শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বুধবার, ২৮ জানুয়ারি, ২০১৫

সংলাপ চায় না যারা, গণতন্ত্রের শত্রু তারা

মাহমুদুর রহমান মান্না
অনলাইন ভার্সন
সংলাপ চায় না যারা, গণতন্ত্রের শত্রু তারা

২৭ জানুয়ারির দৈনিক পত্রিকাগুলোর খবর অনুযায়ী ৪ থেকে ২৬ জানুয়ারি এই ২৩ দিনে সহিংসতায় নিহত হয়েছেন ৩৬ জন। আগুন লেগেছে ৩৩৬টি যানবাহনে। ভাঙচুর হয়েছে ৪৩১টি। রাতে টেলিভিশনের টকশোতে এক সাবেক পুলিশ কর্মকর্তার বক্তব্য অনুযায়ী সংখ্যা আরও বেশি। বলা যায় সংখ্যা আরও বাড়ছে- কমছে না। ইতিমধ্যে দুইজন মন্ত্রী এক সপ্তাহের ব্যবধানে দুইবার বলেছেন, সাত দিনের মধ্যে সবকিছু ঠিক হয়ে যাবে। কিন্তু আমি একটু আগেই বলেছি, ৪ থেকে ২৬ জানুয়ারি পর্যন্ত তিন সপ্তাহেরও বেশি সময় পার হয়ে গেছে। আগামী ২ ফেব্রুয়ারি থেকে এসএসসি পরীক্ষা শুরু হওয়ার কথা। প্রায় সবার চোখে-মুখে প্রশ্ন এসএসসি পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হতে পারবে কি? অর্থনীতিতে যে ব্যাপক ক্ষতি হচ্ছে সে কথা এখানে আর উল্লেখ করলাম না। ব্যবসায়ী সংগঠনগুলো এবং গবেষকরা এ ব্যাপারে প্রতিদিনই তাদের বিবরণ তুলে ধরছেন। সে চিত্রও ভয়াবহ। কিন্তু যদি এসএসসি পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হতে না পারে আগামী দিনের জন্য তার চেয়ে ভয়াবহ সম্ভবত আর কিছু হবে না।

সমস্যা এখানে। এই একটি প্যারা পড়ে সঙ্গে সঙ্গে সরকারি দলের নেতারা মুখিয়ে উঠবেন। বলবেন সব কিছুর জন্য খালেদা জিয়া দায়ী। তিনি মানুষের জানমাল, নিরাপত্তা, শিক্ষা কোনো কিছুরই তোয়াক্কা করেন না। এ বিতর্কের মধ্যে আমি আপাতত যেতে চাই না। পুরো বিষয়টাকে আমি রাজনীতির সমস্যা থেকে উদ্ভূত বলে মনে করি। কিন্তু আপাতত আমি তাদের কথা ধরে নিচ্ছি। সমস্যাটা তো বাস্তব এবং সেটার আসল সমাধান জরুরি। ২৩ দিনে তারা যে সমস্যার সমাধান করতে পারেননি বরং গভীর করেছেন সেটা তো বাস্তব। এখন কী করবেন? আবার কি সাত দিন সময় নেবেন? খেয়াল করবেন আমার এ লেখা যেদিন ছাপা হবে সেদিন থেকে এসএসসি পরীক্ষা শুরু হতে আর সাতদিন বাকি থাকবে। পারবেন এ সময়ের মধ্যে সমস্যার সমাধান বা দমন করতে। নাকি অনির্দিষ্টকাল ধরে এ যুদ্ধাবস্থা চালিয়ে যেতে চান আপনারা।

আমার খুব অবাক লাগল সরকারের লোকদের বলতে শুনলাম যারা সংলাপ চায়, তারা প্রকারান্তরে এই সহিংসতাকেই মদদ দেয়। সেই যে কথায় বলে 'নাচতে না জানলে তার চরণ বাঁকা'। আমি এবং আমার সংগঠন নাগরিক ঐক্যসহ বাংলাদেশের অজস্র মানুষ ও সংগঠন আছে যারা ৫ জানুয়ারিকে কোনো নির্বাচন মনে করে না। এবং বর্তমান সমস্যার মূলে যে ওই নির্বাচন প্রহসন তাই মনে করে। একটি গ্রহণযোগ্য নির্বাচনের জন্য তারা আন্দোলনকেও সমর্থন করে কিন্তু সহিংসতাকে সমর্থন করে না। ক্ষমতাসীন এবং ক্ষমতাসীনদের দোসররা অতীতে গণতান্ত্রিক আন্দোলনের মধ্যে উগ্র বল প্রয়োগের সমর্থন ও চর্চা কিভাবে করেছেন তার অনেক উদাহরণ দেওয়া যাবে। কিন্তু এসব দল ও ব্যক্তি, যাদের কথা বললাম তারা কখনো সহিংসতাকে সমর্থন করেনি।

সহিংসতা বা জঙ্গিবাদ নিয়ে অতীতে বিতর্ক কম হয়নি। অবিভক্ত ভারতের যুগান্তর অনুশীলনের আন্দোলন, ক্ষুদিরাম সূর্যসেনের সশস্ত্র কর্মকাণ্ডকে কিভাবে মূল্যায়ন করা যাবে? আজও সূর্যসেনকে নিয়ে ছবি তৈরি হচ্ছে, উপাখ্যান হচ্ছে। কিন্তু তার পরেও সূর্যসেন খুদিরামদের আন্দোলন ভারতকে ব্রিটিশ মুক্ত করেনি। রাজনীতি সব সময় যুদ্ধকে নিয়ন্ত্রণ করে। বাংলাদেশে বর্তমানে যে পেট্রল-বোমাবাজি হচ্ছে সেগুলোকে কোনোভাবেই এসব আন্দোলনের সঙ্গে তুলনা করা যায় না। এগুলো নৃশংস। নিশ্চিতভাবেই অমানবিক। যে বোমায় মানুষ পুড়ে মারা যায় তাকে সমর্থন করার প্রশ্ন আসে না। কিন্তু একে দমন করার জন্য সরকার যে পদক্ষেপ গ্রহণ করেছে সেটাও তো কোনো কাজে আসছে না।

অবরোধ শুরু হওয়ার পর থেকেই সরকারকে আমরা দেখেছি হার্ডলাইন কথা বলতে। মন্ত্রীদের কেউ বলেছেন, নকশালী কায়দায় এগুলো দমন করা হবে। বিজিবি, পুলিশ ও র্যাবের সর্বোচ্চ কর্মকর্তারা যে ভাষায় কথা বলেছেন তাতে তো সন্ত্রাসীদের বুকের রক্ত হিম হয়ে যাওয়ার কথা। কিন্তু তা হতে দেখিনি।

সরকার যে শুধু কথা বলেছে তা কিন্তু না। এই সংস্থার সমন্বয়ে গঠিত যৌথবাহিনী সারা দেশের বিভিন্ন জায়গায় অপারেশনও চালিয়েছে। পত্রিকার পাতায় আরও দেখেছি চাঁপাইনবাবগঞ্জের গ্রাম থেকে কিভাবে মানুষ উদ্বাস্তুর মতো হেঁটে চলে যাচ্ছে।

পত্রিকায় প্রকাশিত খবর অনুযায়ী এ পর্যন্ত কথিত বন্দুকযুদ্ধে ছয়জন মারা গেছেন। আমার মাথায় আসে না স্বাধীন বাংলাদেশে এর চেয়ে বেশি আর কী করবে সরকার। লাখ টাকার পুরস্কার ঘোষণা করেছেন মন্ত্রী ও বিভিন্ন আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী প্রতিষ্ঠান। এ ব্যাপারে জনগণের পক্ষ থেকে খুব যে সাড়া পাওয়া যাচ্ছে তা তো দেখছি না। এলাকায় এলাকায় ধরপাকড় চলছে তাতে ক'জন সন্ত্রাসী ধরা পড়েছে তা কি সরকার বলতে পারবে? পত্রিকায় যেভাবে গ্রেফতারের খবর ছাপা হচ্ছে এগুলো যদি সত্যি হতো তাহলে তো বাইরে আর বোমাবাজ থাকার কথা নয়। অথচ অভিযোগ হচ্ছে কিছু কিছু অসাধু আইন প্রয়োগকারী সংস্থার লোক একটা গ্রেফতার বাণিজ্যের জাল বিছিয়েছেন। ভুলে যাওয়া উচিত হবে না, আমাদের মতো দেশে যখন সামরিক আইন জারি হয় তখন মানুষ স্বতঃস্ফূর্তভাবে সমর্থন করে। কিন্তু এ সামরিক আইন জনগণের অপ্রিয় হয়ে উঠতে সময় লাগে না। কেন তা সবাই জানে। আমাদের যৌথবাহিনীও মাঠে নেমেছে দুই সপ্তাহেরও বেশি। দীর্ঘ সময় তাদের এই অপারেশনে রাখা কি সুখকর হবে, যদি ইপ্সিত ফল লাভ না হয়? এ জন্যই সংলাপের কথা বলছি। যেহেতু সমস্যাটি রাজনীতি থেকে উদ্ভূত, রাজনৈতিকভাবেই এর সমাধান করতে হবে। আর গণতান্ত্রিক ও সংসদীয় রাজনীতিতে সংলাপের তো কোনো বিকল্প নেই।

সংলাপ না করার পক্ষে আওয়ামী লীগ এবং তার সাম্প্রতিকতম ঘনিষ্ঠ পার্টনার জাসদ এক অদ্ভুত যুক্তি হাজির করছে। যারা এই বোমাবাজি সন্ত্রাস করে তাদের সঙ্গে আবার কিসের সংলাপ। এর আগে তারা বলত, বিএনপি ১৫ আগস্ট বঙ্গবন্ধুর হত্যাকে ইনডেমনিটি দিয়েছিল, ২১ আগস্ট গ্রেনেড হামলা করে শেখ হাসিনাকে হত্যার চেষ্টা করেছিল তাদের সঙ্গে আবার কিসের সংলাপ। এখানে তো হবে টিট ফর ট্যাট। খুন বা বদলা খুন।

কি অদ্ভুত না? আওয়ামী লীগ কি বিএনপির সঙ্গে আগে বসেনি? জামায়াতিদের সঙ্গে আলোচনা করেনি। সংসদীয় গণতন্ত্র চালাতে হলে কথা তো বলতেই হবে। শেখ হাসিনা বছর খানেক আগে বেগম জিয়াকে সংলাপের জন্য ফোন করেননি? এমনকি সেটা এখনো ঢালাও করে প্রচার করছে না। এই যে অতি সম্প্রতি বেগম জিয়ার কনিষ্ঠপুত্র আরাফাত রহমান কোকোর মৃত্যুতে বেগম জিয়াকে সমবেদনা জানাতে গেলেন শেখ হাসিনা, সেটা কি?

বিএনপি চেয়ারপারসনের কার্যালয়ের কর্মকর্তারা যে মূল দরজার তালা খুলেননি সেটা নিশ্চয়ই অসৌজন্যমূলক। সেটা ভিন্ন আলোচনা। কিন্তু এটা তো ঠিক, শেখ হাসিনা দৃশ্যত বেগম জিয়ার শোক শেয়ার করতে গিয়েছিলেন। তাহলে কথা বলতে পারবেন না কেন? নাকি বেগম জিয়ার কর্মকর্তারা দরজা খুলেননি বলে আওয়ামী লীগ রাগ করে দেশের গণতন্ত্রের দরজাই বন্ধ করে দেবে, এরকম রাগ কারা করে?

এক টেলিভিশন টকশোতে উপস্থাপক প্রশ্ন করেছিলেন আমাদের দেশে সংলাপ কি কখনো সফল হয়েছে? আমি বললাম না হলে পার্বত্য চট্টগ্রাম শান্তিচুক্তি হলো কিভাবে? তখন তিনি আবার প্রশ্ন করলেন; কিন্তু হাসিনা-খালেদার সংলাপ কোনো দিন সফল হয়েছে? আমি বললাম আমরা এই দুই নারীকে মুখোমুখি সংলাপে বসতে দেখিনি। কিন্তু তাদের মধ্যে সফল কথাবার্তা হয়েছে। তা না হলে এরশাদবিরোধী ঐক্যবদ্ধ আন্দোলন কিভাবে হলো? কিভাবে রাষ্ট্রপতি পদ্ধতি থেকে আমরা সংসদীয় পদ্ধতিতে ফিরে এলাম?

অনেক সময় আমরা আমাদের সামনে ঘটে যাওয়া বিষয়গুলো ভুলে যাই। নেতিবাচক প্রচারণা আমাদের বিভ্রান্ত করে। দুই নেত্রীর বিভ্রান্তিকর আচরণ ও উচ্চারণ আমাদের বিক্ষুব্ধ করে। সম্ভবত সেরকম বিক্ষোভ থেকেই প্রবীণ আইনজীবী ব্যারিস্টার রফিক-উল হক সংলাপের ব্যাপারে নেতিবাচক বলেছেন। কিন্তু বিক্ষুব্ধ মন জটিল কেন সাধারণ সমস্যাও সমাধান করতে পারে না। গণতন্ত্রের পথে চলতে হলে সংলাপ ছাড়া বিকল্প নেই। পার্বত্য চট্টগ্রাম শান্তিচুক্তি তার প্রমাণ। আমাদের পাশের পশ্চিমবঙ্গের ঝাড়খন্ডে তার উদাহরণ আছে। সংলাপের কথা যারা বলছেন, তারা প্রকারান্তরে সহিংসতাকে মদদ দিচ্ছেন বলে যারা মনে করেন তাদের উদ্দেশে বলছি, উগ্র বল প্রয়োগ করে যখন ব্যর্থ হবেন তখন দেখবেন সহিংসতা জঙ্গিবাদের চাদরে ঢেকে গেছে দেশ।

লেখক : রাজনীতিক।

 

 

এই বিভাগের আরও খবর
নির্বাচন পর্যন্ত সেনাবাহিনীর মাঠে থাকা প্রয়োজন
নির্বাচন পর্যন্ত সেনাবাহিনীর মাঠে থাকা প্রয়োজন
সিন্ডিকেট ভেঙে স্বচ্ছ ব্যবস্থাপনা গড়তে হবে
সিন্ডিকেট ভেঙে স্বচ্ছ ব্যবস্থাপনা গড়তে হবে
হয়রানি ও প্রতারণার বিরুদ্ধে সরকারকে শক্ত হতে হবে
হয়রানি ও প্রতারণার বিরুদ্ধে সরকারকে শক্ত হতে হবে
জাতীয়তাবাদের উপহার সবাই মিলে এক জাতি
জাতীয়তাবাদের উপহার সবাই মিলে এক জাতি
তারুণ্যের কাছে প্রত্যাশা
তারুণ্যের কাছে প্রত্যাশা
মামলাবাণিজ্যে ধ্বংস হচ্ছে দেশ
মামলাবাণিজ্যে ধ্বংস হচ্ছে দেশ
শেরে বাংলা এ কে ফজলুল হক: বাংলার মুক্তি ও বাংলাদেশের পূর্বাভাস
শেরে বাংলা এ কে ফজলুল হক: বাংলার মুক্তি ও বাংলাদেশের পূর্বাভাস
বিনিয়োগকারীরা ঝুঁকি এড়াতে পারছেন না
বিনিয়োগকারীরা ঝুঁকি এড়াতে পারছেন না
জেনারেল ওয়াকার ম্যাজিকে গণমানুষের উচ্চাশা
জেনারেল ওয়াকার ম্যাজিকে গণমানুষের উচ্চাশা
আরববিশ্বের নীরবতা গাজার গণহত্যাকে উসকে দিচ্ছে
আরববিশ্বের নীরবতা গাজার গণহত্যাকে উসকে দিচ্ছে
দ্রব্যমূল্যের পাগলা ঘোড়া
দ্রব্যমূল্যের পাগলা ঘোড়া
চেনা যায় সহজেই
চেনা যায় সহজেই
সর্বশেষ খবর
গোবিপ্রবির এএসভিএম বিভাগের চেয়ারম্যানের বিরুদ্ধে শিক্ষার্থীদের অবস্থান কর্মসূচি
গোবিপ্রবির এএসভিএম বিভাগের চেয়ারম্যানের বিরুদ্ধে শিক্ষার্থীদের অবস্থান কর্মসূচি

৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

জ্বালানি তেলের নতুন দাম নির্ধারণ
জ্বালানি তেলের নতুন দাম নির্ধারণ

১২ মিনিট আগে | জাতীয়

জিআই পণ্যের স্বীকৃতি পেল নরসিংদীর লটকন
জিআই পণ্যের স্বীকৃতি পেল নরসিংদীর লটকন

১৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

দাবানলে জ্বলছে ইসরায়েল, হন্য হয়ে পালাচ্ছেন বাসিন্দারা
দাবানলে জ্বলছে ইসরায়েল, হন্য হয়ে পালাচ্ছেন বাসিন্দারা

২৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশব্যাপী শব্দদূষণবিরোধী অভিযানে ২৬৫ হাইড্রোলিক হর্ন জব্দ
দেশব্যাপী শব্দদূষণবিরোধী অভিযানে ২৬৫ হাইড্রোলিক হর্ন জব্দ

২৯ মিনিট আগে | জাতীয়

তথ্য উপদেষ্টার সঙ্গে তুরস্কের রাষ্ট্রদূতের সাক্ষাৎ
তথ্য উপদেষ্টার সঙ্গে তুরস্কের রাষ্ট্রদূতের সাক্ষাৎ

২৯ মিনিট আগে | জাতীয়

চুয়াডাঙ্গায় সড়ক দুর্ঘটনা হ্রাস ও সচেতনতা বৃদ্ধির লক্ষ্যে শিক্ষার্থীদের প্রশিক্ষণ
চুয়াডাঙ্গায় সড়ক দুর্ঘটনা হ্রাস ও সচেতনতা বৃদ্ধির লক্ষ্যে শিক্ষার্থীদের প্রশিক্ষণ

৩২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

‘বিএনপি ক্ষমতায় না এলে ভাত খাব না’ বলা নিজামের পাশে তারেক রহমান
‘বিএনপি ক্ষমতায় না এলে ভাত খাব না’ বলা নিজামের পাশে তারেক রহমান

৩৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

গণপিটুনিতে যুবক নিহত
গণপিটুনিতে যুবক নিহত

৩৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

‘অন্যান্য পেশাজীবীর মতো সাংবাদিকদের পেশাগত লাইসেন্স থাকা দরকার’
‘অন্যান্য পেশাজীবীর মতো সাংবাদিকদের পেশাগত লাইসেন্স থাকা দরকার’

৪১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রামে লুট হওয়া অস্ত্র উদ্ধার
চট্টগ্রামে লুট হওয়া অস্ত্র উদ্ধার

৪১ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বজ্রপাতে ট্রলি চালকের মৃত্যু
বজ্রপাতে ট্রলি চালকের মৃত্যু

৪২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বরিশাল বিশ্ববিদ্যালয় সাংবাদিক ইউনিয়নের কমিটি ঘোষণা
বরিশাল বিশ্ববিদ্যালয় সাংবাদিক ইউনিয়নের কমিটি ঘোষণা

৪৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

৫ মে থেকে বাজারে আসবে সাতক্ষীরার আম
৫ মে থেকে বাজারে আসবে সাতক্ষীরার আম

৪৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

পুঁজিবাজারে সূচক কমলেও লেনদেন বেড়েছে
পুঁজিবাজারে সূচক কমলেও লেনদেন বেড়েছে

৪৬ মিনিট আগে | বাণিজ্য

গত ২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গুতে মৃত্যু নেই, হাসপাতালে ভর্তি ২৯
গত ২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গুতে মৃত্যু নেই, হাসপাতালে ভর্তি ২৯

৫১ মিনিট আগে | ডেঙ্গু আপডেট

ভিয়েতনামের রাষ্ট্রীয় অনুষ্ঠানে সিপিবি নেতা হাসান তারিক
ভিয়েতনামের রাষ্ট্রীয় অনুষ্ঠানে সিপিবি নেতা হাসান তারিক

৫২ মিনিট আগে | রাজনীতি

রাখাইনে করিডর নিয়ে বিভ্রান্তি নিরসনে সরকারের প্রতি সাইফুল হকের আহ্বান
রাখাইনে করিডর নিয়ে বিভ্রান্তি নিরসনে সরকারের প্রতি সাইফুল হকের আহ্বান

৫৩ মিনিট আগে | রাজনীতি

চট্টগ্রামে মৃগী রোগী আছে, পৃথক সেবা নেই
চট্টগ্রামে মৃগী রোগী আছে, পৃথক সেবা নেই

৫৪ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

১০০ টাকার জন্য খুন, আসামিকে যাবজ্জীবন কারাদণ্ড
১০০ টাকার জন্য খুন, আসামিকে যাবজ্জীবন কারাদণ্ড

৫৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সংযোগ সড়কবিহীন সেতু, ১০ গ্রামবাসীর দুর্ভোগ
সংযোগ সড়কবিহীন সেতু, ১০ গ্রামবাসীর দুর্ভোগ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দেশের রিজার্ভ বেড়ে ২৭ বিলিয়ন ডলার
দেশের রিজার্ভ বেড়ে ২৭ বিলিয়ন ডলার

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বগুড়ায় মাসব্যাপী অ্যাথলেটিকস প্রশিক্ষণ
বগুড়ায় মাসব্যাপী অ্যাথলেটিকস প্রশিক্ষণ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গোবিপ্রবি’তে কর্মকর্তাদের আচরণ ও শৃঙ্খলা বিষয়ক কর্মশালা
গোবিপ্রবি’তে কর্মকর্তাদের আচরণ ও শৃঙ্খলা বিষয়ক কর্মশালা

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

মুহুর্মুহু রকেট হামলায় বিপর্যস্ত মার্কিন রণতরী, বাধ্য হলো পিছু হটতে
মুহুর্মুহু রকেট হামলায় বিপর্যস্ত মার্কিন রণতরী, বাধ্য হলো পিছু হটতে

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ছাত্রলীগের নির্যাতনের সহযোগী শিক্ষক-কর্মকর্তার বিচারের দাবিতে ঢাবি ছাত্রদলের বিক্ষোভ
ছাত্রলীগের নির্যাতনের সহযোগী শিক্ষক-কর্মকর্তার বিচারের দাবিতে ঢাবি ছাত্রদলের বিক্ষোভ

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

গাজীপুর কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ে গ্র্যাজুয়েশন ডে ২০২৫ উদযাপন
গাজীপুর কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ে গ্র্যাজুয়েশন ডে ২০২৫ উদযাপন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সৌদি আরবে ঈদুল আজহার সম্ভাব্য তারিখ ঘোষণা
সৌদি আরবে ঈদুল আজহার সম্ভাব্য তারিখ ঘোষণা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বগুড়ায় ধান চাল সংগ্রহ কার্যক্রমের উদ্বোধন
বগুড়ায় ধান চাল সংগ্রহ কার্যক্রমের উদ্বোধন

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কলাপাড়ায় বসতবাড়িতে ডাকাতি
কলাপাড়ায় বসতবাড়িতে ডাকাতি

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
কাশ্মীর ইস্যু: প্রতিশোধ নিতে সামরিক হামলার ‘সবুজ সংকেত’ দিলেন মোদি
কাশ্মীর ইস্যু: প্রতিশোধ নিতে সামরিক হামলার ‘সবুজ সংকেত’ দিলেন মোদি

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘মুক্তিযোদ্ধা’র সনদ বাতিলের তালিকায় আলোচিত নামগুলো কারা?
‘মুক্তিযোদ্ধা’র সনদ বাতিলের তালিকায় আলোচিত নামগুলো কারা?

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাকিস্তানি যুদ্ধবিমানের তাড়া খেয়ে পিছু হটেছে ভারতীয় রাফাল
পাকিস্তানি যুদ্ধবিমানের তাড়া খেয়ে পিছু হটেছে ভারতীয় রাফাল

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এখনো তৎপর মালয়েশিয়ার সিন্ডিকেট
এখনো তৎপর মালয়েশিয়ার সিন্ডিকেট

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘২২৭ জনকে হত্যার লাইসেন্স পেয়ে গেছি’, অডিওটি শেখ হাসিনার
‘২২৭ জনকে হত্যার লাইসেন্স পেয়ে গেছি’, অডিওটি শেখ হাসিনার

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘২৪ থেকে ৩৬ ঘণ্টার মধ্যে পাকিস্তানে হামলা চালাতে পারে ভারত’
‘২৪ থেকে ৩৬ ঘণ্টার মধ্যে পাকিস্তানে হামলা চালাতে পারে ভারত’

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চীন-পাকিস্তানকে ‘মাথায় রেখেই’ কী রাফাল যুদ্ধবিমান কিনছে ভারত?
চীন-পাকিস্তানকে ‘মাথায় রেখেই’ কী রাফাল যুদ্ধবিমান কিনছে ভারত?

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উচ্চতর গ্রেড পাবেন সরকারি চাকরিজীবীদের টাইম স্কেল ও সিলেকশন গ্রেডপ্রাপ্তরা
উচ্চতর গ্রেড পাবেন সরকারি চাকরিজীবীদের টাইম স্কেল ও সিলেকশন গ্রেডপ্রাপ্তরা

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আব্রাহাম চুক্তিতে যোগ দেয়ার মার্কিন প্রস্তাবে ‘অস্বীকৃতি’ সিরিয়ার
আব্রাহাম চুক্তিতে যোগ দেয়ার মার্কিন প্রস্তাবে ‘অস্বীকৃতি’ সিরিয়ার

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সুবর্ণা, শাওনসহ ১৭ অভিনয়শিল্পীর বিরুদ্ধে হত্যাচেষ্টার মামলা
সুবর্ণা, শাওনসহ ১৭ অভিনয়শিল্পীর বিরুদ্ধে হত্যাচেষ্টার মামলা

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অভিনেতা সিদ্দিকের ১০ দিনের রিমান্ড চায় পুলিশ
অভিনেতা সিদ্দিকের ১০ দিনের রিমান্ড চায় পুলিশ

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘যখন বুঝতে পারলাম কী হচ্ছে, তখন চিৎকার শুরু করি’
‘যখন বুঝতে পারলাম কী হচ্ছে, তখন চিৎকার শুরু করি’

৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

আসছে ‘নাগরিক সেবা বাংলাদেশ’, এক ঠিকানায় মিলবে সব সেবা
আসছে ‘নাগরিক সেবা বাংলাদেশ’, এক ঠিকানায় মিলবে সব সেবা

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতে পাঠ্যবই থেকে বাদ মোগল-সুলতানি ইতিহাস
ভারতে পাঠ্যবই থেকে বাদ মোগল-সুলতানি ইতিহাস

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘বেগম খালেদা জিয়াকে এয়ার অ্যাম্বুলেন্সে ফেরাতে কাজ করছে সরকার’
‘বেগম খালেদা জিয়াকে এয়ার অ্যাম্বুলেন্সে ফেরাতে কাজ করছে সরকার’

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শিক্ষার্থীদের সভা-সমাবেশ ও মিছিলে অংশগ্রহণ বন্ধের নির্দেশ
শিক্ষার্থীদের সভা-সমাবেশ ও মিছিলে অংশগ্রহণ বন্ধের নির্দেশ

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ই-কমার্স ব্যবসায় মেয়ে, যে কারণে বিনিয়োগ করলেন না বিল গেটস
ই-কমার্স ব্যবসায় মেয়ে, যে কারণে বিনিয়োগ করলেন না বিল গেটস

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নতুন ক্ষেপণাস্ত্র-বোট তৈরির ঘোষণা দিল ইরান
নতুন ক্ষেপণাস্ত্র-বোট তৈরির ঘোষণা দিল ইরান

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘অনুমানে দুইয়ে দুইয়ে চার না মেলানোই ভালো’
‘অনুমানে দুইয়ে দুইয়ে চার না মেলানোই ভালো’

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইমরানকে মুক্তি দিয়ে সর্বদলীয় বৈঠক ডাকুন: পিটিআই
ইমরানকে মুক্তি দিয়ে সর্বদলীয় বৈঠক ডাকুন: পিটিআই

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পুতিনের যুদ্ধবিরতি ঘোষণা; স্থায়ী চুক্তি চান ট্রাম্প
পুতিনের যুদ্ধবিরতি ঘোষণা; স্থায়ী চুক্তি চান ট্রাম্প

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিএনপি নেতা আমানের ১৩ ও তার স্ত্রীর ৩ বছরের সাজা বাতিল
বিএনপি নেতা আমানের ১৩ ও তার স্ত্রীর ৩ বছরের সাজা বাতিল

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সৌদি আরবে ঈদুল আজহার সম্ভাব্য তারিখ ঘোষণা
সৌদি আরবে ঈদুল আজহার সম্ভাব্য তারিখ ঘোষণা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মুহুর্মুহু রকেট হামলায় বিপর্যস্ত মার্কিন রণতরী, বাধ্য হলো পিছু হটতে
মুহুর্মুহু রকেট হামলায় বিপর্যস্ত মার্কিন রণতরী, বাধ্য হলো পিছু হটতে

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শ্রমিক অসন্তোষে গাজীপুরে দুই কারখানা অনির্দিষ্টকালের জন্য বন্ধ
শ্রমিক অসন্তোষে গাজীপুরে দুই কারখানা অনির্দিষ্টকালের জন্য বন্ধ

৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভারত-পাকিস্তানের যুদ্ধাবস্থা নিয়ে জেল থেকে যে বার্তা দিলেন ইমরান খান
ভারত-পাকিস্তানের যুদ্ধাবস্থা নিয়ে জেল থেকে যে বার্তা দিলেন ইমরান খান

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চিন্ময় দাসের জামিন হাইকোর্টে
চিন্ময় দাসের জামিন হাইকোর্টে

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাকিস্তান পারমাণবিক শক্তিধর, কেউ হামলা করার সাহস করবে না : মরিয়ম
পাকিস্তান পারমাণবিক শক্তিধর, কেউ হামলা করার সাহস করবে না : মরিয়ম

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রাইজবন্ডের ১১৯তম ‘ড্র’ আজ
প্রাইজবন্ডের ১১৯তম ‘ড্র’ আজ

১১ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

গৃহকর্মীকে ধর্ষণের অভিযোগ, বাবা-ছেলে গ্রেফতার
গৃহকর্মীকে ধর্ষণের অভিযোগ, বাবা-ছেলে গ্রেফতার

২০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রিন্ট সর্বাধিক
অভিবাসী বহিষ্কারে রেকর্ড গড়লেন ট্রাম্প
অভিবাসী বহিষ্কারে রেকর্ড গড়লেন ট্রাম্প

প্রথম পৃষ্ঠা

বিদ্যুতের দাম সমন্বয় করতে চায় ডেসকো ওজোপাডিকো
বিদ্যুতের দাম সমন্বয় করতে চায় ডেসকো ওজোপাডিকো

পেছনের পৃষ্ঠা

আমবাগান পরিদর্শনে চীনের রাষ্ট্রদূত
আমবাগান পরিদর্শনে চীনের রাষ্ট্রদূত

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

আরও জটিল রোহিঙ্গা পরিস্থিতি
আরও জটিল রোহিঙ্গা পরিস্থিতি

প্রথম পৃষ্ঠা

বিজনেস পিপলকে মেরে ফেলা যাবে না
বিজনেস পিপলকে মেরে ফেলা যাবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

চীনের হাসপাতাল নীলফামারীতে
চীনের হাসপাতাল নীলফামারীতে

পেছনের পৃষ্ঠা

পল্লী বিদ্যুতে চালু রাখার চেষ্টা ডিইপিজেড
পল্লী বিদ্যুতে চালু রাখার চেষ্টা ডিইপিজেড

নগর জীবন

মোহনীয় কৃষ্ণচূড়া জারুল সোনালু
মোহনীয় কৃষ্ণচূড়া জারুল সোনালু

পেছনের পৃষ্ঠা

পাল্টা প্রস্তুতিতে পাকিস্তান
পাল্টা প্রস্তুতিতে পাকিস্তান

প্রথম পৃষ্ঠা

সাবিলা নূরের লুকোচুরি...
সাবিলা নূরের লুকোচুরি...

শোবিজ

অভিনেতা সিদ্দিককে মারধর করে পুলিশে সোপর্দ
অভিনেতা সিদ্দিককে মারধর করে পুলিশে সোপর্দ

পেছনের পৃষ্ঠা

বিনিয়োগকারীরা আর ঝুঁকি নিতে চান না
বিনিয়োগকারীরা আর ঝুঁকি নিতে চান না

পেছনের পৃষ্ঠা

অপকর্ম করলে আওয়ামী লীগের মতো অবস্থা
অপকর্ম করলে আওয়ামী লীগের মতো অবস্থা

প্রথম পৃষ্ঠা

গৃহকর্মী ধর্ষণের শিকার, বাবা-ছেলে আটক
গৃহকর্মী ধর্ষণের শিকার, বাবা-ছেলে আটক

দেশগ্রাম

শেরেবাংলা, মেয়র হানিফ ও ঢাকার মশা
শেরেবাংলা, মেয়র হানিফ ও ঢাকার মশা

সম্পাদকীয়

ব্যবসায় পরিবেশ উন্নতির কোনো সম্ভাবনা নেই
ব্যবসায় পরিবেশ উন্নতির কোনো সম্ভাবনা নেই

পেছনের পৃষ্ঠা

শিশুশিল্পী থেকে যেভাবে তারকা
শিশুশিল্পী থেকে যেভাবে তারকা

শোবিজ

আইসিইউতে অর্থনীতি, সংকটে রাজনীতি
আইসিইউতে অর্থনীতি, সংকটে রাজনীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

বিতর্কে কারিনা
বিতর্কে কারিনা

শোবিজ

শ্রমিকেরাও মানুষ
শ্রমিকেরাও মানুষ

সম্পাদকীয়

মোহামেডানকে কাঁদিয়ে ক্রিকেটে আবাহনীই সেরা
মোহামেডানকে কাঁদিয়ে ক্রিকেটে আবাহনীই সেরা

মাঠে ময়দানে

গ্যাস ও ব্যাংকিং সংকটে বিপর্যয়ে রপ্তানি শিল্প
গ্যাস ও ব্যাংকিং সংকটে বিপর্যয়ে রপ্তানি শিল্প

পেছনের পৃষ্ঠা

চম্পা কেন দূরে
চম্পা কেন দূরে

শোবিজ

১৫ বছর পর সেমিতে বার্সা-ইন্টার
১৫ বছর পর সেমিতে বার্সা-ইন্টার

মাঠে ময়দানে

নাচে এখন পেশাদারির জায়গা তৈরি হয়েছে
নাচে এখন পেশাদারির জায়গা তৈরি হয়েছে

শোবিজ

মানুষ মর্যাদা পাবে তার গুণের ভিত্তিতে
মানুষ মর্যাদা পাবে তার গুণের ভিত্তিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

কী চায় নতুন দলগুলো
কী চায় নতুন দলগুলো

প্রথম পৃষ্ঠা

চট্টগ্রামে লিড নিয়েছে বাংলাদেশ
চট্টগ্রামে লিড নিয়েছে বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

নাটকীয় ফাইনালে কিংসের শিরোপা
নাটকীয় ফাইনালে কিংসের শিরোপা

মাঠে ময়দানে