শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বুধবার, ২৮ জানুয়ারি, ২০১৫

সংলাপ চায় না যারা, গণতন্ত্রের শত্রু তারা

মাহমুদুর রহমান মান্না
অনলাইন ভার্সন
সংলাপ চায় না যারা, গণতন্ত্রের শত্রু তারা

২৭ জানুয়ারির দৈনিক পত্রিকাগুলোর খবর অনুযায়ী ৪ থেকে ২৬ জানুয়ারি এই ২৩ দিনে সহিংসতায় নিহত হয়েছেন ৩৬ জন। আগুন লেগেছে ৩৩৬টি যানবাহনে। ভাঙচুর হয়েছে ৪৩১টি। রাতে টেলিভিশনের টকশোতে এক সাবেক পুলিশ কর্মকর্তার বক্তব্য অনুযায়ী সংখ্যা আরও বেশি। বলা যায় সংখ্যা আরও বাড়ছে- কমছে না। ইতিমধ্যে দুইজন মন্ত্রী এক সপ্তাহের ব্যবধানে দুইবার বলেছেন, সাত দিনের মধ্যে সবকিছু ঠিক হয়ে যাবে। কিন্তু আমি একটু আগেই বলেছি, ৪ থেকে ২৬ জানুয়ারি পর্যন্ত তিন সপ্তাহেরও বেশি সময় পার হয়ে গেছে। আগামী ২ ফেব্রুয়ারি থেকে এসএসসি পরীক্ষা শুরু হওয়ার কথা। প্রায় সবার চোখে-মুখে প্রশ্ন এসএসসি পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হতে পারবে কি? অর্থনীতিতে যে ব্যাপক ক্ষতি হচ্ছে সে কথা এখানে আর উল্লেখ করলাম না। ব্যবসায়ী সংগঠনগুলো এবং গবেষকরা এ ব্যাপারে প্রতিদিনই তাদের বিবরণ তুলে ধরছেন। সে চিত্রও ভয়াবহ। কিন্তু যদি এসএসসি পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হতে না পারে আগামী দিনের জন্য তার চেয়ে ভয়াবহ সম্ভবত আর কিছু হবে না।

সমস্যা এখানে। এই একটি প্যারা পড়ে সঙ্গে সঙ্গে সরকারি দলের নেতারা মুখিয়ে উঠবেন। বলবেন সব কিছুর জন্য খালেদা জিয়া দায়ী। তিনি মানুষের জানমাল, নিরাপত্তা, শিক্ষা কোনো কিছুরই তোয়াক্কা করেন না। এ বিতর্কের মধ্যে আমি আপাতত যেতে চাই না। পুরো বিষয়টাকে আমি রাজনীতির সমস্যা থেকে উদ্ভূত বলে মনে করি। কিন্তু আপাতত আমি তাদের কথা ধরে নিচ্ছি। সমস্যাটা তো বাস্তব এবং সেটার আসল সমাধান জরুরি। ২৩ দিনে তারা যে সমস্যার সমাধান করতে পারেননি বরং গভীর করেছেন সেটা তো বাস্তব। এখন কী করবেন? আবার কি সাত দিন সময় নেবেন? খেয়াল করবেন আমার এ লেখা যেদিন ছাপা হবে সেদিন থেকে এসএসসি পরীক্ষা শুরু হতে আর সাতদিন বাকি থাকবে। পারবেন এ সময়ের মধ্যে সমস্যার সমাধান বা দমন করতে। নাকি অনির্দিষ্টকাল ধরে এ যুদ্ধাবস্থা চালিয়ে যেতে চান আপনারা।

আমার খুব অবাক লাগল সরকারের লোকদের বলতে শুনলাম যারা সংলাপ চায়, তারা প্রকারান্তরে এই সহিংসতাকেই মদদ দেয়। সেই যে কথায় বলে 'নাচতে না জানলে তার চরণ বাঁকা'। আমি এবং আমার সংগঠন নাগরিক ঐক্যসহ বাংলাদেশের অজস্র মানুষ ও সংগঠন আছে যারা ৫ জানুয়ারিকে কোনো নির্বাচন মনে করে না। এবং বর্তমান সমস্যার মূলে যে ওই নির্বাচন প্রহসন তাই মনে করে। একটি গ্রহণযোগ্য নির্বাচনের জন্য তারা আন্দোলনকেও সমর্থন করে কিন্তু সহিংসতাকে সমর্থন করে না। ক্ষমতাসীন এবং ক্ষমতাসীনদের দোসররা অতীতে গণতান্ত্রিক আন্দোলনের মধ্যে উগ্র বল প্রয়োগের সমর্থন ও চর্চা কিভাবে করেছেন তার অনেক উদাহরণ দেওয়া যাবে। কিন্তু এসব দল ও ব্যক্তি, যাদের কথা বললাম তারা কখনো সহিংসতাকে সমর্থন করেনি।

সহিংসতা বা জঙ্গিবাদ নিয়ে অতীতে বিতর্ক কম হয়নি। অবিভক্ত ভারতের যুগান্তর অনুশীলনের আন্দোলন, ক্ষুদিরাম সূর্যসেনের সশস্ত্র কর্মকাণ্ডকে কিভাবে মূল্যায়ন করা যাবে? আজও সূর্যসেনকে নিয়ে ছবি তৈরি হচ্ছে, উপাখ্যান হচ্ছে। কিন্তু তার পরেও সূর্যসেন খুদিরামদের আন্দোলন ভারতকে ব্রিটিশ মুক্ত করেনি। রাজনীতি সব সময় যুদ্ধকে নিয়ন্ত্রণ করে। বাংলাদেশে বর্তমানে যে পেট্রল-বোমাবাজি হচ্ছে সেগুলোকে কোনোভাবেই এসব আন্দোলনের সঙ্গে তুলনা করা যায় না। এগুলো নৃশংস। নিশ্চিতভাবেই অমানবিক। যে বোমায় মানুষ পুড়ে মারা যায় তাকে সমর্থন করার প্রশ্ন আসে না। কিন্তু একে দমন করার জন্য সরকার যে পদক্ষেপ গ্রহণ করেছে সেটাও তো কোনো কাজে আসছে না।

অবরোধ শুরু হওয়ার পর থেকেই সরকারকে আমরা দেখেছি হার্ডলাইন কথা বলতে। মন্ত্রীদের কেউ বলেছেন, নকশালী কায়দায় এগুলো দমন করা হবে। বিজিবি, পুলিশ ও র্যাবের সর্বোচ্চ কর্মকর্তারা যে ভাষায় কথা বলেছেন তাতে তো সন্ত্রাসীদের বুকের রক্ত হিম হয়ে যাওয়ার কথা। কিন্তু তা হতে দেখিনি।

সরকার যে শুধু কথা বলেছে তা কিন্তু না। এই সংস্থার সমন্বয়ে গঠিত যৌথবাহিনী সারা দেশের বিভিন্ন জায়গায় অপারেশনও চালিয়েছে। পত্রিকার পাতায় আরও দেখেছি চাঁপাইনবাবগঞ্জের গ্রাম থেকে কিভাবে মানুষ উদ্বাস্তুর মতো হেঁটে চলে যাচ্ছে।

পত্রিকায় প্রকাশিত খবর অনুযায়ী এ পর্যন্ত কথিত বন্দুকযুদ্ধে ছয়জন মারা গেছেন। আমার মাথায় আসে না স্বাধীন বাংলাদেশে এর চেয়ে বেশি আর কী করবে সরকার। লাখ টাকার পুরস্কার ঘোষণা করেছেন মন্ত্রী ও বিভিন্ন আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী প্রতিষ্ঠান। এ ব্যাপারে জনগণের পক্ষ থেকে খুব যে সাড়া পাওয়া যাচ্ছে তা তো দেখছি না। এলাকায় এলাকায় ধরপাকড় চলছে তাতে ক'জন সন্ত্রাসী ধরা পড়েছে তা কি সরকার বলতে পারবে? পত্রিকায় যেভাবে গ্রেফতারের খবর ছাপা হচ্ছে এগুলো যদি সত্যি হতো তাহলে তো বাইরে আর বোমাবাজ থাকার কথা নয়। অথচ অভিযোগ হচ্ছে কিছু কিছু অসাধু আইন প্রয়োগকারী সংস্থার লোক একটা গ্রেফতার বাণিজ্যের জাল বিছিয়েছেন। ভুলে যাওয়া উচিত হবে না, আমাদের মতো দেশে যখন সামরিক আইন জারি হয় তখন মানুষ স্বতঃস্ফূর্তভাবে সমর্থন করে। কিন্তু এ সামরিক আইন জনগণের অপ্রিয় হয়ে উঠতে সময় লাগে না। কেন তা সবাই জানে। আমাদের যৌথবাহিনীও মাঠে নেমেছে দুই সপ্তাহেরও বেশি। দীর্ঘ সময় তাদের এই অপারেশনে রাখা কি সুখকর হবে, যদি ইপ্সিত ফল লাভ না হয়? এ জন্যই সংলাপের কথা বলছি। যেহেতু সমস্যাটি রাজনীতি থেকে উদ্ভূত, রাজনৈতিকভাবেই এর সমাধান করতে হবে। আর গণতান্ত্রিক ও সংসদীয় রাজনীতিতে সংলাপের তো কোনো বিকল্প নেই।

সংলাপ না করার পক্ষে আওয়ামী লীগ এবং তার সাম্প্রতিকতম ঘনিষ্ঠ পার্টনার জাসদ এক অদ্ভুত যুক্তি হাজির করছে। যারা এই বোমাবাজি সন্ত্রাস করে তাদের সঙ্গে আবার কিসের সংলাপ। এর আগে তারা বলত, বিএনপি ১৫ আগস্ট বঙ্গবন্ধুর হত্যাকে ইনডেমনিটি দিয়েছিল, ২১ আগস্ট গ্রেনেড হামলা করে শেখ হাসিনাকে হত্যার চেষ্টা করেছিল তাদের সঙ্গে আবার কিসের সংলাপ। এখানে তো হবে টিট ফর ট্যাট। খুন বা বদলা খুন।

কি অদ্ভুত না? আওয়ামী লীগ কি বিএনপির সঙ্গে আগে বসেনি? জামায়াতিদের সঙ্গে আলোচনা করেনি। সংসদীয় গণতন্ত্র চালাতে হলে কথা তো বলতেই হবে। শেখ হাসিনা বছর খানেক আগে বেগম জিয়াকে সংলাপের জন্য ফোন করেননি? এমনকি সেটা এখনো ঢালাও করে প্রচার করছে না। এই যে অতি সম্প্রতি বেগম জিয়ার কনিষ্ঠপুত্র আরাফাত রহমান কোকোর মৃত্যুতে বেগম জিয়াকে সমবেদনা জানাতে গেলেন শেখ হাসিনা, সেটা কি?

বিএনপি চেয়ারপারসনের কার্যালয়ের কর্মকর্তারা যে মূল দরজার তালা খুলেননি সেটা নিশ্চয়ই অসৌজন্যমূলক। সেটা ভিন্ন আলোচনা। কিন্তু এটা তো ঠিক, শেখ হাসিনা দৃশ্যত বেগম জিয়ার শোক শেয়ার করতে গিয়েছিলেন। তাহলে কথা বলতে পারবেন না কেন? নাকি বেগম জিয়ার কর্মকর্তারা দরজা খুলেননি বলে আওয়ামী লীগ রাগ করে দেশের গণতন্ত্রের দরজাই বন্ধ করে দেবে, এরকম রাগ কারা করে?

এক টেলিভিশন টকশোতে উপস্থাপক প্রশ্ন করেছিলেন আমাদের দেশে সংলাপ কি কখনো সফল হয়েছে? আমি বললাম না হলে পার্বত্য চট্টগ্রাম শান্তিচুক্তি হলো কিভাবে? তখন তিনি আবার প্রশ্ন করলেন; কিন্তু হাসিনা-খালেদার সংলাপ কোনো দিন সফল হয়েছে? আমি বললাম আমরা এই দুই নারীকে মুখোমুখি সংলাপে বসতে দেখিনি। কিন্তু তাদের মধ্যে সফল কথাবার্তা হয়েছে। তা না হলে এরশাদবিরোধী ঐক্যবদ্ধ আন্দোলন কিভাবে হলো? কিভাবে রাষ্ট্রপতি পদ্ধতি থেকে আমরা সংসদীয় পদ্ধতিতে ফিরে এলাম?

অনেক সময় আমরা আমাদের সামনে ঘটে যাওয়া বিষয়গুলো ভুলে যাই। নেতিবাচক প্রচারণা আমাদের বিভ্রান্ত করে। দুই নেত্রীর বিভ্রান্তিকর আচরণ ও উচ্চারণ আমাদের বিক্ষুব্ধ করে। সম্ভবত সেরকম বিক্ষোভ থেকেই প্রবীণ আইনজীবী ব্যারিস্টার রফিক-উল হক সংলাপের ব্যাপারে নেতিবাচক বলেছেন। কিন্তু বিক্ষুব্ধ মন জটিল কেন সাধারণ সমস্যাও সমাধান করতে পারে না। গণতন্ত্রের পথে চলতে হলে সংলাপ ছাড়া বিকল্প নেই। পার্বত্য চট্টগ্রাম শান্তিচুক্তি তার প্রমাণ। আমাদের পাশের পশ্চিমবঙ্গের ঝাড়খন্ডে তার উদাহরণ আছে। সংলাপের কথা যারা বলছেন, তারা প্রকারান্তরে সহিংসতাকে মদদ দিচ্ছেন বলে যারা মনে করেন তাদের উদ্দেশে বলছি, উগ্র বল প্রয়োগ করে যখন ব্যর্থ হবেন তখন দেখবেন সহিংসতা জঙ্গিবাদের চাদরে ঢেকে গেছে দেশ।

লেখক : রাজনীতিক।

 

 

এই বিভাগের আরও খবর
লন্ডন বৈঠক : রাজনীতিতে সুবাতাস
লন্ডন বৈঠক : রাজনীতিতে সুবাতাস
ব্যবসা-বিনিয়োগে কেন গতি ফেরানো জরুরি?
ব্যবসা-বিনিয়োগে কেন গতি ফেরানো জরুরি?
ড. ইউনূস এবং তারেক রহমানের বৈঠক : কেমন ছিল দুই নেতার বডি ল্যাংগুয়েজ?
ড. ইউনূস এবং তারেক রহমানের বৈঠক : কেমন ছিল দুই নেতার বডি ল্যাংগুয়েজ?
রয়েসয়ে খাওয়ার অভ্যাস ছিল না আওয়ামী লীগের
রয়েসয়ে খাওয়ার অভ্যাস ছিল না আওয়ামী লীগের
সেনাবাহিনীর সহায়তায় মাদকমুক্ত দেশের স্বপ্ন
সেনাবাহিনীর সহায়তায় মাদকমুক্ত দেশের স্বপ্ন
ড. ইউনূসের নোবেলপ্রাপ্তিতে খালেদা জিয়া ও প্রিন্স চার্লসের ভূমিকা
ড. ইউনূসের নোবেলপ্রাপ্তিতে খালেদা জিয়া ও প্রিন্স চার্লসের ভূমিকা
পুঁজিবাদী পিতৃতান্ত্রিক ব্যবস্থার অবসান জরুরি
পুঁজিবাদী পিতৃতান্ত্রিক ব্যবস্থার অবসান জরুরি
যে বৈশিষ্ট্যে অনন্য কওমি মাদরাসা
যে বৈশিষ্ট্যে অনন্য কওমি মাদরাসা
বাংলাদেশ ব্যাংক কি নিরাপদ হাতে, নাকি শিয়ালের কাছে মুরগি?
বাংলাদেশ ব্যাংক কি নিরাপদ হাতে, নাকি শিয়ালের কাছে মুরগি?
ভুল সড়কে নির্বাচনী বাস
ভুল সড়কে নির্বাচনী বাস
জাতীয় নির্বাচন: এপ্রিল নয়, কেন ডিসেম্বর-জানুয়ারিই যুক্তিযুক্ত
জাতীয় নির্বাচন: এপ্রিল নয়, কেন ডিসেম্বর-জানুয়ারিই যুক্তিযুক্ত
দেশের মানুষ আর রূপকথা চায় না, চায় প্রকৃত গণতন্ত্র: জিল্লুর রহমান
দেশের মানুষ আর রূপকথা চায় না, চায় প্রকৃত গণতন্ত্র: জিল্লুর রহমান
সর্বশেষ খবর
সাংবাদিকদের সর্বদা সত্যের পক্ষে কথা বলতে হবে: ডা. জাহিদ
সাংবাদিকদের সর্বদা সত্যের পক্ষে কথা বলতে হবে: ডা. জাহিদ

এই মাত্র | রাজনীতি

বিদ্যুৎস্পৃষ্ট হয়ে যুবকের মৃত্যু
বিদ্যুৎস্পৃষ্ট হয়ে যুবকের মৃত্যু

৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বোচাগঞ্জের ওসিকে অপসারণ দাবিতে মানববন্ধন
বোচাগঞ্জের ওসিকে অপসারণ দাবিতে মানববন্ধন

৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চিন্ময়কে জেলগেটে জিজ্ঞাসাবাদের নির্দেশ
চিন্ময়কে জেলগেটে জিজ্ঞাসাবাদের নির্দেশ

৯ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

মোটরসাইকেল নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে গাছের সঙ্গে ধাক্কা, নিহত ১
মোটরসাইকেল নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে গাছের সঙ্গে ধাক্কা, নিহত ১

১২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

উপদেষ্টার নির্দেশে বনবিভাগের অভিযান, উদ্ধার হলো সেই বানরছানা
উপদেষ্টার নির্দেশে বনবিভাগের অভিযান, উদ্ধার হলো সেই বানরছানা

১৫ মিনিট আগে | জাতীয়

রবীন্দ্র বিশ্ববিদ্যালয়কে পরিবেশবান্ধব শিক্ষাঙ্গন হিসেবে গড়ে তুলতে হবে : পরিবেশ উপদেষ্টা
রবীন্দ্র বিশ্ববিদ্যালয়কে পরিবেশবান্ধব শিক্ষাঙ্গন হিসেবে গড়ে তুলতে হবে : পরিবেশ উপদেষ্টা

১৫ মিনিট আগে | জাতীয়

শপথের সুযোগ নেই, পরিপক্ব আচরণ প্রত্যাশা করি : আসিফ মাহমুদ
শপথের সুযোগ নেই, পরিপক্ব আচরণ প্রত্যাশা করি : আসিফ মাহমুদ

১৭ মিনিট আগে | জাতীয়

নওগাঁয় আমের দাম কম, সিন্ডিকেটকে দায়ী করছেন কৃষকরা
নওগাঁয় আমের দাম কম, সিন্ডিকেটকে দায়ী করছেন কৃষকরা

২৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

‘গণতান্ত্রিক স্থিতিশীলতা রক্ষায় ফ্যাসিস্টের দোসরদের বয়কট করতে হবে’
‘গণতান্ত্রিক স্থিতিশীলতা রক্ষায় ফ্যাসিস্টের দোসরদের বয়কট করতে হবে’

৩৩ মিনিট আগে | রাজনীতি

ইরানের সঙ্গে সীমান্ত বন্ধ করলো পাকিস্তান
ইরানের সঙ্গে সীমান্ত বন্ধ করলো পাকিস্তান

৩৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বরিশালে দুর্ঘটনায় মুদি দোকানির মৃত্যু
বরিশালে দুর্ঘটনায় মুদি দোকানির মৃত্যু

৩৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সরকার ৫ দেশে নতুন মিশন খুলছে
সরকার ৫ দেশে নতুন মিশন খুলছে

৩৯ মিনিট আগে | জাতীয়

পোশাক শিল্পের নতুন চ্যালেঞ্জ ইসরায়েল-ইরান যুদ্ধ : বিজিএমইএ সভাপতি
পোশাক শিল্পের নতুন চ্যালেঞ্জ ইসরায়েল-ইরান যুদ্ধ : বিজিএমইএ সভাপতি

৪২ মিনিট আগে | অর্থনীতি

বগুড়ায় পিস্তল ও গুলিসহ শীর্ষ সন্ত্রাসী গ্রেফতার
বগুড়ায় পিস্তল ও গুলিসহ শীর্ষ সন্ত্রাসী গ্রেফতার

৪৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের দ্বিতীয় পর্যায়ের আলোচনা শুরু হচ্ছে মঙ্গলবার
জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের দ্বিতীয় পর্যায়ের আলোচনা শুরু হচ্ছে মঙ্গলবার

৫২ মিনিট আগে | জাতীয়

কলাপাড়ায় শিয়াল শিকারের অপরাধে জরিমানা
কলাপাড়ায় শিয়াল শিকারের অপরাধে জরিমানা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গণপিটুনিতে যুবকের মৃত্যু
গণপিটুনিতে যুবকের মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বগুড়ায় জাতীয় নাগরিক পার্টির সমন্বয় কমিটি ঘোষণা
বগুড়ায় জাতীয় নাগরিক পার্টির সমন্বয় কমিটি ঘোষণা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাংলাদেশিদের বিদেশে নিয়োগ সংক্রান্ত উপদেষ্টা কমিটি গঠন
বাংলাদেশিদের বিদেশে নিয়োগ সংক্রান্ত উপদেষ্টা কমিটি গঠন

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েল থেকে নাগরিকদের সরিয়ে নিতে যাচ্ছে পোল্যান্ড
ইসরায়েল থেকে নাগরিকদের সরিয়ে নিতে যাচ্ছে পোল্যান্ড

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পুকুরে ডুবে শিক্ষার্থীর মৃত্যু
পুকুরে ডুবে শিক্ষার্থীর মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের মাস্টার্সে খাতা চ্যালেঞ্জের আবেদন শুরু
জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের মাস্টার্সে খাতা চ্যালেঞ্জের আবেদন শুরু

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এমপিওভুক্ত এক লাখ পদে শিক্ষক নিয়োগের বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ
এমপিওভুক্ত এক লাখ পদে শিক্ষক নিয়োগের বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জামালপুরে কৃষক হত্যাকারীদের দ্রুত গ্রেফতার দাবি
জামালপুরে কৃষক হত্যাকারীদের দ্রুত গ্রেফতার দাবি

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অনূর্ধ্ব-১৭ জাতীয় গোল্ডকাপের উদ্বোধন
অনূর্ধ্ব-১৭ জাতীয় গোল্ডকাপের উদ্বোধন

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চাঁদপুরে ভোক্তার অভিযানে জরিমানা
চাঁদপুরে ভোক্তার অভিযানে জরিমানা

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ট্রেনের ছাদ থেকে পড়ে কিশোরের ডান পা বিচ্ছিন্ন
ট্রেনের ছাদ থেকে পড়ে কিশোরের ডান পা বিচ্ছিন্ন

২ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

মোটরসাইকেল থেকে পড়ে নারীর মৃত্যু
মোটরসাইকেল থেকে পড়ে নারীর মৃত্যু

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রথমবারের মতো বিশ্ব চ্যাম্পিয়ন হয়ে দ্বিতীয় স্থানে দক্ষিণ আফ্রিকা
প্রথমবারের মতো বিশ্ব চ্যাম্পিয়ন হয়ে দ্বিতীয় স্থানে দক্ষিণ আফ্রিকা

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সর্বাধিক পঠিত
সত্যিই কি ইরান-তুরস্ক-সৌদি-পাকিস্তান মিলে ‘ইসলামিক আর্মি’ গঠন করবে?
সত্যিই কি ইরান-তুরস্ক-সৌদি-পাকিস্তান মিলে ‘ইসলামিক আর্মি’ গঠন করবে?

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানে মোসাদ গুপ্তচরের ফাঁসি কার্যকর
ইরানে মোসাদ গুপ্তচরের ফাঁসি কার্যকর

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান-ইসরায়েল সংঘাত নিয়ে যা বলেছে তুরস্ক, ফ্রান্স, জার্মানি ও ইরাক
ইরান-ইসরায়েল সংঘাত নিয়ে যা বলেছে তুরস্ক, ফ্রান্স, জার্মানি ও ইরাক

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘খামেনিকে হত্যার ইসরায়েলি পরিকল্পনায়’ ট্রাম্পের ভেটো, যা বললেন নেতানিয়াহু
‘খামেনিকে হত্যার ইসরায়েলি পরিকল্পনায়’ ট্রাম্পের ভেটো, যা বললেন নেতানিয়াহু

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের ভয়ে নেতানিয়াহুর ছেলের বিয়ে স্থগিত
ইরানের ভয়ে নেতানিয়াহুর ছেলের বিয়ে স্থগিত

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চলন্ত বাসে কলেজছাত্রীকে পালাক্রমে ধর্ষণ, চালক আটক
চলন্ত বাসে কলেজছাত্রীকে পালাক্রমে ধর্ষণ, চালক আটক

১২ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

নেতানিয়াহুর বাড়ি লক্ষ্য করে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা চালাল ইরান
নেতানিয়াহুর বাড়ি লক্ষ্য করে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা চালাল ইরান

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সংঘাতের চতুর্থ দিনে ইসরায়েলে ইরানের সবচেয়ে বড় হামলা
সংঘাতের চতুর্থ দিনে ইসরায়েলে ইরানের সবচেয়ে বড় হামলা

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান-ইসরায়েল সংঘাতে যুক্ত হতে পারে যুক্তরাষ্ট্রও, ট্রাম্পের ইঙ্গিত
ইরান-ইসরায়েল সংঘাতে যুক্ত হতে পারে যুক্তরাষ্ট্রও, ট্রাম্পের ইঙ্গিত

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের পারমাণবিক অস্ত্রের খোঁজে বিশ্ব, গোপন আস্তানা নিয়ে প্রশ্ন
ইরানের পারমাণবিক অস্ত্রের খোঁজে বিশ্ব, গোপন আস্তানা নিয়ে প্রশ্ন

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের ওপর ফের ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা, বহু হতাহত
ইসরায়েলের ওপর ফের ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা, বহু হতাহত

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মার্কিন দূতাবাসে ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা
মার্কিন দূতাবাসে ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের ৩৭০ ক্ষেপণাস্ত্র হামলা: ইসরায়েলে ব্যাপক ক্ষয়ক্ষতি
ইরানের ৩৭০ ক্ষেপণাস্ত্র হামলা: ইসরায়েলে ব্যাপক ক্ষয়ক্ষতি

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের বন্দরনগরী হাইফায় ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা
ইসরায়েলের বন্দরনগরী হাইফায় ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান থেকে নতুন করে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা শুরু, ইসরায়েলে ফের সতর্কতা সাইরেন
ইরান থেকে নতুন করে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা শুরু, ইসরায়েলে ফের সতর্কতা সাইরেন

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের পারমাণবিক স্থাপনায় হামলা নিয়ে জরুরি বৈঠক ডেকেছে আইএইএ
ইরানের পারমাণবিক স্থাপনায় হামলা নিয়ে জরুরি বৈঠক ডেকেছে আইএইএ

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘শখ করে শিশুদের হত্যা করছে ইসরায়েল’
‘শখ করে শিশুদের হত্যা করছে ইসরায়েল’

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র লঞ্চারের 'এক তৃতীয়াংশ' ধ্বংসের দাবি ইসরায়েলের
ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র লঞ্চারের 'এক তৃতীয়াংশ' ধ্বংসের দাবি ইসরায়েলের

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তেহরান থেকে আরও দুই মোসাদ এজেন্ট গ্রেফতার
তেহরান থেকে আরও দুই মোসাদ এজেন্ট গ্রেফতার

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৪৮ ঘণ্টায় ভূপাতিত ৪৪টি ইসরায়েলি ড্রোন ও কোয়াডকপ্টার
৪৮ ঘণ্টায় ভূপাতিত ৪৪টি ইসরায়েলি ড্রোন ও কোয়াডকপ্টার

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের হামলায় আতঙ্কিত তেহরান, রাজধানী ছাড়ছেন বাসিন্দারা
ইসরায়েলের হামলায় আতঙ্কিত তেহরান, রাজধানী ছাড়ছেন বাসিন্দারা

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নেতানিয়াহুর ওপর আস্থা হারাচ্ছে ইসরায়েলিরা
নেতানিয়াহুর ওপর আস্থা হারাচ্ছে ইসরায়েলিরা

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বৃষ্টি ও তাপপ্রবাহ নিয়ে নতুন বার্তা
বৃষ্টি ও তাপপ্রবাহ নিয়ে নতুন বার্তা

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুই হাজার কোটি টাকা পাচার : দুদকের জালে সাবেক হাইকমিশনার মুনা
দুই হাজার কোটি টাকা পাচার : দুদকের জালে সাবেক হাইকমিশনার মুনা

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতে সৌদি হজ ফ্লাইটে যান্ত্রিক ত্রুটি, বড় দুর্ঘটনা থেকে রক্ষা
ভারতে সৌদি হজ ফ্লাইটে যান্ত্রিক ত্রুটি, বড় দুর্ঘটনা থেকে রক্ষা

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান-ইসরায়েল শিগগিরই চুক্তিতে আসছে— দাবি ট্রাম্পের
ইরান-ইসরায়েল শিগগিরই চুক্তিতে আসছে— দাবি ট্রাম্পের

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের ইসলামিক বিপ্লবী গার্ডের গোয়েন্দাপ্রধান ও দুই জেনারেল নিহত
ইরানের ইসলামিক বিপ্লবী গার্ডের গোয়েন্দাপ্রধান ও দুই জেনারেল নিহত

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলি হামলায় ইরানে দুই দিনে নিহত ১২৮
ইসরায়েলি হামলায় ইরানে দুই দিনে নিহত ১২৮

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ধোঁয়ায় ঢাকা তেল আবিব, ইসরায়েলে আরও ৫ নিহত
ধোঁয়ায় ঢাকা তেল আবিব, ইসরায়েলে আরও ৫ নিহত

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১১৬ বছরের ইতিহাসে প্রথম: ব্রিটিশ গোয়েন্দা সংস্থা এমআই৬-এর প্রধান হচ্ছেন নারী
১১৬ বছরের ইতিহাসে প্রথম: ব্রিটিশ গোয়েন্দা সংস্থা এমআই৬-এর প্রধান হচ্ছেন নারী

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
তারেক ফিরছেন দেড় মাসের মধ্যে
তারেক ফিরছেন দেড় মাসের মধ্যে

প্রথম পৃষ্ঠা

ইসরায়েলে ধ্বংসস্তূপ
ইসরায়েলে ধ্বংসস্তূপ

প্রথম পৃষ্ঠা

দেশে নতুন বিপর্যয়ের শঙ্কা
দেশে নতুন বিপর্যয়ের শঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

আমের ‘ঢলন’ প্রথায় ক্ষতিগ্রস্ত চাষি
আমের ‘ঢলন’ প্রথায় ক্ষতিগ্রস্ত চাষি

নগর জীবন

হামজাদের দেখে ভারতীয় দলেও প্রবাসী ফুটবলার
হামজাদের দেখে ভারতীয় দলেও প্রবাসী ফুটবলার

মাঠে ময়দানে

কুশাসক-সুশাসক নির্ণয়ের দাঁড়িপাল্লা
কুশাসক-সুশাসক নির্ণয়ের দাঁড়িপাল্লা

সম্পাদকীয়

নাটক-সিনেমায় অনবদ্য তাসনিয়া ফারিণ
নাটক-সিনেমায় অনবদ্য তাসনিয়া ফারিণ

শোবিজ

সাত বছরে হলো কয়েকটি পিলার
সাত বছরে হলো কয়েকটি পিলার

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

মাথায় হাত আলুচাষিদের
মাথায় হাত আলুচাষিদের

নগর জীবন

করোনা ঠেকাতে ব্যবস্থা নিচ্ছে সরকার
করোনা ঠেকাতে ব্যবস্থা নিচ্ছে সরকার

পেছনের পৃষ্ঠা

এক ঘরে দুই পীর থাকতে পারে না
এক ঘরে দুই পীর থাকতে পারে না

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রোটিয়া ক্রিকেটের মহানায়ক টেম্বা বাভুমা
প্রোটিয়া ক্রিকেটের মহানায়ক টেম্বা বাভুমা

মাঠে ময়দানে

যুক্তরাষ্ট্রে ট্রাম্পবিরোধী ব্যাপক বিক্ষোভ
যুক্তরাষ্ট্রে ট্রাম্পবিরোধী ব্যাপক বিক্ষোভ

পেছনের পৃষ্ঠা

পাঁচ ইসলামি ব্যাংক একীভূত হচ্ছে, চাকরি হারাবে না কেউ
পাঁচ ইসলামি ব্যাংক একীভূত হচ্ছে, চাকরি হারাবে না কেউ

প্রথম পৃষ্ঠা

আওয়ামী লীগ ভোটকে হাস্যরসে পরিণত করে
আওয়ামী লীগ ভোটকে হাস্যরসে পরিণত করে

প্রথম পৃষ্ঠা

এটিএম বুথে কিশোরী ধর্ষণ, পলাতক নিরাপত্তাকর্মী
এটিএম বুথে কিশোরী ধর্ষণ, পলাতক নিরাপত্তাকর্মী

পেছনের পৃষ্ঠা

অর্থ পাচার ও সন্ত্রাসে অর্থায়ন রোধে নতুন কৌশল
অর্থ পাচার ও সন্ত্রাসে অর্থায়ন রোধে নতুন কৌশল

পেছনের পৃষ্ঠা

এবার ব্যাংক থেকে ফেরার পথে ১০ লাখ টাকা ছিনতাই
এবার ব্যাংক থেকে ফেরার পথে ১০ লাখ টাকা ছিনতাই

প্রথম পৃষ্ঠা

সড়কে তবুও মেয়াদোত্তীর্ণ বাস
সড়কে তবুও মেয়াদোত্তীর্ণ বাস

পেছনের পৃষ্ঠা

ইতিহাস গড়লেন রুকসানা
ইতিহাস গড়লেন রুকসানা

মাঠে ময়দানে

হদিস মেলেনি কোটি টাকার, কেউ হয়নি গ্রেপ্তার
হদিস মেলেনি কোটি টাকার, কেউ হয়নি গ্রেপ্তার

প্রথম পৃষ্ঠা

গণফোরাম সভাপতি মোস্তফা মহসিন মন্টু মারা গেছেন
গণফোরাম সভাপতি মোস্তফা মহসিন মন্টু মারা গেছেন

নগর জীবন

শাহিনের বক্তব্যে তোলপাড় বাফুফে
শাহিনের বক্তব্যে তোলপাড় বাফুফে

মাঠে ময়দানে

বিএনপির কমিটি গঠন না হওয়ায় ক্ষোভ
বিএনপির কমিটি গঠন না হওয়ায় ক্ষোভ

প্রথম পৃষ্ঠা

আলোচনার পর ভোটের তারিখ সরকারের দিকে তাকিয়ে ইসি
আলোচনার পর ভোটের তারিখ সরকারের দিকে তাকিয়ে ইসি

প্রথম পৃষ্ঠা

আন্দোলন চালিয়ে যাওয়ার ঘোষণা ইশরাকের
আন্দোলন চালিয়ে যাওয়ার ঘোষণা ইশরাকের

প্রথম পৃষ্ঠা

সংস্কার ছাড়া নির্বাচন নয়
সংস্কার ছাড়া নির্বাচন নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

জাতীয় বাজেট ও কৃষি খাত
জাতীয় বাজেট ও কৃষি খাত

সম্পাদকীয়

সরকারি পরিত্যক্ত ভবনে চামড়ার আড়ত, দুর্গন্ধে ভোগান্তি
সরকারি পরিত্যক্ত ভবনে চামড়ার আড়ত, দুর্গন্ধে ভোগান্তি

নগর জীবন