
১০০ টাকার জন্য খুন, আসামিকে যাবজ্জীবন কারাদণ্ড

২৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সংযোগ সড়কবিহীন সেতু, ১০ গ্রামবাসীর দুর্ভোগ
সংযোগ সড়কবিহীন সেতু, ১০ গ্রামবাসীর দুর্ভোগ

৩৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

দেশের রিজার্ভ বেড়ে ২৭ বিলিয়ন ডলার
দেশের রিজার্ভ বেড়ে ২৭ বিলিয়ন ডলার

৩৮ মিনিট আগে | জাতীয়

বগুড়ায় মাসব্যাপী অ্যাথলেটিকস প্রশিক্ষণ
বগুড়ায় মাসব্যাপী অ্যাথলেটিকস প্রশিক্ষণ

৫৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

গোবিপ্রবি’তে কর্মকর্তাদের আচরণ ও শৃঙ্খলা বিষয়ক কর্মশালা
গোবিপ্রবি’তে কর্মকর্তাদের আচরণ ও শৃঙ্খলা বিষয়ক কর্মশালা

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

মুহুর্মুহু রকেট হামলায় বিপর্যস্ত মার্কিন রণতরী, বাধ্য হলো পিছু হটতে
মুহুর্মুহু রকেট হামলায় বিপর্যস্ত মার্কিন রণতরী, বাধ্য হলো পিছু হটতে

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ছাত্রলীগের নির্যাতনের সহযোগী শিক্ষক-কর্মকর্তার বিচারের দাবিতে ঢাবি ছাত্রদলের বিক্ষোভ
ছাত্রলীগের নির্যাতনের সহযোগী শিক্ষক-কর্মকর্তার বিচারের দাবিতে ঢাবি ছাত্রদলের বিক্ষোভ

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

গাজীপুর কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ে গ্র্যাজুয়েশন ডে ২০২৫ উদযাপন
গাজীপুর কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ে গ্র্যাজুয়েশন ডে ২০২৫ উদযাপন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সৌদি আরবে ঈদুল আজহার সম্ভাব্য তারিখ ঘোষণা
সৌদি আরবে ঈদুল আজহার সম্ভাব্য তারিখ ঘোষণা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বগুড়ায় ধান চাল সংগ্রহ কার্যক্রমের উদ্বোধন
বগুড়ায় ধান চাল সংগ্রহ কার্যক্রমের উদ্বোধন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কলাপাড়ায় বসতবাড়িতে ডাকাতি
কলাপাড়ায় বসতবাড়িতে ডাকাতি

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মিরাজের ঘূর্ণিতে তিনদিনেই জিতল বাংলাদেশ
মিরাজের ঘূর্ণিতে তিনদিনেই জিতল বাংলাদেশ

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চিন্ময় দাসের জামিন স্থগিত
চিন্ময় দাসের জামিন স্থগিত

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কসবায় ভারতীয় চশমা জব্দ
কসবায় ভারতীয় চশমা জব্দ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বন্যায় গৃহহীন ফেনীর শতাধিক পরিবার পেল সরকারি ঘর
বন্যায় গৃহহীন ফেনীর শতাধিক পরিবার পেল সরকারি ঘর

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রামে দেয়াল ভেঙে ঘরে ঢুকে গেল লরি
চট্টগ্রামে দেয়াল ভেঙে ঘরে ঢুকে গেল লরি

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

মে মাসে দু’টি ঘূর্ণিঝড়ের আভাস
মে মাসে দু’টি ঘূর্ণিঝড়ের আভাস

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
কাশ্মীর ইস্যু: প্রতিশোধ নিতে সামরিক হামলার ‘সবুজ সংকেত’ দিলেন মোদি
কাশ্মীর ইস্যু: প্রতিশোধ নিতে সামরিক হামলার ‘সবুজ সংকেত’ দিলেন মোদি

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘মুক্তিযোদ্ধা’র সনদ বাতিলের তালিকায় আলোচিত নামগুলো কারা?
‘মুক্তিযোদ্ধা’র সনদ বাতিলের তালিকায় আলোচিত নামগুলো কারা?

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এখনো তৎপর মালয়েশিয়ার সিন্ডিকেট
এখনো তৎপর মালয়েশিয়ার সিন্ডিকেট

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘২২৭ জনকে হত্যার লাইসেন্স পেয়ে গেছি’, অডিওটি শেখ হাসিনার
‘২২৭ জনকে হত্যার লাইসেন্স পেয়ে গেছি’, অডিওটি শেখ হাসিনার

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাকিস্তানি যুদ্ধবিমানের তাড়া খেয়ে পিছু হটেছে ভারতীয় রাফাল
পাকিস্তানি যুদ্ধবিমানের তাড়া খেয়ে পিছু হটেছে ভারতীয় রাফাল

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘২৪ থেকে ৩৬ ঘণ্টার মধ্যে পাকিস্তানে হামলা চালাতে পারে ভারত’
‘২৪ থেকে ৩৬ ঘণ্টার মধ্যে পাকিস্তানে হামলা চালাতে পারে ভারত’

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চীন-পাকিস্তানকে ‘মাথায় রেখেই’ কী রাফাল যুদ্ধবিমান কিনছে ভারত?
চীন-পাকিস্তানকে ‘মাথায় রেখেই’ কী রাফাল যুদ্ধবিমান কিনছে ভারত?

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উচ্চতর গ্রেড পাবেন সরকারি চাকরিজীবীদের টাইম স্কেল ও সিলেকশন গ্রেডপ্রাপ্তরা
উচ্চতর গ্রেড পাবেন সরকারি চাকরিজীবীদের টাইম স্কেল ও সিলেকশন গ্রেডপ্রাপ্তরা

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আব্রাহাম চুক্তিতে যোগ দেয়ার মার্কিন প্রস্তাবে ‘অস্বীকৃতি’ সিরিয়ার
আব্রাহাম চুক্তিতে যোগ দেয়ার মার্কিন প্রস্তাবে ‘অস্বীকৃতি’ সিরিয়ার

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সুবর্ণা, শাওনসহ ১৭ অভিনয়শিল্পীর বিরুদ্ধে হত্যাচেষ্টার মামলা
সুবর্ণা, শাওনসহ ১৭ অভিনয়শিল্পীর বিরুদ্ধে হত্যাচেষ্টার মামলা

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অভিনেতা সিদ্দিকের ১০ দিনের রিমান্ড চায় পুলিশ
অভিনেতা সিদ্দিকের ১০ দিনের রিমান্ড চায় পুলিশ

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘যখন বুঝতে পারলাম কী হচ্ছে, তখন চিৎকার শুরু করি’
‘যখন বুঝতে পারলাম কী হচ্ছে, তখন চিৎকার শুরু করি’

৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ভারতে পাঠ্যবই থেকে বাদ মোগল-সুলতানি ইতিহাস
ভারতে পাঠ্যবই থেকে বাদ মোগল-সুলতানি ইতিহাস

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আসছে ‘নাগরিক সেবা বাংলাদেশ’, এক ঠিকানায় মিলবে সব সেবা
আসছে ‘নাগরিক সেবা বাংলাদেশ’, এক ঠিকানায় মিলবে সব সেবা

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘বেগম খালেদা জিয়াকে এয়ার অ্যাম্বুলেন্সে ফেরাতে কাজ করছে সরকার’
‘বেগম খালেদা জিয়াকে এয়ার অ্যাম্বুলেন্সে ফেরাতে কাজ করছে সরকার’

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শিক্ষার্থীদের সভা-সমাবেশ ও মিছিলে অংশগ্রহণ বন্ধের নির্দেশ
শিক্ষার্থীদের সভা-সমাবেশ ও মিছিলে অংশগ্রহণ বন্ধের নির্দেশ

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ই-কমার্স ব্যবসায় মেয়ে, যে কারণে বিনিয়োগ করলেন না বিল গেটস
ই-কমার্স ব্যবসায় মেয়ে, যে কারণে বিনিয়োগ করলেন না বিল গেটস

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘অনুমানে দুইয়ে দুইয়ে চার না মেলানোই ভালো’
‘অনুমানে দুইয়ে দুইয়ে চার না মেলানোই ভালো’

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইমরানকে মুক্তি দিয়ে সর্বদলীয় বৈঠক ডাকুন: পিটিআই
ইমরানকে মুক্তি দিয়ে সর্বদলীয় বৈঠক ডাকুন: পিটিআই

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পুতিনের যুদ্ধবিরতি ঘোষণা; স্থায়ী চুক্তি চান ট্রাম্প
পুতিনের যুদ্ধবিরতি ঘোষণা; স্থায়ী চুক্তি চান ট্রাম্প

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিএনপি নেতা আমানের ১৩ ও তার স্ত্রীর ৩ বছরের সাজা বাতিল
বিএনপি নেতা আমানের ১৩ ও তার স্ত্রীর ৩ বছরের সাজা বাতিল

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নতুন ক্ষেপণাস্ত্র-বোট তৈরির ঘোষণা দিল ইরান
নতুন ক্ষেপণাস্ত্র-বোট তৈরির ঘোষণা দিল ইরান

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শ্রমিক অসন্তোষে গাজীপুরে দুই কারখানা অনির্দিষ্টকালের জন্য বন্ধ
শ্রমিক অসন্তোষে গাজীপুরে দুই কারখানা অনির্দিষ্টকালের জন্য বন্ধ

৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

চিন্ময় দাসের জামিন হাইকোর্টে
চিন্ময় দাসের জামিন হাইকোর্টে

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গৃহকর্মীকে ধর্ষণের অভিযোগ, বাবা-ছেলে গ্রেফতার
গৃহকর্মীকে ধর্ষণের অভিযোগ, বাবা-ছেলে গ্রেফতার

২০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রাইজবন্ডের ১১৯তম ‘ড্র’ আজ
প্রাইজবন্ডের ১১৯তম ‘ড্র’ আজ

১১ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

মডেল মেঘনা আলম কারামুক্ত
মডেল মেঘনা আলম কারামুক্ত

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাকিস্তান পারমাণবিক শক্তিধর, কেউ হামলা করার সাহস করবে না : মরিয়ম
পাকিস্তান পারমাণবিক শক্তিধর, কেউ হামলা করার সাহস করবে না : মরিয়ম

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আইফোন ১৭-কে টপকে যাবে অ্যান্ড্রয়েড?
আইফোন ১৭-কে টপকে যাবে অ্যান্ড্রয়েড?

১৩ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

কলকাতার হোটেলে ভয়াবহ আগুনে ১৪ জনের মৃত্যু
কলকাতার হোটেলে ভয়াবহ আগুনে ১৪ জনের মৃত্যু

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
অভিবাসী বহিষ্কারে রেকর্ড গড়লেন ট্রাম্প
অভিবাসী বহিষ্কারে রেকর্ড গড়লেন ট্রাম্প

প্রথম পৃষ্ঠা

বিদ্যুতের দাম সমন্বয় করতে চায় ডেসকো ওজোপাডিকো
বিদ্যুতের দাম সমন্বয় করতে চায় ডেসকো ওজোপাডিকো

পেছনের পৃষ্ঠা

আমবাগান পরিদর্শনে চীনের রাষ্ট্রদূত
আমবাগান পরিদর্শনে চীনের রাষ্ট্রদূত

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

আরও জটিল রোহিঙ্গা পরিস্থিতি
আরও জটিল রোহিঙ্গা পরিস্থিতি

প্রথম পৃষ্ঠা

বিজনেস পিপলকে মেরে ফেলা যাবে না
বিজনেস পিপলকে মেরে ফেলা যাবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

পল্লী বিদ্যুতে চালু রাখার চেষ্টা ডিইপিজেড
পল্লী বিদ্যুতে চালু রাখার চেষ্টা ডিইপিজেড

নগর জীবন

চীনের হাসপাতাল নীলফামারীতে
চীনের হাসপাতাল নীলফামারীতে

পেছনের পৃষ্ঠা

মোহনীয় কৃষ্ণচূড়া জারুল সোনালু
মোহনীয় কৃষ্ণচূড়া জারুল সোনালু

পেছনের পৃষ্ঠা

পাল্টা প্রস্তুতিতে পাকিস্তান
পাল্টা প্রস্তুতিতে পাকিস্তান

প্রথম পৃষ্ঠা

সাবিলা নূরের লুকোচুরি...
সাবিলা নূরের লুকোচুরি...

শোবিজ

অভিনেতা সিদ্দিককে মারধর করে পুলিশে সোপর্দ
অভিনেতা সিদ্দিককে মারধর করে পুলিশে সোপর্দ

পেছনের পৃষ্ঠা

বিনিয়োগকারীরা আর ঝুঁকি নিতে চান না
বিনিয়োগকারীরা আর ঝুঁকি নিতে চান না

পেছনের পৃষ্ঠা

অপকর্ম করলে আওয়ামী লীগের মতো অবস্থা
অপকর্ম করলে আওয়ামী লীগের মতো অবস্থা

প্রথম পৃষ্ঠা

গৃহকর্মী ধর্ষণের শিকার, বাবা-ছেলে আটক
গৃহকর্মী ধর্ষণের শিকার, বাবা-ছেলে আটক

দেশগ্রাম

শেরেবাংলা, মেয়র হানিফ ও ঢাকার মশা
শেরেবাংলা, মেয়র হানিফ ও ঢাকার মশা

সম্পাদকীয়

ব্যবসায় পরিবেশ উন্নতির কোনো সম্ভাবনা নেই
ব্যবসায় পরিবেশ উন্নতির কোনো সম্ভাবনা নেই

পেছনের পৃষ্ঠা

শিশুশিল্পী থেকে যেভাবে তারকা
শিশুশিল্পী থেকে যেভাবে তারকা

শোবিজ

আইসিইউতে অর্থনীতি, সংকটে রাজনীতি
আইসিইউতে অর্থনীতি, সংকটে রাজনীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

বিতর্কে কারিনা
বিতর্কে কারিনা

শোবিজ

শ্রমিকেরাও মানুষ
শ্রমিকেরাও মানুষ

সম্পাদকীয়

মোহামেডানকে কাঁদিয়ে ক্রিকেটে আবাহনীই সেরা
মোহামেডানকে কাঁদিয়ে ক্রিকেটে আবাহনীই সেরা

মাঠে ময়দানে

গ্যাস ও ব্যাংকিং সংকটে বিপর্যয়ে রপ্তানি শিল্প
গ্যাস ও ব্যাংকিং সংকটে বিপর্যয়ে রপ্তানি শিল্প

পেছনের পৃষ্ঠা

চম্পা কেন দূরে
চম্পা কেন দূরে

শোবিজ

১৫ বছর পর সেমিতে বার্সা-ইন্টার
১৫ বছর পর সেমিতে বার্সা-ইন্টার

মাঠে ময়দানে

নাচে এখন পেশাদারির জায়গা তৈরি হয়েছে
নাচে এখন পেশাদারির জায়গা তৈরি হয়েছে

শোবিজ

মানুষ মর্যাদা পাবে তার গুণের ভিত্তিতে
মানুষ মর্যাদা পাবে তার গুণের ভিত্তিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

কী চায় নতুন দলগুলো
কী চায় নতুন দলগুলো

প্রথম পৃষ্ঠা

চট্টগ্রামে লিড নিয়েছে বাংলাদেশ
চট্টগ্রামে লিড নিয়েছে বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

নাটকীয় ফাইনালে কিংসের শিরোপা
নাটকীয় ফাইনালে কিংসের শিরোপা

মাঠে ময়দানে