শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, মঙ্গলবার, ২০ জানুয়ারি, ২০১৫

রাষ্ট্রপতিকে সংলাপের উদ্যোগ নিতে হবে

সৈয়দ মুহাম্মদ রেজাউল করীম
অনলাইন ভার্সন
রাষ্ট্রপতিকে সংলাপের উদ্যোগ নিতে হবে

আসসালামু আলাইকুম ওয়া রাহমাতুল্লাহ। দেশের বিরাজমান সংকটকালে আমাদের বক্তব্য ও দৃষ্টিভঙ্গি তুলে ধরা প্রয়োজন মনে করছি। ইতিপূর্বে আমরা চলমান রাজনৈতিক সংকট উত্তরণে দেশের অভিভাবক হিসেবে মাননীয় রাষ্ট্রপতিকে সব পক্ষের সঙ্গে সংলাপের উদ্যোগ নেওয়ার আহ্বান জানিয়েছিলাম। দেশের অন্যান্য বিশিষ্ট নাগরিকদেরও কেউ কেউ রাষ্ট্রপতিকে উদ্যোগ নেওয়ার আহ্বান জানিয়েছেন। কিন্তু মাননীয় রাষ্ট্রপতি সংকট উত্তরণে এখন পর্যন্ত কোনো দৃশ্যমান উদ্যোগ গ্রহণ করেননি। অথচ রাজনৈতিক সংকট ক্রমেই জনজীবনকে বিপর্যস্ত করে তুলছে। ক্ষমতার রাজনীতির প্রতিহিংসার আগুনে প্রতিদিন দগ্ধ হচ্ছে সৃষ্টিরসেরা আদম সন্তান। জননিরাপত্তা ভেঙে পড়েছে। উন্নয়ন-উৎপাদন, অর্থনীতি থমকে দাঁড়িয়েছে। হুমকিতে পড়েছে জাতীয় শিক্ষা ও চিকিৎসাব্যবস্থা। এমনকি রাজনৈতিক সংকট জনজীবনকে এতটাই জিম্মি ও অসহায় করে তুলেছে যে, দেশের সাধারণ খেটে খাওয়া মানুষ অর্ধাহারে ও অনাহারে জীবন-যাপন করছে। অপরদিকে সর্বত্র টেন্ডারবাজ, দখলবাজ, চাঁদাবাজদের সন্ত্রাসী কর্মকাণ্ডে জনজীবন দুর্বিষহ হয়ে উঠেছে। মানুষ হাঁপিয়ে উঠেছে। ক্রমাগতভাবে সমস্যা সৃষ্টি হতে হতে সমস্যার পাহাড় তৈরি হয়েছে। অধিকাংশ সাংবাদিক, শিক্ষক, বুদ্ধিজীবী, আইনজীবীসহ প্রায় সব পেশাজীবীশ্রেণি স্বার্থের কারণে দুর্নীতিগ্রস্ত রাজনৈতিক দলগুলোর লেজুড়বৃত্তি করে দ্বিধাবিভক্ত হয়ে পড়েছে। প্রশাসনের কর্মকর্তা-কর্মচারীরা প্রজাতন্ত্রের কর্মচারীর পরিচয় ভুলে গিয়ে দলীয় ভূমিকা পালন করছেন। ক্ষমতাসীনরা ক্ষমতাকে পাকাপোক্ত ও স্থায়ীকরণের লক্ষ্যে প্রশাসনযন্ত্রকে ক্ষমতার হাতিয়ার হিসেবে ব্যবহার করছেন।

ন্যায়নীতিভিত্তিক রাষ্ট্রনীতি এবং সৎ যোগ্য নেতৃত্ব যদি দেশে না থাকে তাহলে দেশের যে কত দুরবস্থা হয়, রাজনৈতিক অঙ্গন যে কত ভয়াবহ হয় এবং মানুষের জীবন যে কত দুর্বিষহ হয় এর বাস্তব নিদর্শন হলো বাংলাদেশের বিরাজমান রাজনৈতিক অঙ্গন। যার কারণে স্বাধীনতার ৪৩ বছর পরও দেশ শাসনের সঠিক কোনো পদ্ধতি গড়ে ওঠেনি। পদ্ধতি যা গড়ে উঠেছে তা অত্যন্ত বিভীষিকাময়, হৃদয়বিদারক, ধ্বংসাত্দক, হিংসাত্দক, ভয়ঙ্কর, জংলি ও বর্বর। রাজনীতিবিদরা সন্ত্রাসীদের ভাষায় কথা বলে। আর আইনশৃঙ্খলা রক্ষা কাজে নিয়োজিত বাহিনী ও প্রশাসনের কর্তাব্যক্তিরা রাজনৈতিক নেতাদের ভাষায় কথা বলে।

স্বাধীনতার ৪৩ বছরে এ দেশে অনেক নেতার, দফার ও সরকার কাঠামোর পরিবর্তন হয়েছে। গণতন্ত্র উদ্ধার আর গণতন্ত্র রক্ষার নামে অনেক আন্দোলন-সংগ্রাম হয়েছে। অনেক হরতাল-অবরোধ হয়েছে। হাজার হাজার মানুষের জীবন ধ্বংস হয়েছে। হাজার হাজার কোটি টাকার সম্পদ নষ্ট হয়েছে। এত কিছু করার পরেও কি সুস্থ কোনো রাজনৈতিক ধারা এবং সঠিক ও কল্যাণময় দেশ শাসনের কোনো পদ্ধতি গড়ে উঠেছে? আদৌ না; বরং রাজনৈতিক অঙ্গন হয়ে পড়েছে দূষিত, বিষাক্ত, কলুষিত ও নোংরা। রাজনৈতিক কোনো সুস্থ ধারা না থাকার কারণে স্বাধীনতার পর থেকে যারা ক্ষমতায় ছিলেন তারা যেসব অনৈতিক বিষয়ের বিস্তৃতি ঘটিয়েছে, সেগুলোর মধ্যে উল্লেখযোগ্য হলো- দুর্নীতি, সন্ত্রাস, মানবাধিকার লঙ্ঘন, অনুৎপাদন, বেকারত্ব, জাতীয় চরিত্র ধ্বংস, সর্বত্র দলীয়করণ, ক্ষমতাসীনদের ভাগ্যের চরম উন্নয়ন, জাতীয় অনৈক্য ও সংঘাত, গণতন্ত্রের নামে স্বৈরতন্ত্র প্রতিষ্ঠা, রাজনীতির নামে ব্যক্তিস্বার্থ, দলীয় স্বার্থ তথা কায়েমি স্বার্থ প্রতিষ্ঠা, বিদেশি শক্তির তাঁবেদারি ও মনোরঞ্জনের প্রতিযোগিতা।

অবাধ, সুষ্ঠু ও নিরপেক্ষ নির্বাচনের লক্ষ্যে তত্ত্বাবধায়ক সরকারের অধীনে নির্বাচনের বিষয়ে ক্ষমতাসীন দলগুলো সবসময় দ্বৈত ভূমিকা পালন করে আসছে। ক্ষমতায় থাকলে নিরপেক্ষ তত্ত্বাবধায়ক সরকার বুঝেন না আবার ক্ষমতাহীন হয়ে যখন বিরোধী দলে থাকেন, তখন তত্ত্বাবধায়ক সরকার ছাড়া নির্বাচনে যাবেন না বলে আন্দোলনের নামে দেশে চরম নৈরাজ্য, ধ্বংসযজ্ঞ, হত্যাযজ্ঞ চালিয়ে মানুষের জীবনকে দুর্বিষহ করে তোলেন।

১৯৯৬ সালের আন্দোলনের একপর্যায়ে খালেদা জিয়াকে টার্গেট করে আওয়ামী লীগ-জামায়াত-জাতীয় পার্টি ঘোষণা দিয়েছিল, নির্বাচনী সফরে যে জেলাতেই খালেদা সফর করবেন সেই জেলাতেই হরতাল হবে। তাই হয়েছিল।

কিন্তু ১৫ বছর পর শেখ হাসিনা তার অবস্থান পুরোপুরি পাল্টে ফেলেছেন। একই অবস্থা খালেদা জিয়ার ক্ষেত্রেও ঘটেছিল। তিনি বলেছিলেন, শিশু আর পাগল ছাড়া কেউ নিরপেক্ষ নয়। নিরপেক্ষ তত্ত্বাবধায়ক সরকার সংবিধানবিরোধী।

ক্ষমতাসীন আওয়ামী লীগ সম্পূর্ণ একতরফাভাবে সংবিধানের পঞ্চদশ সংশোধনী পাসের মাধ্যমে নির্দলীয় নিরপেক্ষ সরকারের অধীনে নির্বাচন ব্যবস্থা বাতিলের ফলে দেশে নতুনভাবে রাজনৈতিক সংকটের সূচনা হয়েছে।

যার পরিণতিতে গত বছরের ৫ জানুয়ারি দলীয় সরকারের অধীনে অনুষ্ঠিত জাতীয় নির্বাচন দেশের অধিকাংশ রাজনৈতিক দল বর্জন করেছে। যে নির্বাচনে ১৫৪ জন প্রার্থী বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় নির্বাচিত হয়েছেন। যে নির্বাচন জাতীয় এবং আন্তর্জাতিকভাবে গ্রহণযোগ্যতা পায়নি। দেশবাসীর প্রত্যাশা ছিল নিয়ম রক্ষার একটি নির্বাচনের পর ক্ষমতাসীন আওয়ামী লীগ অতি দ্রুত একটি গ্রহণযোগ্য নির্বাচনের পরিবেশ তৈরির জন্য আলোচনা শুরু করবে। কিন্তু আমরা অবাক বিস্ময়ে লক্ষ্য করলাম, ক্ষমতাসীনরা সংলাপ এবং সমঝোতার পথে না গিয়ে শক্তি প্রয়োগের মাধ্যমে প্রতিপক্ষকে দমন করতে গিয়ে পরিস্থিতিকে আরও জটিলতর করে তুলেছে।

আজীবন ক্ষমতায় থাকা এবং যে কোনো উপায়ে ক্ষমতায় যাওয়ার মদমত্ততায় পাগলপারা দলগুলোর ধ্বংসাত্দক এবং প্রাণঘাতী কার্যকলাপে দেশ ধ্বংসের দ্বারপ্রান্তে উপনীত। নির্বাচনকে কেন্দ্র করে রাজনৈতিক সংকট বার বার প্রকট আকার ধারণ করেছে। এর থেকে উত্তরণে কিছু প্রস্তাবনা আমি সচেতন, দেশপ্রেমিক, ধর্মপ্রাণ মানুষের কাছে পেশ করছি-

দলীয় সরকারের চেয়ে নিরপেক্ষ নির্দলীয় সরকারের অধীনে নির্বাচন তুলনামূলকভাবে সুষ্ঠু ও অবাধ হয়। এ লক্ষ্যে নির্দলীয় নিরপেক্ষ সরকারের অধীনে নির্বাচন সময়ের একান্ত দাবি। সংবিধানের দোহাই দিয়ে সুষ্ঠু, অবাধ নিরপেক্ষ নির্বাচন কোনোক্রমেই বাধাগ্রস্ত করা যাবে না।

প্রচলিত রাজনীতিতে গুণগত পরিবর্তনের লক্ষ্যে রাজনীতিকে দুর্নীতি ও সন্ত্রাসমুক্ত রাখতে হবে। কোনোক্রমেই দুর্নীতিবাজ ও সন্ত্রাসীদের রাজনৈতিক দলে আশ্রয়-প্রশ্রয় দেওয়া যাবে না। কারণ, দুর্নীতিবাজ ও সন্ত্রাসীদের কোনো রাজনীতি করার অধিকার থাকতে পারে না।

রাজনৈতিক স্থিতিশীলতা, জাতীয় সংহতি ও কার্যকর জাতীয় সংসদ প্রতিষ্ঠাকল্পে সংসদ নির্বাচনে বিকল্প পদ্ধতি প্রবর্তন করতে হবে। জনগণ ভোট দেবে দলকে, কোনো ব্যক্তিকে নয় এবং ভোটের আনুপাতিক হারে দলগুলো আসন বরাদ্দ পাবে। যার ফলে কালো টাকা, পেশিশক্তি, ভোট কারচুপি বন্ধ হবে। দলের আদর্শ ও নেতা-কর্মীদের সততা ও যোগ্যতা বিবেচনা করে জনগণ নির্বিঘ্নে ভোট দিতে পারবে।

মানবাধিকার প্রতিষ্ঠায় শুধু আইনের শাসন নয়, ন্যায়ের শাসনও প্রতিষ্ঠা করতে হবে।

রাষ্ট্রের সব স্তর থেকে দুর্নীতি সন্ত্রাস শুধু দমন নয়, নির্মূল করতে হবে। সার্বিক কল্যাণ প্রতিষ্ঠায় সর্বকালের সর্বশ্রেষ্ঠ জীবনব্যবস্থা ইসলাম এবং সর্বকালের সর্বশ্রেষ্ঠ মহামানব হজরত মুহাম্মদ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লামের আদর্শ প্রতিষ্ঠার মাধ্যমে বাংলাদেশ দুর্নীতি, সন্ত্রাস ও দারিদ্র্যমুক্ত সুখী-সমৃদ্ধ কল্যাণ রাষ্ট্রে পরিণত হতে পারে।

জাতীয় সংসদসহ সব স্থানীয় সরকার নির্বাচনে সৎ, যোগ্য ও আল্লাহভীরু প্রার্থীদের নির্বাচিত করতে হবে। যারা আল্লাহ, জনগণ এবং নিজের বিবেকের সঙ্গে জবাবদিহিতায় দায়বদ্ধ থাকবে।

রাজনৈতিক ও সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতি প্রতিষ্ঠা করতে হবে। রাজনৈতিক সংঘাত, হানাহানি নিরসন ও প্রতিহিংসার রাজনীতি পরিহার করে সহনশীল মনোভাব সৃষ্টি করে আন্তঃদলীয় সংলাপ অনুষ্ঠানের ব্যবস্থা করতে হবে।

আমরা মনে করি, চলমান জাতীয় সংকট উত্তরণে ক্ষমতাসীন সরকারকেই দায়িত্ব নিয়ে গ্রহণযোগ্য উদ্যোগ গ্রহণ করতে হবে। শক্তি প্রয়োগে রাজনৈতিক প্রতিপক্ষ দমন এবং বাকস্বাধীনতা হরণের পরিণাম কারও জন্যই ভালো হবে না।

রাজনৈতিক প্রতিহিংসায় দেশের একজন মানুষেরও জীবনহানি ঘটুক ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশ তা চায় না। তাই আমরা এ মুহূর্তেই রাজনৈতিক সংকটের শান্তিপূর্ণ সমাধান চাই। আজ থেকে ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশ সংকট নিরসনে দেশের রাজনৈতিক দল, ওলামায়ে কেরাম, সামাজিক-সাংস্কৃতিক সংগঠন, সুশীল সমাজ এবং বিভিন্ন শ্রেণিপেশার প্রতিনিধিত্বশীল মানুষের সঙ্গে সংলাপ শুরু করবে। ক্ষমতাসীন সরকার যদি আন্দোলনরত রাজনৈতিক দলগুলোর সঙ্গে অতি দ্রুত শান্তিপূর্ণ সমাধানে পেঁৗছতে না পারে তা হলে আমরা দেশ রক্ষায় এবং দেশের মানুষের জীবন-সম্পদ রক্ষায় দেশের শান্তিকামী জনগণকে সঙ্গে নিয়ে ২৬ জানুয়ারি সংবাদ সম্মেলনের মাধ্যমে দেশব্যাপী নতুন কর্মসূচি ঘোষণা করব, ইনশাআল্লাহ।

লেখক : পীর সাহেব চরমোনাই

 

 

এই বিভাগের আরও খবর
এএফসি কম্পিটিশনে বসুন্ধরা কিংস
এএফসি কম্পিটিশনে বসুন্ধরা কিংস
বিনিয়োগ বন্ধ্যত্বে আকারে-নিরাকারে বেকার বৃদ্ধি : বাড়ছে নেশা-নৈরাজ্য
বিনিয়োগ বন্ধ্যত্বে আকারে-নিরাকারে বেকার বৃদ্ধি : বাড়ছে নেশা-নৈরাজ্য
শিক্ষা ও গবেষণায় বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয় বদ্ধপরিকর
শিক্ষা ও গবেষণায় বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয় বদ্ধপরিকর
তারেক রহমানের আসন্ন প্রত্যাবর্তন ও আগামীর রাজনীতি
তারেক রহমানের আসন্ন প্রত্যাবর্তন ও আগামীর রাজনীতি
অবাধ ও গ্রহণযোগ্য নির্বাচনের জন্য কিছু পরামর্শ
অবাধ ও গ্রহণযোগ্য নির্বাচনের জন্য কিছু পরামর্শ
বিশ্ব ডিম দিবস: পুষ্টি, নিরাপত্তা ও বৈশ্বিক গুরুত্ব
বিশ্ব ডিম দিবস: পুষ্টি, নিরাপত্তা ও বৈশ্বিক গুরুত্ব
বন্ড মার্কেট প্রতিষ্ঠায় প্রয়োজন সর্বোচ্চ সতর্কতা
বন্ড মার্কেট প্রতিষ্ঠায় প্রয়োজন সর্বোচ্চ সতর্কতা
রক্তক্ষরণে ব্যবসায়ীরা, বিনিয়োগে ধ্বংসযাত্রা, চাকরিক্ষুধায় তারুণ্য
রক্তক্ষরণে ব্যবসায়ীরা, বিনিয়োগে ধ্বংসযাত্রা, চাকরিক্ষুধায় তারুণ্য
বিরাজনৈতিকীকরণের প্রক্রিয়া চলছে
বিরাজনৈতিকীকরণের প্রক্রিয়া চলছে
পুঁজিবাজারে আস্থার সংকট কি বাড়তেই থাকবে
পুঁজিবাজারে আস্থার সংকট কি বাড়তেই থাকবে
উন্নতির অন্তর্গত কান্না : ব্যবস্থার বদল চাই
উন্নতির অন্তর্গত কান্না : ব্যবস্থার বদল চাই
শিক্ষক: দারিদ্র্যের নয়, মর্যাদার প্রতীক
শিক্ষক: দারিদ্র্যের নয়, মর্যাদার প্রতীক
সর্বশেষ খবর
রোম সফর শেষে দেশের পথে প্রধান উপদেষ্টা
রোম সফর শেষে দেশের পথে প্রধান উপদেষ্টা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চট্টগ্রামে শিক্ষা ও স্বাস্থ্যখাতে কানাডার সহযোগিতা চাইলেন মেয়র
চট্টগ্রামে শিক্ষা ও স্বাস্থ্যখাতে কানাডার সহযোগিতা চাইলেন মেয়র

৩ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

চট্টগ্রামে ইয়াবা মামলায় সাজা: পাঁচ বছর কারাদণ্ড
চট্টগ্রামে ইয়াবা মামলায় সাজা: পাঁচ বছর কারাদণ্ড

৪ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

চট্টগ্রামে প্রকাশ্যে ছুরিকাঘাতে ছাত্রদল নেতা নিহত
চট্টগ্রামে প্রকাশ্যে ছুরিকাঘাতে ছাত্রদল নেতা নিহত

৪ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

আশ্রয়ণ প্রকল্পের ঘর লুটপাটের প্রতিবাদে সিপিবির বিক্ষোভ
আশ্রয়ণ প্রকল্পের ঘর লুটপাটের প্রতিবাদে সিপিবির বিক্ষোভ

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সততার সাহস : ভুল স্বীকারের মর্যাদা
সততার সাহস : ভুল স্বীকারের মর্যাদা

৫ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৫ অক্টোবর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৫ অক্টোবর)

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লক্ষ্মীপুরে মাদ্রাসার ছাত্র অপহরণ, পাঁচ দিনেও মেলেনি খোঁজ
লক্ষ্মীপুরে মাদ্রাসার ছাত্র অপহরণ, পাঁচ দিনেও মেলেনি খোঁজ

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কুয়াকাটায় শৈবাল চাষ নিয়ে কর্মশালা
কুয়াকাটায় শৈবাল চাষ নিয়ে কর্মশালা

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘জামায়াতের পিআর নির্বাচনের দিবাস্বপ্ন কখনো পূরণ হবে না’
‘জামায়াতের পিআর নির্বাচনের দিবাস্বপ্ন কখনো পূরণ হবে না’

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

২০০ রানে হেরে আফগানিস্তানের বিপক্ষে হোয়াইটওয়াশ বাংলাদেশ
২০০ রানে হেরে আফগানিস্তানের বিপক্ষে হোয়াইটওয়াশ বাংলাদেশ

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মালয়েশিয়ায় ভূমিধসে প্রাণ গেল বাংলাদেশি শ্রমিকের
মালয়েশিয়ায় ভূমিধসে প্রাণ গেল বাংলাদেশি শ্রমিকের

৬ ঘণ্টা আগে | পরবাস

মহাসড়কের পাশে পড়ে ছিল মানসিক ভারসাম্যহীন ব্যক্তির লাশ উদ্ধার
মহাসড়কের পাশে পড়ে ছিল মানসিক ভারসাম্যহীন ব্যক্তির লাশ উদ্ধার

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

টাইমের প্রচ্ছদে নিজের চুল ‘গায়েব’ দেখে ক্ষুব্ধ ট্রাম্প
টাইমের প্রচ্ছদে নিজের চুল ‘গায়েব’ দেখে ক্ষুব্ধ ট্রাম্প

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গোবিন্দগঞ্জে শোবার ঘর থেকে বৃদ্ধের মরদেহ উদ্ধার
গোবিন্দগঞ্জে শোবার ঘর থেকে বৃদ্ধের মরদেহ উদ্ধার

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মিরপুরে অগ্নিকাণ্ড: নিহত ১৬ জনের মরদেহ ঢামেক মর্গে
মিরপুরে অগ্নিকাণ্ড: নিহত ১৬ জনের মরদেহ ঢামেক মর্গে

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লাশের ডিএনএ পরীক্ষা ছাড়া শনাক্ত করা সম্ভব নয় : ফায়ার সার্ভিস
লাশের ডিএনএ পরীক্ষা ছাড়া শনাক্ত করা সম্ভব নয় : ফায়ার সার্ভিস

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হোয়াইটওয়াশ এড়াতে বাংলাদেশের প্রয়োজন ২৯৪
হোয়াইটওয়াশ এড়াতে বাংলাদেশের প্রয়োজন ২৯৪

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

থাইল্যান্ডে মাদকসহ চার ইসরায়েলি সেনা গ্রেফতার
থাইল্যান্ডে মাদকসহ চার ইসরায়েলি সেনা গ্রেফতার

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অগ্নিদুর্ঘটনায় ১৬ জনের মৃত্যুতে তারেক রহমানের শোক
অগ্নিদুর্ঘটনায় ১৬ জনের মৃত্যুতে তারেক রহমানের শোক

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ব্যর্থতার দায়ে বরখাস্ত সুইডেন কোচ
ব্যর্থতার দায়ে বরখাস্ত সুইডেন কোচ

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সোনারগাঁয়ে ডোবা থেকে বস্তাবন্দি নারীর মরদেহ উদ্ধার
সোনারগাঁয়ে ডোবা থেকে বস্তাবন্দি নারীর মরদেহ উদ্ধার

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অক্টোবরের ১৩ দিনে এলো ১২৭ কোটি ডলার রেমিট্যান্স
অক্টোবরের ১৩ দিনে এলো ১২৭ কোটি ডলার রেমিট্যান্স

৯ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

জবিতে শিক্ষার্থীদের থিসিস গবেষণায় বরাদ্দ ৫০ লাখ টাকা
জবিতে শিক্ষার্থীদের থিসিস গবেষণায় বরাদ্দ ৫০ লাখ টাকা

৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

টাঙ্গাইলে ক্লুলেস হত্যা মামলার রহস্য উদঘাটন
টাঙ্গাইলে ক্লুলেস হত্যা মামলার রহস্য উদঘাটন

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শক্তিশালী পাসপোর্ট সূচকে শীর্ষ ১০ থেকে ছিটকে গেল যুক্তরাষ্ট্র, দেখে নিন বাংলাদেশের অবস্থান
শক্তিশালী পাসপোর্ট সূচকে শীর্ষ ১০ থেকে ছিটকে গেল যুক্তরাষ্ট্র, দেখে নিন বাংলাদেশের অবস্থান

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মিসরে গাজা শান্তি সম্মেলন: দুই প্রেসিডেন্টের গোপন আলাপ ফাঁস
মিসরে গাজা শান্তি সম্মেলন: দুই প্রেসিডেন্টের গোপন আলাপ ফাঁস

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনাকে আদালতে হাজির হতে পত্রিকায় বিজ্ঞপ্তি প্রকাশের নির্দেশ
শেখ হাসিনাকে আদালতে হাজির হতে পত্রিকায় বিজ্ঞপ্তি প্রকাশের নির্দেশ

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কোয়ার্টার ফাইনালে বাংলাদেশের জারিফ
কোয়ার্টার ফাইনালে বাংলাদেশের জারিফ

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ঢাবি কলা অনুষদের ডিনস অ্যাওয়ার্ড পেলেন ১৫৬ শিক্ষার্থী ও ১০ শিক্ষক
ঢাবি কলা অনুষদের ডিনস অ্যাওয়ার্ড পেলেন ১৫৬ শিক্ষার্থী ও ১০ শিক্ষক

৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সর্বাধিক পঠিত
গাজায় প্রকাশ্যে আটজনের মৃত্যুদণ্ড কার্যকর
গাজায় প্রকাশ্যে আটজনের মৃত্যুদণ্ড কার্যকর

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘আমরা কারাগারে নয়, কসাইখানায় ছিলাম’
‘আমরা কারাগারে নয়, কসাইখানায় ছিলাম’

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সারজিসের বক্তব্যের সময় বিদ্যুৎ বিভ্রাট নিয়ে মুখ খুললেন রুমিন ফারহানা
সারজিসের বক্তব্যের সময় বিদ্যুৎ বিভ্রাট নিয়ে মুখ খুললেন রুমিন ফারহানা

১৭ ঘণ্টা আগে | টক শো

মিরপুরে পোশাক কারখানায় অগ্নিকাণ্ডের ঘটনায় ৯ মরদেহ উদ্ধার
মিরপুরে পোশাক কারখানায় অগ্নিকাণ্ডের ঘটনায় ৯ মরদেহ উদ্ধার

১৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মিসরে গাজা শান্তি সম্মেলন: দুই প্রেসিডেন্টের গোপন আলাপ ফাঁস
মিসরে গাজা শান্তি সম্মেলন: দুই প্রেসিডেন্টের গোপন আলাপ ফাঁস

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১৯ অক্টোবরের মধ্যে এনসিপি প্রতীক না নিলে সিদ্ধান্ত নেবে ইসি
১৯ অক্টোবরের মধ্যে এনসিপি প্রতীক না নিলে সিদ্ধান্ত নেবে ইসি

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শক্তিশালী পাসপোর্ট সূচকে শীর্ষ ১০ থেকে ছিটকে গেল যুক্তরাষ্ট্র, দেখে নিন বাংলাদেশের অবস্থান
শক্তিশালী পাসপোর্ট সূচকে শীর্ষ ১০ থেকে ছিটকে গেল যুক্তরাষ্ট্র, দেখে নিন বাংলাদেশের অবস্থান

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজায় যুদ্ধবিরতি পদক্ষেপের প্রশংসা করে যা বললেন বাইডেন
গাজায় যুদ্ধবিরতি পদক্ষেপের প্রশংসা করে যা বললেন বাইডেন

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মাইন বিস্ফোরণে আহত বিজিবি সদস্যকে ঢাকা সিএমএইচে স্থানান্তর
মাইন বিস্ফোরণে আহত বিজিবি সদস্যকে ঢাকা সিএমএইচে স্থানান্তর

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আরেক দফা বাড়ল স্বর্ণের দাম, ভরি কত?
আরেক দফা বাড়ল স্বর্ণের দাম, ভরি কত?

৯ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ধূমপান ছাড়তে বলায় এরদোয়ানকে যে জবাব দিলেন মেলোনি
ধূমপান ছাড়তে বলায় এরদোয়ানকে যে জবাব দিলেন মেলোনি

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মারিয়াকে নোবেল শান্তি পুরস্কার দেয়ায় নরওয়ে দূতাবাস বন্ধ করল ভেনেজুয়েলা
মারিয়াকে নোবেল শান্তি পুরস্কার দেয়ায় নরওয়ে দূতাবাস বন্ধ করল ভেনেজুয়েলা

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শান্তি প্রতিষ্ঠায় স্বাধীন ফিলিস্তিনি রাষ্ট্র গঠনই সমাধান : জর্ডানের বাদশাহ
শান্তি প্রতিষ্ঠায় স্বাধীন ফিলিস্তিনি রাষ্ট্র গঠনই সমাধান : জর্ডানের বাদশাহ

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মিরপুরে অগ্নিকাণ্ডে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১৬
মিরপুরে অগ্নিকাণ্ডে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১৬

১১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বিচার বিভাগের জন্য আলাদা সচিবালয় এ সরকারের সময়ই হবে : আইন উপদেষ্টা
বিচার বিভাগের জন্য আলাদা সচিবালয় এ সরকারের সময়ই হবে : আইন উপদেষ্টা

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চলছে এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের কর্মবিরতি, আজ ‘মার্চ টু সচিবালয়’
চলছে এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের কর্মবিরতি, আজ ‘মার্চ টু সচিবালয়’

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বগুড়ায় মেয়েকে ধর্ষণের অভিযোগে বাবা গ্রেফতার
বগুড়ায় মেয়েকে ধর্ষণের অভিযোগে বাবা গ্রেফতার

১২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গোল্ডেন ভিসাধারীদের জন্য নতুন সিদ্ধান্ত নিল আমিরাত
গোল্ডেন ভিসাধারীদের জন্য নতুন সিদ্ধান্ত নিল আমিরাত

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাশিয়া ইরানের পরমাণু কর্মসূচিকে সমর্থন দিয়ে যাবে : ল্যাভরভ
রাশিয়া ইরানের পরমাণু কর্মসূচিকে সমর্থন দিয়ে যাবে : ল্যাভরভ

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আফগান সীমান্তে সর্বোচ্চ সতর্কতা জারি পাকিস্তানের
আফগান সীমান্তে সর্বোচ্চ সতর্কতা জারি পাকিস্তানের

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভোট দিলে বেহেশতে যাওয়া সহজ হবে, এমন প্রচারণা প্রতারণা : রিজভী
ভোট দিলে বেহেশতে যাওয়া সহজ হবে, এমন প্রচারণা প্রতারণা : রিজভী

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রাকিবের গোলে শেষরক্ষা, হংকংয়ের সাথে ড্র করল বাংলাদেশ
রাকিবের গোলে শেষরক্ষা, হংকংয়ের সাথে ড্র করল বাংলাদেশ

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সরকার ভোজ্যতেলের দাম বাড়ায়নি: বাণিজ্য উপদেষ্টা
সরকার ভোজ্যতেলের দাম বাড়ায়নি: বাণিজ্য উপদেষ্টা

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্বনামধন্য ব্যবসায়ীদের কপালেও ঋণখেলাপির তিলক
স্বনামধন্য ব্যবসায়ীদের কপালেও ঋণখেলাপির তিলক

২২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

বিশ্বব্যাপী আকাশ প্রতিরক্ষা চীনের, ট্রাম্প কেবল স্বপ্নই দেখছেন!
বিশ্বব্যাপী আকাশ প্রতিরক্ষা চীনের, ট্রাম্প কেবল স্বপ্নই দেখছেন!

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২০০ রানে হেরে আফগানিস্তানের বিপক্ষে হোয়াইটওয়াশ বাংলাদেশ
২০০ রানে হেরে আফগানিস্তানের বিপক্ষে হোয়াইটওয়াশ বাংলাদেশ

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

দুই গোলে এগিয়ে থেকেও জাপানের কাছে হারল ব্রাজিল
দুই গোলে এগিয়ে থেকেও জাপানের কাছে হারল ব্রাজিল

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৪ অক্টোবর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৪ অক্টোবর)

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কেন ভারত এখন আফগানকে সমাদরে কাছে টানছে?
কেন ভারত এখন আফগানকে সমাদরে কাছে টানছে?

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

থাইল্যান্ডে মাদকসহ চার ইসরায়েলি সেনা গ্রেফতার
থাইল্যান্ডে মাদকসহ চার ইসরায়েলি সেনা গ্রেফতার

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
বিএনপির প্রার্থী হতে চান টকশো ব্যক্তিত্বসহ ৮ জন
বিএনপির প্রার্থী হতে চান টকশো ব্যক্তিত্বসহ ৮ জন

নগর জীবন

পুড়ে অঙ্গার ১৬ প্রাণ
পুড়ে অঙ্গার ১৬ প্রাণ

প্রথম পৃষ্ঠা

বিপ্লবী চে গুয়েভারা ও সিরাজ সিকদার
বিপ্লবী চে গুয়েভারা ও সিরাজ সিকদার

সম্পাদকীয়

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

মানিকগঞ্জ হয়েছিল মালেকগঞ্জ
মানিকগঞ্জ হয়েছিল মালেকগঞ্জ

প্রথম পৃষ্ঠা

আমরণ অনশনের হুঁশিয়ারি এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের
আমরণ অনশনের হুঁশিয়ারি এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের

পেছনের পৃষ্ঠা

প্রশাসনে বিশেষ দলের প্রাধান্য, উদ্বিগ্ন বিএনপি
প্রশাসনে বিশেষ দলের প্রাধান্য, উদ্বিগ্ন বিএনপি

পেছনের পৃষ্ঠা

হাড্ডাহাড্ডি লড়াই ছাত্রদল-শিবির
হাড্ডাহাড্ডি লড়াই ছাত্রদল-শিবির

প্রথম পৃষ্ঠা

২০ কোটি টাকার দেশি বিদেশি জাল নোট উদ্ধার, যুবক গ্রেপ্তার
২০ কোটি টাকার দেশি বিদেশি জাল নোট উদ্ধার, যুবক গ্রেপ্তার

নগর জীবন

প্রয়োজনে সেনা আইন সংশোধন করে অভিযুক্ত কর্মকর্তাদের বিচার দাবি
প্রয়োজনে সেনা আইন সংশোধন করে অভিযুক্ত কর্মকর্তাদের বিচার দাবি

পেছনের পৃষ্ঠা

শাপলা প্রতীক নিয়েই নির্বাচনে যাবে এনসিপি
শাপলা প্রতীক নিয়েই নির্বাচনে যাবে এনসিপি

নগর জীবন

ঝিলমিল আবাসিকে নাগরিক সুবিধা নিশ্চিতে কাজ চলছে
ঝিলমিল আবাসিকে নাগরিক সুবিধা নিশ্চিতে কাজ চলছে

নগর জীবন

ডিজিটাল বাহিনী তৈরি করেছে জামায়াত
ডিজিটাল বাহিনী তৈরি করেছে জামায়াত

নগর জীবন

নকল পণ্য উৎপাদনে চ্যাম্পিয়ন বাংলাদেশ
নকল পণ্য উৎপাদনে চ্যাম্পিয়ন বাংলাদেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

অ্যানথ্রাক্স রোধে ছাড়পত্র ছাড়া পশু জবাই বন্ধে প্রশাসনের আদেশ জারি
অ্যানথ্রাক্স রোধে ছাড়পত্র ছাড়া পশু জবাই বন্ধে প্রশাসনের আদেশ জারি

নগর জীবন

দেশে ২০২৫ সালে জিডিপি প্রবৃদ্ধি ৩.৮ শতাংশ
দেশে ২০২৫ সালে জিডিপি প্রবৃদ্ধি ৩.৮ শতাংশ

পেছনের পৃষ্ঠা

বাগেরহাটে যুবদল নেতাসহ তিন খুন
বাগেরহাটে যুবদল নেতাসহ তিন খুন

পেছনের পৃষ্ঠা

ইসি বলল শাপলার সুযোগ নেই, এনসিপির প্রতিবাদ
ইসি বলল শাপলার সুযোগ নেই, এনসিপির প্রতিবাদ

পেছনের পৃষ্ঠা

এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের দাবি মেনে নিতে আহ্বান এনসিপির
এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের দাবি মেনে নিতে আহ্বান এনসিপির

নগর জীবন

বিচার বিভাগের জন্য পৃথক সচিবালয় এই সরকারের সময়েই
বিচার বিভাগের জন্য পৃথক সচিবালয় এই সরকারের সময়েই

নগর জীবন

দলগুলো ঐক্যবদ্ধ না হলে ফ্যাসিবাদ ফিরবে
দলগুলো ঐক্যবদ্ধ না হলে ফ্যাসিবাদ ফিরবে

নগর জীবন

বেরোবিতে ফুটবল খেলা নিয়ে সংঘর্ষে আহত ১০, বহিষ্কার ৮
বেরোবিতে ফুটবল খেলা নিয়ে সংঘর্ষে আহত ১০, বহিষ্কার ৮

নগর জীবন

নর্থ সাউথের শিক্ষার্থী অপূর্ব পাঁচ দিনের রিমান্ডে
নর্থ সাউথের শিক্ষার্থী অপূর্ব পাঁচ দিনের রিমান্ডে

পেছনের পৃষ্ঠা

কোথাও আইন লঙ্ঘন হলে দ্রুত ব্যবস্থা
কোথাও আইন লঙ্ঘন হলে দ্রুত ব্যবস্থা

নগর জীবন

ষড়যন্ত্র প্রতিহত করতে ঐক্যবদ্ধ থাকুন
ষড়যন্ত্র প্রতিহত করতে ঐক্যবদ্ধ থাকুন

নগর জীবন

ডেঙ্গুতে আরও পাঁচজনের মৃত্যু
ডেঙ্গুতে আরও পাঁচজনের মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

সোনার ভরি ২ লাখ ১৬ হাজার ছাড়াল
সোনার ভরি ২ লাখ ১৬ হাজার ছাড়াল

খবর

১৬ অক্টোবর পর্যন্ত বাড়ল হজযাত্রী নিবন্ধনের সময়
১৬ অক্টোবর পর্যন্ত বাড়ল হজযাত্রী নিবন্ধনের সময়

নগর জীবন

মাইন বিস্ফোরণে বাংলাদেশি আহত
মাইন বিস্ফোরণে বাংলাদেশি আহত

খবর

শিক্ষকদের ওপর হামলার তীব্র নিন্দা অধ্যক্ষ পরিষদের
শিক্ষকদের ওপর হামলার তীব্র নিন্দা অধ্যক্ষ পরিষদের

খবর