শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বুধবার, ১৪ জানুয়ারি, ২০১৫

কলকাতার চিঠি

যা কখনো ঘটেনি তা ঘটিয়েছেন মমতা

সুখরঞ্জন দাশগুপ্ত
অনলাইন ভার্সন
যা কখনো ঘটেনি তা ঘটিয়েছেন মমতা

২০১৪ সাল পশ্চিমবঙ্গের পক্ষে একটি বিশেষ তাৎপর্যপূর্ণ সময়। স্বাধীনতার আগে বা পরে যা কখনো ঘটেনি তা ঘটিয়ে ফেলেছে পশ্চিমবঙ্গের মমতা সরকার। তালিকা দীর্ঘ। তাই সংক্ষেপে বিশ্লেষণ করলে দেখা যাবে হতভাগ্য পশ্চিমবঙ্গের জনগণ পরিবর্তনের নামে পেয়েছে একটি দুর্নীতিপরায়ণ সরকার। দেশের গণ্ডি ছাড়িয়ে বিদেশের মাটিতেও পৌঁছে গেছে তৃণমূল সরকারের দুর্নীতির কথা। আর এসবই হয়েছে তৃণমূলের মা-মাটি-মানুষের সরকারের প্রধানের রাজত্বে। রাজ্যের মানুষ সম্পূর্ণ দিশাহারা, কোন পথে যাবেন তারা। তারা যে আশা নিয়ে ৩৪ বছরের বাম শাসনের অবসান ঘটিয়েছিলেন সে আশা হতাশায় পরিণত হয়েছে। বিগত শতকের নয়ের দশকের শেষ দিকে কংগ্রেস থেকে বেরিয়ে এসে হাত ধরে বিজেপিকে এ রাজ্যে নিয়ে এসেছিলেন মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। দিল্লিতে ক্ষমতায় আসার পর এ রাজ্যেও বিজেপির বাড়বাড়ন্ত হওয়ায় সে দিদিমণিই ঘাবড়ে গেছেন। তাদের সঙ্গে ঘর করার সুবাদে তিনি দ্রুত বুঝতে পেরেছেন বিজেপির উদ্দেশ্য কী। তিনিও তার পাল্টা হিসেবে ভোটব্যাংক তৈরির জন্য '৭১ সালের পর বাংলাদেশ থেকে যেসব রাজাকার এ রাজ্যে ঢুকেছে তাদের নিয়ে রাজনৈতিক ফায়দা তোলার চেষ্টার কসুর করেননি। কেন্দ্রে বিজেপি সরকার আসার পর তার এই চেষ্টা ধরা পড়ে গেছে। ২০১৪ সালই ছিল মমতার পক্ষে এক কঠিন চ্যালেঞ্জ। মন্ত্রী থাকাকালীন দুর্নীতির দায়ে জেলে গেছেন তৃণমূলের একাধিক নেতা-মন্ত্রী। তবুও এখনো পর্যন্ত কাউকে তিনি দল থেকে তাড়াননি। বরং প্রকাশ্যে তাদের পাশে থাকার বার্তাই দিয়েছেন।

২০১৪ সালের উল্লেখযোগ্য ঘটনার মধ্যে আছে বর্ধমান কাণ্ড, সারদাকাণ্ড। বর্তমানে তার দলের চার সাংসদ দুর্নীতির দায়ে জেল খাটছেন। ঘটনার বিরাম নেই। যে বছরটি সদ্য শেষ হলো সে বছরে ধর্ষণ, খুন, লুট, জমি দখল, শিক্ষক পেটাও- সব মিলিয়ে বাঙালিকে কোণঠাসা করে রেখেছিল। ভারত সরকার থেকে বারবার সতর্ক করে দিয়ে বলা হচ্ছে, বাংলাদেশের জামায়াত ও জেএমবি সন্ত্রাসবাদীদের সঙ্গে তৃণমূলের যোগসূত্র রয়েছে। এ সুযোগটি পুরোপুরি কাজে লাগাচ্ছে বিজেপি। নয়ের দশকের শেষ দিকে মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় যখন বিজেপিকে এ রাজ্যে নিয়ে এলেন সে সময় প্রয়াত জ্যোতিবসু বলেছিলেন, মমতার সব সহ্য করা যায়, কিন্তু এ রাজ্যে বিজেপিকে নিয়ে আসা রাজ্যের মানুষ ক্ষমা করবেন না।

কার্যত জ্যোতিবাবুর কথার সত্যতা আজ এ রাজ্যের মানুষ হাড়ে হাড়ে বুঝতে পারছেন। বিজেপি যতটা না ক্ষতিকর তার চেয়েও বেশি ক্ষতিকর সংঘ পরিবার। সংঘ পরিবার গত সাত আট মাসে রাজ্যের প্রায় প্রতিটি ব্লকে তাদের শাখা খুলে ফেলেছে। আর তাতে মদদ দিয়েছে তৃণমূল কংগ্রেসই। রোজই তৃণমূল থেকে দলে দলে লোক যোগ দিচ্ছে বিজেপিতে। ২০১৪ সালের লোকসভা নির্বাচনে বিজেপি পশ্চিমবঙ্গ থেকে দুটি আসন পায়। চার শতাংশ থেকে তাদের ভোট বেড়ে হয় ১৬ শতাংশ। উপনির্বাচনেও তারা সীমান্ত এলাকায় একটি আসন দখল করে। সব মিলিয়ে পরিস্থিতি নিম্নগামী। এমন দিন নেই লুট-খুন-ধর্ষণের খবর প্রথম পাতায় থাকে না। মমতা ঢাকঢোল পিটিয়ে প্রচার করেছিলেন তার সরকার সংখ্যালঘুদের জন্য বহুমুখী পরিকল্পনা নিয়েছে। কার্যক্ষেত্রে দেখা গেল কেন্দ্রীয় সরকার গত বছর সংখ্যালঘু উন্নয়নের জন্য ২০০০ কোটি টাকা দিয়েছিল। মমতা সরকার তার ৫০ ভাগ টাকাই ফেরত পাঠিয়েছে খরচ না করতে পেরে।

গত লোকসভা ভোটে ধাক্কা খাওয়ার পর চুপ করে বসে নেই বামপন্থিরাও। পিছিয়ে নেই কংগ্রেসও। রাজনৈতিক মহল মনে করে সাম্প্রদায়িক শক্তি বিজেপি এবং দুর্নীতিগ্রস্ত তৃণমূলকে রুখতে সিপিএম তথা বামফ্রন্ট এবং কংগ্রেস আগামী দিনে একই সঙ্গে হাঁটবে। প্রস্তাবটা প্রকাশ্যে এসেছে সিপিএমের কেন্দ্রীয় কমিটির সদস্য গৌতম দেবের মুখ থেকে। একটু পেছনের দিকে তাকালে দেখা যাবে ১৯৫২ সাল থেকে কংগ্রেসের স্বাভাবিক বন্ধু বামপন্থিরা। নেহরু এবং ইন্দিরা উভয়ই সোভিয়েতের সঙ্গে সুসম্পর্ক রেখে চলেছেন। ১৯৬৯ সালের নির্বাচনে ইন্দিরা গান্ধী একক সংখ্যাগরিষ্ঠতা পাননি তখন বামপন্থিরাই দক্ষিণপন্থিদের হাত থেকে দেশকে বাঁচানোর জন্য ইন্দিরাকে সমর্থন করেছিলেন। ১৯৯১-৯৬ পিভি নরসিমা রাওয়ের সরকারকেও বামপন্থিরা বাইরে থেকে সমর্থন করেছিল। সিপিএম পলিটব্যুরোর অনেক সদস্যই মনে করছেন বিজেপির উগ্র হিন্দুত্ববাদ এবং তৃণমূলের সন্ত্রাসবাদকে রোখার জন্য কংগ্রেস ও বামপন্থিদের কাছাকাছি আসতেই হবে।

মমতার কাজকর্মে চমকের অভাব নেই। সম্প্রতি তিনি ঘোষণা করেছেন ৫০ হাজার টাকা দিলে তার দলের আজীবন সদস্যপদ পাওয়া যাবে। এতদিন ক্লাবে এই ধরনের আজীবন সদস্যপদের কথা শোনা যেত। কোনো রাজনৈতিক দলের আজীবন সদস্য হওয়ার কথা এভাবে শোনা যায়নি। তার বিরোধীরা সবাই একমত যে, সারদা এবং রোজভ্যালির কোটি কোটি কালো টাকা এভাবেই সাদা করার প্রক্রিয়া শুরু করেছে তৃণমূল কংগ্রেস। তিনি হয়তো ভুলে গেছেন, কেন্দ্রে এখন মোদি সরকার ক্ষমতায়। তারা বিভিন্ন এজেন্সিকে দিয়ে খবর সংগ্রহ করা শুরু করে দিয়েছে।

এতদিন আওয়ামী লীগ সরকারের বিরোধিতা করার পর এখন তিনি দূত পাঠিয়ে ঢাকায় তাকে আমন্ত্রণ জানানোর বার্তা দিয়েছেন। প্রধানমন্ত্রীর ঢাকা সফরের আগে সীমান্ত চুক্তির জন্য আইন সংশোধন করে নিতে চান। সেই প্রক্রিয়া মার্চের আগে শেষ হবে না। কারণ ফেব্রুয়ারি মাসে শুরু হবে বাজেট অধিবেশন। সীমান্ত চুক্তির বিল পাস হতে হতে মার্চ মাস হয়ে যাবে। এই দেরির জন্য দায়ীও মমতা। ইউপিএ আমলে এই বিল পাস করাতে বারবার বাধা দিয়েছেন মমতা।

এককথায় যে বছরটা চলে গেল সেটি ছিল পশ্চিমবঙ্গের পক্ষে এক ভয়ঙ্কর অভিজ্ঞতা। রবীন্দ্রনাথের শান্তিনিকেতন বা তারাশঙ্করের লাভপুর যে জেলায় সেই বীরভূমে দিনের পর দিন খুন-জখম-ধর্ষণ হয়েই চলেছে। আর কলকাতায় বসে মমতা বলেই চলেছেন কিছুই হয়নি। কিন্তু কলকাতা ছাড়লেই বোঝা যাচ্ছে কী পরিবর্তন ঘটেছে। বহু মানুষ ঘরছাড়া। গ্রামবাংলার কৃষক, শ্রমিক আক্রান্ত। তিনি যে সততার প্রতীক হয়ে বাংলার মন জয় করেছিলেন তা ফাঁস হয়ে গেছে। সারদা কাণ্ড থেকে দলের মেম্বারশিপ- সর্বত্রই তার অসততার ছাপ ফুটে উঠছে।

বিগত বছরে পশ্চিমবঙ্গের তৃণমূল সরকার আইনশৃঙ্খলা ঠেকানোর নামে বিরোধী দলগুলোর বহু যুবক-যুবতীকে বিনাকারণে বেআইনিভাবে বন্দী করে রেখেছে। এতদিন ঘরে বসে থাকা বামফ্রন্ট ও কংগ্রেস গত সেপ্টেম্বর থেকে পৃথকভাবে জেলায় জেলায় আন্দোলন শুরু করেছে। তাদের আন্দোলন, দক্ষিণপন্থি বিজেপি ও সন্ত্রাসবাদী তৃণমূলকে রোখার জন্য যে কোনোভাবেই হোক জনগণের কাছে যেতে হবে। গণতন্ত্রে শেষ কথা বলে জনগণ। সেই জনগণ অনেক অত্যাচারিত হয়েছে দার্জিলিং থেকে দীঘা- সর্বত্র। সর্বত্র চরম অরাজকতা মানুষকে অতিষ্ঠ করে তুলেছে। এই অভিজ্ঞতার ভিত্তিতে রাজ্য রাজনীতি নতুন বছরের শুরুতে জমজমাট হয়ে রয়েছে। মমতা যে সবচেয়ে বড় দুর্নীতিপরায়ণ তা মানুষ জেনে গেছেন। অলিগলিতে শোনা যাচ্ছে- মমতা এবং তার দল যেভাবে লুটতরাজ চালাচ্ছে তা ঠেকানোর উপায় কী? ধর্মীয় সুড়সুড়ি দিয়ে তিনি যে আর এগোতে পারবেন না, তা পরিষ্কার হয়ে গেছে। নতুন বছর কীভাবে যাবে তা নির্ভর করবে পরিস্থিতির ওপর।

যেহেতু রাজ্যের আইনশৃঙ্খলা একেবারে তলানিতে গিয়ে ঠেকেছে তাই মমতাপন্থি শিল্পপতিরা তাকে বারবার সতর্ক করছেন- আপনি জমি নীতি নিয়ে অন্য পথে হাঁটবেন না। কেন্দ্র যে অর্ডিন্যান্স এনেছে তা মেনে নিন। কিন্তু এও প্রকাশ্যে এসেছে যে সিঙ্গুর-নন্দীগ্রামে যে আন্দোলনের ভিত্তিতে তিনি ক্ষমতায় এসেছিলেন তাতে মমতা বা তার দলের খুব একটা ভূমিকা ছিল না। বরং বড় ভূমিকা ছিল মাওবাদীদের। কিন্তু ক্ষমতায় আসার পর সেই মাওবাদীদের নেতা কিষেণজিকে সন্ত্রাসবাদ দমনের নামে 'অ্যানকাউন্টার' করিয়ে হত্যা করা হয়। ওই আন্দোলনের সময় কিষেণজি বলেছিলেন- আমি মমতাকে মুখ্যমন্ত্রী দেখতে চাই। তার স্বপ্ন হয়তো সত্যি হয়েছে। কিন্তু তিনি আর নেই।

লেখক : প্রবীণ ভারতীয় সাংবাদিক।

 

 

 

এই বিভাগের আরও খবর
মাদকেও সেনাবাহিনীর যুগান্তকারী অ্যাকশনের অপেক্ষা
মাদকেও সেনাবাহিনীর যুগান্তকারী অ্যাকশনের অপেক্ষা
'আমেরিকায় এক আওয়ামী চোর পরিবার রোলস রয়েসে মসজিদে যায়'
'আমেরিকায় এক আওয়ামী চোর পরিবার রোলস রয়েসে মসজিদে যায়'
দেশজুড়ে অশান্তি সান্ত্বনা শুধু ‘বিবৃতি’
দেশজুড়ে অশান্তি সান্ত্বনা শুধু ‘বিবৃতি’
তারেক রহমান এক অনন্য উচ্চতায়
তারেক রহমান এক অনন্য উচ্চতায়
বিনিয়োগ কমছে আর বাড়ছে বেকারত্ব
বিনিয়োগ কমছে আর বাড়ছে বেকারত্ব
ইরান আক্রমণ নিয়ে ফাঁদে পড়েছেন ট্রাম্প
ইরান আক্রমণ নিয়ে ফাঁদে পড়েছেন ট্রাম্প
ব্যবসায়ীরা বহুমুখী সংকটে, উৎকণ্ঠায় প্রবাসীরা
ব্যবসায়ীরা বহুমুখী সংকটে, উৎকণ্ঠায় প্রবাসীরা
গরিবি হটাও, গরিব নয়
গরিবি হটাও, গরিব নয়
সামগ্রিকভাবে বাংলাদেশ অর্থনৈতিক হুমকিতে পড়বে
সামগ্রিকভাবে বাংলাদেশ অর্থনৈতিক হুমকিতে পড়বে
স্থিতিশীলতা নিশ্চিত না হলে অর্থপাচার বন্ধ হবে না
স্থিতিশীলতা নিশ্চিত না হলে অর্থপাচার বন্ধ হবে না
বিদ্যমান ব্যবস্থার পরিবর্তন আবশ্যক
বিদ্যমান ব্যবস্থার পরিবর্তন আবশ্যক
যেসব কারণে সেনায় জন-আস্থা ও নির্ভরতা
যেসব কারণে সেনায় জন-আস্থা ও নির্ভরতা
সর্বশেষ খবর
জুভেন্টাসকে উড়িয়ে গ্রুপ চ্যাম্পিয়ন ম্যানসিটি
জুভেন্টাসকে উড়িয়ে গ্রুপ চ্যাম্পিয়ন ম্যানসিটি

৪৯ সেকেন্ড আগে | মাঠে ময়দানে

মব সন্ত্রাসে কঠোর বিএনপি
মব সন্ত্রাসে কঠোর বিএনপি

১৭ মিনিট আগে | জাতীয়

ভিনিসিয়ুসের নৈপুণ্যে জিতল রিয়াল
ভিনিসিয়ুসের নৈপুণ্যে জিতল রিয়াল

২৬ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

হিজরি নববর্ষ উদযাপনে নানা আয়োজন
হিজরি নববর্ষ উদযাপনে নানা আয়োজন

২৭ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে পরমাণু আলোচনা শুরু করার কোনো সিদ্ধান্ত নেই: ইরান
যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে পরমাণু আলোচনা শুরু করার কোনো সিদ্ধান্ত নেই: ইরান

৩৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মসজিদগুলোতে সামাজিক সহযোগিতা বাড়ানো দরকার
মসজিদগুলোতে সামাজিক সহযোগিতা বাড়ানো দরকার

৩৮ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

রাজধানীতে ট্রেনিং সেন্টারের ছাদ থেকে পড়ে তরুণীর মৃত্যু
রাজধানীতে ট্রেনিং সেন্টারের ছাদ থেকে পড়ে তরুণীর মৃত্যু

৪৭ মিনিট আগে | নগর জীবন

করোনা আক্রান্ত শিক্ষার্থীর বিশেষ ব্যবস্থায় পরীক্ষা
করোনা আক্রান্ত শিক্ষার্থীর বিশেষ ব্যবস্থায় পরীক্ষা

৪৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

রমেক হাসপাতালে করোনা আক্রান্ত প্রথম রোগী শনাক্ত
রমেক হাসপাতালে করোনা আক্রান্ত প্রথম রোগী শনাক্ত

৫৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ইউক্রেনে আরও একটি গ্রাম দখলের দাবি রাশিয়ার
ইউক্রেনে আরও একটি গ্রাম দখলের দাবি রাশিয়ার

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৯০ হাজার পিস ইয়াবাসহ দুই রোহিঙ্গা নারী আটক
৯০ হাজার পিস ইয়াবাসহ দুই রোহিঙ্গা নারী আটক

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘৭৩ থেকে যত নির্বাচন হয়েছে, একটিও গ্রহণযোগ্য ছিলো না’
‘৭৩ থেকে যত নির্বাচন হয়েছে, একটিও গ্রহণযোগ্য ছিলো না’

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আন্তর্জাতিক মাদকবিরোধী দিবসে লক্ষ্মীপুরে বিতর্ক ও কুইজ প্রতিযোগিতা
আন্তর্জাতিক মাদকবিরোধী দিবসে লক্ষ্মীপুরে বিতর্ক ও কুইজ প্রতিযোগিতা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

২০ মাসে মধ্যপ্রাচ্যের পাঁচ দেশে ইসরায়েলের ৩৫ হাজার হামলা
২০ মাসে মধ্যপ্রাচ্যের পাঁচ দেশে ইসরায়েলের ৩৫ হাজার হামলা

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গোপালগঞ্জে ট্রাকের ধাক্কায় নারীসহ নিহত ২
গোপালগঞ্জে ট্রাকের ধাক্কায় নারীসহ নিহত ২

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাজায় ২৪ ঘণ্টায় ইসরায়েলি হামলায় নিহত ৭১
গাজায় ২৪ ঘণ্টায় ইসরায়েলি হামলায় নিহত ৭১

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শনিবার সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে ইসলামী আন্দোলনের মহাসমাবেশ
শনিবার সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে ইসলামী আন্দোলনের মহাসমাবেশ

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২৭ জুন)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২৭ জুন)

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দেশের বিভিন্ন স্থানে বজ্রসহ বৃষ্টির পূর্বাভাস
দেশের বিভিন্ন স্থানে বজ্রসহ বৃষ্টির পূর্বাভাস

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মুশফিককে ছাড়িয়ে শীর্ষে লিটন
মুশফিককে ছাড়িয়ে শীর্ষে লিটন

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বিমানবন্দর রেল গেটে ট্রেনের ধাক্কায় প্রাণ গেল যুবকের
বিমানবন্দর রেল গেটে ট্রেনের ধাক্কায় প্রাণ গেল যুবকের

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ধনকুবের বেজোসের বিয়েতে যোগ দিতে ভেনিসে বিল গেটস, কিম কার্দাশিয়ানরা
ধনকুবের বেজোসের বিয়েতে যোগ দিতে ভেনিসে বিল গেটস, কিম কার্দাশিয়ানরা

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পরীক্ষা দেওয়ার সুযোগ পেতে পারেন মাকে হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া সেই ছাত্রী
পরীক্ষা দেওয়ার সুযোগ পেতে পারেন মাকে হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া সেই ছাত্রী

৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

হাতিয়ায় গুইসাপ ভাসছিল পুকুরে, কুমির গুজবে তোলপাড়
হাতিয়ায় গুইসাপ ভাসছিল পুকুরে, কুমির গুজবে তোলপাড়

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সাবেক গভর্নর আতিউরের বিরুদ্ধে অনুসন্ধানে দুদক
সাবেক গভর্নর আতিউরের বিরুদ্ধে অনুসন্ধানে দুদক

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বৈশ্বিক শান্তি সূচকে ৩৩ ধাপ পেছালো বাংলাদেশ
বৈশ্বিক শান্তি সূচকে ৩৩ ধাপ পেছালো বাংলাদেশ

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মাদকেও সেনাবাহিনীর যুগান্তকারী অ্যাকশনের অপেক্ষা
মাদকেও সেনাবাহিনীর যুগান্তকারী অ্যাকশনের অপেক্ষা

৭ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

রড সিমেন্টের দামে ধস, মাথায় হাত ব্যবসায়ীদের
রড সিমেন্টের দামে ধস, মাথায় হাত ব্যবসায়ীদের

৭ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

গ্যাসসংকটে খেলাপি হবেন ৫০ শতাংশ ব্যবসায়ী
গ্যাসসংকটে খেলাপি হবেন ৫০ শতাংশ ব্যবসায়ী

৭ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ঢাবিতে গলায় ফাঁস দিয়ে ‘আত্মহত্যা’র চেষ্টা বহিরাগত তরুণীর
ঢাবিতে গলায় ফাঁস দিয়ে ‘আত্মহত্যা’র চেষ্টা বহিরাগত তরুণীর

৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সর্বাধিক পঠিত
ইরানের পারমাণবিক কেন্দ্রে হামলা, ক্ষতি আসলে কতোটা?
ইরানের পারমাণবিক কেন্দ্রে হামলা, ক্ষতি আসলে কতোটা?

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

'আমেরিকায় এক আওয়ামী চোর পরিবার রোলস রয়েসে মসজিদে যায়'
'আমেরিকায় এক আওয়ামী চোর পরিবার রোলস রয়েসে মসজিদে যায়'

১৫ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

পরমাণুর জন্য নয়, ইরানে যুক্তরাষ্ট্রের হামলার ভিন্ন কারণ জানালেন খামেনি
পরমাণুর জন্য নয়, ইরানে যুক্তরাষ্ট্রের হামলার ভিন্ন কারণ জানালেন খামেনি

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পরীক্ষা দেওয়ার সুযোগ পেতে পারেন মাকে হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া সেই ছাত্রী
পরীক্ষা দেওয়ার সুযোগ পেতে পারেন মাকে হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া সেই ছাত্রী

৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ইরানে ট্রাম্পের হামলা যেভাবে উত্তর কোরিয়াকে আরও শক্তিশালী করবে
ইরানে ট্রাম্পের হামলা যেভাবে উত্তর কোরিয়াকে আরও শক্তিশালী করবে

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আমেরিকার মুখে ‘কঠিন থাপ্পড়’ মেরেছে ইরান : খামেনি
আমেরিকার মুখে ‘কঠিন থাপ্পড়’ মেরেছে ইরান : খামেনি

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সন্ত্রাসী হামলায় প্রাণ গেল ভারতীয় পাইলটকে আটক করা সেই পাকিস্তানি মেজরের
সন্ত্রাসী হামলায় প্রাণ গেল ভারতীয় পাইলটকে আটক করা সেই পাকিস্তানি মেজরের

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতে ১১ দিন ধরে ব্রিটিশ এফ-৩৫ যুদ্ধবিমান, বাড়ছে রহস্য
ভারতে ১১ দিন ধরে ব্রিটিশ এফ-৩৫ যুদ্ধবিমান, বাড়ছে রহস্য

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইলিশের দাম নিয়ন্ত্রণে উদ্যোগ, ক্রেতা খুশি হলেও হতাশ আড়তদাররা
ইলিশের দাম নিয়ন্ত্রণে উদ্যোগ, ক্রেতা খুশি হলেও হতাশ আড়তদাররা

১৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রড সিমেন্টের দামে ধস, মাথায় হাত ব্যবসায়ীদের
রড সিমেন্টের দামে ধস, মাথায় হাত ব্যবসায়ীদের

৭ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ইরানি ড্রোন প্রতিহত করতে ইসরায়েলকে সাহায্য করেছে ফ্রান্স
ইরানি ড্রোন প্রতিহত করতে ইসরায়েলকে সাহায্য করেছে ফ্রান্স

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চীন-রাশিয়া-ইরানের বিশেষ বৈঠক
চীন-রাশিয়া-ইরানের বিশেষ বৈঠক

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুদ্ধবিরতির পরেও চাপা বিস্ফোরণ, পারমাণবিক ইস্যুতে ফের উত্তেজনা
যুদ্ধবিরতির পরেও চাপা বিস্ফোরণ, পারমাণবিক ইস্যুতে ফের উত্তেজনা

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মধ্যপ্রাচ্যের আরেক দেশে ইসরায়েলের ড্রোন হামলা, নিহত ২
মধ্যপ্রাচ্যের আরেক দেশে ইসরায়েলের ড্রোন হামলা, নিহত ২

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের পারমাণবিক কেন্দ্রে হানা, নিজের পায়েই কুঠার মারল আমেরিকা?
ইরানের পারমাণবিক কেন্দ্রে হানা, নিজের পায়েই কুঠার মারল আমেরিকা?

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এনবিআর অবরুদ্ধ
এনবিআর অবরুদ্ধ

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মারাই গেলেন সেই ইরানি কমান্ডার
মারাই গেলেন সেই ইরানি কমান্ডার

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিচ্ছেদের ঘোষণা কণার, স্বামী বললেন ‘বিচ্ছেদ হয়নি’
বিচ্ছেদের ঘোষণা কণার, স্বামী বললেন ‘বিচ্ছেদ হয়নি’

২৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

২০২৪ সালে ডামি নির্বাচন হয়েছে, আদালতে স্বীকারোক্তি হাবিবুল আউয়ালের
২০২৪ সালে ডামি নির্বাচন হয়েছে, আদালতে স্বীকারোক্তি হাবিবুল আউয়ালের

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ডেইলি স্টার ও প্রথম আলোর দুটি নিউজ নিয়ে ক্ষোভ ঝাড়লেন আইন উপদেষ্টা
ডেইলি স্টার ও প্রথম আলোর দুটি নিউজ নিয়ে ক্ষোভ ঝাড়লেন আইন উপদেষ্টা

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইরানের ওপর যুক্তরাষ্ট্রের হামলা ১৫ বছরের পরিকল্পনার ‘চূড়ান্ত পরিণতি’ : মার্কিন জেনারেল
ইরানের ওপর যুক্তরাষ্ট্রের হামলা ১৫ বছরের পরিকল্পনার ‘চূড়ান্ত পরিণতি’ : মার্কিন জেনারেল

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হাসিনার পালানোর ব্রেকিং নিউজ দিয়ে অ্যাওয়ার্ড পেলেন শফিকুল আলম
হাসিনার পালানোর ব্রেকিং নিউজ দিয়ে অ্যাওয়ার্ড পেলেন শফিকুল আলম

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কাঁকরোল খেলে পাওয়া যাবে যেসব উপকার
কাঁকরোল খেলে পাওয়া যাবে যেসব উপকার

২২ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

নারী নিপীড়ন: এনসিপির দলীয় চেতনা ও নৈতিকতা নিয়ে প্রশ্ন তুললেন নীলা ইসরাফিল
নারী নিপীড়ন: এনসিপির দলীয় চেতনা ও নৈতিকতা নিয়ে প্রশ্ন তুললেন নীলা ইসরাফিল

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বাংলাদেশি ভিসাপ্রত্যাশীদের সোশ্যাল মিডিয়া ‘পাবলিক’ করার অনুরোধ মার্কিন দূতাবাসের
বাংলাদেশি ভিসাপ্রত্যাশীদের সোশ্যাল মিডিয়া ‘পাবলিক’ করার অনুরোধ মার্কিন দূতাবাসের

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জোহরান মামদানির জয় যুক্তরাষ্ট্রকে কি বার্তা দিচ্ছে?
জোহরান মামদানির জয় যুক্তরাষ্ট্রকে কি বার্তা দিচ্ছে?

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৪৩ দিন পর নগর ভবনে এলেন দক্ষিণের প্রশাসক, সব বিভাগের কার্যক্রম শুরু
৪৩ দিন পর নগর ভবনে এলেন দক্ষিণের প্রশাসক, সব বিভাগের কার্যক্রম শুরু

১৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ইরানের ইউরেনিয়াম সরানো নিয়ে এখনও ধোঁয়াশায় মার্কিন গোয়েন্দারা
ইরানের ইউরেনিয়াম সরানো নিয়ে এখনও ধোঁয়াশায় মার্কিন গোয়েন্দারা

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শিবির সভাপতি-সেক্রেটারির ছাত্রত্ব নিয়ে প্রশ্ন ছাত্রদল সভাপতির
শিবির সভাপতি-সেক্রেটারির ছাত্রত্ব নিয়ে প্রশ্ন ছাত্রদল সভাপতির

১৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

হঠাৎ নিষিদ্ধ হাজারো ফেসবুক গ্রুপ, ক্ষুব্ধ ব্যবহারকারীরা
হঠাৎ নিষিদ্ধ হাজারো ফেসবুক গ্রুপ, ক্ষুব্ধ ব্যবহারকারীরা

২১ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

প্রিন্ট সর্বাধিক
তারকাদের প্রেমের সংসারে ভাঙন
তারকাদের প্রেমের সংসারে ভাঙন

শোবিজ

রাজনৈতিক দলগুলোর ক্ষোভ
রাজনৈতিক দলগুলোর ক্ষোভ

প্রথম পৃষ্ঠা

রড সিমেন্টের দামে ধস, মাথায় হাত ব্যবসায়ীদের
রড সিমেন্টের দামে ধস, মাথায় হাত ব্যবসায়ীদের

প্রথম পৃষ্ঠা

আম রপ্তানিতে হতাশা
আম রপ্তানিতে হতাশা

নগর জীবন

প্রকল্প পরিচালক নিয়োগে কাদেরের নিলাম প্রথা
প্রকল্প পরিচালক নিয়োগে কাদেরের নিলাম প্রথা

প্রথম পৃষ্ঠা

সভায় বিএনপি নেতার অস্ত্র প্রদর্শন ভিডিও ভাইরাল
সভায় বিএনপি নেতার অস্ত্র প্রদর্শন ভিডিও ভাইরাল

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

মুখ খুলছেন সাবেক সিইসিরা
মুখ খুলছেন সাবেক সিইসিরা

প্রথম পৃষ্ঠা

ক্ষমতার দাপটের ফল ভোগ
ক্ষমতার দাপটের ফল ভোগ

প্রথম পৃষ্ঠা

বাংলাদেশের টেস্ট মর্যাদার রজতজয়ন্তী উদযাপন
বাংলাদেশের টেস্ট মর্যাদার রজতজয়ন্তী উদযাপন

মাঠে ময়দানে

চীনের স্মার্ট গ্রামে মির্জা ফখরুলরা
চীনের স্মার্ট গ্রামে মির্জা ফখরুলরা

নগর জীবন

প্রথম আলো ও ডেইলি স্টারের ওপর ক্ষোভ ঝাড়লেন আসিফ নজরুল
প্রথম আলো ও ডেইলি স্টারের ওপর ক্ষোভ ঝাড়লেন আসিফ নজরুল

প্রথম পৃষ্ঠা

ফারিণের শনির দশা
ফারিণের শনির দশা

শোবিজ

আলোচনার চেয়ে খাওয়া দাওয়া বেশি
আলোচনার চেয়ে খাওয়া দাওয়া বেশি

প্রথম পৃষ্ঠা

কেএমপি কমিশনারকে অপসারণে আলটিমেটাম
কেএমপি কমিশনারকে অপসারণে আলটিমেটাম

পেছনের পৃষ্ঠা

আরও জটিল এনবিআর পরিস্থিতি
আরও জটিল এনবিআর পরিস্থিতি

প্রথম পৃষ্ঠা

অবৈধ পুশইন নয় শেখ হাসিনাকে পুশব্যাক করেন
অবৈধ পুশইন নয় শেখ হাসিনাকে পুশব্যাক করেন

নগর জীবন

গণতন্ত্র বনাম মবতন্ত্র ও ফ্রাঙ্কেনস্টাইনের দৈত্য
গণতন্ত্র বনাম মবতন্ত্র ও ফ্রাঙ্কেনস্টাইনের দৈত্য

সম্পাদকীয়

রমেশের উইকেটের বেলস ভেঙে ফেলেছিলাম’
রমেশের উইকেটের বেলস ভেঙে ফেলেছিলাম’

মাঠে ময়দানে

বর্ষার ফুলে মুগ্ধতা
বর্ষার ফুলে মুগ্ধতা

পেছনের পৃষ্ঠা

আর শোনা যাবে না অমিতাভের কণ্ঠ
আর শোনা যাবে না অমিতাভের কণ্ঠ

শোবিজ

জন্মদিনে ফেরদৌসী রহমান
জন্মদিনে ফেরদৌসী রহমান

শোবিজ

নাবিলার পছন্দের নায়ক
নাবিলার পছন্দের নায়ক

শোবিজ

মিশা সওদাগরের চাওয়া
মিশা সওদাগরের চাওয়া

শোবিজ

বাতিল হচ্ছে ৪১৫ হজ এজেন্সির লাইসেন্স
বাতিল হচ্ছে ৪১৫ হজ এজেন্সির লাইসেন্স

নগর জীবন

হাসিনা পরিবারের নামে ৯৭৭ প্রতিষ্ঠান অবশেষে পরিবর্তন
হাসিনা পরিবারের নামে ৯৭৭ প্রতিষ্ঠান অবশেষে পরিবর্তন

প্রথম পৃষ্ঠা

কলম্বো টেস্টে এগিয়ে গেল শ্রীলঙ্কা
কলম্বো টেস্টে এগিয়ে গেল শ্রীলঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রেসিডিয়ামের সভা ডাকতে জি এম কাদেরকে আহ্বান
প্রেসিডিয়ামের সভা ডাকতে জি এম কাদেরকে আহ্বান

নগর জীবন

শ্রমিক লীগ নেতা গ্রেপ্তার
শ্রমিক লীগ নেতা গ্রেপ্তার

দেশগ্রাম

বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের সদস্যসচিবকে কুপিয়ে জখম
বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের সদস্যসচিবকে কুপিয়ে জখম

নগর জীবন