শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বুধবার, ২৮ জানুয়ারি, ২০১৫

সংলাপ চায় না যারা, গণতন্ত্রের শত্রু তারা

মাহমুদুর রহমান মান্না
অনলাইন ভার্সন
সংলাপ চায় না যারা, গণতন্ত্রের শত্রু তারা

২৭ জানুয়ারির দৈনিক পত্রিকাগুলোর খবর অনুযায়ী ৪ থেকে ২৬ জানুয়ারি এই ২৩ দিনে সহিংসতায় নিহত হয়েছেন ৩৬ জন। আগুন লেগেছে ৩৩৬টি যানবাহনে। ভাঙচুর হয়েছে ৪৩১টি। রাতে টেলিভিশনের টকশোতে এক সাবেক পুলিশ কর্মকর্তার বক্তব্য অনুযায়ী সংখ্যা আরও বেশি। বলা যায় সংখ্যা আরও বাড়ছে- কমছে না। ইতিমধ্যে দুইজন মন্ত্রী এক সপ্তাহের ব্যবধানে দুইবার বলেছেন, সাত দিনের মধ্যে সবকিছু ঠিক হয়ে যাবে। কিন্তু আমি একটু আগেই বলেছি, ৪ থেকে ২৬ জানুয়ারি পর্যন্ত তিন সপ্তাহেরও বেশি সময় পার হয়ে গেছে। আগামী ২ ফেব্রুয়ারি থেকে এসএসসি পরীক্ষা শুরু হওয়ার কথা। প্রায় সবার চোখে-মুখে প্রশ্ন এসএসসি পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হতে পারবে কি? অর্থনীতিতে যে ব্যাপক ক্ষতি হচ্ছে সে কথা এখানে আর উল্লেখ করলাম না। ব্যবসায়ী সংগঠনগুলো এবং গবেষকরা এ ব্যাপারে প্রতিদিনই তাদের বিবরণ তুলে ধরছেন। সে চিত্রও ভয়াবহ। কিন্তু যদি এসএসসি পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হতে না পারে আগামী দিনের জন্য তার চেয়ে ভয়াবহ সম্ভবত আর কিছু হবে না।

সমস্যা এখানে। এই একটি প্যারা পড়ে সঙ্গে সঙ্গে সরকারি দলের নেতারা মুখিয়ে উঠবেন। বলবেন সব কিছুর জন্য খালেদা জিয়া দায়ী। তিনি মানুষের জানমাল, নিরাপত্তা, শিক্ষা কোনো কিছুরই তোয়াক্কা করেন না। এ বিতর্কের মধ্যে আমি আপাতত যেতে চাই না। পুরো বিষয়টাকে আমি রাজনীতির সমস্যা থেকে উদ্ভূত বলে মনে করি। কিন্তু আপাতত আমি তাদের কথা ধরে নিচ্ছি। সমস্যাটা তো বাস্তব এবং সেটার আসল সমাধান জরুরি। ২৩ দিনে তারা যে সমস্যার সমাধান করতে পারেননি বরং গভীর করেছেন সেটা তো বাস্তব। এখন কী করবেন? আবার কি সাত দিন সময় নেবেন? খেয়াল করবেন আমার এ লেখা যেদিন ছাপা হবে সেদিন থেকে এসএসসি পরীক্ষা শুরু হতে আর সাতদিন বাকি থাকবে। পারবেন এ সময়ের মধ্যে সমস্যার সমাধান বা দমন করতে। নাকি অনির্দিষ্টকাল ধরে এ যুদ্ধাবস্থা চালিয়ে যেতে চান আপনারা।

আমার খুব অবাক লাগল সরকারের লোকদের বলতে শুনলাম যারা সংলাপ চায়, তারা প্রকারান্তরে এই সহিংসতাকেই মদদ দেয়। সেই যে কথায় বলে 'নাচতে না জানলে তার চরণ বাঁকা'। আমি এবং আমার সংগঠন নাগরিক ঐক্যসহ বাংলাদেশের অজস্র মানুষ ও সংগঠন আছে যারা ৫ জানুয়ারিকে কোনো নির্বাচন মনে করে না। এবং বর্তমান সমস্যার মূলে যে ওই নির্বাচন প্রহসন তাই মনে করে। একটি গ্রহণযোগ্য নির্বাচনের জন্য তারা আন্দোলনকেও সমর্থন করে কিন্তু সহিংসতাকে সমর্থন করে না। ক্ষমতাসীন এবং ক্ষমতাসীনদের দোসররা অতীতে গণতান্ত্রিক আন্দোলনের মধ্যে উগ্র বল প্রয়োগের সমর্থন ও চর্চা কিভাবে করেছেন তার অনেক উদাহরণ দেওয়া যাবে। কিন্তু এসব দল ও ব্যক্তি, যাদের কথা বললাম তারা কখনো সহিংসতাকে সমর্থন করেনি।

সহিংসতা বা জঙ্গিবাদ নিয়ে অতীতে বিতর্ক কম হয়নি। অবিভক্ত ভারতের যুগান্তর অনুশীলনের আন্দোলন, ক্ষুদিরাম সূর্যসেনের সশস্ত্র কর্মকাণ্ডকে কিভাবে মূল্যায়ন করা যাবে? আজও সূর্যসেনকে নিয়ে ছবি তৈরি হচ্ছে, উপাখ্যান হচ্ছে। কিন্তু তার পরেও সূর্যসেন খুদিরামদের আন্দোলন ভারতকে ব্রিটিশ মুক্ত করেনি। রাজনীতি সব সময় যুদ্ধকে নিয়ন্ত্রণ করে। বাংলাদেশে বর্তমানে যে পেট্রল-বোমাবাজি হচ্ছে সেগুলোকে কোনোভাবেই এসব আন্দোলনের সঙ্গে তুলনা করা যায় না। এগুলো নৃশংস। নিশ্চিতভাবেই অমানবিক। যে বোমায় মানুষ পুড়ে মারা যায় তাকে সমর্থন করার প্রশ্ন আসে না। কিন্তু একে দমন করার জন্য সরকার যে পদক্ষেপ গ্রহণ করেছে সেটাও তো কোনো কাজে আসছে না।

অবরোধ শুরু হওয়ার পর থেকেই সরকারকে আমরা দেখেছি হার্ডলাইন কথা বলতে। মন্ত্রীদের কেউ বলেছেন, নকশালী কায়দায় এগুলো দমন করা হবে। বিজিবি, পুলিশ ও র্যাবের সর্বোচ্চ কর্মকর্তারা যে ভাষায় কথা বলেছেন তাতে তো সন্ত্রাসীদের বুকের রক্ত হিম হয়ে যাওয়ার কথা। কিন্তু তা হতে দেখিনি।

সরকার যে শুধু কথা বলেছে তা কিন্তু না। এই সংস্থার সমন্বয়ে গঠিত যৌথবাহিনী সারা দেশের বিভিন্ন জায়গায় অপারেশনও চালিয়েছে। পত্রিকার পাতায় আরও দেখেছি চাঁপাইনবাবগঞ্জের গ্রাম থেকে কিভাবে মানুষ উদ্বাস্তুর মতো হেঁটে চলে যাচ্ছে।

পত্রিকায় প্রকাশিত খবর অনুযায়ী এ পর্যন্ত কথিত বন্দুকযুদ্ধে ছয়জন মারা গেছেন। আমার মাথায় আসে না স্বাধীন বাংলাদেশে এর চেয়ে বেশি আর কী করবে সরকার। লাখ টাকার পুরস্কার ঘোষণা করেছেন মন্ত্রী ও বিভিন্ন আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী প্রতিষ্ঠান। এ ব্যাপারে জনগণের পক্ষ থেকে খুব যে সাড়া পাওয়া যাচ্ছে তা তো দেখছি না। এলাকায় এলাকায় ধরপাকড় চলছে তাতে ক'জন সন্ত্রাসী ধরা পড়েছে তা কি সরকার বলতে পারবে? পত্রিকায় যেভাবে গ্রেফতারের খবর ছাপা হচ্ছে এগুলো যদি সত্যি হতো তাহলে তো বাইরে আর বোমাবাজ থাকার কথা নয়। অথচ অভিযোগ হচ্ছে কিছু কিছু অসাধু আইন প্রয়োগকারী সংস্থার লোক একটা গ্রেফতার বাণিজ্যের জাল বিছিয়েছেন। ভুলে যাওয়া উচিত হবে না, আমাদের মতো দেশে যখন সামরিক আইন জারি হয় তখন মানুষ স্বতঃস্ফূর্তভাবে সমর্থন করে। কিন্তু এ সামরিক আইন জনগণের অপ্রিয় হয়ে উঠতে সময় লাগে না। কেন তা সবাই জানে। আমাদের যৌথবাহিনীও মাঠে নেমেছে দুই সপ্তাহেরও বেশি। দীর্ঘ সময় তাদের এই অপারেশনে রাখা কি সুখকর হবে, যদি ইপ্সিত ফল লাভ না হয়? এ জন্যই সংলাপের কথা বলছি। যেহেতু সমস্যাটি রাজনীতি থেকে উদ্ভূত, রাজনৈতিকভাবেই এর সমাধান করতে হবে। আর গণতান্ত্রিক ও সংসদীয় রাজনীতিতে সংলাপের তো কোনো বিকল্প নেই।

সংলাপ না করার পক্ষে আওয়ামী লীগ এবং তার সাম্প্রতিকতম ঘনিষ্ঠ পার্টনার জাসদ এক অদ্ভুত যুক্তি হাজির করছে। যারা এই বোমাবাজি সন্ত্রাস করে তাদের সঙ্গে আবার কিসের সংলাপ। এর আগে তারা বলত, বিএনপি ১৫ আগস্ট বঙ্গবন্ধুর হত্যাকে ইনডেমনিটি দিয়েছিল, ২১ আগস্ট গ্রেনেড হামলা করে শেখ হাসিনাকে হত্যার চেষ্টা করেছিল তাদের সঙ্গে আবার কিসের সংলাপ। এখানে তো হবে টিট ফর ট্যাট। খুন বা বদলা খুন।

কি অদ্ভুত না? আওয়ামী লীগ কি বিএনপির সঙ্গে আগে বসেনি? জামায়াতিদের সঙ্গে আলোচনা করেনি। সংসদীয় গণতন্ত্র চালাতে হলে কথা তো বলতেই হবে। শেখ হাসিনা বছর খানেক আগে বেগম জিয়াকে সংলাপের জন্য ফোন করেননি? এমনকি সেটা এখনো ঢালাও করে প্রচার করছে না। এই যে অতি সম্প্রতি বেগম জিয়ার কনিষ্ঠপুত্র আরাফাত রহমান কোকোর মৃত্যুতে বেগম জিয়াকে সমবেদনা জানাতে গেলেন শেখ হাসিনা, সেটা কি?

বিএনপি চেয়ারপারসনের কার্যালয়ের কর্মকর্তারা যে মূল দরজার তালা খুলেননি সেটা নিশ্চয়ই অসৌজন্যমূলক। সেটা ভিন্ন আলোচনা। কিন্তু এটা তো ঠিক, শেখ হাসিনা দৃশ্যত বেগম জিয়ার শোক শেয়ার করতে গিয়েছিলেন। তাহলে কথা বলতে পারবেন না কেন? নাকি বেগম জিয়ার কর্মকর্তারা দরজা খুলেননি বলে আওয়ামী লীগ রাগ করে দেশের গণতন্ত্রের দরজাই বন্ধ করে দেবে, এরকম রাগ কারা করে?

এক টেলিভিশন টকশোতে উপস্থাপক প্রশ্ন করেছিলেন আমাদের দেশে সংলাপ কি কখনো সফল হয়েছে? আমি বললাম না হলে পার্বত্য চট্টগ্রাম শান্তিচুক্তি হলো কিভাবে? তখন তিনি আবার প্রশ্ন করলেন; কিন্তু হাসিনা-খালেদার সংলাপ কোনো দিন সফল হয়েছে? আমি বললাম আমরা এই দুই নারীকে মুখোমুখি সংলাপে বসতে দেখিনি। কিন্তু তাদের মধ্যে সফল কথাবার্তা হয়েছে। তা না হলে এরশাদবিরোধী ঐক্যবদ্ধ আন্দোলন কিভাবে হলো? কিভাবে রাষ্ট্রপতি পদ্ধতি থেকে আমরা সংসদীয় পদ্ধতিতে ফিরে এলাম?

অনেক সময় আমরা আমাদের সামনে ঘটে যাওয়া বিষয়গুলো ভুলে যাই। নেতিবাচক প্রচারণা আমাদের বিভ্রান্ত করে। দুই নেত্রীর বিভ্রান্তিকর আচরণ ও উচ্চারণ আমাদের বিক্ষুব্ধ করে। সম্ভবত সেরকম বিক্ষোভ থেকেই প্রবীণ আইনজীবী ব্যারিস্টার রফিক-উল হক সংলাপের ব্যাপারে নেতিবাচক বলেছেন। কিন্তু বিক্ষুব্ধ মন জটিল কেন সাধারণ সমস্যাও সমাধান করতে পারে না। গণতন্ত্রের পথে চলতে হলে সংলাপ ছাড়া বিকল্প নেই। পার্বত্য চট্টগ্রাম শান্তিচুক্তি তার প্রমাণ। আমাদের পাশের পশ্চিমবঙ্গের ঝাড়খন্ডে তার উদাহরণ আছে। সংলাপের কথা যারা বলছেন, তারা প্রকারান্তরে সহিংসতাকে মদদ দিচ্ছেন বলে যারা মনে করেন তাদের উদ্দেশে বলছি, উগ্র বল প্রয়োগ করে যখন ব্যর্থ হবেন তখন দেখবেন সহিংসতা জঙ্গিবাদের চাদরে ঢেকে গেছে দেশ।

লেখক : রাজনীতিক।

 

 

এই বিভাগের আরও খবর
এএফসি কম্পিটিশনে বসুন্ধরা কিংস
এএফসি কম্পিটিশনে বসুন্ধরা কিংস
বিনিয়োগ বন্ধ্যত্বে আকারে-নিরাকারে বেকার বৃদ্ধি : বাড়ছে নেশা-নৈরাজ্য
বিনিয়োগ বন্ধ্যত্বে আকারে-নিরাকারে বেকার বৃদ্ধি : বাড়ছে নেশা-নৈরাজ্য
শিক্ষা ও গবেষণায় বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয় বদ্ধপরিকর
শিক্ষা ও গবেষণায় বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয় বদ্ধপরিকর
তারেক রহমানের আসন্ন প্রত্যাবর্তন ও আগামীর রাজনীতি
তারেক রহমানের আসন্ন প্রত্যাবর্তন ও আগামীর রাজনীতি
অবাধ ও গ্রহণযোগ্য নির্বাচনের জন্য কিছু পরামর্শ
অবাধ ও গ্রহণযোগ্য নির্বাচনের জন্য কিছু পরামর্শ
বিশ্ব ডিম দিবস: পুষ্টি, নিরাপত্তা ও বৈশ্বিক গুরুত্ব
বিশ্ব ডিম দিবস: পুষ্টি, নিরাপত্তা ও বৈশ্বিক গুরুত্ব
বন্ড মার্কেট প্রতিষ্ঠায় প্রয়োজন সর্বোচ্চ সতর্কতা
বন্ড মার্কেট প্রতিষ্ঠায় প্রয়োজন সর্বোচ্চ সতর্কতা
রক্তক্ষরণে ব্যবসায়ীরা, বিনিয়োগে ধ্বংসযাত্রা, চাকরিক্ষুধায় তারুণ্য
রক্তক্ষরণে ব্যবসায়ীরা, বিনিয়োগে ধ্বংসযাত্রা, চাকরিক্ষুধায় তারুণ্য
বিরাজনৈতিকীকরণের প্রক্রিয়া চলছে
বিরাজনৈতিকীকরণের প্রক্রিয়া চলছে
পুঁজিবাজারে আস্থার সংকট কি বাড়তেই থাকবে
পুঁজিবাজারে আস্থার সংকট কি বাড়তেই থাকবে
উন্নতির অন্তর্গত কান্না : ব্যবস্থার বদল চাই
উন্নতির অন্তর্গত কান্না : ব্যবস্থার বদল চাই
শিক্ষক: দারিদ্র্যের নয়, মর্যাদার প্রতীক
শিক্ষক: দারিদ্র্যের নয়, মর্যাদার প্রতীক
সর্বশেষ খবর
রোম সফর শেষে দেশের পথে প্রধান উপদেষ্টা
রোম সফর শেষে দেশের পথে প্রধান উপদেষ্টা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চট্টগ্রামে শিক্ষা ও স্বাস্থ্যখাতে কানাডার সহযোগিতা চাইলেন মেয়র
চট্টগ্রামে শিক্ষা ও স্বাস্থ্যখাতে কানাডার সহযোগিতা চাইলেন মেয়র

৩ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

চট্টগ্রামে ইয়াবা মামলায় সাজা: পাঁচ বছর কারাদণ্ড
চট্টগ্রামে ইয়াবা মামলায় সাজা: পাঁচ বছর কারাদণ্ড

৪ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

চট্টগ্রামে প্রকাশ্যে ছুরিকাঘাতে ছাত্রদল নেতা নিহত
চট্টগ্রামে প্রকাশ্যে ছুরিকাঘাতে ছাত্রদল নেতা নিহত

৪ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

আশ্রয়ণ প্রকল্পের ঘর লুটপাটের প্রতিবাদে সিপিবির বিক্ষোভ
আশ্রয়ণ প্রকল্পের ঘর লুটপাটের প্রতিবাদে সিপিবির বিক্ষোভ

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সততার সাহস : ভুল স্বীকারের মর্যাদা
সততার সাহস : ভুল স্বীকারের মর্যাদা

৫ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৫ অক্টোবর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৫ অক্টোবর)

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লক্ষ্মীপুরে মাদ্রাসার ছাত্র অপহরণ, পাঁচ দিনেও মেলেনি খোঁজ
লক্ষ্মীপুরে মাদ্রাসার ছাত্র অপহরণ, পাঁচ দিনেও মেলেনি খোঁজ

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কুয়াকাটায় শৈবাল চাষ নিয়ে কর্মশালা
কুয়াকাটায় শৈবাল চাষ নিয়ে কর্মশালা

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘জামায়াতের পিআর নির্বাচনের দিবাস্বপ্ন কখনো পূরণ হবে না’
‘জামায়াতের পিআর নির্বাচনের দিবাস্বপ্ন কখনো পূরণ হবে না’

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

২০০ রানে হেরে আফগানিস্তানের বিপক্ষে হোয়াইটওয়াশ বাংলাদেশ
২০০ রানে হেরে আফগানিস্তানের বিপক্ষে হোয়াইটওয়াশ বাংলাদেশ

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মালয়েশিয়ায় ভূমিধসে প্রাণ গেল বাংলাদেশি শ্রমিকের
মালয়েশিয়ায় ভূমিধসে প্রাণ গেল বাংলাদেশি শ্রমিকের

৬ ঘণ্টা আগে | পরবাস

মহাসড়কের পাশে পড়ে ছিল মানসিক ভারসাম্যহীন ব্যক্তির লাশ উদ্ধার
মহাসড়কের পাশে পড়ে ছিল মানসিক ভারসাম্যহীন ব্যক্তির লাশ উদ্ধার

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

টাইমের প্রচ্ছদে নিজের চুল ‘গায়েব’ দেখে ক্ষুব্ধ ট্রাম্প
টাইমের প্রচ্ছদে নিজের চুল ‘গায়েব’ দেখে ক্ষুব্ধ ট্রাম্প

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গোবিন্দগঞ্জে শোবার ঘর থেকে বৃদ্ধের মরদেহ উদ্ধার
গোবিন্দগঞ্জে শোবার ঘর থেকে বৃদ্ধের মরদেহ উদ্ধার

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মিরপুরে অগ্নিকাণ্ড: নিহত ১৬ জনের মরদেহ ঢামেক মর্গে
মিরপুরে অগ্নিকাণ্ড: নিহত ১৬ জনের মরদেহ ঢামেক মর্গে

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লাশের ডিএনএ পরীক্ষা ছাড়া শনাক্ত করা সম্ভব নয় : ফায়ার সার্ভিস
লাশের ডিএনএ পরীক্ষা ছাড়া শনাক্ত করা সম্ভব নয় : ফায়ার সার্ভিস

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হোয়াইটওয়াশ এড়াতে বাংলাদেশের প্রয়োজন ২৯৪
হোয়াইটওয়াশ এড়াতে বাংলাদেশের প্রয়োজন ২৯৪

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

থাইল্যান্ডে মাদকসহ চার ইসরায়েলি সেনা গ্রেফতার
থাইল্যান্ডে মাদকসহ চার ইসরায়েলি সেনা গ্রেফতার

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অগ্নিদুর্ঘটনায় ১৬ জনের মৃত্যুতে তারেক রহমানের শোক
অগ্নিদুর্ঘটনায় ১৬ জনের মৃত্যুতে তারেক রহমানের শোক

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ব্যর্থতার দায়ে বরখাস্ত সুইডেন কোচ
ব্যর্থতার দায়ে বরখাস্ত সুইডেন কোচ

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সোনারগাঁয়ে ডোবা থেকে বস্তাবন্দি নারীর মরদেহ উদ্ধার
সোনারগাঁয়ে ডোবা থেকে বস্তাবন্দি নারীর মরদেহ উদ্ধার

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অক্টোবরের ১৩ দিনে এলো ১২৭ কোটি ডলার রেমিট্যান্স
অক্টোবরের ১৩ দিনে এলো ১২৭ কোটি ডলার রেমিট্যান্স

৯ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

জবিতে শিক্ষার্থীদের থিসিস গবেষণায় বরাদ্দ ৫০ লাখ টাকা
জবিতে শিক্ষার্থীদের থিসিস গবেষণায় বরাদ্দ ৫০ লাখ টাকা

৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

টাঙ্গাইলে ক্লুলেস হত্যা মামলার রহস্য উদঘাটন
টাঙ্গাইলে ক্লুলেস হত্যা মামলার রহস্য উদঘাটন

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শক্তিশালী পাসপোর্ট সূচকে শীর্ষ ১০ থেকে ছিটকে গেল যুক্তরাষ্ট্র, দেখে নিন বাংলাদেশের অবস্থান
শক্তিশালী পাসপোর্ট সূচকে শীর্ষ ১০ থেকে ছিটকে গেল যুক্তরাষ্ট্র, দেখে নিন বাংলাদেশের অবস্থান

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মিসরে গাজা শান্তি সম্মেলন: দুই প্রেসিডেন্টের গোপন আলাপ ফাঁস
মিসরে গাজা শান্তি সম্মেলন: দুই প্রেসিডেন্টের গোপন আলাপ ফাঁস

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনাকে আদালতে হাজির হতে পত্রিকায় বিজ্ঞপ্তি প্রকাশের নির্দেশ
শেখ হাসিনাকে আদালতে হাজির হতে পত্রিকায় বিজ্ঞপ্তি প্রকাশের নির্দেশ

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কোয়ার্টার ফাইনালে বাংলাদেশের জারিফ
কোয়ার্টার ফাইনালে বাংলাদেশের জারিফ

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ঢাবি কলা অনুষদের ডিনস অ্যাওয়ার্ড পেলেন ১৫৬ শিক্ষার্থী ও ১০ শিক্ষক
ঢাবি কলা অনুষদের ডিনস অ্যাওয়ার্ড পেলেন ১৫৬ শিক্ষার্থী ও ১০ শিক্ষক

৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সর্বাধিক পঠিত
গাজায় প্রকাশ্যে আটজনের মৃত্যুদণ্ড কার্যকর
গাজায় প্রকাশ্যে আটজনের মৃত্যুদণ্ড কার্যকর

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘আমরা কারাগারে নয়, কসাইখানায় ছিলাম’
‘আমরা কারাগারে নয়, কসাইখানায় ছিলাম’

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সারজিসের বক্তব্যের সময় বিদ্যুৎ বিভ্রাট নিয়ে মুখ খুললেন রুমিন ফারহানা
সারজিসের বক্তব্যের সময় বিদ্যুৎ বিভ্রাট নিয়ে মুখ খুললেন রুমিন ফারহানা

১৭ ঘণ্টা আগে | টক শো

মিরপুরে পোশাক কারখানায় অগ্নিকাণ্ডের ঘটনায় ৯ মরদেহ উদ্ধার
মিরপুরে পোশাক কারখানায় অগ্নিকাণ্ডের ঘটনায় ৯ মরদেহ উদ্ধার

১৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মিসরে গাজা শান্তি সম্মেলন: দুই প্রেসিডেন্টের গোপন আলাপ ফাঁস
মিসরে গাজা শান্তি সম্মেলন: দুই প্রেসিডেন্টের গোপন আলাপ ফাঁস

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১৯ অক্টোবরের মধ্যে এনসিপি প্রতীক না নিলে সিদ্ধান্ত নেবে ইসি
১৯ অক্টোবরের মধ্যে এনসিপি প্রতীক না নিলে সিদ্ধান্ত নেবে ইসি

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শক্তিশালী পাসপোর্ট সূচকে শীর্ষ ১০ থেকে ছিটকে গেল যুক্তরাষ্ট্র, দেখে নিন বাংলাদেশের অবস্থান
শক্তিশালী পাসপোর্ট সূচকে শীর্ষ ১০ থেকে ছিটকে গেল যুক্তরাষ্ট্র, দেখে নিন বাংলাদেশের অবস্থান

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজায় যুদ্ধবিরতি পদক্ষেপের প্রশংসা করে যা বললেন বাইডেন
গাজায় যুদ্ধবিরতি পদক্ষেপের প্রশংসা করে যা বললেন বাইডেন

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মাইন বিস্ফোরণে আহত বিজিবি সদস্যকে ঢাকা সিএমএইচে স্থানান্তর
মাইন বিস্ফোরণে আহত বিজিবি সদস্যকে ঢাকা সিএমএইচে স্থানান্তর

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আরেক দফা বাড়ল স্বর্ণের দাম, ভরি কত?
আরেক দফা বাড়ল স্বর্ণের দাম, ভরি কত?

৯ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ধূমপান ছাড়তে বলায় এরদোয়ানকে যে জবাব দিলেন মেলোনি
ধূমপান ছাড়তে বলায় এরদোয়ানকে যে জবাব দিলেন মেলোনি

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মারিয়াকে নোবেল শান্তি পুরস্কার দেয়ায় নরওয়ে দূতাবাস বন্ধ করল ভেনেজুয়েলা
মারিয়াকে নোবেল শান্তি পুরস্কার দেয়ায় নরওয়ে দূতাবাস বন্ধ করল ভেনেজুয়েলা

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শান্তি প্রতিষ্ঠায় স্বাধীন ফিলিস্তিনি রাষ্ট্র গঠনই সমাধান : জর্ডানের বাদশাহ
শান্তি প্রতিষ্ঠায় স্বাধীন ফিলিস্তিনি রাষ্ট্র গঠনই সমাধান : জর্ডানের বাদশাহ

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মিরপুরে অগ্নিকাণ্ডে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১৬
মিরপুরে অগ্নিকাণ্ডে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১৬

১১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বিচার বিভাগের জন্য আলাদা সচিবালয় এ সরকারের সময়ই হবে : আইন উপদেষ্টা
বিচার বিভাগের জন্য আলাদা সচিবালয় এ সরকারের সময়ই হবে : আইন উপদেষ্টা

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চলছে এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের কর্মবিরতি, আজ ‘মার্চ টু সচিবালয়’
চলছে এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের কর্মবিরতি, আজ ‘মার্চ টু সচিবালয়’

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বগুড়ায় মেয়েকে ধর্ষণের অভিযোগে বাবা গ্রেফতার
বগুড়ায় মেয়েকে ধর্ষণের অভিযোগে বাবা গ্রেফতার

১২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গোল্ডেন ভিসাধারীদের জন্য নতুন সিদ্ধান্ত নিল আমিরাত
গোল্ডেন ভিসাধারীদের জন্য নতুন সিদ্ধান্ত নিল আমিরাত

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাশিয়া ইরানের পরমাণু কর্মসূচিকে সমর্থন দিয়ে যাবে : ল্যাভরভ
রাশিয়া ইরানের পরমাণু কর্মসূচিকে সমর্থন দিয়ে যাবে : ল্যাভরভ

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আফগান সীমান্তে সর্বোচ্চ সতর্কতা জারি পাকিস্তানের
আফগান সীমান্তে সর্বোচ্চ সতর্কতা জারি পাকিস্তানের

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভোট দিলে বেহেশতে যাওয়া সহজ হবে, এমন প্রচারণা প্রতারণা : রিজভী
ভোট দিলে বেহেশতে যাওয়া সহজ হবে, এমন প্রচারণা প্রতারণা : রিজভী

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রাকিবের গোলে শেষরক্ষা, হংকংয়ের সাথে ড্র করল বাংলাদেশ
রাকিবের গোলে শেষরক্ষা, হংকংয়ের সাথে ড্র করল বাংলাদেশ

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সরকার ভোজ্যতেলের দাম বাড়ায়নি: বাণিজ্য উপদেষ্টা
সরকার ভোজ্যতেলের দাম বাড়ায়নি: বাণিজ্য উপদেষ্টা

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্বনামধন্য ব্যবসায়ীদের কপালেও ঋণখেলাপির তিলক
স্বনামধন্য ব্যবসায়ীদের কপালেও ঋণখেলাপির তিলক

২২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

বিশ্বব্যাপী আকাশ প্রতিরক্ষা চীনের, ট্রাম্প কেবল স্বপ্নই দেখছেন!
বিশ্বব্যাপী আকাশ প্রতিরক্ষা চীনের, ট্রাম্প কেবল স্বপ্নই দেখছেন!

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২০০ রানে হেরে আফগানিস্তানের বিপক্ষে হোয়াইটওয়াশ বাংলাদেশ
২০০ রানে হেরে আফগানিস্তানের বিপক্ষে হোয়াইটওয়াশ বাংলাদেশ

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

দুই গোলে এগিয়ে থেকেও জাপানের কাছে হারল ব্রাজিল
দুই গোলে এগিয়ে থেকেও জাপানের কাছে হারল ব্রাজিল

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৪ অক্টোবর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৪ অক্টোবর)

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কেন ভারত এখন আফগানকে সমাদরে কাছে টানছে?
কেন ভারত এখন আফগানকে সমাদরে কাছে টানছে?

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

থাইল্যান্ডে মাদকসহ চার ইসরায়েলি সেনা গ্রেফতার
থাইল্যান্ডে মাদকসহ চার ইসরায়েলি সেনা গ্রেফতার

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
বিএনপির প্রার্থী হতে চান টকশো ব্যক্তিত্বসহ ৮ জন
বিএনপির প্রার্থী হতে চান টকশো ব্যক্তিত্বসহ ৮ জন

নগর জীবন

পুড়ে অঙ্গার ১৬ প্রাণ
পুড়ে অঙ্গার ১৬ প্রাণ

প্রথম পৃষ্ঠা

বিপ্লবী চে গুয়েভারা ও সিরাজ সিকদার
বিপ্লবী চে গুয়েভারা ও সিরাজ সিকদার

সম্পাদকীয়

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

মানিকগঞ্জ হয়েছিল মালেকগঞ্জ
মানিকগঞ্জ হয়েছিল মালেকগঞ্জ

প্রথম পৃষ্ঠা

আমরণ অনশনের হুঁশিয়ারি এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের
আমরণ অনশনের হুঁশিয়ারি এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের

পেছনের পৃষ্ঠা

প্রশাসনে বিশেষ দলের প্রাধান্য, উদ্বিগ্ন বিএনপি
প্রশাসনে বিশেষ দলের প্রাধান্য, উদ্বিগ্ন বিএনপি

পেছনের পৃষ্ঠা

হাড্ডাহাড্ডি লড়াই ছাত্রদল-শিবির
হাড্ডাহাড্ডি লড়াই ছাত্রদল-শিবির

প্রথম পৃষ্ঠা

২০ কোটি টাকার দেশি বিদেশি জাল নোট উদ্ধার, যুবক গ্রেপ্তার
২০ কোটি টাকার দেশি বিদেশি জাল নোট উদ্ধার, যুবক গ্রেপ্তার

নগর জীবন

প্রয়োজনে সেনা আইন সংশোধন করে অভিযুক্ত কর্মকর্তাদের বিচার দাবি
প্রয়োজনে সেনা আইন সংশোধন করে অভিযুক্ত কর্মকর্তাদের বিচার দাবি

পেছনের পৃষ্ঠা

শাপলা প্রতীক নিয়েই নির্বাচনে যাবে এনসিপি
শাপলা প্রতীক নিয়েই নির্বাচনে যাবে এনসিপি

নগর জীবন

ঝিলমিল আবাসিকে নাগরিক সুবিধা নিশ্চিতে কাজ চলছে
ঝিলমিল আবাসিকে নাগরিক সুবিধা নিশ্চিতে কাজ চলছে

নগর জীবন

ডিজিটাল বাহিনী তৈরি করেছে জামায়াত
ডিজিটাল বাহিনী তৈরি করেছে জামায়াত

নগর জীবন

নকল পণ্য উৎপাদনে চ্যাম্পিয়ন বাংলাদেশ
নকল পণ্য উৎপাদনে চ্যাম্পিয়ন বাংলাদেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

অ্যানথ্রাক্স রোধে ছাড়পত্র ছাড়া পশু জবাই বন্ধে প্রশাসনের আদেশ জারি
অ্যানথ্রাক্স রোধে ছাড়পত্র ছাড়া পশু জবাই বন্ধে প্রশাসনের আদেশ জারি

নগর জীবন

দেশে ২০২৫ সালে জিডিপি প্রবৃদ্ধি ৩.৮ শতাংশ
দেশে ২০২৫ সালে জিডিপি প্রবৃদ্ধি ৩.৮ শতাংশ

পেছনের পৃষ্ঠা

বাগেরহাটে যুবদল নেতাসহ তিন খুন
বাগেরহাটে যুবদল নেতাসহ তিন খুন

পেছনের পৃষ্ঠা

ইসি বলল শাপলার সুযোগ নেই, এনসিপির প্রতিবাদ
ইসি বলল শাপলার সুযোগ নেই, এনসিপির প্রতিবাদ

পেছনের পৃষ্ঠা

এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের দাবি মেনে নিতে আহ্বান এনসিপির
এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের দাবি মেনে নিতে আহ্বান এনসিপির

নগর জীবন

বিচার বিভাগের জন্য পৃথক সচিবালয় এই সরকারের সময়েই
বিচার বিভাগের জন্য পৃথক সচিবালয় এই সরকারের সময়েই

নগর জীবন

দলগুলো ঐক্যবদ্ধ না হলে ফ্যাসিবাদ ফিরবে
দলগুলো ঐক্যবদ্ধ না হলে ফ্যাসিবাদ ফিরবে

নগর জীবন

বেরোবিতে ফুটবল খেলা নিয়ে সংঘর্ষে আহত ১০, বহিষ্কার ৮
বেরোবিতে ফুটবল খেলা নিয়ে সংঘর্ষে আহত ১০, বহিষ্কার ৮

নগর জীবন

নর্থ সাউথের শিক্ষার্থী অপূর্ব পাঁচ দিনের রিমান্ডে
নর্থ সাউথের শিক্ষার্থী অপূর্ব পাঁচ দিনের রিমান্ডে

পেছনের পৃষ্ঠা

কোথাও আইন লঙ্ঘন হলে দ্রুত ব্যবস্থা
কোথাও আইন লঙ্ঘন হলে দ্রুত ব্যবস্থা

নগর জীবন

ষড়যন্ত্র প্রতিহত করতে ঐক্যবদ্ধ থাকুন
ষড়যন্ত্র প্রতিহত করতে ঐক্যবদ্ধ থাকুন

নগর জীবন

ডেঙ্গুতে আরও পাঁচজনের মৃত্যু
ডেঙ্গুতে আরও পাঁচজনের মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

সোনার ভরি ২ লাখ ১৬ হাজার ছাড়াল
সোনার ভরি ২ লাখ ১৬ হাজার ছাড়াল

খবর

১৬ অক্টোবর পর্যন্ত বাড়ল হজযাত্রী নিবন্ধনের সময়
১৬ অক্টোবর পর্যন্ত বাড়ল হজযাত্রী নিবন্ধনের সময়

নগর জীবন

মাইন বিস্ফোরণে বাংলাদেশি আহত
মাইন বিস্ফোরণে বাংলাদেশি আহত

খবর

শিক্ষকদের ওপর হামলার তীব্র নিন্দা অধ্যক্ষ পরিষদের
শিক্ষকদের ওপর হামলার তীব্র নিন্দা অধ্যক্ষ পরিষদের

খবর