শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বৃহস্পতিবার, ০৮ জানুয়ারি, ২০১৫

সিনেমা

তসলিমা নাসরিন
অনলাইন ভার্সন
সিনেমা

সেই কতকাল আগের কথা। ইস্কুল থেকে আমাদের একবার শহরের ছায়াবাণী হলে 'দর্শন' আর 'কাবুলিওয়ালা' দেখাতে নিয়ে গিয়েছিল। আরেকবার, কী একটা উপলক্ষে মনে নেই, সত্যজিতের চারুলতা, তরুণ মজুমদারের নিমন্ত্রণ আর কয়েকটা ভারতীয় বাংলা ছবি দেখানো হয়েছিল মেডিকেল কলেজের আঙ্গিনায়, কোনো এক শীতের রাতে। দাদারা গোগ্রাসে দেখেছে। ছবি বোঝার বয়স তখনও হয়নি আমার। ভারতীয় ছবির জন্য মানুষ উতলা ছিল তখন। কারণ সিনেমা হলে ইউরোপ আমেরিকার ছবি দেখা যাবে, কিন্তু ভারতীয় ছবি দেখা যাবে না, এরকম একটা নিয়ম ছিল আমাদের ছোটবেলায়।

আমার মা খুব সিনেমার পোকা ছিল। মা প্রায়ই আমাকে নিয়ে অলকা হলে চলে যেত সিনেমা দেখতে। মেয়েদের টিকেট কাউন্টারে ভীষণ ভিড়ের মধ্যে মা চুলোচুলি করে টিকেট কাটত। ভিড় থেকে যখন বেরোত, শাড়ির অর্ধেক খুলে গেছে, চুল এলোমেলো, ঘেমে নেয়ে বিচ্ছিরি অবস্থা। কোনো নতুন সিনেমা এলে মা'কে ঘরে আটকে রাখা মুশকিল হতো। মা'কে একসময় একদল আত্দীয় ধর্মের দিকে ঠেলে দিয়ে সিনেমা দেখা বন্ধ করায়। মা সিনেমায় যেত না, কিন্তু সিনেমা থেকে মন কিন্তু তার ওঠেনি। সিনেমার গল্প শুরু হলে মা সব ভুলে গল্পে বসে যেতো। মা'র মুখে শুনেছি উত্তম-সুচিত্রার সিনেমার কথা।

মা'র সিনেমা রোগ বড়দার মধ্যে সংক্রামিত হয়। বড়দা খুব ছবি দেখত। পুরো সত্তর দশক জুড়ে বড়দার কাছে সিনেমায় নিয়ে যাওয়ার বায়না ধরেছি। বলার সঙ্গে সঙ্গেই নিয়ে যেত না বড়দা। বেশ কাঠ খড় পুড়িয়েই নিত। এরপর খানিকটা বড় হওয়ার পর আর বড়দের ওপর ভরসা করিনি। আমি নিজেই বান্ধবীদের সঙ্গে অথবা বোনকে নিয়ে চলে যেতাম সিনেমায়। লুকিয়ে সিনেমা দেখতে গিয়ে ধরা পড়েছি, বাবার হাতে মারও খেয়েছি প্রচুর।

আশির দশক থেকে আমরা আর সিনেমায় যাইনি। ঘরেই সিনেমা দেখতাম। তখন ঘরে ঘরে ভিডিও প্লেয়ার ছিল না। ভাড়া করে আনতে হতো। ভিডিও ক্যাসেটও ভাড়া করতাম। বড়দা সারারাত জেগে হিন্দি ছবি দেখত। আমি দুএকদিন দেখতে গিয়ে লক্ষ করেছি ওসব আজগুবি গল্পের আর উদ্ভট নাচ গানের ছবি আমার ভালো লাগছে না। আমি এরপর আনতে শুরু করলাম ভালো ছবি। কোনও এক পরিচালকের ছবি ভালো লেগে গেল তো তার অন্য ছবিও দেখা চাই। একটা ভিডিও প্লেয়ারও কেনা হলো। তখন থেকে আমি যদি দেখি কোনও ছবি, ভালো ছবি দেখি। যে ছবিগুলো আমার ভালো লাগতো, সেসবের ভিডিও ক্যাসেটে অব্যবহারের ফাঙ্গাস জমে থাকতো, কারণ ওগুলো আমি ছাড়া সম্ভবত শহরের আর কেউ দেখত না। ওই ছবিগুলোকে বড়দা বলতো 'অন্ধকার ছবি'। অন্ধকার ছবি বড়দার কখনও দেখতে ভালো লাগে না। তার মতে, দুঃখ কষ্টের বাস্তবতা দেখার কোনও মানে হয় না, কারণ ওগুলোর মধ্যেই মানুষ প্রতিদিন থাকে, তাই অবাস্তব, আজগুবি, আনন্দ উল্লাসের ছবি দেখতেই তার পছন্দ। আমি তখন থেকেই সত্যজিৎ রায়, ঋতি্বক ঘটক, মৃণাল সেন, শ্যাম বেনেগাল, মোজাফ্ফর, গিরিশ কারনাড, গোবিন্দ নিহালিনি, আদুর গোপালকৃষ্ণণের মতো পরিচালকের ছবি দেখছি। দেখতে দেখতে কিছু আর বাকি রাখিনি না দেখার।

তারপর নব্বই দশকের শুরু থেকে অনেকটা কুয়ো থেকে হঠাৎ সমুদ্রে পড়ার মতো অবস্থা হয়। গোটা একটা সিনেমাময় পৃথিবী চলে এলো আমার হাতের মুঠোয়। ইওরোপের নির্বাসিত জীবনে দেখতে লাগলাম অসামান্য সব ছবি, ইতালিয়ান, ফরাসি, জার্মান, ইংলিশ, আইরিশ, আমেরিকান, সুইডিশ, ডেনিস, অস্ট্রেলিয়ান, রাশান। এক দশকেরও বেশি ইওরোপে বাস করে আর কিছু না করি, ভালো ছবি দেখায় কোনও কার্পণ্য করিনি। যখন ইওরোপ থেকে কলকাতায় এসে বাস করতে শুরু করেছি, 'ভালো ছবি' নামে একটা সিনেক্লাব তৈরি করেছিলাম। গোর্কি সদনে দেখিয়েছিলাম সাত দিনে সাতটা ছবি। ইংলিশ কেন লচএর সুইট সিঙ্টিন, ব্রাজিলিয়ান ফেরনানদো মেইরেস এর সিটি অব গড, পোলিশ রোমান পোলানস্কির পিয়ানিস্ট, ডেনিস লার্স ভন ট্রিয়েরএর দ্য ইডিয়টস, ইতালিয়ান রোবার্তো বেনিনির লাইফ ইজ বিউটিফুল, চীনে চেন কাইগেএর ফেয়ারওয়েল মাই কনকুবাইন, আর সুইডিশ লুকাস মুডিসনএর লিলিয়া ফরএভার। এই ছবিগুলো দেখার পর কলকাতার বোদ্ধা সিনেপ্রেমীরা অস্থির হয়ে উঠলো আরও ভালো ছবি দেখার জন্য। কিন্তু পশ্চিমবঙ্গ রাজ্য তখন আমার বিরুদ্ধে উঠে পড়ে লেগেছে। আমাকে বাধা দেওয়া হচ্ছে সবকিছুতে, যা কিছুই আমি করি বা না করি।

ভারতের মিউজিক্যাল মেলোড্রামা আমি দেখি না। ভারতে বাস করলেও ভালো সিনেমার জন্য আমার তাকিয়ে থাকতে হয় উপমহাদেশের বাইরের দিকে। তবে ইদানীং লক্ষ করছি কিছু ভালো পরিচালকের জন্ম হয়েছে। বাঙালি গুণী পরিচালক তো আছেনই, অপর্ণা সেন, ঋতুপর্ণ ঘোষ, কৌশিক গাঙ্গুলী। বাংলার বাইরেও প্রতিভাবান বাড়ছে। গতবছর লাঞ্চবক্স দেখলাম, ভালো লেগেছে। কিছুদিন আগে দেখলাম অনুরাগ কাশ্যপের আগলি। বেশ ভালো ছবি। ভোপালের ওপরও একটি হিন্দি ছবি দেখলাম, মন্দ করেনি। লোকে যে বলে মানুষ নাচ গান চায়, তাই ছবিতে ওসব দেখানো হয়, এ কিন্তু ঠিক নয়। ওগুলো ছাড়াও কিন্তু ছবি চলে। দর্শক শ্রোতাকে এত বোকা আর রুচিহীন ভাবা ঠিক নয়। ভালো ছবি দেখানো হলেও দর্শকের ভিড় বাড়ে। ধরা যাক অধিকাংশ দর্শকের রুচি বলতে কিছু নেই। এমন অবস্থায় ওদের মন্দ রুচিকে খাইয়ে যাবো নাকি ওদের রুচি বদলাতে সাহায্য করব? আমি তো মনে করি দর্শকের মন্দ রুচি অনুযায়ী মন্দ ছবি বানানোর চেয়ে ভালো ছবি বানিয়ে দর্শকের রুচিকে মন্দ থেকে ভালোয় রূপান্তরিত করা ভালো। এতে সমাজের জন্য ভালো কিছু কাজ হয়, নিজেরও ভালো লাগে। তা নাহলে যে কোনও ধুরন্দর অসৎ ব্যবসায়ীর সঙ্গে সিনেমা-পরিচালকের মধ্যে পার্থক্যই থাকে না।

আমীর খান অভিনীত রাজকুমার হিরানির পিকে ছবিটা নিয়ে বেশ তোলপাড় চলছে ভারতে। হিন্দু মৌলবাদীরা চাইছে ছবিটিকে লোকে বয়কট করুক, আমীর খানের অবস্থা অনেকে করতে চাইছে অনেকটা মকবুল ফিদা হোসেনের মতো। শিল্পী মকবুল ফিদা হোসেন সরস্বতীর উলঙ্গ ছবি এঁকেছেন, কেন তার মা'র বা মুসলিম কোনও নারীর উলঙ্গ ছবি অাঁকেননি।- একইরকম আমীর খানকে নিয়ে প্রশ্ন, শিবকে নিয়ে বা হিন্দু দেবদেবী নিয়ে মশকরা করেছেন কেন আমীর খান! বয়কট তো হয়ইনি, পিকে রীতিমত সুপারহিট। ছবি প্রশংসা পেলে যেমন মানুষ দেখতে চায় কী আছে ছবিতে, ছবির নিন্দা হলেও দেখতে চায়। নিষেধাজ্ঞার, সেন্সরের, বয়কটের সবচেয়ে বড় শত্রু কৌতূহল। পিকে ছবি হিসেবে অতি সাধারণ। এতে সস্তা কৌতুক অজস্র। কিন্তু পিকের বৈশিষ্ট্য একটিই, পিকে এই ধর্মান্ধ সমাজের সমালোচনা করেছে যখন ভারতের প্রায় সব সিনেমাতেই ধর্ম বিশ্বাস আর ধর্মান্ধতাকে সবার ওপরে স্থান দেওয়া হয়। পিকের পরিচালক নিঃসন্দেহে সাহসী। ধর্মের সমালোচনা এই প্রথম নয় ভারতীয় ছবিতে। এর আগে 'ওহ মাই গড' নামে একটা ছবি হয়েছে, ওতে হিন্দু ধর্ম নিয়ে বিস্তর মশকরা করা হয়েছে। পিকেতে সব ধর্মের ভুলগুলো ধরিয়ে দেওয়ার চেষ্টা করা হয়েছে। তবে হিন্দু ধর্ম নিয়ে একটু বেশিই বলা হয়েছে, যেহেতু জায়গাটা ভারতবর্ষ। যেহেতু প্রযোজক এবং পরিচালক দুজনই হিন্দু ধর্মের লোক। নিন্দা অন্যের ধর্মের করার আগে নিজের ধর্মের করা উচিত। ধর্ম নিয়ে প্রশ্ন না করলে, ধর্মের ভুলগুলো নিয়ে সমালোচনা না করলে কোনও সমাজ সামনে এগোয় না। পিকে টিম থেমে থাকা সমাজটাকে সামনের দিকে সামান্য এগিয়ে দিয়েছেন মাত্র। এই কাজটা সব শিল্পী সাহিত্যিকের কর্তব্য বলে আমি মনে করি না। তবে কেউ করলে আমরা অনেকেই আশায় বুক বাঁধি।

সেই ছোটবেলার সিনেমা-পাগল বালিকাটি আজ বেছে বেছে সিনেমা দেখে। ছোটবেলার মতো যে সিনেমাই মুক্তি পাক, সে সিনেমাই দেখে সে সময় নষ্ট করে না। আজকাল কার সিনেমা দেখছে সে? হাউ সিয়াও সিয়েনএর। তাইওয়ানের পরিচালক। আমার বিশ্বাস বিশ্বখ্যাত চলচ্চিত্র পরিচালক অ্যাং লী'র গুরু হাউ সিয়াও। হাউ সিয়াও পরিচালকদের পরিচালক। হাউ সিয়াওএর এমন একটি ছবি এখন অবধি দেখিনি যে ছবি দেখে আমার চোখে জল আসেনি। আর ওর ছবি দেখে আমার কখনও মনে হয়নি আমি কোনও ছবি দেখছি। মনে হয়েছে আমি ঠিক ওখানটায় আছি, যেখানটায় ঘটনা ঘটছে। হাউ সিয়াওএর ছবি অত্যন্ত লো বাজেটের ছবি। আমি এর আগে এত বেশি লো বাজেটের ছবিও দেখিনি, আর এত বেশি ভালো ছবিও দেখিনি।

লেখক : নির্বাসিত লেখিকা

 

 

 

এই বিভাগের আরও খবর
এএফসি কম্পিটিশনে বসুন্ধরা কিংস
এএফসি কম্পিটিশনে বসুন্ধরা কিংস
বিনিয়োগ বন্ধ্যত্বে আকারে-নিরাকারে বেকার বৃদ্ধি : বাড়ছে নেশা-নৈরাজ্য
বিনিয়োগ বন্ধ্যত্বে আকারে-নিরাকারে বেকার বৃদ্ধি : বাড়ছে নেশা-নৈরাজ্য
শিক্ষা ও গবেষণায় বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয় বদ্ধপরিকর
শিক্ষা ও গবেষণায় বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয় বদ্ধপরিকর
তারেক রহমানের আসন্ন প্রত্যাবর্তন ও আগামীর রাজনীতি
তারেক রহমানের আসন্ন প্রত্যাবর্তন ও আগামীর রাজনীতি
অবাধ ও গ্রহণযোগ্য নির্বাচনের জন্য কিছু পরামর্শ
অবাধ ও গ্রহণযোগ্য নির্বাচনের জন্য কিছু পরামর্শ
বিশ্ব ডিম দিবস: পুষ্টি, নিরাপত্তা ও বৈশ্বিক গুরুত্ব
বিশ্ব ডিম দিবস: পুষ্টি, নিরাপত্তা ও বৈশ্বিক গুরুত্ব
বন্ড মার্কেট প্রতিষ্ঠায় প্রয়োজন সর্বোচ্চ সতর্কতা
বন্ড মার্কেট প্রতিষ্ঠায় প্রয়োজন সর্বোচ্চ সতর্কতা
রক্তক্ষরণে ব্যবসায়ীরা, বিনিয়োগে ধ্বংসযাত্রা, চাকরিক্ষুধায় তারুণ্য
রক্তক্ষরণে ব্যবসায়ীরা, বিনিয়োগে ধ্বংসযাত্রা, চাকরিক্ষুধায় তারুণ্য
বিরাজনৈতিকীকরণের প্রক্রিয়া চলছে
বিরাজনৈতিকীকরণের প্রক্রিয়া চলছে
পুঁজিবাজারে আস্থার সংকট কি বাড়তেই থাকবে
পুঁজিবাজারে আস্থার সংকট কি বাড়তেই থাকবে
উন্নতির অন্তর্গত কান্না : ব্যবস্থার বদল চাই
উন্নতির অন্তর্গত কান্না : ব্যবস্থার বদল চাই
শিক্ষক: দারিদ্র্যের নয়, মর্যাদার প্রতীক
শিক্ষক: দারিদ্র্যের নয়, মর্যাদার প্রতীক
সর্বশেষ খবর
রোম সফর শেষে দেশের পথে প্রধান উপদেষ্টা
রোম সফর শেষে দেশের পথে প্রধান উপদেষ্টা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চট্টগ্রামে শিক্ষা ও স্বাস্থ্যখাতে কানাডার সহযোগিতা চাইলেন মেয়র
চট্টগ্রামে শিক্ষা ও স্বাস্থ্যখাতে কানাডার সহযোগিতা চাইলেন মেয়র

৩ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

চট্টগ্রামে ইয়াবা মামলায় সাজা: পাঁচ বছর কারাদণ্ড
চট্টগ্রামে ইয়াবা মামলায় সাজা: পাঁচ বছর কারাদণ্ড

৪ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

চট্টগ্রামে প্রকাশ্যে ছুরিকাঘাতে ছাত্রদল নেতা নিহত
চট্টগ্রামে প্রকাশ্যে ছুরিকাঘাতে ছাত্রদল নেতা নিহত

৪ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

আশ্রয়ণ প্রকল্পের ঘর লুটপাটের প্রতিবাদে সিপিবির বিক্ষোভ
আশ্রয়ণ প্রকল্পের ঘর লুটপাটের প্রতিবাদে সিপিবির বিক্ষোভ

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সততার সাহস : ভুল স্বীকারের মর্যাদা
সততার সাহস : ভুল স্বীকারের মর্যাদা

৫ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৫ অক্টোবর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৫ অক্টোবর)

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লক্ষ্মীপুরে মাদ্রাসার ছাত্র অপহরণ, পাঁচ দিনেও মেলেনি খোঁজ
লক্ষ্মীপুরে মাদ্রাসার ছাত্র অপহরণ, পাঁচ দিনেও মেলেনি খোঁজ

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কুয়াকাটায় শৈবাল চাষ নিয়ে কর্মশালা
কুয়াকাটায় শৈবাল চাষ নিয়ে কর্মশালা

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘জামায়াতের পিআর নির্বাচনের দিবাস্বপ্ন কখনো পূরণ হবে না’
‘জামায়াতের পিআর নির্বাচনের দিবাস্বপ্ন কখনো পূরণ হবে না’

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

২০০ রানে হেরে আফগানিস্তানের বিপক্ষে হোয়াইটওয়াশ বাংলাদেশ
২০০ রানে হেরে আফগানিস্তানের বিপক্ষে হোয়াইটওয়াশ বাংলাদেশ

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মালয়েশিয়ায় ভূমিধসে প্রাণ গেল বাংলাদেশি শ্রমিকের
মালয়েশিয়ায় ভূমিধসে প্রাণ গেল বাংলাদেশি শ্রমিকের

৬ ঘণ্টা আগে | পরবাস

মহাসড়কের পাশে পড়ে ছিল মানসিক ভারসাম্যহীন ব্যক্তির লাশ উদ্ধার
মহাসড়কের পাশে পড়ে ছিল মানসিক ভারসাম্যহীন ব্যক্তির লাশ উদ্ধার

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

টাইমের প্রচ্ছদে নিজের চুল ‘গায়েব’ দেখে ক্ষুব্ধ ট্রাম্প
টাইমের প্রচ্ছদে নিজের চুল ‘গায়েব’ দেখে ক্ষুব্ধ ট্রাম্প

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গোবিন্দগঞ্জে শোবার ঘর থেকে বৃদ্ধের মরদেহ উদ্ধার
গোবিন্দগঞ্জে শোবার ঘর থেকে বৃদ্ধের মরদেহ উদ্ধার

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মিরপুরে অগ্নিকাণ্ড: নিহত ১৬ জনের মরদেহ ঢামেক মর্গে
মিরপুরে অগ্নিকাণ্ড: নিহত ১৬ জনের মরদেহ ঢামেক মর্গে

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লাশের ডিএনএ পরীক্ষা ছাড়া শনাক্ত করা সম্ভব নয় : ফায়ার সার্ভিস
লাশের ডিএনএ পরীক্ষা ছাড়া শনাক্ত করা সম্ভব নয় : ফায়ার সার্ভিস

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হোয়াইটওয়াশ এড়াতে বাংলাদেশের প্রয়োজন ২৯৪
হোয়াইটওয়াশ এড়াতে বাংলাদেশের প্রয়োজন ২৯৪

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

থাইল্যান্ডে মাদকসহ চার ইসরায়েলি সেনা গ্রেফতার
থাইল্যান্ডে মাদকসহ চার ইসরায়েলি সেনা গ্রেফতার

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অগ্নিদুর্ঘটনায় ১৬ জনের মৃত্যুতে তারেক রহমানের শোক
অগ্নিদুর্ঘটনায় ১৬ জনের মৃত্যুতে তারেক রহমানের শোক

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ব্যর্থতার দায়ে বরখাস্ত সুইডেন কোচ
ব্যর্থতার দায়ে বরখাস্ত সুইডেন কোচ

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সোনারগাঁয়ে ডোবা থেকে বস্তাবন্দি নারীর মরদেহ উদ্ধার
সোনারগাঁয়ে ডোবা থেকে বস্তাবন্দি নারীর মরদেহ উদ্ধার

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অক্টোবরের ১৩ দিনে এলো ১২৭ কোটি ডলার রেমিট্যান্স
অক্টোবরের ১৩ দিনে এলো ১২৭ কোটি ডলার রেমিট্যান্স

৯ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

জবিতে শিক্ষার্থীদের থিসিস গবেষণায় বরাদ্দ ৫০ লাখ টাকা
জবিতে শিক্ষার্থীদের থিসিস গবেষণায় বরাদ্দ ৫০ লাখ টাকা

৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

টাঙ্গাইলে ক্লুলেস হত্যা মামলার রহস্য উদঘাটন
টাঙ্গাইলে ক্লুলেস হত্যা মামলার রহস্য উদঘাটন

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শক্তিশালী পাসপোর্ট সূচকে শীর্ষ ১০ থেকে ছিটকে গেল যুক্তরাষ্ট্র, দেখে নিন বাংলাদেশের অবস্থান
শক্তিশালী পাসপোর্ট সূচকে শীর্ষ ১০ থেকে ছিটকে গেল যুক্তরাষ্ট্র, দেখে নিন বাংলাদেশের অবস্থান

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মিসরে গাজা শান্তি সম্মেলন: দুই প্রেসিডেন্টের গোপন আলাপ ফাঁস
মিসরে গাজা শান্তি সম্মেলন: দুই প্রেসিডেন্টের গোপন আলাপ ফাঁস

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনাকে আদালতে হাজির হতে পত্রিকায় বিজ্ঞপ্তি প্রকাশের নির্দেশ
শেখ হাসিনাকে আদালতে হাজির হতে পত্রিকায় বিজ্ঞপ্তি প্রকাশের নির্দেশ

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কোয়ার্টার ফাইনালে বাংলাদেশের জারিফ
কোয়ার্টার ফাইনালে বাংলাদেশের জারিফ

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ঢাবি কলা অনুষদের ডিনস অ্যাওয়ার্ড পেলেন ১৫৬ শিক্ষার্থী ও ১০ শিক্ষক
ঢাবি কলা অনুষদের ডিনস অ্যাওয়ার্ড পেলেন ১৫৬ শিক্ষার্থী ও ১০ শিক্ষক

৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সর্বাধিক পঠিত
গাজায় প্রকাশ্যে আটজনের মৃত্যুদণ্ড কার্যকর
গাজায় প্রকাশ্যে আটজনের মৃত্যুদণ্ড কার্যকর

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘আমরা কারাগারে নয়, কসাইখানায় ছিলাম’
‘আমরা কারাগারে নয়, কসাইখানায় ছিলাম’

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সারজিসের বক্তব্যের সময় বিদ্যুৎ বিভ্রাট নিয়ে মুখ খুললেন রুমিন ফারহানা
সারজিসের বক্তব্যের সময় বিদ্যুৎ বিভ্রাট নিয়ে মুখ খুললেন রুমিন ফারহানা

১৭ ঘণ্টা আগে | টক শো

মিরপুরে পোশাক কারখানায় অগ্নিকাণ্ডের ঘটনায় ৯ মরদেহ উদ্ধার
মিরপুরে পোশাক কারখানায় অগ্নিকাণ্ডের ঘটনায় ৯ মরদেহ উদ্ধার

১৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মিসরে গাজা শান্তি সম্মেলন: দুই প্রেসিডেন্টের গোপন আলাপ ফাঁস
মিসরে গাজা শান্তি সম্মেলন: দুই প্রেসিডেন্টের গোপন আলাপ ফাঁস

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১৯ অক্টোবরের মধ্যে এনসিপি প্রতীক না নিলে সিদ্ধান্ত নেবে ইসি
১৯ অক্টোবরের মধ্যে এনসিপি প্রতীক না নিলে সিদ্ধান্ত নেবে ইসি

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শক্তিশালী পাসপোর্ট সূচকে শীর্ষ ১০ থেকে ছিটকে গেল যুক্তরাষ্ট্র, দেখে নিন বাংলাদেশের অবস্থান
শক্তিশালী পাসপোর্ট সূচকে শীর্ষ ১০ থেকে ছিটকে গেল যুক্তরাষ্ট্র, দেখে নিন বাংলাদেশের অবস্থান

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজায় যুদ্ধবিরতি পদক্ষেপের প্রশংসা করে যা বললেন বাইডেন
গাজায় যুদ্ধবিরতি পদক্ষেপের প্রশংসা করে যা বললেন বাইডেন

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মাইন বিস্ফোরণে আহত বিজিবি সদস্যকে ঢাকা সিএমএইচে স্থানান্তর
মাইন বিস্ফোরণে আহত বিজিবি সদস্যকে ঢাকা সিএমএইচে স্থানান্তর

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ধূমপান ছাড়তে বলায় এরদোয়ানকে যে জবাব দিলেন মেলোনি
ধূমপান ছাড়তে বলায় এরদোয়ানকে যে জবাব দিলেন মেলোনি

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মারিয়াকে নোবেল শান্তি পুরস্কার দেয়ায় নরওয়ে দূতাবাস বন্ধ করল ভেনেজুয়েলা
মারিয়াকে নোবেল শান্তি পুরস্কার দেয়ায় নরওয়ে দূতাবাস বন্ধ করল ভেনেজুয়েলা

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আরেক দফা বাড়ল স্বর্ণের দাম, ভরি কত?
আরেক দফা বাড়ল স্বর্ণের দাম, ভরি কত?

৯ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

শান্তি প্রতিষ্ঠায় স্বাধীন ফিলিস্তিনি রাষ্ট্র গঠনই সমাধান : জর্ডানের বাদশাহ
শান্তি প্রতিষ্ঠায় স্বাধীন ফিলিস্তিনি রাষ্ট্র গঠনই সমাধান : জর্ডানের বাদশাহ

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মিরপুরে অগ্নিকাণ্ডে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১৬
মিরপুরে অগ্নিকাণ্ডে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১৬

১১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বিচার বিভাগের জন্য আলাদা সচিবালয় এ সরকারের সময়ই হবে : আইন উপদেষ্টা
বিচার বিভাগের জন্য আলাদা সচিবালয় এ সরকারের সময়ই হবে : আইন উপদেষ্টা

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চলছে এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের কর্মবিরতি, আজ ‘মার্চ টু সচিবালয়’
চলছে এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের কর্মবিরতি, আজ ‘মার্চ টু সচিবালয়’

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বগুড়ায় মেয়েকে ধর্ষণের অভিযোগে বাবা গ্রেফতার
বগুড়ায় মেয়েকে ধর্ষণের অভিযোগে বাবা গ্রেফতার

১২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাশিয়া ইরানের পরমাণু কর্মসূচিকে সমর্থন দিয়ে যাবে : ল্যাভরভ
রাশিয়া ইরানের পরমাণু কর্মসূচিকে সমর্থন দিয়ে যাবে : ল্যাভরভ

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গোল্ডেন ভিসাধারীদের জন্য নতুন সিদ্ধান্ত নিল আমিরাত
গোল্ডেন ভিসাধারীদের জন্য নতুন সিদ্ধান্ত নিল আমিরাত

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আফগান সীমান্তে সর্বোচ্চ সতর্কতা জারি পাকিস্তানের
আফগান সীমান্তে সর্বোচ্চ সতর্কতা জারি পাকিস্তানের

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভোট দিলে বেহেশতে যাওয়া সহজ হবে, এমন প্রচারণা প্রতারণা : রিজভী
ভোট দিলে বেহেশতে যাওয়া সহজ হবে, এমন প্রচারণা প্রতারণা : রিজভী

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রাকিবের গোলে শেষরক্ষা, হংকংয়ের সাথে ড্র করল বাংলাদেশ
রাকিবের গোলে শেষরক্ষা, হংকংয়ের সাথে ড্র করল বাংলাদেশ

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সরকার ভোজ্যতেলের দাম বাড়ায়নি: বাণিজ্য উপদেষ্টা
সরকার ভোজ্যতেলের দাম বাড়ায়নি: বাণিজ্য উপদেষ্টা

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্বনামধন্য ব্যবসায়ীদের কপালেও ঋণখেলাপির তিলক
স্বনামধন্য ব্যবসায়ীদের কপালেও ঋণখেলাপির তিলক

২২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

বিশ্বব্যাপী আকাশ প্রতিরক্ষা চীনের, ট্রাম্প কেবল স্বপ্নই দেখছেন!
বিশ্বব্যাপী আকাশ প্রতিরক্ষা চীনের, ট্রাম্প কেবল স্বপ্নই দেখছেন!

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২০০ রানে হেরে আফগানিস্তানের বিপক্ষে হোয়াইটওয়াশ বাংলাদেশ
২০০ রানে হেরে আফগানিস্তানের বিপক্ষে হোয়াইটওয়াশ বাংলাদেশ

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

দুই গোলে এগিয়ে থেকেও জাপানের কাছে হারল ব্রাজিল
দুই গোলে এগিয়ে থেকেও জাপানের কাছে হারল ব্রাজিল

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৪ অক্টোবর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৪ অক্টোবর)

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কেন ভারত এখন আফগানকে সমাদরে কাছে টানছে?
কেন ভারত এখন আফগানকে সমাদরে কাছে টানছে?

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

থাইল্যান্ডে মাদকসহ চার ইসরায়েলি সেনা গ্রেফতার
থাইল্যান্ডে মাদকসহ চার ইসরায়েলি সেনা গ্রেফতার

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
বিএনপির প্রার্থী হতে চান টকশো ব্যক্তিত্বসহ ৮ জন
বিএনপির প্রার্থী হতে চান টকশো ব্যক্তিত্বসহ ৮ জন

নগর জীবন

পুড়ে অঙ্গার ১৬ প্রাণ
পুড়ে অঙ্গার ১৬ প্রাণ

প্রথম পৃষ্ঠা

বিপ্লবী চে গুয়েভারা ও সিরাজ সিকদার
বিপ্লবী চে গুয়েভারা ও সিরাজ সিকদার

সম্পাদকীয়

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

মানিকগঞ্জ হয়েছিল মালেকগঞ্জ
মানিকগঞ্জ হয়েছিল মালেকগঞ্জ

প্রথম পৃষ্ঠা

আমরণ অনশনের হুঁশিয়ারি এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের
আমরণ অনশনের হুঁশিয়ারি এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের

পেছনের পৃষ্ঠা

প্রশাসনে বিশেষ দলের প্রাধান্য, উদ্বিগ্ন বিএনপি
প্রশাসনে বিশেষ দলের প্রাধান্য, উদ্বিগ্ন বিএনপি

পেছনের পৃষ্ঠা

হাড্ডাহাড্ডি লড়াই ছাত্রদল-শিবির
হাড্ডাহাড্ডি লড়াই ছাত্রদল-শিবির

প্রথম পৃষ্ঠা

২০ কোটি টাকার দেশি বিদেশি জাল নোট উদ্ধার, যুবক গ্রেপ্তার
২০ কোটি টাকার দেশি বিদেশি জাল নোট উদ্ধার, যুবক গ্রেপ্তার

নগর জীবন

প্রয়োজনে সেনা আইন সংশোধন করে অভিযুক্ত কর্মকর্তাদের বিচার দাবি
প্রয়োজনে সেনা আইন সংশোধন করে অভিযুক্ত কর্মকর্তাদের বিচার দাবি

পেছনের পৃষ্ঠা

শাপলা প্রতীক নিয়েই নির্বাচনে যাবে এনসিপি
শাপলা প্রতীক নিয়েই নির্বাচনে যাবে এনসিপি

নগর জীবন

ঝিলমিল আবাসিকে নাগরিক সুবিধা নিশ্চিতে কাজ চলছে
ঝিলমিল আবাসিকে নাগরিক সুবিধা নিশ্চিতে কাজ চলছে

নগর জীবন

নকল পণ্য উৎপাদনে চ্যাম্পিয়ন বাংলাদেশ
নকল পণ্য উৎপাদনে চ্যাম্পিয়ন বাংলাদেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

ডিজিটাল বাহিনী তৈরি করেছে জামায়াত
ডিজিটাল বাহিনী তৈরি করেছে জামায়াত

নগর জীবন

অ্যানথ্রাক্স রোধে ছাড়পত্র ছাড়া পশু জবাই বন্ধে প্রশাসনের আদেশ জারি
অ্যানথ্রাক্স রোধে ছাড়পত্র ছাড়া পশু জবাই বন্ধে প্রশাসনের আদেশ জারি

নগর জীবন

দেশে ২০২৫ সালে জিডিপি প্রবৃদ্ধি ৩.৮ শতাংশ
দেশে ২০২৫ সালে জিডিপি প্রবৃদ্ধি ৩.৮ শতাংশ

পেছনের পৃষ্ঠা

বাগেরহাটে যুবদল নেতাসহ তিন খুন
বাগেরহাটে যুবদল নেতাসহ তিন খুন

পেছনের পৃষ্ঠা

ইসি বলল শাপলার সুযোগ নেই, এনসিপির প্রতিবাদ
ইসি বলল শাপলার সুযোগ নেই, এনসিপির প্রতিবাদ

পেছনের পৃষ্ঠা

বিচার বিভাগের জন্য পৃথক সচিবালয় এই সরকারের সময়েই
বিচার বিভাগের জন্য পৃথক সচিবালয় এই সরকারের সময়েই

নগর জীবন

এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের দাবি মেনে নিতে আহ্বান এনসিপির
এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের দাবি মেনে নিতে আহ্বান এনসিপির

নগর জীবন

বেরোবিতে ফুটবল খেলা নিয়ে সংঘর্ষে আহত ১০, বহিষ্কার ৮
বেরোবিতে ফুটবল খেলা নিয়ে সংঘর্ষে আহত ১০, বহিষ্কার ৮

নগর জীবন

দলগুলো ঐক্যবদ্ধ না হলে ফ্যাসিবাদ ফিরবে
দলগুলো ঐক্যবদ্ধ না হলে ফ্যাসিবাদ ফিরবে

নগর জীবন

নর্থ সাউথের শিক্ষার্থী অপূর্ব পাঁচ দিনের রিমান্ডে
নর্থ সাউথের শিক্ষার্থী অপূর্ব পাঁচ দিনের রিমান্ডে

পেছনের পৃষ্ঠা

কোথাও আইন লঙ্ঘন হলে দ্রুত ব্যবস্থা
কোথাও আইন লঙ্ঘন হলে দ্রুত ব্যবস্থা

নগর জীবন

ষড়যন্ত্র প্রতিহত করতে ঐক্যবদ্ধ থাকুন
ষড়যন্ত্র প্রতিহত করতে ঐক্যবদ্ধ থাকুন

নগর জীবন

সোনার ভরি ২ লাখ ১৬ হাজার ছাড়াল
সোনার ভরি ২ লাখ ১৬ হাজার ছাড়াল

খবর

ডেঙ্গুতে আরও পাঁচজনের মৃত্যু
ডেঙ্গুতে আরও পাঁচজনের মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

মাইন বিস্ফোরণে বাংলাদেশি আহত
মাইন বিস্ফোরণে বাংলাদেশি আহত

খবর

১৬ অক্টোবর পর্যন্ত বাড়ল হজযাত্রী নিবন্ধনের সময়
১৬ অক্টোবর পর্যন্ত বাড়ল হজযাত্রী নিবন্ধনের সময়

নগর জীবন

শিক্ষকদের ওপর হামলার তীব্র নিন্দা অধ্যক্ষ পরিষদের
শিক্ষকদের ওপর হামলার তীব্র নিন্দা অধ্যক্ষ পরিষদের

খবর