শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বুধবার, ১৮ মার্চ, ২০১৫

ভালো পরামর্শকের অভাবে রাজার সর্বনাশ

নঈম নিজাম
অনলাইন ভার্সন
ভালো পরামর্শকের অভাবে রাজার সর্বনাশ

কুমিল্লা গিয়েছিলাম গত শুক্রবার। ভাবলাম দেশে হরতাল, অবরোধ চলছে, যানজট হবে না। সড়ক থাকবে ফাঁকা ফাঁকা। নিরাপত্তা নিয়ে সমস্যা হবে চলার পথে। তাই ফিরতে হবে সন্ধ্যার আগে। তারপর যোগ দেব ডেইলি স্টারের প্রতিষ্ঠাবার্ষিকীর অনুষ্ঠানে। ডেইলি স্টার সম্পাদক মাহফুজ আনামকে কথাও দিয়েছিলাম। তাই অফিসে ফোন করে জানিয়ে রাখলাম ফুলের তোড়া বানিয়ে রাখতে। আমি সন্ধ্যায় ফিরব। তারপর কিছুক্ষণ অফিসে কাজ করে যাব বঙ্গবন্ধু আন্তর্জাতিক সম্মেলন কেন্দ্রে। ভোর সাড়ে ৬টায় ঢাকা থেকে বের হলাম। ভোরের রোদঝলমলে পথে হালকা যানজট পেলাম মেঘনা ব্রিজ, চান্দিনাতে। তারপরও ঝামেলা ছাড়া কুমিল্লা ক্যান্টনমেন্ট ছাড়িয়ে মিয়ামি রেস্টুরেন্টে। ঘড়ির কাঁটায় তখন সকাল সোয়া ৯টা। মন ভালো হয়ে গেল। যাক সমস্যা নেই। পারিবারিক অনুষ্ঠান শেষ করে ফিরতে পারব যথাসময়ে। নাঙ্গলকোটের গ্রামের বাড়িতে পারিবারিক মসজিদে জুমার নামাজ আদায় করলাম। দুপুরে খেয়ে আর দেরি করলাম না। বেরিয়ে পড়লাম নাঙ্গলকোট হেসাখাল বাজার কলেজের পথে। এই কলেজটির সভাপতি আমি। তাই বাড়িতে এলেই কলেজে একবার আসি। কলেজের অধ্যক্ষ আবদুল মতিন, স্থানীয় ইউপি চেয়ারম্যানসহ কলেজ কমিটির সদস্যরা ছিলেন। তাদের সময় দিলাম না। কিছুক্ষণ থেকে পৌনে ৪টায় আবার গাড়িতে চড়লাম। পথে লাকসাম বাসস্ট্যান্ডে দাঁড়ালাম দুই মিনিট। স্থানীয় সাংবাদিকদের সঙ্গে হাত মিলিয়ে আবার ঢাকার পথে।

গাড়ি ভালো গতিতে ছুটছে। কিন্তু অবরোধের দিনে এই সুখ বেশি সইল না। কুমিল্লা ক্যান্টনমেন্টের আগে ভয়াবহ জ্যাম। টানা দেড় ঘণ্টা এই জ্যামে। কঠিন জ্যাম শেষে আবার যাত্রা শুরু। ভাবলাম যত জ্যাম থাকুক ৮টার ভিতরে ঢাকা পৌঁছবই। কিন্তু আমার ভাবনায় ছেদ পড়ল। কারণ কিছু দূর পরপরই হালকা যানজট। ঢাকা-চট্টগ্রাম ফোর লেনের কাজের গতি নেই। কবে এই কাজ শেষ হবে কেউ জানে না। যানজটে বসে কাজের গতি নিয়ে ভাবছিলাম। এর মধ্যে আবার শুরু দাউদকান্দিতে। টানা এক ঘণ্টা। দাউদকান্দি পার হয়ে যাক রক্ষা। কিন্তু না, ভয়াবহ অবস্থা গজারিয়া এলাকায়। মেঘনা ব্রিজের আগে আবার যানজট। সবকিছু পিছু ঠেলে ঢাকা এসে পৌঁছলাম রাত ১১টায়। আগে যানজটে পড়লে বিরক্ত হতাম। এবার হইনি। মানুষ অল্প শোকে কাতর। অধিক শোকে পাথর হয়। আর আমরা সবকিছু সয়ে নিচ্ছি। বিএনপি প্রতিদিন হরতাল-অবরোধ ডাকছে। মানুষ হরতাল-অবরোধে যানজট করছে। কথায় কথায় হরতালে মানুষ ক্লান্ত। আমার এক বন্ধু বললেন, হরতাল ডাকলে এখন মানুষ গাড়ি নিয়ে বের হয়। আর শিথিল থাকলে ঘরে থাকে। গাড়ি বের করে না। সবকিছু এখন সহনীয়।

আসলে মানুষ অসহায়। কারও কিছু করার নেই। রাজনৈতিক দলগুলো যার যা খুশি তা-ই করছে। মানুষ তামাশা দেখছে। একটা দেশে মাসের পর মাস হরতাল-অবরোধ চলতে পারে না। বিএনপি মাঘ মাসের কাজ শুরু করেছে আষাঢ় মাসে। ৫ জানুয়ারির নির্বাচনে না আসা বিএনপির একটা বড় ভুল ছিল। এই ভুলের খেসারত দূর করতে আন্দোলনের ধারাবাহিকতার দরকার ছিল। বিএনপি তা করেনি। বরং ডিসেম্বর মাসে মাঠে থাকা কর্মীদের ঢাকায় ঢেকে এনেছিল বিএনপি। তৃণমূল খালি করে আন্দোলন পরিত্যক্ত করে বিএনপি। তখন আন্দোলনের প্রতি দেশ-বিদেশের নানা মতের মানুষের সমর্থনও ছিল। বিএনপির প্রতি সহানুভূতিও ছিল। কিন্তু এখন পরিস্থিতি আগের মতো নেই। ব্যবসায়ীরা বিএনপির আন্দোলনের বিপক্ষে। মিডিয়ার সমর্থন নেই। নেতা-কর্মীরা পরিস্থিতি বুঝতে পারছেন না। দেশ-বিদেশের কূটনীতিকরা মনে করছেন, বিএনপি মাঠে নামতে পারছে না। ঘরে বসে কর্মসূচি দিচ্ছে। সেই কর্মসূচিকে জনগণ অবজ্ঞা করছে। তাই বাংলাদেশের অভ্যন্তরীণ বিষয়ে নাক না গলানোই ভালো। তার চেয়ে ক্রিকেট কূটনীতি অনেক ইতিবাচক। তাই বাংলাদেশ দলের অধিনায়ক সেজে ক্রিকেট খেলছেন মার্কিন রাষ্ট্রদূত বার্নিকাট।

অন্যদিকে সরকার ২০১৩ সালের চেয়ে এখন অনেক বেশি শক্তিশালী। ঘর-বাইর সামলে নিয়েছে আইন প্রয়োগকারী সংস্থা। মন্ত্রী, এমপি, নেতা-কর্মীরা চাঙ্গা। দেশে আবার আওয়ামী লীগারের সংখ্যা বেড়ে গেছে। ২০১৩ সালে অনেকে সরে পড়েছিলেন, এলাকা ছেড়েছিলেন। সুবিধা বুঝে আবার ফিরেছেন তারা। সবাই ব্যস্ত আখের গোছানো নিয়ে। এ কারণে ৫ জানুয়ারির আগের সুবিধাভোগীরা এলাকায় ফিরে সক্রিয়। এর বিপরীতে বিএনপি কর্মীরা ঘরছাড়া। হামলা-মামলায় তারা জর্জরিত। সারাক্ষণ নানামুখী ভয় ও হুমকিতে থাকতে হয় তাদের। এই বাস্তবতাকে এড়ানোর কোনো সুযোগ নেই। কিন্তু বিএনপি কতটা বাস্তবিক? সর্বশেষ বিএনপি চেয়ারপারসনের সংবাদ সম্মেলনে সিনিয়র নেতাদের ডাকা হয়নি। ব্যারিস্টার মওদুদ আহমদ, লে. জেনারেল (অব.) মাহবুবুর রহমান, ড. মঈন খানকে ডাকা যেত, রাখা যেত। তাদের ডাকা হয়নি। চাণক্যের কথা আছে, ভালো পরামর্শকের অভাবে রাজার সর্বনাশ হয়। রাজারা তোশামোদকারীদের প্রাধান্য দেন। দক্ষ মানুষদের কদর করেন না। যার যেখানে থাকার কথা তা না থাকলেই জটিলতা বাড়ে। বিএনপির একজন সাবেক সংসদ সদস্য মেজর (অব.) আখতারুজ্জামান চেয়ারপারসনের কার্যালয়ে প্রবেশ করতে পারেননি কর্মচারীদের বাধার মুখে। তাই তিনি ক্ষোভ ঝেড়েছেন চেয়ারপারসনের ব্যক্তিগত কর্মকর্তাদের বিরুদ্ধে। বলেছেন, বেগম জিয়া এখন বন্দী কর্মচারীদের জেলে। একই অভিযোগ তারেক রহমানকে নিয়েও। তিনি হাওয়া ভবনের সাবেক কর্মচারীদের নিয়েই আছেন লন্ডনে। যেখানে রাজনৈতিক নেতাদের গুরুত্ব নেই। কেন্দ্রের অনেক বড় নেতা তারেক রহমানের সাক্ষাৎ পান না লন্ডন গিয়ে।

বিএনপিকে বুঝতে হবে রাজনীতি এক চলমান প্রক্রিয়া। শেখ হাসিনা ছাড় দিয়ে ওয়ান-ইলেভেনের সময়কার অনেক নেতাকে আবারও দলে ঠাঁই দিয়েছেন। অবস্থান দিয়েছেন। তাদের গাড়িতে পতাকা দিয়েছেন। ক্ষমতার রাজনীতির জন্য ছাড় দিতে হয়। বিএনপি চেয়ারপারসন ভারত গিয়ে লালগালিচা সংবর্ধনা নেন। অথচ ভারতের রাষ্ট্রপতি বাংলাদেশে এলে হরতাল দিয়ে বসেন। তার সঙ্গে সাক্ষাৎ করার জন্য সময় নেন। তারপর দেখা করেন না। ২০০১ সালের নির্বাচনের সময় ভারতে ক্ষমতায় ছিল বিজেপি। সেই সময় বিজেপির সমর্থন পেয়েছিল বিএনপি। তাই মোদি ক্ষমতায় আসার পর বিএনপি নেতারা উল্লসিত ছিলেন। তারা ভেবেছিলেন আবার সমর্থন পাবেন। কিন্তু বিএনপি ভুলে গেছে, চট্টগ্রামে অস্ত্র আটকের কাহিনী। সীমান্তে নানা উৎপাতের কথা। চট্টগ্রামের অস্ত্র চোরাচালান মামলায় বিএনপির সময়কার শীর্ষ গোয়েন্দা কর্মকর্তারাসহ রাঘববোয়ালরা এখন কারান্তরীণ। ওয়ান-ইলেভেনের সময় তারা আটক হয়েছিলেন। মামলাটিও সেই সময়কার। বিএনপি মাঝে মাঝে ভুলে যায় তাদের বিশাল জনসমর্থন রয়েছে। তাই ক্ষমতায় আসার জন্য বাস্তবতায় থাকার দরকার। বাস্তবতার বাইরে থাকার কারণেই বিএনপি ক্ষমতার ট্রেন মিস করেছে। এখন তাদের অপেক্ষা করতে হবে আরেকটি ট্রেনের জন্য। জনগণকে জিম্মি করে ক্ষমতার ট্রেনে ওঠা যায় না। ক্ষমতার ট্রেনে উঠতে হলে জনগণকে সঙ্গে নিয়ে উঠতে হয়। বিএনপিকে বাস্তবতায় আসতে হবে দেশের মানুষের স্বার্থে। সরকারের অনেক আচরণে মানুষের মধ্যে ক্ষোভের অনল জ্বলছে। সেই অনলকে আরও জ্বালাতে হলে জনসম্পৃক্ত ইস্যুগুলোকে সামনে আনতে হবে। এখন লড়াইটা ক্ষমতার। এক দল ক্ষমতায় যেতে চায়। আরেক দল ক্ষমতায় থাকতে চায়। এর সঙ্গে সাধারণ মানুষের সম্পৃক্ততা কোথায়? আর সাধারণ মানুষের সম্পৃক্ততা না থাকার কারণেই আন্দোলন জমছে না। বিএনপির নেতা-কর্মীরা দিন কাটাচ্ছেন ঝুঁকির মধ্যে। সরকার কৌশল নিয়েছে বিএনপিকে বিচ্ছিন্ন করে ক্ষমতা পোক্ত করতে। আর বিএনপি সরকারের টোপে পা রেখে নাশকতা ও সন্ত্রাসের পথ বেছে নিয়েছে। নাশকতার পথে সরকারের পতন হয় না। বরং বহির্বিশ্বে একটি রাজনৈতিক দলের ভাবমূর্তি ক্ষুণ্ন হয়। সরকার চেষ্টা করছে বিএনপিকে সেদিকেই রাখতে। সরকারের ফাঁদে পা দিচ্ছে বিএনপি বারবার। অনেকটা জেনেশুনে বিষ পানের মতো।

রাজনৈতিক পর্যবেক্ষকরা মনে করেন, বিএনপিকে বাস্তবতায় ফিরে আসতে হবে। সংকটের সমাধানে জামায়াতের সঙ্গে দীর্ঘমেয়াদি ঐক্যের বিষয়ে অবস্থান পরিষ্কার করতে হবে। মুক্তিযুদ্ধ ও বঙ্গবন্ধুকে নিয়ে বন্ধ করতে হবে ইতিহাস বিকৃতি। হরতাল-অবরোধের বিকল্প চিন্তা করতে হবে। ১৫ আগস্ট বিতর্কিত জন্মদিন পালন নিয়েও সিদ্ধান্ত নিতে হবে। জিয়াউর রহমান জীবিত থাকাকালে কিংবা রাজনীতিতে যোগ দিয়ে '৯০ সাল পর্যন্ত ১৫ আগস্ট জন্মদিন পালন করেননি বেগম খালেদা জিয়া। '৯১ সালে প্রধানমন্ত্রী হিসেবে দায়িত্ব নেওয়ার পর প্রথম বায়োডাটাতে ১৫ আগস্ট জন্মদিন ছিল না। তার শিক্ষা সনদ, পাসপোর্ট কোথাও ১৫ আগস্ট জন্মদিন নেই। গল্প শুরু বিএনপির '৯২ সাল থেকে। আর পালন শুরু আওয়ামী লীগ '৯৬ সালে ক্ষমতায় আসার পর। এর বিকাশ ২০০১ সালের পর। এবার লন্ডন বসে বঙ্গবন্ধুকে নিয়ে তারেক রহমানের কটাক্ষ কোনো সভ্যতার মধ্যে পড়ে না। মানুষ নতুন প্রজন্মের কাছে স্বপ্নের কথা শুনতে চায়। পুরনো কাসুন্দির ঘাঁটাঘাঁটি নয়। আর রাজনীতিবিদদের পরস্পরকে সম্মান দিতে হবে। শ্রদ্ধা জানাতে হবে। আমাদের রাজনীতি থেকে শ্রদ্ধাবোধ উঠে গেছে। এখানে কেউ কাউকে সম্মান জানান না। আত্দীয়তার বন্ধনে আবদ্ধ হন নিজেদের সম্পদ রক্ষায়। কাদা ছোড়াছুড়ি করেন অকারণে। সবাইকে মনে রাখতে হবে, ক্ষমতা চিরস্থায়ী নয়। ক্ষমতা আজ আছে কাল নেই। কতগুলো মৌলিক প্রশ্নে রাজনীতিবিদদের এক হতে হবে। মুক্তিযুদ্ধের ইতিহাস নিয়ে কোনো দলই বাড়াবাড়ি করতে পারবে না। বাংলাদেশের প্রতিষ্ঠাতাকে অসম্মান করা যাবে না। কেউ অসম্মান করলে তার বিরুদ্ধে সংবিধান লংঘনের দায়ে ব্যবস্থা নেওয়া হবে। কারণ সংবিধানে স্বাধীনতার ঘোষণাপত্রে পরিষ্কারভাবে রয়েছে বঙ্গবন্ধুর অবস্থান।

কোনো আপস করা যাবে না সংবিধান, জাতীয় পতাকা, জাতীয় সংগীত প্রশ্নে। পাশাপাশি আমাদের প্রতিষ্ঠানগুলোকে শক্তিশালী করতে হবে। বিচার বিভাগ, প্রশাসন, নির্বাচন কমিশন, দুর্নীতি দমন কমিশনসহ সব প্রতিষ্ঠানকে শক্তিশালী করা নিয়ে প্রয়োজনে রাজনৈতিক দলগুলোর মধ্যে দীর্ঘমেয়াদি সংলাপ হতে পারে। ক্ষমতায় যে থাকুন নির্বাচন কমিশনকে ঢেলে সাজাতে হবে ভারতের আদলে। নির্বাচন কমিশনে নিয়োগের বিষয়েও রাজনৈতিক দলগুলোর মধ্যে ঐক্য হতে পারে। দেশের মানুষ নিরপেক্ষ নির্বাচন চায়। আর নিরপেক্ষ নির্বাচন করতে হলে দরকার একটি শক্তিশালী নির্বাচন কমিশন। নির্বাচন কমিশনকে সাহায্য করার জন্য বেসামরিক প্রশাসনের পাশাপাশি প্রয়োজনে দেশপ্রেমিক সেনাবাহিনীরও সহায়তা নেওয়া যেতে পারে। তাহলে মানুষের ভোটাধিকার রক্ষা পাবে। মনে রাখতে হবে, দীর্ঘমেয়াদি অশান্তি দেশের মানুষের কাম্য নয়। মানুষ শান্তি চায়, স্থিতিশীলতা চায়। আইনের শাসনের স্বাভাবিক গতির পাশাপাশি উন্নত-সমৃদ্ধ দেশ দেখতে চায়। দেশের মানুষকে নিরাপত্তা দিতে হবে। আইনের শাসন কায়েম করতে হবে। একটি সরকার শপথ নেয় মানুষকে নিরাপত্তা দেওয়ার জন্য। সরকার কীভাবে নিরাপত্তা দেবে সেটি তার নিজের ব্যাপার। জনগণের দেখার বিষয় নয়। জনগণ চায় তার নিরাপত্তা। সরকার নিরাপত্তা দিতে ব্যর্থ হলে ক্ষমতায় থাকার অধিকার হারায়। বুঝতে হবে দেশটা ১৬ কোটি মানুষের। কোনো দল, গোষ্ঠী বা ব্যক্তির নয়। ব্যক্তি বা গোষ্ঠীর কাছে কোনো কিছু জিম্মি থাকতে পারে না। মানুষও নয়।

পাদটীকা : বিএনপি নেতা সালাহউদ্দিনকে খুঁজে পাওয়া যাচ্ছে না। তিনি কোথাও নেই। তার পরিবার দাবি করছে, আইন প্রয়োগকারী সংস্থা তাকে তুলে নিয়ে গেছে। অন্যদিকে আইন প্রয়োগকারী সংস্থা বলছে, তারা কিছুই জানে না। সালাহউদ্দিন একজন সাবেক প্রতিমন্ত্রী ও সাবেক এমপি। জীবন শুরু করেছিলেন বিসিএস প্রশাসন সার্ভিসে। এমন একজন মানুষ কোথায় হাওয়া হয়ে গেলেন? তাকে অবশ্যই খুঁজে পেতে হবে। আর কাজটি করতে হবে রাষ্ট্রকেই। তিনি অপরাধী হলে অবশ্যই তার বিচার হবে আইনি প্রক্রিয়ায়। তবে যে কোনো নাগরিক নিখোঁজ হলে তার সম্পর্কে দেশের মানুষকে জানানোর দায়িত্বও রাষ্ট্রের।

লেখক : সম্পাদক, বাংলাদেশ প্রতিদিন

 

 

এই বিভাগের আরও খবর
নির্বাচন পর্যন্ত সেনাবাহিনীর মাঠে থাকা প্রয়োজন
নির্বাচন পর্যন্ত সেনাবাহিনীর মাঠে থাকা প্রয়োজন
সিন্ডিকেট ভেঙে স্বচ্ছ ব্যবস্থাপনা গড়তে হবে
সিন্ডিকেট ভেঙে স্বচ্ছ ব্যবস্থাপনা গড়তে হবে
হয়রানি ও প্রতারণার বিরুদ্ধে সরকারকে শক্ত হতে হবে
হয়রানি ও প্রতারণার বিরুদ্ধে সরকারকে শক্ত হতে হবে
জাতীয়তাবাদের উপহার সবাই মিলে এক জাতি
জাতীয়তাবাদের উপহার সবাই মিলে এক জাতি
তারুণ্যের কাছে প্রত্যাশা
তারুণ্যের কাছে প্রত্যাশা
মামলাবাণিজ্যে ধ্বংস হচ্ছে দেশ
মামলাবাণিজ্যে ধ্বংস হচ্ছে দেশ
শেরে বাংলা এ কে ফজলুল হক: বাংলার মুক্তি ও বাংলাদেশের পূর্বাভাস
শেরে বাংলা এ কে ফজলুল হক: বাংলার মুক্তি ও বাংলাদেশের পূর্বাভাস
বিনিয়োগকারীরা ঝুঁকি এড়াতে পারছেন না
বিনিয়োগকারীরা ঝুঁকি এড়াতে পারছেন না
জেনারেল ওয়াকার ম্যাজিকে গণমানুষের উচ্চাশা
জেনারেল ওয়াকার ম্যাজিকে গণমানুষের উচ্চাশা
আরববিশ্বের নীরবতা গাজার গণহত্যাকে উসকে দিচ্ছে
আরববিশ্বের নীরবতা গাজার গণহত্যাকে উসকে দিচ্ছে
দ্রব্যমূল্যের পাগলা ঘোড়া
দ্রব্যমূল্যের পাগলা ঘোড়া
চেনা যায় সহজেই
চেনা যায় সহজেই
সর্বশেষ খবর
জাকসু নির্বাচনের তফসিল ঘোষণা
জাকসু নির্বাচনের তফসিল ঘোষণা

১১ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

আমরা জানতাম ঘুরে দাঁড়াতে পারব: শান্ত
আমরা জানতাম ঘুরে দাঁড়াতে পারব: শান্ত

২১ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

দিল্লি হাটে ভয়াবহ আগুন
দিল্লি হাটে ভয়াবহ আগুন

৫২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এবার পাকিস্তানের জন্য আকাশসীমা বন্ধ করল ভারত
এবার পাকিস্তানের জন্য আকাশসীমা বন্ধ করল ভারত

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পুলিশ সপ্তাহ উপলক্ষে বিভিন্ন মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টাদের সঙ্গে পুলিশের মতবিনিময়
পুলিশ সপ্তাহ উপলক্ষে বিভিন্ন মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টাদের সঙ্গে পুলিশের মতবিনিময়

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

'উৎকৃষ্ট গণতন্ত্রের সমাজভূমি নির্মিত হলেই শ্রমজীবী মানুষের অধিকার প্রতিষ্ঠা পাবে'
'উৎকৃষ্ট গণতন্ত্রের সমাজভূমি নির্মিত হলেই শ্রমজীবী মানুষের অধিকার প্রতিষ্ঠা পাবে'

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পুলিশের বিশ্বাসযোগ্যতা অনেক বেড়েছে : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
পুলিশের বিশ্বাসযোগ্যতা অনেক বেড়েছে : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পদোন্নতির বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্রের প্রতিবাদে বিসিএস হেলথ ফোরামের অবস্থান কর্মসূচি
পদোন্নতির বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্রের প্রতিবাদে বিসিএস হেলথ ফোরামের অবস্থান কর্মসূচি

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

চট্টগ্রামে শব্দ দূষণ প্রতিরোধে সাইকেল র‍্যালি
চট্টগ্রামে শব্দ দূষণ প্রতিরোধে সাইকেল র‍্যালি

৪ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বিদ্যুৎস্পৃষ্টে বৃদ্ধের মৃত্যু
বিদ্যুৎস্পৃষ্টে বৃদ্ধের মৃত্যু

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জনতার হাতে আটক যুবলীগ নেতাকে পুলিশে সোপর্দ
জনতার হাতে আটক যুবলীগ নেতাকে পুলিশে সোপর্দ

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পিকআপ-অটোরিকশা সংঘর্ষে নিহত ১
পিকআপ-অটোরিকশা সংঘর্ষে নিহত ১

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শ্রমিকের অধিকার প্রতিষ্ঠাই হবে মে দিবসের অঙ্গীকার : শিমুল বিশ্বাস
শ্রমিকের অধিকার প্রতিষ্ঠাই হবে মে দিবসের অঙ্গীকার : শিমুল বিশ্বাস

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ডুয়েটে আন্তঃহল ভলিবল প্রতিযোগিতা-২০২৫ এর উদ্বোধন
ডুয়েটে আন্তঃহল ভলিবল প্রতিযোগিতা-২০২৫ এর উদ্বোধন

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

লিবিয়া থেকে কাল দেশে ফিরছেন ১৭৭ বাংলাদেশি
লিবিয়া থেকে কাল দেশে ফিরছেন ১৭৭ বাংলাদেশি

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কলাপাড়ায় অবহিতকরণ সভা
কলাপাড়ায় অবহিতকরণ সভা

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রাম বন্দরের সক্ষমতা বৃদ্ধির উদ্যোগ ত্বরান্বিত করতে প্রধান উপদেষ্টার নির্দেশ
চট্টগ্রাম বন্দরের সক্ষমতা বৃদ্ধির উদ্যোগ ত্বরান্বিত করতে প্রধান উপদেষ্টার নির্দেশ

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১১ মাস পর হিলিতে ভারত থেকে কচুরমুখি আমদানি
১১ মাস পর হিলিতে ভারত থেকে কচুরমুখি আমদানি

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বসিলা ও বেড়িবাঁধ সড়কের যানজট নিরসনে ডিএমপির নতুন নির্দেশনা
বসিলা ও বেড়িবাঁধ সড়কের যানজট নিরসনে ডিএমপির নতুন নির্দেশনা

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

কলাপাড়ায় সন্ত্রাসী হামলায় শিক্ষার্থী আহত
কলাপাড়ায় সন্ত্রাসী হামলায় শিক্ষার্থী আহত

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মাদ্রাসাছাত্রকে হত্যার অভিযোগ
মাদ্রাসাছাত্রকে হত্যার অভিযোগ

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাজায় ইসরায়েলি হামলায় একদিনে নিহত ৩৫
গাজায় ইসরায়েলি হামলায় একদিনে নিহত ৩৫

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের বদলি নিয়ে যা জানা গেল
এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের বদলি নিয়ে যা জানা গেল

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাবেক সংসদ সদস্য শাহরিন ইসলাম তুহিনের মুক্তির 
দাবিতে নীলফামারীতে আইনজীবীদের বিক্ষোভ
সাবেক সংসদ সদস্য শাহরিন ইসলাম তুহিনের মুক্তির  দাবিতে নীলফামারীতে আইনজীবীদের বিক্ষোভ

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফেসবুকে ছড়িয়ে পড়েছে ‘তাণ্ডব’র শুটিং দৃশ্য
ফেসবুকে ছড়িয়ে পড়েছে ‘তাণ্ডব’র শুটিং দৃশ্য

৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

'সংস্কার যেটুকু প্রয়োজন দ্রুত সেরে নির্বাচন দিন'
'সংস্কার যেটুকু প্রয়োজন দ্রুত সেরে নির্বাচন দিন'

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঝিনাইদহে মাদক কারবারি আটক
ঝিনাইদহে মাদক কারবারি আটক

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বরিশালে দিনব্যাপী কর্মশালা
বরিশালে দিনব্যাপী কর্মশালা

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

খাগড়াছড়িতে জেলা পুষ্টি সমন্বয় কমিটির সভা
খাগড়াছড়িতে জেলা পুষ্টি সমন্বয় কমিটির সভা

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মুন্সিগঞ্জে দুর্বৃত্তদের হামলা, ঘরবাড়ি ভাঙচুর ও লুটপাটের অভিযোগ
মুন্সিগঞ্জে দুর্বৃত্তদের হামলা, ঘরবাড়ি ভাঙচুর ও লুটপাটের অভিযোগ

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
পাকিস্তানি যুদ্ধবিমানের তাড়া খেয়ে পিছু হটেছে ভারতীয় রাফাল
পাকিস্তানি যুদ্ধবিমানের তাড়া খেয়ে পিছু হটেছে ভারতীয় রাফাল

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘২২৭ জনকে হত্যার লাইসেন্স পেয়ে গেছি’, অডিওটি শেখ হাসিনার
‘২২৭ জনকে হত্যার লাইসেন্স পেয়ে গেছি’, অডিওটি শেখ হাসিনার

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সৌদি আরবে ঈদুল আজহার সম্ভাব্য তারিখ ঘোষণা
সৌদি আরবে ঈদুল আজহার সম্ভাব্য তারিখ ঘোষণা

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘মুক্তিযোদ্ধা’র সনদ বাতিলের তালিকায় আলোচিত নামগুলো কারা?
‘মুক্তিযোদ্ধা’র সনদ বাতিলের তালিকায় আলোচিত নামগুলো কারা?

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মুহুর্মুহু রকেট হামলায় বিপর্যস্ত মার্কিন রণতরী, বাধ্য হলো পিছু হটতে
মুহুর্মুহু রকেট হামলায় বিপর্যস্ত মার্কিন রণতরী, বাধ্য হলো পিছু হটতে

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দাবানলে জ্বলছে ইসরায়েল, হন্য হয়ে পালাচ্ছেন বাসিন্দারা
দাবানলে জ্বলছে ইসরায়েল, হন্য হয়ে পালাচ্ছেন বাসিন্দারা

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘২৪ থেকে ৩৬ ঘণ্টার মধ্যে পাকিস্তানে হামলা চালাতে পারে ভারত’
‘২৪ থেকে ৩৬ ঘণ্টার মধ্যে পাকিস্তানে হামলা চালাতে পারে ভারত’

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চীন-পাকিস্তানকে ‘মাথায় রেখেই’ কী রাফাল যুদ্ধবিমান কিনছে ভারত?
চীন-পাকিস্তানকে ‘মাথায় রেখেই’ কী রাফাল যুদ্ধবিমান কিনছে ভারত?

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারত-পাকিস্তানের যুদ্ধাবস্থা নিয়ে জেল থেকে যে বার্তা দিলেন ইমরান খান
ভারত-পাকিস্তানের যুদ্ধাবস্থা নিয়ে জেল থেকে যে বার্তা দিলেন ইমরান খান

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আব্রাহাম চুক্তিতে যোগ দেয়ার মার্কিন প্রস্তাবে ‘অস্বীকৃতি’ সিরিয়ার
আব্রাহাম চুক্তিতে যোগ দেয়ার মার্কিন প্রস্তাবে ‘অস্বীকৃতি’ সিরিয়ার

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উচ্চতর গ্রেড পাবেন সরকারি চাকরিজীবীদের টাইম স্কেল ও সিলেকশন গ্রেডপ্রাপ্তরা
উচ্চতর গ্রেড পাবেন সরকারি চাকরিজীবীদের টাইম স্কেল ও সিলেকশন গ্রেডপ্রাপ্তরা

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সুবর্ণা, শাওনসহ ১৭ অভিনয়শিল্পীর বিরুদ্ধে হত্যাচেষ্টার মামলা
সুবর্ণা, শাওনসহ ১৭ অভিনয়শিল্পীর বিরুদ্ধে হত্যাচেষ্টার মামলা

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জ্বালানি তেলের নতুন দাম নির্ধারণ
জ্বালানি তেলের নতুন দাম নির্ধারণ

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘যখন বুঝতে পারলাম কী হচ্ছে, তখন চিৎকার শুরু করি’
‘যখন বুঝতে পারলাম কী হচ্ছে, তখন চিৎকার শুরু করি’

১৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

অভিনেতা সিদ্দিকের ১০ দিনের রিমান্ড চায় পুলিশ
অভিনেতা সিদ্দিকের ১০ দিনের রিমান্ড চায় পুলিশ

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নতুন ক্ষেপণাস্ত্র-বোট তৈরির ঘোষণা দিল ইরান
নতুন ক্ষেপণাস্ত্র-বোট তৈরির ঘোষণা দিল ইরান

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আসছে ‘নাগরিক সেবা বাংলাদেশ’, এক ঠিকানায় মিলবে সব সেবা
আসছে ‘নাগরিক সেবা বাংলাদেশ’, এক ঠিকানায় মিলবে সব সেবা

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাকিস্তান পারমাণবিক শক্তিধর, কেউ হামলা করার সাহস করবে না : মরিয়ম
পাকিস্তান পারমাণবিক শক্তিধর, কেউ হামলা করার সাহস করবে না : মরিয়ম

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তদন্ত সংস্থার সমন্বয়ক হলেন আনসার উদ্দিন খান পাঠান
তদন্ত সংস্থার সমন্বয়ক হলেন আনসার উদ্দিন খান পাঠান

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রথম আলোর বিরুদ্ধে মামলার আবেদনকারীকে হুমকির অভিযোগ
প্রথম আলোর বিরুদ্ধে মামলার আবেদনকারীকে হুমকির অভিযোগ

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১১৯তম প্রাইজ বন্ডের ড্র, প্রথম বিজয়ী নম্বর ০২৬৪২৫৫
১১৯তম প্রাইজ বন্ডের ড্র, প্রথম বিজয়ী নম্বর ০২৬৪২৫৫

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মিরাজের ঘূর্ণিতে তিনদিনেই জিতল বাংলাদেশ
মিরাজের ঘূর্ণিতে তিনদিনেই জিতল বাংলাদেশ

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রাইজবন্ডের ১১৯তম ‘ড্র’ আজ
প্রাইজবন্ডের ১১৯তম ‘ড্র’ আজ

১৭ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

বিএনপি নেতা আমানের ১৩ ও তার স্ত্রীর ৩ বছরের সাজা বাতিল
বিএনপি নেতা আমানের ১৩ ও তার স্ত্রীর ৩ বছরের সাজা বাতিল

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পুতিনের যুদ্ধবিরতি ঘোষণা; স্থায়ী চুক্তি চান ট্রাম্প
পুতিনের যুদ্ধবিরতি ঘোষণা; স্থায়ী চুক্তি চান ট্রাম্প

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শ্রমিক অসন্তোষে গাজীপুরে দুই কারখানা অনির্দিষ্টকালের জন্য বন্ধ
শ্রমিক অসন্তোষে গাজীপুরে দুই কারখানা অনির্দিষ্টকালের জন্য বন্ধ

১৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

হাইকোর্টে চিন্ময় দাসের জামিন, স্থগিত চেয়ে রাষ্ট্রপক্ষের আবেদনের শুনানি রবিবার
হাইকোর্টে চিন্ময় দাসের জামিন, স্থগিত চেয়ে রাষ্ট্রপক্ষের আবেদনের শুনানি রবিবার

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চিন্ময় দাসের জামিন হাইকোর্টে
চিন্ময় দাসের জামিন হাইকোর্টে

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আইফোন ১৭-কে টপকে যাবে অ্যান্ড্রয়েড?
আইফোন ১৭-কে টপকে যাবে অ্যান্ড্রয়েড?

২০ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

অভিনেতা সিদ্দিক ৭ দিনের রিমান্ডে
অভিনেতা সিদ্দিক ৭ দিনের রিমান্ডে

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
সারজিসের সামনে দফায় দফায় মারামারি
সারজিসের সামনে দফায় দফায় মারামারি

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ইশরাক দায়িত্ব নিচ্ছেন কবে
ইশরাক দায়িত্ব নিচ্ছেন কবে

পেছনের পৃষ্ঠা

এই দুনিয়া এখন তো আর সেই দুনিয়া নাই
এই দুনিয়া এখন তো আর সেই দুনিয়া নাই

সম্পাদকীয়

রেললাইনে লাশ রহস্য
রেললাইনে লাশ রহস্য

পেছনের পৃষ্ঠা

শ্রমিকের স্বার্থে পাশে থাকুন ব্যবসায়ীদের
শ্রমিকের স্বার্থে পাশে থাকুন ব্যবসায়ীদের

প্রথম পৃষ্ঠা

বসুন্ধরায় প্রবেশে আরও একটি সংযোগসড়ক
বসুন্ধরায় প্রবেশে আরও একটি সংযোগসড়ক

নগর জীবন

শ্রমিকস্বার্থে কিছুই হয়নি
শ্রমিকস্বার্থে কিছুই হয়নি

প্রথম পৃষ্ঠা

মহান মে দিবস আজ
মহান মে দিবস আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

কুষ্টিয়ায় পদ্মা নদীতে টর্নেডো
কুষ্টিয়ায় পদ্মা নদীতে টর্নেডো

পেছনের পৃষ্ঠা

বন্ধ চিড়িয়াখানা হবে আধুনিক পার্ক
বন্ধ চিড়িয়াখানা হবে আধুনিক পার্ক

রকমারি নগর পরিক্রমা

ইসলামি দলগুলো এক মঞ্চে, নারী সংস্কার কমিশন প্রত্যাখ্যান
ইসলামি দলগুলো এক মঞ্চে, নারী সংস্কার কমিশন প্রত্যাখ্যান

প্রথম পৃষ্ঠা

পাকিস্তানে যে কোনো সময় হামলা
পাকিস্তানে যে কোনো সময় হামলা

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচনি জোটে আগ্রহী নয় এনসিপি
নির্বাচনি জোটে আগ্রহী নয় এনসিপি

প্রথম পৃষ্ঠা

নায়ক-নায়িকাদের কার বিদ্যা কতদূর
নায়ক-নায়িকাদের কার বিদ্যা কতদূর

শোবিজ

সেই বক্তব্য শেখ হাসিনারই
সেই বক্তব্য শেখ হাসিনারই

পেছনের পৃষ্ঠা

জেল থেকে ইমরানের বার্তা
জেল থেকে ইমরানের বার্তা

প্রথম পৃষ্ঠা

যুদ্ধপ্রস্তুতি না রাখা আত্মঘাতী
যুদ্ধপ্রস্তুতি না রাখা আত্মঘাতী

প্রথম পৃষ্ঠা

আজ বিএনপি ও জামায়াতের সমাবেশ
আজ বিএনপি ও জামায়াতের সমাবেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

ঝুলছে ২২ হাজার মামলা
ঝুলছে ২২ হাজার মামলা

প্রথম পৃষ্ঠা

উজ্জ্বলের আশাবাদ...
উজ্জ্বলের আশাবাদ...

শোবিজ

সংশোধন
সংশোধন

খবর

ববির ঘোষণা আসছে
ববির ঘোষণা আসছে

শোবিজ

মাহির একাকিত্ব
মাহির একাকিত্ব

শোবিজ

জনগণকে নিরাপত্তাহীন করবেন না
জনগণকে নিরাপত্তাহীন করবেন না

প্রথম পৃষ্ঠা

এলোমেলো পার্কিংয়ে যানজট
এলোমেলো পার্কিংয়ে যানজট

রকমারি নগর পরিক্রমা

সেঞ্চুরি করে সাকিবের পাশে মিরাজ
সেঞ্চুরি করে সাকিবের পাশে মিরাজ

মাঠে ময়দানে

গণপরিবহনে শৃঙ্খলা কতদূর
গণপরিবহনে শৃঙ্খলা কতদূর

রকমারি নগর পরিক্রমা

শিয়াল মারার ফাঁদে বৃদ্ধের মৃত্যু
শিয়াল মারার ফাঁদে বৃদ্ধের মৃত্যু

দেশগ্রাম

বাংলাদেশের প্রথম টেস্ট জয় জিম্বাবুয়ের বিপক্ষে
বাংলাদেশের প্রথম টেস্ট জয় জিম্বাবুয়ের বিপক্ষে

মাঠে ময়দানে