শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বৃহস্পতিবার, ০৮ জানুয়ারি, ২০১৫

রাষ্ট্রীয় সম্প্রচার মাধ্যম কি এভাবেই চলবে?

রোবায়েত ফেরদৌস
অনলাইন ভার্সন
রাষ্ট্রীয় সম্প্রচার মাধ্যম কি এভাবেই চলবে?

বাংলাদেশ বেতার ৭৫ বছর পূর্তিতে হীরকজয়ন্তী পালন করল! ভালো কথা কিন্তু গত কয়েক দশকে বাংলাদেশ বেতারের সম্প্রচার নিয়ে এ দেশের রাজনীতিবিদ আর আমলাদের কর্মকাণ্ড দেখে আমার মনে হয় বাংলাদেশের চারদিকে পৃথিবী ঘোরে আর দুনিয়ার সবাই নিয়ম করে বেতার শোনে (আর বিটিভি দেখে)। সম্প্রতি এক রিপোর্ট বলছে, বেতারে এক যুগ আগেও বিজ্ঞাপন খাতে আয় ছিল ২২ কোটি টাকা, এখন ১০ কোটি টাকায় নেমে এসেছে। বছরে সরকার দেয় ১০৫ কোটি টাকা। (প্রথম আলো, ১২ নভেম্বর, ২০১৪) আয়ের সঙ্গে পাল্লা দিয়ে জনপ্রিয়তাও কমেছে আশঙ্কাজনক হারে; এর কারণ সম্প্রচারের জন্য পেশাদার, দক্ষ-যোগ্য লোকের অভাব, অভ্যন্তরীণ বিরোধ-দুর্নীতি। ঢাকায় বেতারের বিকল্প হিসেবে এফএম রেডিও জনপ্রিয় হয়েছে; গ্রামে জনপ্রিয় হচ্ছে কমিউনিটি রেডিও; রিপোর্টে বলা হয়েছে, বেতারের অনুষ্ঠান শোনার জন্য নির্ভর করতে হয় রেডিও সেটের ওপর। কিন্তু এফএমের যুগে এএম উপযোগী রেডিও এখন পাওয়া যায় না। বিশ্বের কোনো দেশ এএম প্রযুক্তির বিষয় মাথায় রেখে আর রেডিও বানায় না। বেতারে সম্প্রসারণ, আধুনিকায়ন, উন্নয়ন, স্বয়ংসম্পূর্ণ, সমৃদ্ধকরণসহ বিভিন্ন শব্দ কেবল কথায়, কাজে নয়। দুঃখজনক যে, এটি এখন 'আসি-যাই-বেতন পাই' প্রতিষ্ঠানে পরিণত হয়েছে; ডিজিটালাইজেশন পরিণত হয়েছে কেবলই মুখের বুলিতে।

একই কথা কি বিটিভির জন্যও প্রযোজ্য নয়? বিটিভি দেশের একমাত্র টেরিস্ট্রিয়াল চ্যানেল, এর নেটওয়ার্ক প্রায় ৯৫ শতাংশ এলাকাজুড়ে। বিটিভির বিরাট সম্ভাবনা ছিল দায়িত্বশীল ও দর্শকপ্রিয় গণমাধ্যম হিসেবে বিকশিত হওয়ার। কিন্তু সে আশার রুটিতে কেবলই পিঁপড়া। প্রথম আলোর রিপোর্ট বলছে, "বাধ্য না হলে এখন কেউ বিটিভি দেখে না। এটা মূলত সরকার ও সরকারি দলের নেতা-সমর্থকদের প্রচারযন্ত্রে পরিণত হয়েছে... এক দশক আগেও বিটিভির বছরে লাভ ছিল ৫২ কোটি টাকা, আর এখন লোকসানের পরিমাণ প্রায় ৩০ কোটি টাকা।" (১১ নভেম্বর, ২০১৪) কেন বিটিভির এই অবস্থা? বিভিন্ন সরকারের অবহেলা ও ভুল নীতি, ত্রুটিপূর্ণ নিয়োগপদ্ধতি এবং অযৌক্তিক পদোন্নতি এই প্রতিষ্ঠানকে ধ্বংসের দ্বারপ্রান্তে নিয়ে গেছে। বিটিভি এখন আমলানির্ভর প্রতিষ্ঠানে পরিণত হয়েছে। সব উঁচু পদে রাজনৈতিক বিবেচনায় এমন আমলাদের নিয়োগ করা হয়েছে, সংবাদমাধ্যম চালানোর পেশাগত দক্ষতা-অভিজ্ঞতা যাদের নেই। প্রতিটি সরকারই নিজেদের জনপ্রিয়তা বাড়ানোর জন্য চ্যানেলটি ব্যবহার করেছে। এতে সরকার কতটা লাভবান হয়, তা নিয়ে প্রশ্ন রয়েছে। কিন্তু বিটিভির যে ক্ষতি হয়েছে তা প্রশ্নাতীত। বেসরকারি চ্যানেলে যখন বিটিভির খবর প্রচার শুরু হয়, তখন দর্শক দ্রুত অন্য চ্যানেলে চলে যায়। নিউজভ্যালুর বিপরীতে বিটিভি এখনো চলছে প্রটোকলভ্যালু দিয়ে; রাষ্ট্রপতি ও প্রধানমন্ত্রীর যে কোনো খবর লিড করতে হবে, বিটিভি এই অপেশাদার বদভ্যাস থেকে কখনই বেরোতে পারেনি। সংবাদ বাছাই ও পরিবেশনে বস্তুনিষ্ঠতা ও পক্ষপাতহীনতার কোনো বালাই এখনো নেই, কখনো ছিল না।

নব্বই-এর গণআন্দোলনের পর সবাই আশা করেছিল এবং তিন জোটের রূপরেখায় বিটিভি-বেতারের স্বায়ত্তশাসনের স্পষ্ট প্রতিশ্রুতি ছিল। বেতার-টিভির স্বায়ত্তশাসনের জন্য অপেক্ষা তাই দুই যুগেরও বেশি; জনগণের প্রত্যাশা ছিল সম্প্রচারমাধ্যম দুটি চলমান ঘটনার বস্তুনিষ্ঠ প্রতিবেদন উপস্থাপন করবে, জনশিক্ষা প্রসারে সচেষ্ট হবে, অনুষ্ঠানমালায় দেশের সংস্কৃতি ও ঐতিহ্য তুলে ধরবে এবং জনমানুষের সুস্থ চিত্তবিনোদনের প্রয়োজন মেটাবে। কিন্তু এ দুটি সম্প্রচারমাধ্যম জনগণের প্রত্যাশিত ভূমিকা পালনে ব্যর্থ হয়েছে। আমরা দেখেছি, সব সরকারই নিজেদের সংকীর্ণ স্বার্থে বাংলাদেশ বেতার ও বাংলাদেশ টেলিভিশনকে 'যুক্তিহীনভাবে' ব্যবহার করেছে। এ দুটি গণমাধ্যম বরাবরই সরকারের 'বশংবদ প্রচারাস্ত্র' হিসেবে কাজ করে গেছে। অডিয়েন্সের কাছে এ দুটি গণমাধ্যমে পরিবেশিত সংবাদের বিশ্বাসযোগ্যতা বলতে গেলে শূন্যের কোঠায়। জেনারেল এরশাদ, শেখ হাসিনা কিংবা খালেদা জিয়া- প্রত্যেক সরকারই তাদের 'প্রোপাগান্ডা মেশিন' হিসেবে রেডিও-টিভিকে যাচ্ছেতাই ব্যবহার করেছেন। অধিকন্তু এ দুটি মাধ্যমে কে খবর পাঠ করবেন, কোন শিল্পী গান করবেন, কার নাটক বা অনুষ্ঠান কেনা হবে, কোন প্রোগ্রাম প্রচার হবে বা হবে না, টকশো'তে কারা আলোচক হিসেবে আমন্ত্রিত হবেন, আর কারা হবেন না- এর সব সিদ্ধান্তই নেওয়া হতো রাজনৈতিক বিবেচনা মাথায় রেখে। বিএনপি সরকার যখন ক্ষমতায় রেডিও-বিটিভিতে তখন থাকে বিএনপির শিল্পী, নাট্যকার, অভিনেতা, খবর পাঠকদের প্রাধান্য; আর আওয়ামী লীগের সময় থাকে আওয়ামী আদর্শের শিল্পী-অভিনেতাদের। বিএনপি সরকারের সময় আওয়ামী আদর্শের শিল্পীরা নির্বাসিত; আর আওয়ামী লীগের সময় বিএনপির শিল্পীরা দ্বীপান্তরিত। বিটিভি এবং বেতার যদি 'গণমাধ্যম' হয়ে থাকে, তাহলে 'গণ' মানুষের অংশগ্রহণ ও চিন্তার প্রতিফলন অপরিহার্য। এটিকে পাশ কাটিয়ে গণতন্ত্র সম্ভব নয়, তা সে গণতন্ত্র যে ধাঁচের, যে ধরনেরই হোক না কেন! প্রশ্ন হচ্ছে, বিটিভি-বেতার থেকে মানুষ কেন অসত্য, অর্ধসত্য সংবাদ শুনতে বাধ্য হচ্ছে?

১৯৯৬ সালের আওয়ামী লীগ শাসনামলেই আসফউদ্দৌলাহকে চেয়ারম্যান করে ১৬ সদস্যের একটি স্বায়ত্তশাসন নীতিমালা প্রণয়ন কমিশন গঠন করে। এই কমিশন ব্রিটেন, ভারত, ফিলিপাইনসহ পৃথিবীর বেশ কটি দেশ ঘুরে সেসব দেশের অভিজ্ঞতার আলোকে আমাদের দেশের বাস্তুবতায় বেতার-টিভির পূর্ণাঙ্গ স্বায়ত্তশাসনের লক্ষ্যে ১৯৯৭ সালের মধ্যভাগে সরকারের কাছে সুপারিশসহ প্রতিবেদন পেশ করে। তা কখনই বাস্তুবায়িত হয়নি। প্রশ্ন হচ্ছে, কেন বিটিভি-বেতারকে স্বায়ত্তশাসন দেওয়া উচিত এবং এখনই কেন নয়? কারণ জনগণের টাকায় পরিচালিত প্রতিষ্ঠান দুটি সরকারি প্রচারযন্ত্রের বলি হতে পারে না। আমরা মনে করি, বিটিভির বিপুলসংখ্যক দর্শকের কাছে টেরিস্ট্রিয়াল টেলিভিশনের সত্যিকারের সুবিধা অবারিত করা দরকার। বিজ্ঞাপনদাতাদের মন যুগিয়েই বেসরকারি গণমাধ্যমগুলো তাদের বাজারমুখী সেবা ও ব্যবসা পরিচালনা করে থাকে। এতে করে অনেকক্ষেত্রে জাতীয় স্বার্থের চেয়ে গোষ্ঠী ও করপোরেট স্বার্থই প্রাধান্য পায় এবং কখনো কখনো স্বাধীন পেশাদারিত্বের মনোভাবকেও বাধ্য হয়ে জলাঞ্জলি দিতে হয়। সেখানে হামেশা বিজ্ঞাপন মোড়কে সংবাদ পরিবেশিত হতে দেখি। পক্ষপাতহীন সাংবাদিকতার প্রশ্নে 'সিটিসেল সংবাদ', 'গ্রামীণ কিংবা বাংলালিংক সংবাদ' অথবা কোনো ব্যাংক-বীমা বা অনুরূপ প্রতিষ্ঠানের নাম যখন সংবাদের 'সুপারলিড' হয়, তখন তা ভারসাম্য হারায়। বিবিসি বিশ্বের কোটি কোটি অডিয়েন্সের বিশ্বস্ত গণমাধ্যম হিসেবে নিজেকে প্রতিষ্ঠিত করেছে। বিবিসি রেডিও বা বিবিসি টেলিভিশনের মতো করে কি বিটিভি-বেতারকে স্বায়ত্তশাসন দেওয়া যায় না? সরকারের মুখপত্র, প্রোপাগান্ডা মেশিন কিংবা 'লয়াল ইলেকট্রনিক মিডিয়া'র বদনাম ঘোচাতে হলে ব্রিটেন, কানাডা, দক্ষিণ আফ্রিকা, অস্ট্রেলিয়া, জাপান এবং চিলির আদলে বিটিভি-বেতারকে পাবলিক সার্ভিস ব্রডকাস্টিং (পিএসবি) হিসেবে গড়ে তুলতে হবে। এতে প্রটোকলভ্যালু পরিবর্তিত হবে নিউজভ্যালু দিয়ে। রাষ্ট্র নিয়ন্ত্রিত 'ম্যাসমিডিয়া' কোনো বিচারেই 'ক্লাসমিডিয়া' হবে না। এটা জাতীয় সম্পদ। তথ্যের উৎপাদন ও বণ্টনে এখানে সমাজের সব স্তরের মানুষের অংশগ্রহণ থাকতে হবে। এ জন্য যা করতে হবে-

বাংলাদেশ বেতার ও বিটিভির পরিচালন, অর্থায়ন ও ব্যবস্থাপনায় আমুল পরিবর্তন আনতে হবে। তথ্য মন্ত্রণালয়ের নিয়ন্ত্রণ থেকে প্রতিষ্ঠান দুটিকে সম্পূর্ণ মুক্ত করে আনতে হবে। মনে রাখা ভালো যে, বর্তমান বিশ্বে গণমাধ্যম ডিসকোর্সে 'নিয়ন্ত্রণের' বিপরীতে বরং 'ডিসেন্ট্রালাইজড রেগুলেটরি মেকানিজমই' সমাদৃত প্রপঞ্চ। একটি স্থায়ী সম্প্রচার কমিশন গঠন করতে হবে, যা হবে সত্যিকার অর্থেই স্বাধীন। কমিশনের কাজ হবে দক্ষ, স্বচ্ছ ও জবাবদিহিমূলক একটি 'মিডিয়া রেগুলেটরি মেকানিজম' প্রতিষ্ঠা করা। কমিশন রেডিও-টিভির লাইসেন্স ফি আদায় করবে এবং টিভি ও রেডিওর জন্য বাজেট অনুমোদন করা। বিবিসির মতো রেডিও-টিভি তাদের বার্ষিক প্রতিবেদন পেশ করবে পার্লামেন্টের কাছে। প্রতিষ্ঠান দুটি যেহেতু জনগণের করের টাকায় চলে, তাই বেতার-টিভির অনুষ্ঠানের কাঙ্ক্ষিত মান অর্জন কিংবা সংবাদের বস্তুনিষ্ঠ হওয়ার দাবি আমরা কখনোই ছাড়তে পারি না; আর এ জন্য ছাড়তে পারি না স্বায়ত্তশাসনের দাবিও।

লেখক : সহযোগী অধ্যাপক, গণযোগাযোগ ও সাংবাদিকতা বিভাগ, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়।

[email protected]

 

 

এই বিভাগের আরও খবর
মাদকেও সেনাবাহিনীর যুগান্তকারী অ্যাকশনের অপেক্ষা
মাদকেও সেনাবাহিনীর যুগান্তকারী অ্যাকশনের অপেক্ষা
'আমেরিকায় এক আওয়ামী চোর পরিবার রোলস রয়েসে মসজিদে যায়'
'আমেরিকায় এক আওয়ামী চোর পরিবার রোলস রয়েসে মসজিদে যায়'
দেশজুড়ে অশান্তি সান্ত্বনা শুধু ‘বিবৃতি’
দেশজুড়ে অশান্তি সান্ত্বনা শুধু ‘বিবৃতি’
তারেক রহমান এক অনন্য উচ্চতায়
তারেক রহমান এক অনন্য উচ্চতায়
বিনিয়োগ কমছে আর বাড়ছে বেকারত্ব
বিনিয়োগ কমছে আর বাড়ছে বেকারত্ব
ইরান আক্রমণ নিয়ে ফাঁদে পড়েছেন ট্রাম্প
ইরান আক্রমণ নিয়ে ফাঁদে পড়েছেন ট্রাম্প
ব্যবসায়ীরা বহুমুখী সংকটে, উৎকণ্ঠায় প্রবাসীরা
ব্যবসায়ীরা বহুমুখী সংকটে, উৎকণ্ঠায় প্রবাসীরা
গরিবি হটাও, গরিব নয়
গরিবি হটাও, গরিব নয়
সামগ্রিকভাবে বাংলাদেশ অর্থনৈতিক হুমকিতে পড়বে
সামগ্রিকভাবে বাংলাদেশ অর্থনৈতিক হুমকিতে পড়বে
স্থিতিশীলতা নিশ্চিত না হলে অর্থপাচার বন্ধ হবে না
স্থিতিশীলতা নিশ্চিত না হলে অর্থপাচার বন্ধ হবে না
বিদ্যমান ব্যবস্থার পরিবর্তন আবশ্যক
বিদ্যমান ব্যবস্থার পরিবর্তন আবশ্যক
যেসব কারণে সেনায় জন-আস্থা ও নির্ভরতা
যেসব কারণে সেনায় জন-আস্থা ও নির্ভরতা
সর্বশেষ খবর
মব সন্ত্রাসে কঠোর বিএনপি
মব সন্ত্রাসে কঠোর বিএনপি

৫ মিনিট আগে | জাতীয়

ভিনিসিয়ুসের নৈপুণ্যে জিতল রিয়াল
ভিনিসিয়ুসের নৈপুণ্যে জিতল রিয়াল

১৩ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

হিজরি নববর্ষ উদযাপনে নানা আয়োজন
হিজরি নববর্ষ উদযাপনে নানা আয়োজন

১৫ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে পরমাণু আলোচনা শুরু করার কোনো সিদ্ধান্ত নেই: ইরান
যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে পরমাণু আলোচনা শুরু করার কোনো সিদ্ধান্ত নেই: ইরান

২২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মসজিদগুলোতে সামাজিক সহযোগিতা বাড়ানো দরকার
মসজিদগুলোতে সামাজিক সহযোগিতা বাড়ানো দরকার

২৫ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

রাজধানীতে ট্রেনিং সেন্টারের ছাদ থেকে পড়ে তরুণীর মৃত্যু
রাজধানীতে ট্রেনিং সেন্টারের ছাদ থেকে পড়ে তরুণীর মৃত্যু

৩৫ মিনিট আগে | নগর জীবন

করোনা আক্রান্ত শিক্ষার্থীর বিশেষ ব্যবস্থায় পরীক্ষা
করোনা আক্রান্ত শিক্ষার্থীর বিশেষ ব্যবস্থায় পরীক্ষা

৩৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

রমেক হাসপাতালে করোনা আক্রান্ত প্রথম রোগী শনাক্ত
রমেক হাসপাতালে করোনা আক্রান্ত প্রথম রোগী শনাক্ত

৪৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ইউক্রেনে আরও একটি গ্রাম দখলের দাবি রাশিয়ার
ইউক্রেনে আরও একটি গ্রাম দখলের দাবি রাশিয়ার

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৯০ হাজার পিস ইয়াবাসহ দুই রোহিঙ্গা নারী আটক
৯০ হাজার পিস ইয়াবাসহ দুই রোহিঙ্গা নারী আটক

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘৭৩ থেকে যত নির্বাচন হয়েছে, একটিও গ্রহণযোগ্য ছিলো না’
‘৭৩ থেকে যত নির্বাচন হয়েছে, একটিও গ্রহণযোগ্য ছিলো না’

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আন্তর্জাতিক মাদকবিরোধী দিবসে লক্ষ্মীপুরে বিতর্ক ও কুইজ প্রতিযোগিতা
আন্তর্জাতিক মাদকবিরোধী দিবসে লক্ষ্মীপুরে বিতর্ক ও কুইজ প্রতিযোগিতা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

২০ মাসে মধ্যপ্রাচ্যের পাঁচ দেশে ইসরায়েলের ৩৫ হাজার হামলা
২০ মাসে মধ্যপ্রাচ্যের পাঁচ দেশে ইসরায়েলের ৩৫ হাজার হামলা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গোপালগঞ্জে ট্রাকের ধাক্কায় নারীসহ নিহত ২
গোপালগঞ্জে ট্রাকের ধাক্কায় নারীসহ নিহত ২

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাজায় ২৪ ঘণ্টায় ইসরায়েলি হামলায় নিহত ৭১
গাজায় ২৪ ঘণ্টায় ইসরায়েলি হামলায় নিহত ৭১

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শনিবার সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে ইসলামী আন্দোলনের মহাসমাবেশ
শনিবার সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে ইসলামী আন্দোলনের মহাসমাবেশ

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২৭ জুন)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২৭ জুন)

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দেশের বিভিন্ন স্থানে বজ্রসহ বৃষ্টির পূর্বাভাস
দেশের বিভিন্ন স্থানে বজ্রসহ বৃষ্টির পূর্বাভাস

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মুশফিককে ছাড়িয়ে শীর্ষে লিটন
মুশফিককে ছাড়িয়ে শীর্ষে লিটন

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বিমানবন্দর রেল গেটে ট্রেনের ধাক্কায় প্রাণ গেল যুবকের
বিমানবন্দর রেল গেটে ট্রেনের ধাক্কায় প্রাণ গেল যুবকের

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ধনকুবের বেজোসের বিয়েতে যোগ দিতে ভেনিসে বিল গেটস, কিম কার্দাশিয়ানরা
ধনকুবের বেজোসের বিয়েতে যোগ দিতে ভেনিসে বিল গেটস, কিম কার্দাশিয়ানরা

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পরীক্ষা দেওয়ার সুযোগ পেতে পারেন মাকে হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া সেই ছাত্রী
পরীক্ষা দেওয়ার সুযোগ পেতে পারেন মাকে হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া সেই ছাত্রী

৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

হাতিয়ায় গুইসাপ ভাসছিল পুকুরে, কুমির গুজবে তোলপাড়
হাতিয়ায় গুইসাপ ভাসছিল পুকুরে, কুমির গুজবে তোলপাড়

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সাবেক গভর্নর আতিউরের বিরুদ্ধে অনুসন্ধানে দুদক
সাবেক গভর্নর আতিউরের বিরুদ্ধে অনুসন্ধানে দুদক

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বৈশ্বিক শান্তি সূচকে ৩৩ ধাপ পেছালো বাংলাদেশ
বৈশ্বিক শান্তি সূচকে ৩৩ ধাপ পেছালো বাংলাদেশ

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মাদকেও সেনাবাহিনীর যুগান্তকারী অ্যাকশনের অপেক্ষা
মাদকেও সেনাবাহিনীর যুগান্তকারী অ্যাকশনের অপেক্ষা

৬ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

রড সিমেন্টের দামে ধস, মাথায় হাত ব্যবসায়ীদের
রড সিমেন্টের দামে ধস, মাথায় হাত ব্যবসায়ীদের

৭ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

গ্যাসসংকটে খেলাপি হবেন ৫০ শতাংশ ব্যবসায়ী
গ্যাসসংকটে খেলাপি হবেন ৫০ শতাংশ ব্যবসায়ী

৭ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ঢাবিতে গলায় ফাঁস দিয়ে ‘আত্মহত্যা’র চেষ্টা বহিরাগত তরুণীর
ঢাবিতে গলায় ফাঁস দিয়ে ‘আত্মহত্যা’র চেষ্টা বহিরাগত তরুণীর

৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

হাসিনার পালানোর ব্রেকিং নিউজ দিয়ে অ্যাওয়ার্ড পেলেন শফিকুল আলম
হাসিনার পালানোর ব্রেকিং নিউজ দিয়ে অ্যাওয়ার্ড পেলেন শফিকুল আলম

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
ইরানের পারমাণবিক কেন্দ্রে হামলা, ক্ষতি আসলে কতোটা?
ইরানের পারমাণবিক কেন্দ্রে হামলা, ক্ষতি আসলে কতোটা?

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

'আমেরিকায় এক আওয়ামী চোর পরিবার রোলস রয়েসে মসজিদে যায়'
'আমেরিকায় এক আওয়ামী চোর পরিবার রোলস রয়েসে মসজিদে যায়'

১৫ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

পরমাণুর জন্য নয়, ইরানে যুক্তরাষ্ট্রের হামলার ভিন্ন কারণ জানালেন খামেনি
পরমাণুর জন্য নয়, ইরানে যুক্তরাষ্ট্রের হামলার ভিন্ন কারণ জানালেন খামেনি

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পরীক্ষা দেওয়ার সুযোগ পেতে পারেন মাকে হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া সেই ছাত্রী
পরীক্ষা দেওয়ার সুযোগ পেতে পারেন মাকে হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া সেই ছাত্রী

৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ইরানে ট্রাম্পের হামলা যেভাবে উত্তর কোরিয়াকে আরও শক্তিশালী করবে
ইরানে ট্রাম্পের হামলা যেভাবে উত্তর কোরিয়াকে আরও শক্তিশালী করবে

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আমেরিকার মুখে ‘কঠিন থাপ্পড়’ মেরেছে ইরান : খামেনি
আমেরিকার মুখে ‘কঠিন থাপ্পড়’ মেরেছে ইরান : খামেনি

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সন্ত্রাসী হামলায় প্রাণ গেল ভারতীয় পাইলটকে আটক করা সেই পাকিস্তানি মেজরের
সন্ত্রাসী হামলায় প্রাণ গেল ভারতীয় পাইলটকে আটক করা সেই পাকিস্তানি মেজরের

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতে ১১ দিন ধরে ব্রিটিশ এফ-৩৫ যুদ্ধবিমান, বাড়ছে রহস্য
ভারতে ১১ দিন ধরে ব্রিটিশ এফ-৩৫ যুদ্ধবিমান, বাড়ছে রহস্য

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইলিশের দাম নিয়ন্ত্রণে উদ্যোগ, ক্রেতা খুশি হলেও হতাশ আড়তদাররা
ইলিশের দাম নিয়ন্ত্রণে উদ্যোগ, ক্রেতা খুশি হলেও হতাশ আড়তদাররা

১৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইরানি ড্রোন প্রতিহত করতে ইসরায়েলকে সাহায্য করেছে ফ্রান্স
ইরানি ড্রোন প্রতিহত করতে ইসরায়েলকে সাহায্য করেছে ফ্রান্স

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চীন-রাশিয়া-ইরানের বিশেষ বৈঠক
চীন-রাশিয়া-ইরানের বিশেষ বৈঠক

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রড সিমেন্টের দামে ধস, মাথায় হাত ব্যবসায়ীদের
রড সিমেন্টের দামে ধস, মাথায় হাত ব্যবসায়ীদের

৭ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

যুদ্ধবিরতির পরেও চাপা বিস্ফোরণ, পারমাণবিক ইস্যুতে ফের উত্তেজনা
যুদ্ধবিরতির পরেও চাপা বিস্ফোরণ, পারমাণবিক ইস্যুতে ফের উত্তেজনা

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মধ্যপ্রাচ্যের আরেক দেশে ইসরায়েলের ড্রোন হামলা, নিহত ২
মধ্যপ্রাচ্যের আরেক দেশে ইসরায়েলের ড্রোন হামলা, নিহত ২

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের পারমাণবিক কেন্দ্রে হানা, নিজের পায়েই কুঠার মারল আমেরিকা?
ইরানের পারমাণবিক কেন্দ্রে হানা, নিজের পায়েই কুঠার মারল আমেরিকা?

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এনবিআর অবরুদ্ধ
এনবিআর অবরুদ্ধ

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মারাই গেলেন সেই ইরানি কমান্ডার
মারাই গেলেন সেই ইরানি কমান্ডার

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিচ্ছেদের ঘোষণা কণার, স্বামী বললেন ‘বিচ্ছেদ হয়নি’
বিচ্ছেদের ঘোষণা কণার, স্বামী বললেন ‘বিচ্ছেদ হয়নি’

২৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

২০২৪ সালে ডামি নির্বাচন হয়েছে, আদালতে স্বীকারোক্তি হাবিবুল আউয়ালের
২০২৪ সালে ডামি নির্বাচন হয়েছে, আদালতে স্বীকারোক্তি হাবিবুল আউয়ালের

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ডেইলি স্টার ও প্রথম আলোর দুটি নিউজ নিয়ে ক্ষোভ ঝাড়লেন আইন উপদেষ্টা
ডেইলি স্টার ও প্রথম আলোর দুটি নিউজ নিয়ে ক্ষোভ ঝাড়লেন আইন উপদেষ্টা

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইরানের ওপর যুক্তরাষ্ট্রের হামলা ১৫ বছরের পরিকল্পনার ‘চূড়ান্ত পরিণতি’ : মার্কিন জেনারেল
ইরানের ওপর যুক্তরাষ্ট্রের হামলা ১৫ বছরের পরিকল্পনার ‘চূড়ান্ত পরিণতি’ : মার্কিন জেনারেল

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হাসিনার পালানোর ব্রেকিং নিউজ দিয়ে অ্যাওয়ার্ড পেলেন শফিকুল আলম
হাসিনার পালানোর ব্রেকিং নিউজ দিয়ে অ্যাওয়ার্ড পেলেন শফিকুল আলম

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কাঁকরোল খেলে পাওয়া যাবে যেসব উপকার
কাঁকরোল খেলে পাওয়া যাবে যেসব উপকার

২২ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

নারী নিপীড়ন: এনসিপির দলীয় চেতনা ও নৈতিকতা নিয়ে প্রশ্ন তুললেন নীলা ইসরাফিল
নারী নিপীড়ন: এনসিপির দলীয় চেতনা ও নৈতিকতা নিয়ে প্রশ্ন তুললেন নীলা ইসরাফিল

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বাংলাদেশি ভিসাপ্রত্যাশীদের সোশ্যাল মিডিয়া ‘পাবলিক’ করার অনুরোধ মার্কিন দূতাবাসের
বাংলাদেশি ভিসাপ্রত্যাশীদের সোশ্যাল মিডিয়া ‘পাবলিক’ করার অনুরোধ মার্কিন দূতাবাসের

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জোহরান মামদানির জয় যুক্তরাষ্ট্রকে কি বার্তা দিচ্ছে?
জোহরান মামদানির জয় যুক্তরাষ্ট্রকে কি বার্তা দিচ্ছে?

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৪৩ দিন পর নগর ভবনে এলেন দক্ষিণের প্রশাসক, সব বিভাগের কার্যক্রম শুরু
৪৩ দিন পর নগর ভবনে এলেন দক্ষিণের প্রশাসক, সব বিভাগের কার্যক্রম শুরু

১৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ইরানের ইউরেনিয়াম সরানো নিয়ে এখনও ধোঁয়াশায় মার্কিন গোয়েন্দারা
ইরানের ইউরেনিয়াম সরানো নিয়ে এখনও ধোঁয়াশায় মার্কিন গোয়েন্দারা

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হঠাৎ নিষিদ্ধ হাজারো ফেসবুক গ্রুপ, ক্ষুব্ধ ব্যবহারকারীরা
হঠাৎ নিষিদ্ধ হাজারো ফেসবুক গ্রুপ, ক্ষুব্ধ ব্যবহারকারীরা

২১ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

শিবির সভাপতি-সেক্রেটারির ছাত্রত্ব নিয়ে প্রশ্ন ছাত্রদল সভাপতির
শিবির সভাপতি-সেক্রেটারির ছাত্রত্ব নিয়ে প্রশ্ন ছাত্রদল সভাপতির

১৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

প্রিন্ট সর্বাধিক
তারকাদের প্রেমের সংসারে ভাঙন
তারকাদের প্রেমের সংসারে ভাঙন

শোবিজ

রাজনৈতিক দলগুলোর ক্ষোভ
রাজনৈতিক দলগুলোর ক্ষোভ

প্রথম পৃষ্ঠা

রড সিমেন্টের দামে ধস, মাথায় হাত ব্যবসায়ীদের
রড সিমেন্টের দামে ধস, মাথায় হাত ব্যবসায়ীদের

প্রথম পৃষ্ঠা

আম রপ্তানিতে হতাশা
আম রপ্তানিতে হতাশা

নগর জীবন

প্রকল্প পরিচালক নিয়োগে কাদেরের নিলাম প্রথা
প্রকল্প পরিচালক নিয়োগে কাদেরের নিলাম প্রথা

প্রথম পৃষ্ঠা

সভায় বিএনপি নেতার অস্ত্র প্রদর্শন ভিডিও ভাইরাল
সভায় বিএনপি নেতার অস্ত্র প্রদর্শন ভিডিও ভাইরাল

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

মুখ খুলছেন সাবেক সিইসিরা
মুখ খুলছেন সাবেক সিইসিরা

প্রথম পৃষ্ঠা

ক্ষমতার দাপটের ফল ভোগ
ক্ষমতার দাপটের ফল ভোগ

প্রথম পৃষ্ঠা

বাংলাদেশের টেস্ট মর্যাদার রজতজয়ন্তী উদযাপন
বাংলাদেশের টেস্ট মর্যাদার রজতজয়ন্তী উদযাপন

মাঠে ময়দানে

চীনের স্মার্ট গ্রামে মির্জা ফখরুলরা
চীনের স্মার্ট গ্রামে মির্জা ফখরুলরা

নগর জীবন

প্রথম আলো ও ডেইলি স্টারের ওপর ক্ষোভ ঝাড়লেন আসিফ নজরুল
প্রথম আলো ও ডেইলি স্টারের ওপর ক্ষোভ ঝাড়লেন আসিফ নজরুল

প্রথম পৃষ্ঠা

ফারিণের শনির দশা
ফারিণের শনির দশা

শোবিজ

আলোচনার চেয়ে খাওয়া দাওয়া বেশি
আলোচনার চেয়ে খাওয়া দাওয়া বেশি

প্রথম পৃষ্ঠা

কেএমপি কমিশনারকে অপসারণে আলটিমেটাম
কেএমপি কমিশনারকে অপসারণে আলটিমেটাম

পেছনের পৃষ্ঠা

আরও জটিল এনবিআর পরিস্থিতি
আরও জটিল এনবিআর পরিস্থিতি

প্রথম পৃষ্ঠা

অবৈধ পুশইন নয় শেখ হাসিনাকে পুশব্যাক করেন
অবৈধ পুশইন নয় শেখ হাসিনাকে পুশব্যাক করেন

নগর জীবন

গণতন্ত্র বনাম মবতন্ত্র ও ফ্রাঙ্কেনস্টাইনের দৈত্য
গণতন্ত্র বনাম মবতন্ত্র ও ফ্রাঙ্কেনস্টাইনের দৈত্য

সম্পাদকীয়

রমেশের উইকেটের বেলস ভেঙে ফেলেছিলাম’
রমেশের উইকেটের বেলস ভেঙে ফেলেছিলাম’

মাঠে ময়দানে

বর্ষার ফুলে মুগ্ধতা
বর্ষার ফুলে মুগ্ধতা

পেছনের পৃষ্ঠা

আর শোনা যাবে না অমিতাভের কণ্ঠ
আর শোনা যাবে না অমিতাভের কণ্ঠ

শোবিজ

জন্মদিনে ফেরদৌসী রহমান
জন্মদিনে ফেরদৌসী রহমান

শোবিজ

নাবিলার পছন্দের নায়ক
নাবিলার পছন্দের নায়ক

শোবিজ

মিশা সওদাগরের চাওয়া
মিশা সওদাগরের চাওয়া

শোবিজ

বাতিল হচ্ছে ৪১৫ হজ এজেন্সির লাইসেন্স
বাতিল হচ্ছে ৪১৫ হজ এজেন্সির লাইসেন্স

নগর জীবন

হাসিনা পরিবারের নামে ৯৭৭ প্রতিষ্ঠান অবশেষে পরিবর্তন
হাসিনা পরিবারের নামে ৯৭৭ প্রতিষ্ঠান অবশেষে পরিবর্তন

প্রথম পৃষ্ঠা

কলম্বো টেস্টে এগিয়ে গেল শ্রীলঙ্কা
কলম্বো টেস্টে এগিয়ে গেল শ্রীলঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রেসিডিয়ামের সভা ডাকতে জি এম কাদেরকে আহ্বান
প্রেসিডিয়ামের সভা ডাকতে জি এম কাদেরকে আহ্বান

নগর জীবন

শ্রমিক লীগ নেতা গ্রেপ্তার
শ্রমিক লীগ নেতা গ্রেপ্তার

দেশগ্রাম

বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের সদস্যসচিবকে কুপিয়ে জখম
বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের সদস্যসচিবকে কুপিয়ে জখম

নগর জীবন