শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, সোমবার, ২০ এপ্রিল, ২০১৫

এখনো যেতে হবে বহুদূর

মেজর জেনারেল এ কে মোহাম্মাদ আলী শিকদার পিএসসি (অব.)
অনলাইন ভার্সন
এখনো যেতে হবে বহুদূর

মুক্তিযুদ্ধের বাংলাদেশ পূর্ণভাবে পেতে হলে একাত্তরের যুদ্ধাপরাধীদের বিচার সম্পন্ন করতে হবে এবং জামায়াত ও একই মতাবলম্বী উগ্র ধর্মান্ধদের রাজনীতি বন্ধ করতে হবে। এ দুটি আরাধ্য কাজ সম্পন্ন করার জন্য সমগ্র বাঙালি জাতির সংগ্রাম গত ৪৪ বছর যাবৎ অব্যাহত আছে। তবে এই ৪৪ বছরের বেশির ভাগ সময়ে রাষ্ট্র যুদ্ধাপরাধীদের বিচারের পক্ষে ছিল না, বরঞ্চ উল্টো দিকে ছিল। এটাকে দুর্ভাগ্যই বলতে হবে। তবে মনুষ্য সৃষ্টি দুর্ভাগ্য। এই দুর্ভাগ্যের রজনী এখন কোন প্রহরে আছে তা ঠিক করে বলা না গেলেও এতটুকু বলা যায়, ভোর হতে বোধহয় আর বেশি বাকি নেই। কারণ, তাদের অগস্ত্যযাত্রা তো অনেক আগেই শুরু হয়ে গেছে। কিন্তু পূর্ণ মর্যাদায় লাল সূর্য না ওঠা পর্যন্ত ফাঁড়া সম্পূর্ণ কেটে গেছে- সে কথা বলা যাবে না। তাই অগ্রাভিযানের সৈনিকদের সদা সজাগ ও সতর্ক থাকা প্রয়োজন। কোথায় যে তারা স্নাইপার বসিয়ে রেখেছে, তা কে জানে। যারা যুদ্ধাপরাধীদের রাষ্ট্র ক্ষমতায় বসিয়েছে এবং আবার বসাতে পারে বলে এখনো আশঙ্কা আছে তাদের ভোট ব্যাংকের ব্যালান্স খুব যে একটা কমে গেছে তা মনে হয় না। আসলেই বাঙালি জাতির মন-মানসিকতা দুর্ভেদ্য। তা না হলে নিজামীর মতো গণহত্যাকারীকে ভোট দিয়ে এমপি-মন্ত্রী বানায়। যাক এ প্রসঙ্গে একটু পরে আসছি। যে সব মশহুর যুদ্ধাপরাধীর মামলাগুলোর রায় ট্রাইব্যুনাল ইতিমধ্যে ঘোষণা করেছে এবং আপিল বিভাগে এখন পেন্ডিং আছে সেগুলো যদি বাংলাদেশের মানুষের প্রত্যাশা অনুযায়ী নিষ্পত্তি ও শাস্তি কার্যকর হয় তাহলে একদিকে যেমন বিচারহীনতার কলঙ্ক থেকে রাষ্ট্র মুক্তি পাবে, তেমনি উগ্র ধর্মান্ধ রাজনীতির বিলুপ্তির পথ সুগম হবে। ২০০১-২০০৬ মেয়াদে বিএনপির সঙ্গে একাত্দ হয়ে যুদ্ধাপরাধীরা যখন মন্ত্রী হলেন, তখন বাংলাদেশের মানুষ হতাশ হয়ে মনে করেছিল এদের বিচার বোধহয় আর কোনো দিন হবে না। এ কারণে সে সময়ে এই যুদ্ধাপরাধীরা সীমাহীন ঔদ্ধত্য দেখিয়েছে। ক্যামেরার সামনে বলেছে একাত্তরে কোনো মুক্তিযুদ্ধ হয়নি। ওটা ছিল পাকিস্তান-ভারত যুদ্ধ। প্রকাশ্য দিবালোকে একজন মুক্তিযোদ্ধাকে শারীরিকভাবে লাঞ্ছিত করা হয়েছে। টেলিভিশনের বদৌলতে সারা বিশ্বের মানুষ সেটি দেখেছে। জাতি হিসেবে এর থেকে বড় লজ্জার কিছু থাকতে পারে না। তারপরও তারা মন্ত্রী থেকেছে। তারপরও বিএনপির সুপ্রিমো তারেক রহমান ঘোষণা দিয়েছে, জামায়াত-শিবির আর বিএনপি-ছাত্রদল একই মায়ের দুই সন্তান। তারপরও দুএকজন খেতাবধারী মুক্তিযোদ্ধা জামায়াতের সঙ্গে এককাতারে বসেছে, খানাপিনা করেছে এবং এখনো করছে। রাজনীতির স্বার্থান্ধতার এমন নিকৃষ্ট উদাহরণ বিশ্বে কোথাও পাওয়া যায় না। সুতরাং মানুষের হতাশ হওয়ারই কথা।

২০০৮ সালের ২৯ ডিসেম্বরের নির্বাচনী মেনুফেস্টোতে আওয়ামী লীগ যুদ্ধাপরাধীদের বিচারের অঙ্গীকার করলে মানুষের ভিতর নতুন আশার সৃষ্টি হয়। কিন্তু বিএনপি ও তাদের চিহ্নিত সমর্থক বুদ্ধিজীবীরা শুরুতে বলতে লাগলেন, আওয়ামী লীগ কোনো দিন যুদ্ধাপরাধীদের বিচারের ব্যবস্থা করবে না। আর শুরু করলেও তা কোনো দিন সম্পন্ন করবে না, ঝুলিয়ে রাখবে। রায় বের হওয়া শুরু হলে বলতে লাগলেন, এ রায় কোনো দিন কার্যকর হবে না। সুতরাং জামায়াতেরও সেরকমই আত্দবিশ্বাস ছিল। কাদের মোল্লার ফাঁসি কার্যকর হলে তারা একই সুরে বললেন, এই একটাই, আর কোনো ফাঁসি কার্যকর হবে না। আপিল বিভাগে দেলাওয়ার হোসাইন সাঈদীর মৃত্যুদণ্ড রহিত হয়ে আমৃত্যু কারাদণ্ড হলে এই প্রোপাগান্ডাকারীদের গলা আরও বেড়ে যায়। সবার জানা কথা উল্লেখ করছি এ কারণে যে, সাধারণ জনমানুষের বিশ্বাসের ওপর অনবরত আঘাত করার জন্য তারা কীভাবে বিভ্রান্তিমূলক প্রোপাগান্ডা চালাতে পারে, এটা সবাইকে বুঝতে হবে। তবে প্রক্রিয়াজাত বিলম্বও বিভ্রান্তি ছড়াতে ইন্ধন জোগায়। ট্রাইব্যুনাল কামারুজ্জামানের রায় দেয় ৯ মে ২০১৩, আর আপিল বিভাগের রায় হয় ৩ নভেম্বর ২০১৪, প্রায় দেড় বছর পর। তাই নিজামী, মুজাহিদ, সাকাসহ যে নয়জনের রায় আপিল বিভাগে পেন্ডিং আছে সেগুলোর শেষ দেখা নিয়ে মানুষের মনে সন্দেহের সৃষ্টি হলে সেটিকে অস্বাভাবিক বলা যাবে না। তবে কামারুজ্জামানের ফাঁসি কার্যকরের মধ্য দিয়ে মানুষের ভিতর আবার বিশ্বাস ফিরে এসেছে। সবার ধারণা বাকি মামলাগুলো দ্রুত আপিল বিভাগে নিষ্পত্তি হবে। সুতরাং শাস্তি কার্যকর হবে না, এমন আশঙ্কা মানুষের মধ্যে আপাতত আর নেই। তবে আশঙ্কার জায়গা অন্যত্র। জনকেরা অগস্ত্যযাত্রার মঞ্চে ওঠার পরও কামারুজ্জামান গংয়ের সন্তানেরা আগের মতো ভি-চিহ্ন দেখানোর ধৃষ্টতা দেখায় কোন খুঁটির জোরে সেই বাস্তবতাকে এ দেশের তরুণ সম্প্রদায়, বিশেষ করে ভোটারদের উপলব্ধি করা প্রয়োজন। এই ভি-চিহ্ন ক্রোধ, হতাশা ও অসহায়ত্বের বহিঃপ্রকাশ। তারা হয়তো ভাবছে ২০০১-২০০৬ মেয়াদের মতো আবারও বিএনপির কাঁধে চড়ে রাষ্ট্র ক্ষমতায় যাওয়ার সুযোগ পাবে। তা ছাড়া এই ধৃষ্টতা দেখানোর এক নম্বর খুঁটি হলো দেশের অভ্যন্তরে জামায়াতের বিশাল অর্থনৈতিক সাম্রাজ্য। এই অর্থের জোরে তারা মিডিয়া থেকে শুরু করে রাষ্ট্রযন্ত্রের ভিতরে ছদ্মবেশী কর্তাব্যক্তি এবং বহুল পরিচিত কিছু টেলিভিশন টকশোওয়ালাদের কীভাবে শামাল দিচ্ছে তা একটু ভালো করে তাকালেই দেখা যায়। টাকায় বাঘের দুধ মিলে, এই ফর্মুলা জামায়াতের অর্থ উৎপন্নকারী প্রতিষ্ঠানগুলো ভালোভাবে কাজে লাগাচ্ছে। এখানে রাষ্ট্রযন্ত্রকে মাঝে মাঝে অসহায়, আর নয়তো উদাসীন মনে হয়। মিলিয়ন মিলিয়ন ডলার খরচ করে পশ্চিমা বিশ্বে তারা লবিস্ট (দালাল) নিয়োগ করেছে। এসব দালালের প্রভাবে বিশ্বের কিছু নামকরা প্রতিষ্ঠান যেমনয় যুক্তরাষ্ট্রভিত্তিক 'হিউম্যান রাইটস ওয়াচ, জাতিসংঘের মানবাধিকার সংস্থা এবং দুএকটি নামকরা মিডিয়া যেভাবে যুক্তিহীন ও বাস্তবতা বিবর্জিত বক্তব্য দিচ্ছে তাতে বোঝা যায়, সত্যিই টাকায় বাঘের দুধ পাওয়া যায়।

তাদের যুক্তিহীনতা ও অবাস্তবতার দুএকটি উদাহরণ দিই। হিউম্যান রাইটওয়াচ বলেছে, 'কামারুজ্জামানের অপরাধ নাকি এত গুরুতর নয়, যার জন্য তার ফাঁসি হতে পারে।' এই মন্তব্যের পরিপ্রেক্ষিতে অবশ্যই বলতে হয়, তাহলে সোহাগপুরের বিধবা পল্লীর এতজন বিধবা জীবনের শেষ প্রান্তে এসে কী মিথ্যা কথা বলছে? তাদের চোখ-মুখের ভাষা কি তাই বলে? সোহাগপুরের গণকবর কি মিথ্যা? হাড়গোড় তো এখনো আছে। আর একাত্তরে কামারুজ্জামান শেরপুর এলাকার বদর কমান্ডার ছিলেন তার প্রমাণ তো একাত্তরে তাদেরই পূর্ব পাকিস্তান সরকারের অফিসিয়াল দলিলেই উল্লেখ আছে। কিন্তু রহস্যের বিষয় হলো হিউম্যান রাইটওয়াচ তাদের বক্তব্যের কোনো ব্যাখ্যা দেয়নি। পশ্চিমা বিশ্বের গণতন্ত্র ও মানবাধিকার প্রসঙ্গে সিঙ্গাপুরের মহান নেতা লি কুয়ানের একটা মন্তব্য প্রণিধানযোগ্য। লি কুয়ান পশ্চিমা বিশ্বের বন্ধু ছিলেন। তিনি বলেছিলেন, 'পশ্চিমা বিশ্বের শিক্ষা ও সভ্যতার পরিপক্বতায় যে ধাঁচের গণতন্ত্র ও মানবাধিকার তারা চর্চা করে তা স্বল্পোন্নত দেশের বাস্তবতায় সম্পূর্ণ বেমানান'। যুদ্ধাপরাধীদের বিচার ও ফাঁসি কার্যকর প্রসঙ্গে বাংলাদেশ সম্পর্কে কথা বলার সময় পশ্চিমা বিশ্বকে বিবেচনায় নিতে হবে যে, সত্তর দশকের শুরুতে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের সাত ছাত্রকে ঠাণ্ডা মাথায় হত্যাকারী যাবজ্জীবন সাজাপ্রাপ্ত অপরাধী পঁচাত্তরের পরে আগত সামরিক শাসক দ্বারা মুক্ত হয়ে বহাল তবিয়তে রাজনীতি করছে এবং বিএনপি নেতৃত্বাধীন ২০-দলীয় জোটের তিনি এখন বড় নেতা। এমন অকল্পনীয় বাস্তবতা পশ্চিমা বিশ্বে নেই। তারপর বিএনপির প্রভাবশালী নেতা, সুপ্রিমকোর্ট বারের নেতা খোন্দকার মাহবুব হোসেন বলেছেন, তারা আগামীতে ক্ষমতায় গেলে সব যুদ্ধাপরাধীকে মুক্ত করে দেওয়া হবে এবং যারা এখন এই বিচারের সঙ্গে সংশ্লিষ্ট তাদের বিচার করা হবে। একজন অভিজ্ঞ আইনজীবীর কাছ থেকে এমন বক্তব্য পশ্চিমা বিশ্বে কি ভাবা যায়? পশ্চিমা বিশ্ব সব ধরনের ফাঁসির বিরুদ্ধে, তাদের এ কথা কিন্তু ধোপে টিকে না। কামারুজ্জামানের ফাঁসির দুই-তিন দিন আগে আজিজুল হক বাচ্চু নামের এক আসামির ফাঁসি কাশিমপুর কারাগারে কার্যকর হয়েছে। কিন্তু কই, যুক্তরাষ্ট্র, ইউরোপীয় ইউনিয়ন, হিউম্যান রাইটওয়াচ, কেউ তো কোনো প্রতিবাদ করেনি। তাদের যত মানবাধিকার তা শুধু ওই যুদ্ধাপরাধীদের জন্য। এতেই বোঝা যায়, জামায়াতের অর্থ এখানে কথা বলেছে। তা ছাড়া হতে পারে এশিয়া-প্রশান্ত মহাসাগরীয় অঞ্চলকেন্দ্রিক যুক্তরাষ্ট্রের নতুন রাজনৈতিক-সামরিক নীতির আওতায় বাংলাদেশকে তারা যেভাবে পেতে চায় সেই বাংলাদেশ প্রতিষ্ঠায় জামায়াতকে বাঁচিয়ে রাখা তাদের জন্য হয়তো প্রয়োজন। যুক্তরাষ্ট্র তাদের গ্র্যান্ড স্ট্র্যাটেজি অঞ্চলভিত্তিক ধাপে ধাপে বাস্তবায়ন কীভাবে করে তার জ্বলন্ত উদাহরণ আফগানিস্তান, ইরাক, সিরিয়া ও সোমালিয়া। যুক্তরাষ্ট্রের নিজস্ব স্বার্থ সংশ্লিষ্ট স্ট্র্যাটেজি বাস্তবায়নের গ্যাঁড়াকলে পড়ে এই রাষ্ট্রগুলোর মানুষ আজ কী ভয়ানক মানবেতর জীবনযাপন করছে, তার দিকে বিশ্ব মানবতাবাদীদের খেয়াল করার সময় নেই। শত শত ড্রোন হামলায় হাজারো মানুষ প্রাণ হারাচ্ছে। মিথ্যা অজুহাতে ইরাকের মতো একটা আধুনিক রাষ্ট্রকে যুক্তরাষ্ট্র নিজেদের স্বার্থ উদ্ধারে ধ্বংস করে দিল। সাদ্দাম, গাদ্দাফি ও লাদেনের বেলায় যুক্তরাষ্ট্র কি কোনো মানবতা দেখিয়েছে? অথচ বাংলাদেশের গণহত্যাকারীদের মানবতা নিয়ে তাদের মাথাব্যথার শেষ নেই। তবে মুদ্রার অপর পৃষ্ঠার কথা হলো দক্ষিণ এশিয়ায় শেষ কথা বলার এখতিয়ার এখন আর শুধু আমেরিকার হাতে নেই। যুক্তরাষ্ট্রের স্ট্র্যাটেজি বাস্তবায়নের অভিজ্ঞতার দিকে তাকালে দেখা যায় তাদের এক ধাপের মিত্র আরেক ধাপের শত্রু। এই দ্বিমুখী আচরণের কারণেই বিশ্ব আজ উত্তপ্ত ও রক্তাক্ত।

২০০০ সালে যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্টের বাংলাদেশ সফর, ওই বছরের অক্টোবরের নির্বাচন এবং সব জেনেশুনে ২০০১-২০০৬ মেয়াদে যুক্তরাষ্ট্রের জামায়াত তোষণ দেখলে বাংলাদেশ সম্পর্কে যুক্তরাষ্ট্রের বহুমুখী স্বার্থ-সংশ্লিষ্ট দুরভিসন্ধির কিছুটা আভাস পাওয়া যায়। বিল ক্লিনটনের সফরকে ঘিরে যেসব ইস্যু সামনে এসেছিল তার দিকে তাকালে বোঝা যায়, স্বার্থের সমীকরণের সর্ব ক্ষেত্রে দুই দেশ এক মেরুতে অবস্থান করছে না। ১৯৯৬-২০০১ মেয়াদে যেসব ক্রিটিক্যাল ইস্যুতে আওয়ামী লীগ সরকার আমেরিকার সঙ্গে একমত হয়নি সেগুলো ২০০১-২০০৬ মেয়াদে বিএনপি-জামায়াত সরকার চেষ্টা করেও জনঅসন্তুষ্টির ভয়ে চূড়ান্ত পদক্ষেপ নিতে পারেনি। ২০০১-২০০৬ মেয়াদে জামায়াতের দুই মন্ত্রীর সঙ্গে যুক্তরাষ্ট্রের ঘনিষ্ঠ সম্পর্ক বলে দেয় আঞ্চলিক ভূ-রাজনৈতিক সমীকরণে আমাদের মুক্তিযুদ্ধের আদর্শগত অবস্থান থেকে বাংলাদেশের সঙ্গে যুক্তরাষ্ট্রের দৃষ্টিভঙ্গির পার্থক্য রয়েছে। ২০১৪ সালের ৫ জানুয়ারির নির্বাচনের সময় রাষ্ট্রদূত ড্যান মোজীনার ভূমিকায় বিষয়টি আরও স্পষ্ট হয়। বর্তমান সময়ে যুক্তরাষ্ট্রের এক নম্বর শত্রু উগ্র-ধর্মান্ধ জঙ্গি দমনে দৃষ্টান্ত সৃষ্টিকারী সাফল্য অর্জনের জন্য শেখ হাসিনা সরকারের ওপর যুক্তরাষ্ট্রের তো দ্বিধাহীন সমর্থন থাকার কথা। কিন্তু তা কী আমরা দেখতে পারছি? কিন্তু মূল কথা হলো যুদ্ধাপরাধীদের বিচারের ইস্যুতে বাংলাদেশের প্রধান দুই দল যদি একমত হতো তাহলে যুক্তরাষ্ট্রের অবস্থান আজ ভিন্ন হতো। এটা এখন জলের মতো পরিষ্কার যে, বিএনপির সঙ্গে মিত্রতাই বাংলাদেশের অভ্যন্তরে জামায়াতের সবচেয়ে বড় খুঁটি। বাংলাদেশের প্রায় শতভাগ মানুষ, এমনকি বিভিন্ন পর্যায়ের ব্যাপকসংখ্যক নেতা-কর্মীর নীরবে যুদ্ধাপরাধীদের বিচারের পক্ষে অবস্থান হওয়ায় বিএনপির নীতি-নির্ধারকরা বিচার সম্পর্কে এখন একেবারেই চুপচাপ হয়ে গেছে। অথচ ২০১১ সালে ১৯ অক্টোবর রোডমার্চ শেষে চাঁপাইনবাবগঞ্জের জনসভায় বেগম খালেদা জিয়া বলেছিলেন- নিজামী, মুজাহিদ, সাকা চৌধুরী স্বাধীনতাবিরোধী নয়, তাদের মুক্তি দিতে হবে (সমকাল ও জনকণ্ঠ ২০ অক্টোবর ২০১১)। তা ছাড়া ওই বছর ডিসেম্বরের ৩ তারিখে সংবাদ সম্মেলন করে মওদুদ আহমদ ট্রাইব্যুনাল বন্ধ করে দেওয়ার দাবি জানিয়েছিলেন। কিন্তু বিএনপির ওই ডাকে মানুষের কোনো সাড়া ছিল না, এখনো নেই। তাই প্রত্যাশা অনুযায়ী সব যুদ্ধাপরাধীর বিচার যদি দ্রুত সম্পন্ন হয়, দণ্ড কার্যকর হয়, তাহলে বিএনপিকেও অবস্থান পরিবর্তন করতে হবে। বেশ কিছুদিন আগে প্রবীণ আইনজীবী ব্যারিস্টার রফিক-উল হক বলেছিলেন, বিএনপি জামায়াতকে ত্যাগ করলে আমাদের রাজনীতির অর্ধেক সমস্যা সমাধান হয়ে যাবে। এ বছর পয়লা বৈশাখে বাঙালি ও বাঙালি জাতিসত্তার যে বাঁধভাঙা মানুষের জোয়ার দেখেছি তাতে এর বিপরীতে থাকা পশ্চাৎপদতা এবং ধর্মান্ধতার কোনো স্থান বাংলাদেশে হবে না। তাদের ভি-চিহ্নের জবাব এ দেশের তরুণ প্রজন্ম দেওয়ার জন্য প্রস্তুত। সুতরাং এ কথা নির্দ্বিধায় বলা যায়, কামারুজ্জামানের ফাঁসির মধ্য দিয়ে মুক্তিযুদ্ধের বাংলাদেশ প্রতিষ্ঠার পথে আরেকটি বিজয় অর্জিত হলো। তবে এখনো যেতে হবে বহুদূর। Another battle is won only, in the way to the ultimate victory of war.

লেখক : কলামিস্ট ও নিরাপত্তা বিশ্লেষক।

[email protected]

 

এই বিভাগের আরও খবর
বিবিসিতে তারেক রহমানের সাক্ষাৎকার : দূরদৃষ্টির অনন্য দৃষ্টান্ত
বিবিসিতে তারেক রহমানের সাক্ষাৎকার : দূরদৃষ্টির অনন্য দৃষ্টান্ত
এএফসি কম্পিটিশনে বসুন্ধরা কিংস
এএফসি কম্পিটিশনে বসুন্ধরা কিংস
বিনিয়োগ বন্ধ্যত্বে আকারে-নিরাকারে বেকার বৃদ্ধি : বাড়ছে নেশা-নৈরাজ্য
বিনিয়োগ বন্ধ্যত্বে আকারে-নিরাকারে বেকার বৃদ্ধি : বাড়ছে নেশা-নৈরাজ্য
শিক্ষা ও গবেষণায় বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয় বদ্ধপরিকর
শিক্ষা ও গবেষণায় বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয় বদ্ধপরিকর
তারেক রহমানের আসন্ন প্রত্যাবর্তন ও আগামীর রাজনীতি
তারেক রহমানের আসন্ন প্রত্যাবর্তন ও আগামীর রাজনীতি
অবাধ ও গ্রহণযোগ্য নির্বাচনের জন্য কিছু পরামর্শ
অবাধ ও গ্রহণযোগ্য নির্বাচনের জন্য কিছু পরামর্শ
বিশ্ব ডিম দিবস: পুষ্টি, নিরাপত্তা ও বৈশ্বিক গুরুত্ব
বিশ্ব ডিম দিবস: পুষ্টি, নিরাপত্তা ও বৈশ্বিক গুরুত্ব
বন্ড মার্কেট প্রতিষ্ঠায় প্রয়োজন সর্বোচ্চ সতর্কতা
বন্ড মার্কেট প্রতিষ্ঠায় প্রয়োজন সর্বোচ্চ সতর্কতা
রক্তক্ষরণে ব্যবসায়ীরা, বিনিয়োগে ধ্বংসযাত্রা, চাকরিক্ষুধায় তারুণ্য
রক্তক্ষরণে ব্যবসায়ীরা, বিনিয়োগে ধ্বংসযাত্রা, চাকরিক্ষুধায় তারুণ্য
বিরাজনৈতিকীকরণের প্রক্রিয়া চলছে
বিরাজনৈতিকীকরণের প্রক্রিয়া চলছে
পুঁজিবাজারে আস্থার সংকট কি বাড়তেই থাকবে
পুঁজিবাজারে আস্থার সংকট কি বাড়তেই থাকবে
উন্নতির অন্তর্গত কান্না : ব্যবস্থার বদল চাই
উন্নতির অন্তর্গত কান্না : ব্যবস্থার বদল চাই
সর্বশেষ খবর
'কালি মুছে গেলেও জাল ভোটের সুযোগ নেই'
'কালি মুছে গেলেও জাল ভোটের সুযোগ নেই'

১ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

মালয়েশিয়ায় দুই বাংলাদেশি যুবকের মরদেহ উদ্ধার
মালয়েশিয়ায় দুই বাংলাদেশি যুবকের মরদেহ উদ্ধার

১ মিনিট আগে | পরবাস

১০ হাজার মানুষের একমাত্র ভরসা কাঠের সেতু এখন অকেজো
১০ হাজার মানুষের একমাত্র ভরসা কাঠের সেতু এখন অকেজো

৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

শুক্রবার থেকে সারাদেশে বৃষ্টির আভাস
শুক্রবার থেকে সারাদেশে বৃষ্টির আভাস

২১ মিনিট আগে | জাতীয়

'অশ্লীল' তকমা দিয়ে নিষিদ্ধ করা হয় মাধুরীর গান
'অশ্লীল' তকমা দিয়ে নিষিদ্ধ করা হয় মাধুরীর গান

২২ মিনিট আগে | শোবিজ

মা ইলিশ রক্ষায় বসুন্ধরা শুভসংঘের সচেতনতামূলক সভা
মা ইলিশ রক্ষায় বসুন্ধরা শুভসংঘের সচেতনতামূলক সভা

২৭ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

গায়ে আগুন ধরিয়ে আত্মহত্যার চেষ্টা স্ত্রীর, বাঁচাতে গিয়ে দগ্ধ স্বামী
গায়ে আগুন ধরিয়ে আত্মহত্যার চেষ্টা স্ত্রীর, বাঁচাতে গিয়ে দগ্ধ স্বামী

২৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

দরিদ্র ভ্যানচালকের ৬ মেয়ের শিক্ষার দায়িত্ব নিলো ছাত্রদল
দরিদ্র ভ্যানচালকের ৬ মেয়ের শিক্ষার দায়িত্ব নিলো ছাত্রদল

২৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

টানা জয়ের বিশ্বরেকর্ড এককভাবে মরক্কোর
টানা জয়ের বিশ্বরেকর্ড এককভাবে মরক্কোর

৩০ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ট্রাকচাপায় জাবি ছাত্রী নিহত
ট্রাকচাপায় জাবি ছাত্রী নিহত

৩৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

৫ দফা দাবিতে গোপালগঞ্জে ইসলামী আন্দোলনের মানববন্ধন
৫ দফা দাবিতে গোপালগঞ্জে ইসলামী আন্দোলনের মানববন্ধন

৩৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

একজন ধনী ব্যক্তি মার্কিন সেনাদের বেতন দিতে চান
একজন ধনী ব্যক্তি মার্কিন সেনাদের বেতন দিতে চান

৪৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পঞ্চগড়ে ‘ঘরে ঘরে জনে জনে’ কর্মসূচিতে মিলছে সাড়া
পঞ্চগড়ে ‘ঘরে ঘরে জনে জনে’ কর্মসূচিতে মিলছে সাড়া

৪৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

হামাসকে নিরস্ত্র হতে বাধ্য করা হবে, প্রয়োজনে আমরাই করব: ট্রাম্প
হামাসকে নিরস্ত্র হতে বাধ্য করা হবে, প্রয়োজনে আমরাই করব: ট্রাম্প

৫০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কর জাল সম্প্রসারণে এনবিআরের ১২ নতুন ইউনিট গঠন
কর জাল সম্প্রসারণে এনবিআরের ১২ নতুন ইউনিট গঠন

৫১ মিনিট আগে | জাতীয়

১৬ লাশের মধ্যে সাত লাশ হস্তান্তর হতে পারে
১৬ লাশের মধ্যে সাত লাশ হস্তান্তর হতে পারে

৫৩ মিনিট আগে | নগর জীবন

তারেক রহমানের নেতৃত্বেই গড়ে উঠবে সম্প্রীতির বাংলাদেশ
তারেক রহমানের নেতৃত্বেই গড়ে উঠবে সম্প্রীতির বাংলাদেশ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চাঁদপুরে মা ইলিশ রক্ষা অভিযানে আটক ৬১ জেলে
চাঁদপুরে মা ইলিশ রক্ষা অভিযানে আটক ৬১ জেলে

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জুলাই-আগস্টের ৭ মামলায় সালমান-আনিসুলসহ ৪৫ জনকে ট্রাইব্যুনালে হাজির
জুলাই-আগস্টের ৭ মামলায় সালমান-আনিসুলসহ ৪৫ জনকে ট্রাইব্যুনালে হাজির

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুদকের পরিচালক হলেন দুই পুলিশ কর্মকর্তা
দুদকের পরিচালক হলেন দুই পুলিশ কর্মকর্তা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

উষ্ণায়নের ফলে ধ্বংসের পথে প্রবাল প্রাচীর
উষ্ণায়নের ফলে ধ্বংসের পথে প্রবাল প্রাচীর

১ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

আবারও সীমান্তে পাল্টাপাল্টি হামলা পাকিস্তান-আফগানিস্তানের
আবারও সীমান্তে পাল্টাপাল্টি হামলা পাকিস্তান-আফগানিস্তানের

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নির্বাচন সুষ্ঠু হলে আমাদের সম্মান বাড়বে: চবি উপাচার্য
নির্বাচন সুষ্ঠু হলে আমাদের সম্মান বাড়বে: চবি উপাচার্য

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

খাগড়াছড়ি জেলা পরিষদের চেয়ারম্যানকে স্থায়ীভাবে অপসারণ
খাগড়াছড়ি জেলা পরিষদের চেয়ারম্যানকে স্থায়ীভাবে অপসারণ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সূচকের পতনে পুঁজিবাজারে চলছে লেনদেন
সূচকের পতনে পুঁজিবাজারে চলছে লেনদেন

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

জামায়াত নেতা হত্যা: একজনের আমৃত্যুসহ ১৪ জনের যাবজ্জীবন
জামায়াত নেতা হত্যা: একজনের আমৃত্যুসহ ১৪ জনের যাবজ্জীবন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নারায়ণগঞ্জে বিশ্ব হাত ধোয়া দিবস পালিত
নারায়ণগঞ্জে বিশ্ব হাত ধোয়া দিবস পালিত

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

যুদ্ধবিরতি উপেক্ষা করে ফের গাজায় ইসরায়েলি হামলা, নিহত ৯
যুদ্ধবিরতি উপেক্ষা করে ফের গাজায় ইসরায়েলি হামলা, নিহত ৯

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ডিপ ফ্রিজ থেকে গৃহবধূর মরদেহ উদ্ধারের ঘটনায় স্বামী গ্রেফতার
ডিপ ফ্রিজ থেকে গৃহবধূর মরদেহ উদ্ধারের ঘটনায় স্বামী গ্রেফতার

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ব্রিকসের দেশগুলোকে শুল্ক দিতে হবে, হুঁশিয়ারি ট্রাম্পের
ব্রিকসের দেশগুলোকে শুল্ক দিতে হবে, হুঁশিয়ারি ট্রাম্পের

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
গাজায় প্রকাশ্যে আটজনের মৃত্যুদণ্ড কার্যকর
গাজায় প্রকাশ্যে আটজনের মৃত্যুদণ্ড কার্যকর

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সারজিসের বক্তব্যের সময় বিদ্যুৎ বিভ্রাট নিয়ে মুখ খুললেন রুমিন ফারহানা
সারজিসের বক্তব্যের সময় বিদ্যুৎ বিভ্রাট নিয়ে মুখ খুললেন রুমিন ফারহানা

২৩ ঘণ্টা আগে | টক শো

মিসরে গাজা শান্তি সম্মেলন: দুই প্রেসিডেন্টের গোপন আলাপ ফাঁস
মিসরে গাজা শান্তি সম্মেলন: দুই প্রেসিডেন্টের গোপন আলাপ ফাঁস

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২০০ রানে হেরে আফগানিস্তানের বিপক্ষে হোয়াইটওয়াশ বাংলাদেশ
২০০ রানে হেরে আফগানিস্তানের বিপক্ষে হোয়াইটওয়াশ বাংলাদেশ

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শক্তিশালী পাসপোর্ট সূচকে শীর্ষ ১০ থেকে ছিটকে গেল যুক্তরাষ্ট্র, দেখে নিন বাংলাদেশের অবস্থান
শক্তিশালী পাসপোর্ট সূচকে শীর্ষ ১০ থেকে ছিটকে গেল যুক্তরাষ্ট্র, দেখে নিন বাংলাদেশের অবস্থান

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মিরপুরে পোশাক কারখানায় অগ্নিকাণ্ডের ঘটনায় ৯ মরদেহ উদ্ধার
মিরপুরে পোশাক কারখানায় অগ্নিকাণ্ডের ঘটনায় ৯ মরদেহ উদ্ধার

২০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আরেক দফা বাড়ল স্বর্ণের দাম, ভরি কত?
আরেক দফা বাড়ল স্বর্ণের দাম, ভরি কত?

১৫ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ঝালকাঠিতে জলাতঙ্কে যুবকের মৃত্যু
ঝালকাঠিতে জলাতঙ্কে যুবকের মৃত্যু

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

১৯৬৭ সালের আগের সীমান্ত অনুযায়ী স্বাধীন ফিলিস্তিন রাষ্ট্র গঠনের আহ্বান
১৯৬৭ সালের আগের সীমান্ত অনুযায়ী স্বাধীন ফিলিস্তিন রাষ্ট্র গঠনের আহ্বান

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গোল্ডেন ভিসাধারীদের জন্য নতুন সিদ্ধান্ত নিল আমিরাত
গোল্ডেন ভিসাধারীদের জন্য নতুন সিদ্ধান্ত নিল আমিরাত

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১৯ অক্টোবরের মধ্যে এনসিপি প্রতীক না নিলে সিদ্ধান্ত নেবে ইসি
১৯ অক্টোবরের মধ্যে এনসিপি প্রতীক না নিলে সিদ্ধান্ত নেবে ইসি

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মারিয়াকে নোবেল শান্তি পুরস্কার দেয়ায় নরওয়ে দূতাবাস বন্ধ করল ভেনেজুয়েলা
মারিয়াকে নোবেল শান্তি পুরস্কার দেয়ায় নরওয়ে দূতাবাস বন্ধ করল ভেনেজুয়েলা

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ধূমপান ছাড়তে বলায় এরদোয়ানকে যে জবাব দিলেন মেলোনি
ধূমপান ছাড়তে বলায় এরদোয়ানকে যে জবাব দিলেন মেলোনি

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মিরপুরে অগ্নিকাণ্ডে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১৬
মিরপুরে অগ্নিকাণ্ডে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১৬

১৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

থাইল্যান্ডে মাদকসহ চার ইসরায়েলি সেনা গ্রেফতার
থাইল্যান্ডে মাদকসহ চার ইসরায়েলি সেনা গ্রেফতার

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বগুড়ায় মেয়েকে ধর্ষণের অভিযোগে বাবা গ্রেফতার
বগুড়ায় মেয়েকে ধর্ষণের অভিযোগে বাবা গ্রেফতার

১৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভোট দিলে বেহেশতে যাওয়া সহজ হবে, এমন প্রচারণা প্রতারণা : রিজভী
ভোট দিলে বেহেশতে যাওয়া সহজ হবে, এমন প্রচারণা প্রতারণা : রিজভী

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শেখ হাসিনাকে আদালতে হাজির হতে পত্রিকায় বিজ্ঞপ্তি প্রকাশের নির্দেশ
শেখ হাসিনাকে আদালতে হাজির হতে পত্রিকায় বিজ্ঞপ্তি প্রকাশের নির্দেশ

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুক্তরাষ্ট্র থেকে সয়াবিন আমদানি বন্ধ চীনের, ট্রাম্পের হুঁশিয়ারি
যুক্তরাষ্ট্র থেকে সয়াবিন আমদানি বন্ধ চীনের, ট্রাম্পের হুঁশিয়ারি

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ডিপ ফ্রিজ থেকে গৃহবধূর মরদেহ উদ্ধারের ঘটনায় স্বামী গ্রেফতার
ডিপ ফ্রিজ থেকে গৃহবধূর মরদেহ উদ্ধারের ঘটনায় স্বামী গ্রেফতার

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

রাকিবের গোলে শেষরক্ষা, হংকংয়ের সাথে ড্র করল বাংলাদেশ
রাকিবের গোলে শেষরক্ষা, হংকংয়ের সাথে ড্র করল বাংলাদেশ

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সরকার ভোজ্যতেলের দাম বাড়ায়নি: বাণিজ্য উপদেষ্টা
সরকার ভোজ্যতেলের দাম বাড়ায়নি: বাণিজ্য উপদেষ্টা

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুই গোলে এগিয়ে থেকেও জাপানের কাছে হারল ব্রাজিল
দুই গোলে এগিয়ে থেকেও জাপানের কাছে হারল ব্রাজিল

১৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভারতের তিন কাশির সিরাপ নিয়ে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার সতর্কতা জারি
ভারতের তিন কাশির সিরাপ নিয়ে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার সতর্কতা জারি

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুদ্ধবিরতি উপেক্ষা করে ফের গাজায় ইসরায়েলি হামলা, নিহত ৯
যুদ্ধবিরতি উপেক্ষা করে ফের গাজায় ইসরায়েলি হামলা, নিহত ৯

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বব্যাপী আকাশ প্রতিরক্ষা চীনের, ট্রাম্প কেবল স্বপ্নই দেখছেন!
বিশ্বব্যাপী আকাশ প্রতিরক্ষা চীনের, ট্রাম্প কেবল স্বপ্নই দেখছেন!

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টাইমের প্রচ্ছদে নিজের চুল ‘গায়েব’ দেখে ক্ষুব্ধ ট্রাম্প
টাইমের প্রচ্ছদে নিজের চুল ‘গায়েব’ দেখে ক্ষুব্ধ ট্রাম্প

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সোনারগাঁয়ে নিখোঁজের ৪ দিন পর যুবতীর বস্তাবন্দি লাশ উদ্ধার
সোনারগাঁয়ে নিখোঁজের ৪ দিন পর যুবতীর বস্তাবন্দি লাশ উদ্ধার

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আগামী ৫ দিন আবহাওয়া কেমন থাকবে, জানাল অধিদপ্তর
আগামী ৫ দিন আবহাওয়া কেমন থাকবে, জানাল অধিদপ্তর

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চট্টগ্রাম বন্দরে নতুন ট্যারিফ আজ থেকে, ক্ষুব্ধ ব্যবসায়ীরা
চট্টগ্রাম বন্দরে নতুন ট্যারিফ আজ থেকে, ক্ষুব্ধ ব্যবসায়ীরা

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
পুড়ে অঙ্গার ১৬ প্রাণ
পুড়ে অঙ্গার ১৬ প্রাণ

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপির প্রার্থী হতে চান টকশো ব্যক্তিত্বসহ ৮ জন
বিএনপির প্রার্থী হতে চান টকশো ব্যক্তিত্বসহ ৮ জন

নগর জীবন

নারীকে জড়িয়ে ভয়ংকর অপতথ্যের জাল
নারীকে জড়িয়ে ভয়ংকর অপতথ্যের জাল

পেছনের পৃষ্ঠা

বিপ্লবী চে গুয়েভারা ও সিরাজ সিকদার
বিপ্লবী চে গুয়েভারা ও সিরাজ সিকদার

সম্পাদকীয়

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

হাড্ডাহাড্ডি লড়াই ছাত্রদল-শিবির
হাড্ডাহাড্ডি লড়াই ছাত্রদল-শিবির

প্রথম পৃষ্ঠা

মানিকগঞ্জ হয়েছিল মালেকগঞ্জ
মানিকগঞ্জ হয়েছিল মালেকগঞ্জ

প্রথম পৃষ্ঠা

আমরণ অনশনের হুঁশিয়ারি এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের
আমরণ অনশনের হুঁশিয়ারি এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের

পেছনের পৃষ্ঠা

রাকিবের গোলে ১ পয়েন্ট
রাকিবের গোলে ১ পয়েন্ট

মাঠে ময়দানে

অধরাই বিকল্প বাজার
অধরাই বিকল্প বাজার

পেছনের পৃষ্ঠা

২০ কোটি টাকার দেশি বিদেশি জাল নোট উদ্ধার, যুবক গ্রেপ্তার
২০ কোটি টাকার দেশি বিদেশি জাল নোট উদ্ধার, যুবক গ্রেপ্তার

নগর জীবন

প্রশাসনে বিশেষ দলের প্রাধান্য, উদ্বিগ্ন বিএনপি
প্রশাসনে বিশেষ দলের প্রাধান্য, উদ্বিগ্ন বিএনপি

পেছনের পৃষ্ঠা

১২ বছর চলছে ১১ কিমি সড়কের কাজ!
১২ বছর চলছে ১১ কিমি সড়কের কাজ!

নগর জীবন

ডিজিটাল বাহিনী তৈরি করেছে জামায়াত
ডিজিটাল বাহিনী তৈরি করেছে জামায়াত

নগর জীবন

শাপলা প্রতীক নিয়েই নির্বাচনে যাবে এনসিপি
শাপলা প্রতীক নিয়েই নির্বাচনে যাবে এনসিপি

নগর জীবন

প্রয়োজনে সেনা আইন সংশোধন করে অভিযুক্ত কর্মকর্তাদের বিচার দাবি
প্রয়োজনে সেনা আইন সংশোধন করে অভিযুক্ত কর্মকর্তাদের বিচার দাবি

পেছনের পৃষ্ঠা

নর্থ সাউথের শিক্ষার্থী অপূর্ব পাঁচ দিনের রিমান্ডে
নর্থ সাউথের শিক্ষার্থী অপূর্ব পাঁচ দিনের রিমান্ডে

পেছনের পৃষ্ঠা

নকল পণ্য উৎপাদনে চ্যাম্পিয়ন বাংলাদেশ
নকল পণ্য উৎপাদনে চ্যাম্পিয়ন বাংলাদেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

অ্যানথ্রাক্স রোধে ছাড়পত্র ছাড়া পশু জবাই বন্ধে প্রশাসনের আদেশ জারি
অ্যানথ্রাক্স রোধে ছাড়পত্র ছাড়া পশু জবাই বন্ধে প্রশাসনের আদেশ জারি

নগর জীবন

বাগেরহাটে যুবদল নেতাসহ তিন খুন
বাগেরহাটে যুবদল নেতাসহ তিন খুন

পেছনের পৃষ্ঠা

ঝিলমিল আবাসিকে নাগরিক সুবিধা নিশ্চিতে কাজ চলছে
ঝিলমিল আবাসিকে নাগরিক সুবিধা নিশ্চিতে কাজ চলছে

নগর জীবন

এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের দাবি মেনে নিতে আহ্বান এনসিপির
এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের দাবি মেনে নিতে আহ্বান এনসিপির

নগর জীবন

ইসি বলল শাপলার সুযোগ নেই, এনসিপির প্রতিবাদ
ইসি বলল শাপলার সুযোগ নেই, এনসিপির প্রতিবাদ

পেছনের পৃষ্ঠা

দলগুলো ঐক্যবদ্ধ না হলে ফ্যাসিবাদ ফিরবে
দলগুলো ঐক্যবদ্ধ না হলে ফ্যাসিবাদ ফিরবে

নগর জীবন

দেশে ২০২৫ সালে জিডিপি প্রবৃদ্ধি ৩.৮ শতাংশ
দেশে ২০২৫ সালে জিডিপি প্রবৃদ্ধি ৩.৮ শতাংশ

পেছনের পৃষ্ঠা

বিচার বিভাগের জন্য পৃথক সচিবালয় এই সরকারের সময়েই
বিচার বিভাগের জন্য পৃথক সচিবালয় এই সরকারের সময়েই

নগর জীবন

সোনার ভরি ২ লাখ ১৬ হাজার ছাড়াল
সোনার ভরি ২ লাখ ১৬ হাজার ছাড়াল

খবর

১৬ অক্টোবর পর্যন্ত বাড়ল হজযাত্রী নিবন্ধনের সময়
১৬ অক্টোবর পর্যন্ত বাড়ল হজযাত্রী নিবন্ধনের সময়

নগর জীবন

কোথাও আইন লঙ্ঘন হলে দ্রুত ব্যবস্থা
কোথাও আইন লঙ্ঘন হলে দ্রুত ব্যবস্থা

নগর জীবন

বেরোবিতে ফুটবল খেলা নিয়ে সংঘর্ষে আহত ১০, বহিষ্কার ৮
বেরোবিতে ফুটবল খেলা নিয়ে সংঘর্ষে আহত ১০, বহিষ্কার ৮

নগর জীবন