শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, মঙ্গলবার, ১৩ জানুয়ারি, ২০১৫

বীর মুক্তিযোদ্ধা চাষী নজরুল ও বাবুল হকের মহাপ্রয়াণ

বঙ্গবীর কাদের সিদ্দিকী বীরউত্তম
অনলাইন ভার্সন
বীর মুক্তিযোদ্ধা চাষী নজরুল ও বাবুল হকের মহাপ্রয়াণ

সরকার এবং বিরোধী দলের লাগাতার অবরোধে নতুন বছরের এ ক'দিনে মানুষের নাভিশ্বাস উঠেছে। কামার, কুমার, জেলে, তাঁতি- যারা ছোটখাটো কাজ করে খায় তাদের জীবন দুর্বিষহ। যাদের বড় বড় কারবার, তাদের অবস্থাও গুরুচরণ। সেদিন এক ব্যবসায়ীর কাছে শুনলাম, চট্টগ্রাম থেকে মালপত্র আনতে প্রতি ট্রাকে ২০ হাজার টাকা অতিরিক্ত গুনতে হচ্ছে। সঙ্গে আবার অঙ্গীকার করতে হচ্ছে, রাস্তায় মালামাল জ্বলেপুড়ে খাক হয়ে গেলে পরিবহন কর্তৃপক্ষ দায়ী হবে না। প্রতিদিন বাজারে নিত্যপ্রয়োজনীয় দ্রব্যের আকাশছোঁয়া মূল্য তো আছেই, সেদিকে কারও কোনো ভ্রুক্ষেপ নেই। যাদের এক মিথ্যা কথায় আসমান ভেঙে পড়তে পারে, তাদের কথায় সত্য খুঁজতে দুরবিন লাগে। ৩ জানুয়ারি থেকে বেগম খালেদা জিয়া বন্দী। সরকার বলছে, তার চলাফেরায় বিধিনিষেধ নেই। অথচ একদিকে ইট-বালু-পাথরের গাড়ি, অন্যদিকে পুলিশের জলকামান, সারি সারি শত শত মহিলা পুরুষ পুলিশ- মানুষ কোনটা সত্য বলে বিশ্বাস করবে? চোখে দেখা, নাকি নেতা-নেত্রীদের বলা? একটা দেশের প্রধানমন্ত্রী তার কথা হবে লোহার লাকির, লক্ষণ রেখা। সরকার চালাতে গিয়ে নিশ্চয় কলাকৌশল করবেন। তবে চোখে দেখা মিথ্যা বলে মানুষের মনে কেন আঘাত দেবেন? মানুষ তাদের রাষ্ট্রীয় কর্ণধারদের সৎ এবং পবিত্র দেখতে চায়। মিথ্যা বললে পবিত্রতা থাকে কোথায়? ঢাকা এক যানজটের শহর, উদ্দেশ্য করে কাউকে কোথাও যেতে দিতে না চাইলে ফেরানোর কত পথ আছে। কিন্তু ক্যামেরায় মানুষ যা দেখছে তার বিপরীত বললে দেশবাসী বিশ্বাস করবে কী করে? অমন অসত্য নিজের ছেলে-মেয়েরাও বিশ্বাস করবে না। আজ ৪-৫ দিন এ নিয়ে একটা লম্বা বিশ্লেষণ করতে চেয়েছিলাম। ভারতীয় জনতা পার্টির সভাপতি আহত বেগম খালেদা জিয়াকে ফোন করলেই কী, আর না করলেই কী? খোঁজ নিলে কতটা লাভ, আর না নিলে কতটা ক্ষতি? বলতে চেয়েছিলাম, তিনবারের প্রধানমন্ত্রী, সত্তরের ওপর বয়স যার তাকে তো তার বয়সের একটু লেহাজ করতে হবে। বর্তমান প্রধানমন্ত্রীও তো প্রাক্তন হতে পারেন। তেমন হওয়ার পরও আল্লাহ যদি তাকে বাঁচিয়ে রাখেন তাকেও কী এমন অপমান-অপদস্থ হতে হবে? দেশের মানুষ কিন্তু তেমন চায় না। দেশের মানুষ চায়, তারা শান্তিতে থাকুন, নিরাপদে থাকুন। যুবরাজ তারেক রহমান যেভাবে স্বাধীনতা নিয়ে, স্বাধীনতার প্রাণপুরুষ বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানকে নিয়ে কথাবার্তা বলছেন তাতে সবাই মর্মাহত। যে কারণে এমন একটা সংঘাতপ্রবণ আন্দোলনে দলীয় নেতা-কর্মীর অংশগ্রহণ নেই, সাধারণ মানুষের সাড়া নেই। আজকাল রাজনৈতিক দলগুলো সাধারণ মানুষের ইচ্ছা-অনিচ্ছার প্রতি খুব একটা তোয়াক্কা করে না। অথচ পানি ছাড়া যেমন মাছ বাঁচে না, জনগণের সমর্থন ছাড়া রাজনীতি চলে না। যেহেতু কোট-প্যান্ট, টাই-টুই পরা রাজনৈতিক নায়ক-নায়িকারা তিন দশক যাবৎ সব সুযোগ-সুবিধা ভোগ করছে, লুটপাট করছে- তাই সাধারণ নেতা-কর্মীরা দেখতে চায়, আগে নেতারা নামুক, তারপর তারা নামবেন। শিল-পাটায় ঘষাঘষি মরিচের জান ক্ষয়ের মতো সাধারণ মানুষ আর আগ বাড়িয়ে এগুতে চায় না। তাতে শক্তিমানদের কোনো ভ্রুক্ষেপ নেই। আমরা কোনো এক অন্ধকার গহ্বরের দিকে এগিয়ে চলেছি যা কেউ বলতে পারছি না।

এসব চিন্তা নিয়ে যখন লিখতে বসব, ঠিক তখন খবর এলো প্রিয় সাথী বাবুল হক ইহলোক ত্যাগ করেছে। একটু পরই খবর পেলাম দেশের প্রখ্যাত চলচ্চিত্র পরিচালক চাষী নজরুল ইসলাম আর নেই। চাষী নজরুল পাকিস্তানের সময়ই ২-৪টি ছোটখাটো কাজ করেছেন। কিন্তু স্বাধীনতার পরপরই 'ওরা এগারো জন' পরিচালনা করে স্বাধীন দেশের টগবগে রক্তের যুবকদের দৃষ্টি কেড়েছিলেন। বড় সজ্জন মানুষ ছিলেন তিনি। বঙ্গবন্ধুর সময় আমরা একটু বড় ছিলাম, তিনি খানিকটা ছোট ছিলেন। কিন্তু ইদানীং খুবই নামকরা মানুষ ছিলেন। কিন্তু আমার সঙ্গে সম্পর্ক রেখেছিলেন ভাইয়ের মতো। কোনো কাজ নেই, কর্ম নেই- সেই সিলেটের সুনামগঞ্জের হাওরে শুটিং করতে গেছেন, সেখান থেকে ফোন, 'ভাই কেমন আছেন? শাহ আবদুল করিমের এখানে শুটিং করতে এসেছি। আপনার কথা মনে পড়ল তাই ফোন করলাম।' রাত ১২টা, ১টায় ফোন, 'কেমন আছেন? দোয়া করবেন।' কত অনুষ্ঠানে কতবার দেখা হয়েছে। সজ্জন মানুষ হারিয়ে গেলে বুক বড় বেশি খালি খালি লাগে।

আমার বাবুল হক চাষী নজরুলের মতো বিখ্যাত ছিল না। কিন্তু এক দারুণ কর্মবীর ছিল। আমার পাড়ায়ই তার বাস। তারা ৪-৫ ভাই। মুক্তিযুদ্ধের আগে বাবুল হককে খুব ভালো করে জানতাম না। ওর বড় ভাই জিন্নাহ আমার সঙ্গে প্রাইমারি স্কুলে পড়ত। আদু ভাই হয়ে স্কুলে গিয়েছিলাম, তাই জিন্নাহও আমার থেকে ২-৩ বছরের ছোট ছিল। ক্যান্সারে আক্রান্ত হয়ে বাবুল হক হাসপাতালে ছিল, সেখানেই সে প্রাণত্যাগ করেছে। বুদ্ধিজীবী কবরস্থানের যেদিন সূচনা হয়, সেদিন বঙ্গবন্ধুর সঙ্গে গিয়েছিলাম। আর সেদিন গিয়েছিলাম বাবুল হকের কবরের সময়। তার পরিবারের লোকজন আসার আগে বিশাল কবরস্থানের পাশ দিয়ে যখন ঘুরছিলাম, তখন বারবার মনে হচ্ছিল সব মানুষের এখানেই শেষ ঠিকানা। '৭৫-এ বঙ্গবন্ধু হত্যার এক প্রতিরোধ সংগ্রামী জগলুল পাশা সকালেই ফোন করে বাবুল হকের মৃত্যুর সংবাদ দিয়েছিল। জানাজায় শরিক হতে না পারলেও বাবুলের মুখটা শেষবার দেখার ইচ্ছায় গিয়েছিলাম মিরপুর বুদ্ধিজীবী কবরস্থানে। কবরে নামানোর আগে যখন শুকনো মুখ দেখলাম তখন বুকের ভিতর ছ্যাৎ করে উঠেছিল। বাবুল হকের অমন মুখ আমি দেখিনি। সবকটি দাঁত পড়ে গেছে। চাপা ভাঙা, উপর আর নিচের পাটি ফাঁকা। চোখে কয়েক ফোঁটা পানি এসেছিল কিন্তু তা আমি মাটিতে পড়তে দেইনি। গামছায় ভিজিয়ে নিয়েছিলাম। যখন ফিরে আসছিলাম পা চলছিল না, বুকের ভিতর উথাল-পাতাল কত স্মৃতির আলোড়ন উঠেছিল।

১৯৭১-এর সেপ্টেম্বর, চারদিকে হানাদার কামানের গর্জন। ওই সময় এক রাতে দেলদুয়ারের লাউহাটিতে ব্যারিস্টার শওকত আলী খানের বাড়ি গেছি। তার চাচাতো ভাই কামাল খান লাউহাটির চেয়ারম্যান। তাদের বাড়ির সামনের বিরাট মাঠে ব্রিগেডিয়ার ফজলুর রহমান ট্রেনিং দিচ্ছেন। এক অসাধারণ উন্নত ট্রেনিং। সেখানেই হঠাৎ বাবুল হকের সঙ্গে দেখা। প্রথম প্রথম তাকে আমার কাছে আসতে দেয়নি। পরে কীভাবে যেন ফজলুর রহমানের অনুমতি নিয়ে এসেছে। সেই যে '৭১-এ কাছে আসা, কত ঝড়, তুফান, ঘূর্ণি গেল কেউ আর তাকে দূরে সরাতে পারেনি। গতকাল মৃত্যু তাকে নিয়ে গেছে। আশরাফুজ্জামান রতন, বাবুল তালুকদার কাদেরিয়া বাহিনীর ছবি তুলত, থানাপাড়ার বজলুর রহমান কুতুব পরে ডেপুটি সেক্রেটারি হিসেবে মারা গেছে। সে জি সাহার স্টুডিওতে রাতভর প্রিন্ট করে মুক্তিবাহিনীর হেডকোয়ার্টারে ছবিগুলো পৌঁছে দিত। সে দলের সঙ্গে বাবুল হককেও যুক্ত করা হয়। এর পর আর কিছু বলতে হয়নি। সামাদ গামার মটর প্লাটুন, আজিজ বাঙালের বেতার বিভাগ, খোরশেদ আলম আর.ও., হামিদুল হক বীরপ্রতীক, আউয়াল সিদ্দিকী ও ওসমান গনির খাদ্য বিভাগ, শাহজাদা চৌধুরী, নিশি রঞ্জন সাহা, আমজাদ মাস্টার, শুকুর মাহমুদের হাসপাতাল, আনোয়ারুল আলম শহীদ, কবি রফিক আজাদ, বুলবুল খান মাহবুব, ফারুক আহমেদ, সৈয়দ নুরু, শওকত মোমেন শাজাহান, আব্দুল্লাহর প্রচার এবং রণাঙ্গন যেভাবে আপন গতিতে চলেছে তার চেয়েও দ্রুত চলতে শুরু করে কাদেরিয়া বাহিনীর চিত্রগ্রহণ বিভাগ। স্বাধীনতার পর বাবুল হক কত দুর্লভ ছবি তুলেছে। ২৪ জানুয়ারি ১৯৭২ বঙ্গবন্ধু নিজে টাঙ্গাইল গিয়ে কাদেরিয়া বাহিনীর অস্ত্র নিয়েছিলেন। রাষ্ট্রীয় ফটোগ্রাফাররা যেসব ছবি তুলেছিল তারচেয়ে ভালো মূল্যবান ছবি তুলেছিল বাবুল হক, আশরাফুজ্জামান রতন এবং নাগর আলী। স্বাধীনতার পর কাদেরিয়া বাহিনীর একটি বিরাট প্রতিনিধি দল ভারত সফরে গিয়েছিল। মেঘালয়ের তুরা, আসামের ধুবরী, পশ্চিমবঙ্গের কুচবিহার, জলপাইগুড়ি, শিলিগুড়ি, মালদা আলীপুর দুয়ার, বর্ধমান হয়ে কলকাতা পর্যন্ত প্রতিটি অনুষ্ঠান এমন নিখুঁতভাবে কভার করেছিল, যে কেউ দেখলে বিস্মিত হতো। '৭২-এর এপ্রিল-মে তে বঙ্গবন্ধুর চিঠি নিয়ে ইন্দিরা গান্ধীর সঙ্গে দেখা করতে দিলি্ল গিয়েছিলাম। আমরা ছিলাম তিনজন। ব্যক্তিগত সহকারী শামসুদ্দিন আহমেদ বালু মোক্তার এমপি আর ক্যামেরায় বাবুল হক। আজমীরের তারাঘর, পুস্করের ব্রহ্মা মন্দির, আগ্রার তাজমহল, ফতেপুর সিক্রি, কলকাতার ফোর্ট উইলিয়াম, বোলপুর বা শান্তি নিকেতন- কোথায় যাইনি, আর কোথায় বাবুল হক ছবি তুলেনি! দিনগুলো মোটামুটি ভালোই চলেছিল। বাবুল হকের নিষ্ঠায় কোনো খুঁত ছিল না। হঠাৎই '৭৫-এর ১৫ আগস্ট বাঙালি জাতির ওপর নেমে আসে এক মহাবিপর্যয়। বঙ্গবন্ধু হত্যার প্রতিবাদে এক কাপড়ে প্রথমে ঘর এবং পরে দেশছাড়া হই। কয়েক দিন পরেই বাবুল হক গিয়ে হাজির হয়। প্রতিরোধ সংগ্রাম চলতে থাকে। সিলেটের ফারুক এবং বাবুল হক ছায়ার মতো অনুসরণ করে। এক রাতে এক রাশিয়ান এসএমজি পরখ করতে গিয়ে মিসফায়ারে বাবুল হকের হাতে এবং ফারুকের পায়ে গুলি লাগে। ওরা দুজনই গুরুতর আহত হয়। আল্লাহ আয়ু দিয়েছিলেন তাই সে যাত্রায় বেঁচে যায়। কিন্তু তারা কখনো পুরোপুরি সুস্থ হয়নি। হাতের ব্যথায় বাবুল সব সময় কাতর থাকত। '৮০-র দিকে বাবুল হক দেশে ফিরে। ক্যামেরায় খুব ভালো ছিল। তাই বাংলাদেশ টেলিভিশনে অনুষ্ঠান ধারণ করত। বীর মুক্তিযোদ্ধা এবং বঙ্গবন্ধুর প্রিয় ও আমার সমর্থক হওয়ায় অনেকের কাছে সম্মান পেত, আবার অনেকের কাছে অপমান। এ করেই চলছিল। '৯০-এ এরশাদের পতনের পর আমি যখন দেশে আসি তখনো সে টিভিতে কাজ করত। ঢাকা বিমানবন্দর, ধানমন্ডির বঙ্গবন্ধুর বাসভবন, টুঙ্গিপাড়ায় জাতির পিতার কবর জিয়ারত- এসব কর্মসূচিতে ছায়ার মতো ছিল।

নানা ঘাত-প্রতিঘাতের পর '৯৬ সালে আওয়ামী লীগ ক্ষমতায় আসে। যারা কারা নির্যাতন ভোগ করেছে, কষ্ট করেছে, তারা অনেকেই কিছুটা সম্মান আশা করেছিল। কিন্তু কেন যেন তা তারা পায়নি। বঙ্গবন্ধুর কন্যা জননেত্রী শেখ হাসিনা প্রধানমন্ত্রী হয়েই কেমন যেন হয়ে যান। ব্যক্তিগতভাবে যতটা মেলামেশা করেছি, যতটা জেনেছি তাতে কখনো তাকে খারাপ মানুষ মনে হয়নি। কিন্তু তারপরও স্বাধীনতা যুদ্ধে কাদেরিয়া বাহিনীর সদস্যরা এবং বঙ্গবন্ধু হত্যার প্রতিরোধ যুদ্ধে জাতীয় মুক্তিবাহিনী কেমন যেন এক মারাত্দক প্রতিহিংসার শিকার হয়। '৭৫-এ বঙ্গবন্ধু নিহত হলে আমি তার প্রতিবাদ করায় কাদেরিয়া বাহিনীর প্রায় সবাইকে পালিয়ে বেড়াতে হয়। মুক্তিযোদ্ধা বলে গর্ব করবে তো দূরের কথা, রাজাকার আলবদরের মতো মুখ লুকিয়ে চলতে হতো। হুসেইন মুহম্মদ এরশাদ ক্ষমতায় এসে মুক্তিযোদ্ধাদের জাতির শ্রেষ্ঠ সন্তান বলে এক বয়ান দেন। কিন্তু তখনো কাদেরিয়া বাহিনীর সদস্যরা মুক্তিযোদ্ধা তালিকাভুক্ত হতে পারেনি। মুক্তিযোদ্ধা তালিকায় নাম লেখাতে গেলেই বঙ্গবন্ধু হত্যার প্রতিরোধ সংগ্রামী বলে আসামি করা হতো। ভেবেছিলাম, আওয়ামী লীগ ক্ষমতায় এলে কাদেরিয়া বাহিনীর সদস্যদের মুক্তিযোদ্ধা তালিকাভুক্ত হতে আর কোনো সমস্যা থাকবে না। কিন্তু আমার সমস্যা কখনো দূর হয়নি, বরং আরও কঠিন হয়েছে। আমাকে আড়াল করার জন্য কতজনকে সামনে আনা হয়েছে। কাদেরিয়া বাহিনীকে যেমন, ঠিক তেমনি বঙ্গবন্ধু হত্যার প্রতিরোধ সংগ্রামীদেরও খণ্ড বিখণ্ড করে একজনের বিরুদ্ধে আরেকজনকে লেলিয়ে দেওয়া হয়েছে। কায়েমি স্বার্থবাদীরা পুরো সফল না হলেও অনেককেই ক্ষতবিক্ষত করতে পেরেছে। আর সব থেকে বিস্ময়ের ব্যাপার, এসব কাজে কম-বেশি শত্রুরা বঙ্গবন্ধুর কন্যা জননেত্রীকে তাদের পক্ষে পেয়েছে।

মনটা একেবারেই ভালো না। হাত এবং মন কোনোটাই চলছে না। এমন অতি আপনজন চলে গেলে কার তেমন ভালো লাগে? বয়স হয়ে গেছে, কখন চলে যাব জানি না। তাই কাউকে বিব্রত করতে খুব একটা মন চায় না। বিশেষ করে অতীতের কষ্টকর জীবনের কথা শুনিয়ে মাননীয় প্রধানমন্ত্রীকে ভারাক্রান্ত করতে ইচ্ছা করে না। কিন্তু তবু বাবুল হকের কবরের পাশ থেকে ফিরতে গিয়ে কেন যেন বারবার মনে হচ্ছিল, একজন মুক্তিযোদ্ধা হিসেবে বাবুল হক সারা জীবন বাংলাদেশ টেলিভিশনে চিত্রগ্রহণ করল। কতবার বলার পরও তার স্কেল বাড়ল না বা উন্নতি হলো না। জানি, বড় কিছু করতে হলে ছোট ছোট অনেক কিছু ছাড়তে হয়। তবু কেন যেন বুকের ভেতর থেকে উথলে আসা বেদনা চেপে রাখা যায় না। বঙ্গবন্ধু হত্যার পর জনাব মালেক উকিল বলেছিলেন, ফেরাউনের হাত থেকে দেশ মুক্তি পেয়েছে। সেই মালেক উকিলের ছেলে খেলন বাংলাদেশ টেলিভিশনের সর্বেসর্বা হতে পারল অথচ বাবুল হক সিনিয়র স্কেল পেতে পারল না। বুকের ভেতরের গুমরে মরা কান্নাগুলো বেরিয়ে এলে কী করার আছে? বীর মুক্তিযোদ্ধা চাষী নজরুল এবং বাবুল হকের আত্দার মাগফিরাত কামনা করছি। দয়াময় আল্লাহ তাদের পরিবার-পরিজনকে এই শোক সইবার শক্তি দিন -আমিন।

লেখক : রাজনীতিক।

 

 

এই বিভাগের আরও খবর
মাদকেও সেনাবাহিনীর যুগান্তকারী অ্যাকশনের অপেক্ষা
মাদকেও সেনাবাহিনীর যুগান্তকারী অ্যাকশনের অপেক্ষা
'আমেরিকায় এক আওয়ামী চোর পরিবার রোলস রয়েসে মসজিদে যায়'
'আমেরিকায় এক আওয়ামী চোর পরিবার রোলস রয়েসে মসজিদে যায়'
দেশজুড়ে অশান্তি সান্ত্বনা শুধু ‘বিবৃতি’
দেশজুড়ে অশান্তি সান্ত্বনা শুধু ‘বিবৃতি’
তারেক রহমান এক অনন্য উচ্চতায়
তারেক রহমান এক অনন্য উচ্চতায়
বিনিয়োগ কমছে আর বাড়ছে বেকারত্ব
বিনিয়োগ কমছে আর বাড়ছে বেকারত্ব
ইরান আক্রমণ নিয়ে ফাঁদে পড়েছেন ট্রাম্প
ইরান আক্রমণ নিয়ে ফাঁদে পড়েছেন ট্রাম্প
ব্যবসায়ীরা বহুমুখী সংকটে, উৎকণ্ঠায় প্রবাসীরা
ব্যবসায়ীরা বহুমুখী সংকটে, উৎকণ্ঠায় প্রবাসীরা
গরিবি হটাও, গরিব নয়
গরিবি হটাও, গরিব নয়
সামগ্রিকভাবে বাংলাদেশ অর্থনৈতিক হুমকিতে পড়বে
সামগ্রিকভাবে বাংলাদেশ অর্থনৈতিক হুমকিতে পড়বে
স্থিতিশীলতা নিশ্চিত না হলে অর্থপাচার বন্ধ হবে না
স্থিতিশীলতা নিশ্চিত না হলে অর্থপাচার বন্ধ হবে না
বিদ্যমান ব্যবস্থার পরিবর্তন আবশ্যক
বিদ্যমান ব্যবস্থার পরিবর্তন আবশ্যক
যেসব কারণে সেনায় জন-আস্থা ও নির্ভরতা
যেসব কারণে সেনায় জন-আস্থা ও নির্ভরতা
সর্বশেষ খবর
মব সন্ত্রাসে কঠোর বিএনপি
মব সন্ত্রাসে কঠোর বিএনপি

১৩ মিনিট আগে | জাতীয়

ভিনিসিয়ুসের নৈপুণ্যে জিতল রিয়াল
ভিনিসিয়ুসের নৈপুণ্যে জিতল রিয়াল

২২ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

হিজরি নববর্ষ উদযাপনে নানা আয়োজন
হিজরি নববর্ষ উদযাপনে নানা আয়োজন

২৩ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে পরমাণু আলোচনা শুরু করার কোনো সিদ্ধান্ত নেই: ইরান
যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে পরমাণু আলোচনা শুরু করার কোনো সিদ্ধান্ত নেই: ইরান

৩০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মসজিদগুলোতে সামাজিক সহযোগিতা বাড়ানো দরকার
মসজিদগুলোতে সামাজিক সহযোগিতা বাড়ানো দরকার

৩৪ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

রাজধানীতে ট্রেনিং সেন্টারের ছাদ থেকে পড়ে তরুণীর মৃত্যু
রাজধানীতে ট্রেনিং সেন্টারের ছাদ থেকে পড়ে তরুণীর মৃত্যু

৪৩ মিনিট আগে | নগর জীবন

করোনা আক্রান্ত শিক্ষার্থীর বিশেষ ব্যবস্থায় পরীক্ষা
করোনা আক্রান্ত শিক্ষার্থীর বিশেষ ব্যবস্থায় পরীক্ষা

৪৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

রমেক হাসপাতালে করোনা আক্রান্ত প্রথম রোগী শনাক্ত
রমেক হাসপাতালে করোনা আক্রান্ত প্রথম রোগী শনাক্ত

৫২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ইউক্রেনে আরও একটি গ্রাম দখলের দাবি রাশিয়ার
ইউক্রেনে আরও একটি গ্রাম দখলের দাবি রাশিয়ার

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৯০ হাজার পিস ইয়াবাসহ দুই রোহিঙ্গা নারী আটক
৯০ হাজার পিস ইয়াবাসহ দুই রোহিঙ্গা নারী আটক

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘৭৩ থেকে যত নির্বাচন হয়েছে, একটিও গ্রহণযোগ্য ছিলো না’
‘৭৩ থেকে যত নির্বাচন হয়েছে, একটিও গ্রহণযোগ্য ছিলো না’

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আন্তর্জাতিক মাদকবিরোধী দিবসে লক্ষ্মীপুরে বিতর্ক ও কুইজ প্রতিযোগিতা
আন্তর্জাতিক মাদকবিরোধী দিবসে লক্ষ্মীপুরে বিতর্ক ও কুইজ প্রতিযোগিতা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

২০ মাসে মধ্যপ্রাচ্যের পাঁচ দেশে ইসরায়েলের ৩৫ হাজার হামলা
২০ মাসে মধ্যপ্রাচ্যের পাঁচ দেশে ইসরায়েলের ৩৫ হাজার হামলা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গোপালগঞ্জে ট্রাকের ধাক্কায় নারীসহ নিহত ২
গোপালগঞ্জে ট্রাকের ধাক্কায় নারীসহ নিহত ২

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাজায় ২৪ ঘণ্টায় ইসরায়েলি হামলায় নিহত ৭১
গাজায় ২৪ ঘণ্টায় ইসরায়েলি হামলায় নিহত ৭১

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শনিবার সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে ইসলামী আন্দোলনের মহাসমাবেশ
শনিবার সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে ইসলামী আন্দোলনের মহাসমাবেশ

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২৭ জুন)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২৭ জুন)

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দেশের বিভিন্ন স্থানে বজ্রসহ বৃষ্টির পূর্বাভাস
দেশের বিভিন্ন স্থানে বজ্রসহ বৃষ্টির পূর্বাভাস

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মুশফিককে ছাড়িয়ে শীর্ষে লিটন
মুশফিককে ছাড়িয়ে শীর্ষে লিটন

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বিমানবন্দর রেল গেটে ট্রেনের ধাক্কায় প্রাণ গেল যুবকের
বিমানবন্দর রেল গেটে ট্রেনের ধাক্কায় প্রাণ গেল যুবকের

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ধনকুবের বেজোসের বিয়েতে যোগ দিতে ভেনিসে বিল গেটস, কিম কার্দাশিয়ানরা
ধনকুবের বেজোসের বিয়েতে যোগ দিতে ভেনিসে বিল গেটস, কিম কার্দাশিয়ানরা

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পরীক্ষা দেওয়ার সুযোগ পেতে পারেন মাকে হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া সেই ছাত্রী
পরীক্ষা দেওয়ার সুযোগ পেতে পারেন মাকে হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া সেই ছাত্রী

৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

হাতিয়ায় গুইসাপ ভাসছিল পুকুরে, কুমির গুজবে তোলপাড়
হাতিয়ায় গুইসাপ ভাসছিল পুকুরে, কুমির গুজবে তোলপাড়

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সাবেক গভর্নর আতিউরের বিরুদ্ধে অনুসন্ধানে দুদক
সাবেক গভর্নর আতিউরের বিরুদ্ধে অনুসন্ধানে দুদক

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বৈশ্বিক শান্তি সূচকে ৩৩ ধাপ পেছালো বাংলাদেশ
বৈশ্বিক শান্তি সূচকে ৩৩ ধাপ পেছালো বাংলাদেশ

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মাদকেও সেনাবাহিনীর যুগান্তকারী অ্যাকশনের অপেক্ষা
মাদকেও সেনাবাহিনীর যুগান্তকারী অ্যাকশনের অপেক্ষা

৭ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

রড সিমেন্টের দামে ধস, মাথায় হাত ব্যবসায়ীদের
রড সিমেন্টের দামে ধস, মাথায় হাত ব্যবসায়ীদের

৭ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

গ্যাসসংকটে খেলাপি হবেন ৫০ শতাংশ ব্যবসায়ী
গ্যাসসংকটে খেলাপি হবেন ৫০ শতাংশ ব্যবসায়ী

৭ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ঢাবিতে গলায় ফাঁস দিয়ে ‘আত্মহত্যা’র চেষ্টা বহিরাগত তরুণীর
ঢাবিতে গলায় ফাঁস দিয়ে ‘আত্মহত্যা’র চেষ্টা বহিরাগত তরুণীর

৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

হাসিনার পালানোর ব্রেকিং নিউজ দিয়ে অ্যাওয়ার্ড পেলেন শফিকুল আলম
হাসিনার পালানোর ব্রেকিং নিউজ দিয়ে অ্যাওয়ার্ড পেলেন শফিকুল আলম

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
ইরানের পারমাণবিক কেন্দ্রে হামলা, ক্ষতি আসলে কতোটা?
ইরানের পারমাণবিক কেন্দ্রে হামলা, ক্ষতি আসলে কতোটা?

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

'আমেরিকায় এক আওয়ামী চোর পরিবার রোলস রয়েসে মসজিদে যায়'
'আমেরিকায় এক আওয়ামী চোর পরিবার রোলস রয়েসে মসজিদে যায়'

১৫ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

পরমাণুর জন্য নয়, ইরানে যুক্তরাষ্ট্রের হামলার ভিন্ন কারণ জানালেন খামেনি
পরমাণুর জন্য নয়, ইরানে যুক্তরাষ্ট্রের হামলার ভিন্ন কারণ জানালেন খামেনি

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পরীক্ষা দেওয়ার সুযোগ পেতে পারেন মাকে হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া সেই ছাত্রী
পরীক্ষা দেওয়ার সুযোগ পেতে পারেন মাকে হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া সেই ছাত্রী

৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ইরানে ট্রাম্পের হামলা যেভাবে উত্তর কোরিয়াকে আরও শক্তিশালী করবে
ইরানে ট্রাম্পের হামলা যেভাবে উত্তর কোরিয়াকে আরও শক্তিশালী করবে

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আমেরিকার মুখে ‘কঠিন থাপ্পড়’ মেরেছে ইরান : খামেনি
আমেরিকার মুখে ‘কঠিন থাপ্পড়’ মেরেছে ইরান : খামেনি

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সন্ত্রাসী হামলায় প্রাণ গেল ভারতীয় পাইলটকে আটক করা সেই পাকিস্তানি মেজরের
সন্ত্রাসী হামলায় প্রাণ গেল ভারতীয় পাইলটকে আটক করা সেই পাকিস্তানি মেজরের

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতে ১১ দিন ধরে ব্রিটিশ এফ-৩৫ যুদ্ধবিমান, বাড়ছে রহস্য
ভারতে ১১ দিন ধরে ব্রিটিশ এফ-৩৫ যুদ্ধবিমান, বাড়ছে রহস্য

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইলিশের দাম নিয়ন্ত্রণে উদ্যোগ, ক্রেতা খুশি হলেও হতাশ আড়তদাররা
ইলিশের দাম নিয়ন্ত্রণে উদ্যোগ, ক্রেতা খুশি হলেও হতাশ আড়তদাররা

১৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইরানি ড্রোন প্রতিহত করতে ইসরায়েলকে সাহায্য করেছে ফ্রান্স
ইরানি ড্রোন প্রতিহত করতে ইসরায়েলকে সাহায্য করেছে ফ্রান্স

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চীন-রাশিয়া-ইরানের বিশেষ বৈঠক
চীন-রাশিয়া-ইরানের বিশেষ বৈঠক

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রড সিমেন্টের দামে ধস, মাথায় হাত ব্যবসায়ীদের
রড সিমেন্টের দামে ধস, মাথায় হাত ব্যবসায়ীদের

৭ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

যুদ্ধবিরতির পরেও চাপা বিস্ফোরণ, পারমাণবিক ইস্যুতে ফের উত্তেজনা
যুদ্ধবিরতির পরেও চাপা বিস্ফোরণ, পারমাণবিক ইস্যুতে ফের উত্তেজনা

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মধ্যপ্রাচ্যের আরেক দেশে ইসরায়েলের ড্রোন হামলা, নিহত ২
মধ্যপ্রাচ্যের আরেক দেশে ইসরায়েলের ড্রোন হামলা, নিহত ২

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের পারমাণবিক কেন্দ্রে হানা, নিজের পায়েই কুঠার মারল আমেরিকা?
ইরানের পারমাণবিক কেন্দ্রে হানা, নিজের পায়েই কুঠার মারল আমেরিকা?

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এনবিআর অবরুদ্ধ
এনবিআর অবরুদ্ধ

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মারাই গেলেন সেই ইরানি কমান্ডার
মারাই গেলেন সেই ইরানি কমান্ডার

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিচ্ছেদের ঘোষণা কণার, স্বামী বললেন ‘বিচ্ছেদ হয়নি’
বিচ্ছেদের ঘোষণা কণার, স্বামী বললেন ‘বিচ্ছেদ হয়নি’

২৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

২০২৪ সালে ডামি নির্বাচন হয়েছে, আদালতে স্বীকারোক্তি হাবিবুল আউয়ালের
২০২৪ সালে ডামি নির্বাচন হয়েছে, আদালতে স্বীকারোক্তি হাবিবুল আউয়ালের

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ডেইলি স্টার ও প্রথম আলোর দুটি নিউজ নিয়ে ক্ষোভ ঝাড়লেন আইন উপদেষ্টা
ডেইলি স্টার ও প্রথম আলোর দুটি নিউজ নিয়ে ক্ষোভ ঝাড়লেন আইন উপদেষ্টা

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইরানের ওপর যুক্তরাষ্ট্রের হামলা ১৫ বছরের পরিকল্পনার ‘চূড়ান্ত পরিণতি’ : মার্কিন জেনারেল
ইরানের ওপর যুক্তরাষ্ট্রের হামলা ১৫ বছরের পরিকল্পনার ‘চূড়ান্ত পরিণতি’ : মার্কিন জেনারেল

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হাসিনার পালানোর ব্রেকিং নিউজ দিয়ে অ্যাওয়ার্ড পেলেন শফিকুল আলম
হাসিনার পালানোর ব্রেকিং নিউজ দিয়ে অ্যাওয়ার্ড পেলেন শফিকুল আলম

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কাঁকরোল খেলে পাওয়া যাবে যেসব উপকার
কাঁকরোল খেলে পাওয়া যাবে যেসব উপকার

২২ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

নারী নিপীড়ন: এনসিপির দলীয় চেতনা ও নৈতিকতা নিয়ে প্রশ্ন তুললেন নীলা ইসরাফিল
নারী নিপীড়ন: এনসিপির দলীয় চেতনা ও নৈতিকতা নিয়ে প্রশ্ন তুললেন নীলা ইসরাফিল

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বাংলাদেশি ভিসাপ্রত্যাশীদের সোশ্যাল মিডিয়া ‘পাবলিক’ করার অনুরোধ মার্কিন দূতাবাসের
বাংলাদেশি ভিসাপ্রত্যাশীদের সোশ্যাল মিডিয়া ‘পাবলিক’ করার অনুরোধ মার্কিন দূতাবাসের

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জোহরান মামদানির জয় যুক্তরাষ্ট্রকে কি বার্তা দিচ্ছে?
জোহরান মামদানির জয় যুক্তরাষ্ট্রকে কি বার্তা দিচ্ছে?

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৪৩ দিন পর নগর ভবনে এলেন দক্ষিণের প্রশাসক, সব বিভাগের কার্যক্রম শুরু
৪৩ দিন পর নগর ভবনে এলেন দক্ষিণের প্রশাসক, সব বিভাগের কার্যক্রম শুরু

১৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ইরানের ইউরেনিয়াম সরানো নিয়ে এখনও ধোঁয়াশায় মার্কিন গোয়েন্দারা
ইরানের ইউরেনিয়াম সরানো নিয়ে এখনও ধোঁয়াশায় মার্কিন গোয়েন্দারা

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হঠাৎ নিষিদ্ধ হাজারো ফেসবুক গ্রুপ, ক্ষুব্ধ ব্যবহারকারীরা
হঠাৎ নিষিদ্ধ হাজারো ফেসবুক গ্রুপ, ক্ষুব্ধ ব্যবহারকারীরা

২১ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

শিবির সভাপতি-সেক্রেটারির ছাত্রত্ব নিয়ে প্রশ্ন ছাত্রদল সভাপতির
শিবির সভাপতি-সেক্রেটারির ছাত্রত্ব নিয়ে প্রশ্ন ছাত্রদল সভাপতির

১৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

প্রিন্ট সর্বাধিক
তারকাদের প্রেমের সংসারে ভাঙন
তারকাদের প্রেমের সংসারে ভাঙন

শোবিজ

রাজনৈতিক দলগুলোর ক্ষোভ
রাজনৈতিক দলগুলোর ক্ষোভ

প্রথম পৃষ্ঠা

রড সিমেন্টের দামে ধস, মাথায় হাত ব্যবসায়ীদের
রড সিমেন্টের দামে ধস, মাথায় হাত ব্যবসায়ীদের

প্রথম পৃষ্ঠা

আম রপ্তানিতে হতাশা
আম রপ্তানিতে হতাশা

নগর জীবন

প্রকল্প পরিচালক নিয়োগে কাদেরের নিলাম প্রথা
প্রকল্প পরিচালক নিয়োগে কাদেরের নিলাম প্রথা

প্রথম পৃষ্ঠা

সভায় বিএনপি নেতার অস্ত্র প্রদর্শন ভিডিও ভাইরাল
সভায় বিএনপি নেতার অস্ত্র প্রদর্শন ভিডিও ভাইরাল

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

মুখ খুলছেন সাবেক সিইসিরা
মুখ খুলছেন সাবেক সিইসিরা

প্রথম পৃষ্ঠা

ক্ষমতার দাপটের ফল ভোগ
ক্ষমতার দাপটের ফল ভোগ

প্রথম পৃষ্ঠা

বাংলাদেশের টেস্ট মর্যাদার রজতজয়ন্তী উদযাপন
বাংলাদেশের টেস্ট মর্যাদার রজতজয়ন্তী উদযাপন

মাঠে ময়দানে

চীনের স্মার্ট গ্রামে মির্জা ফখরুলরা
চীনের স্মার্ট গ্রামে মির্জা ফখরুলরা

নগর জীবন

প্রথম আলো ও ডেইলি স্টারের ওপর ক্ষোভ ঝাড়লেন আসিফ নজরুল
প্রথম আলো ও ডেইলি স্টারের ওপর ক্ষোভ ঝাড়লেন আসিফ নজরুল

প্রথম পৃষ্ঠা

ফারিণের শনির দশা
ফারিণের শনির দশা

শোবিজ

আলোচনার চেয়ে খাওয়া দাওয়া বেশি
আলোচনার চেয়ে খাওয়া দাওয়া বেশি

প্রথম পৃষ্ঠা

কেএমপি কমিশনারকে অপসারণে আলটিমেটাম
কেএমপি কমিশনারকে অপসারণে আলটিমেটাম

পেছনের পৃষ্ঠা

আরও জটিল এনবিআর পরিস্থিতি
আরও জটিল এনবিআর পরিস্থিতি

প্রথম পৃষ্ঠা

অবৈধ পুশইন নয় শেখ হাসিনাকে পুশব্যাক করেন
অবৈধ পুশইন নয় শেখ হাসিনাকে পুশব্যাক করেন

নগর জীবন

গণতন্ত্র বনাম মবতন্ত্র ও ফ্রাঙ্কেনস্টাইনের দৈত্য
গণতন্ত্র বনাম মবতন্ত্র ও ফ্রাঙ্কেনস্টাইনের দৈত্য

সম্পাদকীয়

রমেশের উইকেটের বেলস ভেঙে ফেলেছিলাম’
রমেশের উইকেটের বেলস ভেঙে ফেলেছিলাম’

মাঠে ময়দানে

বর্ষার ফুলে মুগ্ধতা
বর্ষার ফুলে মুগ্ধতা

পেছনের পৃষ্ঠা

আর শোনা যাবে না অমিতাভের কণ্ঠ
আর শোনা যাবে না অমিতাভের কণ্ঠ

শোবিজ

জন্মদিনে ফেরদৌসী রহমান
জন্মদিনে ফেরদৌসী রহমান

শোবিজ

নাবিলার পছন্দের নায়ক
নাবিলার পছন্দের নায়ক

শোবিজ

মিশা সওদাগরের চাওয়া
মিশা সওদাগরের চাওয়া

শোবিজ

বাতিল হচ্ছে ৪১৫ হজ এজেন্সির লাইসেন্স
বাতিল হচ্ছে ৪১৫ হজ এজেন্সির লাইসেন্স

নগর জীবন

হাসিনা পরিবারের নামে ৯৭৭ প্রতিষ্ঠান অবশেষে পরিবর্তন
হাসিনা পরিবারের নামে ৯৭৭ প্রতিষ্ঠান অবশেষে পরিবর্তন

প্রথম পৃষ্ঠা

কলম্বো টেস্টে এগিয়ে গেল শ্রীলঙ্কা
কলম্বো টেস্টে এগিয়ে গেল শ্রীলঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রেসিডিয়ামের সভা ডাকতে জি এম কাদেরকে আহ্বান
প্রেসিডিয়ামের সভা ডাকতে জি এম কাদেরকে আহ্বান

নগর জীবন

শ্রমিক লীগ নেতা গ্রেপ্তার
শ্রমিক লীগ নেতা গ্রেপ্তার

দেশগ্রাম

বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের সদস্যসচিবকে কুপিয়ে জখম
বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের সদস্যসচিবকে কুপিয়ে জখম

নগর জীবন