শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, রবিবার, ১৯ এপ্রিল, ২০১৫

সিটিতে পারলে জিতুন কিন্তু হারানোর চক্রান্ত নয়

কাজী সিরাজ
অনলাইন ভার্সন
সিটিতে পারলে জিতুন কিন্তু হারানোর চক্রান্ত নয়

তিন সিটি নির্বাচনে ওয়ার্ড এবং পাড়া-মহল্লাভিত্তিক প্রচার-প্রচারণা জমতে শুরু করেছে। পোস্টারে পোস্টারে ছেয়ে গেছে ঢাকা-চট্টগ্রাম মহানগরী। পোস্টারের 'ছাদে' আকাশটাই যেন ঢাকা পড়েছে। আগের লেখায় এই নির্বাচন নিয়ে আশার কথা বলেছি, মানুষের স্বপ্নের কথা বলেছি। আশঙ্কার কথাও বলেছিলাম। প্রার্থনা করেছি, আশঙ্কা যেন অমূলক হয়। কিন্তু এখন একটা দিন যায় আর চারদিকে উৎকণ্ঠা ছড়ায়। রাত গভীর হয়, সময়ের কাঁটা এগিয়ে চলে, ভয় হয় সকাল-সূর্য না জানি কী বার্তা নিয়ে আসে! যে আশা আর স্বপ্নের কথা বলেছি তার প্রতি আস্থা যেন টলছে।

বাংলাদেশের সরকার পরিবর্তনে এই 'তিন সিটি' নির্বাচনের কোনো ভূমিকা নেই কিন্তু জাতীয় রাজনীতির গুণগত পরিবর্তনে এর গুরুত্ব অপরিসীম ভাবছেন রাজনৈতিক বিশ্লেষকরা। ২০১৫ সালের ৫ জানুয়ারি থেকে তিন মাস দেশে একটি অস্বাভাবিক পরিস্থিতি সৃষ্টি করেছিল বিএনপি নেতৃত্বাধীন ২০-দলীয় জোট আহূত টানা অবরোধ ও হরতাল কর্মসূচি। কর্মসূচির রূপ কোথাও কোথাও ছিল সহিংস। তিন মাসের আন্দোলনে নিহত হয়েছে ১৪২ জন। সরকার পক্ষের প্রচারে মনে হয় বিএনপি পেট্রলবোমা মেরে এতগুলো মানুষ মেরে ফেলেছে। ঘটনা কিন্তু তা নয়। প্রিন্ট মিডিয়ায় এ ব্যাপারে প্রদত্ত পরিসংখ্যান সর্বাংশে সত্য হয়তো নয়। তবে দেশের বহুল প্রচারিত দায়িত্বশীল সংবাদপত্রের তথ্য অনুযায়ী পেট্রলবোমা ও আগুনে দগ্ধ হয়ে মৃতের সংখ্যা ৭৯। ক্রসফায়ার, সংঘর্ষ এবং অন্যভাবে মৃতের সংখ্যা ৬৩। সংখ্যা দুটি প্রায় কাছাকাছি। পেট্রলবোমা ও আগুনে দগ্ধ করে মারার যে দায় সরকার বিএনপির ঘাড়েই সবটা চাপাতে চাচ্ছে, সেই সংখ্যা তো ৭৯। আইনবহির্ভূত ৬৩ হত্যাকাণ্ডের দায় কে নেবে? নেওয়া তো উচিত সরকারের। তবে একটা কথা স্বীকার করতেই হবে যে, পত্রপত্রিকায় লেখালেখিতে এবং বিভিন্ন টকশো আলোচনায় সরকার পক্ষের লোকজন সরকারি হ্যান্ড আউট লেখা ও পাঠ করার মতো পেট্রলবোমা হামলা, সহিংসতা-নাশকতার দায় যেভাবে সাফল্যের সঙ্গে বিএনপির ওপর চাপাতে পেরেছেন, বিএনপির পক্ষের লোকেরা সরকার পক্ষের দোষ তুলে ধরা তো দূরের কথা, আত্মরক্ষামূলক কথাবার্তাও বলতে পারেননি। তা ছাড়া তাদের পক্ষে যারা কথা বলেন অনেকের গায়ে রাজাকারী গন্ধ। তাদের কথা শুনতেও চায় না মানুষ। যে দুই-তিনজন বলেন, তারা আবার তাদের লোক নন। লেখালেখিতেও নেই তারা। বেগম জিয়ার সঙ্গে দেখা করার জন্য তার কার্যালয়ে লেখক, সাংবাদিক, কলামিস্ট, বুদ্ধিজীবীর ঢল নামে- কিলবিল কিলবিল করে। তাদের দলনেত্রী তার কর্মচারীদের এমন আয়োজনে মুগ্ধ হয়ে যাওয়ার কথা। এদের মধ্যে বেশ কজন আছেন যাদের লেখক-কলামিস্ট-সাংবাদিক পরিচয় বেশ আছে। ভালো লেখেন এবং তাদের লেখা গুরুত্বপূর্ণ কাগজে ছাপা হওয়ার কথা। কিন্তু যাদের নাম দেখলেই লেখা ভালো হলেও মানুষ পড়তে চায় না, তারা ছাড়া 'চালাক-বান্দারা' এই দুঃসময়ে লেখাজোঁকা ছেড়েই দিয়েছেন। অথচ বিএনপি ক্ষমতায় থাকাকালে এরা কবি সুকান্তর মতো গালে হাত দিয়ে গুরুগম্ভীর ছবিসহ কত কাগজে পাতার পর পাতা লিখেছেন। এখন 'ব্লাক অ্যান্ড হোয়াইটে' কোনো কিছু রাখতে চাচ্ছেন না। ফলে বিভিন্ন ইস্যুতে তথ্যগত ও মতাদর্শগত লড়াইয়ে পিছিয়ে আছে বিএনপি। সিটি নির্বাচনে শাসকলীগ বিএনপির এই দুর্বলতাটা কাজে লাগাচ্ছে। নির্বাচনের দিনক্ষণ আরও এগিয়ে এলে এই ইস্যুতে ঝগড়া-ফ্যাসাদ নিম্নস্তরে ছড়িয়ে পড়ার সম্ভাবনা আছে। বিএনপির বড় বড় সাহেব এদিক-সেদিক তাকিয়ে, নানারকম হিসাব-নিকাশ করে কথা বললেও নিচের স্তরের আবেগতাড়িত কর্মী-সমর্থকরা অত হিসাব-নিকাশ করবে না। তখন নির্বাচনী প্রচার বর্তমান সৌন্দর্য হারিয়ে ফেলতে পারে।

বোঝা যাচ্ছে, সরকার বিএনপিকে চাপের মধ্যে রেখে ফায়দা তোলার কৌশল অবলম্বন করছে। তিন সিটি নির্বাচনে বিএনপির হারাবার কিছু নেই কিন্তু ভোটে পরাজিত হলে সরকার হারাবে অনেক কিছু। সরকারের পক্ষ থেকে বলা হচ্ছে, বিএনপির তিন মাসের আন্দোলন মাঠে মারা গেছে। খালি হাতে ঘরে ফিরেছেন খালেদা জিয়া। আন্দোলন ব্যর্থ হলে জনগণ, এমনকি আন্দোলনের সমর্থকরাও আন্দোলনকারী দলের পক্ষে থাকে না। সরকারি দলের হিসাবটা বোধহয় তেমনই। তারা আন্দোলনের মুখে যখন টিকে আছে, তিন সিটিতে জিতে দেখাতে চায় জনগণ তাদের সঙ্গেই আছে। দ্বিতীয়ত, এই নির্বাচনে জিতে তারা এই বার্তাই দিতে চায় যে, জনমত বিরোধী দলের এবং বহির্বিশ্বের আগাম বা মধ্যবর্তী নির্বাচনের পক্ষ নেই। তৃতীয়ত, এই নির্বাচনে জিতে তারা তাদের ক্যাডার, কর্মী, সমর্থক ও শুভানুধ্যায়ীদের বোঝাতে চায় যে, ভয়ের কিছু নেই; বিএনপি পারবে না তাদের সঙ্গে; বিএনপির কোমর ভেঙে দেওয়া হয়েছে। চতুর্থত, এই নির্বাচনে জয়ের মাধ্যমে সরকার তাদের দোটানায় থাকা বিদেশি মিত্রের আস্থা অর্জন করতে চায়। সবচেয়ে বড় যে অর্জনটি তারা চায়, তা হচ্ছে তাদের নিয়ে আস্থার অপ্রকাশ্য যে সংকট চতুর্দিকে, সেই আস্থার সংকটটি কাটাতে চায় তারা। যদি হেরে যায়, সর্বগ্রাসী সংকট তাদের আরও কঠিনভাবে ঘিরে ধরবে। আবার ২০১৪ সালের বিতর্কিত নির্বাচনের মাধ্যমে সরকার গঠন করে রাষ্ট্র পরিচালনার নৈতিক বৈধতার প্রশ্ন অনেক বড় হয়ে দেখা দেবে এবং অর্থনৈতিক কর্মসূচির স্লোগানের আড়ালে একদলীয় বাকশাল কনসেপ্টের রূপান্তরিত ভার্সন 'আগে উন্নয়ন, পরে গণতন্ত্রের' স্লোগান দিয়ে কঠোর পন্থা অবলম্বন করে হলেও ২০১৯ সাল পর্যন্ত ক্ষমতায় থাকার রূপকল্প নষ্ট হয়ে যেতে পারে। সংলাপ, সমঝোতা ও মধ্যবর্তী নির্বাচনের দাবিতে আবার পরিস্থিতি উত্তপ্ত হয়ে উঠতে পারে। সরকারি মহল তাই এই নির্বাচনে জেতার কোনো বিকল্প কিছু ভাবছে না বলে মনে হয়। সরকার ও সরকারি দলের কর্তাব্যক্তিরা যেসব কথা বলেছেন তা মানুষকে উদ্বিগ্ন করতেই পারে। তাদের কারও কারও কথা যে কোনো প্রকারেই হোক সরকারি দলকে জিততে হবে। জাতীয় নির্বাচন পর্যবেক্ষণ পরিষদও (জানিপপ) এই অভিযোগ সমর্থন করেছে। ঢাকার দুই লীগ নেতা পৃথক পৃথকভাবে একই কথা বলেছেন যে, ঢাকায় তারা দুই মেয়র ও ৫০ কাউন্সিলর পদে জয়ের লক্ষ্যে কাজ করছেন। যে কোনো রাজনৈতিক দল কোনো একটি নির্বাচনে জয়ের ব্যাপারে আশাবাদ ব্যক্ত করতেই পারে। কিন্তু ক্ষমতাসীন দলের এমন প্রত্যাশার সঙ্গে সরকার, নির্বাচন কমিশন এবং আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর আচরণ ও ভূমিকা যদি একটি আরেকটির পরিপূরক বলে প্রতিভাত হয় তাতে নির্বাচনের স্বচ্ছতা, নিরপেক্ষতা নিয়ে প্রশ্ন উঠবে- দেশে ও বিদেশে। আমরা জানি যুক্তরাষ্ট্র, যুক্তরাজ্য এবং খোদ জাতিসংঘ মহাসচিব বান কি মুন তিন সিটি নির্বাচনের স্বচ্ছতা, নিরপেক্ষতা ও গ্রহণযোগ্যতার ওপর গুরুত্ব দিয়ে আনুষ্ঠানিক বক্তব্য দিয়েছেন। কিন্তু মনে হচ্ছে, সরকার পক্ষ বিষয়টির প্রতি গুরুত্ব দেওয়ার চেয়ে প্রতিদ্বন্দ্বী প্রার্থীকে যেনতেন প্রচারে হারিয়ে দিয়ে নিজেদের প্রার্থীদের জেতানোর বিষয়াবলির ওপরই বেশি গুরুত্ব দিচ্ছেন। উদ্বেগজনক কিছু ঘটনা প্রসঙ্গক্রমে উল্লেখ করা যেতে পারে।

বিএনপি সমর্থিত অনেক কাউন্সিলর প্রার্থী আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর ক্যাডারদের দাবড়ানোর চোটে বাসাবাড়িতে তো নয়ই, এলাকায়ও থাকতে পারছেন না। কোথাও নির্বাচনী প্রচারে নামার খবর পেলে সেখানেও দাবড়াচ্ছে পুলিশ। এ রকম কিছু ঘটনা মিডিয়াতেও এসেছে। ১০ এপ্রিল শুক্রবার বিকাল ৩টায় কামরাঙ্গীরচরের ঝাউচর এলাকায় নির্বাচনী প্রচারণায় বেরিয়েছিলেন ঢাকা দক্ষিণ সিটি করপোরেশনের ৫৫ নম্বর ওয়ার্ড বিএনপির সমর্থিত কাউন্সিলর পদপ্রার্থী শহিদুল হক। এলাকার কিছু বাসিন্দাও তার সঙ্গে প্রচারে শামিল হয়। খবর পেয়ে ধেয়ে আসে ২০-২৫ জনের একদল পুলিশ, ধাওয়া দেয় শহিদুল হক এবং তার সঙ্গীদের। নির্বাচনী মাঠ ছেড়ে পালিয়ে যেতে বাধ্য হন তিনি। একই দিন সন্ধ্যায় (৭টায়) কামরাঙ্গীরচরের করিমাবাদ এলাকায় নির্বাচনী প্রচারণায় নামেন বিএনপি সমর্থিত ৫৭ নম্বর ওয়ার্ড কাউন্সিলর পদপ্রার্থী অ্যাডভোকেট রাশেদ আলম খোকন। তাকেও ধাওয়া দেয় পুলিশ। পুলিশের হাত থেকে বাঁচার জন্য খোকনসহ তার সমর্থকরা নৌকায় বুড়িগঙ্গা পার হয়ে কেরানীগঞ্জে পালিয়ে যান। এমন ঘটনার সংখ্যা খুব একটা কম নয়।

এই লেখা যখন লিখছি (১৮.০৪.২০১৫ রাত ৯টা) তখন পর্যন্ত নিশ্চিত হওয়া যায়নি, ঢাকা দক্ষিণে বিএনপি সমর্থিত প্রার্থী মির্জা আব্বাস সশরীরে নির্বাচনী প্রচারে শামিল হতে পারবেন কিনা। তার বিরুদ্ধে পুলিশের দায়ের করা দুটি রাজনৈতিক মামলায় (গাড়ি পোড়ানো, নাশকতা) উচ্চ আদালতে দ্বিধাবিভক্ত রায়ের কারণে বিষয়টি ঝুলে আছে। বেঞ্চের জ্যেষ্ঠ বিচারক তাকে তিন সপ্তাহের জামিন দিলেও কনিষ্ঠ বিচারক জামিনে রাজি হননি। প্রধান বিচারপতির সিদ্ধান্তের পর বোঝা যাবে মির্জা আব্বাস নিজে তার নির্বাচনী প্রচারে নামতে পারবেন কিনা। এখন পর্যন্ত তিনি যে আভাস দিয়ে রেখেছেন তাতে বলা চলে, জামিন না হলে আত্মগোপনে থেকে এমনকি গ্রেফতার হলেও তিনি প্রতিদ্বন্দ্বিতায় থাকবেন। শাসক দলের দুই মেয়র পদে এবং ৫০ কাউন্সিলর পদে জয়ের অভিপ্রায় বিএনপিও জানে। তাদের অধিকাংশ কাউন্সিলর প্রার্থী ভালোভাবে সরকার সমর্থিত প্রার্থীদের মতো সমান সুযোগ পেয়ে সমান তালে প্রচার-প্রচারণায় অংশ নিতে পারছেন না তাও জানে দলের হাইকমান্ড। কিন্তু তারপরও তারা ধৈর্যের পরিচয় দিচ্ছেন এবং এখনো ভোটযুদ্ধে আছেন- এটা একটা ভালো খবর। কিন্তু বৈরী হাওয়া যদি সহনীয় সীমা অতিক্রম করে, সরকার পক্ষের দুই মেয়র ও ৫০ কাউন্সিলর জয়ের বাসনা যদি 'দখলের' বেপরোয়া তাণ্ডবের দিকে ধাবিত হয় তাহলে পরিস্থিতি কি এখন যেমন আছে তেমন থাকবে?

তিন সিটি নির্বাচন নিয়ে মানুষের আশাবাদ যেন নষ্ট না হয়। অন্যান্য সিটির মতো এই তিন সিটিতে হারলেও সরকার ক্ষমতাচ্যুত হবে না। কিন্তু আচরণবিধি ভঙ্গ করে, গায়ের জোরে দখল করতে গেলে মূল ক্ষমতার কেন্দ্রে টান পড়তে পারে। এই নির্বাচনের জায়গা খুব বড় নয়। সবকিছু থাকবে জাতীয় ও আন্তর্জাতিক মিডিয়ার চোখে চোখে। যুক্তরাষ্ট্রসহ অনেকেই অবজার্ভার পাঠাবে। বিএনপির তিন মাসের আন্দোলন পরিপূর্ণ সফল হয়নি, কিন্তু একটি আন্দোলন ব্যর্থ হলে পরবর্তীতে সফল কোনো আন্দোলন হবে না তেমন ভাবা ঠিক নয়।

ঢাকা দক্ষিণে বিএনপির মেয়র প্রার্থী নিয়ে বিভ্রান্তি আছে। ঘোষণা করা হয়েছে মির্জা আব্বাস দলের প্রার্থী। অন্যদিকে দলের আন্তর্জাতিক সম্পাদক ড. আসাদুজ্জামান রিপনও মেয়র পদপ্রার্থী। রিপন তার দলের পক্ষে মাঝে মাঝে প্রেস ব্রিফিংও করছেন। মির্জা আব্বাস দলের প্রার্থী হলে রিপন কার? মির্জা আব্বাস নির্বাচন করতে পারবেন কিনা সন্দেহ থেকে যদি রিপনের মনোনয়নপত্র প্রত্যাহার না করানো হয়, এখন তো সেই জটিলতা নেই। আনুষ্ঠানিকভাবে এখন আর প্রত্যাহার করার সুযোগ নেই সত্য, কিন্তু পার্টির এমনকি আসাদুজ্জামান রিপনের তরফ থেকে প্রেস বিজ্ঞপ্তি এবং সংবাদ সম্মেলনের মাধ্যমে ঘোষণা দিয়ে ঢাকা দক্ষিণের বিএনপি ভোটারদের তো তা জানানো দরকার। তা না হলে তো বিভ্রান্তি থাকবে। ভোটের দিন কোনো সুবিধা নেওয়ার কথা ভাবছে বিএনপি? হাস্যকর, সরকার পক্ষ তো জানে তিনি বিএনপির প্রার্থী নন। তি নি দলীয় প্রার্থীর পক্ষে প্রেস ব্রিফিং করেছেন। এ অবস্থায় তার কোনো এজেন্টকে ভোটের দিন অন্য প্রার্থীরা বুথে ঢুকতে দেবে? অন্যদিকে শাসকদল যদি তাদের লোকজন দিয়ে বিএনপির মুন্সীগঞ্জবাসী ভোটারদের মধ্যে 'চতুর' প্রচার চালায় 'মুন্সীগঞ্জের ছেলে' ড. রিপনের পক্ষে, তাতে মির্জা আব্বাসের কিছু ভোট কি নষ্ট হয়ে যেতে পারে না? সরকারদলীয় প্রার্থী যদি কোনো প্রকার ইঞ্জিনিয়ারিংয়ের মাধ্যমেও জিতে নেয়, তাদের কাছে বলার ও অন্যদের বোঝানোর একটা যুক্তি তো খাঁড়া থাকল যে, বিএনপির প্রার্থী দুজন থাকায় ওরা হেরে গেছে। 'বুদ্ধির জাহাজদের' কী বুদ্ধি!

আমরা চাই একটি প্রতিদ্বন্দ্বিতাপূর্ণ ভালো নির্বাচন হোক। শান্তি, স্বস্তি স্থায়ী হোক। এই নির্বাচনী কর্মকাণ্ডকে কেন্দ্র করে অংশগ্রহণমূলক একটি জাতীয় নির্বাচনের পথ নির্মিত হোক। অন্তত আলোর পথ দেখাক। বহুদিন পর ভোটের অধিকার ভোগ করে আনন্দে উদ্বেল হোক ভোটাধিকার বঞ্চিত মানুষ।

লেখক : সাংবাদিক, কলামিস্ট

ই-মেইল : [email protected]

 

এই বিভাগের আরও খবর
বিবিসিতে তারেক রহমানের সাক্ষাৎকার : দূরদৃষ্টির অনন্য দৃষ্টান্ত
বিবিসিতে তারেক রহমানের সাক্ষাৎকার : দূরদৃষ্টির অনন্য দৃষ্টান্ত
এএফসি কম্পিটিশনে বসুন্ধরা কিংস
এএফসি কম্পিটিশনে বসুন্ধরা কিংস
বিনিয়োগ বন্ধ্যত্বে আকারে-নিরাকারে বেকার বৃদ্ধি : বাড়ছে নেশা-নৈরাজ্য
বিনিয়োগ বন্ধ্যত্বে আকারে-নিরাকারে বেকার বৃদ্ধি : বাড়ছে নেশা-নৈরাজ্য
শিক্ষা ও গবেষণায় বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয় বদ্ধপরিকর
শিক্ষা ও গবেষণায় বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয় বদ্ধপরিকর
তারেক রহমানের আসন্ন প্রত্যাবর্তন ও আগামীর রাজনীতি
তারেক রহমানের আসন্ন প্রত্যাবর্তন ও আগামীর রাজনীতি
অবাধ ও গ্রহণযোগ্য নির্বাচনের জন্য কিছু পরামর্শ
অবাধ ও গ্রহণযোগ্য নির্বাচনের জন্য কিছু পরামর্শ
বিশ্ব ডিম দিবস: পুষ্টি, নিরাপত্তা ও বৈশ্বিক গুরুত্ব
বিশ্ব ডিম দিবস: পুষ্টি, নিরাপত্তা ও বৈশ্বিক গুরুত্ব
বন্ড মার্কেট প্রতিষ্ঠায় প্রয়োজন সর্বোচ্চ সতর্কতা
বন্ড মার্কেট প্রতিষ্ঠায় প্রয়োজন সর্বোচ্চ সতর্কতা
রক্তক্ষরণে ব্যবসায়ীরা, বিনিয়োগে ধ্বংসযাত্রা, চাকরিক্ষুধায় তারুণ্য
রক্তক্ষরণে ব্যবসায়ীরা, বিনিয়োগে ধ্বংসযাত্রা, চাকরিক্ষুধায় তারুণ্য
বিরাজনৈতিকীকরণের প্রক্রিয়া চলছে
বিরাজনৈতিকীকরণের প্রক্রিয়া চলছে
পুঁজিবাজারে আস্থার সংকট কি বাড়তেই থাকবে
পুঁজিবাজারে আস্থার সংকট কি বাড়তেই থাকবে
উন্নতির অন্তর্গত কান্না : ব্যবস্থার বদল চাই
উন্নতির অন্তর্গত কান্না : ব্যবস্থার বদল চাই
সর্বশেষ খবর
'কালি মুছে গেলেও জাল ভোটের সুযোগ নেই'
'কালি মুছে গেলেও জাল ভোটের সুযোগ নেই'

১ সেকেন্ড আগে | ক্যাম্পাস

মালয়েশিয়ায় দুই বাংলাদেশি যুবকের মরদেহ উদ্ধার
মালয়েশিয়ায় দুই বাংলাদেশি যুবকের মরদেহ উদ্ধার

১৯ সেকেন্ড আগে | পরবাস

১০ হাজার মানুষের একমাত্র ভরসা কাঠের সেতু এখন অকেজো
১০ হাজার মানুষের একমাত্র ভরসা কাঠের সেতু এখন অকেজো

৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

শুক্রবার থেকে সারাদেশে বৃষ্টির আভাস
শুক্রবার থেকে সারাদেশে বৃষ্টির আভাস

২০ মিনিট আগে | জাতীয়

'অশ্লীল' তকমা দিয়ে নিষিদ্ধ করা হয় মাধুরীর গান
'অশ্লীল' তকমা দিয়ে নিষিদ্ধ করা হয় মাধুরীর গান

২১ মিনিট আগে | শোবিজ

মা ইলিশ রক্ষায় বসুন্ধরা শুভসংঘের সচেতনতামূলক সভা
মা ইলিশ রক্ষায় বসুন্ধরা শুভসংঘের সচেতনতামূলক সভা

২৬ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

গায়ে আগুন ধরিয়ে আত্মহত্যার চেষ্টা স্ত্রীর, বাঁচাতে গিয়ে দগ্ধ স্বামী
গায়ে আগুন ধরিয়ে আত্মহত্যার চেষ্টা স্ত্রীর, বাঁচাতে গিয়ে দগ্ধ স্বামী

২৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

দরিদ্র ভ্যানচালকের ৬ মেয়ের শিক্ষার দায়িত্ব নিলো ছাত্রদল
দরিদ্র ভ্যানচালকের ৬ মেয়ের শিক্ষার দায়িত্ব নিলো ছাত্রদল

২৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

টানা জয়ের বিশ্বরেকর্ড এককভাবে মরক্কোর
টানা জয়ের বিশ্বরেকর্ড এককভাবে মরক্কোর

২৯ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ট্রাকচাপায় জাবি ছাত্রী নিহত
ট্রাকচাপায় জাবি ছাত্রী নিহত

৩১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

৫ দফা দাবিতে গোপালগঞ্জে ইসলামী আন্দোলনের মানববন্ধন
৫ দফা দাবিতে গোপালগঞ্জে ইসলামী আন্দোলনের মানববন্ধন

৩৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

একজন ধনী ব্যক্তি মার্কিন সেনাদের বেতন দিতে চান
একজন ধনী ব্যক্তি মার্কিন সেনাদের বেতন দিতে চান

৪৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পঞ্চগড়ে ‘ঘরে ঘরে জনে জনে’ কর্মসূচিতে মিলছে সাড়া
পঞ্চগড়ে ‘ঘরে ঘরে জনে জনে’ কর্মসূচিতে মিলছে সাড়া

৪৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

হামাসকে নিরস্ত্র হতে বাধ্য করা হবে, প্রয়োজনে আমরাই করব: ট্রাম্প
হামাসকে নিরস্ত্র হতে বাধ্য করা হবে, প্রয়োজনে আমরাই করব: ট্রাম্প

৪৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কর জাল সম্প্রসারণে এনবিআরের ১২ নতুন ইউনিট গঠন
কর জাল সম্প্রসারণে এনবিআরের ১২ নতুন ইউনিট গঠন

৫০ মিনিট আগে | জাতীয়

১৬ লাশের মধ্যে সাত লাশ হস্তান্তর হতে পারে
১৬ লাশের মধ্যে সাত লাশ হস্তান্তর হতে পারে

৫২ মিনিট আগে | নগর জীবন

তারেক রহমানের নেতৃত্বেই গড়ে উঠবে সম্প্রীতির বাংলাদেশ
তারেক রহমানের নেতৃত্বেই গড়ে উঠবে সম্প্রীতির বাংলাদেশ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চাঁদপুরে মা ইলিশ রক্ষা অভিযানে আটক ৬১ জেলে
চাঁদপুরে মা ইলিশ রক্ষা অভিযানে আটক ৬১ জেলে

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জুলাই-আগস্টের ৭ মামলায় সালমান-আনিসুলসহ ৪৫ জনকে ট্রাইব্যুনালে হাজির
জুলাই-আগস্টের ৭ মামলায় সালমান-আনিসুলসহ ৪৫ জনকে ট্রাইব্যুনালে হাজির

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুদকের পরিচালক হলেন দুই পুলিশ কর্মকর্তা
দুদকের পরিচালক হলেন দুই পুলিশ কর্মকর্তা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

উষ্ণায়নের ফলে ধ্বংসের পথে প্রবাল প্রাচীর
উষ্ণায়নের ফলে ধ্বংসের পথে প্রবাল প্রাচীর

১ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

আবারও সীমান্তে পাল্টাপাল্টি হামলা পাকিস্তান-আফগানিস্তানের
আবারও সীমান্তে পাল্টাপাল্টি হামলা পাকিস্তান-আফগানিস্তানের

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নির্বাচন সুষ্ঠু হলে আমাদের সম্মান বাড়বে: চবি উপাচার্য
নির্বাচন সুষ্ঠু হলে আমাদের সম্মান বাড়বে: চবি উপাচার্য

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

খাগড়াছড়ি জেলা পরিষদের চেয়ারম্যানকে স্থায়ীভাবে অপসারণ
খাগড়াছড়ি জেলা পরিষদের চেয়ারম্যানকে স্থায়ীভাবে অপসারণ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সূচকের পতনে পুঁজিবাজারে চলছে লেনদেন
সূচকের পতনে পুঁজিবাজারে চলছে লেনদেন

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

জামায়াত নেতা হত্যা: একজনের আমৃত্যুসহ ১৪ জনের যাবজ্জীবন
জামায়াত নেতা হত্যা: একজনের আমৃত্যুসহ ১৪ জনের যাবজ্জীবন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নারায়ণগঞ্জে বিশ্ব হাত ধোয়া দিবস পালিত
নারায়ণগঞ্জে বিশ্ব হাত ধোয়া দিবস পালিত

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

যুদ্ধবিরতি উপেক্ষা করে ফের গাজায় ইসরায়েলি হামলা, নিহত ৯
যুদ্ধবিরতি উপেক্ষা করে ফের গাজায় ইসরায়েলি হামলা, নিহত ৯

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ডিপ ফ্রিজ থেকে গৃহবধূর মরদেহ উদ্ধারের ঘটনায় স্বামী গ্রেফতার
ডিপ ফ্রিজ থেকে গৃহবধূর মরদেহ উদ্ধারের ঘটনায় স্বামী গ্রেফতার

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ব্রিকসের দেশগুলোকে শুল্ক দিতে হবে, হুঁশিয়ারি ট্রাম্পের
ব্রিকসের দেশগুলোকে শুল্ক দিতে হবে, হুঁশিয়ারি ট্রাম্পের

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
গাজায় প্রকাশ্যে আটজনের মৃত্যুদণ্ড কার্যকর
গাজায় প্রকাশ্যে আটজনের মৃত্যুদণ্ড কার্যকর

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সারজিসের বক্তব্যের সময় বিদ্যুৎ বিভ্রাট নিয়ে মুখ খুললেন রুমিন ফারহানা
সারজিসের বক্তব্যের সময় বিদ্যুৎ বিভ্রাট নিয়ে মুখ খুললেন রুমিন ফারহানা

২৩ ঘণ্টা আগে | টক শো

মিসরে গাজা শান্তি সম্মেলন: দুই প্রেসিডেন্টের গোপন আলাপ ফাঁস
মিসরে গাজা শান্তি সম্মেলন: দুই প্রেসিডেন্টের গোপন আলাপ ফাঁস

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২০০ রানে হেরে আফগানিস্তানের বিপক্ষে হোয়াইটওয়াশ বাংলাদেশ
২০০ রানে হেরে আফগানিস্তানের বিপক্ষে হোয়াইটওয়াশ বাংলাদেশ

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শক্তিশালী পাসপোর্ট সূচকে শীর্ষ ১০ থেকে ছিটকে গেল যুক্তরাষ্ট্র, দেখে নিন বাংলাদেশের অবস্থান
শক্তিশালী পাসপোর্ট সূচকে শীর্ষ ১০ থেকে ছিটকে গেল যুক্তরাষ্ট্র, দেখে নিন বাংলাদেশের অবস্থান

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মিরপুরে পোশাক কারখানায় অগ্নিকাণ্ডের ঘটনায় ৯ মরদেহ উদ্ধার
মিরপুরে পোশাক কারখানায় অগ্নিকাণ্ডের ঘটনায় ৯ মরদেহ উদ্ধার

২০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আরেক দফা বাড়ল স্বর্ণের দাম, ভরি কত?
আরেক দফা বাড়ল স্বর্ণের দাম, ভরি কত?

১৫ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ঝালকাঠিতে জলাতঙ্কে যুবকের মৃত্যু
ঝালকাঠিতে জলাতঙ্কে যুবকের মৃত্যু

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

১৯৬৭ সালের আগের সীমান্ত অনুযায়ী স্বাধীন ফিলিস্তিন রাষ্ট্র গঠনের আহ্বান
১৯৬৭ সালের আগের সীমান্ত অনুযায়ী স্বাধীন ফিলিস্তিন রাষ্ট্র গঠনের আহ্বান

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১৯ অক্টোবরের মধ্যে এনসিপি প্রতীক না নিলে সিদ্ধান্ত নেবে ইসি
১৯ অক্টোবরের মধ্যে এনসিপি প্রতীক না নিলে সিদ্ধান্ত নেবে ইসি

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গোল্ডেন ভিসাধারীদের জন্য নতুন সিদ্ধান্ত নিল আমিরাত
গোল্ডেন ভিসাধারীদের জন্য নতুন সিদ্ধান্ত নিল আমিরাত

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মারিয়াকে নোবেল শান্তি পুরস্কার দেয়ায় নরওয়ে দূতাবাস বন্ধ করল ভেনেজুয়েলা
মারিয়াকে নোবেল শান্তি পুরস্কার দেয়ায় নরওয়ে দূতাবাস বন্ধ করল ভেনেজুয়েলা

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ধূমপান ছাড়তে বলায় এরদোয়ানকে যে জবাব দিলেন মেলোনি
ধূমপান ছাড়তে বলায় এরদোয়ানকে যে জবাব দিলেন মেলোনি

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মিরপুরে অগ্নিকাণ্ডে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১৬
মিরপুরে অগ্নিকাণ্ডে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১৬

১৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

থাইল্যান্ডে মাদকসহ চার ইসরায়েলি সেনা গ্রেফতার
থাইল্যান্ডে মাদকসহ চার ইসরায়েলি সেনা গ্রেফতার

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বগুড়ায় মেয়েকে ধর্ষণের অভিযোগে বাবা গ্রেফতার
বগুড়ায় মেয়েকে ধর্ষণের অভিযোগে বাবা গ্রেফতার

১৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভোট দিলে বেহেশতে যাওয়া সহজ হবে, এমন প্রচারণা প্রতারণা : রিজভী
ভোট দিলে বেহেশতে যাওয়া সহজ হবে, এমন প্রচারণা প্রতারণা : রিজভী

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শেখ হাসিনাকে আদালতে হাজির হতে পত্রিকায় বিজ্ঞপ্তি প্রকাশের নির্দেশ
শেখ হাসিনাকে আদালতে হাজির হতে পত্রিকায় বিজ্ঞপ্তি প্রকাশের নির্দেশ

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুক্তরাষ্ট্র থেকে সয়াবিন আমদানি বন্ধ চীনের, ট্রাম্পের হুঁশিয়ারি
যুক্তরাষ্ট্র থেকে সয়াবিন আমদানি বন্ধ চীনের, ট্রাম্পের হুঁশিয়ারি

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাকিবের গোলে শেষরক্ষা, হংকংয়ের সাথে ড্র করল বাংলাদেশ
রাকিবের গোলে শেষরক্ষা, হংকংয়ের সাথে ড্র করল বাংলাদেশ

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ডিপ ফ্রিজ থেকে গৃহবধূর মরদেহ উদ্ধারের ঘটনায় স্বামী গ্রেফতার
ডিপ ফ্রিজ থেকে গৃহবধূর মরদেহ উদ্ধারের ঘটনায় স্বামী গ্রেফতার

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সরকার ভোজ্যতেলের দাম বাড়ায়নি: বাণিজ্য উপদেষ্টা
সরকার ভোজ্যতেলের দাম বাড়ায়নি: বাণিজ্য উপদেষ্টা

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুই গোলে এগিয়ে থেকেও জাপানের কাছে হারল ব্রাজিল
দুই গোলে এগিয়ে থেকেও জাপানের কাছে হারল ব্রাজিল

১৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভারতের তিন কাশির সিরাপ নিয়ে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার সতর্কতা জারি
ভারতের তিন কাশির সিরাপ নিয়ে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার সতর্কতা জারি

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বব্যাপী আকাশ প্রতিরক্ষা চীনের, ট্রাম্প কেবল স্বপ্নই দেখছেন!
বিশ্বব্যাপী আকাশ প্রতিরক্ষা চীনের, ট্রাম্প কেবল স্বপ্নই দেখছেন!

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুদ্ধবিরতি উপেক্ষা করে ফের গাজায় ইসরায়েলি হামলা, নিহত ৯
যুদ্ধবিরতি উপেক্ষা করে ফের গাজায় ইসরায়েলি হামলা, নিহত ৯

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টাইমের প্রচ্ছদে নিজের চুল ‘গায়েব’ দেখে ক্ষুব্ধ ট্রাম্প
টাইমের প্রচ্ছদে নিজের চুল ‘গায়েব’ দেখে ক্ষুব্ধ ট্রাম্প

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সোনারগাঁয়ে নিখোঁজের ৪ দিন পর যুবতীর বস্তাবন্দি লাশ উদ্ধার
সোনারগাঁয়ে নিখোঁজের ৪ দিন পর যুবতীর বস্তাবন্দি লাশ উদ্ধার

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আগামী ৫ দিন আবহাওয়া কেমন থাকবে, জানাল অধিদপ্তর
আগামী ৫ দিন আবহাওয়া কেমন থাকবে, জানাল অধিদপ্তর

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চট্টগ্রাম বন্দরে নতুন ট্যারিফ আজ থেকে, ক্ষুব্ধ ব্যবসায়ীরা
চট্টগ্রাম বন্দরে নতুন ট্যারিফ আজ থেকে, ক্ষুব্ধ ব্যবসায়ীরা

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
পুড়ে অঙ্গার ১৬ প্রাণ
পুড়ে অঙ্গার ১৬ প্রাণ

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপির প্রার্থী হতে চান টকশো ব্যক্তিত্বসহ ৮ জন
বিএনপির প্রার্থী হতে চান টকশো ব্যক্তিত্বসহ ৮ জন

নগর জীবন

নারীকে জড়িয়ে ভয়ংকর অপতথ্যের জাল
নারীকে জড়িয়ে ভয়ংকর অপতথ্যের জাল

পেছনের পৃষ্ঠা

বিপ্লবী চে গুয়েভারা ও সিরাজ সিকদার
বিপ্লবী চে গুয়েভারা ও সিরাজ সিকদার

সম্পাদকীয়

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

হাড্ডাহাড্ডি লড়াই ছাত্রদল-শিবির
হাড্ডাহাড্ডি লড়াই ছাত্রদল-শিবির

প্রথম পৃষ্ঠা

মানিকগঞ্জ হয়েছিল মালেকগঞ্জ
মানিকগঞ্জ হয়েছিল মালেকগঞ্জ

প্রথম পৃষ্ঠা

আমরণ অনশনের হুঁশিয়ারি এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের
আমরণ অনশনের হুঁশিয়ারি এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের

পেছনের পৃষ্ঠা

রাকিবের গোলে ১ পয়েন্ট
রাকিবের গোলে ১ পয়েন্ট

মাঠে ময়দানে

অধরাই বিকল্প বাজার
অধরাই বিকল্প বাজার

পেছনের পৃষ্ঠা

২০ কোটি টাকার দেশি বিদেশি জাল নোট উদ্ধার, যুবক গ্রেপ্তার
২০ কোটি টাকার দেশি বিদেশি জাল নোট উদ্ধার, যুবক গ্রেপ্তার

নগর জীবন

প্রশাসনে বিশেষ দলের প্রাধান্য, উদ্বিগ্ন বিএনপি
প্রশাসনে বিশেষ দলের প্রাধান্য, উদ্বিগ্ন বিএনপি

পেছনের পৃষ্ঠা

১২ বছর চলছে ১১ কিমি সড়কের কাজ!
১২ বছর চলছে ১১ কিমি সড়কের কাজ!

নগর জীবন

ডিজিটাল বাহিনী তৈরি করেছে জামায়াত
ডিজিটাল বাহিনী তৈরি করেছে জামায়াত

নগর জীবন

প্রয়োজনে সেনা আইন সংশোধন করে অভিযুক্ত কর্মকর্তাদের বিচার দাবি
প্রয়োজনে সেনা আইন সংশোধন করে অভিযুক্ত কর্মকর্তাদের বিচার দাবি

পেছনের পৃষ্ঠা

শাপলা প্রতীক নিয়েই নির্বাচনে যাবে এনসিপি
শাপলা প্রতীক নিয়েই নির্বাচনে যাবে এনসিপি

নগর জীবন

নর্থ সাউথের শিক্ষার্থী অপূর্ব পাঁচ দিনের রিমান্ডে
নর্থ সাউথের শিক্ষার্থী অপূর্ব পাঁচ দিনের রিমান্ডে

পেছনের পৃষ্ঠা

নকল পণ্য উৎপাদনে চ্যাম্পিয়ন বাংলাদেশ
নকল পণ্য উৎপাদনে চ্যাম্পিয়ন বাংলাদেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

অ্যানথ্রাক্স রোধে ছাড়পত্র ছাড়া পশু জবাই বন্ধে প্রশাসনের আদেশ জারি
অ্যানথ্রাক্স রোধে ছাড়পত্র ছাড়া পশু জবাই বন্ধে প্রশাসনের আদেশ জারি

নগর জীবন

বাগেরহাটে যুবদল নেতাসহ তিন খুন
বাগেরহাটে যুবদল নেতাসহ তিন খুন

পেছনের পৃষ্ঠা

ঝিলমিল আবাসিকে নাগরিক সুবিধা নিশ্চিতে কাজ চলছে
ঝিলমিল আবাসিকে নাগরিক সুবিধা নিশ্চিতে কাজ চলছে

নগর জীবন

এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের দাবি মেনে নিতে আহ্বান এনসিপির
এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের দাবি মেনে নিতে আহ্বান এনসিপির

নগর জীবন

ইসি বলল শাপলার সুযোগ নেই, এনসিপির প্রতিবাদ
ইসি বলল শাপলার সুযোগ নেই, এনসিপির প্রতিবাদ

পেছনের পৃষ্ঠা

দলগুলো ঐক্যবদ্ধ না হলে ফ্যাসিবাদ ফিরবে
দলগুলো ঐক্যবদ্ধ না হলে ফ্যাসিবাদ ফিরবে

নগর জীবন

দেশে ২০২৫ সালে জিডিপি প্রবৃদ্ধি ৩.৮ শতাংশ
দেশে ২০২৫ সালে জিডিপি প্রবৃদ্ধি ৩.৮ শতাংশ

পেছনের পৃষ্ঠা

বিচার বিভাগের জন্য পৃথক সচিবালয় এই সরকারের সময়েই
বিচার বিভাগের জন্য পৃথক সচিবালয় এই সরকারের সময়েই

নগর জীবন

সোনার ভরি ২ লাখ ১৬ হাজার ছাড়াল
সোনার ভরি ২ লাখ ১৬ হাজার ছাড়াল

খবর

১৬ অক্টোবর পর্যন্ত বাড়ল হজযাত্রী নিবন্ধনের সময়
১৬ অক্টোবর পর্যন্ত বাড়ল হজযাত্রী নিবন্ধনের সময়

নগর জীবন

কোথাও আইন লঙ্ঘন হলে দ্রুত ব্যবস্থা
কোথাও আইন লঙ্ঘন হলে দ্রুত ব্যবস্থা

নগর জীবন

বেরোবিতে ফুটবল খেলা নিয়ে সংঘর্ষে আহত ১০, বহিষ্কার ৮
বেরোবিতে ফুটবল খেলা নিয়ে সংঘর্ষে আহত ১০, বহিষ্কার ৮

নগর জীবন