শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বৃহস্পতিবার, ০৮ জানুয়ারি, ২০১৫

সিনেমা

তসলিমা নাসরিন
অনলাইন ভার্সন
সিনেমা

সেই কতকাল আগের কথা। ইস্কুল থেকে আমাদের একবার শহরের ছায়াবাণী হলে 'দর্শন' আর 'কাবুলিওয়ালা' দেখাতে নিয়ে গিয়েছিল। আরেকবার, কী একটা উপলক্ষে মনে নেই, সত্যজিতের চারুলতা, তরুণ মজুমদারের নিমন্ত্রণ আর কয়েকটা ভারতীয় বাংলা ছবি দেখানো হয়েছিল মেডিকেল কলেজের আঙ্গিনায়, কোনো এক শীতের রাতে। দাদারা গোগ্রাসে দেখেছে। ছবি বোঝার বয়স তখনও হয়নি আমার। ভারতীয় ছবির জন্য মানুষ উতলা ছিল তখন। কারণ সিনেমা হলে ইউরোপ আমেরিকার ছবি দেখা যাবে, কিন্তু ভারতীয় ছবি দেখা যাবে না, এরকম একটা নিয়ম ছিল আমাদের ছোটবেলায়।

আমার মা খুব সিনেমার পোকা ছিল। মা প্রায়ই আমাকে নিয়ে অলকা হলে চলে যেত সিনেমা দেখতে। মেয়েদের টিকেট কাউন্টারে ভীষণ ভিড়ের মধ্যে মা চুলোচুলি করে টিকেট কাটত। ভিড় থেকে যখন বেরোত, শাড়ির অর্ধেক খুলে গেছে, চুল এলোমেলো, ঘেমে নেয়ে বিচ্ছিরি অবস্থা। কোনো নতুন সিনেমা এলে মা'কে ঘরে আটকে রাখা মুশকিল হতো। মা'কে একসময় একদল আত্দীয় ধর্মের দিকে ঠেলে দিয়ে সিনেমা দেখা বন্ধ করায়। মা সিনেমায় যেত না, কিন্তু সিনেমা থেকে মন কিন্তু তার ওঠেনি। সিনেমার গল্প শুরু হলে মা সব ভুলে গল্পে বসে যেতো। মা'র মুখে শুনেছি উত্তম-সুচিত্রার সিনেমার কথা।

মা'র সিনেমা রোগ বড়দার মধ্যে সংক্রামিত হয়। বড়দা খুব ছবি দেখত। পুরো সত্তর দশক জুড়ে বড়দার কাছে সিনেমায় নিয়ে যাওয়ার বায়না ধরেছি। বলার সঙ্গে সঙ্গেই নিয়ে যেত না বড়দা। বেশ কাঠ খড় পুড়িয়েই নিত। এরপর খানিকটা বড় হওয়ার পর আর বড়দের ওপর ভরসা করিনি। আমি নিজেই বান্ধবীদের সঙ্গে অথবা বোনকে নিয়ে চলে যেতাম সিনেমায়। লুকিয়ে সিনেমা দেখতে গিয়ে ধরা পড়েছি, বাবার হাতে মারও খেয়েছি প্রচুর।

আশির দশক থেকে আমরা আর সিনেমায় যাইনি। ঘরেই সিনেমা দেখতাম। তখন ঘরে ঘরে ভিডিও প্লেয়ার ছিল না। ভাড়া করে আনতে হতো। ভিডিও ক্যাসেটও ভাড়া করতাম। বড়দা সারারাত জেগে হিন্দি ছবি দেখত। আমি দুএকদিন দেখতে গিয়ে লক্ষ করেছি ওসব আজগুবি গল্পের আর উদ্ভট নাচ গানের ছবি আমার ভালো লাগছে না। আমি এরপর আনতে শুরু করলাম ভালো ছবি। কোনও এক পরিচালকের ছবি ভালো লেগে গেল তো তার অন্য ছবিও দেখা চাই। একটা ভিডিও প্লেয়ারও কেনা হলো। তখন থেকে আমি যদি দেখি কোনও ছবি, ভালো ছবি দেখি। যে ছবিগুলো আমার ভালো লাগতো, সেসবের ভিডিও ক্যাসেটে অব্যবহারের ফাঙ্গাস জমে থাকতো, কারণ ওগুলো আমি ছাড়া সম্ভবত শহরের আর কেউ দেখত না। ওই ছবিগুলোকে বড়দা বলতো 'অন্ধকার ছবি'। অন্ধকার ছবি বড়দার কখনও দেখতে ভালো লাগে না। তার মতে, দুঃখ কষ্টের বাস্তবতা দেখার কোনও মানে হয় না, কারণ ওগুলোর মধ্যেই মানুষ প্রতিদিন থাকে, তাই অবাস্তব, আজগুবি, আনন্দ উল্লাসের ছবি দেখতেই তার পছন্দ। আমি তখন থেকেই সত্যজিৎ রায়, ঋতি্বক ঘটক, মৃণাল সেন, শ্যাম বেনেগাল, মোজাফ্ফর, গিরিশ কারনাড, গোবিন্দ নিহালিনি, আদুর গোপালকৃষ্ণণের মতো পরিচালকের ছবি দেখছি। দেখতে দেখতে কিছু আর বাকি রাখিনি না দেখার।

তারপর নব্বই দশকের শুরু থেকে অনেকটা কুয়ো থেকে হঠাৎ সমুদ্রে পড়ার মতো অবস্থা হয়। গোটা একটা সিনেমাময় পৃথিবী চলে এলো আমার হাতের মুঠোয়। ইওরোপের নির্বাসিত জীবনে দেখতে লাগলাম অসামান্য সব ছবি, ইতালিয়ান, ফরাসি, জার্মান, ইংলিশ, আইরিশ, আমেরিকান, সুইডিশ, ডেনিস, অস্ট্রেলিয়ান, রাশান। এক দশকেরও বেশি ইওরোপে বাস করে আর কিছু না করি, ভালো ছবি দেখায় কোনও কার্পণ্য করিনি। যখন ইওরোপ থেকে কলকাতায় এসে বাস করতে শুরু করেছি, 'ভালো ছবি' নামে একটা সিনেক্লাব তৈরি করেছিলাম। গোর্কি সদনে দেখিয়েছিলাম সাত দিনে সাতটা ছবি। ইংলিশ কেন লচএর সুইট সিঙ্টিন, ব্রাজিলিয়ান ফেরনানদো মেইরেস এর সিটি অব গড, পোলিশ রোমান পোলানস্কির পিয়ানিস্ট, ডেনিস লার্স ভন ট্রিয়েরএর দ্য ইডিয়টস, ইতালিয়ান রোবার্তো বেনিনির লাইফ ইজ বিউটিফুল, চীনে চেন কাইগেএর ফেয়ারওয়েল মাই কনকুবাইন, আর সুইডিশ লুকাস মুডিসনএর লিলিয়া ফরএভার। এই ছবিগুলো দেখার পর কলকাতার বোদ্ধা সিনেপ্রেমীরা অস্থির হয়ে উঠলো আরও ভালো ছবি দেখার জন্য। কিন্তু পশ্চিমবঙ্গ রাজ্য তখন আমার বিরুদ্ধে উঠে পড়ে লেগেছে। আমাকে বাধা দেওয়া হচ্ছে সবকিছুতে, যা কিছুই আমি করি বা না করি।

ভারতের মিউজিক্যাল মেলোড্রামা আমি দেখি না। ভারতে বাস করলেও ভালো সিনেমার জন্য আমার তাকিয়ে থাকতে হয় উপমহাদেশের বাইরের দিকে। তবে ইদানীং লক্ষ করছি কিছু ভালো পরিচালকের জন্ম হয়েছে। বাঙালি গুণী পরিচালক তো আছেনই, অপর্ণা সেন, ঋতুপর্ণ ঘোষ, কৌশিক গাঙ্গুলী। বাংলার বাইরেও প্রতিভাবান বাড়ছে। গতবছর লাঞ্চবক্স দেখলাম, ভালো লেগেছে। কিছুদিন আগে দেখলাম অনুরাগ কাশ্যপের আগলি। বেশ ভালো ছবি। ভোপালের ওপরও একটি হিন্দি ছবি দেখলাম, মন্দ করেনি। লোকে যে বলে মানুষ নাচ গান চায়, তাই ছবিতে ওসব দেখানো হয়, এ কিন্তু ঠিক নয়। ওগুলো ছাড়াও কিন্তু ছবি চলে। দর্শক শ্রোতাকে এত বোকা আর রুচিহীন ভাবা ঠিক নয়। ভালো ছবি দেখানো হলেও দর্শকের ভিড় বাড়ে। ধরা যাক অধিকাংশ দর্শকের রুচি বলতে কিছু নেই। এমন অবস্থায় ওদের মন্দ রুচিকে খাইয়ে যাবো নাকি ওদের রুচি বদলাতে সাহায্য করব? আমি তো মনে করি দর্শকের মন্দ রুচি অনুযায়ী মন্দ ছবি বানানোর চেয়ে ভালো ছবি বানিয়ে দর্শকের রুচিকে মন্দ থেকে ভালোয় রূপান্তরিত করা ভালো। এতে সমাজের জন্য ভালো কিছু কাজ হয়, নিজেরও ভালো লাগে। তা নাহলে যে কোনও ধুরন্দর অসৎ ব্যবসায়ীর সঙ্গে সিনেমা-পরিচালকের মধ্যে পার্থক্যই থাকে না।

আমীর খান অভিনীত রাজকুমার হিরানির পিকে ছবিটা নিয়ে বেশ তোলপাড় চলছে ভারতে। হিন্দু মৌলবাদীরা চাইছে ছবিটিকে লোকে বয়কট করুক, আমীর খানের অবস্থা অনেকে করতে চাইছে অনেকটা মকবুল ফিদা হোসেনের মতো। শিল্পী মকবুল ফিদা হোসেন সরস্বতীর উলঙ্গ ছবি এঁকেছেন, কেন তার মা'র বা মুসলিম কোনও নারীর উলঙ্গ ছবি অাঁকেননি।- একইরকম আমীর খানকে নিয়ে প্রশ্ন, শিবকে নিয়ে বা হিন্দু দেবদেবী নিয়ে মশকরা করেছেন কেন আমীর খান! বয়কট তো হয়ইনি, পিকে রীতিমত সুপারহিট। ছবি প্রশংসা পেলে যেমন মানুষ দেখতে চায় কী আছে ছবিতে, ছবির নিন্দা হলেও দেখতে চায়। নিষেধাজ্ঞার, সেন্সরের, বয়কটের সবচেয়ে বড় শত্রু কৌতূহল। পিকে ছবি হিসেবে অতি সাধারণ। এতে সস্তা কৌতুক অজস্র। কিন্তু পিকের বৈশিষ্ট্য একটিই, পিকে এই ধর্মান্ধ সমাজের সমালোচনা করেছে যখন ভারতের প্রায় সব সিনেমাতেই ধর্ম বিশ্বাস আর ধর্মান্ধতাকে সবার ওপরে স্থান দেওয়া হয়। পিকের পরিচালক নিঃসন্দেহে সাহসী। ধর্মের সমালোচনা এই প্রথম নয় ভারতীয় ছবিতে। এর আগে 'ওহ মাই গড' নামে একটা ছবি হয়েছে, ওতে হিন্দু ধর্ম নিয়ে বিস্তর মশকরা করা হয়েছে। পিকেতে সব ধর্মের ভুলগুলো ধরিয়ে দেওয়ার চেষ্টা করা হয়েছে। তবে হিন্দু ধর্ম নিয়ে একটু বেশিই বলা হয়েছে, যেহেতু জায়গাটা ভারতবর্ষ। যেহেতু প্রযোজক এবং পরিচালক দুজনই হিন্দু ধর্মের লোক। নিন্দা অন্যের ধর্মের করার আগে নিজের ধর্মের করা উচিত। ধর্ম নিয়ে প্রশ্ন না করলে, ধর্মের ভুলগুলো নিয়ে সমালোচনা না করলে কোনও সমাজ সামনে এগোয় না। পিকে টিম থেমে থাকা সমাজটাকে সামনের দিকে সামান্য এগিয়ে দিয়েছেন মাত্র। এই কাজটা সব শিল্পী সাহিত্যিকের কর্তব্য বলে আমি মনে করি না। তবে কেউ করলে আমরা অনেকেই আশায় বুক বাঁধি।

সেই ছোটবেলার সিনেমা-পাগল বালিকাটি আজ বেছে বেছে সিনেমা দেখে। ছোটবেলার মতো যে সিনেমাই মুক্তি পাক, সে সিনেমাই দেখে সে সময় নষ্ট করে না। আজকাল কার সিনেমা দেখছে সে? হাউ সিয়াও সিয়েনএর। তাইওয়ানের পরিচালক। আমার বিশ্বাস বিশ্বখ্যাত চলচ্চিত্র পরিচালক অ্যাং লী'র গুরু হাউ সিয়াও। হাউ সিয়াও পরিচালকদের পরিচালক। হাউ সিয়াওএর এমন একটি ছবি এখন অবধি দেখিনি যে ছবি দেখে আমার চোখে জল আসেনি। আর ওর ছবি দেখে আমার কখনও মনে হয়নি আমি কোনও ছবি দেখছি। মনে হয়েছে আমি ঠিক ওখানটায় আছি, যেখানটায় ঘটনা ঘটছে। হাউ সিয়াওএর ছবি অত্যন্ত লো বাজেটের ছবি। আমি এর আগে এত বেশি লো বাজেটের ছবিও দেখিনি, আর এত বেশি ভালো ছবিও দেখিনি।

লেখক : নির্বাসিত লেখিকা

 

 

 

এই বিভাগের আরও খবর
মাদকেও সেনাবাহিনীর যুগান্তকারী অ্যাকশনের অপেক্ষা
মাদকেও সেনাবাহিনীর যুগান্তকারী অ্যাকশনের অপেক্ষা
'আমেরিকায় এক আওয়ামী চোর পরিবার রোলস রয়েসে মসজিদে যায়'
'আমেরিকায় এক আওয়ামী চোর পরিবার রোলস রয়েসে মসজিদে যায়'
দেশজুড়ে অশান্তি সান্ত্বনা শুধু ‘বিবৃতি’
দেশজুড়ে অশান্তি সান্ত্বনা শুধু ‘বিবৃতি’
তারেক রহমান এক অনন্য উচ্চতায়
তারেক রহমান এক অনন্য উচ্চতায়
বিনিয়োগ কমছে আর বাড়ছে বেকারত্ব
বিনিয়োগ কমছে আর বাড়ছে বেকারত্ব
ইরান আক্রমণ নিয়ে ফাঁদে পড়েছেন ট্রাম্প
ইরান আক্রমণ নিয়ে ফাঁদে পড়েছেন ট্রাম্প
ব্যবসায়ীরা বহুমুখী সংকটে, উৎকণ্ঠায় প্রবাসীরা
ব্যবসায়ীরা বহুমুখী সংকটে, উৎকণ্ঠায় প্রবাসীরা
গরিবি হটাও, গরিব নয়
গরিবি হটাও, গরিব নয়
সামগ্রিকভাবে বাংলাদেশ অর্থনৈতিক হুমকিতে পড়বে
সামগ্রিকভাবে বাংলাদেশ অর্থনৈতিক হুমকিতে পড়বে
স্থিতিশীলতা নিশ্চিত না হলে অর্থপাচার বন্ধ হবে না
স্থিতিশীলতা নিশ্চিত না হলে অর্থপাচার বন্ধ হবে না
বিদ্যমান ব্যবস্থার পরিবর্তন আবশ্যক
বিদ্যমান ব্যবস্থার পরিবর্তন আবশ্যক
যেসব কারণে সেনায় জন-আস্থা ও নির্ভরতা
যেসব কারণে সেনায় জন-আস্থা ও নির্ভরতা
সর্বশেষ খবর
মব সন্ত্রাসে কঠোর বিএনপি
মব সন্ত্রাসে কঠোর বিএনপি

৫ মিনিট আগে | জাতীয়

ভিনিসিয়ুসের নৈপুণ্যে জিতল রিয়াল
ভিনিসিয়ুসের নৈপুণ্যে জিতল রিয়াল

১৩ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

হিজরি নববর্ষ উদযাপনে নানা আয়োজন
হিজরি নববর্ষ উদযাপনে নানা আয়োজন

১৫ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে পরমাণু আলোচনা শুরু করার কোনো সিদ্ধান্ত নেই: ইরান
যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে পরমাণু আলোচনা শুরু করার কোনো সিদ্ধান্ত নেই: ইরান

২২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মসজিদগুলোতে সামাজিক সহযোগিতা বাড়ানো দরকার
মসজিদগুলোতে সামাজিক সহযোগিতা বাড়ানো দরকার

২৫ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

রাজধানীতে ট্রেনিং সেন্টারের ছাদ থেকে পড়ে তরুণীর মৃত্যু
রাজধানীতে ট্রেনিং সেন্টারের ছাদ থেকে পড়ে তরুণীর মৃত্যু

৩৫ মিনিট আগে | নগর জীবন

করোনা আক্রান্ত শিক্ষার্থীর বিশেষ ব্যবস্থায় পরীক্ষা
করোনা আক্রান্ত শিক্ষার্থীর বিশেষ ব্যবস্থায় পরীক্ষা

৩৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

রমেক হাসপাতালে করোনা আক্রান্ত প্রথম রোগী শনাক্ত
রমেক হাসপাতালে করোনা আক্রান্ত প্রথম রোগী শনাক্ত

৪৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ইউক্রেনে আরও একটি গ্রাম দখলের দাবি রাশিয়ার
ইউক্রেনে আরও একটি গ্রাম দখলের দাবি রাশিয়ার

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৯০ হাজার পিস ইয়াবাসহ দুই রোহিঙ্গা নারী আটক
৯০ হাজার পিস ইয়াবাসহ দুই রোহিঙ্গা নারী আটক

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘৭৩ থেকে যত নির্বাচন হয়েছে, একটিও গ্রহণযোগ্য ছিলো না’
‘৭৩ থেকে যত নির্বাচন হয়েছে, একটিও গ্রহণযোগ্য ছিলো না’

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আন্তর্জাতিক মাদকবিরোধী দিবসে লক্ষ্মীপুরে বিতর্ক ও কুইজ প্রতিযোগিতা
আন্তর্জাতিক মাদকবিরোধী দিবসে লক্ষ্মীপুরে বিতর্ক ও কুইজ প্রতিযোগিতা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

২০ মাসে মধ্যপ্রাচ্যের পাঁচ দেশে ইসরায়েলের ৩৫ হাজার হামলা
২০ মাসে মধ্যপ্রাচ্যের পাঁচ দেশে ইসরায়েলের ৩৫ হাজার হামলা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গোপালগঞ্জে ট্রাকের ধাক্কায় নারীসহ নিহত ২
গোপালগঞ্জে ট্রাকের ধাক্কায় নারীসহ নিহত ২

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাজায় ২৪ ঘণ্টায় ইসরায়েলি হামলায় নিহত ৭১
গাজায় ২৪ ঘণ্টায় ইসরায়েলি হামলায় নিহত ৭১

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শনিবার সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে ইসলামী আন্দোলনের মহাসমাবেশ
শনিবার সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে ইসলামী আন্দোলনের মহাসমাবেশ

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২৭ জুন)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২৭ জুন)

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দেশের বিভিন্ন স্থানে বজ্রসহ বৃষ্টির পূর্বাভাস
দেশের বিভিন্ন স্থানে বজ্রসহ বৃষ্টির পূর্বাভাস

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মুশফিককে ছাড়িয়ে শীর্ষে লিটন
মুশফিককে ছাড়িয়ে শীর্ষে লিটন

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বিমানবন্দর রেল গেটে ট্রেনের ধাক্কায় প্রাণ গেল যুবকের
বিমানবন্দর রেল গেটে ট্রেনের ধাক্কায় প্রাণ গেল যুবকের

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ধনকুবের বেজোসের বিয়েতে যোগ দিতে ভেনিসে বিল গেটস, কিম কার্দাশিয়ানরা
ধনকুবের বেজোসের বিয়েতে যোগ দিতে ভেনিসে বিল গেটস, কিম কার্দাশিয়ানরা

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পরীক্ষা দেওয়ার সুযোগ পেতে পারেন মাকে হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া সেই ছাত্রী
পরীক্ষা দেওয়ার সুযোগ পেতে পারেন মাকে হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া সেই ছাত্রী

৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

হাতিয়ায় গুইসাপ ভাসছিল পুকুরে, কুমির গুজবে তোলপাড়
হাতিয়ায় গুইসাপ ভাসছিল পুকুরে, কুমির গুজবে তোলপাড়

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সাবেক গভর্নর আতিউরের বিরুদ্ধে অনুসন্ধানে দুদক
সাবেক গভর্নর আতিউরের বিরুদ্ধে অনুসন্ধানে দুদক

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বৈশ্বিক শান্তি সূচকে ৩৩ ধাপ পেছালো বাংলাদেশ
বৈশ্বিক শান্তি সূচকে ৩৩ ধাপ পেছালো বাংলাদেশ

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মাদকেও সেনাবাহিনীর যুগান্তকারী অ্যাকশনের অপেক্ষা
মাদকেও সেনাবাহিনীর যুগান্তকারী অ্যাকশনের অপেক্ষা

৬ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

রড সিমেন্টের দামে ধস, মাথায় হাত ব্যবসায়ীদের
রড সিমেন্টের দামে ধস, মাথায় হাত ব্যবসায়ীদের

৭ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

গ্যাসসংকটে খেলাপি হবেন ৫০ শতাংশ ব্যবসায়ী
গ্যাসসংকটে খেলাপি হবেন ৫০ শতাংশ ব্যবসায়ী

৭ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ঢাবিতে গলায় ফাঁস দিয়ে ‘আত্মহত্যা’র চেষ্টা বহিরাগত তরুণীর
ঢাবিতে গলায় ফাঁস দিয়ে ‘আত্মহত্যা’র চেষ্টা বহিরাগত তরুণীর

৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

হাসিনার পালানোর ব্রেকিং নিউজ দিয়ে অ্যাওয়ার্ড পেলেন শফিকুল আলম
হাসিনার পালানোর ব্রেকিং নিউজ দিয়ে অ্যাওয়ার্ড পেলেন শফিকুল আলম

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
ইরানের পারমাণবিক কেন্দ্রে হামলা, ক্ষতি আসলে কতোটা?
ইরানের পারমাণবিক কেন্দ্রে হামলা, ক্ষতি আসলে কতোটা?

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

'আমেরিকায় এক আওয়ামী চোর পরিবার রোলস রয়েসে মসজিদে যায়'
'আমেরিকায় এক আওয়ামী চোর পরিবার রোলস রয়েসে মসজিদে যায়'

১৫ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

পরমাণুর জন্য নয়, ইরানে যুক্তরাষ্ট্রের হামলার ভিন্ন কারণ জানালেন খামেনি
পরমাণুর জন্য নয়, ইরানে যুক্তরাষ্ট্রের হামলার ভিন্ন কারণ জানালেন খামেনি

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পরীক্ষা দেওয়ার সুযোগ পেতে পারেন মাকে হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া সেই ছাত্রী
পরীক্ষা দেওয়ার সুযোগ পেতে পারেন মাকে হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া সেই ছাত্রী

৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ইরানে ট্রাম্পের হামলা যেভাবে উত্তর কোরিয়াকে আরও শক্তিশালী করবে
ইরানে ট্রাম্পের হামলা যেভাবে উত্তর কোরিয়াকে আরও শক্তিশালী করবে

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আমেরিকার মুখে ‘কঠিন থাপ্পড়’ মেরেছে ইরান : খামেনি
আমেরিকার মুখে ‘কঠিন থাপ্পড়’ মেরেছে ইরান : খামেনি

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সন্ত্রাসী হামলায় প্রাণ গেল ভারতীয় পাইলটকে আটক করা সেই পাকিস্তানি মেজরের
সন্ত্রাসী হামলায় প্রাণ গেল ভারতীয় পাইলটকে আটক করা সেই পাকিস্তানি মেজরের

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতে ১১ দিন ধরে ব্রিটিশ এফ-৩৫ যুদ্ধবিমান, বাড়ছে রহস্য
ভারতে ১১ দিন ধরে ব্রিটিশ এফ-৩৫ যুদ্ধবিমান, বাড়ছে রহস্য

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইলিশের দাম নিয়ন্ত্রণে উদ্যোগ, ক্রেতা খুশি হলেও হতাশ আড়তদাররা
ইলিশের দাম নিয়ন্ত্রণে উদ্যোগ, ক্রেতা খুশি হলেও হতাশ আড়তদাররা

১৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইরানি ড্রোন প্রতিহত করতে ইসরায়েলকে সাহায্য করেছে ফ্রান্স
ইরানি ড্রোন প্রতিহত করতে ইসরায়েলকে সাহায্য করেছে ফ্রান্স

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চীন-রাশিয়া-ইরানের বিশেষ বৈঠক
চীন-রাশিয়া-ইরানের বিশেষ বৈঠক

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রড সিমেন্টের দামে ধস, মাথায় হাত ব্যবসায়ীদের
রড সিমেন্টের দামে ধস, মাথায় হাত ব্যবসায়ীদের

৭ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

যুদ্ধবিরতির পরেও চাপা বিস্ফোরণ, পারমাণবিক ইস্যুতে ফের উত্তেজনা
যুদ্ধবিরতির পরেও চাপা বিস্ফোরণ, পারমাণবিক ইস্যুতে ফের উত্তেজনা

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মধ্যপ্রাচ্যের আরেক দেশে ইসরায়েলের ড্রোন হামলা, নিহত ২
মধ্যপ্রাচ্যের আরেক দেশে ইসরায়েলের ড্রোন হামলা, নিহত ২

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের পারমাণবিক কেন্দ্রে হানা, নিজের পায়েই কুঠার মারল আমেরিকা?
ইরানের পারমাণবিক কেন্দ্রে হানা, নিজের পায়েই কুঠার মারল আমেরিকা?

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এনবিআর অবরুদ্ধ
এনবিআর অবরুদ্ধ

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মারাই গেলেন সেই ইরানি কমান্ডার
মারাই গেলেন সেই ইরানি কমান্ডার

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিচ্ছেদের ঘোষণা কণার, স্বামী বললেন ‘বিচ্ছেদ হয়নি’
বিচ্ছেদের ঘোষণা কণার, স্বামী বললেন ‘বিচ্ছেদ হয়নি’

২২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

২০২৪ সালে ডামি নির্বাচন হয়েছে, আদালতে স্বীকারোক্তি হাবিবুল আউয়ালের
২০২৪ সালে ডামি নির্বাচন হয়েছে, আদালতে স্বীকারোক্তি হাবিবুল আউয়ালের

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ডেইলি স্টার ও প্রথম আলোর দুটি নিউজ নিয়ে ক্ষোভ ঝাড়লেন আইন উপদেষ্টা
ডেইলি স্টার ও প্রথম আলোর দুটি নিউজ নিয়ে ক্ষোভ ঝাড়লেন আইন উপদেষ্টা

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইরানের ওপর যুক্তরাষ্ট্রের হামলা ১৫ বছরের পরিকল্পনার ‘চূড়ান্ত পরিণতি’ : মার্কিন জেনারেল
ইরানের ওপর যুক্তরাষ্ট্রের হামলা ১৫ বছরের পরিকল্পনার ‘চূড়ান্ত পরিণতি’ : মার্কিন জেনারেল

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হাসিনার পালানোর ব্রেকিং নিউজ দিয়ে অ্যাওয়ার্ড পেলেন শফিকুল আলম
হাসিনার পালানোর ব্রেকিং নিউজ দিয়ে অ্যাওয়ার্ড পেলেন শফিকুল আলম

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কাঁকরোল খেলে পাওয়া যাবে যেসব উপকার
কাঁকরোল খেলে পাওয়া যাবে যেসব উপকার

২২ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

নারী নিপীড়ন: এনসিপির দলীয় চেতনা ও নৈতিকতা নিয়ে প্রশ্ন তুললেন নীলা ইসরাফিল
নারী নিপীড়ন: এনসিপির দলীয় চেতনা ও নৈতিকতা নিয়ে প্রশ্ন তুললেন নীলা ইসরাফিল

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বাংলাদেশি ভিসাপ্রত্যাশীদের সোশ্যাল মিডিয়া ‘পাবলিক’ করার অনুরোধ মার্কিন দূতাবাসের
বাংলাদেশি ভিসাপ্রত্যাশীদের সোশ্যাল মিডিয়া ‘পাবলিক’ করার অনুরোধ মার্কিন দূতাবাসের

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জোহরান মামদানির জয় যুক্তরাষ্ট্রকে কি বার্তা দিচ্ছে?
জোহরান মামদানির জয় যুক্তরাষ্ট্রকে কি বার্তা দিচ্ছে?

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৪৩ দিন পর নগর ভবনে এলেন দক্ষিণের প্রশাসক, সব বিভাগের কার্যক্রম শুরু
৪৩ দিন পর নগর ভবনে এলেন দক্ষিণের প্রশাসক, সব বিভাগের কার্যক্রম শুরু

১৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ইরানের ইউরেনিয়াম সরানো নিয়ে এখনও ধোঁয়াশায় মার্কিন গোয়েন্দারা
ইরানের ইউরেনিয়াম সরানো নিয়ে এখনও ধোঁয়াশায় মার্কিন গোয়েন্দারা

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হঠাৎ নিষিদ্ধ হাজারো ফেসবুক গ্রুপ, ক্ষুব্ধ ব্যবহারকারীরা
হঠাৎ নিষিদ্ধ হাজারো ফেসবুক গ্রুপ, ক্ষুব্ধ ব্যবহারকারীরা

২১ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

শিবির সভাপতি-সেক্রেটারির ছাত্রত্ব নিয়ে প্রশ্ন ছাত্রদল সভাপতির
শিবির সভাপতি-সেক্রেটারির ছাত্রত্ব নিয়ে প্রশ্ন ছাত্রদল সভাপতির

১৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

প্রিন্ট সর্বাধিক
তারকাদের প্রেমের সংসারে ভাঙন
তারকাদের প্রেমের সংসারে ভাঙন

শোবিজ

রাজনৈতিক দলগুলোর ক্ষোভ
রাজনৈতিক দলগুলোর ক্ষোভ

প্রথম পৃষ্ঠা

রড সিমেন্টের দামে ধস, মাথায় হাত ব্যবসায়ীদের
রড সিমেন্টের দামে ধস, মাথায় হাত ব্যবসায়ীদের

প্রথম পৃষ্ঠা

আম রপ্তানিতে হতাশা
আম রপ্তানিতে হতাশা

নগর জীবন

প্রকল্প পরিচালক নিয়োগে কাদেরের নিলাম প্রথা
প্রকল্প পরিচালক নিয়োগে কাদেরের নিলাম প্রথা

প্রথম পৃষ্ঠা

সভায় বিএনপি নেতার অস্ত্র প্রদর্শন ভিডিও ভাইরাল
সভায় বিএনপি নেতার অস্ত্র প্রদর্শন ভিডিও ভাইরাল

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ক্ষমতার দাপটের ফল ভোগ
ক্ষমতার দাপটের ফল ভোগ

প্রথম পৃষ্ঠা

মুখ খুলছেন সাবেক সিইসিরা
মুখ খুলছেন সাবেক সিইসিরা

প্রথম পৃষ্ঠা

বাংলাদেশের টেস্ট মর্যাদার রজতজয়ন্তী উদযাপন
বাংলাদেশের টেস্ট মর্যাদার রজতজয়ন্তী উদযাপন

মাঠে ময়দানে

চীনের স্মার্ট গ্রামে মির্জা ফখরুলরা
চীনের স্মার্ট গ্রামে মির্জা ফখরুলরা

নগর জীবন

প্রথম আলো ও ডেইলি স্টারের ওপর ক্ষোভ ঝাড়লেন আসিফ নজরুল
প্রথম আলো ও ডেইলি স্টারের ওপর ক্ষোভ ঝাড়লেন আসিফ নজরুল

প্রথম পৃষ্ঠা

ফারিণের শনির দশা
ফারিণের শনির দশা

শোবিজ

আলোচনার চেয়ে খাওয়া দাওয়া বেশি
আলোচনার চেয়ে খাওয়া দাওয়া বেশি

প্রথম পৃষ্ঠা

কেএমপি কমিশনারকে অপসারণে আলটিমেটাম
কেএমপি কমিশনারকে অপসারণে আলটিমেটাম

পেছনের পৃষ্ঠা

অবৈধ পুশইন নয় শেখ হাসিনাকে পুশব্যাক করেন
অবৈধ পুশইন নয় শেখ হাসিনাকে পুশব্যাক করেন

নগর জীবন

আরও জটিল এনবিআর পরিস্থিতি
আরও জটিল এনবিআর পরিস্থিতি

প্রথম পৃষ্ঠা

রমেশের উইকেটের বেলস ভেঙে ফেলেছিলাম’
রমেশের উইকেটের বেলস ভেঙে ফেলেছিলাম’

মাঠে ময়দানে

গণতন্ত্র বনাম মবতন্ত্র ও ফ্রাঙ্কেনস্টাইনের দৈত্য
গণতন্ত্র বনাম মবতন্ত্র ও ফ্রাঙ্কেনস্টাইনের দৈত্য

সম্পাদকীয়

বর্ষার ফুলে মুগ্ধতা
বর্ষার ফুলে মুগ্ধতা

পেছনের পৃষ্ঠা

আর শোনা যাবে না অমিতাভের কণ্ঠ
আর শোনা যাবে না অমিতাভের কণ্ঠ

শোবিজ

জন্মদিনে ফেরদৌসী রহমান
জন্মদিনে ফেরদৌসী রহমান

শোবিজ

নাবিলার পছন্দের নায়ক
নাবিলার পছন্দের নায়ক

শোবিজ

মিশা সওদাগরের চাওয়া
মিশা সওদাগরের চাওয়া

শোবিজ

বাতিল হচ্ছে ৪১৫ হজ এজেন্সির লাইসেন্স
বাতিল হচ্ছে ৪১৫ হজ এজেন্সির লাইসেন্স

নগর জীবন

হাসিনা পরিবারের নামে ৯৭৭ প্রতিষ্ঠান অবশেষে পরিবর্তন
হাসিনা পরিবারের নামে ৯৭৭ প্রতিষ্ঠান অবশেষে পরিবর্তন

প্রথম পৃষ্ঠা

কলম্বো টেস্টে এগিয়ে গেল শ্রীলঙ্কা
কলম্বো টেস্টে এগিয়ে গেল শ্রীলঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রেসিডিয়ামের সভা ডাকতে জি এম কাদেরকে আহ্বান
প্রেসিডিয়ামের সভা ডাকতে জি এম কাদেরকে আহ্বান

নগর জীবন

শ্রমিক লীগ নেতা গ্রেপ্তার
শ্রমিক লীগ নেতা গ্রেপ্তার

দেশগ্রাম

বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের সদস্যসচিবকে কুপিয়ে জখম
বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের সদস্যসচিবকে কুপিয়ে জখম

নগর জীবন