শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, মঙ্গলবার, ১৩ জানুয়ারি, ২০১৫

বীর মুক্তিযোদ্ধা চাষী নজরুল ও বাবুল হকের মহাপ্রয়াণ

বঙ্গবীর কাদের সিদ্দিকী বীরউত্তম
অনলাইন ভার্সন
বীর মুক্তিযোদ্ধা চাষী নজরুল ও বাবুল হকের মহাপ্রয়াণ

সরকার এবং বিরোধী দলের লাগাতার অবরোধে নতুন বছরের এ ক'দিনে মানুষের নাভিশ্বাস উঠেছে। কামার, কুমার, জেলে, তাঁতি- যারা ছোটখাটো কাজ করে খায় তাদের জীবন দুর্বিষহ। যাদের বড় বড় কারবার, তাদের অবস্থাও গুরুচরণ। সেদিন এক ব্যবসায়ীর কাছে শুনলাম, চট্টগ্রাম থেকে মালপত্র আনতে প্রতি ট্রাকে ২০ হাজার টাকা অতিরিক্ত গুনতে হচ্ছে। সঙ্গে আবার অঙ্গীকার করতে হচ্ছে, রাস্তায় মালামাল জ্বলেপুড়ে খাক হয়ে গেলে পরিবহন কর্তৃপক্ষ দায়ী হবে না। প্রতিদিন বাজারে নিত্যপ্রয়োজনীয় দ্রব্যের আকাশছোঁয়া মূল্য তো আছেই, সেদিকে কারও কোনো ভ্রুক্ষেপ নেই। যাদের এক মিথ্যা কথায় আসমান ভেঙে পড়তে পারে, তাদের কথায় সত্য খুঁজতে দুরবিন লাগে। ৩ জানুয়ারি থেকে বেগম খালেদা জিয়া বন্দী। সরকার বলছে, তার চলাফেরায় বিধিনিষেধ নেই। অথচ একদিকে ইট-বালু-পাথরের গাড়ি, অন্যদিকে পুলিশের জলকামান, সারি সারি শত শত মহিলা পুরুষ পুলিশ- মানুষ কোনটা সত্য বলে বিশ্বাস করবে? চোখে দেখা, নাকি নেতা-নেত্রীদের বলা? একটা দেশের প্রধানমন্ত্রী তার কথা হবে লোহার লাকির, লক্ষণ রেখা। সরকার চালাতে গিয়ে নিশ্চয় কলাকৌশল করবেন। তবে চোখে দেখা মিথ্যা বলে মানুষের মনে কেন আঘাত দেবেন? মানুষ তাদের রাষ্ট্রীয় কর্ণধারদের সৎ এবং পবিত্র দেখতে চায়। মিথ্যা বললে পবিত্রতা থাকে কোথায়? ঢাকা এক যানজটের শহর, উদ্দেশ্য করে কাউকে কোথাও যেতে দিতে না চাইলে ফেরানোর কত পথ আছে। কিন্তু ক্যামেরায় মানুষ যা দেখছে তার বিপরীত বললে দেশবাসী বিশ্বাস করবে কী করে? অমন অসত্য নিজের ছেলে-মেয়েরাও বিশ্বাস করবে না। আজ ৪-৫ দিন এ নিয়ে একটা লম্বা বিশ্লেষণ করতে চেয়েছিলাম। ভারতীয় জনতা পার্টির সভাপতি আহত বেগম খালেদা জিয়াকে ফোন করলেই কী, আর না করলেই কী? খোঁজ নিলে কতটা লাভ, আর না নিলে কতটা ক্ষতি? বলতে চেয়েছিলাম, তিনবারের প্রধানমন্ত্রী, সত্তরের ওপর বয়স যার তাকে তো তার বয়সের একটু লেহাজ করতে হবে। বর্তমান প্রধানমন্ত্রীও তো প্রাক্তন হতে পারেন। তেমন হওয়ার পরও আল্লাহ যদি তাকে বাঁচিয়ে রাখেন তাকেও কী এমন অপমান-অপদস্থ হতে হবে? দেশের মানুষ কিন্তু তেমন চায় না। দেশের মানুষ চায়, তারা শান্তিতে থাকুন, নিরাপদে থাকুন। যুবরাজ তারেক রহমান যেভাবে স্বাধীনতা নিয়ে, স্বাধীনতার প্রাণপুরুষ বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানকে নিয়ে কথাবার্তা বলছেন তাতে সবাই মর্মাহত। যে কারণে এমন একটা সংঘাতপ্রবণ আন্দোলনে দলীয় নেতা-কর্মীর অংশগ্রহণ নেই, সাধারণ মানুষের সাড়া নেই। আজকাল রাজনৈতিক দলগুলো সাধারণ মানুষের ইচ্ছা-অনিচ্ছার প্রতি খুব একটা তোয়াক্কা করে না। অথচ পানি ছাড়া যেমন মাছ বাঁচে না, জনগণের সমর্থন ছাড়া রাজনীতি চলে না। যেহেতু কোট-প্যান্ট, টাই-টুই পরা রাজনৈতিক নায়ক-নায়িকারা তিন দশক যাবৎ সব সুযোগ-সুবিধা ভোগ করছে, লুটপাট করছে- তাই সাধারণ নেতা-কর্মীরা দেখতে চায়, আগে নেতারা নামুক, তারপর তারা নামবেন। শিল-পাটায় ঘষাঘষি মরিচের জান ক্ষয়ের মতো সাধারণ মানুষ আর আগ বাড়িয়ে এগুতে চায় না। তাতে শক্তিমানদের কোনো ভ্রুক্ষেপ নেই। আমরা কোনো এক অন্ধকার গহ্বরের দিকে এগিয়ে চলেছি যা কেউ বলতে পারছি না।

এসব চিন্তা নিয়ে যখন লিখতে বসব, ঠিক তখন খবর এলো প্রিয় সাথী বাবুল হক ইহলোক ত্যাগ করেছে। একটু পরই খবর পেলাম দেশের প্রখ্যাত চলচ্চিত্র পরিচালক চাষী নজরুল ইসলাম আর নেই। চাষী নজরুল পাকিস্তানের সময়ই ২-৪টি ছোটখাটো কাজ করেছেন। কিন্তু স্বাধীনতার পরপরই 'ওরা এগারো জন' পরিচালনা করে স্বাধীন দেশের টগবগে রক্তের যুবকদের দৃষ্টি কেড়েছিলেন। বড় সজ্জন মানুষ ছিলেন তিনি। বঙ্গবন্ধুর সময় আমরা একটু বড় ছিলাম, তিনি খানিকটা ছোট ছিলেন। কিন্তু ইদানীং খুবই নামকরা মানুষ ছিলেন। কিন্তু আমার সঙ্গে সম্পর্ক রেখেছিলেন ভাইয়ের মতো। কোনো কাজ নেই, কর্ম নেই- সেই সিলেটের সুনামগঞ্জের হাওরে শুটিং করতে গেছেন, সেখান থেকে ফোন, 'ভাই কেমন আছেন? শাহ আবদুল করিমের এখানে শুটিং করতে এসেছি। আপনার কথা মনে পড়ল তাই ফোন করলাম।' রাত ১২টা, ১টায় ফোন, 'কেমন আছেন? দোয়া করবেন।' কত অনুষ্ঠানে কতবার দেখা হয়েছে। সজ্জন মানুষ হারিয়ে গেলে বুক বড় বেশি খালি খালি লাগে।

আমার বাবুল হক চাষী নজরুলের মতো বিখ্যাত ছিল না। কিন্তু এক দারুণ কর্মবীর ছিল। আমার পাড়ায়ই তার বাস। তারা ৪-৫ ভাই। মুক্তিযুদ্ধের আগে বাবুল হককে খুব ভালো করে জানতাম না। ওর বড় ভাই জিন্নাহ আমার সঙ্গে প্রাইমারি স্কুলে পড়ত। আদু ভাই হয়ে স্কুলে গিয়েছিলাম, তাই জিন্নাহও আমার থেকে ২-৩ বছরের ছোট ছিল। ক্যান্সারে আক্রান্ত হয়ে বাবুল হক হাসপাতালে ছিল, সেখানেই সে প্রাণত্যাগ করেছে। বুদ্ধিজীবী কবরস্থানের যেদিন সূচনা হয়, সেদিন বঙ্গবন্ধুর সঙ্গে গিয়েছিলাম। আর সেদিন গিয়েছিলাম বাবুল হকের কবরের সময়। তার পরিবারের লোকজন আসার আগে বিশাল কবরস্থানের পাশ দিয়ে যখন ঘুরছিলাম, তখন বারবার মনে হচ্ছিল সব মানুষের এখানেই শেষ ঠিকানা। '৭৫-এ বঙ্গবন্ধু হত্যার এক প্রতিরোধ সংগ্রামী জগলুল পাশা সকালেই ফোন করে বাবুল হকের মৃত্যুর সংবাদ দিয়েছিল। জানাজায় শরিক হতে না পারলেও বাবুলের মুখটা শেষবার দেখার ইচ্ছায় গিয়েছিলাম মিরপুর বুদ্ধিজীবী কবরস্থানে। কবরে নামানোর আগে যখন শুকনো মুখ দেখলাম তখন বুকের ভিতর ছ্যাৎ করে উঠেছিল। বাবুল হকের অমন মুখ আমি দেখিনি। সবকটি দাঁত পড়ে গেছে। চাপা ভাঙা, উপর আর নিচের পাটি ফাঁকা। চোখে কয়েক ফোঁটা পানি এসেছিল কিন্তু তা আমি মাটিতে পড়তে দেইনি। গামছায় ভিজিয়ে নিয়েছিলাম। যখন ফিরে আসছিলাম পা চলছিল না, বুকের ভিতর উথাল-পাতাল কত স্মৃতির আলোড়ন উঠেছিল।

১৯৭১-এর সেপ্টেম্বর, চারদিকে হানাদার কামানের গর্জন। ওই সময় এক রাতে দেলদুয়ারের লাউহাটিতে ব্যারিস্টার শওকত আলী খানের বাড়ি গেছি। তার চাচাতো ভাই কামাল খান লাউহাটির চেয়ারম্যান। তাদের বাড়ির সামনের বিরাট মাঠে ব্রিগেডিয়ার ফজলুর রহমান ট্রেনিং দিচ্ছেন। এক অসাধারণ উন্নত ট্রেনিং। সেখানেই হঠাৎ বাবুল হকের সঙ্গে দেখা। প্রথম প্রথম তাকে আমার কাছে আসতে দেয়নি। পরে কীভাবে যেন ফজলুর রহমানের অনুমতি নিয়ে এসেছে। সেই যে '৭১-এ কাছে আসা, কত ঝড়, তুফান, ঘূর্ণি গেল কেউ আর তাকে দূরে সরাতে পারেনি। গতকাল মৃত্যু তাকে নিয়ে গেছে। আশরাফুজ্জামান রতন, বাবুল তালুকদার কাদেরিয়া বাহিনীর ছবি তুলত, থানাপাড়ার বজলুর রহমান কুতুব পরে ডেপুটি সেক্রেটারি হিসেবে মারা গেছে। সে জি সাহার স্টুডিওতে রাতভর প্রিন্ট করে মুক্তিবাহিনীর হেডকোয়ার্টারে ছবিগুলো পৌঁছে দিত। সে দলের সঙ্গে বাবুল হককেও যুক্ত করা হয়। এর পর আর কিছু বলতে হয়নি। সামাদ গামার মটর প্লাটুন, আজিজ বাঙালের বেতার বিভাগ, খোরশেদ আলম আর.ও., হামিদুল হক বীরপ্রতীক, আউয়াল সিদ্দিকী ও ওসমান গনির খাদ্য বিভাগ, শাহজাদা চৌধুরী, নিশি রঞ্জন সাহা, আমজাদ মাস্টার, শুকুর মাহমুদের হাসপাতাল, আনোয়ারুল আলম শহীদ, কবি রফিক আজাদ, বুলবুল খান মাহবুব, ফারুক আহমেদ, সৈয়দ নুরু, শওকত মোমেন শাজাহান, আব্দুল্লাহর প্রচার এবং রণাঙ্গন যেভাবে আপন গতিতে চলেছে তার চেয়েও দ্রুত চলতে শুরু করে কাদেরিয়া বাহিনীর চিত্রগ্রহণ বিভাগ। স্বাধীনতার পর বাবুল হক কত দুর্লভ ছবি তুলেছে। ২৪ জানুয়ারি ১৯৭২ বঙ্গবন্ধু নিজে টাঙ্গাইল গিয়ে কাদেরিয়া বাহিনীর অস্ত্র নিয়েছিলেন। রাষ্ট্রীয় ফটোগ্রাফাররা যেসব ছবি তুলেছিল তারচেয়ে ভালো মূল্যবান ছবি তুলেছিল বাবুল হক, আশরাফুজ্জামান রতন এবং নাগর আলী। স্বাধীনতার পর কাদেরিয়া বাহিনীর একটি বিরাট প্রতিনিধি দল ভারত সফরে গিয়েছিল। মেঘালয়ের তুরা, আসামের ধুবরী, পশ্চিমবঙ্গের কুচবিহার, জলপাইগুড়ি, শিলিগুড়ি, মালদা আলীপুর দুয়ার, বর্ধমান হয়ে কলকাতা পর্যন্ত প্রতিটি অনুষ্ঠান এমন নিখুঁতভাবে কভার করেছিল, যে কেউ দেখলে বিস্মিত হতো। '৭২-এর এপ্রিল-মে তে বঙ্গবন্ধুর চিঠি নিয়ে ইন্দিরা গান্ধীর সঙ্গে দেখা করতে দিলি্ল গিয়েছিলাম। আমরা ছিলাম তিনজন। ব্যক্তিগত সহকারী শামসুদ্দিন আহমেদ বালু মোক্তার এমপি আর ক্যামেরায় বাবুল হক। আজমীরের তারাঘর, পুস্করের ব্রহ্মা মন্দির, আগ্রার তাজমহল, ফতেপুর সিক্রি, কলকাতার ফোর্ট উইলিয়াম, বোলপুর বা শান্তি নিকেতন- কোথায় যাইনি, আর কোথায় বাবুল হক ছবি তুলেনি! দিনগুলো মোটামুটি ভালোই চলেছিল। বাবুল হকের নিষ্ঠায় কোনো খুঁত ছিল না। হঠাৎই '৭৫-এর ১৫ আগস্ট বাঙালি জাতির ওপর নেমে আসে এক মহাবিপর্যয়। বঙ্গবন্ধু হত্যার প্রতিবাদে এক কাপড়ে প্রথমে ঘর এবং পরে দেশছাড়া হই। কয়েক দিন পরেই বাবুল হক গিয়ে হাজির হয়। প্রতিরোধ সংগ্রাম চলতে থাকে। সিলেটের ফারুক এবং বাবুল হক ছায়ার মতো অনুসরণ করে। এক রাতে এক রাশিয়ান এসএমজি পরখ করতে গিয়ে মিসফায়ারে বাবুল হকের হাতে এবং ফারুকের পায়ে গুলি লাগে। ওরা দুজনই গুরুতর আহত হয়। আল্লাহ আয়ু দিয়েছিলেন তাই সে যাত্রায় বেঁচে যায়। কিন্তু তারা কখনো পুরোপুরি সুস্থ হয়নি। হাতের ব্যথায় বাবুল সব সময় কাতর থাকত। '৮০-র দিকে বাবুল হক দেশে ফিরে। ক্যামেরায় খুব ভালো ছিল। তাই বাংলাদেশ টেলিভিশনে অনুষ্ঠান ধারণ করত। বীর মুক্তিযোদ্ধা এবং বঙ্গবন্ধুর প্রিয় ও আমার সমর্থক হওয়ায় অনেকের কাছে সম্মান পেত, আবার অনেকের কাছে অপমান। এ করেই চলছিল। '৯০-এ এরশাদের পতনের পর আমি যখন দেশে আসি তখনো সে টিভিতে কাজ করত। ঢাকা বিমানবন্দর, ধানমন্ডির বঙ্গবন্ধুর বাসভবন, টুঙ্গিপাড়ায় জাতির পিতার কবর জিয়ারত- এসব কর্মসূচিতে ছায়ার মতো ছিল।

নানা ঘাত-প্রতিঘাতের পর '৯৬ সালে আওয়ামী লীগ ক্ষমতায় আসে। যারা কারা নির্যাতন ভোগ করেছে, কষ্ট করেছে, তারা অনেকেই কিছুটা সম্মান আশা করেছিল। কিন্তু কেন যেন তা তারা পায়নি। বঙ্গবন্ধুর কন্যা জননেত্রী শেখ হাসিনা প্রধানমন্ত্রী হয়েই কেমন যেন হয়ে যান। ব্যক্তিগতভাবে যতটা মেলামেশা করেছি, যতটা জেনেছি তাতে কখনো তাকে খারাপ মানুষ মনে হয়নি। কিন্তু তারপরও স্বাধীনতা যুদ্ধে কাদেরিয়া বাহিনীর সদস্যরা এবং বঙ্গবন্ধু হত্যার প্রতিরোধ যুদ্ধে জাতীয় মুক্তিবাহিনী কেমন যেন এক মারাত্দক প্রতিহিংসার শিকার হয়। '৭৫-এ বঙ্গবন্ধু নিহত হলে আমি তার প্রতিবাদ করায় কাদেরিয়া বাহিনীর প্রায় সবাইকে পালিয়ে বেড়াতে হয়। মুক্তিযোদ্ধা বলে গর্ব করবে তো দূরের কথা, রাজাকার আলবদরের মতো মুখ লুকিয়ে চলতে হতো। হুসেইন মুহম্মদ এরশাদ ক্ষমতায় এসে মুক্তিযোদ্ধাদের জাতির শ্রেষ্ঠ সন্তান বলে এক বয়ান দেন। কিন্তু তখনো কাদেরিয়া বাহিনীর সদস্যরা মুক্তিযোদ্ধা তালিকাভুক্ত হতে পারেনি। মুক্তিযোদ্ধা তালিকায় নাম লেখাতে গেলেই বঙ্গবন্ধু হত্যার প্রতিরোধ সংগ্রামী বলে আসামি করা হতো। ভেবেছিলাম, আওয়ামী লীগ ক্ষমতায় এলে কাদেরিয়া বাহিনীর সদস্যদের মুক্তিযোদ্ধা তালিকাভুক্ত হতে আর কোনো সমস্যা থাকবে না। কিন্তু আমার সমস্যা কখনো দূর হয়নি, বরং আরও কঠিন হয়েছে। আমাকে আড়াল করার জন্য কতজনকে সামনে আনা হয়েছে। কাদেরিয়া বাহিনীকে যেমন, ঠিক তেমনি বঙ্গবন্ধু হত্যার প্রতিরোধ সংগ্রামীদেরও খণ্ড বিখণ্ড করে একজনের বিরুদ্ধে আরেকজনকে লেলিয়ে দেওয়া হয়েছে। কায়েমি স্বার্থবাদীরা পুরো সফল না হলেও অনেককেই ক্ষতবিক্ষত করতে পেরেছে। আর সব থেকে বিস্ময়ের ব্যাপার, এসব কাজে কম-বেশি শত্রুরা বঙ্গবন্ধুর কন্যা জননেত্রীকে তাদের পক্ষে পেয়েছে।

মনটা একেবারেই ভালো না। হাত এবং মন কোনোটাই চলছে না। এমন অতি আপনজন চলে গেলে কার তেমন ভালো লাগে? বয়স হয়ে গেছে, কখন চলে যাব জানি না। তাই কাউকে বিব্রত করতে খুব একটা মন চায় না। বিশেষ করে অতীতের কষ্টকর জীবনের কথা শুনিয়ে মাননীয় প্রধানমন্ত্রীকে ভারাক্রান্ত করতে ইচ্ছা করে না। কিন্তু তবু বাবুল হকের কবরের পাশ থেকে ফিরতে গিয়ে কেন যেন বারবার মনে হচ্ছিল, একজন মুক্তিযোদ্ধা হিসেবে বাবুল হক সারা জীবন বাংলাদেশ টেলিভিশনে চিত্রগ্রহণ করল। কতবার বলার পরও তার স্কেল বাড়ল না বা উন্নতি হলো না। জানি, বড় কিছু করতে হলে ছোট ছোট অনেক কিছু ছাড়তে হয়। তবু কেন যেন বুকের ভেতর থেকে উথলে আসা বেদনা চেপে রাখা যায় না। বঙ্গবন্ধু হত্যার পর জনাব মালেক উকিল বলেছিলেন, ফেরাউনের হাত থেকে দেশ মুক্তি পেয়েছে। সেই মালেক উকিলের ছেলে খেলন বাংলাদেশ টেলিভিশনের সর্বেসর্বা হতে পারল অথচ বাবুল হক সিনিয়র স্কেল পেতে পারল না। বুকের ভেতরের গুমরে মরা কান্নাগুলো বেরিয়ে এলে কী করার আছে? বীর মুক্তিযোদ্ধা চাষী নজরুল এবং বাবুল হকের আত্দার মাগফিরাত কামনা করছি। দয়াময় আল্লাহ তাদের পরিবার-পরিজনকে এই শোক সইবার শক্তি দিন -আমিন।

লেখক : রাজনীতিক।

 

 

এই বিভাগের আরও খবর
নির্বাচন পর্যন্ত সেনাবাহিনীর মাঠে থাকা প্রয়োজন
নির্বাচন পর্যন্ত সেনাবাহিনীর মাঠে থাকা প্রয়োজন
সিন্ডিকেট ভেঙে স্বচ্ছ ব্যবস্থাপনা গড়তে হবে
সিন্ডিকেট ভেঙে স্বচ্ছ ব্যবস্থাপনা গড়তে হবে
হয়রানি ও প্রতারণার বিরুদ্ধে সরকারকে শক্ত হতে হবে
হয়রানি ও প্রতারণার বিরুদ্ধে সরকারকে শক্ত হতে হবে
জাতীয়তাবাদের উপহার সবাই মিলে এক জাতি
জাতীয়তাবাদের উপহার সবাই মিলে এক জাতি
তারুণ্যের কাছে প্রত্যাশা
তারুণ্যের কাছে প্রত্যাশা
মামলাবাণিজ্যে ধ্বংস হচ্ছে দেশ
মামলাবাণিজ্যে ধ্বংস হচ্ছে দেশ
শেরে বাংলা এ কে ফজলুল হক: বাংলার মুক্তি ও বাংলাদেশের পূর্বাভাস
শেরে বাংলা এ কে ফজলুল হক: বাংলার মুক্তি ও বাংলাদেশের পূর্বাভাস
বিনিয়োগকারীরা ঝুঁকি এড়াতে পারছেন না
বিনিয়োগকারীরা ঝুঁকি এড়াতে পারছেন না
জেনারেল ওয়াকার ম্যাজিকে গণমানুষের উচ্চাশা
জেনারেল ওয়াকার ম্যাজিকে গণমানুষের উচ্চাশা
আরববিশ্বের নীরবতা গাজার গণহত্যাকে উসকে দিচ্ছে
আরববিশ্বের নীরবতা গাজার গণহত্যাকে উসকে দিচ্ছে
দ্রব্যমূল্যের পাগলা ঘোড়া
দ্রব্যমূল্যের পাগলা ঘোড়া
চেনা যায় সহজেই
চেনা যায় সহজেই
সর্বশেষ খবর
দাবানলে জ্বলছে ইসরায়েল, হন্য হয়ে পালাচ্ছেন বাসিন্দারা
দাবানলে জ্বলছে ইসরায়েল, হন্য হয়ে পালাচ্ছেন বাসিন্দারা

৫৬ সেকেন্ড আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশব্যাপী শব্দদূষণবিরোধী অভিযানে ২৬৫ হাইড্রোলিক হর্ন জব্দ
দেশব্যাপী শব্দদূষণবিরোধী অভিযানে ২৬৫ হাইড্রোলিক হর্ন জব্দ

৩ মিনিট আগে | জাতীয়

তথ্য উপদেষ্টার সঙ্গে তুরস্কের রাষ্ট্রদূতের সাক্ষাৎ
তথ্য উপদেষ্টার সঙ্গে তুরস্কের রাষ্ট্রদূতের সাক্ষাৎ

৪ মিনিট আগে | জাতীয়

চুয়াডাঙ্গায় সড়ক দুর্ঘটনা হ্রাস ও সচেতনতা বৃদ্ধির লক্ষ্যে শিক্ষার্থীদের প্রশিক্ষণ
চুয়াডাঙ্গায় সড়ক দুর্ঘটনা হ্রাস ও সচেতনতা বৃদ্ধির লক্ষ্যে শিক্ষার্থীদের প্রশিক্ষণ

৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

‘বিএনপি ক্ষমতায় না এলে ভাত খাব না’ বলা নিজামের পাশে তারেক রহমান
‘বিএনপি ক্ষমতায় না এলে ভাত খাব না’ বলা নিজামের পাশে তারেক রহমান

৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

গণপিটুনিতে যুবক নিহত
গণপিটুনিতে যুবক নিহত

১৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

‘অন্যান্য পেশাজীবীর মতো সাংবাদিকদের পেশাগত লাইসেন্স থাকা দরকার’
‘অন্যান্য পেশাজীবীর মতো সাংবাদিকদের পেশাগত লাইসেন্স থাকা দরকার’

১৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রামে লুট হওয়া অস্ত্র উদ্ধার
চট্টগ্রামে লুট হওয়া অস্ত্র উদ্ধার

১৫ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বজ্রপাতে ট্রলি চালকের মৃত্যু
বজ্রপাতে ট্রলি চালকের মৃত্যু

১৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বরিশাল বিশ্ববিদ্যালয় সাংবাদিক ইউনিয়নের কমিটি ঘোষণা
বরিশাল বিশ্ববিদ্যালয় সাংবাদিক ইউনিয়নের কমিটি ঘোষণা

১৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

৫ মে থেকে বাজারে আসবে সাতক্ষীরার আম
৫ মে থেকে বাজারে আসবে সাতক্ষীরার আম

২০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

পুঁজিবাজারে সূচক কমলেও লেনদেন বেড়েছে
পুঁজিবাজারে সূচক কমলেও লেনদেন বেড়েছে

২০ মিনিট আগে | বাণিজ্য

গত ২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গুতে মৃত্যু নেই, হাসপাতালে ভর্তি ২৯
গত ২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গুতে মৃত্যু নেই, হাসপাতালে ভর্তি ২৯

২৫ মিনিট আগে | ডেঙ্গু আপডেট

ভিয়েতনামের রাষ্ট্রীয় অনুষ্ঠানে সিপিবি নেতা হাসান তারিক
ভিয়েতনামের রাষ্ট্রীয় অনুষ্ঠানে সিপিবি নেতা হাসান তারিক

২৬ মিনিট আগে | রাজনীতি

রাখাইনে করিডর নিয়ে বিভ্রান্তি নিরসনে সরকারের প্রতি সাইফুল হকের আহ্বান
রাখাইনে করিডর নিয়ে বিভ্রান্তি নিরসনে সরকারের প্রতি সাইফুল হকের আহ্বান

২৭ মিনিট আগে | রাজনীতি

চট্টগ্রামে মৃগী রোগী আছে, পৃথক সেবা নেই
চট্টগ্রামে মৃগী রোগী আছে, পৃথক সেবা নেই

২৯ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

১০০ টাকার জন্য খুন, আসামিকে যাবজ্জীবন কারাদণ্ড
১০০ টাকার জন্য খুন, আসামিকে যাবজ্জীবন কারাদণ্ড

৩২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সংযোগ সড়কবিহীন সেতু, ১০ গ্রামবাসীর দুর্ভোগ
সংযোগ সড়কবিহীন সেতু, ১০ গ্রামবাসীর দুর্ভোগ

৪৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

দেশের রিজার্ভ বেড়ে ২৭ বিলিয়ন ডলার
দেশের রিজার্ভ বেড়ে ২৭ বিলিয়ন ডলার

৪৬ মিনিট আগে | জাতীয়

বগুড়ায় মাসব্যাপী অ্যাথলেটিকস প্রশিক্ষণ
বগুড়ায় মাসব্যাপী অ্যাথলেটিকস প্রশিক্ষণ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গোবিপ্রবি’তে কর্মকর্তাদের আচরণ ও শৃঙ্খলা বিষয়ক কর্মশালা
গোবিপ্রবি’তে কর্মকর্তাদের আচরণ ও শৃঙ্খলা বিষয়ক কর্মশালা

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

মুহুর্মুহু রকেট হামলায় বিপর্যস্ত মার্কিন রণতরী, বাধ্য হলো পিছু হটতে
মুহুর্মুহু রকেট হামলায় বিপর্যস্ত মার্কিন রণতরী, বাধ্য হলো পিছু হটতে

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ছাত্রলীগের নির্যাতনের সহযোগী শিক্ষক-কর্মকর্তার বিচারের দাবিতে ঢাবি ছাত্রদলের বিক্ষোভ
ছাত্রলীগের নির্যাতনের সহযোগী শিক্ষক-কর্মকর্তার বিচারের দাবিতে ঢাবি ছাত্রদলের বিক্ষোভ

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

গাজীপুর কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ে গ্র্যাজুয়েশন ডে ২০২৫ উদযাপন
গাজীপুর কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ে গ্র্যাজুয়েশন ডে ২০২৫ উদযাপন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সৌদি আরবে ঈদুল আজহার সম্ভাব্য তারিখ ঘোষণা
সৌদি আরবে ঈদুল আজহার সম্ভাব্য তারিখ ঘোষণা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বগুড়ায় ধান চাল সংগ্রহ কার্যক্রমের উদ্বোধন
বগুড়ায় ধান চাল সংগ্রহ কার্যক্রমের উদ্বোধন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কলাপাড়ায় বসতবাড়িতে ডাকাতি
কলাপাড়ায় বসতবাড়িতে ডাকাতি

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মিরাজের ঘূর্ণিতে তিনদিনেই জিতল বাংলাদেশ
মিরাজের ঘূর্ণিতে তিনদিনেই জিতল বাংলাদেশ

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চিন্ময় দাসের জামিন স্থগিত
চিন্ময় দাসের জামিন স্থগিত

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কসবায় ভারতীয় চশমা জব্দ
কসবায় ভারতীয় চশমা জব্দ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
কাশ্মীর ইস্যু: প্রতিশোধ নিতে সামরিক হামলার ‘সবুজ সংকেত’ দিলেন মোদি
কাশ্মীর ইস্যু: প্রতিশোধ নিতে সামরিক হামলার ‘সবুজ সংকেত’ দিলেন মোদি

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘মুক্তিযোদ্ধা’র সনদ বাতিলের তালিকায় আলোচিত নামগুলো কারা?
‘মুক্তিযোদ্ধা’র সনদ বাতিলের তালিকায় আলোচিত নামগুলো কারা?

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এখনো তৎপর মালয়েশিয়ার সিন্ডিকেট
এখনো তৎপর মালয়েশিয়ার সিন্ডিকেট

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাকিস্তানি যুদ্ধবিমানের তাড়া খেয়ে পিছু হটেছে ভারতীয় রাফাল
পাকিস্তানি যুদ্ধবিমানের তাড়া খেয়ে পিছু হটেছে ভারতীয় রাফাল

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘২২৭ জনকে হত্যার লাইসেন্স পেয়ে গেছি’, অডিওটি শেখ হাসিনার
‘২২৭ জনকে হত্যার লাইসেন্স পেয়ে গেছি’, অডিওটি শেখ হাসিনার

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘২৪ থেকে ৩৬ ঘণ্টার মধ্যে পাকিস্তানে হামলা চালাতে পারে ভারত’
‘২৪ থেকে ৩৬ ঘণ্টার মধ্যে পাকিস্তানে হামলা চালাতে পারে ভারত’

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চীন-পাকিস্তানকে ‘মাথায় রেখেই’ কী রাফাল যুদ্ধবিমান কিনছে ভারত?
চীন-পাকিস্তানকে ‘মাথায় রেখেই’ কী রাফাল যুদ্ধবিমান কিনছে ভারত?

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উচ্চতর গ্রেড পাবেন সরকারি চাকরিজীবীদের টাইম স্কেল ও সিলেকশন গ্রেডপ্রাপ্তরা
উচ্চতর গ্রেড পাবেন সরকারি চাকরিজীবীদের টাইম স্কেল ও সিলেকশন গ্রেডপ্রাপ্তরা

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আব্রাহাম চুক্তিতে যোগ দেয়ার মার্কিন প্রস্তাবে ‘অস্বীকৃতি’ সিরিয়ার
আব্রাহাম চুক্তিতে যোগ দেয়ার মার্কিন প্রস্তাবে ‘অস্বীকৃতি’ সিরিয়ার

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সুবর্ণা, শাওনসহ ১৭ অভিনয়শিল্পীর বিরুদ্ধে হত্যাচেষ্টার মামলা
সুবর্ণা, শাওনসহ ১৭ অভিনয়শিল্পীর বিরুদ্ধে হত্যাচেষ্টার মামলা

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অভিনেতা সিদ্দিকের ১০ দিনের রিমান্ড চায় পুলিশ
অভিনেতা সিদ্দিকের ১০ দিনের রিমান্ড চায় পুলিশ

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘যখন বুঝতে পারলাম কী হচ্ছে, তখন চিৎকার শুরু করি’
‘যখন বুঝতে পারলাম কী হচ্ছে, তখন চিৎকার শুরু করি’

৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ভারতে পাঠ্যবই থেকে বাদ মোগল-সুলতানি ইতিহাস
ভারতে পাঠ্যবই থেকে বাদ মোগল-সুলতানি ইতিহাস

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আসছে ‘নাগরিক সেবা বাংলাদেশ’, এক ঠিকানায় মিলবে সব সেবা
আসছে ‘নাগরিক সেবা বাংলাদেশ’, এক ঠিকানায় মিলবে সব সেবা

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘বেগম খালেদা জিয়াকে এয়ার অ্যাম্বুলেন্সে ফেরাতে কাজ করছে সরকার’
‘বেগম খালেদা জিয়াকে এয়ার অ্যাম্বুলেন্সে ফেরাতে কাজ করছে সরকার’

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ই-কমার্স ব্যবসায় মেয়ে, যে কারণে বিনিয়োগ করলেন না বিল গেটস
ই-কমার্স ব্যবসায় মেয়ে, যে কারণে বিনিয়োগ করলেন না বিল গেটস

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শিক্ষার্থীদের সভা-সমাবেশ ও মিছিলে অংশগ্রহণ বন্ধের নির্দেশ
শিক্ষার্থীদের সভা-সমাবেশ ও মিছিলে অংশগ্রহণ বন্ধের নির্দেশ

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘অনুমানে দুইয়ে দুইয়ে চার না মেলানোই ভালো’
‘অনুমানে দুইয়ে দুইয়ে চার না মেলানোই ভালো’

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নতুন ক্ষেপণাস্ত্র-বোট তৈরির ঘোষণা দিল ইরান
নতুন ক্ষেপণাস্ত্র-বোট তৈরির ঘোষণা দিল ইরান

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইমরানকে মুক্তি দিয়ে সর্বদলীয় বৈঠক ডাকুন: পিটিআই
ইমরানকে মুক্তি দিয়ে সর্বদলীয় বৈঠক ডাকুন: পিটিআই

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পুতিনের যুদ্ধবিরতি ঘোষণা; স্থায়ী চুক্তি চান ট্রাম্প
পুতিনের যুদ্ধবিরতি ঘোষণা; স্থায়ী চুক্তি চান ট্রাম্প

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিএনপি নেতা আমানের ১৩ ও তার স্ত্রীর ৩ বছরের সাজা বাতিল
বিএনপি নেতা আমানের ১৩ ও তার স্ত্রীর ৩ বছরের সাজা বাতিল

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শ্রমিক অসন্তোষে গাজীপুরে দুই কারখানা অনির্দিষ্টকালের জন্য বন্ধ
শ্রমিক অসন্তোষে গাজীপুরে দুই কারখানা অনির্দিষ্টকালের জন্য বন্ধ

৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

চিন্ময় দাসের জামিন হাইকোর্টে
চিন্ময় দাসের জামিন হাইকোর্টে

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গৃহকর্মীকে ধর্ষণের অভিযোগ, বাবা-ছেলে গ্রেফতার
গৃহকর্মীকে ধর্ষণের অভিযোগ, বাবা-ছেলে গ্রেফতার

২০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পাকিস্তান পারমাণবিক শক্তিধর, কেউ হামলা করার সাহস করবে না : মরিয়ম
পাকিস্তান পারমাণবিক শক্তিধর, কেউ হামলা করার সাহস করবে না : মরিয়ম

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রাইজবন্ডের ১১৯তম ‘ড্র’ আজ
প্রাইজবন্ডের ১১৯তম ‘ড্র’ আজ

১১ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

ভারত-পাকিস্তানের যুদ্ধাবস্থা নিয়ে জেল থেকে যে বার্তা দিলেন ইমরান খান
ভারত-পাকিস্তানের যুদ্ধাবস্থা নিয়ে জেল থেকে যে বার্তা দিলেন ইমরান খান

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মডেল মেঘনা আলম কারামুক্ত
মডেল মেঘনা আলম কারামুক্ত

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সৌদি আরবে ঈদুল আজহার সম্ভাব্য তারিখ ঘোষণা
সৌদি আরবে ঈদুল আজহার সম্ভাব্য তারিখ ঘোষণা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
অভিবাসী বহিষ্কারে রেকর্ড গড়লেন ট্রাম্প
অভিবাসী বহিষ্কারে রেকর্ড গড়লেন ট্রাম্প

প্রথম পৃষ্ঠা

বিদ্যুতের দাম সমন্বয় করতে চায় ডেসকো ওজোপাডিকো
বিদ্যুতের দাম সমন্বয় করতে চায় ডেসকো ওজোপাডিকো

পেছনের পৃষ্ঠা

আমবাগান পরিদর্শনে চীনের রাষ্ট্রদূত
আমবাগান পরিদর্শনে চীনের রাষ্ট্রদূত

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

আরও জটিল রোহিঙ্গা পরিস্থিতি
আরও জটিল রোহিঙ্গা পরিস্থিতি

প্রথম পৃষ্ঠা

বিজনেস পিপলকে মেরে ফেলা যাবে না
বিজনেস পিপলকে মেরে ফেলা যাবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

পল্লী বিদ্যুতে চালু রাখার চেষ্টা ডিইপিজেড
পল্লী বিদ্যুতে চালু রাখার চেষ্টা ডিইপিজেড

নগর জীবন

চীনের হাসপাতাল নীলফামারীতে
চীনের হাসপাতাল নীলফামারীতে

পেছনের পৃষ্ঠা

মোহনীয় কৃষ্ণচূড়া জারুল সোনালু
মোহনীয় কৃষ্ণচূড়া জারুল সোনালু

পেছনের পৃষ্ঠা

পাল্টা প্রস্তুতিতে পাকিস্তান
পাল্টা প্রস্তুতিতে পাকিস্তান

প্রথম পৃষ্ঠা

সাবিলা নূরের লুকোচুরি...
সাবিলা নূরের লুকোচুরি...

শোবিজ

অভিনেতা সিদ্দিককে মারধর করে পুলিশে সোপর্দ
অভিনেতা সিদ্দিককে মারধর করে পুলিশে সোপর্দ

পেছনের পৃষ্ঠা

বিনিয়োগকারীরা আর ঝুঁকি নিতে চান না
বিনিয়োগকারীরা আর ঝুঁকি নিতে চান না

পেছনের পৃষ্ঠা

গৃহকর্মী ধর্ষণের শিকার, বাবা-ছেলে আটক
গৃহকর্মী ধর্ষণের শিকার, বাবা-ছেলে আটক

দেশগ্রাম

অপকর্ম করলে আওয়ামী লীগের মতো অবস্থা
অপকর্ম করলে আওয়ামী লীগের মতো অবস্থা

প্রথম পৃষ্ঠা

শেরেবাংলা, মেয়র হানিফ ও ঢাকার মশা
শেরেবাংলা, মেয়র হানিফ ও ঢাকার মশা

সম্পাদকীয়

ব্যবসায় পরিবেশ উন্নতির কোনো সম্ভাবনা নেই
ব্যবসায় পরিবেশ উন্নতির কোনো সম্ভাবনা নেই

পেছনের পৃষ্ঠা

শিশুশিল্পী থেকে যেভাবে তারকা
শিশুশিল্পী থেকে যেভাবে তারকা

শোবিজ

আইসিইউতে অর্থনীতি, সংকটে রাজনীতি
আইসিইউতে অর্থনীতি, সংকটে রাজনীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

বিতর্কে কারিনা
বিতর্কে কারিনা

শোবিজ

শ্রমিকেরাও মানুষ
শ্রমিকেরাও মানুষ

সম্পাদকীয়

মোহামেডানকে কাঁদিয়ে ক্রিকেটে আবাহনীই সেরা
মোহামেডানকে কাঁদিয়ে ক্রিকেটে আবাহনীই সেরা

মাঠে ময়দানে

গ্যাস ও ব্যাংকিং সংকটে বিপর্যয়ে রপ্তানি শিল্প
গ্যাস ও ব্যাংকিং সংকটে বিপর্যয়ে রপ্তানি শিল্প

পেছনের পৃষ্ঠা

চম্পা কেন দূরে
চম্পা কেন দূরে

শোবিজ

১৫ বছর পর সেমিতে বার্সা-ইন্টার
১৫ বছর পর সেমিতে বার্সা-ইন্টার

মাঠে ময়দানে

নাচে এখন পেশাদারির জায়গা তৈরি হয়েছে
নাচে এখন পেশাদারির জায়গা তৈরি হয়েছে

শোবিজ

মানুষ মর্যাদা পাবে তার গুণের ভিত্তিতে
মানুষ মর্যাদা পাবে তার গুণের ভিত্তিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

কী চায় নতুন দলগুলো
কী চায় নতুন দলগুলো

প্রথম পৃষ্ঠা

চট্টগ্রামে লিড নিয়েছে বাংলাদেশ
চট্টগ্রামে লিড নিয়েছে বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

নাটকীয় ফাইনালে কিংসের শিরোপা
নাটকীয় ফাইনালে কিংসের শিরোপা

মাঠে ময়দানে