শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, সোমবার, ১৩ এপ্রিল, ২০১৫

নির্বাচনই সংকট উত্তরণের \\\'এক্সিট রুট\\\'

নূরে আলম সিদ্দিকী
অনলাইন ভার্সন
নির্বাচনই সংকট উত্তরণের \\\'এক্সিট রুট\\\'

ক্ষমতাসীন জোটের শীর্ষ নেত্রী দাম্ভিকতার পাদপীঠে অনড় এবং অটল ছিলেন। অন্যদিকে ২০-দলীয় জোটের শীর্ষ নেত্রী শুধু জেদই নয় প্রতিহিংসা চরিতার্থ করতে গিয়ে ৯২ দিন টানা অবরোধ ও হরতালের মধ্যে দেশের অর্থনীতিকে শুধু ভঙ্গুরই নয়, একটি অনিবার্য ধ্বংসের শেষ প্রান্তে এনে দাঁড় করিয়েছেন। জাতিসংঘ এবং দেশি-বিদেশি সুশীল সমাজ এ পরিস্থিতির অবসান চাইলেও রাজনৈতিকভাবে রাষ্ট্রীয় অঙ্গনে দুই জোট ব্যতিরেকে অন্যদের অবস্থা অত্যন্ত দুর্বল বলে দুই জোটেরই শীর্ষ নেতৃদ্বয় এ বিষয়ে গুরুত্ব দেওয়া তো দূরে থাক বিন্দুমাত্রও বিবেচনার আঙ্গিকে আনার কোনো প্রয়োজন বোধ করেননি। দেশ ও মানুষের প্রতি তাদের অবহেলা ও ঔদাসীন্য এতটাই প্রবল হয়ে প্রতিভাত হচ্ছিল যে- দেশবাসীর মতো আমিও প্রায় নিশ্চিত ছিলাম দেশটি সোমালিয়া হলেও কেউ কাউকে বিন্দুমাত্র ছাড় দেবেন না, সমঝোতা তো কল্পনারই আবর্তের বাইরে। একটা অনিশ্চয়তা আর সংশয়-দ্বিধাদ্বন্দ্বের অতল গভীরে ক্রমেই তলিয়ে যাচ্ছিল গণতান্ত্রিক অবকাঠামো তো বটেই, তার ন্যূনতম সহনশীলতাও।

শুধু '৭১ সালে স্বাধীনতার পর নয়, পাকিস্তান আমলেও এরকম দুর্বিষহ রাজনৈতিক সংকট, সংশয় ও অনিশ্চয়তা আসেনি। একদিকে হরতাল-অবরোধ, অন্যদিকে প্রশাসনের নির্যাতন, নিগ্রহ (গুম, খুন) নিত্যনৈমিত্তিক বিষয়ে পরিণত হয়েছিল। এই পরিস্থিতিকে অকুতোভয়ে যারা চ্যালেঞ্জ করতেন- দু-একটি ব্যতিক্রম বাদে তাদের কণ্ঠও ক্রমেই ম্রিয়মাণ হয়ে আসছিল। যেহেতু ওই দুই জোট ব্যতিরেকে তৃতীয় কোনো রাজনৈতিক শক্তির অবস্থানকে সুদৃঢ় করা তো দূরে থাক, স্বাভাবিক গণতান্ত্রিক চর্চার ন্যূনতম সহনশীলতাও দেখানো হচ্ছিল না, তখন তারাও ব্যথিত চিত্তে, মর্মাহত হৃদয়ে নীরব, নিথর, নিস্পৃহ না হলেও দৃশ্যত ম্রিয়মাণ হয়ে গিয়েছিলেন। রাজনৈতিক গভীর বিশ্লেষণ এবং জটিলতার গভীরে না গিয়েও বলা যায়, যে দেশে সভা-সমিতি ও মিছিলের বজ্র নির্ঘোষিত আওয়াজ উচ্চারিত হয় না- সেখানে গণতন্ত্রের চর্চা আছে, অনুশীলন আছে এটা বলা যায় না। বরং গণতন্ত্রের কোনো সংজ্ঞাতেই সে দেশকে চিহ্নিত করা যায় না। দুটি জোটকে যেহেতু দেশের মানুষ একই মুদ্রার এপিঠ-ওপিঠ ভাবে, ক্ষমতায় অধিষ্ঠিত থাকা অথবা ক্ষমতার মসনদ দখল করা ছাড়া রাজনীতিতে অন্য কোনো জনস্বার্থ-বিষয়ক কর্মসূচি না হওয়ায় এই দুঃসহনীয় অবস্থাটাও মানুষের কাছে অনেকটা গা-সওয়া হয়ে গিয়েছিল।

আল্লাহর অশেষ রহমতে ঢাকা ও চট্টগ্রাম মহানগরে সিটি করপোরেশন নির্বাচনের ঘোষণা আসায় জনতার হৃদয়ে ঘনঘোর অমানিশা কিছুটা হলেও কাটতে শুরু করেছে। এই নির্বাচনটিকে অর্থবহ, নিরপেক্ষ এবং সর্বজনগ্রাহ্য করার মুখ্য দায়িত্ব সরকারের এবং এটা সম্ভব করতে পারলে তারা যে কতখানি লাভবান হবেন, জয়-পরাজয় যাই হোক, সেটি অনুধাবন করা এবং এই বাস্তব সত্য উপলব্ধি করার রাজনৈতিক প্রজ্ঞা তাদের আছে বলেই আমি এখনো বিশ্বাস করি। দুটি বিষয়ে আমি শতভাগ নিশ্চিত- ৫ জানুয়ারির নির্বাচনটি দেশীয় ও আন্তর্জাতিক হিসেবে প্রত্যক্ষভাবে কিছুটা হলেও স্বীকৃতি পাবে। অন্যদিকে জয়-পরাজয় যাই হোক এ সরকার একটি সফল, সক্রিয়, অর্থবহ ও হস্তক্ষেপ-বিবর্জিত নির্বাচন করার মানসিকতা রাখেন এটা অবশ্যই প্রতিভাত হবে। যদিও বাংলাদেশে প্রশাসন- বিশেষ করে নির্বাচন কমিশন এমনকি বিচার ব্যবস্থার নিরপেক্ষতার বিষয়ে জনগণের আস্থার স্থানটি অত্যন্ত দুর্বল।

সব দলের প্রার্থীরাই বিজয়ের প্রত্যাশা নিয়েই নির্বাচন করে এটা স্বাভাবিক এবং চিরন্তন। কিন্তু ক্ষমতাসীনদের শীর্ষ নেতৃত্ব থেকে মধ্য পর্যায়ের কোনো নেতা যদি বলেন, যে কোনোভাবে আমরা নির্বাচনে জয়লাভ করবই- অন্যদের শঙ্কিত হওয়াই স্বাভাবিক এবং নির্বাচনের স্বচ্ছতার ব্যাপারেও তারা প্রশ্ন তুলতে পারেন। কাজেই এ বিষয়টি সম্পর্কে সরকারদলীয় জোটকে সজাগ ও সতর্ক থাকতে হবে। সিটি নির্বাচনকে সামনে রেখে অলৌকিকভাবে নির্বাচন কমিশন, প্রশাসন ও বিচার ব্যবস্থাকে ঢেলে সাজানোর সুযোগ সরকারের নেই। সে ক্ষেত্রে ক্ষমতাসীন শীর্ষ নেতৃত্বকে স্বচ্ছ, আন্তরিকতায় প্রত্যয় দৃঢ় সিদ্ধান্ত নিতে হবে- এ নির্বাচনটি শুধু অনুষ্ঠিতই নয়, তার নিরপেক্ষ মানসিকতাকে এই প্রতিবন্ধকতা সত্ত্বেও প্রতিভাত করতে হবে। এতে সমাজের অস্বস্তি অনেকটা দূর হবে মানুষের অনিশ্চয়তা ও অন্ধকার ধীরে ধীরে কেটে যাবে এবং স্থিতিশীল অবস্থায় পৌঁছানোর পাদপীঠ তৈরি হবে।

যারা ঘোরতর দলকানা, তারা স্বাভাবিকভাবেই প্রশ্ন তুলতে পারেন- এই ৯২ দিনের একটানা অবরোধ, হরতাল, সন্ত্রাস, বোমাবাজি, এত নিষ্পাপ প্রাণের অবসান, এত অশ্রু, এত আর্তনাদ, এত হাহাকার- তা কি সবই বেমালুম বিস্মৃত হতে হবে? এর বিরুদ্ধে কোনো পদক্ষেপই কি নেওয়া যাবে না? অন্যদিকে ২০-দলীয় জোটের তরফ থেকেও প্রশ্ন আসতে পারে- এই নির্যাতন, নিষ্পেষণ, জেল-জুলুম, খুন-গুম এগুলো আমরা বেমালুম হজম করব কেন? এটি উভয়ের কাছেই পরিস্থিতির দাবি। উভয় পক্ষই বিষয়গুলো বেমালুম বিস্মৃত না হয়ে, উভয়ের প্রশ্নগুলোই আইনের নিরপেক্ষ হাতে তুলে দিয়ে আসন্ন নির্বাচনটিকে সফল করতে পারলে পরিস্থিতিটা এমনিতেই স্বাভাবিকতার দিকে মোড় নেবে। প্রাসঙ্গিকভাবে আমি আবারও দৃঢ়তার সঙ্গে বলতে চাই- ক্ষমতাসীন শীর্ষ নেতৃত্ব ধৈর্য-সহনশীলতার অগ্নিপরীক্ষার মুখোমুখি। ৯২ দিনের অবরোধ-হরতাল, সন্ত্রাস-জঙ্গিবাদ দেশের সমগ্র মানুষ অবহিত। এ সত্যটি তার মানসিকতায় থাকতে হবে। এটা অতিকথায় ব্যঙ্গোক্তির মাধ্যমে উচ্চারণ করা এবং বারবার কটাক্ষ করা, সৃষ্ট সুযোগের সদ্ব্যবহারে প্রতিবন্ধকতা সৃষ্টি করবে। বরং চরম সহিষ্ণুতার সঙ্গে আসন্ন পরিস্থিতিতে জয়-পরাজয়ের কথা না ভেবে তাকে হৃদয়ের ঔদার্য নিয়ে এগোতে হবে। দিল্লিতে সম্প্রতি কেজরিওয়ালের বিজয়ে বিজেপির মতো কট্টর ধর্মভিত্তিক দলের সহনশীলতা তার জন্য দৃষ্টান্ত হতে পারে। সামগ্রিকভাবে ভারতের জাতীয় নির্বাচন তো বটেই, তদুপরি দিল্লির মসনদ হাতছাড়া হওয়ার পরও বিজেপির মতো দলের সহনশীলতা থেকে শিক্ষা নেওয়া বাংলাদেশের উভয় জোটেরই শীর্ষ নেতৃত্বের নৈতিক দায়িত্ব। 'মুখে শাহ ফরিদ, বগলে ইট'- এই নীতি অবলম্বন করে কোনো ভিত্তিহীন অজুহাত দেখিয়ে নির্বাচনটি বানচাল করলে তার কঠিন দায়ভার ভবিষ্যতে তাদেরই বহন করতে হবে। ৯২ দিনের হরতাল-অবরোধ সরকার হটাতে পারেনি, তা সত্ত্বেও একটা সম্মানজনক 'এক্সিট রুট' তাদের জন্য তৈরি হয়েছে। সেটি বন্ধ হয়ে গেলে যে সামাজিক বিপর্যয়ের সৃষ্টি হবে তার রূপ এতই ভয়াবহ হবে যে, উভয় জোটের জন্যই অকল্পনীয় দুর্যোগ ও দুর্দশা নেমে আসবে এবং প্রস্থানের সব পথ রুদ্ধ হয়ে যাবে। কারণ এ ধরনের অনাকাঙ্ক্ষিত হরতাল-অবরোধ শুধু বাংলাদেশেই নয়, পৃথিবীর কোথাও সরকার পরিবর্তন করতে পারেনি। শুধু সামরিক অভ্যুত্থান ঘটানোর পথ উন্মুক্ত করেছে। '৯০-এর আন্দোলনেও এরশাদ সাহেবকে দুই জোটের সম্মিলিত আন্দোলন সরাতে সক্ষম হয়েছে। তারও মুখ্য কারণ ছিল তৎকালীন চিফ অব স্টাফ জনাব নূরুদ্দীনের ক্ষমতাগ্রহণে অপারগতা বা অক্ষমতা। বর্তমান অবস্থায় এটি প্রদীপ্ত সূর্যালোকের মতো নিষ্কলুষ সত্য যে, বাংলাদেশে সামরিক অভ্যুত্থানের সুযোগ একেবারেই নেই। এই বাস্তবতার অন্তর্নিহিত কারণটি শুধু দুই জোটই নয়, জনগণও অবহিত। প্রশাসনিক সুবিধার কথা বলে দেশের প্রতিটি জেলায় একজন করে জেলা পরিষদ প্রশাসক নিয়োগ দেওয়া হয়েছে। কিন্তু বাস্তবে তাদের কোনো কাজ নেই বা কিছু করার সুযোগ নেই এমনকি অনেক জায়গায় অফিস পর্যন্ত নেই। উপজেলা পরিষদ নির্বাচন হচ্ছে বটে, কিন্তু চেয়ারম্যানদের ক্ষমতা খর্ব করে দিয়ে আদতে তাদের ঠুঁটো জগন্নাথ করে রাখা হয়েছে। স্থানীয় সংসদ সদস্যদের ইচ্ছার বাইরে তাদের কোনো কিছু করা বা সিদ্ধান্ত গ্রহণের ক্ষমতা নেই।

একই নগরে দুই নগরপিতা! এটা পৃথিবীর আর কোথাও নেই। লন্ডন, নিউইয়র্ক, ওয়াশিংটন, দিল্লি, প্যারিস, টোকিও বা কলকাতা- পৃথিবীর কোনো বড় শহরকেই প্রশাসনিক কাজের সুবিধার জন্য দুই ভাগ বা চারভাগ করতে হয়নি। আমি এর আগে এর বিরোধিতাও করেছি। কিন্তু এখন মেনে নিচ্ছি এই কারণে যে, তবুও আসন্ন নির্বাচনটি অনুষ্ঠিত হোক। কেননা আসন্ন নির্বাচনটি চলমান সাংঘর্ষিক অবস্থা থেকে বেরিয়ে আসার জন্য একটি 'এক্সিট রুট' হিসেবে কাজ করবে এবং সামাজিক বিপর্যয়ের হাত থেকে আল্লাহর অশেষ রহমতে জাতি রক্ষা পেতে পারবে। নির্বাচনটি বৃহত্তর সংকট উত্তরণের একটি পথ উন্মুক্ত করবে।

লেখক : স্বাধীন বাংলা ছাত্র সংগ্রাম পরিষদের অন্যতম নেতা।

 

এই বিভাগের আরও খবর
লন্ডন বৈঠক : রাজনীতিতে সুবাতাস
লন্ডন বৈঠক : রাজনীতিতে সুবাতাস
ব্যবসা-বিনিয়োগে কেন গতি ফেরানো জরুরি?
ব্যবসা-বিনিয়োগে কেন গতি ফেরানো জরুরি?
ড. ইউনূস এবং তারেক রহমানের বৈঠক : কেমন ছিল দুই নেতার বডি ল্যাংগুয়েজ?
ড. ইউনূস এবং তারেক রহমানের বৈঠক : কেমন ছিল দুই নেতার বডি ল্যাংগুয়েজ?
রয়েসয়ে খাওয়ার অভ্যাস ছিল না আওয়ামী লীগের
রয়েসয়ে খাওয়ার অভ্যাস ছিল না আওয়ামী লীগের
সেনাবাহিনীর সহায়তায় মাদকমুক্ত দেশের স্বপ্ন
সেনাবাহিনীর সহায়তায় মাদকমুক্ত দেশের স্বপ্ন
ড. ইউনূসের নোবেলপ্রাপ্তিতে খালেদা জিয়া ও প্রিন্স চার্লসের ভূমিকা
ড. ইউনূসের নোবেলপ্রাপ্তিতে খালেদা জিয়া ও প্রিন্স চার্লসের ভূমিকা
পুঁজিবাদী পিতৃতান্ত্রিক ব্যবস্থার অবসান জরুরি
পুঁজিবাদী পিতৃতান্ত্রিক ব্যবস্থার অবসান জরুরি
যে বৈশিষ্ট্যে অনন্য কওমি মাদরাসা
যে বৈশিষ্ট্যে অনন্য কওমি মাদরাসা
বাংলাদেশ ব্যাংক কি নিরাপদ হাতে, নাকি শিয়ালের কাছে মুরগি?
বাংলাদেশ ব্যাংক কি নিরাপদ হাতে, নাকি শিয়ালের কাছে মুরগি?
ভুল সড়কে নির্বাচনী বাস
ভুল সড়কে নির্বাচনী বাস
জাতীয় নির্বাচন: এপ্রিল নয়, কেন ডিসেম্বর-জানুয়ারিই যুক্তিযুক্ত
জাতীয় নির্বাচন: এপ্রিল নয়, কেন ডিসেম্বর-জানুয়ারিই যুক্তিযুক্ত
দেশের মানুষ আর রূপকথা চায় না, চায় প্রকৃত গণতন্ত্র: জিল্লুর রহমান
দেশের মানুষ আর রূপকথা চায় না, চায় প্রকৃত গণতন্ত্র: জিল্লুর রহমান
সর্বশেষ খবর
বোচাগঞ্জের ওসিকে অপসারণ দাবিতে মানববন্ধন
বোচাগঞ্জের ওসিকে অপসারণ দাবিতে মানববন্ধন

১ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

চিন্ময়কে জেলগেটে জিজ্ঞাসাবাদের নির্দেশ
চিন্ময়কে জেলগেটে জিজ্ঞাসাবাদের নির্দেশ

২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মোটরসাইকেল নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে গাছের সঙ্গে ধাক্কা, নিহত ১
মোটরসাইকেল নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে গাছের সঙ্গে ধাক্কা, নিহত ১

৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

উপদেষ্টার নির্দেশে বনবিভাগের অভিযান, উদ্ধার হলো সেই বানরছানা
উপদেষ্টার নির্দেশে বনবিভাগের অভিযান, উদ্ধার হলো সেই বানরছানা

৭ মিনিট আগে | জাতীয়

রবীন্দ্র বিশ্ববিদ্যালয়কে পরিবেশবান্ধব শিক্ষাঙ্গন হিসেবে গড়ে তুলতে হবে : পরিবেশ উপদেষ্টা
রবীন্দ্র বিশ্ববিদ্যালয়কে পরিবেশবান্ধব শিক্ষাঙ্গন হিসেবে গড়ে তুলতে হবে : পরিবেশ উপদেষ্টা

৮ মিনিট আগে | জাতীয়

শপথের সুযোগ নেই, পরিপক্ব আচরণ প্রত্যাশা করি : আসিফ মাহমুদ
শপথের সুযোগ নেই, পরিপক্ব আচরণ প্রত্যাশা করি : আসিফ মাহমুদ

১০ মিনিট আগে | জাতীয়

নওগাঁয় আমের দাম কম, সিন্ডিকেটকে দায়ী করছেন কৃষকরা
নওগাঁয় আমের দাম কম, সিন্ডিকেটকে দায়ী করছেন কৃষকরা

১৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

‘গণতান্ত্রিক স্থিতিশীলতা রক্ষায় ফ্যাসিস্টের দোসরদের বয়কট করতে হবে’
‘গণতান্ত্রিক স্থিতিশীলতা রক্ষায় ফ্যাসিস্টের দোসরদের বয়কট করতে হবে’

২৫ মিনিট আগে | রাজনীতি

ইরানের সঙ্গে সীমান্ত বন্ধ করলো পাকিস্তান
ইরানের সঙ্গে সীমান্ত বন্ধ করলো পাকিস্তান

২৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বরিশালে দুর্ঘটনায় মুদি দোকানির মৃত্যু
বরিশালে দুর্ঘটনায় মুদি দোকানির মৃত্যু

২৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সরকার ৫ দেশে নতুন মিশন খুলছে
সরকার ৫ দেশে নতুন মিশন খুলছে

৩১ মিনিট আগে | জাতীয়

পোশাক শিল্পের নতুন চ্যালেঞ্জ ইসরায়েল-ইরান যুদ্ধ : বিজিএমইএ সভাপতি
পোশাক শিল্পের নতুন চ্যালেঞ্জ ইসরায়েল-ইরান যুদ্ধ : বিজিএমইএ সভাপতি

৩৪ মিনিট আগে | অর্থনীতি

বগুড়ায় পিস্তল ও গুলিসহ শীর্ষ সন্ত্রাসী গ্রেফতার
বগুড়ায় পিস্তল ও গুলিসহ শীর্ষ সন্ত্রাসী গ্রেফতার

৩৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের দ্বিতীয় পর্যায়ের আলোচনা শুরু হচ্ছে মঙ্গলবার
জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের দ্বিতীয় পর্যায়ের আলোচনা শুরু হচ্ছে মঙ্গলবার

৪৫ মিনিট আগে | জাতীয়

কলাপাড়ায় শিয়াল শিকারের অপরাধে জরিমানা
কলাপাড়ায় শিয়াল শিকারের অপরাধে জরিমানা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গণপিটুনিতে যুবকের মৃত্যু
গণপিটুনিতে যুবকের মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বগুড়ায় জাতীয় নাগরিক পার্টির সমন্বয় কমিটি ঘোষণা
বগুড়ায় জাতীয় নাগরিক পার্টির সমন্বয় কমিটি ঘোষণা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাংলাদেশিদের বিদেশে নিয়োগ সংক্রান্ত উপদেষ্টা কমিটি গঠন
বাংলাদেশিদের বিদেশে নিয়োগ সংক্রান্ত উপদেষ্টা কমিটি গঠন

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েল থেকে নাগরিকদের সরিয়ে নিতে যাচ্ছে পোল্যান্ড
ইসরায়েল থেকে নাগরিকদের সরিয়ে নিতে যাচ্ছে পোল্যান্ড

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পুকুরে ডুবে শিক্ষার্থীর মৃত্যু
পুকুরে ডুবে শিক্ষার্থীর মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের মাস্টার্সে খাতা চ্যালেঞ্জের আবেদন শুরু
জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের মাস্টার্সে খাতা চ্যালেঞ্জের আবেদন শুরু

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এমপিওভুক্ত এক লাখ পদে শিক্ষক নিয়োগের বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ
এমপিওভুক্ত এক লাখ পদে শিক্ষক নিয়োগের বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জামালপুরে কৃষক হত্যাকারীদের দ্রুত গ্রেফতার দাবি
জামালপুরে কৃষক হত্যাকারীদের দ্রুত গ্রেফতার দাবি

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অনূর্ধ্ব-১৭ জাতীয় গোল্ডকাপের উদ্বোধন
অনূর্ধ্ব-১৭ জাতীয় গোল্ডকাপের উদ্বোধন

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চাঁদপুরে ভোক্তার অভিযানে জরিমানা
চাঁদপুরে ভোক্তার অভিযানে জরিমানা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ট্রেনের ছাদ থেকে পড়ে কিশোরের ডান পা বিচ্ছিন্ন
ট্রেনের ছাদ থেকে পড়ে কিশোরের ডান পা বিচ্ছিন্ন

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

মোটরসাইকেল থেকে পড়ে নারীর মৃত্যু
মোটরসাইকেল থেকে পড়ে নারীর মৃত্যু

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রথমবারের মতো বিশ্ব চ্যাম্পিয়ন হয়ে দ্বিতীয় স্থানে দক্ষিণ আফ্রিকা
প্রথমবারের মতো বিশ্ব চ্যাম্পিয়ন হয়ে দ্বিতীয় স্থানে দক্ষিণ আফ্রিকা

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বগুড়ায় উন্নয়নের দাবীতে মানববন্ধন ও স্মারকলিপি প্রদান
বগুড়ায় উন্নয়নের দাবীতে মানববন্ধন ও স্মারকলিপি প্রদান

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ডেঙ্গুতে আক্রান্ত হয়ে আরও ২৩৪ জন হাসপাতালে ভর্তি
ডেঙ্গুতে আক্রান্ত হয়ে আরও ২৩৪ জন হাসপাতালে ভর্তি

২ ঘণ্টা আগে | ডেঙ্গু আপডেট

সর্বাধিক পঠিত
ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলার ভয়াবহতা দেখে যা বললেন নেতানিয়াহু
ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলার ভয়াবহতা দেখে যা বললেন নেতানিয়াহু

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সত্যিই কি ইরান-তুরস্ক-সৌদি-পাকিস্তান মিলে ‘ইসলামিক আর্মি’ গঠন করবে?
সত্যিই কি ইরান-তুরস্ক-সৌদি-পাকিস্তান মিলে ‘ইসলামিক আর্মি’ গঠন করবে?

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানে মোসাদ গুপ্তচরের ফাঁসি কার্যকর
ইরানে মোসাদ গুপ্তচরের ফাঁসি কার্যকর

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান-ইসরায়েল সংঘাত নিয়ে যা বলেছে তুরস্ক, ফ্রান্স, জার্মানি ও ইরাক
ইরান-ইসরায়েল সংঘাত নিয়ে যা বলেছে তুরস্ক, ফ্রান্স, জার্মানি ও ইরাক

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘খামেনিকে হত্যার ইসরায়েলি পরিকল্পনায়’ ট্রাম্পের ভেটো, যা বললেন নেতানিয়াহু
‘খামেনিকে হত্যার ইসরায়েলি পরিকল্পনায়’ ট্রাম্পের ভেটো, যা বললেন নেতানিয়াহু

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের ভয়ে নেতানিয়াহুর ছেলের বিয়ে স্থগিত
ইরানের ভয়ে নেতানিয়াহুর ছেলের বিয়ে স্থগিত

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চলন্ত বাসে কলেজছাত্রীকে পালাক্রমে ধর্ষণ, চালক আটক
চলন্ত বাসে কলেজছাত্রীকে পালাক্রমে ধর্ষণ, চালক আটক

১২ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

নেতানিয়াহুর বাড়ি লক্ষ্য করে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা চালাল ইরান
নেতানিয়াহুর বাড়ি লক্ষ্য করে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা চালাল ইরান

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সংঘাতের চতুর্থ দিনে ইসরায়েলে ইরানের সবচেয়ে বড় হামলা
সংঘাতের চতুর্থ দিনে ইসরায়েলে ইরানের সবচেয়ে বড় হামলা

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান-ইসরায়েল সংঘাতে যুক্ত হতে পারে যুক্তরাষ্ট্রও, ট্রাম্পের ইঙ্গিত
ইরান-ইসরায়েল সংঘাতে যুক্ত হতে পারে যুক্তরাষ্ট্রও, ট্রাম্পের ইঙ্গিত

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের পারমাণবিক অস্ত্রের খোঁজে বিশ্ব, গোপন আস্তানা নিয়ে প্রশ্ন
ইরানের পারমাণবিক অস্ত্রের খোঁজে বিশ্ব, গোপন আস্তানা নিয়ে প্রশ্ন

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের ওপর ফের ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা, বহু হতাহত
ইসরায়েলের ওপর ফের ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা, বহু হতাহত

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মার্কিন দূতাবাসে ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা
মার্কিন দূতাবাসে ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের ৩৭০ ক্ষেপণাস্ত্র হামলা: ইসরায়েলে ব্যাপক ক্ষয়ক্ষতি
ইরানের ৩৭০ ক্ষেপণাস্ত্র হামলা: ইসরায়েলে ব্যাপক ক্ষয়ক্ষতি

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের বন্দরনগরী হাইফায় ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা
ইসরায়েলের বন্দরনগরী হাইফায় ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান থেকে নতুন করে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা শুরু, ইসরায়েলে ফের সতর্কতা সাইরেন
ইরান থেকে নতুন করে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা শুরু, ইসরায়েলে ফের সতর্কতা সাইরেন

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের পারমাণবিক স্থাপনায় হামলা নিয়ে জরুরি বৈঠক ডেকেছে আইএইএ
ইরানের পারমাণবিক স্থাপনায় হামলা নিয়ে জরুরি বৈঠক ডেকেছে আইএইএ

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘শখ করে শিশুদের হত্যা করছে ইসরায়েল’
‘শখ করে শিশুদের হত্যা করছে ইসরায়েল’

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তেহরান থেকে আরও দুই মোসাদ এজেন্ট গ্রেফতার
তেহরান থেকে আরও দুই মোসাদ এজেন্ট গ্রেফতার

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র লঞ্চারের 'এক তৃতীয়াংশ' ধ্বংসের দাবি ইসরায়েলের
ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র লঞ্চারের 'এক তৃতীয়াংশ' ধ্বংসের দাবি ইসরায়েলের

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৪৮ ঘণ্টায় ভূপাতিত ৪৪টি ইসরায়েলি ড্রোন ও কোয়াডকপ্টার
৪৮ ঘণ্টায় ভূপাতিত ৪৪টি ইসরায়েলি ড্রোন ও কোয়াডকপ্টার

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের হামলায় আতঙ্কিত তেহরান, রাজধানী ছাড়ছেন বাসিন্দারা
ইসরায়েলের হামলায় আতঙ্কিত তেহরান, রাজধানী ছাড়ছেন বাসিন্দারা

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নেতানিয়াহুর ওপর আস্থা হারাচ্ছে ইসরায়েলিরা
নেতানিয়াহুর ওপর আস্থা হারাচ্ছে ইসরায়েলিরা

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বৃষ্টি ও তাপপ্রবাহ নিয়ে নতুন বার্তা
বৃষ্টি ও তাপপ্রবাহ নিয়ে নতুন বার্তা

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুই হাজার কোটি টাকা পাচার : দুদকের জালে সাবেক হাইকমিশনার মুনা
দুই হাজার কোটি টাকা পাচার : দুদকের জালে সাবেক হাইকমিশনার মুনা

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতে সৌদি হজ ফ্লাইটে যান্ত্রিক ত্রুটি, বড় দুর্ঘটনা থেকে রক্ষা
ভারতে সৌদি হজ ফ্লাইটে যান্ত্রিক ত্রুটি, বড় দুর্ঘটনা থেকে রক্ষা

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান-ইসরায়েল শিগগিরই চুক্তিতে আসছে— দাবি ট্রাম্পের
ইরান-ইসরায়েল শিগগিরই চুক্তিতে আসছে— দাবি ট্রাম্পের

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের ইসলামিক বিপ্লবী গার্ডের গোয়েন্দাপ্রধান ও দুই জেনারেল নিহত
ইরানের ইসলামিক বিপ্লবী গার্ডের গোয়েন্দাপ্রধান ও দুই জেনারেল নিহত

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলি হামলায় ইরানে দুই দিনে নিহত ১২৮
ইসরায়েলি হামলায় ইরানে দুই দিনে নিহত ১২৮

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ধোঁয়ায় ঢাকা তেল আবিব, ইসরায়েলে আরও ৫ নিহত
ধোঁয়ায় ঢাকা তেল আবিব, ইসরায়েলে আরও ৫ নিহত

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
তারেক ফিরছেন দেড় মাসের মধ্যে
তারেক ফিরছেন দেড় মাসের মধ্যে

প্রথম পৃষ্ঠা

ইসরায়েলে ধ্বংসস্তূপ
ইসরায়েলে ধ্বংসস্তূপ

প্রথম পৃষ্ঠা

দেশে নতুন বিপর্যয়ের শঙ্কা
দেশে নতুন বিপর্যয়ের শঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

আমের ‘ঢলন’ প্রথায় ক্ষতিগ্রস্ত চাষি
আমের ‘ঢলন’ প্রথায় ক্ষতিগ্রস্ত চাষি

নগর জীবন

হামজাদের দেখে ভারতীয় দলেও প্রবাসী ফুটবলার
হামজাদের দেখে ভারতীয় দলেও প্রবাসী ফুটবলার

মাঠে ময়দানে

কুশাসক-সুশাসক নির্ণয়ের দাঁড়িপাল্লা
কুশাসক-সুশাসক নির্ণয়ের দাঁড়িপাল্লা

সম্পাদকীয়

নাটক-সিনেমায় অনবদ্য তাসনিয়া ফারিণ
নাটক-সিনেমায় অনবদ্য তাসনিয়া ফারিণ

শোবিজ

সাত বছরে হলো কয়েকটি পিলার
সাত বছরে হলো কয়েকটি পিলার

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

মাথায় হাত আলুচাষিদের
মাথায় হাত আলুচাষিদের

নগর জীবন

করোনা ঠেকাতে ব্যবস্থা নিচ্ছে সরকার
করোনা ঠেকাতে ব্যবস্থা নিচ্ছে সরকার

পেছনের পৃষ্ঠা

এক ঘরে দুই পীর থাকতে পারে না
এক ঘরে দুই পীর থাকতে পারে না

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রোটিয়া ক্রিকেটের মহানায়ক টেম্বা বাভুমা
প্রোটিয়া ক্রিকেটের মহানায়ক টেম্বা বাভুমা

মাঠে ময়দানে

যুক্তরাষ্ট্রে ট্রাম্পবিরোধী ব্যাপক বিক্ষোভ
যুক্তরাষ্ট্রে ট্রাম্পবিরোধী ব্যাপক বিক্ষোভ

পেছনের পৃষ্ঠা

পাঁচ ইসলামি ব্যাংক একীভূত হচ্ছে, চাকরি হারাবে না কেউ
পাঁচ ইসলামি ব্যাংক একীভূত হচ্ছে, চাকরি হারাবে না কেউ

প্রথম পৃষ্ঠা

আওয়ামী লীগ ভোটকে হাস্যরসে পরিণত করে
আওয়ামী লীগ ভোটকে হাস্যরসে পরিণত করে

প্রথম পৃষ্ঠা

এটিএম বুথে কিশোরী ধর্ষণ, পলাতক নিরাপত্তাকর্মী
এটিএম বুথে কিশোরী ধর্ষণ, পলাতক নিরাপত্তাকর্মী

পেছনের পৃষ্ঠা

অর্থ পাচার ও সন্ত্রাসে অর্থায়ন রোধে নতুন কৌশল
অর্থ পাচার ও সন্ত্রাসে অর্থায়ন রোধে নতুন কৌশল

পেছনের পৃষ্ঠা

এবার ব্যাংক থেকে ফেরার পথে ১০ লাখ টাকা ছিনতাই
এবার ব্যাংক থেকে ফেরার পথে ১০ লাখ টাকা ছিনতাই

প্রথম পৃষ্ঠা

সড়কে তবুও মেয়াদোত্তীর্ণ বাস
সড়কে তবুও মেয়াদোত্তীর্ণ বাস

পেছনের পৃষ্ঠা

ইতিহাস গড়লেন রুকসানা
ইতিহাস গড়লেন রুকসানা

মাঠে ময়দানে

হদিস মেলেনি কোটি টাকার, কেউ হয়নি গ্রেপ্তার
হদিস মেলেনি কোটি টাকার, কেউ হয়নি গ্রেপ্তার

প্রথম পৃষ্ঠা

গণফোরাম সভাপতি মোস্তফা মহসিন মন্টু মারা গেছেন
গণফোরাম সভাপতি মোস্তফা মহসিন মন্টু মারা গেছেন

নগর জীবন

শাহিনের বক্তব্যে তোলপাড় বাফুফে
শাহিনের বক্তব্যে তোলপাড় বাফুফে

মাঠে ময়দানে

বিএনপির কমিটি গঠন না হওয়ায় ক্ষোভ
বিএনপির কমিটি গঠন না হওয়ায় ক্ষোভ

প্রথম পৃষ্ঠা

আলোচনার পর ভোটের তারিখ সরকারের দিকে তাকিয়ে ইসি
আলোচনার পর ভোটের তারিখ সরকারের দিকে তাকিয়ে ইসি

প্রথম পৃষ্ঠা

আন্দোলন চালিয়ে যাওয়ার ঘোষণা ইশরাকের
আন্দোলন চালিয়ে যাওয়ার ঘোষণা ইশরাকের

প্রথম পৃষ্ঠা

সংস্কার ছাড়া নির্বাচন নয়
সংস্কার ছাড়া নির্বাচন নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

জাতীয় বাজেট ও কৃষি খাত
জাতীয় বাজেট ও কৃষি খাত

সম্পাদকীয়

সরকারি পরিত্যক্ত ভবনে চামড়ার আড়ত, দুর্গন্ধে ভোগান্তি
সরকারি পরিত্যক্ত ভবনে চামড়ার আড়ত, দুর্গন্ধে ভোগান্তি

নগর জীবন