শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বুধবার, ১৮ মার্চ, ২০১৫

ভালো পরামর্শকের অভাবে রাজার সর্বনাশ

নঈম নিজাম
অনলাইন ভার্সন
ভালো পরামর্শকের অভাবে রাজার সর্বনাশ

কুমিল্লা গিয়েছিলাম গত শুক্রবার। ভাবলাম দেশে হরতাল, অবরোধ চলছে, যানজট হবে না। সড়ক থাকবে ফাঁকা ফাঁকা। নিরাপত্তা নিয়ে সমস্যা হবে চলার পথে। তাই ফিরতে হবে সন্ধ্যার আগে। তারপর যোগ দেব ডেইলি স্টারের প্রতিষ্ঠাবার্ষিকীর অনুষ্ঠানে। ডেইলি স্টার সম্পাদক মাহফুজ আনামকে কথাও দিয়েছিলাম। তাই অফিসে ফোন করে জানিয়ে রাখলাম ফুলের তোড়া বানিয়ে রাখতে। আমি সন্ধ্যায় ফিরব। তারপর কিছুক্ষণ অফিসে কাজ করে যাব বঙ্গবন্ধু আন্তর্জাতিক সম্মেলন কেন্দ্রে। ভোর সাড়ে ৬টায় ঢাকা থেকে বের হলাম। ভোরের রোদঝলমলে পথে হালকা যানজট পেলাম মেঘনা ব্রিজ, চান্দিনাতে। তারপরও ঝামেলা ছাড়া কুমিল্লা ক্যান্টনমেন্ট ছাড়িয়ে মিয়ামি রেস্টুরেন্টে। ঘড়ির কাঁটায় তখন সকাল সোয়া ৯টা। মন ভালো হয়ে গেল। যাক সমস্যা নেই। পারিবারিক অনুষ্ঠান শেষ করে ফিরতে পারব যথাসময়ে। নাঙ্গলকোটের গ্রামের বাড়িতে পারিবারিক মসজিদে জুমার নামাজ আদায় করলাম। দুপুরে খেয়ে আর দেরি করলাম না। বেরিয়ে পড়লাম নাঙ্গলকোট হেসাখাল বাজার কলেজের পথে। এই কলেজটির সভাপতি আমি। তাই বাড়িতে এলেই কলেজে একবার আসি। কলেজের অধ্যক্ষ আবদুল মতিন, স্থানীয় ইউপি চেয়ারম্যানসহ কলেজ কমিটির সদস্যরা ছিলেন। তাদের সময় দিলাম না। কিছুক্ষণ থেকে পৌনে ৪টায় আবার গাড়িতে চড়লাম। পথে লাকসাম বাসস্ট্যান্ডে দাঁড়ালাম দুই মিনিট। স্থানীয় সাংবাদিকদের সঙ্গে হাত মিলিয়ে আবার ঢাকার পথে।

গাড়ি ভালো গতিতে ছুটছে। কিন্তু অবরোধের দিনে এই সুখ বেশি সইল না। কুমিল্লা ক্যান্টনমেন্টের আগে ভয়াবহ জ্যাম। টানা দেড় ঘণ্টা এই জ্যামে। কঠিন জ্যাম শেষে আবার যাত্রা শুরু। ভাবলাম যত জ্যাম থাকুক ৮টার ভিতরে ঢাকা পৌঁছবই। কিন্তু আমার ভাবনায় ছেদ পড়ল। কারণ কিছু দূর পরপরই হালকা যানজট। ঢাকা-চট্টগ্রাম ফোর লেনের কাজের গতি নেই। কবে এই কাজ শেষ হবে কেউ জানে না। যানজটে বসে কাজের গতি নিয়ে ভাবছিলাম। এর মধ্যে আবার শুরু দাউদকান্দিতে। টানা এক ঘণ্টা। দাউদকান্দি পার হয়ে যাক রক্ষা। কিন্তু না, ভয়াবহ অবস্থা গজারিয়া এলাকায়। মেঘনা ব্রিজের আগে আবার যানজট। সবকিছু পিছু ঠেলে ঢাকা এসে পৌঁছলাম রাত ১১টায়। আগে যানজটে পড়লে বিরক্ত হতাম। এবার হইনি। মানুষ অল্প শোকে কাতর। অধিক শোকে পাথর হয়। আর আমরা সবকিছু সয়ে নিচ্ছি। বিএনপি প্রতিদিন হরতাল-অবরোধ ডাকছে। মানুষ হরতাল-অবরোধে যানজট করছে। কথায় কথায় হরতালে মানুষ ক্লান্ত। আমার এক বন্ধু বললেন, হরতাল ডাকলে এখন মানুষ গাড়ি নিয়ে বের হয়। আর শিথিল থাকলে ঘরে থাকে। গাড়ি বের করে না। সবকিছু এখন সহনীয়।

আসলে মানুষ অসহায়। কারও কিছু করার নেই। রাজনৈতিক দলগুলো যার যা খুশি তা-ই করছে। মানুষ তামাশা দেখছে। একটা দেশে মাসের পর মাস হরতাল-অবরোধ চলতে পারে না। বিএনপি মাঘ মাসের কাজ শুরু করেছে আষাঢ় মাসে। ৫ জানুয়ারির নির্বাচনে না আসা বিএনপির একটা বড় ভুল ছিল। এই ভুলের খেসারত দূর করতে আন্দোলনের ধারাবাহিকতার দরকার ছিল। বিএনপি তা করেনি। বরং ডিসেম্বর মাসে মাঠে থাকা কর্মীদের ঢাকায় ঢেকে এনেছিল বিএনপি। তৃণমূল খালি করে আন্দোলন পরিত্যক্ত করে বিএনপি। তখন আন্দোলনের প্রতি দেশ-বিদেশের নানা মতের মানুষের সমর্থনও ছিল। বিএনপির প্রতি সহানুভূতিও ছিল। কিন্তু এখন পরিস্থিতি আগের মতো নেই। ব্যবসায়ীরা বিএনপির আন্দোলনের বিপক্ষে। মিডিয়ার সমর্থন নেই। নেতা-কর্মীরা পরিস্থিতি বুঝতে পারছেন না। দেশ-বিদেশের কূটনীতিকরা মনে করছেন, বিএনপি মাঠে নামতে পারছে না। ঘরে বসে কর্মসূচি দিচ্ছে। সেই কর্মসূচিকে জনগণ অবজ্ঞা করছে। তাই বাংলাদেশের অভ্যন্তরীণ বিষয়ে নাক না গলানোই ভালো। তার চেয়ে ক্রিকেট কূটনীতি অনেক ইতিবাচক। তাই বাংলাদেশ দলের অধিনায়ক সেজে ক্রিকেট খেলছেন মার্কিন রাষ্ট্রদূত বার্নিকাট।

অন্যদিকে সরকার ২০১৩ সালের চেয়ে এখন অনেক বেশি শক্তিশালী। ঘর-বাইর সামলে নিয়েছে আইন প্রয়োগকারী সংস্থা। মন্ত্রী, এমপি, নেতা-কর্মীরা চাঙ্গা। দেশে আবার আওয়ামী লীগারের সংখ্যা বেড়ে গেছে। ২০১৩ সালে অনেকে সরে পড়েছিলেন, এলাকা ছেড়েছিলেন। সুবিধা বুঝে আবার ফিরেছেন তারা। সবাই ব্যস্ত আখের গোছানো নিয়ে। এ কারণে ৫ জানুয়ারির আগের সুবিধাভোগীরা এলাকায় ফিরে সক্রিয়। এর বিপরীতে বিএনপি কর্মীরা ঘরছাড়া। হামলা-মামলায় তারা জর্জরিত। সারাক্ষণ নানামুখী ভয় ও হুমকিতে থাকতে হয় তাদের। এই বাস্তবতাকে এড়ানোর কোনো সুযোগ নেই। কিন্তু বিএনপি কতটা বাস্তবিক? সর্বশেষ বিএনপি চেয়ারপারসনের সংবাদ সম্মেলনে সিনিয়র নেতাদের ডাকা হয়নি। ব্যারিস্টার মওদুদ আহমদ, লে. জেনারেল (অব.) মাহবুবুর রহমান, ড. মঈন খানকে ডাকা যেত, রাখা যেত। তাদের ডাকা হয়নি। চাণক্যের কথা আছে, ভালো পরামর্শকের অভাবে রাজার সর্বনাশ হয়। রাজারা তোশামোদকারীদের প্রাধান্য দেন। দক্ষ মানুষদের কদর করেন না। যার যেখানে থাকার কথা তা না থাকলেই জটিলতা বাড়ে। বিএনপির একজন সাবেক সংসদ সদস্য মেজর (অব.) আখতারুজ্জামান চেয়ারপারসনের কার্যালয়ে প্রবেশ করতে পারেননি কর্মচারীদের বাধার মুখে। তাই তিনি ক্ষোভ ঝেড়েছেন চেয়ারপারসনের ব্যক্তিগত কর্মকর্তাদের বিরুদ্ধে। বলেছেন, বেগম জিয়া এখন বন্দী কর্মচারীদের জেলে। একই অভিযোগ তারেক রহমানকে নিয়েও। তিনি হাওয়া ভবনের সাবেক কর্মচারীদের নিয়েই আছেন লন্ডনে। যেখানে রাজনৈতিক নেতাদের গুরুত্ব নেই। কেন্দ্রের অনেক বড় নেতা তারেক রহমানের সাক্ষাৎ পান না লন্ডন গিয়ে।

বিএনপিকে বুঝতে হবে রাজনীতি এক চলমান প্রক্রিয়া। শেখ হাসিনা ছাড় দিয়ে ওয়ান-ইলেভেনের সময়কার অনেক নেতাকে আবারও দলে ঠাঁই দিয়েছেন। অবস্থান দিয়েছেন। তাদের গাড়িতে পতাকা দিয়েছেন। ক্ষমতার রাজনীতির জন্য ছাড় দিতে হয়। বিএনপি চেয়ারপারসন ভারত গিয়ে লালগালিচা সংবর্ধনা নেন। অথচ ভারতের রাষ্ট্রপতি বাংলাদেশে এলে হরতাল দিয়ে বসেন। তার সঙ্গে সাক্ষাৎ করার জন্য সময় নেন। তারপর দেখা করেন না। ২০০১ সালের নির্বাচনের সময় ভারতে ক্ষমতায় ছিল বিজেপি। সেই সময় বিজেপির সমর্থন পেয়েছিল বিএনপি। তাই মোদি ক্ষমতায় আসার পর বিএনপি নেতারা উল্লসিত ছিলেন। তারা ভেবেছিলেন আবার সমর্থন পাবেন। কিন্তু বিএনপি ভুলে গেছে, চট্টগ্রামে অস্ত্র আটকের কাহিনী। সীমান্তে নানা উৎপাতের কথা। চট্টগ্রামের অস্ত্র চোরাচালান মামলায় বিএনপির সময়কার শীর্ষ গোয়েন্দা কর্মকর্তারাসহ রাঘববোয়ালরা এখন কারান্তরীণ। ওয়ান-ইলেভেনের সময় তারা আটক হয়েছিলেন। মামলাটিও সেই সময়কার। বিএনপি মাঝে মাঝে ভুলে যায় তাদের বিশাল জনসমর্থন রয়েছে। তাই ক্ষমতায় আসার জন্য বাস্তবতায় থাকার দরকার। বাস্তবতার বাইরে থাকার কারণেই বিএনপি ক্ষমতার ট্রেন মিস করেছে। এখন তাদের অপেক্ষা করতে হবে আরেকটি ট্রেনের জন্য। জনগণকে জিম্মি করে ক্ষমতার ট্রেনে ওঠা যায় না। ক্ষমতার ট্রেনে উঠতে হলে জনগণকে সঙ্গে নিয়ে উঠতে হয়। বিএনপিকে বাস্তবতায় আসতে হবে দেশের মানুষের স্বার্থে। সরকারের অনেক আচরণে মানুষের মধ্যে ক্ষোভের অনল জ্বলছে। সেই অনলকে আরও জ্বালাতে হলে জনসম্পৃক্ত ইস্যুগুলোকে সামনে আনতে হবে। এখন লড়াইটা ক্ষমতার। এক দল ক্ষমতায় যেতে চায়। আরেক দল ক্ষমতায় থাকতে চায়। এর সঙ্গে সাধারণ মানুষের সম্পৃক্ততা কোথায়? আর সাধারণ মানুষের সম্পৃক্ততা না থাকার কারণেই আন্দোলন জমছে না। বিএনপির নেতা-কর্মীরা দিন কাটাচ্ছেন ঝুঁকির মধ্যে। সরকার কৌশল নিয়েছে বিএনপিকে বিচ্ছিন্ন করে ক্ষমতা পোক্ত করতে। আর বিএনপি সরকারের টোপে পা রেখে নাশকতা ও সন্ত্রাসের পথ বেছে নিয়েছে। নাশকতার পথে সরকারের পতন হয় না। বরং বহির্বিশ্বে একটি রাজনৈতিক দলের ভাবমূর্তি ক্ষুণ্ন হয়। সরকার চেষ্টা করছে বিএনপিকে সেদিকেই রাখতে। সরকারের ফাঁদে পা দিচ্ছে বিএনপি বারবার। অনেকটা জেনেশুনে বিষ পানের মতো।

রাজনৈতিক পর্যবেক্ষকরা মনে করেন, বিএনপিকে বাস্তবতায় ফিরে আসতে হবে। সংকটের সমাধানে জামায়াতের সঙ্গে দীর্ঘমেয়াদি ঐক্যের বিষয়ে অবস্থান পরিষ্কার করতে হবে। মুক্তিযুদ্ধ ও বঙ্গবন্ধুকে নিয়ে বন্ধ করতে হবে ইতিহাস বিকৃতি। হরতাল-অবরোধের বিকল্প চিন্তা করতে হবে। ১৫ আগস্ট বিতর্কিত জন্মদিন পালন নিয়েও সিদ্ধান্ত নিতে হবে। জিয়াউর রহমান জীবিত থাকাকালে কিংবা রাজনীতিতে যোগ দিয়ে '৯০ সাল পর্যন্ত ১৫ আগস্ট জন্মদিন পালন করেননি বেগম খালেদা জিয়া। '৯১ সালে প্রধানমন্ত্রী হিসেবে দায়িত্ব নেওয়ার পর প্রথম বায়োডাটাতে ১৫ আগস্ট জন্মদিন ছিল না। তার শিক্ষা সনদ, পাসপোর্ট কোথাও ১৫ আগস্ট জন্মদিন নেই। গল্প শুরু বিএনপির '৯২ সাল থেকে। আর পালন শুরু আওয়ামী লীগ '৯৬ সালে ক্ষমতায় আসার পর। এর বিকাশ ২০০১ সালের পর। এবার লন্ডন বসে বঙ্গবন্ধুকে নিয়ে তারেক রহমানের কটাক্ষ কোনো সভ্যতার মধ্যে পড়ে না। মানুষ নতুন প্রজন্মের কাছে স্বপ্নের কথা শুনতে চায়। পুরনো কাসুন্দির ঘাঁটাঘাঁটি নয়। আর রাজনীতিবিদদের পরস্পরকে সম্মান দিতে হবে। শ্রদ্ধা জানাতে হবে। আমাদের রাজনীতি থেকে শ্রদ্ধাবোধ উঠে গেছে। এখানে কেউ কাউকে সম্মান জানান না। আত্দীয়তার বন্ধনে আবদ্ধ হন নিজেদের সম্পদ রক্ষায়। কাদা ছোড়াছুড়ি করেন অকারণে। সবাইকে মনে রাখতে হবে, ক্ষমতা চিরস্থায়ী নয়। ক্ষমতা আজ আছে কাল নেই। কতগুলো মৌলিক প্রশ্নে রাজনীতিবিদদের এক হতে হবে। মুক্তিযুদ্ধের ইতিহাস নিয়ে কোনো দলই বাড়াবাড়ি করতে পারবে না। বাংলাদেশের প্রতিষ্ঠাতাকে অসম্মান করা যাবে না। কেউ অসম্মান করলে তার বিরুদ্ধে সংবিধান লংঘনের দায়ে ব্যবস্থা নেওয়া হবে। কারণ সংবিধানে স্বাধীনতার ঘোষণাপত্রে পরিষ্কারভাবে রয়েছে বঙ্গবন্ধুর অবস্থান।

কোনো আপস করা যাবে না সংবিধান, জাতীয় পতাকা, জাতীয় সংগীত প্রশ্নে। পাশাপাশি আমাদের প্রতিষ্ঠানগুলোকে শক্তিশালী করতে হবে। বিচার বিভাগ, প্রশাসন, নির্বাচন কমিশন, দুর্নীতি দমন কমিশনসহ সব প্রতিষ্ঠানকে শক্তিশালী করা নিয়ে প্রয়োজনে রাজনৈতিক দলগুলোর মধ্যে দীর্ঘমেয়াদি সংলাপ হতে পারে। ক্ষমতায় যে থাকুন নির্বাচন কমিশনকে ঢেলে সাজাতে হবে ভারতের আদলে। নির্বাচন কমিশনে নিয়োগের বিষয়েও রাজনৈতিক দলগুলোর মধ্যে ঐক্য হতে পারে। দেশের মানুষ নিরপেক্ষ নির্বাচন চায়। আর নিরপেক্ষ নির্বাচন করতে হলে দরকার একটি শক্তিশালী নির্বাচন কমিশন। নির্বাচন কমিশনকে সাহায্য করার জন্য বেসামরিক প্রশাসনের পাশাপাশি প্রয়োজনে দেশপ্রেমিক সেনাবাহিনীরও সহায়তা নেওয়া যেতে পারে। তাহলে মানুষের ভোটাধিকার রক্ষা পাবে। মনে রাখতে হবে, দীর্ঘমেয়াদি অশান্তি দেশের মানুষের কাম্য নয়। মানুষ শান্তি চায়, স্থিতিশীলতা চায়। আইনের শাসনের স্বাভাবিক গতির পাশাপাশি উন্নত-সমৃদ্ধ দেশ দেখতে চায়। দেশের মানুষকে নিরাপত্তা দিতে হবে। আইনের শাসন কায়েম করতে হবে। একটি সরকার শপথ নেয় মানুষকে নিরাপত্তা দেওয়ার জন্য। সরকার কীভাবে নিরাপত্তা দেবে সেটি তার নিজের ব্যাপার। জনগণের দেখার বিষয় নয়। জনগণ চায় তার নিরাপত্তা। সরকার নিরাপত্তা দিতে ব্যর্থ হলে ক্ষমতায় থাকার অধিকার হারায়। বুঝতে হবে দেশটা ১৬ কোটি মানুষের। কোনো দল, গোষ্ঠী বা ব্যক্তির নয়। ব্যক্তি বা গোষ্ঠীর কাছে কোনো কিছু জিম্মি থাকতে পারে না। মানুষও নয়।

পাদটীকা : বিএনপি নেতা সালাহউদ্দিনকে খুঁজে পাওয়া যাচ্ছে না। তিনি কোথাও নেই। তার পরিবার দাবি করছে, আইন প্রয়োগকারী সংস্থা তাকে তুলে নিয়ে গেছে। অন্যদিকে আইন প্রয়োগকারী সংস্থা বলছে, তারা কিছুই জানে না। সালাহউদ্দিন একজন সাবেক প্রতিমন্ত্রী ও সাবেক এমপি। জীবন শুরু করেছিলেন বিসিএস প্রশাসন সার্ভিসে। এমন একজন মানুষ কোথায় হাওয়া হয়ে গেলেন? তাকে অবশ্যই খুঁজে পেতে হবে। আর কাজটি করতে হবে রাষ্ট্রকেই। তিনি অপরাধী হলে অবশ্যই তার বিচার হবে আইনি প্রক্রিয়ায়। তবে যে কোনো নাগরিক নিখোঁজ হলে তার সম্পর্কে দেশের মানুষকে জানানোর দায়িত্বও রাষ্ট্রের।

লেখক : সম্পাদক, বাংলাদেশ প্রতিদিন

 

 

এই বিভাগের আরও খবর
বিবিসিতে তারেক রহমানের সাক্ষাৎকার : দূরদৃষ্টির অনন্য দৃষ্টান্ত
বিবিসিতে তারেক রহমানের সাক্ষাৎকার : দূরদৃষ্টির অনন্য দৃষ্টান্ত
এএফসি কম্পিটিশনে বসুন্ধরা কিংস
এএফসি কম্পিটিশনে বসুন্ধরা কিংস
বিনিয়োগ বন্ধ্যত্বে আকারে-নিরাকারে বেকার বৃদ্ধি : বাড়ছে নেশা-নৈরাজ্য
বিনিয়োগ বন্ধ্যত্বে আকারে-নিরাকারে বেকার বৃদ্ধি : বাড়ছে নেশা-নৈরাজ্য
শিক্ষা ও গবেষণায় বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয় বদ্ধপরিকর
শিক্ষা ও গবেষণায় বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয় বদ্ধপরিকর
তারেক রহমানের আসন্ন প্রত্যাবর্তন ও আগামীর রাজনীতি
তারেক রহমানের আসন্ন প্রত্যাবর্তন ও আগামীর রাজনীতি
অবাধ ও গ্রহণযোগ্য নির্বাচনের জন্য কিছু পরামর্শ
অবাধ ও গ্রহণযোগ্য নির্বাচনের জন্য কিছু পরামর্শ
বিশ্ব ডিম দিবস: পুষ্টি, নিরাপত্তা ও বৈশ্বিক গুরুত্ব
বিশ্ব ডিম দিবস: পুষ্টি, নিরাপত্তা ও বৈশ্বিক গুরুত্ব
বন্ড মার্কেট প্রতিষ্ঠায় প্রয়োজন সর্বোচ্চ সতর্কতা
বন্ড মার্কেট প্রতিষ্ঠায় প্রয়োজন সর্বোচ্চ সতর্কতা
রক্তক্ষরণে ব্যবসায়ীরা, বিনিয়োগে ধ্বংসযাত্রা, চাকরিক্ষুধায় তারুণ্য
রক্তক্ষরণে ব্যবসায়ীরা, বিনিয়োগে ধ্বংসযাত্রা, চাকরিক্ষুধায় তারুণ্য
বিরাজনৈতিকীকরণের প্রক্রিয়া চলছে
বিরাজনৈতিকীকরণের প্রক্রিয়া চলছে
পুঁজিবাজারে আস্থার সংকট কি বাড়তেই থাকবে
পুঁজিবাজারে আস্থার সংকট কি বাড়তেই থাকবে
উন্নতির অন্তর্গত কান্না : ব্যবস্থার বদল চাই
উন্নতির অন্তর্গত কান্না : ব্যবস্থার বদল চাই
সর্বশেষ খবর
'কালি মুছে গেলেও জাল ভোটের সুযোগ নেই'
'কালি মুছে গেলেও জাল ভোটের সুযোগ নেই'

১ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

মালয়েশিয়ায় দুই বাংলাদেশি যুবকের মরদেহ উদ্ধার
মালয়েশিয়ায় দুই বাংলাদেশি যুবকের মরদেহ উদ্ধার

১ মিনিট আগে | পরবাস

১০ হাজার মানুষের একমাত্র ভরসা কাঠের সেতু এখন অকেজো
১০ হাজার মানুষের একমাত্র ভরসা কাঠের সেতু এখন অকেজো

৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

শুক্রবার থেকে সারাদেশে বৃষ্টির আভাস
শুক্রবার থেকে সারাদেশে বৃষ্টির আভাস

২১ মিনিট আগে | জাতীয়

'অশ্লীল' তকমা দিয়ে নিষিদ্ধ করা হয় মাধুরীর গান
'অশ্লীল' তকমা দিয়ে নিষিদ্ধ করা হয় মাধুরীর গান

২২ মিনিট আগে | শোবিজ

মা ইলিশ রক্ষায় বসুন্ধরা শুভসংঘের সচেতনতামূলক সভা
মা ইলিশ রক্ষায় বসুন্ধরা শুভসংঘের সচেতনতামূলক সভা

২৭ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

গায়ে আগুন ধরিয়ে আত্মহত্যার চেষ্টা স্ত্রীর, বাঁচাতে গিয়ে দগ্ধ স্বামী
গায়ে আগুন ধরিয়ে আত্মহত্যার চেষ্টা স্ত্রীর, বাঁচাতে গিয়ে দগ্ধ স্বামী

২৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

দরিদ্র ভ্যানচালকের ৬ মেয়ের শিক্ষার দায়িত্ব নিলো ছাত্রদল
দরিদ্র ভ্যানচালকের ৬ মেয়ের শিক্ষার দায়িত্ব নিলো ছাত্রদল

২৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

টানা জয়ের বিশ্বরেকর্ড এককভাবে মরক্কোর
টানা জয়ের বিশ্বরেকর্ড এককভাবে মরক্কোর

৩০ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ট্রাকচাপায় জাবি ছাত্রী নিহত
ট্রাকচাপায় জাবি ছাত্রী নিহত

৩৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

৫ দফা দাবিতে গোপালগঞ্জে ইসলামী আন্দোলনের মানববন্ধন
৫ দফা দাবিতে গোপালগঞ্জে ইসলামী আন্দোলনের মানববন্ধন

৩৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

একজন ধনী ব্যক্তি মার্কিন সেনাদের বেতন দিতে চান
একজন ধনী ব্যক্তি মার্কিন সেনাদের বেতন দিতে চান

৪৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পঞ্চগড়ে ‘ঘরে ঘরে জনে জনে’ কর্মসূচিতে মিলছে সাড়া
পঞ্চগড়ে ‘ঘরে ঘরে জনে জনে’ কর্মসূচিতে মিলছে সাড়া

৪৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

হামাসকে নিরস্ত্র হতে বাধ্য করা হবে, প্রয়োজনে আমরাই করব: ট্রাম্প
হামাসকে নিরস্ত্র হতে বাধ্য করা হবে, প্রয়োজনে আমরাই করব: ট্রাম্প

৫০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কর জাল সম্প্রসারণে এনবিআরের ১২ নতুন ইউনিট গঠন
কর জাল সম্প্রসারণে এনবিআরের ১২ নতুন ইউনিট গঠন

৫১ মিনিট আগে | জাতীয়

১৬ লাশের মধ্যে সাত লাশ হস্তান্তর হতে পারে
১৬ লাশের মধ্যে সাত লাশ হস্তান্তর হতে পারে

৫৩ মিনিট আগে | নগর জীবন

তারেক রহমানের নেতৃত্বেই গড়ে উঠবে সম্প্রীতির বাংলাদেশ
তারেক রহমানের নেতৃত্বেই গড়ে উঠবে সম্প্রীতির বাংলাদেশ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চাঁদপুরে মা ইলিশ রক্ষা অভিযানে আটক ৬১ জেলে
চাঁদপুরে মা ইলিশ রক্ষা অভিযানে আটক ৬১ জেলে

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জুলাই-আগস্টের ৭ মামলায় সালমান-আনিসুলসহ ৪৫ জনকে ট্রাইব্যুনালে হাজির
জুলাই-আগস্টের ৭ মামলায় সালমান-আনিসুলসহ ৪৫ জনকে ট্রাইব্যুনালে হাজির

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুদকের পরিচালক হলেন দুই পুলিশ কর্মকর্তা
দুদকের পরিচালক হলেন দুই পুলিশ কর্মকর্তা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

উষ্ণায়নের ফলে ধ্বংসের পথে প্রবাল প্রাচীর
উষ্ণায়নের ফলে ধ্বংসের পথে প্রবাল প্রাচীর

১ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

আবারও সীমান্তে পাল্টাপাল্টি হামলা পাকিস্তান-আফগানিস্তানের
আবারও সীমান্তে পাল্টাপাল্টি হামলা পাকিস্তান-আফগানিস্তানের

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নির্বাচন সুষ্ঠু হলে আমাদের সম্মান বাড়বে: চবি উপাচার্য
নির্বাচন সুষ্ঠু হলে আমাদের সম্মান বাড়বে: চবি উপাচার্য

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

খাগড়াছড়ি জেলা পরিষদের চেয়ারম্যানকে স্থায়ীভাবে অপসারণ
খাগড়াছড়ি জেলা পরিষদের চেয়ারম্যানকে স্থায়ীভাবে অপসারণ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সূচকের পতনে পুঁজিবাজারে চলছে লেনদেন
সূচকের পতনে পুঁজিবাজারে চলছে লেনদেন

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

জামায়াত নেতা হত্যা: একজনের আমৃত্যুসহ ১৪ জনের যাবজ্জীবন
জামায়াত নেতা হত্যা: একজনের আমৃত্যুসহ ১৪ জনের যাবজ্জীবন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নারায়ণগঞ্জে বিশ্ব হাত ধোয়া দিবস পালিত
নারায়ণগঞ্জে বিশ্ব হাত ধোয়া দিবস পালিত

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

যুদ্ধবিরতি উপেক্ষা করে ফের গাজায় ইসরায়েলি হামলা, নিহত ৯
যুদ্ধবিরতি উপেক্ষা করে ফের গাজায় ইসরায়েলি হামলা, নিহত ৯

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ডিপ ফ্রিজ থেকে গৃহবধূর মরদেহ উদ্ধারের ঘটনায় স্বামী গ্রেফতার
ডিপ ফ্রিজ থেকে গৃহবধূর মরদেহ উদ্ধারের ঘটনায় স্বামী গ্রেফতার

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ব্রিকসের দেশগুলোকে শুল্ক দিতে হবে, হুঁশিয়ারি ট্রাম্পের
ব্রিকসের দেশগুলোকে শুল্ক দিতে হবে, হুঁশিয়ারি ট্রাম্পের

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
গাজায় প্রকাশ্যে আটজনের মৃত্যুদণ্ড কার্যকর
গাজায় প্রকাশ্যে আটজনের মৃত্যুদণ্ড কার্যকর

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সারজিসের বক্তব্যের সময় বিদ্যুৎ বিভ্রাট নিয়ে মুখ খুললেন রুমিন ফারহানা
সারজিসের বক্তব্যের সময় বিদ্যুৎ বিভ্রাট নিয়ে মুখ খুললেন রুমিন ফারহানা

২৩ ঘণ্টা আগে | টক শো

মিসরে গাজা শান্তি সম্মেলন: দুই প্রেসিডেন্টের গোপন আলাপ ফাঁস
মিসরে গাজা শান্তি সম্মেলন: দুই প্রেসিডেন্টের গোপন আলাপ ফাঁস

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২০০ রানে হেরে আফগানিস্তানের বিপক্ষে হোয়াইটওয়াশ বাংলাদেশ
২০০ রানে হেরে আফগানিস্তানের বিপক্ষে হোয়াইটওয়াশ বাংলাদেশ

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শক্তিশালী পাসপোর্ট সূচকে শীর্ষ ১০ থেকে ছিটকে গেল যুক্তরাষ্ট্র, দেখে নিন বাংলাদেশের অবস্থান
শক্তিশালী পাসপোর্ট সূচকে শীর্ষ ১০ থেকে ছিটকে গেল যুক্তরাষ্ট্র, দেখে নিন বাংলাদেশের অবস্থান

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মিরপুরে পোশাক কারখানায় অগ্নিকাণ্ডের ঘটনায় ৯ মরদেহ উদ্ধার
মিরপুরে পোশাক কারখানায় অগ্নিকাণ্ডের ঘটনায় ৯ মরদেহ উদ্ধার

২০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আরেক দফা বাড়ল স্বর্ণের দাম, ভরি কত?
আরেক দফা বাড়ল স্বর্ণের দাম, ভরি কত?

১৫ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ঝালকাঠিতে জলাতঙ্কে যুবকের মৃত্যু
ঝালকাঠিতে জলাতঙ্কে যুবকের মৃত্যু

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

১৯৬৭ সালের আগের সীমান্ত অনুযায়ী স্বাধীন ফিলিস্তিন রাষ্ট্র গঠনের আহ্বান
১৯৬৭ সালের আগের সীমান্ত অনুযায়ী স্বাধীন ফিলিস্তিন রাষ্ট্র গঠনের আহ্বান

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গোল্ডেন ভিসাধারীদের জন্য নতুন সিদ্ধান্ত নিল আমিরাত
গোল্ডেন ভিসাধারীদের জন্য নতুন সিদ্ধান্ত নিল আমিরাত

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১৯ অক্টোবরের মধ্যে এনসিপি প্রতীক না নিলে সিদ্ধান্ত নেবে ইসি
১৯ অক্টোবরের মধ্যে এনসিপি প্রতীক না নিলে সিদ্ধান্ত নেবে ইসি

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মারিয়াকে নোবেল শান্তি পুরস্কার দেয়ায় নরওয়ে দূতাবাস বন্ধ করল ভেনেজুয়েলা
মারিয়াকে নোবেল শান্তি পুরস্কার দেয়ায় নরওয়ে দূতাবাস বন্ধ করল ভেনেজুয়েলা

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ধূমপান ছাড়তে বলায় এরদোয়ানকে যে জবাব দিলেন মেলোনি
ধূমপান ছাড়তে বলায় এরদোয়ানকে যে জবাব দিলেন মেলোনি

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মিরপুরে অগ্নিকাণ্ডে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১৬
মিরপুরে অগ্নিকাণ্ডে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১৬

১৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

থাইল্যান্ডে মাদকসহ চার ইসরায়েলি সেনা গ্রেফতার
থাইল্যান্ডে মাদকসহ চার ইসরায়েলি সেনা গ্রেফতার

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বগুড়ায় মেয়েকে ধর্ষণের অভিযোগে বাবা গ্রেফতার
বগুড়ায় মেয়েকে ধর্ষণের অভিযোগে বাবা গ্রেফতার

১৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভোট দিলে বেহেশতে যাওয়া সহজ হবে, এমন প্রচারণা প্রতারণা : রিজভী
ভোট দিলে বেহেশতে যাওয়া সহজ হবে, এমন প্রচারণা প্রতারণা : রিজভী

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শেখ হাসিনাকে আদালতে হাজির হতে পত্রিকায় বিজ্ঞপ্তি প্রকাশের নির্দেশ
শেখ হাসিনাকে আদালতে হাজির হতে পত্রিকায় বিজ্ঞপ্তি প্রকাশের নির্দেশ

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুক্তরাষ্ট্র থেকে সয়াবিন আমদানি বন্ধ চীনের, ট্রাম্পের হুঁশিয়ারি
যুক্তরাষ্ট্র থেকে সয়াবিন আমদানি বন্ধ চীনের, ট্রাম্পের হুঁশিয়ারি

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ডিপ ফ্রিজ থেকে গৃহবধূর মরদেহ উদ্ধারের ঘটনায় স্বামী গ্রেফতার
ডিপ ফ্রিজ থেকে গৃহবধূর মরদেহ উদ্ধারের ঘটনায় স্বামী গ্রেফতার

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

রাকিবের গোলে শেষরক্ষা, হংকংয়ের সাথে ড্র করল বাংলাদেশ
রাকিবের গোলে শেষরক্ষা, হংকংয়ের সাথে ড্র করল বাংলাদেশ

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সরকার ভোজ্যতেলের দাম বাড়ায়নি: বাণিজ্য উপদেষ্টা
সরকার ভোজ্যতেলের দাম বাড়ায়নি: বাণিজ্য উপদেষ্টা

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুই গোলে এগিয়ে থেকেও জাপানের কাছে হারল ব্রাজিল
দুই গোলে এগিয়ে থেকেও জাপানের কাছে হারল ব্রাজিল

১৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভারতের তিন কাশির সিরাপ নিয়ে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার সতর্কতা জারি
ভারতের তিন কাশির সিরাপ নিয়ে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার সতর্কতা জারি

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুদ্ধবিরতি উপেক্ষা করে ফের গাজায় ইসরায়েলি হামলা, নিহত ৯
যুদ্ধবিরতি উপেক্ষা করে ফের গাজায় ইসরায়েলি হামলা, নিহত ৯

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বব্যাপী আকাশ প্রতিরক্ষা চীনের, ট্রাম্প কেবল স্বপ্নই দেখছেন!
বিশ্বব্যাপী আকাশ প্রতিরক্ষা চীনের, ট্রাম্প কেবল স্বপ্নই দেখছেন!

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টাইমের প্রচ্ছদে নিজের চুল ‘গায়েব’ দেখে ক্ষুব্ধ ট্রাম্প
টাইমের প্রচ্ছদে নিজের চুল ‘গায়েব’ দেখে ক্ষুব্ধ ট্রাম্প

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সোনারগাঁয়ে নিখোঁজের ৪ দিন পর যুবতীর বস্তাবন্দি লাশ উদ্ধার
সোনারগাঁয়ে নিখোঁজের ৪ দিন পর যুবতীর বস্তাবন্দি লাশ উদ্ধার

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আগামী ৫ দিন আবহাওয়া কেমন থাকবে, জানাল অধিদপ্তর
আগামী ৫ দিন আবহাওয়া কেমন থাকবে, জানাল অধিদপ্তর

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চট্টগ্রাম বন্দরে নতুন ট্যারিফ আজ থেকে, ক্ষুব্ধ ব্যবসায়ীরা
চট্টগ্রাম বন্দরে নতুন ট্যারিফ আজ থেকে, ক্ষুব্ধ ব্যবসায়ীরা

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
পুড়ে অঙ্গার ১৬ প্রাণ
পুড়ে অঙ্গার ১৬ প্রাণ

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপির প্রার্থী হতে চান টকশো ব্যক্তিত্বসহ ৮ জন
বিএনপির প্রার্থী হতে চান টকশো ব্যক্তিত্বসহ ৮ জন

নগর জীবন

নারীকে জড়িয়ে ভয়ংকর অপতথ্যের জাল
নারীকে জড়িয়ে ভয়ংকর অপতথ্যের জাল

পেছনের পৃষ্ঠা

বিপ্লবী চে গুয়েভারা ও সিরাজ সিকদার
বিপ্লবী চে গুয়েভারা ও সিরাজ সিকদার

সম্পাদকীয়

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

হাড্ডাহাড্ডি লড়াই ছাত্রদল-শিবির
হাড্ডাহাড্ডি লড়াই ছাত্রদল-শিবির

প্রথম পৃষ্ঠা

মানিকগঞ্জ হয়েছিল মালেকগঞ্জ
মানিকগঞ্জ হয়েছিল মালেকগঞ্জ

প্রথম পৃষ্ঠা

আমরণ অনশনের হুঁশিয়ারি এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের
আমরণ অনশনের হুঁশিয়ারি এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের

পেছনের পৃষ্ঠা

রাকিবের গোলে ১ পয়েন্ট
রাকিবের গোলে ১ পয়েন্ট

মাঠে ময়দানে

অধরাই বিকল্প বাজার
অধরাই বিকল্প বাজার

পেছনের পৃষ্ঠা

২০ কোটি টাকার দেশি বিদেশি জাল নোট উদ্ধার, যুবক গ্রেপ্তার
২০ কোটি টাকার দেশি বিদেশি জাল নোট উদ্ধার, যুবক গ্রেপ্তার

নগর জীবন

প্রশাসনে বিশেষ দলের প্রাধান্য, উদ্বিগ্ন বিএনপি
প্রশাসনে বিশেষ দলের প্রাধান্য, উদ্বিগ্ন বিএনপি

পেছনের পৃষ্ঠা

১২ বছর চলছে ১১ কিমি সড়কের কাজ!
১২ বছর চলছে ১১ কিমি সড়কের কাজ!

নগর জীবন

ডিজিটাল বাহিনী তৈরি করেছে জামায়াত
ডিজিটাল বাহিনী তৈরি করেছে জামায়াত

নগর জীবন

শাপলা প্রতীক নিয়েই নির্বাচনে যাবে এনসিপি
শাপলা প্রতীক নিয়েই নির্বাচনে যাবে এনসিপি

নগর জীবন

প্রয়োজনে সেনা আইন সংশোধন করে অভিযুক্ত কর্মকর্তাদের বিচার দাবি
প্রয়োজনে সেনা আইন সংশোধন করে অভিযুক্ত কর্মকর্তাদের বিচার দাবি

পেছনের পৃষ্ঠা

নর্থ সাউথের শিক্ষার্থী অপূর্ব পাঁচ দিনের রিমান্ডে
নর্থ সাউথের শিক্ষার্থী অপূর্ব পাঁচ দিনের রিমান্ডে

পেছনের পৃষ্ঠা

নকল পণ্য উৎপাদনে চ্যাম্পিয়ন বাংলাদেশ
নকল পণ্য উৎপাদনে চ্যাম্পিয়ন বাংলাদেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

অ্যানথ্রাক্স রোধে ছাড়পত্র ছাড়া পশু জবাই বন্ধে প্রশাসনের আদেশ জারি
অ্যানথ্রাক্স রোধে ছাড়পত্র ছাড়া পশু জবাই বন্ধে প্রশাসনের আদেশ জারি

নগর জীবন

বাগেরহাটে যুবদল নেতাসহ তিন খুন
বাগেরহাটে যুবদল নেতাসহ তিন খুন

পেছনের পৃষ্ঠা

ঝিলমিল আবাসিকে নাগরিক সুবিধা নিশ্চিতে কাজ চলছে
ঝিলমিল আবাসিকে নাগরিক সুবিধা নিশ্চিতে কাজ চলছে

নগর জীবন

এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের দাবি মেনে নিতে আহ্বান এনসিপির
এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের দাবি মেনে নিতে আহ্বান এনসিপির

নগর জীবন

ইসি বলল শাপলার সুযোগ নেই, এনসিপির প্রতিবাদ
ইসি বলল শাপলার সুযোগ নেই, এনসিপির প্রতিবাদ

পেছনের পৃষ্ঠা

দলগুলো ঐক্যবদ্ধ না হলে ফ্যাসিবাদ ফিরবে
দলগুলো ঐক্যবদ্ধ না হলে ফ্যাসিবাদ ফিরবে

নগর জীবন

দেশে ২০২৫ সালে জিডিপি প্রবৃদ্ধি ৩.৮ শতাংশ
দেশে ২০২৫ সালে জিডিপি প্রবৃদ্ধি ৩.৮ শতাংশ

পেছনের পৃষ্ঠা

বিচার বিভাগের জন্য পৃথক সচিবালয় এই সরকারের সময়েই
বিচার বিভাগের জন্য পৃথক সচিবালয় এই সরকারের সময়েই

নগর জীবন

সোনার ভরি ২ লাখ ১৬ হাজার ছাড়াল
সোনার ভরি ২ লাখ ১৬ হাজার ছাড়াল

খবর

১৬ অক্টোবর পর্যন্ত বাড়ল হজযাত্রী নিবন্ধনের সময়
১৬ অক্টোবর পর্যন্ত বাড়ল হজযাত্রী নিবন্ধনের সময়

নগর জীবন

কোথাও আইন লঙ্ঘন হলে দ্রুত ব্যবস্থা
কোথাও আইন লঙ্ঘন হলে দ্রুত ব্যবস্থা

নগর জীবন

বেরোবিতে ফুটবল খেলা নিয়ে সংঘর্ষে আহত ১০, বহিষ্কার ৮
বেরোবিতে ফুটবল খেলা নিয়ে সংঘর্ষে আহত ১০, বহিষ্কার ৮

নগর জীবন