শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, রবিবার, ১৮ জানুয়ারি, ২০১৫

হাসিনা-খালেদার হারজিতের লড়াই!

কাজী সিরাজ
অনলাইন ভার্সন
হাসিনা-খালেদার হারজিতের লড়াই!

রাজনীতি সর্বদা রাষ্ট্র ও জনগণের কল্যাণের জন্যই হওয়ার কথা। তেমন রাজনীতিতে নীতি থাকে, আদর্শ থাকে, থাকে কল্যাণমুখী কর্মসূচি ও লক্ষ্য। যুগে যুগে, দেশে দেশে স্বদেশ ও স্ব-জাতির সেবা করতে গিয়ে নিবেদিতপ্রাণ রাজনীতিবিদরা অনেকে সীমাহীন ত্যাগ-তিতিক্ষা স্বীকার করেছেন, সর্বস্ব ত্যাগ করেছেন, নিগ্রহ ভোগই শুধু নয়, জীবনও বিসর্জন দিয়েছেন। আমাদের এই উপমহাদেশে, এমনকি আমাদের প্রিয় বাংলাদেশেও এমন গৌরবোজ্জ্বল উদাহরণ অনেক আছে। মানুষ দেখত এবং বিশ্বাসও করত, রাজনীতি সবার জন্য নয়; চরিত্রবান, আদর্শবান, নীতিবান, নির্লোভ ব্যক্তিরাই রাজনীতির মানুষ। রাজনীতির দীক্ষাই হলো দেওয়ার, নেওয়ার নয়। আমাদের স্বাধীনতা যুদ্ধের আগে ও যুদ্ধ চলাকালেও রাজনীতিতে এই মূল্যবোধসমূহের যথেষ্ট মূল্য ছিল। স্বাধীনতা লাভের পর তা আরও উন্নততর পর্যায়ে উন্নীত হওয়ার কথা ছিল। কিন্তু তা হয়নি। কেন হয়নি সে প্রসঙ্গ অনেক বিস্তৃত ও তিক্ত। আজকের প্রসঙ্গ তা নয়। আমার লেখার পাঠকের সঙ্গে আমার বেশ যোগাযোগ হয়। কখনো কখনো লেখার বিষয় নির্বাচন করি পাঠকের পরামর্শ অনুযায়ী। যে গুরুত্বপূর্ণ বিষয়টি নিয়ে আজকের লেখায় আলোচনা করতে চাইলাম না, পাঠকরা চাইলে পরবর্তী কোনো লেখায় তা নিয়ে নিশ্চয়ই আলোচনা করা যাবে।

দেশের বর্তমান সহিংস রাজনৈতিক পরিস্থিতিতে আতঙ্কিত ও হতাশ কিছু পাঠক এই সপ্তাহের লেখার বিষয়টি প্রায় নির্দেশই করে দিয়েছেন। তারা বলেছেন, উত্তরাধিকার সূত্রে নেতৃত্বপ্রাপ্ত দুই নেত্রী প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ও প্রাক্তন প্রধানমন্ত্রী বেগম খালেদা জিয়া কী করতে চান তা নিয়ে লিখতে। দুই নেত্রী আসলে কী করতে চান, তাদের মনের গোপন বাসনার কথা বলতে পারার মতো দৈবজ্ঞ আমি নই। তবে তারা যা করছেন তার একটা বিশ্লেষণধর্মী মূল্যায়ন যে কোনো সচেতন মানুষই করতে পারেন। প্রথমে স্পষ্ট করে বলতে চাই, দুজনই ক্ষমতার কাঙ্গাল, তাদের রাজনীতির মৌল লক্ষ্যই হচ্ছে ক্ষমতার মসনদ এবং তা নিজের, পরিবারের ও গোষ্ঠী বিশেষের কল্যাণে, দেশ ও জনগণের কল্যাণে নয়। নীতি-আদর্শের যেসব কথা তারা মাঝে মাঝে বলেন ও শোনান, অনেকেই বলেন, জনগণের সঙ্গে তা স্রেফ প্রবঞ্চনা। দুজন নেতৃত্বের সর্বোচ্চ কাঠামোয় উঠে এসেছেন রাজনৈতিক উত্তরাধিকার সূত্রে নয়, পারিবারিক উত্তরাধিকার সূত্রে। তাদের আচরণে মনে হয় আওয়ামী লীগ ও বিএনপি দল দুটি তাদের পারিবারিক সম্পত্তি- তারা এবং তাদের দুই পরিবার দল দুটির মালিক। পরিবারের লোক ছাড়া দলের নেতৃত্ব কাঠামোয় অন্য যারা আছেন, পদ যত বড়ই হোক, আসলে তারা দল মালিকের স্টাফ অফিসার। কাজকর্মে অসন্তুষ্ট হলেই পত্র পাঠ বিদায়। দুই নেত্রী শুরু থেকেই উল্টোপথে হেঁটেছেন। একটা সময় স্বৈরাচার এরশাদবিরোধী আন্দোলনে যখন আমাদের সুশীল সমাজে ব্যারিস্টার ইশতিয়াক আহমদ, অ্যাডভোকেট শামসুল হক চৌধুরী, সাংবাদিক ফয়েজ আহমদের মতো ব্যক্তিদের সর্বজনীন সাহসী নেতৃত্ব ছিল, তারা শেখ হাসিনা ও খালেদা জিয়াকে এক গাড়িতে না হলেও এক সড়কে তুলতে পেরেছিলেন। অনুকূল ফলও এসেছিল। কিন্তু ওই একবারই। আর কখনো তা হয়নি। হওয়ার কোনো লক্ষণও স্পষ্ট নয়।

২০১৪ সালের ৫ জানুয়ারি অনুষ্ঠিত দশম সংসদ নির্বাচনকে কেন্দ্র করে ২০১৫ সালের ৫ জানুয়ারি রাজনীতির নামে যে জঘন্য নোংরামি জাতি প্রত্যক্ষ করেছে তাতে দেখা গেছে, শাসক লীগ ও লীগ সরকার গণতন্ত্রের যে মেকি খোলসটি পরেছিল তাও খুলে ফেলে একেবারে উলঙ্গ হয়ে গেছে। বিএনপিসহ তার জোট সহযোগীদের কাছ থেকে গণতান্ত্রিক অধিকার ভোগের সংবিধান স্বীকৃত সব সুযোগ কেড়ে নেওয়ায় তারাও হিংসাশ্রয়ী লড়াইয়ের পথ বেছে নিয়েছে। ৫ জানুয়ারি লীগ সরকার 'গণতন্ত্র রক্ষা দিবস' ও বিএনপি-জামায়াত জোট 'গণতন্ত্র হত্যা দিবস' পালনের কর্মসূচি ঘোষণা করেছিল। ২০ দলীয় জোট সোহরাওয়ার্দী উদ্যান, শাপলা চত্বর এবং নয়াপল্টন- এই তিন জায়গার যে কোনো একস্থানে সভার অনুমতি চেয়েছিল। তারা অনুমতি পায়নি। সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে সভার অনুমতি পেয়েছিল শাসক লীগ। তারপর ৪ জানুয়ারি রাত বাড়ার পর থেকে বেগম খালেদা জিয়ার গুলশান কার্যালয়ের সামনে সরকার তার বিভিন্ন বাহিনী দিয়ে কী ন্যক্কারজনক কাজ করেছে দেশ-বিদেশের মানুষ তা প্রত্যক্ষ করেছে। শত শত পুলিশ-র‌্যাব, ইট-বালির ট্রাক এবং গেটে তালা দিয়ে অবরুদ্ধ করে রাখাই নয়, বেগম জিয়ার প্রতি পিপার স্প্রে নিক্ষেপ করার মতো বর্বর আচরণও দেখেছে সবাই। বেগম জিয়ার নেতৃত্বে বিএনপি-জামায়াত জোট এখন নির্দলীয়-নিরপেক্ষ একটি সরকারের অধীনে দ্রুত গ্রহণযোগ্য নির্বাচন চায় এবং এই মুহূর্তে চায় সংলাপ ও সমঝোতা। শেখ হাসিনা বেগম জিয়াকে জবাব দিয়েছেন অবরুদ্ধ করে, তার চোখে পিপার স্প্রে নিক্ষেপ করিয়ে এবং বিএনপি-জামায়াত ও কাজী জাফরের জাতীয় পার্টির নেতা-নেত্রীদের নির্বিচারে গ্রেফতার করে। অর্থাৎ শেখ হাসিনা ২০১৪ সালের ৫ জানুয়ারি যে একতরফা নির্বাচন করেছেন, দেশে-বিদেশে প্রশ্নবিদ্ধ সেই নির্বাচনী ফলাফলের ওপর দাঁড়িয়ে থাকা সরকার ২০১৯ সাল পর্যন্ত চালিয়ে যেতে বদ্ধপরিকর। এ ব্যাপারে কোনো ছাড় দেবেন না তিনি। উন্নয়নের কথা বলে গণতন্ত্রের শর্ত তিনি অগ্রাহ্যই করতে চাচ্ছেন। তিনি কোনো দিকে ভ্রূক্ষেপ না করে হাঁটছেন তার আপন পথে। জনগণকে তিনি তার শক্তির উৎস ভাবছেন বলে মনে হচ্ছে না। সিদ্ধান্তে, আচরণে মনে হচ্ছে পুলিশ-র‌্যাব-বিজিবি তার শক্তির উৎস।

বেগম খালেদা জিয়াও তার আলাদা পথ বেছে নিয়েছেন অবরোধ কর্মসূচিতে। এ প্রসঙ্গে বলা দরকার, কেউ কেউ বলার চেষ্টা করছেন, এ ধরনের কর্মসূচি ঘোষণার জন্য খালেদা জিয়া প্রস্তুত ছিলেন না। সাংবাদিকরা কর্মসূচি নিয়ে বিব্রতকর প্রশ্ন করাতেই নাকি তিনি অবরোধের কর্মসূচি দিয়ে বসেছেন। বিএনপির নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক কোনো কোনো নেতাকে উদ্ধৃত করে এমনও বলা হচ্ছে, তারা নাকি জানতেন না এমন কর্মসূচি আসবে, দলের কোনো ফোরামেই নাকি এ ধরনের কর্মসূচি নিয়ে কোনো আলোচনা হয়নি। আমার মনে হয় এমন ধারণা ঠিক নয়। দলের কোনো ফোরামে এ ব্যাপারে আলোচনা না হতে পারে; তবে কর্মসূচি বেগম খালেদা জিয়ার সুচিন্তিত ও পূর্বপরিকল্পিত। এ ব্যাপারে তিনি কঠোর গোপনীয়তা রক্ষা করেছেন বলে মনে হয়। ইতিপূর্বে বেগম জিয়ার সঙ্গে 'ওয়ান-টু-ওয়ান' আলোচনার খবরও ফাঁস হয়ে যাওয়ার খবর মিডিয়ায় এসেছে। এরকম ঘটনা আগে অন্য দলেও ঘটেছে। পঁচাত্তর সালের ২৫ জানুয়ারি বাকশাল প্রথা প্রবর্তনের চতুর্থ সংবিধান সংশোধনীর বিষয় বঙ্গবন্ধু দলের কোনো পর্যায়ে এবং পার্লামেন্টারি পার্টিতেও আলোচনা করেননি আগেই ফাঁস হয়ে যাওয়া বা বিরোধিতার আশঙ্কায়। এবার সংবিধান থেকে তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা বাতিলের সিদ্ধান্ত সংবিধান সংশোধনের জন্য গঠিত বিশেষ সংসদীয় কমিটির সদস্যরাও জানতেন না তাদের সুপারিশ প্রধানমন্ত্রীর চূড়ান্ত অনুমোদনের জন্য পেশ করার আগ পর্যন্ত। ফাঁস হয়ে যাওয়া বা বিরোধিতার আশঙ্কা প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাও হয়তো করেছিলেন। বিএনপি নেতৃত্ব সম্পর্কে ইতিমধ্যে জনগণের একটা বদ্ধমূল ধারণা তো আছেই যে, এরা ভোগবাদী, দুর্নীতিগ্রস্ত এবং হারানোর ভয়ে আন্দোলনবিমুখ। পর্যবেক্ষকরা মনে করেন, ইতিপূর্বে বিভিন্ন কমিটির লোকদের সঙ্গে আলোচনা করে কর্মসূচি নেওয়া যায়নি বা নিলেও বেগম জিয়া তার বাসায় পৌঁছার আগেই সব আন্দোলন-কৌশল প্রধানমন্ত্রীর দফতরে পৌঁছে গেছে। বোঝা যাচ্ছে, এবার যারা মাঠে থাকবে তাদের সঙ্গেই বেগম জিয়া যোগাযোগ প্রতিষ্ঠা করেছেন। কেউ কেউ এমনও বলতে চান যে, সরকার বিএনপি-জামায়াতের যাদের গ্রেফতার করছে আন্দোলন পরিকল্পনা ও তা বাস্তবায়নের ব্যাপারে তারাও অন্ধকারে। ফলে এসব গ্রেফতারে কার্যকর কোনো ফল পাচ্ছে না সরকার- অর্থাৎ আন্দোলন দমাতে পারছে না।

আন্দোলন সহিংস রূপ নিয়েছে। ইতিমধ্যে অবরোধে ২ জন নিরপরাধ মানুষ প্রাণ হারিয়েছেন, আহত হয়েছেন পাঁচ শতাধিক। ভাঙচুর, অগ্নিসংযোগ চলছে। যোগাযোগ ব্যবস্থা চরমভাবে ব্যাহত। দূরপাল্লার কোনো গাড়ি চলছে না বললেই চলে। পুলিশ, আনসার, র‌্যাব, বিজিবি পাহারার মধ্যেও অবরোধকারীদের কর্মকাণ্ড অব্যাহত আছে। ফলে যানবাহন মালিক ও শ্রমিক কেউ ঝুঁকি নিতে চাচ্ছেন না। সারা দেশ থেকে রাজধানী প্রায়-বিচ্ছিন্ন। সরকার একদিকে বলছে, জনগণ বিএনপি-জামায়াতের অবরোধ প্রত্যাখ্যান করেছে, আবার বলছে পণ্য চলাচলে বিঘ্ন সৃষ্টি হওয়ায় পণ্যমূল্য বাড়ছে। বলছে, প্রতিদিন অর্থনীতির ক্ষতি হচ্ছে আড়াই হাজার কোটি টাকা। অর্থাৎ অবরোধ হচ্ছে। শাসক জোটের এক নেতা অবরোধকারীদের বুকে গুলি চালানোর কথা বলেছেন, আবার বিজিবিপ্রধান বলেছেন আরও ভীতিকর কথা। তারপরও বিএনপি নেত্রী কর্মসূচিতে অনড়। এই আন্দোলনে তাৎপর্যপূর্ণ একটি বিষয় হচ্ছে, বিএনপি-জামায়াত ভুল বোঝাবুঝি কমে আসছে। এর আগে জোটের কর্মসূচিতে জামায়াতের অংশগ্রহণ ছিল খুবই নগণ্য। কিন্তু এই অবরোধ কর্মসূচিতে তাদের অংশগ্রহণ বাড়ছে। বিএনপিকে মাঠে পেয়ে তারা আরও সাহসী হয়ে উঠেছে। বিএনপি-জামায়াত সম্পর্ক নিয়ে বিএনপির অনেক সমর্থক-শুভানুধ্যায়ীর মধ্যে যে প্রশ্ন ছিল তারাও মত বদলাতে শুরু করেছেন। তারা তখন বলছেন, সরকার বিএনপিকে যেভাবে দেয়ালে পিঠ ঠেকিয়ে 'মুসলিম লীগ' বানিয়ে দিতে চাইছে, এই সময়ে জামায়াতের সঙ্গে বিএনপির দ্বন্দ্বটা গৌণ, লীগ সরকার ও শাসক লীগের সঙ্গে দ্বন্দ্বটাই প্রধান। প্রধান দ্বন্দ্বের মীমাংসাটাই আগে হওয়া দরকার।

পরিস্থিতিটা এখন এমন দাঁড়িয়েছে যে, এক পক্ষ আরেক পক্ষকে নিশ্চিহ্ন করার আগুন নিয়ে খেলছে। বিশেষ করে শেখ হাসিনা ও বেগম খালেদা জিয়ার পারস্পরিক হিংসা, ঈর্ষা ও ক্রোধ এমনই মনে হয় যে, এই হিংসার অনলে তারা দুজন তো জ্বলছেনই, তাতে পুড়ছে দেশ, জ্বলছে সমগ্র জাতি। দুই দলের বিরোধ এখন রূপান্তরিত হয়েছে দুই নেত্রী এবং দুই পরিবারের বিরোধে। রাজনীতি ব্যক্তি ও পরিবারতন্ত্রের অক্টোপাসে আবদ্ধ হয়ে যাওয়ায় দুই দল থেকেই গণতন্ত্র চর্চা, আদর্শ ও দর্শনের চর্চা বিলীন হয়ে গেছে। রাজত্ব ও সাম্রাজ্য রক্ষার জন্য তো আদর্শবাদী লোকের প্রয়োজন নেই, প্রয়োজন 'লাঠিয়ালের'। ফলে দুই দলেই অনুপ্রবেশ ঘটেছে অরাজনৈতিক ব্যক্তি, অসাধু ব্যবসায়ী, কালো টাকার মালিক, অবসরপ্রাপ্ত আমলা এবং পেশিবাজদের। বড় বড় দল এই শ্রেণির লোকজনের দখলে চলে যাওয়ায় আদর্শবাদীরা হয় বিতাড়িত নতুবা কোণঠাসা। রাজনীতিতে ঢুকেছে দুর্বৃত্তায়ন ও লুণ্ঠন সংস্কৃতি। এই অবস্থা থেকে দুই দল ও রাজনীতিকে মুক্ত করতে চেয়েছিলেন বিএনপির সাবেক মহাসচিব আবদুল মান্নান ভূঁইয়া ও লীগ নেতা আবদুর রাজ্জাক, আমির হোসেন আমু, তোফায়েল আহমেদ, সুরঞ্জিত সেনগুপ্ত, অধ্যাপক আবু সাইয়িদ, সুলতান মনসুর, মাহমুদুর রহমান মান্না প্রমুখ। দুর্বৃত্তদের সঙ্গে যুদ্ধে তারা হেরে গেছেন। রাজনীতিতে এখন রাজনীতিবিদদের কর্তৃত্ব নেই। দুই দলে দুই নেত্রীর দানবীয় প্রভাব দেশে প্রকৃত গণতান্ত্রিক রাজনীতির সব সম্ভাবনা বিনাশ করে দিচ্ছে। এ অবস্থার পরিবর্তন দরকার।

দেশে এখন রাজনীতির নামে যা চলছে এর অবসান হওয়া দরকার। এটা কারও কাম্য নয়। তবে এ পরিস্থিতি সৃষ্টির জন্য সাধারণ মানুষও এখন সরকারকেই দায়ী করছে। ৫ জানুয়ারির পর সরকার বিএনপি-জামায়াতের সামনে সুস্থ গণতান্ত্রিক রাজনীতির কোনো পথই খোলা রাখেনি। তাদের সামনে কোনো বিকল্পই এখনো দেখা যাচ্ছে না। বিদেশি বন্ধুরা আবার মাঠে নেমেছে শান্তির অন্বেষণে। শান্তি কী আসবে? সরকার কী নমনীয় হবে? দুই পক্ষ নমনীয় না হলে মানুষ তো শান্তি, স্থিতি ও অগ্রগতির জন্য বিকল্প খুঁজবে। শেখ হাসিনা এবং বেগম খালেদা জিয়া, কী তা বুঝছেন না?

লেখক : সাংবাদিক, কলামিস্ট।

ই-মেইল : [email protected]

 

 

এই বিভাগের আরও খবর
এএফসি কম্পিটিশনে বসুন্ধরা কিংস
এএফসি কম্পিটিশনে বসুন্ধরা কিংস
বিনিয়োগ বন্ধ্যত্বে আকারে-নিরাকারে বেকার বৃদ্ধি : বাড়ছে নেশা-নৈরাজ্য
বিনিয়োগ বন্ধ্যত্বে আকারে-নিরাকারে বেকার বৃদ্ধি : বাড়ছে নেশা-নৈরাজ্য
শিক্ষা ও গবেষণায় বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয় বদ্ধপরিকর
শিক্ষা ও গবেষণায় বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয় বদ্ধপরিকর
তারেক রহমানের আসন্ন প্রত্যাবর্তন ও আগামীর রাজনীতি
তারেক রহমানের আসন্ন প্রত্যাবর্তন ও আগামীর রাজনীতি
অবাধ ও গ্রহণযোগ্য নির্বাচনের জন্য কিছু পরামর্শ
অবাধ ও গ্রহণযোগ্য নির্বাচনের জন্য কিছু পরামর্শ
বিশ্ব ডিম দিবস: পুষ্টি, নিরাপত্তা ও বৈশ্বিক গুরুত্ব
বিশ্ব ডিম দিবস: পুষ্টি, নিরাপত্তা ও বৈশ্বিক গুরুত্ব
বন্ড মার্কেট প্রতিষ্ঠায় প্রয়োজন সর্বোচ্চ সতর্কতা
বন্ড মার্কেট প্রতিষ্ঠায় প্রয়োজন সর্বোচ্চ সতর্কতা
রক্তক্ষরণে ব্যবসায়ীরা, বিনিয়োগে ধ্বংসযাত্রা, চাকরিক্ষুধায় তারুণ্য
রক্তক্ষরণে ব্যবসায়ীরা, বিনিয়োগে ধ্বংসযাত্রা, চাকরিক্ষুধায় তারুণ্য
বিরাজনৈতিকীকরণের প্রক্রিয়া চলছে
বিরাজনৈতিকীকরণের প্রক্রিয়া চলছে
পুঁজিবাজারে আস্থার সংকট কি বাড়তেই থাকবে
পুঁজিবাজারে আস্থার সংকট কি বাড়তেই থাকবে
উন্নতির অন্তর্গত কান্না : ব্যবস্থার বদল চাই
উন্নতির অন্তর্গত কান্না : ব্যবস্থার বদল চাই
শিক্ষক: দারিদ্র্যের নয়, মর্যাদার প্রতীক
শিক্ষক: দারিদ্র্যের নয়, মর্যাদার প্রতীক
সর্বশেষ খবর
রোম সফর শেষে দেশের পথে প্রধান উপদেষ্টা
রোম সফর শেষে দেশের পথে প্রধান উপদেষ্টা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চট্টগ্রামে শিক্ষা ও স্বাস্থ্যখাতে কানাডার সহযোগিতা চাইলেন মেয়র
চট্টগ্রামে শিক্ষা ও স্বাস্থ্যখাতে কানাডার সহযোগিতা চাইলেন মেয়র

৩ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

চট্টগ্রামে ইয়াবা মামলায় সাজা: পাঁচ বছর কারাদণ্ড
চট্টগ্রামে ইয়াবা মামলায় সাজা: পাঁচ বছর কারাদণ্ড

৪ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

চট্টগ্রামে প্রকাশ্যে ছুরিকাঘাতে ছাত্রদল নেতা নিহত
চট্টগ্রামে প্রকাশ্যে ছুরিকাঘাতে ছাত্রদল নেতা নিহত

৪ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

আশ্রয়ণ প্রকল্পের ঘর লুটপাটের প্রতিবাদে সিপিবির বিক্ষোভ
আশ্রয়ণ প্রকল্পের ঘর লুটপাটের প্রতিবাদে সিপিবির বিক্ষোভ

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সততার সাহস : ভুল স্বীকারের মর্যাদা
সততার সাহস : ভুল স্বীকারের মর্যাদা

৫ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৫ অক্টোবর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৫ অক্টোবর)

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লক্ষ্মীপুরে মাদ্রাসার ছাত্র অপহরণ, পাঁচ দিনেও মেলেনি খোঁজ
লক্ষ্মীপুরে মাদ্রাসার ছাত্র অপহরণ, পাঁচ দিনেও মেলেনি খোঁজ

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কুয়াকাটায় শৈবাল চাষ নিয়ে কর্মশালা
কুয়াকাটায় শৈবাল চাষ নিয়ে কর্মশালা

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘জামায়াতের পিআর নির্বাচনের দিবাস্বপ্ন কখনো পূরণ হবে না’
‘জামায়াতের পিআর নির্বাচনের দিবাস্বপ্ন কখনো পূরণ হবে না’

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

২০০ রানে হেরে আফগানিস্তানের বিপক্ষে হোয়াইটওয়াশ বাংলাদেশ
২০০ রানে হেরে আফগানিস্তানের বিপক্ষে হোয়াইটওয়াশ বাংলাদেশ

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মালয়েশিয়ায় ভূমিধসে প্রাণ গেল বাংলাদেশি শ্রমিকের
মালয়েশিয়ায় ভূমিধসে প্রাণ গেল বাংলাদেশি শ্রমিকের

৬ ঘণ্টা আগে | পরবাস

মহাসড়কের পাশে পড়ে ছিল মানসিক ভারসাম্যহীন ব্যক্তির লাশ উদ্ধার
মহাসড়কের পাশে পড়ে ছিল মানসিক ভারসাম্যহীন ব্যক্তির লাশ উদ্ধার

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

টাইমের প্রচ্ছদে নিজের চুল ‘গায়েব’ দেখে ক্ষুব্ধ ট্রাম্প
টাইমের প্রচ্ছদে নিজের চুল ‘গায়েব’ দেখে ক্ষুব্ধ ট্রাম্প

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গোবিন্দগঞ্জে শোবার ঘর থেকে বৃদ্ধের মরদেহ উদ্ধার
গোবিন্দগঞ্জে শোবার ঘর থেকে বৃদ্ধের মরদেহ উদ্ধার

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মিরপুরে অগ্নিকাণ্ড: নিহত ১৬ জনের মরদেহ ঢামেক মর্গে
মিরপুরে অগ্নিকাণ্ড: নিহত ১৬ জনের মরদেহ ঢামেক মর্গে

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লাশের ডিএনএ পরীক্ষা ছাড়া শনাক্ত করা সম্ভব নয় : ফায়ার সার্ভিস
লাশের ডিএনএ পরীক্ষা ছাড়া শনাক্ত করা সম্ভব নয় : ফায়ার সার্ভিস

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হোয়াইটওয়াশ এড়াতে বাংলাদেশের প্রয়োজন ২৯৪
হোয়াইটওয়াশ এড়াতে বাংলাদেশের প্রয়োজন ২৯৪

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

থাইল্যান্ডে মাদকসহ চার ইসরায়েলি সেনা গ্রেফতার
থাইল্যান্ডে মাদকসহ চার ইসরায়েলি সেনা গ্রেফতার

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অগ্নিদুর্ঘটনায় ১৬ জনের মৃত্যুতে তারেক রহমানের শোক
অগ্নিদুর্ঘটনায় ১৬ জনের মৃত্যুতে তারেক রহমানের শোক

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ব্যর্থতার দায়ে বরখাস্ত সুইডেন কোচ
ব্যর্থতার দায়ে বরখাস্ত সুইডেন কোচ

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সোনারগাঁয়ে ডোবা থেকে বস্তাবন্দি নারীর মরদেহ উদ্ধার
সোনারগাঁয়ে ডোবা থেকে বস্তাবন্দি নারীর মরদেহ উদ্ধার

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অক্টোবরের ১৩ দিনে এলো ১২৭ কোটি ডলার রেমিট্যান্স
অক্টোবরের ১৩ দিনে এলো ১২৭ কোটি ডলার রেমিট্যান্স

৯ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

জবিতে শিক্ষার্থীদের থিসিস গবেষণায় বরাদ্দ ৫০ লাখ টাকা
জবিতে শিক্ষার্থীদের থিসিস গবেষণায় বরাদ্দ ৫০ লাখ টাকা

৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

টাঙ্গাইলে ক্লুলেস হত্যা মামলার রহস্য উদঘাটন
টাঙ্গাইলে ক্লুলেস হত্যা মামলার রহস্য উদঘাটন

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শক্তিশালী পাসপোর্ট সূচকে শীর্ষ ১০ থেকে ছিটকে গেল যুক্তরাষ্ট্র, দেখে নিন বাংলাদেশের অবস্থান
শক্তিশালী পাসপোর্ট সূচকে শীর্ষ ১০ থেকে ছিটকে গেল যুক্তরাষ্ট্র, দেখে নিন বাংলাদেশের অবস্থান

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মিসরে গাজা শান্তি সম্মেলন: দুই প্রেসিডেন্টের গোপন আলাপ ফাঁস
মিসরে গাজা শান্তি সম্মেলন: দুই প্রেসিডেন্টের গোপন আলাপ ফাঁস

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনাকে আদালতে হাজির হতে পত্রিকায় বিজ্ঞপ্তি প্রকাশের নির্দেশ
শেখ হাসিনাকে আদালতে হাজির হতে পত্রিকায় বিজ্ঞপ্তি প্রকাশের নির্দেশ

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কোয়ার্টার ফাইনালে বাংলাদেশের জারিফ
কোয়ার্টার ফাইনালে বাংলাদেশের জারিফ

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ঢাবি কলা অনুষদের ডিনস অ্যাওয়ার্ড পেলেন ১৫৬ শিক্ষার্থী ও ১০ শিক্ষক
ঢাবি কলা অনুষদের ডিনস অ্যাওয়ার্ড পেলেন ১৫৬ শিক্ষার্থী ও ১০ শিক্ষক

৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সর্বাধিক পঠিত
গাজায় প্রকাশ্যে আটজনের মৃত্যুদণ্ড কার্যকর
গাজায় প্রকাশ্যে আটজনের মৃত্যুদণ্ড কার্যকর

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘আমরা কারাগারে নয়, কসাইখানায় ছিলাম’
‘আমরা কারাগারে নয়, কসাইখানায় ছিলাম’

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সারজিসের বক্তব্যের সময় বিদ্যুৎ বিভ্রাট নিয়ে মুখ খুললেন রুমিন ফারহানা
সারজিসের বক্তব্যের সময় বিদ্যুৎ বিভ্রাট নিয়ে মুখ খুললেন রুমিন ফারহানা

১৭ ঘণ্টা আগে | টক শো

মিরপুরে পোশাক কারখানায় অগ্নিকাণ্ডের ঘটনায় ৯ মরদেহ উদ্ধার
মিরপুরে পোশাক কারখানায় অগ্নিকাণ্ডের ঘটনায় ৯ মরদেহ উদ্ধার

১৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মিসরে গাজা শান্তি সম্মেলন: দুই প্রেসিডেন্টের গোপন আলাপ ফাঁস
মিসরে গাজা শান্তি সম্মেলন: দুই প্রেসিডেন্টের গোপন আলাপ ফাঁস

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১৯ অক্টোবরের মধ্যে এনসিপি প্রতীক না নিলে সিদ্ধান্ত নেবে ইসি
১৯ অক্টোবরের মধ্যে এনসিপি প্রতীক না নিলে সিদ্ধান্ত নেবে ইসি

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শক্তিশালী পাসপোর্ট সূচকে শীর্ষ ১০ থেকে ছিটকে গেল যুক্তরাষ্ট্র, দেখে নিন বাংলাদেশের অবস্থান
শক্তিশালী পাসপোর্ট সূচকে শীর্ষ ১০ থেকে ছিটকে গেল যুক্তরাষ্ট্র, দেখে নিন বাংলাদেশের অবস্থান

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজায় যুদ্ধবিরতি পদক্ষেপের প্রশংসা করে যা বললেন বাইডেন
গাজায় যুদ্ধবিরতি পদক্ষেপের প্রশংসা করে যা বললেন বাইডেন

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মাইন বিস্ফোরণে আহত বিজিবি সদস্যকে ঢাকা সিএমএইচে স্থানান্তর
মাইন বিস্ফোরণে আহত বিজিবি সদস্যকে ঢাকা সিএমএইচে স্থানান্তর

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আরেক দফা বাড়ল স্বর্ণের দাম, ভরি কত?
আরেক দফা বাড়ল স্বর্ণের দাম, ভরি কত?

৯ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ধূমপান ছাড়তে বলায় এরদোয়ানকে যে জবাব দিলেন মেলোনি
ধূমপান ছাড়তে বলায় এরদোয়ানকে যে জবাব দিলেন মেলোনি

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মারিয়াকে নোবেল শান্তি পুরস্কার দেয়ায় নরওয়ে দূতাবাস বন্ধ করল ভেনেজুয়েলা
মারিয়াকে নোবেল শান্তি পুরস্কার দেয়ায় নরওয়ে দূতাবাস বন্ধ করল ভেনেজুয়েলা

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শান্তি প্রতিষ্ঠায় স্বাধীন ফিলিস্তিনি রাষ্ট্র গঠনই সমাধান : জর্ডানের বাদশাহ
শান্তি প্রতিষ্ঠায় স্বাধীন ফিলিস্তিনি রাষ্ট্র গঠনই সমাধান : জর্ডানের বাদশাহ

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মিরপুরে অগ্নিকাণ্ডে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১৬
মিরপুরে অগ্নিকাণ্ডে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১৬

১১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বিচার বিভাগের জন্য আলাদা সচিবালয় এ সরকারের সময়ই হবে : আইন উপদেষ্টা
বিচার বিভাগের জন্য আলাদা সচিবালয় এ সরকারের সময়ই হবে : আইন উপদেষ্টা

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চলছে এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের কর্মবিরতি, আজ ‘মার্চ টু সচিবালয়’
চলছে এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের কর্মবিরতি, আজ ‘মার্চ টু সচিবালয়’

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বগুড়ায় মেয়েকে ধর্ষণের অভিযোগে বাবা গ্রেফতার
বগুড়ায় মেয়েকে ধর্ষণের অভিযোগে বাবা গ্রেফতার

১২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গোল্ডেন ভিসাধারীদের জন্য নতুন সিদ্ধান্ত নিল আমিরাত
গোল্ডেন ভিসাধারীদের জন্য নতুন সিদ্ধান্ত নিল আমিরাত

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাশিয়া ইরানের পরমাণু কর্মসূচিকে সমর্থন দিয়ে যাবে : ল্যাভরভ
রাশিয়া ইরানের পরমাণু কর্মসূচিকে সমর্থন দিয়ে যাবে : ল্যাভরভ

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আফগান সীমান্তে সর্বোচ্চ সতর্কতা জারি পাকিস্তানের
আফগান সীমান্তে সর্বোচ্চ সতর্কতা জারি পাকিস্তানের

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভোট দিলে বেহেশতে যাওয়া সহজ হবে, এমন প্রচারণা প্রতারণা : রিজভী
ভোট দিলে বেহেশতে যাওয়া সহজ হবে, এমন প্রচারণা প্রতারণা : রিজভী

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রাকিবের গোলে শেষরক্ষা, হংকংয়ের সাথে ড্র করল বাংলাদেশ
রাকিবের গোলে শেষরক্ষা, হংকংয়ের সাথে ড্র করল বাংলাদেশ

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সরকার ভোজ্যতেলের দাম বাড়ায়নি: বাণিজ্য উপদেষ্টা
সরকার ভোজ্যতেলের দাম বাড়ায়নি: বাণিজ্য উপদেষ্টা

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্বনামধন্য ব্যবসায়ীদের কপালেও ঋণখেলাপির তিলক
স্বনামধন্য ব্যবসায়ীদের কপালেও ঋণখেলাপির তিলক

২২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

বিশ্বব্যাপী আকাশ প্রতিরক্ষা চীনের, ট্রাম্প কেবল স্বপ্নই দেখছেন!
বিশ্বব্যাপী আকাশ প্রতিরক্ষা চীনের, ট্রাম্প কেবল স্বপ্নই দেখছেন!

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২০০ রানে হেরে আফগানিস্তানের বিপক্ষে হোয়াইটওয়াশ বাংলাদেশ
২০০ রানে হেরে আফগানিস্তানের বিপক্ষে হোয়াইটওয়াশ বাংলাদেশ

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

দুই গোলে এগিয়ে থেকেও জাপানের কাছে হারল ব্রাজিল
দুই গোলে এগিয়ে থেকেও জাপানের কাছে হারল ব্রাজিল

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৪ অক্টোবর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৪ অক্টোবর)

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কেন ভারত এখন আফগানকে সমাদরে কাছে টানছে?
কেন ভারত এখন আফগানকে সমাদরে কাছে টানছে?

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

থাইল্যান্ডে মাদকসহ চার ইসরায়েলি সেনা গ্রেফতার
থাইল্যান্ডে মাদকসহ চার ইসরায়েলি সেনা গ্রেফতার

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
বিএনপির প্রার্থী হতে চান টকশো ব্যক্তিত্বসহ ৮ জন
বিএনপির প্রার্থী হতে চান টকশো ব্যক্তিত্বসহ ৮ জন

নগর জীবন

পুড়ে অঙ্গার ১৬ প্রাণ
পুড়ে অঙ্গার ১৬ প্রাণ

প্রথম পৃষ্ঠা

বিপ্লবী চে গুয়েভারা ও সিরাজ সিকদার
বিপ্লবী চে গুয়েভারা ও সিরাজ সিকদার

সম্পাদকীয়

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

মানিকগঞ্জ হয়েছিল মালেকগঞ্জ
মানিকগঞ্জ হয়েছিল মালেকগঞ্জ

প্রথম পৃষ্ঠা

আমরণ অনশনের হুঁশিয়ারি এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের
আমরণ অনশনের হুঁশিয়ারি এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের

পেছনের পৃষ্ঠা

প্রশাসনে বিশেষ দলের প্রাধান্য, উদ্বিগ্ন বিএনপি
প্রশাসনে বিশেষ দলের প্রাধান্য, উদ্বিগ্ন বিএনপি

পেছনের পৃষ্ঠা

হাড্ডাহাড্ডি লড়াই ছাত্রদল-শিবির
হাড্ডাহাড্ডি লড়াই ছাত্রদল-শিবির

প্রথম পৃষ্ঠা

২০ কোটি টাকার দেশি বিদেশি জাল নোট উদ্ধার, যুবক গ্রেপ্তার
২০ কোটি টাকার দেশি বিদেশি জাল নোট উদ্ধার, যুবক গ্রেপ্তার

নগর জীবন

প্রয়োজনে সেনা আইন সংশোধন করে অভিযুক্ত কর্মকর্তাদের বিচার দাবি
প্রয়োজনে সেনা আইন সংশোধন করে অভিযুক্ত কর্মকর্তাদের বিচার দাবি

পেছনের পৃষ্ঠা

শাপলা প্রতীক নিয়েই নির্বাচনে যাবে এনসিপি
শাপলা প্রতীক নিয়েই নির্বাচনে যাবে এনসিপি

নগর জীবন

ঝিলমিল আবাসিকে নাগরিক সুবিধা নিশ্চিতে কাজ চলছে
ঝিলমিল আবাসিকে নাগরিক সুবিধা নিশ্চিতে কাজ চলছে

নগর জীবন

ডিজিটাল বাহিনী তৈরি করেছে জামায়াত
ডিজিটাল বাহিনী তৈরি করেছে জামায়াত

নগর জীবন

নকল পণ্য উৎপাদনে চ্যাম্পিয়ন বাংলাদেশ
নকল পণ্য উৎপাদনে চ্যাম্পিয়ন বাংলাদেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

অ্যানথ্রাক্স রোধে ছাড়পত্র ছাড়া পশু জবাই বন্ধে প্রশাসনের আদেশ জারি
অ্যানথ্রাক্স রোধে ছাড়পত্র ছাড়া পশু জবাই বন্ধে প্রশাসনের আদেশ জারি

নগর জীবন

দেশে ২০২৫ সালে জিডিপি প্রবৃদ্ধি ৩.৮ শতাংশ
দেশে ২০২৫ সালে জিডিপি প্রবৃদ্ধি ৩.৮ শতাংশ

পেছনের পৃষ্ঠা

বাগেরহাটে যুবদল নেতাসহ তিন খুন
বাগেরহাটে যুবদল নেতাসহ তিন খুন

পেছনের পৃষ্ঠা

ইসি বলল শাপলার সুযোগ নেই, এনসিপির প্রতিবাদ
ইসি বলল শাপলার সুযোগ নেই, এনসিপির প্রতিবাদ

পেছনের পৃষ্ঠা

এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের দাবি মেনে নিতে আহ্বান এনসিপির
এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের দাবি মেনে নিতে আহ্বান এনসিপির

নগর জীবন

বিচার বিভাগের জন্য পৃথক সচিবালয় এই সরকারের সময়েই
বিচার বিভাগের জন্য পৃথক সচিবালয় এই সরকারের সময়েই

নগর জীবন

দলগুলো ঐক্যবদ্ধ না হলে ফ্যাসিবাদ ফিরবে
দলগুলো ঐক্যবদ্ধ না হলে ফ্যাসিবাদ ফিরবে

নগর জীবন

বেরোবিতে ফুটবল খেলা নিয়ে সংঘর্ষে আহত ১০, বহিষ্কার ৮
বেরোবিতে ফুটবল খেলা নিয়ে সংঘর্ষে আহত ১০, বহিষ্কার ৮

নগর জীবন

নর্থ সাউথের শিক্ষার্থী অপূর্ব পাঁচ দিনের রিমান্ডে
নর্থ সাউথের শিক্ষার্থী অপূর্ব পাঁচ দিনের রিমান্ডে

পেছনের পৃষ্ঠা

কোথাও আইন লঙ্ঘন হলে দ্রুত ব্যবস্থা
কোথাও আইন লঙ্ঘন হলে দ্রুত ব্যবস্থা

নগর জীবন

ষড়যন্ত্র প্রতিহত করতে ঐক্যবদ্ধ থাকুন
ষড়যন্ত্র প্রতিহত করতে ঐক্যবদ্ধ থাকুন

নগর জীবন

ডেঙ্গুতে আরও পাঁচজনের মৃত্যু
ডেঙ্গুতে আরও পাঁচজনের মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

সোনার ভরি ২ লাখ ১৬ হাজার ছাড়াল
সোনার ভরি ২ লাখ ১৬ হাজার ছাড়াল

খবর

১৬ অক্টোবর পর্যন্ত বাড়ল হজযাত্রী নিবন্ধনের সময়
১৬ অক্টোবর পর্যন্ত বাড়ল হজযাত্রী নিবন্ধনের সময়

নগর জীবন

মাইন বিস্ফোরণে বাংলাদেশি আহত
মাইন বিস্ফোরণে বাংলাদেশি আহত

খবর

শিক্ষকদের ওপর হামলার তীব্র নিন্দা অধ্যক্ষ পরিষদের
শিক্ষকদের ওপর হামলার তীব্র নিন্দা অধ্যক্ষ পরিষদের

খবর