শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, রবিবার, ১৯ এপ্রিল, ২০১৫

সিটিতে পারলে জিতুন কিন্তু হারানোর চক্রান্ত নয়

কাজী সিরাজ
অনলাইন ভার্সন
সিটিতে পারলে জিতুন কিন্তু হারানোর চক্রান্ত নয়

তিন সিটি নির্বাচনে ওয়ার্ড এবং পাড়া-মহল্লাভিত্তিক প্রচার-প্রচারণা জমতে শুরু করেছে। পোস্টারে পোস্টারে ছেয়ে গেছে ঢাকা-চট্টগ্রাম মহানগরী। পোস্টারের 'ছাদে' আকাশটাই যেন ঢাকা পড়েছে। আগের লেখায় এই নির্বাচন নিয়ে আশার কথা বলেছি, মানুষের স্বপ্নের কথা বলেছি। আশঙ্কার কথাও বলেছিলাম। প্রার্থনা করেছি, আশঙ্কা যেন অমূলক হয়। কিন্তু এখন একটা দিন যায় আর চারদিকে উৎকণ্ঠা ছড়ায়। রাত গভীর হয়, সময়ের কাঁটা এগিয়ে চলে, ভয় হয় সকাল-সূর্য না জানি কী বার্তা নিয়ে আসে! যে আশা আর স্বপ্নের কথা বলেছি তার প্রতি আস্থা যেন টলছে।

বাংলাদেশের সরকার পরিবর্তনে এই 'তিন সিটি' নির্বাচনের কোনো ভূমিকা নেই কিন্তু জাতীয় রাজনীতির গুণগত পরিবর্তনে এর গুরুত্ব অপরিসীম ভাবছেন রাজনৈতিক বিশ্লেষকরা। ২০১৫ সালের ৫ জানুয়ারি থেকে তিন মাস দেশে একটি অস্বাভাবিক পরিস্থিতি সৃষ্টি করেছিল বিএনপি নেতৃত্বাধীন ২০-দলীয় জোট আহূত টানা অবরোধ ও হরতাল কর্মসূচি। কর্মসূচির রূপ কোথাও কোথাও ছিল সহিংস। তিন মাসের আন্দোলনে নিহত হয়েছে ১৪২ জন। সরকার পক্ষের প্রচারে মনে হয় বিএনপি পেট্রলবোমা মেরে এতগুলো মানুষ মেরে ফেলেছে। ঘটনা কিন্তু তা নয়। প্রিন্ট মিডিয়ায় এ ব্যাপারে প্রদত্ত পরিসংখ্যান সর্বাংশে সত্য হয়তো নয়। তবে দেশের বহুল প্রচারিত দায়িত্বশীল সংবাদপত্রের তথ্য অনুযায়ী পেট্রলবোমা ও আগুনে দগ্ধ হয়ে মৃতের সংখ্যা ৭৯। ক্রসফায়ার, সংঘর্ষ এবং অন্যভাবে মৃতের সংখ্যা ৬৩। সংখ্যা দুটি প্রায় কাছাকাছি। পেট্রলবোমা ও আগুনে দগ্ধ করে মারার যে দায় সরকার বিএনপির ঘাড়েই সবটা চাপাতে চাচ্ছে, সেই সংখ্যা তো ৭৯। আইনবহির্ভূত ৬৩ হত্যাকাণ্ডের দায় কে নেবে? নেওয়া তো উচিত সরকারের। তবে একটা কথা স্বীকার করতেই হবে যে, পত্রপত্রিকায় লেখালেখিতে এবং বিভিন্ন টকশো আলোচনায় সরকার পক্ষের লোকজন সরকারি হ্যান্ড আউট লেখা ও পাঠ করার মতো পেট্রলবোমা হামলা, সহিংসতা-নাশকতার দায় যেভাবে সাফল্যের সঙ্গে বিএনপির ওপর চাপাতে পেরেছেন, বিএনপির পক্ষের লোকেরা সরকার পক্ষের দোষ তুলে ধরা তো দূরের কথা, আত্মরক্ষামূলক কথাবার্তাও বলতে পারেননি। তা ছাড়া তাদের পক্ষে যারা কথা বলেন অনেকের গায়ে রাজাকারী গন্ধ। তাদের কথা শুনতেও চায় না মানুষ। যে দুই-তিনজন বলেন, তারা আবার তাদের লোক নন। লেখালেখিতেও নেই তারা। বেগম জিয়ার সঙ্গে দেখা করার জন্য তার কার্যালয়ে লেখক, সাংবাদিক, কলামিস্ট, বুদ্ধিজীবীর ঢল নামে- কিলবিল কিলবিল করে। তাদের দলনেত্রী তার কর্মচারীদের এমন আয়োজনে মুগ্ধ হয়ে যাওয়ার কথা। এদের মধ্যে বেশ কজন আছেন যাদের লেখক-কলামিস্ট-সাংবাদিক পরিচয় বেশ আছে। ভালো লেখেন এবং তাদের লেখা গুরুত্বপূর্ণ কাগজে ছাপা হওয়ার কথা। কিন্তু যাদের নাম দেখলেই লেখা ভালো হলেও মানুষ পড়তে চায় না, তারা ছাড়া 'চালাক-বান্দারা' এই দুঃসময়ে লেখাজোঁকা ছেড়েই দিয়েছেন। অথচ বিএনপি ক্ষমতায় থাকাকালে এরা কবি সুকান্তর মতো গালে হাত দিয়ে গুরুগম্ভীর ছবিসহ কত কাগজে পাতার পর পাতা লিখেছেন। এখন 'ব্লাক অ্যান্ড হোয়াইটে' কোনো কিছু রাখতে চাচ্ছেন না। ফলে বিভিন্ন ইস্যুতে তথ্যগত ও মতাদর্শগত লড়াইয়ে পিছিয়ে আছে বিএনপি। সিটি নির্বাচনে শাসকলীগ বিএনপির এই দুর্বলতাটা কাজে লাগাচ্ছে। নির্বাচনের দিনক্ষণ আরও এগিয়ে এলে এই ইস্যুতে ঝগড়া-ফ্যাসাদ নিম্নস্তরে ছড়িয়ে পড়ার সম্ভাবনা আছে। বিএনপির বড় বড় সাহেব এদিক-সেদিক তাকিয়ে, নানারকম হিসাব-নিকাশ করে কথা বললেও নিচের স্তরের আবেগতাড়িত কর্মী-সমর্থকরা অত হিসাব-নিকাশ করবে না। তখন নির্বাচনী প্রচার বর্তমান সৌন্দর্য হারিয়ে ফেলতে পারে।

বোঝা যাচ্ছে, সরকার বিএনপিকে চাপের মধ্যে রেখে ফায়দা তোলার কৌশল অবলম্বন করছে। তিন সিটি নির্বাচনে বিএনপির হারাবার কিছু নেই কিন্তু ভোটে পরাজিত হলে সরকার হারাবে অনেক কিছু। সরকারের পক্ষ থেকে বলা হচ্ছে, বিএনপির তিন মাসের আন্দোলন মাঠে মারা গেছে। খালি হাতে ঘরে ফিরেছেন খালেদা জিয়া। আন্দোলন ব্যর্থ হলে জনগণ, এমনকি আন্দোলনের সমর্থকরাও আন্দোলনকারী দলের পক্ষে থাকে না। সরকারি দলের হিসাবটা বোধহয় তেমনই। তারা আন্দোলনের মুখে যখন টিকে আছে, তিন সিটিতে জিতে দেখাতে চায় জনগণ তাদের সঙ্গেই আছে। দ্বিতীয়ত, এই নির্বাচনে জিতে তারা এই বার্তাই দিতে চায় যে, জনমত বিরোধী দলের এবং বহির্বিশ্বের আগাম বা মধ্যবর্তী নির্বাচনের পক্ষ নেই। তৃতীয়ত, এই নির্বাচনে জিতে তারা তাদের ক্যাডার, কর্মী, সমর্থক ও শুভানুধ্যায়ীদের বোঝাতে চায় যে, ভয়ের কিছু নেই; বিএনপি পারবে না তাদের সঙ্গে; বিএনপির কোমর ভেঙে দেওয়া হয়েছে। চতুর্থত, এই নির্বাচনে জয়ের মাধ্যমে সরকার তাদের দোটানায় থাকা বিদেশি মিত্রের আস্থা অর্জন করতে চায়। সবচেয়ে বড় যে অর্জনটি তারা চায়, তা হচ্ছে তাদের নিয়ে আস্থার অপ্রকাশ্য যে সংকট চতুর্দিকে, সেই আস্থার সংকটটি কাটাতে চায় তারা। যদি হেরে যায়, সর্বগ্রাসী সংকট তাদের আরও কঠিনভাবে ঘিরে ধরবে। আবার ২০১৪ সালের বিতর্কিত নির্বাচনের মাধ্যমে সরকার গঠন করে রাষ্ট্র পরিচালনার নৈতিক বৈধতার প্রশ্ন অনেক বড় হয়ে দেখা দেবে এবং অর্থনৈতিক কর্মসূচির স্লোগানের আড়ালে একদলীয় বাকশাল কনসেপ্টের রূপান্তরিত ভার্সন 'আগে উন্নয়ন, পরে গণতন্ত্রের' স্লোগান দিয়ে কঠোর পন্থা অবলম্বন করে হলেও ২০১৯ সাল পর্যন্ত ক্ষমতায় থাকার রূপকল্প নষ্ট হয়ে যেতে পারে। সংলাপ, সমঝোতা ও মধ্যবর্তী নির্বাচনের দাবিতে আবার পরিস্থিতি উত্তপ্ত হয়ে উঠতে পারে। সরকারি মহল তাই এই নির্বাচনে জেতার কোনো বিকল্প কিছু ভাবছে না বলে মনে হয়। সরকার ও সরকারি দলের কর্তাব্যক্তিরা যেসব কথা বলেছেন তা মানুষকে উদ্বিগ্ন করতেই পারে। তাদের কারও কারও কথা যে কোনো প্রকারেই হোক সরকারি দলকে জিততে হবে। জাতীয় নির্বাচন পর্যবেক্ষণ পরিষদও (জানিপপ) এই অভিযোগ সমর্থন করেছে। ঢাকার দুই লীগ নেতা পৃথক পৃথকভাবে একই কথা বলেছেন যে, ঢাকায় তারা দুই মেয়র ও ৫০ কাউন্সিলর পদে জয়ের লক্ষ্যে কাজ করছেন। যে কোনো রাজনৈতিক দল কোনো একটি নির্বাচনে জয়ের ব্যাপারে আশাবাদ ব্যক্ত করতেই পারে। কিন্তু ক্ষমতাসীন দলের এমন প্রত্যাশার সঙ্গে সরকার, নির্বাচন কমিশন এবং আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর আচরণ ও ভূমিকা যদি একটি আরেকটির পরিপূরক বলে প্রতিভাত হয় তাতে নির্বাচনের স্বচ্ছতা, নিরপেক্ষতা নিয়ে প্রশ্ন উঠবে- দেশে ও বিদেশে। আমরা জানি যুক্তরাষ্ট্র, যুক্তরাজ্য এবং খোদ জাতিসংঘ মহাসচিব বান কি মুন তিন সিটি নির্বাচনের স্বচ্ছতা, নিরপেক্ষতা ও গ্রহণযোগ্যতার ওপর গুরুত্ব দিয়ে আনুষ্ঠানিক বক্তব্য দিয়েছেন। কিন্তু মনে হচ্ছে, সরকার পক্ষ বিষয়টির প্রতি গুরুত্ব দেওয়ার চেয়ে প্রতিদ্বন্দ্বী প্রার্থীকে যেনতেন প্রচারে হারিয়ে দিয়ে নিজেদের প্রার্থীদের জেতানোর বিষয়াবলির ওপরই বেশি গুরুত্ব দিচ্ছেন। উদ্বেগজনক কিছু ঘটনা প্রসঙ্গক্রমে উল্লেখ করা যেতে পারে।

বিএনপি সমর্থিত অনেক কাউন্সিলর প্রার্থী আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর ক্যাডারদের দাবড়ানোর চোটে বাসাবাড়িতে তো নয়ই, এলাকায়ও থাকতে পারছেন না। কোথাও নির্বাচনী প্রচারে নামার খবর পেলে সেখানেও দাবড়াচ্ছে পুলিশ। এ রকম কিছু ঘটনা মিডিয়াতেও এসেছে। ১০ এপ্রিল শুক্রবার বিকাল ৩টায় কামরাঙ্গীরচরের ঝাউচর এলাকায় নির্বাচনী প্রচারণায় বেরিয়েছিলেন ঢাকা দক্ষিণ সিটি করপোরেশনের ৫৫ নম্বর ওয়ার্ড বিএনপির সমর্থিত কাউন্সিলর পদপ্রার্থী শহিদুল হক। এলাকার কিছু বাসিন্দাও তার সঙ্গে প্রচারে শামিল হয়। খবর পেয়ে ধেয়ে আসে ২০-২৫ জনের একদল পুলিশ, ধাওয়া দেয় শহিদুল হক এবং তার সঙ্গীদের। নির্বাচনী মাঠ ছেড়ে পালিয়ে যেতে বাধ্য হন তিনি। একই দিন সন্ধ্যায় (৭টায়) কামরাঙ্গীরচরের করিমাবাদ এলাকায় নির্বাচনী প্রচারণায় নামেন বিএনপি সমর্থিত ৫৭ নম্বর ওয়ার্ড কাউন্সিলর পদপ্রার্থী অ্যাডভোকেট রাশেদ আলম খোকন। তাকেও ধাওয়া দেয় পুলিশ। পুলিশের হাত থেকে বাঁচার জন্য খোকনসহ তার সমর্থকরা নৌকায় বুড়িগঙ্গা পার হয়ে কেরানীগঞ্জে পালিয়ে যান। এমন ঘটনার সংখ্যা খুব একটা কম নয়।

এই লেখা যখন লিখছি (১৮.০৪.২০১৫ রাত ৯টা) তখন পর্যন্ত নিশ্চিত হওয়া যায়নি, ঢাকা দক্ষিণে বিএনপি সমর্থিত প্রার্থী মির্জা আব্বাস সশরীরে নির্বাচনী প্রচারে শামিল হতে পারবেন কিনা। তার বিরুদ্ধে পুলিশের দায়ের করা দুটি রাজনৈতিক মামলায় (গাড়ি পোড়ানো, নাশকতা) উচ্চ আদালতে দ্বিধাবিভক্ত রায়ের কারণে বিষয়টি ঝুলে আছে। বেঞ্চের জ্যেষ্ঠ বিচারক তাকে তিন সপ্তাহের জামিন দিলেও কনিষ্ঠ বিচারক জামিনে রাজি হননি। প্রধান বিচারপতির সিদ্ধান্তের পর বোঝা যাবে মির্জা আব্বাস নিজে তার নির্বাচনী প্রচারে নামতে পারবেন কিনা। এখন পর্যন্ত তিনি যে আভাস দিয়ে রেখেছেন তাতে বলা চলে, জামিন না হলে আত্মগোপনে থেকে এমনকি গ্রেফতার হলেও তিনি প্রতিদ্বন্দ্বিতায় থাকবেন। শাসক দলের দুই মেয়র পদে এবং ৫০ কাউন্সিলর পদে জয়ের অভিপ্রায় বিএনপিও জানে। তাদের অধিকাংশ কাউন্সিলর প্রার্থী ভালোভাবে সরকার সমর্থিত প্রার্থীদের মতো সমান সুযোগ পেয়ে সমান তালে প্রচার-প্রচারণায় অংশ নিতে পারছেন না তাও জানে দলের হাইকমান্ড। কিন্তু তারপরও তারা ধৈর্যের পরিচয় দিচ্ছেন এবং এখনো ভোটযুদ্ধে আছেন- এটা একটা ভালো খবর। কিন্তু বৈরী হাওয়া যদি সহনীয় সীমা অতিক্রম করে, সরকার পক্ষের দুই মেয়র ও ৫০ কাউন্সিলর জয়ের বাসনা যদি 'দখলের' বেপরোয়া তাণ্ডবের দিকে ধাবিত হয় তাহলে পরিস্থিতি কি এখন যেমন আছে তেমন থাকবে?

তিন সিটি নির্বাচন নিয়ে মানুষের আশাবাদ যেন নষ্ট না হয়। অন্যান্য সিটির মতো এই তিন সিটিতে হারলেও সরকার ক্ষমতাচ্যুত হবে না। কিন্তু আচরণবিধি ভঙ্গ করে, গায়ের জোরে দখল করতে গেলে মূল ক্ষমতার কেন্দ্রে টান পড়তে পারে। এই নির্বাচনের জায়গা খুব বড় নয়। সবকিছু থাকবে জাতীয় ও আন্তর্জাতিক মিডিয়ার চোখে চোখে। যুক্তরাষ্ট্রসহ অনেকেই অবজার্ভার পাঠাবে। বিএনপির তিন মাসের আন্দোলন পরিপূর্ণ সফল হয়নি, কিন্তু একটি আন্দোলন ব্যর্থ হলে পরবর্তীতে সফল কোনো আন্দোলন হবে না তেমন ভাবা ঠিক নয়।

ঢাকা দক্ষিণে বিএনপির মেয়র প্রার্থী নিয়ে বিভ্রান্তি আছে। ঘোষণা করা হয়েছে মির্জা আব্বাস দলের প্রার্থী। অন্যদিকে দলের আন্তর্জাতিক সম্পাদক ড. আসাদুজ্জামান রিপনও মেয়র পদপ্রার্থী। রিপন তার দলের পক্ষে মাঝে মাঝে প্রেস ব্রিফিংও করছেন। মির্জা আব্বাস দলের প্রার্থী হলে রিপন কার? মির্জা আব্বাস নির্বাচন করতে পারবেন কিনা সন্দেহ থেকে যদি রিপনের মনোনয়নপত্র প্রত্যাহার না করানো হয়, এখন তো সেই জটিলতা নেই। আনুষ্ঠানিকভাবে এখন আর প্রত্যাহার করার সুযোগ নেই সত্য, কিন্তু পার্টির এমনকি আসাদুজ্জামান রিপনের তরফ থেকে প্রেস বিজ্ঞপ্তি এবং সংবাদ সম্মেলনের মাধ্যমে ঘোষণা দিয়ে ঢাকা দক্ষিণের বিএনপি ভোটারদের তো তা জানানো দরকার। তা না হলে তো বিভ্রান্তি থাকবে। ভোটের দিন কোনো সুবিধা নেওয়ার কথা ভাবছে বিএনপি? হাস্যকর, সরকার পক্ষ তো জানে তিনি বিএনপির প্রার্থী নন। তি নি দলীয় প্রার্থীর পক্ষে প্রেস ব্রিফিং করেছেন। এ অবস্থায় তার কোনো এজেন্টকে ভোটের দিন অন্য প্রার্থীরা বুথে ঢুকতে দেবে? অন্যদিকে শাসকদল যদি তাদের লোকজন দিয়ে বিএনপির মুন্সীগঞ্জবাসী ভোটারদের মধ্যে 'চতুর' প্রচার চালায় 'মুন্সীগঞ্জের ছেলে' ড. রিপনের পক্ষে, তাতে মির্জা আব্বাসের কিছু ভোট কি নষ্ট হয়ে যেতে পারে না? সরকারদলীয় প্রার্থী যদি কোনো প্রকার ইঞ্জিনিয়ারিংয়ের মাধ্যমেও জিতে নেয়, তাদের কাছে বলার ও অন্যদের বোঝানোর একটা যুক্তি তো খাঁড়া থাকল যে, বিএনপির প্রার্থী দুজন থাকায় ওরা হেরে গেছে। 'বুদ্ধির জাহাজদের' কী বুদ্ধি!

আমরা চাই একটি প্রতিদ্বন্দ্বিতাপূর্ণ ভালো নির্বাচন হোক। শান্তি, স্বস্তি স্থায়ী হোক। এই নির্বাচনী কর্মকাণ্ডকে কেন্দ্র করে অংশগ্রহণমূলক একটি জাতীয় নির্বাচনের পথ নির্মিত হোক। অন্তত আলোর পথ দেখাক। বহুদিন পর ভোটের অধিকার ভোগ করে আনন্দে উদ্বেল হোক ভোটাধিকার বঞ্চিত মানুষ।

লেখক : সাংবাদিক, কলামিস্ট

ই-মেইল : [email protected]

 

এই বিভাগের আরও খবর
লন্ডন বৈঠক : রাজনীতিতে সুবাতাস
লন্ডন বৈঠক : রাজনীতিতে সুবাতাস
ব্যবসা-বিনিয়োগে কেন গতি ফেরানো জরুরি?
ব্যবসা-বিনিয়োগে কেন গতি ফেরানো জরুরি?
ড. ইউনূস এবং তারেক রহমানের বৈঠক : কেমন ছিল দুই নেতার বডি ল্যাংগুয়েজ?
ড. ইউনূস এবং তারেক রহমানের বৈঠক : কেমন ছিল দুই নেতার বডি ল্যাংগুয়েজ?
রয়েসয়ে খাওয়ার অভ্যাস ছিল না আওয়ামী লীগের
রয়েসয়ে খাওয়ার অভ্যাস ছিল না আওয়ামী লীগের
সেনাবাহিনীর সহায়তায় মাদকমুক্ত দেশের স্বপ্ন
সেনাবাহিনীর সহায়তায় মাদকমুক্ত দেশের স্বপ্ন
ড. ইউনূসের নোবেলপ্রাপ্তিতে খালেদা জিয়া ও প্রিন্স চার্লসের ভূমিকা
ড. ইউনূসের নোবেলপ্রাপ্তিতে খালেদা জিয়া ও প্রিন্স চার্লসের ভূমিকা
পুঁজিবাদী পিতৃতান্ত্রিক ব্যবস্থার অবসান জরুরি
পুঁজিবাদী পিতৃতান্ত্রিক ব্যবস্থার অবসান জরুরি
যে বৈশিষ্ট্যে অনন্য কওমি মাদরাসা
যে বৈশিষ্ট্যে অনন্য কওমি মাদরাসা
বাংলাদেশ ব্যাংক কি নিরাপদ হাতে, নাকি শিয়ালের কাছে মুরগি?
বাংলাদেশ ব্যাংক কি নিরাপদ হাতে, নাকি শিয়ালের কাছে মুরগি?
ভুল সড়কে নির্বাচনী বাস
ভুল সড়কে নির্বাচনী বাস
জাতীয় নির্বাচন: এপ্রিল নয়, কেন ডিসেম্বর-জানুয়ারিই যুক্তিযুক্ত
জাতীয় নির্বাচন: এপ্রিল নয়, কেন ডিসেম্বর-জানুয়ারিই যুক্তিযুক্ত
দেশের মানুষ আর রূপকথা চায় না, চায় প্রকৃত গণতন্ত্র: জিল্লুর রহমান
দেশের মানুষ আর রূপকথা চায় না, চায় প্রকৃত গণতন্ত্র: জিল্লুর রহমান
সর্বশেষ খবর
মোটরসাইকেল নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে গাছের সঙ্গে ধাক্কা, নিহত ১
মোটরসাইকেল নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে গাছের সঙ্গে ধাক্কা, নিহত ১

১ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

উপদেষ্টার নির্দেশে বনবিভাগের অভিযান, উদ্ধার হলো সেই বানরছানা
উপদেষ্টার নির্দেশে বনবিভাগের অভিযান, উদ্ধার হলো সেই বানরছানা

২ মিনিট আগে | জাতীয়

রবীন্দ্র বিশ্ববিদ্যালয়কে পরিবেশবান্ধব শিক্ষাঙ্গন হিসেবে গড়ে তুলতে হবে : পরিবেশ উপদেষ্টা
রবীন্দ্র বিশ্ববিদ্যালয়কে পরিবেশবান্ধব শিক্ষাঙ্গন হিসেবে গড়ে তুলতে হবে : পরিবেশ উপদেষ্টা

৩ মিনিট আগে | জাতীয়

শপথের সুযোগ নেই, পরিপক্ব আচরণ প্রত্যাশা করি : আসিফ মাহমুদ
শপথের সুযোগ নেই, পরিপক্ব আচরণ প্রত্যাশা করি : আসিফ মাহমুদ

৪ মিনিট আগে | জাতীয়

নওগাঁয় আমের দাম কম, সিন্ডিকেটকে দায়ী করছেন কৃষকরা
নওগাঁয় আমের দাম কম, সিন্ডিকেটকে দায়ী করছেন কৃষকরা

১২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

‘গণতান্ত্রিক স্থিতিশীলতা রক্ষায় ফ্যাসিস্টের দোসরদের বয়কট করতে হবে’
‘গণতান্ত্রিক স্থিতিশীলতা রক্ষায় ফ্যাসিস্টের দোসরদের বয়কট করতে হবে’

২০ মিনিট আগে | রাজনীতি

ইরানের সঙ্গে সীমান্ত বন্ধ করলো পাকিস্তান
ইরানের সঙ্গে সীমান্ত বন্ধ করলো পাকিস্তান

২০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বরিশালে দুর্ঘটনায় মুদি দোকানির মৃত্যু
বরিশালে দুর্ঘটনায় মুদি দোকানির মৃত্যু

২৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সরকার ৫ দেশে নতুন মিশন খুলছে
সরকার ৫ দেশে নতুন মিশন খুলছে

২৬ মিনিট আগে | জাতীয়

পোশাক শিল্পের নতুন চ্যালেঞ্জ ইসরায়েল-ইরান যুদ্ধ : বিজিএমইএ সভাপতি
পোশাক শিল্পের নতুন চ্যালেঞ্জ ইসরায়েল-ইরান যুদ্ধ : বিজিএমইএ সভাপতি

২৯ মিনিট আগে | অর্থনীতি

বগুড়ায় পিস্তল ও গুলিসহ শীর্ষ সন্ত্রাসী গ্রেফতার
বগুড়ায় পিস্তল ও গুলিসহ শীর্ষ সন্ত্রাসী গ্রেফতার

৩১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের দ্বিতীয় পর্যায়ের আলোচনা শুরু হচ্ছে মঙ্গলবার
জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের দ্বিতীয় পর্যায়ের আলোচনা শুরু হচ্ছে মঙ্গলবার

৩৯ মিনিট আগে | জাতীয়

কলাপাড়ায় শিয়াল শিকারের অপরাধে জরিমানা
কলাপাড়ায় শিয়াল শিকারের অপরাধে জরিমানা

৫৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

গণপিটুনিতে যুবকের মৃত্যু
গণপিটুনিতে যুবকের মৃত্যু

৫৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বগুড়ায় জাতীয় নাগরিক পার্টির সমন্বয় কমিটি ঘোষণা
বগুড়ায় জাতীয় নাগরিক পার্টির সমন্বয় কমিটি ঘোষণা

৫৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বাংলাদেশিদের বিদেশে নিয়োগ সংক্রান্ত উপদেষ্টা কমিটি গঠন
বাংলাদেশিদের বিদেশে নিয়োগ সংক্রান্ত উপদেষ্টা কমিটি গঠন

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েল থেকে নাগরিকদের সরিয়ে নিতে যাচ্ছে পোল্যান্ড
ইসরায়েল থেকে নাগরিকদের সরিয়ে নিতে যাচ্ছে পোল্যান্ড

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পুকুরে ডুবে শিক্ষার্থীর মৃত্যু
পুকুরে ডুবে শিক্ষার্থীর মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের মাস্টার্সে খাতা চ্যালেঞ্জের আবেদন শুরু
জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের মাস্টার্সে খাতা চ্যালেঞ্জের আবেদন শুরু

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এমপিওভুক্ত এক লাখ পদে শিক্ষক নিয়োগের বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ
এমপিওভুক্ত এক লাখ পদে শিক্ষক নিয়োগের বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জামালপুরে কৃষক হত্যাকারীদের দ্রুত গ্রেফতার দাবি
জামালপুরে কৃষক হত্যাকারীদের দ্রুত গ্রেফতার দাবি

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অনূর্ধ্ব-১৭ জাতীয় গোল্ডকাপের উদ্বোধন
অনূর্ধ্ব-১৭ জাতীয় গোল্ডকাপের উদ্বোধন

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চাঁদপুরে ভোক্তার অভিযানে জরিমানা
চাঁদপুরে ভোক্তার অভিযানে জরিমানা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ট্রেনের ছাদ থেকে পড়ে কিশোরের ডান পা বিচ্ছিন্ন
ট্রেনের ছাদ থেকে পড়ে কিশোরের ডান পা বিচ্ছিন্ন

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

মোটরসাইকেল থেকে পড়ে নারীর মৃত্যু
মোটরসাইকেল থেকে পড়ে নারীর মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রথমবারের মতো বিশ্ব চ্যাম্পিয়ন হয়ে দ্বিতীয় স্থানে দক্ষিণ আফ্রিকা
প্রথমবারের মতো বিশ্ব চ্যাম্পিয়ন হয়ে দ্বিতীয় স্থানে দক্ষিণ আফ্রিকা

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বগুড়ায় উন্নয়নের দাবীতে মানববন্ধন ও স্মারকলিপি প্রদান
বগুড়ায় উন্নয়নের দাবীতে মানববন্ধন ও স্মারকলিপি প্রদান

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ডেঙ্গুতে আক্রান্ত হয়ে আরও ২৩৪ জন হাসপাতালে ভর্তি
ডেঙ্গুতে আক্রান্ত হয়ে আরও ২৩৪ জন হাসপাতালে ভর্তি

২ ঘণ্টা আগে | ডেঙ্গু আপডেট

গৃহবধূর মরদেহ উদ্ধার
গৃহবধূর মরদেহ উদ্ধার

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

হবিগঞ্জে শিক্ষার্থীকে ধর্ষণ, গ্রেফতার বাস চালককে আদালতে প্রেরণ
হবিগঞ্জে শিক্ষার্থীকে ধর্ষণ, গ্রেফতার বাস চালককে আদালতে প্রেরণ

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলার ভয়াবহতা দেখে যা বললেন নেতানিয়াহু
ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলার ভয়াবহতা দেখে যা বললেন নেতানিয়াহু

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সত্যিই কি ইরান-তুরস্ক-সৌদি-পাকিস্তান মিলে ‘ইসলামিক আর্মি’ গঠন করবে?
সত্যিই কি ইরান-তুরস্ক-সৌদি-পাকিস্তান মিলে ‘ইসলামিক আর্মি’ গঠন করবে?

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানে মোসাদ গুপ্তচরের ফাঁসি কার্যকর
ইরানে মোসাদ গুপ্তচরের ফাঁসি কার্যকর

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান-ইসরায়েল সংঘাত নিয়ে যা বলেছে তুরস্ক, ফ্রান্স, জার্মানি ও ইরাক
ইরান-ইসরায়েল সংঘাত নিয়ে যা বলেছে তুরস্ক, ফ্রান্স, জার্মানি ও ইরাক

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘খামেনিকে হত্যার ইসরায়েলি পরিকল্পনায়’ ট্রাম্পের ভেটো, যা বললেন নেতানিয়াহু
‘খামেনিকে হত্যার ইসরায়েলি পরিকল্পনায়’ ট্রাম্পের ভেটো, যা বললেন নেতানিয়াহু

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের ভয়ে নেতানিয়াহুর ছেলের বিয়ে স্থগিত
ইরানের ভয়ে নেতানিয়াহুর ছেলের বিয়ে স্থগিত

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চলন্ত বাসে কলেজছাত্রীকে পালাক্রমে ধর্ষণ, চালক আটক
চলন্ত বাসে কলেজছাত্রীকে পালাক্রমে ধর্ষণ, চালক আটক

১২ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

নেতানিয়াহুর বাড়ি লক্ষ্য করে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা চালাল ইরান
নেতানিয়াহুর বাড়ি লক্ষ্য করে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা চালাল ইরান

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সংঘাতের চতুর্থ দিনে ইসরায়েলে ইরানের সবচেয়ে বড় হামলা
সংঘাতের চতুর্থ দিনে ইসরায়েলে ইরানের সবচেয়ে বড় হামলা

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান-ইসরায়েল সংঘাতে যুক্ত হতে পারে যুক্তরাষ্ট্রও, ট্রাম্পের ইঙ্গিত
ইরান-ইসরায়েল সংঘাতে যুক্ত হতে পারে যুক্তরাষ্ট্রও, ট্রাম্পের ইঙ্গিত

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের পারমাণবিক অস্ত্রের খোঁজে বিশ্ব, গোপন আস্তানা নিয়ে প্রশ্ন
ইরানের পারমাণবিক অস্ত্রের খোঁজে বিশ্ব, গোপন আস্তানা নিয়ে প্রশ্ন

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের ওপর ফের ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা, বহু হতাহত
ইসরায়েলের ওপর ফের ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা, বহু হতাহত

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মার্কিন দূতাবাসে ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা
মার্কিন দূতাবাসে ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের ৩৭০ ক্ষেপণাস্ত্র হামলা: ইসরায়েলে ব্যাপক ক্ষয়ক্ষতি
ইরানের ৩৭০ ক্ষেপণাস্ত্র হামলা: ইসরায়েলে ব্যাপক ক্ষয়ক্ষতি

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের বন্দরনগরী হাইফায় ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা
ইসরায়েলের বন্দরনগরী হাইফায় ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান থেকে নতুন করে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা শুরু, ইসরায়েলে ফের সতর্কতা সাইরেন
ইরান থেকে নতুন করে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা শুরু, ইসরায়েলে ফের সতর্কতা সাইরেন

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের পারমাণবিক স্থাপনায় হামলা নিয়ে জরুরি বৈঠক ডেকেছে আইএইএ
ইরানের পারমাণবিক স্থাপনায় হামলা নিয়ে জরুরি বৈঠক ডেকেছে আইএইএ

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘শখ করে শিশুদের হত্যা করছে ইসরায়েল’
‘শখ করে শিশুদের হত্যা করছে ইসরায়েল’

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তেহরান থেকে আরও দুই মোসাদ এজেন্ট গ্রেফতার
তেহরান থেকে আরও দুই মোসাদ এজেন্ট গ্রেফতার

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র লঞ্চারের 'এক তৃতীয়াংশ' ধ্বংসের দাবি ইসরায়েলের
ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র লঞ্চারের 'এক তৃতীয়াংশ' ধ্বংসের দাবি ইসরায়েলের

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৪৮ ঘণ্টায় ভূপাতিত ৪৪টি ইসরায়েলি ড্রোন ও কোয়াডকপ্টার
৪৮ ঘণ্টায় ভূপাতিত ৪৪টি ইসরায়েলি ড্রোন ও কোয়াডকপ্টার

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের হামলায় আতঙ্কিত তেহরান, রাজধানী ছাড়ছেন বাসিন্দারা
ইসরায়েলের হামলায় আতঙ্কিত তেহরান, রাজধানী ছাড়ছেন বাসিন্দারা

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নেতানিয়াহুর ওপর আস্থা হারাচ্ছে ইসরায়েলিরা
নেতানিয়াহুর ওপর আস্থা হারাচ্ছে ইসরায়েলিরা

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বৃষ্টি ও তাপপ্রবাহ নিয়ে নতুন বার্তা
বৃষ্টি ও তাপপ্রবাহ নিয়ে নতুন বার্তা

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুই হাজার কোটি টাকা পাচার : দুদকের জালে সাবেক হাইকমিশনার মুনা
দুই হাজার কোটি টাকা পাচার : দুদকের জালে সাবেক হাইকমিশনার মুনা

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতে সৌদি হজ ফ্লাইটে যান্ত্রিক ত্রুটি, বড় দুর্ঘটনা থেকে রক্ষা
ভারতে সৌদি হজ ফ্লাইটে যান্ত্রিক ত্রুটি, বড় দুর্ঘটনা থেকে রক্ষা

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান-ইসরায়েল শিগগিরই চুক্তিতে আসছে— দাবি ট্রাম্পের
ইরান-ইসরায়েল শিগগিরই চুক্তিতে আসছে— দাবি ট্রাম্পের

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের ইসলামিক বিপ্লবী গার্ডের গোয়েন্দাপ্রধান ও দুই জেনারেল নিহত
ইরানের ইসলামিক বিপ্লবী গার্ডের গোয়েন্দাপ্রধান ও দুই জেনারেল নিহত

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলি হামলায় ইরানে দুই দিনে নিহত ১২৮
ইসরায়েলি হামলায় ইরানে দুই দিনে নিহত ১২৮

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ধোঁয়ায় ঢাকা তেল আবিব, ইসরায়েলে আরও ৫ নিহত
ধোঁয়ায় ঢাকা তেল আবিব, ইসরায়েলে আরও ৫ নিহত

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
তারেক ফিরছেন দেড় মাসের মধ্যে
তারেক ফিরছেন দেড় মাসের মধ্যে

প্রথম পৃষ্ঠা

ইসরায়েলে ধ্বংসস্তূপ
ইসরায়েলে ধ্বংসস্তূপ

প্রথম পৃষ্ঠা

দেশে নতুন বিপর্যয়ের শঙ্কা
দেশে নতুন বিপর্যয়ের শঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

আমের ‘ঢলন’ প্রথায় ক্ষতিগ্রস্ত চাষি
আমের ‘ঢলন’ প্রথায় ক্ষতিগ্রস্ত চাষি

নগর জীবন

হামজাদের দেখে ভারতীয় দলেও প্রবাসী ফুটবলার
হামজাদের দেখে ভারতীয় দলেও প্রবাসী ফুটবলার

মাঠে ময়দানে

কুশাসক-সুশাসক নির্ণয়ের দাঁড়িপাল্লা
কুশাসক-সুশাসক নির্ণয়ের দাঁড়িপাল্লা

সম্পাদকীয়

নাটক-সিনেমায় অনবদ্য তাসনিয়া ফারিণ
নাটক-সিনেমায় অনবদ্য তাসনিয়া ফারিণ

শোবিজ

সাত বছরে হলো কয়েকটি পিলার
সাত বছরে হলো কয়েকটি পিলার

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

মাথায় হাত আলুচাষিদের
মাথায় হাত আলুচাষিদের

নগর জীবন

করোনা ঠেকাতে ব্যবস্থা নিচ্ছে সরকার
করোনা ঠেকাতে ব্যবস্থা নিচ্ছে সরকার

পেছনের পৃষ্ঠা

এক ঘরে দুই পীর থাকতে পারে না
এক ঘরে দুই পীর থাকতে পারে না

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রোটিয়া ক্রিকেটের মহানায়ক টেম্বা বাভুমা
প্রোটিয়া ক্রিকেটের মহানায়ক টেম্বা বাভুমা

মাঠে ময়দানে

যুক্তরাষ্ট্রে ট্রাম্পবিরোধী ব্যাপক বিক্ষোভ
যুক্তরাষ্ট্রে ট্রাম্পবিরোধী ব্যাপক বিক্ষোভ

পেছনের পৃষ্ঠা

পাঁচ ইসলামি ব্যাংক একীভূত হচ্ছে, চাকরি হারাবে না কেউ
পাঁচ ইসলামি ব্যাংক একীভূত হচ্ছে, চাকরি হারাবে না কেউ

প্রথম পৃষ্ঠা

আওয়ামী লীগ ভোটকে হাস্যরসে পরিণত করে
আওয়ামী লীগ ভোটকে হাস্যরসে পরিণত করে

প্রথম পৃষ্ঠা

এটিএম বুথে কিশোরী ধর্ষণ, পলাতক নিরাপত্তাকর্মী
এটিএম বুথে কিশোরী ধর্ষণ, পলাতক নিরাপত্তাকর্মী

পেছনের পৃষ্ঠা

অর্থ পাচার ও সন্ত্রাসে অর্থায়ন রোধে নতুন কৌশল
অর্থ পাচার ও সন্ত্রাসে অর্থায়ন রোধে নতুন কৌশল

পেছনের পৃষ্ঠা

এবার ব্যাংক থেকে ফেরার পথে ১০ লাখ টাকা ছিনতাই
এবার ব্যাংক থেকে ফেরার পথে ১০ লাখ টাকা ছিনতাই

প্রথম পৃষ্ঠা

সড়কে তবুও মেয়াদোত্তীর্ণ বাস
সড়কে তবুও মেয়াদোত্তীর্ণ বাস

পেছনের পৃষ্ঠা

ইতিহাস গড়লেন রুকসানা
ইতিহাস গড়লেন রুকসানা

মাঠে ময়দানে

হদিস মেলেনি কোটি টাকার, কেউ হয়নি গ্রেপ্তার
হদিস মেলেনি কোটি টাকার, কেউ হয়নি গ্রেপ্তার

প্রথম পৃষ্ঠা

গণফোরাম সভাপতি মোস্তফা মহসিন মন্টু মারা গেছেন
গণফোরাম সভাপতি মোস্তফা মহসিন মন্টু মারা গেছেন

নগর জীবন

শাহিনের বক্তব্যে তোলপাড় বাফুফে
শাহিনের বক্তব্যে তোলপাড় বাফুফে

মাঠে ময়দানে

বিএনপির কমিটি গঠন না হওয়ায় ক্ষোভ
বিএনপির কমিটি গঠন না হওয়ায় ক্ষোভ

প্রথম পৃষ্ঠা

আলোচনার পর ভোটের তারিখ সরকারের দিকে তাকিয়ে ইসি
আলোচনার পর ভোটের তারিখ সরকারের দিকে তাকিয়ে ইসি

প্রথম পৃষ্ঠা

আন্দোলন চালিয়ে যাওয়ার ঘোষণা ইশরাকের
আন্দোলন চালিয়ে যাওয়ার ঘোষণা ইশরাকের

প্রথম পৃষ্ঠা

সংস্কার ছাড়া নির্বাচন নয়
সংস্কার ছাড়া নির্বাচন নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

জাতীয় বাজেট ও কৃষি খাত
জাতীয় বাজেট ও কৃষি খাত

সম্পাদকীয়

সরকারি পরিত্যক্ত ভবনে চামড়ার আড়ত, দুর্গন্ধে ভোগান্তি
সরকারি পরিত্যক্ত ভবনে চামড়ার আড়ত, দুর্গন্ধে ভোগান্তি

নগর জীবন