শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, রবিবার, ১৯ এপ্রিল, ২০১৫

সিটিতে পারলে জিতুন কিন্তু হারানোর চক্রান্ত নয়

কাজী সিরাজ
অনলাইন ভার্সন
সিটিতে পারলে জিতুন কিন্তু হারানোর চক্রান্ত নয়

তিন সিটি নির্বাচনে ওয়ার্ড এবং পাড়া-মহল্লাভিত্তিক প্রচার-প্রচারণা জমতে শুরু করেছে। পোস্টারে পোস্টারে ছেয়ে গেছে ঢাকা-চট্টগ্রাম মহানগরী। পোস্টারের 'ছাদে' আকাশটাই যেন ঢাকা পড়েছে। আগের লেখায় এই নির্বাচন নিয়ে আশার কথা বলেছি, মানুষের স্বপ্নের কথা বলেছি। আশঙ্কার কথাও বলেছিলাম। প্রার্থনা করেছি, আশঙ্কা যেন অমূলক হয়। কিন্তু এখন একটা দিন যায় আর চারদিকে উৎকণ্ঠা ছড়ায়। রাত গভীর হয়, সময়ের কাঁটা এগিয়ে চলে, ভয় হয় সকাল-সূর্য না জানি কী বার্তা নিয়ে আসে! যে আশা আর স্বপ্নের কথা বলেছি তার প্রতি আস্থা যেন টলছে।

বাংলাদেশের সরকার পরিবর্তনে এই 'তিন সিটি' নির্বাচনের কোনো ভূমিকা নেই কিন্তু জাতীয় রাজনীতির গুণগত পরিবর্তনে এর গুরুত্ব অপরিসীম ভাবছেন রাজনৈতিক বিশ্লেষকরা। ২০১৫ সালের ৫ জানুয়ারি থেকে তিন মাস দেশে একটি অস্বাভাবিক পরিস্থিতি সৃষ্টি করেছিল বিএনপি নেতৃত্বাধীন ২০-দলীয় জোট আহূত টানা অবরোধ ও হরতাল কর্মসূচি। কর্মসূচির রূপ কোথাও কোথাও ছিল সহিংস। তিন মাসের আন্দোলনে নিহত হয়েছে ১৪২ জন। সরকার পক্ষের প্রচারে মনে হয় বিএনপি পেট্রলবোমা মেরে এতগুলো মানুষ মেরে ফেলেছে। ঘটনা কিন্তু তা নয়। প্রিন্ট মিডিয়ায় এ ব্যাপারে প্রদত্ত পরিসংখ্যান সর্বাংশে সত্য হয়তো নয়। তবে দেশের বহুল প্রচারিত দায়িত্বশীল সংবাদপত্রের তথ্য অনুযায়ী পেট্রলবোমা ও আগুনে দগ্ধ হয়ে মৃতের সংখ্যা ৭৯। ক্রসফায়ার, সংঘর্ষ এবং অন্যভাবে মৃতের সংখ্যা ৬৩। সংখ্যা দুটি প্রায় কাছাকাছি। পেট্রলবোমা ও আগুনে দগ্ধ করে মারার যে দায় সরকার বিএনপির ঘাড়েই সবটা চাপাতে চাচ্ছে, সেই সংখ্যা তো ৭৯। আইনবহির্ভূত ৬৩ হত্যাকাণ্ডের দায় কে নেবে? নেওয়া তো উচিত সরকারের। তবে একটা কথা স্বীকার করতেই হবে যে, পত্রপত্রিকায় লেখালেখিতে এবং বিভিন্ন টকশো আলোচনায় সরকার পক্ষের লোকজন সরকারি হ্যান্ড আউট লেখা ও পাঠ করার মতো পেট্রলবোমা হামলা, সহিংসতা-নাশকতার দায় যেভাবে সাফল্যের সঙ্গে বিএনপির ওপর চাপাতে পেরেছেন, বিএনপির পক্ষের লোকেরা সরকার পক্ষের দোষ তুলে ধরা তো দূরের কথা, আত্মরক্ষামূলক কথাবার্তাও বলতে পারেননি। তা ছাড়া তাদের পক্ষে যারা কথা বলেন অনেকের গায়ে রাজাকারী গন্ধ। তাদের কথা শুনতেও চায় না মানুষ। যে দুই-তিনজন বলেন, তারা আবার তাদের লোক নন। লেখালেখিতেও নেই তারা। বেগম জিয়ার সঙ্গে দেখা করার জন্য তার কার্যালয়ে লেখক, সাংবাদিক, কলামিস্ট, বুদ্ধিজীবীর ঢল নামে- কিলবিল কিলবিল করে। তাদের দলনেত্রী তার কর্মচারীদের এমন আয়োজনে মুগ্ধ হয়ে যাওয়ার কথা। এদের মধ্যে বেশ কজন আছেন যাদের লেখক-কলামিস্ট-সাংবাদিক পরিচয় বেশ আছে। ভালো লেখেন এবং তাদের লেখা গুরুত্বপূর্ণ কাগজে ছাপা হওয়ার কথা। কিন্তু যাদের নাম দেখলেই লেখা ভালো হলেও মানুষ পড়তে চায় না, তারা ছাড়া 'চালাক-বান্দারা' এই দুঃসময়ে লেখাজোঁকা ছেড়েই দিয়েছেন। অথচ বিএনপি ক্ষমতায় থাকাকালে এরা কবি সুকান্তর মতো গালে হাত দিয়ে গুরুগম্ভীর ছবিসহ কত কাগজে পাতার পর পাতা লিখেছেন। এখন 'ব্লাক অ্যান্ড হোয়াইটে' কোনো কিছু রাখতে চাচ্ছেন না। ফলে বিভিন্ন ইস্যুতে তথ্যগত ও মতাদর্শগত লড়াইয়ে পিছিয়ে আছে বিএনপি। সিটি নির্বাচনে শাসকলীগ বিএনপির এই দুর্বলতাটা কাজে লাগাচ্ছে। নির্বাচনের দিনক্ষণ আরও এগিয়ে এলে এই ইস্যুতে ঝগড়া-ফ্যাসাদ নিম্নস্তরে ছড়িয়ে পড়ার সম্ভাবনা আছে। বিএনপির বড় বড় সাহেব এদিক-সেদিক তাকিয়ে, নানারকম হিসাব-নিকাশ করে কথা বললেও নিচের স্তরের আবেগতাড়িত কর্মী-সমর্থকরা অত হিসাব-নিকাশ করবে না। তখন নির্বাচনী প্রচার বর্তমান সৌন্দর্য হারিয়ে ফেলতে পারে।

বোঝা যাচ্ছে, সরকার বিএনপিকে চাপের মধ্যে রেখে ফায়দা তোলার কৌশল অবলম্বন করছে। তিন সিটি নির্বাচনে বিএনপির হারাবার কিছু নেই কিন্তু ভোটে পরাজিত হলে সরকার হারাবে অনেক কিছু। সরকারের পক্ষ থেকে বলা হচ্ছে, বিএনপির তিন মাসের আন্দোলন মাঠে মারা গেছে। খালি হাতে ঘরে ফিরেছেন খালেদা জিয়া। আন্দোলন ব্যর্থ হলে জনগণ, এমনকি আন্দোলনের সমর্থকরাও আন্দোলনকারী দলের পক্ষে থাকে না। সরকারি দলের হিসাবটা বোধহয় তেমনই। তারা আন্দোলনের মুখে যখন টিকে আছে, তিন সিটিতে জিতে দেখাতে চায় জনগণ তাদের সঙ্গেই আছে। দ্বিতীয়ত, এই নির্বাচনে জিতে তারা এই বার্তাই দিতে চায় যে, জনমত বিরোধী দলের এবং বহির্বিশ্বের আগাম বা মধ্যবর্তী নির্বাচনের পক্ষ নেই। তৃতীয়ত, এই নির্বাচনে জিতে তারা তাদের ক্যাডার, কর্মী, সমর্থক ও শুভানুধ্যায়ীদের বোঝাতে চায় যে, ভয়ের কিছু নেই; বিএনপি পারবে না তাদের সঙ্গে; বিএনপির কোমর ভেঙে দেওয়া হয়েছে। চতুর্থত, এই নির্বাচনে জয়ের মাধ্যমে সরকার তাদের দোটানায় থাকা বিদেশি মিত্রের আস্থা অর্জন করতে চায়। সবচেয়ে বড় যে অর্জনটি তারা চায়, তা হচ্ছে তাদের নিয়ে আস্থার অপ্রকাশ্য যে সংকট চতুর্দিকে, সেই আস্থার সংকটটি কাটাতে চায় তারা। যদি হেরে যায়, সর্বগ্রাসী সংকট তাদের আরও কঠিনভাবে ঘিরে ধরবে। আবার ২০১৪ সালের বিতর্কিত নির্বাচনের মাধ্যমে সরকার গঠন করে রাষ্ট্র পরিচালনার নৈতিক বৈধতার প্রশ্ন অনেক বড় হয়ে দেখা দেবে এবং অর্থনৈতিক কর্মসূচির স্লোগানের আড়ালে একদলীয় বাকশাল কনসেপ্টের রূপান্তরিত ভার্সন 'আগে উন্নয়ন, পরে গণতন্ত্রের' স্লোগান দিয়ে কঠোর পন্থা অবলম্বন করে হলেও ২০১৯ সাল পর্যন্ত ক্ষমতায় থাকার রূপকল্প নষ্ট হয়ে যেতে পারে। সংলাপ, সমঝোতা ও মধ্যবর্তী নির্বাচনের দাবিতে আবার পরিস্থিতি উত্তপ্ত হয়ে উঠতে পারে। সরকারি মহল তাই এই নির্বাচনে জেতার কোনো বিকল্প কিছু ভাবছে না বলে মনে হয়। সরকার ও সরকারি দলের কর্তাব্যক্তিরা যেসব কথা বলেছেন তা মানুষকে উদ্বিগ্ন করতেই পারে। তাদের কারও কারও কথা যে কোনো প্রকারেই হোক সরকারি দলকে জিততে হবে। জাতীয় নির্বাচন পর্যবেক্ষণ পরিষদও (জানিপপ) এই অভিযোগ সমর্থন করেছে। ঢাকার দুই লীগ নেতা পৃথক পৃথকভাবে একই কথা বলেছেন যে, ঢাকায় তারা দুই মেয়র ও ৫০ কাউন্সিলর পদে জয়ের লক্ষ্যে কাজ করছেন। যে কোনো রাজনৈতিক দল কোনো একটি নির্বাচনে জয়ের ব্যাপারে আশাবাদ ব্যক্ত করতেই পারে। কিন্তু ক্ষমতাসীন দলের এমন প্রত্যাশার সঙ্গে সরকার, নির্বাচন কমিশন এবং আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর আচরণ ও ভূমিকা যদি একটি আরেকটির পরিপূরক বলে প্রতিভাত হয় তাতে নির্বাচনের স্বচ্ছতা, নিরপেক্ষতা নিয়ে প্রশ্ন উঠবে- দেশে ও বিদেশে। আমরা জানি যুক্তরাষ্ট্র, যুক্তরাজ্য এবং খোদ জাতিসংঘ মহাসচিব বান কি মুন তিন সিটি নির্বাচনের স্বচ্ছতা, নিরপেক্ষতা ও গ্রহণযোগ্যতার ওপর গুরুত্ব দিয়ে আনুষ্ঠানিক বক্তব্য দিয়েছেন। কিন্তু মনে হচ্ছে, সরকার পক্ষ বিষয়টির প্রতি গুরুত্ব দেওয়ার চেয়ে প্রতিদ্বন্দ্বী প্রার্থীকে যেনতেন প্রচারে হারিয়ে দিয়ে নিজেদের প্রার্থীদের জেতানোর বিষয়াবলির ওপরই বেশি গুরুত্ব দিচ্ছেন। উদ্বেগজনক কিছু ঘটনা প্রসঙ্গক্রমে উল্লেখ করা যেতে পারে।

বিএনপি সমর্থিত অনেক কাউন্সিলর প্রার্থী আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর ক্যাডারদের দাবড়ানোর চোটে বাসাবাড়িতে তো নয়ই, এলাকায়ও থাকতে পারছেন না। কোথাও নির্বাচনী প্রচারে নামার খবর পেলে সেখানেও দাবড়াচ্ছে পুলিশ। এ রকম কিছু ঘটনা মিডিয়াতেও এসেছে। ১০ এপ্রিল শুক্রবার বিকাল ৩টায় কামরাঙ্গীরচরের ঝাউচর এলাকায় নির্বাচনী প্রচারণায় বেরিয়েছিলেন ঢাকা দক্ষিণ সিটি করপোরেশনের ৫৫ নম্বর ওয়ার্ড বিএনপির সমর্থিত কাউন্সিলর পদপ্রার্থী শহিদুল হক। এলাকার কিছু বাসিন্দাও তার সঙ্গে প্রচারে শামিল হয়। খবর পেয়ে ধেয়ে আসে ২০-২৫ জনের একদল পুলিশ, ধাওয়া দেয় শহিদুল হক এবং তার সঙ্গীদের। নির্বাচনী মাঠ ছেড়ে পালিয়ে যেতে বাধ্য হন তিনি। একই দিন সন্ধ্যায় (৭টায়) কামরাঙ্গীরচরের করিমাবাদ এলাকায় নির্বাচনী প্রচারণায় নামেন বিএনপি সমর্থিত ৫৭ নম্বর ওয়ার্ড কাউন্সিলর পদপ্রার্থী অ্যাডভোকেট রাশেদ আলম খোকন। তাকেও ধাওয়া দেয় পুলিশ। পুলিশের হাত থেকে বাঁচার জন্য খোকনসহ তার সমর্থকরা নৌকায় বুড়িগঙ্গা পার হয়ে কেরানীগঞ্জে পালিয়ে যান। এমন ঘটনার সংখ্যা খুব একটা কম নয়।

এই লেখা যখন লিখছি (১৮.০৪.২০১৫ রাত ৯টা) তখন পর্যন্ত নিশ্চিত হওয়া যায়নি, ঢাকা দক্ষিণে বিএনপি সমর্থিত প্রার্থী মির্জা আব্বাস সশরীরে নির্বাচনী প্রচারে শামিল হতে পারবেন কিনা। তার বিরুদ্ধে পুলিশের দায়ের করা দুটি রাজনৈতিক মামলায় (গাড়ি পোড়ানো, নাশকতা) উচ্চ আদালতে দ্বিধাবিভক্ত রায়ের কারণে বিষয়টি ঝুলে আছে। বেঞ্চের জ্যেষ্ঠ বিচারক তাকে তিন সপ্তাহের জামিন দিলেও কনিষ্ঠ বিচারক জামিনে রাজি হননি। প্রধান বিচারপতির সিদ্ধান্তের পর বোঝা যাবে মির্জা আব্বাস নিজে তার নির্বাচনী প্রচারে নামতে পারবেন কিনা। এখন পর্যন্ত তিনি যে আভাস দিয়ে রেখেছেন তাতে বলা চলে, জামিন না হলে আত্মগোপনে থেকে এমনকি গ্রেফতার হলেও তিনি প্রতিদ্বন্দ্বিতায় থাকবেন। শাসক দলের দুই মেয়র পদে এবং ৫০ কাউন্সিলর পদে জয়ের অভিপ্রায় বিএনপিও জানে। তাদের অধিকাংশ কাউন্সিলর প্রার্থী ভালোভাবে সরকার সমর্থিত প্রার্থীদের মতো সমান সুযোগ পেয়ে সমান তালে প্রচার-প্রচারণায় অংশ নিতে পারছেন না তাও জানে দলের হাইকমান্ড। কিন্তু তারপরও তারা ধৈর্যের পরিচয় দিচ্ছেন এবং এখনো ভোটযুদ্ধে আছেন- এটা একটা ভালো খবর। কিন্তু বৈরী হাওয়া যদি সহনীয় সীমা অতিক্রম করে, সরকার পক্ষের দুই মেয়র ও ৫০ কাউন্সিলর জয়ের বাসনা যদি 'দখলের' বেপরোয়া তাণ্ডবের দিকে ধাবিত হয় তাহলে পরিস্থিতি কি এখন যেমন আছে তেমন থাকবে?

তিন সিটি নির্বাচন নিয়ে মানুষের আশাবাদ যেন নষ্ট না হয়। অন্যান্য সিটির মতো এই তিন সিটিতে হারলেও সরকার ক্ষমতাচ্যুত হবে না। কিন্তু আচরণবিধি ভঙ্গ করে, গায়ের জোরে দখল করতে গেলে মূল ক্ষমতার কেন্দ্রে টান পড়তে পারে। এই নির্বাচনের জায়গা খুব বড় নয়। সবকিছু থাকবে জাতীয় ও আন্তর্জাতিক মিডিয়ার চোখে চোখে। যুক্তরাষ্ট্রসহ অনেকেই অবজার্ভার পাঠাবে। বিএনপির তিন মাসের আন্দোলন পরিপূর্ণ সফল হয়নি, কিন্তু একটি আন্দোলন ব্যর্থ হলে পরবর্তীতে সফল কোনো আন্দোলন হবে না তেমন ভাবা ঠিক নয়।

ঢাকা দক্ষিণে বিএনপির মেয়র প্রার্থী নিয়ে বিভ্রান্তি আছে। ঘোষণা করা হয়েছে মির্জা আব্বাস দলের প্রার্থী। অন্যদিকে দলের আন্তর্জাতিক সম্পাদক ড. আসাদুজ্জামান রিপনও মেয়র পদপ্রার্থী। রিপন তার দলের পক্ষে মাঝে মাঝে প্রেস ব্রিফিংও করছেন। মির্জা আব্বাস দলের প্রার্থী হলে রিপন কার? মির্জা আব্বাস নির্বাচন করতে পারবেন কিনা সন্দেহ থেকে যদি রিপনের মনোনয়নপত্র প্রত্যাহার না করানো হয়, এখন তো সেই জটিলতা নেই। আনুষ্ঠানিকভাবে এখন আর প্রত্যাহার করার সুযোগ নেই সত্য, কিন্তু পার্টির এমনকি আসাদুজ্জামান রিপনের তরফ থেকে প্রেস বিজ্ঞপ্তি এবং সংবাদ সম্মেলনের মাধ্যমে ঘোষণা দিয়ে ঢাকা দক্ষিণের বিএনপি ভোটারদের তো তা জানানো দরকার। তা না হলে তো বিভ্রান্তি থাকবে। ভোটের দিন কোনো সুবিধা নেওয়ার কথা ভাবছে বিএনপি? হাস্যকর, সরকার পক্ষ তো জানে তিনি বিএনপির প্রার্থী নন। তি নি দলীয় প্রার্থীর পক্ষে প্রেস ব্রিফিং করেছেন। এ অবস্থায় তার কোনো এজেন্টকে ভোটের দিন অন্য প্রার্থীরা বুথে ঢুকতে দেবে? অন্যদিকে শাসকদল যদি তাদের লোকজন দিয়ে বিএনপির মুন্সীগঞ্জবাসী ভোটারদের মধ্যে 'চতুর' প্রচার চালায় 'মুন্সীগঞ্জের ছেলে' ড. রিপনের পক্ষে, তাতে মির্জা আব্বাসের কিছু ভোট কি নষ্ট হয়ে যেতে পারে না? সরকারদলীয় প্রার্থী যদি কোনো প্রকার ইঞ্জিনিয়ারিংয়ের মাধ্যমেও জিতে নেয়, তাদের কাছে বলার ও অন্যদের বোঝানোর একটা যুক্তি তো খাঁড়া থাকল যে, বিএনপির প্রার্থী দুজন থাকায় ওরা হেরে গেছে। 'বুদ্ধির জাহাজদের' কী বুদ্ধি!

আমরা চাই একটি প্রতিদ্বন্দ্বিতাপূর্ণ ভালো নির্বাচন হোক। শান্তি, স্বস্তি স্থায়ী হোক। এই নির্বাচনী কর্মকাণ্ডকে কেন্দ্র করে অংশগ্রহণমূলক একটি জাতীয় নির্বাচনের পথ নির্মিত হোক। অন্তত আলোর পথ দেখাক। বহুদিন পর ভোটের অধিকার ভোগ করে আনন্দে উদ্বেল হোক ভোটাধিকার বঞ্চিত মানুষ।

লেখক : সাংবাদিক, কলামিস্ট

ই-মেইল : [email protected]

 

এই বিভাগের আরও খবর
নির্বাচন পর্যন্ত সেনাবাহিনীর মাঠে থাকা প্রয়োজন
নির্বাচন পর্যন্ত সেনাবাহিনীর মাঠে থাকা প্রয়োজন
সিন্ডিকেট ভেঙে স্বচ্ছ ব্যবস্থাপনা গড়তে হবে
সিন্ডিকেট ভেঙে স্বচ্ছ ব্যবস্থাপনা গড়তে হবে
হয়রানি ও প্রতারণার বিরুদ্ধে সরকারকে শক্ত হতে হবে
হয়রানি ও প্রতারণার বিরুদ্ধে সরকারকে শক্ত হতে হবে
জাতীয়তাবাদের উপহার সবাই মিলে এক জাতি
জাতীয়তাবাদের উপহার সবাই মিলে এক জাতি
তারুণ্যের কাছে প্রত্যাশা
তারুণ্যের কাছে প্রত্যাশা
মামলাবাণিজ্যে ধ্বংস হচ্ছে দেশ
মামলাবাণিজ্যে ধ্বংস হচ্ছে দেশ
শেরে বাংলা এ কে ফজলুল হক: বাংলার মুক্তি ও বাংলাদেশের পূর্বাভাস
শেরে বাংলা এ কে ফজলুল হক: বাংলার মুক্তি ও বাংলাদেশের পূর্বাভাস
বিনিয়োগকারীরা ঝুঁকি এড়াতে পারছেন না
বিনিয়োগকারীরা ঝুঁকি এড়াতে পারছেন না
জেনারেল ওয়াকার ম্যাজিকে গণমানুষের উচ্চাশা
জেনারেল ওয়াকার ম্যাজিকে গণমানুষের উচ্চাশা
আরববিশ্বের নীরবতা গাজার গণহত্যাকে উসকে দিচ্ছে
আরববিশ্বের নীরবতা গাজার গণহত্যাকে উসকে দিচ্ছে
দ্রব্যমূল্যের পাগলা ঘোড়া
দ্রব্যমূল্যের পাগলা ঘোড়া
চেনা যায় সহজেই
চেনা যায় সহজেই
সর্বশেষ খবর
আমরা জানতাম ঘুরে দাঁড়াতে পারব: শান্ত
আমরা জানতাম ঘুরে দাঁড়াতে পারব: শান্ত

এই মাত্র | মাঠে ময়দানে

দিল্লি হাটে ভয়াবহ আগুন
দিল্লি হাটে ভয়াবহ আগুন

৩০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এবার পাকিস্তানের জন্য আকাশসীমা বন্ধ করল ভারত
এবার পাকিস্তানের জন্য আকাশসীমা বন্ধ করল ভারত

৪২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পুলিশ সপ্তাহ উপলক্ষে বিভিন্ন মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টাদের সঙ্গে পুলিশের মতবিনিময়
পুলিশ সপ্তাহ উপলক্ষে বিভিন্ন মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টাদের সঙ্গে পুলিশের মতবিনিময়

৫৫ মিনিট আগে | জাতীয়

'উৎকৃষ্ট গণতন্ত্রের সমাজভূমি নির্মিত হলেই শ্রমজীবী মানুষের অধিকার প্রতিষ্ঠা পাবে'
'উৎকৃষ্ট গণতন্ত্রের সমাজভূমি নির্মিত হলেই শ্রমজীবী মানুষের অধিকার প্রতিষ্ঠা পাবে'

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পুলিশের বিশ্বাসযোগ্যতা অনেক বেড়েছে : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
পুলিশের বিশ্বাসযোগ্যতা অনেক বেড়েছে : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পদোন্নতির বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্রের প্রতিবাদে বিসিএস হেলথ ফোরামের অবস্থান কর্মসূচি
পদোন্নতির বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্রের প্রতিবাদে বিসিএস হেলথ ফোরামের অবস্থান কর্মসূচি

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

চট্টগ্রামে শব্দ দূষণ প্রতিরোধে সাইকেল র‍্যালি
চট্টগ্রামে শব্দ দূষণ প্রতিরোধে সাইকেল র‍্যালি

৩ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বিদ্যুৎস্পৃষ্টে বৃদ্ধের মৃত্যু
বিদ্যুৎস্পৃষ্টে বৃদ্ধের মৃত্যু

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জনতার হাতে আটক যুবলীগ নেতাকে পুলিশে সোপর্দ
জনতার হাতে আটক যুবলীগ নেতাকে পুলিশে সোপর্দ

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পিকআপ-অটোরিকশা সংঘর্ষে নিহত ১
পিকআপ-অটোরিকশা সংঘর্ষে নিহত ১

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শ্রমিকের অধিকার প্রতিষ্ঠাই হবে মে দিবসের অঙ্গীকার : শিমুল বিশ্বাস
শ্রমিকের অধিকার প্রতিষ্ঠাই হবে মে দিবসের অঙ্গীকার : শিমুল বিশ্বাস

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ডুয়েটে আন্তঃহল ভলিবল প্রতিযোগিতা-২০২৫ এর উদ্বোধন
ডুয়েটে আন্তঃহল ভলিবল প্রতিযোগিতা-২০২৫ এর উদ্বোধন

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

লিবিয়া থেকে কাল দেশে ফিরছেন ১৭৭ বাংলাদেশি
লিবিয়া থেকে কাল দেশে ফিরছেন ১৭৭ বাংলাদেশি

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কলাপাড়ায় অবহিতকরণ সভা
কলাপাড়ায় অবহিতকরণ সভা

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রাম বন্দরের সক্ষমতা বৃদ্ধির উদ্যোগ ত্বরান্বিত করতে প্রধান উপদেষ্টার নির্দেশ
চট্টগ্রাম বন্দরের সক্ষমতা বৃদ্ধির উদ্যোগ ত্বরান্বিত করতে প্রধান উপদেষ্টার নির্দেশ

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১১ মাস পর হিলিতে ভারত থেকে কচুরমুখি আমদানি
১১ মাস পর হিলিতে ভারত থেকে কচুরমুখি আমদানি

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বসিলা ও বেড়িবাঁধ সড়কের যানজট নিরসনে ডিএমপির নতুন নির্দেশনা
বসিলা ও বেড়িবাঁধ সড়কের যানজট নিরসনে ডিএমপির নতুন নির্দেশনা

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

কলাপাড়ায় সন্ত্রাসী হামলায় শিক্ষার্থী আহত
কলাপাড়ায় সন্ত্রাসী হামলায় শিক্ষার্থী আহত

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মাদ্রাসাছাত্রকে হত্যার অভিযোগ
মাদ্রাসাছাত্রকে হত্যার অভিযোগ

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাজায় ইসরায়েলি হামলায় একদিনে নিহত ৩৫
গাজায় ইসরায়েলি হামলায় একদিনে নিহত ৩৫

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের বদলি নিয়ে যা জানা গেল
এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের বদলি নিয়ে যা জানা গেল

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাবেক সংসদ সদস্য শাহরিন ইসলাম তুহিনের মুক্তির 
দাবিতে নীলফামারীতে আইনজীবীদের বিক্ষোভ
সাবেক সংসদ সদস্য শাহরিন ইসলাম তুহিনের মুক্তির  দাবিতে নীলফামারীতে আইনজীবীদের বিক্ষোভ

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফেসবুকে ছড়িয়ে পড়েছে ‘তাণ্ডব’র শুটিং দৃশ্য
ফেসবুকে ছড়িয়ে পড়েছে ‘তাণ্ডব’র শুটিং দৃশ্য

৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

'সংস্কার যেটুকু প্রয়োজন দ্রুত সেরে নির্বাচন দিন'
'সংস্কার যেটুকু প্রয়োজন দ্রুত সেরে নির্বাচন দিন'

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঝিনাইদহে মাদক কারবারি আটক
ঝিনাইদহে মাদক কারবারি আটক

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বরিশালে দিনব্যাপী কর্মশালা
বরিশালে দিনব্যাপী কর্মশালা

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

খাগড়াছড়িতে জেলা পুষ্টি সমন্বয় কমিটির সভা
খাগড়াছড়িতে জেলা পুষ্টি সমন্বয় কমিটির সভা

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মুন্সিগঞ্জে দুর্বৃত্তদের হামলা, ঘরবাড়ি ভাঙচুর ও লুটপাটের অভিযোগ
মুন্সিগঞ্জে দুর্বৃত্তদের হামলা, ঘরবাড়ি ভাঙচুর ও লুটপাটের অভিযোগ

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইটনায় বজ্রপাতে কৃষকের মৃত্যু
ইটনায় বজ্রপাতে কৃষকের মৃত্যু

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
পাকিস্তানি যুদ্ধবিমানের তাড়া খেয়ে পিছু হটেছে ভারতীয় রাফাল
পাকিস্তানি যুদ্ধবিমানের তাড়া খেয়ে পিছু হটেছে ভারতীয় রাফাল

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘২২৭ জনকে হত্যার লাইসেন্স পেয়ে গেছি’, অডিওটি শেখ হাসিনার
‘২২৭ জনকে হত্যার লাইসেন্স পেয়ে গেছি’, অডিওটি শেখ হাসিনার

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সৌদি আরবে ঈদুল আজহার সম্ভাব্য তারিখ ঘোষণা
সৌদি আরবে ঈদুল আজহার সম্ভাব্য তারিখ ঘোষণা

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘মুক্তিযোদ্ধা’র সনদ বাতিলের তালিকায় আলোচিত নামগুলো কারা?
‘মুক্তিযোদ্ধা’র সনদ বাতিলের তালিকায় আলোচিত নামগুলো কারা?

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মুহুর্মুহু রকেট হামলায় বিপর্যস্ত মার্কিন রণতরী, বাধ্য হলো পিছু হটতে
মুহুর্মুহু রকেট হামলায় বিপর্যস্ত মার্কিন রণতরী, বাধ্য হলো পিছু হটতে

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দাবানলে জ্বলছে ইসরায়েল, হন্য হয়ে পালাচ্ছেন বাসিন্দারা
দাবানলে জ্বলছে ইসরায়েল, হন্য হয়ে পালাচ্ছেন বাসিন্দারা

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘২৪ থেকে ৩৬ ঘণ্টার মধ্যে পাকিস্তানে হামলা চালাতে পারে ভারত’
‘২৪ থেকে ৩৬ ঘণ্টার মধ্যে পাকিস্তানে হামলা চালাতে পারে ভারত’

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চীন-পাকিস্তানকে ‘মাথায় রেখেই’ কী রাফাল যুদ্ধবিমান কিনছে ভারত?
চীন-পাকিস্তানকে ‘মাথায় রেখেই’ কী রাফাল যুদ্ধবিমান কিনছে ভারত?

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারত-পাকিস্তানের যুদ্ধাবস্থা নিয়ে জেল থেকে যে বার্তা দিলেন ইমরান খান
ভারত-পাকিস্তানের যুদ্ধাবস্থা নিয়ে জেল থেকে যে বার্তা দিলেন ইমরান খান

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আব্রাহাম চুক্তিতে যোগ দেয়ার মার্কিন প্রস্তাবে ‘অস্বীকৃতি’ সিরিয়ার
আব্রাহাম চুক্তিতে যোগ দেয়ার মার্কিন প্রস্তাবে ‘অস্বীকৃতি’ সিরিয়ার

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উচ্চতর গ্রেড পাবেন সরকারি চাকরিজীবীদের টাইম স্কেল ও সিলেকশন গ্রেডপ্রাপ্তরা
উচ্চতর গ্রেড পাবেন সরকারি চাকরিজীবীদের টাইম স্কেল ও সিলেকশন গ্রেডপ্রাপ্তরা

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সুবর্ণা, শাওনসহ ১৭ অভিনয়শিল্পীর বিরুদ্ধে হত্যাচেষ্টার মামলা
সুবর্ণা, শাওনসহ ১৭ অভিনয়শিল্পীর বিরুদ্ধে হত্যাচেষ্টার মামলা

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জ্বালানি তেলের নতুন দাম নির্ধারণ
জ্বালানি তেলের নতুন দাম নির্ধারণ

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘যখন বুঝতে পারলাম কী হচ্ছে, তখন চিৎকার শুরু করি’
‘যখন বুঝতে পারলাম কী হচ্ছে, তখন চিৎকার শুরু করি’

১৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

অভিনেতা সিদ্দিকের ১০ দিনের রিমান্ড চায় পুলিশ
অভিনেতা সিদ্দিকের ১০ দিনের রিমান্ড চায় পুলিশ

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নতুন ক্ষেপণাস্ত্র-বোট তৈরির ঘোষণা দিল ইরান
নতুন ক্ষেপণাস্ত্র-বোট তৈরির ঘোষণা দিল ইরান

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আসছে ‘নাগরিক সেবা বাংলাদেশ’, এক ঠিকানায় মিলবে সব সেবা
আসছে ‘নাগরিক সেবা বাংলাদেশ’, এক ঠিকানায় মিলবে সব সেবা

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাকিস্তান পারমাণবিক শক্তিধর, কেউ হামলা করার সাহস করবে না : মরিয়ম
পাকিস্তান পারমাণবিক শক্তিধর, কেউ হামলা করার সাহস করবে না : মরিয়ম

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তদন্ত সংস্থার সমন্বয়ক হলেন আনসার উদ্দিন খান পাঠান
তদন্ত সংস্থার সমন্বয়ক হলেন আনসার উদ্দিন খান পাঠান

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রথম আলোর বিরুদ্ধে মামলার আবেদনকারীকে হুমকির অভিযোগ
প্রথম আলোর বিরুদ্ধে মামলার আবেদনকারীকে হুমকির অভিযোগ

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মিরাজের ঘূর্ণিতে তিনদিনেই জিতল বাংলাদেশ
মিরাজের ঘূর্ণিতে তিনদিনেই জিতল বাংলাদেশ

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

১১৯তম প্রাইজ বন্ডের ড্র, প্রথম বিজয়ী নম্বর ০২৬৪২৫৫
১১৯তম প্রাইজ বন্ডের ড্র, প্রথম বিজয়ী নম্বর ০২৬৪২৫৫

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রাইজবন্ডের ১১৯তম ‘ড্র’ আজ
প্রাইজবন্ডের ১১৯তম ‘ড্র’ আজ

১৭ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

বিএনপি নেতা আমানের ১৩ ও তার স্ত্রীর ৩ বছরের সাজা বাতিল
বিএনপি নেতা আমানের ১৩ ও তার স্ত্রীর ৩ বছরের সাজা বাতিল

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পুতিনের যুদ্ধবিরতি ঘোষণা; স্থায়ী চুক্তি চান ট্রাম্প
পুতিনের যুদ্ধবিরতি ঘোষণা; স্থায়ী চুক্তি চান ট্রাম্প

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শ্রমিক অসন্তোষে গাজীপুরে দুই কারখানা অনির্দিষ্টকালের জন্য বন্ধ
শ্রমিক অসন্তোষে গাজীপুরে দুই কারখানা অনির্দিষ্টকালের জন্য বন্ধ

১৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

হাইকোর্টে চিন্ময় দাসের জামিন, স্থগিত চেয়ে রাষ্ট্রপক্ষের আবেদনের শুনানি রবিবার
হাইকোর্টে চিন্ময় দাসের জামিন, স্থগিত চেয়ে রাষ্ট্রপক্ষের আবেদনের শুনানি রবিবার

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চিন্ময় দাসের জামিন হাইকোর্টে
চিন্ময় দাসের জামিন হাইকোর্টে

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আইফোন ১৭-কে টপকে যাবে অ্যান্ড্রয়েড?
আইফোন ১৭-কে টপকে যাবে অ্যান্ড্রয়েড?

১৯ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

অভিনেতা সিদ্দিক ৭ দিনের রিমান্ডে
অভিনেতা সিদ্দিক ৭ দিনের রিমান্ডে

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
সারজিসের সামনে দফায় দফায় মারামারি
সারজিসের সামনে দফায় দফায় মারামারি

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ইশরাক দায়িত্ব নিচ্ছেন কবে
ইশরাক দায়িত্ব নিচ্ছেন কবে

পেছনের পৃষ্ঠা

শ্রমিকের স্বার্থে পাশে থাকুন ব্যবসায়ীদের
শ্রমিকের স্বার্থে পাশে থাকুন ব্যবসায়ীদের

প্রথম পৃষ্ঠা

এই দুনিয়া এখন তো আর সেই দুনিয়া নাই
এই দুনিয়া এখন তো আর সেই দুনিয়া নাই

সম্পাদকীয়

রেললাইনে লাশ রহস্য
রেললাইনে লাশ রহস্য

পেছনের পৃষ্ঠা

শ্রমিকস্বার্থে কিছুই হয়নি
শ্রমিকস্বার্থে কিছুই হয়নি

প্রথম পৃষ্ঠা

মহান মে দিবস আজ
মহান মে দিবস আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

কুষ্টিয়ায় পদ্মা নদীতে টর্নেডো
কুষ্টিয়ায় পদ্মা নদীতে টর্নেডো

পেছনের পৃষ্ঠা

বসুন্ধরায় প্রবেশে আরও একটি সংযোগ সড়ক
বসুন্ধরায় প্রবেশে আরও একটি সংযোগ সড়ক

নগর জীবন

বন্ধ চিড়িয়াখানা হবে আধুনিক পার্ক
বন্ধ চিড়িয়াখানা হবে আধুনিক পার্ক

রকমারি নগর পরিক্রমা

ইসলামি দলগুলো এক মঞ্চে, নারী সংস্কার কমিশন প্রত্যাখ্যান
ইসলামি দলগুলো এক মঞ্চে, নারী সংস্কার কমিশন প্রত্যাখ্যান

প্রথম পৃষ্ঠা

পাকিস্তানে যে কোনো সময় হামলা
পাকিস্তানে যে কোনো সময় হামলা

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচনি জোটে আগ্রহী নয় এনসিপি
নির্বাচনি জোটে আগ্রহী নয় এনসিপি

প্রথম পৃষ্ঠা

নায়ক-নায়িকাদের কার বিদ্যা কতদূর
নায়ক-নায়িকাদের কার বিদ্যা কতদূর

শোবিজ

সেই বক্তব্য শেখ হাসিনারই
সেই বক্তব্য শেখ হাসিনারই

পেছনের পৃষ্ঠা

জেল থেকে ইমরানের বার্তা
জেল থেকে ইমরানের বার্তা

প্রথম পৃষ্ঠা

যুদ্ধপ্রস্তুতি না রাখা আত্মঘাতী
যুদ্ধপ্রস্তুতি না রাখা আত্মঘাতী

প্রথম পৃষ্ঠা

আজ বিএনপি ও জামায়াতের সমাবেশ
আজ বিএনপি ও জামায়াতের সমাবেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

ঝুলছে ২২ হাজার মামলা
ঝুলছে ২২ হাজার মামলা

প্রথম পৃষ্ঠা

উজ্জ্বলের আশাবাদ...
উজ্জ্বলের আশাবাদ...

শোবিজ

সংশোধন
সংশোধন

খবর

ববির ঘোষণা আসছে
ববির ঘোষণা আসছে

শোবিজ

মাহির একাকিত্ব
মাহির একাকিত্ব

শোবিজ

সেঞ্চুরি করে সাকিবের পাশে মিরাজ
সেঞ্চুরি করে সাকিবের পাশে মিরাজ

মাঠে ময়দানে

বাংলাদেশের প্রথম টেস্ট জয় জিম্বাবুয়ের বিপক্ষে
বাংলাদেশের প্রথম টেস্ট জয় জিম্বাবুয়ের বিপক্ষে

মাঠে ময়দানে

জনগণকে নিরাপত্তাহীন করবেন না
জনগণকে নিরাপত্তাহীন করবেন না

প্রথম পৃষ্ঠা

ছুটি
ছুটি

প্রথম পৃষ্ঠা

শিয়াল মারার ফাঁদে বৃদ্ধের মৃত্যু
শিয়াল মারার ফাঁদে বৃদ্ধের মৃত্যু

দেশগ্রাম

সরকারের ভুল সিদ্ধান্তে অর্থনীতি আরও সংকটে
সরকারের ভুল সিদ্ধান্তে অর্থনীতি আরও সংকটে

নগর জীবন