শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, মঙ্গলবার, ২০ জানুয়ারি, ২০১৫

চোখ মুদিলেই প্রলয় থামে না

বঙ্গবীর কাদের সিদ্দিকী বীরউত্তম
অনলাইন ভার্সন
চোখ মুদিলেই প্রলয় থামে না

সরকারি-বেসরকারি মিলে অবরোধের মনে হয় আজ ১৭ দিন। আর কত দিন চলবে তা পাক পরোয়ারদিগার ছাড়া কেউ জানেন না। সভ্য সমাজে অরাজকতার একটা শেষ থাকে, এখানে তাও নেই। ইতিমধ্যে তুরাগ নদের তীরে দুই পর্বে বিশ্ব ইজতেমা মোটামুটি নির্বিঘ্নেই শেষ হয়েছে। লাখো ধর্মপ্রাণ মুসলমানের অংশগ্রহণের ব্যাপারে অবরোধকারীদের কোনো দয়ামায়া দেখা যায়নি, সরকারও নির্বিকার। সরকারের কেউ কেউ বলার চেষ্টা করছেন, কোনো আলোচনা নয়। তারা ১৯ সাল পর্যন্ত ক্ষমতায় থাকবেন। কথা বলতে কোনো কর লাগে না, তাই বলতেই পারেন। হানাদাররাও মুক্তিযুদ্ধে শেষ পর্যন্ত জীবন বাঁচাতে আলোচনা করে অস্ত্র সমর্পণ করেছে- সবসময় এমনই হয়। জানি এক সময় অবশ্যই তারা কথাবার্তা বলবেন, নমনীয় হবেন। কিন্তু যখন হবেন তখন পিছু ফিরে দেখবেন দেশের সর্বনাশ হয়ে গেছে। গার্মেন্ট ব্যবসায়ীরা বলছেন, তাদের প্রতিদিনের ক্ষতি কয়েকশ কোটি। সারা দেশে দুই-আড়াই হাজার কোটি টাকা। মানলাম যাদের খুঁটি আছে, তাদের না হয় কোটিতে কিছু আসে যায় না। কিন্তু যারা দিন এনে দিন খায় তাদের কী হবে? যারা রাত-দিন গাধার খাটুনি খেটে সবজি ফলিয়েছে, ২-৪-১০ দিনের মধ্যে তা বিক্রি করতে না পারলে সবই মাটি- তাদের কী হবে? পত্রিকায় পড়লাম, এক বস্তা বেগুনের দাম ২০০ টাকা। যেখানে এক কেজি বেগুন ৪০-৫০ টাকা, সেখানে ৬০-৭০ কেজি যদি ২০০ টাকা হয় কৃষক যাবে কোথায়? ক্ষুদ্র চাষিদের উপায় কী? যারা গাড়ি-ঘোড়ায় কাজ করে জীবন চালায় অবরোধের কারণে তাদের মুখের দিকে তাকানো যায় না। মরা গরু নিয়ে শকুন যেমন কাড়াকাড়ি করে, তেমন দেশবাসীকে নিয়ে রাজনীতির কাড়াকাড়ি, হানাহানি। মানুষ কত কথা বলে, রাস্তায় বেরুলেই লোকজন চেপে ধরে, 'কিছু একটা করুন'। সাধারণ মানুষ তো বলেই, বিশ্ববিদ্যালয়ের কত প্রবীণ প্রফেসর, সাহিত্যিক, সাংবাদিক নানা স্তরের গুণীজনও বলেন। কেউ বুঝতে চায় না। তাদের কী করে বুঝাই, মরার আগে আর আমাদের তেমন কিছু করার নেই। আমরা যত চিৎকারই করি, একদিকে জননেত্রী শেখ হাসিনা, অন্যদিকে বেগম খালেদা জিয়া- কেউ শুনবেন না। একবার মাথায় রক্ত উঠলে কারও কথা কেউ শুনে না। এর আগেও কেউ কখনো কারও কথা শুনেনি। তাই এক্ষেত্রে তেমনটা হবে কেন? কোনো মানুষ যখন প্রথম প্রথম মিথ্যে বলে, তখন যন্ত্রণায় সে ছটফট করে। কিন্তু আস্তে আস্তে ধীরে ধীরে মিথ্যে বলতে বলতে গা-সওয়া হয়ে গেলে আর কোনো কষ্ট থাকে না। বরং যারা মিথ্যে শুনে, অন্যায় দেখে তাদেরই কষ্ট হয়। আমাদের মহান নেতা-নেত্রীদের ক্ষেত্রেও তেমন হয়েছে। মানুষ কী অবস্থায় আছে সেদিকে কারও ভ্রুক্ষেপ নেই, সবাই আছে নিজের ক্ষমতা নিয়ে। ব্রিটিশকে তাড়াতে যারা জীবন দিয়েছে, পাকিস্তানের বৈষম্যের বিরুদ্ধে একটা রক্তক্ষয়ী মুক্তিযুদ্ধের মধ্য দিয়ে বুকের রক্ত ঢেলে যে শহীদরা দেশ স্বাধীন করেছে আজ তাদের সে সব আশাও মিথ্যে হতে চলেছে। পাকিস্তানের ২২ পরিবারের হাত থেকে মুক্তি পেতে বাংলার জনগণ ফুঁসে উঠেছিল। কিন্তু আজ বাংলাদেশে কত পরিবার। কিন্তু প্রতিকারের তেমন কোনো পথ নেই। নিজের জীবন এবং সন্তান-সন্ততির ভূত-ভবিষ্যৎ আগামীকাল কী হবে তা নিয়ে ভাবার সময় পাচ্ছে না। সবাই আশা করে, নিজের যত কষ্টই হোক ভাবি বংশধরদের একটা সুন্দর নিরাপদ জীবন দিয়ে যাবে। কিন্তু সেটা আজ বাংলাদেশের মানুষের কাছে এক অলীক স্বপ্ন। দেশ ও সমাজ যখন বিশৃঙ্খল হয়, তখন সাধারণ নাগরিকের তেমন কোনো নিরাপত্তা থাকে না। রাস্তাঘাটে মারামারি, হানাহানি, মানুষের প্রতি মানুষের অশ্রদ্ধা, কেউ কাউকে বিশ্বাস না করা- এক মহামারীর আকার ধারণ করেছে। প্রশাসনে সরকারি নিয়ন্ত্রণ নেই, সমাজের কোনো প্রভাব নেই। যে যেভাবে পারছে সব কেন যেন এক ফ্রি স্টাইল।

নতুন বছরে পুলিশ বিভাগে এক ব্যাপক রদবদল হয়েছে। পুলিশের আইজি, ডিএমপি কমিশনার, র্যাবের ডিজি, বিজিবির অনেকেই নতুন। তাই যা সব শুনছি, গা শিউরে উঠছে। জানতাম এরা প্রায় সবাই আওয়ামী লীগের ভক্ত-অনুরক্ত। কিন্তু এতটা আশা করিনি। উপরের সরকারি কর্মচারীরা সবসময় সরকারের পছন্দের হয়। কিন্তু এত পছন্দের হয় তা আগে জানতাম না বা বুঝতাম না। পুলিশের আইজি যদি সংবিধান নিয়ে কথা বলে তাহলে দেশবাসীর আত্দহত্যা করা ছাড়া উপায় কী? উচ্চপর্যায়ের এই সরকারি কর্মকর্তাদের পদত্যাগ করে এখনই রাজনীতিতে শরিক হওয়া উচিত। এ কদিন তারা যে যা বলেছেন একটাও সরকারি কর্মচারীর কথা নয়, সবই রাজনৈতিক নেতাদের কথা। সরকার হয়তো মনে করছে, পুলিশের উচ্চপদস্থ কর্মকর্তাদের এসব কথাবার্তায় তাদের উপকার হচ্ছে। কিন্তু এই কথাবার্তায়ই এক সময় তাদের সর্বনাশ হবে। শৃঙ্খলা বাহিনীর কোনো কর্মকর্তা বলতে পারেন কাউকে গুলি করতে? প্রথমে পায়ে, তারপর বুকে? শুধু এই উদ্যতপূর্ণ কথার জন্যই সভ্য দেশ হলে ভদ্রলোক চাকরি খোয়াত এবং সাজা পেত। পদ্মা সেতুর কাজ শুরু হওয়ার আগেই পদ্মা সেতুতে দুর্নীতি হয়েছে বিশ্বব্যাংকের এমন অভিযোগে জনাব আবুল হোসেনের মন্ত্রিত্ব যেতে পারে তাহলে এমন দম্ভোক্তির জন্য ওই সব কর্মকর্তার কেন শাস্তি হতে পারে না? অবশ্যই হতে পারে এবং হলে সেটাই হতো যথার্থ। জানি না, এই কর্মকর্তারা বর্তমান সরকারকে কোথায় নিয়ে যাবে?

এদিকে জোট সরকারের শরিক দল জাসদের নেতা মঈনুদ্দিন খান বাদল এখনো এই বুড়ো বয়সে যেভাবে হুমকি-ধমকি দিচ্ছেন, বুকে গুলি করতে বলছেন। এখন ভেবে দেখুন, জোয়ানকালে বঙ্গবন্ধুর বিরুদ্ধে এরা কি-না করেছে। স্বাধীনতার পরপরই জাতির পিতার সরকারকে ব্যর্থ ও ধ্বংস করতে থানায় হামলা, পাটের গুদামে আগুন, প্রকাশ্য জনপদে আওয়ামী নেতাদের খুনখারাবি কোনো কিছু বাদ রাখেননি। অথচ আজ তারাই উপদেশ দিচ্ছেন এবং সেসব উপদেশ অনেকে আবার অলঙ্ঘনীয় বাণী হিসেবে মেনেও নিচ্ছেন। তাই সাধারণ মানুষ রাস্তায় না নামলে আমি তো এর কোনো সমাধান দেখতে পাচ্ছি না।

যখন যেখানেই গায়ের জোরে দেশ চলেছে সেখানেই এমন প্রশ্ন এসেছে, অরাজকতা দেখা দিয়েছে। স্বাভাবিক নিয়মেও হয়তো এ দুঃসময় কেটে যাবে। কিন্তু আমরা যদি সবাই মিলে চেষ্টা করে এই দুঃসময়ের যাতনা কিছুটা কমাতে পারতাম তাহলে সেটাই হতো আমাদের যোগ্যতা। সংসদ ভবনের মতো নিরাপদ এলাকার আশপাশে গাড়িতে বোমা, কলেজছাত্রী আহত- এ নিয়ে কী আমাদের লজ্জা পাওয়ার কথা নয়? সরকারি আসনে বসে তারস্বরে বললেই কী হবে, বিরোধী দল গাড়িতে বোমা মেরেছে? আন্দোলনকারীদের দমনের জন্য সরকারের হাতে কত মাধ্যম রয়েছে, সেসব যোগ্যতার সঙ্গে প্রয়োগ করতে হয়। বোমা মারতে কাউকে হাতেনাতে ধরে জেলে দিলে, শাস্তি দিলে কে প্রতিবাদ করবে? কেউ করবে না। সরকারি অন্যায়ের বিরুদ্ধে মানুষ রাস্তায় নামলে সেখানে বাধা দেওয়া অগণতান্ত্রিক-স্বৈরাচারী কাজ কিন্তু রাস্তাঘাটে জ্বালাও-পোড়াও, গাড়িতে আগুন দেওয়া ফেরাতে না পারা সরকারি ব্যর্থতা। সেক্ষেত্রে বিরোধী দলকে বলে কোনো লাভ নেই। বিরোধী দল আন্দোলন করতে পারে, গাড়িতে আগুন দিতে পারে না, আগুন দেওয়া আন্দোলনের মধ্যে পড়ে না। এমনকি বিরোধী দলের কর্মীরা দিলেও সেটা আন্দোলনের অংশ নয়। সরকার যদি ভেবে থাকেন উদাসীনভাবে গা এলিয়ে দিলেই তারা টিকে যাবেন তাহলে আহম্মকের স্বর্গে বাস করছেন। মানুষের জানমালের হেফাজত, অর্থনীতি সচল রাখা, সভ্য দুনিয়ার কাছে দেশের সম্মান অক্ষুণ্ন রাখা- এসব বিরোধী দলের কাজ নয়, এসব সরকারের বোঝা। সে বোঝা তাকে বইতেই হবে।

গুলশানের অমন নিরাপদ স্থানে বেগম খালেদা জিয়ার উপদেষ্টা, নির্ভেজাল কূটনীতিক, একজন সজ্জন ব্যক্তি রিয়াজ রহমান আক্রান্ত হলেন, তার গাড়ি পুড়িয়ে দেওয়া হলো, এতে কী সরকারের ভাবমূর্তি উজ্জ্বল হলো? পত্রপত্রিকায় দেখলাম, তার পায়ের আঘাতে কোনো ধাতব পদার্থের আলামত নেই। তবে কী ওগুলো রাবার বুলেট? রাবার বুলেট হলে তো সাধারণ মানুষের কাছে থাকার কথা নয়, একমাত্র সরকারি লোকজনের কাছে থাকার কথা। তাহলে কী ওসব সরকারি লোকের কাজ? প্রশ্নগুলো মানুষের মধ্যে দৌড়াদৌড়ি করছে বলে উল্লেখ করলাম। গুলশানে ধনবানদের এলাকায় নিরাপত্তা নেই, সংসদ ভবন এলাকায় নিরাপত্তা নেই, তাহলে নিরাপত্তাটা আছে কোথায়? সারা দেশ নিরাপদ হওয়ার কথা, যেখানে রাজধানীই নিরাপদ নয়, সেখানে দেশের প্রত্যন্ত অঞ্চল নিয়ে আমরা কথা বলি কোন অধিকারে?

প্রবাদ আছে, বাঙালিরা দাঁত থাকতে দাঁতের মর্যাদা বুঝে না। সময় থাকতে সবাইকে নিয়ে আলোচনায় বসে সমাধান বের করা উচিত। দেশ একটি কঠিন ক্রান্তিকাল অতিক্রম করছে। এখন কারও গোঁ ধরে বসে থাকা উচিত নয়। কারণ দেশটা কারও পৈতৃক সম্পত্তি নয়, এটি জনগণের সম্পদ, রক্তের দামে কেনা। কারও সঙ্গে হাত মিলিয়ে কারও কাছে বিক্রি করার চিন্তা যদি কেউ করে থাকেন, করতে পারেন। কিন্তু এ দেশ কেউ বেচতে পারবেন না। এক সময় শহীদের আত্দা কবর থেকে প্রতিবাদ করে উঠবে। আর তাতে তখন শরিক হবে দেশের আপামর জনসাধারণ। তাই সময় থাকতে হুঁশিয়ার।

লেখক : রাজনীতিক

 

 

এই বিভাগের আরও খবর
নির্বাচন পর্যন্ত সেনাবাহিনীর মাঠে থাকা প্রয়োজন
নির্বাচন পর্যন্ত সেনাবাহিনীর মাঠে থাকা প্রয়োজন
সিন্ডিকেট ভেঙে স্বচ্ছ ব্যবস্থাপনা গড়তে হবে
সিন্ডিকেট ভেঙে স্বচ্ছ ব্যবস্থাপনা গড়তে হবে
হয়রানি ও প্রতারণার বিরুদ্ধে সরকারকে শক্ত হতে হবে
হয়রানি ও প্রতারণার বিরুদ্ধে সরকারকে শক্ত হতে হবে
জাতীয়তাবাদের উপহার সবাই মিলে এক জাতি
জাতীয়তাবাদের উপহার সবাই মিলে এক জাতি
তারুণ্যের কাছে প্রত্যাশা
তারুণ্যের কাছে প্রত্যাশা
মামলাবাণিজ্যে ধ্বংস হচ্ছে দেশ
মামলাবাণিজ্যে ধ্বংস হচ্ছে দেশ
শেরে বাংলা এ কে ফজলুল হক: বাংলার মুক্তি ও বাংলাদেশের পূর্বাভাস
শেরে বাংলা এ কে ফজলুল হক: বাংলার মুক্তি ও বাংলাদেশের পূর্বাভাস
বিনিয়োগকারীরা ঝুঁকি এড়াতে পারছেন না
বিনিয়োগকারীরা ঝুঁকি এড়াতে পারছেন না
জেনারেল ওয়াকার ম্যাজিকে গণমানুষের উচ্চাশা
জেনারেল ওয়াকার ম্যাজিকে গণমানুষের উচ্চাশা
আরববিশ্বের নীরবতা গাজার গণহত্যাকে উসকে দিচ্ছে
আরববিশ্বের নীরবতা গাজার গণহত্যাকে উসকে দিচ্ছে
দ্রব্যমূল্যের পাগলা ঘোড়া
দ্রব্যমূল্যের পাগলা ঘোড়া
চেনা যায় সহজেই
চেনা যায় সহজেই
সর্বশেষ খবর
লুজ পাউডার বনাম প্রেসড পাউডার
লুজ পাউডার বনাম প্রেসড পাউডার

১ মিনিট আগে | জীবন ধারা

জ্বালানি তেলের নতুন দাম নির্ধারণ
জ্বালানি তেলের নতুন দাম নির্ধারণ

৬ মিনিট আগে | জাতীয়

জিআই পণ্যের স্বীকৃতি পেল নরসিংদীর লটকন
জিআই পণ্যের স্বীকৃতি পেল নরসিংদীর লটকন

৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

দাবানলে জ্বলছে ইসরায়েল, হন্য হয়ে পালাচ্ছেন বাসিন্দারা
দাবানলে জ্বলছে ইসরায়েল, হন্য হয়ে পালাচ্ছেন বাসিন্দারা

১৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশব্যাপী শব্দদূষণবিরোধী অভিযানে ২৬৫ হাইড্রোলিক হর্ন জব্দ
দেশব্যাপী শব্দদূষণবিরোধী অভিযানে ২৬৫ হাইড্রোলিক হর্ন জব্দ

২২ মিনিট আগে | জাতীয়

তথ্য উপদেষ্টার সঙ্গে তুরস্কের রাষ্ট্রদূতের সাক্ষাৎ
তথ্য উপদেষ্টার সঙ্গে তুরস্কের রাষ্ট্রদূতের সাক্ষাৎ

২৩ মিনিট আগে | জাতীয়

চুয়াডাঙ্গায় সড়ক দুর্ঘটনা হ্রাস ও সচেতনতা বৃদ্ধির লক্ষ্যে শিক্ষার্থীদের প্রশিক্ষণ
চুয়াডাঙ্গায় সড়ক দুর্ঘটনা হ্রাস ও সচেতনতা বৃদ্ধির লক্ষ্যে শিক্ষার্থীদের প্রশিক্ষণ

২৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

‘বিএনপি ক্ষমতায় না এলে ভাত খাব না’ বলা নিজামের পাশে তারেক রহমান
‘বিএনপি ক্ষমতায় না এলে ভাত খাব না’ বলা নিজামের পাশে তারেক রহমান

২৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

গণপিটুনিতে যুবক নিহত
গণপিটুনিতে যুবক নিহত

৩২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

‘অন্যান্য পেশাজীবীর মতো সাংবাদিকদের পেশাগত লাইসেন্স থাকা দরকার’
‘অন্যান্য পেশাজীবীর মতো সাংবাদিকদের পেশাগত লাইসেন্স থাকা দরকার’

৩৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রামে লুট হওয়া অস্ত্র উদ্ধার
চট্টগ্রামে লুট হওয়া অস্ত্র উদ্ধার

৩৪ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বজ্রপাতে ট্রলি চালকের মৃত্যু
বজ্রপাতে ট্রলি চালকের মৃত্যু

৩৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বরিশাল বিশ্ববিদ্যালয় সাংবাদিক ইউনিয়নের কমিটি ঘোষণা
বরিশাল বিশ্ববিদ্যালয় সাংবাদিক ইউনিয়নের কমিটি ঘোষণা

৩৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

৫ মে থেকে বাজারে আসবে সাতক্ষীরার আম
৫ মে থেকে বাজারে আসবে সাতক্ষীরার আম

৩৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

পুঁজিবাজারে সূচক কমলেও লেনদেন বেড়েছে
পুঁজিবাজারে সূচক কমলেও লেনদেন বেড়েছে

৩৯ মিনিট আগে | বাণিজ্য

গত ২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গুতে মৃত্যু নেই, হাসপাতালে ভর্তি ২৯
গত ২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গুতে মৃত্যু নেই, হাসপাতালে ভর্তি ২৯

৪৪ মিনিট আগে | ডেঙ্গু আপডেট

ভিয়েতনামের রাষ্ট্রীয় অনুষ্ঠানে সিপিবি নেতা হাসান তারিক
ভিয়েতনামের রাষ্ট্রীয় অনুষ্ঠানে সিপিবি নেতা হাসান তারিক

৪৫ মিনিট আগে | রাজনীতি

রাখাইনে করিডর নিয়ে বিভ্রান্তি নিরসনে সরকারের প্রতি সাইফুল হকের আহ্বান
রাখাইনে করিডর নিয়ে বিভ্রান্তি নিরসনে সরকারের প্রতি সাইফুল হকের আহ্বান

৪৭ মিনিট আগে | রাজনীতি

চট্টগ্রামে মৃগী রোগী আছে, পৃথক সেবা নেই
চট্টগ্রামে মৃগী রোগী আছে, পৃথক সেবা নেই

৪৮ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

১০০ টাকার জন্য খুন, আসামিকে যাবজ্জীবন কারাদণ্ড
১০০ টাকার জন্য খুন, আসামিকে যাবজ্জীবন কারাদণ্ড

৫১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সংযোগ সড়কবিহীন সেতু, ১০ গ্রামবাসীর দুর্ভোগ
সংযোগ সড়কবিহীন সেতু, ১০ গ্রামবাসীর দুর্ভোগ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দেশের রিজার্ভ বেড়ে ২৭ বিলিয়ন ডলার
দেশের রিজার্ভ বেড়ে ২৭ বিলিয়ন ডলার

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বগুড়ায় মাসব্যাপী অ্যাথলেটিকস প্রশিক্ষণ
বগুড়ায় মাসব্যাপী অ্যাথলেটিকস প্রশিক্ষণ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গোবিপ্রবি’তে কর্মকর্তাদের আচরণ ও শৃঙ্খলা বিষয়ক কর্মশালা
গোবিপ্রবি’তে কর্মকর্তাদের আচরণ ও শৃঙ্খলা বিষয়ক কর্মশালা

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

মুহুর্মুহু রকেট হামলায় বিপর্যস্ত মার্কিন রণতরী, বাধ্য হলো পিছু হটতে
মুহুর্মুহু রকেট হামলায় বিপর্যস্ত মার্কিন রণতরী, বাধ্য হলো পিছু হটতে

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ছাত্রলীগের নির্যাতনের সহযোগী শিক্ষক-কর্মকর্তার বিচারের দাবিতে ঢাবি ছাত্রদলের বিক্ষোভ
ছাত্রলীগের নির্যাতনের সহযোগী শিক্ষক-কর্মকর্তার বিচারের দাবিতে ঢাবি ছাত্রদলের বিক্ষোভ

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

গাজীপুর কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ে গ্র্যাজুয়েশন ডে ২০২৫ উদযাপন
গাজীপুর কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ে গ্র্যাজুয়েশন ডে ২০২৫ উদযাপন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সৌদি আরবে ঈদুল আজহার সম্ভাব্য তারিখ ঘোষণা
সৌদি আরবে ঈদুল আজহার সম্ভাব্য তারিখ ঘোষণা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বগুড়ায় ধান চাল সংগ্রহ কার্যক্রমের উদ্বোধন
বগুড়ায় ধান চাল সংগ্রহ কার্যক্রমের উদ্বোধন

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কলাপাড়ায় বসতবাড়িতে ডাকাতি
কলাপাড়ায় বসতবাড়িতে ডাকাতি

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
কাশ্মীর ইস্যু: প্রতিশোধ নিতে সামরিক হামলার ‘সবুজ সংকেত’ দিলেন মোদি
কাশ্মীর ইস্যু: প্রতিশোধ নিতে সামরিক হামলার ‘সবুজ সংকেত’ দিলেন মোদি

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘মুক্তিযোদ্ধা’র সনদ বাতিলের তালিকায় আলোচিত নামগুলো কারা?
‘মুক্তিযোদ্ধা’র সনদ বাতিলের তালিকায় আলোচিত নামগুলো কারা?

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এখনো তৎপর মালয়েশিয়ার সিন্ডিকেট
এখনো তৎপর মালয়েশিয়ার সিন্ডিকেট

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাকিস্তানি যুদ্ধবিমানের তাড়া খেয়ে পিছু হটেছে ভারতীয় রাফাল
পাকিস্তানি যুদ্ধবিমানের তাড়া খেয়ে পিছু হটেছে ভারতীয় রাফাল

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘২২৭ জনকে হত্যার লাইসেন্স পেয়ে গেছি’, অডিওটি শেখ হাসিনার
‘২২৭ জনকে হত্যার লাইসেন্স পেয়ে গেছি’, অডিওটি শেখ হাসিনার

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘২৪ থেকে ৩৬ ঘণ্টার মধ্যে পাকিস্তানে হামলা চালাতে পারে ভারত’
‘২৪ থেকে ৩৬ ঘণ্টার মধ্যে পাকিস্তানে হামলা চালাতে পারে ভারত’

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চীন-পাকিস্তানকে ‘মাথায় রেখেই’ কী রাফাল যুদ্ধবিমান কিনছে ভারত?
চীন-পাকিস্তানকে ‘মাথায় রেখেই’ কী রাফাল যুদ্ধবিমান কিনছে ভারত?

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উচ্চতর গ্রেড পাবেন সরকারি চাকরিজীবীদের টাইম স্কেল ও সিলেকশন গ্রেডপ্রাপ্তরা
উচ্চতর গ্রেড পাবেন সরকারি চাকরিজীবীদের টাইম স্কেল ও সিলেকশন গ্রেডপ্রাপ্তরা

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আব্রাহাম চুক্তিতে যোগ দেয়ার মার্কিন প্রস্তাবে ‘অস্বীকৃতি’ সিরিয়ার
আব্রাহাম চুক্তিতে যোগ দেয়ার মার্কিন প্রস্তাবে ‘অস্বীকৃতি’ সিরিয়ার

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সুবর্ণা, শাওনসহ ১৭ অভিনয়শিল্পীর বিরুদ্ধে হত্যাচেষ্টার মামলা
সুবর্ণা, শাওনসহ ১৭ অভিনয়শিল্পীর বিরুদ্ধে হত্যাচেষ্টার মামলা

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অভিনেতা সিদ্দিকের ১০ দিনের রিমান্ড চায় পুলিশ
অভিনেতা সিদ্দিকের ১০ দিনের রিমান্ড চায় পুলিশ

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘যখন বুঝতে পারলাম কী হচ্ছে, তখন চিৎকার শুরু করি’
‘যখন বুঝতে পারলাম কী হচ্ছে, তখন চিৎকার শুরু করি’

৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

আসছে ‘নাগরিক সেবা বাংলাদেশ’, এক ঠিকানায় মিলবে সব সেবা
আসছে ‘নাগরিক সেবা বাংলাদেশ’, এক ঠিকানায় মিলবে সব সেবা

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতে পাঠ্যবই থেকে বাদ মোগল-সুলতানি ইতিহাস
ভারতে পাঠ্যবই থেকে বাদ মোগল-সুলতানি ইতিহাস

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘বেগম খালেদা জিয়াকে এয়ার অ্যাম্বুলেন্সে ফেরাতে কাজ করছে সরকার’
‘বেগম খালেদা জিয়াকে এয়ার অ্যাম্বুলেন্সে ফেরাতে কাজ করছে সরকার’

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শিক্ষার্থীদের সভা-সমাবেশ ও মিছিলে অংশগ্রহণ বন্ধের নির্দেশ
শিক্ষার্থীদের সভা-সমাবেশ ও মিছিলে অংশগ্রহণ বন্ধের নির্দেশ

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ই-কমার্স ব্যবসায় মেয়ে, যে কারণে বিনিয়োগ করলেন না বিল গেটস
ই-কমার্স ব্যবসায় মেয়ে, যে কারণে বিনিয়োগ করলেন না বিল গেটস

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নতুন ক্ষেপণাস্ত্র-বোট তৈরির ঘোষণা দিল ইরান
নতুন ক্ষেপণাস্ত্র-বোট তৈরির ঘোষণা দিল ইরান

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘অনুমানে দুইয়ে দুইয়ে চার না মেলানোই ভালো’
‘অনুমানে দুইয়ে দুইয়ে চার না মেলানোই ভালো’

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইমরানকে মুক্তি দিয়ে সর্বদলীয় বৈঠক ডাকুন: পিটিআই
ইমরানকে মুক্তি দিয়ে সর্বদলীয় বৈঠক ডাকুন: পিটিআই

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পুতিনের যুদ্ধবিরতি ঘোষণা; স্থায়ী চুক্তি চান ট্রাম্প
পুতিনের যুদ্ধবিরতি ঘোষণা; স্থায়ী চুক্তি চান ট্রাম্প

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিএনপি নেতা আমানের ১৩ ও তার স্ত্রীর ৩ বছরের সাজা বাতিল
বিএনপি নেতা আমানের ১৩ ও তার স্ত্রীর ৩ বছরের সাজা বাতিল

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শ্রমিক অসন্তোষে গাজীপুরে দুই কারখানা অনির্দিষ্টকালের জন্য বন্ধ
শ্রমিক অসন্তোষে গাজীপুরে দুই কারখানা অনির্দিষ্টকালের জন্য বন্ধ

৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

চিন্ময় দাসের জামিন হাইকোর্টে
চিন্ময় দাসের জামিন হাইকোর্টে

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সৌদি আরবে ঈদুল আজহার সম্ভাব্য তারিখ ঘোষণা
সৌদি আরবে ঈদুল আজহার সম্ভাব্য তারিখ ঘোষণা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মুহুর্মুহু রকেট হামলায় বিপর্যস্ত মার্কিন রণতরী, বাধ্য হলো পিছু হটতে
মুহুর্মুহু রকেট হামলায় বিপর্যস্ত মার্কিন রণতরী, বাধ্য হলো পিছু হটতে

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তান পারমাণবিক শক্তিধর, কেউ হামলা করার সাহস করবে না : মরিয়ম
পাকিস্তান পারমাণবিক শক্তিধর, কেউ হামলা করার সাহস করবে না : মরিয়ম

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারত-পাকিস্তানের যুদ্ধাবস্থা নিয়ে জেল থেকে যে বার্তা দিলেন ইমরান খান
ভারত-পাকিস্তানের যুদ্ধাবস্থা নিয়ে জেল থেকে যে বার্তা দিলেন ইমরান খান

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গৃহকর্মীকে ধর্ষণের অভিযোগ, বাবা-ছেলে গ্রেফতার
গৃহকর্মীকে ধর্ষণের অভিযোগ, বাবা-ছেলে গ্রেফতার

২০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রাইজবন্ডের ১১৯তম ‘ড্র’ আজ
প্রাইজবন্ডের ১১৯তম ‘ড্র’ আজ

১১ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

প্রিন্ট সর্বাধিক
অভিবাসী বহিষ্কারে রেকর্ড গড়লেন ট্রাম্প
অভিবাসী বহিষ্কারে রেকর্ড গড়লেন ট্রাম্প

প্রথম পৃষ্ঠা

বিদ্যুতের দাম সমন্বয় করতে চায় ডেসকো ওজোপাডিকো
বিদ্যুতের দাম সমন্বয় করতে চায় ডেসকো ওজোপাডিকো

পেছনের পৃষ্ঠা

আমবাগান পরিদর্শনে চীনের রাষ্ট্রদূত
আমবাগান পরিদর্শনে চীনের রাষ্ট্রদূত

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

আরও জটিল রোহিঙ্গা পরিস্থিতি
আরও জটিল রোহিঙ্গা পরিস্থিতি

প্রথম পৃষ্ঠা

বিজনেস পিপলকে মেরে ফেলা যাবে না
বিজনেস পিপলকে মেরে ফেলা যাবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

চীনের হাসপাতাল নীলফামারীতে
চীনের হাসপাতাল নীলফামারীতে

পেছনের পৃষ্ঠা

পল্লী বিদ্যুতে চালু রাখার চেষ্টা ডিইপিজেড
পল্লী বিদ্যুতে চালু রাখার চেষ্টা ডিইপিজেড

নগর জীবন

মোহনীয় কৃষ্ণচূড়া জারুল সোনালু
মোহনীয় কৃষ্ণচূড়া জারুল সোনালু

পেছনের পৃষ্ঠা

পাল্টা প্রস্তুতিতে পাকিস্তান
পাল্টা প্রস্তুতিতে পাকিস্তান

প্রথম পৃষ্ঠা

সাবিলা নূরের লুকোচুরি...
সাবিলা নূরের লুকোচুরি...

শোবিজ

অভিনেতা সিদ্দিককে মারধর করে পুলিশে সোপর্দ
অভিনেতা সিদ্দিককে মারধর করে পুলিশে সোপর্দ

পেছনের পৃষ্ঠা

বিনিয়োগকারীরা আর ঝুঁকি নিতে চান না
বিনিয়োগকারীরা আর ঝুঁকি নিতে চান না

পেছনের পৃষ্ঠা

অপকর্ম করলে আওয়ামী লীগের মতো অবস্থা
অপকর্ম করলে আওয়ামী লীগের মতো অবস্থা

প্রথম পৃষ্ঠা

গৃহকর্মী ধর্ষণের শিকার, বাবা-ছেলে আটক
গৃহকর্মী ধর্ষণের শিকার, বাবা-ছেলে আটক

দেশগ্রাম

ব্যবসায় পরিবেশ উন্নতির কোনো সম্ভাবনা নেই
ব্যবসায় পরিবেশ উন্নতির কোনো সম্ভাবনা নেই

পেছনের পৃষ্ঠা

শেরেবাংলা, মেয়র হানিফ ও ঢাকার মশা
শেরেবাংলা, মেয়র হানিফ ও ঢাকার মশা

সম্পাদকীয়

শিশুশিল্পী থেকে যেভাবে তারকা
শিশুশিল্পী থেকে যেভাবে তারকা

শোবিজ

আইসিইউতে অর্থনীতি, সংকটে রাজনীতি
আইসিইউতে অর্থনীতি, সংকটে রাজনীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

বিতর্কে কারিনা
বিতর্কে কারিনা

শোবিজ

শ্রমিকেরাও মানুষ
শ্রমিকেরাও মানুষ

সম্পাদকীয়

মোহামেডানকে কাঁদিয়ে ক্রিকেটে আবাহনীই সেরা
মোহামেডানকে কাঁদিয়ে ক্রিকেটে আবাহনীই সেরা

মাঠে ময়দানে

গ্যাস ও ব্যাংকিং সংকটে বিপর্যয়ে রপ্তানি শিল্প
গ্যাস ও ব্যাংকিং সংকটে বিপর্যয়ে রপ্তানি শিল্প

পেছনের পৃষ্ঠা

চম্পা কেন দূরে
চম্পা কেন দূরে

শোবিজ

১৫ বছর পর সেমিতে বার্সা-ইন্টার
১৫ বছর পর সেমিতে বার্সা-ইন্টার

মাঠে ময়দানে

নাচে এখন পেশাদারির জায়গা তৈরি হয়েছে
নাচে এখন পেশাদারির জায়গা তৈরি হয়েছে

শোবিজ

মানুষ মর্যাদা পাবে তার গুণের ভিত্তিতে
মানুষ মর্যাদা পাবে তার গুণের ভিত্তিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

কী চায় নতুন দলগুলো
কী চায় নতুন দলগুলো

প্রথম পৃষ্ঠা

চট্টগ্রামে লিড নিয়েছে বাংলাদেশ
চট্টগ্রামে লিড নিয়েছে বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

নাটকীয় ফাইনালে কিংসের শিরোপা
নাটকীয় ফাইনালে কিংসের শিরোপা

মাঠে ময়দানে