শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শনিবার, ২৪ জানুয়ারি, ২০১৫

এই সংঘাত সংকটের পরিণতি কোথায়?

হায়দার আকবর খান রনো
অনলাইন ভার্সন
এই সংঘাত সংকটের পরিণতি কোথায়?

৫ জানুয়ারি থেকে চলছে টানা অবরোধ। ৫ জানুয়ারি ছিল অঘোষিতভাবে সরকারি অবরোধ। লক্ষ্য ছিল বিএনপি যাতে সমাবেশ করতে না পারে। তার আগে থেকেই খালেদা জিয়াকে স্বীয় কার্যালয়ে তালা মেরে র্যাব-পুলিশ এবং বালুর ট্রাক দিয়ে অবরুদ্ধ করে রেখেছিল সরকার। তারই প্রতিবাদে খালেদা জিয়া যে অবরোধের ডাক দেন, তা এখনো অব্যাহত আছে। ১৭ জানুয়ারি 'বাংলাদেশ প্রতিদিনে'র সম্পাদকীয়ের ভাষ্য মতে, ১১ দিনে ১২ হাজার কোটি টাকার ক্ষতি হয়েছে। মানুষ মারা গেছে ২৫ জন। আমরাও দেখছি পেট্রলবোমায় গাড়িতে আগুন জ্বলছে। আগুনে পুড়ে মরছে মানুষ। এই আগুন নেভার কোনো আপাত লক্ষণ দেখা যাচ্ছে না। বাংলাদেশ প্রতিদিনের একই সম্পাদকীয়তেই হতাশার সুরে বলা হয়েছে, 'অবরোধের ১২ দিন কেটে গেলেও সংকট মোচনের কোনো পথই উম্মোচিত হচ্ছে না।' একই দিনের বাংলাদেশ প্রতিদিনের প্রথম পাতায় সাংবাদিক ও সাহিত্যিক পীর হাবিবুর রহমান বুকের জ্বালা, ক্ষোভ ও হতাশা মিশ্রিত সুরে লিখেছেন, 'রাজনীতিবিদগণ দেখছেন, পুড়ছে মানুষ, কাঁদছে দেশ।' তিনি আরও লিখেছেন, 'ইতিহাসের বড় শিক্ষা হচ্ছে, আমাদের রাজনীতিবিদগণ ইতিহাস থেকে শিক্ষা নেন না। যখন যারা ক্ষমতায়, তারা মনে করেন এটাই চিরস্থায়ী। আর যারা বিরোধী দলে তারা মনে করেন মানুষের প্রাণহানি ঘটিয়ে হলেও মসনদ চাই।' এখানে রাজনীতিবিদ বলতে ক্ষমতার কামড়া-কামড়িতে মত্ত প্রধান দুই বড় দলের কথা বলেছেন। অবশ্যই এই দেশে আদর্শবান ও ত্যাগী রাজনীতিবিদ আছেন, কিন্তু আজকের সংঘাতময় পরিস্থিতিতে তারা বিশেষ কোনো ভূমিকা রাখার সুযোগ পাচ্ছেন না।

পরিস্থিতি যে কতটা ভয়াবহ ভুক্তভোগী পাঠককে নতুন করে বলার দরকার নেই। এ পরিস্থিতিতে বিদেশি কূটনৈতিকরা তৎপর হয়ে উঠেছেন। জাতিসংঘও উদ্বেগ প্রকাশ করেছে। বাংলাদেশ প্রতিদিনের আজকের (১৮ জানুয়ারি) সম্পাদকীয় 'জাতিসংঘের উদ্বেগ' এই শিরোনামে। জাতিসংঘের বিবৃতিটি একটু বিশ্লেষণ করে পড়লে দেখা যাবে, বাংলাদেশের বর্তমান সংঘাতময় পরিস্থিতির জন্য শাসক আওয়ামী লীগ ও আন্দোলনকারী বিএনপি উভয় দলকেই অভিযুক্ত করার প্রচ্ছন্ন সুর আছে। জাতিসংঘের বিবৃতিতে বলা হয়েছে, 'মঙ্গলবার একটি যাত্রীবাহী বাসে দেওয়া আগুনে চারজনের মৃত্যু হয়েছে। একই দিন বিএনপির এক জেষ্ঠ নেতা গুলিবিদ্ধ হয়েছেন এবং তার গাড়িতে আগুন দেওয়া হয়েছে। পরদিন গাজীপুরের কালিয়াকৈরে বাসে দেওয়া আগুনে পুড়ে মারা গেছেন একজন।' জাতিসংঘের বিবৃতিতে বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার উপদেষ্টা এবং সাবেক পররাষ্ট্র সচিব রিয়াজ রহমানকে গুলিবিদ্ধ করার ঘটনা উল্লেখ করা হয়েছে। সাধারণভাবে বাসে আগুন দেওয়ার অভিযোগ বিএনপির বিরুদ্ধে এবং রিয়াজ রহমানকে গুলিবিদ্ধ করার অভিযোগ সরকারের বিরুদ্ধে বলেই ধরা যেতে পারে। অবশ্য সরকারের এক মন্ত্রী বলে বসলেন, খালেদা জিয়াই রিয়াজ রহমানকে গুলি করেছে। এ ধরনের কথা প্রধানমন্ত্রী সম্পর্কে বলা হলে কী হতো? তৎক্ষণাৎ মামলা, গ্রেফতার, রিমান্ড। কিন্তু সরকারি দলের মন্ত্রী, নেতা এমনকি কর্মীরাও আইনের ঊধের্্ব। তারা পুলিশের পাশে থেকে পিস্তল দিয়ে গুলি করতে পারেন। যা খুশি বলার লাইসেন্সও তাদের আছে। যুদ্ধে নাকি সবরকম মিথ্যা চলে। ওটাকে বলে মনস্তাত্তি্বক যুদ্ধ। এখন দেখছি দুপক্ষের রাজনৈতিক যুদ্ধেও গোয়েবলীয় কায়দায় মিথ্যা ছড়ানো হচ্ছে। এমন মিথ্যা যা আবার ধরা পড়ে যায়। যেমন জনৈক মন্ত্রী লুঙ্গি পরে এসে মাস্তানি কায়দায় বললেন, খালেদা জিয়ার বাসার সামনে বালুর ট্রাক রাখা হয়েছে বাড়ি মেরামত করার জন্য। খালেদা জিয়াকে ঘরের মধ্যে রেখে বাইরে থেকে তালা মেরে বলা হচ্ছে তিনি অবরুদ্ধ নন। খালেদা জিয়ার দিকে বিষাক্ত গ্যাস পিপার স্প্রে নিক্ষেপ করে বলা হচ্ছে সরকার নাকি তার নিরাপত্তার জন্য এ কাজ করেছে। প্রসঙ্গক্রমে বলা প্রয়োজন, পিপার স্প্রের মতো বিষাক্ত গ্যাস ব্যবহার করা নিষিদ্ধ করেছে হাইকোর্ট। কিন্তু আইন তো সরকারের জন্য প্রযোজ্য নয়। আইন দরকার শুধু বিরোধী দল ও জনগণকে দমন করার জন্য। তাই ৫ জানুয়ারিতেই সিপিবি-বাসদের সংবাদ সম্মেলনে স্পষ্ট করেই বলা হয়েছে, 'নিরাপত্তার নামে গৃহে অবরুদ্ধ করা, চিকিৎসার নাম করে আটক করা হচ্ছে। এভাবে চালাকি, মিথ্যাচার, কূটকৌশলের আশ্রয় নিয়ে সরকার গায়ের জোরে ক্ষমতায় থাকতে চায়।' (সিপিবির মুখপাত্র 'একতা' ১১ জানুয়ারি)। উক্ত সংবাদ সম্মেলনে সিপিবির সভাপতি কমরেড মুজাহিদুল ইসলাম সেলিম বলেছেন, 'আগুন দিয়ে আগুন নেভানো যায় না। সংবিধান রক্ষা নয়, গদি রক্ষাই সরকারের আসল উদ্দেশ্য।' মিথ্যাচার যে শুধু বর্তমান সরকারই করছে তাই-ই নয়, অতীতের সরকারও একই ধরনের কাজ করেছিল। ২১ আগস্ট ভয়াবহ গ্রেনেড হামলার পর তখনকার বিএনপি সরকার শুধু দায়িত্বজ্ঞানহীনের মতোই আচরণ করেনি, গোটা তদন্তকেও মিথ্যাভাবে সাজানোর চেষ্টা করেছিল। আজকের আওয়ামী লীগের মতোই অতীতেও বিএনপি সরকার গণতান্ত্রিক আচরণ করেনি। তারা ক্লিনহার্ট অপারেশনের নামে বহু নিরীহ মানুষকে নির্যাতন করেছিলেন, অনেকে নিহত হয়েছেন, অনেকে চিরতরে পঙ্গু হয়েছেন। সেদিনের বিএনপি সরকারের আরও অপরাধ এই যে, তারা নির্যাতনকারীদের দায়মুক্তি দিয়েছিলেন পার্লামেন্টে আইন পাস করে। তবে অতীতে বিএনপি গণবিরোধী কাজ করেছিল বলে বর্তমানের আওয়ামী সরকারের গণবিরোধী কাজকে যুক্তিসঙ্গত বলা যাবে না। কারণ এই দলের বাইরেও তো মানুষ আছে। বাংলাদেশ প্রতিদিনের পাতায় (১৮ জানুয়ারি) বিশিষ্ট সাংবাদিক কাজী সিরাজ দুই দলের প্রধান নেত্রী (বর্তমান ও সাবেক প্রধানমন্ত্রী) সম্পর্কে যথার্থই বলেছেন, 'দুজনেই ক্ষমতার কাঙাল, তাদের রাজনীতির মূল লক্ষ্যই হচ্ছে ক্ষমতার মসনদ এবং তা নিজের, পরিবারের ও গোষ্ঠী বিশেষের কল্যাণে, দেশ ও জনগণের কল্যাণে নয়। ... শাসক লীগ ও লীগ সরকার গণতন্ত্রের যে মেকি খোলসটি পরেছিল তা-ও খুলে ফেলে একেবারে উলঙ্গ হয়ে গেছে।'

খালেদা জিয়াকে যেভাবে অবরুদ্ধ করে রাখা হয়েছে এবং যেভাবে বিএনপিকে সভা-সমাবেশ করতে দেওয়া হচ্ছে না, তা যেমন অন্যায় ও সংবিধান পরিপন্থী এবং তার বিরুদ্ধে প্রতিবাদ জানানো যেমন ন্যায়সঙ্গত, তেমনি আবার লক্ষ্যহীনভাবে অনির্দিষ্টকালের জন্য অবরোধও কোনো বিবেচনাপ্রসূত কর্মসূচি হতে পারে না। আর পেট্রলবোমা নিক্ষেপ, সহিংসতা তা তো অবশ্যই নিন্দনীয়। এই নিন্দার ভাষাও আমার জানা নেই। এখন জিজ্ঞাসা করলে বিএনপি নেতারা বলবেন, 'আমরা এসব করি না। সরকার রাষ্ট্রীয় সংস্থাকে ব্যবহার করে আমাদের নাম দিচ্ছে।' মনে পড়ে বিএনপি যখন ক্ষমতায় ছিল, তখন বিরোধী দল আওয়ামী লীগের ডাকা এক হরতালের আগের রাতে ঢাকায় বাসে গান পাউডার দিয়ে ১১ জনকে হত্যা করা হয়েছিল। সেদিন শাসক বিএনপি যেমন আন্দোলনকারী আওয়ামী লীগের নামে দোষ চাপিয়েছিল, তেমনি সেদিনের বিরোধী দল আওয়ামী নেতৃত্ব বলেছিল, ওটা রাষ্ট্রীয় কোনো সংস্থার কাজ। রিয়াজ রহমানকে গুলিবিদ্ধ করার ঘটনাটিও নানা ধরনের গুজবের ও জল্পনা-কল্পনার জন্ম দিয়েছে। বেশ রহস্যঘন গোটা বিষয়টি। তবে সাধারণভাবে দোষটি সরকারের ওপর বর্তায়। পরিস্থিতি যত জটিল, ঘোলাটে এবং উদ্বেগজনক হয়ে উঠুক না কেন, আপাতদৃষ্টিতে মনে হয়, সংঘাতে লিপ্ত উভয়পক্ষ বেশ নির্লিপ্ত। এরকম নির্লিপ্ততা দায়িত্বজ্ঞানহীনতারই পরিচয় বহন করে। দুজনেই নিজ নিজ অবস্থানে অনঢ়। এতে কোনো চরমপন্থি গ্রুপ আরও অরাজকতা সৃষ্টিতে ও নাশকতায় তৎপর হয়ে উঠতে পারে বলে আশঙ্কা করার যথেষ্ট কারণ রয়েছে।

সে জন্য আজকের সংকটজনক পরিস্থিতিতে উভয়পক্ষকে সংযমী হতে হবে এবং সংলাপ ও সমঝোতায় আসতে হবে। জাতিসংঘের বিবৃতিটি একটু খুটিয়ে পড়লে দেখা যাবে, তারা রাস্তায় সহিংসতার নিন্দা করার পাশাপাশি সরকারের ভূমিকাকেও প্রশ্নবিদ্ধ করেছেন। তারা শান্তিপূর্ণ সমাবেশ, চলাচল ও বাকস্বাধীনতা নিশ্চিত করার জন্য আহ্বান জানিয়েছেন। তাদের বিবৃতিতে বলা হয়, 'সরকার যে বিরোধী নেতাদের উদ্দেশ্যমূলকভাবে গ্রেফতার করছে না, তা সরকারকে নিশ্চিত করতে হবে। আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে যেসব পদক্ষেপ নেওয়া হচ্ছে তা আন্তর্জাতিক মানবাধিকার আইনের সঙ্গে যাতে সামজ্ঞস্যপূর্ণ হয়।' (বাংলাদেশ প্রতিদিন, সম্পাদকীয় ১৮ জানুয়ারি)

সরকার পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণের জন্য র্যাব, পুলিশ ও বিজিবির ওপর নির্ভর করছে। তারা বিষয়টিকে রাজনৈতিক সমস্যা হিসেবে না দেখে শুধু আইনশৃঙ্খলার জায়গা থেকে দেখছেন। অন্যদিকে পুলিশ প্রধান ও বিজিবি প্রধানের কথাবার্তা শুনে মনে হয়, তারা যেন দলীয় কর্মচারী, রাষ্ট্রের সেবক নন। পুলিশ প্রধানের সাম্প্রতিক এক বক্তৃতা ছিল পুরোপুরি রাজনৈতিক। বিজিবি প্রধান বলেছেন, প্রয়োজনে অস্ত্র চালাবেন। সরকারি জোটের জাসদের সংসদ সদস্য বলেই বসলেন, 'এবার পায়ে নয়, বুকে গুলি চালানো হবে।' বিজিবি প্রধানের বক্তব্যের তীব্র নিন্দা জানিয়ে জ্যেষ্ঠ আইনজীবী রফিক-উল-হক বলেছেন, 'একটি গণতান্ত্রিক রাষ্ট্রে যারা আমাদের রক্ষা করবে, তাদের কাছে এ ধরনের বক্তব্য আশা করি না।' এমনকি তিনি বিজিবি প্রধানের বক্তব্যকে 'আপাতদৃষ্টিতে আইনের পরিপন্থী' বলে মনে করেন। আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারীরা নিজেরাই যখন আইনের পরিপন্থী আচরণ করেন, তখন আমরা বড় অসহায় বোধ করি। ফ্যাসিস্ট রাষ্ট্রব্যবস্থায় রাজনৈতিক দল, সরকার, প্রশাসন সব কিছু একাকার হয়ে থাকে। গণতান্ত্রিক রাষ্ট্রে প্রশাসন পুলিশ ইত্যাদি দলনিরপেক্ষ থাকা দরকার। বাংলাদেশে এখন শাসক দল, সরকার ও রাষ্ট্রকে একত্রে গুলিয়ে ফেলা হয়েছে। এ যে বড় অশুভ লক্ষণ।

আরও অশুভ হলো দুপক্ষের গোঁয়ার্তুমি ও দায়িত্বজ্ঞানহীনতা। বিরোধী দল ভাবছে, বিশৃঙ্খলা দীর্ঘদিন চালাতে পারলে সরকারের পতন হবে। কিন্তু সে জন্য কি এত মানুষকে পুড়ে মরতে হবে? অন্যদিকে সরকার ভাবছে, রাজনৈতিকভাবে মোকাবিলা নয়, রাজনৈতিক আলোচনাও নয়, শুধু পুলিশ-র্যাব-বিজিবি দিয়ে বিরোধী দলকে নিশ্চিহ্ন করে দেওয়া হবে। কিন্তু এ প্রসঙ্গে বিশিষ্ট আইনজীবী ও অধ্যাপক ড. শাহদীন মালিকের বক্তব্যটি প্রণিধানযোগ্য, 'এটাও সত্য যে, পুলিশ এই আগুন নেভাতে বা সামাল দিতে পারবে না।' এখন দুপক্ষ পরস্পরকে সম্পূর্ণরূপে নিশ্চিহ্ন করার খেলায় মেতে উঠেছে। এই দুই গণবিরোধী শক্তি যদি সত্যিই নিশ্চিহ্ন হয়, তাতে আমার আফসোসের কিছু নেই। কিন্তু সেই সঙ্গে যদি আরও বহু মানুষ অগ্নিদগ্ধ হয় এবং সেই সঙ্গে যদি দীর্ঘ সময়ের জন্য গণতন্ত্রও নির্বাসিত হয় (এখনো গণতন্ত্রের খুব বেশি অবশিষ্ট নেই), তাহলে তো সবারই সর্বনাশ।

সেই সর্বনাশের হাত থেকে দেশকে রক্ষা করতে হলে এখনই যা দরকার তা হলো (১) সরকারকে নিশ্চিত করতে হবে সবার সভা-সমাবেশের অধিকার, বন্ধ করতে হবে দমনপীড়ন (২) বিরোধী দলকে অবরোধ প্রত্যাহার করতে হবে, (৩) সব কার্যকরী রাজনৈতিক দল ও বিশিষ্ট ব্যক্তিবর্গের একত্রে বসে নির্বাচন পদ্ধতি সম্পর্কে সিদ্ধান্ত গ্রহণ, গণতান্ত্রিক আচরণের বিধিমালা সম্পর্কে ঐকমত্য প্রতিষ্ঠা এবং তার প্রতি অঙ্গীকার ঘোষণা।

আমি জানি না, এসব প্রস্তাব এবং সমঝোতা, আলোচনা ও সংযত আচরণ সম্পর্কিত পরামর্শ ক্ষমতার দম্ভে মত্ত সরকারি দল এবং ক্ষমতার জন্য মরিয়া হয়ে ওঠা মাঠের প্রধান বিরোধীদলের কানে পৌঁছাবে কিনা, পেঁৗছালেও তাদের কাছে কোনো আবেদন সৃষ্টি করবে কি না। রাজনৈতিক সমস্যার রাজনৈতিক সমাধানই বাঞ্ছনীয় এবং বর্তমান পর্যায়ে তা জরুরিও বটে। অন্যথায় দেশ বেশ দীর্ঘ সময়ের জন্য অন্ধকারে ঢেকে যাবে।

লেখক : রাজনীতিক।

এই বিভাগের আরও খবর
এএফসি কম্পিটিশনে বসুন্ধরা কিংস
এএফসি কম্পিটিশনে বসুন্ধরা কিংস
বিনিয়োগ বন্ধ্যত্বে আকারে-নিরাকারে বেকার বৃদ্ধি : বাড়ছে নেশা-নৈরাজ্য
বিনিয়োগ বন্ধ্যত্বে আকারে-নিরাকারে বেকার বৃদ্ধি : বাড়ছে নেশা-নৈরাজ্য
শিক্ষা ও গবেষণায় বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয় বদ্ধপরিকর
শিক্ষা ও গবেষণায় বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয় বদ্ধপরিকর
তারেক রহমানের আসন্ন প্রত্যাবর্তন ও আগামীর রাজনীতি
তারেক রহমানের আসন্ন প্রত্যাবর্তন ও আগামীর রাজনীতি
অবাধ ও গ্রহণযোগ্য নির্বাচনের জন্য কিছু পরামর্শ
অবাধ ও গ্রহণযোগ্য নির্বাচনের জন্য কিছু পরামর্শ
বিশ্ব ডিম দিবস: পুষ্টি, নিরাপত্তা ও বৈশ্বিক গুরুত্ব
বিশ্ব ডিম দিবস: পুষ্টি, নিরাপত্তা ও বৈশ্বিক গুরুত্ব
বন্ড মার্কেট প্রতিষ্ঠায় প্রয়োজন সর্বোচ্চ সতর্কতা
বন্ড মার্কেট প্রতিষ্ঠায় প্রয়োজন সর্বোচ্চ সতর্কতা
রক্তক্ষরণে ব্যবসায়ীরা, বিনিয়োগে ধ্বংসযাত্রা, চাকরিক্ষুধায় তারুণ্য
রক্তক্ষরণে ব্যবসায়ীরা, বিনিয়োগে ধ্বংসযাত্রা, চাকরিক্ষুধায় তারুণ্য
বিরাজনৈতিকীকরণের প্রক্রিয়া চলছে
বিরাজনৈতিকীকরণের প্রক্রিয়া চলছে
পুঁজিবাজারে আস্থার সংকট কি বাড়তেই থাকবে
পুঁজিবাজারে আস্থার সংকট কি বাড়তেই থাকবে
উন্নতির অন্তর্গত কান্না : ব্যবস্থার বদল চাই
উন্নতির অন্তর্গত কান্না : ব্যবস্থার বদল চাই
শিক্ষক: দারিদ্র্যের নয়, মর্যাদার প্রতীক
শিক্ষক: দারিদ্র্যের নয়, মর্যাদার প্রতীক
সর্বশেষ খবর
রোম সফর শেষে দেশের পথে প্রধান উপদেষ্টা
রোম সফর শেষে দেশের পথে প্রধান উপদেষ্টা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চট্টগ্রামে শিক্ষা ও স্বাস্থ্যখাতে কানাডার সহযোগিতা চাইলেন মেয়র
চট্টগ্রামে শিক্ষা ও স্বাস্থ্যখাতে কানাডার সহযোগিতা চাইলেন মেয়র

৩ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

চট্টগ্রামে ইয়াবা মামলায় সাজা: পাঁচ বছর কারাদণ্ড
চট্টগ্রামে ইয়াবা মামলায় সাজা: পাঁচ বছর কারাদণ্ড

৪ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

চট্টগ্রামে প্রকাশ্যে ছুরিকাঘাতে ছাত্রদল নেতা নিহত
চট্টগ্রামে প্রকাশ্যে ছুরিকাঘাতে ছাত্রদল নেতা নিহত

৪ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

আশ্রয়ণ প্রকল্পের ঘর লুটপাটের প্রতিবাদে সিপিবির বিক্ষোভ
আশ্রয়ণ প্রকল্পের ঘর লুটপাটের প্রতিবাদে সিপিবির বিক্ষোভ

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সততার সাহস : ভুল স্বীকারের মর্যাদা
সততার সাহস : ভুল স্বীকারের মর্যাদা

৫ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৫ অক্টোবর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৫ অক্টোবর)

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লক্ষ্মীপুরে মাদ্রাসার ছাত্র অপহরণ, পাঁচ দিনেও মেলেনি খোঁজ
লক্ষ্মীপুরে মাদ্রাসার ছাত্র অপহরণ, পাঁচ দিনেও মেলেনি খোঁজ

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কুয়াকাটায় শৈবাল চাষ নিয়ে কর্মশালা
কুয়াকাটায় শৈবাল চাষ নিয়ে কর্মশালা

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘জামায়াতের পিআর নির্বাচনের দিবাস্বপ্ন কখনো পূরণ হবে না’
‘জামায়াতের পিআর নির্বাচনের দিবাস্বপ্ন কখনো পূরণ হবে না’

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

২০০ রানে হেরে আফগানিস্তানের বিপক্ষে হোয়াইটওয়াশ বাংলাদেশ
২০০ রানে হেরে আফগানিস্তানের বিপক্ষে হোয়াইটওয়াশ বাংলাদেশ

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মালয়েশিয়ায় ভূমিধসে প্রাণ গেল বাংলাদেশি শ্রমিকের
মালয়েশিয়ায় ভূমিধসে প্রাণ গেল বাংলাদেশি শ্রমিকের

৬ ঘণ্টা আগে | পরবাস

মহাসড়কের পাশে পড়ে ছিল মানসিক ভারসাম্যহীন ব্যক্তির লাশ উদ্ধার
মহাসড়কের পাশে পড়ে ছিল মানসিক ভারসাম্যহীন ব্যক্তির লাশ উদ্ধার

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

টাইমের প্রচ্ছদে নিজের চুল ‘গায়েব’ দেখে ক্ষুব্ধ ট্রাম্প
টাইমের প্রচ্ছদে নিজের চুল ‘গায়েব’ দেখে ক্ষুব্ধ ট্রাম্প

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গোবিন্দগঞ্জে শোবার ঘর থেকে বৃদ্ধের মরদেহ উদ্ধার
গোবিন্দগঞ্জে শোবার ঘর থেকে বৃদ্ধের মরদেহ উদ্ধার

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মিরপুরে অগ্নিকাণ্ড: নিহত ১৬ জনের মরদেহ ঢামেক মর্গে
মিরপুরে অগ্নিকাণ্ড: নিহত ১৬ জনের মরদেহ ঢামেক মর্গে

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লাশের ডিএনএ পরীক্ষা ছাড়া শনাক্ত করা সম্ভব নয় : ফায়ার সার্ভিস
লাশের ডিএনএ পরীক্ষা ছাড়া শনাক্ত করা সম্ভব নয় : ফায়ার সার্ভিস

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হোয়াইটওয়াশ এড়াতে বাংলাদেশের প্রয়োজন ২৯৪
হোয়াইটওয়াশ এড়াতে বাংলাদেশের প্রয়োজন ২৯৪

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

থাইল্যান্ডে মাদকসহ চার ইসরায়েলি সেনা গ্রেফতার
থাইল্যান্ডে মাদকসহ চার ইসরায়েলি সেনা গ্রেফতার

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অগ্নিদুর্ঘটনায় ১৬ জনের মৃত্যুতে তারেক রহমানের শোক
অগ্নিদুর্ঘটনায় ১৬ জনের মৃত্যুতে তারেক রহমানের শোক

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ব্যর্থতার দায়ে বরখাস্ত সুইডেন কোচ
ব্যর্থতার দায়ে বরখাস্ত সুইডেন কোচ

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সোনারগাঁয়ে ডোবা থেকে বস্তাবন্দি নারীর মরদেহ উদ্ধার
সোনারগাঁয়ে ডোবা থেকে বস্তাবন্দি নারীর মরদেহ উদ্ধার

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অক্টোবরের ১৩ দিনে এলো ১২৭ কোটি ডলার রেমিট্যান্স
অক্টোবরের ১৩ দিনে এলো ১২৭ কোটি ডলার রেমিট্যান্স

৯ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

জবিতে শিক্ষার্থীদের থিসিস গবেষণায় বরাদ্দ ৫০ লাখ টাকা
জবিতে শিক্ষার্থীদের থিসিস গবেষণায় বরাদ্দ ৫০ লাখ টাকা

৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

টাঙ্গাইলে ক্লুলেস হত্যা মামলার রহস্য উদঘাটন
টাঙ্গাইলে ক্লুলেস হত্যা মামলার রহস্য উদঘাটন

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শক্তিশালী পাসপোর্ট সূচকে শীর্ষ ১০ থেকে ছিটকে গেল যুক্তরাষ্ট্র, দেখে নিন বাংলাদেশের অবস্থান
শক্তিশালী পাসপোর্ট সূচকে শীর্ষ ১০ থেকে ছিটকে গেল যুক্তরাষ্ট্র, দেখে নিন বাংলাদেশের অবস্থান

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মিসরে গাজা শান্তি সম্মেলন: দুই প্রেসিডেন্টের গোপন আলাপ ফাঁস
মিসরে গাজা শান্তি সম্মেলন: দুই প্রেসিডেন্টের গোপন আলাপ ফাঁস

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনাকে আদালতে হাজির হতে পত্রিকায় বিজ্ঞপ্তি প্রকাশের নির্দেশ
শেখ হাসিনাকে আদালতে হাজির হতে পত্রিকায় বিজ্ঞপ্তি প্রকাশের নির্দেশ

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কোয়ার্টার ফাইনালে বাংলাদেশের জারিফ
কোয়ার্টার ফাইনালে বাংলাদেশের জারিফ

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ঢাবি কলা অনুষদের ডিনস অ্যাওয়ার্ড পেলেন ১৫৬ শিক্ষার্থী ও ১০ শিক্ষক
ঢাবি কলা অনুষদের ডিনস অ্যাওয়ার্ড পেলেন ১৫৬ শিক্ষার্থী ও ১০ শিক্ষক

৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সর্বাধিক পঠিত
গাজায় প্রকাশ্যে আটজনের মৃত্যুদণ্ড কার্যকর
গাজায় প্রকাশ্যে আটজনের মৃত্যুদণ্ড কার্যকর

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘আমরা কারাগারে নয়, কসাইখানায় ছিলাম’
‘আমরা কারাগারে নয়, কসাইখানায় ছিলাম’

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সারজিসের বক্তব্যের সময় বিদ্যুৎ বিভ্রাট নিয়ে মুখ খুললেন রুমিন ফারহানা
সারজিসের বক্তব্যের সময় বিদ্যুৎ বিভ্রাট নিয়ে মুখ খুললেন রুমিন ফারহানা

১৭ ঘণ্টা আগে | টক শো

মিরপুরে পোশাক কারখানায় অগ্নিকাণ্ডের ঘটনায় ৯ মরদেহ উদ্ধার
মিরপুরে পোশাক কারখানায় অগ্নিকাণ্ডের ঘটনায় ৯ মরদেহ উদ্ধার

১৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মিসরে গাজা শান্তি সম্মেলন: দুই প্রেসিডেন্টের গোপন আলাপ ফাঁস
মিসরে গাজা শান্তি সম্মেলন: দুই প্রেসিডেন্টের গোপন আলাপ ফাঁস

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১৯ অক্টোবরের মধ্যে এনসিপি প্রতীক না নিলে সিদ্ধান্ত নেবে ইসি
১৯ অক্টোবরের মধ্যে এনসিপি প্রতীক না নিলে সিদ্ধান্ত নেবে ইসি

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শক্তিশালী পাসপোর্ট সূচকে শীর্ষ ১০ থেকে ছিটকে গেল যুক্তরাষ্ট্র, দেখে নিন বাংলাদেশের অবস্থান
শক্তিশালী পাসপোর্ট সূচকে শীর্ষ ১০ থেকে ছিটকে গেল যুক্তরাষ্ট্র, দেখে নিন বাংলাদেশের অবস্থান

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আরেক দফা বাড়ল স্বর্ণের দাম, ভরি কত?
আরেক দফা বাড়ল স্বর্ণের দাম, ভরি কত?

৯ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

গাজায় যুদ্ধবিরতি পদক্ষেপের প্রশংসা করে যা বললেন বাইডেন
গাজায় যুদ্ধবিরতি পদক্ষেপের প্রশংসা করে যা বললেন বাইডেন

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মাইন বিস্ফোরণে আহত বিজিবি সদস্যকে ঢাকা সিএমএইচে স্থানান্তর
মাইন বিস্ফোরণে আহত বিজিবি সদস্যকে ঢাকা সিএমএইচে স্থানান্তর

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মারিয়াকে নোবেল শান্তি পুরস্কার দেয়ায় নরওয়ে দূতাবাস বন্ধ করল ভেনেজুয়েলা
মারিয়াকে নোবেল শান্তি পুরস্কার দেয়ায় নরওয়ে দূতাবাস বন্ধ করল ভেনেজুয়েলা

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ধূমপান ছাড়তে বলায় এরদোয়ানকে যে জবাব দিলেন মেলোনি
ধূমপান ছাড়তে বলায় এরদোয়ানকে যে জবাব দিলেন মেলোনি

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শান্তি প্রতিষ্ঠায় স্বাধীন ফিলিস্তিনি রাষ্ট্র গঠনই সমাধান : জর্ডানের বাদশাহ
শান্তি প্রতিষ্ঠায় স্বাধীন ফিলিস্তিনি রাষ্ট্র গঠনই সমাধান : জর্ডানের বাদশাহ

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মিরপুরে অগ্নিকাণ্ডে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১৬
মিরপুরে অগ্নিকাণ্ডে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১৬

১১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বিচার বিভাগের জন্য আলাদা সচিবালয় এ সরকারের সময়ই হবে : আইন উপদেষ্টা
বিচার বিভাগের জন্য আলাদা সচিবালয় এ সরকারের সময়ই হবে : আইন উপদেষ্টা

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চলছে এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের কর্মবিরতি, আজ ‘মার্চ টু সচিবালয়’
চলছে এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের কর্মবিরতি, আজ ‘মার্চ টু সচিবালয়’

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বগুড়ায় মেয়েকে ধর্ষণের অভিযোগে বাবা গ্রেফতার
বগুড়ায় মেয়েকে ধর্ষণের অভিযোগে বাবা গ্রেফতার

১২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গোল্ডেন ভিসাধারীদের জন্য নতুন সিদ্ধান্ত নিল আমিরাত
গোল্ডেন ভিসাধারীদের জন্য নতুন সিদ্ধান্ত নিল আমিরাত

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাশিয়া ইরানের পরমাণু কর্মসূচিকে সমর্থন দিয়ে যাবে : ল্যাভরভ
রাশিয়া ইরানের পরমাণু কর্মসূচিকে সমর্থন দিয়ে যাবে : ল্যাভরভ

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আফগান সীমান্তে সর্বোচ্চ সতর্কতা জারি পাকিস্তানের
আফগান সীমান্তে সর্বোচ্চ সতর্কতা জারি পাকিস্তানের

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভোট দিলে বেহেশতে যাওয়া সহজ হবে, এমন প্রচারণা প্রতারণা : রিজভী
ভোট দিলে বেহেশতে যাওয়া সহজ হবে, এমন প্রচারণা প্রতারণা : রিজভী

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রাকিবের গোলে শেষরক্ষা, হংকংয়ের সাথে ড্র করল বাংলাদেশ
রাকিবের গোলে শেষরক্ষা, হংকংয়ের সাথে ড্র করল বাংলাদেশ

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সরকার ভোজ্যতেলের দাম বাড়ায়নি: বাণিজ্য উপদেষ্টা
সরকার ভোজ্যতেলের দাম বাড়ায়নি: বাণিজ্য উপদেষ্টা

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্বনামধন্য ব্যবসায়ীদের কপালেও ঋণখেলাপির তিলক
স্বনামধন্য ব্যবসায়ীদের কপালেও ঋণখেলাপির তিলক

২২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

২০০ রানে হেরে আফগানিস্তানের বিপক্ষে হোয়াইটওয়াশ বাংলাদেশ
২০০ রানে হেরে আফগানিস্তানের বিপক্ষে হোয়াইটওয়াশ বাংলাদেশ

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বিশ্বব্যাপী আকাশ প্রতিরক্ষা চীনের, ট্রাম্প কেবল স্বপ্নই দেখছেন!
বিশ্বব্যাপী আকাশ প্রতিরক্ষা চীনের, ট্রাম্প কেবল স্বপ্নই দেখছেন!

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দুই গোলে এগিয়ে থেকেও জাপানের কাছে হারল ব্রাজিল
দুই গোলে এগিয়ে থেকেও জাপানের কাছে হারল ব্রাজিল

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৪ অক্টোবর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৪ অক্টোবর)

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কেন ভারত এখন আফগানকে সমাদরে কাছে টানছে?
কেন ভারত এখন আফগানকে সমাদরে কাছে টানছে?

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

থাইল্যান্ডে মাদকসহ চার ইসরায়েলি সেনা গ্রেফতার
থাইল্যান্ডে মাদকসহ চার ইসরায়েলি সেনা গ্রেফতার

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
বিএনপির প্রার্থী হতে চান টকশো ব্যক্তিত্বসহ ৮ জন
বিএনপির প্রার্থী হতে চান টকশো ব্যক্তিত্বসহ ৮ জন

নগর জীবন

পুড়ে অঙ্গার ১৬ প্রাণ
পুড়ে অঙ্গার ১৬ প্রাণ

প্রথম পৃষ্ঠা

বিপ্লবী চে গুয়েভারা ও সিরাজ সিকদার
বিপ্লবী চে গুয়েভারা ও সিরাজ সিকদার

সম্পাদকীয়

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

মানিকগঞ্জ হয়েছিল মালেকগঞ্জ
মানিকগঞ্জ হয়েছিল মালেকগঞ্জ

প্রথম পৃষ্ঠা

আমরণ অনশনের হুঁশিয়ারি এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের
আমরণ অনশনের হুঁশিয়ারি এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের

পেছনের পৃষ্ঠা

হাড্ডাহাড্ডি লড়াই ছাত্রদল-শিবির
হাড্ডাহাড্ডি লড়াই ছাত্রদল-শিবির

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রশাসনে বিশেষ দলের প্রাধান্য, উদ্বিগ্ন বিএনপি
প্রশাসনে বিশেষ দলের প্রাধান্য, উদ্বিগ্ন বিএনপি

পেছনের পৃষ্ঠা

২০ কোটি টাকার দেশি বিদেশি জাল নোট উদ্ধার, যুবক গ্রেপ্তার
২০ কোটি টাকার দেশি বিদেশি জাল নোট উদ্ধার, যুবক গ্রেপ্তার

নগর জীবন

প্রয়োজনে সেনা আইন সংশোধন করে অভিযুক্ত কর্মকর্তাদের বিচার দাবি
প্রয়োজনে সেনা আইন সংশোধন করে অভিযুক্ত কর্মকর্তাদের বিচার দাবি

পেছনের পৃষ্ঠা

শাপলা প্রতীক নিয়েই নির্বাচনে যাবে এনসিপি
শাপলা প্রতীক নিয়েই নির্বাচনে যাবে এনসিপি

নগর জীবন

ডিজিটাল বাহিনী তৈরি করেছে জামায়াত
ডিজিটাল বাহিনী তৈরি করেছে জামায়াত

নগর জীবন

ঝিলমিল আবাসিকে নাগরিক সুবিধা নিশ্চিতে কাজ চলছে
ঝিলমিল আবাসিকে নাগরিক সুবিধা নিশ্চিতে কাজ চলছে

নগর জীবন

নকল পণ্য উৎপাদনে চ্যাম্পিয়ন বাংলাদেশ
নকল পণ্য উৎপাদনে চ্যাম্পিয়ন বাংলাদেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

অ্যানথ্রাক্স রোধে ছাড়পত্র ছাড়া পশু জবাই বন্ধে প্রশাসনের আদেশ জারি
অ্যানথ্রাক্স রোধে ছাড়পত্র ছাড়া পশু জবাই বন্ধে প্রশাসনের আদেশ জারি

নগর জীবন

দেশে ২০২৫ সালে জিডিপি প্রবৃদ্ধি ৩.৮ শতাংশ
দেশে ২০২৫ সালে জিডিপি প্রবৃদ্ধি ৩.৮ শতাংশ

পেছনের পৃষ্ঠা

বাগেরহাটে যুবদল নেতাসহ তিন খুন
বাগেরহাটে যুবদল নেতাসহ তিন খুন

পেছনের পৃষ্ঠা

ইসি বলল শাপলার সুযোগ নেই, এনসিপির প্রতিবাদ
ইসি বলল শাপলার সুযোগ নেই, এনসিপির প্রতিবাদ

পেছনের পৃষ্ঠা

এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের দাবি মেনে নিতে আহ্বান এনসিপির
এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের দাবি মেনে নিতে আহ্বান এনসিপির

নগর জীবন

বিচার বিভাগের জন্য পৃথক সচিবালয় এই সরকারের সময়েই
বিচার বিভাগের জন্য পৃথক সচিবালয় এই সরকারের সময়েই

নগর জীবন

বেরোবিতে ফুটবল খেলা নিয়ে সংঘর্ষে আহত ১০, বহিষ্কার ৮
বেরোবিতে ফুটবল খেলা নিয়ে সংঘর্ষে আহত ১০, বহিষ্কার ৮

নগর জীবন

দলগুলো ঐক্যবদ্ধ না হলে ফ্যাসিবাদ ফিরবে
দলগুলো ঐক্যবদ্ধ না হলে ফ্যাসিবাদ ফিরবে

নগর জীবন

নর্থ সাউথের শিক্ষার্থী অপূর্ব পাঁচ দিনের রিমান্ডে
নর্থ সাউথের শিক্ষার্থী অপূর্ব পাঁচ দিনের রিমান্ডে

পেছনের পৃষ্ঠা

কোথাও আইন লঙ্ঘন হলে দ্রুত ব্যবস্থা
কোথাও আইন লঙ্ঘন হলে দ্রুত ব্যবস্থা

নগর জীবন

ষড়যন্ত্র প্রতিহত করতে ঐক্যবদ্ধ থাকুন
ষড়যন্ত্র প্রতিহত করতে ঐক্যবদ্ধ থাকুন

নগর জীবন

১৬ অক্টোবর পর্যন্ত বাড়ল হজযাত্রী নিবন্ধনের সময়
১৬ অক্টোবর পর্যন্ত বাড়ল হজযাত্রী নিবন্ধনের সময়

নগর জীবন

সোনার ভরি ২ লাখ ১৬ হাজার ছাড়াল
সোনার ভরি ২ লাখ ১৬ হাজার ছাড়াল

খবর

ডেঙ্গুতে আরও পাঁচজনের মৃত্যু
ডেঙ্গুতে আরও পাঁচজনের মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

শিক্ষকদের ওপর হামলার তীব্র নিন্দা অধ্যক্ষ পরিষদের
শিক্ষকদের ওপর হামলার তীব্র নিন্দা অধ্যক্ষ পরিষদের

খবর

মাইন বিস্ফোরণে বাংলাদেশি আহত
মাইন বিস্ফোরণে বাংলাদেশি আহত

খবর