শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শনিবার, ২৮ মার্চ, ২০১৫

ভেলকিবাজির রাজনীতির কলঙ্কিত রাজপুরুষ!

গোলাম মাওলা রনি
অনলাইন ভার্সন
ভেলকিবাজির রাজনীতির কলঙ্কিত রাজপুরুষ!

বহুদিন পর পুরনো একটি বিষয় দিয়ে আজকের প্রসঙ্গটি শুরু করতে চাই। গত সরকারের আলোচিত-সমালোচিত যোগাযোগমন্ত্রী সৈয়দ আবুল হোসেন এবং সেতু বিভাগের সচিব মোশাররফের সঙ্গে আমাদের প্রায়ই খটমট লেগে যেত। বিশেষ করে পদ্মা সেতু নিয়ে মন্ত্রী এবং সচিব যা বলতেন তা সংসদীয় কমিটির কোনো সদস্যই মেনে নিতে পারতেন না। কমিটির সদস্যদের মধ্যে আমি, ওমর ফারুক চৌধুরী ও অপু উকিল ছিলাম সবচেয়ে বেশি ভোকাল। সদস্যদের বেশির ভাগ আপত্তি এবং প্রশ্ন ছিল আবেগতাড়িত। অন্যদিকে মন্ত্রী-সচিবের উত্তর ছিল অনেকটা বাস্তবতার নিরিখে কাঠখোট্টা প্রকৃতির। ফলে কমিটির মিটিংগুলোয় প্রায়ই অনাহূত পরিস্থিতির উদ্ভব হতো যা কি না পর দিন সব দৈনিক পত্রিকার শিরোনাম হিসেবে প্রকাশিত হয়ে এক অস্বস্তিকর পরিস্থিতি সৃষ্টি করত।

মন্ত্রী ও সচিবের অহংবোধ ছিল তাদের টেকনিক্যাল জ্ঞান, সদিচ্ছা এবং অমানুষিক পরিশ্রমের কারণে। তারা সকাল ৭টা থেকে গভীর রাত পর্যন্ত কাজ করতেন অতি সংক্ষিপ্ত সময়ের মধ্যে পদ্মা সেতু তৈরি করে ইতিহাসে নাম লেখানোর মানসে। কাজেই সংসদীয় কমিটির কিছু আবেগনির্ভর প্রশ্নে তারা প্রায়ই ধৈর্য হারিয়ে ফেলতেন এবং ক্ষেত্রবিশেষ রেগেও যেতেন। এ অবস্থায় মন্ত্রী-সচিব মিলে সিদ্ধান্ত নিলেন সংসদীয় কমিটির লোকজনকে চীন দেশের বড় বড় সেতুর নির্মাণ কৌশল, ব্যয় এবং প্রকল্প বাস্তবায়ন সম্পর্কে বাস্তব জ্ঞান ও ধারণা প্রদান করানোর জন্য। আমরা সবাই চীন গিয়েছিলাম এবং অভূতপূর্ব এক বর্ণাঢ্য অভিজ্ঞতা সঞ্চয় করে দেশে ফিরেছিলাম। এর পর থেকে আমরা সম্মিলিতভাবে কাজ করার জন্য উদ্যমী হওয়ার আগেই মন্ত্রী ও সচিবের কপালে আগুন ধরে যায়। সে এক লম্বা কাহিনী এবং ভিন্ন প্রসঙ্গ। আজ আমি ওসব না বলে আজকের শিরোনামের সঙ্গে সম্পর্কিত চীন ভ্রমণের একটি প্রসঙ্গ উল্লেখ করে বিষয়বস্তুর গভীরে চলে যাব।

আমরা যখন চীনের রাজধানী বেইজিংয়ে অবস্থান করছিলাম তখন আমাদের ভ্রমণের আয়োজনকারীরা একদিন বিকালে আমাদের নিয়ে গেলেন বিখ্যাত নিষিদ্ধ নগরীতে। ইংরেজিতে যাকে বলা হয় ফরবিডেন সিটি। এটি ছিল মিং সম্রাটদের সরকারি বাসভবন। ১৩৬৮ সালে চেঙ্গিস খান প্রতিষ্ঠিত ইউয়ান সাম্রাজ্যের পতন হলে মিং সম্রাট জু ইউয়ান ঝাং তার রাজধানী নাংজিং থেকে বর্তমান বেইজিংয়ে স্থানান্তর করার মানসে একটি রাজকীয় প্রাসাদ নির্মাণের হুকুম দেন। যেদিন তিনি নতুন প্রাসাদে অভিষিক্ত হলেন সেদিন তিনি দুটো যুগান্তকারী কাজ করলেন। প্রথমটি ছিল সিংহাসনের ওপর তার একটি অমিয় বাণী খোদাই করা এবং দ্বিতীয়টি ছিল তার পরবর্তী বংশধর বিশেষ করে সিংহাসনের উত্তরাধিকারীদের জন্য একটি রাজকীয় ফরমান জারি করা যা কি না হুয়াং মিং ঝু উন বা সিংহাসনের আরোহীদের জন্য নির্দেশাবলি হিসেবে ইতিহাসে অমর হয়ে আছে।

সম্মানিত পাঠক হয়তো প্রশ্ন করতে পারেন, ফরবিডেন সিটির প্রসঙ্গ টানতে গিয়ে কেন আমি সাবেক যোগাযোগমন্ত্রী সৈয়দ আবুল হোসেন এবং তৎকালীন সেতু বিভাগের সচিব মোশাররফের প্রসঙ্গ আনলাম? আমি মূলত কৃতজ্ঞতা প্রকাশের জন্যই তাদের নাম এ লেখার মধ্যে অন্তর্ভুক্ত করলাম। তারা অতি চমৎকারভাবে আমাদের চীন ভ্রমণের প্রতিটি বিষয় এমনভাবে সাজিয়েছিলেন যাতে আমাদের পক্ষে কোনো কিছু না শিখে গাফেল অবস্থায় ফিরে আসা সম্ভবপর ছিল না। আমরা যখন নিষিদ্ধ নগরীতে ঢুকলাম তখন আমাদের হাতে ধরিয়ে দেওয়া হলো অদ্ভুত এক যন্ত্র। যন্ত্রটি আমরা পকেটে ঢোকালাম এবং যন্ত্রের সঙ্গে সংযুক্ত হেডফোনটি কানে লাগালাম। এরপর আমরা প্রাসাদের মধ্যে হাঁটতে লাগলাম আর অমনি যন্ত্রটি থেকে বিশুদ্ধ বাংলায় আমাদের কানের পর্দায় বাজতে থাকল প্রাসাদের প্রতিটি ইঞ্চি জায়গার কৃষ্টি-কালচার, ইতিহাস-ঐতিহ্য, নানারকম ট্র্যাজেডি, কমেডি এবং রূপকথার বর্ণালি সব কাহিনী। সে কাহিনী এত লম্বা এবং ব্যাপক যে একজন পর্যটক একনাগাড়ে সাত-আট দিন যদি প্রাসাদের ইঞ্চি ইঞ্চি জায়গায় পা ফেলে এগোতে থাকেন তবুও শেষ হবে না। অমন ইতিহাস চীন দেশের শাহি হেরেমে হাঁটতে হাঁটতে বাংলায় শোনার সৌভাগ্য কজনের হয়েছে তা জানি না তবে আমার হৃদয়ে সেই স্মৃতি আজও জাগরূক হয়ে আছে অমলিন এক উজ্জ্বল দলিল হিসেবে।

আমরা যখন সিংহাসনের সামনে এলাম তখন কানে বেজে উঠল- অনুগ্রহ করে একটু সতর্ক হোন এবং মনোযোগ দিয়ে মহান একটি রাজকীয় ফরমান শুনুন। সিংহাসনের ওপরে খোদাই করা শব্দগুলোর অর্থ বলার আগে আপনার অবশ্যই জানা উচিত মহান সম্রাট ঝু ইউয়ান ঝাং সম্পর্কে যিনি তাবৎ দুনিয়ার কাছে হংউ সম্রাট হিসেবে সবার কাছে সমাদৃত। তিনিই চীন দেশের পাঁচ হাজার বছরের রাজনৈতিক ইতিহাসের অন্যতম মহানায়ক এবং মিং সাম্রাজ্যের প্রতিষ্ঠাতা। তার বংশধররা টানা ২৭৬ বছর মহাচীনকে শাসন করেছিল প্রবল বিক্রম এবং গৌরব নিয়ে। সাম্রাজ্য প্রতিষ্ঠা করে তিনি প্রথম যেদিন এ সিংহাসনে আসীন হলেন সেদিন তার বংশের সবাইকে ডেকে সমস্বরে খোদাই করা লেখাগুলো পড়তে বললেন। এরপর তিনি সবার হাতে তুলে দিলেন তার রাজকীয় ফরমান। সবশেষে বললেন, তোমরা যদি আমার নির্দেশগুলো মেনে চল এবং এ সিংহাসনের অধিকারী যদি সব সময় খোদাই করা বক্তব্যটি স্মরণ করে তবে কোনো দিন মিং বংশ রাজ্যহারা হবে না।

এখন বলছি সম্রাট ঝু ইউয়ান ঝাংয়ের অমিয় বাণীটি সম্পর্কে। সম্রাট বলেন, শাসকের সবকিছু হতে হবে স্বচ্ছ। তার কথা চিন্তা, চেতনা, ব্যক্তিগত জীবন এবং রাজনীতির ভাষা হবে স্বচ্ছ, বোধগম্য এবং বিশ্বাসযোগ্য। শাসকের জীবনের সবচেয়ে বড় অভিশাপ তখনই নেমে আসবে যখন জনগণ তাকে শ্রদ্ধা করবে না, বিশ্বাস করবে না এবং কায়মনোবাক্যে তার মৃত্যু কামনা করবে। পরিস্থিতি যখন এমন হয় তখন শাসক কোনো অবস্থাতেই জনগণের ভাষা বুঝতে পারেন না। বাংলাদেশের বর্তমান রাজনৈতিক অবস্থা এবং চীন সম্রাটের অমিয় বাণী নিয়ে তুলনামূলক আলোচনা না করে শিরোনাম প্রসঙ্গে কিছু কথা বলে আজকের লেখার ইতি টানব। ভেলকিবাজির রাজনীতির কবলে পড়লে সব রাজপুরুষই কলঙ্কিত হতে বাধ্য। যদি প্রশ্ন করা হয় ভেলকিবাজি বলতে কী বোঝায় এবং একজন শাসক তার শাশ্বত নীতি বাদ দিয়ে কোন ভেলকিবাজির রাজনীতিতে জড়িয়ে পড়েন? বাংলা অভিধানে ভেলকি শব্দের অর্থে বলা হয়েছে- ধোঁকা এবং বাজি অর্থ জাদুর খেলা। কাজেই ভেলকিবাজি বলতে বোঝায় এমন এক জাদুময় ধোঁকার খেলা যার সঙ্গে সত্যের লেশমাত্র থাকে না। স্বাভাবিক জাদুতে দর্শক আনন্দ লাভ করে এবং ক্ষেত্রবিশেষ প্রতারিত ও ক্ষতিগ্রস্ত হয়। কিন্তু ভেলকিবাজিতে ক্ষতির পরিমাণ সীমাহীন। লোকজন বিক্ষুব্ধ হয়ে ওঠে এবং ভেলকিবাজির নায়ক-নায়িকার বিরুদ্ধে প্রতিশোধ গ্রহণের জন্য ঐক্যবদ্ধ হয়ে আক্রমণ চালায়। দ্বিতীয় প্রশ্ন রাজপুরুষ তো প্রবল ক্ষমতাধর। তাকে কেন ভেলকিবাজির আশ্রয় নিতে হয়। উত্তর খুবই সহজ। রাজা প্রথমে নিতান্ত কৌতুকবশে ভেলকিবাজি শুরু করেন। এসব করতে করতে তিনি কখন যে মানসিক বিকারগ্রস্ত হয়ে পড়েন তা তিনি মৃত্যুর পূর্বক্ষণেও বুঝতে পারেন না। রাজার ভেলকিবাজির কারণে যারা লাভবান হন তারা তাকে চরমভাবে উত্তেজিত করতে থাকেন ওসব করার জন্য। অন্যদিকে ক্ষতিগ্রস্ত নয় অথচ রাজার শুভাকাঙ্ক্ষীরা ওসব কথা রাজাকে বলার স্পর্ধা হারিয়ে ফেলেন।

এবার রাজনীতির ভেলকিবাজি নিয়ে কিছু বলা দরকার। রাজা যখন তার কিছু গোপন কর্ম নিয়ে ভীতসন্ত্রস্ত হয়ে পড়েন কিংবা তার ব্যক্তিগত দুর্নীতি, লোভ-লালসা-কামনা-বাসনার কিছু বিষয় নিয়ে অন্তজ্ববালায় জ্বলতে থাকেন তখন হঠাৎ করেই তার মধ্যে অতি ধার্মিক, অতিবীর কিংবা অতিমানব হওয়ার প্রবণতা লক্ষ্য করা যায়। ফেরাউন যখন অনেকটা প্রতারণা করে নিজের বোনকে বিয়ে করল এবং সামাজিকভাবে প্রচণ্ড সমালোচনার শিকার হলো ঠিক তখনই তার মনে কেবল অতিমানব নয়, খোদা হওয়ার উদগ্র বাসনা চেপে বসল। একইভাবে মুহাম্মদ বিন তুঘলক ওরফে সম্রাট জুনাখান যখন বুঝতে পারলেন জনগণ এবং আমাত্যবর্গ বুঝে ফেলেছেন যে তিনি তার পিতা গিয়াসউদ্দিন তুঘলককে হত্যা করেছেন তখন তিনি রীতিমতো পাগলামো শুরু করলেন। উদ্দেশ্য একটাই- সবাই তাকে ভয় পাক।

রাজা তার প্রতিপক্ষের ওপর অন্যায়, অবিচার এবং জুলুম করতে গিয়ে যখন পশুত্বকে হার মানায় তখন তার পক্ষে ভেলকিবাজির রাজনীতি ছাড়া অন্য কোনো উপায় থাকে না। ব্যক্তিগত যৌনজীবন, আর্থিক কেলেঙ্কারি, জ্ঞানবুদ্ধির সীমাবদ্ধতা এবং অতি দুর্বল স্নায়ু অর্থাৎ সাহস-শক্তি নিম্নমানের হওয়ার কারণে রাজা রাজনীতির মাঠে দম্ভ করে বেড়ান। তার কাপুরুষতা তাকে প্ররোচিত করে অত্যাচারী হওয়ার জন্য। তার নির্বুদ্ধিতা তাকে প্রলুব্ধ করে প্রকাশ্যে অনবরত মিথ্যা বলার জন্য। তার অল্পজ্ঞান তাকে উত্তেজিত করে দম্ভ করার জন্য। তার নির্লজ্জতা তাকে উপদেশ দেয় প্রতিনিয়ত মিথ্যা অভিনয় করার জন্য। অন্যদিকে তার নিয়তি তাকে প্রবল বেগে টানতে থাকে শেষ পরিণতির দিকে।

ইতিহাসে হাজারো ভেলকিবাজ রাজা-মহারাজার নাম রয়েছে। দুঃখজনক হলেও সত্যি পৃথিবীতে বীর পুরুষের তুলনায় কাপুরুষের সংখ্যা বহুগুণ বেশি। সাধকের তুলনায় ভণ্ডের সংখ্যা সীমাহীন আর মানুষের চেয়ে অমানুষ তো অগণিত! সভ্যতার চেয়ে অসভ্যতার ইতিহাস বড়, শান্তির চেয়ে অশান্তির ব্যাপ্তি ব্যাপক; সুখের চেয়ে অসুখের স্থায়িত্ব দীর্ঘ। সমাজে মানুষ হওয়ার প্রতিযোগীদের তুলনায় অমানুষ হওয়ার প্রতিযোগীর লাইন দিন দিন দীর্ঘতর হচ্ছে। যদি প্রশ্ন করেন- কারণ কী? উত্তর একটাই- কেয়ামত হতে হবে না?

লেখক : কলামিস্ট

 

 

এই বিভাগের আরও খবর
বিবিসিতে তারেক রহমানের সাক্ষাৎকার : দূরদৃষ্টির অনন্য দৃষ্টান্ত
বিবিসিতে তারেক রহমানের সাক্ষাৎকার : দূরদৃষ্টির অনন্য দৃষ্টান্ত
এএফসি কম্পিটিশনে বসুন্ধরা কিংস
এএফসি কম্পিটিশনে বসুন্ধরা কিংস
বিনিয়োগ বন্ধ্যত্বে আকারে-নিরাকারে বেকার বৃদ্ধি : বাড়ছে নেশা-নৈরাজ্য
বিনিয়োগ বন্ধ্যত্বে আকারে-নিরাকারে বেকার বৃদ্ধি : বাড়ছে নেশা-নৈরাজ্য
শিক্ষা ও গবেষণায় বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয় বদ্ধপরিকর
শিক্ষা ও গবেষণায় বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয় বদ্ধপরিকর
তারেক রহমানের আসন্ন প্রত্যাবর্তন ও আগামীর রাজনীতি
তারেক রহমানের আসন্ন প্রত্যাবর্তন ও আগামীর রাজনীতি
অবাধ ও গ্রহণযোগ্য নির্বাচনের জন্য কিছু পরামর্শ
অবাধ ও গ্রহণযোগ্য নির্বাচনের জন্য কিছু পরামর্শ
বিশ্ব ডিম দিবস: পুষ্টি, নিরাপত্তা ও বৈশ্বিক গুরুত্ব
বিশ্ব ডিম দিবস: পুষ্টি, নিরাপত্তা ও বৈশ্বিক গুরুত্ব
বন্ড মার্কেট প্রতিষ্ঠায় প্রয়োজন সর্বোচ্চ সতর্কতা
বন্ড মার্কেট প্রতিষ্ঠায় প্রয়োজন সর্বোচ্চ সতর্কতা
রক্তক্ষরণে ব্যবসায়ীরা, বিনিয়োগে ধ্বংসযাত্রা, চাকরিক্ষুধায় তারুণ্য
রক্তক্ষরণে ব্যবসায়ীরা, বিনিয়োগে ধ্বংসযাত্রা, চাকরিক্ষুধায় তারুণ্য
বিরাজনৈতিকীকরণের প্রক্রিয়া চলছে
বিরাজনৈতিকীকরণের প্রক্রিয়া চলছে
পুঁজিবাজারে আস্থার সংকট কি বাড়তেই থাকবে
পুঁজিবাজারে আস্থার সংকট কি বাড়তেই থাকবে
উন্নতির অন্তর্গত কান্না : ব্যবস্থার বদল চাই
উন্নতির অন্তর্গত কান্না : ব্যবস্থার বদল চাই
সর্বশেষ খবর
'কালি মুছে গেলেও জাল ভোটের সুযোগ নেই'
'কালি মুছে গেলেও জাল ভোটের সুযোগ নেই'

১ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

মালয়েশিয়ায় দুই বাংলাদেশি যুবকের মরদেহ উদ্ধার
মালয়েশিয়ায় দুই বাংলাদেশি যুবকের মরদেহ উদ্ধার

১ মিনিট আগে | পরবাস

১০ হাজার মানুষের একমাত্র ভরসা কাঠের সেতু এখন অকেজো
১০ হাজার মানুষের একমাত্র ভরসা কাঠের সেতু এখন অকেজো

৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

শুক্রবার থেকে সারাদেশে বৃষ্টির আভাস
শুক্রবার থেকে সারাদেশে বৃষ্টির আভাস

২১ মিনিট আগে | জাতীয়

'অশ্লীল' তকমা দিয়ে নিষিদ্ধ করা হয় মাধুরীর গান
'অশ্লীল' তকমা দিয়ে নিষিদ্ধ করা হয় মাধুরীর গান

২২ মিনিট আগে | শোবিজ

মা ইলিশ রক্ষায় বসুন্ধরা শুভসংঘের সচেতনতামূলক সভা
মা ইলিশ রক্ষায় বসুন্ধরা শুভসংঘের সচেতনতামূলক সভা

২৭ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

গায়ে আগুন ধরিয়ে আত্মহত্যার চেষ্টা স্ত্রীর, বাঁচাতে গিয়ে দগ্ধ স্বামী
গায়ে আগুন ধরিয়ে আত্মহত্যার চেষ্টা স্ত্রীর, বাঁচাতে গিয়ে দগ্ধ স্বামী

২৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

দরিদ্র ভ্যানচালকের ৬ মেয়ের শিক্ষার দায়িত্ব নিলো ছাত্রদল
দরিদ্র ভ্যানচালকের ৬ মেয়ের শিক্ষার দায়িত্ব নিলো ছাত্রদল

২৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

টানা জয়ের বিশ্বরেকর্ড এককভাবে মরক্কোর
টানা জয়ের বিশ্বরেকর্ড এককভাবে মরক্কোর

৩০ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ট্রাকচাপায় জাবি ছাত্রী নিহত
ট্রাকচাপায় জাবি ছাত্রী নিহত

৩৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

৫ দফা দাবিতে গোপালগঞ্জে ইসলামী আন্দোলনের মানববন্ধন
৫ দফা দাবিতে গোপালগঞ্জে ইসলামী আন্দোলনের মানববন্ধন

৩৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

একজন ধনী ব্যক্তি মার্কিন সেনাদের বেতন দিতে চান
একজন ধনী ব্যক্তি মার্কিন সেনাদের বেতন দিতে চান

৪৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পঞ্চগড়ে ‘ঘরে ঘরে জনে জনে’ কর্মসূচিতে মিলছে সাড়া
পঞ্চগড়ে ‘ঘরে ঘরে জনে জনে’ কর্মসূচিতে মিলছে সাড়া

৪৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

হামাসকে নিরস্ত্র হতে বাধ্য করা হবে, প্রয়োজনে আমরাই করব: ট্রাম্প
হামাসকে নিরস্ত্র হতে বাধ্য করা হবে, প্রয়োজনে আমরাই করব: ট্রাম্প

৫০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কর জাল সম্প্রসারণে এনবিআরের ১২ নতুন ইউনিট গঠন
কর জাল সম্প্রসারণে এনবিআরের ১২ নতুন ইউনিট গঠন

৫১ মিনিট আগে | জাতীয়

১৬ লাশের মধ্যে সাত লাশ হস্তান্তর হতে পারে
১৬ লাশের মধ্যে সাত লাশ হস্তান্তর হতে পারে

৫৩ মিনিট আগে | নগর জীবন

তারেক রহমানের নেতৃত্বেই গড়ে উঠবে সম্প্রীতির বাংলাদেশ
তারেক রহমানের নেতৃত্বেই গড়ে উঠবে সম্প্রীতির বাংলাদেশ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চাঁদপুরে মা ইলিশ রক্ষা অভিযানে আটক ৬১ জেলে
চাঁদপুরে মা ইলিশ রক্ষা অভিযানে আটক ৬১ জেলে

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জুলাই-আগস্টের ৭ মামলায় সালমান-আনিসুলসহ ৪৫ জনকে ট্রাইব্যুনালে হাজির
জুলাই-আগস্টের ৭ মামলায় সালমান-আনিসুলসহ ৪৫ জনকে ট্রাইব্যুনালে হাজির

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুদকের পরিচালক হলেন দুই পুলিশ কর্মকর্তা
দুদকের পরিচালক হলেন দুই পুলিশ কর্মকর্তা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

উষ্ণায়নের ফলে ধ্বংসের পথে প্রবাল প্রাচীর
উষ্ণায়নের ফলে ধ্বংসের পথে প্রবাল প্রাচীর

১ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

আবারও সীমান্তে পাল্টাপাল্টি হামলা পাকিস্তান-আফগানিস্তানের
আবারও সীমান্তে পাল্টাপাল্টি হামলা পাকিস্তান-আফগানিস্তানের

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নির্বাচন সুষ্ঠু হলে আমাদের সম্মান বাড়বে: চবি উপাচার্য
নির্বাচন সুষ্ঠু হলে আমাদের সম্মান বাড়বে: চবি উপাচার্য

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

খাগড়াছড়ি জেলা পরিষদের চেয়ারম্যানকে স্থায়ীভাবে অপসারণ
খাগড়াছড়ি জেলা পরিষদের চেয়ারম্যানকে স্থায়ীভাবে অপসারণ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সূচকের পতনে পুঁজিবাজারে চলছে লেনদেন
সূচকের পতনে পুঁজিবাজারে চলছে লেনদেন

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

জামায়াত নেতা হত্যা: একজনের আমৃত্যুসহ ১৪ জনের যাবজ্জীবন
জামায়াত নেতা হত্যা: একজনের আমৃত্যুসহ ১৪ জনের যাবজ্জীবন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নারায়ণগঞ্জে বিশ্ব হাত ধোয়া দিবস পালিত
নারায়ণগঞ্জে বিশ্ব হাত ধোয়া দিবস পালিত

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

যুদ্ধবিরতি উপেক্ষা করে ফের গাজায় ইসরায়েলি হামলা, নিহত ৯
যুদ্ধবিরতি উপেক্ষা করে ফের গাজায় ইসরায়েলি হামলা, নিহত ৯

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ডিপ ফ্রিজ থেকে গৃহবধূর মরদেহ উদ্ধারের ঘটনায় স্বামী গ্রেফতার
ডিপ ফ্রিজ থেকে গৃহবধূর মরদেহ উদ্ধারের ঘটনায় স্বামী গ্রেফতার

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ব্রিকসের দেশগুলোকে শুল্ক দিতে হবে, হুঁশিয়ারি ট্রাম্পের
ব্রিকসের দেশগুলোকে শুল্ক দিতে হবে, হুঁশিয়ারি ট্রাম্পের

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
গাজায় প্রকাশ্যে আটজনের মৃত্যুদণ্ড কার্যকর
গাজায় প্রকাশ্যে আটজনের মৃত্যুদণ্ড কার্যকর

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সারজিসের বক্তব্যের সময় বিদ্যুৎ বিভ্রাট নিয়ে মুখ খুললেন রুমিন ফারহানা
সারজিসের বক্তব্যের সময় বিদ্যুৎ বিভ্রাট নিয়ে মুখ খুললেন রুমিন ফারহানা

২৩ ঘণ্টা আগে | টক শো

মিসরে গাজা শান্তি সম্মেলন: দুই প্রেসিডেন্টের গোপন আলাপ ফাঁস
মিসরে গাজা শান্তি সম্মেলন: দুই প্রেসিডেন্টের গোপন আলাপ ফাঁস

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২০০ রানে হেরে আফগানিস্তানের বিপক্ষে হোয়াইটওয়াশ বাংলাদেশ
২০০ রানে হেরে আফগানিস্তানের বিপক্ষে হোয়াইটওয়াশ বাংলাদেশ

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শক্তিশালী পাসপোর্ট সূচকে শীর্ষ ১০ থেকে ছিটকে গেল যুক্তরাষ্ট্র, দেখে নিন বাংলাদেশের অবস্থান
শক্তিশালী পাসপোর্ট সূচকে শীর্ষ ১০ থেকে ছিটকে গেল যুক্তরাষ্ট্র, দেখে নিন বাংলাদেশের অবস্থান

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মিরপুরে পোশাক কারখানায় অগ্নিকাণ্ডের ঘটনায় ৯ মরদেহ উদ্ধার
মিরপুরে পোশাক কারখানায় অগ্নিকাণ্ডের ঘটনায় ৯ মরদেহ উদ্ধার

২০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আরেক দফা বাড়ল স্বর্ণের দাম, ভরি কত?
আরেক দফা বাড়ল স্বর্ণের দাম, ভরি কত?

১৫ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ঝালকাঠিতে জলাতঙ্কে যুবকের মৃত্যু
ঝালকাঠিতে জলাতঙ্কে যুবকের মৃত্যু

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

১৯৬৭ সালের আগের সীমান্ত অনুযায়ী স্বাধীন ফিলিস্তিন রাষ্ট্র গঠনের আহ্বান
১৯৬৭ সালের আগের সীমান্ত অনুযায়ী স্বাধীন ফিলিস্তিন রাষ্ট্র গঠনের আহ্বান

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গোল্ডেন ভিসাধারীদের জন্য নতুন সিদ্ধান্ত নিল আমিরাত
গোল্ডেন ভিসাধারীদের জন্য নতুন সিদ্ধান্ত নিল আমিরাত

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১৯ অক্টোবরের মধ্যে এনসিপি প্রতীক না নিলে সিদ্ধান্ত নেবে ইসি
১৯ অক্টোবরের মধ্যে এনসিপি প্রতীক না নিলে সিদ্ধান্ত নেবে ইসি

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মারিয়াকে নোবেল শান্তি পুরস্কার দেয়ায় নরওয়ে দূতাবাস বন্ধ করল ভেনেজুয়েলা
মারিয়াকে নোবেল শান্তি পুরস্কার দেয়ায় নরওয়ে দূতাবাস বন্ধ করল ভেনেজুয়েলা

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ধূমপান ছাড়তে বলায় এরদোয়ানকে যে জবাব দিলেন মেলোনি
ধূমপান ছাড়তে বলায় এরদোয়ানকে যে জবাব দিলেন মেলোনি

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মিরপুরে অগ্নিকাণ্ডে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১৬
মিরপুরে অগ্নিকাণ্ডে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১৬

১৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

থাইল্যান্ডে মাদকসহ চার ইসরায়েলি সেনা গ্রেফতার
থাইল্যান্ডে মাদকসহ চার ইসরায়েলি সেনা গ্রেফতার

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বগুড়ায় মেয়েকে ধর্ষণের অভিযোগে বাবা গ্রেফতার
বগুড়ায় মেয়েকে ধর্ষণের অভিযোগে বাবা গ্রেফতার

১৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভোট দিলে বেহেশতে যাওয়া সহজ হবে, এমন প্রচারণা প্রতারণা : রিজভী
ভোট দিলে বেহেশতে যাওয়া সহজ হবে, এমন প্রচারণা প্রতারণা : রিজভী

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শেখ হাসিনাকে আদালতে হাজির হতে পত্রিকায় বিজ্ঞপ্তি প্রকাশের নির্দেশ
শেখ হাসিনাকে আদালতে হাজির হতে পত্রিকায় বিজ্ঞপ্তি প্রকাশের নির্দেশ

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুক্তরাষ্ট্র থেকে সয়াবিন আমদানি বন্ধ চীনের, ট্রাম্পের হুঁশিয়ারি
যুক্তরাষ্ট্র থেকে সয়াবিন আমদানি বন্ধ চীনের, ট্রাম্পের হুঁশিয়ারি

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ডিপ ফ্রিজ থেকে গৃহবধূর মরদেহ উদ্ধারের ঘটনায় স্বামী গ্রেফতার
ডিপ ফ্রিজ থেকে গৃহবধূর মরদেহ উদ্ধারের ঘটনায় স্বামী গ্রেফতার

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

রাকিবের গোলে শেষরক্ষা, হংকংয়ের সাথে ড্র করল বাংলাদেশ
রাকিবের গোলে শেষরক্ষা, হংকংয়ের সাথে ড্র করল বাংলাদেশ

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সরকার ভোজ্যতেলের দাম বাড়ায়নি: বাণিজ্য উপদেষ্টা
সরকার ভোজ্যতেলের দাম বাড়ায়নি: বাণিজ্য উপদেষ্টা

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুই গোলে এগিয়ে থেকেও জাপানের কাছে হারল ব্রাজিল
দুই গোলে এগিয়ে থেকেও জাপানের কাছে হারল ব্রাজিল

১৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভারতের তিন কাশির সিরাপ নিয়ে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার সতর্কতা জারি
ভারতের তিন কাশির সিরাপ নিয়ে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার সতর্কতা জারি

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুদ্ধবিরতি উপেক্ষা করে ফের গাজায় ইসরায়েলি হামলা, নিহত ৯
যুদ্ধবিরতি উপেক্ষা করে ফের গাজায় ইসরায়েলি হামলা, নিহত ৯

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বব্যাপী আকাশ প্রতিরক্ষা চীনের, ট্রাম্প কেবল স্বপ্নই দেখছেন!
বিশ্বব্যাপী আকাশ প্রতিরক্ষা চীনের, ট্রাম্প কেবল স্বপ্নই দেখছেন!

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টাইমের প্রচ্ছদে নিজের চুল ‘গায়েব’ দেখে ক্ষুব্ধ ট্রাম্প
টাইমের প্রচ্ছদে নিজের চুল ‘গায়েব’ দেখে ক্ষুব্ধ ট্রাম্প

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সোনারগাঁয়ে নিখোঁজের ৪ দিন পর যুবতীর বস্তাবন্দি লাশ উদ্ধার
সোনারগাঁয়ে নিখোঁজের ৪ দিন পর যুবতীর বস্তাবন্দি লাশ উদ্ধার

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আগামী ৫ দিন আবহাওয়া কেমন থাকবে, জানাল অধিদপ্তর
আগামী ৫ দিন আবহাওয়া কেমন থাকবে, জানাল অধিদপ্তর

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চট্টগ্রাম বন্দরে নতুন ট্যারিফ আজ থেকে, ক্ষুব্ধ ব্যবসায়ীরা
চট্টগ্রাম বন্দরে নতুন ট্যারিফ আজ থেকে, ক্ষুব্ধ ব্যবসায়ীরা

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
পুড়ে অঙ্গার ১৬ প্রাণ
পুড়ে অঙ্গার ১৬ প্রাণ

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপির প্রার্থী হতে চান টকশো ব্যক্তিত্বসহ ৮ জন
বিএনপির প্রার্থী হতে চান টকশো ব্যক্তিত্বসহ ৮ জন

নগর জীবন

নারীকে জড়িয়ে ভয়ংকর অপতথ্যের জাল
নারীকে জড়িয়ে ভয়ংকর অপতথ্যের জাল

পেছনের পৃষ্ঠা

বিপ্লবী চে গুয়েভারা ও সিরাজ সিকদার
বিপ্লবী চে গুয়েভারা ও সিরাজ সিকদার

সম্পাদকীয়

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

হাড্ডাহাড্ডি লড়াই ছাত্রদল-শিবির
হাড্ডাহাড্ডি লড়াই ছাত্রদল-শিবির

প্রথম পৃষ্ঠা

মানিকগঞ্জ হয়েছিল মালেকগঞ্জ
মানিকগঞ্জ হয়েছিল মালেকগঞ্জ

প্রথম পৃষ্ঠা

আমরণ অনশনের হুঁশিয়ারি এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের
আমরণ অনশনের হুঁশিয়ারি এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের

পেছনের পৃষ্ঠা

রাকিবের গোলে ১ পয়েন্ট
রাকিবের গোলে ১ পয়েন্ট

মাঠে ময়দানে

অধরাই বিকল্প বাজার
অধরাই বিকল্প বাজার

পেছনের পৃষ্ঠা

২০ কোটি টাকার দেশি বিদেশি জাল নোট উদ্ধার, যুবক গ্রেপ্তার
২০ কোটি টাকার দেশি বিদেশি জাল নোট উদ্ধার, যুবক গ্রেপ্তার

নগর জীবন

প্রশাসনে বিশেষ দলের প্রাধান্য, উদ্বিগ্ন বিএনপি
প্রশাসনে বিশেষ দলের প্রাধান্য, উদ্বিগ্ন বিএনপি

পেছনের পৃষ্ঠা

১২ বছর চলছে ১১ কিমি সড়কের কাজ!
১২ বছর চলছে ১১ কিমি সড়কের কাজ!

নগর জীবন

ডিজিটাল বাহিনী তৈরি করেছে জামায়াত
ডিজিটাল বাহিনী তৈরি করেছে জামায়াত

নগর জীবন

শাপলা প্রতীক নিয়েই নির্বাচনে যাবে এনসিপি
শাপলা প্রতীক নিয়েই নির্বাচনে যাবে এনসিপি

নগর জীবন

প্রয়োজনে সেনা আইন সংশোধন করে অভিযুক্ত কর্মকর্তাদের বিচার দাবি
প্রয়োজনে সেনা আইন সংশোধন করে অভিযুক্ত কর্মকর্তাদের বিচার দাবি

পেছনের পৃষ্ঠা

নর্থ সাউথের শিক্ষার্থী অপূর্ব পাঁচ দিনের রিমান্ডে
নর্থ সাউথের শিক্ষার্থী অপূর্ব পাঁচ দিনের রিমান্ডে

পেছনের পৃষ্ঠা

নকল পণ্য উৎপাদনে চ্যাম্পিয়ন বাংলাদেশ
নকল পণ্য উৎপাদনে চ্যাম্পিয়ন বাংলাদেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

অ্যানথ্রাক্স রোধে ছাড়পত্র ছাড়া পশু জবাই বন্ধে প্রশাসনের আদেশ জারি
অ্যানথ্রাক্স রোধে ছাড়পত্র ছাড়া পশু জবাই বন্ধে প্রশাসনের আদেশ জারি

নগর জীবন

বাগেরহাটে যুবদল নেতাসহ তিন খুন
বাগেরহাটে যুবদল নেতাসহ তিন খুন

পেছনের পৃষ্ঠা

ঝিলমিল আবাসিকে নাগরিক সুবিধা নিশ্চিতে কাজ চলছে
ঝিলমিল আবাসিকে নাগরিক সুবিধা নিশ্চিতে কাজ চলছে

নগর জীবন

এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের দাবি মেনে নিতে আহ্বান এনসিপির
এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের দাবি মেনে নিতে আহ্বান এনসিপির

নগর জীবন

ইসি বলল শাপলার সুযোগ নেই, এনসিপির প্রতিবাদ
ইসি বলল শাপলার সুযোগ নেই, এনসিপির প্রতিবাদ

পেছনের পৃষ্ঠা

দলগুলো ঐক্যবদ্ধ না হলে ফ্যাসিবাদ ফিরবে
দলগুলো ঐক্যবদ্ধ না হলে ফ্যাসিবাদ ফিরবে

নগর জীবন

দেশে ২০২৫ সালে জিডিপি প্রবৃদ্ধি ৩.৮ শতাংশ
দেশে ২০২৫ সালে জিডিপি প্রবৃদ্ধি ৩.৮ শতাংশ

পেছনের পৃষ্ঠা

বিচার বিভাগের জন্য পৃথক সচিবালয় এই সরকারের সময়েই
বিচার বিভাগের জন্য পৃথক সচিবালয় এই সরকারের সময়েই

নগর জীবন

সোনার ভরি ২ লাখ ১৬ হাজার ছাড়াল
সোনার ভরি ২ লাখ ১৬ হাজার ছাড়াল

খবর

১৬ অক্টোবর পর্যন্ত বাড়ল হজযাত্রী নিবন্ধনের সময়
১৬ অক্টোবর পর্যন্ত বাড়ল হজযাত্রী নিবন্ধনের সময়

নগর জীবন

কোথাও আইন লঙ্ঘন হলে দ্রুত ব্যবস্থা
কোথাও আইন লঙ্ঘন হলে দ্রুত ব্যবস্থা

নগর জীবন

বেরোবিতে ফুটবল খেলা নিয়ে সংঘর্ষে আহত ১০, বহিষ্কার ৮
বেরোবিতে ফুটবল খেলা নিয়ে সংঘর্ষে আহত ১০, বহিষ্কার ৮

নগর জীবন