শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, রবিবার, ১৮ জানুয়ারি, ২০১৫

হাসিনা-খালেদার হারজিতের লড়াই!

কাজী সিরাজ
অনলাইন ভার্সন
হাসিনা-খালেদার হারজিতের লড়াই!

রাজনীতি সর্বদা রাষ্ট্র ও জনগণের কল্যাণের জন্যই হওয়ার কথা। তেমন রাজনীতিতে নীতি থাকে, আদর্শ থাকে, থাকে কল্যাণমুখী কর্মসূচি ও লক্ষ্য। যুগে যুগে, দেশে দেশে স্বদেশ ও স্ব-জাতির সেবা করতে গিয়ে নিবেদিতপ্রাণ রাজনীতিবিদরা অনেকে সীমাহীন ত্যাগ-তিতিক্ষা স্বীকার করেছেন, সর্বস্ব ত্যাগ করেছেন, নিগ্রহ ভোগই শুধু নয়, জীবনও বিসর্জন দিয়েছেন। আমাদের এই উপমহাদেশে, এমনকি আমাদের প্রিয় বাংলাদেশেও এমন গৌরবোজ্জ্বল উদাহরণ অনেক আছে। মানুষ দেখত এবং বিশ্বাসও করত, রাজনীতি সবার জন্য নয়; চরিত্রবান, আদর্শবান, নীতিবান, নির্লোভ ব্যক্তিরাই রাজনীতির মানুষ। রাজনীতির দীক্ষাই হলো দেওয়ার, নেওয়ার নয়। আমাদের স্বাধীনতা যুদ্ধের আগে ও যুদ্ধ চলাকালেও রাজনীতিতে এই মূল্যবোধসমূহের যথেষ্ট মূল্য ছিল। স্বাধীনতা লাভের পর তা আরও উন্নততর পর্যায়ে উন্নীত হওয়ার কথা ছিল। কিন্তু তা হয়নি। কেন হয়নি সে প্রসঙ্গ অনেক বিস্তৃত ও তিক্ত। আজকের প্রসঙ্গ তা নয়। আমার লেখার পাঠকের সঙ্গে আমার বেশ যোগাযোগ হয়। কখনো কখনো লেখার বিষয় নির্বাচন করি পাঠকের পরামর্শ অনুযায়ী। যে গুরুত্বপূর্ণ বিষয়টি নিয়ে আজকের লেখায় আলোচনা করতে চাইলাম না, পাঠকরা চাইলে পরবর্তী কোনো লেখায় তা নিয়ে নিশ্চয়ই আলোচনা করা যাবে।

দেশের বর্তমান সহিংস রাজনৈতিক পরিস্থিতিতে আতঙ্কিত ও হতাশ কিছু পাঠক এই সপ্তাহের লেখার বিষয়টি প্রায় নির্দেশই করে দিয়েছেন। তারা বলেছেন, উত্তরাধিকার সূত্রে নেতৃত্বপ্রাপ্ত দুই নেত্রী প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ও প্রাক্তন প্রধানমন্ত্রী বেগম খালেদা জিয়া কী করতে চান তা নিয়ে লিখতে। দুই নেত্রী আসলে কী করতে চান, তাদের মনের গোপন বাসনার কথা বলতে পারার মতো দৈবজ্ঞ আমি নই। তবে তারা যা করছেন তার একটা বিশ্লেষণধর্মী মূল্যায়ন যে কোনো সচেতন মানুষই করতে পারেন। প্রথমে স্পষ্ট করে বলতে চাই, দুজনই ক্ষমতার কাঙ্গাল, তাদের রাজনীতির মৌল লক্ষ্যই হচ্ছে ক্ষমতার মসনদ এবং তা নিজের, পরিবারের ও গোষ্ঠী বিশেষের কল্যাণে, দেশ ও জনগণের কল্যাণে নয়। নীতি-আদর্শের যেসব কথা তারা মাঝে মাঝে বলেন ও শোনান, অনেকেই বলেন, জনগণের সঙ্গে তা স্রেফ প্রবঞ্চনা। দুজন নেতৃত্বের সর্বোচ্চ কাঠামোয় উঠে এসেছেন রাজনৈতিক উত্তরাধিকার সূত্রে নয়, পারিবারিক উত্তরাধিকার সূত্রে। তাদের আচরণে মনে হয় আওয়ামী লীগ ও বিএনপি দল দুটি তাদের পারিবারিক সম্পত্তি- তারা এবং তাদের দুই পরিবার দল দুটির মালিক। পরিবারের লোক ছাড়া দলের নেতৃত্ব কাঠামোয় অন্য যারা আছেন, পদ যত বড়ই হোক, আসলে তারা দল মালিকের স্টাফ অফিসার। কাজকর্মে অসন্তুষ্ট হলেই পত্র পাঠ বিদায়। দুই নেত্রী শুরু থেকেই উল্টোপথে হেঁটেছেন। একটা সময় স্বৈরাচার এরশাদবিরোধী আন্দোলনে যখন আমাদের সুশীল সমাজে ব্যারিস্টার ইশতিয়াক আহমদ, অ্যাডভোকেট শামসুল হক চৌধুরী, সাংবাদিক ফয়েজ আহমদের মতো ব্যক্তিদের সর্বজনীন সাহসী নেতৃত্ব ছিল, তারা শেখ হাসিনা ও খালেদা জিয়াকে এক গাড়িতে না হলেও এক সড়কে তুলতে পেরেছিলেন। অনুকূল ফলও এসেছিল। কিন্তু ওই একবারই। আর কখনো তা হয়নি। হওয়ার কোনো লক্ষণও স্পষ্ট নয়।

২০১৪ সালের ৫ জানুয়ারি অনুষ্ঠিত দশম সংসদ নির্বাচনকে কেন্দ্র করে ২০১৫ সালের ৫ জানুয়ারি রাজনীতির নামে যে জঘন্য নোংরামি জাতি প্রত্যক্ষ করেছে তাতে দেখা গেছে, শাসক লীগ ও লীগ সরকার গণতন্ত্রের যে মেকি খোলসটি পরেছিল তাও খুলে ফেলে একেবারে উলঙ্গ হয়ে গেছে। বিএনপিসহ তার জোট সহযোগীদের কাছ থেকে গণতান্ত্রিক অধিকার ভোগের সংবিধান স্বীকৃত সব সুযোগ কেড়ে নেওয়ায় তারাও হিংসাশ্রয়ী লড়াইয়ের পথ বেছে নিয়েছে। ৫ জানুয়ারি লীগ সরকার 'গণতন্ত্র রক্ষা দিবস' ও বিএনপি-জামায়াত জোট 'গণতন্ত্র হত্যা দিবস' পালনের কর্মসূচি ঘোষণা করেছিল। ২০ দলীয় জোট সোহরাওয়ার্দী উদ্যান, শাপলা চত্বর এবং নয়াপল্টন- এই তিন জায়গার যে কোনো একস্থানে সভার অনুমতি চেয়েছিল। তারা অনুমতি পায়নি। সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে সভার অনুমতি পেয়েছিল শাসক লীগ। তারপর ৪ জানুয়ারি রাত বাড়ার পর থেকে বেগম খালেদা জিয়ার গুলশান কার্যালয়ের সামনে সরকার তার বিভিন্ন বাহিনী দিয়ে কী ন্যক্কারজনক কাজ করেছে দেশ-বিদেশের মানুষ তা প্রত্যক্ষ করেছে। শত শত পুলিশ-র‌্যাব, ইট-বালির ট্রাক এবং গেটে তালা দিয়ে অবরুদ্ধ করে রাখাই নয়, বেগম জিয়ার প্রতি পিপার স্প্রে নিক্ষেপ করার মতো বর্বর আচরণও দেখেছে সবাই। বেগম জিয়ার নেতৃত্বে বিএনপি-জামায়াত জোট এখন নির্দলীয়-নিরপেক্ষ একটি সরকারের অধীনে দ্রুত গ্রহণযোগ্য নির্বাচন চায় এবং এই মুহূর্তে চায় সংলাপ ও সমঝোতা। শেখ হাসিনা বেগম জিয়াকে জবাব দিয়েছেন অবরুদ্ধ করে, তার চোখে পিপার স্প্রে নিক্ষেপ করিয়ে এবং বিএনপি-জামায়াত ও কাজী জাফরের জাতীয় পার্টির নেতা-নেত্রীদের নির্বিচারে গ্রেফতার করে। অর্থাৎ শেখ হাসিনা ২০১৪ সালের ৫ জানুয়ারি যে একতরফা নির্বাচন করেছেন, দেশে-বিদেশে প্রশ্নবিদ্ধ সেই নির্বাচনী ফলাফলের ওপর দাঁড়িয়ে থাকা সরকার ২০১৯ সাল পর্যন্ত চালিয়ে যেতে বদ্ধপরিকর। এ ব্যাপারে কোনো ছাড় দেবেন না তিনি। উন্নয়নের কথা বলে গণতন্ত্রের শর্ত তিনি অগ্রাহ্যই করতে চাচ্ছেন। তিনি কোনো দিকে ভ্রূক্ষেপ না করে হাঁটছেন তার আপন পথে। জনগণকে তিনি তার শক্তির উৎস ভাবছেন বলে মনে হচ্ছে না। সিদ্ধান্তে, আচরণে মনে হচ্ছে পুলিশ-র‌্যাব-বিজিবি তার শক্তির উৎস।

বেগম খালেদা জিয়াও তার আলাদা পথ বেছে নিয়েছেন অবরোধ কর্মসূচিতে। এ প্রসঙ্গে বলা দরকার, কেউ কেউ বলার চেষ্টা করছেন, এ ধরনের কর্মসূচি ঘোষণার জন্য খালেদা জিয়া প্রস্তুত ছিলেন না। সাংবাদিকরা কর্মসূচি নিয়ে বিব্রতকর প্রশ্ন করাতেই নাকি তিনি অবরোধের কর্মসূচি দিয়ে বসেছেন। বিএনপির নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক কোনো কোনো নেতাকে উদ্ধৃত করে এমনও বলা হচ্ছে, তারা নাকি জানতেন না এমন কর্মসূচি আসবে, দলের কোনো ফোরামেই নাকি এ ধরনের কর্মসূচি নিয়ে কোনো আলোচনা হয়নি। আমার মনে হয় এমন ধারণা ঠিক নয়। দলের কোনো ফোরামে এ ব্যাপারে আলোচনা না হতে পারে; তবে কর্মসূচি বেগম খালেদা জিয়ার সুচিন্তিত ও পূর্বপরিকল্পিত। এ ব্যাপারে তিনি কঠোর গোপনীয়তা রক্ষা করেছেন বলে মনে হয়। ইতিপূর্বে বেগম জিয়ার সঙ্গে 'ওয়ান-টু-ওয়ান' আলোচনার খবরও ফাঁস হয়ে যাওয়ার খবর মিডিয়ায় এসেছে। এরকম ঘটনা আগে অন্য দলেও ঘটেছে। পঁচাত্তর সালের ২৫ জানুয়ারি বাকশাল প্রথা প্রবর্তনের চতুর্থ সংবিধান সংশোধনীর বিষয় বঙ্গবন্ধু দলের কোনো পর্যায়ে এবং পার্লামেন্টারি পার্টিতেও আলোচনা করেননি আগেই ফাঁস হয়ে যাওয়া বা বিরোধিতার আশঙ্কায়। এবার সংবিধান থেকে তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা বাতিলের সিদ্ধান্ত সংবিধান সংশোধনের জন্য গঠিত বিশেষ সংসদীয় কমিটির সদস্যরাও জানতেন না তাদের সুপারিশ প্রধানমন্ত্রীর চূড়ান্ত অনুমোদনের জন্য পেশ করার আগ পর্যন্ত। ফাঁস হয়ে যাওয়া বা বিরোধিতার আশঙ্কা প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাও হয়তো করেছিলেন। বিএনপি নেতৃত্ব সম্পর্কে ইতিমধ্যে জনগণের একটা বদ্ধমূল ধারণা তো আছেই যে, এরা ভোগবাদী, দুর্নীতিগ্রস্ত এবং হারানোর ভয়ে আন্দোলনবিমুখ। পর্যবেক্ষকরা মনে করেন, ইতিপূর্বে বিভিন্ন কমিটির লোকদের সঙ্গে আলোচনা করে কর্মসূচি নেওয়া যায়নি বা নিলেও বেগম জিয়া তার বাসায় পৌঁছার আগেই সব আন্দোলন-কৌশল প্রধানমন্ত্রীর দফতরে পৌঁছে গেছে। বোঝা যাচ্ছে, এবার যারা মাঠে থাকবে তাদের সঙ্গেই বেগম জিয়া যোগাযোগ প্রতিষ্ঠা করেছেন। কেউ কেউ এমনও বলতে চান যে, সরকার বিএনপি-জামায়াতের যাদের গ্রেফতার করছে আন্দোলন পরিকল্পনা ও তা বাস্তবায়নের ব্যাপারে তারাও অন্ধকারে। ফলে এসব গ্রেফতারে কার্যকর কোনো ফল পাচ্ছে না সরকার- অর্থাৎ আন্দোলন দমাতে পারছে না।

আন্দোলন সহিংস রূপ নিয়েছে। ইতিমধ্যে অবরোধে ২ জন নিরপরাধ মানুষ প্রাণ হারিয়েছেন, আহত হয়েছেন পাঁচ শতাধিক। ভাঙচুর, অগ্নিসংযোগ চলছে। যোগাযোগ ব্যবস্থা চরমভাবে ব্যাহত। দূরপাল্লার কোনো গাড়ি চলছে না বললেই চলে। পুলিশ, আনসার, র‌্যাব, বিজিবি পাহারার মধ্যেও অবরোধকারীদের কর্মকাণ্ড অব্যাহত আছে। ফলে যানবাহন মালিক ও শ্রমিক কেউ ঝুঁকি নিতে চাচ্ছেন না। সারা দেশ থেকে রাজধানী প্রায়-বিচ্ছিন্ন। সরকার একদিকে বলছে, জনগণ বিএনপি-জামায়াতের অবরোধ প্রত্যাখ্যান করেছে, আবার বলছে পণ্য চলাচলে বিঘ্ন সৃষ্টি হওয়ায় পণ্যমূল্য বাড়ছে। বলছে, প্রতিদিন অর্থনীতির ক্ষতি হচ্ছে আড়াই হাজার কোটি টাকা। অর্থাৎ অবরোধ হচ্ছে। শাসক জোটের এক নেতা অবরোধকারীদের বুকে গুলি চালানোর কথা বলেছেন, আবার বিজিবিপ্রধান বলেছেন আরও ভীতিকর কথা। তারপরও বিএনপি নেত্রী কর্মসূচিতে অনড়। এই আন্দোলনে তাৎপর্যপূর্ণ একটি বিষয় হচ্ছে, বিএনপি-জামায়াত ভুল বোঝাবুঝি কমে আসছে। এর আগে জোটের কর্মসূচিতে জামায়াতের অংশগ্রহণ ছিল খুবই নগণ্য। কিন্তু এই অবরোধ কর্মসূচিতে তাদের অংশগ্রহণ বাড়ছে। বিএনপিকে মাঠে পেয়ে তারা আরও সাহসী হয়ে উঠেছে। বিএনপি-জামায়াত সম্পর্ক নিয়ে বিএনপির অনেক সমর্থক-শুভানুধ্যায়ীর মধ্যে যে প্রশ্ন ছিল তারাও মত বদলাতে শুরু করেছেন। তারা তখন বলছেন, সরকার বিএনপিকে যেভাবে দেয়ালে পিঠ ঠেকিয়ে 'মুসলিম লীগ' বানিয়ে দিতে চাইছে, এই সময়ে জামায়াতের সঙ্গে বিএনপির দ্বন্দ্বটা গৌণ, লীগ সরকার ও শাসক লীগের সঙ্গে দ্বন্দ্বটাই প্রধান। প্রধান দ্বন্দ্বের মীমাংসাটাই আগে হওয়া দরকার।

পরিস্থিতিটা এখন এমন দাঁড়িয়েছে যে, এক পক্ষ আরেক পক্ষকে নিশ্চিহ্ন করার আগুন নিয়ে খেলছে। বিশেষ করে শেখ হাসিনা ও বেগম খালেদা জিয়ার পারস্পরিক হিংসা, ঈর্ষা ও ক্রোধ এমনই মনে হয় যে, এই হিংসার অনলে তারা দুজন তো জ্বলছেনই, তাতে পুড়ছে দেশ, জ্বলছে সমগ্র জাতি। দুই দলের বিরোধ এখন রূপান্তরিত হয়েছে দুই নেত্রী এবং দুই পরিবারের বিরোধে। রাজনীতি ব্যক্তি ও পরিবারতন্ত্রের অক্টোপাসে আবদ্ধ হয়ে যাওয়ায় দুই দল থেকেই গণতন্ত্র চর্চা, আদর্শ ও দর্শনের চর্চা বিলীন হয়ে গেছে। রাজত্ব ও সাম্রাজ্য রক্ষার জন্য তো আদর্শবাদী লোকের প্রয়োজন নেই, প্রয়োজন 'লাঠিয়ালের'। ফলে দুই দলেই অনুপ্রবেশ ঘটেছে অরাজনৈতিক ব্যক্তি, অসাধু ব্যবসায়ী, কালো টাকার মালিক, অবসরপ্রাপ্ত আমলা এবং পেশিবাজদের। বড় বড় দল এই শ্রেণির লোকজনের দখলে চলে যাওয়ায় আদর্শবাদীরা হয় বিতাড়িত নতুবা কোণঠাসা। রাজনীতিতে ঢুকেছে দুর্বৃত্তায়ন ও লুণ্ঠন সংস্কৃতি। এই অবস্থা থেকে দুই দল ও রাজনীতিকে মুক্ত করতে চেয়েছিলেন বিএনপির সাবেক মহাসচিব আবদুল মান্নান ভূঁইয়া ও লীগ নেতা আবদুর রাজ্জাক, আমির হোসেন আমু, তোফায়েল আহমেদ, সুরঞ্জিত সেনগুপ্ত, অধ্যাপক আবু সাইয়িদ, সুলতান মনসুর, মাহমুদুর রহমান মান্না প্রমুখ। দুর্বৃত্তদের সঙ্গে যুদ্ধে তারা হেরে গেছেন। রাজনীতিতে এখন রাজনীতিবিদদের কর্তৃত্ব নেই। দুই দলে দুই নেত্রীর দানবীয় প্রভাব দেশে প্রকৃত গণতান্ত্রিক রাজনীতির সব সম্ভাবনা বিনাশ করে দিচ্ছে। এ অবস্থার পরিবর্তন দরকার।

দেশে এখন রাজনীতির নামে যা চলছে এর অবসান হওয়া দরকার। এটা কারও কাম্য নয়। তবে এ পরিস্থিতি সৃষ্টির জন্য সাধারণ মানুষও এখন সরকারকেই দায়ী করছে। ৫ জানুয়ারির পর সরকার বিএনপি-জামায়াতের সামনে সুস্থ গণতান্ত্রিক রাজনীতির কোনো পথই খোলা রাখেনি। তাদের সামনে কোনো বিকল্পই এখনো দেখা যাচ্ছে না। বিদেশি বন্ধুরা আবার মাঠে নেমেছে শান্তির অন্বেষণে। শান্তি কী আসবে? সরকার কী নমনীয় হবে? দুই পক্ষ নমনীয় না হলে মানুষ তো শান্তি, স্থিতি ও অগ্রগতির জন্য বিকল্প খুঁজবে। শেখ হাসিনা এবং বেগম খালেদা জিয়া, কী তা বুঝছেন না?

লেখক : সাংবাদিক, কলামিস্ট।

ই-মেইল : [email protected]

 

 

এই বিভাগের আরও খবর
লন্ডন বৈঠক : রাজনীতিতে সুবাতাস
লন্ডন বৈঠক : রাজনীতিতে সুবাতাস
ব্যবসা-বিনিয়োগে কেন গতি ফেরানো জরুরি?
ব্যবসা-বিনিয়োগে কেন গতি ফেরানো জরুরি?
ড. ইউনূস এবং তারেক রহমানের বৈঠক : কেমন ছিল দুই নেতার বডি ল্যাংগুয়েজ?
ড. ইউনূস এবং তারেক রহমানের বৈঠক : কেমন ছিল দুই নেতার বডি ল্যাংগুয়েজ?
রয়েসয়ে খাওয়ার অভ্যাস ছিল না আওয়ামী লীগের
রয়েসয়ে খাওয়ার অভ্যাস ছিল না আওয়ামী লীগের
সেনাবাহিনীর সহায়তায় মাদকমুক্ত দেশের স্বপ্ন
সেনাবাহিনীর সহায়তায় মাদকমুক্ত দেশের স্বপ্ন
ড. ইউনূসের নোবেলপ্রাপ্তিতে খালেদা জিয়া ও প্রিন্স চার্লসের ভূমিকা
ড. ইউনূসের নোবেলপ্রাপ্তিতে খালেদা জিয়া ও প্রিন্স চার্লসের ভূমিকা
পুঁজিবাদী পিতৃতান্ত্রিক ব্যবস্থার অবসান জরুরি
পুঁজিবাদী পিতৃতান্ত্রিক ব্যবস্থার অবসান জরুরি
যে বৈশিষ্ট্যে অনন্য কওমি মাদরাসা
যে বৈশিষ্ট্যে অনন্য কওমি মাদরাসা
বাংলাদেশ ব্যাংক কি নিরাপদ হাতে, নাকি শিয়ালের কাছে মুরগি?
বাংলাদেশ ব্যাংক কি নিরাপদ হাতে, নাকি শিয়ালের কাছে মুরগি?
ভুল সড়কে নির্বাচনী বাস
ভুল সড়কে নির্বাচনী বাস
জাতীয় নির্বাচন: এপ্রিল নয়, কেন ডিসেম্বর-জানুয়ারিই যুক্তিযুক্ত
জাতীয় নির্বাচন: এপ্রিল নয়, কেন ডিসেম্বর-জানুয়ারিই যুক্তিযুক্ত
দেশের মানুষ আর রূপকথা চায় না, চায় প্রকৃত গণতন্ত্র: জিল্লুর রহমান
দেশের মানুষ আর রূপকথা চায় না, চায় প্রকৃত গণতন্ত্র: জিল্লুর রহমান
সর্বশেষ খবর
২৪ ঘণ্টায় করোনায় একজনের মৃত্যু, শনাক্ত ২৫
২৪ ঘণ্টায় করোনায় একজনের মৃত্যু, শনাক্ত ২৫

এই মাত্র | হেলথ কর্নার

সাংবাদিকদের সর্বদা সত্যের পক্ষে কথা বলতে হবে: ডা. জাহিদ
সাংবাদিকদের সর্বদা সত্যের পক্ষে কথা বলতে হবে: ডা. জাহিদ

৬ মিনিট আগে | রাজনীতি

বিদ্যুৎস্পৃষ্ট হয়ে যুবকের মৃত্যু
বিদ্যুৎস্পৃষ্ট হয়ে যুবকের মৃত্যু

১২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বোচাগঞ্জের ওসিকে অপসারণ দাবিতে মানববন্ধন
বোচাগঞ্জের ওসিকে অপসারণ দাবিতে মানববন্ধন

১৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চিন্ময়কে জেলগেটে জিজ্ঞাসাবাদের নির্দেশ
চিন্ময়কে জেলগেটে জিজ্ঞাসাবাদের নির্দেশ

১৬ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

মোটরসাইকেল নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে গাছের সঙ্গে ধাক্কা, নিহত ১
মোটরসাইকেল নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে গাছের সঙ্গে ধাক্কা, নিহত ১

১৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

উপদেষ্টার নির্দেশে বনবিভাগের অভিযান, উদ্ধার হলো সেই বানরছানা
উপদেষ্টার নির্দেশে বনবিভাগের অভিযান, উদ্ধার হলো সেই বানরছানা

২১ মিনিট আগে | জাতীয়

রবীন্দ্র বিশ্ববিদ্যালয়কে পরিবেশবান্ধব শিক্ষাঙ্গন হিসেবে গড়ে তুলতে হবে : পরিবেশ উপদেষ্টা
রবীন্দ্র বিশ্ববিদ্যালয়কে পরিবেশবান্ধব শিক্ষাঙ্গন হিসেবে গড়ে তুলতে হবে : পরিবেশ উপদেষ্টা

২২ মিনিট আগে | জাতীয়

শপথের সুযোগ নেই, পরিপক্ব আচরণ প্রত্যাশা করি : আসিফ মাহমুদ
শপথের সুযোগ নেই, পরিপক্ব আচরণ প্রত্যাশা করি : আসিফ মাহমুদ

২৪ মিনিট আগে | জাতীয়

নওগাঁয় আমের দাম কম, সিন্ডিকেটকে দায়ী করছেন কৃষকরা
নওগাঁয় আমের দাম কম, সিন্ডিকেটকে দায়ী করছেন কৃষকরা

৩২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

‘গণতান্ত্রিক স্থিতিশীলতা রক্ষায় ফ্যাসিস্টের দোসরদের বয়কট করতে হবে’
‘গণতান্ত্রিক স্থিতিশীলতা রক্ষায় ফ্যাসিস্টের দোসরদের বয়কট করতে হবে’

৩৯ মিনিট আগে | রাজনীতি

ইরানের সঙ্গে সীমান্ত বন্ধ করলো পাকিস্তান
ইরানের সঙ্গে সীমান্ত বন্ধ করলো পাকিস্তান

৩৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বরিশালে দুর্ঘটনায় মুদি দোকানির মৃত্যু
বরিশালে দুর্ঘটনায় মুদি দোকানির মৃত্যু

৪৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সরকার ৫ দেশে নতুন মিশন খুলছে
সরকার ৫ দেশে নতুন মিশন খুলছে

৪৫ মিনিট আগে | জাতীয়

পোশাক শিল্পের নতুন চ্যালেঞ্জ ইসরায়েল-ইরান যুদ্ধ : বিজিএমইএ সভাপতি
পোশাক শিল্পের নতুন চ্যালেঞ্জ ইসরায়েল-ইরান যুদ্ধ : বিজিএমইএ সভাপতি

৪৮ মিনিট আগে | অর্থনীতি

বগুড়ায় পিস্তল ও গুলিসহ শীর্ষ সন্ত্রাসী গ্রেফতার
বগুড়ায় পিস্তল ও গুলিসহ শীর্ষ সন্ত্রাসী গ্রেফতার

৫১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের দ্বিতীয় পর্যায়ের আলোচনা শুরু হচ্ছে মঙ্গলবার
জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের দ্বিতীয় পর্যায়ের আলোচনা শুরু হচ্ছে মঙ্গলবার

৫৯ মিনিট আগে | জাতীয়

কলাপাড়ায় শিয়াল শিকারের অপরাধে জরিমানা
কলাপাড়ায় শিয়াল শিকারের অপরাধে জরিমানা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গণপিটুনিতে যুবকের মৃত্যু
গণপিটুনিতে যুবকের মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বগুড়ায় জাতীয় নাগরিক পার্টির সমন্বয় কমিটি ঘোষণা
বগুড়ায় জাতীয় নাগরিক পার্টির সমন্বয় কমিটি ঘোষণা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাংলাদেশিদের বিদেশে নিয়োগ সংক্রান্ত উপদেষ্টা কমিটি গঠন
বাংলাদেশিদের বিদেশে নিয়োগ সংক্রান্ত উপদেষ্টা কমিটি গঠন

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েল থেকে নাগরিকদের সরিয়ে নিতে যাচ্ছে পোল্যান্ড
ইসরায়েল থেকে নাগরিকদের সরিয়ে নিতে যাচ্ছে পোল্যান্ড

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পুকুরে ডুবে শিক্ষার্থীর মৃত্যু
পুকুরে ডুবে শিক্ষার্থীর মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের মাস্টার্সে খাতা চ্যালেঞ্জের আবেদন শুরু
জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের মাস্টার্সে খাতা চ্যালেঞ্জের আবেদন শুরু

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এমপিওভুক্ত এক লাখ পদে শিক্ষক নিয়োগের বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ
এমপিওভুক্ত এক লাখ পদে শিক্ষক নিয়োগের বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জামালপুরে কৃষক হত্যাকারীদের দ্রুত গ্রেফতার দাবি
জামালপুরে কৃষক হত্যাকারীদের দ্রুত গ্রেফতার দাবি

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অনূর্ধ্ব-১৭ জাতীয় গোল্ডকাপের উদ্বোধন
অনূর্ধ্ব-১৭ জাতীয় গোল্ডকাপের উদ্বোধন

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চাঁদপুরে ভোক্তার অভিযানে জরিমানা
চাঁদপুরে ভোক্তার অভিযানে জরিমানা

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ট্রেনের ছাদ থেকে পড়ে কিশোরের ডান পা বিচ্ছিন্ন
ট্রেনের ছাদ থেকে পড়ে কিশোরের ডান পা বিচ্ছিন্ন

২ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

মোটরসাইকেল থেকে পড়ে নারীর মৃত্যু
মোটরসাইকেল থেকে পড়ে নারীর মৃত্যু

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
সত্যিই কি ইরান-তুরস্ক-সৌদি-পাকিস্তান মিলে ‘ইসলামিক আর্মি’ গঠন করবে?
সত্যিই কি ইরান-তুরস্ক-সৌদি-পাকিস্তান মিলে ‘ইসলামিক আর্মি’ গঠন করবে?

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানে মোসাদ গুপ্তচরের ফাঁসি কার্যকর
ইরানে মোসাদ গুপ্তচরের ফাঁসি কার্যকর

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান-ইসরায়েল সংঘাত নিয়ে যা বলেছে তুরস্ক, ফ্রান্স, জার্মানি ও ইরাক
ইরান-ইসরায়েল সংঘাত নিয়ে যা বলেছে তুরস্ক, ফ্রান্স, জার্মানি ও ইরাক

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘খামেনিকে হত্যার ইসরায়েলি পরিকল্পনায়’ ট্রাম্পের ভেটো, যা বললেন নেতানিয়াহু
‘খামেনিকে হত্যার ইসরায়েলি পরিকল্পনায়’ ট্রাম্পের ভেটো, যা বললেন নেতানিয়াহু

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের ভয়ে নেতানিয়াহুর ছেলের বিয়ে স্থগিত
ইরানের ভয়ে নেতানিয়াহুর ছেলের বিয়ে স্থগিত

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চলন্ত বাসে কলেজছাত্রীকে পালাক্রমে ধর্ষণ, চালক আটক
চলন্ত বাসে কলেজছাত্রীকে পালাক্রমে ধর্ষণ, চালক আটক

১২ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

নেতানিয়াহুর বাড়ি লক্ষ্য করে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা চালাল ইরান
নেতানিয়াহুর বাড়ি লক্ষ্য করে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা চালাল ইরান

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সংঘাতের চতুর্থ দিনে ইসরায়েলে ইরানের সবচেয়ে বড় হামলা
সংঘাতের চতুর্থ দিনে ইসরায়েলে ইরানের সবচেয়ে বড় হামলা

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান-ইসরায়েল সংঘাতে যুক্ত হতে পারে যুক্তরাষ্ট্রও, ট্রাম্পের ইঙ্গিত
ইরান-ইসরায়েল সংঘাতে যুক্ত হতে পারে যুক্তরাষ্ট্রও, ট্রাম্পের ইঙ্গিত

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের পারমাণবিক অস্ত্রের খোঁজে বিশ্ব, গোপন আস্তানা নিয়ে প্রশ্ন
ইরানের পারমাণবিক অস্ত্রের খোঁজে বিশ্ব, গোপন আস্তানা নিয়ে প্রশ্ন

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের ওপর ফের ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা, বহু হতাহত
ইসরায়েলের ওপর ফের ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা, বহু হতাহত

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মার্কিন দূতাবাসে ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা
মার্কিন দূতাবাসে ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের ৩৭০ ক্ষেপণাস্ত্র হামলা: ইসরায়েলে ব্যাপক ক্ষয়ক্ষতি
ইরানের ৩৭০ ক্ষেপণাস্ত্র হামলা: ইসরায়েলে ব্যাপক ক্ষয়ক্ষতি

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের বন্দরনগরী হাইফায় ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা
ইসরায়েলের বন্দরনগরী হাইফায় ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান থেকে নতুন করে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা শুরু, ইসরায়েলে ফের সতর্কতা সাইরেন
ইরান থেকে নতুন করে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা শুরু, ইসরায়েলে ফের সতর্কতা সাইরেন

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের পারমাণবিক স্থাপনায় হামলা নিয়ে জরুরি বৈঠক ডেকেছে আইএইএ
ইরানের পারমাণবিক স্থাপনায় হামলা নিয়ে জরুরি বৈঠক ডেকেছে আইএইএ

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘শখ করে শিশুদের হত্যা করছে ইসরায়েল’
‘শখ করে শিশুদের হত্যা করছে ইসরায়েল’

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র লঞ্চারের 'এক তৃতীয়াংশ' ধ্বংসের দাবি ইসরায়েলের
ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র লঞ্চারের 'এক তৃতীয়াংশ' ধ্বংসের দাবি ইসরায়েলের

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তেহরান থেকে আরও দুই মোসাদ এজেন্ট গ্রেফতার
তেহরান থেকে আরও দুই মোসাদ এজেন্ট গ্রেফতার

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৪৮ ঘণ্টায় ভূপাতিত ৪৪টি ইসরায়েলি ড্রোন ও কোয়াডকপ্টার
৪৮ ঘণ্টায় ভূপাতিত ৪৪টি ইসরায়েলি ড্রোন ও কোয়াডকপ্টার

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের হামলায় আতঙ্কিত তেহরান, রাজধানী ছাড়ছেন বাসিন্দারা
ইসরায়েলের হামলায় আতঙ্কিত তেহরান, রাজধানী ছাড়ছেন বাসিন্দারা

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নেতানিয়াহুর ওপর আস্থা হারাচ্ছে ইসরায়েলিরা
নেতানিয়াহুর ওপর আস্থা হারাচ্ছে ইসরায়েলিরা

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বৃষ্টি ও তাপপ্রবাহ নিয়ে নতুন বার্তা
বৃষ্টি ও তাপপ্রবাহ নিয়ে নতুন বার্তা

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুই হাজার কোটি টাকা পাচার : দুদকের জালে সাবেক হাইকমিশনার মুনা
দুই হাজার কোটি টাকা পাচার : দুদকের জালে সাবেক হাইকমিশনার মুনা

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতে সৌদি হজ ফ্লাইটে যান্ত্রিক ত্রুটি, বড় দুর্ঘটনা থেকে রক্ষা
ভারতে সৌদি হজ ফ্লাইটে যান্ত্রিক ত্রুটি, বড় দুর্ঘটনা থেকে রক্ষা

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান-ইসরায়েল শিগগিরই চুক্তিতে আসছে— দাবি ট্রাম্পের
ইরান-ইসরায়েল শিগগিরই চুক্তিতে আসছে— দাবি ট্রাম্পের

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের ইসলামিক বিপ্লবী গার্ডের গোয়েন্দাপ্রধান ও দুই জেনারেল নিহত
ইরানের ইসলামিক বিপ্লবী গার্ডের গোয়েন্দাপ্রধান ও দুই জেনারেল নিহত

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলি হামলায় ইরানে দুই দিনে নিহত ১২৮
ইসরায়েলি হামলায় ইরানে দুই দিনে নিহত ১২৮

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ধোঁয়ায় ঢাকা তেল আবিব, ইসরায়েলে আরও ৫ নিহত
ধোঁয়ায় ঢাকা তেল আবিব, ইসরায়েলে আরও ৫ নিহত

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১১৬ বছরের ইতিহাসে প্রথম: ব্রিটিশ গোয়েন্দা সংস্থা এমআই৬-এর প্রধান হচ্ছেন নারী
১১৬ বছরের ইতিহাসে প্রথম: ব্রিটিশ গোয়েন্দা সংস্থা এমআই৬-এর প্রধান হচ্ছেন নারী

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
তারেক ফিরছেন দেড় মাসের মধ্যে
তারেক ফিরছেন দেড় মাসের মধ্যে

প্রথম পৃষ্ঠা

ইসরায়েলে ধ্বংসস্তূপ
ইসরায়েলে ধ্বংসস্তূপ

প্রথম পৃষ্ঠা

দেশে নতুন বিপর্যয়ের শঙ্কা
দেশে নতুন বিপর্যয়ের শঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

আমের ‘ঢলন’ প্রথায় ক্ষতিগ্রস্ত চাষি
আমের ‘ঢলন’ প্রথায় ক্ষতিগ্রস্ত চাষি

নগর জীবন

হামজাদের দেখে ভারতীয় দলেও প্রবাসী ফুটবলার
হামজাদের দেখে ভারতীয় দলেও প্রবাসী ফুটবলার

মাঠে ময়দানে

কুশাসক-সুশাসক নির্ণয়ের দাঁড়িপাল্লা
কুশাসক-সুশাসক নির্ণয়ের দাঁড়িপাল্লা

সম্পাদকীয়

নাটক-সিনেমায় অনবদ্য তাসনিয়া ফারিণ
নাটক-সিনেমায় অনবদ্য তাসনিয়া ফারিণ

শোবিজ

সাত বছরে হলো কয়েকটি পিলার
সাত বছরে হলো কয়েকটি পিলার

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

মাথায় হাত আলুচাষিদের
মাথায় হাত আলুচাষিদের

নগর জীবন

করোনা ঠেকাতে ব্যবস্থা নিচ্ছে সরকার
করোনা ঠেকাতে ব্যবস্থা নিচ্ছে সরকার

পেছনের পৃষ্ঠা

এক ঘরে দুই পীর থাকতে পারে না
এক ঘরে দুই পীর থাকতে পারে না

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রোটিয়া ক্রিকেটের মহানায়ক টেম্বা বাভুমা
প্রোটিয়া ক্রিকেটের মহানায়ক টেম্বা বাভুমা

মাঠে ময়দানে

যুক্তরাষ্ট্রে ট্রাম্পবিরোধী ব্যাপক বিক্ষোভ
যুক্তরাষ্ট্রে ট্রাম্পবিরোধী ব্যাপক বিক্ষোভ

পেছনের পৃষ্ঠা

পাঁচ ইসলামি ব্যাংক একীভূত হচ্ছে, চাকরি হারাবে না কেউ
পাঁচ ইসলামি ব্যাংক একীভূত হচ্ছে, চাকরি হারাবে না কেউ

প্রথম পৃষ্ঠা

আওয়ামী লীগ ভোটকে হাস্যরসে পরিণত করে
আওয়ামী লীগ ভোটকে হাস্যরসে পরিণত করে

প্রথম পৃষ্ঠা

এটিএম বুথে কিশোরী ধর্ষণ, পলাতক নিরাপত্তাকর্মী
এটিএম বুথে কিশোরী ধর্ষণ, পলাতক নিরাপত্তাকর্মী

পেছনের পৃষ্ঠা

অর্থ পাচার ও সন্ত্রাসে অর্থায়ন রোধে নতুন কৌশল
অর্থ পাচার ও সন্ত্রাসে অর্থায়ন রোধে নতুন কৌশল

পেছনের পৃষ্ঠা

এবার ব্যাংক থেকে ফেরার পথে ১০ লাখ টাকা ছিনতাই
এবার ব্যাংক থেকে ফেরার পথে ১০ লাখ টাকা ছিনতাই

প্রথম পৃষ্ঠা

সড়কে তবুও মেয়াদোত্তীর্ণ বাস
সড়কে তবুও মেয়াদোত্তীর্ণ বাস

পেছনের পৃষ্ঠা

ইতিহাস গড়লেন রুকসানা
ইতিহাস গড়লেন রুকসানা

মাঠে ময়দানে

হদিস মেলেনি কোটি টাকার, কেউ হয়নি গ্রেপ্তার
হদিস মেলেনি কোটি টাকার, কেউ হয়নি গ্রেপ্তার

প্রথম পৃষ্ঠা

গণফোরাম সভাপতি মোস্তফা মহসিন মন্টু মারা গেছেন
গণফোরাম সভাপতি মোস্তফা মহসিন মন্টু মারা গেছেন

নগর জীবন

শাহিনের বক্তব্যে তোলপাড় বাফুফে
শাহিনের বক্তব্যে তোলপাড় বাফুফে

মাঠে ময়দানে

বিএনপির কমিটি গঠন না হওয়ায় ক্ষোভ
বিএনপির কমিটি গঠন না হওয়ায় ক্ষোভ

প্রথম পৃষ্ঠা

আলোচনার পর ভোটের তারিখ সরকারের দিকে তাকিয়ে ইসি
আলোচনার পর ভোটের তারিখ সরকারের দিকে তাকিয়ে ইসি

প্রথম পৃষ্ঠা

আন্দোলন চালিয়ে যাওয়ার ঘোষণা ইশরাকের
আন্দোলন চালিয়ে যাওয়ার ঘোষণা ইশরাকের

প্রথম পৃষ্ঠা

সংস্কার ছাড়া নির্বাচন নয়
সংস্কার ছাড়া নির্বাচন নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

জাতীয় বাজেট ও কৃষি খাত
জাতীয় বাজেট ও কৃষি খাত

সম্পাদকীয়

সরকারি পরিত্যক্ত ভবনে চামড়ার আড়ত, দুর্গন্ধে ভোগান্তি
সরকারি পরিত্যক্ত ভবনে চামড়ার আড়ত, দুর্গন্ধে ভোগান্তি

নগর জীবন