শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শুক্রবার, ২৪ এপ্রিল, ২০১৫

যখন জাগিবে তুমি...

মুহম্মদ জাফর ইকবাল
অনলাইন ভার্সন
যখন জাগিবে তুমি...

১. বাংলা নববর্ষ উদযাপন নিয়ে আমার সব সময়েই এক ধরনের অহংকার ছিল। আমি সুযোগ পেলেই সবাইকে বলে এসেছি ইংরেজি বছরের শেষে যখন নতুন বছরের শুরু হয় তখন সেটা উদযাপন করা নিয়ে যেটা করা হয় সেটা রীতিমতো তাণ্ডব। সেই তুলনায় বাংলা নববর্ষ হচ্ছে খুবই কোমল এবং মধুর একটি ব্যাপার। মনে আছে ডিসেম্বরের একত্রিশ তারিখ রাতে ঢাকা শহরেই আমি ইংরেজি নববর্ষের একটা তাণ্ডবের মাঝখানে পড়ে রীতিমতো নাস্তানাবুদ হয়েছিলাম। বাংলা নববর্ষের শুরুটা সম্পূর্ণ অন্যরকম- খুব ভোরে কোথাও বসে মধুর কিছু গান শুনতে শুনতে বছরটিকে বরণ করে নেওয়া। এর মাঝে যে আঘাত আসেনি তা নয়, চৌদ্দ বছর আগে রমনার বটমূলে বোমা ফাটিয়ে বর্ষবরণ করতে আসা তরুণ-তরুণীদের হত্যা করা হয়েছিল কিন্তু তাতে বাঙালিদের ভয় দেখানো হয়নি। বরং দ্বিগুণ উৎসাহে এ দেশের মানুষ বাংলা নববর্ষ পালন করতে শুরু করেছে, প্রত্যেক বছর উৎসবটি পালন করা হচ্ছে আগের বছর থেকে আরও বেশি উৎসাহ নিয়ে। সত্যিকারের উৎসব বলতে যা বোঝায় বাংলা নববর্ষ হচ্ছে তার সবচেয়ে সুন্দর উদাহরণ। কোমল এবং মধুর একটা উৎসব।

এ বছর কথাটি লিখতে গিয়ে এবারে আমার হাত কেঁপে উঠল। নববর্ষের দিনই আমি খবরে দেখেছি কিছু মানুষ মেয়েদের ওপর হামলা করে পুরো উৎসবের আনন্দটিতে লজ্জা, ক্ষোভ আর অপমানের গ্লানি স্পর্শ করিয়েছে। আমি খুব দুর্বল প্রকৃতির মানুষ। যখন এ ধরনের খবর দেখি তাড়াতাড়ি চোখ ফিরিয়ে নিই। যেন চোখ ফিরিয়ে নিলেই এই খবরগুলো অদৃশ্য হয়ে যাবে। খবরগুলো অদৃশ্য হয়নি। দেশের ছেলেমেয়েরা আমার সঙ্গে যোগাযোগ করেছে, আমার কাছে জানতে চেয়েছে কেমন করে এটি সম্ভব?

আমিও জানতে চাই কেমন করে এটি সম্ভব?

২. আমরা সবাই জানি আমাদের আশপাশে অসুস্থ বিকারগ্রস্ত কিছু মানুষ থাকে। এরা ভিড়ের মাঝে সুযোগ বুঝে মেয়েদের শরীরে হাত দেয়। প্রায় প্রতি বছরই এরকম একটি-দুটি বিকারগ্রস্ত মানুষের সঙ্গে আমার দেখা হয়। বইমেলায় আমি যখন বসে বসে অটোগ্রাফ দিই তখন মাঝে মাঝেই আশপাশে ছেলেমেয়েদের ভিড় জমে উঠে এবং প্রতি বছরেই সেখানে হঠাৎ করে একটি মেয়ে চিৎকার করে কোনো একজন মানুষের ওপর ঝাঁপিয়ে পড়ে। পায়ের জুতা খুলে মানুষটির মুখে মেরে বসতে দ্বিধা করে না- সেই মানুষগুলোর চেহারা দেখে বোঝার উপায় নেই তাদের ভেতরে এরকম কদর্য একটা প্রাণী লুকিয়ে আছে। প্রায় সময়েই তারা কম বয়সী সুদর্শন তরুণ!

এ মানুষগুলো কিন্তু শুধু ভিড়ের সুযোগ নিয়ে গোপনে একটি মেয়ের শরীরে হাত দেওয়ার চেষ্টা করে। তারা ভীরু এবং কাপুরুষ, প্রকাশ্যে কিছু করার তাদের সাহস নেই। তাদের ধরে যখন পুলিশের হাতে ধরিয়ে দেওয়া হয় তারা কোনো প্রতিবাদ করে না, মাথা নিচু করে দাঁড়িয়ে থাকে। এরা সমাজের এক ধরনের জঞ্জাল- শুধু আমাদের দেশে নয় পৃথিবীর সব দেশে সব কালে এরা থাকে। এরা থাকবে।

এবার নববর্ষে যারা মেয়েদের ওপর ঝাঁপিয়ে পড়েছে তাদের সঙ্গে কিন্তু এই ভীরু-কাপুরুষ বিকারগ্রস্ত মানুষদের একটা বড় পার্থক্য আছে- এই মানুষগুলো কিন্তু ভিড়ের মাঝে লুকিয়ে আসেনি। তারা এসেছে দল বেঁধে, প্রকাশ্যে সবার চোখের সামনে। এ দেশে পকেটমার ধরা পড়লে গণপিটুনিতে তার একেবারে মরে যাওয়ার ঝুঁকি থাকে। নববর্ষে যারা মেয়েদের ওপর ঝাঁপিয়ে পড়তে এসেছে কোনো একটা বিস্ময়কর কারণে তারা জানে তাদের কোনো ভয় নেই, কেউ তাদের ধরবে না। একেবারে সবার সামনে তারা যা খুশি করতে পারবে কেউ তাদের কিছু করার সাহস পাবে না। পুলিশ কিছু করবে না, বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রক্টর তাদের বাধা দিতে আসবে না। বিশ্ববিদ্যালয়ের ভাইস চ্যান্সেলরও তাদের কাজকর্মের নিন্দা করবে না। মহাশক্তিধর এই তরুণেরা কারা? তাদের কি রাজনৈতিক পরিচয় আছে?

থাকলেও আমি একটুও অবাক হব না। বর্ষবরণের দিন অন্যান্য বিশ্ববিদ্যালয়েও এ ধরনের ঘটনা ঘটেছে। জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ে ঘটনাটি ঘটিয়েছে ছাত্রলীগের নেতা- খবরের কাগজে পড়েছি তাকে গণপিটুনি দেওয়া হয়েছে, তারপর পুলিশের হাতে দেওয়া হয়েছে কী না জানি না। পুলিশ তাকে গ্রেফতার করেছে নাকি ছেড়ে দিয়েছে সেটাও আমরা জানি না। একই দিনে আদিবাসী একটি মেয়েকে নিপীড়ন করার জন্য জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ে একজন দুজন নয় আটজন ছাত্রলীগের কর্মী (অথবা নেতাকে) বহিষ্কার করা হয়েছে। সেটি বিশ্ববিদ্যালয়ের শাস্তি; কিন্তু তারা যে অপরাধটি করেছে সেটি দেশের আইনে অনেক গুরুত্বপূর্ণ অপরাধ- আমার জানার খুবই কৌতূহল পুলিশ তাদের গ্রেফতার করেছে কী না। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ঘটনা নিয়ে সারা দেশে হৈচৈ শুরু হয়েছে, কিন্তু আমি কিছুতেই বুঝতে পারি না জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় এবং জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের ঘটনাটি নিয়ে কোনো প্রতিবাদ কেন নেই? ওই ঘটনাগুলো কি ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ঘটনা থেকে কোনো অংশে কম বীভৎস?

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় এলাকায় বর্ষবরণ দিনের ঘটনাটি যারা ঘটিয়েছে নিশ্চিতভাবে তারা একটা দলের। বিশ্ববিদ্যালয় এলাকাতে এসে পুরোপুরি অপরিচিত কিছু তরুণ একে অন্যের সঙ্গে প্রথমবার পরিচিত হয়ে আলাপ-আলোচনা করে সর্বসম্মতিক্রমে সিদ্ধান্ত নিয়ে আক্রমণ শুরু করেনি! আমাদের সবার প্রশ্ন এ দলটি কাদের? নৈতিকতার ধারক-বাহক বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য থেকে শুরু করে আইনশৃঙ্খলার ধারক-বাহক, প্রক্টর এবং পুলিশ বাহিনী এত আশ্চর্য রকম নীরব কেন? ছোটখাটো ঘটনায় সোচ্চার ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্রলীগ এখন হঠাৎ করে এত চুপচাপ কেন? বিষয়টি কি তাদের কাছে যথেষ্ট গুরুত্বপূর্ণ মনে হচ্ছে না- নাকি আমাদের তার থেকেও গুরুতর কোনো সিদ্ধান্তে পেঁৗছাতে হবে যে সামাজিক মাধ্যমের অভিযোগে সত্যতা আছে অর্থাৎ ছাত্রলীগের ছেলেরাই এই ঘটনাটি ঘটিয়েছে? পুলিশ বাহিনীর হাতে যে সিসি ক্যামেরায় সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ ফুটেজ আছে সেগুলো কেন প্রকাশ করে সব সন্দেহ মিটিয়ে দেওয়া হচ্ছে না? সেগুলো প্রকাশ করা হলে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের হাজার হাজার ছাত্রছাত্রীর কেউ না কেউ নিশ্চয়ই তাদের চিনতে পারবে- তার পরিচয় জানতে পারবে। আমরা চাই তাদের পরিচয় প্রকাশ করা হোক, তাদের বন্ধু-বান্ধবরা জানুক যে তাদের পরিচিত ছেলেটি আসলে একটি দানব, তার শিক্ষকেরা জানুক যে তারা তার ছাত্রটিকে মানুষ করতে পারেননি, তার ছোট ভাইবোন জানুক তার বড় ভাই একজন অমানুষ, তার বাবা-মা জানুক তারা একটা পশু জন্ম দিয়েছেন। যদি তাদের রাজনৈতিক পরিচয় থাকে তাহলে তাদের নেতারা জানুক তাদের সব অর্জন কারা চোখের পলকে ধুলায় মিশিয়ে দিচ্ছে।

৩.যখন থেকে বর্ষবরণ অনুষ্ঠান পালন করা শুরু হয়েছে, প্রায় ঠিক সেই সময় থেকেই কিছু মানুষ এটাকে ধর্মবিরোধী একটা কাজ বলে প্রচার করতে শুরু করেছে। পৃথিবীর অসংখ্য মানুষের নিজস্ব কালচারে নিজেদের ক্যালেন্ডার আছে- সেই ক্যালেন্ডারের হয়তো এখন আর সেরকম গুরুত্ব নেই, তারপরও সবাই খুব আনন্দোল্লাস করে তার নববর্ষ উদযাপন করে। সেই নববর্ষ উদযাপন নিয়ে কখনো কারও সমালোচনা করতে দেখা যায়নি। কিন্তু আমাদের বাংলাদেশের মানুষ যখন আমাদের বাংলা বছরের বর্ষবরণ করতে যাচ্ছি তখন হঠাৎ করে সেটা কেমন করে ধর্মবিরোধী কাজ হয়ে গেল সেটা বোঝার কোনো উপায় নেই। চৌদ্দ বছর আগে বোমা মেরেও মানুষকে বর্ষবরণ অনুষ্ঠান পালন করা থেকে সরিয়ে আনা যায়নি- কিন্তু আমার মনে হয় এবারের বর্ষবরণ অনুষ্ঠানে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ঘটনায় অনেক মানুষই এ উৎসব পালনের জন্য নিজের স্ত্রী বা কন্যাকে নিয়ে বের হওয়ার আগে একবার চিন্তা করবেন।

কিন্তু আমরা তো সেটা কখনোই চাই না। এ দেশের সবচেয়ে বড় সর্বজনীন উৎসবটি সবাই মিলে উদযাপন করা থেকে যদি পিছিয়ে আসে তাহলে কেমন করে হবে? তাই যেভাবেই হোক ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের এই ঘটনা যারা ঘটিয়েছে তাদের ধরতেই হবে, শাস্তি দিতেই হবে। ভবিষ্যতে আর কখনো এরকম ঘটনা ঘটবে না এ ধরনের একটা বিশ্বাস তৈরি করতেই হবে। পুলিশের কাছে তথ্যের অভাব নেই, তারা যদি কাউকে ধরতে না পারে বুঝতে হবে ইচ্ছা করে তারা এ মানুষগুলোকে ছেড়ে দিচ্ছে। এত কষ্ট করে ধীরে ধীরে আমরা যখন আমাদের নিজস্ব সংস্কৃতির একটা ক্ষেত্র তৈরি করছি তখন সেটাকে লণ্ডভণ্ড করে দেওয়াটা আমাদের কারও পক্ষে মেনে নেওয়া সম্ভব নয়। কেউ মেনে নেবে না।

৪. বর্ষবরণের দিন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় এলাকার এই অসভ্য বর্বর ঘটনাটির খুঁটিনাটি খবর ধীরে ধীরে আমরা সবাই জানতে শুরু করেছি। দল বেঁধে অনেক তরুণ যখন কিছু মেয়ের ওপর ঝাঁপিয়ে পড়ছে তখন বিশালসংখ্যক মানুষ দর্শক হিসেবে সেটি দেখেছে- সাহায্যের জন্য এগিয়ে যায়নি। আমরা এটি বারবার ঘটতে দেখেছি। অভিজিৎকে হত্যা করার সময়ও একই ব্যাপার ঘটেছে, তার স্ত্রী সাহায্যের জন্য চিৎকার করছেন, অনেকেই ক্যামেরায় সেই ছবিটি তুলেছে কিন্তু সাহায্যের জন্য এগিয়ে যায়নি। বিষয়টা হয়তো নানাভাবে ব্যাখ্যা করা সম্ভব এবং কেন এটি ঘটেছে কিংবা কেন এটাই স্বাভাবিক সেরকম একটা যুক্তিতর্ক দাঁড় করা সম্ভব, কিন্তু তারপরও এটা গ্রহণ করা সম্ভব নয়।

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ঘটনায় ছাত্র ইউনিয়নের বেশ কিছু তরুণ সাহায্যের জন্য এগিয়ে গিয়েছে এবং তাদের কেউ কেউ সাহায্য করতে গিয়ে আহতও হয়েছে- এ মুহূর্তে সেই কথাটি চিন্তা করে আমরা এক ধরনের শান্তি পাওয়ার চেষ্টা করছি যে, সবাই নীরব দর্শক হয়ে তাদের দায়িত্ব শেষ করে ফেলেনি। এ দেশের তরুণদের নিয়ে আমি সব সময়েই স্বপ্ন দেখি, আমি বিশ্বাস করি আমরা যদি আমাদের দেশের তরুণদের ওপর বিশ্বাস রাখি, তাদের দায়িত্ব দিই তাহলে নিশ্চয়ই তারা এগিয়ে আসবে। গণজাগরণ মঞ্চের প্রথম দিনগুলোর কথা মনে আছে? অসংখ্য ছেলেমেয়ে নারী-পুরুষ পাশাপাশি শাহবাগে রাত কাটিয়েছে, কখনো কারও কাছ থেকে একটি অভিযোগ শুনতে পাইনি। ১৯৭১ সালে যখন পাকিস্তান মিলিটারিরা হামলা করেছিল লাখ লাখ মানুষ প্রাণের ভয়ে দেশের ভেতরে ছুটে বেড়িয়েছে, তখনো কিন্তু একেবারে সাধারণ মানুষেরা একজন আরেকজনকে সাহায্য করেছে। আমি নিজে তার সাক্ষী। মানুষের ভেতরে এক ধরনের শুভবোধ থাকে, সেটাকে জাগিয়ে তোলা যায়। আমাদের দেশেই অনেকবার সেটাকে জাগ্রত হতে দেখেছি, এখন কেন আবার পারব না?

যত দিন যাচ্ছে আমার ভেতর ততই একটা ধারণা স্পষ্ট হতে শুরু করেছে, সেটি হচ্ছে আমাদের দেশটির প্রধান শক্তি হচ্ছে এ দেশের ছেলে এবং মেয়েদের পাশাপাশি কাজ করার শক্তি। আমাদের দেশে স্কুলে ছেলেরা আর মেয়েরা প্রায় সমান সমান, একটু বড় হলে বাবা মায়েরা জোর করে মেয়েদের বিয়ে দিয়ে দেন, তখন তাদের সংখ্যা একটু কমে আসে, তারপরও আমাদের দেশে মেয়েরা অনেক বড় সংখ্যায় ছেলেদের পাশাপাশি এগিয়ে আসছে।

সেই মেয়েদের যদি আমরা একজন মানুষ হিসেবে না দেখে শুধু মেয়ে হিসেবে দেখে তাদের অবমাননা করার চেষ্টা করি তাহলে আমাদের স্বপ্ন দেখার থাকল কী? আমি খুব আশাবাদী মানুষ, আমার ভেতরে বিষয়টি নিশ্চয়ই ঘটেছে ১৯৭১ সালে। যখন টিকে থাকা দূরে থাকুক বেঁচে থাকব কী না সেটাই জানতাম না তখনো আমরা ভবিষ্যতের স্বপ্ন দেখেছি- সেই স্বপ্ন একদিন সত্যি হয়েছে, তখন আমরা আবার আরও নতুন স্বপ্ন দেখার সাহস পেয়েছি। যত দুঃসহ অবস্থাই হোক আমি স্বপ্ন দেখা থেকে পিছিয়ে আসিনি।

এ নববর্ষে আবার খুবই বড় ধরনের দুঃসময় আমাদের বিপর্যস্ত করেছে- আমি কিন্তু তার মাঝে আবার স্বপ্ন দেখছি। এ দেশের মানুষ ঘটনাটি নির্লিপ্তভাবে দেখেনি। পুরো দেশের মানুষ প্রতিবাদে প্রতিবাদে মুখর হয়ে উঠেছে- আমাদের বিশ্ববিদ্যালয়েই দুটি বিশাল প্রতিবাদ মিছিল হয়েছে- ছাত্র-শিক্ষক তাদের বুকের ভেতরের ক্ষোভ সবার সামনে প্রকাশ করেছে। শুধু তাই নয়, আমি দেখেছি এ দেশের মেয়েরা মোটেও অসহায় নির্যাতিতা মেয়ে হিসেবে হতাশার ক্রন্দন করেনি- তারাও গর্জন করে উঠেছে। আমি স্বপ্ন দেখছি আমাদের দেশের সবচেয়ে বড় শক্তি এই মেয়েরাও এই দেশে অসভ্য এবং বর্বর কিছু মানুষের এই কাপুরুষোচিত আচরণকে আর সহ্য করবে না- প্রয়োজনে তাদের ওপর পাল্টা আঘাত করবে- আর এই ভীরু-কাপুরুষগুলো গর্তের ভেতর ঢুকে যাবে। হয়তো আমরা আমাদের দায়িত্বগুলো ঠিকভাবে পালন করিনি- আমরা হয়তো আমাদের সন্তানদের, আমাদের নতুন প্রজন্মকে কিছু মূল্যবোধ শেখাতে ভুলে গেছি। হয়তো পুরো বিষয়টি নিয়ে আমাদের নতুন করে ভাবতে হবে, আমাদের সন্তানদের, আমাদের ছাত্রছাত্রীদের, আমাদের নতুন প্রজন্মকে মূল্যবোধটি শিখিয়ে দিতে হবে। তাদের বলে দিতে হবে যারা অন্যায় করে তারা আসলে ভীরু এবং কাপুরুষ। তাদের হয়তো কবি রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের সেই দুটি লাইন বারবার মনে করিয়ে দিতে হবে :

যখনি জাগিবে তুমি সম্মুখে তাহার তখনি সে ভীত কুক্কুরের মতো সংকোচে সত্রাসেযাবে মিশে!

লেখক : অধ্যাপক, শাহজালাল বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়।

 

এই বিভাগের আরও খবর
লন্ডন বৈঠক : রাজনীতিতে সুবাতাস
লন্ডন বৈঠক : রাজনীতিতে সুবাতাস
ব্যবসা-বিনিয়োগে কেন গতি ফেরানো জরুরি?
ব্যবসা-বিনিয়োগে কেন গতি ফেরানো জরুরি?
ড. ইউনূস এবং তারেক রহমানের বৈঠক : কেমন ছিল দুই নেতার বডি ল্যাংগুয়েজ?
ড. ইউনূস এবং তারেক রহমানের বৈঠক : কেমন ছিল দুই নেতার বডি ল্যাংগুয়েজ?
রয়েসয়ে খাওয়ার অভ্যাস ছিল না আওয়ামী লীগের
রয়েসয়ে খাওয়ার অভ্যাস ছিল না আওয়ামী লীগের
সেনাবাহিনীর সহায়তায় মাদকমুক্ত দেশের স্বপ্ন
সেনাবাহিনীর সহায়তায় মাদকমুক্ত দেশের স্বপ্ন
ড. ইউনূসের নোবেলপ্রাপ্তিতে খালেদা জিয়া ও প্রিন্স চার্লসের ভূমিকা
ড. ইউনূসের নোবেলপ্রাপ্তিতে খালেদা জিয়া ও প্রিন্স চার্লসের ভূমিকা
পুঁজিবাদী পিতৃতান্ত্রিক ব্যবস্থার অবসান জরুরি
পুঁজিবাদী পিতৃতান্ত্রিক ব্যবস্থার অবসান জরুরি
যে বৈশিষ্ট্যে অনন্য কওমি মাদরাসা
যে বৈশিষ্ট্যে অনন্য কওমি মাদরাসা
বাংলাদেশ ব্যাংক কি নিরাপদ হাতে, নাকি শিয়ালের কাছে মুরগি?
বাংলাদেশ ব্যাংক কি নিরাপদ হাতে, নাকি শিয়ালের কাছে মুরগি?
ভুল সড়কে নির্বাচনী বাস
ভুল সড়কে নির্বাচনী বাস
জাতীয় নির্বাচন: এপ্রিল নয়, কেন ডিসেম্বর-জানুয়ারিই যুক্তিযুক্ত
জাতীয় নির্বাচন: এপ্রিল নয়, কেন ডিসেম্বর-জানুয়ারিই যুক্তিযুক্ত
দেশের মানুষ আর রূপকথা চায় না, চায় প্রকৃত গণতন্ত্র: জিল্লুর রহমান
দেশের মানুষ আর রূপকথা চায় না, চায় প্রকৃত গণতন্ত্র: জিল্লুর রহমান
সর্বশেষ খবর
বিদ্যুৎস্পৃষ্ট হয়ে যুবকের মৃত্যু
বিদ্যুৎস্পৃষ্ট হয়ে যুবকের মৃত্যু

২ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

বোচাগঞ্জের ওসিকে অপসারণ দাবিতে মানববন্ধন
বোচাগঞ্জের ওসিকে অপসারণ দাবিতে মানববন্ধন

১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চিন্ময়কে জেলগেটে জিজ্ঞাসাবাদের নির্দেশ
চিন্ময়কে জেলগেটে জিজ্ঞাসাবাদের নির্দেশ

৪ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

মোটরসাইকেল নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে গাছের সঙ্গে ধাক্কা, নিহত ১
মোটরসাইকেল নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে গাছের সঙ্গে ধাক্কা, নিহত ১

৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

উপদেষ্টার নির্দেশে বনবিভাগের অভিযান, উদ্ধার হলো সেই বানরছানা
উপদেষ্টার নির্দেশে বনবিভাগের অভিযান, উদ্ধার হলো সেই বানরছানা

৯ মিনিট আগে | জাতীয়

রবীন্দ্র বিশ্ববিদ্যালয়কে পরিবেশবান্ধব শিক্ষাঙ্গন হিসেবে গড়ে তুলতে হবে : পরিবেশ উপদেষ্টা
রবীন্দ্র বিশ্ববিদ্যালয়কে পরিবেশবান্ধব শিক্ষাঙ্গন হিসেবে গড়ে তুলতে হবে : পরিবেশ উপদেষ্টা

১০ মিনিট আগে | জাতীয়

শপথের সুযোগ নেই, পরিপক্ব আচরণ প্রত্যাশা করি : আসিফ মাহমুদ
শপথের সুযোগ নেই, পরিপক্ব আচরণ প্রত্যাশা করি : আসিফ মাহমুদ

১২ মিনিট আগে | জাতীয়

নওগাঁয় আমের দাম কম, সিন্ডিকেটকে দায়ী করছেন কৃষকরা
নওগাঁয় আমের দাম কম, সিন্ডিকেটকে দায়ী করছেন কৃষকরা

২০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

‘গণতান্ত্রিক স্থিতিশীলতা রক্ষায় ফ্যাসিস্টের দোসরদের বয়কট করতে হবে’
‘গণতান্ত্রিক স্থিতিশীলতা রক্ষায় ফ্যাসিস্টের দোসরদের বয়কট করতে হবে’

২৭ মিনিট আগে | রাজনীতি

ইরানের সঙ্গে সীমান্ত বন্ধ করলো পাকিস্তান
ইরানের সঙ্গে সীমান্ত বন্ধ করলো পাকিস্তান

২৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বরিশালে দুর্ঘটনায় মুদি দোকানির মৃত্যু
বরিশালে দুর্ঘটনায় মুদি দোকানির মৃত্যু

৩১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সরকার ৫ দেশে নতুন মিশন খুলছে
সরকার ৫ দেশে নতুন মিশন খুলছে

৩৩ মিনিট আগে | জাতীয়

পোশাক শিল্পের নতুন চ্যালেঞ্জ ইসরায়েল-ইরান যুদ্ধ : বিজিএমইএ সভাপতি
পোশাক শিল্পের নতুন চ্যালেঞ্জ ইসরায়েল-ইরান যুদ্ধ : বিজিএমইএ সভাপতি

৩৬ মিনিট আগে | অর্থনীতি

বগুড়ায় পিস্তল ও গুলিসহ শীর্ষ সন্ত্রাসী গ্রেফতার
বগুড়ায় পিস্তল ও গুলিসহ শীর্ষ সন্ত্রাসী গ্রেফতার

৩৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের দ্বিতীয় পর্যায়ের আলোচনা শুরু হচ্ছে মঙ্গলবার
জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের দ্বিতীয় পর্যায়ের আলোচনা শুরু হচ্ছে মঙ্গলবার

৪৭ মিনিট আগে | জাতীয়

কলাপাড়ায় শিয়াল শিকারের অপরাধে জরিমানা
কলাপাড়ায় শিয়াল শিকারের অপরাধে জরিমানা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গণপিটুনিতে যুবকের মৃত্যু
গণপিটুনিতে যুবকের মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বগুড়ায় জাতীয় নাগরিক পার্টির সমন্বয় কমিটি ঘোষণা
বগুড়ায় জাতীয় নাগরিক পার্টির সমন্বয় কমিটি ঘোষণা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাংলাদেশিদের বিদেশে নিয়োগ সংক্রান্ত উপদেষ্টা কমিটি গঠন
বাংলাদেশিদের বিদেশে নিয়োগ সংক্রান্ত উপদেষ্টা কমিটি গঠন

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েল থেকে নাগরিকদের সরিয়ে নিতে যাচ্ছে পোল্যান্ড
ইসরায়েল থেকে নাগরিকদের সরিয়ে নিতে যাচ্ছে পোল্যান্ড

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পুকুরে ডুবে শিক্ষার্থীর মৃত্যু
পুকুরে ডুবে শিক্ষার্থীর মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের মাস্টার্সে খাতা চ্যালেঞ্জের আবেদন শুরু
জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের মাস্টার্সে খাতা চ্যালেঞ্জের আবেদন শুরু

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এমপিওভুক্ত এক লাখ পদে শিক্ষক নিয়োগের বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ
এমপিওভুক্ত এক লাখ পদে শিক্ষক নিয়োগের বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জামালপুরে কৃষক হত্যাকারীদের দ্রুত গ্রেফতার দাবি
জামালপুরে কৃষক হত্যাকারীদের দ্রুত গ্রেফতার দাবি

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অনূর্ধ্ব-১৭ জাতীয় গোল্ডকাপের উদ্বোধন
অনূর্ধ্ব-১৭ জাতীয় গোল্ডকাপের উদ্বোধন

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চাঁদপুরে ভোক্তার অভিযানে জরিমানা
চাঁদপুরে ভোক্তার অভিযানে জরিমানা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ট্রেনের ছাদ থেকে পড়ে কিশোরের ডান পা বিচ্ছিন্ন
ট্রেনের ছাদ থেকে পড়ে কিশোরের ডান পা বিচ্ছিন্ন

২ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

মোটরসাইকেল থেকে পড়ে নারীর মৃত্যু
মোটরসাইকেল থেকে পড়ে নারীর মৃত্যু

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রথমবারের মতো বিশ্ব চ্যাম্পিয়ন হয়ে দ্বিতীয় স্থানে দক্ষিণ আফ্রিকা
প্রথমবারের মতো বিশ্ব চ্যাম্পিয়ন হয়ে দ্বিতীয় স্থানে দক্ষিণ আফ্রিকা

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বগুড়ায় উন্নয়নের দাবীতে মানববন্ধন ও স্মারকলিপি প্রদান
বগুড়ায় উন্নয়নের দাবীতে মানববন্ধন ও স্মারকলিপি প্রদান

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলার ভয়াবহতা দেখে যা বললেন নেতানিয়াহু
ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলার ভয়াবহতা দেখে যা বললেন নেতানিয়াহু

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সত্যিই কি ইরান-তুরস্ক-সৌদি-পাকিস্তান মিলে ‘ইসলামিক আর্মি’ গঠন করবে?
সত্যিই কি ইরান-তুরস্ক-সৌদি-পাকিস্তান মিলে ‘ইসলামিক আর্মি’ গঠন করবে?

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানে মোসাদ গুপ্তচরের ফাঁসি কার্যকর
ইরানে মোসাদ গুপ্তচরের ফাঁসি কার্যকর

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান-ইসরায়েল সংঘাত নিয়ে যা বলেছে তুরস্ক, ফ্রান্স, জার্মানি ও ইরাক
ইরান-ইসরায়েল সংঘাত নিয়ে যা বলেছে তুরস্ক, ফ্রান্স, জার্মানি ও ইরাক

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘খামেনিকে হত্যার ইসরায়েলি পরিকল্পনায়’ ট্রাম্পের ভেটো, যা বললেন নেতানিয়াহু
‘খামেনিকে হত্যার ইসরায়েলি পরিকল্পনায়’ ট্রাম্পের ভেটো, যা বললেন নেতানিয়াহু

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের ভয়ে নেতানিয়াহুর ছেলের বিয়ে স্থগিত
ইরানের ভয়ে নেতানিয়াহুর ছেলের বিয়ে স্থগিত

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চলন্ত বাসে কলেজছাত্রীকে পালাক্রমে ধর্ষণ, চালক আটক
চলন্ত বাসে কলেজছাত্রীকে পালাক্রমে ধর্ষণ, চালক আটক

১২ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

নেতানিয়াহুর বাড়ি লক্ষ্য করে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা চালাল ইরান
নেতানিয়াহুর বাড়ি লক্ষ্য করে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা চালাল ইরান

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সংঘাতের চতুর্থ দিনে ইসরায়েলে ইরানের সবচেয়ে বড় হামলা
সংঘাতের চতুর্থ দিনে ইসরায়েলে ইরানের সবচেয়ে বড় হামলা

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান-ইসরায়েল সংঘাতে যুক্ত হতে পারে যুক্তরাষ্ট্রও, ট্রাম্পের ইঙ্গিত
ইরান-ইসরায়েল সংঘাতে যুক্ত হতে পারে যুক্তরাষ্ট্রও, ট্রাম্পের ইঙ্গিত

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের পারমাণবিক অস্ত্রের খোঁজে বিশ্ব, গোপন আস্তানা নিয়ে প্রশ্ন
ইরানের পারমাণবিক অস্ত্রের খোঁজে বিশ্ব, গোপন আস্তানা নিয়ে প্রশ্ন

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের ওপর ফের ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা, বহু হতাহত
ইসরায়েলের ওপর ফের ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা, বহু হতাহত

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মার্কিন দূতাবাসে ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা
মার্কিন দূতাবাসে ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের ৩৭০ ক্ষেপণাস্ত্র হামলা: ইসরায়েলে ব্যাপক ক্ষয়ক্ষতি
ইরানের ৩৭০ ক্ষেপণাস্ত্র হামলা: ইসরায়েলে ব্যাপক ক্ষয়ক্ষতি

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের বন্দরনগরী হাইফায় ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা
ইসরায়েলের বন্দরনগরী হাইফায় ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান থেকে নতুন করে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা শুরু, ইসরায়েলে ফের সতর্কতা সাইরেন
ইরান থেকে নতুন করে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা শুরু, ইসরায়েলে ফের সতর্কতা সাইরেন

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের পারমাণবিক স্থাপনায় হামলা নিয়ে জরুরি বৈঠক ডেকেছে আইএইএ
ইরানের পারমাণবিক স্থাপনায় হামলা নিয়ে জরুরি বৈঠক ডেকেছে আইএইএ

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘শখ করে শিশুদের হত্যা করছে ইসরায়েল’
‘শখ করে শিশুদের হত্যা করছে ইসরায়েল’

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র লঞ্চারের 'এক তৃতীয়াংশ' ধ্বংসের দাবি ইসরায়েলের
ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র লঞ্চারের 'এক তৃতীয়াংশ' ধ্বংসের দাবি ইসরায়েলের

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তেহরান থেকে আরও দুই মোসাদ এজেন্ট গ্রেফতার
তেহরান থেকে আরও দুই মোসাদ এজেন্ট গ্রেফতার

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৪৮ ঘণ্টায় ভূপাতিত ৪৪টি ইসরায়েলি ড্রোন ও কোয়াডকপ্টার
৪৮ ঘণ্টায় ভূপাতিত ৪৪টি ইসরায়েলি ড্রোন ও কোয়াডকপ্টার

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের হামলায় আতঙ্কিত তেহরান, রাজধানী ছাড়ছেন বাসিন্দারা
ইসরায়েলের হামলায় আতঙ্কিত তেহরান, রাজধানী ছাড়ছেন বাসিন্দারা

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নেতানিয়াহুর ওপর আস্থা হারাচ্ছে ইসরায়েলিরা
নেতানিয়াহুর ওপর আস্থা হারাচ্ছে ইসরায়েলিরা

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বৃষ্টি ও তাপপ্রবাহ নিয়ে নতুন বার্তা
বৃষ্টি ও তাপপ্রবাহ নিয়ে নতুন বার্তা

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুই হাজার কোটি টাকা পাচার : দুদকের জালে সাবেক হাইকমিশনার মুনা
দুই হাজার কোটি টাকা পাচার : দুদকের জালে সাবেক হাইকমিশনার মুনা

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতে সৌদি হজ ফ্লাইটে যান্ত্রিক ত্রুটি, বড় দুর্ঘটনা থেকে রক্ষা
ভারতে সৌদি হজ ফ্লাইটে যান্ত্রিক ত্রুটি, বড় দুর্ঘটনা থেকে রক্ষা

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান-ইসরায়েল শিগগিরই চুক্তিতে আসছে— দাবি ট্রাম্পের
ইরান-ইসরায়েল শিগগিরই চুক্তিতে আসছে— দাবি ট্রাম্পের

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের ইসলামিক বিপ্লবী গার্ডের গোয়েন্দাপ্রধান ও দুই জেনারেল নিহত
ইরানের ইসলামিক বিপ্লবী গার্ডের গোয়েন্দাপ্রধান ও দুই জেনারেল নিহত

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলি হামলায় ইরানে দুই দিনে নিহত ১২৮
ইসরায়েলি হামলায় ইরানে দুই দিনে নিহত ১২৮

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ধোঁয়ায় ঢাকা তেল আবিব, ইসরায়েলে আরও ৫ নিহত
ধোঁয়ায় ঢাকা তেল আবিব, ইসরায়েলে আরও ৫ নিহত

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
তারেক ফিরছেন দেড় মাসের মধ্যে
তারেক ফিরছেন দেড় মাসের মধ্যে

প্রথম পৃষ্ঠা

ইসরায়েলে ধ্বংসস্তূপ
ইসরায়েলে ধ্বংসস্তূপ

প্রথম পৃষ্ঠা

দেশে নতুন বিপর্যয়ের শঙ্কা
দেশে নতুন বিপর্যয়ের শঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

আমের ‘ঢলন’ প্রথায় ক্ষতিগ্রস্ত চাষি
আমের ‘ঢলন’ প্রথায় ক্ষতিগ্রস্ত চাষি

নগর জীবন

হামজাদের দেখে ভারতীয় দলেও প্রবাসী ফুটবলার
হামজাদের দেখে ভারতীয় দলেও প্রবাসী ফুটবলার

মাঠে ময়দানে

কুশাসক-সুশাসক নির্ণয়ের দাঁড়িপাল্লা
কুশাসক-সুশাসক নির্ণয়ের দাঁড়িপাল্লা

সম্পাদকীয়

নাটক-সিনেমায় অনবদ্য তাসনিয়া ফারিণ
নাটক-সিনেমায় অনবদ্য তাসনিয়া ফারিণ

শোবিজ

সাত বছরে হলো কয়েকটি পিলার
সাত বছরে হলো কয়েকটি পিলার

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

মাথায় হাত আলুচাষিদের
মাথায় হাত আলুচাষিদের

নগর জীবন

করোনা ঠেকাতে ব্যবস্থা নিচ্ছে সরকার
করোনা ঠেকাতে ব্যবস্থা নিচ্ছে সরকার

পেছনের পৃষ্ঠা

এক ঘরে দুই পীর থাকতে পারে না
এক ঘরে দুই পীর থাকতে পারে না

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রোটিয়া ক্রিকেটের মহানায়ক টেম্বা বাভুমা
প্রোটিয়া ক্রিকেটের মহানায়ক টেম্বা বাভুমা

মাঠে ময়দানে

যুক্তরাষ্ট্রে ট্রাম্পবিরোধী ব্যাপক বিক্ষোভ
যুক্তরাষ্ট্রে ট্রাম্পবিরোধী ব্যাপক বিক্ষোভ

পেছনের পৃষ্ঠা

পাঁচ ইসলামি ব্যাংক একীভূত হচ্ছে, চাকরি হারাবে না কেউ
পাঁচ ইসলামি ব্যাংক একীভূত হচ্ছে, চাকরি হারাবে না কেউ

প্রথম পৃষ্ঠা

আওয়ামী লীগ ভোটকে হাস্যরসে পরিণত করে
আওয়ামী লীগ ভোটকে হাস্যরসে পরিণত করে

প্রথম পৃষ্ঠা

এটিএম বুথে কিশোরী ধর্ষণ, পলাতক নিরাপত্তাকর্মী
এটিএম বুথে কিশোরী ধর্ষণ, পলাতক নিরাপত্তাকর্মী

পেছনের পৃষ্ঠা

অর্থ পাচার ও সন্ত্রাসে অর্থায়ন রোধে নতুন কৌশল
অর্থ পাচার ও সন্ত্রাসে অর্থায়ন রোধে নতুন কৌশল

পেছনের পৃষ্ঠা

এবার ব্যাংক থেকে ফেরার পথে ১০ লাখ টাকা ছিনতাই
এবার ব্যাংক থেকে ফেরার পথে ১০ লাখ টাকা ছিনতাই

প্রথম পৃষ্ঠা

সড়কে তবুও মেয়াদোত্তীর্ণ বাস
সড়কে তবুও মেয়াদোত্তীর্ণ বাস

পেছনের পৃষ্ঠা

ইতিহাস গড়লেন রুকসানা
ইতিহাস গড়লেন রুকসানা

মাঠে ময়দানে

হদিস মেলেনি কোটি টাকার, কেউ হয়নি গ্রেপ্তার
হদিস মেলেনি কোটি টাকার, কেউ হয়নি গ্রেপ্তার

প্রথম পৃষ্ঠা

গণফোরাম সভাপতি মোস্তফা মহসিন মন্টু মারা গেছেন
গণফোরাম সভাপতি মোস্তফা মহসিন মন্টু মারা গেছেন

নগর জীবন

শাহিনের বক্তব্যে তোলপাড় বাফুফে
শাহিনের বক্তব্যে তোলপাড় বাফুফে

মাঠে ময়দানে

বিএনপির কমিটি গঠন না হওয়ায় ক্ষোভ
বিএনপির কমিটি গঠন না হওয়ায় ক্ষোভ

প্রথম পৃষ্ঠা

আলোচনার পর ভোটের তারিখ সরকারের দিকে তাকিয়ে ইসি
আলোচনার পর ভোটের তারিখ সরকারের দিকে তাকিয়ে ইসি

প্রথম পৃষ্ঠা

আন্দোলন চালিয়ে যাওয়ার ঘোষণা ইশরাকের
আন্দোলন চালিয়ে যাওয়ার ঘোষণা ইশরাকের

প্রথম পৃষ্ঠা

সংস্কার ছাড়া নির্বাচন নয়
সংস্কার ছাড়া নির্বাচন নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

জাতীয় বাজেট ও কৃষি খাত
জাতীয় বাজেট ও কৃষি খাত

সম্পাদকীয়

সরকারি পরিত্যক্ত ভবনে চামড়ার আড়ত, দুর্গন্ধে ভোগান্তি
সরকারি পরিত্যক্ত ভবনে চামড়ার আড়ত, দুর্গন্ধে ভোগান্তি

নগর জীবন