শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শনিবার, ২৫ এপ্রিল, ২০১৫

নগর সরকার এখন নিদারুণ বাস্তবতা

ড. নাজমুল আহসান কলিমউল্লাহ
অনলাইন ভার্সন
নগর সরকার এখন নিদারুণ বাস্তবতা

এক. আসন্ন ঢাকা উত্তর, ঢাকা দক্ষিণ ও চট্টগ্রাম নগর নির্বাচনে প্রার্থীরা নাগরিক সেবা নিশ্চিত করার জন্য নানা প্রকার অঙ্গীকার করছেন। তার মধ্যে 'নগর সরকার' বাস্তবায়নের বিষয়টিও রয়েছে। শুধু প্রার্থীরাই নন, বেশকিছু বুদ্ধিজীবী, গবেষক ও এনজিও ব্যক্তিত্বও 'নগর সরকার' বাস্তবায়নের কথা বলছেন। এটি নিঃসন্দেহে রাজনীতিতে একটি ইতিবাচক পরিবর্তন। এই পরিবর্তনের পেছনে গবেষণা প্রতিষ্ঠান সিডিএলজির সামান্য হলেও অবদান রয়েছে। এটি বিলম্বে হলেও অনেকেই এখন স্বীকার করছেন। যেমন- সম্প্রতি দৈনিক সমকালে প্রকাশিত 'কবে হবে নগর সরকার' শীর্ষক একটি রিপোর্টে বলা হয়- 'ঢাকার জন্য প্রথম নগর সরকার প্রতিষ্ঠার দাবি ওঠে ১৯৯৭ সালে। ওই বছরের ১৩ জানুয়ারি সেন্টার ফর ডেমোক্রেটিক লোকাল গভর্ন্যান্স (সিডিএলজি) নামে একটি প্রতিষ্ঠান ঢাকায় জাতীয় সেমিনার আয়োজন করে। সেমিনারে মূল প্রবন্ধে নগরবাসীর সেবা নিশ্চিত করার জন্য ইউরোপ, আমেরিকা ও এশিয়ার উন্নত দেশগুলোর মতো ঢাকার জন্য একটি নগর সরকার প্রতিষ্ঠার প্রস্তাব করা হয়। এই প্রস্তাব অনুযায়ী প্রথমে একটি সিটি পার্লামেন্ট নির্বাচন করা হবে। সিটি পার্লামেন্টের নির্বাচিত কাউন্সিলরদের ভোটে একজন মেয়র নির্বাচিত হবেন, যিনি হবেন নগর সরকারের প্রধান।' রিপোর্টটিতে একটু ভুল আছে, তা হলো- 'সিডিএলজি' নয়, ওই সেমিনারে নগর সরকারের কথা প্রথমে বলেন স্থানীয় সরকারবিষয়ক গবেষক নিউইয়র্ক প্রবাসী আবু তালেব। পরবর্তীকালে তারই পরামর্শে 'সিডিএলজি' গঠন করা হয়। তা ছাড়া সংগঠনটির নগর সরকারের রূপরেখায় পার্লামেন্টারি পদ্ধতিতে মেয়র নির্বাচনের কথা বলা ছিল না। মেয়র নগরবাসীর সরাসরি ভোটে নির্বাচিত হবেন, এমনটিই ধারণা দেওয়া হয়েছিল। তবে পার্লামেন্টারি পদ্ধতিতে নগর সরকার পরিচালনার বিষয়টি অধিকতর পর্যালোচনার দাবি রাখে।  

দুই. ২০২০ ও ২০৫০ সাল নাগাদ নগরায়ণসহ অন্যান্য পরিবর্তনশীল বিষয়গুলো বিবেচনায় নিয়ে এবং গণতন্ত্রের ভিত হিসেবে স্বাবলম্বী, সশাসিত ও গতিশীল স্থানীয় সরকার স্থাপনের উদ্দেশ্য নিয়ে উল্লিখিত সেমিনারে 'গণতান্ত্রিক স্থানীয় সরকারের রূপরেখা' শীর্ষক একটি গবেষণাপত্র উপস্থাপন করা হয়। সেদিন নগর সরকারের রূপরেখাও তুলে ধরা হয়। এর কিছুদিন পর ঢাকার তৎকালীন মেয়র মোহাম্মদ হানিফ মেট্রোপলিটান গভর্নমেন্টের প্রস্তাব করেন। তখন আবু তালেব মেয়র হানিফের কাছে গিয়ে বলেন, 'ঢাকার লোকসংখ্যা যখন কোটি ছাড়িয়ে যাবে তখন কী মেগাসিটি গভর্নমেন্ট বলা হবে! তার চেয়ে সমগ্র দেশের জন্য একরূপ নগর সরকারের কথা বলাই অধিক যুক্তিযুক্ত হবে।'   

সেদিনকার বৈঠকে চট্টগ্রামের এবিএম মহিউদ্দিন চৌধুরীও উপস্থিত ছিলেন। পরবর্তী সময়ে এবিএম মহিউদ্দিন চৌধুরী ইংরেজিতে সিটি গভর্নমেন্টের কথা বলা শুরু করেন। কিন্তু সিটি গভর্নমেন্ট বলতে কী বুঝায়, এর রূপরেখা কেমন এবং এটি কীভাবে বাস্তবায়িত হবে সে বিষয়ে তিনি কিছুই বলেননি। যা হোক, পরবর্তীকালে গণতান্ত্রিক স্থানীয় সরকারের রূপরেখাটি সর্বত্র ছড়িয়ে দেওয়ার জন্য বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক, গবেষক ও বুদ্ধিজীবীদের সমন্বয়ে সিডিএলজি গঠন করা হয়। তারপর থেকে সিডিএলজি বিষয়টি নিয়ে লাগাতার বুদ্ধিবৃত্তিক ক্যাম্পেইন করে যাচ্ছে। প্রস্তাবিত রূপরেখাটির সারসংক্ষেপ করে মহামান্য রাষ্ট্রপতি, মাননীয় প্রধানমন্ত্রী, বিভিন্ন মন্ত্রণালয়ের মন্ত্রী, বিরোধীদলীয় নেত্রী, জাতীয় সংসদ সদস্য, স্থানীয় সরকার প্রতিনিধি, রাজনীতিক, গবেষক, লেখক, সাংবাদিক, আইনজীবী, প্রকৌশলী, ডাক্তার, এনজিও ব্যক্তিত্বসহ সংশ্লিষ্ট সবার অবগতি ও বিবেচনার জন্য প্রেরণ করা হয়। এর পাশাপাশি বৈঠক, বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয়ে সেমিনার, মতবিনিময় সভা, দলগত সভা, একজন একজন করে মতবিনিময় সভা, টেলিসংলাপ, প্রকাশনা, পত্রিকায় লেখালেখি, ই-মেইলে গবেষণা প্রেরণ ইত্যাদিও চালু রয়েছে।   

তিন. আরও উল্লেখ্য, সংবিধানের বাংলা ভাষ্য অনুযায়ী বাংলাদেশে একটি মাত্র সরকারব্যবস্থা রয়েছে। সেটিও অত্যন্ত কেন্দ্রীভূত শাসনব্যবস্থা। বিদ্যমান স্থানীয় সরকারগুলো ব্রিটিশ সরকার তাদের শাসনের প্রয়োজনে সৃষ্টি করেছিল, উন্নয়নের প্রয়োজনে নয়। তারপরও ব্রিটিশ সরকার স্থানীয় সরকারগুলোকে যতটুকু ক্ষমতা দিয়েছিল বর্তমানে সেটুকুও নেই। যেমন- জেলা বোর্ডগুলোর হাতে শিক্ষা, স্বাস্থ্য, যোগাযোগ ব্যবস্থার বিষয়গুলো ন্যস্ত ছিল। সে সময় যোগাযোগ ব্যবস্থা ছিল এক জেলা থেকে আরেক জেলামুখী তথা আনুভূমিক। ঢাকামুখী ব্যবস্থাকে তেমন গুরুত্ব দেওয়া হয়নি। পাকিস্তান আমলে সর্বপ্রথম ঢাকামুখী আনুলম্বিক প্রশাসন ব্যবস্থা গড়ে তোলা হয়। বর্তমানে বড় বড় সড়ক ও সেতু নির্মাণ করা হচ্ছে রাজধানী ঢাকাকে সামনে করে। সব কিছু ঢাকামুখী হওয়ায় ঢাকার লোকসংখ্যা জ্যামিতিক হারে বৃদ্ধি পাচ্ছে। ঢাকাকে বাঁচাতে এখন অনেকেই সরকারের বিকেন্দ্রীকরণ চাচ্ছেন। কেউ কেউ তিন ধরনের সরকারব্যবস্থার অর্থাৎ কেন্দ্রীয় সরকার, প্রাদেশিক সরকার ও স্থানীয় সরকার ইত্যাদির বাস্তবায়ন চাচ্ছেন। এক্ষেত্রে সিডিএলজির বক্তব্য হলো- এ দেশের ইতিহাস-ঐতিহ্য, সংস্কৃতি, আয়তন, জনসংখ্যার ঘনত্ব ইত্যাদি বিবেচনায় নিলে মূলত দুই ধরনের সরকারব্যবস্থা তথা একটি কেন্দ্রীয় সরকার ও একটি সমন্বিত স্থানীয় সরকারব্যবস্থাই বাস্তবায়নযোগ্য। কেন্দ্রের হাতে শুধু জাতীয় ও বৈশ্বিক কাজগুলো নির্দিষ্ট থাকবে। আর অবশিষ্ট সব স্থানীয় কাজ জেলাকেন্দ্রিক থাকবে। জেলার চরিত্র হবে গ্রামীণ-নগরীয়। অর্থাৎ স্থানীয় সরকার হবে দুই-স্তরবিশিষ্ট। জেলা এক হাতে নগর সরকারগুলো অর্থাৎ পৌরসভা ও সিটি করপোরেশনগুলো এবং আরেক হাতে উপজেলা সরকার (ভবিষ্যতে যদি এটির প্রয়োজনীয়তা থাকে) ও ইউনিয়ন সরকারগুলো নিয়ন্ত্রণ করবে। এ ব্যবস্থায় সমগ্র দেশে ৩৩০টি (১১৯টি পৌরসভা ও ১১টি সিটি করপোরেশন) একরূপ 'নগর সরকার' হবে। সংক্ষেপে নগর সরকারের রূপরেখা তুলে ধরা যেতে পারে : নগর সংসদ, নগর প্রশাসন, নগর আদালত মিলে 'নগর সরকার' গঠিত হবে। কাউন্সিলররা সরাসরি ভোটে নির্বাচিত হবেন। তারা নগর সংসদের সদস্য হবেন। বর্তমানে 'কাউন্সিল' নেই, কিন্তু কাউন্সিলর আছেন। নগর সংসদ সদস্যরা মিলিতভাবে একজন সভাপতি (স্পিকার) নির্বাচিত করবেন। মেয়রও নগরবাসীর সরাসরি ভোটে নির্বাচিত হবেন। তিনি নগর সংসদের সদস্য হবেন না। তিনি নগর সংসদের পাসকৃত প্রস্তাবাবলি তার প্রশাসন দ্বারা বাস্তবায়ন করবেন। মেয়র হবেন নগর প্রশাসনের প্রধান। তার অধীনে কর্মকর্তা ও কর্মচারীরা নিয়োজিত থেকে নাগরিক সেবা নিশ্চিত করবেন। তা ছাড়া মেয়র ফুলটাইমার এবং কাউন্সিলররা পার্টটাইমার হিসেবে দায়িত্বরত থাকবেন। নগর সংসদ ও নগর প্রশাসনের বাইরে 'নগর আদালত' থাকবে। মেয়র ও কাউন্সিলররা নগর আদালতের সদস্য হবেন না। বর্তমানে কাউন্সিলররা বিচারিক দায়িত্বও পালন করছেন। আলাদাভাবে নির্বাচিত কিংবা নিয়োজিত ব্যক্তিরা নগর আদালতের বিচারক হবেন। তারা নগরকেন্দ্রিক নির্দিষ্ট অপরাধ ও অন্য বিরোধগুলোর বিচার করবেন। নগর সরকারের বাইরে একজন নগর ন্যায়পাল (শেরিফ) থাকবেন। তিনি নগর সংসদ ও নগর প্রশাসনের বিরুদ্ধে আনীত অভিযোগগুলো নিষ্পত্তি করবেন। এর বাইরে একটি নগর নির্বাচনিক বোর্ড থাকবে। নগরের গণ্যমান্য কিংবা মনোনীত ব্যক্তিরা নগর নির্বাচনিক বোর্ডের সদস্য হবেন। তারা নগর সরকারের মেয়াদ শেষে নিজেদের উদ্যোগে নির্বাচনের আয়োজন করবেন, যা অনেকটা প্রেসক্লাব, বিশ্ববিদ্যালয়, ব্যবসায়ী সমিতির নির্বাচনের মতো। এ ব্যবস্থা বাস্তবায়িত হলে সত্যিকার সশাসিত নগরব্যবস্থা গড়ে উঠবে। তখন নগর হবে নাগরিকদের নিরাপদ আশ্রয়স্থল। তখন প্রত্যেক নাগরিক নগর সরকারের অংশ হয়ে যাবেন।   

চার. ইদানীং কয়েকজন স্থানীয় সরকার বিশেষজ্ঞ মত প্রকাশ করেছেন, জাতীয় বা কেন্দ্রীয় সরকারের অনুরূপ পার্লামেন্টারি পদ্ধতির স্থানীয় সরকার হলে জনগণের পক্ষে সরকার সম্পর্কে সঠিক ধারণা তৈরি হবে। বিষয়টি অযৌক্তিক নয়। তবে তারা আবার স্থানীয় সরকারের নির্বাচন অরাজনৈতিকভাবে হওয়ার পক্ষপাতী। কিন্তু প্রশ্ন হলো, পার্লামেন্টারি পদ্ধতির স্থানীয় সরকার হলে তো রাজনৈতিক ভিত্তিতে প্রার্থী মনোনয়নের বিষয়টি তৃণমূলের দলীয় কর্মীরা আরও জোরালোভাবে দাবি করবে, এতে কী কোনো সন্দেহ আছে?   

পাঁচ. অব্যাহত নগরায়ণ ও নাগরিক সেবার ক্রমবর্ধমান চাহিদার প্রেক্ষাপটে বাংলাদেশে গণতান্ত্রিক স্থানীয় সরকারের কোনো বিকল্প নেই। ২০৫০ সাল নাগাদ দেশের কোথাও গ্রামীণ স্থানীয় সরকার খুঁজে পাওয়া যাবে না। তখন স্থানীয় সরকারের একমাত্র রূপ হবে নগর সরকার। তাই আমরা সিডিএলজির পক্ষ থেকে বলতে চাই, নগর সরকার আমাদের বর্তমান ও আগামীর বাংলাদেশের জন্য এক নিদারুণ বাস্তবতা হিসেবে আবির্ভূত হয়েছে। যত তাড়াতাড়ি আমরা এটি বুঝতে সক্ষম হব, আমরা তত দ্রুত সার্বিক অগ্রগতির দিকে সফলভাবে এগিয়ে যাব, এটি নিশ্চিত বলা যায়।   

লেখক : চেয়ারম্যান, জানিপপ, সহলেখক : ড. এ কে এম রিয়াজুল হাসান, ন্যাশনাল ভলান্টিয়ার, জানিপপ এবং মোশাররফ হোসেন মুসা, সদস্য, সিডিএলজি ও ন্যাশনাল ভলান্টিয়ার, জানিপপ।  

ই-মেইল- [email protected]

 

এই বিভাগের আরও খবর
বিবিসিতে তারেক রহমানের সাক্ষাৎকার : দূরদৃষ্টির অনন্য দৃষ্টান্ত
বিবিসিতে তারেক রহমানের সাক্ষাৎকার : দূরদৃষ্টির অনন্য দৃষ্টান্ত
এএফসি কম্পিটিশনে বসুন্ধরা কিংস
এএফসি কম্পিটিশনে বসুন্ধরা কিংস
বিনিয়োগ বন্ধ্যত্বে আকারে-নিরাকারে বেকার বৃদ্ধি : বাড়ছে নেশা-নৈরাজ্য
বিনিয়োগ বন্ধ্যত্বে আকারে-নিরাকারে বেকার বৃদ্ধি : বাড়ছে নেশা-নৈরাজ্য
শিক্ষা ও গবেষণায় বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয় বদ্ধপরিকর
শিক্ষা ও গবেষণায় বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয় বদ্ধপরিকর
তারেক রহমানের আসন্ন প্রত্যাবর্তন ও আগামীর রাজনীতি
তারেক রহমানের আসন্ন প্রত্যাবর্তন ও আগামীর রাজনীতি
অবাধ ও গ্রহণযোগ্য নির্বাচনের জন্য কিছু পরামর্শ
অবাধ ও গ্রহণযোগ্য নির্বাচনের জন্য কিছু পরামর্শ
বিশ্ব ডিম দিবস: পুষ্টি, নিরাপত্তা ও বৈশ্বিক গুরুত্ব
বিশ্ব ডিম দিবস: পুষ্টি, নিরাপত্তা ও বৈশ্বিক গুরুত্ব
বন্ড মার্কেট প্রতিষ্ঠায় প্রয়োজন সর্বোচ্চ সতর্কতা
বন্ড মার্কেট প্রতিষ্ঠায় প্রয়োজন সর্বোচ্চ সতর্কতা
রক্তক্ষরণে ব্যবসায়ীরা, বিনিয়োগে ধ্বংসযাত্রা, চাকরিক্ষুধায় তারুণ্য
রক্তক্ষরণে ব্যবসায়ীরা, বিনিয়োগে ধ্বংসযাত্রা, চাকরিক্ষুধায় তারুণ্য
বিরাজনৈতিকীকরণের প্রক্রিয়া চলছে
বিরাজনৈতিকীকরণের প্রক্রিয়া চলছে
পুঁজিবাজারে আস্থার সংকট কি বাড়তেই থাকবে
পুঁজিবাজারে আস্থার সংকট কি বাড়তেই থাকবে
উন্নতির অন্তর্গত কান্না : ব্যবস্থার বদল চাই
উন্নতির অন্তর্গত কান্না : ব্যবস্থার বদল চাই
সর্বশেষ খবর
'কালি মুছে গেলেও জাল ভোটের সুযোগ নেই'
'কালি মুছে গেলেও জাল ভোটের সুযোগ নেই'

১ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

মালয়েশিয়ায় দুই বাংলাদেশি যুবকের মরদেহ উদ্ধার
মালয়েশিয়ায় দুই বাংলাদেশি যুবকের মরদেহ উদ্ধার

১ মিনিট আগে | পরবাস

১০ হাজার মানুষের একমাত্র ভরসা কাঠের সেতু এখন অকেজো
১০ হাজার মানুষের একমাত্র ভরসা কাঠের সেতু এখন অকেজো

৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

শুক্রবার থেকে সারাদেশে বৃষ্টির আভাস
শুক্রবার থেকে সারাদেশে বৃষ্টির আভাস

২১ মিনিট আগে | জাতীয়

'অশ্লীল' তকমা দিয়ে নিষিদ্ধ করা হয় মাধুরীর গান
'অশ্লীল' তকমা দিয়ে নিষিদ্ধ করা হয় মাধুরীর গান

২২ মিনিট আগে | শোবিজ

মা ইলিশ রক্ষায় বসুন্ধরা শুভসংঘের সচেতনতামূলক সভা
মা ইলিশ রক্ষায় বসুন্ধরা শুভসংঘের সচেতনতামূলক সভা

২৭ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

গায়ে আগুন ধরিয়ে আত্মহত্যার চেষ্টা স্ত্রীর, বাঁচাতে গিয়ে দগ্ধ স্বামী
গায়ে আগুন ধরিয়ে আত্মহত্যার চেষ্টা স্ত্রীর, বাঁচাতে গিয়ে দগ্ধ স্বামী

২৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

দরিদ্র ভ্যানচালকের ৬ মেয়ের শিক্ষার দায়িত্ব নিলো ছাত্রদল
দরিদ্র ভ্যানচালকের ৬ মেয়ের শিক্ষার দায়িত্ব নিলো ছাত্রদল

২৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

টানা জয়ের বিশ্বরেকর্ড এককভাবে মরক্কোর
টানা জয়ের বিশ্বরেকর্ড এককভাবে মরক্কোর

৩০ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ট্রাকচাপায় জাবি ছাত্রী নিহত
ট্রাকচাপায় জাবি ছাত্রী নিহত

৩৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

৫ দফা দাবিতে গোপালগঞ্জে ইসলামী আন্দোলনের মানববন্ধন
৫ দফা দাবিতে গোপালগঞ্জে ইসলামী আন্দোলনের মানববন্ধন

৩৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

একজন ধনী ব্যক্তি মার্কিন সেনাদের বেতন দিতে চান
একজন ধনী ব্যক্তি মার্কিন সেনাদের বেতন দিতে চান

৪৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পঞ্চগড়ে ‘ঘরে ঘরে জনে জনে’ কর্মসূচিতে মিলছে সাড়া
পঞ্চগড়ে ‘ঘরে ঘরে জনে জনে’ কর্মসূচিতে মিলছে সাড়া

৪৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

হামাসকে নিরস্ত্র হতে বাধ্য করা হবে, প্রয়োজনে আমরাই করব: ট্রাম্প
হামাসকে নিরস্ত্র হতে বাধ্য করা হবে, প্রয়োজনে আমরাই করব: ট্রাম্প

৫০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কর জাল সম্প্রসারণে এনবিআরের ১২ নতুন ইউনিট গঠন
কর জাল সম্প্রসারণে এনবিআরের ১২ নতুন ইউনিট গঠন

৫১ মিনিট আগে | জাতীয়

১৬ লাশের মধ্যে সাত লাশ হস্তান্তর হতে পারে
১৬ লাশের মধ্যে সাত লাশ হস্তান্তর হতে পারে

৫৩ মিনিট আগে | নগর জীবন

তারেক রহমানের নেতৃত্বেই গড়ে উঠবে সম্প্রীতির বাংলাদেশ
তারেক রহমানের নেতৃত্বেই গড়ে উঠবে সম্প্রীতির বাংলাদেশ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চাঁদপুরে মা ইলিশ রক্ষা অভিযানে আটক ৬১ জেলে
চাঁদপুরে মা ইলিশ রক্ষা অভিযানে আটক ৬১ জেলে

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জুলাই-আগস্টের ৭ মামলায় সালমান-আনিসুলসহ ৪৫ জনকে ট্রাইব্যুনালে হাজির
জুলাই-আগস্টের ৭ মামলায় সালমান-আনিসুলসহ ৪৫ জনকে ট্রাইব্যুনালে হাজির

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুদকের পরিচালক হলেন দুই পুলিশ কর্মকর্তা
দুদকের পরিচালক হলেন দুই পুলিশ কর্মকর্তা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

উষ্ণায়নের ফলে ধ্বংসের পথে প্রবাল প্রাচীর
উষ্ণায়নের ফলে ধ্বংসের পথে প্রবাল প্রাচীর

১ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

আবারও সীমান্তে পাল্টাপাল্টি হামলা পাকিস্তান-আফগানিস্তানের
আবারও সীমান্তে পাল্টাপাল্টি হামলা পাকিস্তান-আফগানিস্তানের

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নির্বাচন সুষ্ঠু হলে আমাদের সম্মান বাড়বে: চবি উপাচার্য
নির্বাচন সুষ্ঠু হলে আমাদের সম্মান বাড়বে: চবি উপাচার্য

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

খাগড়াছড়ি জেলা পরিষদের চেয়ারম্যানকে স্থায়ীভাবে অপসারণ
খাগড়াছড়ি জেলা পরিষদের চেয়ারম্যানকে স্থায়ীভাবে অপসারণ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সূচকের পতনে পুঁজিবাজারে চলছে লেনদেন
সূচকের পতনে পুঁজিবাজারে চলছে লেনদেন

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

জামায়াত নেতা হত্যা: একজনের আমৃত্যুসহ ১৪ জনের যাবজ্জীবন
জামায়াত নেতা হত্যা: একজনের আমৃত্যুসহ ১৪ জনের যাবজ্জীবন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নারায়ণগঞ্জে বিশ্ব হাত ধোয়া দিবস পালিত
নারায়ণগঞ্জে বিশ্ব হাত ধোয়া দিবস পালিত

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

যুদ্ধবিরতি উপেক্ষা করে ফের গাজায় ইসরায়েলি হামলা, নিহত ৯
যুদ্ধবিরতি উপেক্ষা করে ফের গাজায় ইসরায়েলি হামলা, নিহত ৯

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ডিপ ফ্রিজ থেকে গৃহবধূর মরদেহ উদ্ধারের ঘটনায় স্বামী গ্রেফতার
ডিপ ফ্রিজ থেকে গৃহবধূর মরদেহ উদ্ধারের ঘটনায় স্বামী গ্রেফতার

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ব্রিকসের দেশগুলোকে শুল্ক দিতে হবে, হুঁশিয়ারি ট্রাম্পের
ব্রিকসের দেশগুলোকে শুল্ক দিতে হবে, হুঁশিয়ারি ট্রাম্পের

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
গাজায় প্রকাশ্যে আটজনের মৃত্যুদণ্ড কার্যকর
গাজায় প্রকাশ্যে আটজনের মৃত্যুদণ্ড কার্যকর

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সারজিসের বক্তব্যের সময় বিদ্যুৎ বিভ্রাট নিয়ে মুখ খুললেন রুমিন ফারহানা
সারজিসের বক্তব্যের সময় বিদ্যুৎ বিভ্রাট নিয়ে মুখ খুললেন রুমিন ফারহানা

২৩ ঘণ্টা আগে | টক শো

মিসরে গাজা শান্তি সম্মেলন: দুই প্রেসিডেন্টের গোপন আলাপ ফাঁস
মিসরে গাজা শান্তি সম্মেলন: দুই প্রেসিডেন্টের গোপন আলাপ ফাঁস

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২০০ রানে হেরে আফগানিস্তানের বিপক্ষে হোয়াইটওয়াশ বাংলাদেশ
২০০ রানে হেরে আফগানিস্তানের বিপক্ষে হোয়াইটওয়াশ বাংলাদেশ

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শক্তিশালী পাসপোর্ট সূচকে শীর্ষ ১০ থেকে ছিটকে গেল যুক্তরাষ্ট্র, দেখে নিন বাংলাদেশের অবস্থান
শক্তিশালী পাসপোর্ট সূচকে শীর্ষ ১০ থেকে ছিটকে গেল যুক্তরাষ্ট্র, দেখে নিন বাংলাদেশের অবস্থান

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মিরপুরে পোশাক কারখানায় অগ্নিকাণ্ডের ঘটনায় ৯ মরদেহ উদ্ধার
মিরপুরে পোশাক কারখানায় অগ্নিকাণ্ডের ঘটনায় ৯ মরদেহ উদ্ধার

২০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আরেক দফা বাড়ল স্বর্ণের দাম, ভরি কত?
আরেক দফা বাড়ল স্বর্ণের দাম, ভরি কত?

১৫ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ঝালকাঠিতে জলাতঙ্কে যুবকের মৃত্যু
ঝালকাঠিতে জলাতঙ্কে যুবকের মৃত্যু

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

১৯৬৭ সালের আগের সীমান্ত অনুযায়ী স্বাধীন ফিলিস্তিন রাষ্ট্র গঠনের আহ্বান
১৯৬৭ সালের আগের সীমান্ত অনুযায়ী স্বাধীন ফিলিস্তিন রাষ্ট্র গঠনের আহ্বান

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১৯ অক্টোবরের মধ্যে এনসিপি প্রতীক না নিলে সিদ্ধান্ত নেবে ইসি
১৯ অক্টোবরের মধ্যে এনসিপি প্রতীক না নিলে সিদ্ধান্ত নেবে ইসি

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গোল্ডেন ভিসাধারীদের জন্য নতুন সিদ্ধান্ত নিল আমিরাত
গোল্ডেন ভিসাধারীদের জন্য নতুন সিদ্ধান্ত নিল আমিরাত

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মারিয়াকে নোবেল শান্তি পুরস্কার দেয়ায় নরওয়ে দূতাবাস বন্ধ করল ভেনেজুয়েলা
মারিয়াকে নোবেল শান্তি পুরস্কার দেয়ায় নরওয়ে দূতাবাস বন্ধ করল ভেনেজুয়েলা

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ধূমপান ছাড়তে বলায় এরদোয়ানকে যে জবাব দিলেন মেলোনি
ধূমপান ছাড়তে বলায় এরদোয়ানকে যে জবাব দিলেন মেলোনি

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মিরপুরে অগ্নিকাণ্ডে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১৬
মিরপুরে অগ্নিকাণ্ডে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১৬

১৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

থাইল্যান্ডে মাদকসহ চার ইসরায়েলি সেনা গ্রেফতার
থাইল্যান্ডে মাদকসহ চার ইসরায়েলি সেনা গ্রেফতার

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বগুড়ায় মেয়েকে ধর্ষণের অভিযোগে বাবা গ্রেফতার
বগুড়ায় মেয়েকে ধর্ষণের অভিযোগে বাবা গ্রেফতার

১৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভোট দিলে বেহেশতে যাওয়া সহজ হবে, এমন প্রচারণা প্রতারণা : রিজভী
ভোট দিলে বেহেশতে যাওয়া সহজ হবে, এমন প্রচারণা প্রতারণা : রিজভী

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শেখ হাসিনাকে আদালতে হাজির হতে পত্রিকায় বিজ্ঞপ্তি প্রকাশের নির্দেশ
শেখ হাসিনাকে আদালতে হাজির হতে পত্রিকায় বিজ্ঞপ্তি প্রকাশের নির্দেশ

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুক্তরাষ্ট্র থেকে সয়াবিন আমদানি বন্ধ চীনের, ট্রাম্পের হুঁশিয়ারি
যুক্তরাষ্ট্র থেকে সয়াবিন আমদানি বন্ধ চীনের, ট্রাম্পের হুঁশিয়ারি

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাকিবের গোলে শেষরক্ষা, হংকংয়ের সাথে ড্র করল বাংলাদেশ
রাকিবের গোলে শেষরক্ষা, হংকংয়ের সাথে ড্র করল বাংলাদেশ

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ডিপ ফ্রিজ থেকে গৃহবধূর মরদেহ উদ্ধারের ঘটনায় স্বামী গ্রেফতার
ডিপ ফ্রিজ থেকে গৃহবধূর মরদেহ উদ্ধারের ঘটনায় স্বামী গ্রেফতার

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সরকার ভোজ্যতেলের দাম বাড়ায়নি: বাণিজ্য উপদেষ্টা
সরকার ভোজ্যতেলের দাম বাড়ায়নি: বাণিজ্য উপদেষ্টা

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুই গোলে এগিয়ে থেকেও জাপানের কাছে হারল ব্রাজিল
দুই গোলে এগিয়ে থেকেও জাপানের কাছে হারল ব্রাজিল

১৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভারতের তিন কাশির সিরাপ নিয়ে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার সতর্কতা জারি
ভারতের তিন কাশির সিরাপ নিয়ে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার সতর্কতা জারি

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বব্যাপী আকাশ প্রতিরক্ষা চীনের, ট্রাম্প কেবল স্বপ্নই দেখছেন!
বিশ্বব্যাপী আকাশ প্রতিরক্ষা চীনের, ট্রাম্প কেবল স্বপ্নই দেখছেন!

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুদ্ধবিরতি উপেক্ষা করে ফের গাজায় ইসরায়েলি হামলা, নিহত ৯
যুদ্ধবিরতি উপেক্ষা করে ফের গাজায় ইসরায়েলি হামলা, নিহত ৯

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টাইমের প্রচ্ছদে নিজের চুল ‘গায়েব’ দেখে ক্ষুব্ধ ট্রাম্প
টাইমের প্রচ্ছদে নিজের চুল ‘গায়েব’ দেখে ক্ষুব্ধ ট্রাম্প

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সোনারগাঁয়ে নিখোঁজের ৪ দিন পর যুবতীর বস্তাবন্দি লাশ উদ্ধার
সোনারগাঁয়ে নিখোঁজের ৪ দিন পর যুবতীর বস্তাবন্দি লাশ উদ্ধার

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আগামী ৫ দিন আবহাওয়া কেমন থাকবে, জানাল অধিদপ্তর
আগামী ৫ দিন আবহাওয়া কেমন থাকবে, জানাল অধিদপ্তর

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চট্টগ্রাম বন্দরে নতুন ট্যারিফ আজ থেকে, ক্ষুব্ধ ব্যবসায়ীরা
চট্টগ্রাম বন্দরে নতুন ট্যারিফ আজ থেকে, ক্ষুব্ধ ব্যবসায়ীরা

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
পুড়ে অঙ্গার ১৬ প্রাণ
পুড়ে অঙ্গার ১৬ প্রাণ

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপির প্রার্থী হতে চান টকশো ব্যক্তিত্বসহ ৮ জন
বিএনপির প্রার্থী হতে চান টকশো ব্যক্তিত্বসহ ৮ জন

নগর জীবন

নারীকে জড়িয়ে ভয়ংকর অপতথ্যের জাল
নারীকে জড়িয়ে ভয়ংকর অপতথ্যের জাল

পেছনের পৃষ্ঠা

বিপ্লবী চে গুয়েভারা ও সিরাজ সিকদার
বিপ্লবী চে গুয়েভারা ও সিরাজ সিকদার

সম্পাদকীয়

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

হাড্ডাহাড্ডি লড়াই ছাত্রদল-শিবির
হাড্ডাহাড্ডি লড়াই ছাত্রদল-শিবির

প্রথম পৃষ্ঠা

মানিকগঞ্জ হয়েছিল মালেকগঞ্জ
মানিকগঞ্জ হয়েছিল মালেকগঞ্জ

প্রথম পৃষ্ঠা

আমরণ অনশনের হুঁশিয়ারি এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের
আমরণ অনশনের হুঁশিয়ারি এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের

পেছনের পৃষ্ঠা

রাকিবের গোলে ১ পয়েন্ট
রাকিবের গোলে ১ পয়েন্ট

মাঠে ময়দানে

অধরাই বিকল্প বাজার
অধরাই বিকল্প বাজার

পেছনের পৃষ্ঠা

২০ কোটি টাকার দেশি বিদেশি জাল নোট উদ্ধার, যুবক গ্রেপ্তার
২০ কোটি টাকার দেশি বিদেশি জাল নোট উদ্ধার, যুবক গ্রেপ্তার

নগর জীবন

প্রশাসনে বিশেষ দলের প্রাধান্য, উদ্বিগ্ন বিএনপি
প্রশাসনে বিশেষ দলের প্রাধান্য, উদ্বিগ্ন বিএনপি

পেছনের পৃষ্ঠা

১২ বছর চলছে ১১ কিমি সড়কের কাজ!
১২ বছর চলছে ১১ কিমি সড়কের কাজ!

নগর জীবন

ডিজিটাল বাহিনী তৈরি করেছে জামায়াত
ডিজিটাল বাহিনী তৈরি করেছে জামায়াত

নগর জীবন

প্রয়োজনে সেনা আইন সংশোধন করে অভিযুক্ত কর্মকর্তাদের বিচার দাবি
প্রয়োজনে সেনা আইন সংশোধন করে অভিযুক্ত কর্মকর্তাদের বিচার দাবি

পেছনের পৃষ্ঠা

শাপলা প্রতীক নিয়েই নির্বাচনে যাবে এনসিপি
শাপলা প্রতীক নিয়েই নির্বাচনে যাবে এনসিপি

নগর জীবন

নর্থ সাউথের শিক্ষার্থী অপূর্ব পাঁচ দিনের রিমান্ডে
নর্থ সাউথের শিক্ষার্থী অপূর্ব পাঁচ দিনের রিমান্ডে

পেছনের পৃষ্ঠা

নকল পণ্য উৎপাদনে চ্যাম্পিয়ন বাংলাদেশ
নকল পণ্য উৎপাদনে চ্যাম্পিয়ন বাংলাদেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

অ্যানথ্রাক্স রোধে ছাড়পত্র ছাড়া পশু জবাই বন্ধে প্রশাসনের আদেশ জারি
অ্যানথ্রাক্স রোধে ছাড়পত্র ছাড়া পশু জবাই বন্ধে প্রশাসনের আদেশ জারি

নগর জীবন

বাগেরহাটে যুবদল নেতাসহ তিন খুন
বাগেরহাটে যুবদল নেতাসহ তিন খুন

পেছনের পৃষ্ঠা

ঝিলমিল আবাসিকে নাগরিক সুবিধা নিশ্চিতে কাজ চলছে
ঝিলমিল আবাসিকে নাগরিক সুবিধা নিশ্চিতে কাজ চলছে

নগর জীবন

এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের দাবি মেনে নিতে আহ্বান এনসিপির
এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের দাবি মেনে নিতে আহ্বান এনসিপির

নগর জীবন

ইসি বলল শাপলার সুযোগ নেই, এনসিপির প্রতিবাদ
ইসি বলল শাপলার সুযোগ নেই, এনসিপির প্রতিবাদ

পেছনের পৃষ্ঠা

দলগুলো ঐক্যবদ্ধ না হলে ফ্যাসিবাদ ফিরবে
দলগুলো ঐক্যবদ্ধ না হলে ফ্যাসিবাদ ফিরবে

নগর জীবন

দেশে ২০২৫ সালে জিডিপি প্রবৃদ্ধি ৩.৮ শতাংশ
দেশে ২০২৫ সালে জিডিপি প্রবৃদ্ধি ৩.৮ শতাংশ

পেছনের পৃষ্ঠা

বিচার বিভাগের জন্য পৃথক সচিবালয় এই সরকারের সময়েই
বিচার বিভাগের জন্য পৃথক সচিবালয় এই সরকারের সময়েই

নগর জীবন

সোনার ভরি ২ লাখ ১৬ হাজার ছাড়াল
সোনার ভরি ২ লাখ ১৬ হাজার ছাড়াল

খবর

১৬ অক্টোবর পর্যন্ত বাড়ল হজযাত্রী নিবন্ধনের সময়
১৬ অক্টোবর পর্যন্ত বাড়ল হজযাত্রী নিবন্ধনের সময়

নগর জীবন

কোথাও আইন লঙ্ঘন হলে দ্রুত ব্যবস্থা
কোথাও আইন লঙ্ঘন হলে দ্রুত ব্যবস্থা

নগর জীবন

বেরোবিতে ফুটবল খেলা নিয়ে সংঘর্ষে আহত ১০, বহিষ্কার ৮
বেরোবিতে ফুটবল খেলা নিয়ে সংঘর্ষে আহত ১০, বহিষ্কার ৮

নগর জীবন