শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বুধবার, ১৪ জানুয়ারি, ২০১৫

কলকাতার চিঠি

যা কখনো ঘটেনি তা ঘটিয়েছেন মমতা

সুখরঞ্জন দাশগুপ্ত
অনলাইন ভার্সন
যা কখনো ঘটেনি তা ঘটিয়েছেন মমতা

২০১৪ সাল পশ্চিমবঙ্গের পক্ষে একটি বিশেষ তাৎপর্যপূর্ণ সময়। স্বাধীনতার আগে বা পরে যা কখনো ঘটেনি তা ঘটিয়ে ফেলেছে পশ্চিমবঙ্গের মমতা সরকার। তালিকা দীর্ঘ। তাই সংক্ষেপে বিশ্লেষণ করলে দেখা যাবে হতভাগ্য পশ্চিমবঙ্গের জনগণ পরিবর্তনের নামে পেয়েছে একটি দুর্নীতিপরায়ণ সরকার। দেশের গণ্ডি ছাড়িয়ে বিদেশের মাটিতেও পৌঁছে গেছে তৃণমূল সরকারের দুর্নীতির কথা। আর এসবই হয়েছে তৃণমূলের মা-মাটি-মানুষের সরকারের প্রধানের রাজত্বে। রাজ্যের মানুষ সম্পূর্ণ দিশাহারা, কোন পথে যাবেন তারা। তারা যে আশা নিয়ে ৩৪ বছরের বাম শাসনের অবসান ঘটিয়েছিলেন সে আশা হতাশায় পরিণত হয়েছে। বিগত শতকের নয়ের দশকের শেষ দিকে কংগ্রেস থেকে বেরিয়ে এসে হাত ধরে বিজেপিকে এ রাজ্যে নিয়ে এসেছিলেন মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। দিল্লিতে ক্ষমতায় আসার পর এ রাজ্যেও বিজেপির বাড়বাড়ন্ত হওয়ায় সে দিদিমণিই ঘাবড়ে গেছেন। তাদের সঙ্গে ঘর করার সুবাদে তিনি দ্রুত বুঝতে পেরেছেন বিজেপির উদ্দেশ্য কী। তিনিও তার পাল্টা হিসেবে ভোটব্যাংক তৈরির জন্য '৭১ সালের পর বাংলাদেশ থেকে যেসব রাজাকার এ রাজ্যে ঢুকেছে তাদের নিয়ে রাজনৈতিক ফায়দা তোলার চেষ্টার কসুর করেননি। কেন্দ্রে বিজেপি সরকার আসার পর তার এই চেষ্টা ধরা পড়ে গেছে। ২০১৪ সালই ছিল মমতার পক্ষে এক কঠিন চ্যালেঞ্জ। মন্ত্রী থাকাকালীন দুর্নীতির দায়ে জেলে গেছেন তৃণমূলের একাধিক নেতা-মন্ত্রী। তবুও এখনো পর্যন্ত কাউকে তিনি দল থেকে তাড়াননি। বরং প্রকাশ্যে তাদের পাশে থাকার বার্তাই দিয়েছেন।

২০১৪ সালের উল্লেখযোগ্য ঘটনার মধ্যে আছে বর্ধমান কাণ্ড, সারদাকাণ্ড। বর্তমানে তার দলের চার সাংসদ দুর্নীতির দায়ে জেল খাটছেন। ঘটনার বিরাম নেই। যে বছরটি সদ্য শেষ হলো সে বছরে ধর্ষণ, খুন, লুট, জমি দখল, শিক্ষক পেটাও- সব মিলিয়ে বাঙালিকে কোণঠাসা করে রেখেছিল। ভারত সরকার থেকে বারবার সতর্ক করে দিয়ে বলা হচ্ছে, বাংলাদেশের জামায়াত ও জেএমবি সন্ত্রাসবাদীদের সঙ্গে তৃণমূলের যোগসূত্র রয়েছে। এ সুযোগটি পুরোপুরি কাজে লাগাচ্ছে বিজেপি। নয়ের দশকের শেষ দিকে মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় যখন বিজেপিকে এ রাজ্যে নিয়ে এলেন সে সময় প্রয়াত জ্যোতিবসু বলেছিলেন, মমতার সব সহ্য করা যায়, কিন্তু এ রাজ্যে বিজেপিকে নিয়ে আসা রাজ্যের মানুষ ক্ষমা করবেন না।

কার্যত জ্যোতিবাবুর কথার সত্যতা আজ এ রাজ্যের মানুষ হাড়ে হাড়ে বুঝতে পারছেন। বিজেপি যতটা না ক্ষতিকর তার চেয়েও বেশি ক্ষতিকর সংঘ পরিবার। সংঘ পরিবার গত সাত আট মাসে রাজ্যের প্রায় প্রতিটি ব্লকে তাদের শাখা খুলে ফেলেছে। আর তাতে মদদ দিয়েছে তৃণমূল কংগ্রেসই। রোজই তৃণমূল থেকে দলে দলে লোক যোগ দিচ্ছে বিজেপিতে। ২০১৪ সালের লোকসভা নির্বাচনে বিজেপি পশ্চিমবঙ্গ থেকে দুটি আসন পায়। চার শতাংশ থেকে তাদের ভোট বেড়ে হয় ১৬ শতাংশ। উপনির্বাচনেও তারা সীমান্ত এলাকায় একটি আসন দখল করে। সব মিলিয়ে পরিস্থিতি নিম্নগামী। এমন দিন নেই লুট-খুন-ধর্ষণের খবর প্রথম পাতায় থাকে না। মমতা ঢাকঢোল পিটিয়ে প্রচার করেছিলেন তার সরকার সংখ্যালঘুদের জন্য বহুমুখী পরিকল্পনা নিয়েছে। কার্যক্ষেত্রে দেখা গেল কেন্দ্রীয় সরকার গত বছর সংখ্যালঘু উন্নয়নের জন্য ২০০০ কোটি টাকা দিয়েছিল। মমতা সরকার তার ৫০ ভাগ টাকাই ফেরত পাঠিয়েছে খরচ না করতে পেরে।

গত লোকসভা ভোটে ধাক্কা খাওয়ার পর চুপ করে বসে নেই বামপন্থিরাও। পিছিয়ে নেই কংগ্রেসও। রাজনৈতিক মহল মনে করে সাম্প্রদায়িক শক্তি বিজেপি এবং দুর্নীতিগ্রস্ত তৃণমূলকে রুখতে সিপিএম তথা বামফ্রন্ট এবং কংগ্রেস আগামী দিনে একই সঙ্গে হাঁটবে। প্রস্তাবটা প্রকাশ্যে এসেছে সিপিএমের কেন্দ্রীয় কমিটির সদস্য গৌতম দেবের মুখ থেকে। একটু পেছনের দিকে তাকালে দেখা যাবে ১৯৫২ সাল থেকে কংগ্রেসের স্বাভাবিক বন্ধু বামপন্থিরা। নেহরু এবং ইন্দিরা উভয়ই সোভিয়েতের সঙ্গে সুসম্পর্ক রেখে চলেছেন। ১৯৬৯ সালের নির্বাচনে ইন্দিরা গান্ধী একক সংখ্যাগরিষ্ঠতা পাননি তখন বামপন্থিরাই দক্ষিণপন্থিদের হাত থেকে দেশকে বাঁচানোর জন্য ইন্দিরাকে সমর্থন করেছিলেন। ১৯৯১-৯৬ পিভি নরসিমা রাওয়ের সরকারকেও বামপন্থিরা বাইরে থেকে সমর্থন করেছিল। সিপিএম পলিটব্যুরোর অনেক সদস্যই মনে করছেন বিজেপির উগ্র হিন্দুত্ববাদ এবং তৃণমূলের সন্ত্রাসবাদকে রোখার জন্য কংগ্রেস ও বামপন্থিদের কাছাকাছি আসতেই হবে।

মমতার কাজকর্মে চমকের অভাব নেই। সম্প্রতি তিনি ঘোষণা করেছেন ৫০ হাজার টাকা দিলে তার দলের আজীবন সদস্যপদ পাওয়া যাবে। এতদিন ক্লাবে এই ধরনের আজীবন সদস্যপদের কথা শোনা যেত। কোনো রাজনৈতিক দলের আজীবন সদস্য হওয়ার কথা এভাবে শোনা যায়নি। তার বিরোধীরা সবাই একমত যে, সারদা এবং রোজভ্যালির কোটি কোটি কালো টাকা এভাবেই সাদা করার প্রক্রিয়া শুরু করেছে তৃণমূল কংগ্রেস। তিনি হয়তো ভুলে গেছেন, কেন্দ্রে এখন মোদি সরকার ক্ষমতায়। তারা বিভিন্ন এজেন্সিকে দিয়ে খবর সংগ্রহ করা শুরু করে দিয়েছে।

এতদিন আওয়ামী লীগ সরকারের বিরোধিতা করার পর এখন তিনি দূত পাঠিয়ে ঢাকায় তাকে আমন্ত্রণ জানানোর বার্তা দিয়েছেন। প্রধানমন্ত্রীর ঢাকা সফরের আগে সীমান্ত চুক্তির জন্য আইন সংশোধন করে নিতে চান। সেই প্রক্রিয়া মার্চের আগে শেষ হবে না। কারণ ফেব্রুয়ারি মাসে শুরু হবে বাজেট অধিবেশন। সীমান্ত চুক্তির বিল পাস হতে হতে মার্চ মাস হয়ে যাবে। এই দেরির জন্য দায়ীও মমতা। ইউপিএ আমলে এই বিল পাস করাতে বারবার বাধা দিয়েছেন মমতা।

এককথায় যে বছরটা চলে গেল সেটি ছিল পশ্চিমবঙ্গের পক্ষে এক ভয়ঙ্কর অভিজ্ঞতা। রবীন্দ্রনাথের শান্তিনিকেতন বা তারাশঙ্করের লাভপুর যে জেলায় সেই বীরভূমে দিনের পর দিন খুন-জখম-ধর্ষণ হয়েই চলেছে। আর কলকাতায় বসে মমতা বলেই চলেছেন কিছুই হয়নি। কিন্তু কলকাতা ছাড়লেই বোঝা যাচ্ছে কী পরিবর্তন ঘটেছে। বহু মানুষ ঘরছাড়া। গ্রামবাংলার কৃষক, শ্রমিক আক্রান্ত। তিনি যে সততার প্রতীক হয়ে বাংলার মন জয় করেছিলেন তা ফাঁস হয়ে গেছে। সারদা কাণ্ড থেকে দলের মেম্বারশিপ- সর্বত্রই তার অসততার ছাপ ফুটে উঠছে।

বিগত বছরে পশ্চিমবঙ্গের তৃণমূল সরকার আইনশৃঙ্খলা ঠেকানোর নামে বিরোধী দলগুলোর বহু যুবক-যুবতীকে বিনাকারণে বেআইনিভাবে বন্দী করে রেখেছে। এতদিন ঘরে বসে থাকা বামফ্রন্ট ও কংগ্রেস গত সেপ্টেম্বর থেকে পৃথকভাবে জেলায় জেলায় আন্দোলন শুরু করেছে। তাদের আন্দোলন, দক্ষিণপন্থি বিজেপি ও সন্ত্রাসবাদী তৃণমূলকে রোখার জন্য যে কোনোভাবেই হোক জনগণের কাছে যেতে হবে। গণতন্ত্রে শেষ কথা বলে জনগণ। সেই জনগণ অনেক অত্যাচারিত হয়েছে দার্জিলিং থেকে দীঘা- সর্বত্র। সর্বত্র চরম অরাজকতা মানুষকে অতিষ্ঠ করে তুলেছে। এই অভিজ্ঞতার ভিত্তিতে রাজ্য রাজনীতি নতুন বছরের শুরুতে জমজমাট হয়ে রয়েছে। মমতা যে সবচেয়ে বড় দুর্নীতিপরায়ণ তা মানুষ জেনে গেছেন। অলিগলিতে শোনা যাচ্ছে- মমতা এবং তার দল যেভাবে লুটতরাজ চালাচ্ছে তা ঠেকানোর উপায় কী? ধর্মীয় সুড়সুড়ি দিয়ে তিনি যে আর এগোতে পারবেন না, তা পরিষ্কার হয়ে গেছে। নতুন বছর কীভাবে যাবে তা নির্ভর করবে পরিস্থিতির ওপর।

যেহেতু রাজ্যের আইনশৃঙ্খলা একেবারে তলানিতে গিয়ে ঠেকেছে তাই মমতাপন্থি শিল্পপতিরা তাকে বারবার সতর্ক করছেন- আপনি জমি নীতি নিয়ে অন্য পথে হাঁটবেন না। কেন্দ্র যে অর্ডিন্যান্স এনেছে তা মেনে নিন। কিন্তু এও প্রকাশ্যে এসেছে যে সিঙ্গুর-নন্দীগ্রামে যে আন্দোলনের ভিত্তিতে তিনি ক্ষমতায় এসেছিলেন তাতে মমতা বা তার দলের খুব একটা ভূমিকা ছিল না। বরং বড় ভূমিকা ছিল মাওবাদীদের। কিন্তু ক্ষমতায় আসার পর সেই মাওবাদীদের নেতা কিষেণজিকে সন্ত্রাসবাদ দমনের নামে 'অ্যানকাউন্টার' করিয়ে হত্যা করা হয়। ওই আন্দোলনের সময় কিষেণজি বলেছিলেন- আমি মমতাকে মুখ্যমন্ত্রী দেখতে চাই। তার স্বপ্ন হয়তো সত্যি হয়েছে। কিন্তু তিনি আর নেই।

লেখক : প্রবীণ ভারতীয় সাংবাদিক।

 

 

 

এই বিভাগের আরও খবর
এএফসি কম্পিটিশনে বসুন্ধরা কিংস
এএফসি কম্পিটিশনে বসুন্ধরা কিংস
বিনিয়োগ বন্ধ্যত্বে আকারে-নিরাকারে বেকার বৃদ্ধি : বাড়ছে নেশা-নৈরাজ্য
বিনিয়োগ বন্ধ্যত্বে আকারে-নিরাকারে বেকার বৃদ্ধি : বাড়ছে নেশা-নৈরাজ্য
শিক্ষা ও গবেষণায় বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয় বদ্ধপরিকর
শিক্ষা ও গবেষণায় বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয় বদ্ধপরিকর
তারেক রহমানের আসন্ন প্রত্যাবর্তন ও আগামীর রাজনীতি
তারেক রহমানের আসন্ন প্রত্যাবর্তন ও আগামীর রাজনীতি
অবাধ ও গ্রহণযোগ্য নির্বাচনের জন্য কিছু পরামর্শ
অবাধ ও গ্রহণযোগ্য নির্বাচনের জন্য কিছু পরামর্শ
বিশ্ব ডিম দিবস: পুষ্টি, নিরাপত্তা ও বৈশ্বিক গুরুত্ব
বিশ্ব ডিম দিবস: পুষ্টি, নিরাপত্তা ও বৈশ্বিক গুরুত্ব
বন্ড মার্কেট প্রতিষ্ঠায় প্রয়োজন সর্বোচ্চ সতর্কতা
বন্ড মার্কেট প্রতিষ্ঠায় প্রয়োজন সর্বোচ্চ সতর্কতা
রক্তক্ষরণে ব্যবসায়ীরা, বিনিয়োগে ধ্বংসযাত্রা, চাকরিক্ষুধায় তারুণ্য
রক্তক্ষরণে ব্যবসায়ীরা, বিনিয়োগে ধ্বংসযাত্রা, চাকরিক্ষুধায় তারুণ্য
বিরাজনৈতিকীকরণের প্রক্রিয়া চলছে
বিরাজনৈতিকীকরণের প্রক্রিয়া চলছে
পুঁজিবাজারে আস্থার সংকট কি বাড়তেই থাকবে
পুঁজিবাজারে আস্থার সংকট কি বাড়তেই থাকবে
উন্নতির অন্তর্গত কান্না : ব্যবস্থার বদল চাই
উন্নতির অন্তর্গত কান্না : ব্যবস্থার বদল চাই
শিক্ষক: দারিদ্র্যের নয়, মর্যাদার প্রতীক
শিক্ষক: দারিদ্র্যের নয়, মর্যাদার প্রতীক
সর্বশেষ খবর
রোম সফর শেষে দেশের পথে প্রধান উপদেষ্টা
রোম সফর শেষে দেশের পথে প্রধান উপদেষ্টা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চট্টগ্রামে শিক্ষা ও স্বাস্থ্যখাতে কানাডার সহযোগিতা চাইলেন মেয়র
চট্টগ্রামে শিক্ষা ও স্বাস্থ্যখাতে কানাডার সহযোগিতা চাইলেন মেয়র

৩ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

চট্টগ্রামে ইয়াবা মামলায় সাজা: পাঁচ বছর কারাদণ্ড
চট্টগ্রামে ইয়াবা মামলায় সাজা: পাঁচ বছর কারাদণ্ড

৪ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

চট্টগ্রামে প্রকাশ্যে ছুরিকাঘাতে ছাত্রদল নেতা নিহত
চট্টগ্রামে প্রকাশ্যে ছুরিকাঘাতে ছাত্রদল নেতা নিহত

৪ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

আশ্রয়ণ প্রকল্পের ঘর লুটপাটের প্রতিবাদে সিপিবির বিক্ষোভ
আশ্রয়ণ প্রকল্পের ঘর লুটপাটের প্রতিবাদে সিপিবির বিক্ষোভ

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সততার সাহস : ভুল স্বীকারের মর্যাদা
সততার সাহস : ভুল স্বীকারের মর্যাদা

৫ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৫ অক্টোবর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৫ অক্টোবর)

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লক্ষ্মীপুরে মাদ্রাসার ছাত্র অপহরণ, পাঁচ দিনেও মেলেনি খোঁজ
লক্ষ্মীপুরে মাদ্রাসার ছাত্র অপহরণ, পাঁচ দিনেও মেলেনি খোঁজ

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কুয়াকাটায় শৈবাল চাষ নিয়ে কর্মশালা
কুয়াকাটায় শৈবাল চাষ নিয়ে কর্মশালা

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘জামায়াতের পিআর নির্বাচনের দিবাস্বপ্ন কখনো পূরণ হবে না’
‘জামায়াতের পিআর নির্বাচনের দিবাস্বপ্ন কখনো পূরণ হবে না’

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

২০০ রানে হেরে আফগানিস্তানের বিপক্ষে হোয়াইটওয়াশ বাংলাদেশ
২০০ রানে হেরে আফগানিস্তানের বিপক্ষে হোয়াইটওয়াশ বাংলাদেশ

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মালয়েশিয়ায় ভূমিধসে প্রাণ গেল বাংলাদেশি শ্রমিকের
মালয়েশিয়ায় ভূমিধসে প্রাণ গেল বাংলাদেশি শ্রমিকের

৬ ঘণ্টা আগে | পরবাস

মহাসড়কের পাশে পড়ে ছিল মানসিক ভারসাম্যহীন ব্যক্তির লাশ উদ্ধার
মহাসড়কের পাশে পড়ে ছিল মানসিক ভারসাম্যহীন ব্যক্তির লাশ উদ্ধার

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

টাইমের প্রচ্ছদে নিজের চুল ‘গায়েব’ দেখে ক্ষুব্ধ ট্রাম্প
টাইমের প্রচ্ছদে নিজের চুল ‘গায়েব’ দেখে ক্ষুব্ধ ট্রাম্প

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গোবিন্দগঞ্জে শোবার ঘর থেকে বৃদ্ধের মরদেহ উদ্ধার
গোবিন্দগঞ্জে শোবার ঘর থেকে বৃদ্ধের মরদেহ উদ্ধার

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মিরপুরে অগ্নিকাণ্ড: নিহত ১৬ জনের মরদেহ ঢামেক মর্গে
মিরপুরে অগ্নিকাণ্ড: নিহত ১৬ জনের মরদেহ ঢামেক মর্গে

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লাশের ডিএনএ পরীক্ষা ছাড়া শনাক্ত করা সম্ভব নয় : ফায়ার সার্ভিস
লাশের ডিএনএ পরীক্ষা ছাড়া শনাক্ত করা সম্ভব নয় : ফায়ার সার্ভিস

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হোয়াইটওয়াশ এড়াতে বাংলাদেশের প্রয়োজন ২৯৪
হোয়াইটওয়াশ এড়াতে বাংলাদেশের প্রয়োজন ২৯৪

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

থাইল্যান্ডে মাদকসহ চার ইসরায়েলি সেনা গ্রেফতার
থাইল্যান্ডে মাদকসহ চার ইসরায়েলি সেনা গ্রেফতার

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অগ্নিদুর্ঘটনায় ১৬ জনের মৃত্যুতে তারেক রহমানের শোক
অগ্নিদুর্ঘটনায় ১৬ জনের মৃত্যুতে তারেক রহমানের শোক

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ব্যর্থতার দায়ে বরখাস্ত সুইডেন কোচ
ব্যর্থতার দায়ে বরখাস্ত সুইডেন কোচ

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সোনারগাঁয়ে ডোবা থেকে বস্তাবন্দি নারীর মরদেহ উদ্ধার
সোনারগাঁয়ে ডোবা থেকে বস্তাবন্দি নারীর মরদেহ উদ্ধার

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অক্টোবরের ১৩ দিনে এলো ১২৭ কোটি ডলার রেমিট্যান্স
অক্টোবরের ১৩ দিনে এলো ১২৭ কোটি ডলার রেমিট্যান্স

৯ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

জবিতে শিক্ষার্থীদের থিসিস গবেষণায় বরাদ্দ ৫০ লাখ টাকা
জবিতে শিক্ষার্থীদের থিসিস গবেষণায় বরাদ্দ ৫০ লাখ টাকা

৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

টাঙ্গাইলে ক্লুলেস হত্যা মামলার রহস্য উদঘাটন
টাঙ্গাইলে ক্লুলেস হত্যা মামলার রহস্য উদঘাটন

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শক্তিশালী পাসপোর্ট সূচকে শীর্ষ ১০ থেকে ছিটকে গেল যুক্তরাষ্ট্র, দেখে নিন বাংলাদেশের অবস্থান
শক্তিশালী পাসপোর্ট সূচকে শীর্ষ ১০ থেকে ছিটকে গেল যুক্তরাষ্ট্র, দেখে নিন বাংলাদেশের অবস্থান

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মিসরে গাজা শান্তি সম্মেলন: দুই প্রেসিডেন্টের গোপন আলাপ ফাঁস
মিসরে গাজা শান্তি সম্মেলন: দুই প্রেসিডেন্টের গোপন আলাপ ফাঁস

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনাকে আদালতে হাজির হতে পত্রিকায় বিজ্ঞপ্তি প্রকাশের নির্দেশ
শেখ হাসিনাকে আদালতে হাজির হতে পত্রিকায় বিজ্ঞপ্তি প্রকাশের নির্দেশ

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কোয়ার্টার ফাইনালে বাংলাদেশের জারিফ
কোয়ার্টার ফাইনালে বাংলাদেশের জারিফ

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ঢাবি কলা অনুষদের ডিনস অ্যাওয়ার্ড পেলেন ১৫৬ শিক্ষার্থী ও ১০ শিক্ষক
ঢাবি কলা অনুষদের ডিনস অ্যাওয়ার্ড পেলেন ১৫৬ শিক্ষার্থী ও ১০ শিক্ষক

৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সর্বাধিক পঠিত
গাজায় প্রকাশ্যে আটজনের মৃত্যুদণ্ড কার্যকর
গাজায় প্রকাশ্যে আটজনের মৃত্যুদণ্ড কার্যকর

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘আমরা কারাগারে নয়, কসাইখানায় ছিলাম’
‘আমরা কারাগারে নয়, কসাইখানায় ছিলাম’

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সারজিসের বক্তব্যের সময় বিদ্যুৎ বিভ্রাট নিয়ে মুখ খুললেন রুমিন ফারহানা
সারজিসের বক্তব্যের সময় বিদ্যুৎ বিভ্রাট নিয়ে মুখ খুললেন রুমিন ফারহানা

১৭ ঘণ্টা আগে | টক শো

মিরপুরে পোশাক কারখানায় অগ্নিকাণ্ডের ঘটনায় ৯ মরদেহ উদ্ধার
মিরপুরে পোশাক কারখানায় অগ্নিকাণ্ডের ঘটনায় ৯ মরদেহ উদ্ধার

১৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মিসরে গাজা শান্তি সম্মেলন: দুই প্রেসিডেন্টের গোপন আলাপ ফাঁস
মিসরে গাজা শান্তি সম্মেলন: দুই প্রেসিডেন্টের গোপন আলাপ ফাঁস

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১৯ অক্টোবরের মধ্যে এনসিপি প্রতীক না নিলে সিদ্ধান্ত নেবে ইসি
১৯ অক্টোবরের মধ্যে এনসিপি প্রতীক না নিলে সিদ্ধান্ত নেবে ইসি

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শক্তিশালী পাসপোর্ট সূচকে শীর্ষ ১০ থেকে ছিটকে গেল যুক্তরাষ্ট্র, দেখে নিন বাংলাদেশের অবস্থান
শক্তিশালী পাসপোর্ট সূচকে শীর্ষ ১০ থেকে ছিটকে গেল যুক্তরাষ্ট্র, দেখে নিন বাংলাদেশের অবস্থান

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজায় যুদ্ধবিরতি পদক্ষেপের প্রশংসা করে যা বললেন বাইডেন
গাজায় যুদ্ধবিরতি পদক্ষেপের প্রশংসা করে যা বললেন বাইডেন

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মাইন বিস্ফোরণে আহত বিজিবি সদস্যকে ঢাকা সিএমএইচে স্থানান্তর
মাইন বিস্ফোরণে আহত বিজিবি সদস্যকে ঢাকা সিএমএইচে স্থানান্তর

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আরেক দফা বাড়ল স্বর্ণের দাম, ভরি কত?
আরেক দফা বাড়ল স্বর্ণের দাম, ভরি কত?

৯ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ধূমপান ছাড়তে বলায় এরদোয়ানকে যে জবাব দিলেন মেলোনি
ধূমপান ছাড়তে বলায় এরদোয়ানকে যে জবাব দিলেন মেলোনি

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মারিয়াকে নোবেল শান্তি পুরস্কার দেয়ায় নরওয়ে দূতাবাস বন্ধ করল ভেনেজুয়েলা
মারিয়াকে নোবেল শান্তি পুরস্কার দেয়ায় নরওয়ে দূতাবাস বন্ধ করল ভেনেজুয়েলা

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শান্তি প্রতিষ্ঠায় স্বাধীন ফিলিস্তিনি রাষ্ট্র গঠনই সমাধান : জর্ডানের বাদশাহ
শান্তি প্রতিষ্ঠায় স্বাধীন ফিলিস্তিনি রাষ্ট্র গঠনই সমাধান : জর্ডানের বাদশাহ

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মিরপুরে অগ্নিকাণ্ডে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১৬
মিরপুরে অগ্নিকাণ্ডে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১৬

১১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বিচার বিভাগের জন্য আলাদা সচিবালয় এ সরকারের সময়ই হবে : আইন উপদেষ্টা
বিচার বিভাগের জন্য আলাদা সচিবালয় এ সরকারের সময়ই হবে : আইন উপদেষ্টা

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চলছে এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের কর্মবিরতি, আজ ‘মার্চ টু সচিবালয়’
চলছে এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের কর্মবিরতি, আজ ‘মার্চ টু সচিবালয়’

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বগুড়ায় মেয়েকে ধর্ষণের অভিযোগে বাবা গ্রেফতার
বগুড়ায় মেয়েকে ধর্ষণের অভিযোগে বাবা গ্রেফতার

১২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গোল্ডেন ভিসাধারীদের জন্য নতুন সিদ্ধান্ত নিল আমিরাত
গোল্ডেন ভিসাধারীদের জন্য নতুন সিদ্ধান্ত নিল আমিরাত

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাশিয়া ইরানের পরমাণু কর্মসূচিকে সমর্থন দিয়ে যাবে : ল্যাভরভ
রাশিয়া ইরানের পরমাণু কর্মসূচিকে সমর্থন দিয়ে যাবে : ল্যাভরভ

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আফগান সীমান্তে সর্বোচ্চ সতর্কতা জারি পাকিস্তানের
আফগান সীমান্তে সর্বোচ্চ সতর্কতা জারি পাকিস্তানের

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভোট দিলে বেহেশতে যাওয়া সহজ হবে, এমন প্রচারণা প্রতারণা : রিজভী
ভোট দিলে বেহেশতে যাওয়া সহজ হবে, এমন প্রচারণা প্রতারণা : রিজভী

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রাকিবের গোলে শেষরক্ষা, হংকংয়ের সাথে ড্র করল বাংলাদেশ
রাকিবের গোলে শেষরক্ষা, হংকংয়ের সাথে ড্র করল বাংলাদেশ

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সরকার ভোজ্যতেলের দাম বাড়ায়নি: বাণিজ্য উপদেষ্টা
সরকার ভোজ্যতেলের দাম বাড়ায়নি: বাণিজ্য উপদেষ্টা

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্বনামধন্য ব্যবসায়ীদের কপালেও ঋণখেলাপির তিলক
স্বনামধন্য ব্যবসায়ীদের কপালেও ঋণখেলাপির তিলক

২২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

বিশ্বব্যাপী আকাশ প্রতিরক্ষা চীনের, ট্রাম্প কেবল স্বপ্নই দেখছেন!
বিশ্বব্যাপী আকাশ প্রতিরক্ষা চীনের, ট্রাম্প কেবল স্বপ্নই দেখছেন!

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২০০ রানে হেরে আফগানিস্তানের বিপক্ষে হোয়াইটওয়াশ বাংলাদেশ
২০০ রানে হেরে আফগানিস্তানের বিপক্ষে হোয়াইটওয়াশ বাংলাদেশ

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

দুই গোলে এগিয়ে থেকেও জাপানের কাছে হারল ব্রাজিল
দুই গোলে এগিয়ে থেকেও জাপানের কাছে হারল ব্রাজিল

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৪ অক্টোবর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৪ অক্টোবর)

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কেন ভারত এখন আফগানকে সমাদরে কাছে টানছে?
কেন ভারত এখন আফগানকে সমাদরে কাছে টানছে?

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

থাইল্যান্ডে মাদকসহ চার ইসরায়েলি সেনা গ্রেফতার
থাইল্যান্ডে মাদকসহ চার ইসরায়েলি সেনা গ্রেফতার

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
বিএনপির প্রার্থী হতে চান টকশো ব্যক্তিত্বসহ ৮ জন
বিএনপির প্রার্থী হতে চান টকশো ব্যক্তিত্বসহ ৮ জন

নগর জীবন

পুড়ে অঙ্গার ১৬ প্রাণ
পুড়ে অঙ্গার ১৬ প্রাণ

প্রথম পৃষ্ঠা

বিপ্লবী চে গুয়েভারা ও সিরাজ সিকদার
বিপ্লবী চে গুয়েভারা ও সিরাজ সিকদার

সম্পাদকীয়

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

মানিকগঞ্জ হয়েছিল মালেকগঞ্জ
মানিকগঞ্জ হয়েছিল মালেকগঞ্জ

প্রথম পৃষ্ঠা

আমরণ অনশনের হুঁশিয়ারি এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের
আমরণ অনশনের হুঁশিয়ারি এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের

পেছনের পৃষ্ঠা

প্রশাসনে বিশেষ দলের প্রাধান্য, উদ্বিগ্ন বিএনপি
প্রশাসনে বিশেষ দলের প্রাধান্য, উদ্বিগ্ন বিএনপি

পেছনের পৃষ্ঠা

হাড্ডাহাড্ডি লড়াই ছাত্রদল-শিবির
হাড্ডাহাড্ডি লড়াই ছাত্রদল-শিবির

প্রথম পৃষ্ঠা

২০ কোটি টাকার দেশি বিদেশি জাল নোট উদ্ধার, যুবক গ্রেপ্তার
২০ কোটি টাকার দেশি বিদেশি জাল নোট উদ্ধার, যুবক গ্রেপ্তার

নগর জীবন

প্রয়োজনে সেনা আইন সংশোধন করে অভিযুক্ত কর্মকর্তাদের বিচার দাবি
প্রয়োজনে সেনা আইন সংশোধন করে অভিযুক্ত কর্মকর্তাদের বিচার দাবি

পেছনের পৃষ্ঠা

শাপলা প্রতীক নিয়েই নির্বাচনে যাবে এনসিপি
শাপলা প্রতীক নিয়েই নির্বাচনে যাবে এনসিপি

নগর জীবন

ঝিলমিল আবাসিকে নাগরিক সুবিধা নিশ্চিতে কাজ চলছে
ঝিলমিল আবাসিকে নাগরিক সুবিধা নিশ্চিতে কাজ চলছে

নগর জীবন

ডিজিটাল বাহিনী তৈরি করেছে জামায়াত
ডিজিটাল বাহিনী তৈরি করেছে জামায়াত

নগর জীবন

নকল পণ্য উৎপাদনে চ্যাম্পিয়ন বাংলাদেশ
নকল পণ্য উৎপাদনে চ্যাম্পিয়ন বাংলাদেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

অ্যানথ্রাক্স রোধে ছাড়পত্র ছাড়া পশু জবাই বন্ধে প্রশাসনের আদেশ জারি
অ্যানথ্রাক্স রোধে ছাড়পত্র ছাড়া পশু জবাই বন্ধে প্রশাসনের আদেশ জারি

নগর জীবন

দেশে ২০২৫ সালে জিডিপি প্রবৃদ্ধি ৩.৮ শতাংশ
দেশে ২০২৫ সালে জিডিপি প্রবৃদ্ধি ৩.৮ শতাংশ

পেছনের পৃষ্ঠা

বাগেরহাটে যুবদল নেতাসহ তিন খুন
বাগেরহাটে যুবদল নেতাসহ তিন খুন

পেছনের পৃষ্ঠা

ইসি বলল শাপলার সুযোগ নেই, এনসিপির প্রতিবাদ
ইসি বলল শাপলার সুযোগ নেই, এনসিপির প্রতিবাদ

পেছনের পৃষ্ঠা

এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের দাবি মেনে নিতে আহ্বান এনসিপির
এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের দাবি মেনে নিতে আহ্বান এনসিপির

নগর জীবন

বিচার বিভাগের জন্য পৃথক সচিবালয় এই সরকারের সময়েই
বিচার বিভাগের জন্য পৃথক সচিবালয় এই সরকারের সময়েই

নগর জীবন

দলগুলো ঐক্যবদ্ধ না হলে ফ্যাসিবাদ ফিরবে
দলগুলো ঐক্যবদ্ধ না হলে ফ্যাসিবাদ ফিরবে

নগর জীবন

বেরোবিতে ফুটবল খেলা নিয়ে সংঘর্ষে আহত ১০, বহিষ্কার ৮
বেরোবিতে ফুটবল খেলা নিয়ে সংঘর্ষে আহত ১০, বহিষ্কার ৮

নগর জীবন

নর্থ সাউথের শিক্ষার্থী অপূর্ব পাঁচ দিনের রিমান্ডে
নর্থ সাউথের শিক্ষার্থী অপূর্ব পাঁচ দিনের রিমান্ডে

পেছনের পৃষ্ঠা

কোথাও আইন লঙ্ঘন হলে দ্রুত ব্যবস্থা
কোথাও আইন লঙ্ঘন হলে দ্রুত ব্যবস্থা

নগর জীবন

ষড়যন্ত্র প্রতিহত করতে ঐক্যবদ্ধ থাকুন
ষড়যন্ত্র প্রতিহত করতে ঐক্যবদ্ধ থাকুন

নগর জীবন

ডেঙ্গুতে আরও পাঁচজনের মৃত্যু
ডেঙ্গুতে আরও পাঁচজনের মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

সোনার ভরি ২ লাখ ১৬ হাজার ছাড়াল
সোনার ভরি ২ লাখ ১৬ হাজার ছাড়াল

খবর

১৬ অক্টোবর পর্যন্ত বাড়ল হজযাত্রী নিবন্ধনের সময়
১৬ অক্টোবর পর্যন্ত বাড়ল হজযাত্রী নিবন্ধনের সময়

নগর জীবন

মাইন বিস্ফোরণে বাংলাদেশি আহত
মাইন বিস্ফোরণে বাংলাদেশি আহত

খবর

শিক্ষকদের ওপর হামলার তীব্র নিন্দা অধ্যক্ষ পরিষদের
শিক্ষকদের ওপর হামলার তীব্র নিন্দা অধ্যক্ষ পরিষদের

খবর