শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বৃহস্পতিবার, ০৮ জানুয়ারি, ২০১৫

রাষ্ট্রীয় সম্প্রচার মাধ্যম কি এভাবেই চলবে?

রোবায়েত ফেরদৌস
অনলাইন ভার্সন
রাষ্ট্রীয় সম্প্রচার মাধ্যম কি এভাবেই চলবে?

বাংলাদেশ বেতার ৭৫ বছর পূর্তিতে হীরকজয়ন্তী পালন করল! ভালো কথা কিন্তু গত কয়েক দশকে বাংলাদেশ বেতারের সম্প্রচার নিয়ে এ দেশের রাজনীতিবিদ আর আমলাদের কর্মকাণ্ড দেখে আমার মনে হয় বাংলাদেশের চারদিকে পৃথিবী ঘোরে আর দুনিয়ার সবাই নিয়ম করে বেতার শোনে (আর বিটিভি দেখে)। সম্প্রতি এক রিপোর্ট বলছে, বেতারে এক যুগ আগেও বিজ্ঞাপন খাতে আয় ছিল ২২ কোটি টাকা, এখন ১০ কোটি টাকায় নেমে এসেছে। বছরে সরকার দেয় ১০৫ কোটি টাকা। (প্রথম আলো, ১২ নভেম্বর, ২০১৪) আয়ের সঙ্গে পাল্লা দিয়ে জনপ্রিয়তাও কমেছে আশঙ্কাজনক হারে; এর কারণ সম্প্রচারের জন্য পেশাদার, দক্ষ-যোগ্য লোকের অভাব, অভ্যন্তরীণ বিরোধ-দুর্নীতি। ঢাকায় বেতারের বিকল্প হিসেবে এফএম রেডিও জনপ্রিয় হয়েছে; গ্রামে জনপ্রিয় হচ্ছে কমিউনিটি রেডিও; রিপোর্টে বলা হয়েছে, বেতারের অনুষ্ঠান শোনার জন্য নির্ভর করতে হয় রেডিও সেটের ওপর। কিন্তু এফএমের যুগে এএম উপযোগী রেডিও এখন পাওয়া যায় না। বিশ্বের কোনো দেশ এএম প্রযুক্তির বিষয় মাথায় রেখে আর রেডিও বানায় না। বেতারে সম্প্রসারণ, আধুনিকায়ন, উন্নয়ন, স্বয়ংসম্পূর্ণ, সমৃদ্ধকরণসহ বিভিন্ন শব্দ কেবল কথায়, কাজে নয়। দুঃখজনক যে, এটি এখন 'আসি-যাই-বেতন পাই' প্রতিষ্ঠানে পরিণত হয়েছে; ডিজিটালাইজেশন পরিণত হয়েছে কেবলই মুখের বুলিতে।

একই কথা কি বিটিভির জন্যও প্রযোজ্য নয়? বিটিভি দেশের একমাত্র টেরিস্ট্রিয়াল চ্যানেল, এর নেটওয়ার্ক প্রায় ৯৫ শতাংশ এলাকাজুড়ে। বিটিভির বিরাট সম্ভাবনা ছিল দায়িত্বশীল ও দর্শকপ্রিয় গণমাধ্যম হিসেবে বিকশিত হওয়ার। কিন্তু সে আশার রুটিতে কেবলই পিঁপড়া। প্রথম আলোর রিপোর্ট বলছে, "বাধ্য না হলে এখন কেউ বিটিভি দেখে না। এটা মূলত সরকার ও সরকারি দলের নেতা-সমর্থকদের প্রচারযন্ত্রে পরিণত হয়েছে... এক দশক আগেও বিটিভির বছরে লাভ ছিল ৫২ কোটি টাকা, আর এখন লোকসানের পরিমাণ প্রায় ৩০ কোটি টাকা।" (১১ নভেম্বর, ২০১৪) কেন বিটিভির এই অবস্থা? বিভিন্ন সরকারের অবহেলা ও ভুল নীতি, ত্রুটিপূর্ণ নিয়োগপদ্ধতি এবং অযৌক্তিক পদোন্নতি এই প্রতিষ্ঠানকে ধ্বংসের দ্বারপ্রান্তে নিয়ে গেছে। বিটিভি এখন আমলানির্ভর প্রতিষ্ঠানে পরিণত হয়েছে। সব উঁচু পদে রাজনৈতিক বিবেচনায় এমন আমলাদের নিয়োগ করা হয়েছে, সংবাদমাধ্যম চালানোর পেশাগত দক্ষতা-অভিজ্ঞতা যাদের নেই। প্রতিটি সরকারই নিজেদের জনপ্রিয়তা বাড়ানোর জন্য চ্যানেলটি ব্যবহার করেছে। এতে সরকার কতটা লাভবান হয়, তা নিয়ে প্রশ্ন রয়েছে। কিন্তু বিটিভির যে ক্ষতি হয়েছে তা প্রশ্নাতীত। বেসরকারি চ্যানেলে যখন বিটিভির খবর প্রচার শুরু হয়, তখন দর্শক দ্রুত অন্য চ্যানেলে চলে যায়। নিউজভ্যালুর বিপরীতে বিটিভি এখনো চলছে প্রটোকলভ্যালু দিয়ে; রাষ্ট্রপতি ও প্রধানমন্ত্রীর যে কোনো খবর লিড করতে হবে, বিটিভি এই অপেশাদার বদভ্যাস থেকে কখনই বেরোতে পারেনি। সংবাদ বাছাই ও পরিবেশনে বস্তুনিষ্ঠতা ও পক্ষপাতহীনতার কোনো বালাই এখনো নেই, কখনো ছিল না।

নব্বই-এর গণআন্দোলনের পর সবাই আশা করেছিল এবং তিন জোটের রূপরেখায় বিটিভি-বেতারের স্বায়ত্তশাসনের স্পষ্ট প্রতিশ্রুতি ছিল। বেতার-টিভির স্বায়ত্তশাসনের জন্য অপেক্ষা তাই দুই যুগেরও বেশি; জনগণের প্রত্যাশা ছিল সম্প্রচারমাধ্যম দুটি চলমান ঘটনার বস্তুনিষ্ঠ প্রতিবেদন উপস্থাপন করবে, জনশিক্ষা প্রসারে সচেষ্ট হবে, অনুষ্ঠানমালায় দেশের সংস্কৃতি ও ঐতিহ্য তুলে ধরবে এবং জনমানুষের সুস্থ চিত্তবিনোদনের প্রয়োজন মেটাবে। কিন্তু এ দুটি সম্প্রচারমাধ্যম জনগণের প্রত্যাশিত ভূমিকা পালনে ব্যর্থ হয়েছে। আমরা দেখেছি, সব সরকারই নিজেদের সংকীর্ণ স্বার্থে বাংলাদেশ বেতার ও বাংলাদেশ টেলিভিশনকে 'যুক্তিহীনভাবে' ব্যবহার করেছে। এ দুটি গণমাধ্যম বরাবরই সরকারের 'বশংবদ প্রচারাস্ত্র' হিসেবে কাজ করে গেছে। অডিয়েন্সের কাছে এ দুটি গণমাধ্যমে পরিবেশিত সংবাদের বিশ্বাসযোগ্যতা বলতে গেলে শূন্যের কোঠায়। জেনারেল এরশাদ, শেখ হাসিনা কিংবা খালেদা জিয়া- প্রত্যেক সরকারই তাদের 'প্রোপাগান্ডা মেশিন' হিসেবে রেডিও-টিভিকে যাচ্ছেতাই ব্যবহার করেছেন। অধিকন্তু এ দুটি মাধ্যমে কে খবর পাঠ করবেন, কোন শিল্পী গান করবেন, কার নাটক বা অনুষ্ঠান কেনা হবে, কোন প্রোগ্রাম প্রচার হবে বা হবে না, টকশো'তে কারা আলোচক হিসেবে আমন্ত্রিত হবেন, আর কারা হবেন না- এর সব সিদ্ধান্তই নেওয়া হতো রাজনৈতিক বিবেচনা মাথায় রেখে। বিএনপি সরকার যখন ক্ষমতায় রেডিও-বিটিভিতে তখন থাকে বিএনপির শিল্পী, নাট্যকার, অভিনেতা, খবর পাঠকদের প্রাধান্য; আর আওয়ামী লীগের সময় থাকে আওয়ামী আদর্শের শিল্পী-অভিনেতাদের। বিএনপি সরকারের সময় আওয়ামী আদর্শের শিল্পীরা নির্বাসিত; আর আওয়ামী লীগের সময় বিএনপির শিল্পীরা দ্বীপান্তরিত। বিটিভি এবং বেতার যদি 'গণমাধ্যম' হয়ে থাকে, তাহলে 'গণ' মানুষের অংশগ্রহণ ও চিন্তার প্রতিফলন অপরিহার্য। এটিকে পাশ কাটিয়ে গণতন্ত্র সম্ভব নয়, তা সে গণতন্ত্র যে ধাঁচের, যে ধরনেরই হোক না কেন! প্রশ্ন হচ্ছে, বিটিভি-বেতার থেকে মানুষ কেন অসত্য, অর্ধসত্য সংবাদ শুনতে বাধ্য হচ্ছে?

১৯৯৬ সালের আওয়ামী লীগ শাসনামলেই আসফউদ্দৌলাহকে চেয়ারম্যান করে ১৬ সদস্যের একটি স্বায়ত্তশাসন নীতিমালা প্রণয়ন কমিশন গঠন করে। এই কমিশন ব্রিটেন, ভারত, ফিলিপাইনসহ পৃথিবীর বেশ কটি দেশ ঘুরে সেসব দেশের অভিজ্ঞতার আলোকে আমাদের দেশের বাস্তুবতায় বেতার-টিভির পূর্ণাঙ্গ স্বায়ত্তশাসনের লক্ষ্যে ১৯৯৭ সালের মধ্যভাগে সরকারের কাছে সুপারিশসহ প্রতিবেদন পেশ করে। তা কখনই বাস্তুবায়িত হয়নি। প্রশ্ন হচ্ছে, কেন বিটিভি-বেতারকে স্বায়ত্তশাসন দেওয়া উচিত এবং এখনই কেন নয়? কারণ জনগণের টাকায় পরিচালিত প্রতিষ্ঠান দুটি সরকারি প্রচারযন্ত্রের বলি হতে পারে না। আমরা মনে করি, বিটিভির বিপুলসংখ্যক দর্শকের কাছে টেরিস্ট্রিয়াল টেলিভিশনের সত্যিকারের সুবিধা অবারিত করা দরকার। বিজ্ঞাপনদাতাদের মন যুগিয়েই বেসরকারি গণমাধ্যমগুলো তাদের বাজারমুখী সেবা ও ব্যবসা পরিচালনা করে থাকে। এতে করে অনেকক্ষেত্রে জাতীয় স্বার্থের চেয়ে গোষ্ঠী ও করপোরেট স্বার্থই প্রাধান্য পায় এবং কখনো কখনো স্বাধীন পেশাদারিত্বের মনোভাবকেও বাধ্য হয়ে জলাঞ্জলি দিতে হয়। সেখানে হামেশা বিজ্ঞাপন মোড়কে সংবাদ পরিবেশিত হতে দেখি। পক্ষপাতহীন সাংবাদিকতার প্রশ্নে 'সিটিসেল সংবাদ', 'গ্রামীণ কিংবা বাংলালিংক সংবাদ' অথবা কোনো ব্যাংক-বীমা বা অনুরূপ প্রতিষ্ঠানের নাম যখন সংবাদের 'সুপারলিড' হয়, তখন তা ভারসাম্য হারায়। বিবিসি বিশ্বের কোটি কোটি অডিয়েন্সের বিশ্বস্ত গণমাধ্যম হিসেবে নিজেকে প্রতিষ্ঠিত করেছে। বিবিসি রেডিও বা বিবিসি টেলিভিশনের মতো করে কি বিটিভি-বেতারকে স্বায়ত্তশাসন দেওয়া যায় না? সরকারের মুখপত্র, প্রোপাগান্ডা মেশিন কিংবা 'লয়াল ইলেকট্রনিক মিডিয়া'র বদনাম ঘোচাতে হলে ব্রিটেন, কানাডা, দক্ষিণ আফ্রিকা, অস্ট্রেলিয়া, জাপান এবং চিলির আদলে বিটিভি-বেতারকে পাবলিক সার্ভিস ব্রডকাস্টিং (পিএসবি) হিসেবে গড়ে তুলতে হবে। এতে প্রটোকলভ্যালু পরিবর্তিত হবে নিউজভ্যালু দিয়ে। রাষ্ট্র নিয়ন্ত্রিত 'ম্যাসমিডিয়া' কোনো বিচারেই 'ক্লাসমিডিয়া' হবে না। এটা জাতীয় সম্পদ। তথ্যের উৎপাদন ও বণ্টনে এখানে সমাজের সব স্তরের মানুষের অংশগ্রহণ থাকতে হবে। এ জন্য যা করতে হবে-

বাংলাদেশ বেতার ও বিটিভির পরিচালন, অর্থায়ন ও ব্যবস্থাপনায় আমুল পরিবর্তন আনতে হবে। তথ্য মন্ত্রণালয়ের নিয়ন্ত্রণ থেকে প্রতিষ্ঠান দুটিকে সম্পূর্ণ মুক্ত করে আনতে হবে। মনে রাখা ভালো যে, বর্তমান বিশ্বে গণমাধ্যম ডিসকোর্সে 'নিয়ন্ত্রণের' বিপরীতে বরং 'ডিসেন্ট্রালাইজড রেগুলেটরি মেকানিজমই' সমাদৃত প্রপঞ্চ। একটি স্থায়ী সম্প্রচার কমিশন গঠন করতে হবে, যা হবে সত্যিকার অর্থেই স্বাধীন। কমিশনের কাজ হবে দক্ষ, স্বচ্ছ ও জবাবদিহিমূলক একটি 'মিডিয়া রেগুলেটরি মেকানিজম' প্রতিষ্ঠা করা। কমিশন রেডিও-টিভির লাইসেন্স ফি আদায় করবে এবং টিভি ও রেডিওর জন্য বাজেট অনুমোদন করা। বিবিসির মতো রেডিও-টিভি তাদের বার্ষিক প্রতিবেদন পেশ করবে পার্লামেন্টের কাছে। প্রতিষ্ঠান দুটি যেহেতু জনগণের করের টাকায় চলে, তাই বেতার-টিভির অনুষ্ঠানের কাঙ্ক্ষিত মান অর্জন কিংবা সংবাদের বস্তুনিষ্ঠ হওয়ার দাবি আমরা কখনোই ছাড়তে পারি না; আর এ জন্য ছাড়তে পারি না স্বায়ত্তশাসনের দাবিও।

লেখক : সহযোগী অধ্যাপক, গণযোগাযোগ ও সাংবাদিকতা বিভাগ, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়।

[email protected]

 

 

এই বিভাগের আরও খবর
এএফসি কম্পিটিশনে বসুন্ধরা কিংস
এএফসি কম্পিটিশনে বসুন্ধরা কিংস
বিনিয়োগ বন্ধ্যত্বে আকারে-নিরাকারে বেকার বৃদ্ধি : বাড়ছে নেশা-নৈরাজ্য
বিনিয়োগ বন্ধ্যত্বে আকারে-নিরাকারে বেকার বৃদ্ধি : বাড়ছে নেশা-নৈরাজ্য
শিক্ষা ও গবেষণায় বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয় বদ্ধপরিকর
শিক্ষা ও গবেষণায় বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয় বদ্ধপরিকর
তারেক রহমানের আসন্ন প্রত্যাবর্তন ও আগামীর রাজনীতি
তারেক রহমানের আসন্ন প্রত্যাবর্তন ও আগামীর রাজনীতি
অবাধ ও গ্রহণযোগ্য নির্বাচনের জন্য কিছু পরামর্শ
অবাধ ও গ্রহণযোগ্য নির্বাচনের জন্য কিছু পরামর্শ
বিশ্ব ডিম দিবস: পুষ্টি, নিরাপত্তা ও বৈশ্বিক গুরুত্ব
বিশ্ব ডিম দিবস: পুষ্টি, নিরাপত্তা ও বৈশ্বিক গুরুত্ব
বন্ড মার্কেট প্রতিষ্ঠায় প্রয়োজন সর্বোচ্চ সতর্কতা
বন্ড মার্কেট প্রতিষ্ঠায় প্রয়োজন সর্বোচ্চ সতর্কতা
রক্তক্ষরণে ব্যবসায়ীরা, বিনিয়োগে ধ্বংসযাত্রা, চাকরিক্ষুধায় তারুণ্য
রক্তক্ষরণে ব্যবসায়ীরা, বিনিয়োগে ধ্বংসযাত্রা, চাকরিক্ষুধায় তারুণ্য
বিরাজনৈতিকীকরণের প্রক্রিয়া চলছে
বিরাজনৈতিকীকরণের প্রক্রিয়া চলছে
পুঁজিবাজারে আস্থার সংকট কি বাড়তেই থাকবে
পুঁজিবাজারে আস্থার সংকট কি বাড়তেই থাকবে
উন্নতির অন্তর্গত কান্না : ব্যবস্থার বদল চাই
উন্নতির অন্তর্গত কান্না : ব্যবস্থার বদল চাই
শিক্ষক: দারিদ্র্যের নয়, মর্যাদার প্রতীক
শিক্ষক: দারিদ্র্যের নয়, মর্যাদার প্রতীক
সর্বশেষ খবর
রোম সফর শেষে দেশের পথে প্রধান উপদেষ্টা
রোম সফর শেষে দেশের পথে প্রধান উপদেষ্টা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চট্টগ্রামে শিক্ষা ও স্বাস্থ্যখাতে কানাডার সহযোগিতা চাইলেন মেয়র
চট্টগ্রামে শিক্ষা ও স্বাস্থ্যখাতে কানাডার সহযোগিতা চাইলেন মেয়র

৩ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

চট্টগ্রামে ইয়াবা মামলায় সাজা: পাঁচ বছর কারাদণ্ড
চট্টগ্রামে ইয়াবা মামলায় সাজা: পাঁচ বছর কারাদণ্ড

৪ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

চট্টগ্রামে প্রকাশ্যে ছুরিকাঘাতে ছাত্রদল নেতা নিহত
চট্টগ্রামে প্রকাশ্যে ছুরিকাঘাতে ছাত্রদল নেতা নিহত

৪ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

আশ্রয়ণ প্রকল্পের ঘর লুটপাটের প্রতিবাদে সিপিবির বিক্ষোভ
আশ্রয়ণ প্রকল্পের ঘর লুটপাটের প্রতিবাদে সিপিবির বিক্ষোভ

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সততার সাহস : ভুল স্বীকারের মর্যাদা
সততার সাহস : ভুল স্বীকারের মর্যাদা

৫ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৫ অক্টোবর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৫ অক্টোবর)

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লক্ষ্মীপুরে মাদ্রাসার ছাত্র অপহরণ, পাঁচ দিনেও মেলেনি খোঁজ
লক্ষ্মীপুরে মাদ্রাসার ছাত্র অপহরণ, পাঁচ দিনেও মেলেনি খোঁজ

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কুয়াকাটায় শৈবাল চাষ নিয়ে কর্মশালা
কুয়াকাটায় শৈবাল চাষ নিয়ে কর্মশালা

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘জামায়াতের পিআর নির্বাচনের দিবাস্বপ্ন কখনো পূরণ হবে না’
‘জামায়াতের পিআর নির্বাচনের দিবাস্বপ্ন কখনো পূরণ হবে না’

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

২০০ রানে হেরে আফগানিস্তানের বিপক্ষে হোয়াইটওয়াশ বাংলাদেশ
২০০ রানে হেরে আফগানিস্তানের বিপক্ষে হোয়াইটওয়াশ বাংলাদেশ

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মালয়েশিয়ায় ভূমিধসে প্রাণ গেল বাংলাদেশি শ্রমিকের
মালয়েশিয়ায় ভূমিধসে প্রাণ গেল বাংলাদেশি শ্রমিকের

৬ ঘণ্টা আগে | পরবাস

মহাসড়কের পাশে পড়ে ছিল মানসিক ভারসাম্যহীন ব্যক্তির লাশ উদ্ধার
মহাসড়কের পাশে পড়ে ছিল মানসিক ভারসাম্যহীন ব্যক্তির লাশ উদ্ধার

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

টাইমের প্রচ্ছদে নিজের চুল ‘গায়েব’ দেখে ক্ষুব্ধ ট্রাম্প
টাইমের প্রচ্ছদে নিজের চুল ‘গায়েব’ দেখে ক্ষুব্ধ ট্রাম্প

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গোবিন্দগঞ্জে শোবার ঘর থেকে বৃদ্ধের মরদেহ উদ্ধার
গোবিন্দগঞ্জে শোবার ঘর থেকে বৃদ্ধের মরদেহ উদ্ধার

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মিরপুরে অগ্নিকাণ্ড: নিহত ১৬ জনের মরদেহ ঢামেক মর্গে
মিরপুরে অগ্নিকাণ্ড: নিহত ১৬ জনের মরদেহ ঢামেক মর্গে

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লাশের ডিএনএ পরীক্ষা ছাড়া শনাক্ত করা সম্ভব নয় : ফায়ার সার্ভিস
লাশের ডিএনএ পরীক্ষা ছাড়া শনাক্ত করা সম্ভব নয় : ফায়ার সার্ভিস

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হোয়াইটওয়াশ এড়াতে বাংলাদেশের প্রয়োজন ২৯৪
হোয়াইটওয়াশ এড়াতে বাংলাদেশের প্রয়োজন ২৯৪

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

থাইল্যান্ডে মাদকসহ চার ইসরায়েলি সেনা গ্রেফতার
থাইল্যান্ডে মাদকসহ চার ইসরায়েলি সেনা গ্রেফতার

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অগ্নিদুর্ঘটনায় ১৬ জনের মৃত্যুতে তারেক রহমানের শোক
অগ্নিদুর্ঘটনায় ১৬ জনের মৃত্যুতে তারেক রহমানের শোক

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ব্যর্থতার দায়ে বরখাস্ত সুইডেন কোচ
ব্যর্থতার দায়ে বরখাস্ত সুইডেন কোচ

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সোনারগাঁয়ে ডোবা থেকে বস্তাবন্দি নারীর মরদেহ উদ্ধার
সোনারগাঁয়ে ডোবা থেকে বস্তাবন্দি নারীর মরদেহ উদ্ধার

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অক্টোবরের ১৩ দিনে এলো ১২৭ কোটি ডলার রেমিট্যান্স
অক্টোবরের ১৩ দিনে এলো ১২৭ কোটি ডলার রেমিট্যান্স

৯ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

জবিতে শিক্ষার্থীদের থিসিস গবেষণায় বরাদ্দ ৫০ লাখ টাকা
জবিতে শিক্ষার্থীদের থিসিস গবেষণায় বরাদ্দ ৫০ লাখ টাকা

৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

টাঙ্গাইলে ক্লুলেস হত্যা মামলার রহস্য উদঘাটন
টাঙ্গাইলে ক্লুলেস হত্যা মামলার রহস্য উদঘাটন

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শক্তিশালী পাসপোর্ট সূচকে শীর্ষ ১০ থেকে ছিটকে গেল যুক্তরাষ্ট্র, দেখে নিন বাংলাদেশের অবস্থান
শক্তিশালী পাসপোর্ট সূচকে শীর্ষ ১০ থেকে ছিটকে গেল যুক্তরাষ্ট্র, দেখে নিন বাংলাদেশের অবস্থান

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মিসরে গাজা শান্তি সম্মেলন: দুই প্রেসিডেন্টের গোপন আলাপ ফাঁস
মিসরে গাজা শান্তি সম্মেলন: দুই প্রেসিডেন্টের গোপন আলাপ ফাঁস

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনাকে আদালতে হাজির হতে পত্রিকায় বিজ্ঞপ্তি প্রকাশের নির্দেশ
শেখ হাসিনাকে আদালতে হাজির হতে পত্রিকায় বিজ্ঞপ্তি প্রকাশের নির্দেশ

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কোয়ার্টার ফাইনালে বাংলাদেশের জারিফ
কোয়ার্টার ফাইনালে বাংলাদেশের জারিফ

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ঢাবি কলা অনুষদের ডিনস অ্যাওয়ার্ড পেলেন ১৫৬ শিক্ষার্থী ও ১০ শিক্ষক
ঢাবি কলা অনুষদের ডিনস অ্যাওয়ার্ড পেলেন ১৫৬ শিক্ষার্থী ও ১০ শিক্ষক

৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সর্বাধিক পঠিত
গাজায় প্রকাশ্যে আটজনের মৃত্যুদণ্ড কার্যকর
গাজায় প্রকাশ্যে আটজনের মৃত্যুদণ্ড কার্যকর

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘আমরা কারাগারে নয়, কসাইখানায় ছিলাম’
‘আমরা কারাগারে নয়, কসাইখানায় ছিলাম’

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সারজিসের বক্তব্যের সময় বিদ্যুৎ বিভ্রাট নিয়ে মুখ খুললেন রুমিন ফারহানা
সারজিসের বক্তব্যের সময় বিদ্যুৎ বিভ্রাট নিয়ে মুখ খুললেন রুমিন ফারহানা

১৭ ঘণ্টা আগে | টক শো

মিরপুরে পোশাক কারখানায় অগ্নিকাণ্ডের ঘটনায় ৯ মরদেহ উদ্ধার
মিরপুরে পোশাক কারখানায় অগ্নিকাণ্ডের ঘটনায় ৯ মরদেহ উদ্ধার

১৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মিসরে গাজা শান্তি সম্মেলন: দুই প্রেসিডেন্টের গোপন আলাপ ফাঁস
মিসরে গাজা শান্তি সম্মেলন: দুই প্রেসিডেন্টের গোপন আলাপ ফাঁস

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১৯ অক্টোবরের মধ্যে এনসিপি প্রতীক না নিলে সিদ্ধান্ত নেবে ইসি
১৯ অক্টোবরের মধ্যে এনসিপি প্রতীক না নিলে সিদ্ধান্ত নেবে ইসি

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শক্তিশালী পাসপোর্ট সূচকে শীর্ষ ১০ থেকে ছিটকে গেল যুক্তরাষ্ট্র, দেখে নিন বাংলাদেশের অবস্থান
শক্তিশালী পাসপোর্ট সূচকে শীর্ষ ১০ থেকে ছিটকে গেল যুক্তরাষ্ট্র, দেখে নিন বাংলাদেশের অবস্থান

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজায় যুদ্ধবিরতি পদক্ষেপের প্রশংসা করে যা বললেন বাইডেন
গাজায় যুদ্ধবিরতি পদক্ষেপের প্রশংসা করে যা বললেন বাইডেন

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মাইন বিস্ফোরণে আহত বিজিবি সদস্যকে ঢাকা সিএমএইচে স্থানান্তর
মাইন বিস্ফোরণে আহত বিজিবি সদস্যকে ঢাকা সিএমএইচে স্থানান্তর

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আরেক দফা বাড়ল স্বর্ণের দাম, ভরি কত?
আরেক দফা বাড়ল স্বর্ণের দাম, ভরি কত?

৯ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ধূমপান ছাড়তে বলায় এরদোয়ানকে যে জবাব দিলেন মেলোনি
ধূমপান ছাড়তে বলায় এরদোয়ানকে যে জবাব দিলেন মেলোনি

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মারিয়াকে নোবেল শান্তি পুরস্কার দেয়ায় নরওয়ে দূতাবাস বন্ধ করল ভেনেজুয়েলা
মারিয়াকে নোবেল শান্তি পুরস্কার দেয়ায় নরওয়ে দূতাবাস বন্ধ করল ভেনেজুয়েলা

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শান্তি প্রতিষ্ঠায় স্বাধীন ফিলিস্তিনি রাষ্ট্র গঠনই সমাধান : জর্ডানের বাদশাহ
শান্তি প্রতিষ্ঠায় স্বাধীন ফিলিস্তিনি রাষ্ট্র গঠনই সমাধান : জর্ডানের বাদশাহ

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মিরপুরে অগ্নিকাণ্ডে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১৬
মিরপুরে অগ্নিকাণ্ডে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১৬

১১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বিচার বিভাগের জন্য আলাদা সচিবালয় এ সরকারের সময়ই হবে : আইন উপদেষ্টা
বিচার বিভাগের জন্য আলাদা সচিবালয় এ সরকারের সময়ই হবে : আইন উপদেষ্টা

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চলছে এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের কর্মবিরতি, আজ ‘মার্চ টু সচিবালয়’
চলছে এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের কর্মবিরতি, আজ ‘মার্চ টু সচিবালয়’

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বগুড়ায় মেয়েকে ধর্ষণের অভিযোগে বাবা গ্রেফতার
বগুড়ায় মেয়েকে ধর্ষণের অভিযোগে বাবা গ্রেফতার

১২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গোল্ডেন ভিসাধারীদের জন্য নতুন সিদ্ধান্ত নিল আমিরাত
গোল্ডেন ভিসাধারীদের জন্য নতুন সিদ্ধান্ত নিল আমিরাত

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাশিয়া ইরানের পরমাণু কর্মসূচিকে সমর্থন দিয়ে যাবে : ল্যাভরভ
রাশিয়া ইরানের পরমাণু কর্মসূচিকে সমর্থন দিয়ে যাবে : ল্যাভরভ

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আফগান সীমান্তে সর্বোচ্চ সতর্কতা জারি পাকিস্তানের
আফগান সীমান্তে সর্বোচ্চ সতর্কতা জারি পাকিস্তানের

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভোট দিলে বেহেশতে যাওয়া সহজ হবে, এমন প্রচারণা প্রতারণা : রিজভী
ভোট দিলে বেহেশতে যাওয়া সহজ হবে, এমন প্রচারণা প্রতারণা : রিজভী

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রাকিবের গোলে শেষরক্ষা, হংকংয়ের সাথে ড্র করল বাংলাদেশ
রাকিবের গোলে শেষরক্ষা, হংকংয়ের সাথে ড্র করল বাংলাদেশ

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সরকার ভোজ্যতেলের দাম বাড়ায়নি: বাণিজ্য উপদেষ্টা
সরকার ভোজ্যতেলের দাম বাড়ায়নি: বাণিজ্য উপদেষ্টা

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্বনামধন্য ব্যবসায়ীদের কপালেও ঋণখেলাপির তিলক
স্বনামধন্য ব্যবসায়ীদের কপালেও ঋণখেলাপির তিলক

২২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

বিশ্বব্যাপী আকাশ প্রতিরক্ষা চীনের, ট্রাম্প কেবল স্বপ্নই দেখছেন!
বিশ্বব্যাপী আকাশ প্রতিরক্ষা চীনের, ট্রাম্প কেবল স্বপ্নই দেখছেন!

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২০০ রানে হেরে আফগানিস্তানের বিপক্ষে হোয়াইটওয়াশ বাংলাদেশ
২০০ রানে হেরে আফগানিস্তানের বিপক্ষে হোয়াইটওয়াশ বাংলাদেশ

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

দুই গোলে এগিয়ে থেকেও জাপানের কাছে হারল ব্রাজিল
দুই গোলে এগিয়ে থেকেও জাপানের কাছে হারল ব্রাজিল

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৪ অক্টোবর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৪ অক্টোবর)

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কেন ভারত এখন আফগানকে সমাদরে কাছে টানছে?
কেন ভারত এখন আফগানকে সমাদরে কাছে টানছে?

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

থাইল্যান্ডে মাদকসহ চার ইসরায়েলি সেনা গ্রেফতার
থাইল্যান্ডে মাদকসহ চার ইসরায়েলি সেনা গ্রেফতার

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
বিএনপির প্রার্থী হতে চান টকশো ব্যক্তিত্বসহ ৮ জন
বিএনপির প্রার্থী হতে চান টকশো ব্যক্তিত্বসহ ৮ জন

নগর জীবন

পুড়ে অঙ্গার ১৬ প্রাণ
পুড়ে অঙ্গার ১৬ প্রাণ

প্রথম পৃষ্ঠা

বিপ্লবী চে গুয়েভারা ও সিরাজ সিকদার
বিপ্লবী চে গুয়েভারা ও সিরাজ সিকদার

সম্পাদকীয়

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

মানিকগঞ্জ হয়েছিল মালেকগঞ্জ
মানিকগঞ্জ হয়েছিল মালেকগঞ্জ

প্রথম পৃষ্ঠা

আমরণ অনশনের হুঁশিয়ারি এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের
আমরণ অনশনের হুঁশিয়ারি এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের

পেছনের পৃষ্ঠা

প্রশাসনে বিশেষ দলের প্রাধান্য, উদ্বিগ্ন বিএনপি
প্রশাসনে বিশেষ দলের প্রাধান্য, উদ্বিগ্ন বিএনপি

পেছনের পৃষ্ঠা

হাড্ডাহাড্ডি লড়াই ছাত্রদল-শিবির
হাড্ডাহাড্ডি লড়াই ছাত্রদল-শিবির

প্রথম পৃষ্ঠা

২০ কোটি টাকার দেশি বিদেশি জাল নোট উদ্ধার, যুবক গ্রেপ্তার
২০ কোটি টাকার দেশি বিদেশি জাল নোট উদ্ধার, যুবক গ্রেপ্তার

নগর জীবন

প্রয়োজনে সেনা আইন সংশোধন করে অভিযুক্ত কর্মকর্তাদের বিচার দাবি
প্রয়োজনে সেনা আইন সংশোধন করে অভিযুক্ত কর্মকর্তাদের বিচার দাবি

পেছনের পৃষ্ঠা

শাপলা প্রতীক নিয়েই নির্বাচনে যাবে এনসিপি
শাপলা প্রতীক নিয়েই নির্বাচনে যাবে এনসিপি

নগর জীবন

ঝিলমিল আবাসিকে নাগরিক সুবিধা নিশ্চিতে কাজ চলছে
ঝিলমিল আবাসিকে নাগরিক সুবিধা নিশ্চিতে কাজ চলছে

নগর জীবন

ডিজিটাল বাহিনী তৈরি করেছে জামায়াত
ডিজিটাল বাহিনী তৈরি করেছে জামায়াত

নগর জীবন

নকল পণ্য উৎপাদনে চ্যাম্পিয়ন বাংলাদেশ
নকল পণ্য উৎপাদনে চ্যাম্পিয়ন বাংলাদেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

অ্যানথ্রাক্স রোধে ছাড়পত্র ছাড়া পশু জবাই বন্ধে প্রশাসনের আদেশ জারি
অ্যানথ্রাক্স রোধে ছাড়পত্র ছাড়া পশু জবাই বন্ধে প্রশাসনের আদেশ জারি

নগর জীবন

দেশে ২০২৫ সালে জিডিপি প্রবৃদ্ধি ৩.৮ শতাংশ
দেশে ২০২৫ সালে জিডিপি প্রবৃদ্ধি ৩.৮ শতাংশ

পেছনের পৃষ্ঠা

বাগেরহাটে যুবদল নেতাসহ তিন খুন
বাগেরহাটে যুবদল নেতাসহ তিন খুন

পেছনের পৃষ্ঠা

ইসি বলল শাপলার সুযোগ নেই, এনসিপির প্রতিবাদ
ইসি বলল শাপলার সুযোগ নেই, এনসিপির প্রতিবাদ

পেছনের পৃষ্ঠা

এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের দাবি মেনে নিতে আহ্বান এনসিপির
এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের দাবি মেনে নিতে আহ্বান এনসিপির

নগর জীবন

বিচার বিভাগের জন্য পৃথক সচিবালয় এই সরকারের সময়েই
বিচার বিভাগের জন্য পৃথক সচিবালয় এই সরকারের সময়েই

নগর জীবন

দলগুলো ঐক্যবদ্ধ না হলে ফ্যাসিবাদ ফিরবে
দলগুলো ঐক্যবদ্ধ না হলে ফ্যাসিবাদ ফিরবে

নগর জীবন

বেরোবিতে ফুটবল খেলা নিয়ে সংঘর্ষে আহত ১০, বহিষ্কার ৮
বেরোবিতে ফুটবল খেলা নিয়ে সংঘর্ষে আহত ১০, বহিষ্কার ৮

নগর জীবন

নর্থ সাউথের শিক্ষার্থী অপূর্ব পাঁচ দিনের রিমান্ডে
নর্থ সাউথের শিক্ষার্থী অপূর্ব পাঁচ দিনের রিমান্ডে

পেছনের পৃষ্ঠা

কোথাও আইন লঙ্ঘন হলে দ্রুত ব্যবস্থা
কোথাও আইন লঙ্ঘন হলে দ্রুত ব্যবস্থা

নগর জীবন

ষড়যন্ত্র প্রতিহত করতে ঐক্যবদ্ধ থাকুন
ষড়যন্ত্র প্রতিহত করতে ঐক্যবদ্ধ থাকুন

নগর জীবন

ডেঙ্গুতে আরও পাঁচজনের মৃত্যু
ডেঙ্গুতে আরও পাঁচজনের মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

সোনার ভরি ২ লাখ ১৬ হাজার ছাড়াল
সোনার ভরি ২ লাখ ১৬ হাজার ছাড়াল

খবর

১৬ অক্টোবর পর্যন্ত বাড়ল হজযাত্রী নিবন্ধনের সময়
১৬ অক্টোবর পর্যন্ত বাড়ল হজযাত্রী নিবন্ধনের সময়

নগর জীবন

মাইন বিস্ফোরণে বাংলাদেশি আহত
মাইন বিস্ফোরণে বাংলাদেশি আহত

খবর

শিক্ষকদের ওপর হামলার তীব্র নিন্দা অধ্যক্ষ পরিষদের
শিক্ষকদের ওপর হামলার তীব্র নিন্দা অধ্যক্ষ পরিষদের

খবর