শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বৃহস্পতিবার, ০৮ জানুয়ারি, ২০১৫

রাষ্ট্রীয় সম্প্রচার মাধ্যম কি এভাবেই চলবে?

রোবায়েত ফেরদৌস
অনলাইন ভার্সন
রাষ্ট্রীয় সম্প্রচার মাধ্যম কি এভাবেই চলবে?

বাংলাদেশ বেতার ৭৫ বছর পূর্তিতে হীরকজয়ন্তী পালন করল! ভালো কথা কিন্তু গত কয়েক দশকে বাংলাদেশ বেতারের সম্প্রচার নিয়ে এ দেশের রাজনীতিবিদ আর আমলাদের কর্মকাণ্ড দেখে আমার মনে হয় বাংলাদেশের চারদিকে পৃথিবী ঘোরে আর দুনিয়ার সবাই নিয়ম করে বেতার শোনে (আর বিটিভি দেখে)। সম্প্রতি এক রিপোর্ট বলছে, বেতারে এক যুগ আগেও বিজ্ঞাপন খাতে আয় ছিল ২২ কোটি টাকা, এখন ১০ কোটি টাকায় নেমে এসেছে। বছরে সরকার দেয় ১০৫ কোটি টাকা। (প্রথম আলো, ১২ নভেম্বর, ২০১৪) আয়ের সঙ্গে পাল্লা দিয়ে জনপ্রিয়তাও কমেছে আশঙ্কাজনক হারে; এর কারণ সম্প্রচারের জন্য পেশাদার, দক্ষ-যোগ্য লোকের অভাব, অভ্যন্তরীণ বিরোধ-দুর্নীতি। ঢাকায় বেতারের বিকল্প হিসেবে এফএম রেডিও জনপ্রিয় হয়েছে; গ্রামে জনপ্রিয় হচ্ছে কমিউনিটি রেডিও; রিপোর্টে বলা হয়েছে, বেতারের অনুষ্ঠান শোনার জন্য নির্ভর করতে হয় রেডিও সেটের ওপর। কিন্তু এফএমের যুগে এএম উপযোগী রেডিও এখন পাওয়া যায় না। বিশ্বের কোনো দেশ এএম প্রযুক্তির বিষয় মাথায় রেখে আর রেডিও বানায় না। বেতারে সম্প্রসারণ, আধুনিকায়ন, উন্নয়ন, স্বয়ংসম্পূর্ণ, সমৃদ্ধকরণসহ বিভিন্ন শব্দ কেবল কথায়, কাজে নয়। দুঃখজনক যে, এটি এখন 'আসি-যাই-বেতন পাই' প্রতিষ্ঠানে পরিণত হয়েছে; ডিজিটালাইজেশন পরিণত হয়েছে কেবলই মুখের বুলিতে।

একই কথা কি বিটিভির জন্যও প্রযোজ্য নয়? বিটিভি দেশের একমাত্র টেরিস্ট্রিয়াল চ্যানেল, এর নেটওয়ার্ক প্রায় ৯৫ শতাংশ এলাকাজুড়ে। বিটিভির বিরাট সম্ভাবনা ছিল দায়িত্বশীল ও দর্শকপ্রিয় গণমাধ্যম হিসেবে বিকশিত হওয়ার। কিন্তু সে আশার রুটিতে কেবলই পিঁপড়া। প্রথম আলোর রিপোর্ট বলছে, "বাধ্য না হলে এখন কেউ বিটিভি দেখে না। এটা মূলত সরকার ও সরকারি দলের নেতা-সমর্থকদের প্রচারযন্ত্রে পরিণত হয়েছে... এক দশক আগেও বিটিভির বছরে লাভ ছিল ৫২ কোটি টাকা, আর এখন লোকসানের পরিমাণ প্রায় ৩০ কোটি টাকা।" (১১ নভেম্বর, ২০১৪) কেন বিটিভির এই অবস্থা? বিভিন্ন সরকারের অবহেলা ও ভুল নীতি, ত্রুটিপূর্ণ নিয়োগপদ্ধতি এবং অযৌক্তিক পদোন্নতি এই প্রতিষ্ঠানকে ধ্বংসের দ্বারপ্রান্তে নিয়ে গেছে। বিটিভি এখন আমলানির্ভর প্রতিষ্ঠানে পরিণত হয়েছে। সব উঁচু পদে রাজনৈতিক বিবেচনায় এমন আমলাদের নিয়োগ করা হয়েছে, সংবাদমাধ্যম চালানোর পেশাগত দক্ষতা-অভিজ্ঞতা যাদের নেই। প্রতিটি সরকারই নিজেদের জনপ্রিয়তা বাড়ানোর জন্য চ্যানেলটি ব্যবহার করেছে। এতে সরকার কতটা লাভবান হয়, তা নিয়ে প্রশ্ন রয়েছে। কিন্তু বিটিভির যে ক্ষতি হয়েছে তা প্রশ্নাতীত। বেসরকারি চ্যানেলে যখন বিটিভির খবর প্রচার শুরু হয়, তখন দর্শক দ্রুত অন্য চ্যানেলে চলে যায়। নিউজভ্যালুর বিপরীতে বিটিভি এখনো চলছে প্রটোকলভ্যালু দিয়ে; রাষ্ট্রপতি ও প্রধানমন্ত্রীর যে কোনো খবর লিড করতে হবে, বিটিভি এই অপেশাদার বদভ্যাস থেকে কখনই বেরোতে পারেনি। সংবাদ বাছাই ও পরিবেশনে বস্তুনিষ্ঠতা ও পক্ষপাতহীনতার কোনো বালাই এখনো নেই, কখনো ছিল না।

নব্বই-এর গণআন্দোলনের পর সবাই আশা করেছিল এবং তিন জোটের রূপরেখায় বিটিভি-বেতারের স্বায়ত্তশাসনের স্পষ্ট প্রতিশ্রুতি ছিল। বেতার-টিভির স্বায়ত্তশাসনের জন্য অপেক্ষা তাই দুই যুগেরও বেশি; জনগণের প্রত্যাশা ছিল সম্প্রচারমাধ্যম দুটি চলমান ঘটনার বস্তুনিষ্ঠ প্রতিবেদন উপস্থাপন করবে, জনশিক্ষা প্রসারে সচেষ্ট হবে, অনুষ্ঠানমালায় দেশের সংস্কৃতি ও ঐতিহ্য তুলে ধরবে এবং জনমানুষের সুস্থ চিত্তবিনোদনের প্রয়োজন মেটাবে। কিন্তু এ দুটি সম্প্রচারমাধ্যম জনগণের প্রত্যাশিত ভূমিকা পালনে ব্যর্থ হয়েছে। আমরা দেখেছি, সব সরকারই নিজেদের সংকীর্ণ স্বার্থে বাংলাদেশ বেতার ও বাংলাদেশ টেলিভিশনকে 'যুক্তিহীনভাবে' ব্যবহার করেছে। এ দুটি গণমাধ্যম বরাবরই সরকারের 'বশংবদ প্রচারাস্ত্র' হিসেবে কাজ করে গেছে। অডিয়েন্সের কাছে এ দুটি গণমাধ্যমে পরিবেশিত সংবাদের বিশ্বাসযোগ্যতা বলতে গেলে শূন্যের কোঠায়। জেনারেল এরশাদ, শেখ হাসিনা কিংবা খালেদা জিয়া- প্রত্যেক সরকারই তাদের 'প্রোপাগান্ডা মেশিন' হিসেবে রেডিও-টিভিকে যাচ্ছেতাই ব্যবহার করেছেন। অধিকন্তু এ দুটি মাধ্যমে কে খবর পাঠ করবেন, কোন শিল্পী গান করবেন, কার নাটক বা অনুষ্ঠান কেনা হবে, কোন প্রোগ্রাম প্রচার হবে বা হবে না, টকশো'তে কারা আলোচক হিসেবে আমন্ত্রিত হবেন, আর কারা হবেন না- এর সব সিদ্ধান্তই নেওয়া হতো রাজনৈতিক বিবেচনা মাথায় রেখে। বিএনপি সরকার যখন ক্ষমতায় রেডিও-বিটিভিতে তখন থাকে বিএনপির শিল্পী, নাট্যকার, অভিনেতা, খবর পাঠকদের প্রাধান্য; আর আওয়ামী লীগের সময় থাকে আওয়ামী আদর্শের শিল্পী-অভিনেতাদের। বিএনপি সরকারের সময় আওয়ামী আদর্শের শিল্পীরা নির্বাসিত; আর আওয়ামী লীগের সময় বিএনপির শিল্পীরা দ্বীপান্তরিত। বিটিভি এবং বেতার যদি 'গণমাধ্যম' হয়ে থাকে, তাহলে 'গণ' মানুষের অংশগ্রহণ ও চিন্তার প্রতিফলন অপরিহার্য। এটিকে পাশ কাটিয়ে গণতন্ত্র সম্ভব নয়, তা সে গণতন্ত্র যে ধাঁচের, যে ধরনেরই হোক না কেন! প্রশ্ন হচ্ছে, বিটিভি-বেতার থেকে মানুষ কেন অসত্য, অর্ধসত্য সংবাদ শুনতে বাধ্য হচ্ছে?

১৯৯৬ সালের আওয়ামী লীগ শাসনামলেই আসফউদ্দৌলাহকে চেয়ারম্যান করে ১৬ সদস্যের একটি স্বায়ত্তশাসন নীতিমালা প্রণয়ন কমিশন গঠন করে। এই কমিশন ব্রিটেন, ভারত, ফিলিপাইনসহ পৃথিবীর বেশ কটি দেশ ঘুরে সেসব দেশের অভিজ্ঞতার আলোকে আমাদের দেশের বাস্তুবতায় বেতার-টিভির পূর্ণাঙ্গ স্বায়ত্তশাসনের লক্ষ্যে ১৯৯৭ সালের মধ্যভাগে সরকারের কাছে সুপারিশসহ প্রতিবেদন পেশ করে। তা কখনই বাস্তুবায়িত হয়নি। প্রশ্ন হচ্ছে, কেন বিটিভি-বেতারকে স্বায়ত্তশাসন দেওয়া উচিত এবং এখনই কেন নয়? কারণ জনগণের টাকায় পরিচালিত প্রতিষ্ঠান দুটি সরকারি প্রচারযন্ত্রের বলি হতে পারে না। আমরা মনে করি, বিটিভির বিপুলসংখ্যক দর্শকের কাছে টেরিস্ট্রিয়াল টেলিভিশনের সত্যিকারের সুবিধা অবারিত করা দরকার। বিজ্ঞাপনদাতাদের মন যুগিয়েই বেসরকারি গণমাধ্যমগুলো তাদের বাজারমুখী সেবা ও ব্যবসা পরিচালনা করে থাকে। এতে করে অনেকক্ষেত্রে জাতীয় স্বার্থের চেয়ে গোষ্ঠী ও করপোরেট স্বার্থই প্রাধান্য পায় এবং কখনো কখনো স্বাধীন পেশাদারিত্বের মনোভাবকেও বাধ্য হয়ে জলাঞ্জলি দিতে হয়। সেখানে হামেশা বিজ্ঞাপন মোড়কে সংবাদ পরিবেশিত হতে দেখি। পক্ষপাতহীন সাংবাদিকতার প্রশ্নে 'সিটিসেল সংবাদ', 'গ্রামীণ কিংবা বাংলালিংক সংবাদ' অথবা কোনো ব্যাংক-বীমা বা অনুরূপ প্রতিষ্ঠানের নাম যখন সংবাদের 'সুপারলিড' হয়, তখন তা ভারসাম্য হারায়। বিবিসি বিশ্বের কোটি কোটি অডিয়েন্সের বিশ্বস্ত গণমাধ্যম হিসেবে নিজেকে প্রতিষ্ঠিত করেছে। বিবিসি রেডিও বা বিবিসি টেলিভিশনের মতো করে কি বিটিভি-বেতারকে স্বায়ত্তশাসন দেওয়া যায় না? সরকারের মুখপত্র, প্রোপাগান্ডা মেশিন কিংবা 'লয়াল ইলেকট্রনিক মিডিয়া'র বদনাম ঘোচাতে হলে ব্রিটেন, কানাডা, দক্ষিণ আফ্রিকা, অস্ট্রেলিয়া, জাপান এবং চিলির আদলে বিটিভি-বেতারকে পাবলিক সার্ভিস ব্রডকাস্টিং (পিএসবি) হিসেবে গড়ে তুলতে হবে। এতে প্রটোকলভ্যালু পরিবর্তিত হবে নিউজভ্যালু দিয়ে। রাষ্ট্র নিয়ন্ত্রিত 'ম্যাসমিডিয়া' কোনো বিচারেই 'ক্লাসমিডিয়া' হবে না। এটা জাতীয় সম্পদ। তথ্যের উৎপাদন ও বণ্টনে এখানে সমাজের সব স্তরের মানুষের অংশগ্রহণ থাকতে হবে। এ জন্য যা করতে হবে-

বাংলাদেশ বেতার ও বিটিভির পরিচালন, অর্থায়ন ও ব্যবস্থাপনায় আমুল পরিবর্তন আনতে হবে। তথ্য মন্ত্রণালয়ের নিয়ন্ত্রণ থেকে প্রতিষ্ঠান দুটিকে সম্পূর্ণ মুক্ত করে আনতে হবে। মনে রাখা ভালো যে, বর্তমান বিশ্বে গণমাধ্যম ডিসকোর্সে 'নিয়ন্ত্রণের' বিপরীতে বরং 'ডিসেন্ট্রালাইজড রেগুলেটরি মেকানিজমই' সমাদৃত প্রপঞ্চ। একটি স্থায়ী সম্প্রচার কমিশন গঠন করতে হবে, যা হবে সত্যিকার অর্থেই স্বাধীন। কমিশনের কাজ হবে দক্ষ, স্বচ্ছ ও জবাবদিহিমূলক একটি 'মিডিয়া রেগুলেটরি মেকানিজম' প্রতিষ্ঠা করা। কমিশন রেডিও-টিভির লাইসেন্স ফি আদায় করবে এবং টিভি ও রেডিওর জন্য বাজেট অনুমোদন করা। বিবিসির মতো রেডিও-টিভি তাদের বার্ষিক প্রতিবেদন পেশ করবে পার্লামেন্টের কাছে। প্রতিষ্ঠান দুটি যেহেতু জনগণের করের টাকায় চলে, তাই বেতার-টিভির অনুষ্ঠানের কাঙ্ক্ষিত মান অর্জন কিংবা সংবাদের বস্তুনিষ্ঠ হওয়ার দাবি আমরা কখনোই ছাড়তে পারি না; আর এ জন্য ছাড়তে পারি না স্বায়ত্তশাসনের দাবিও।

লেখক : সহযোগী অধ্যাপক, গণযোগাযোগ ও সাংবাদিকতা বিভাগ, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়।

[email protected]

 

 

এই বিভাগের আরও খবর
নির্বাচন পর্যন্ত সেনাবাহিনীর মাঠে থাকা প্রয়োজন
নির্বাচন পর্যন্ত সেনাবাহিনীর মাঠে থাকা প্রয়োজন
সিন্ডিকেট ভেঙে স্বচ্ছ ব্যবস্থাপনা গড়তে হবে
সিন্ডিকেট ভেঙে স্বচ্ছ ব্যবস্থাপনা গড়তে হবে
হয়রানি ও প্রতারণার বিরুদ্ধে সরকারকে শক্ত হতে হবে
হয়রানি ও প্রতারণার বিরুদ্ধে সরকারকে শক্ত হতে হবে
জাতীয়তাবাদের উপহার সবাই মিলে এক জাতি
জাতীয়তাবাদের উপহার সবাই মিলে এক জাতি
তারুণ্যের কাছে প্রত্যাশা
তারুণ্যের কাছে প্রত্যাশা
মামলাবাণিজ্যে ধ্বংস হচ্ছে দেশ
মামলাবাণিজ্যে ধ্বংস হচ্ছে দেশ
শেরে বাংলা এ কে ফজলুল হক: বাংলার মুক্তি ও বাংলাদেশের পূর্বাভাস
শেরে বাংলা এ কে ফজলুল হক: বাংলার মুক্তি ও বাংলাদেশের পূর্বাভাস
বিনিয়োগকারীরা ঝুঁকি এড়াতে পারছেন না
বিনিয়োগকারীরা ঝুঁকি এড়াতে পারছেন না
জেনারেল ওয়াকার ম্যাজিকে গণমানুষের উচ্চাশা
জেনারেল ওয়াকার ম্যাজিকে গণমানুষের উচ্চাশা
আরববিশ্বের নীরবতা গাজার গণহত্যাকে উসকে দিচ্ছে
আরববিশ্বের নীরবতা গাজার গণহত্যাকে উসকে দিচ্ছে
দ্রব্যমূল্যের পাগলা ঘোড়া
দ্রব্যমূল্যের পাগলা ঘোড়া
চেনা যায় সহজেই
চেনা যায় সহজেই
সর্বশেষ খবর
দাবানলে জ্বলছে ইসরায়েল, হন্য হয়ে পালাচ্ছেন বাসিন্দারা
দাবানলে জ্বলছে ইসরায়েল, হন্য হয়ে পালাচ্ছেন বাসিন্দারা

৫৬ সেকেন্ড আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশব্যাপী শব্দদূষণবিরোধী অভিযানে ২৬৫ হাইড্রোলিক হর্ন জব্দ
দেশব্যাপী শব্দদূষণবিরোধী অভিযানে ২৬৫ হাইড্রোলিক হর্ন জব্দ

৩ মিনিট আগে | জাতীয়

তথ্য উপদেষ্টার সঙ্গে তুরস্কের রাষ্ট্রদূতের সাক্ষাৎ
তথ্য উপদেষ্টার সঙ্গে তুরস্কের রাষ্ট্রদূতের সাক্ষাৎ

৪ মিনিট আগে | জাতীয়

চুয়াডাঙ্গায় সড়ক দুর্ঘটনা হ্রাস ও সচেতনতা বৃদ্ধির লক্ষ্যে শিক্ষার্থীদের প্রশিক্ষণ
চুয়াডাঙ্গায় সড়ক দুর্ঘটনা হ্রাস ও সচেতনতা বৃদ্ধির লক্ষ্যে শিক্ষার্থীদের প্রশিক্ষণ

৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

‘বিএনপি ক্ষমতায় না এলে ভাত খাব না’ বলা নিজামের পাশে তারেক রহমান
‘বিএনপি ক্ষমতায় না এলে ভাত খাব না’ বলা নিজামের পাশে তারেক রহমান

৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

গণপিটুনিতে যুবক নিহত
গণপিটুনিতে যুবক নিহত

১৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

‘অন্যান্য পেশাজীবীর মতো সাংবাদিকদের পেশাগত লাইসেন্স থাকা দরকার’
‘অন্যান্য পেশাজীবীর মতো সাংবাদিকদের পেশাগত লাইসেন্স থাকা দরকার’

১৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রামে লুট হওয়া অস্ত্র উদ্ধার
চট্টগ্রামে লুট হওয়া অস্ত্র উদ্ধার

১৫ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বজ্রপাতে ট্রলি চালকের মৃত্যু
বজ্রপাতে ট্রলি চালকের মৃত্যু

১৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বরিশাল বিশ্ববিদ্যালয় সাংবাদিক ইউনিয়নের কমিটি ঘোষণা
বরিশাল বিশ্ববিদ্যালয় সাংবাদিক ইউনিয়নের কমিটি ঘোষণা

১৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

৫ মে থেকে বাজারে আসবে সাতক্ষীরার আম
৫ মে থেকে বাজারে আসবে সাতক্ষীরার আম

২০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

পুঁজিবাজারে সূচক কমলেও লেনদেন বেড়েছে
পুঁজিবাজারে সূচক কমলেও লেনদেন বেড়েছে

২০ মিনিট আগে | বাণিজ্য

গত ২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গুতে মৃত্যু নেই, হাসপাতালে ভর্তি ২৯
গত ২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গুতে মৃত্যু নেই, হাসপাতালে ভর্তি ২৯

২৫ মিনিট আগে | ডেঙ্গু আপডেট

ভিয়েতনামের রাষ্ট্রীয় অনুষ্ঠানে সিপিবি নেতা হাসান তারিক
ভিয়েতনামের রাষ্ট্রীয় অনুষ্ঠানে সিপিবি নেতা হাসান তারিক

২৬ মিনিট আগে | রাজনীতি

রাখাইনে করিডর নিয়ে বিভ্রান্তি নিরসনে সরকারের প্রতি সাইফুল হকের আহ্বান
রাখাইনে করিডর নিয়ে বিভ্রান্তি নিরসনে সরকারের প্রতি সাইফুল হকের আহ্বান

২৭ মিনিট আগে | রাজনীতি

চট্টগ্রামে মৃগী রোগী আছে, পৃথক সেবা নেই
চট্টগ্রামে মৃগী রোগী আছে, পৃথক সেবা নেই

২৯ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

১০০ টাকার জন্য খুন, আসামিকে যাবজ্জীবন কারাদণ্ড
১০০ টাকার জন্য খুন, আসামিকে যাবজ্জীবন কারাদণ্ড

৩২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সংযোগ সড়কবিহীন সেতু, ১০ গ্রামবাসীর দুর্ভোগ
সংযোগ সড়কবিহীন সেতু, ১০ গ্রামবাসীর দুর্ভোগ

৪৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

দেশের রিজার্ভ বেড়ে ২৭ বিলিয়ন ডলার
দেশের রিজার্ভ বেড়ে ২৭ বিলিয়ন ডলার

৪৬ মিনিট আগে | জাতীয়

বগুড়ায় মাসব্যাপী অ্যাথলেটিকস প্রশিক্ষণ
বগুড়ায় মাসব্যাপী অ্যাথলেটিকস প্রশিক্ষণ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গোবিপ্রবি’তে কর্মকর্তাদের আচরণ ও শৃঙ্খলা বিষয়ক কর্মশালা
গোবিপ্রবি’তে কর্মকর্তাদের আচরণ ও শৃঙ্খলা বিষয়ক কর্মশালা

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

মুহুর্মুহু রকেট হামলায় বিপর্যস্ত মার্কিন রণতরী, বাধ্য হলো পিছু হটতে
মুহুর্মুহু রকেট হামলায় বিপর্যস্ত মার্কিন রণতরী, বাধ্য হলো পিছু হটতে

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ছাত্রলীগের নির্যাতনের সহযোগী শিক্ষক-কর্মকর্তার বিচারের দাবিতে ঢাবি ছাত্রদলের বিক্ষোভ
ছাত্রলীগের নির্যাতনের সহযোগী শিক্ষক-কর্মকর্তার বিচারের দাবিতে ঢাবি ছাত্রদলের বিক্ষোভ

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

গাজীপুর কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ে গ্র্যাজুয়েশন ডে ২০২৫ উদযাপন
গাজীপুর কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ে গ্র্যাজুয়েশন ডে ২০২৫ উদযাপন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সৌদি আরবে ঈদুল আজহার সম্ভাব্য তারিখ ঘোষণা
সৌদি আরবে ঈদুল আজহার সম্ভাব্য তারিখ ঘোষণা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বগুড়ায় ধান চাল সংগ্রহ কার্যক্রমের উদ্বোধন
বগুড়ায় ধান চাল সংগ্রহ কার্যক্রমের উদ্বোধন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কলাপাড়ায় বসতবাড়িতে ডাকাতি
কলাপাড়ায় বসতবাড়িতে ডাকাতি

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মিরাজের ঘূর্ণিতে তিনদিনেই জিতল বাংলাদেশ
মিরাজের ঘূর্ণিতে তিনদিনেই জিতল বাংলাদেশ

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চিন্ময় দাসের জামিন স্থগিত
চিন্ময় দাসের জামিন স্থগিত

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কসবায় ভারতীয় চশমা জব্দ
কসবায় ভারতীয় চশমা জব্দ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
কাশ্মীর ইস্যু: প্রতিশোধ নিতে সামরিক হামলার ‘সবুজ সংকেত’ দিলেন মোদি
কাশ্মীর ইস্যু: প্রতিশোধ নিতে সামরিক হামলার ‘সবুজ সংকেত’ দিলেন মোদি

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘মুক্তিযোদ্ধা’র সনদ বাতিলের তালিকায় আলোচিত নামগুলো কারা?
‘মুক্তিযোদ্ধা’র সনদ বাতিলের তালিকায় আলোচিত নামগুলো কারা?

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এখনো তৎপর মালয়েশিয়ার সিন্ডিকেট
এখনো তৎপর মালয়েশিয়ার সিন্ডিকেট

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাকিস্তানি যুদ্ধবিমানের তাড়া খেয়ে পিছু হটেছে ভারতীয় রাফাল
পাকিস্তানি যুদ্ধবিমানের তাড়া খেয়ে পিছু হটেছে ভারতীয় রাফাল

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘২২৭ জনকে হত্যার লাইসেন্স পেয়ে গেছি’, অডিওটি শেখ হাসিনার
‘২২৭ জনকে হত্যার লাইসেন্স পেয়ে গেছি’, অডিওটি শেখ হাসিনার

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘২৪ থেকে ৩৬ ঘণ্টার মধ্যে পাকিস্তানে হামলা চালাতে পারে ভারত’
‘২৪ থেকে ৩৬ ঘণ্টার মধ্যে পাকিস্তানে হামলা চালাতে পারে ভারত’

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চীন-পাকিস্তানকে ‘মাথায় রেখেই’ কী রাফাল যুদ্ধবিমান কিনছে ভারত?
চীন-পাকিস্তানকে ‘মাথায় রেখেই’ কী রাফাল যুদ্ধবিমান কিনছে ভারত?

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উচ্চতর গ্রেড পাবেন সরকারি চাকরিজীবীদের টাইম স্কেল ও সিলেকশন গ্রেডপ্রাপ্তরা
উচ্চতর গ্রেড পাবেন সরকারি চাকরিজীবীদের টাইম স্কেল ও সিলেকশন গ্রেডপ্রাপ্তরা

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আব্রাহাম চুক্তিতে যোগ দেয়ার মার্কিন প্রস্তাবে ‘অস্বীকৃতি’ সিরিয়ার
আব্রাহাম চুক্তিতে যোগ দেয়ার মার্কিন প্রস্তাবে ‘অস্বীকৃতি’ সিরিয়ার

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সুবর্ণা, শাওনসহ ১৭ অভিনয়শিল্পীর বিরুদ্ধে হত্যাচেষ্টার মামলা
সুবর্ণা, শাওনসহ ১৭ অভিনয়শিল্পীর বিরুদ্ধে হত্যাচেষ্টার মামলা

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অভিনেতা সিদ্দিকের ১০ দিনের রিমান্ড চায় পুলিশ
অভিনেতা সিদ্দিকের ১০ দিনের রিমান্ড চায় পুলিশ

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘যখন বুঝতে পারলাম কী হচ্ছে, তখন চিৎকার শুরু করি’
‘যখন বুঝতে পারলাম কী হচ্ছে, তখন চিৎকার শুরু করি’

৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ভারতে পাঠ্যবই থেকে বাদ মোগল-সুলতানি ইতিহাস
ভারতে পাঠ্যবই থেকে বাদ মোগল-সুলতানি ইতিহাস

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আসছে ‘নাগরিক সেবা বাংলাদেশ’, এক ঠিকানায় মিলবে সব সেবা
আসছে ‘নাগরিক সেবা বাংলাদেশ’, এক ঠিকানায় মিলবে সব সেবা

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘বেগম খালেদা জিয়াকে এয়ার অ্যাম্বুলেন্সে ফেরাতে কাজ করছে সরকার’
‘বেগম খালেদা জিয়াকে এয়ার অ্যাম্বুলেন্সে ফেরাতে কাজ করছে সরকার’

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শিক্ষার্থীদের সভা-সমাবেশ ও মিছিলে অংশগ্রহণ বন্ধের নির্দেশ
শিক্ষার্থীদের সভা-সমাবেশ ও মিছিলে অংশগ্রহণ বন্ধের নির্দেশ

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ই-কমার্স ব্যবসায় মেয়ে, যে কারণে বিনিয়োগ করলেন না বিল গেটস
ই-কমার্স ব্যবসায় মেয়ে, যে কারণে বিনিয়োগ করলেন না বিল গেটস

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘অনুমানে দুইয়ে দুইয়ে চার না মেলানোই ভালো’
‘অনুমানে দুইয়ে দুইয়ে চার না মেলানোই ভালো’

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইমরানকে মুক্তি দিয়ে সর্বদলীয় বৈঠক ডাকুন: পিটিআই
ইমরানকে মুক্তি দিয়ে সর্বদলীয় বৈঠক ডাকুন: পিটিআই

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পুতিনের যুদ্ধবিরতি ঘোষণা; স্থায়ী চুক্তি চান ট্রাম্প
পুতিনের যুদ্ধবিরতি ঘোষণা; স্থায়ী চুক্তি চান ট্রাম্প

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নতুন ক্ষেপণাস্ত্র-বোট তৈরির ঘোষণা দিল ইরান
নতুন ক্ষেপণাস্ত্র-বোট তৈরির ঘোষণা দিল ইরান

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিএনপি নেতা আমানের ১৩ ও তার স্ত্রীর ৩ বছরের সাজা বাতিল
বিএনপি নেতা আমানের ১৩ ও তার স্ত্রীর ৩ বছরের সাজা বাতিল

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শ্রমিক অসন্তোষে গাজীপুরে দুই কারখানা অনির্দিষ্টকালের জন্য বন্ধ
শ্রমিক অসন্তোষে গাজীপুরে দুই কারখানা অনির্দিষ্টকালের জন্য বন্ধ

৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

চিন্ময় দাসের জামিন হাইকোর্টে
চিন্ময় দাসের জামিন হাইকোর্টে

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গৃহকর্মীকে ধর্ষণের অভিযোগ, বাবা-ছেলে গ্রেফতার
গৃহকর্মীকে ধর্ষণের অভিযোগ, বাবা-ছেলে গ্রেফতার

২০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পাকিস্তান পারমাণবিক শক্তিধর, কেউ হামলা করার সাহস করবে না : মরিয়ম
পাকিস্তান পারমাণবিক শক্তিধর, কেউ হামলা করার সাহস করবে না : মরিয়ম

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রাইজবন্ডের ১১৯তম ‘ড্র’ আজ
প্রাইজবন্ডের ১১৯তম ‘ড্র’ আজ

১১ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

মডেল মেঘনা আলম কারামুক্ত
মডেল মেঘনা আলম কারামুক্ত

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আইফোন ১৭-কে টপকে যাবে অ্যান্ড্রয়েড?
আইফোন ১৭-কে টপকে যাবে অ্যান্ড্রয়েড?

১৪ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

ভারত-পাকিস্তানের যুদ্ধাবস্থা নিয়ে জেল থেকে যে বার্তা দিলেন ইমরান খান
ভারত-পাকিস্তানের যুদ্ধাবস্থা নিয়ে জেল থেকে যে বার্তা দিলেন ইমরান খান

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
অভিবাসী বহিষ্কারে রেকর্ড গড়লেন ট্রাম্প
অভিবাসী বহিষ্কারে রেকর্ড গড়লেন ট্রাম্প

প্রথম পৃষ্ঠা

বিদ্যুতের দাম সমন্বয় করতে চায় ডেসকো ওজোপাডিকো
বিদ্যুতের দাম সমন্বয় করতে চায় ডেসকো ওজোপাডিকো

পেছনের পৃষ্ঠা

আমবাগান পরিদর্শনে চীনের রাষ্ট্রদূত
আমবাগান পরিদর্শনে চীনের রাষ্ট্রদূত

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

আরও জটিল রোহিঙ্গা পরিস্থিতি
আরও জটিল রোহিঙ্গা পরিস্থিতি

প্রথম পৃষ্ঠা

বিজনেস পিপলকে মেরে ফেলা যাবে না
বিজনেস পিপলকে মেরে ফেলা যাবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

পল্লী বিদ্যুতে চালু রাখার চেষ্টা ডিইপিজেড
পল্লী বিদ্যুতে চালু রাখার চেষ্টা ডিইপিজেড

নগর জীবন

চীনের হাসপাতাল নীলফামারীতে
চীনের হাসপাতাল নীলফামারীতে

পেছনের পৃষ্ঠা

মোহনীয় কৃষ্ণচূড়া জারুল সোনালু
মোহনীয় কৃষ্ণচূড়া জারুল সোনালু

পেছনের পৃষ্ঠা

পাল্টা প্রস্তুতিতে পাকিস্তান
পাল্টা প্রস্তুতিতে পাকিস্তান

প্রথম পৃষ্ঠা

সাবিলা নূরের লুকোচুরি...
সাবিলা নূরের লুকোচুরি...

শোবিজ

অভিনেতা সিদ্দিককে মারধর করে পুলিশে সোপর্দ
অভিনেতা সিদ্দিককে মারধর করে পুলিশে সোপর্দ

পেছনের পৃষ্ঠা

বিনিয়োগকারীরা আর ঝুঁকি নিতে চান না
বিনিয়োগকারীরা আর ঝুঁকি নিতে চান না

পেছনের পৃষ্ঠা

গৃহকর্মী ধর্ষণের শিকার, বাবা-ছেলে আটক
গৃহকর্মী ধর্ষণের শিকার, বাবা-ছেলে আটক

দেশগ্রাম

অপকর্ম করলে আওয়ামী লীগের মতো অবস্থা
অপকর্ম করলে আওয়ামী লীগের মতো অবস্থা

প্রথম পৃষ্ঠা

ব্যবসায় পরিবেশ উন্নতির কোনো সম্ভাবনা নেই
ব্যবসায় পরিবেশ উন্নতির কোনো সম্ভাবনা নেই

পেছনের পৃষ্ঠা

শেরেবাংলা, মেয়র হানিফ ও ঢাকার মশা
শেরেবাংলা, মেয়র হানিফ ও ঢাকার মশা

সম্পাদকীয়

শিশুশিল্পী থেকে যেভাবে তারকা
শিশুশিল্পী থেকে যেভাবে তারকা

শোবিজ

আইসিইউতে অর্থনীতি, সংকটে রাজনীতি
আইসিইউতে অর্থনীতি, সংকটে রাজনীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

বিতর্কে কারিনা
বিতর্কে কারিনা

শোবিজ

শ্রমিকেরাও মানুষ
শ্রমিকেরাও মানুষ

সম্পাদকীয়

মোহামেডানকে কাঁদিয়ে ক্রিকেটে আবাহনীই সেরা
মোহামেডানকে কাঁদিয়ে ক্রিকেটে আবাহনীই সেরা

মাঠে ময়দানে

গ্যাস ও ব্যাংকিং সংকটে বিপর্যয়ে রপ্তানি শিল্প
গ্যাস ও ব্যাংকিং সংকটে বিপর্যয়ে রপ্তানি শিল্প

পেছনের পৃষ্ঠা

চম্পা কেন দূরে
চম্পা কেন দূরে

শোবিজ

১৫ বছর পর সেমিতে বার্সা-ইন্টার
১৫ বছর পর সেমিতে বার্সা-ইন্টার

মাঠে ময়দানে

নাচে এখন পেশাদারির জায়গা তৈরি হয়েছে
নাচে এখন পেশাদারির জায়গা তৈরি হয়েছে

শোবিজ

মানুষ মর্যাদা পাবে তার গুণের ভিত্তিতে
মানুষ মর্যাদা পাবে তার গুণের ভিত্তিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

কী চায় নতুন দলগুলো
কী চায় নতুন দলগুলো

প্রথম পৃষ্ঠা

চট্টগ্রামে লিড নিয়েছে বাংলাদেশ
চট্টগ্রামে লিড নিয়েছে বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

নাটকীয় ফাইনালে কিংসের শিরোপা
নাটকীয় ফাইনালে কিংসের শিরোপা

মাঠে ময়দানে