শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শনিবার, ২৪ জানুয়ারি, ২০১৫

এই সংঘাত সংকটের পরিণতি কোথায়?

হায়দার আকবর খান রনো
অনলাইন ভার্সন
এই সংঘাত সংকটের পরিণতি কোথায়?

৫ জানুয়ারি থেকে চলছে টানা অবরোধ। ৫ জানুয়ারি ছিল অঘোষিতভাবে সরকারি অবরোধ। লক্ষ্য ছিল বিএনপি যাতে সমাবেশ করতে না পারে। তার আগে থেকেই খালেদা জিয়াকে স্বীয় কার্যালয়ে তালা মেরে র্যাব-পুলিশ এবং বালুর ট্রাক দিয়ে অবরুদ্ধ করে রেখেছিল সরকার। তারই প্রতিবাদে খালেদা জিয়া যে অবরোধের ডাক দেন, তা এখনো অব্যাহত আছে। ১৭ জানুয়ারি 'বাংলাদেশ প্রতিদিনে'র সম্পাদকীয়ের ভাষ্য মতে, ১১ দিনে ১২ হাজার কোটি টাকার ক্ষতি হয়েছে। মানুষ মারা গেছে ২৫ জন। আমরাও দেখছি পেট্রলবোমায় গাড়িতে আগুন জ্বলছে। আগুনে পুড়ে মরছে মানুষ। এই আগুন নেভার কোনো আপাত লক্ষণ দেখা যাচ্ছে না। বাংলাদেশ প্রতিদিনের একই সম্পাদকীয়তেই হতাশার সুরে বলা হয়েছে, 'অবরোধের ১২ দিন কেটে গেলেও সংকট মোচনের কোনো পথই উম্মোচিত হচ্ছে না।' একই দিনের বাংলাদেশ প্রতিদিনের প্রথম পাতায় সাংবাদিক ও সাহিত্যিক পীর হাবিবুর রহমান বুকের জ্বালা, ক্ষোভ ও হতাশা মিশ্রিত সুরে লিখেছেন, 'রাজনীতিবিদগণ দেখছেন, পুড়ছে মানুষ, কাঁদছে দেশ।' তিনি আরও লিখেছেন, 'ইতিহাসের বড় শিক্ষা হচ্ছে, আমাদের রাজনীতিবিদগণ ইতিহাস থেকে শিক্ষা নেন না। যখন যারা ক্ষমতায়, তারা মনে করেন এটাই চিরস্থায়ী। আর যারা বিরোধী দলে তারা মনে করেন মানুষের প্রাণহানি ঘটিয়ে হলেও মসনদ চাই।' এখানে রাজনীতিবিদ বলতে ক্ষমতার কামড়া-কামড়িতে মত্ত প্রধান দুই বড় দলের কথা বলেছেন। অবশ্যই এই দেশে আদর্শবান ও ত্যাগী রাজনীতিবিদ আছেন, কিন্তু আজকের সংঘাতময় পরিস্থিতিতে তারা বিশেষ কোনো ভূমিকা রাখার সুযোগ পাচ্ছেন না।

পরিস্থিতি যে কতটা ভয়াবহ ভুক্তভোগী পাঠককে নতুন করে বলার দরকার নেই। এ পরিস্থিতিতে বিদেশি কূটনৈতিকরা তৎপর হয়ে উঠেছেন। জাতিসংঘও উদ্বেগ প্রকাশ করেছে। বাংলাদেশ প্রতিদিনের আজকের (১৮ জানুয়ারি) সম্পাদকীয় 'জাতিসংঘের উদ্বেগ' এই শিরোনামে। জাতিসংঘের বিবৃতিটি একটু বিশ্লেষণ করে পড়লে দেখা যাবে, বাংলাদেশের বর্তমান সংঘাতময় পরিস্থিতির জন্য শাসক আওয়ামী লীগ ও আন্দোলনকারী বিএনপি উভয় দলকেই অভিযুক্ত করার প্রচ্ছন্ন সুর আছে। জাতিসংঘের বিবৃতিতে বলা হয়েছে, 'মঙ্গলবার একটি যাত্রীবাহী বাসে দেওয়া আগুনে চারজনের মৃত্যু হয়েছে। একই দিন বিএনপির এক জেষ্ঠ নেতা গুলিবিদ্ধ হয়েছেন এবং তার গাড়িতে আগুন দেওয়া হয়েছে। পরদিন গাজীপুরের কালিয়াকৈরে বাসে দেওয়া আগুনে পুড়ে মারা গেছেন একজন।' জাতিসংঘের বিবৃতিতে বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার উপদেষ্টা এবং সাবেক পররাষ্ট্র সচিব রিয়াজ রহমানকে গুলিবিদ্ধ করার ঘটনা উল্লেখ করা হয়েছে। সাধারণভাবে বাসে আগুন দেওয়ার অভিযোগ বিএনপির বিরুদ্ধে এবং রিয়াজ রহমানকে গুলিবিদ্ধ করার অভিযোগ সরকারের বিরুদ্ধে বলেই ধরা যেতে পারে। অবশ্য সরকারের এক মন্ত্রী বলে বসলেন, খালেদা জিয়াই রিয়াজ রহমানকে গুলি করেছে। এ ধরনের কথা প্রধানমন্ত্রী সম্পর্কে বলা হলে কী হতো? তৎক্ষণাৎ মামলা, গ্রেফতার, রিমান্ড। কিন্তু সরকারি দলের মন্ত্রী, নেতা এমনকি কর্মীরাও আইনের ঊধের্্ব। তারা পুলিশের পাশে থেকে পিস্তল দিয়ে গুলি করতে পারেন। যা খুশি বলার লাইসেন্সও তাদের আছে। যুদ্ধে নাকি সবরকম মিথ্যা চলে। ওটাকে বলে মনস্তাত্তি্বক যুদ্ধ। এখন দেখছি দুপক্ষের রাজনৈতিক যুদ্ধেও গোয়েবলীয় কায়দায় মিথ্যা ছড়ানো হচ্ছে। এমন মিথ্যা যা আবার ধরা পড়ে যায়। যেমন জনৈক মন্ত্রী লুঙ্গি পরে এসে মাস্তানি কায়দায় বললেন, খালেদা জিয়ার বাসার সামনে বালুর ট্রাক রাখা হয়েছে বাড়ি মেরামত করার জন্য। খালেদা জিয়াকে ঘরের মধ্যে রেখে বাইরে থেকে তালা মেরে বলা হচ্ছে তিনি অবরুদ্ধ নন। খালেদা জিয়ার দিকে বিষাক্ত গ্যাস পিপার স্প্রে নিক্ষেপ করে বলা হচ্ছে সরকার নাকি তার নিরাপত্তার জন্য এ কাজ করেছে। প্রসঙ্গক্রমে বলা প্রয়োজন, পিপার স্প্রের মতো বিষাক্ত গ্যাস ব্যবহার করা নিষিদ্ধ করেছে হাইকোর্ট। কিন্তু আইন তো সরকারের জন্য প্রযোজ্য নয়। আইন দরকার শুধু বিরোধী দল ও জনগণকে দমন করার জন্য। তাই ৫ জানুয়ারিতেই সিপিবি-বাসদের সংবাদ সম্মেলনে স্পষ্ট করেই বলা হয়েছে, 'নিরাপত্তার নামে গৃহে অবরুদ্ধ করা, চিকিৎসার নাম করে আটক করা হচ্ছে। এভাবে চালাকি, মিথ্যাচার, কূটকৌশলের আশ্রয় নিয়ে সরকার গায়ের জোরে ক্ষমতায় থাকতে চায়।' (সিপিবির মুখপাত্র 'একতা' ১১ জানুয়ারি)। উক্ত সংবাদ সম্মেলনে সিপিবির সভাপতি কমরেড মুজাহিদুল ইসলাম সেলিম বলেছেন, 'আগুন দিয়ে আগুন নেভানো যায় না। সংবিধান রক্ষা নয়, গদি রক্ষাই সরকারের আসল উদ্দেশ্য।' মিথ্যাচার যে শুধু বর্তমান সরকারই করছে তাই-ই নয়, অতীতের সরকারও একই ধরনের কাজ করেছিল। ২১ আগস্ট ভয়াবহ গ্রেনেড হামলার পর তখনকার বিএনপি সরকার শুধু দায়িত্বজ্ঞানহীনের মতোই আচরণ করেনি, গোটা তদন্তকেও মিথ্যাভাবে সাজানোর চেষ্টা করেছিল। আজকের আওয়ামী লীগের মতোই অতীতেও বিএনপি সরকার গণতান্ত্রিক আচরণ করেনি। তারা ক্লিনহার্ট অপারেশনের নামে বহু নিরীহ মানুষকে নির্যাতন করেছিলেন, অনেকে নিহত হয়েছেন, অনেকে চিরতরে পঙ্গু হয়েছেন। সেদিনের বিএনপি সরকারের আরও অপরাধ এই যে, তারা নির্যাতনকারীদের দায়মুক্তি দিয়েছিলেন পার্লামেন্টে আইন পাস করে। তবে অতীতে বিএনপি গণবিরোধী কাজ করেছিল বলে বর্তমানের আওয়ামী সরকারের গণবিরোধী কাজকে যুক্তিসঙ্গত বলা যাবে না। কারণ এই দলের বাইরেও তো মানুষ আছে। বাংলাদেশ প্রতিদিনের পাতায় (১৮ জানুয়ারি) বিশিষ্ট সাংবাদিক কাজী সিরাজ দুই দলের প্রধান নেত্রী (বর্তমান ও সাবেক প্রধানমন্ত্রী) সম্পর্কে যথার্থই বলেছেন, 'দুজনেই ক্ষমতার কাঙাল, তাদের রাজনীতির মূল লক্ষ্যই হচ্ছে ক্ষমতার মসনদ এবং তা নিজের, পরিবারের ও গোষ্ঠী বিশেষের কল্যাণে, দেশ ও জনগণের কল্যাণে নয়। ... শাসক লীগ ও লীগ সরকার গণতন্ত্রের যে মেকি খোলসটি পরেছিল তা-ও খুলে ফেলে একেবারে উলঙ্গ হয়ে গেছে।'

খালেদা জিয়াকে যেভাবে অবরুদ্ধ করে রাখা হয়েছে এবং যেভাবে বিএনপিকে সভা-সমাবেশ করতে দেওয়া হচ্ছে না, তা যেমন অন্যায় ও সংবিধান পরিপন্থী এবং তার বিরুদ্ধে প্রতিবাদ জানানো যেমন ন্যায়সঙ্গত, তেমনি আবার লক্ষ্যহীনভাবে অনির্দিষ্টকালের জন্য অবরোধও কোনো বিবেচনাপ্রসূত কর্মসূচি হতে পারে না। আর পেট্রলবোমা নিক্ষেপ, সহিংসতা তা তো অবশ্যই নিন্দনীয়। এই নিন্দার ভাষাও আমার জানা নেই। এখন জিজ্ঞাসা করলে বিএনপি নেতারা বলবেন, 'আমরা এসব করি না। সরকার রাষ্ট্রীয় সংস্থাকে ব্যবহার করে আমাদের নাম দিচ্ছে।' মনে পড়ে বিএনপি যখন ক্ষমতায় ছিল, তখন বিরোধী দল আওয়ামী লীগের ডাকা এক হরতালের আগের রাতে ঢাকায় বাসে গান পাউডার দিয়ে ১১ জনকে হত্যা করা হয়েছিল। সেদিন শাসক বিএনপি যেমন আন্দোলনকারী আওয়ামী লীগের নামে দোষ চাপিয়েছিল, তেমনি সেদিনের বিরোধী দল আওয়ামী নেতৃত্ব বলেছিল, ওটা রাষ্ট্রীয় কোনো সংস্থার কাজ। রিয়াজ রহমানকে গুলিবিদ্ধ করার ঘটনাটিও নানা ধরনের গুজবের ও জল্পনা-কল্পনার জন্ম দিয়েছে। বেশ রহস্যঘন গোটা বিষয়টি। তবে সাধারণভাবে দোষটি সরকারের ওপর বর্তায়। পরিস্থিতি যত জটিল, ঘোলাটে এবং উদ্বেগজনক হয়ে উঠুক না কেন, আপাতদৃষ্টিতে মনে হয়, সংঘাতে লিপ্ত উভয়পক্ষ বেশ নির্লিপ্ত। এরকম নির্লিপ্ততা দায়িত্বজ্ঞানহীনতারই পরিচয় বহন করে। দুজনেই নিজ নিজ অবস্থানে অনঢ়। এতে কোনো চরমপন্থি গ্রুপ আরও অরাজকতা সৃষ্টিতে ও নাশকতায় তৎপর হয়ে উঠতে পারে বলে আশঙ্কা করার যথেষ্ট কারণ রয়েছে।

সে জন্য আজকের সংকটজনক পরিস্থিতিতে উভয়পক্ষকে সংযমী হতে হবে এবং সংলাপ ও সমঝোতায় আসতে হবে। জাতিসংঘের বিবৃতিটি একটু খুটিয়ে পড়লে দেখা যাবে, তারা রাস্তায় সহিংসতার নিন্দা করার পাশাপাশি সরকারের ভূমিকাকেও প্রশ্নবিদ্ধ করেছেন। তারা শান্তিপূর্ণ সমাবেশ, চলাচল ও বাকস্বাধীনতা নিশ্চিত করার জন্য আহ্বান জানিয়েছেন। তাদের বিবৃতিতে বলা হয়, 'সরকার যে বিরোধী নেতাদের উদ্দেশ্যমূলকভাবে গ্রেফতার করছে না, তা সরকারকে নিশ্চিত করতে হবে। আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে যেসব পদক্ষেপ নেওয়া হচ্ছে তা আন্তর্জাতিক মানবাধিকার আইনের সঙ্গে যাতে সামজ্ঞস্যপূর্ণ হয়।' (বাংলাদেশ প্রতিদিন, সম্পাদকীয় ১৮ জানুয়ারি)

সরকার পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণের জন্য র্যাব, পুলিশ ও বিজিবির ওপর নির্ভর করছে। তারা বিষয়টিকে রাজনৈতিক সমস্যা হিসেবে না দেখে শুধু আইনশৃঙ্খলার জায়গা থেকে দেখছেন। অন্যদিকে পুলিশ প্রধান ও বিজিবি প্রধানের কথাবার্তা শুনে মনে হয়, তারা যেন দলীয় কর্মচারী, রাষ্ট্রের সেবক নন। পুলিশ প্রধানের সাম্প্রতিক এক বক্তৃতা ছিল পুরোপুরি রাজনৈতিক। বিজিবি প্রধান বলেছেন, প্রয়োজনে অস্ত্র চালাবেন। সরকারি জোটের জাসদের সংসদ সদস্য বলেই বসলেন, 'এবার পায়ে নয়, বুকে গুলি চালানো হবে।' বিজিবি প্রধানের বক্তব্যের তীব্র নিন্দা জানিয়ে জ্যেষ্ঠ আইনজীবী রফিক-উল-হক বলেছেন, 'একটি গণতান্ত্রিক রাষ্ট্রে যারা আমাদের রক্ষা করবে, তাদের কাছে এ ধরনের বক্তব্য আশা করি না।' এমনকি তিনি বিজিবি প্রধানের বক্তব্যকে 'আপাতদৃষ্টিতে আইনের পরিপন্থী' বলে মনে করেন। আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারীরা নিজেরাই যখন আইনের পরিপন্থী আচরণ করেন, তখন আমরা বড় অসহায় বোধ করি। ফ্যাসিস্ট রাষ্ট্রব্যবস্থায় রাজনৈতিক দল, সরকার, প্রশাসন সব কিছু একাকার হয়ে থাকে। গণতান্ত্রিক রাষ্ট্রে প্রশাসন পুলিশ ইত্যাদি দলনিরপেক্ষ থাকা দরকার। বাংলাদেশে এখন শাসক দল, সরকার ও রাষ্ট্রকে একত্রে গুলিয়ে ফেলা হয়েছে। এ যে বড় অশুভ লক্ষণ।

আরও অশুভ হলো দুপক্ষের গোঁয়ার্তুমি ও দায়িত্বজ্ঞানহীনতা। বিরোধী দল ভাবছে, বিশৃঙ্খলা দীর্ঘদিন চালাতে পারলে সরকারের পতন হবে। কিন্তু সে জন্য কি এত মানুষকে পুড়ে মরতে হবে? অন্যদিকে সরকার ভাবছে, রাজনৈতিকভাবে মোকাবিলা নয়, রাজনৈতিক আলোচনাও নয়, শুধু পুলিশ-র্যাব-বিজিবি দিয়ে বিরোধী দলকে নিশ্চিহ্ন করে দেওয়া হবে। কিন্তু এ প্রসঙ্গে বিশিষ্ট আইনজীবী ও অধ্যাপক ড. শাহদীন মালিকের বক্তব্যটি প্রণিধানযোগ্য, 'এটাও সত্য যে, পুলিশ এই আগুন নেভাতে বা সামাল দিতে পারবে না।' এখন দুপক্ষ পরস্পরকে সম্পূর্ণরূপে নিশ্চিহ্ন করার খেলায় মেতে উঠেছে। এই দুই গণবিরোধী শক্তি যদি সত্যিই নিশ্চিহ্ন হয়, তাতে আমার আফসোসের কিছু নেই। কিন্তু সেই সঙ্গে যদি আরও বহু মানুষ অগ্নিদগ্ধ হয় এবং সেই সঙ্গে যদি দীর্ঘ সময়ের জন্য গণতন্ত্রও নির্বাসিত হয় (এখনো গণতন্ত্রের খুব বেশি অবশিষ্ট নেই), তাহলে তো সবারই সর্বনাশ।

সেই সর্বনাশের হাত থেকে দেশকে রক্ষা করতে হলে এখনই যা দরকার তা হলো (১) সরকারকে নিশ্চিত করতে হবে সবার সভা-সমাবেশের অধিকার, বন্ধ করতে হবে দমনপীড়ন (২) বিরোধী দলকে অবরোধ প্রত্যাহার করতে হবে, (৩) সব কার্যকরী রাজনৈতিক দল ও বিশিষ্ট ব্যক্তিবর্গের একত্রে বসে নির্বাচন পদ্ধতি সম্পর্কে সিদ্ধান্ত গ্রহণ, গণতান্ত্রিক আচরণের বিধিমালা সম্পর্কে ঐকমত্য প্রতিষ্ঠা এবং তার প্রতি অঙ্গীকার ঘোষণা।

আমি জানি না, এসব প্রস্তাব এবং সমঝোতা, আলোচনা ও সংযত আচরণ সম্পর্কিত পরামর্শ ক্ষমতার দম্ভে মত্ত সরকারি দল এবং ক্ষমতার জন্য মরিয়া হয়ে ওঠা মাঠের প্রধান বিরোধীদলের কানে পৌঁছাবে কিনা, পেঁৗছালেও তাদের কাছে কোনো আবেদন সৃষ্টি করবে কি না। রাজনৈতিক সমস্যার রাজনৈতিক সমাধানই বাঞ্ছনীয় এবং বর্তমান পর্যায়ে তা জরুরিও বটে। অন্যথায় দেশ বেশ দীর্ঘ সময়ের জন্য অন্ধকারে ঢেকে যাবে।

লেখক : রাজনীতিক।

এই বিভাগের আরও খবর
নির্বাচন পর্যন্ত সেনাবাহিনীর মাঠে থাকা প্রয়োজন
নির্বাচন পর্যন্ত সেনাবাহিনীর মাঠে থাকা প্রয়োজন
সিন্ডিকেট ভেঙে স্বচ্ছ ব্যবস্থাপনা গড়তে হবে
সিন্ডিকেট ভেঙে স্বচ্ছ ব্যবস্থাপনা গড়তে হবে
হয়রানি ও প্রতারণার বিরুদ্ধে সরকারকে শক্ত হতে হবে
হয়রানি ও প্রতারণার বিরুদ্ধে সরকারকে শক্ত হতে হবে
জাতীয়তাবাদের উপহার সবাই মিলে এক জাতি
জাতীয়তাবাদের উপহার সবাই মিলে এক জাতি
তারুণ্যের কাছে প্রত্যাশা
তারুণ্যের কাছে প্রত্যাশা
মামলাবাণিজ্যে ধ্বংস হচ্ছে দেশ
মামলাবাণিজ্যে ধ্বংস হচ্ছে দেশ
শেরে বাংলা এ কে ফজলুল হক: বাংলার মুক্তি ও বাংলাদেশের পূর্বাভাস
শেরে বাংলা এ কে ফজলুল হক: বাংলার মুক্তি ও বাংলাদেশের পূর্বাভাস
বিনিয়োগকারীরা ঝুঁকি এড়াতে পারছেন না
বিনিয়োগকারীরা ঝুঁকি এড়াতে পারছেন না
জেনারেল ওয়াকার ম্যাজিকে গণমানুষের উচ্চাশা
জেনারেল ওয়াকার ম্যাজিকে গণমানুষের উচ্চাশা
আরববিশ্বের নীরবতা গাজার গণহত্যাকে উসকে দিচ্ছে
আরববিশ্বের নীরবতা গাজার গণহত্যাকে উসকে দিচ্ছে
দ্রব্যমূল্যের পাগলা ঘোড়া
দ্রব্যমূল্যের পাগলা ঘোড়া
চেনা যায় সহজেই
চেনা যায় সহজেই
সর্বশেষ খবর
জ্বালানি তেলের নতুন দাম নির্ধারণ
জ্বালানি তেলের নতুন দাম নির্ধারণ

১ সেকেন্ড আগে | জাতীয়

জিআই পণ্যের স্বীকৃতি পেল নরসিংদীর লটকন
জিআই পণ্যের স্বীকৃতি পেল নরসিংদীর লটকন

১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

দাবানলে জ্বলছে ইসরায়েল, হন্য হয়ে পালাচ্ছেন বাসিন্দারা
দাবানলে জ্বলছে ইসরায়েল, হন্য হয়ে পালাচ্ছেন বাসিন্দারা

১৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশব্যাপী শব্দদূষণবিরোধী অভিযানে ২৬৫ হাইড্রোলিক হর্ন জব্দ
দেশব্যাপী শব্দদূষণবিরোধী অভিযানে ২৬৫ হাইড্রোলিক হর্ন জব্দ

১৬ মিনিট আগে | জাতীয়

তথ্য উপদেষ্টার সঙ্গে তুরস্কের রাষ্ট্রদূতের সাক্ষাৎ
তথ্য উপদেষ্টার সঙ্গে তুরস্কের রাষ্ট্রদূতের সাক্ষাৎ

১৬ মিনিট আগে | জাতীয়

চুয়াডাঙ্গায় সড়ক দুর্ঘটনা হ্রাস ও সচেতনতা বৃদ্ধির লক্ষ্যে শিক্ষার্থীদের প্রশিক্ষণ
চুয়াডাঙ্গায় সড়ক দুর্ঘটনা হ্রাস ও সচেতনতা বৃদ্ধির লক্ষ্যে শিক্ষার্থীদের প্রশিক্ষণ

১৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

‘বিএনপি ক্ষমতায় না এলে ভাত খাব না’ বলা নিজামের পাশে তারেক রহমান
‘বিএনপি ক্ষমতায় না এলে ভাত খাব না’ বলা নিজামের পাশে তারেক রহমান

২১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

গণপিটুনিতে যুবক নিহত
গণপিটুনিতে যুবক নিহত

২৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

‘অন্যান্য পেশাজীবীর মতো সাংবাদিকদের পেশাগত লাইসেন্স থাকা দরকার’
‘অন্যান্য পেশাজীবীর মতো সাংবাদিকদের পেশাগত লাইসেন্স থাকা দরকার’

২৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রামে লুট হওয়া অস্ত্র উদ্ধার
চট্টগ্রামে লুট হওয়া অস্ত্র উদ্ধার

২৮ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বজ্রপাতে ট্রলি চালকের মৃত্যু
বজ্রপাতে ট্রলি চালকের মৃত্যু

২৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বরিশাল বিশ্ববিদ্যালয় সাংবাদিক ইউনিয়নের কমিটি ঘোষণা
বরিশাল বিশ্ববিদ্যালয় সাংবাদিক ইউনিয়নের কমিটি ঘোষণা

৩২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

৫ মে থেকে বাজারে আসবে সাতক্ষীরার আম
৫ মে থেকে বাজারে আসবে সাতক্ষীরার আম

৩৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

পুঁজিবাজারে সূচক কমলেও লেনদেন বেড়েছে
পুঁজিবাজারে সূচক কমলেও লেনদেন বেড়েছে

৩৩ মিনিট আগে | বাণিজ্য

গত ২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গুতে মৃত্যু নেই, হাসপাতালে ভর্তি ২৯
গত ২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গুতে মৃত্যু নেই, হাসপাতালে ভর্তি ২৯

৩৮ মিনিট আগে | ডেঙ্গু আপডেট

ভিয়েতনামের রাষ্ট্রীয় অনুষ্ঠানে সিপিবি নেতা হাসান তারিক
ভিয়েতনামের রাষ্ট্রীয় অনুষ্ঠানে সিপিবি নেতা হাসান তারিক

৩৯ মিনিট আগে | রাজনীতি

রাখাইনে করিডর নিয়ে বিভ্রান্তি নিরসনে সরকারের প্রতি সাইফুল হকের আহ্বান
রাখাইনে করিডর নিয়ে বিভ্রান্তি নিরসনে সরকারের প্রতি সাইফুল হকের আহ্বান

৪০ মিনিট আগে | রাজনীতি

চট্টগ্রামে মৃগী রোগী আছে, পৃথক সেবা নেই
চট্টগ্রামে মৃগী রোগী আছে, পৃথক সেবা নেই

৪২ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

১০০ টাকার জন্য খুন, আসামিকে যাবজ্জীবন কারাদণ্ড
১০০ টাকার জন্য খুন, আসামিকে যাবজ্জীবন কারাদণ্ড

৪৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সংযোগ সড়কবিহীন সেতু, ১০ গ্রামবাসীর দুর্ভোগ
সংযোগ সড়কবিহীন সেতু, ১০ গ্রামবাসীর দুর্ভোগ

৫৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

দেশের রিজার্ভ বেড়ে ২৭ বিলিয়ন ডলার
দেশের রিজার্ভ বেড়ে ২৭ বিলিয়ন ডলার

৫৮ মিনিট আগে | জাতীয়

বগুড়ায় মাসব্যাপী অ্যাথলেটিকস প্রশিক্ষণ
বগুড়ায় মাসব্যাপী অ্যাথলেটিকস প্রশিক্ষণ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গোবিপ্রবি’তে কর্মকর্তাদের আচরণ ও শৃঙ্খলা বিষয়ক কর্মশালা
গোবিপ্রবি’তে কর্মকর্তাদের আচরণ ও শৃঙ্খলা বিষয়ক কর্মশালা

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

মুহুর্মুহু রকেট হামলায় বিপর্যস্ত মার্কিন রণতরী, বাধ্য হলো পিছু হটতে
মুহুর্মুহু রকেট হামলায় বিপর্যস্ত মার্কিন রণতরী, বাধ্য হলো পিছু হটতে

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ছাত্রলীগের নির্যাতনের সহযোগী শিক্ষক-কর্মকর্তার বিচারের দাবিতে ঢাবি ছাত্রদলের বিক্ষোভ
ছাত্রলীগের নির্যাতনের সহযোগী শিক্ষক-কর্মকর্তার বিচারের দাবিতে ঢাবি ছাত্রদলের বিক্ষোভ

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

গাজীপুর কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ে গ্র্যাজুয়েশন ডে ২০২৫ উদযাপন
গাজীপুর কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ে গ্র্যাজুয়েশন ডে ২০২৫ উদযাপন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সৌদি আরবে ঈদুল আজহার সম্ভাব্য তারিখ ঘোষণা
সৌদি আরবে ঈদুল আজহার সম্ভাব্য তারিখ ঘোষণা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বগুড়ায় ধান চাল সংগ্রহ কার্যক্রমের উদ্বোধন
বগুড়ায় ধান চাল সংগ্রহ কার্যক্রমের উদ্বোধন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কলাপাড়ায় বসতবাড়িতে ডাকাতি
কলাপাড়ায় বসতবাড়িতে ডাকাতি

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মিরাজের ঘূর্ণিতে তিনদিনেই জিতল বাংলাদেশ
মিরাজের ঘূর্ণিতে তিনদিনেই জিতল বাংলাদেশ

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সর্বাধিক পঠিত
কাশ্মীর ইস্যু: প্রতিশোধ নিতে সামরিক হামলার ‘সবুজ সংকেত’ দিলেন মোদি
কাশ্মীর ইস্যু: প্রতিশোধ নিতে সামরিক হামলার ‘সবুজ সংকেত’ দিলেন মোদি

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘মুক্তিযোদ্ধা’র সনদ বাতিলের তালিকায় আলোচিত নামগুলো কারা?
‘মুক্তিযোদ্ধা’র সনদ বাতিলের তালিকায় আলোচিত নামগুলো কারা?

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এখনো তৎপর মালয়েশিয়ার সিন্ডিকেট
এখনো তৎপর মালয়েশিয়ার সিন্ডিকেট

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাকিস্তানি যুদ্ধবিমানের তাড়া খেয়ে পিছু হটেছে ভারতীয় রাফাল
পাকিস্তানি যুদ্ধবিমানের তাড়া খেয়ে পিছু হটেছে ভারতীয় রাফাল

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘২২৭ জনকে হত্যার লাইসেন্স পেয়ে গেছি’, অডিওটি শেখ হাসিনার
‘২২৭ জনকে হত্যার লাইসেন্স পেয়ে গেছি’, অডিওটি শেখ হাসিনার

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘২৪ থেকে ৩৬ ঘণ্টার মধ্যে পাকিস্তানে হামলা চালাতে পারে ভারত’
‘২৪ থেকে ৩৬ ঘণ্টার মধ্যে পাকিস্তানে হামলা চালাতে পারে ভারত’

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চীন-পাকিস্তানকে ‘মাথায় রেখেই’ কী রাফাল যুদ্ধবিমান কিনছে ভারত?
চীন-পাকিস্তানকে ‘মাথায় রেখেই’ কী রাফাল যুদ্ধবিমান কিনছে ভারত?

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উচ্চতর গ্রেড পাবেন সরকারি চাকরিজীবীদের টাইম স্কেল ও সিলেকশন গ্রেডপ্রাপ্তরা
উচ্চতর গ্রেড পাবেন সরকারি চাকরিজীবীদের টাইম স্কেল ও সিলেকশন গ্রেডপ্রাপ্তরা

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আব্রাহাম চুক্তিতে যোগ দেয়ার মার্কিন প্রস্তাবে ‘অস্বীকৃতি’ সিরিয়ার
আব্রাহাম চুক্তিতে যোগ দেয়ার মার্কিন প্রস্তাবে ‘অস্বীকৃতি’ সিরিয়ার

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সুবর্ণা, শাওনসহ ১৭ অভিনয়শিল্পীর বিরুদ্ধে হত্যাচেষ্টার মামলা
সুবর্ণা, শাওনসহ ১৭ অভিনয়শিল্পীর বিরুদ্ধে হত্যাচেষ্টার মামলা

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অভিনেতা সিদ্দিকের ১০ দিনের রিমান্ড চায় পুলিশ
অভিনেতা সিদ্দিকের ১০ দিনের রিমান্ড চায় পুলিশ

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘যখন বুঝতে পারলাম কী হচ্ছে, তখন চিৎকার শুরু করি’
‘যখন বুঝতে পারলাম কী হচ্ছে, তখন চিৎকার শুরু করি’

৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

আসছে ‘নাগরিক সেবা বাংলাদেশ’, এক ঠিকানায় মিলবে সব সেবা
আসছে ‘নাগরিক সেবা বাংলাদেশ’, এক ঠিকানায় মিলবে সব সেবা

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতে পাঠ্যবই থেকে বাদ মোগল-সুলতানি ইতিহাস
ভারতে পাঠ্যবই থেকে বাদ মোগল-সুলতানি ইতিহাস

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘বেগম খালেদা জিয়াকে এয়ার অ্যাম্বুলেন্সে ফেরাতে কাজ করছে সরকার’
‘বেগম খালেদা জিয়াকে এয়ার অ্যাম্বুলেন্সে ফেরাতে কাজ করছে সরকার’

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শিক্ষার্থীদের সভা-সমাবেশ ও মিছিলে অংশগ্রহণ বন্ধের নির্দেশ
শিক্ষার্থীদের সভা-সমাবেশ ও মিছিলে অংশগ্রহণ বন্ধের নির্দেশ

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ই-কমার্স ব্যবসায় মেয়ে, যে কারণে বিনিয়োগ করলেন না বিল গেটস
ই-কমার্স ব্যবসায় মেয়ে, যে কারণে বিনিয়োগ করলেন না বিল গেটস

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নতুন ক্ষেপণাস্ত্র-বোট তৈরির ঘোষণা দিল ইরান
নতুন ক্ষেপণাস্ত্র-বোট তৈরির ঘোষণা দিল ইরান

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘অনুমানে দুইয়ে দুইয়ে চার না মেলানোই ভালো’
‘অনুমানে দুইয়ে দুইয়ে চার না মেলানোই ভালো’

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইমরানকে মুক্তি দিয়ে সর্বদলীয় বৈঠক ডাকুন: পিটিআই
ইমরানকে মুক্তি দিয়ে সর্বদলীয় বৈঠক ডাকুন: পিটিআই

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পুতিনের যুদ্ধবিরতি ঘোষণা; স্থায়ী চুক্তি চান ট্রাম্প
পুতিনের যুদ্ধবিরতি ঘোষণা; স্থায়ী চুক্তি চান ট্রাম্প

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিএনপি নেতা আমানের ১৩ ও তার স্ত্রীর ৩ বছরের সাজা বাতিল
বিএনপি নেতা আমানের ১৩ ও তার স্ত্রীর ৩ বছরের সাজা বাতিল

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শ্রমিক অসন্তোষে গাজীপুরে দুই কারখানা অনির্দিষ্টকালের জন্য বন্ধ
শ্রমিক অসন্তোষে গাজীপুরে দুই কারখানা অনির্দিষ্টকালের জন্য বন্ধ

৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

চিন্ময় দাসের জামিন হাইকোর্টে
চিন্ময় দাসের জামিন হাইকোর্টে

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সৌদি আরবে ঈদুল আজহার সম্ভাব্য তারিখ ঘোষণা
সৌদি আরবে ঈদুল আজহার সম্ভাব্য তারিখ ঘোষণা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মুহুর্মুহু রকেট হামলায় বিপর্যস্ত মার্কিন রণতরী, বাধ্য হলো পিছু হটতে
মুহুর্মুহু রকেট হামলায় বিপর্যস্ত মার্কিন রণতরী, বাধ্য হলো পিছু হটতে

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তান পারমাণবিক শক্তিধর, কেউ হামলা করার সাহস করবে না : মরিয়ম
পাকিস্তান পারমাণবিক শক্তিধর, কেউ হামলা করার সাহস করবে না : মরিয়ম

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারত-পাকিস্তানের যুদ্ধাবস্থা নিয়ে জেল থেকে যে বার্তা দিলেন ইমরান খান
ভারত-পাকিস্তানের যুদ্ধাবস্থা নিয়ে জেল থেকে যে বার্তা দিলেন ইমরান খান

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গৃহকর্মীকে ধর্ষণের অভিযোগ, বাবা-ছেলে গ্রেফতার
গৃহকর্মীকে ধর্ষণের অভিযোগ, বাবা-ছেলে গ্রেফতার

২০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রাইজবন্ডের ১১৯তম ‘ড্র’ আজ
প্রাইজবন্ডের ১১৯তম ‘ড্র’ আজ

১১ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

প্রিন্ট সর্বাধিক
অভিবাসী বহিষ্কারে রেকর্ড গড়লেন ট্রাম্প
অভিবাসী বহিষ্কারে রেকর্ড গড়লেন ট্রাম্প

প্রথম পৃষ্ঠা

বিদ্যুতের দাম সমন্বয় করতে চায় ডেসকো ওজোপাডিকো
বিদ্যুতের দাম সমন্বয় করতে চায় ডেসকো ওজোপাডিকো

পেছনের পৃষ্ঠা

আমবাগান পরিদর্শনে চীনের রাষ্ট্রদূত
আমবাগান পরিদর্শনে চীনের রাষ্ট্রদূত

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

আরও জটিল রোহিঙ্গা পরিস্থিতি
আরও জটিল রোহিঙ্গা পরিস্থিতি

প্রথম পৃষ্ঠা

বিজনেস পিপলকে মেরে ফেলা যাবে না
বিজনেস পিপলকে মেরে ফেলা যাবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

চীনের হাসপাতাল নীলফামারীতে
চীনের হাসপাতাল নীলফামারীতে

পেছনের পৃষ্ঠা

পল্লী বিদ্যুতে চালু রাখার চেষ্টা ডিইপিজেড
পল্লী বিদ্যুতে চালু রাখার চেষ্টা ডিইপিজেড

নগর জীবন

মোহনীয় কৃষ্ণচূড়া জারুল সোনালু
মোহনীয় কৃষ্ণচূড়া জারুল সোনালু

পেছনের পৃষ্ঠা

পাল্টা প্রস্তুতিতে পাকিস্তান
পাল্টা প্রস্তুতিতে পাকিস্তান

প্রথম পৃষ্ঠা

সাবিলা নূরের লুকোচুরি...
সাবিলা নূরের লুকোচুরি...

শোবিজ

অভিনেতা সিদ্দিককে মারধর করে পুলিশে সোপর্দ
অভিনেতা সিদ্দিককে মারধর করে পুলিশে সোপর্দ

পেছনের পৃষ্ঠা

বিনিয়োগকারীরা আর ঝুঁকি নিতে চান না
বিনিয়োগকারীরা আর ঝুঁকি নিতে চান না

পেছনের পৃষ্ঠা

অপকর্ম করলে আওয়ামী লীগের মতো অবস্থা
অপকর্ম করলে আওয়ামী লীগের মতো অবস্থা

প্রথম পৃষ্ঠা

গৃহকর্মী ধর্ষণের শিকার, বাবা-ছেলে আটক
গৃহকর্মী ধর্ষণের শিকার, বাবা-ছেলে আটক

দেশগ্রাম

ব্যবসায় পরিবেশ উন্নতির কোনো সম্ভাবনা নেই
ব্যবসায় পরিবেশ উন্নতির কোনো সম্ভাবনা নেই

পেছনের পৃষ্ঠা

শেরেবাংলা, মেয়র হানিফ ও ঢাকার মশা
শেরেবাংলা, মেয়র হানিফ ও ঢাকার মশা

সম্পাদকীয়

শিশুশিল্পী থেকে যেভাবে তারকা
শিশুশিল্পী থেকে যেভাবে তারকা

শোবিজ

আইসিইউতে অর্থনীতি, সংকটে রাজনীতি
আইসিইউতে অর্থনীতি, সংকটে রাজনীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

বিতর্কে কারিনা
বিতর্কে কারিনা

শোবিজ

শ্রমিকেরাও মানুষ
শ্রমিকেরাও মানুষ

সম্পাদকীয়

মোহামেডানকে কাঁদিয়ে ক্রিকেটে আবাহনীই সেরা
মোহামেডানকে কাঁদিয়ে ক্রিকেটে আবাহনীই সেরা

মাঠে ময়দানে

গ্যাস ও ব্যাংকিং সংকটে বিপর্যয়ে রপ্তানি শিল্প
গ্যাস ও ব্যাংকিং সংকটে বিপর্যয়ে রপ্তানি শিল্প

পেছনের পৃষ্ঠা

চম্পা কেন দূরে
চম্পা কেন দূরে

শোবিজ

১৫ বছর পর সেমিতে বার্সা-ইন্টার
১৫ বছর পর সেমিতে বার্সা-ইন্টার

মাঠে ময়দানে

নাচে এখন পেশাদারির জায়গা তৈরি হয়েছে
নাচে এখন পেশাদারির জায়গা তৈরি হয়েছে

শোবিজ

মানুষ মর্যাদা পাবে তার গুণের ভিত্তিতে
মানুষ মর্যাদা পাবে তার গুণের ভিত্তিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

কী চায় নতুন দলগুলো
কী চায় নতুন দলগুলো

প্রথম পৃষ্ঠা

চট্টগ্রামে লিড নিয়েছে বাংলাদেশ
চট্টগ্রামে লিড নিয়েছে বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

নাটকীয় ফাইনালে কিংসের শিরোপা
নাটকীয় ফাইনালে কিংসের শিরোপা

মাঠে ময়দানে