শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, মঙ্গলবার, ২০ জানুয়ারি, ২০১৫

চোখ মুদিলেই প্রলয় থামে না

বঙ্গবীর কাদের সিদ্দিকী বীরউত্তম
অনলাইন ভার্সন
চোখ মুদিলেই প্রলয় থামে না

সরকারি-বেসরকারি মিলে অবরোধের মনে হয় আজ ১৭ দিন। আর কত দিন চলবে তা পাক পরোয়ারদিগার ছাড়া কেউ জানেন না। সভ্য সমাজে অরাজকতার একটা শেষ থাকে, এখানে তাও নেই। ইতিমধ্যে তুরাগ নদের তীরে দুই পর্বে বিশ্ব ইজতেমা মোটামুটি নির্বিঘ্নেই শেষ হয়েছে। লাখো ধর্মপ্রাণ মুসলমানের অংশগ্রহণের ব্যাপারে অবরোধকারীদের কোনো দয়ামায়া দেখা যায়নি, সরকারও নির্বিকার। সরকারের কেউ কেউ বলার চেষ্টা করছেন, কোনো আলোচনা নয়। তারা ১৯ সাল পর্যন্ত ক্ষমতায় থাকবেন। কথা বলতে কোনো কর লাগে না, তাই বলতেই পারেন। হানাদাররাও মুক্তিযুদ্ধে শেষ পর্যন্ত জীবন বাঁচাতে আলোচনা করে অস্ত্র সমর্পণ করেছে- সবসময় এমনই হয়। জানি এক সময় অবশ্যই তারা কথাবার্তা বলবেন, নমনীয় হবেন। কিন্তু যখন হবেন তখন পিছু ফিরে দেখবেন দেশের সর্বনাশ হয়ে গেছে। গার্মেন্ট ব্যবসায়ীরা বলছেন, তাদের প্রতিদিনের ক্ষতি কয়েকশ কোটি। সারা দেশে দুই-আড়াই হাজার কোটি টাকা। মানলাম যাদের খুঁটি আছে, তাদের না হয় কোটিতে কিছু আসে যায় না। কিন্তু যারা দিন এনে দিন খায় তাদের কী হবে? যারা রাত-দিন গাধার খাটুনি খেটে সবজি ফলিয়েছে, ২-৪-১০ দিনের মধ্যে তা বিক্রি করতে না পারলে সবই মাটি- তাদের কী হবে? পত্রিকায় পড়লাম, এক বস্তা বেগুনের দাম ২০০ টাকা। যেখানে এক কেজি বেগুন ৪০-৫০ টাকা, সেখানে ৬০-৭০ কেজি যদি ২০০ টাকা হয় কৃষক যাবে কোথায়? ক্ষুদ্র চাষিদের উপায় কী? যারা গাড়ি-ঘোড়ায় কাজ করে জীবন চালায় অবরোধের কারণে তাদের মুখের দিকে তাকানো যায় না। মরা গরু নিয়ে শকুন যেমন কাড়াকাড়ি করে, তেমন দেশবাসীকে নিয়ে রাজনীতির কাড়াকাড়ি, হানাহানি। মানুষ কত কথা বলে, রাস্তায় বেরুলেই লোকজন চেপে ধরে, 'কিছু একটা করুন'। সাধারণ মানুষ তো বলেই, বিশ্ববিদ্যালয়ের কত প্রবীণ প্রফেসর, সাহিত্যিক, সাংবাদিক নানা স্তরের গুণীজনও বলেন। কেউ বুঝতে চায় না। তাদের কী করে বুঝাই, মরার আগে আর আমাদের তেমন কিছু করার নেই। আমরা যত চিৎকারই করি, একদিকে জননেত্রী শেখ হাসিনা, অন্যদিকে বেগম খালেদা জিয়া- কেউ শুনবেন না। একবার মাথায় রক্ত উঠলে কারও কথা কেউ শুনে না। এর আগেও কেউ কখনো কারও কথা শুনেনি। তাই এক্ষেত্রে তেমনটা হবে কেন? কোনো মানুষ যখন প্রথম প্রথম মিথ্যে বলে, তখন যন্ত্রণায় সে ছটফট করে। কিন্তু আস্তে আস্তে ধীরে ধীরে মিথ্যে বলতে বলতে গা-সওয়া হয়ে গেলে আর কোনো কষ্ট থাকে না। বরং যারা মিথ্যে শুনে, অন্যায় দেখে তাদেরই কষ্ট হয়। আমাদের মহান নেতা-নেত্রীদের ক্ষেত্রেও তেমন হয়েছে। মানুষ কী অবস্থায় আছে সেদিকে কারও ভ্রুক্ষেপ নেই, সবাই আছে নিজের ক্ষমতা নিয়ে। ব্রিটিশকে তাড়াতে যারা জীবন দিয়েছে, পাকিস্তানের বৈষম্যের বিরুদ্ধে একটা রক্তক্ষয়ী মুক্তিযুদ্ধের মধ্য দিয়ে বুকের রক্ত ঢেলে যে শহীদরা দেশ স্বাধীন করেছে আজ তাদের সে সব আশাও মিথ্যে হতে চলেছে। পাকিস্তানের ২২ পরিবারের হাত থেকে মুক্তি পেতে বাংলার জনগণ ফুঁসে উঠেছিল। কিন্তু আজ বাংলাদেশে কত পরিবার। কিন্তু প্রতিকারের তেমন কোনো পথ নেই। নিজের জীবন এবং সন্তান-সন্ততির ভূত-ভবিষ্যৎ আগামীকাল কী হবে তা নিয়ে ভাবার সময় পাচ্ছে না। সবাই আশা করে, নিজের যত কষ্টই হোক ভাবি বংশধরদের একটা সুন্দর নিরাপদ জীবন দিয়ে যাবে। কিন্তু সেটা আজ বাংলাদেশের মানুষের কাছে এক অলীক স্বপ্ন। দেশ ও সমাজ যখন বিশৃঙ্খল হয়, তখন সাধারণ নাগরিকের তেমন কোনো নিরাপত্তা থাকে না। রাস্তাঘাটে মারামারি, হানাহানি, মানুষের প্রতি মানুষের অশ্রদ্ধা, কেউ কাউকে বিশ্বাস না করা- এক মহামারীর আকার ধারণ করেছে। প্রশাসনে সরকারি নিয়ন্ত্রণ নেই, সমাজের কোনো প্রভাব নেই। যে যেভাবে পারছে সব কেন যেন এক ফ্রি স্টাইল।

নতুন বছরে পুলিশ বিভাগে এক ব্যাপক রদবদল হয়েছে। পুলিশের আইজি, ডিএমপি কমিশনার, র্যাবের ডিজি, বিজিবির অনেকেই নতুন। তাই যা সব শুনছি, গা শিউরে উঠছে। জানতাম এরা প্রায় সবাই আওয়ামী লীগের ভক্ত-অনুরক্ত। কিন্তু এতটা আশা করিনি। উপরের সরকারি কর্মচারীরা সবসময় সরকারের পছন্দের হয়। কিন্তু এত পছন্দের হয় তা আগে জানতাম না বা বুঝতাম না। পুলিশের আইজি যদি সংবিধান নিয়ে কথা বলে তাহলে দেশবাসীর আত্দহত্যা করা ছাড়া উপায় কী? উচ্চপর্যায়ের এই সরকারি কর্মকর্তাদের পদত্যাগ করে এখনই রাজনীতিতে শরিক হওয়া উচিত। এ কদিন তারা যে যা বলেছেন একটাও সরকারি কর্মচারীর কথা নয়, সবই রাজনৈতিক নেতাদের কথা। সরকার হয়তো মনে করছে, পুলিশের উচ্চপদস্থ কর্মকর্তাদের এসব কথাবার্তায় তাদের উপকার হচ্ছে। কিন্তু এই কথাবার্তায়ই এক সময় তাদের সর্বনাশ হবে। শৃঙ্খলা বাহিনীর কোনো কর্মকর্তা বলতে পারেন কাউকে গুলি করতে? প্রথমে পায়ে, তারপর বুকে? শুধু এই উদ্যতপূর্ণ কথার জন্যই সভ্য দেশ হলে ভদ্রলোক চাকরি খোয়াত এবং সাজা পেত। পদ্মা সেতুর কাজ শুরু হওয়ার আগেই পদ্মা সেতুতে দুর্নীতি হয়েছে বিশ্বব্যাংকের এমন অভিযোগে জনাব আবুল হোসেনের মন্ত্রিত্ব যেতে পারে তাহলে এমন দম্ভোক্তির জন্য ওই সব কর্মকর্তার কেন শাস্তি হতে পারে না? অবশ্যই হতে পারে এবং হলে সেটাই হতো যথার্থ। জানি না, এই কর্মকর্তারা বর্তমান সরকারকে কোথায় নিয়ে যাবে?

এদিকে জোট সরকারের শরিক দল জাসদের নেতা মঈনুদ্দিন খান বাদল এখনো এই বুড়ো বয়সে যেভাবে হুমকি-ধমকি দিচ্ছেন, বুকে গুলি করতে বলছেন। এখন ভেবে দেখুন, জোয়ানকালে বঙ্গবন্ধুর বিরুদ্ধে এরা কি-না করেছে। স্বাধীনতার পরপরই জাতির পিতার সরকারকে ব্যর্থ ও ধ্বংস করতে থানায় হামলা, পাটের গুদামে আগুন, প্রকাশ্য জনপদে আওয়ামী নেতাদের খুনখারাবি কোনো কিছু বাদ রাখেননি। অথচ আজ তারাই উপদেশ দিচ্ছেন এবং সেসব উপদেশ অনেকে আবার অলঙ্ঘনীয় বাণী হিসেবে মেনেও নিচ্ছেন। তাই সাধারণ মানুষ রাস্তায় না নামলে আমি তো এর কোনো সমাধান দেখতে পাচ্ছি না।

যখন যেখানেই গায়ের জোরে দেশ চলেছে সেখানেই এমন প্রশ্ন এসেছে, অরাজকতা দেখা দিয়েছে। স্বাভাবিক নিয়মেও হয়তো এ দুঃসময় কেটে যাবে। কিন্তু আমরা যদি সবাই মিলে চেষ্টা করে এই দুঃসময়ের যাতনা কিছুটা কমাতে পারতাম তাহলে সেটাই হতো আমাদের যোগ্যতা। সংসদ ভবনের মতো নিরাপদ এলাকার আশপাশে গাড়িতে বোমা, কলেজছাত্রী আহত- এ নিয়ে কী আমাদের লজ্জা পাওয়ার কথা নয়? সরকারি আসনে বসে তারস্বরে বললেই কী হবে, বিরোধী দল গাড়িতে বোমা মেরেছে? আন্দোলনকারীদের দমনের জন্য সরকারের হাতে কত মাধ্যম রয়েছে, সেসব যোগ্যতার সঙ্গে প্রয়োগ করতে হয়। বোমা মারতে কাউকে হাতেনাতে ধরে জেলে দিলে, শাস্তি দিলে কে প্রতিবাদ করবে? কেউ করবে না। সরকারি অন্যায়ের বিরুদ্ধে মানুষ রাস্তায় নামলে সেখানে বাধা দেওয়া অগণতান্ত্রিক-স্বৈরাচারী কাজ কিন্তু রাস্তাঘাটে জ্বালাও-পোড়াও, গাড়িতে আগুন দেওয়া ফেরাতে না পারা সরকারি ব্যর্থতা। সেক্ষেত্রে বিরোধী দলকে বলে কোনো লাভ নেই। বিরোধী দল আন্দোলন করতে পারে, গাড়িতে আগুন দিতে পারে না, আগুন দেওয়া আন্দোলনের মধ্যে পড়ে না। এমনকি বিরোধী দলের কর্মীরা দিলেও সেটা আন্দোলনের অংশ নয়। সরকার যদি ভেবে থাকেন উদাসীনভাবে গা এলিয়ে দিলেই তারা টিকে যাবেন তাহলে আহম্মকের স্বর্গে বাস করছেন। মানুষের জানমালের হেফাজত, অর্থনীতি সচল রাখা, সভ্য দুনিয়ার কাছে দেশের সম্মান অক্ষুণ্ন রাখা- এসব বিরোধী দলের কাজ নয়, এসব সরকারের বোঝা। সে বোঝা তাকে বইতেই হবে।

গুলশানের অমন নিরাপদ স্থানে বেগম খালেদা জিয়ার উপদেষ্টা, নির্ভেজাল কূটনীতিক, একজন সজ্জন ব্যক্তি রিয়াজ রহমান আক্রান্ত হলেন, তার গাড়ি পুড়িয়ে দেওয়া হলো, এতে কী সরকারের ভাবমূর্তি উজ্জ্বল হলো? পত্রপত্রিকায় দেখলাম, তার পায়ের আঘাতে কোনো ধাতব পদার্থের আলামত নেই। তবে কী ওগুলো রাবার বুলেট? রাবার বুলেট হলে তো সাধারণ মানুষের কাছে থাকার কথা নয়, একমাত্র সরকারি লোকজনের কাছে থাকার কথা। তাহলে কী ওসব সরকারি লোকের কাজ? প্রশ্নগুলো মানুষের মধ্যে দৌড়াদৌড়ি করছে বলে উল্লেখ করলাম। গুলশানে ধনবানদের এলাকায় নিরাপত্তা নেই, সংসদ ভবন এলাকায় নিরাপত্তা নেই, তাহলে নিরাপত্তাটা আছে কোথায়? সারা দেশ নিরাপদ হওয়ার কথা, যেখানে রাজধানীই নিরাপদ নয়, সেখানে দেশের প্রত্যন্ত অঞ্চল নিয়ে আমরা কথা বলি কোন অধিকারে?

প্রবাদ আছে, বাঙালিরা দাঁত থাকতে দাঁতের মর্যাদা বুঝে না। সময় থাকতে সবাইকে নিয়ে আলোচনায় বসে সমাধান বের করা উচিত। দেশ একটি কঠিন ক্রান্তিকাল অতিক্রম করছে। এখন কারও গোঁ ধরে বসে থাকা উচিত নয়। কারণ দেশটা কারও পৈতৃক সম্পত্তি নয়, এটি জনগণের সম্পদ, রক্তের দামে কেনা। কারও সঙ্গে হাত মিলিয়ে কারও কাছে বিক্রি করার চিন্তা যদি কেউ করে থাকেন, করতে পারেন। কিন্তু এ দেশ কেউ বেচতে পারবেন না। এক সময় শহীদের আত্দা কবর থেকে প্রতিবাদ করে উঠবে। আর তাতে তখন শরিক হবে দেশের আপামর জনসাধারণ। তাই সময় থাকতে হুঁশিয়ার।

লেখক : রাজনীতিক

 

 

এই বিভাগের আরও খবর
এএফসি কম্পিটিশনে বসুন্ধরা কিংস
এএফসি কম্পিটিশনে বসুন্ধরা কিংস
বিনিয়োগ বন্ধ্যত্বে আকারে-নিরাকারে বেকার বৃদ্ধি : বাড়ছে নেশা-নৈরাজ্য
বিনিয়োগ বন্ধ্যত্বে আকারে-নিরাকারে বেকার বৃদ্ধি : বাড়ছে নেশা-নৈরাজ্য
শিক্ষা ও গবেষণায় বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয় বদ্ধপরিকর
শিক্ষা ও গবেষণায় বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয় বদ্ধপরিকর
তারেক রহমানের আসন্ন প্রত্যাবর্তন ও আগামীর রাজনীতি
তারেক রহমানের আসন্ন প্রত্যাবর্তন ও আগামীর রাজনীতি
অবাধ ও গ্রহণযোগ্য নির্বাচনের জন্য কিছু পরামর্শ
অবাধ ও গ্রহণযোগ্য নির্বাচনের জন্য কিছু পরামর্শ
বিশ্ব ডিম দিবস: পুষ্টি, নিরাপত্তা ও বৈশ্বিক গুরুত্ব
বিশ্ব ডিম দিবস: পুষ্টি, নিরাপত্তা ও বৈশ্বিক গুরুত্ব
বন্ড মার্কেট প্রতিষ্ঠায় প্রয়োজন সর্বোচ্চ সতর্কতা
বন্ড মার্কেট প্রতিষ্ঠায় প্রয়োজন সর্বোচ্চ সতর্কতা
রক্তক্ষরণে ব্যবসায়ীরা, বিনিয়োগে ধ্বংসযাত্রা, চাকরিক্ষুধায় তারুণ্য
রক্তক্ষরণে ব্যবসায়ীরা, বিনিয়োগে ধ্বংসযাত্রা, চাকরিক্ষুধায় তারুণ্য
বিরাজনৈতিকীকরণের প্রক্রিয়া চলছে
বিরাজনৈতিকীকরণের প্রক্রিয়া চলছে
পুঁজিবাজারে আস্থার সংকট কি বাড়তেই থাকবে
পুঁজিবাজারে আস্থার সংকট কি বাড়তেই থাকবে
উন্নতির অন্তর্গত কান্না : ব্যবস্থার বদল চাই
উন্নতির অন্তর্গত কান্না : ব্যবস্থার বদল চাই
শিক্ষক: দারিদ্র্যের নয়, মর্যাদার প্রতীক
শিক্ষক: দারিদ্র্যের নয়, মর্যাদার প্রতীক
সর্বশেষ খবর
রোম সফর শেষে দেশের পথে প্রধান উপদেষ্টা
রোম সফর শেষে দেশের পথে প্রধান উপদেষ্টা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চট্টগ্রামে শিক্ষা ও স্বাস্থ্যখাতে কানাডার সহযোগিতা চাইলেন মেয়র
চট্টগ্রামে শিক্ষা ও স্বাস্থ্যখাতে কানাডার সহযোগিতা চাইলেন মেয়র

৩ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

চট্টগ্রামে ইয়াবা মামলায় সাজা: পাঁচ বছর কারাদণ্ড
চট্টগ্রামে ইয়াবা মামলায় সাজা: পাঁচ বছর কারাদণ্ড

৪ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

চট্টগ্রামে প্রকাশ্যে ছুরিকাঘাতে ছাত্রদল নেতা নিহত
চট্টগ্রামে প্রকাশ্যে ছুরিকাঘাতে ছাত্রদল নেতা নিহত

৪ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

আশ্রয়ণ প্রকল্পের ঘর লুটপাটের প্রতিবাদে সিপিবির বিক্ষোভ
আশ্রয়ণ প্রকল্পের ঘর লুটপাটের প্রতিবাদে সিপিবির বিক্ষোভ

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সততার সাহস : ভুল স্বীকারের মর্যাদা
সততার সাহস : ভুল স্বীকারের মর্যাদা

৫ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৫ অক্টোবর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৫ অক্টোবর)

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লক্ষ্মীপুরে মাদ্রাসার ছাত্র অপহরণ, পাঁচ দিনেও মেলেনি খোঁজ
লক্ষ্মীপুরে মাদ্রাসার ছাত্র অপহরণ, পাঁচ দিনেও মেলেনি খোঁজ

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কুয়াকাটায় শৈবাল চাষ নিয়ে কর্মশালা
কুয়াকাটায় শৈবাল চাষ নিয়ে কর্মশালা

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘জামায়াতের পিআর নির্বাচনের দিবাস্বপ্ন কখনো পূরণ হবে না’
‘জামায়াতের পিআর নির্বাচনের দিবাস্বপ্ন কখনো পূরণ হবে না’

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

২০০ রানে হেরে আফগানিস্তানের বিপক্ষে হোয়াইটওয়াশ বাংলাদেশ
২০০ রানে হেরে আফগানিস্তানের বিপক্ষে হোয়াইটওয়াশ বাংলাদেশ

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মালয়েশিয়ায় ভূমিধসে প্রাণ গেল বাংলাদেশি শ্রমিকের
মালয়েশিয়ায় ভূমিধসে প্রাণ গেল বাংলাদেশি শ্রমিকের

৬ ঘণ্টা আগে | পরবাস

মহাসড়কের পাশে পড়ে ছিল মানসিক ভারসাম্যহীন ব্যক্তির লাশ উদ্ধার
মহাসড়কের পাশে পড়ে ছিল মানসিক ভারসাম্যহীন ব্যক্তির লাশ উদ্ধার

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

টাইমের প্রচ্ছদে নিজের চুল ‘গায়েব’ দেখে ক্ষুব্ধ ট্রাম্প
টাইমের প্রচ্ছদে নিজের চুল ‘গায়েব’ দেখে ক্ষুব্ধ ট্রাম্প

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গোবিন্দগঞ্জে শোবার ঘর থেকে বৃদ্ধের মরদেহ উদ্ধার
গোবিন্দগঞ্জে শোবার ঘর থেকে বৃদ্ধের মরদেহ উদ্ধার

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মিরপুরে অগ্নিকাণ্ড: নিহত ১৬ জনের মরদেহ ঢামেক মর্গে
মিরপুরে অগ্নিকাণ্ড: নিহত ১৬ জনের মরদেহ ঢামেক মর্গে

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লাশের ডিএনএ পরীক্ষা ছাড়া শনাক্ত করা সম্ভব নয় : ফায়ার সার্ভিস
লাশের ডিএনএ পরীক্ষা ছাড়া শনাক্ত করা সম্ভব নয় : ফায়ার সার্ভিস

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হোয়াইটওয়াশ এড়াতে বাংলাদেশের প্রয়োজন ২৯৪
হোয়াইটওয়াশ এড়াতে বাংলাদেশের প্রয়োজন ২৯৪

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

থাইল্যান্ডে মাদকসহ চার ইসরায়েলি সেনা গ্রেফতার
থাইল্যান্ডে মাদকসহ চার ইসরায়েলি সেনা গ্রেফতার

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অগ্নিদুর্ঘটনায় ১৬ জনের মৃত্যুতে তারেক রহমানের শোক
অগ্নিদুর্ঘটনায় ১৬ জনের মৃত্যুতে তারেক রহমানের শোক

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ব্যর্থতার দায়ে বরখাস্ত সুইডেন কোচ
ব্যর্থতার দায়ে বরখাস্ত সুইডেন কোচ

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সোনারগাঁয়ে ডোবা থেকে বস্তাবন্দি নারীর মরদেহ উদ্ধার
সোনারগাঁয়ে ডোবা থেকে বস্তাবন্দি নারীর মরদেহ উদ্ধার

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অক্টোবরের ১৩ দিনে এলো ১২৭ কোটি ডলার রেমিট্যান্স
অক্টোবরের ১৩ দিনে এলো ১২৭ কোটি ডলার রেমিট্যান্স

৯ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

জবিতে শিক্ষার্থীদের থিসিস গবেষণায় বরাদ্দ ৫০ লাখ টাকা
জবিতে শিক্ষার্থীদের থিসিস গবেষণায় বরাদ্দ ৫০ লাখ টাকা

৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

টাঙ্গাইলে ক্লুলেস হত্যা মামলার রহস্য উদঘাটন
টাঙ্গাইলে ক্লুলেস হত্যা মামলার রহস্য উদঘাটন

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শক্তিশালী পাসপোর্ট সূচকে শীর্ষ ১০ থেকে ছিটকে গেল যুক্তরাষ্ট্র, দেখে নিন বাংলাদেশের অবস্থান
শক্তিশালী পাসপোর্ট সূচকে শীর্ষ ১০ থেকে ছিটকে গেল যুক্তরাষ্ট্র, দেখে নিন বাংলাদেশের অবস্থান

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মিসরে গাজা শান্তি সম্মেলন: দুই প্রেসিডেন্টের গোপন আলাপ ফাঁস
মিসরে গাজা শান্তি সম্মেলন: দুই প্রেসিডেন্টের গোপন আলাপ ফাঁস

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনাকে আদালতে হাজির হতে পত্রিকায় বিজ্ঞপ্তি প্রকাশের নির্দেশ
শেখ হাসিনাকে আদালতে হাজির হতে পত্রিকায় বিজ্ঞপ্তি প্রকাশের নির্দেশ

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কোয়ার্টার ফাইনালে বাংলাদেশের জারিফ
কোয়ার্টার ফাইনালে বাংলাদেশের জারিফ

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ঢাবি কলা অনুষদের ডিনস অ্যাওয়ার্ড পেলেন ১৫৬ শিক্ষার্থী ও ১০ শিক্ষক
ঢাবি কলা অনুষদের ডিনস অ্যাওয়ার্ড পেলেন ১৫৬ শিক্ষার্থী ও ১০ শিক্ষক

৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সর্বাধিক পঠিত
গাজায় প্রকাশ্যে আটজনের মৃত্যুদণ্ড কার্যকর
গাজায় প্রকাশ্যে আটজনের মৃত্যুদণ্ড কার্যকর

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘আমরা কারাগারে নয়, কসাইখানায় ছিলাম’
‘আমরা কারাগারে নয়, কসাইখানায় ছিলাম’

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সারজিসের বক্তব্যের সময় বিদ্যুৎ বিভ্রাট নিয়ে মুখ খুললেন রুমিন ফারহানা
সারজিসের বক্তব্যের সময় বিদ্যুৎ বিভ্রাট নিয়ে মুখ খুললেন রুমিন ফারহানা

১৭ ঘণ্টা আগে | টক শো

মিরপুরে পোশাক কারখানায় অগ্নিকাণ্ডের ঘটনায় ৯ মরদেহ উদ্ধার
মিরপুরে পোশাক কারখানায় অগ্নিকাণ্ডের ঘটনায় ৯ মরদেহ উদ্ধার

১৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মিসরে গাজা শান্তি সম্মেলন: দুই প্রেসিডেন্টের গোপন আলাপ ফাঁস
মিসরে গাজা শান্তি সম্মেলন: দুই প্রেসিডেন্টের গোপন আলাপ ফাঁস

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১৯ অক্টোবরের মধ্যে এনসিপি প্রতীক না নিলে সিদ্ধান্ত নেবে ইসি
১৯ অক্টোবরের মধ্যে এনসিপি প্রতীক না নিলে সিদ্ধান্ত নেবে ইসি

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শক্তিশালী পাসপোর্ট সূচকে শীর্ষ ১০ থেকে ছিটকে গেল যুক্তরাষ্ট্র, দেখে নিন বাংলাদেশের অবস্থান
শক্তিশালী পাসপোর্ট সূচকে শীর্ষ ১০ থেকে ছিটকে গেল যুক্তরাষ্ট্র, দেখে নিন বাংলাদেশের অবস্থান

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজায় যুদ্ধবিরতি পদক্ষেপের প্রশংসা করে যা বললেন বাইডেন
গাজায় যুদ্ধবিরতি পদক্ষেপের প্রশংসা করে যা বললেন বাইডেন

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মাইন বিস্ফোরণে আহত বিজিবি সদস্যকে ঢাকা সিএমএইচে স্থানান্তর
মাইন বিস্ফোরণে আহত বিজিবি সদস্যকে ঢাকা সিএমএইচে স্থানান্তর

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আরেক দফা বাড়ল স্বর্ণের দাম, ভরি কত?
আরেক দফা বাড়ল স্বর্ণের দাম, ভরি কত?

৯ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ধূমপান ছাড়তে বলায় এরদোয়ানকে যে জবাব দিলেন মেলোনি
ধূমপান ছাড়তে বলায় এরদোয়ানকে যে জবাব দিলেন মেলোনি

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মারিয়াকে নোবেল শান্তি পুরস্কার দেয়ায় নরওয়ে দূতাবাস বন্ধ করল ভেনেজুয়েলা
মারিয়াকে নোবেল শান্তি পুরস্কার দেয়ায় নরওয়ে দূতাবাস বন্ধ করল ভেনেজুয়েলা

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শান্তি প্রতিষ্ঠায় স্বাধীন ফিলিস্তিনি রাষ্ট্র গঠনই সমাধান : জর্ডানের বাদশাহ
শান্তি প্রতিষ্ঠায় স্বাধীন ফিলিস্তিনি রাষ্ট্র গঠনই সমাধান : জর্ডানের বাদশাহ

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মিরপুরে অগ্নিকাণ্ডে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১৬
মিরপুরে অগ্নিকাণ্ডে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১৬

১১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বিচার বিভাগের জন্য আলাদা সচিবালয় এ সরকারের সময়ই হবে : আইন উপদেষ্টা
বিচার বিভাগের জন্য আলাদা সচিবালয় এ সরকারের সময়ই হবে : আইন উপদেষ্টা

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চলছে এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের কর্মবিরতি, আজ ‘মার্চ টু সচিবালয়’
চলছে এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের কর্মবিরতি, আজ ‘মার্চ টু সচিবালয়’

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বগুড়ায় মেয়েকে ধর্ষণের অভিযোগে বাবা গ্রেফতার
বগুড়ায় মেয়েকে ধর্ষণের অভিযোগে বাবা গ্রেফতার

১২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গোল্ডেন ভিসাধারীদের জন্য নতুন সিদ্ধান্ত নিল আমিরাত
গোল্ডেন ভিসাধারীদের জন্য নতুন সিদ্ধান্ত নিল আমিরাত

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাশিয়া ইরানের পরমাণু কর্মসূচিকে সমর্থন দিয়ে যাবে : ল্যাভরভ
রাশিয়া ইরানের পরমাণু কর্মসূচিকে সমর্থন দিয়ে যাবে : ল্যাভরভ

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আফগান সীমান্তে সর্বোচ্চ সতর্কতা জারি পাকিস্তানের
আফগান সীমান্তে সর্বোচ্চ সতর্কতা জারি পাকিস্তানের

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভোট দিলে বেহেশতে যাওয়া সহজ হবে, এমন প্রচারণা প্রতারণা : রিজভী
ভোট দিলে বেহেশতে যাওয়া সহজ হবে, এমন প্রচারণা প্রতারণা : রিজভী

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রাকিবের গোলে শেষরক্ষা, হংকংয়ের সাথে ড্র করল বাংলাদেশ
রাকিবের গোলে শেষরক্ষা, হংকংয়ের সাথে ড্র করল বাংলাদেশ

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সরকার ভোজ্যতেলের দাম বাড়ায়নি: বাণিজ্য উপদেষ্টা
সরকার ভোজ্যতেলের দাম বাড়ায়নি: বাণিজ্য উপদেষ্টা

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্বনামধন্য ব্যবসায়ীদের কপালেও ঋণখেলাপির তিলক
স্বনামধন্য ব্যবসায়ীদের কপালেও ঋণখেলাপির তিলক

২২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

বিশ্বব্যাপী আকাশ প্রতিরক্ষা চীনের, ট্রাম্প কেবল স্বপ্নই দেখছেন!
বিশ্বব্যাপী আকাশ প্রতিরক্ষা চীনের, ট্রাম্প কেবল স্বপ্নই দেখছেন!

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২০০ রানে হেরে আফগানিস্তানের বিপক্ষে হোয়াইটওয়াশ বাংলাদেশ
২০০ রানে হেরে আফগানিস্তানের বিপক্ষে হোয়াইটওয়াশ বাংলাদেশ

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

দুই গোলে এগিয়ে থেকেও জাপানের কাছে হারল ব্রাজিল
দুই গোলে এগিয়ে থেকেও জাপানের কাছে হারল ব্রাজিল

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৪ অক্টোবর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৪ অক্টোবর)

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কেন ভারত এখন আফগানকে সমাদরে কাছে টানছে?
কেন ভারত এখন আফগানকে সমাদরে কাছে টানছে?

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

থাইল্যান্ডে মাদকসহ চার ইসরায়েলি সেনা গ্রেফতার
থাইল্যান্ডে মাদকসহ চার ইসরায়েলি সেনা গ্রেফতার

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
বিএনপির প্রার্থী হতে চান টকশো ব্যক্তিত্বসহ ৮ জন
বিএনপির প্রার্থী হতে চান টকশো ব্যক্তিত্বসহ ৮ জন

নগর জীবন

পুড়ে অঙ্গার ১৬ প্রাণ
পুড়ে অঙ্গার ১৬ প্রাণ

প্রথম পৃষ্ঠা

বিপ্লবী চে গুয়েভারা ও সিরাজ সিকদার
বিপ্লবী চে গুয়েভারা ও সিরাজ সিকদার

সম্পাদকীয়

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

মানিকগঞ্জ হয়েছিল মালেকগঞ্জ
মানিকগঞ্জ হয়েছিল মালেকগঞ্জ

প্রথম পৃষ্ঠা

আমরণ অনশনের হুঁশিয়ারি এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের
আমরণ অনশনের হুঁশিয়ারি এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের

পেছনের পৃষ্ঠা

প্রশাসনে বিশেষ দলের প্রাধান্য, উদ্বিগ্ন বিএনপি
প্রশাসনে বিশেষ দলের প্রাধান্য, উদ্বিগ্ন বিএনপি

পেছনের পৃষ্ঠা

হাড্ডাহাড্ডি লড়াই ছাত্রদল-শিবির
হাড্ডাহাড্ডি লড়াই ছাত্রদল-শিবির

প্রথম পৃষ্ঠা

২০ কোটি টাকার দেশি বিদেশি জাল নোট উদ্ধার, যুবক গ্রেপ্তার
২০ কোটি টাকার দেশি বিদেশি জাল নোট উদ্ধার, যুবক গ্রেপ্তার

নগর জীবন

প্রয়োজনে সেনা আইন সংশোধন করে অভিযুক্ত কর্মকর্তাদের বিচার দাবি
প্রয়োজনে সেনা আইন সংশোধন করে অভিযুক্ত কর্মকর্তাদের বিচার দাবি

পেছনের পৃষ্ঠা

শাপলা প্রতীক নিয়েই নির্বাচনে যাবে এনসিপি
শাপলা প্রতীক নিয়েই নির্বাচনে যাবে এনসিপি

নগর জীবন

ঝিলমিল আবাসিকে নাগরিক সুবিধা নিশ্চিতে কাজ চলছে
ঝিলমিল আবাসিকে নাগরিক সুবিধা নিশ্চিতে কাজ চলছে

নগর জীবন

ডিজিটাল বাহিনী তৈরি করেছে জামায়াত
ডিজিটাল বাহিনী তৈরি করেছে জামায়াত

নগর জীবন

নকল পণ্য উৎপাদনে চ্যাম্পিয়ন বাংলাদেশ
নকল পণ্য উৎপাদনে চ্যাম্পিয়ন বাংলাদেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

অ্যানথ্রাক্স রোধে ছাড়পত্র ছাড়া পশু জবাই বন্ধে প্রশাসনের আদেশ জারি
অ্যানথ্রাক্স রোধে ছাড়পত্র ছাড়া পশু জবাই বন্ধে প্রশাসনের আদেশ জারি

নগর জীবন

দেশে ২০২৫ সালে জিডিপি প্রবৃদ্ধি ৩.৮ শতাংশ
দেশে ২০২৫ সালে জিডিপি প্রবৃদ্ধি ৩.৮ শতাংশ

পেছনের পৃষ্ঠা

বাগেরহাটে যুবদল নেতাসহ তিন খুন
বাগেরহাটে যুবদল নেতাসহ তিন খুন

পেছনের পৃষ্ঠা

ইসি বলল শাপলার সুযোগ নেই, এনসিপির প্রতিবাদ
ইসি বলল শাপলার সুযোগ নেই, এনসিপির প্রতিবাদ

পেছনের পৃষ্ঠা

এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের দাবি মেনে নিতে আহ্বান এনসিপির
এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের দাবি মেনে নিতে আহ্বান এনসিপির

নগর জীবন

বিচার বিভাগের জন্য পৃথক সচিবালয় এই সরকারের সময়েই
বিচার বিভাগের জন্য পৃথক সচিবালয় এই সরকারের সময়েই

নগর জীবন

দলগুলো ঐক্যবদ্ধ না হলে ফ্যাসিবাদ ফিরবে
দলগুলো ঐক্যবদ্ধ না হলে ফ্যাসিবাদ ফিরবে

নগর জীবন

বেরোবিতে ফুটবল খেলা নিয়ে সংঘর্ষে আহত ১০, বহিষ্কার ৮
বেরোবিতে ফুটবল খেলা নিয়ে সংঘর্ষে আহত ১০, বহিষ্কার ৮

নগর জীবন

নর্থ সাউথের শিক্ষার্থী অপূর্ব পাঁচ দিনের রিমান্ডে
নর্থ সাউথের শিক্ষার্থী অপূর্ব পাঁচ দিনের রিমান্ডে

পেছনের পৃষ্ঠা

কোথাও আইন লঙ্ঘন হলে দ্রুত ব্যবস্থা
কোথাও আইন লঙ্ঘন হলে দ্রুত ব্যবস্থা

নগর জীবন

ষড়যন্ত্র প্রতিহত করতে ঐক্যবদ্ধ থাকুন
ষড়যন্ত্র প্রতিহত করতে ঐক্যবদ্ধ থাকুন

নগর জীবন

ডেঙ্গুতে আরও পাঁচজনের মৃত্যু
ডেঙ্গুতে আরও পাঁচজনের মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

সোনার ভরি ২ লাখ ১৬ হাজার ছাড়াল
সোনার ভরি ২ লাখ ১৬ হাজার ছাড়াল

খবর

১৬ অক্টোবর পর্যন্ত বাড়ল হজযাত্রী নিবন্ধনের সময়
১৬ অক্টোবর পর্যন্ত বাড়ল হজযাত্রী নিবন্ধনের সময়

নগর জীবন

মাইন বিস্ফোরণে বাংলাদেশি আহত
মাইন বিস্ফোরণে বাংলাদেশি আহত

খবর

শিক্ষকদের ওপর হামলার তীব্র নিন্দা অধ্যক্ষ পরিষদের
শিক্ষকদের ওপর হামলার তীব্র নিন্দা অধ্যক্ষ পরিষদের

খবর