শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, সোমবার, ১৩ এপ্রিল, ২০১৫

নির্বাচনই সংকট উত্তরণের \\\'এক্সিট রুট\\\'

নূরে আলম সিদ্দিকী
অনলাইন ভার্সন
নির্বাচনই সংকট উত্তরণের \\\'এক্সিট রুট\\\'

ক্ষমতাসীন জোটের শীর্ষ নেত্রী দাম্ভিকতার পাদপীঠে অনড় এবং অটল ছিলেন। অন্যদিকে ২০-দলীয় জোটের শীর্ষ নেত্রী শুধু জেদই নয় প্রতিহিংসা চরিতার্থ করতে গিয়ে ৯২ দিন টানা অবরোধ ও হরতালের মধ্যে দেশের অর্থনীতিকে শুধু ভঙ্গুরই নয়, একটি অনিবার্য ধ্বংসের শেষ প্রান্তে এনে দাঁড় করিয়েছেন। জাতিসংঘ এবং দেশি-বিদেশি সুশীল সমাজ এ পরিস্থিতির অবসান চাইলেও রাজনৈতিকভাবে রাষ্ট্রীয় অঙ্গনে দুই জোট ব্যতিরেকে অন্যদের অবস্থা অত্যন্ত দুর্বল বলে দুই জোটেরই শীর্ষ নেতৃদ্বয় এ বিষয়ে গুরুত্ব দেওয়া তো দূরে থাক বিন্দুমাত্রও বিবেচনার আঙ্গিকে আনার কোনো প্রয়োজন বোধ করেননি। দেশ ও মানুষের প্রতি তাদের অবহেলা ও ঔদাসীন্য এতটাই প্রবল হয়ে প্রতিভাত হচ্ছিল যে- দেশবাসীর মতো আমিও প্রায় নিশ্চিত ছিলাম দেশটি সোমালিয়া হলেও কেউ কাউকে বিন্দুমাত্র ছাড় দেবেন না, সমঝোতা তো কল্পনারই আবর্তের বাইরে। একটা অনিশ্চয়তা আর সংশয়-দ্বিধাদ্বন্দ্বের অতল গভীরে ক্রমেই তলিয়ে যাচ্ছিল গণতান্ত্রিক অবকাঠামো তো বটেই, তার ন্যূনতম সহনশীলতাও।

শুধু '৭১ সালে স্বাধীনতার পর নয়, পাকিস্তান আমলেও এরকম দুর্বিষহ রাজনৈতিক সংকট, সংশয় ও অনিশ্চয়তা আসেনি। একদিকে হরতাল-অবরোধ, অন্যদিকে প্রশাসনের নির্যাতন, নিগ্রহ (গুম, খুন) নিত্যনৈমিত্তিক বিষয়ে পরিণত হয়েছিল। এই পরিস্থিতিকে অকুতোভয়ে যারা চ্যালেঞ্জ করতেন- দু-একটি ব্যতিক্রম বাদে তাদের কণ্ঠও ক্রমেই ম্রিয়মাণ হয়ে আসছিল। যেহেতু ওই দুই জোট ব্যতিরেকে তৃতীয় কোনো রাজনৈতিক শক্তির অবস্থানকে সুদৃঢ় করা তো দূরে থাক, স্বাভাবিক গণতান্ত্রিক চর্চার ন্যূনতম সহনশীলতাও দেখানো হচ্ছিল না, তখন তারাও ব্যথিত চিত্তে, মর্মাহত হৃদয়ে নীরব, নিথর, নিস্পৃহ না হলেও দৃশ্যত ম্রিয়মাণ হয়ে গিয়েছিলেন। রাজনৈতিক গভীর বিশ্লেষণ এবং জটিলতার গভীরে না গিয়েও বলা যায়, যে দেশে সভা-সমিতি ও মিছিলের বজ্র নির্ঘোষিত আওয়াজ উচ্চারিত হয় না- সেখানে গণতন্ত্রের চর্চা আছে, অনুশীলন আছে এটা বলা যায় না। বরং গণতন্ত্রের কোনো সংজ্ঞাতেই সে দেশকে চিহ্নিত করা যায় না। দুটি জোটকে যেহেতু দেশের মানুষ একই মুদ্রার এপিঠ-ওপিঠ ভাবে, ক্ষমতায় অধিষ্ঠিত থাকা অথবা ক্ষমতার মসনদ দখল করা ছাড়া রাজনীতিতে অন্য কোনো জনস্বার্থ-বিষয়ক কর্মসূচি না হওয়ায় এই দুঃসহনীয় অবস্থাটাও মানুষের কাছে অনেকটা গা-সওয়া হয়ে গিয়েছিল।

আল্লাহর অশেষ রহমতে ঢাকা ও চট্টগ্রাম মহানগরে সিটি করপোরেশন নির্বাচনের ঘোষণা আসায় জনতার হৃদয়ে ঘনঘোর অমানিশা কিছুটা হলেও কাটতে শুরু করেছে। এই নির্বাচনটিকে অর্থবহ, নিরপেক্ষ এবং সর্বজনগ্রাহ্য করার মুখ্য দায়িত্ব সরকারের এবং এটা সম্ভব করতে পারলে তারা যে কতখানি লাভবান হবেন, জয়-পরাজয় যাই হোক, সেটি অনুধাবন করা এবং এই বাস্তব সত্য উপলব্ধি করার রাজনৈতিক প্রজ্ঞা তাদের আছে বলেই আমি এখনো বিশ্বাস করি। দুটি বিষয়ে আমি শতভাগ নিশ্চিত- ৫ জানুয়ারির নির্বাচনটি দেশীয় ও আন্তর্জাতিক হিসেবে প্রত্যক্ষভাবে কিছুটা হলেও স্বীকৃতি পাবে। অন্যদিকে জয়-পরাজয় যাই হোক এ সরকার একটি সফল, সক্রিয়, অর্থবহ ও হস্তক্ষেপ-বিবর্জিত নির্বাচন করার মানসিকতা রাখেন এটা অবশ্যই প্রতিভাত হবে। যদিও বাংলাদেশে প্রশাসন- বিশেষ করে নির্বাচন কমিশন এমনকি বিচার ব্যবস্থার নিরপেক্ষতার বিষয়ে জনগণের আস্থার স্থানটি অত্যন্ত দুর্বল।

সব দলের প্রার্থীরাই বিজয়ের প্রত্যাশা নিয়েই নির্বাচন করে এটা স্বাভাবিক এবং চিরন্তন। কিন্তু ক্ষমতাসীনদের শীর্ষ নেতৃত্ব থেকে মধ্য পর্যায়ের কোনো নেতা যদি বলেন, যে কোনোভাবে আমরা নির্বাচনে জয়লাভ করবই- অন্যদের শঙ্কিত হওয়াই স্বাভাবিক এবং নির্বাচনের স্বচ্ছতার ব্যাপারেও তারা প্রশ্ন তুলতে পারেন। কাজেই এ বিষয়টি সম্পর্কে সরকারদলীয় জোটকে সজাগ ও সতর্ক থাকতে হবে। সিটি নির্বাচনকে সামনে রেখে অলৌকিকভাবে নির্বাচন কমিশন, প্রশাসন ও বিচার ব্যবস্থাকে ঢেলে সাজানোর সুযোগ সরকারের নেই। সে ক্ষেত্রে ক্ষমতাসীন শীর্ষ নেতৃত্বকে স্বচ্ছ, আন্তরিকতায় প্রত্যয় দৃঢ় সিদ্ধান্ত নিতে হবে- এ নির্বাচনটি শুধু অনুষ্ঠিতই নয়, তার নিরপেক্ষ মানসিকতাকে এই প্রতিবন্ধকতা সত্ত্বেও প্রতিভাত করতে হবে। এতে সমাজের অস্বস্তি অনেকটা দূর হবে মানুষের অনিশ্চয়তা ও অন্ধকার ধীরে ধীরে কেটে যাবে এবং স্থিতিশীল অবস্থায় পৌঁছানোর পাদপীঠ তৈরি হবে।

যারা ঘোরতর দলকানা, তারা স্বাভাবিকভাবেই প্রশ্ন তুলতে পারেন- এই ৯২ দিনের একটানা অবরোধ, হরতাল, সন্ত্রাস, বোমাবাজি, এত নিষ্পাপ প্রাণের অবসান, এত অশ্রু, এত আর্তনাদ, এত হাহাকার- তা কি সবই বেমালুম বিস্মৃত হতে হবে? এর বিরুদ্ধে কোনো পদক্ষেপই কি নেওয়া যাবে না? অন্যদিকে ২০-দলীয় জোটের তরফ থেকেও প্রশ্ন আসতে পারে- এই নির্যাতন, নিষ্পেষণ, জেল-জুলুম, খুন-গুম এগুলো আমরা বেমালুম হজম করব কেন? এটি উভয়ের কাছেই পরিস্থিতির দাবি। উভয় পক্ষই বিষয়গুলো বেমালুম বিস্মৃত না হয়ে, উভয়ের প্রশ্নগুলোই আইনের নিরপেক্ষ হাতে তুলে দিয়ে আসন্ন নির্বাচনটিকে সফল করতে পারলে পরিস্থিতিটা এমনিতেই স্বাভাবিকতার দিকে মোড় নেবে। প্রাসঙ্গিকভাবে আমি আবারও দৃঢ়তার সঙ্গে বলতে চাই- ক্ষমতাসীন শীর্ষ নেতৃত্ব ধৈর্য-সহনশীলতার অগ্নিপরীক্ষার মুখোমুখি। ৯২ দিনের অবরোধ-হরতাল, সন্ত্রাস-জঙ্গিবাদ দেশের সমগ্র মানুষ অবহিত। এ সত্যটি তার মানসিকতায় থাকতে হবে। এটা অতিকথায় ব্যঙ্গোক্তির মাধ্যমে উচ্চারণ করা এবং বারবার কটাক্ষ করা, সৃষ্ট সুযোগের সদ্ব্যবহারে প্রতিবন্ধকতা সৃষ্টি করবে। বরং চরম সহিষ্ণুতার সঙ্গে আসন্ন পরিস্থিতিতে জয়-পরাজয়ের কথা না ভেবে তাকে হৃদয়ের ঔদার্য নিয়ে এগোতে হবে। দিল্লিতে সম্প্রতি কেজরিওয়ালের বিজয়ে বিজেপির মতো কট্টর ধর্মভিত্তিক দলের সহনশীলতা তার জন্য দৃষ্টান্ত হতে পারে। সামগ্রিকভাবে ভারতের জাতীয় নির্বাচন তো বটেই, তদুপরি দিল্লির মসনদ হাতছাড়া হওয়ার পরও বিজেপির মতো দলের সহনশীলতা থেকে শিক্ষা নেওয়া বাংলাদেশের উভয় জোটেরই শীর্ষ নেতৃত্বের নৈতিক দায়িত্ব। 'মুখে শাহ ফরিদ, বগলে ইট'- এই নীতি অবলম্বন করে কোনো ভিত্তিহীন অজুহাত দেখিয়ে নির্বাচনটি বানচাল করলে তার কঠিন দায়ভার ভবিষ্যতে তাদেরই বহন করতে হবে। ৯২ দিনের হরতাল-অবরোধ সরকার হটাতে পারেনি, তা সত্ত্বেও একটা সম্মানজনক 'এক্সিট রুট' তাদের জন্য তৈরি হয়েছে। সেটি বন্ধ হয়ে গেলে যে সামাজিক বিপর্যয়ের সৃষ্টি হবে তার রূপ এতই ভয়াবহ হবে যে, উভয় জোটের জন্যই অকল্পনীয় দুর্যোগ ও দুর্দশা নেমে আসবে এবং প্রস্থানের সব পথ রুদ্ধ হয়ে যাবে। কারণ এ ধরনের অনাকাঙ্ক্ষিত হরতাল-অবরোধ শুধু বাংলাদেশেই নয়, পৃথিবীর কোথাও সরকার পরিবর্তন করতে পারেনি। শুধু সামরিক অভ্যুত্থান ঘটানোর পথ উন্মুক্ত করেছে। '৯০-এর আন্দোলনেও এরশাদ সাহেবকে দুই জোটের সম্মিলিত আন্দোলন সরাতে সক্ষম হয়েছে। তারও মুখ্য কারণ ছিল তৎকালীন চিফ অব স্টাফ জনাব নূরুদ্দীনের ক্ষমতাগ্রহণে অপারগতা বা অক্ষমতা। বর্তমান অবস্থায় এটি প্রদীপ্ত সূর্যালোকের মতো নিষ্কলুষ সত্য যে, বাংলাদেশে সামরিক অভ্যুত্থানের সুযোগ একেবারেই নেই। এই বাস্তবতার অন্তর্নিহিত কারণটি শুধু দুই জোটই নয়, জনগণও অবহিত। প্রশাসনিক সুবিধার কথা বলে দেশের প্রতিটি জেলায় একজন করে জেলা পরিষদ প্রশাসক নিয়োগ দেওয়া হয়েছে। কিন্তু বাস্তবে তাদের কোনো কাজ নেই বা কিছু করার সুযোগ নেই এমনকি অনেক জায়গায় অফিস পর্যন্ত নেই। উপজেলা পরিষদ নির্বাচন হচ্ছে বটে, কিন্তু চেয়ারম্যানদের ক্ষমতা খর্ব করে দিয়ে আদতে তাদের ঠুঁটো জগন্নাথ করে রাখা হয়েছে। স্থানীয় সংসদ সদস্যদের ইচ্ছার বাইরে তাদের কোনো কিছু করা বা সিদ্ধান্ত গ্রহণের ক্ষমতা নেই।

একই নগরে দুই নগরপিতা! এটা পৃথিবীর আর কোথাও নেই। লন্ডন, নিউইয়র্ক, ওয়াশিংটন, দিল্লি, প্যারিস, টোকিও বা কলকাতা- পৃথিবীর কোনো বড় শহরকেই প্রশাসনিক কাজের সুবিধার জন্য দুই ভাগ বা চারভাগ করতে হয়নি। আমি এর আগে এর বিরোধিতাও করেছি। কিন্তু এখন মেনে নিচ্ছি এই কারণে যে, তবুও আসন্ন নির্বাচনটি অনুষ্ঠিত হোক। কেননা আসন্ন নির্বাচনটি চলমান সাংঘর্ষিক অবস্থা থেকে বেরিয়ে আসার জন্য একটি 'এক্সিট রুট' হিসেবে কাজ করবে এবং সামাজিক বিপর্যয়ের হাত থেকে আল্লাহর অশেষ রহমতে জাতি রক্ষা পেতে পারবে। নির্বাচনটি বৃহত্তর সংকট উত্তরণের একটি পথ উন্মুক্ত করবে।

লেখক : স্বাধীন বাংলা ছাত্র সংগ্রাম পরিষদের অন্যতম নেতা।

 

এই বিভাগের আরও খবর
নির্বাচন পর্যন্ত সেনাবাহিনীর মাঠে থাকা প্রয়োজন
নির্বাচন পর্যন্ত সেনাবাহিনীর মাঠে থাকা প্রয়োজন
সিন্ডিকেট ভেঙে স্বচ্ছ ব্যবস্থাপনা গড়তে হবে
সিন্ডিকেট ভেঙে স্বচ্ছ ব্যবস্থাপনা গড়তে হবে
হয়রানি ও প্রতারণার বিরুদ্ধে সরকারকে শক্ত হতে হবে
হয়রানি ও প্রতারণার বিরুদ্ধে সরকারকে শক্ত হতে হবে
জাতীয়তাবাদের উপহার সবাই মিলে এক জাতি
জাতীয়তাবাদের উপহার সবাই মিলে এক জাতি
তারুণ্যের কাছে প্রত্যাশা
তারুণ্যের কাছে প্রত্যাশা
মামলাবাণিজ্যে ধ্বংস হচ্ছে দেশ
মামলাবাণিজ্যে ধ্বংস হচ্ছে দেশ
শেরে বাংলা এ কে ফজলুল হক: বাংলার মুক্তি ও বাংলাদেশের পূর্বাভাস
শেরে বাংলা এ কে ফজলুল হক: বাংলার মুক্তি ও বাংলাদেশের পূর্বাভাস
বিনিয়োগকারীরা ঝুঁকি এড়াতে পারছেন না
বিনিয়োগকারীরা ঝুঁকি এড়াতে পারছেন না
জেনারেল ওয়াকার ম্যাজিকে গণমানুষের উচ্চাশা
জেনারেল ওয়াকার ম্যাজিকে গণমানুষের উচ্চাশা
আরববিশ্বের নীরবতা গাজার গণহত্যাকে উসকে দিচ্ছে
আরববিশ্বের নীরবতা গাজার গণহত্যাকে উসকে দিচ্ছে
দ্রব্যমূল্যের পাগলা ঘোড়া
দ্রব্যমূল্যের পাগলা ঘোড়া
চেনা যায় সহজেই
চেনা যায় সহজেই
সর্বশেষ খবর
৩২ বছর পর হতে যাচ্ছে জাকসু নির্বাচন, তারিখ ঘোষণা
৩২ বছর পর হতে যাচ্ছে জাকসু নির্বাচন, তারিখ ঘোষণা

১ সেকেন্ড আগে | ক্যাম্পাস

আমরা জানতাম ঘুরে দাঁড়াতে পারব: শান্ত
আমরা জানতাম ঘুরে দাঁড়াতে পারব: শান্ত

১০ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

দিল্লি হাটে ভয়াবহ আগুন
দিল্লি হাটে ভয়াবহ আগুন

৪০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এবার পাকিস্তানের জন্য আকাশসীমা বন্ধ করল ভারত
এবার পাকিস্তানের জন্য আকাশসীমা বন্ধ করল ভারত

৫২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পুলিশ সপ্তাহ উপলক্ষে বিভিন্ন মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টাদের সঙ্গে পুলিশের মতবিনিময়
পুলিশ সপ্তাহ উপলক্ষে বিভিন্ন মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টাদের সঙ্গে পুলিশের মতবিনিময়

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

'উৎকৃষ্ট গণতন্ত্রের সমাজভূমি নির্মিত হলেই শ্রমজীবী মানুষের অধিকার প্রতিষ্ঠা পাবে'
'উৎকৃষ্ট গণতন্ত্রের সমাজভূমি নির্মিত হলেই শ্রমজীবী মানুষের অধিকার প্রতিষ্ঠা পাবে'

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পুলিশের বিশ্বাসযোগ্যতা অনেক বেড়েছে : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
পুলিশের বিশ্বাসযোগ্যতা অনেক বেড়েছে : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পদোন্নতির বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্রের প্রতিবাদে বিসিএস হেলথ ফোরামের অবস্থান কর্মসূচি
পদোন্নতির বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্রের প্রতিবাদে বিসিএস হেলথ ফোরামের অবস্থান কর্মসূচি

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

চট্টগ্রামে শব্দ দূষণ প্রতিরোধে সাইকেল র‍্যালি
চট্টগ্রামে শব্দ দূষণ প্রতিরোধে সাইকেল র‍্যালি

৪ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বিদ্যুৎস্পৃষ্টে বৃদ্ধের মৃত্যু
বিদ্যুৎস্পৃষ্টে বৃদ্ধের মৃত্যু

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জনতার হাতে আটক যুবলীগ নেতাকে পুলিশে সোপর্দ
জনতার হাতে আটক যুবলীগ নেতাকে পুলিশে সোপর্দ

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পিকআপ-অটোরিকশা সংঘর্ষে নিহত ১
পিকআপ-অটোরিকশা সংঘর্ষে নিহত ১

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শ্রমিকের অধিকার প্রতিষ্ঠাই হবে মে দিবসের অঙ্গীকার : শিমুল বিশ্বাস
শ্রমিকের অধিকার প্রতিষ্ঠাই হবে মে দিবসের অঙ্গীকার : শিমুল বিশ্বাস

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ডুয়েটে আন্তঃহল ভলিবল প্রতিযোগিতা-২০২৫ এর উদ্বোধন
ডুয়েটে আন্তঃহল ভলিবল প্রতিযোগিতা-২০২৫ এর উদ্বোধন

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

লিবিয়া থেকে কাল দেশে ফিরছেন ১৭৭ বাংলাদেশি
লিবিয়া থেকে কাল দেশে ফিরছেন ১৭৭ বাংলাদেশি

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কলাপাড়ায় অবহিতকরণ সভা
কলাপাড়ায় অবহিতকরণ সভা

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রাম বন্দরের সক্ষমতা বৃদ্ধির উদ্যোগ ত্বরান্বিত করতে প্রধান উপদেষ্টার নির্দেশ
চট্টগ্রাম বন্দরের সক্ষমতা বৃদ্ধির উদ্যোগ ত্বরান্বিত করতে প্রধান উপদেষ্টার নির্দেশ

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১১ মাস পর হিলিতে ভারত থেকে কচুরমুখি আমদানি
১১ মাস পর হিলিতে ভারত থেকে কচুরমুখি আমদানি

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বসিলা ও বেড়িবাঁধ সড়কের যানজট নিরসনে ডিএমপির নতুন নির্দেশনা
বসিলা ও বেড়িবাঁধ সড়কের যানজট নিরসনে ডিএমপির নতুন নির্দেশনা

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

কলাপাড়ায় সন্ত্রাসী হামলায় শিক্ষার্থী আহত
কলাপাড়ায় সন্ত্রাসী হামলায় শিক্ষার্থী আহত

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মাদ্রাসাছাত্রকে হত্যার অভিযোগ
মাদ্রাসাছাত্রকে হত্যার অভিযোগ

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাজায় ইসরায়েলি হামলায় একদিনে নিহত ৩৫
গাজায় ইসরায়েলি হামলায় একদিনে নিহত ৩৫

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের বদলি নিয়ে যা জানা গেল
এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের বদলি নিয়ে যা জানা গেল

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাবেক সংসদ সদস্য শাহরিন ইসলাম তুহিনের মুক্তির 
দাবিতে নীলফামারীতে আইনজীবীদের বিক্ষোভ
সাবেক সংসদ সদস্য শাহরিন ইসলাম তুহিনের মুক্তির  দাবিতে নীলফামারীতে আইনজীবীদের বিক্ষোভ

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফেসবুকে ছড়িয়ে পড়েছে ‘তাণ্ডব’র শুটিং দৃশ্য
ফেসবুকে ছড়িয়ে পড়েছে ‘তাণ্ডব’র শুটিং দৃশ্য

৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

'সংস্কার যেটুকু প্রয়োজন দ্রুত সেরে নির্বাচন দিন'
'সংস্কার যেটুকু প্রয়োজন দ্রুত সেরে নির্বাচন দিন'

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঝিনাইদহে মাদক কারবারি আটক
ঝিনাইদহে মাদক কারবারি আটক

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বরিশালে দিনব্যাপী কর্মশালা
বরিশালে দিনব্যাপী কর্মশালা

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

খাগড়াছড়িতে জেলা পুষ্টি সমন্বয় কমিটির সভা
খাগড়াছড়িতে জেলা পুষ্টি সমন্বয় কমিটির সভা

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মুন্সিগঞ্জে দুর্বৃত্তদের হামলা, ঘরবাড়ি ভাঙচুর ও লুটপাটের অভিযোগ
মুন্সিগঞ্জে দুর্বৃত্তদের হামলা, ঘরবাড়ি ভাঙচুর ও লুটপাটের অভিযোগ

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
পাকিস্তানি যুদ্ধবিমানের তাড়া খেয়ে পিছু হটেছে ভারতীয় রাফাল
পাকিস্তানি যুদ্ধবিমানের তাড়া খেয়ে পিছু হটেছে ভারতীয় রাফাল

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘২২৭ জনকে হত্যার লাইসেন্স পেয়ে গেছি’, অডিওটি শেখ হাসিনার
‘২২৭ জনকে হত্যার লাইসেন্স পেয়ে গেছি’, অডিওটি শেখ হাসিনার

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সৌদি আরবে ঈদুল আজহার সম্ভাব্য তারিখ ঘোষণা
সৌদি আরবে ঈদুল আজহার সম্ভাব্য তারিখ ঘোষণা

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘মুক্তিযোদ্ধা’র সনদ বাতিলের তালিকায় আলোচিত নামগুলো কারা?
‘মুক্তিযোদ্ধা’র সনদ বাতিলের তালিকায় আলোচিত নামগুলো কারা?

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মুহুর্মুহু রকেট হামলায় বিপর্যস্ত মার্কিন রণতরী, বাধ্য হলো পিছু হটতে
মুহুর্মুহু রকেট হামলায় বিপর্যস্ত মার্কিন রণতরী, বাধ্য হলো পিছু হটতে

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দাবানলে জ্বলছে ইসরায়েল, হন্য হয়ে পালাচ্ছেন বাসিন্দারা
দাবানলে জ্বলছে ইসরায়েল, হন্য হয়ে পালাচ্ছেন বাসিন্দারা

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘২৪ থেকে ৩৬ ঘণ্টার মধ্যে পাকিস্তানে হামলা চালাতে পারে ভারত’
‘২৪ থেকে ৩৬ ঘণ্টার মধ্যে পাকিস্তানে হামলা চালাতে পারে ভারত’

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চীন-পাকিস্তানকে ‘মাথায় রেখেই’ কী রাফাল যুদ্ধবিমান কিনছে ভারত?
চীন-পাকিস্তানকে ‘মাথায় রেখেই’ কী রাফাল যুদ্ধবিমান কিনছে ভারত?

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারত-পাকিস্তানের যুদ্ধাবস্থা নিয়ে জেল থেকে যে বার্তা দিলেন ইমরান খান
ভারত-পাকিস্তানের যুদ্ধাবস্থা নিয়ে জেল থেকে যে বার্তা দিলেন ইমরান খান

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আব্রাহাম চুক্তিতে যোগ দেয়ার মার্কিন প্রস্তাবে ‘অস্বীকৃতি’ সিরিয়ার
আব্রাহাম চুক্তিতে যোগ দেয়ার মার্কিন প্রস্তাবে ‘অস্বীকৃতি’ সিরিয়ার

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উচ্চতর গ্রেড পাবেন সরকারি চাকরিজীবীদের টাইম স্কেল ও সিলেকশন গ্রেডপ্রাপ্তরা
উচ্চতর গ্রেড পাবেন সরকারি চাকরিজীবীদের টাইম স্কেল ও সিলেকশন গ্রেডপ্রাপ্তরা

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সুবর্ণা, শাওনসহ ১৭ অভিনয়শিল্পীর বিরুদ্ধে হত্যাচেষ্টার মামলা
সুবর্ণা, শাওনসহ ১৭ অভিনয়শিল্পীর বিরুদ্ধে হত্যাচেষ্টার মামলা

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জ্বালানি তেলের নতুন দাম নির্ধারণ
জ্বালানি তেলের নতুন দাম নির্ধারণ

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘যখন বুঝতে পারলাম কী হচ্ছে, তখন চিৎকার শুরু করি’
‘যখন বুঝতে পারলাম কী হচ্ছে, তখন চিৎকার শুরু করি’

১৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

অভিনেতা সিদ্দিকের ১০ দিনের রিমান্ড চায় পুলিশ
অভিনেতা সিদ্দিকের ১০ দিনের রিমান্ড চায় পুলিশ

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নতুন ক্ষেপণাস্ত্র-বোট তৈরির ঘোষণা দিল ইরান
নতুন ক্ষেপণাস্ত্র-বোট তৈরির ঘোষণা দিল ইরান

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আসছে ‘নাগরিক সেবা বাংলাদেশ’, এক ঠিকানায় মিলবে সব সেবা
আসছে ‘নাগরিক সেবা বাংলাদেশ’, এক ঠিকানায় মিলবে সব সেবা

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাকিস্তান পারমাণবিক শক্তিধর, কেউ হামলা করার সাহস করবে না : মরিয়ম
পাকিস্তান পারমাণবিক শক্তিধর, কেউ হামলা করার সাহস করবে না : মরিয়ম

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তদন্ত সংস্থার সমন্বয়ক হলেন আনসার উদ্দিন খান পাঠান
তদন্ত সংস্থার সমন্বয়ক হলেন আনসার উদ্দিন খান পাঠান

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রথম আলোর বিরুদ্ধে মামলার আবেদনকারীকে হুমকির অভিযোগ
প্রথম আলোর বিরুদ্ধে মামলার আবেদনকারীকে হুমকির অভিযোগ

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মিরাজের ঘূর্ণিতে তিনদিনেই জিতল বাংলাদেশ
মিরাজের ঘূর্ণিতে তিনদিনেই জিতল বাংলাদেশ

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

১১৯তম প্রাইজ বন্ডের ড্র, প্রথম বিজয়ী নম্বর ০২৬৪২৫৫
১১৯তম প্রাইজ বন্ডের ড্র, প্রথম বিজয়ী নম্বর ০২৬৪২৫৫

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রাইজবন্ডের ১১৯তম ‘ড্র’ আজ
প্রাইজবন্ডের ১১৯তম ‘ড্র’ আজ

১৭ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

বিএনপি নেতা আমানের ১৩ ও তার স্ত্রীর ৩ বছরের সাজা বাতিল
বিএনপি নেতা আমানের ১৩ ও তার স্ত্রীর ৩ বছরের সাজা বাতিল

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পুতিনের যুদ্ধবিরতি ঘোষণা; স্থায়ী চুক্তি চান ট্রাম্প
পুতিনের যুদ্ধবিরতি ঘোষণা; স্থায়ী চুক্তি চান ট্রাম্প

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শ্রমিক অসন্তোষে গাজীপুরে দুই কারখানা অনির্দিষ্টকালের জন্য বন্ধ
শ্রমিক অসন্তোষে গাজীপুরে দুই কারখানা অনির্দিষ্টকালের জন্য বন্ধ

১৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

হাইকোর্টে চিন্ময় দাসের জামিন, স্থগিত চেয়ে রাষ্ট্রপক্ষের আবেদনের শুনানি রবিবার
হাইকোর্টে চিন্ময় দাসের জামিন, স্থগিত চেয়ে রাষ্ট্রপক্ষের আবেদনের শুনানি রবিবার

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চিন্ময় দাসের জামিন হাইকোর্টে
চিন্ময় দাসের জামিন হাইকোর্টে

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আইফোন ১৭-কে টপকে যাবে অ্যান্ড্রয়েড?
আইফোন ১৭-কে টপকে যাবে অ্যান্ড্রয়েড?

১৯ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

অভিনেতা সিদ্দিক ৭ দিনের রিমান্ডে
অভিনেতা সিদ্দিক ৭ দিনের রিমান্ডে

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
সারজিসের সামনে দফায় দফায় মারামারি
সারজিসের সামনে দফায় দফায় মারামারি

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ইশরাক দায়িত্ব নিচ্ছেন কবে
ইশরাক দায়িত্ব নিচ্ছেন কবে

পেছনের পৃষ্ঠা

শ্রমিকের স্বার্থে পাশে থাকুন ব্যবসায়ীদের
শ্রমিকের স্বার্থে পাশে থাকুন ব্যবসায়ীদের

প্রথম পৃষ্ঠা

এই দুনিয়া এখন তো আর সেই দুনিয়া নাই
এই দুনিয়া এখন তো আর সেই দুনিয়া নাই

সম্পাদকীয়

রেললাইনে লাশ রহস্য
রেললাইনে লাশ রহস্য

পেছনের পৃষ্ঠা

শ্রমিকস্বার্থে কিছুই হয়নি
শ্রমিকস্বার্থে কিছুই হয়নি

প্রথম পৃষ্ঠা

মহান মে দিবস আজ
মহান মে দিবস আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

কুষ্টিয়ায় পদ্মা নদীতে টর্নেডো
কুষ্টিয়ায় পদ্মা নদীতে টর্নেডো

পেছনের পৃষ্ঠা

বসুন্ধরায় প্রবেশে আরও একটি সংযোগ সড়ক
বসুন্ধরায় প্রবেশে আরও একটি সংযোগ সড়ক

নগর জীবন

বন্ধ চিড়িয়াখানা হবে আধুনিক পার্ক
বন্ধ চিড়িয়াখানা হবে আধুনিক পার্ক

রকমারি নগর পরিক্রমা

ইসলামি দলগুলো এক মঞ্চে, নারী সংস্কার কমিশন প্রত্যাখ্যান
ইসলামি দলগুলো এক মঞ্চে, নারী সংস্কার কমিশন প্রত্যাখ্যান

প্রথম পৃষ্ঠা

পাকিস্তানে যে কোনো সময় হামলা
পাকিস্তানে যে কোনো সময় হামলা

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচনি জোটে আগ্রহী নয় এনসিপি
নির্বাচনি জোটে আগ্রহী নয় এনসিপি

প্রথম পৃষ্ঠা

নায়ক-নায়িকাদের কার বিদ্যা কতদূর
নায়ক-নায়িকাদের কার বিদ্যা কতদূর

শোবিজ

সেই বক্তব্য শেখ হাসিনারই
সেই বক্তব্য শেখ হাসিনারই

পেছনের পৃষ্ঠা

জেল থেকে ইমরানের বার্তা
জেল থেকে ইমরানের বার্তা

প্রথম পৃষ্ঠা

যুদ্ধপ্রস্তুতি না রাখা আত্মঘাতী
যুদ্ধপ্রস্তুতি না রাখা আত্মঘাতী

প্রথম পৃষ্ঠা

আজ বিএনপি ও জামায়াতের সমাবেশ
আজ বিএনপি ও জামায়াতের সমাবেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

ঝুলছে ২২ হাজার মামলা
ঝুলছে ২২ হাজার মামলা

প্রথম পৃষ্ঠা

উজ্জ্বলের আশাবাদ...
উজ্জ্বলের আশাবাদ...

শোবিজ

সংশোধন
সংশোধন

খবর

ববির ঘোষণা আসছে
ববির ঘোষণা আসছে

শোবিজ

মাহির একাকিত্ব
মাহির একাকিত্ব

শোবিজ

সেঞ্চুরি করে সাকিবের পাশে মিরাজ
সেঞ্চুরি করে সাকিবের পাশে মিরাজ

মাঠে ময়দানে

বাংলাদেশের প্রথম টেস্ট জয় জিম্বাবুয়ের বিপক্ষে
বাংলাদেশের প্রথম টেস্ট জয় জিম্বাবুয়ের বিপক্ষে

মাঠে ময়দানে

জনগণকে নিরাপত্তাহীন করবেন না
জনগণকে নিরাপত্তাহীন করবেন না

প্রথম পৃষ্ঠা

ছুটি
ছুটি

প্রথম পৃষ্ঠা

শিয়াল মারার ফাঁদে বৃদ্ধের মৃত্যু
শিয়াল মারার ফাঁদে বৃদ্ধের মৃত্যু

দেশগ্রাম

সরকারের ভুল সিদ্ধান্তে অর্থনীতি আরও সংকটে
সরকারের ভুল সিদ্ধান্তে অর্থনীতি আরও সংকটে

নগর জীবন