শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শনিবার, ২৮ মার্চ, ২০১৫

ভেলকিবাজির রাজনীতির কলঙ্কিত রাজপুরুষ!

গোলাম মাওলা রনি
অনলাইন ভার্সন
ভেলকিবাজির রাজনীতির কলঙ্কিত রাজপুরুষ!

বহুদিন পর পুরনো একটি বিষয় দিয়ে আজকের প্রসঙ্গটি শুরু করতে চাই। গত সরকারের আলোচিত-সমালোচিত যোগাযোগমন্ত্রী সৈয়দ আবুল হোসেন এবং সেতু বিভাগের সচিব মোশাররফের সঙ্গে আমাদের প্রায়ই খটমট লেগে যেত। বিশেষ করে পদ্মা সেতু নিয়ে মন্ত্রী এবং সচিব যা বলতেন তা সংসদীয় কমিটির কোনো সদস্যই মেনে নিতে পারতেন না। কমিটির সদস্যদের মধ্যে আমি, ওমর ফারুক চৌধুরী ও অপু উকিল ছিলাম সবচেয়ে বেশি ভোকাল। সদস্যদের বেশির ভাগ আপত্তি এবং প্রশ্ন ছিল আবেগতাড়িত। অন্যদিকে মন্ত্রী-সচিবের উত্তর ছিল অনেকটা বাস্তবতার নিরিখে কাঠখোট্টা প্রকৃতির। ফলে কমিটির মিটিংগুলোয় প্রায়ই অনাহূত পরিস্থিতির উদ্ভব হতো যা কি না পর দিন সব দৈনিক পত্রিকার শিরোনাম হিসেবে প্রকাশিত হয়ে এক অস্বস্তিকর পরিস্থিতি সৃষ্টি করত।

মন্ত্রী ও সচিবের অহংবোধ ছিল তাদের টেকনিক্যাল জ্ঞান, সদিচ্ছা এবং অমানুষিক পরিশ্রমের কারণে। তারা সকাল ৭টা থেকে গভীর রাত পর্যন্ত কাজ করতেন অতি সংক্ষিপ্ত সময়ের মধ্যে পদ্মা সেতু তৈরি করে ইতিহাসে নাম লেখানোর মানসে। কাজেই সংসদীয় কমিটির কিছু আবেগনির্ভর প্রশ্নে তারা প্রায়ই ধৈর্য হারিয়ে ফেলতেন এবং ক্ষেত্রবিশেষ রেগেও যেতেন। এ অবস্থায় মন্ত্রী-সচিব মিলে সিদ্ধান্ত নিলেন সংসদীয় কমিটির লোকজনকে চীন দেশের বড় বড় সেতুর নির্মাণ কৌশল, ব্যয় এবং প্রকল্প বাস্তবায়ন সম্পর্কে বাস্তব জ্ঞান ও ধারণা প্রদান করানোর জন্য। আমরা সবাই চীন গিয়েছিলাম এবং অভূতপূর্ব এক বর্ণাঢ্য অভিজ্ঞতা সঞ্চয় করে দেশে ফিরেছিলাম। এর পর থেকে আমরা সম্মিলিতভাবে কাজ করার জন্য উদ্যমী হওয়ার আগেই মন্ত্রী ও সচিবের কপালে আগুন ধরে যায়। সে এক লম্বা কাহিনী এবং ভিন্ন প্রসঙ্গ। আজ আমি ওসব না বলে আজকের শিরোনামের সঙ্গে সম্পর্কিত চীন ভ্রমণের একটি প্রসঙ্গ উল্লেখ করে বিষয়বস্তুর গভীরে চলে যাব।

আমরা যখন চীনের রাজধানী বেইজিংয়ে অবস্থান করছিলাম তখন আমাদের ভ্রমণের আয়োজনকারীরা একদিন বিকালে আমাদের নিয়ে গেলেন বিখ্যাত নিষিদ্ধ নগরীতে। ইংরেজিতে যাকে বলা হয় ফরবিডেন সিটি। এটি ছিল মিং সম্রাটদের সরকারি বাসভবন। ১৩৬৮ সালে চেঙ্গিস খান প্রতিষ্ঠিত ইউয়ান সাম্রাজ্যের পতন হলে মিং সম্রাট জু ইউয়ান ঝাং তার রাজধানী নাংজিং থেকে বর্তমান বেইজিংয়ে স্থানান্তর করার মানসে একটি রাজকীয় প্রাসাদ নির্মাণের হুকুম দেন। যেদিন তিনি নতুন প্রাসাদে অভিষিক্ত হলেন সেদিন তিনি দুটো যুগান্তকারী কাজ করলেন। প্রথমটি ছিল সিংহাসনের ওপর তার একটি অমিয় বাণী খোদাই করা এবং দ্বিতীয়টি ছিল তার পরবর্তী বংশধর বিশেষ করে সিংহাসনের উত্তরাধিকারীদের জন্য একটি রাজকীয় ফরমান জারি করা যা কি না হুয়াং মিং ঝু উন বা সিংহাসনের আরোহীদের জন্য নির্দেশাবলি হিসেবে ইতিহাসে অমর হয়ে আছে।

সম্মানিত পাঠক হয়তো প্রশ্ন করতে পারেন, ফরবিডেন সিটির প্রসঙ্গ টানতে গিয়ে কেন আমি সাবেক যোগাযোগমন্ত্রী সৈয়দ আবুল হোসেন এবং তৎকালীন সেতু বিভাগের সচিব মোশাররফের প্রসঙ্গ আনলাম? আমি মূলত কৃতজ্ঞতা প্রকাশের জন্যই তাদের নাম এ লেখার মধ্যে অন্তর্ভুক্ত করলাম। তারা অতি চমৎকারভাবে আমাদের চীন ভ্রমণের প্রতিটি বিষয় এমনভাবে সাজিয়েছিলেন যাতে আমাদের পক্ষে কোনো কিছু না শিখে গাফেল অবস্থায় ফিরে আসা সম্ভবপর ছিল না। আমরা যখন নিষিদ্ধ নগরীতে ঢুকলাম তখন আমাদের হাতে ধরিয়ে দেওয়া হলো অদ্ভুত এক যন্ত্র। যন্ত্রটি আমরা পকেটে ঢোকালাম এবং যন্ত্রের সঙ্গে সংযুক্ত হেডফোনটি কানে লাগালাম। এরপর আমরা প্রাসাদের মধ্যে হাঁটতে লাগলাম আর অমনি যন্ত্রটি থেকে বিশুদ্ধ বাংলায় আমাদের কানের পর্দায় বাজতে থাকল প্রাসাদের প্রতিটি ইঞ্চি জায়গার কৃষ্টি-কালচার, ইতিহাস-ঐতিহ্য, নানারকম ট্র্যাজেডি, কমেডি এবং রূপকথার বর্ণালি সব কাহিনী। সে কাহিনী এত লম্বা এবং ব্যাপক যে একজন পর্যটক একনাগাড়ে সাত-আট দিন যদি প্রাসাদের ইঞ্চি ইঞ্চি জায়গায় পা ফেলে এগোতে থাকেন তবুও শেষ হবে না। অমন ইতিহাস চীন দেশের শাহি হেরেমে হাঁটতে হাঁটতে বাংলায় শোনার সৌভাগ্য কজনের হয়েছে তা জানি না তবে আমার হৃদয়ে সেই স্মৃতি আজও জাগরূক হয়ে আছে অমলিন এক উজ্জ্বল দলিল হিসেবে।

আমরা যখন সিংহাসনের সামনে এলাম তখন কানে বেজে উঠল- অনুগ্রহ করে একটু সতর্ক হোন এবং মনোযোগ দিয়ে মহান একটি রাজকীয় ফরমান শুনুন। সিংহাসনের ওপরে খোদাই করা শব্দগুলোর অর্থ বলার আগে আপনার অবশ্যই জানা উচিত মহান সম্রাট ঝু ইউয়ান ঝাং সম্পর্কে যিনি তাবৎ দুনিয়ার কাছে হংউ সম্রাট হিসেবে সবার কাছে সমাদৃত। তিনিই চীন দেশের পাঁচ হাজার বছরের রাজনৈতিক ইতিহাসের অন্যতম মহানায়ক এবং মিং সাম্রাজ্যের প্রতিষ্ঠাতা। তার বংশধররা টানা ২৭৬ বছর মহাচীনকে শাসন করেছিল প্রবল বিক্রম এবং গৌরব নিয়ে। সাম্রাজ্য প্রতিষ্ঠা করে তিনি প্রথম যেদিন এ সিংহাসনে আসীন হলেন সেদিন তার বংশের সবাইকে ডেকে সমস্বরে খোদাই করা লেখাগুলো পড়তে বললেন। এরপর তিনি সবার হাতে তুলে দিলেন তার রাজকীয় ফরমান। সবশেষে বললেন, তোমরা যদি আমার নির্দেশগুলো মেনে চল এবং এ সিংহাসনের অধিকারী যদি সব সময় খোদাই করা বক্তব্যটি স্মরণ করে তবে কোনো দিন মিং বংশ রাজ্যহারা হবে না।

এখন বলছি সম্রাট ঝু ইউয়ান ঝাংয়ের অমিয় বাণীটি সম্পর্কে। সম্রাট বলেন, শাসকের সবকিছু হতে হবে স্বচ্ছ। তার কথা চিন্তা, চেতনা, ব্যক্তিগত জীবন এবং রাজনীতির ভাষা হবে স্বচ্ছ, বোধগম্য এবং বিশ্বাসযোগ্য। শাসকের জীবনের সবচেয়ে বড় অভিশাপ তখনই নেমে আসবে যখন জনগণ তাকে শ্রদ্ধা করবে না, বিশ্বাস করবে না এবং কায়মনোবাক্যে তার মৃত্যু কামনা করবে। পরিস্থিতি যখন এমন হয় তখন শাসক কোনো অবস্থাতেই জনগণের ভাষা বুঝতে পারেন না। বাংলাদেশের বর্তমান রাজনৈতিক অবস্থা এবং চীন সম্রাটের অমিয় বাণী নিয়ে তুলনামূলক আলোচনা না করে শিরোনাম প্রসঙ্গে কিছু কথা বলে আজকের লেখার ইতি টানব। ভেলকিবাজির রাজনীতির কবলে পড়লে সব রাজপুরুষই কলঙ্কিত হতে বাধ্য। যদি প্রশ্ন করা হয় ভেলকিবাজি বলতে কী বোঝায় এবং একজন শাসক তার শাশ্বত নীতি বাদ দিয়ে কোন ভেলকিবাজির রাজনীতিতে জড়িয়ে পড়েন? বাংলা অভিধানে ভেলকি শব্দের অর্থে বলা হয়েছে- ধোঁকা এবং বাজি অর্থ জাদুর খেলা। কাজেই ভেলকিবাজি বলতে বোঝায় এমন এক জাদুময় ধোঁকার খেলা যার সঙ্গে সত্যের লেশমাত্র থাকে না। স্বাভাবিক জাদুতে দর্শক আনন্দ লাভ করে এবং ক্ষেত্রবিশেষ প্রতারিত ও ক্ষতিগ্রস্ত হয়। কিন্তু ভেলকিবাজিতে ক্ষতির পরিমাণ সীমাহীন। লোকজন বিক্ষুব্ধ হয়ে ওঠে এবং ভেলকিবাজির নায়ক-নায়িকার বিরুদ্ধে প্রতিশোধ গ্রহণের জন্য ঐক্যবদ্ধ হয়ে আক্রমণ চালায়। দ্বিতীয় প্রশ্ন রাজপুরুষ তো প্রবল ক্ষমতাধর। তাকে কেন ভেলকিবাজির আশ্রয় নিতে হয়। উত্তর খুবই সহজ। রাজা প্রথমে নিতান্ত কৌতুকবশে ভেলকিবাজি শুরু করেন। এসব করতে করতে তিনি কখন যে মানসিক বিকারগ্রস্ত হয়ে পড়েন তা তিনি মৃত্যুর পূর্বক্ষণেও বুঝতে পারেন না। রাজার ভেলকিবাজির কারণে যারা লাভবান হন তারা তাকে চরমভাবে উত্তেজিত করতে থাকেন ওসব করার জন্য। অন্যদিকে ক্ষতিগ্রস্ত নয় অথচ রাজার শুভাকাঙ্ক্ষীরা ওসব কথা রাজাকে বলার স্পর্ধা হারিয়ে ফেলেন।

এবার রাজনীতির ভেলকিবাজি নিয়ে কিছু বলা দরকার। রাজা যখন তার কিছু গোপন কর্ম নিয়ে ভীতসন্ত্রস্ত হয়ে পড়েন কিংবা তার ব্যক্তিগত দুর্নীতি, লোভ-লালসা-কামনা-বাসনার কিছু বিষয় নিয়ে অন্তজ্ববালায় জ্বলতে থাকেন তখন হঠাৎ করেই তার মধ্যে অতি ধার্মিক, অতিবীর কিংবা অতিমানব হওয়ার প্রবণতা লক্ষ্য করা যায়। ফেরাউন যখন অনেকটা প্রতারণা করে নিজের বোনকে বিয়ে করল এবং সামাজিকভাবে প্রচণ্ড সমালোচনার শিকার হলো ঠিক তখনই তার মনে কেবল অতিমানব নয়, খোদা হওয়ার উদগ্র বাসনা চেপে বসল। একইভাবে মুহাম্মদ বিন তুঘলক ওরফে সম্রাট জুনাখান যখন বুঝতে পারলেন জনগণ এবং আমাত্যবর্গ বুঝে ফেলেছেন যে তিনি তার পিতা গিয়াসউদ্দিন তুঘলককে হত্যা করেছেন তখন তিনি রীতিমতো পাগলামো শুরু করলেন। উদ্দেশ্য একটাই- সবাই তাকে ভয় পাক।

রাজা তার প্রতিপক্ষের ওপর অন্যায়, অবিচার এবং জুলুম করতে গিয়ে যখন পশুত্বকে হার মানায় তখন তার পক্ষে ভেলকিবাজির রাজনীতি ছাড়া অন্য কোনো উপায় থাকে না। ব্যক্তিগত যৌনজীবন, আর্থিক কেলেঙ্কারি, জ্ঞানবুদ্ধির সীমাবদ্ধতা এবং অতি দুর্বল স্নায়ু অর্থাৎ সাহস-শক্তি নিম্নমানের হওয়ার কারণে রাজা রাজনীতির মাঠে দম্ভ করে বেড়ান। তার কাপুরুষতা তাকে প্ররোচিত করে অত্যাচারী হওয়ার জন্য। তার নির্বুদ্ধিতা তাকে প্রলুব্ধ করে প্রকাশ্যে অনবরত মিথ্যা বলার জন্য। তার অল্পজ্ঞান তাকে উত্তেজিত করে দম্ভ করার জন্য। তার নির্লজ্জতা তাকে উপদেশ দেয় প্রতিনিয়ত মিথ্যা অভিনয় করার জন্য। অন্যদিকে তার নিয়তি তাকে প্রবল বেগে টানতে থাকে শেষ পরিণতির দিকে।

ইতিহাসে হাজারো ভেলকিবাজ রাজা-মহারাজার নাম রয়েছে। দুঃখজনক হলেও সত্যি পৃথিবীতে বীর পুরুষের তুলনায় কাপুরুষের সংখ্যা বহুগুণ বেশি। সাধকের তুলনায় ভণ্ডের সংখ্যা সীমাহীন আর মানুষের চেয়ে অমানুষ তো অগণিত! সভ্যতার চেয়ে অসভ্যতার ইতিহাস বড়, শান্তির চেয়ে অশান্তির ব্যাপ্তি ব্যাপক; সুখের চেয়ে অসুখের স্থায়িত্ব দীর্ঘ। সমাজে মানুষ হওয়ার প্রতিযোগীদের তুলনায় অমানুষ হওয়ার প্রতিযোগীর লাইন দিন দিন দীর্ঘতর হচ্ছে। যদি প্রশ্ন করেন- কারণ কী? উত্তর একটাই- কেয়ামত হতে হবে না?

লেখক : কলামিস্ট

 

 

এই বিভাগের আরও খবর
নির্বাচন পর্যন্ত সেনাবাহিনীর মাঠে থাকা প্রয়োজন
নির্বাচন পর্যন্ত সেনাবাহিনীর মাঠে থাকা প্রয়োজন
সিন্ডিকেট ভেঙে স্বচ্ছ ব্যবস্থাপনা গড়তে হবে
সিন্ডিকেট ভেঙে স্বচ্ছ ব্যবস্থাপনা গড়তে হবে
হয়রানি ও প্রতারণার বিরুদ্ধে সরকারকে শক্ত হতে হবে
হয়রানি ও প্রতারণার বিরুদ্ধে সরকারকে শক্ত হতে হবে
জাতীয়তাবাদের উপহার সবাই মিলে এক জাতি
জাতীয়তাবাদের উপহার সবাই মিলে এক জাতি
তারুণ্যের কাছে প্রত্যাশা
তারুণ্যের কাছে প্রত্যাশা
মামলাবাণিজ্যে ধ্বংস হচ্ছে দেশ
মামলাবাণিজ্যে ধ্বংস হচ্ছে দেশ
শেরে বাংলা এ কে ফজলুল হক: বাংলার মুক্তি ও বাংলাদেশের পূর্বাভাস
শেরে বাংলা এ কে ফজলুল হক: বাংলার মুক্তি ও বাংলাদেশের পূর্বাভাস
বিনিয়োগকারীরা ঝুঁকি এড়াতে পারছেন না
বিনিয়োগকারীরা ঝুঁকি এড়াতে পারছেন না
জেনারেল ওয়াকার ম্যাজিকে গণমানুষের উচ্চাশা
জেনারেল ওয়াকার ম্যাজিকে গণমানুষের উচ্চাশা
আরববিশ্বের নীরবতা গাজার গণহত্যাকে উসকে দিচ্ছে
আরববিশ্বের নীরবতা গাজার গণহত্যাকে উসকে দিচ্ছে
দ্রব্যমূল্যের পাগলা ঘোড়া
দ্রব্যমূল্যের পাগলা ঘোড়া
চেনা যায় সহজেই
চেনা যায় সহজেই
সর্বশেষ খবর
জাকসু নির্বাচনের তফসিল ঘোষণা
জাকসু নির্বাচনের তফসিল ঘোষণা

৭ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

আমরা জানতাম ঘুরে দাঁড়াতে পারব: শান্ত
আমরা জানতাম ঘুরে দাঁড়াতে পারব: শান্ত

১৭ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

দিল্লি হাটে ভয়াবহ আগুন
দিল্লি হাটে ভয়াবহ আগুন

৪৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এবার পাকিস্তানের জন্য আকাশসীমা বন্ধ করল ভারত
এবার পাকিস্তানের জন্য আকাশসীমা বন্ধ করল ভারত

৫৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পুলিশ সপ্তাহ উপলক্ষে বিভিন্ন মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টাদের সঙ্গে পুলিশের মতবিনিময়
পুলিশ সপ্তাহ উপলক্ষে বিভিন্ন মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টাদের সঙ্গে পুলিশের মতবিনিময়

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

'উৎকৃষ্ট গণতন্ত্রের সমাজভূমি নির্মিত হলেই শ্রমজীবী মানুষের অধিকার প্রতিষ্ঠা পাবে'
'উৎকৃষ্ট গণতন্ত্রের সমাজভূমি নির্মিত হলেই শ্রমজীবী মানুষের অধিকার প্রতিষ্ঠা পাবে'

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পুলিশের বিশ্বাসযোগ্যতা অনেক বেড়েছে : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
পুলিশের বিশ্বাসযোগ্যতা অনেক বেড়েছে : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পদোন্নতির বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্রের প্রতিবাদে বিসিএস হেলথ ফোরামের অবস্থান কর্মসূচি
পদোন্নতির বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্রের প্রতিবাদে বিসিএস হেলথ ফোরামের অবস্থান কর্মসূচি

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

চট্টগ্রামে শব্দ দূষণ প্রতিরোধে সাইকেল র‍্যালি
চট্টগ্রামে শব্দ দূষণ প্রতিরোধে সাইকেল র‍্যালি

৪ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বিদ্যুৎস্পৃষ্টে বৃদ্ধের মৃত্যু
বিদ্যুৎস্পৃষ্টে বৃদ্ধের মৃত্যু

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জনতার হাতে আটক যুবলীগ নেতাকে পুলিশে সোপর্দ
জনতার হাতে আটক যুবলীগ নেতাকে পুলিশে সোপর্দ

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পিকআপ-অটোরিকশা সংঘর্ষে নিহত ১
পিকআপ-অটোরিকশা সংঘর্ষে নিহত ১

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শ্রমিকের অধিকার প্রতিষ্ঠাই হবে মে দিবসের অঙ্গীকার : শিমুল বিশ্বাস
শ্রমিকের অধিকার প্রতিষ্ঠাই হবে মে দিবসের অঙ্গীকার : শিমুল বিশ্বাস

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ডুয়েটে আন্তঃহল ভলিবল প্রতিযোগিতা-২০২৫ এর উদ্বোধন
ডুয়েটে আন্তঃহল ভলিবল প্রতিযোগিতা-২০২৫ এর উদ্বোধন

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

লিবিয়া থেকে কাল দেশে ফিরছেন ১৭৭ বাংলাদেশি
লিবিয়া থেকে কাল দেশে ফিরছেন ১৭৭ বাংলাদেশি

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কলাপাড়ায় অবহিতকরণ সভা
কলাপাড়ায় অবহিতকরণ সভা

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রাম বন্দরের সক্ষমতা বৃদ্ধির উদ্যোগ ত্বরান্বিত করতে প্রধান উপদেষ্টার নির্দেশ
চট্টগ্রাম বন্দরের সক্ষমতা বৃদ্ধির উদ্যোগ ত্বরান্বিত করতে প্রধান উপদেষ্টার নির্দেশ

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১১ মাস পর হিলিতে ভারত থেকে কচুরমুখি আমদানি
১১ মাস পর হিলিতে ভারত থেকে কচুরমুখি আমদানি

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বসিলা ও বেড়িবাঁধ সড়কের যানজট নিরসনে ডিএমপির নতুন নির্দেশনা
বসিলা ও বেড়িবাঁধ সড়কের যানজট নিরসনে ডিএমপির নতুন নির্দেশনা

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

কলাপাড়ায় সন্ত্রাসী হামলায় শিক্ষার্থী আহত
কলাপাড়ায় সন্ত্রাসী হামলায় শিক্ষার্থী আহত

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মাদ্রাসাছাত্রকে হত্যার অভিযোগ
মাদ্রাসাছাত্রকে হত্যার অভিযোগ

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাজায় ইসরায়েলি হামলায় একদিনে নিহত ৩৫
গাজায় ইসরায়েলি হামলায় একদিনে নিহত ৩৫

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের বদলি নিয়ে যা জানা গেল
এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের বদলি নিয়ে যা জানা গেল

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাবেক সংসদ সদস্য শাহরিন ইসলাম তুহিনের মুক্তির 
দাবিতে নীলফামারীতে আইনজীবীদের বিক্ষোভ
সাবেক সংসদ সদস্য শাহরিন ইসলাম তুহিনের মুক্তির  দাবিতে নীলফামারীতে আইনজীবীদের বিক্ষোভ

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফেসবুকে ছড়িয়ে পড়েছে ‘তাণ্ডব’র শুটিং দৃশ্য
ফেসবুকে ছড়িয়ে পড়েছে ‘তাণ্ডব’র শুটিং দৃশ্য

৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

'সংস্কার যেটুকু প্রয়োজন দ্রুত সেরে নির্বাচন দিন'
'সংস্কার যেটুকু প্রয়োজন দ্রুত সেরে নির্বাচন দিন'

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঝিনাইদহে মাদক কারবারি আটক
ঝিনাইদহে মাদক কারবারি আটক

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বরিশালে দিনব্যাপী কর্মশালা
বরিশালে দিনব্যাপী কর্মশালা

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

খাগড়াছড়িতে জেলা পুষ্টি সমন্বয় কমিটির সভা
খাগড়াছড়িতে জেলা পুষ্টি সমন্বয় কমিটির সভা

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মুন্সিগঞ্জে দুর্বৃত্তদের হামলা, ঘরবাড়ি ভাঙচুর ও লুটপাটের অভিযোগ
মুন্সিগঞ্জে দুর্বৃত্তদের হামলা, ঘরবাড়ি ভাঙচুর ও লুটপাটের অভিযোগ

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
পাকিস্তানি যুদ্ধবিমানের তাড়া খেয়ে পিছু হটেছে ভারতীয় রাফাল
পাকিস্তানি যুদ্ধবিমানের তাড়া খেয়ে পিছু হটেছে ভারতীয় রাফাল

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘২২৭ জনকে হত্যার লাইসেন্স পেয়ে গেছি’, অডিওটি শেখ হাসিনার
‘২২৭ জনকে হত্যার লাইসেন্স পেয়ে গেছি’, অডিওটি শেখ হাসিনার

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সৌদি আরবে ঈদুল আজহার সম্ভাব্য তারিখ ঘোষণা
সৌদি আরবে ঈদুল আজহার সম্ভাব্য তারিখ ঘোষণা

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘মুক্তিযোদ্ধা’র সনদ বাতিলের তালিকায় আলোচিত নামগুলো কারা?
‘মুক্তিযোদ্ধা’র সনদ বাতিলের তালিকায় আলোচিত নামগুলো কারা?

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মুহুর্মুহু রকেট হামলায় বিপর্যস্ত মার্কিন রণতরী, বাধ্য হলো পিছু হটতে
মুহুর্মুহু রকেট হামলায় বিপর্যস্ত মার্কিন রণতরী, বাধ্য হলো পিছু হটতে

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দাবানলে জ্বলছে ইসরায়েল, হন্য হয়ে পালাচ্ছেন বাসিন্দারা
দাবানলে জ্বলছে ইসরায়েল, হন্য হয়ে পালাচ্ছেন বাসিন্দারা

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘২৪ থেকে ৩৬ ঘণ্টার মধ্যে পাকিস্তানে হামলা চালাতে পারে ভারত’
‘২৪ থেকে ৩৬ ঘণ্টার মধ্যে পাকিস্তানে হামলা চালাতে পারে ভারত’

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চীন-পাকিস্তানকে ‘মাথায় রেখেই’ কী রাফাল যুদ্ধবিমান কিনছে ভারত?
চীন-পাকিস্তানকে ‘মাথায় রেখেই’ কী রাফাল যুদ্ধবিমান কিনছে ভারত?

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারত-পাকিস্তানের যুদ্ধাবস্থা নিয়ে জেল থেকে যে বার্তা দিলেন ইমরান খান
ভারত-পাকিস্তানের যুদ্ধাবস্থা নিয়ে জেল থেকে যে বার্তা দিলেন ইমরান খান

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আব্রাহাম চুক্তিতে যোগ দেয়ার মার্কিন প্রস্তাবে ‘অস্বীকৃতি’ সিরিয়ার
আব্রাহাম চুক্তিতে যোগ দেয়ার মার্কিন প্রস্তাবে ‘অস্বীকৃতি’ সিরিয়ার

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উচ্চতর গ্রেড পাবেন সরকারি চাকরিজীবীদের টাইম স্কেল ও সিলেকশন গ্রেডপ্রাপ্তরা
উচ্চতর গ্রেড পাবেন সরকারি চাকরিজীবীদের টাইম স্কেল ও সিলেকশন গ্রেডপ্রাপ্তরা

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সুবর্ণা, শাওনসহ ১৭ অভিনয়শিল্পীর বিরুদ্ধে হত্যাচেষ্টার মামলা
সুবর্ণা, শাওনসহ ১৭ অভিনয়শিল্পীর বিরুদ্ধে হত্যাচেষ্টার মামলা

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জ্বালানি তেলের নতুন দাম নির্ধারণ
জ্বালানি তেলের নতুন দাম নির্ধারণ

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘যখন বুঝতে পারলাম কী হচ্ছে, তখন চিৎকার শুরু করি’
‘যখন বুঝতে পারলাম কী হচ্ছে, তখন চিৎকার শুরু করি’

১৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

অভিনেতা সিদ্দিকের ১০ দিনের রিমান্ড চায় পুলিশ
অভিনেতা সিদ্দিকের ১০ দিনের রিমান্ড চায় পুলিশ

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নতুন ক্ষেপণাস্ত্র-বোট তৈরির ঘোষণা দিল ইরান
নতুন ক্ষেপণাস্ত্র-বোট তৈরির ঘোষণা দিল ইরান

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আসছে ‘নাগরিক সেবা বাংলাদেশ’, এক ঠিকানায় মিলবে সব সেবা
আসছে ‘নাগরিক সেবা বাংলাদেশ’, এক ঠিকানায় মিলবে সব সেবা

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাকিস্তান পারমাণবিক শক্তিধর, কেউ হামলা করার সাহস করবে না : মরিয়ম
পাকিস্তান পারমাণবিক শক্তিধর, কেউ হামলা করার সাহস করবে না : মরিয়ম

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তদন্ত সংস্থার সমন্বয়ক হলেন আনসার উদ্দিন খান পাঠান
তদন্ত সংস্থার সমন্বয়ক হলেন আনসার উদ্দিন খান পাঠান

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রথম আলোর বিরুদ্ধে মামলার আবেদনকারীকে হুমকির অভিযোগ
প্রথম আলোর বিরুদ্ধে মামলার আবেদনকারীকে হুমকির অভিযোগ

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১১৯তম প্রাইজ বন্ডের ড্র, প্রথম বিজয়ী নম্বর ০২৬৪২৫৫
১১৯তম প্রাইজ বন্ডের ড্র, প্রথম বিজয়ী নম্বর ০২৬৪২৫৫

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মিরাজের ঘূর্ণিতে তিনদিনেই জিতল বাংলাদেশ
মিরাজের ঘূর্ণিতে তিনদিনেই জিতল বাংলাদেশ

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রাইজবন্ডের ১১৯তম ‘ড্র’ আজ
প্রাইজবন্ডের ১১৯তম ‘ড্র’ আজ

১৭ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

বিএনপি নেতা আমানের ১৩ ও তার স্ত্রীর ৩ বছরের সাজা বাতিল
বিএনপি নেতা আমানের ১৩ ও তার স্ত্রীর ৩ বছরের সাজা বাতিল

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পুতিনের যুদ্ধবিরতি ঘোষণা; স্থায়ী চুক্তি চান ট্রাম্প
পুতিনের যুদ্ধবিরতি ঘোষণা; স্থায়ী চুক্তি চান ট্রাম্প

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শ্রমিক অসন্তোষে গাজীপুরে দুই কারখানা অনির্দিষ্টকালের জন্য বন্ধ
শ্রমিক অসন্তোষে গাজীপুরে দুই কারখানা অনির্দিষ্টকালের জন্য বন্ধ

১৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

হাইকোর্টে চিন্ময় দাসের জামিন, স্থগিত চেয়ে রাষ্ট্রপক্ষের আবেদনের শুনানি রবিবার
হাইকোর্টে চিন্ময় দাসের জামিন, স্থগিত চেয়ে রাষ্ট্রপক্ষের আবেদনের শুনানি রবিবার

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চিন্ময় দাসের জামিন হাইকোর্টে
চিন্ময় দাসের জামিন হাইকোর্টে

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আইফোন ১৭-কে টপকে যাবে অ্যান্ড্রয়েড?
আইফোন ১৭-কে টপকে যাবে অ্যান্ড্রয়েড?

২০ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

অভিনেতা সিদ্দিক ৭ দিনের রিমান্ডে
অভিনেতা সিদ্দিক ৭ দিনের রিমান্ডে

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
সারজিসের সামনে দফায় দফায় মারামারি
সারজিসের সামনে দফায় দফায় মারামারি

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ইশরাক দায়িত্ব নিচ্ছেন কবে
ইশরাক দায়িত্ব নিচ্ছেন কবে

পেছনের পৃষ্ঠা

এই দুনিয়া এখন তো আর সেই দুনিয়া নাই
এই দুনিয়া এখন তো আর সেই দুনিয়া নাই

সম্পাদকীয়

রেললাইনে লাশ রহস্য
রেললাইনে লাশ রহস্য

পেছনের পৃষ্ঠা

শ্রমিকের স্বার্থে পাশে থাকুন ব্যবসায়ীদের
শ্রমিকের স্বার্থে পাশে থাকুন ব্যবসায়ীদের

প্রথম পৃষ্ঠা

শ্রমিকস্বার্থে কিছুই হয়নি
শ্রমিকস্বার্থে কিছুই হয়নি

প্রথম পৃষ্ঠা

মহান মে দিবস আজ
মহান মে দিবস আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

বসুন্ধরায় প্রবেশে আরও একটি সংযোগ সড়ক
বসুন্ধরায় প্রবেশে আরও একটি সংযোগ সড়ক

নগর জীবন

কুষ্টিয়ায় পদ্মা নদীতে টর্নেডো
কুষ্টিয়ায় পদ্মা নদীতে টর্নেডো

পেছনের পৃষ্ঠা

বন্ধ চিড়িয়াখানা হবে আধুনিক পার্ক
বন্ধ চিড়িয়াখানা হবে আধুনিক পার্ক

রকমারি নগর পরিক্রমা

ইসলামি দলগুলো এক মঞ্চে, নারী সংস্কার কমিশন প্রত্যাখ্যান
ইসলামি দলগুলো এক মঞ্চে, নারী সংস্কার কমিশন প্রত্যাখ্যান

প্রথম পৃষ্ঠা

পাকিস্তানে যে কোনো সময় হামলা
পাকিস্তানে যে কোনো সময় হামলা

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচনি জোটে আগ্রহী নয় এনসিপি
নির্বাচনি জোটে আগ্রহী নয় এনসিপি

প্রথম পৃষ্ঠা

নায়ক-নায়িকাদের কার বিদ্যা কতদূর
নায়ক-নায়িকাদের কার বিদ্যা কতদূর

শোবিজ

সেই বক্তব্য শেখ হাসিনারই
সেই বক্তব্য শেখ হাসিনারই

পেছনের পৃষ্ঠা

জেল থেকে ইমরানের বার্তা
জেল থেকে ইমরানের বার্তা

প্রথম পৃষ্ঠা

যুদ্ধপ্রস্তুতি না রাখা আত্মঘাতী
যুদ্ধপ্রস্তুতি না রাখা আত্মঘাতী

প্রথম পৃষ্ঠা

আজ বিএনপি ও জামায়াতের সমাবেশ
আজ বিএনপি ও জামায়াতের সমাবেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

ঝুলছে ২২ হাজার মামলা
ঝুলছে ২২ হাজার মামলা

প্রথম পৃষ্ঠা

উজ্জ্বলের আশাবাদ...
উজ্জ্বলের আশাবাদ...

শোবিজ

সংশোধন
সংশোধন

খবর

ববির ঘোষণা আসছে
ববির ঘোষণা আসছে

শোবিজ

মাহির একাকিত্ব
মাহির একাকিত্ব

শোবিজ

সেঞ্চুরি করে সাকিবের পাশে মিরাজ
সেঞ্চুরি করে সাকিবের পাশে মিরাজ

মাঠে ময়দানে

জনগণকে নিরাপত্তাহীন করবেন না
জনগণকে নিরাপত্তাহীন করবেন না

প্রথম পৃষ্ঠা

বাংলাদেশের প্রথম টেস্ট জয় জিম্বাবুয়ের বিপক্ষে
বাংলাদেশের প্রথম টেস্ট জয় জিম্বাবুয়ের বিপক্ষে

মাঠে ময়দানে

শিয়াল মারার ফাঁদে বৃদ্ধের মৃত্যু
শিয়াল মারার ফাঁদে বৃদ্ধের মৃত্যু

দেশগ্রাম

ছুটি
ছুটি

প্রথম পৃষ্ঠা

সরকারের ভুল সিদ্ধান্তে অর্থনীতি আরও সংকটে
সরকারের ভুল সিদ্ধান্তে অর্থনীতি আরও সংকটে

নগর জীবন