শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বুধবার, ১৮ মার্চ, ২০১৫

ভালো পরামর্শকের অভাবে রাজার সর্বনাশ

নঈম নিজাম
অনলাইন ভার্সন
ভালো পরামর্শকের অভাবে রাজার সর্বনাশ

কুমিল্লা গিয়েছিলাম গত শুক্রবার। ভাবলাম দেশে হরতাল, অবরোধ চলছে, যানজট হবে না। সড়ক থাকবে ফাঁকা ফাঁকা। নিরাপত্তা নিয়ে সমস্যা হবে চলার পথে। তাই ফিরতে হবে সন্ধ্যার আগে। তারপর যোগ দেব ডেইলি স্টারের প্রতিষ্ঠাবার্ষিকীর অনুষ্ঠানে। ডেইলি স্টার সম্পাদক মাহফুজ আনামকে কথাও দিয়েছিলাম। তাই অফিসে ফোন করে জানিয়ে রাখলাম ফুলের তোড়া বানিয়ে রাখতে। আমি সন্ধ্যায় ফিরব। তারপর কিছুক্ষণ অফিসে কাজ করে যাব বঙ্গবন্ধু আন্তর্জাতিক সম্মেলন কেন্দ্রে। ভোর সাড়ে ৬টায় ঢাকা থেকে বের হলাম। ভোরের রোদঝলমলে পথে হালকা যানজট পেলাম মেঘনা ব্রিজ, চান্দিনাতে। তারপরও ঝামেলা ছাড়া কুমিল্লা ক্যান্টনমেন্ট ছাড়িয়ে মিয়ামি রেস্টুরেন্টে। ঘড়ির কাঁটায় তখন সকাল সোয়া ৯টা। মন ভালো হয়ে গেল। যাক সমস্যা নেই। পারিবারিক অনুষ্ঠান শেষ করে ফিরতে পারব যথাসময়ে। নাঙ্গলকোটের গ্রামের বাড়িতে পারিবারিক মসজিদে জুমার নামাজ আদায় করলাম। দুপুরে খেয়ে আর দেরি করলাম না। বেরিয়ে পড়লাম নাঙ্গলকোট হেসাখাল বাজার কলেজের পথে। এই কলেজটির সভাপতি আমি। তাই বাড়িতে এলেই কলেজে একবার আসি। কলেজের অধ্যক্ষ আবদুল মতিন, স্থানীয় ইউপি চেয়ারম্যানসহ কলেজ কমিটির সদস্যরা ছিলেন। তাদের সময় দিলাম না। কিছুক্ষণ থেকে পৌনে ৪টায় আবার গাড়িতে চড়লাম। পথে লাকসাম বাসস্ট্যান্ডে দাঁড়ালাম দুই মিনিট। স্থানীয় সাংবাদিকদের সঙ্গে হাত মিলিয়ে আবার ঢাকার পথে।

গাড়ি ভালো গতিতে ছুটছে। কিন্তু অবরোধের দিনে এই সুখ বেশি সইল না। কুমিল্লা ক্যান্টনমেন্টের আগে ভয়াবহ জ্যাম। টানা দেড় ঘণ্টা এই জ্যামে। কঠিন জ্যাম শেষে আবার যাত্রা শুরু। ভাবলাম যত জ্যাম থাকুক ৮টার ভিতরে ঢাকা পৌঁছবই। কিন্তু আমার ভাবনায় ছেদ পড়ল। কারণ কিছু দূর পরপরই হালকা যানজট। ঢাকা-চট্টগ্রাম ফোর লেনের কাজের গতি নেই। কবে এই কাজ শেষ হবে কেউ জানে না। যানজটে বসে কাজের গতি নিয়ে ভাবছিলাম। এর মধ্যে আবার শুরু দাউদকান্দিতে। টানা এক ঘণ্টা। দাউদকান্দি পার হয়ে যাক রক্ষা। কিন্তু না, ভয়াবহ অবস্থা গজারিয়া এলাকায়। মেঘনা ব্রিজের আগে আবার যানজট। সবকিছু পিছু ঠেলে ঢাকা এসে পৌঁছলাম রাত ১১টায়। আগে যানজটে পড়লে বিরক্ত হতাম। এবার হইনি। মানুষ অল্প শোকে কাতর। অধিক শোকে পাথর হয়। আর আমরা সবকিছু সয়ে নিচ্ছি। বিএনপি প্রতিদিন হরতাল-অবরোধ ডাকছে। মানুষ হরতাল-অবরোধে যানজট করছে। কথায় কথায় হরতালে মানুষ ক্লান্ত। আমার এক বন্ধু বললেন, হরতাল ডাকলে এখন মানুষ গাড়ি নিয়ে বের হয়। আর শিথিল থাকলে ঘরে থাকে। গাড়ি বের করে না। সবকিছু এখন সহনীয়।

আসলে মানুষ অসহায়। কারও কিছু করার নেই। রাজনৈতিক দলগুলো যার যা খুশি তা-ই করছে। মানুষ তামাশা দেখছে। একটা দেশে মাসের পর মাস হরতাল-অবরোধ চলতে পারে না। বিএনপি মাঘ মাসের কাজ শুরু করেছে আষাঢ় মাসে। ৫ জানুয়ারির নির্বাচনে না আসা বিএনপির একটা বড় ভুল ছিল। এই ভুলের খেসারত দূর করতে আন্দোলনের ধারাবাহিকতার দরকার ছিল। বিএনপি তা করেনি। বরং ডিসেম্বর মাসে মাঠে থাকা কর্মীদের ঢাকায় ঢেকে এনেছিল বিএনপি। তৃণমূল খালি করে আন্দোলন পরিত্যক্ত করে বিএনপি। তখন আন্দোলনের প্রতি দেশ-বিদেশের নানা মতের মানুষের সমর্থনও ছিল। বিএনপির প্রতি সহানুভূতিও ছিল। কিন্তু এখন পরিস্থিতি আগের মতো নেই। ব্যবসায়ীরা বিএনপির আন্দোলনের বিপক্ষে। মিডিয়ার সমর্থন নেই। নেতা-কর্মীরা পরিস্থিতি বুঝতে পারছেন না। দেশ-বিদেশের কূটনীতিকরা মনে করছেন, বিএনপি মাঠে নামতে পারছে না। ঘরে বসে কর্মসূচি দিচ্ছে। সেই কর্মসূচিকে জনগণ অবজ্ঞা করছে। তাই বাংলাদেশের অভ্যন্তরীণ বিষয়ে নাক না গলানোই ভালো। তার চেয়ে ক্রিকেট কূটনীতি অনেক ইতিবাচক। তাই বাংলাদেশ দলের অধিনায়ক সেজে ক্রিকেট খেলছেন মার্কিন রাষ্ট্রদূত বার্নিকাট।

অন্যদিকে সরকার ২০১৩ সালের চেয়ে এখন অনেক বেশি শক্তিশালী। ঘর-বাইর সামলে নিয়েছে আইন প্রয়োগকারী সংস্থা। মন্ত্রী, এমপি, নেতা-কর্মীরা চাঙ্গা। দেশে আবার আওয়ামী লীগারের সংখ্যা বেড়ে গেছে। ২০১৩ সালে অনেকে সরে পড়েছিলেন, এলাকা ছেড়েছিলেন। সুবিধা বুঝে আবার ফিরেছেন তারা। সবাই ব্যস্ত আখের গোছানো নিয়ে। এ কারণে ৫ জানুয়ারির আগের সুবিধাভোগীরা এলাকায় ফিরে সক্রিয়। এর বিপরীতে বিএনপি কর্মীরা ঘরছাড়া। হামলা-মামলায় তারা জর্জরিত। সারাক্ষণ নানামুখী ভয় ও হুমকিতে থাকতে হয় তাদের। এই বাস্তবতাকে এড়ানোর কোনো সুযোগ নেই। কিন্তু বিএনপি কতটা বাস্তবিক? সর্বশেষ বিএনপি চেয়ারপারসনের সংবাদ সম্মেলনে সিনিয়র নেতাদের ডাকা হয়নি। ব্যারিস্টার মওদুদ আহমদ, লে. জেনারেল (অব.) মাহবুবুর রহমান, ড. মঈন খানকে ডাকা যেত, রাখা যেত। তাদের ডাকা হয়নি। চাণক্যের কথা আছে, ভালো পরামর্শকের অভাবে রাজার সর্বনাশ হয়। রাজারা তোশামোদকারীদের প্রাধান্য দেন। দক্ষ মানুষদের কদর করেন না। যার যেখানে থাকার কথা তা না থাকলেই জটিলতা বাড়ে। বিএনপির একজন সাবেক সংসদ সদস্য মেজর (অব.) আখতারুজ্জামান চেয়ারপারসনের কার্যালয়ে প্রবেশ করতে পারেননি কর্মচারীদের বাধার মুখে। তাই তিনি ক্ষোভ ঝেড়েছেন চেয়ারপারসনের ব্যক্তিগত কর্মকর্তাদের বিরুদ্ধে। বলেছেন, বেগম জিয়া এখন বন্দী কর্মচারীদের জেলে। একই অভিযোগ তারেক রহমানকে নিয়েও। তিনি হাওয়া ভবনের সাবেক কর্মচারীদের নিয়েই আছেন লন্ডনে। যেখানে রাজনৈতিক নেতাদের গুরুত্ব নেই। কেন্দ্রের অনেক বড় নেতা তারেক রহমানের সাক্ষাৎ পান না লন্ডন গিয়ে।

বিএনপিকে বুঝতে হবে রাজনীতি এক চলমান প্রক্রিয়া। শেখ হাসিনা ছাড় দিয়ে ওয়ান-ইলেভেনের সময়কার অনেক নেতাকে আবারও দলে ঠাঁই দিয়েছেন। অবস্থান দিয়েছেন। তাদের গাড়িতে পতাকা দিয়েছেন। ক্ষমতার রাজনীতির জন্য ছাড় দিতে হয়। বিএনপি চেয়ারপারসন ভারত গিয়ে লালগালিচা সংবর্ধনা নেন। অথচ ভারতের রাষ্ট্রপতি বাংলাদেশে এলে হরতাল দিয়ে বসেন। তার সঙ্গে সাক্ষাৎ করার জন্য সময় নেন। তারপর দেখা করেন না। ২০০১ সালের নির্বাচনের সময় ভারতে ক্ষমতায় ছিল বিজেপি। সেই সময় বিজেপির সমর্থন পেয়েছিল বিএনপি। তাই মোদি ক্ষমতায় আসার পর বিএনপি নেতারা উল্লসিত ছিলেন। তারা ভেবেছিলেন আবার সমর্থন পাবেন। কিন্তু বিএনপি ভুলে গেছে, চট্টগ্রামে অস্ত্র আটকের কাহিনী। সীমান্তে নানা উৎপাতের কথা। চট্টগ্রামের অস্ত্র চোরাচালান মামলায় বিএনপির সময়কার শীর্ষ গোয়েন্দা কর্মকর্তারাসহ রাঘববোয়ালরা এখন কারান্তরীণ। ওয়ান-ইলেভেনের সময় তারা আটক হয়েছিলেন। মামলাটিও সেই সময়কার। বিএনপি মাঝে মাঝে ভুলে যায় তাদের বিশাল জনসমর্থন রয়েছে। তাই ক্ষমতায় আসার জন্য বাস্তবতায় থাকার দরকার। বাস্তবতার বাইরে থাকার কারণেই বিএনপি ক্ষমতার ট্রেন মিস করেছে। এখন তাদের অপেক্ষা করতে হবে আরেকটি ট্রেনের জন্য। জনগণকে জিম্মি করে ক্ষমতার ট্রেনে ওঠা যায় না। ক্ষমতার ট্রেনে উঠতে হলে জনগণকে সঙ্গে নিয়ে উঠতে হয়। বিএনপিকে বাস্তবতায় আসতে হবে দেশের মানুষের স্বার্থে। সরকারের অনেক আচরণে মানুষের মধ্যে ক্ষোভের অনল জ্বলছে। সেই অনলকে আরও জ্বালাতে হলে জনসম্পৃক্ত ইস্যুগুলোকে সামনে আনতে হবে। এখন লড়াইটা ক্ষমতার। এক দল ক্ষমতায় যেতে চায়। আরেক দল ক্ষমতায় থাকতে চায়। এর সঙ্গে সাধারণ মানুষের সম্পৃক্ততা কোথায়? আর সাধারণ মানুষের সম্পৃক্ততা না থাকার কারণেই আন্দোলন জমছে না। বিএনপির নেতা-কর্মীরা দিন কাটাচ্ছেন ঝুঁকির মধ্যে। সরকার কৌশল নিয়েছে বিএনপিকে বিচ্ছিন্ন করে ক্ষমতা পোক্ত করতে। আর বিএনপি সরকারের টোপে পা রেখে নাশকতা ও সন্ত্রাসের পথ বেছে নিয়েছে। নাশকতার পথে সরকারের পতন হয় না। বরং বহির্বিশ্বে একটি রাজনৈতিক দলের ভাবমূর্তি ক্ষুণ্ন হয়। সরকার চেষ্টা করছে বিএনপিকে সেদিকেই রাখতে। সরকারের ফাঁদে পা দিচ্ছে বিএনপি বারবার। অনেকটা জেনেশুনে বিষ পানের মতো।

রাজনৈতিক পর্যবেক্ষকরা মনে করেন, বিএনপিকে বাস্তবতায় ফিরে আসতে হবে। সংকটের সমাধানে জামায়াতের সঙ্গে দীর্ঘমেয়াদি ঐক্যের বিষয়ে অবস্থান পরিষ্কার করতে হবে। মুক্তিযুদ্ধ ও বঙ্গবন্ধুকে নিয়ে বন্ধ করতে হবে ইতিহাস বিকৃতি। হরতাল-অবরোধের বিকল্প চিন্তা করতে হবে। ১৫ আগস্ট বিতর্কিত জন্মদিন পালন নিয়েও সিদ্ধান্ত নিতে হবে। জিয়াউর রহমান জীবিত থাকাকালে কিংবা রাজনীতিতে যোগ দিয়ে '৯০ সাল পর্যন্ত ১৫ আগস্ট জন্মদিন পালন করেননি বেগম খালেদা জিয়া। '৯১ সালে প্রধানমন্ত্রী হিসেবে দায়িত্ব নেওয়ার পর প্রথম বায়োডাটাতে ১৫ আগস্ট জন্মদিন ছিল না। তার শিক্ষা সনদ, পাসপোর্ট কোথাও ১৫ আগস্ট জন্মদিন নেই। গল্প শুরু বিএনপির '৯২ সাল থেকে। আর পালন শুরু আওয়ামী লীগ '৯৬ সালে ক্ষমতায় আসার পর। এর বিকাশ ২০০১ সালের পর। এবার লন্ডন বসে বঙ্গবন্ধুকে নিয়ে তারেক রহমানের কটাক্ষ কোনো সভ্যতার মধ্যে পড়ে না। মানুষ নতুন প্রজন্মের কাছে স্বপ্নের কথা শুনতে চায়। পুরনো কাসুন্দির ঘাঁটাঘাঁটি নয়। আর রাজনীতিবিদদের পরস্পরকে সম্মান দিতে হবে। শ্রদ্ধা জানাতে হবে। আমাদের রাজনীতি থেকে শ্রদ্ধাবোধ উঠে গেছে। এখানে কেউ কাউকে সম্মান জানান না। আত্দীয়তার বন্ধনে আবদ্ধ হন নিজেদের সম্পদ রক্ষায়। কাদা ছোড়াছুড়ি করেন অকারণে। সবাইকে মনে রাখতে হবে, ক্ষমতা চিরস্থায়ী নয়। ক্ষমতা আজ আছে কাল নেই। কতগুলো মৌলিক প্রশ্নে রাজনীতিবিদদের এক হতে হবে। মুক্তিযুদ্ধের ইতিহাস নিয়ে কোনো দলই বাড়াবাড়ি করতে পারবে না। বাংলাদেশের প্রতিষ্ঠাতাকে অসম্মান করা যাবে না। কেউ অসম্মান করলে তার বিরুদ্ধে সংবিধান লংঘনের দায়ে ব্যবস্থা নেওয়া হবে। কারণ সংবিধানে স্বাধীনতার ঘোষণাপত্রে পরিষ্কারভাবে রয়েছে বঙ্গবন্ধুর অবস্থান।

কোনো আপস করা যাবে না সংবিধান, জাতীয় পতাকা, জাতীয় সংগীত প্রশ্নে। পাশাপাশি আমাদের প্রতিষ্ঠানগুলোকে শক্তিশালী করতে হবে। বিচার বিভাগ, প্রশাসন, নির্বাচন কমিশন, দুর্নীতি দমন কমিশনসহ সব প্রতিষ্ঠানকে শক্তিশালী করা নিয়ে প্রয়োজনে রাজনৈতিক দলগুলোর মধ্যে দীর্ঘমেয়াদি সংলাপ হতে পারে। ক্ষমতায় যে থাকুন নির্বাচন কমিশনকে ঢেলে সাজাতে হবে ভারতের আদলে। নির্বাচন কমিশনে নিয়োগের বিষয়েও রাজনৈতিক দলগুলোর মধ্যে ঐক্য হতে পারে। দেশের মানুষ নিরপেক্ষ নির্বাচন চায়। আর নিরপেক্ষ নির্বাচন করতে হলে দরকার একটি শক্তিশালী নির্বাচন কমিশন। নির্বাচন কমিশনকে সাহায্য করার জন্য বেসামরিক প্রশাসনের পাশাপাশি প্রয়োজনে দেশপ্রেমিক সেনাবাহিনীরও সহায়তা নেওয়া যেতে পারে। তাহলে মানুষের ভোটাধিকার রক্ষা পাবে। মনে রাখতে হবে, দীর্ঘমেয়াদি অশান্তি দেশের মানুষের কাম্য নয়। মানুষ শান্তি চায়, স্থিতিশীলতা চায়। আইনের শাসনের স্বাভাবিক গতির পাশাপাশি উন্নত-সমৃদ্ধ দেশ দেখতে চায়। দেশের মানুষকে নিরাপত্তা দিতে হবে। আইনের শাসন কায়েম করতে হবে। একটি সরকার শপথ নেয় মানুষকে নিরাপত্তা দেওয়ার জন্য। সরকার কীভাবে নিরাপত্তা দেবে সেটি তার নিজের ব্যাপার। জনগণের দেখার বিষয় নয়। জনগণ চায় তার নিরাপত্তা। সরকার নিরাপত্তা দিতে ব্যর্থ হলে ক্ষমতায় থাকার অধিকার হারায়। বুঝতে হবে দেশটা ১৬ কোটি মানুষের। কোনো দল, গোষ্ঠী বা ব্যক্তির নয়। ব্যক্তি বা গোষ্ঠীর কাছে কোনো কিছু জিম্মি থাকতে পারে না। মানুষও নয়।

পাদটীকা : বিএনপি নেতা সালাহউদ্দিনকে খুঁজে পাওয়া যাচ্ছে না। তিনি কোথাও নেই। তার পরিবার দাবি করছে, আইন প্রয়োগকারী সংস্থা তাকে তুলে নিয়ে গেছে। অন্যদিকে আইন প্রয়োগকারী সংস্থা বলছে, তারা কিছুই জানে না। সালাহউদ্দিন একজন সাবেক প্রতিমন্ত্রী ও সাবেক এমপি। জীবন শুরু করেছিলেন বিসিএস প্রশাসন সার্ভিসে। এমন একজন মানুষ কোথায় হাওয়া হয়ে গেলেন? তাকে অবশ্যই খুঁজে পেতে হবে। আর কাজটি করতে হবে রাষ্ট্রকেই। তিনি অপরাধী হলে অবশ্যই তার বিচার হবে আইনি প্রক্রিয়ায়। তবে যে কোনো নাগরিক নিখোঁজ হলে তার সম্পর্কে দেশের মানুষকে জানানোর দায়িত্বও রাষ্ট্রের।

লেখক : সম্পাদক, বাংলাদেশ প্রতিদিন

 

 

এই বিভাগের আরও খবর
লন্ডন বৈঠক : রাজনীতিতে সুবাতাস
লন্ডন বৈঠক : রাজনীতিতে সুবাতাস
ব্যবসা-বিনিয়োগে কেন গতি ফেরানো জরুরি?
ব্যবসা-বিনিয়োগে কেন গতি ফেরানো জরুরি?
ড. ইউনূস এবং তারেক রহমানের বৈঠক : কেমন ছিল দুই নেতার বডি ল্যাংগুয়েজ?
ড. ইউনূস এবং তারেক রহমানের বৈঠক : কেমন ছিল দুই নেতার বডি ল্যাংগুয়েজ?
রয়েসয়ে খাওয়ার অভ্যাস ছিল না আওয়ামী লীগের
রয়েসয়ে খাওয়ার অভ্যাস ছিল না আওয়ামী লীগের
সেনাবাহিনীর সহায়তায় মাদকমুক্ত দেশের স্বপ্ন
সেনাবাহিনীর সহায়তায় মাদকমুক্ত দেশের স্বপ্ন
ড. ইউনূসের নোবেলপ্রাপ্তিতে খালেদা জিয়া ও প্রিন্স চার্লসের ভূমিকা
ড. ইউনূসের নোবেলপ্রাপ্তিতে খালেদা জিয়া ও প্রিন্স চার্লসের ভূমিকা
পুঁজিবাদী পিতৃতান্ত্রিক ব্যবস্থার অবসান জরুরি
পুঁজিবাদী পিতৃতান্ত্রিক ব্যবস্থার অবসান জরুরি
যে বৈশিষ্ট্যে অনন্য কওমি মাদরাসা
যে বৈশিষ্ট্যে অনন্য কওমি মাদরাসা
বাংলাদেশ ব্যাংক কি নিরাপদ হাতে, নাকি শিয়ালের কাছে মুরগি?
বাংলাদেশ ব্যাংক কি নিরাপদ হাতে, নাকি শিয়ালের কাছে মুরগি?
ভুল সড়কে নির্বাচনী বাস
ভুল সড়কে নির্বাচনী বাস
জাতীয় নির্বাচন: এপ্রিল নয়, কেন ডিসেম্বর-জানুয়ারিই যুক্তিযুক্ত
জাতীয় নির্বাচন: এপ্রিল নয়, কেন ডিসেম্বর-জানুয়ারিই যুক্তিযুক্ত
দেশের মানুষ আর রূপকথা চায় না, চায় প্রকৃত গণতন্ত্র: জিল্লুর রহমান
দেশের মানুষ আর রূপকথা চায় না, চায় প্রকৃত গণতন্ত্র: জিল্লুর রহমান
সর্বশেষ খবর
সাংবাদিকদের সর্বদা সত্যের পক্ষে কথা বলতে হবে: ডা. জাহিদ
সাংবাদিকদের সর্বদা সত্যের পক্ষে কথা বলতে হবে: ডা. জাহিদ

এই মাত্র | রাজনীতি

বিদ্যুৎস্পৃষ্ট হয়ে যুবকের মৃত্যু
বিদ্যুৎস্পৃষ্ট হয়ে যুবকের মৃত্যু

৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বোচাগঞ্জের ওসিকে অপসারণ দাবিতে মানববন্ধন
বোচাগঞ্জের ওসিকে অপসারণ দাবিতে মানববন্ধন

৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চিন্ময়কে জেলগেটে জিজ্ঞাসাবাদের নির্দেশ
চিন্ময়কে জেলগেটে জিজ্ঞাসাবাদের নির্দেশ

৯ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

মোটরসাইকেল নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে গাছের সঙ্গে ধাক্কা, নিহত ১
মোটরসাইকেল নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে গাছের সঙ্গে ধাক্কা, নিহত ১

১২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

উপদেষ্টার নির্দেশে বনবিভাগের অভিযান, উদ্ধার হলো সেই বানরছানা
উপদেষ্টার নির্দেশে বনবিভাগের অভিযান, উদ্ধার হলো সেই বানরছানা

১৫ মিনিট আগে | জাতীয়

রবীন্দ্র বিশ্ববিদ্যালয়কে পরিবেশবান্ধব শিক্ষাঙ্গন হিসেবে গড়ে তুলতে হবে : পরিবেশ উপদেষ্টা
রবীন্দ্র বিশ্ববিদ্যালয়কে পরিবেশবান্ধব শিক্ষাঙ্গন হিসেবে গড়ে তুলতে হবে : পরিবেশ উপদেষ্টা

১৫ মিনিট আগে | জাতীয়

শপথের সুযোগ নেই, পরিপক্ব আচরণ প্রত্যাশা করি : আসিফ মাহমুদ
শপথের সুযোগ নেই, পরিপক্ব আচরণ প্রত্যাশা করি : আসিফ মাহমুদ

১৭ মিনিট আগে | জাতীয়

নওগাঁয় আমের দাম কম, সিন্ডিকেটকে দায়ী করছেন কৃষকরা
নওগাঁয় আমের দাম কম, সিন্ডিকেটকে দায়ী করছেন কৃষকরা

২৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

‘গণতান্ত্রিক স্থিতিশীলতা রক্ষায় ফ্যাসিস্টের দোসরদের বয়কট করতে হবে’
‘গণতান্ত্রিক স্থিতিশীলতা রক্ষায় ফ্যাসিস্টের দোসরদের বয়কট করতে হবে’

৩৩ মিনিট আগে | রাজনীতি

ইরানের সঙ্গে সীমান্ত বন্ধ করলো পাকিস্তান
ইরানের সঙ্গে সীমান্ত বন্ধ করলো পাকিস্তান

৩৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বরিশালে দুর্ঘটনায় মুদি দোকানির মৃত্যু
বরিশালে দুর্ঘটনায় মুদি দোকানির মৃত্যু

৩৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সরকার ৫ দেশে নতুন মিশন খুলছে
সরকার ৫ দেশে নতুন মিশন খুলছে

৩৯ মিনিট আগে | জাতীয়

পোশাক শিল্পের নতুন চ্যালেঞ্জ ইসরায়েল-ইরান যুদ্ধ : বিজিএমইএ সভাপতি
পোশাক শিল্পের নতুন চ্যালেঞ্জ ইসরায়েল-ইরান যুদ্ধ : বিজিএমইএ সভাপতি

৪২ মিনিট আগে | অর্থনীতি

বগুড়ায় পিস্তল ও গুলিসহ শীর্ষ সন্ত্রাসী গ্রেফতার
বগুড়ায় পিস্তল ও গুলিসহ শীর্ষ সন্ত্রাসী গ্রেফতার

৪৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের দ্বিতীয় পর্যায়ের আলোচনা শুরু হচ্ছে মঙ্গলবার
জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের দ্বিতীয় পর্যায়ের আলোচনা শুরু হচ্ছে মঙ্গলবার

৫২ মিনিট আগে | জাতীয়

কলাপাড়ায় শিয়াল শিকারের অপরাধে জরিমানা
কলাপাড়ায় শিয়াল শিকারের অপরাধে জরিমানা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গণপিটুনিতে যুবকের মৃত্যু
গণপিটুনিতে যুবকের মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বগুড়ায় জাতীয় নাগরিক পার্টির সমন্বয় কমিটি ঘোষণা
বগুড়ায় জাতীয় নাগরিক পার্টির সমন্বয় কমিটি ঘোষণা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাংলাদেশিদের বিদেশে নিয়োগ সংক্রান্ত উপদেষ্টা কমিটি গঠন
বাংলাদেশিদের বিদেশে নিয়োগ সংক্রান্ত উপদেষ্টা কমিটি গঠন

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েল থেকে নাগরিকদের সরিয়ে নিতে যাচ্ছে পোল্যান্ড
ইসরায়েল থেকে নাগরিকদের সরিয়ে নিতে যাচ্ছে পোল্যান্ড

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পুকুরে ডুবে শিক্ষার্থীর মৃত্যু
পুকুরে ডুবে শিক্ষার্থীর মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের মাস্টার্সে খাতা চ্যালেঞ্জের আবেদন শুরু
জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের মাস্টার্সে খাতা চ্যালেঞ্জের আবেদন শুরু

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এমপিওভুক্ত এক লাখ পদে শিক্ষক নিয়োগের বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ
এমপিওভুক্ত এক লাখ পদে শিক্ষক নিয়োগের বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জামালপুরে কৃষক হত্যাকারীদের দ্রুত গ্রেফতার দাবি
জামালপুরে কৃষক হত্যাকারীদের দ্রুত গ্রেফতার দাবি

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অনূর্ধ্ব-১৭ জাতীয় গোল্ডকাপের উদ্বোধন
অনূর্ধ্ব-১৭ জাতীয় গোল্ডকাপের উদ্বোধন

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চাঁদপুরে ভোক্তার অভিযানে জরিমানা
চাঁদপুরে ভোক্তার অভিযানে জরিমানা

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ট্রেনের ছাদ থেকে পড়ে কিশোরের ডান পা বিচ্ছিন্ন
ট্রেনের ছাদ থেকে পড়ে কিশোরের ডান পা বিচ্ছিন্ন

২ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

মোটরসাইকেল থেকে পড়ে নারীর মৃত্যু
মোটরসাইকেল থেকে পড়ে নারীর মৃত্যু

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রথমবারের মতো বিশ্ব চ্যাম্পিয়ন হয়ে দ্বিতীয় স্থানে দক্ষিণ আফ্রিকা
প্রথমবারের মতো বিশ্ব চ্যাম্পিয়ন হয়ে দ্বিতীয় স্থানে দক্ষিণ আফ্রিকা

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সর্বাধিক পঠিত
সত্যিই কি ইরান-তুরস্ক-সৌদি-পাকিস্তান মিলে ‘ইসলামিক আর্মি’ গঠন করবে?
সত্যিই কি ইরান-তুরস্ক-সৌদি-পাকিস্তান মিলে ‘ইসলামিক আর্মি’ গঠন করবে?

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানে মোসাদ গুপ্তচরের ফাঁসি কার্যকর
ইরানে মোসাদ গুপ্তচরের ফাঁসি কার্যকর

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান-ইসরায়েল সংঘাত নিয়ে যা বলেছে তুরস্ক, ফ্রান্স, জার্মানি ও ইরাক
ইরান-ইসরায়েল সংঘাত নিয়ে যা বলেছে তুরস্ক, ফ্রান্স, জার্মানি ও ইরাক

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘খামেনিকে হত্যার ইসরায়েলি পরিকল্পনায়’ ট্রাম্পের ভেটো, যা বললেন নেতানিয়াহু
‘খামেনিকে হত্যার ইসরায়েলি পরিকল্পনায়’ ট্রাম্পের ভেটো, যা বললেন নেতানিয়াহু

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের ভয়ে নেতানিয়াহুর ছেলের বিয়ে স্থগিত
ইরানের ভয়ে নেতানিয়াহুর ছেলের বিয়ে স্থগিত

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চলন্ত বাসে কলেজছাত্রীকে পালাক্রমে ধর্ষণ, চালক আটক
চলন্ত বাসে কলেজছাত্রীকে পালাক্রমে ধর্ষণ, চালক আটক

১২ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

নেতানিয়াহুর বাড়ি লক্ষ্য করে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা চালাল ইরান
নেতানিয়াহুর বাড়ি লক্ষ্য করে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা চালাল ইরান

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সংঘাতের চতুর্থ দিনে ইসরায়েলে ইরানের সবচেয়ে বড় হামলা
সংঘাতের চতুর্থ দিনে ইসরায়েলে ইরানের সবচেয়ে বড় হামলা

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান-ইসরায়েল সংঘাতে যুক্ত হতে পারে যুক্তরাষ্ট্রও, ট্রাম্পের ইঙ্গিত
ইরান-ইসরায়েল সংঘাতে যুক্ত হতে পারে যুক্তরাষ্ট্রও, ট্রাম্পের ইঙ্গিত

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের পারমাণবিক অস্ত্রের খোঁজে বিশ্ব, গোপন আস্তানা নিয়ে প্রশ্ন
ইরানের পারমাণবিক অস্ত্রের খোঁজে বিশ্ব, গোপন আস্তানা নিয়ে প্রশ্ন

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের ওপর ফের ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা, বহু হতাহত
ইসরায়েলের ওপর ফের ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা, বহু হতাহত

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মার্কিন দূতাবাসে ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা
মার্কিন দূতাবাসে ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের ৩৭০ ক্ষেপণাস্ত্র হামলা: ইসরায়েলে ব্যাপক ক্ষয়ক্ষতি
ইরানের ৩৭০ ক্ষেপণাস্ত্র হামলা: ইসরায়েলে ব্যাপক ক্ষয়ক্ষতি

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের বন্দরনগরী হাইফায় ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা
ইসরায়েলের বন্দরনগরী হাইফায় ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান থেকে নতুন করে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা শুরু, ইসরায়েলে ফের সতর্কতা সাইরেন
ইরান থেকে নতুন করে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা শুরু, ইসরায়েলে ফের সতর্কতা সাইরেন

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের পারমাণবিক স্থাপনায় হামলা নিয়ে জরুরি বৈঠক ডেকেছে আইএইএ
ইরানের পারমাণবিক স্থাপনায় হামলা নিয়ে জরুরি বৈঠক ডেকেছে আইএইএ

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘শখ করে শিশুদের হত্যা করছে ইসরায়েল’
‘শখ করে শিশুদের হত্যা করছে ইসরায়েল’

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র লঞ্চারের 'এক তৃতীয়াংশ' ধ্বংসের দাবি ইসরায়েলের
ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র লঞ্চারের 'এক তৃতীয়াংশ' ধ্বংসের দাবি ইসরায়েলের

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তেহরান থেকে আরও দুই মোসাদ এজেন্ট গ্রেফতার
তেহরান থেকে আরও দুই মোসাদ এজেন্ট গ্রেফতার

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৪৮ ঘণ্টায় ভূপাতিত ৪৪টি ইসরায়েলি ড্রোন ও কোয়াডকপ্টার
৪৮ ঘণ্টায় ভূপাতিত ৪৪টি ইসরায়েলি ড্রোন ও কোয়াডকপ্টার

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের হামলায় আতঙ্কিত তেহরান, রাজধানী ছাড়ছেন বাসিন্দারা
ইসরায়েলের হামলায় আতঙ্কিত তেহরান, রাজধানী ছাড়ছেন বাসিন্দারা

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নেতানিয়াহুর ওপর আস্থা হারাচ্ছে ইসরায়েলিরা
নেতানিয়াহুর ওপর আস্থা হারাচ্ছে ইসরায়েলিরা

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বৃষ্টি ও তাপপ্রবাহ নিয়ে নতুন বার্তা
বৃষ্টি ও তাপপ্রবাহ নিয়ে নতুন বার্তা

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুই হাজার কোটি টাকা পাচার : দুদকের জালে সাবেক হাইকমিশনার মুনা
দুই হাজার কোটি টাকা পাচার : দুদকের জালে সাবেক হাইকমিশনার মুনা

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতে সৌদি হজ ফ্লাইটে যান্ত্রিক ত্রুটি, বড় দুর্ঘটনা থেকে রক্ষা
ভারতে সৌদি হজ ফ্লাইটে যান্ত্রিক ত্রুটি, বড় দুর্ঘটনা থেকে রক্ষা

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান-ইসরায়েল শিগগিরই চুক্তিতে আসছে— দাবি ট্রাম্পের
ইরান-ইসরায়েল শিগগিরই চুক্তিতে আসছে— দাবি ট্রাম্পের

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের ইসলামিক বিপ্লবী গার্ডের গোয়েন্দাপ্রধান ও দুই জেনারেল নিহত
ইরানের ইসলামিক বিপ্লবী গার্ডের গোয়েন্দাপ্রধান ও দুই জেনারেল নিহত

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলি হামলায় ইরানে দুই দিনে নিহত ১২৮
ইসরায়েলি হামলায় ইরানে দুই দিনে নিহত ১২৮

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ধোঁয়ায় ঢাকা তেল আবিব, ইসরায়েলে আরও ৫ নিহত
ধোঁয়ায় ঢাকা তেল আবিব, ইসরায়েলে আরও ৫ নিহত

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১১৬ বছরের ইতিহাসে প্রথম: ব্রিটিশ গোয়েন্দা সংস্থা এমআই৬-এর প্রধান হচ্ছেন নারী
১১৬ বছরের ইতিহাসে প্রথম: ব্রিটিশ গোয়েন্দা সংস্থা এমআই৬-এর প্রধান হচ্ছেন নারী

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
তারেক ফিরছেন দেড় মাসের মধ্যে
তারেক ফিরছেন দেড় মাসের মধ্যে

প্রথম পৃষ্ঠা

ইসরায়েলে ধ্বংসস্তূপ
ইসরায়েলে ধ্বংসস্তূপ

প্রথম পৃষ্ঠা

দেশে নতুন বিপর্যয়ের শঙ্কা
দেশে নতুন বিপর্যয়ের শঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

আমের ‘ঢলন’ প্রথায় ক্ষতিগ্রস্ত চাষি
আমের ‘ঢলন’ প্রথায় ক্ষতিগ্রস্ত চাষি

নগর জীবন

হামজাদের দেখে ভারতীয় দলেও প্রবাসী ফুটবলার
হামজাদের দেখে ভারতীয় দলেও প্রবাসী ফুটবলার

মাঠে ময়দানে

কুশাসক-সুশাসক নির্ণয়ের দাঁড়িপাল্লা
কুশাসক-সুশাসক নির্ণয়ের দাঁড়িপাল্লা

সম্পাদকীয়

নাটক-সিনেমায় অনবদ্য তাসনিয়া ফারিণ
নাটক-সিনেমায় অনবদ্য তাসনিয়া ফারিণ

শোবিজ

সাত বছরে হলো কয়েকটি পিলার
সাত বছরে হলো কয়েকটি পিলার

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

মাথায় হাত আলুচাষিদের
মাথায় হাত আলুচাষিদের

নগর জীবন

করোনা ঠেকাতে ব্যবস্থা নিচ্ছে সরকার
করোনা ঠেকাতে ব্যবস্থা নিচ্ছে সরকার

পেছনের পৃষ্ঠা

এক ঘরে দুই পীর থাকতে পারে না
এক ঘরে দুই পীর থাকতে পারে না

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রোটিয়া ক্রিকেটের মহানায়ক টেম্বা বাভুমা
প্রোটিয়া ক্রিকেটের মহানায়ক টেম্বা বাভুমা

মাঠে ময়দানে

যুক্তরাষ্ট্রে ট্রাম্পবিরোধী ব্যাপক বিক্ষোভ
যুক্তরাষ্ট্রে ট্রাম্পবিরোধী ব্যাপক বিক্ষোভ

পেছনের পৃষ্ঠা

পাঁচ ইসলামি ব্যাংক একীভূত হচ্ছে, চাকরি হারাবে না কেউ
পাঁচ ইসলামি ব্যাংক একীভূত হচ্ছে, চাকরি হারাবে না কেউ

প্রথম পৃষ্ঠা

আওয়ামী লীগ ভোটকে হাস্যরসে পরিণত করে
আওয়ামী লীগ ভোটকে হাস্যরসে পরিণত করে

প্রথম পৃষ্ঠা

এটিএম বুথে কিশোরী ধর্ষণ, পলাতক নিরাপত্তাকর্মী
এটিএম বুথে কিশোরী ধর্ষণ, পলাতক নিরাপত্তাকর্মী

পেছনের পৃষ্ঠা

অর্থ পাচার ও সন্ত্রাসে অর্থায়ন রোধে নতুন কৌশল
অর্থ পাচার ও সন্ত্রাসে অর্থায়ন রোধে নতুন কৌশল

পেছনের পৃষ্ঠা

এবার ব্যাংক থেকে ফেরার পথে ১০ লাখ টাকা ছিনতাই
এবার ব্যাংক থেকে ফেরার পথে ১০ লাখ টাকা ছিনতাই

প্রথম পৃষ্ঠা

সড়কে তবুও মেয়াদোত্তীর্ণ বাস
সড়কে তবুও মেয়াদোত্তীর্ণ বাস

পেছনের পৃষ্ঠা

ইতিহাস গড়লেন রুকসানা
ইতিহাস গড়লেন রুকসানা

মাঠে ময়দানে

হদিস মেলেনি কোটি টাকার, কেউ হয়নি গ্রেপ্তার
হদিস মেলেনি কোটি টাকার, কেউ হয়নি গ্রেপ্তার

প্রথম পৃষ্ঠা

গণফোরাম সভাপতি মোস্তফা মহসিন মন্টু মারা গেছেন
গণফোরাম সভাপতি মোস্তফা মহসিন মন্টু মারা গেছেন

নগর জীবন

শাহিনের বক্তব্যে তোলপাড় বাফুফে
শাহিনের বক্তব্যে তোলপাড় বাফুফে

মাঠে ময়দানে

বিএনপির কমিটি গঠন না হওয়ায় ক্ষোভ
বিএনপির কমিটি গঠন না হওয়ায় ক্ষোভ

প্রথম পৃষ্ঠা

আলোচনার পর ভোটের তারিখ সরকারের দিকে তাকিয়ে ইসি
আলোচনার পর ভোটের তারিখ সরকারের দিকে তাকিয়ে ইসি

প্রথম পৃষ্ঠা

আন্দোলন চালিয়ে যাওয়ার ঘোষণা ইশরাকের
আন্দোলন চালিয়ে যাওয়ার ঘোষণা ইশরাকের

প্রথম পৃষ্ঠা

সংস্কার ছাড়া নির্বাচন নয়
সংস্কার ছাড়া নির্বাচন নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

জাতীয় বাজেট ও কৃষি খাত
জাতীয় বাজেট ও কৃষি খাত

সম্পাদকীয়

সরকারি পরিত্যক্ত ভবনে চামড়ার আড়ত, দুর্গন্ধে ভোগান্তি
সরকারি পরিত্যক্ত ভবনে চামড়ার আড়ত, দুর্গন্ধে ভোগান্তি

নগর জীবন